শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

কবরস্থানে দাঁড়িয়ে মনে হলো জীবন এত ছোট্ট কেন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কবরস্থানে দাঁড়িয়ে মনে হলো জীবন এত ছোট্ট কেন

জাতীয় পতাকা দিয়ে ঢেকে দেওয়া হলো কফিন। বিউগলের করুণ সুরের মূর্ছনায় শুরু হলো গার্ড অব অনার। প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুরুতে সম্মান জানিয়ে বক্তব্য রাখলেন এসিল্যান্ড। তিনি বললেন, আমরা একজন মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মান জানাতে এসেছি। সম্মান জানাচ্ছি। তিনি ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে যুদ্ধ করেছেন। এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্র আজ সম্মান জানাচ্ছে।  গার্ড অব অনার শেষে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তারপর আমাদের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া আমার ভাই। তিনি হঠাৎ করে চলে গেলেন। মঙ্গলবার কুমিল্লায় বাড়িতে গিয়েছিলাম মাকে দেখতে। ঢাকা থেকে ফোনে জানলাম কিডনি ফাউন্ডেশনে ভর্তি করা হয়েছে ভাইকে। দুটি কিডনি নষ্ট ছিল তাঁর। রাতে ঢাকায় ফিরলাম। বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে গেলাম। আমার সঙ্গে ভাগিনা ব্যবসায়ী ইউনুস হাসান মানিক। হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে ভাই কথা বলতে পারছিলেন না। আমাকে দেখে খুশি হলেন। ভাতিজা বৌ জানতে চাইল চিনতে পেরেছে কিনা, মাথা নাড়লেন। তারপর বললেন, আমাকে ধরো। ধরলাম। মাথায় হাত বুলিয়ে দিলাম। তিনি বললেন, আমার মা কাঁদছে...। আমার মা...। কিছুক্ষণ হাত ধরে রাখলাম। তারপর বিদায় নিয়ে বললাম, সন্ধ্যার পর আসব আবার। তিনি মাথা নাড়লেন। দুপুর ১২টার দিকে চলে এলাম অফিসে। ফিরে আসার আড়াই ঘণ্টা পর ভাতিজার ফোন পেলাম, তিনি আর নেই। আমি চলে আসার পর চোখ বুঝে ফেললেন। চুপ হয়ে গেলেন। তারপর চিরতরে চলে গেলেন। চিকিৎসকরা জানালেন, এ মানুষটি আর আসবেন না।

ঢাকায় দুটি জানাজা হলো। তারপর রাতে মরদেহ নিয়ে গেলাম কুমিল্লায়। সকাল ৯টায় ছিল দাফনের সময়। কুমিল্লা জেলা ও নাঙ্গলকোট উপজেলা থেকে পুলিশের গার্ড অব অনার টিম এলো। নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যক্ষ সাদেক হোসেন, মেয়র আবদুল মালেক, আবুল খায়ের আবু, অধ্যক্ষ নুরু উল্লাহ মজুমদারসহ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতারা এলেন। আশপাশের ইউনিয়ন চেয়ারম্যানরাসহ সর্বস্তরের মানুষ এলেন। ফুল দিলেন কফিনে। জানাজা শেষ না হতেই বৃষ্টি নামল। সবাই বললেন রহমতের বৃষ্টি। ঝিরঝির বৃষ্টিতে ভিজলেন সবাই। এর মাঝে সম্পন্ন হলো দাফন। দাফন শেষ হতেই মোনাজাত হলো। মোনাজাত শেষে আমরা কবরস্থান থেকে বাড়ি ফিরে এলাম। একজন মানুষ আমাদের মাঝে ছিলেন। আজ তিনি নেই। এখন তিনি কবরবাসী। আর কোনো দিন ফিরবেন না মানুষের দুনিয়াতে। কথা বলবেন না নিজের মায়ের সঙ্গে। সন্তান আর ভাইবোনদের সঙ্গে জমাবেন না আড্ডা। স্মৃতিচারণা করবেন না মুক্তিযুদ্ধের। দুই দিনের দুনিয়াতে তিনি এসেছিলেন। নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে ছাত্রলীগ করতেন। ছাত্র সংসদে ছিলেন। সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে গেলেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর কমান্ডারের নাম ছিল আবদুল মালেক। তিনি এখনো জীবিত আছেন। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস মালেক কমান্ডার আমাদের বাড়িতে ঘাঁটি করেছিলেন। এখান থেকে তিনি দলবল নিয়ে যেতেন বিভিন্ন অপারেশনে। তাঁর নেতৃত্বে আমার ভাই ছাড়াও মামা দেলোয়ার হোসেন, খালাতো ভাই খোকন মোল্লা যুদ্ধে যান। সেসব স্মৃতিচারণা মালেক কমান্ডার করেছিলেন কিছুদিন আগে সাংবাদিকদের কাছে। যা ইউটিউবেও আছে। মালেক কমান্ডার এখনো আছেন। চলে গেলেন তাঁর একজন যোদ্ধা।

মানুষের জীবন ও মৃত্যু অনেক কাছাকাছি। মাঝে মাঝে ভাবী এই জীবন এত ছোট কেন হয়? ইস্তাম্বুল শহরের হোটেলটির নাম ছিল থ্রি ট্রি হিলটন। গত রমজানের ঈদের দিনের ভোরবেলায় এই হোটেলে উঠলাম ফরিদা ইয়াসমিন ও আমি। ব্রেকফাস্ট সেরে ফরিদা ইয়াসমিন গেলেন রুমের দিকে। আমি আশপাশে একটু হাঁটতে বের হলাম। শীত পুরো শেষ হয়নি। হালকা সোয়েটারে মানছে না। একটু জোরে হাঁটার চেষ্টা করলাম শীত কমানোর জন্য। হঠাৎ খেয়াল করলাম হোটেলের সামনে বিশাল কবরস্থান। থমকে দাঁড়ালাম। হোটেলের সামনে এভাবে কবরস্থান অন্য শহরে অতীতে পাইনি। সুলতান সুলেমানের দেশে গিয়ে কবর ও হোটেল একসঙ্গে পেলাম। কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়ে সালাম জানালাম। পড়লাম, আসসালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর। তারপরও বাংলায় বললাম, আপনারা যারা কবরে শুয়ে আছেন আপনাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহপাক আপনাদের ভালো রাখুন। সব আজাব থেকে মুক্তি দিন। মুছে যাক জীবিতকালে হৃদয়ের ভিতরের জমাট বেঁধে থাকা কষ্টগুলো। ইস্তাম্বুলেও সেই দিন ছিল রমজানের ঈদ। আমরা যাচ্ছিলাম আমেরিকায় মেয়ের কাছে। ট্রানজিট ছিল ইস্তাম্বুলে। সুলতান সুলেমানের শহরটা দেখব আমরা। পুত্র আমাদের হোটেল ঠিক করে দিয়েছিল। সেই হোটেলের দুই পাশে বিশাল কবরস্থান। আগে খেয়াল করলে কবরস্থানের পাশে হোটেল নেওয়া হতো না। মৃত্যু ও জীবন পাশাপাশি হাঁটে জেনেও আমরা তা মানতে পারি না। হঠাৎ খেয়াল করলাম অনেক মানুষ দাঁড়িয়ে আছেন কবরস্থানের সামনে। তারা ভিতরে প্রবেশের সময় পানি কিনছেন। কবরস্থানের সামনেই বিক্রি হচ্ছে পাঁচ লিটারের পানির জার। পানির জার হাতেই তারা প্রবেশ করছেন ভিতরে। অনেকে পানি নিয়ে আসছেন বাড়ি থেকে। কবরস্থানে পানি নিয়ে তারা কী করেন তা দেখতে কৌতূহলী হলাম। দেখলাম তারা পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন প্রিয় মানুষের কবরের ওপরে। আমাদের দেশে এভাবে পানি ছিটানো হয় নতুন কবরে। একই সঙ্গে মাটিতে পুঁতে রাখা হয় বরই গাছের ডাল। পুরাতন কবর সবাই জিয়ারত করতে যান। যত্ন করে পানি ছিটান না।

কবরস্থানের ভিতরে আমিও প্রবেশ করলাম। পানি ছিটানোর দৃশ্য দেখলাম দাঁড়িয়ে। খেয়াল করলাম কবরের ঘাসগুলো বেশ বড় এবং অনেক সবুজ। সবুজ ঘাস বড় হলে মেশিন দিয়ে ছেঁটে দেওয়া হয়। এতে কবর পরিচ্ছন্ন থাকে। ভালো লাগল কবরের যত্ন নেন তারা। আন্তরিকতা নিয়ে স্মরণ করেন চলে যাওয়া প্রিয় মানুষটাকে। আলাপ হলো কবরে পানি ছিটিয়ে দিতে আসা একজনের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, তারা পুরাতন কবরের ওপর এভাবে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন কেন? জবাবে ভদ্রলোক পাল্টা প্রশ্ন করলেন, তোমাদের দেশে কবরে পানি দেওয়া হয় না? বললাম, নতুন কবরে পানি দিই। চিহ্ন ধরে রাখতে একটি বরই গাছের ডালও পুঁতে রাখি। আজকাল পুরাতন কবরে যাওয়ার সময় নেই স্বজনদের। একটা মানুষ চলে গেলে তাকে সবাই ভুলে যাই। তবে শুক্রবার জুমার দিন, ঈদ বা মৃত্যু দিবসে কেউ কখনো কবরস্থানে গেলে জিয়ারত করেন। নতুন করে কেউ পানি ছিটান না। তোমরা কেন পানি ছিটিয়ে দাও কবরের ওপর? ভদ্রলোক বললেন, কবরের ওপর ঘাস তাজা থাকে। যিনি কবরে আছেন তার আত্মা অনেক কষ্টে থাকে। তার শান্তি ও স্বস্তি কামনা করতে আমাদের কবরস্থানে আসা ও পানি ছিটানো।

দুনিয়ার সব কবর, সব মৃত্যু একই। অজানা, অচেনা মানুষের কবরস্থানে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা করলাম। দোয়া করলাম আল্লাহ যেন সবার কবরে শান্তি বর্ষণ করেন। মনে পড়ল সম্রাট শাজাহানের দুখিনী কন্যা জাহানারার শেষ অছিয়তের কথা। দিল্লির নিজামুদ্দিনে তিনি শুয়ে আছেন। মৃত্যুর আগে তিনি অছিয়ত করেছিলেন, তাঁর কবর যেন সাধারণ মানুষের মতোই সবুজ ঘাসে ঢাকা থাকে। ইট-পাথর নয়। জাহানারার কবর শত বছর তাই ছিল। এখন আর তা নেই। জাহানারা বুঝেছিলেন, মৃত্যুর পর কেউ রাজকুমারী থাকেন না। কেউ রাজা-মহারাজা থাকেন না। সবাইকে কাফনের কাপড় পরিয়ে শুইয়ে দেওয়া হয় সাড়ে তিন হাত মাটির কবরে। আমেরিকার বিখ্যাত কবি এমিলি এলিজাবেথ ডিকিনসন লিখেছেন, ‘আমি কেউ নই, তুমি কে?’ কবরস্থানে দাঁড়িয়ে মনে হলো আসলে আমরা কে? দুই দিনের দুনিয়াতে আমরা অল্প সময়ের মেহমান মাত্র। হুটহাট করে আমাদের বন্ধুরা চলে যাচ্ছেন। অথচ কেউই তা বুঝতে চাই না। মানুষের চলাফেরাতে ভাবখানা এমন, সবাই যেন অমরত্ব নিয়ে এসেছেন। তাই হিংসা-বিদ্বেষ, যুদ্ধ-বিগ্রহে মানুষ জীবনটা কাটিয়ে দেয়। এই দুনিয়াতে কেউ বনেন চেঙ্গিস খাঁ, কেউ রাসপুতিন। নিষ্ঠুরতা, হিংসা মানুষ তার জন্ম থেকে পেয়েছে। আল্লাহপাক পৃথিবীর প্রথম মানবকে নিষেধ করেছিলেন গন্ধম ফল না খেতে। আল্লাহর সেই নিষেধাজ্ঞা প্রথম মানব মানেননি। গন্ধম খেয়েই প্রথম মানব-মানবী দুনিয়াতে আসেন। আর এসেই তাদের উত্তরাধিকারীরা লিপ্ত হলেন হানাহানিতে। হজরত আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের একজন আরেকজনকে খুন করেন। তারপর মাটিতে পুঁতে ফেলেন। আমরা মুসলমানরা দুনিয়ার শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর অনুসারী। আমাদের মহানবীর নির্দেশ ছিল ইতিবাচক পথে থাকতে। সব নেতিবাচক কাজ থেকে বিরত থাকতে। কিন্তু কে শুনে কার কথা। কেউ ভাবেন না একদিন চলে যেতে হবে। বোখারি শরিফে ২৯৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে, ‘দুনিয়ার সেরা নবী আমাদের প্রিয় মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) গুজব ছড়াতে, সম্পদ ধ্বংস করতে, অধিক যাঞ্চা করতে, অপরের প্রাপ্য অধিকারকে বাধাগ্রস্ত না করতে, মায়ের অবাধ্যচারী না হতে এবং কন্যাসন্তানকে জীবিত অবস্থায় মাটিতে পুঁতে না ফেলতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন।’ শেষ নবীর এই নির্দেশ তাঁর উম্মতরা কতটা পালন করেন?

মানুষের ভয়াবহতা বিচলিত করত কবি এমিলি ডিকিনসনকে। তিনি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন মানুষের সমাজ থেকে। সাদা কাপড় পরতেন। মানুষের সামনে যেতেন না। মানুষকে এড়িয়ে চলতেন। এই বিখ্যাত মার্কিন কবি ১৮৩০ সালের ১০ ডিসেম্বর ম্যাসাচুসেটসের এক বনেদি পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। বাবা ছিলেন অ্যামহাস্ট শহরের একজন খ্যাতিমান আইনজীবী। বাবা খেয়াল করলেন তার অন্য সন্তানদের চেয়ে এ মেয়েটি একটু আলাদা। দুনিয়ার মানুষদের অস্বাভাবিকতা ও নোংরামি এই মেয়েটিকে কষ্ট দেয়। এ কারণে মেয়েটি একাকী থাকতে পছন্দ করত। কারও সঙ্গে মিশত না। পছন্দ করত নির্জনতা। বিয়ে করেননি। মেয়েটি নিজের ভিতরের কষ্টগুলো লিখে রাখত কবিতা আকারে। বাবা তার মেয়েটির একাকী থাকার সব ব্যবস্থা করে দেন। এমিলি জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত একাকী কাটান। বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যাও তেমন ছিল না। পারিবারিক দুটি বাড়ির সীমানায় ছিল তার জীবন। একটিতে তিনি নিজে থাকতেন। আরেকটিতে থাকতেন তার ভাই অস্টিন। মাত্র ৫৫ বছর বয়সে এই কবি মারা যান ১৮৮৬ সালে। মৃত্যু ও অমরত্ব দুটি ভাবধারা নিয়ে তিনি লিখতেন। এমিলির স্মৃতি ধরে রাখতে তার বাড়িটিকে মিউজিয়াম করা হয়েছে। অ্যামহাস্ট কলেজ ২০০৩ সালে কাজটি করেছে। কয়েক বছর আগে এক শীতের সকালে সেই জাদুঘর দেখতে গিয়েছিলাম। ঘুরে ঘুরে দেখেছি এমিলির স্মৃতিচিহ্ন। ছবি তুলতে তুলতে ভাবছিলাম, সেই যুগের একজন কবি মানুষের ভয়াবহতাগুলো কী করে এতটা অনুধাবন করেছিলেন!

জগতের হিংসার ভয়াবহতা সহ্য করতে না পেরে সংসার ও রাজত্ব ছেড়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। ফকির লালন শাহের জীবন ও ভাবধারা ছিল জগৎ সংসারের প্রতি উদাসীনতায়। জমিদার হয়েও দামি প্রাসাদ বানাননি হাসন রাজা। তিনি শান্তি খুঁজতেন হাওরের জলরাশিতে বজরা ভাসিয়ে গানবাজনা শুনে। প্রকৃতি কিছু জটিল রহস্য দিয়ে মানুষকে সৃষ্টি করে।

ইস্তাম্বুল থেকে গিয়েছিলাম আমেরিকায়। থাকলাম ম্যাসাচুসেটসের ছোট্ট শহরে। এই শহরেই কবি এমিলি এক সময় বড় হয়েছিলেন। শিক্ষকতা করতেন কবি রবার্ট ফ্রস্ট। মেয়ের কনভোকেশনে যোগ দিতে গিয়েছিলাম। ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস অ্যামহাস্ট থেকে পাবলিক পলিসি নিয়ে মেয়ে মাস্টার্স শেষ করল। এক বিকালে হাঁটতে বের হলাম সান্ডারল্যান্ড শহরে। হেঁটে দেখলাম ঘোড়ার খামার। কৃষি খামার। খেয়াল করলাম নদীর তীর ঘেঁষে খ্রিস্টানদের বিশাল গোরস্তান। স্থাপিত ১৭১৪ সালে। শহরটির যাত্রাও তখন। যার পরিবর্তন এখনো হয়নি। হাঁটতে হাঁটতে গোরস্থানে প্রবেশ করলাম। কবরের নীরব পরিবেশ। নদীর কলকল শব্দে মাঝে মাঝে সেই নীরবতা ভঙ্গ হচ্ছে। শত শত বছর আগের কবরগুলো সংরক্ষণ করা। পাথরে খোদাই করে লেখা চলে যাওয়াদের নাম ও জন্ম, মৃত্যুর সাল।

গোরস্থানে ঘুরতে গিয়ে মনে পড়ল এই এলাকায় বসে লেখা কবি রবার্ট ফ্রস্টের একটি কবিতার কথা। রবার্ট ফ্রস্ট তখন অ্যামহাস্টে থাকতেন। এখন সেই বাড়িটি পুলিশ স্টেশন। অ্যামহাস্টে বসবাসকালে কবি খেয়াল করলেন, দুটি সড়ক আলাদাভাবে একটি হলুদ বনে গিয়ে থেমেছে। অথচ তিনি চাইলেও একই সময়ে দুটি রোডে হেঁটে ইয়েলো বনে যেতে পারছেন না। একসঙ্গে দুটি সড়কে হাঁটতে না পারার আক্ষেপ তৈরি হলো কবির মনে। সেই আক্ষেপে লিখেলেন-

“টু রোডস ডিভারগেড ইন এ ইয়েলো রোড

এন্ড সরি আই ক্যুড নট ট্রাভেল বোথ

এন্ড বি ওয়ান ট্রাভেলার, লং আই স্টুড

এন্ড লুকড ডাউন ওয়ান এস ফার এস আই ক্যুড

টু হোয়েআর ইট বেন্ট ইন দ্য আন্ডারগ্রোথ।”

“দুটি পথ গেছে চলে হলুদ বনে,

হায়! পথিক আমি, একাই দু’দিকে যাবো- তা পারিনে,

যতদূর চোখ যায় চেয়ে রইলাম একদৃষ্টিতে,

যেখানে লতা-গুল্মের ঝোপ পেরিয়ে সেটি গিয়েছে বেঁকে।”

আমাদের সবার জীবনে কম বেশি এমন অনেক আক্ষেপ থাকে। যা আমরা হয়তো রবার্ট ফ্রস্টের মতো প্রকাশ করতে পারি না। আমার এক বন্ধু মৃত্যুর আগে বলেছিলেন, জীবনটা এত ছোট কেন?  পড়াশোনা শেষ করেই চাকরি, সংসারের লড়াই। বেঁচে থাকার লড়াই শেষ না হতেই শরীরে বেঁধেছে অসুখ-বিসুখ। সন্তানরা বড় হওয়ার আগে শরীর জানিয়ে দিচ্ছে চলে যেতে হবে। বুঝলাম যেতে হবে। কিন্তু এত তাড়াতাড়ি কেন? জানতাম সেই বন্ধু চলে যাচ্ছেন।  জবাব না দিয়ে তাকালাম। বললাম, আমাদের সবাইকে চলে যেতে হবে। চাইলেও আমরা কেউ থাকতে পারব না। শুধু সময়ের ব্যবধান দুই দিন আগে না পরে।

               

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক