শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

কবরস্থানে দাঁড়িয়ে মনে হলো জীবন এত ছোট্ট কেন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
কবরস্থানে দাঁড়িয়ে মনে হলো জীবন এত ছোট্ট কেন

জাতীয় পতাকা দিয়ে ঢেকে দেওয়া হলো কফিন। বিউগলের করুণ সুরের মূর্ছনায় শুরু হলো গার্ড অব অনার। প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুরুতে সম্মান জানিয়ে বক্তব্য রাখলেন এসিল্যান্ড। তিনি বললেন, আমরা একজন মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মান জানাতে এসেছি। সম্মান জানাচ্ছি। তিনি ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে যুদ্ধ করেছেন। এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্র আজ সম্মান জানাচ্ছে।  গার্ড অব অনার শেষে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তারপর আমাদের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া আমার ভাই। তিনি হঠাৎ করে চলে গেলেন। মঙ্গলবার কুমিল্লায় বাড়িতে গিয়েছিলাম মাকে দেখতে। ঢাকা থেকে ফোনে জানলাম কিডনি ফাউন্ডেশনে ভর্তি করা হয়েছে ভাইকে। দুটি কিডনি নষ্ট ছিল তাঁর। রাতে ঢাকায় ফিরলাম। বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে গেলাম। আমার সঙ্গে ভাগিনা ব্যবসায়ী ইউনুস হাসান মানিক। হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে ভাই কথা বলতে পারছিলেন না। আমাকে দেখে খুশি হলেন। ভাতিজা বৌ জানতে চাইল চিনতে পেরেছে কিনা, মাথা নাড়লেন। তারপর বললেন, আমাকে ধরো। ধরলাম। মাথায় হাত বুলিয়ে দিলাম। তিনি বললেন, আমার মা কাঁদছে...। আমার মা...। কিছুক্ষণ হাত ধরে রাখলাম। তারপর বিদায় নিয়ে বললাম, সন্ধ্যার পর আসব আবার। তিনি মাথা নাড়লেন। দুপুর ১২টার দিকে চলে এলাম অফিসে। ফিরে আসার আড়াই ঘণ্টা পর ভাতিজার ফোন পেলাম, তিনি আর নেই। আমি চলে আসার পর চোখ বুঝে ফেললেন। চুপ হয়ে গেলেন। তারপর চিরতরে চলে গেলেন। চিকিৎসকরা জানালেন, এ মানুষটি আর আসবেন না।

ঢাকায় দুটি জানাজা হলো। তারপর রাতে মরদেহ নিয়ে গেলাম কুমিল্লায়। সকাল ৯টায় ছিল দাফনের সময়। কুমিল্লা জেলা ও নাঙ্গলকোট উপজেলা থেকে পুলিশের গার্ড অব অনার টিম এলো। নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যক্ষ সাদেক হোসেন, মেয়র আবদুল মালেক, আবুল খায়ের আবু, অধ্যক্ষ নুরু উল্লাহ মজুমদারসহ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতারা এলেন। আশপাশের ইউনিয়ন চেয়ারম্যানরাসহ সর্বস্তরের মানুষ এলেন। ফুল দিলেন কফিনে। জানাজা শেষ না হতেই বৃষ্টি নামল। সবাই বললেন রহমতের বৃষ্টি। ঝিরঝির বৃষ্টিতে ভিজলেন সবাই। এর মাঝে সম্পন্ন হলো দাফন। দাফন শেষ হতেই মোনাজাত হলো। মোনাজাত শেষে আমরা কবরস্থান থেকে বাড়ি ফিরে এলাম। একজন মানুষ আমাদের মাঝে ছিলেন। আজ তিনি নেই। এখন তিনি কবরবাসী। আর কোনো দিন ফিরবেন না মানুষের দুনিয়াতে। কথা বলবেন না নিজের মায়ের সঙ্গে। সন্তান আর ভাইবোনদের সঙ্গে জমাবেন না আড্ডা। স্মৃতিচারণা করবেন না মুক্তিযুদ্ধের। দুই দিনের দুনিয়াতে তিনি এসেছিলেন। নওয়াব ফয়জুন্নেছা কলেজে ছাত্রলীগ করতেন। ছাত্র সংসদে ছিলেন। সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে গেলেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর কমান্ডারের নাম ছিল আবদুল মালেক। তিনি এখনো জীবিত আছেন। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস মালেক কমান্ডার আমাদের বাড়িতে ঘাঁটি করেছিলেন। এখান থেকে তিনি দলবল নিয়ে যেতেন বিভিন্ন অপারেশনে। তাঁর নেতৃত্বে আমার ভাই ছাড়াও মামা দেলোয়ার হোসেন, খালাতো ভাই খোকন মোল্লা যুদ্ধে যান। সেসব স্মৃতিচারণা মালেক কমান্ডার করেছিলেন কিছুদিন আগে সাংবাদিকদের কাছে। যা ইউটিউবেও আছে। মালেক কমান্ডার এখনো আছেন। চলে গেলেন তাঁর একজন যোদ্ধা।

মানুষের জীবন ও মৃত্যু অনেক কাছাকাছি। মাঝে মাঝে ভাবী এই জীবন এত ছোট কেন হয়? ইস্তাম্বুল শহরের হোটেলটির নাম ছিল থ্রি ট্রি হিলটন। গত রমজানের ঈদের দিনের ভোরবেলায় এই হোটেলে উঠলাম ফরিদা ইয়াসমিন ও আমি। ব্রেকফাস্ট সেরে ফরিদা ইয়াসমিন গেলেন রুমের দিকে। আমি আশপাশে একটু হাঁটতে বের হলাম। শীত পুরো শেষ হয়নি। হালকা সোয়েটারে মানছে না। একটু জোরে হাঁটার চেষ্টা করলাম শীত কমানোর জন্য। হঠাৎ খেয়াল করলাম হোটেলের সামনে বিশাল কবরস্থান। থমকে দাঁড়ালাম। হোটেলের সামনে এভাবে কবরস্থান অন্য শহরে অতীতে পাইনি। সুলতান সুলেমানের দেশে গিয়ে কবর ও হোটেল একসঙ্গে পেলাম। কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়ে সালাম জানালাম। পড়লাম, আসসালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর। তারপরও বাংলায় বললাম, আপনারা যারা কবরে শুয়ে আছেন আপনাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহপাক আপনাদের ভালো রাখুন। সব আজাব থেকে মুক্তি দিন। মুছে যাক জীবিতকালে হৃদয়ের ভিতরের জমাট বেঁধে থাকা কষ্টগুলো। ইস্তাম্বুলেও সেই দিন ছিল রমজানের ঈদ। আমরা যাচ্ছিলাম আমেরিকায় মেয়ের কাছে। ট্রানজিট ছিল ইস্তাম্বুলে। সুলতান সুলেমানের শহরটা দেখব আমরা। পুত্র আমাদের হোটেল ঠিক করে দিয়েছিল। সেই হোটেলের দুই পাশে বিশাল কবরস্থান। আগে খেয়াল করলে কবরস্থানের পাশে হোটেল নেওয়া হতো না। মৃত্যু ও জীবন পাশাপাশি হাঁটে জেনেও আমরা তা মানতে পারি না। হঠাৎ খেয়াল করলাম অনেক মানুষ দাঁড়িয়ে আছেন কবরস্থানের সামনে। তারা ভিতরে প্রবেশের সময় পানি কিনছেন। কবরস্থানের সামনেই বিক্রি হচ্ছে পাঁচ লিটারের পানির জার। পানির জার হাতেই তারা প্রবেশ করছেন ভিতরে। অনেকে পানি নিয়ে আসছেন বাড়ি থেকে। কবরস্থানে পানি নিয়ে তারা কী করেন তা দেখতে কৌতূহলী হলাম। দেখলাম তারা পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন প্রিয় মানুষের কবরের ওপরে। আমাদের দেশে এভাবে পানি ছিটানো হয় নতুন কবরে। একই সঙ্গে মাটিতে পুঁতে রাখা হয় বরই গাছের ডাল। পুরাতন কবর সবাই জিয়ারত করতে যান। যত্ন করে পানি ছিটান না।

কবরস্থানের ভিতরে আমিও প্রবেশ করলাম। পানি ছিটানোর দৃশ্য দেখলাম দাঁড়িয়ে। খেয়াল করলাম কবরের ঘাসগুলো বেশ বড় এবং অনেক সবুজ। সবুজ ঘাস বড় হলে মেশিন দিয়ে ছেঁটে দেওয়া হয়। এতে কবর পরিচ্ছন্ন থাকে। ভালো লাগল কবরের যত্ন নেন তারা। আন্তরিকতা নিয়ে স্মরণ করেন চলে যাওয়া প্রিয় মানুষটাকে। আলাপ হলো কবরে পানি ছিটিয়ে দিতে আসা একজনের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, তারা পুরাতন কবরের ওপর এভাবে পানি ছিটিয়ে দিচ্ছেন কেন? জবাবে ভদ্রলোক পাল্টা প্রশ্ন করলেন, তোমাদের দেশে কবরে পানি দেওয়া হয় না? বললাম, নতুন কবরে পানি দিই। চিহ্ন ধরে রাখতে একটি বরই গাছের ডালও পুঁতে রাখি। আজকাল পুরাতন কবরে যাওয়ার সময় নেই স্বজনদের। একটা মানুষ চলে গেলে তাকে সবাই ভুলে যাই। তবে শুক্রবার জুমার দিন, ঈদ বা মৃত্যু দিবসে কেউ কখনো কবরস্থানে গেলে জিয়ারত করেন। নতুন করে কেউ পানি ছিটান না। তোমরা কেন পানি ছিটিয়ে দাও কবরের ওপর? ভদ্রলোক বললেন, কবরের ওপর ঘাস তাজা থাকে। যিনি কবরে আছেন তার আত্মা অনেক কষ্টে থাকে। তার শান্তি ও স্বস্তি কামনা করতে আমাদের কবরস্থানে আসা ও পানি ছিটানো।

দুনিয়ার সব কবর, সব মৃত্যু একই। অজানা, অচেনা মানুষের কবরস্থানে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা করলাম। দোয়া করলাম আল্লাহ যেন সবার কবরে শান্তি বর্ষণ করেন। মনে পড়ল সম্রাট শাজাহানের দুখিনী কন্যা জাহানারার শেষ অছিয়তের কথা। দিল্লির নিজামুদ্দিনে তিনি শুয়ে আছেন। মৃত্যুর আগে তিনি অছিয়ত করেছিলেন, তাঁর কবর যেন সাধারণ মানুষের মতোই সবুজ ঘাসে ঢাকা থাকে। ইট-পাথর নয়। জাহানারার কবর শত বছর তাই ছিল। এখন আর তা নেই। জাহানারা বুঝেছিলেন, মৃত্যুর পর কেউ রাজকুমারী থাকেন না। কেউ রাজা-মহারাজা থাকেন না। সবাইকে কাফনের কাপড় পরিয়ে শুইয়ে দেওয়া হয় সাড়ে তিন হাত মাটির কবরে। আমেরিকার বিখ্যাত কবি এমিলি এলিজাবেথ ডিকিনসন লিখেছেন, ‘আমি কেউ নই, তুমি কে?’ কবরস্থানে দাঁড়িয়ে মনে হলো আসলে আমরা কে? দুই দিনের দুনিয়াতে আমরা অল্প সময়ের মেহমান মাত্র। হুটহাট করে আমাদের বন্ধুরা চলে যাচ্ছেন। অথচ কেউই তা বুঝতে চাই না। মানুষের চলাফেরাতে ভাবখানা এমন, সবাই যেন অমরত্ব নিয়ে এসেছেন। তাই হিংসা-বিদ্বেষ, যুদ্ধ-বিগ্রহে মানুষ জীবনটা কাটিয়ে দেয়। এই দুনিয়াতে কেউ বনেন চেঙ্গিস খাঁ, কেউ রাসপুতিন। নিষ্ঠুরতা, হিংসা মানুষ তার জন্ম থেকে পেয়েছে। আল্লাহপাক পৃথিবীর প্রথম মানবকে নিষেধ করেছিলেন গন্ধম ফল না খেতে। আল্লাহর সেই নিষেধাজ্ঞা প্রথম মানব মানেননি। গন্ধম খেয়েই প্রথম মানব-মানবী দুনিয়াতে আসেন। আর এসেই তাদের উত্তরাধিকারীরা লিপ্ত হলেন হানাহানিতে। হজরত আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের একজন আরেকজনকে খুন করেন। তারপর মাটিতে পুঁতে ফেলেন। আমরা মুসলমানরা দুনিয়ার শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর অনুসারী। আমাদের মহানবীর নির্দেশ ছিল ইতিবাচক পথে থাকতে। সব নেতিবাচক কাজ থেকে বিরত থাকতে। কিন্তু কে শুনে কার কথা। কেউ ভাবেন না একদিন চলে যেতে হবে। বোখারি শরিফে ২৯৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে, ‘দুনিয়ার সেরা নবী আমাদের প্রিয় মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) গুজব ছড়াতে, সম্পদ ধ্বংস করতে, অধিক যাঞ্চা করতে, অপরের প্রাপ্য অধিকারকে বাধাগ্রস্ত না করতে, মায়ের অবাধ্যচারী না হতে এবং কন্যাসন্তানকে জীবিত অবস্থায় মাটিতে পুঁতে না ফেলতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছেন।’ শেষ নবীর এই নির্দেশ তাঁর উম্মতরা কতটা পালন করেন?

মানুষের ভয়াবহতা বিচলিত করত কবি এমিলি ডিকিনসনকে। তিনি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন মানুষের সমাজ থেকে। সাদা কাপড় পরতেন। মানুষের সামনে যেতেন না। মানুষকে এড়িয়ে চলতেন। এই বিখ্যাত মার্কিন কবি ১৮৩০ সালের ১০ ডিসেম্বর ম্যাসাচুসেটসের এক বনেদি পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। বাবা ছিলেন অ্যামহাস্ট শহরের একজন খ্যাতিমান আইনজীবী। বাবা খেয়াল করলেন তার অন্য সন্তানদের চেয়ে এ মেয়েটি একটু আলাদা। দুনিয়ার মানুষদের অস্বাভাবিকতা ও নোংরামি এই মেয়েটিকে কষ্ট দেয়। এ কারণে মেয়েটি একাকী থাকতে পছন্দ করত। কারও সঙ্গে মিশত না। পছন্দ করত নির্জনতা। বিয়ে করেননি। মেয়েটি নিজের ভিতরের কষ্টগুলো লিখে রাখত কবিতা আকারে। বাবা তার মেয়েটির একাকী থাকার সব ব্যবস্থা করে দেন। এমিলি জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত একাকী কাটান। বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যাও তেমন ছিল না। পারিবারিক দুটি বাড়ির সীমানায় ছিল তার জীবন। একটিতে তিনি নিজে থাকতেন। আরেকটিতে থাকতেন তার ভাই অস্টিন। মাত্র ৫৫ বছর বয়সে এই কবি মারা যান ১৮৮৬ সালে। মৃত্যু ও অমরত্ব দুটি ভাবধারা নিয়ে তিনি লিখতেন। এমিলির স্মৃতি ধরে রাখতে তার বাড়িটিকে মিউজিয়াম করা হয়েছে। অ্যামহাস্ট কলেজ ২০০৩ সালে কাজটি করেছে। কয়েক বছর আগে এক শীতের সকালে সেই জাদুঘর দেখতে গিয়েছিলাম। ঘুরে ঘুরে দেখেছি এমিলির স্মৃতিচিহ্ন। ছবি তুলতে তুলতে ভাবছিলাম, সেই যুগের একজন কবি মানুষের ভয়াবহতাগুলো কী করে এতটা অনুধাবন করেছিলেন!

জগতের হিংসার ভয়াবহতা সহ্য করতে না পেরে সংসার ও রাজত্ব ছেড়েছিলেন গৌতম বুদ্ধ। ফকির লালন শাহের জীবন ও ভাবধারা ছিল জগৎ সংসারের প্রতি উদাসীনতায়। জমিদার হয়েও দামি প্রাসাদ বানাননি হাসন রাজা। তিনি শান্তি খুঁজতেন হাওরের জলরাশিতে বজরা ভাসিয়ে গানবাজনা শুনে। প্রকৃতি কিছু জটিল রহস্য দিয়ে মানুষকে সৃষ্টি করে।

ইস্তাম্বুল থেকে গিয়েছিলাম আমেরিকায়। থাকলাম ম্যাসাচুসেটসের ছোট্ট শহরে। এই শহরেই কবি এমিলি এক সময় বড় হয়েছিলেন। শিক্ষকতা করতেন কবি রবার্ট ফ্রস্ট। মেয়ের কনভোকেশনে যোগ দিতে গিয়েছিলাম। ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস অ্যামহাস্ট থেকে পাবলিক পলিসি নিয়ে মেয়ে মাস্টার্স শেষ করল। এক বিকালে হাঁটতে বের হলাম সান্ডারল্যান্ড শহরে। হেঁটে দেখলাম ঘোড়ার খামার। কৃষি খামার। খেয়াল করলাম নদীর তীর ঘেঁষে খ্রিস্টানদের বিশাল গোরস্তান। স্থাপিত ১৭১৪ সালে। শহরটির যাত্রাও তখন। যার পরিবর্তন এখনো হয়নি। হাঁটতে হাঁটতে গোরস্থানে প্রবেশ করলাম। কবরের নীরব পরিবেশ। নদীর কলকল শব্দে মাঝে মাঝে সেই নীরবতা ভঙ্গ হচ্ছে। শত শত বছর আগের কবরগুলো সংরক্ষণ করা। পাথরে খোদাই করে লেখা চলে যাওয়াদের নাম ও জন্ম, মৃত্যুর সাল।

গোরস্থানে ঘুরতে গিয়ে মনে পড়ল এই এলাকায় বসে লেখা কবি রবার্ট ফ্রস্টের একটি কবিতার কথা। রবার্ট ফ্রস্ট তখন অ্যামহাস্টে থাকতেন। এখন সেই বাড়িটি পুলিশ স্টেশন। অ্যামহাস্টে বসবাসকালে কবি খেয়াল করলেন, দুটি সড়ক আলাদাভাবে একটি হলুদ বনে গিয়ে থেমেছে। অথচ তিনি চাইলেও একই সময়ে দুটি রোডে হেঁটে ইয়েলো বনে যেতে পারছেন না। একসঙ্গে দুটি সড়কে হাঁটতে না পারার আক্ষেপ তৈরি হলো কবির মনে। সেই আক্ষেপে লিখেলেন-

“টু রোডস ডিভারগেড ইন এ ইয়েলো রোড

এন্ড সরি আই ক্যুড নট ট্রাভেল বোথ

এন্ড বি ওয়ান ট্রাভেলার, লং আই স্টুড

এন্ড লুকড ডাউন ওয়ান এস ফার এস আই ক্যুড

টু হোয়েআর ইট বেন্ট ইন দ্য আন্ডারগ্রোথ।”

“দুটি পথ গেছে চলে হলুদ বনে,

হায়! পথিক আমি, একাই দু’দিকে যাবো- তা পারিনে,

যতদূর চোখ যায় চেয়ে রইলাম একদৃষ্টিতে,

যেখানে লতা-গুল্মের ঝোপ পেরিয়ে সেটি গিয়েছে বেঁকে।”

আমাদের সবার জীবনে কম বেশি এমন অনেক আক্ষেপ থাকে। যা আমরা হয়তো রবার্ট ফ্রস্টের মতো প্রকাশ করতে পারি না। আমার এক বন্ধু মৃত্যুর আগে বলেছিলেন, জীবনটা এত ছোট কেন?  পড়াশোনা শেষ করেই চাকরি, সংসারের লড়াই। বেঁচে থাকার লড়াই শেষ না হতেই শরীরে বেঁধেছে অসুখ-বিসুখ। সন্তানরা বড় হওয়ার আগে শরীর জানিয়ে দিচ্ছে চলে যেতে হবে। বুঝলাম যেতে হবে। কিন্তু এত তাড়াতাড়ি কেন? জানতাম সেই বন্ধু চলে যাচ্ছেন।  জবাব না দিয়ে তাকালাম। বললাম, আমাদের সবাইকে চলে যেতে হবে। চাইলেও আমরা কেউ থাকতে পারব না। শুধু সময়ের ব্যবধান দুই দিন আগে না পরে।

               

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২৫ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২৬ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি