শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

কুষ্টিয়া শহরের উত্তরের বেশ অনেকগুলো গ্রামের ভিতরে ‘তালবাড়িয়া’ নামের গ্রামটি শিক্ষাদীক্ষায় অন্যান্য গ্রামের চেয়ে এগিয়ে। কারণ, ওই গ্রামের যিনি সমাজপতি ছিলেন, তিনি কলকাতার খিদিরপুর ডকইয়ার্ড এলাকায় মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া শিখে হতে চেয়েছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন, কেননা মামা প্রায়ই এসে গল্প করতেন ডকইয়ার্ডে মাঝে মাঝে ইংরেজ জাহাজের ক্যাপ্টেন দলবল নিয়ে দেখতে আসতেন জাহাজ মেরামতের কাজকর্ম। মামা ছিলেন ডকইয়ার্ডের উচ্চমান কর্মচারী। তিনি যখন তালবাড়িয়ায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন সাইকেল চালিয়ে কুষ্টিয়া শহরের একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বিনাবেতনে পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিলেন, এমনকি সপ্তম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় তিনি বৃত্তি পেয়ে স্কুল এবং গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করায় তারই আপন মামা আবু হানিফ বিশ্বাস ভাগ্নের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখে তাকে জাহাজের প্রকৌশলী বানানোর অভিলাষ নিয়ে গিয়েছিলেন তার কর্মস্থল খিদিরপুর ডকইয়ার্ডে। সেখানে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করেছিলেন একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে।

তখনো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি। পূর্ববঙ্গের মানুষ পারতপক্ষে সে সময় গ্রামের বাইরে খুব একটা যেতে চাইতেন না। ঈদ এবং পূজার সময় যারা কলকাতা, খিদিরপুর, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ থাকতেন তারা পূর্ববাংলার বিভিন্ন শহরে গ্রামে ফিরে এসে যোগ দিতেন ঈদ-পূজার আনন্দ উৎসবে। যোগাযোগব্যবস্থা খুব যে উন্নত ছিল তাও নয়, তবে সম্ভবত ১৮৮৬ সালে ব্রিটিশ সরকার ভারতে রেলগাড়ির ব্যবস্থা করেছিল পূর্ব এবং পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য। যতদূর জেনেছি কলকাতার শিয়ালদহ থেকে প্রথমে এসে থামত ট্রেন নদিয়াতে। সেখান থেকে আসত কুষ্টিয়া। তার কয়েক বছর পরে আসাম বেঙ্গল নামে একটি ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করেছিল ইংরেজ সরকার। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে আসাম বেঙ্গল রেলগাড়িটি ভেড়ামারার পরে ঈশ্বরদীর দিকে আসতে পারত না। ১৯১৩ অথবা ১৯১৪ সালে প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর গভর্নর লর্ড হাডিঞ্জের নামানুসারে ব্রিজটি স্থাপনের পর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সম্প্রসারণ ঘটাল ইংরেজ শাসক। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হয়তো শুরুর আগেই পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলাচল শুরু হয়েছিল কলকাতার শিয়ালদহ থেকে ট্রেনের।

ভাবতে অবাক লাগে আজ থেকে ১০৮-১০৯ বছর আগে প্রমত্তা পদ্মাকে বশীভূত করে তার ওপর দিয়ে রেললাইন বসিয়ে ব্রিটিশরা সুরাহা করেছিল পূর্ববঙ্গের মানুষের যাতায়াতের পথ। কুষ্টিয়া শহরের উত্তরদিকে রয়েছে গড়াই নদী এবং প্রমত্তা পদ্মা। সেই পদ্মা এবং গড়াই বেরিয়ে নৌকায় যাতায়াত করেছেন হাজার মানুষ, বিশেষত পাবনা শহরের দক্ষিণ দিকের চরআশুতোষপুর, চরহেমায়েতপুর, টুকরোচর ওইসব অঞ্চলের লোকজন শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে কুষ্টিয়া এসে দুই নদী পাড়ি দিয়ে ফিরতেন নিজ গ্রামে-ঈদ এবং পূজার সময়। এমনকি পাবনা শহরের আশপাশের মানুষগুলো পদ্মা এবং গড়াই পেরিয়ে চলে যেতেন ছেউরিয়ায় লালন শাহের মাজারে। তালবাড়িয়ার লোকজনও হয়তো যেতেন। এবং কলকাতা থেকে লালন ভক্তরাও তাতে যোগ দিতেন লালন ফকিরের মাজারে। কোনো এক ঈদ উৎসবে কলকাতার খিদিরপুর থেকে এসেছিলেন আবু হানিফ বিশ্বাস। এসেই তিনি জানতে পেরেছিলেন তার আপন ভাগনের লেখাপড়ার কথা এবং ভাগিনা মোয়াজ্জেম বিশ্বাসকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন খিদিরপুর উচ্চবিদ্যালয়ে। বাঙালির চেয়ে হিন্দিু এবং উর্দুভাষী ছাত্রদের সংখ্যা অধিক হলেও পড়ালেখায় মোয়াজ্জেম বিশ্বাস ভালো ছিলেন। তবে এন্ট্রান্স বা ম্যাট্রিক পাস করার আগেই তার মামা আবু হানিফ সেকালের অসুখ প্লেগে ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। স্ত্রী, তিনটি সন্তান এবং ভাগনে মোয়াজ্জেম নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে এসেছিলেন তাদের তালবাড়িয়া গ্রামে। মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের পিতার প্রচুর সহায় সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব পড়েছিল বড় ছেলের ওপরে। অন্যান্য ভাইবোন প্রাথমিক শিক্ষা শেষে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়ায় গিয়ে উঠেছিলেন তাদের পিতার কেনা একটি একতলা বাড়িতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তার পিতার পছন্দের একটি মেয়ের সঙ্গে মোয়াজ্জেমকে সংসারমুখী করেছিলেন এবং একই সঙ্গে প্রচুর জমিজমা দিয়ে ছেলের জন্য তালবাড়িয়াতেই একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের অধীনে মুসলিম কোঠায় মোয়াজ্জেম পেয়েছিলেন উচ্চমান সহকারীর চাকরি। সামান্য কিছু জমি কিনে আমলাপাড়ায় নিজে একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। সেই মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের তিন ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোটজন সহিদা বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল আমাদের আপন কাকা আবুল কাশেমের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বেশ কয়েক বছর আগে।

তালবাড়িয়া গ্রাম থেকে প্রমত্তা পদ্মার উত্তরদিকের শহর পাবনা। পাবনা শহরের বাজিতপুর ঘাটে, নতুন বউ বরযাত্রী নিয়ে মাত্র সাত মাইল নদীপথ আড়াআড়িভাবে পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ৪ ঘণ্টারও বেশি। প্রচ- ঢেউ এবং বাতাসের গতিপথ নৌকার মাঝিদের জানা থাকলেও তাদের নৌকা শীতলাই জমিদারের ঘাটে আসতে পারেনি। শেষ অব্দি যেতে হয়েছিল বাজিতপুর ঘাটে। এর কিছুদিন পরেই সহিদা খাতুনের ফুফাতো বোনের বিয়েতে আমাদের বাড়ির সবাই আমন্ত্রিত হয়েছিল। ছোট কাকা দুলাল ভাই (রশিদ হায়দার) ঝর্ণা আপা, শামসুন নাহার আপাসহ শুভযাত্রা করেছিল বোশেখ মাসের মাঝামাঝি সময়ে। আত্মীয়স্বজন নিয়ে যখন নৌকা পাড়ি দিতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই পদ্মা ঢেউয়ে নৌকা তলিয়ে গেলেও আমাদের স্বজনরা সে যাত্রায় বেঁচে যায়। তবে গহনাপত্র জামাকাপড়, শাড়ি এবং কয়েকটি বাক্স প্রমত্তা পদ্মার স্রোতে ভেসে গিয়েছিল চরতারুপুর হয়ে সুজানগরের পদ্মা যমুনার সঙ্গমের দিকে। এদিকে ঝড়ে সবকিছু হারিয়ে নদীর ওপরে আমাদের স্বজনরা বাধ্য হয়ে আশ্রয় নেয় তালবাড়িয়ার নিকটবর্তী একটি সরু মহিষের বাথানে। পঞ্চাশ দশকের গোড়ার দিকে প্রায় প্রতি মাসেই পাবনা জজ কোর্টের বিচারক পদ্মা এবং যমুনায় যেতেন হাঁস শিকার করতে। তার প্রিয়ভাজন খাস আরদালি ছিলেন আরিপপুরের জাহেদ আলী এবং সেই জজ সাহেব সঙ্গে নিতেন পাবনা শহরের সাধুপাড়া মহল্লার একজন পিয়নকে। ওই তিনজন ছাড়াও মাঝিমাল্লা, দোনালা বন্দুক, কিছু খাবার নিয়ে সেবার পদ্মা পেরিয়ে যমুনার উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা উল্টে তিনজন মারা গেলেও, বেঁচে গিয়েছিল মাঝি মাল্লারা। তারা সাঁতরে পাড়ে উঠতে পারলেও, জজ সাহেব, জাহেদ আলী এবং অপর একজন চিরতরে হারিয়ে গিয়েছিলেন যমুনার অতলে। অপরদিকে আমাদের মেজো ভাই রশীদ হায়দার পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন তার দুই বন্ধু সুরুজ ঘোষ এবং গোপাল ঘোষ একদিন স্কুল ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী কোনো রকমে সাঁতরে ওপারে গেলেও, পাড়ে উঠেই তিনজনই জ্ঞান হারিয়ে পড়েছিলেন এক চরের ভিতরে। ওই তিনজনকে উদ্ধার করেছিলেন একজন মাঝি। তিনি বলেছিলেন পদ্মার যে স্রোতধারা বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ তোমাদের বাঁচিয়েছেন। পদ্মার ঘূর্ণাবর্তে পড়লে তিনজনই লাশ হয়ে ভেসে যেত। শেষ অবধি সেই নৌকার মাঝি ভদ্রলোক তিনজনকেই অনুকূল ঠাকুরের ঘাটে নামিয়ে দিলে, তিন বন্ধুই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আর কোনো দিন পদ্মায় সাঁতার দিতে যাবেন না।

পাবনা, সুজানগর, রাজবাড়ী এবং বৃহত্তর ফরিদপুরের আশপাশ ঘেঁষে পদ্মা ছুটে চলে দিকদিগন্তে। প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, আমার খালুজান আবু ইসহাক, তিনি ছিলেন রেলওয়ের জেলা পাকশীর প্রধান হিসাবরক্ষক, স্কুলজীবনে যে কোনো ছুটিতে আমি ঈশ্বরদী থেকে পাইলট ট্রেনে চড়ে চলে যেতাম পাকশীর বাবুপাড়ায়। ইংরেজদের ফেলে যাওয়া ছোট্ট সুন্দর শহর ঝকঝকে পাকশীতে। খালুজানের বড় ছেলে আলো ভাই তখন চন্দ্র প্রভাব বিদ্যাপীঠের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমি পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। পাকশী যাওয়ার উদ্দেশ ছিল পদ্মা নদীতে জেলেদের ইলিশ মাছ ধরা এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর ট্রেন চলে যেত যশোর-খুলনার দিকে, পরে ঈশ্বরদী হয়ে চলে যেত সিরাজগঞ্জঘাট। ওই প্রমত্তা পদ্মার ওপরে নৌকা চালিয়ে তাজা ইলিশ ডাঙায় তোলামাত্র তিন-চারটি লাফ দিত আলো ভাই আমাকে সঙ্গে নিয়ে এক হালি বড় ইলিশ কিনতেন পাঁচ টাকায়। মাঝে মাঝে আলো ভাইয়ের ছোট ভাই বাবলুও যেত হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে প্রবাহিত সেই উন্মত্ত পদ্মায় যেখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ত। এসবই ষাট দশকের গোড়ার দিকের কথা। গত বছরে প্রায় ৫৫-৫৬ বছর পরে গিয়েছিলাম, পদ্মা নদী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দেখতে, পদ্মা পানি নেই, পদ্মার দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে লালন শাহ ব্রিজ এবং নৌকায় চড়ে দাপুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাজেদুল হক নিলু, আমার এক ভাগনি নীরু আমার কাজিন রেজা সবাই গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে। কিছুটা এগিয়ে দেখলাম অনেকগুলো রাশিয়ান। তারা রূপপুর আণবিক কেন্দ্রে কর্মরত। কিছুতেই আমি আমার কৈশোরকে ফিরিয়ে আনতে পারলাম না এবং চোখে পড়ল না কোনো মাঝিকে ইলিশ ধরতে। ভারতের ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের নদ-নদীগুলোর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। সেই প্রবহমান পদ্মা নদীর ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু বানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ২০১১ সালে। সেতুটি সম্পূর্ণ হতো ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি ছিল তিনি দক্ষিণবঙ্গের মানুষদের জন্য পদ্মা সেতু বানিয়ে দেবেন। তখনকার দিনে সেতুমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বাংলাদেশ প্রতিদিনে বুধবার ১৫ জুন তারিখে ‘পদ্মা সেতু : বিশ্বব্যাংকের সেই অভিযোগ ও আজকের বাস্তবতা’ লেখাটিতে তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যদের ভূমিকার কথা এবং সেই ২০১৩ সালেই জানিয়েছিলেন আমাদের দেশের নোবেল প্রাপক অর্থনীতিবিদসহ অনেকেই চেয়েছিলেন যেন পদ্মা সেতু শেখ হাসিনা না বানাতে পারেন। তিনি যে জাতির জনক শেখ মুজিবের মেয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল হোসেনের ১৫ জুন তারিখের লেখায়- যে চিত্র তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন, তাকে হায়দার পরিবারের পক্ষ থেকে অজস্র ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ফুল ফোটাতে সময় লাগল প্রায় ১০-১১ বছর। যে ফুলের গন্ধ সমগ্র বাংলাদেশিকে উৎফুল্ল করলেও ফুলের গন্ধ অনেকেই নিতে চাইবেন না। কেননা বর্তমান সরকারের নিন্দায় তাদের গায়ে জ্বালাপোড়া হয়েছে। তাদের আমি বলব তারা যেন তাদের শরীরে শান্তি মলম লাগিয়ে নিলে নিতে পারেন। সেই যে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯১৩-১৪ পাকশী এবং ভেড়ামারার মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর ১৩-১৪টি গার্ডার বানিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বানিয়েছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ, তিনি ছিলেন ভারতের গভর্নর। আমাদের প্রিয় শেখ হাসিনা পদ্মা নদীতে সেতু বানিয়েছেন আগামীকালের এবং আগামী প্রজন্মের মানুষের জন্য। তারা সবাই কৃতজ্ঞ থাকবেন জাতির জনকের কন্যার কাছে। স্বদেশি বিনিয়োগে বানিয়েছেন সেতু, কারোর দয়ার ওপর নির্ভর না করে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল আমার প্রিয় কলামিস্ট বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি লেখা। তিনি সরকারকে অনুরোধ করেছেন, সৈয়দ আবুল হোসেনকে পুনরায় সেতুমন্ত্রী বানানোর জন্য। সৈয়দ সাহেব যে নির্লোভ সেটা সবাই জানে। তিনি বর্তমানে তার জেলাতে শিক্ষালয়সহ জনসেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সুরের খবর আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে আরিচা-নগরবাড়ীতে আরেকটি পদ্মা সেতু অথবা সুজানগরে আরেকটি যমুনা সেতু বানিয়ে দিলে উত্তরবঙ্গের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আশাটুকু জানিয়ে রাখলাম। রবীন্দ্রনাথ তার জীবনে শিলাইদহ থেকে নিজের পদ্মবোটে একাধিকবার প্রমত্তা পদ্মা পেরিয়ে গিয়েছেন যমুনা শাহজাদপুর হয়ে পতিসরে-কবি আমাদের জানিয়েছেন পদ্মার বিচিত্র রূপের কথা। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশনায়ক নামক একটি প্রবন্ধে। নিজের দেশের কল্যাণ নিজে করার স্বাভাবিক কর্তৃত্ব অধিকার তাহা বিলুপ্ত করিবার শক্তি কাহারো নাই। সে অধিকার নষ্ট আমরা নিজেরাই করি। সে অধিকার গ্রহণ যদি না করি তবে তাহা হারাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন এবং দেখিয়ে দিয়েছেন পদ্মা সেতু। বেশ কিছু বিরোধী এবং তাদের সমর্থকদের বোধকরি রাতের ঘুম ভালো হচ্ছে না, কেন শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু বানালেন।                

লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক