শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

কুষ্টিয়া শহরের উত্তরের বেশ অনেকগুলো গ্রামের ভিতরে ‘তালবাড়িয়া’ নামের গ্রামটি শিক্ষাদীক্ষায় অন্যান্য গ্রামের চেয়ে এগিয়ে। কারণ, ওই গ্রামের যিনি সমাজপতি ছিলেন, তিনি কলকাতার খিদিরপুর ডকইয়ার্ড এলাকায় মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া শিখে হতে চেয়েছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন, কেননা মামা প্রায়ই এসে গল্প করতেন ডকইয়ার্ডে মাঝে মাঝে ইংরেজ জাহাজের ক্যাপ্টেন দলবল নিয়ে দেখতে আসতেন জাহাজ মেরামতের কাজকর্ম। মামা ছিলেন ডকইয়ার্ডের উচ্চমান কর্মচারী। তিনি যখন তালবাড়িয়ায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন সাইকেল চালিয়ে কুষ্টিয়া শহরের একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বিনাবেতনে পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিলেন, এমনকি সপ্তম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় তিনি বৃত্তি পেয়ে স্কুল এবং গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করায় তারই আপন মামা আবু হানিফ বিশ্বাস ভাগ্নের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখে তাকে জাহাজের প্রকৌশলী বানানোর অভিলাষ নিয়ে গিয়েছিলেন তার কর্মস্থল খিদিরপুর ডকইয়ার্ডে। সেখানে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করেছিলেন একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে।

তখনো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি। পূর্ববঙ্গের মানুষ পারতপক্ষে সে সময় গ্রামের বাইরে খুব একটা যেতে চাইতেন না। ঈদ এবং পূজার সময় যারা কলকাতা, খিদিরপুর, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ থাকতেন তারা পূর্ববাংলার বিভিন্ন শহরে গ্রামে ফিরে এসে যোগ দিতেন ঈদ-পূজার আনন্দ উৎসবে। যোগাযোগব্যবস্থা খুব যে উন্নত ছিল তাও নয়, তবে সম্ভবত ১৮৮৬ সালে ব্রিটিশ সরকার ভারতে রেলগাড়ির ব্যবস্থা করেছিল পূর্ব এবং পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য। যতদূর জেনেছি কলকাতার শিয়ালদহ থেকে প্রথমে এসে থামত ট্রেন নদিয়াতে। সেখান থেকে আসত কুষ্টিয়া। তার কয়েক বছর পরে আসাম বেঙ্গল নামে একটি ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করেছিল ইংরেজ সরকার। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে আসাম বেঙ্গল রেলগাড়িটি ভেড়ামারার পরে ঈশ্বরদীর দিকে আসতে পারত না। ১৯১৩ অথবা ১৯১৪ সালে প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর গভর্নর লর্ড হাডিঞ্জের নামানুসারে ব্রিজটি স্থাপনের পর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সম্প্রসারণ ঘটাল ইংরেজ শাসক। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হয়তো শুরুর আগেই পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলাচল শুরু হয়েছিল কলকাতার শিয়ালদহ থেকে ট্রেনের।

ভাবতে অবাক লাগে আজ থেকে ১০৮-১০৯ বছর আগে প্রমত্তা পদ্মাকে বশীভূত করে তার ওপর দিয়ে রেললাইন বসিয়ে ব্রিটিশরা সুরাহা করেছিল পূর্ববঙ্গের মানুষের যাতায়াতের পথ। কুষ্টিয়া শহরের উত্তরদিকে রয়েছে গড়াই নদী এবং প্রমত্তা পদ্মা। সেই পদ্মা এবং গড়াই বেরিয়ে নৌকায় যাতায়াত করেছেন হাজার মানুষ, বিশেষত পাবনা শহরের দক্ষিণ দিকের চরআশুতোষপুর, চরহেমায়েতপুর, টুকরোচর ওইসব অঞ্চলের লোকজন শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে কুষ্টিয়া এসে দুই নদী পাড়ি দিয়ে ফিরতেন নিজ গ্রামে-ঈদ এবং পূজার সময়। এমনকি পাবনা শহরের আশপাশের মানুষগুলো পদ্মা এবং গড়াই পেরিয়ে চলে যেতেন ছেউরিয়ায় লালন শাহের মাজারে। তালবাড়িয়ার লোকজনও হয়তো যেতেন। এবং কলকাতা থেকে লালন ভক্তরাও তাতে যোগ দিতেন লালন ফকিরের মাজারে। কোনো এক ঈদ উৎসবে কলকাতার খিদিরপুর থেকে এসেছিলেন আবু হানিফ বিশ্বাস। এসেই তিনি জানতে পেরেছিলেন তার আপন ভাগনের লেখাপড়ার কথা এবং ভাগিনা মোয়াজ্জেম বিশ্বাসকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন খিদিরপুর উচ্চবিদ্যালয়ে। বাঙালির চেয়ে হিন্দিু এবং উর্দুভাষী ছাত্রদের সংখ্যা অধিক হলেও পড়ালেখায় মোয়াজ্জেম বিশ্বাস ভালো ছিলেন। তবে এন্ট্রান্স বা ম্যাট্রিক পাস করার আগেই তার মামা আবু হানিফ সেকালের অসুখ প্লেগে ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। স্ত্রী, তিনটি সন্তান এবং ভাগনে মোয়াজ্জেম নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে এসেছিলেন তাদের তালবাড়িয়া গ্রামে। মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের পিতার প্রচুর সহায় সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব পড়েছিল বড় ছেলের ওপরে। অন্যান্য ভাইবোন প্রাথমিক শিক্ষা শেষে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়ায় গিয়ে উঠেছিলেন তাদের পিতার কেনা একটি একতলা বাড়িতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তার পিতার পছন্দের একটি মেয়ের সঙ্গে মোয়াজ্জেমকে সংসারমুখী করেছিলেন এবং একই সঙ্গে প্রচুর জমিজমা দিয়ে ছেলের জন্য তালবাড়িয়াতেই একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের অধীনে মুসলিম কোঠায় মোয়াজ্জেম পেয়েছিলেন উচ্চমান সহকারীর চাকরি। সামান্য কিছু জমি কিনে আমলাপাড়ায় নিজে একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। সেই মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের তিন ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোটজন সহিদা বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল আমাদের আপন কাকা আবুল কাশেমের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বেশ কয়েক বছর আগে।

তালবাড়িয়া গ্রাম থেকে প্রমত্তা পদ্মার উত্তরদিকের শহর পাবনা। পাবনা শহরের বাজিতপুর ঘাটে, নতুন বউ বরযাত্রী নিয়ে মাত্র সাত মাইল নদীপথ আড়াআড়িভাবে পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ৪ ঘণ্টারও বেশি। প্রচ- ঢেউ এবং বাতাসের গতিপথ নৌকার মাঝিদের জানা থাকলেও তাদের নৌকা শীতলাই জমিদারের ঘাটে আসতে পারেনি। শেষ অব্দি যেতে হয়েছিল বাজিতপুর ঘাটে। এর কিছুদিন পরেই সহিদা খাতুনের ফুফাতো বোনের বিয়েতে আমাদের বাড়ির সবাই আমন্ত্রিত হয়েছিল। ছোট কাকা দুলাল ভাই (রশিদ হায়দার) ঝর্ণা আপা, শামসুন নাহার আপাসহ শুভযাত্রা করেছিল বোশেখ মাসের মাঝামাঝি সময়ে। আত্মীয়স্বজন নিয়ে যখন নৌকা পাড়ি দিতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই পদ্মা ঢেউয়ে নৌকা তলিয়ে গেলেও আমাদের স্বজনরা সে যাত্রায় বেঁচে যায়। তবে গহনাপত্র জামাকাপড়, শাড়ি এবং কয়েকটি বাক্স প্রমত্তা পদ্মার স্রোতে ভেসে গিয়েছিল চরতারুপুর হয়ে সুজানগরের পদ্মা যমুনার সঙ্গমের দিকে। এদিকে ঝড়ে সবকিছু হারিয়ে নদীর ওপরে আমাদের স্বজনরা বাধ্য হয়ে আশ্রয় নেয় তালবাড়িয়ার নিকটবর্তী একটি সরু মহিষের বাথানে। পঞ্চাশ দশকের গোড়ার দিকে প্রায় প্রতি মাসেই পাবনা জজ কোর্টের বিচারক পদ্মা এবং যমুনায় যেতেন হাঁস শিকার করতে। তার প্রিয়ভাজন খাস আরদালি ছিলেন আরিপপুরের জাহেদ আলী এবং সেই জজ সাহেব সঙ্গে নিতেন পাবনা শহরের সাধুপাড়া মহল্লার একজন পিয়নকে। ওই তিনজন ছাড়াও মাঝিমাল্লা, দোনালা বন্দুক, কিছু খাবার নিয়ে সেবার পদ্মা পেরিয়ে যমুনার উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা উল্টে তিনজন মারা গেলেও, বেঁচে গিয়েছিল মাঝি মাল্লারা। তারা সাঁতরে পাড়ে উঠতে পারলেও, জজ সাহেব, জাহেদ আলী এবং অপর একজন চিরতরে হারিয়ে গিয়েছিলেন যমুনার অতলে। অপরদিকে আমাদের মেজো ভাই রশীদ হায়দার পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন তার দুই বন্ধু সুরুজ ঘোষ এবং গোপাল ঘোষ একদিন স্কুল ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী কোনো রকমে সাঁতরে ওপারে গেলেও, পাড়ে উঠেই তিনজনই জ্ঞান হারিয়ে পড়েছিলেন এক চরের ভিতরে। ওই তিনজনকে উদ্ধার করেছিলেন একজন মাঝি। তিনি বলেছিলেন পদ্মার যে স্রোতধারা বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ তোমাদের বাঁচিয়েছেন। পদ্মার ঘূর্ণাবর্তে পড়লে তিনজনই লাশ হয়ে ভেসে যেত। শেষ অবধি সেই নৌকার মাঝি ভদ্রলোক তিনজনকেই অনুকূল ঠাকুরের ঘাটে নামিয়ে দিলে, তিন বন্ধুই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আর কোনো দিন পদ্মায় সাঁতার দিতে যাবেন না।

পাবনা, সুজানগর, রাজবাড়ী এবং বৃহত্তর ফরিদপুরের আশপাশ ঘেঁষে পদ্মা ছুটে চলে দিকদিগন্তে। প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, আমার খালুজান আবু ইসহাক, তিনি ছিলেন রেলওয়ের জেলা পাকশীর প্রধান হিসাবরক্ষক, স্কুলজীবনে যে কোনো ছুটিতে আমি ঈশ্বরদী থেকে পাইলট ট্রেনে চড়ে চলে যেতাম পাকশীর বাবুপাড়ায়। ইংরেজদের ফেলে যাওয়া ছোট্ট সুন্দর শহর ঝকঝকে পাকশীতে। খালুজানের বড় ছেলে আলো ভাই তখন চন্দ্র প্রভাব বিদ্যাপীঠের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমি পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। পাকশী যাওয়ার উদ্দেশ ছিল পদ্মা নদীতে জেলেদের ইলিশ মাছ ধরা এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর ট্রেন চলে যেত যশোর-খুলনার দিকে, পরে ঈশ্বরদী হয়ে চলে যেত সিরাজগঞ্জঘাট। ওই প্রমত্তা পদ্মার ওপরে নৌকা চালিয়ে তাজা ইলিশ ডাঙায় তোলামাত্র তিন-চারটি লাফ দিত আলো ভাই আমাকে সঙ্গে নিয়ে এক হালি বড় ইলিশ কিনতেন পাঁচ টাকায়। মাঝে মাঝে আলো ভাইয়ের ছোট ভাই বাবলুও যেত হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে প্রবাহিত সেই উন্মত্ত পদ্মায় যেখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ত। এসবই ষাট দশকের গোড়ার দিকের কথা। গত বছরে প্রায় ৫৫-৫৬ বছর পরে গিয়েছিলাম, পদ্মা নদী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দেখতে, পদ্মা পানি নেই, পদ্মার দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে লালন শাহ ব্রিজ এবং নৌকায় চড়ে দাপুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাজেদুল হক নিলু, আমার এক ভাগনি নীরু আমার কাজিন রেজা সবাই গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে। কিছুটা এগিয়ে দেখলাম অনেকগুলো রাশিয়ান। তারা রূপপুর আণবিক কেন্দ্রে কর্মরত। কিছুতেই আমি আমার কৈশোরকে ফিরিয়ে আনতে পারলাম না এবং চোখে পড়ল না কোনো মাঝিকে ইলিশ ধরতে। ভারতের ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের নদ-নদীগুলোর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। সেই প্রবহমান পদ্মা নদীর ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু বানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ২০১১ সালে। সেতুটি সম্পূর্ণ হতো ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি ছিল তিনি দক্ষিণবঙ্গের মানুষদের জন্য পদ্মা সেতু বানিয়ে দেবেন। তখনকার দিনে সেতুমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বাংলাদেশ প্রতিদিনে বুধবার ১৫ জুন তারিখে ‘পদ্মা সেতু : বিশ্বব্যাংকের সেই অভিযোগ ও আজকের বাস্তবতা’ লেখাটিতে তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যদের ভূমিকার কথা এবং সেই ২০১৩ সালেই জানিয়েছিলেন আমাদের দেশের নোবেল প্রাপক অর্থনীতিবিদসহ অনেকেই চেয়েছিলেন যেন পদ্মা সেতু শেখ হাসিনা না বানাতে পারেন। তিনি যে জাতির জনক শেখ মুজিবের মেয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল হোসেনের ১৫ জুন তারিখের লেখায়- যে চিত্র তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন, তাকে হায়দার পরিবারের পক্ষ থেকে অজস্র ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ফুল ফোটাতে সময় লাগল প্রায় ১০-১১ বছর। যে ফুলের গন্ধ সমগ্র বাংলাদেশিকে উৎফুল্ল করলেও ফুলের গন্ধ অনেকেই নিতে চাইবেন না। কেননা বর্তমান সরকারের নিন্দায় তাদের গায়ে জ্বালাপোড়া হয়েছে। তাদের আমি বলব তারা যেন তাদের শরীরে শান্তি মলম লাগিয়ে নিলে নিতে পারেন। সেই যে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯১৩-১৪ পাকশী এবং ভেড়ামারার মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর ১৩-১৪টি গার্ডার বানিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বানিয়েছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ, তিনি ছিলেন ভারতের গভর্নর। আমাদের প্রিয় শেখ হাসিনা পদ্মা নদীতে সেতু বানিয়েছেন আগামীকালের এবং আগামী প্রজন্মের মানুষের জন্য। তারা সবাই কৃতজ্ঞ থাকবেন জাতির জনকের কন্যার কাছে। স্বদেশি বিনিয়োগে বানিয়েছেন সেতু, কারোর দয়ার ওপর নির্ভর না করে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল আমার প্রিয় কলামিস্ট বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি লেখা। তিনি সরকারকে অনুরোধ করেছেন, সৈয়দ আবুল হোসেনকে পুনরায় সেতুমন্ত্রী বানানোর জন্য। সৈয়দ সাহেব যে নির্লোভ সেটা সবাই জানে। তিনি বর্তমানে তার জেলাতে শিক্ষালয়সহ জনসেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সুরের খবর আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে আরিচা-নগরবাড়ীতে আরেকটি পদ্মা সেতু অথবা সুজানগরে আরেকটি যমুনা সেতু বানিয়ে দিলে উত্তরবঙ্গের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আশাটুকু জানিয়ে রাখলাম। রবীন্দ্রনাথ তার জীবনে শিলাইদহ থেকে নিজের পদ্মবোটে একাধিকবার প্রমত্তা পদ্মা পেরিয়ে গিয়েছেন যমুনা শাহজাদপুর হয়ে পতিসরে-কবি আমাদের জানিয়েছেন পদ্মার বিচিত্র রূপের কথা। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশনায়ক নামক একটি প্রবন্ধে। নিজের দেশের কল্যাণ নিজে করার স্বাভাবিক কর্তৃত্ব অধিকার তাহা বিলুপ্ত করিবার শক্তি কাহারো নাই। সে অধিকার নষ্ট আমরা নিজেরাই করি। সে অধিকার গ্রহণ যদি না করি তবে তাহা হারাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন এবং দেখিয়ে দিয়েছেন পদ্মা সেতু। বেশ কিছু বিরোধী এবং তাদের সমর্থকদের বোধকরি রাতের ঘুম ভালো হচ্ছে না, কেন শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু বানালেন।                

লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম