শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

কুষ্টিয়া শহরের উত্তরের বেশ অনেকগুলো গ্রামের ভিতরে ‘তালবাড়িয়া’ নামের গ্রামটি শিক্ষাদীক্ষায় অন্যান্য গ্রামের চেয়ে এগিয়ে। কারণ, ওই গ্রামের যিনি সমাজপতি ছিলেন, তিনি কলকাতার খিদিরপুর ডকইয়ার্ড এলাকায় মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া শিখে হতে চেয়েছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন, কেননা মামা প্রায়ই এসে গল্প করতেন ডকইয়ার্ডে মাঝে মাঝে ইংরেজ জাহাজের ক্যাপ্টেন দলবল নিয়ে দেখতে আসতেন জাহাজ মেরামতের কাজকর্ম। মামা ছিলেন ডকইয়ার্ডের উচ্চমান কর্মচারী। তিনি যখন তালবাড়িয়ায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন সাইকেল চালিয়ে কুষ্টিয়া শহরের একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বিনাবেতনে পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিলেন, এমনকি সপ্তম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় তিনি বৃত্তি পেয়ে স্কুল এবং গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করায় তারই আপন মামা আবু হানিফ বিশ্বাস ভাগ্নের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখে তাকে জাহাজের প্রকৌশলী বানানোর অভিলাষ নিয়ে গিয়েছিলেন তার কর্মস্থল খিদিরপুর ডকইয়ার্ডে। সেখানে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করেছিলেন একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে।

তখনো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি। পূর্ববঙ্গের মানুষ পারতপক্ষে সে সময় গ্রামের বাইরে খুব একটা যেতে চাইতেন না। ঈদ এবং পূজার সময় যারা কলকাতা, খিদিরপুর, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ থাকতেন তারা পূর্ববাংলার বিভিন্ন শহরে গ্রামে ফিরে এসে যোগ দিতেন ঈদ-পূজার আনন্দ উৎসবে। যোগাযোগব্যবস্থা খুব যে উন্নত ছিল তাও নয়, তবে সম্ভবত ১৮৮৬ সালে ব্রিটিশ সরকার ভারতে রেলগাড়ির ব্যবস্থা করেছিল পূর্ব এবং পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য। যতদূর জেনেছি কলকাতার শিয়ালদহ থেকে প্রথমে এসে থামত ট্রেন নদিয়াতে। সেখান থেকে আসত কুষ্টিয়া। তার কয়েক বছর পরে আসাম বেঙ্গল নামে একটি ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করেছিল ইংরেজ সরকার। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে আসাম বেঙ্গল রেলগাড়িটি ভেড়ামারার পরে ঈশ্বরদীর দিকে আসতে পারত না। ১৯১৩ অথবা ১৯১৪ সালে প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর গভর্নর লর্ড হাডিঞ্জের নামানুসারে ব্রিজটি স্থাপনের পর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সম্প্রসারণ ঘটাল ইংরেজ শাসক। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হয়তো শুরুর আগেই পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলাচল শুরু হয়েছিল কলকাতার শিয়ালদহ থেকে ট্রেনের।

ভাবতে অবাক লাগে আজ থেকে ১০৮-১০৯ বছর আগে প্রমত্তা পদ্মাকে বশীভূত করে তার ওপর দিয়ে রেললাইন বসিয়ে ব্রিটিশরা সুরাহা করেছিল পূর্ববঙ্গের মানুষের যাতায়াতের পথ। কুষ্টিয়া শহরের উত্তরদিকে রয়েছে গড়াই নদী এবং প্রমত্তা পদ্মা। সেই পদ্মা এবং গড়াই বেরিয়ে নৌকায় যাতায়াত করেছেন হাজার মানুষ, বিশেষত পাবনা শহরের দক্ষিণ দিকের চরআশুতোষপুর, চরহেমায়েতপুর, টুকরোচর ওইসব অঞ্চলের লোকজন শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে কুষ্টিয়া এসে দুই নদী পাড়ি দিয়ে ফিরতেন নিজ গ্রামে-ঈদ এবং পূজার সময়। এমনকি পাবনা শহরের আশপাশের মানুষগুলো পদ্মা এবং গড়াই পেরিয়ে চলে যেতেন ছেউরিয়ায় লালন শাহের মাজারে। তালবাড়িয়ার লোকজনও হয়তো যেতেন। এবং কলকাতা থেকে লালন ভক্তরাও তাতে যোগ দিতেন লালন ফকিরের মাজারে। কোনো এক ঈদ উৎসবে কলকাতার খিদিরপুর থেকে এসেছিলেন আবু হানিফ বিশ্বাস। এসেই তিনি জানতে পেরেছিলেন তার আপন ভাগনের লেখাপড়ার কথা এবং ভাগিনা মোয়াজ্জেম বিশ্বাসকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন খিদিরপুর উচ্চবিদ্যালয়ে। বাঙালির চেয়ে হিন্দিু এবং উর্দুভাষী ছাত্রদের সংখ্যা অধিক হলেও পড়ালেখায় মোয়াজ্জেম বিশ্বাস ভালো ছিলেন। তবে এন্ট্রান্স বা ম্যাট্রিক পাস করার আগেই তার মামা আবু হানিফ সেকালের অসুখ প্লেগে ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। স্ত্রী, তিনটি সন্তান এবং ভাগনে মোয়াজ্জেম নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে এসেছিলেন তাদের তালবাড়িয়া গ্রামে। মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের পিতার প্রচুর সহায় সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব পড়েছিল বড় ছেলের ওপরে। অন্যান্য ভাইবোন প্রাথমিক শিক্ষা শেষে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়ায় গিয়ে উঠেছিলেন তাদের পিতার কেনা একটি একতলা বাড়িতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তার পিতার পছন্দের একটি মেয়ের সঙ্গে মোয়াজ্জেমকে সংসারমুখী করেছিলেন এবং একই সঙ্গে প্রচুর জমিজমা দিয়ে ছেলের জন্য তালবাড়িয়াতেই একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের অধীনে মুসলিম কোঠায় মোয়াজ্জেম পেয়েছিলেন উচ্চমান সহকারীর চাকরি। সামান্য কিছু জমি কিনে আমলাপাড়ায় নিজে একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। সেই মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের তিন ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোটজন সহিদা বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল আমাদের আপন কাকা আবুল কাশেমের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বেশ কয়েক বছর আগে।

তালবাড়িয়া গ্রাম থেকে প্রমত্তা পদ্মার উত্তরদিকের শহর পাবনা। পাবনা শহরের বাজিতপুর ঘাটে, নতুন বউ বরযাত্রী নিয়ে মাত্র সাত মাইল নদীপথ আড়াআড়িভাবে পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ৪ ঘণ্টারও বেশি। প্রচ- ঢেউ এবং বাতাসের গতিপথ নৌকার মাঝিদের জানা থাকলেও তাদের নৌকা শীতলাই জমিদারের ঘাটে আসতে পারেনি। শেষ অব্দি যেতে হয়েছিল বাজিতপুর ঘাটে। এর কিছুদিন পরেই সহিদা খাতুনের ফুফাতো বোনের বিয়েতে আমাদের বাড়ির সবাই আমন্ত্রিত হয়েছিল। ছোট কাকা দুলাল ভাই (রশিদ হায়দার) ঝর্ণা আপা, শামসুন নাহার আপাসহ শুভযাত্রা করেছিল বোশেখ মাসের মাঝামাঝি সময়ে। আত্মীয়স্বজন নিয়ে যখন নৌকা পাড়ি দিতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই পদ্মা ঢেউয়ে নৌকা তলিয়ে গেলেও আমাদের স্বজনরা সে যাত্রায় বেঁচে যায়। তবে গহনাপত্র জামাকাপড়, শাড়ি এবং কয়েকটি বাক্স প্রমত্তা পদ্মার স্রোতে ভেসে গিয়েছিল চরতারুপুর হয়ে সুজানগরের পদ্মা যমুনার সঙ্গমের দিকে। এদিকে ঝড়ে সবকিছু হারিয়ে নদীর ওপরে আমাদের স্বজনরা বাধ্য হয়ে আশ্রয় নেয় তালবাড়িয়ার নিকটবর্তী একটি সরু মহিষের বাথানে। পঞ্চাশ দশকের গোড়ার দিকে প্রায় প্রতি মাসেই পাবনা জজ কোর্টের বিচারক পদ্মা এবং যমুনায় যেতেন হাঁস শিকার করতে। তার প্রিয়ভাজন খাস আরদালি ছিলেন আরিপপুরের জাহেদ আলী এবং সেই জজ সাহেব সঙ্গে নিতেন পাবনা শহরের সাধুপাড়া মহল্লার একজন পিয়নকে। ওই তিনজন ছাড়াও মাঝিমাল্লা, দোনালা বন্দুক, কিছু খাবার নিয়ে সেবার পদ্মা পেরিয়ে যমুনার উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা উল্টে তিনজন মারা গেলেও, বেঁচে গিয়েছিল মাঝি মাল্লারা। তারা সাঁতরে পাড়ে উঠতে পারলেও, জজ সাহেব, জাহেদ আলী এবং অপর একজন চিরতরে হারিয়ে গিয়েছিলেন যমুনার অতলে। অপরদিকে আমাদের মেজো ভাই রশীদ হায়দার পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন তার দুই বন্ধু সুরুজ ঘোষ এবং গোপাল ঘোষ একদিন স্কুল ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী কোনো রকমে সাঁতরে ওপারে গেলেও, পাড়ে উঠেই তিনজনই জ্ঞান হারিয়ে পড়েছিলেন এক চরের ভিতরে। ওই তিনজনকে উদ্ধার করেছিলেন একজন মাঝি। তিনি বলেছিলেন পদ্মার যে স্রোতধারা বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ তোমাদের বাঁচিয়েছেন। পদ্মার ঘূর্ণাবর্তে পড়লে তিনজনই লাশ হয়ে ভেসে যেত। শেষ অবধি সেই নৌকার মাঝি ভদ্রলোক তিনজনকেই অনুকূল ঠাকুরের ঘাটে নামিয়ে দিলে, তিন বন্ধুই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আর কোনো দিন পদ্মায় সাঁতার দিতে যাবেন না।

পাবনা, সুজানগর, রাজবাড়ী এবং বৃহত্তর ফরিদপুরের আশপাশ ঘেঁষে পদ্মা ছুটে চলে দিকদিগন্তে। প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, আমার খালুজান আবু ইসহাক, তিনি ছিলেন রেলওয়ের জেলা পাকশীর প্রধান হিসাবরক্ষক, স্কুলজীবনে যে কোনো ছুটিতে আমি ঈশ্বরদী থেকে পাইলট ট্রেনে চড়ে চলে যেতাম পাকশীর বাবুপাড়ায়। ইংরেজদের ফেলে যাওয়া ছোট্ট সুন্দর শহর ঝকঝকে পাকশীতে। খালুজানের বড় ছেলে আলো ভাই তখন চন্দ্র প্রভাব বিদ্যাপীঠের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমি পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। পাকশী যাওয়ার উদ্দেশ ছিল পদ্মা নদীতে জেলেদের ইলিশ মাছ ধরা এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর ট্রেন চলে যেত যশোর-খুলনার দিকে, পরে ঈশ্বরদী হয়ে চলে যেত সিরাজগঞ্জঘাট। ওই প্রমত্তা পদ্মার ওপরে নৌকা চালিয়ে তাজা ইলিশ ডাঙায় তোলামাত্র তিন-চারটি লাফ দিত আলো ভাই আমাকে সঙ্গে নিয়ে এক হালি বড় ইলিশ কিনতেন পাঁচ টাকায়। মাঝে মাঝে আলো ভাইয়ের ছোট ভাই বাবলুও যেত হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে প্রবাহিত সেই উন্মত্ত পদ্মায় যেখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ত। এসবই ষাট দশকের গোড়ার দিকের কথা। গত বছরে প্রায় ৫৫-৫৬ বছর পরে গিয়েছিলাম, পদ্মা নদী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দেখতে, পদ্মা পানি নেই, পদ্মার দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে লালন শাহ ব্রিজ এবং নৌকায় চড়ে দাপুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাজেদুল হক নিলু, আমার এক ভাগনি নীরু আমার কাজিন রেজা সবাই গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে। কিছুটা এগিয়ে দেখলাম অনেকগুলো রাশিয়ান। তারা রূপপুর আণবিক কেন্দ্রে কর্মরত। কিছুতেই আমি আমার কৈশোরকে ফিরিয়ে আনতে পারলাম না এবং চোখে পড়ল না কোনো মাঝিকে ইলিশ ধরতে। ভারতের ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের নদ-নদীগুলোর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। সেই প্রবহমান পদ্মা নদীর ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু বানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ২০১১ সালে। সেতুটি সম্পূর্ণ হতো ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি ছিল তিনি দক্ষিণবঙ্গের মানুষদের জন্য পদ্মা সেতু বানিয়ে দেবেন। তখনকার দিনে সেতুমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বাংলাদেশ প্রতিদিনে বুধবার ১৫ জুন তারিখে ‘পদ্মা সেতু : বিশ্বব্যাংকের সেই অভিযোগ ও আজকের বাস্তবতা’ লেখাটিতে তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যদের ভূমিকার কথা এবং সেই ২০১৩ সালেই জানিয়েছিলেন আমাদের দেশের নোবেল প্রাপক অর্থনীতিবিদসহ অনেকেই চেয়েছিলেন যেন পদ্মা সেতু শেখ হাসিনা না বানাতে পারেন। তিনি যে জাতির জনক শেখ মুজিবের মেয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল হোসেনের ১৫ জুন তারিখের লেখায়- যে চিত্র তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন, তাকে হায়দার পরিবারের পক্ষ থেকে অজস্র ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ফুল ফোটাতে সময় লাগল প্রায় ১০-১১ বছর। যে ফুলের গন্ধ সমগ্র বাংলাদেশিকে উৎফুল্ল করলেও ফুলের গন্ধ অনেকেই নিতে চাইবেন না। কেননা বর্তমান সরকারের নিন্দায় তাদের গায়ে জ্বালাপোড়া হয়েছে। তাদের আমি বলব তারা যেন তাদের শরীরে শান্তি মলম লাগিয়ে নিলে নিতে পারেন। সেই যে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯১৩-১৪ পাকশী এবং ভেড়ামারার মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর ১৩-১৪টি গার্ডার বানিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বানিয়েছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ, তিনি ছিলেন ভারতের গভর্নর। আমাদের প্রিয় শেখ হাসিনা পদ্মা নদীতে সেতু বানিয়েছেন আগামীকালের এবং আগামী প্রজন্মের মানুষের জন্য। তারা সবাই কৃতজ্ঞ থাকবেন জাতির জনকের কন্যার কাছে। স্বদেশি বিনিয়োগে বানিয়েছেন সেতু, কারোর দয়ার ওপর নির্ভর না করে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল আমার প্রিয় কলামিস্ট বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি লেখা। তিনি সরকারকে অনুরোধ করেছেন, সৈয়দ আবুল হোসেনকে পুনরায় সেতুমন্ত্রী বানানোর জন্য। সৈয়দ সাহেব যে নির্লোভ সেটা সবাই জানে। তিনি বর্তমানে তার জেলাতে শিক্ষালয়সহ জনসেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সুরের খবর আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে আরিচা-নগরবাড়ীতে আরেকটি পদ্মা সেতু অথবা সুজানগরে আরেকটি যমুনা সেতু বানিয়ে দিলে উত্তরবঙ্গের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আশাটুকু জানিয়ে রাখলাম। রবীন্দ্রনাথ তার জীবনে শিলাইদহ থেকে নিজের পদ্মবোটে একাধিকবার প্রমত্তা পদ্মা পেরিয়ে গিয়েছেন যমুনা শাহজাদপুর হয়ে পতিসরে-কবি আমাদের জানিয়েছেন পদ্মার বিচিত্র রূপের কথা। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশনায়ক নামক একটি প্রবন্ধে। নিজের দেশের কল্যাণ নিজে করার স্বাভাবিক কর্তৃত্ব অধিকার তাহা বিলুপ্ত করিবার শক্তি কাহারো নাই। সে অধিকার নষ্ট আমরা নিজেরাই করি। সে অধিকার গ্রহণ যদি না করি তবে তাহা হারাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন এবং দেখিয়ে দিয়েছেন পদ্মা সেতু। বেশ কিছু বিরোধী এবং তাদের সমর্থকদের বোধকরি রাতের ঘুম ভালো হচ্ছে না, কেন শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু বানালেন।                

লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়