শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

কুষ্টিয়া শহরের উত্তরের বেশ অনেকগুলো গ্রামের ভিতরে ‘তালবাড়িয়া’ নামের গ্রামটি শিক্ষাদীক্ষায় অন্যান্য গ্রামের চেয়ে এগিয়ে। কারণ, ওই গ্রামের যিনি সমাজপতি ছিলেন, তিনি কলকাতার খিদিরপুর ডকইয়ার্ড এলাকায় মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া শিখে হতে চেয়েছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন, কেননা মামা প্রায়ই এসে গল্প করতেন ডকইয়ার্ডে মাঝে মাঝে ইংরেজ জাহাজের ক্যাপ্টেন দলবল নিয়ে দেখতে আসতেন জাহাজ মেরামতের কাজকর্ম। মামা ছিলেন ডকইয়ার্ডের উচ্চমান কর্মচারী। তিনি যখন তালবাড়িয়ায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন সাইকেল চালিয়ে কুষ্টিয়া শহরের একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বিনাবেতনে পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিলেন, এমনকি সপ্তম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় তিনি বৃত্তি পেয়ে স্কুল এবং গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করায় তারই আপন মামা আবু হানিফ বিশ্বাস ভাগ্নের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখে তাকে জাহাজের প্রকৌশলী বানানোর অভিলাষ নিয়ে গিয়েছিলেন তার কর্মস্থল খিদিরপুর ডকইয়ার্ডে। সেখানে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করেছিলেন একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে।

তখনো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি। পূর্ববঙ্গের মানুষ পারতপক্ষে সে সময় গ্রামের বাইরে খুব একটা যেতে চাইতেন না। ঈদ এবং পূজার সময় যারা কলকাতা, খিদিরপুর, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ থাকতেন তারা পূর্ববাংলার বিভিন্ন শহরে গ্রামে ফিরে এসে যোগ দিতেন ঈদ-পূজার আনন্দ উৎসবে। যোগাযোগব্যবস্থা খুব যে উন্নত ছিল তাও নয়, তবে সম্ভবত ১৮৮৬ সালে ব্রিটিশ সরকার ভারতে রেলগাড়ির ব্যবস্থা করেছিল পূর্ব এবং পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য। যতদূর জেনেছি কলকাতার শিয়ালদহ থেকে প্রথমে এসে থামত ট্রেন নদিয়াতে। সেখান থেকে আসত কুষ্টিয়া। তার কয়েক বছর পরে আসাম বেঙ্গল নামে একটি ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করেছিল ইংরেজ সরকার। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে আসাম বেঙ্গল রেলগাড়িটি ভেড়ামারার পরে ঈশ্বরদীর দিকে আসতে পারত না। ১৯১৩ অথবা ১৯১৪ সালে প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর গভর্নর লর্ড হাডিঞ্জের নামানুসারে ব্রিজটি স্থাপনের পর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সম্প্রসারণ ঘটাল ইংরেজ শাসক। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হয়তো শুরুর আগেই পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলাচল শুরু হয়েছিল কলকাতার শিয়ালদহ থেকে ট্রেনের।

ভাবতে অবাক লাগে আজ থেকে ১০৮-১০৯ বছর আগে প্রমত্তা পদ্মাকে বশীভূত করে তার ওপর দিয়ে রেললাইন বসিয়ে ব্রিটিশরা সুরাহা করেছিল পূর্ববঙ্গের মানুষের যাতায়াতের পথ। কুষ্টিয়া শহরের উত্তরদিকে রয়েছে গড়াই নদী এবং প্রমত্তা পদ্মা। সেই পদ্মা এবং গড়াই বেরিয়ে নৌকায় যাতায়াত করেছেন হাজার মানুষ, বিশেষত পাবনা শহরের দক্ষিণ দিকের চরআশুতোষপুর, চরহেমায়েতপুর, টুকরোচর ওইসব অঞ্চলের লোকজন শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে কুষ্টিয়া এসে দুই নদী পাড়ি দিয়ে ফিরতেন নিজ গ্রামে-ঈদ এবং পূজার সময়। এমনকি পাবনা শহরের আশপাশের মানুষগুলো পদ্মা এবং গড়াই পেরিয়ে চলে যেতেন ছেউরিয়ায় লালন শাহের মাজারে। তালবাড়িয়ার লোকজনও হয়তো যেতেন। এবং কলকাতা থেকে লালন ভক্তরাও তাতে যোগ দিতেন লালন ফকিরের মাজারে। কোনো এক ঈদ উৎসবে কলকাতার খিদিরপুর থেকে এসেছিলেন আবু হানিফ বিশ্বাস। এসেই তিনি জানতে পেরেছিলেন তার আপন ভাগনের লেখাপড়ার কথা এবং ভাগিনা মোয়াজ্জেম বিশ্বাসকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন খিদিরপুর উচ্চবিদ্যালয়ে। বাঙালির চেয়ে হিন্দিু এবং উর্দুভাষী ছাত্রদের সংখ্যা অধিক হলেও পড়ালেখায় মোয়াজ্জেম বিশ্বাস ভালো ছিলেন। তবে এন্ট্রান্স বা ম্যাট্রিক পাস করার আগেই তার মামা আবু হানিফ সেকালের অসুখ প্লেগে ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। স্ত্রী, তিনটি সন্তান এবং ভাগনে মোয়াজ্জেম নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে এসেছিলেন তাদের তালবাড়িয়া গ্রামে। মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের পিতার প্রচুর সহায় সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব পড়েছিল বড় ছেলের ওপরে। অন্যান্য ভাইবোন প্রাথমিক শিক্ষা শেষে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়ায় গিয়ে উঠেছিলেন তাদের পিতার কেনা একটি একতলা বাড়িতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তার পিতার পছন্দের একটি মেয়ের সঙ্গে মোয়াজ্জেমকে সংসারমুখী করেছিলেন এবং একই সঙ্গে প্রচুর জমিজমা দিয়ে ছেলের জন্য তালবাড়িয়াতেই একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের অধীনে মুসলিম কোঠায় মোয়াজ্জেম পেয়েছিলেন উচ্চমান সহকারীর চাকরি। সামান্য কিছু জমি কিনে আমলাপাড়ায় নিজে একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। সেই মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের তিন ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোটজন সহিদা বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল আমাদের আপন কাকা আবুল কাশেমের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বেশ কয়েক বছর আগে।

তালবাড়িয়া গ্রাম থেকে প্রমত্তা পদ্মার উত্তরদিকের শহর পাবনা। পাবনা শহরের বাজিতপুর ঘাটে, নতুন বউ বরযাত্রী নিয়ে মাত্র সাত মাইল নদীপথ আড়াআড়িভাবে পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ৪ ঘণ্টারও বেশি। প্রচ- ঢেউ এবং বাতাসের গতিপথ নৌকার মাঝিদের জানা থাকলেও তাদের নৌকা শীতলাই জমিদারের ঘাটে আসতে পারেনি। শেষ অব্দি যেতে হয়েছিল বাজিতপুর ঘাটে। এর কিছুদিন পরেই সহিদা খাতুনের ফুফাতো বোনের বিয়েতে আমাদের বাড়ির সবাই আমন্ত্রিত হয়েছিল। ছোট কাকা দুলাল ভাই (রশিদ হায়দার) ঝর্ণা আপা, শামসুন নাহার আপাসহ শুভযাত্রা করেছিল বোশেখ মাসের মাঝামাঝি সময়ে। আত্মীয়স্বজন নিয়ে যখন নৌকা পাড়ি দিতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই পদ্মা ঢেউয়ে নৌকা তলিয়ে গেলেও আমাদের স্বজনরা সে যাত্রায় বেঁচে যায়। তবে গহনাপত্র জামাকাপড়, শাড়ি এবং কয়েকটি বাক্স প্রমত্তা পদ্মার স্রোতে ভেসে গিয়েছিল চরতারুপুর হয়ে সুজানগরের পদ্মা যমুনার সঙ্গমের দিকে। এদিকে ঝড়ে সবকিছু হারিয়ে নদীর ওপরে আমাদের স্বজনরা বাধ্য হয়ে আশ্রয় নেয় তালবাড়িয়ার নিকটবর্তী একটি সরু মহিষের বাথানে। পঞ্চাশ দশকের গোড়ার দিকে প্রায় প্রতি মাসেই পাবনা জজ কোর্টের বিচারক পদ্মা এবং যমুনায় যেতেন হাঁস শিকার করতে। তার প্রিয়ভাজন খাস আরদালি ছিলেন আরিপপুরের জাহেদ আলী এবং সেই জজ সাহেব সঙ্গে নিতেন পাবনা শহরের সাধুপাড়া মহল্লার একজন পিয়নকে। ওই তিনজন ছাড়াও মাঝিমাল্লা, দোনালা বন্দুক, কিছু খাবার নিয়ে সেবার পদ্মা পেরিয়ে যমুনার উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা উল্টে তিনজন মারা গেলেও, বেঁচে গিয়েছিল মাঝি মাল্লারা। তারা সাঁতরে পাড়ে উঠতে পারলেও, জজ সাহেব, জাহেদ আলী এবং অপর একজন চিরতরে হারিয়ে গিয়েছিলেন যমুনার অতলে। অপরদিকে আমাদের মেজো ভাই রশীদ হায়দার পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন তার দুই বন্ধু সুরুজ ঘোষ এবং গোপাল ঘোষ একদিন স্কুল ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী কোনো রকমে সাঁতরে ওপারে গেলেও, পাড়ে উঠেই তিনজনই জ্ঞান হারিয়ে পড়েছিলেন এক চরের ভিতরে। ওই তিনজনকে উদ্ধার করেছিলেন একজন মাঝি। তিনি বলেছিলেন পদ্মার যে স্রোতধারা বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ তোমাদের বাঁচিয়েছেন। পদ্মার ঘূর্ণাবর্তে পড়লে তিনজনই লাশ হয়ে ভেসে যেত। শেষ অবধি সেই নৌকার মাঝি ভদ্রলোক তিনজনকেই অনুকূল ঠাকুরের ঘাটে নামিয়ে দিলে, তিন বন্ধুই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আর কোনো দিন পদ্মায় সাঁতার দিতে যাবেন না।

পাবনা, সুজানগর, রাজবাড়ী এবং বৃহত্তর ফরিদপুরের আশপাশ ঘেঁষে পদ্মা ছুটে চলে দিকদিগন্তে। প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, আমার খালুজান আবু ইসহাক, তিনি ছিলেন রেলওয়ের জেলা পাকশীর প্রধান হিসাবরক্ষক, স্কুলজীবনে যে কোনো ছুটিতে আমি ঈশ্বরদী থেকে পাইলট ট্রেনে চড়ে চলে যেতাম পাকশীর বাবুপাড়ায়। ইংরেজদের ফেলে যাওয়া ছোট্ট সুন্দর শহর ঝকঝকে পাকশীতে। খালুজানের বড় ছেলে আলো ভাই তখন চন্দ্র প্রভাব বিদ্যাপীঠের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমি পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। পাকশী যাওয়ার উদ্দেশ ছিল পদ্মা নদীতে জেলেদের ইলিশ মাছ ধরা এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর ট্রেন চলে যেত যশোর-খুলনার দিকে, পরে ঈশ্বরদী হয়ে চলে যেত সিরাজগঞ্জঘাট। ওই প্রমত্তা পদ্মার ওপরে নৌকা চালিয়ে তাজা ইলিশ ডাঙায় তোলামাত্র তিন-চারটি লাফ দিত আলো ভাই আমাকে সঙ্গে নিয়ে এক হালি বড় ইলিশ কিনতেন পাঁচ টাকায়। মাঝে মাঝে আলো ভাইয়ের ছোট ভাই বাবলুও যেত হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে প্রবাহিত সেই উন্মত্ত পদ্মায় যেখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ত। এসবই ষাট দশকের গোড়ার দিকের কথা। গত বছরে প্রায় ৫৫-৫৬ বছর পরে গিয়েছিলাম, পদ্মা নদী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দেখতে, পদ্মা পানি নেই, পদ্মার দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে লালন শাহ ব্রিজ এবং নৌকায় চড়ে দাপুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাজেদুল হক নিলু, আমার এক ভাগনি নীরু আমার কাজিন রেজা সবাই গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে। কিছুটা এগিয়ে দেখলাম অনেকগুলো রাশিয়ান। তারা রূপপুর আণবিক কেন্দ্রে কর্মরত। কিছুতেই আমি আমার কৈশোরকে ফিরিয়ে আনতে পারলাম না এবং চোখে পড়ল না কোনো মাঝিকে ইলিশ ধরতে। ভারতের ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের নদ-নদীগুলোর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। সেই প্রবহমান পদ্মা নদীর ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু বানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ২০১১ সালে। সেতুটি সম্পূর্ণ হতো ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি ছিল তিনি দক্ষিণবঙ্গের মানুষদের জন্য পদ্মা সেতু বানিয়ে দেবেন। তখনকার দিনে সেতুমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বাংলাদেশ প্রতিদিনে বুধবার ১৫ জুন তারিখে ‘পদ্মা সেতু : বিশ্বব্যাংকের সেই অভিযোগ ও আজকের বাস্তবতা’ লেখাটিতে তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যদের ভূমিকার কথা এবং সেই ২০১৩ সালেই জানিয়েছিলেন আমাদের দেশের নোবেল প্রাপক অর্থনীতিবিদসহ অনেকেই চেয়েছিলেন যেন পদ্মা সেতু শেখ হাসিনা না বানাতে পারেন। তিনি যে জাতির জনক শেখ মুজিবের মেয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল হোসেনের ১৫ জুন তারিখের লেখায়- যে চিত্র তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন, তাকে হায়দার পরিবারের পক্ষ থেকে অজস্র ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ফুল ফোটাতে সময় লাগল প্রায় ১০-১১ বছর। যে ফুলের গন্ধ সমগ্র বাংলাদেশিকে উৎফুল্ল করলেও ফুলের গন্ধ অনেকেই নিতে চাইবেন না। কেননা বর্তমান সরকারের নিন্দায় তাদের গায়ে জ্বালাপোড়া হয়েছে। তাদের আমি বলব তারা যেন তাদের শরীরে শান্তি মলম লাগিয়ে নিলে নিতে পারেন। সেই যে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯১৩-১৪ পাকশী এবং ভেড়ামারার মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর ১৩-১৪টি গার্ডার বানিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বানিয়েছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ, তিনি ছিলেন ভারতের গভর্নর। আমাদের প্রিয় শেখ হাসিনা পদ্মা নদীতে সেতু বানিয়েছেন আগামীকালের এবং আগামী প্রজন্মের মানুষের জন্য। তারা সবাই কৃতজ্ঞ থাকবেন জাতির জনকের কন্যার কাছে। স্বদেশি বিনিয়োগে বানিয়েছেন সেতু, কারোর দয়ার ওপর নির্ভর না করে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল আমার প্রিয় কলামিস্ট বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি লেখা। তিনি সরকারকে অনুরোধ করেছেন, সৈয়দ আবুল হোসেনকে পুনরায় সেতুমন্ত্রী বানানোর জন্য। সৈয়দ সাহেব যে নির্লোভ সেটা সবাই জানে। তিনি বর্তমানে তার জেলাতে শিক্ষালয়সহ জনসেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সুরের খবর আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে আরিচা-নগরবাড়ীতে আরেকটি পদ্মা সেতু অথবা সুজানগরে আরেকটি যমুনা সেতু বানিয়ে দিলে উত্তরবঙ্গের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আশাটুকু জানিয়ে রাখলাম। রবীন্দ্রনাথ তার জীবনে শিলাইদহ থেকে নিজের পদ্মবোটে একাধিকবার প্রমত্তা পদ্মা পেরিয়ে গিয়েছেন যমুনা শাহজাদপুর হয়ে পতিসরে-কবি আমাদের জানিয়েছেন পদ্মার বিচিত্র রূপের কথা। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশনায়ক নামক একটি প্রবন্ধে। নিজের দেশের কল্যাণ নিজে করার স্বাভাবিক কর্তৃত্ব অধিকার তাহা বিলুপ্ত করিবার শক্তি কাহারো নাই। সে অধিকার নষ্ট আমরা নিজেরাই করি। সে অধিকার গ্রহণ যদি না করি তবে তাহা হারাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন এবং দেখিয়ে দিয়েছেন পদ্মা সেতু। বেশ কিছু বিরোধী এবং তাদের সমর্থকদের বোধকরি রাতের ঘুম ভালো হচ্ছে না, কেন শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু বানালেন।                

লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন