শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডিঞ্জ থেকে পদ্মা সেতু

কুষ্টিয়া শহরের উত্তরের বেশ অনেকগুলো গ্রামের ভিতরে ‘তালবাড়িয়া’ নামের গ্রামটি শিক্ষাদীক্ষায় অন্যান্য গ্রামের চেয়ে এগিয়ে। কারণ, ওই গ্রামের যিনি সমাজপতি ছিলেন, তিনি কলকাতার খিদিরপুর ডকইয়ার্ড এলাকায় মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া শিখে হতে চেয়েছিলেন জাহাজের ক্যাপ্টেন, কেননা মামা প্রায়ই এসে গল্প করতেন ডকইয়ার্ডে মাঝে মাঝে ইংরেজ জাহাজের ক্যাপ্টেন দলবল নিয়ে দেখতে আসতেন জাহাজ মেরামতের কাজকর্ম। মামা ছিলেন ডকইয়ার্ডের উচ্চমান কর্মচারী। তিনি যখন তালবাড়িয়ায় থাকতেন, তখন প্রতিদিন সাইকেল চালিয়ে কুষ্টিয়া শহরের একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হয়ে বিভিন্ন পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে বিনাবেতনে পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিলেন, এমনকি সপ্তম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় তিনি বৃত্তি পেয়ে স্কুল এবং গ্রামের মুখ উজ্জ্বল করায় তারই আপন মামা আবু হানিফ বিশ্বাস ভাগ্নের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখে তাকে জাহাজের প্রকৌশলী বানানোর অভিলাষ নিয়ে গিয়েছিলেন তার কর্মস্থল খিদিরপুর ডকইয়ার্ডে। সেখানে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করেছিলেন একটি উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে।

তখনো প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়নি। পূর্ববঙ্গের মানুষ পারতপক্ষে সে সময় গ্রামের বাইরে খুব একটা যেতে চাইতেন না। ঈদ এবং পূজার সময় যারা কলকাতা, খিদিরপুর, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ থাকতেন তারা পূর্ববাংলার বিভিন্ন শহরে গ্রামে ফিরে এসে যোগ দিতেন ঈদ-পূজার আনন্দ উৎসবে। যোগাযোগব্যবস্থা খুব যে উন্নত ছিল তাও নয়, তবে সম্ভবত ১৮৮৬ সালে ব্রিটিশ সরকার ভারতে রেলগাড়ির ব্যবস্থা করেছিল পূর্ব এবং পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য। যতদূর জেনেছি কলকাতার শিয়ালদহ থেকে প্রথমে এসে থামত ট্রেন নদিয়াতে। সেখান থেকে আসত কুষ্টিয়া। তার কয়েক বছর পরে আসাম বেঙ্গল নামে একটি ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা করেছিল ইংরেজ সরকার। তৎকালীন পূর্ববঙ্গে আসাম বেঙ্গল রেলগাড়িটি ভেড়ামারার পরে ঈশ্বরদীর দিকে আসতে পারত না। ১৯১৩ অথবা ১৯১৪ সালে প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর গভর্নর লর্ড হাডিঞ্জের নামানুসারে ব্রিজটি স্থাপনের পর আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের সম্প্রসারণ ঘটাল ইংরেজ শাসক। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ হয়তো শুরুর আগেই পূর্ববঙ্গের বিভিন্ন জেলায় চলাচল শুরু হয়েছিল কলকাতার শিয়ালদহ থেকে ট্রেনের।

ভাবতে অবাক লাগে আজ থেকে ১০৮-১০৯ বছর আগে প্রমত্তা পদ্মাকে বশীভূত করে তার ওপর দিয়ে রেললাইন বসিয়ে ব্রিটিশরা সুরাহা করেছিল পূর্ববঙ্গের মানুষের যাতায়াতের পথ। কুষ্টিয়া শহরের উত্তরদিকে রয়েছে গড়াই নদী এবং প্রমত্তা পদ্মা। সেই পদ্মা এবং গড়াই বেরিয়ে নৌকায় যাতায়াত করেছেন হাজার মানুষ, বিশেষত পাবনা শহরের দক্ষিণ দিকের চরআশুতোষপুর, চরহেমায়েতপুর, টুকরোচর ওইসব অঞ্চলের লোকজন শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে কুষ্টিয়া এসে দুই নদী পাড়ি দিয়ে ফিরতেন নিজ গ্রামে-ঈদ এবং পূজার সময়। এমনকি পাবনা শহরের আশপাশের মানুষগুলো পদ্মা এবং গড়াই পেরিয়ে চলে যেতেন ছেউরিয়ায় লালন শাহের মাজারে। তালবাড়িয়ার লোকজনও হয়তো যেতেন। এবং কলকাতা থেকে লালন ভক্তরাও তাতে যোগ দিতেন লালন ফকিরের মাজারে। কোনো এক ঈদ উৎসবে কলকাতার খিদিরপুর থেকে এসেছিলেন আবু হানিফ বিশ্বাস। এসেই তিনি জানতে পেরেছিলেন তার আপন ভাগনের লেখাপড়ার কথা এবং ভাগিনা মোয়াজ্জেম বিশ্বাসকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন খিদিরপুর উচ্চবিদ্যালয়ে। বাঙালির চেয়ে হিন্দিু এবং উর্দুভাষী ছাত্রদের সংখ্যা অধিক হলেও পড়ালেখায় মোয়াজ্জেম বিশ্বাস ভালো ছিলেন। তবে এন্ট্রান্স বা ম্যাট্রিক পাস করার আগেই তার মামা আবু হানিফ সেকালের অসুখ প্লেগে ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। স্ত্রী, তিনটি সন্তান এবং ভাগনে মোয়াজ্জেম নিঃস্ব অবস্থায় ফিরে এসেছিলেন তাদের তালবাড়িয়া গ্রামে। মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের পিতার প্রচুর সহায় সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব পড়েছিল বড় ছেলের ওপরে। অন্যান্য ভাইবোন প্রাথমিক শিক্ষা শেষে কুষ্টিয়া শহরের কোর্টপাড়ায় গিয়ে উঠেছিলেন তাদের পিতার কেনা একটি একতলা বাড়িতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তার পিতার পছন্দের একটি মেয়ের সঙ্গে মোয়াজ্জেমকে সংসারমুখী করেছিলেন এবং একই সঙ্গে প্রচুর জমিজমা দিয়ে ছেলের জন্য তালবাড়িয়াতেই একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। একই সঙ্গে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের অধীনে মুসলিম কোঠায় মোয়াজ্জেম পেয়েছিলেন উচ্চমান সহকারীর চাকরি। সামান্য কিছু জমি কিনে আমলাপাড়ায় নিজে একটি বাড়ি বানিয়েছিলেন। সেই মোয়াজ্জেম বিশ্বাসের তিন ছেলে তিন মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে ছোটজন সহিদা বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল আমাদের আপন কাকা আবুল কাশেমের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বেশ কয়েক বছর আগে।

তালবাড়িয়া গ্রাম থেকে প্রমত্তা পদ্মার উত্তরদিকের শহর পাবনা। পাবনা শহরের বাজিতপুর ঘাটে, নতুন বউ বরযাত্রী নিয়ে মাত্র সাত মাইল নদীপথ আড়াআড়িভাবে পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ৪ ঘণ্টারও বেশি। প্রচ- ঢেউ এবং বাতাসের গতিপথ নৌকার মাঝিদের জানা থাকলেও তাদের নৌকা শীতলাই জমিদারের ঘাটে আসতে পারেনি। শেষ অব্দি যেতে হয়েছিল বাজিতপুর ঘাটে। এর কিছুদিন পরেই সহিদা খাতুনের ফুফাতো বোনের বিয়েতে আমাদের বাড়ির সবাই আমন্ত্রিত হয়েছিল। ছোট কাকা দুলাল ভাই (রশিদ হায়দার) ঝর্ণা আপা, শামসুন নাহার আপাসহ শুভযাত্রা করেছিল বোশেখ মাসের মাঝামাঝি সময়ে। আত্মীয়স্বজন নিয়ে যখন নৌকা পাড়ি দিতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই পদ্মা ঢেউয়ে নৌকা তলিয়ে গেলেও আমাদের স্বজনরা সে যাত্রায় বেঁচে যায়। তবে গহনাপত্র জামাকাপড়, শাড়ি এবং কয়েকটি বাক্স প্রমত্তা পদ্মার স্রোতে ভেসে গিয়েছিল চরতারুপুর হয়ে সুজানগরের পদ্মা যমুনার সঙ্গমের দিকে। এদিকে ঝড়ে সবকিছু হারিয়ে নদীর ওপরে আমাদের স্বজনরা বাধ্য হয়ে আশ্রয় নেয় তালবাড়িয়ার নিকটবর্তী একটি সরু মহিষের বাথানে। পঞ্চাশ দশকের গোড়ার দিকে প্রায় প্রতি মাসেই পাবনা জজ কোর্টের বিচারক পদ্মা এবং যমুনায় যেতেন হাঁস শিকার করতে। তার প্রিয়ভাজন খাস আরদালি ছিলেন আরিপপুরের জাহেদ আলী এবং সেই জজ সাহেব সঙ্গে নিতেন পাবনা শহরের সাধুপাড়া মহল্লার একজন পিয়নকে। ওই তিনজন ছাড়াও মাঝিমাল্লা, দোনালা বন্দুক, কিছু খাবার নিয়ে সেবার পদ্মা পেরিয়ে যমুনার উত্তাল ঢেউ পাড়ি দিতে গিয়ে নৌকা উল্টে তিনজন মারা গেলেও, বেঁচে গিয়েছিল মাঝি মাল্লারা। তারা সাঁতরে পাড়ে উঠতে পারলেও, জজ সাহেব, জাহেদ আলী এবং অপর একজন চিরতরে হারিয়ে গিয়েছিলেন যমুনার অতলে। অপরদিকে আমাদের মেজো ভাই রশীদ হায়দার পাবনা গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন তার দুই বন্ধু সুরুজ ঘোষ এবং গোপাল ঘোষ একদিন স্কুল ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী কোনো রকমে সাঁতরে ওপারে গেলেও, পাড়ে উঠেই তিনজনই জ্ঞান হারিয়ে পড়েছিলেন এক চরের ভিতরে। ওই তিনজনকে উদ্ধার করেছিলেন একজন মাঝি। তিনি বলেছিলেন পদ্মার যে স্রোতধারা বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারে না। আল্লাহ তোমাদের বাঁচিয়েছেন। পদ্মার ঘূর্ণাবর্তে পড়লে তিনজনই লাশ হয়ে ভেসে যেত। শেষ অবধি সেই নৌকার মাঝি ভদ্রলোক তিনজনকেই অনুকূল ঠাকুরের ঘাটে নামিয়ে দিলে, তিন বন্ধুই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, আর কোনো দিন পদ্মায় সাঁতার দিতে যাবেন না।

পাবনা, সুজানগর, রাজবাড়ী এবং বৃহত্তর ফরিদপুরের আশপাশ ঘেঁষে পদ্মা ছুটে চলে দিকদিগন্তে। প্রসঙ্গক্রমে বলা যায়, আমার খালুজান আবু ইসহাক, তিনি ছিলেন রেলওয়ের জেলা পাকশীর প্রধান হিসাবরক্ষক, স্কুলজীবনে যে কোনো ছুটিতে আমি ঈশ্বরদী থেকে পাইলট ট্রেনে চড়ে চলে যেতাম পাকশীর বাবুপাড়ায়। ইংরেজদের ফেলে যাওয়া ছোট্ট সুন্দর শহর ঝকঝকে পাকশীতে। খালুজানের বড় ছেলে আলো ভাই তখন চন্দ্র প্রভাব বিদ্যাপীঠের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমি পঞ্চম অথবা ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। পাকশী যাওয়ার উদ্দেশ ছিল পদ্মা নদীতে জেলেদের ইলিশ মাছ ধরা এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজের ওপর ট্রেন চলে যেত যশোর-খুলনার দিকে, পরে ঈশ্বরদী হয়ে চলে যেত সিরাজগঞ্জঘাট। ওই প্রমত্তা পদ্মার ওপরে নৌকা চালিয়ে তাজা ইলিশ ডাঙায় তোলামাত্র তিন-চারটি লাফ দিত আলো ভাই আমাকে সঙ্গে নিয়ে এক হালি বড় ইলিশ কিনতেন পাঁচ টাকায়। মাঝে মাঝে আলো ভাইয়ের ছোট ভাই বাবলুও যেত হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে প্রবাহিত সেই উন্মত্ত পদ্মায় যেখানে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ত। এসবই ষাট দশকের গোড়ার দিকের কথা। গত বছরে প্রায় ৫৫-৫৬ বছর পরে গিয়েছিলাম, পদ্মা নদী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ দেখতে, পদ্মা পানি নেই, পদ্মার দক্ষিণে দাঁড়িয়ে আছে লালন শাহ ব্রিজ এবং নৌকায় চড়ে দাপুনিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাজেদুল হক নিলু, আমার এক ভাগনি নীরু আমার কাজিন রেজা সবাই গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে। কিছুটা এগিয়ে দেখলাম অনেকগুলো রাশিয়ান। তারা রূপপুর আণবিক কেন্দ্রে কর্মরত। কিছুতেই আমি আমার কৈশোরকে ফিরিয়ে আনতে পারলাম না এবং চোখে পড়ল না কোনো মাঝিকে ইলিশ ধরতে। ভারতের ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের নদ-নদীগুলোর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। সেই প্রবহমান পদ্মা নদীর ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতু বানিয়ে দিতে চেয়েছিলেন ২০১১ সালে। সেতুটি সম্পূর্ণ হতো ২০১৩ সালে। প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি ছিল তিনি দক্ষিণবঙ্গের মানুষদের জন্য পদ্মা সেতু বানিয়ে দেবেন। তখনকার দিনে সেতুমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বাংলাদেশ প্রতিদিনে বুধবার ১৫ জুন তারিখে ‘পদ্মা সেতু : বিশ্বব্যাংকের সেই অভিযোগ ও আজকের বাস্তবতা’ লেখাটিতে তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যদের ভূমিকার কথা এবং সেই ২০১৩ সালেই জানিয়েছিলেন আমাদের দেশের নোবেল প্রাপক অর্থনীতিবিদসহ অনেকেই চেয়েছিলেন যেন পদ্মা সেতু শেখ হাসিনা না বানাতে পারেন। তিনি যে জাতির জনক শেখ মুজিবের মেয়ে অনেকেই সে কথা ভুলে গিয়েছিলেন। সৈয়দ আবুল হোসেনের ১৫ জুন তারিখের লেখায়- যে চিত্র তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন, তাকে হায়দার পরিবারের পক্ষ থেকে অজস্র ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার ফুল ফোটাতে সময় লাগল প্রায় ১০-১১ বছর। যে ফুলের গন্ধ সমগ্র বাংলাদেশিকে উৎফুল্ল করলেও ফুলের গন্ধ অনেকেই নিতে চাইবেন না। কেননা বর্তমান সরকারের নিন্দায় তাদের গায়ে জ্বালাপোড়া হয়েছে। তাদের আমি বলব তারা যেন তাদের শরীরে শান্তি মলম লাগিয়ে নিলে নিতে পারেন। সেই যে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯১৩-১৪ পাকশী এবং ভেড়ামারার মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত প্রমত্তা পদ্মা নদীর ওপর ১৩-১৪টি গার্ডার বানিয়ে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ বানিয়েছিলেন লর্ড হার্ডিঞ্জ, তিনি ছিলেন ভারতের গভর্নর। আমাদের প্রিয় শেখ হাসিনা পদ্মা নদীতে সেতু বানিয়েছেন আগামীকালের এবং আগামী প্রজন্মের মানুষের জন্য। তারা সবাই কৃতজ্ঞ থাকবেন জাতির জনকের কন্যার কাছে। স্বদেশি বিনিয়োগে বানিয়েছেন সেতু, কারোর দয়ার ওপর নির্ভর না করে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল আমার প্রিয় কলামিস্ট বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি লেখা। তিনি সরকারকে অনুরোধ করেছেন, সৈয়দ আবুল হোসেনকে পুনরায় সেতুমন্ত্রী বানানোর জন্য। সৈয়দ সাহেব যে নির্লোভ সেটা সবাই জানে। তিনি বর্তমানে তার জেলাতে শিক্ষালয়সহ জনসেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। সুরের খবর আমার মনে হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে আরিচা-নগরবাড়ীতে আরেকটি পদ্মা সেতু অথবা সুজানগরে আরেকটি যমুনা সেতু বানিয়ে দিলে উত্তরবঙ্গের মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আশাটুকু জানিয়ে রাখলাম। রবীন্দ্রনাথ তার জীবনে শিলাইদহ থেকে নিজের পদ্মবোটে একাধিকবার প্রমত্তা পদ্মা পেরিয়ে গিয়েছেন যমুনা শাহজাদপুর হয়ে পতিসরে-কবি আমাদের জানিয়েছেন পদ্মার বিচিত্র রূপের কথা। তিনি আরও জানিয়েছেন, দেশনায়ক নামক একটি প্রবন্ধে। নিজের দেশের কল্যাণ নিজে করার স্বাভাবিক কর্তৃত্ব অধিকার তাহা বিলুপ্ত করিবার শক্তি কাহারো নাই। সে অধিকার নষ্ট আমরা নিজেরাই করি। সে অধিকার গ্রহণ যদি না করি তবে তাহা হারাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন এবং দেখিয়ে দিয়েছেন পদ্মা সেতু। বেশ কিছু বিরোধী এবং তাদের সমর্থকদের বোধকরি রাতের ঘুম ভালো হচ্ছে না, কেন শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু বানালেন।                

লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য