শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

ড. দিলীপ কুমার সাহা
প্রিন্ট ভার্সন
সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

শিক্ষকদের বলা হয় জাতি গঠনের মূল কারিগর। শিক্ষকই পারেন তাঁর ছাত্রছাত্রীকে জ্ঞান ও ন্যায়ের দীক্ষার মাধ্যমে স্বীয় জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীর মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলে পাঠদানকে সার্থক করার পাশাপাশি দেশের টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে। ফলে এসব শিক্ষার্থীই হয়ে ওঠে পরিবার, সমাজ সর্বোপরি দেশের অহংকার ও গর্বের মূর্তপ্রতীক।

আমি আজ প্রায় ১৫ বছর ধরে শিক্ষকতার মহান পেশার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত নই। তবে আমার ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে এখনো যে সম্মান পাই তা আমাকে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার বন্ধনে আপ্লুত ও আবেগতাড়িত করে- শিক্ষকতার সুখের স্মৃতি এখনো মন্থন করে। এই তো কিছুদিন আগে আমি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে যোগদানের জন্য সম্মেলনস্থলে যেতেই মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের আমার এক প্রাক্তন ডাক্তার ছাত্র সেখানে উপস্থিত অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তির সামনে সস্ত্রীক এসে পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং মহান শিক্ষকতা পেশার জয়গান করল অহর্নিশ। বিশ্বাস করি, সব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকই ছাত্রদের বিনম্র শ্রদ্ধায় এ অকৃত্রিম পরশ হয়তো হামেশাই পান। যা সমাজে শিক্ষকদের প্রতি এখনো শিক্ষার্থীদের বিশুদ্ধ শ্রদ্ধাবোধের পরিচয় দেয়। তবে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু নেতিবাচক উদাহরণ ছাত্রছাত্রী সম্পর্কে সাধারণ ধারণা কিছুটা হলেও হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে। শিক্ষকের গায়ে মল ঢালা, দাওয়াত না পাওয়ায় শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে লাথি মারা, হাতে ইট রেখে দাঁড়িয়ে রাখা, অনৈতিক দাবি মেনে না নেওয়ায় শিক্ষকদের আটকে রাখা, প্রভাবশালীদের ইন্ধনে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের গলায় জুতার মালা দেওয়া, শিক্ষককে কোলে করে পানিতে চোবানো, কলেজ ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে উচ্চৈঃশব্দে বেপরোয়াভাবে হর্ন বাজিয়ে মোটরবাইক চালাতে নিষেধ করায় অধ্যক্ষকে এলোপাতাড়ি আঘাত করা; তদুপরি সামাজিক অবক্ষয়ের চরম সীমানায় পৌঁছে বিবেককে নিথর করে শুধু হিরোইজম দেখানোর জন্যই শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করতেও দ্বিধা করেনি জিতুর মতো সমাজের ছাত্র নামধারী কিছু কুলাঙ্গার। এসব নেতিবাচক উদাহরণ সামাজিক অবক্ষয়ের খন্ডচিত্র। সামাজিক অবক্ষয়ের ঢেউ আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যেও সাইক্লোনের মতো আঘাত করে তাদের বিবেককে তছনছ করে ফেলছে। তবে আমি এখনো বিশ্বাস করি, নেতিবাচক এ উদাহরণগুলো ছাত্র নামধারী মানসিক বিকারগ্রস্ত গুটিকয় শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যা মোটেও সার্বিক শিক্ষার্থীসমাজের চিত্র নয়। একটা কথা সত্য, কিশোর শিক্ষার্থীর ধর্মই হলো তার বীরত্ব (হিরোইজম) প্রকাশ করা। তাদের মধ্যে বীরত্ব দেখানোর একটি দুর্নিবার প্রবণতা সব সময়ই বিদ্যমান। খেলাধুলার মাঠের সংকোচন, এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজ যেমন নাটক, গান, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক চর্চা, নিজেদের বীরত্ব তুলে ধরার অপ্রতুল সুযোগ তদুপরি ভার্চুয়াল জগতে অতিরিক্ত আসক্তি শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের সামাজিক অবক্ষয়ের প্রধান কারণ। ফলে কিশোররা বীরত্ব প্রকাশের জন্য সংঘবদ্ধ গ্যাং সৃষ্টি করছে, যাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হলো কিছুসংখ্যক নীতিবিবর্জিত রাজনীতিক ও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। ছাত্র নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এদের লেজুড়বৃত্তি করছে যারা সংখ্যায় কম হলেও তাৎক্ষণিক বিভিন্ন ধরনের প্রাপ্তির আশায় অনৈতিক সামাজিক অবক্ষয়ের নেতিবাচক দৃঢ় সুতায় একত্রিত। নেতিবাচক উদাহরণের সঙ্গে যুক্ত মুষ্টিমেয় কিছু বিপথগামী শিক্ষার্থী অথচ কালিমা লেপন করছে সব শিক্ষার্থীকে।

সমাজের এ অবক্ষয়ের জন্য আমরা অভিভাবকরাও একেবারে দায়মুক্ত নই; কারণ আমাদের সন্তানদের শুধু ক্লাসে মেধা তালিকায় থাকতে হবে, জিপিএ-৫ পেতে হবে এ প্রতিযোগিতার মধ্যেই নির্দিষ্ট করে রেখেছি বরং পড়াশোনার পাশাপাশি নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়া অভিভাবক হিসেবে আমাদের প্রাথমিক দায়িত্ব। সে দায়িত্ব পালনে আমাদের ব্যর্থতার ফসলই শিক্ষার্থীদের এ ধরনের নৈতিকতাবিবর্জিত আচরণ। এ প্রসঙ্গে একটা বাস্তব উদাহরণ মনে পড়ছে। কয়েকদিন আগে কিন্ডারগার্টেনের এক ছাত্রের মা প্রশ্ন হাতে রাস্তায় চলমান রিকশার মধ্যেই বাচ্চাটাকে প্রথমে অঙ্কগুলো কেন ভুল করলে জিজ্ঞাসা করতেই বেদম প্রহার শুরু করলেন সঙ্গে অনেক অপ্রাসঙ্গিক অশ্রাব্য ভাষা। দেখে মনে হলো সব সন্তানকেই মেধাবী হতে হবে ক্লাসে রোল ১, ২ বা ৩ হতে হবে কিংবা জিপিএ-৫ পেতে হবে। মানবীয় গুণসম্পন্ন ও বিশেষ কারিকুলামের অ্যাকটিভিটিজ দ্বারা সামাজিক মূল্যবোধ অর্জনের মাধ্যমেও সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা সম্ভব, যা বেশির ভাগ অভিভাবকই মনে পোষণ করেন কি না সন্দেহ। সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ সবাইকেই শুধু পুঁথিগত বিদ্যার মাধ্যমে করতে হবে, তা নয়। তবে সমাজকে সার্বিক মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে রক্ষার জন্য অভিভাবকদের উচিত সন্তানকে শুধু জিপিএ-৫-এর পাগলা ঘোড়ার পেছনে না ছুটে সুস্থ, সবল, নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানবিক মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেওয়া।

সামাজিক মূল্যবোধের নিয়ামক তথা সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা, ধৈর্য, উদারতা, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, নান্দনিক সৃজনশীলতা, দেশপ্রেম, কল্যাণবোধ, পারস্পরিক মমতাবোধ ও অন্য নৈতিক গুণাবলি লোপ পাওয়া বা নষ্ট হয়ে যাওয়াকে বলে সামাজিক অবক্ষয়। তাই আগ্রাসী সামাজিক অবক্ষয় থেকে বাঁচতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি। সেই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনের যথাযথ অনুশীলন, পরমতসহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করা; তবে শুরুটা হতে হবে পরিবার থেকেই। একটা কথা মনে রাখতে হবে, সামাজিক সমস্যা দূর করতে রাষ্ট্রের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে ঠিকই কিন্তু মূল দায়িত্ব পরিবারকেই নিতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, সঙ্গ নির্বাচনে ভুল করার ফলে আমাদের উঠতি বয়সী শিক্ষার্থীরা বিপথে যাচ্ছে। পরিবার তার দায়িত্ব পালনে হচ্ছে ব্যর্থ। এজন্য মা-বাবার উচিত সন্তান বড় হলে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আচরণ করা, বন্ধুর মতো তার মনের খোঁজখবর নেওয়া। এতে সন্তানের একাকিত্ব বা অসৎ সঙ্গ তাকে খারাপ পথে নিতে বাধাগ্রস্ত করবে। বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে হবে। তাকে নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে। জিতুর বাসা কলেজ থেকে মাত্র কয়েক মিনিটের পথ, সেখানে তাকে ছাত্রজীবনেই নেতিবাচক হিরোইজম দেখানোর জন্য কিনে দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেল। জিতুর এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয়কে প্রশ্রয় দিয়ে শিক্ষক উৎপল কুমার হত্যায় তার পরিবারের গাফিলতি স্পষ্ট হয়েছে; এর ওপর সন্তানের ওপর নীরব অমনোযোগিতাও স্পষ্ট হয়েছে। শিক্ষার্থীর এ নেতিবাচক হিরোইজমকে অভিভাবক যখন নিজেদের গর্ব হিসেবে মনে করেন তখন মনে করতে হবে এটা সামাজিক অবক্ষয়ের করুণ চিত্র। জিতুর ঘটনা তারই সাক্ষ্য দেয়। জিতু যেটা করেছে সেটা ছাত্রের হাতে শিক্ষক হত্যা নয়; বরং সমগ্র জাতিকে গলা টিপে হত্যা করার শামিল।

তবে এ কথা ঠিক, দেশে ভয়াবহ ব্যাধির মতো দানা বাঁধছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। আর এজন্য দায়ী অল্প বয়সী শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের অর্থের প্রতি অতি লালসা, শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সব মানুষের অসম প্রতিযোগিতা, নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, অপসংস্কৃতি, যথাযথ শিক্ষার অভাব, অপরাধের প্রশ্রয়, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বল নৈতিক অবস্থান, ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব, দাম্পত্য কলহ, বিষণœতা ও মাদকাসক্তি।

ভয়ংকর এ সামাজিক ব্যাধির প্রতিরোধে দরকার জাতীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা ও তা নিরাময়ে কার্যকর ব্যবস্থা। এ বিষয়ে সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই সঙ্গে পরিবারকে তথাকথিত আধুনিকতার নামে সন্তানদের সুস্থ মানসিক বিকাশসম্পন্ন মানবীয় মানুষ হওয়ার দিকে নজর দিতে হবে। যা পরিপূর্ণভাবে পালন হচ্ছে না বলেই সমাজের এ অধঃপতন, এ অবক্ষয়। তবে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসা মানুষেরা যেন যুবসমাজে অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারেন, আদর্শ হতে পারেন এসব খেয়াল রেখে সব জায়গায় পরিকল্পিত কাক্সিক্ষত মানুষকে বাছাই করতে হবে।  ইতিবাচক দিক হলো, শুদ্ধাচার চর্চার মাধ্যমে সরকার ইতোমধ্যে শুরু করেছে; ফল পেতে হয়তো কিছু সময় লাগবে।  কর্মজীবন থেকে ব্যক্তিজীবনে সততা, নৈতিকতা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতার চর্চা করতে হবে।

                লেখক : প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা