শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

ড. দিলীপ কুমার সাহা
প্রিন্ট ভার্সন
সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

শিক্ষকদের বলা হয় জাতি গঠনের মূল কারিগর। শিক্ষকই পারেন তাঁর ছাত্রছাত্রীকে জ্ঞান ও ন্যায়ের দীক্ষার মাধ্যমে স্বীয় জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীর মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলে পাঠদানকে সার্থক করার পাশাপাশি দেশের টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে। ফলে এসব শিক্ষার্থীই হয়ে ওঠে পরিবার, সমাজ সর্বোপরি দেশের অহংকার ও গর্বের মূর্তপ্রতীক।

আমি আজ প্রায় ১৫ বছর ধরে শিক্ষকতার মহান পেশার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত নই। তবে আমার ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে এখনো যে সম্মান পাই তা আমাকে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার বন্ধনে আপ্লুত ও আবেগতাড়িত করে- শিক্ষকতার সুখের স্মৃতি এখনো মন্থন করে। এই তো কিছুদিন আগে আমি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে যোগদানের জন্য সম্মেলনস্থলে যেতেই মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের আমার এক প্রাক্তন ডাক্তার ছাত্র সেখানে উপস্থিত অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তির সামনে সস্ত্রীক এসে পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং মহান শিক্ষকতা পেশার জয়গান করল অহর্নিশ। বিশ্বাস করি, সব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকই ছাত্রদের বিনম্র শ্রদ্ধায় এ অকৃত্রিম পরশ হয়তো হামেশাই পান। যা সমাজে শিক্ষকদের প্রতি এখনো শিক্ষার্থীদের বিশুদ্ধ শ্রদ্ধাবোধের পরিচয় দেয়। তবে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু নেতিবাচক উদাহরণ ছাত্রছাত্রী সম্পর্কে সাধারণ ধারণা কিছুটা হলেও হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে। শিক্ষকের গায়ে মল ঢালা, দাওয়াত না পাওয়ায় শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে লাথি মারা, হাতে ইট রেখে দাঁড়িয়ে রাখা, অনৈতিক দাবি মেনে না নেওয়ায় শিক্ষকদের আটকে রাখা, প্রভাবশালীদের ইন্ধনে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের গলায় জুতার মালা দেওয়া, শিক্ষককে কোলে করে পানিতে চোবানো, কলেজ ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে উচ্চৈঃশব্দে বেপরোয়াভাবে হর্ন বাজিয়ে মোটরবাইক চালাতে নিষেধ করায় অধ্যক্ষকে এলোপাতাড়ি আঘাত করা; তদুপরি সামাজিক অবক্ষয়ের চরম সীমানায় পৌঁছে বিবেককে নিথর করে শুধু হিরোইজম দেখানোর জন্যই শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করতেও দ্বিধা করেনি জিতুর মতো সমাজের ছাত্র নামধারী কিছু কুলাঙ্গার। এসব নেতিবাচক উদাহরণ সামাজিক অবক্ষয়ের খন্ডচিত্র। সামাজিক অবক্ষয়ের ঢেউ আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যেও সাইক্লোনের মতো আঘাত করে তাদের বিবেককে তছনছ করে ফেলছে। তবে আমি এখনো বিশ্বাস করি, নেতিবাচক এ উদাহরণগুলো ছাত্র নামধারী মানসিক বিকারগ্রস্ত গুটিকয় শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যা মোটেও সার্বিক শিক্ষার্থীসমাজের চিত্র নয়। একটা কথা সত্য, কিশোর শিক্ষার্থীর ধর্মই হলো তার বীরত্ব (হিরোইজম) প্রকাশ করা। তাদের মধ্যে বীরত্ব দেখানোর একটি দুর্নিবার প্রবণতা সব সময়ই বিদ্যমান। খেলাধুলার মাঠের সংকোচন, এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজ যেমন নাটক, গান, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক চর্চা, নিজেদের বীরত্ব তুলে ধরার অপ্রতুল সুযোগ তদুপরি ভার্চুয়াল জগতে অতিরিক্ত আসক্তি শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের সামাজিক অবক্ষয়ের প্রধান কারণ। ফলে কিশোররা বীরত্ব প্রকাশের জন্য সংঘবদ্ধ গ্যাং সৃষ্টি করছে, যাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হলো কিছুসংখ্যক নীতিবিবর্জিত রাজনীতিক ও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। ছাত্র নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এদের লেজুড়বৃত্তি করছে যারা সংখ্যায় কম হলেও তাৎক্ষণিক বিভিন্ন ধরনের প্রাপ্তির আশায় অনৈতিক সামাজিক অবক্ষয়ের নেতিবাচক দৃঢ় সুতায় একত্রিত। নেতিবাচক উদাহরণের সঙ্গে যুক্ত মুষ্টিমেয় কিছু বিপথগামী শিক্ষার্থী অথচ কালিমা লেপন করছে সব শিক্ষার্থীকে।

সমাজের এ অবক্ষয়ের জন্য আমরা অভিভাবকরাও একেবারে দায়মুক্ত নই; কারণ আমাদের সন্তানদের শুধু ক্লাসে মেধা তালিকায় থাকতে হবে, জিপিএ-৫ পেতে হবে এ প্রতিযোগিতার মধ্যেই নির্দিষ্ট করে রেখেছি বরং পড়াশোনার পাশাপাশি নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়া অভিভাবক হিসেবে আমাদের প্রাথমিক দায়িত্ব। সে দায়িত্ব পালনে আমাদের ব্যর্থতার ফসলই শিক্ষার্থীদের এ ধরনের নৈতিকতাবিবর্জিত আচরণ। এ প্রসঙ্গে একটা বাস্তব উদাহরণ মনে পড়ছে। কয়েকদিন আগে কিন্ডারগার্টেনের এক ছাত্রের মা প্রশ্ন হাতে রাস্তায় চলমান রিকশার মধ্যেই বাচ্চাটাকে প্রথমে অঙ্কগুলো কেন ভুল করলে জিজ্ঞাসা করতেই বেদম প্রহার শুরু করলেন সঙ্গে অনেক অপ্রাসঙ্গিক অশ্রাব্য ভাষা। দেখে মনে হলো সব সন্তানকেই মেধাবী হতে হবে ক্লাসে রোল ১, ২ বা ৩ হতে হবে কিংবা জিপিএ-৫ পেতে হবে। মানবীয় গুণসম্পন্ন ও বিশেষ কারিকুলামের অ্যাকটিভিটিজ দ্বারা সামাজিক মূল্যবোধ অর্জনের মাধ্যমেও সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা সম্ভব, যা বেশির ভাগ অভিভাবকই মনে পোষণ করেন কি না সন্দেহ। সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ সবাইকেই শুধু পুঁথিগত বিদ্যার মাধ্যমে করতে হবে, তা নয়। তবে সমাজকে সার্বিক মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে রক্ষার জন্য অভিভাবকদের উচিত সন্তানকে শুধু জিপিএ-৫-এর পাগলা ঘোড়ার পেছনে না ছুটে সুস্থ, সবল, নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানবিক মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেওয়া।

সামাজিক মূল্যবোধের নিয়ামক তথা সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা, ধৈর্য, উদারতা, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, নান্দনিক সৃজনশীলতা, দেশপ্রেম, কল্যাণবোধ, পারস্পরিক মমতাবোধ ও অন্য নৈতিক গুণাবলি লোপ পাওয়া বা নষ্ট হয়ে যাওয়াকে বলে সামাজিক অবক্ষয়। তাই আগ্রাসী সামাজিক অবক্ষয় থেকে বাঁচতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি। সেই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনের যথাযথ অনুশীলন, পরমতসহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করা; তবে শুরুটা হতে হবে পরিবার থেকেই। একটা কথা মনে রাখতে হবে, সামাজিক সমস্যা দূর করতে রাষ্ট্রের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে ঠিকই কিন্তু মূল দায়িত্ব পরিবারকেই নিতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, সঙ্গ নির্বাচনে ভুল করার ফলে আমাদের উঠতি বয়সী শিক্ষার্থীরা বিপথে যাচ্ছে। পরিবার তার দায়িত্ব পালনে হচ্ছে ব্যর্থ। এজন্য মা-বাবার উচিত সন্তান বড় হলে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আচরণ করা, বন্ধুর মতো তার মনের খোঁজখবর নেওয়া। এতে সন্তানের একাকিত্ব বা অসৎ সঙ্গ তাকে খারাপ পথে নিতে বাধাগ্রস্ত করবে। বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে হবে। তাকে নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে। জিতুর বাসা কলেজ থেকে মাত্র কয়েক মিনিটের পথ, সেখানে তাকে ছাত্রজীবনেই নেতিবাচক হিরোইজম দেখানোর জন্য কিনে দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেল। জিতুর এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয়কে প্রশ্রয় দিয়ে শিক্ষক উৎপল কুমার হত্যায় তার পরিবারের গাফিলতি স্পষ্ট হয়েছে; এর ওপর সন্তানের ওপর নীরব অমনোযোগিতাও স্পষ্ট হয়েছে। শিক্ষার্থীর এ নেতিবাচক হিরোইজমকে অভিভাবক যখন নিজেদের গর্ব হিসেবে মনে করেন তখন মনে করতে হবে এটা সামাজিক অবক্ষয়ের করুণ চিত্র। জিতুর ঘটনা তারই সাক্ষ্য দেয়। জিতু যেটা করেছে সেটা ছাত্রের হাতে শিক্ষক হত্যা নয়; বরং সমগ্র জাতিকে গলা টিপে হত্যা করার শামিল।

তবে এ কথা ঠিক, দেশে ভয়াবহ ব্যাধির মতো দানা বাঁধছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। আর এজন্য দায়ী অল্প বয়সী শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের অর্থের প্রতি অতি লালসা, শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সব মানুষের অসম প্রতিযোগিতা, নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, অপসংস্কৃতি, যথাযথ শিক্ষার অভাব, অপরাধের প্রশ্রয়, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বল নৈতিক অবস্থান, ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব, দাম্পত্য কলহ, বিষণœতা ও মাদকাসক্তি।

ভয়ংকর এ সামাজিক ব্যাধির প্রতিরোধে দরকার জাতীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা ও তা নিরাময়ে কার্যকর ব্যবস্থা। এ বিষয়ে সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই সঙ্গে পরিবারকে তথাকথিত আধুনিকতার নামে সন্তানদের সুস্থ মানসিক বিকাশসম্পন্ন মানবীয় মানুষ হওয়ার দিকে নজর দিতে হবে। যা পরিপূর্ণভাবে পালন হচ্ছে না বলেই সমাজের এ অধঃপতন, এ অবক্ষয়। তবে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসা মানুষেরা যেন যুবসমাজে অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারেন, আদর্শ হতে পারেন এসব খেয়াল রেখে সব জায়গায় পরিকল্পিত কাক্সিক্ষত মানুষকে বাছাই করতে হবে।  ইতিবাচক দিক হলো, শুদ্ধাচার চর্চার মাধ্যমে সরকার ইতোমধ্যে শুরু করেছে; ফল পেতে হয়তো কিছু সময় লাগবে।  কর্মজীবন থেকে ব্যক্তিজীবনে সততা, নৈতিকতা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতার চর্চা করতে হবে।

                লেখক : প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন