শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

ড. দিলীপ কুমার সাহা
প্রিন্ট ভার্সন
সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

শিক্ষকদের বলা হয় জাতি গঠনের মূল কারিগর। শিক্ষকই পারেন তাঁর ছাত্রছাত্রীকে জ্ঞান ও ন্যায়ের দীক্ষার মাধ্যমে স্বীয় জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীর মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলে পাঠদানকে সার্থক করার পাশাপাশি দেশের টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে। ফলে এসব শিক্ষার্থীই হয়ে ওঠে পরিবার, সমাজ সর্বোপরি দেশের অহংকার ও গর্বের মূর্তপ্রতীক।

আমি আজ প্রায় ১৫ বছর ধরে শিক্ষকতার মহান পেশার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত নই। তবে আমার ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে এখনো যে সম্মান পাই তা আমাকে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার বন্ধনে আপ্লুত ও আবেগতাড়িত করে- শিক্ষকতার সুখের স্মৃতি এখনো মন্থন করে। এই তো কিছুদিন আগে আমি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে যোগদানের জন্য সম্মেলনস্থলে যেতেই মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের আমার এক প্রাক্তন ডাক্তার ছাত্র সেখানে উপস্থিত অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তির সামনে সস্ত্রীক এসে পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং মহান শিক্ষকতা পেশার জয়গান করল অহর্নিশ। বিশ্বাস করি, সব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকই ছাত্রদের বিনম্র শ্রদ্ধায় এ অকৃত্রিম পরশ হয়তো হামেশাই পান। যা সমাজে শিক্ষকদের প্রতি এখনো শিক্ষার্থীদের বিশুদ্ধ শ্রদ্ধাবোধের পরিচয় দেয়। তবে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু নেতিবাচক উদাহরণ ছাত্রছাত্রী সম্পর্কে সাধারণ ধারণা কিছুটা হলেও হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে। শিক্ষকের গায়ে মল ঢালা, দাওয়াত না পাওয়ায় শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে লাথি মারা, হাতে ইট রেখে দাঁড়িয়ে রাখা, অনৈতিক দাবি মেনে না নেওয়ায় শিক্ষকদের আটকে রাখা, প্রভাবশালীদের ইন্ধনে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের গলায় জুতার মালা দেওয়া, শিক্ষককে কোলে করে পানিতে চোবানো, কলেজ ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে উচ্চৈঃশব্দে বেপরোয়াভাবে হর্ন বাজিয়ে মোটরবাইক চালাতে নিষেধ করায় অধ্যক্ষকে এলোপাতাড়ি আঘাত করা; তদুপরি সামাজিক অবক্ষয়ের চরম সীমানায় পৌঁছে বিবেককে নিথর করে শুধু হিরোইজম দেখানোর জন্যই শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করতেও দ্বিধা করেনি জিতুর মতো সমাজের ছাত্র নামধারী কিছু কুলাঙ্গার। এসব নেতিবাচক উদাহরণ সামাজিক অবক্ষয়ের খন্ডচিত্র। সামাজিক অবক্ষয়ের ঢেউ আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যেও সাইক্লোনের মতো আঘাত করে তাদের বিবেককে তছনছ করে ফেলছে। তবে আমি এখনো বিশ্বাস করি, নেতিবাচক এ উদাহরণগুলো ছাত্র নামধারী মানসিক বিকারগ্রস্ত গুটিকয় শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যা মোটেও সার্বিক শিক্ষার্থীসমাজের চিত্র নয়। একটা কথা সত্য, কিশোর শিক্ষার্থীর ধর্মই হলো তার বীরত্ব (হিরোইজম) প্রকাশ করা। তাদের মধ্যে বীরত্ব দেখানোর একটি দুর্নিবার প্রবণতা সব সময়ই বিদ্যমান। খেলাধুলার মাঠের সংকোচন, এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজ যেমন নাটক, গান, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক চর্চা, নিজেদের বীরত্ব তুলে ধরার অপ্রতুল সুযোগ তদুপরি ভার্চুয়াল জগতে অতিরিক্ত আসক্তি শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের সামাজিক অবক্ষয়ের প্রধান কারণ। ফলে কিশোররা বীরত্ব প্রকাশের জন্য সংঘবদ্ধ গ্যাং সৃষ্টি করছে, যাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হলো কিছুসংখ্যক নীতিবিবর্জিত রাজনীতিক ও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। ছাত্র নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এদের লেজুড়বৃত্তি করছে যারা সংখ্যায় কম হলেও তাৎক্ষণিক বিভিন্ন ধরনের প্রাপ্তির আশায় অনৈতিক সামাজিক অবক্ষয়ের নেতিবাচক দৃঢ় সুতায় একত্রিত। নেতিবাচক উদাহরণের সঙ্গে যুক্ত মুষ্টিমেয় কিছু বিপথগামী শিক্ষার্থী অথচ কালিমা লেপন করছে সব শিক্ষার্থীকে।

সমাজের এ অবক্ষয়ের জন্য আমরা অভিভাবকরাও একেবারে দায়মুক্ত নই; কারণ আমাদের সন্তানদের শুধু ক্লাসে মেধা তালিকায় থাকতে হবে, জিপিএ-৫ পেতে হবে এ প্রতিযোগিতার মধ্যেই নির্দিষ্ট করে রেখেছি বরং পড়াশোনার পাশাপাশি নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়া অভিভাবক হিসেবে আমাদের প্রাথমিক দায়িত্ব। সে দায়িত্ব পালনে আমাদের ব্যর্থতার ফসলই শিক্ষার্থীদের এ ধরনের নৈতিকতাবিবর্জিত আচরণ। এ প্রসঙ্গে একটা বাস্তব উদাহরণ মনে পড়ছে। কয়েকদিন আগে কিন্ডারগার্টেনের এক ছাত্রের মা প্রশ্ন হাতে রাস্তায় চলমান রিকশার মধ্যেই বাচ্চাটাকে প্রথমে অঙ্কগুলো কেন ভুল করলে জিজ্ঞাসা করতেই বেদম প্রহার শুরু করলেন সঙ্গে অনেক অপ্রাসঙ্গিক অশ্রাব্য ভাষা। দেখে মনে হলো সব সন্তানকেই মেধাবী হতে হবে ক্লাসে রোল ১, ২ বা ৩ হতে হবে কিংবা জিপিএ-৫ পেতে হবে। মানবীয় গুণসম্পন্ন ও বিশেষ কারিকুলামের অ্যাকটিভিটিজ দ্বারা সামাজিক মূল্যবোধ অর্জনের মাধ্যমেও সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা সম্ভব, যা বেশির ভাগ অভিভাবকই মনে পোষণ করেন কি না সন্দেহ। সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ সবাইকেই শুধু পুঁথিগত বিদ্যার মাধ্যমে করতে হবে, তা নয়। তবে সমাজকে সার্বিক মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে রক্ষার জন্য অভিভাবকদের উচিত সন্তানকে শুধু জিপিএ-৫-এর পাগলা ঘোড়ার পেছনে না ছুটে সুস্থ, সবল, নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানবিক মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেওয়া।

সামাজিক মূল্যবোধের নিয়ামক তথা সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা, ধৈর্য, উদারতা, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, নান্দনিক সৃজনশীলতা, দেশপ্রেম, কল্যাণবোধ, পারস্পরিক মমতাবোধ ও অন্য নৈতিক গুণাবলি লোপ পাওয়া বা নষ্ট হয়ে যাওয়াকে বলে সামাজিক অবক্ষয়। তাই আগ্রাসী সামাজিক অবক্ষয় থেকে বাঁচতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি। সেই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনের যথাযথ অনুশীলন, পরমতসহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করা; তবে শুরুটা হতে হবে পরিবার থেকেই। একটা কথা মনে রাখতে হবে, সামাজিক সমস্যা দূর করতে রাষ্ট্রের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে ঠিকই কিন্তু মূল দায়িত্ব পরিবারকেই নিতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, সঙ্গ নির্বাচনে ভুল করার ফলে আমাদের উঠতি বয়সী শিক্ষার্থীরা বিপথে যাচ্ছে। পরিবার তার দায়িত্ব পালনে হচ্ছে ব্যর্থ। এজন্য মা-বাবার উচিত সন্তান বড় হলে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আচরণ করা, বন্ধুর মতো তার মনের খোঁজখবর নেওয়া। এতে সন্তানের একাকিত্ব বা অসৎ সঙ্গ তাকে খারাপ পথে নিতে বাধাগ্রস্ত করবে। বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে হবে। তাকে নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে। জিতুর বাসা কলেজ থেকে মাত্র কয়েক মিনিটের পথ, সেখানে তাকে ছাত্রজীবনেই নেতিবাচক হিরোইজম দেখানোর জন্য কিনে দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেল। জিতুর এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয়কে প্রশ্রয় দিয়ে শিক্ষক উৎপল কুমার হত্যায় তার পরিবারের গাফিলতি স্পষ্ট হয়েছে; এর ওপর সন্তানের ওপর নীরব অমনোযোগিতাও স্পষ্ট হয়েছে। শিক্ষার্থীর এ নেতিবাচক হিরোইজমকে অভিভাবক যখন নিজেদের গর্ব হিসেবে মনে করেন তখন মনে করতে হবে এটা সামাজিক অবক্ষয়ের করুণ চিত্র। জিতুর ঘটনা তারই সাক্ষ্য দেয়। জিতু যেটা করেছে সেটা ছাত্রের হাতে শিক্ষক হত্যা নয়; বরং সমগ্র জাতিকে গলা টিপে হত্যা করার শামিল।

তবে এ কথা ঠিক, দেশে ভয়াবহ ব্যাধির মতো দানা বাঁধছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। আর এজন্য দায়ী অল্প বয়সী শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের অর্থের প্রতি অতি লালসা, শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সব মানুষের অসম প্রতিযোগিতা, নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, অপসংস্কৃতি, যথাযথ শিক্ষার অভাব, অপরাধের প্রশ্রয়, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বল নৈতিক অবস্থান, ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব, দাম্পত্য কলহ, বিষণœতা ও মাদকাসক্তি।

ভয়ংকর এ সামাজিক ব্যাধির প্রতিরোধে দরকার জাতীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা ও তা নিরাময়ে কার্যকর ব্যবস্থা। এ বিষয়ে সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই সঙ্গে পরিবারকে তথাকথিত আধুনিকতার নামে সন্তানদের সুস্থ মানসিক বিকাশসম্পন্ন মানবীয় মানুষ হওয়ার দিকে নজর দিতে হবে। যা পরিপূর্ণভাবে পালন হচ্ছে না বলেই সমাজের এ অধঃপতন, এ অবক্ষয়। তবে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসা মানুষেরা যেন যুবসমাজে অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারেন, আদর্শ হতে পারেন এসব খেয়াল রেখে সব জায়গায় পরিকল্পিত কাক্সিক্ষত মানুষকে বাছাই করতে হবে।  ইতিবাচক দিক হলো, শুদ্ধাচার চর্চার মাধ্যমে সরকার ইতোমধ্যে শুরু করেছে; ফল পেতে হয়তো কিছু সময় লাগবে।  কর্মজীবন থেকে ব্যক্তিজীবনে সততা, নৈতিকতা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতার চর্চা করতে হবে।

                লেখক : প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি