শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

ড. দিলীপ কুমার সাহা
প্রিন্ট ভার্সন
সামাজিক অবক্ষয় : চাই নৈতিক শিক্ষা

শিক্ষকদের বলা হয় জাতি গঠনের মূল কারিগর। শিক্ষকই পারেন তাঁর ছাত্রছাত্রীকে জ্ঞান ও ন্যায়ের দীক্ষার মাধ্যমে স্বীয় জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দ্বারা যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীর মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলে পাঠদানকে সার্থক করার পাশাপাশি দেশের টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে। ফলে এসব শিক্ষার্থীই হয়ে ওঠে পরিবার, সমাজ সর্বোপরি দেশের অহংকার ও গর্বের মূর্তপ্রতীক।

আমি আজ প্রায় ১৫ বছর ধরে শিক্ষকতার মহান পেশার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত নই। তবে আমার ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে এখনো যে সম্মান পাই তা আমাকে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার বন্ধনে আপ্লুত ও আবেগতাড়িত করে- শিক্ষকতার সুখের স্মৃতি এখনো মন্থন করে। এই তো কিছুদিন আগে আমি বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে যোগদানের জন্য সম্মেলনস্থলে যেতেই মানিকগঞ্জ সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের আমার এক প্রাক্তন ডাক্তার ছাত্র সেখানে উপস্থিত অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তির সামনে সস্ত্রীক এসে পা ছুঁয়ে সালাম করল এবং মহান শিক্ষকতা পেশার জয়গান করল অহর্নিশ। বিশ্বাস করি, সব শ্রদ্ধেয় শিক্ষকই ছাত্রদের বিনম্র শ্রদ্ধায় এ অকৃত্রিম পরশ হয়তো হামেশাই পান। যা সমাজে শিক্ষকদের প্রতি এখনো শিক্ষার্থীদের বিশুদ্ধ শ্রদ্ধাবোধের পরিচয় দেয়। তবে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কিছু নেতিবাচক উদাহরণ ছাত্রছাত্রী সম্পর্কে সাধারণ ধারণা কিছুটা হলেও হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়েছে। শিক্ষকের গায়ে মল ঢালা, দাওয়াত না পাওয়ায় শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে লাথি মারা, হাতে ইট রেখে দাঁড়িয়ে রাখা, অনৈতিক দাবি মেনে না নেওয়ায় শিক্ষকদের আটকে রাখা, প্রভাবশালীদের ইন্ধনে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের গলায় জুতার মালা দেওয়া, শিক্ষককে কোলে করে পানিতে চোবানো, কলেজ ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে উচ্চৈঃশব্দে বেপরোয়াভাবে হর্ন বাজিয়ে মোটরবাইক চালাতে নিষেধ করায় অধ্যক্ষকে এলোপাতাড়ি আঘাত করা; তদুপরি সামাজিক অবক্ষয়ের চরম সীমানায় পৌঁছে বিবেককে নিথর করে শুধু হিরোইজম দেখানোর জন্যই শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করতেও দ্বিধা করেনি জিতুর মতো সমাজের ছাত্র নামধারী কিছু কুলাঙ্গার। এসব নেতিবাচক উদাহরণ সামাজিক অবক্ষয়ের খন্ডচিত্র। সামাজিক অবক্ষয়ের ঢেউ আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যেও সাইক্লোনের মতো আঘাত করে তাদের বিবেককে তছনছ করে ফেলছে। তবে আমি এখনো বিশ্বাস করি, নেতিবাচক এ উদাহরণগুলো ছাত্র নামধারী মানসিক বিকারগ্রস্ত গুটিকয় শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে যা মোটেও সার্বিক শিক্ষার্থীসমাজের চিত্র নয়। একটা কথা সত্য, কিশোর শিক্ষার্থীর ধর্মই হলো তার বীরত্ব (হিরোইজম) প্রকাশ করা। তাদের মধ্যে বীরত্ব দেখানোর একটি দুর্নিবার প্রবণতা সব সময়ই বিদ্যমান। খেলাধুলার মাঠের সংকোচন, এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাকটিভিটিজ যেমন নাটক, গান, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক চর্চা, নিজেদের বীরত্ব তুলে ধরার অপ্রতুল সুযোগ তদুপরি ভার্চুয়াল জগতে অতিরিক্ত আসক্তি শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের সামাজিক অবক্ষয়ের প্রধান কারণ। ফলে কিশোররা বীরত্ব প্রকাশের জন্য সংঘবদ্ধ গ্যাং সৃষ্টি করছে, যাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হলো কিছুসংখ্যক নীতিবিবর্জিত রাজনীতিক ও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। ছাত্র নামধারী কিছু শিক্ষার্থী এদের লেজুড়বৃত্তি করছে যারা সংখ্যায় কম হলেও তাৎক্ষণিক বিভিন্ন ধরনের প্রাপ্তির আশায় অনৈতিক সামাজিক অবক্ষয়ের নেতিবাচক দৃঢ় সুতায় একত্রিত। নেতিবাচক উদাহরণের সঙ্গে যুক্ত মুষ্টিমেয় কিছু বিপথগামী শিক্ষার্থী অথচ কালিমা লেপন করছে সব শিক্ষার্থীকে।

সমাজের এ অবক্ষয়ের জন্য আমরা অভিভাবকরাও একেবারে দায়মুক্ত নই; কারণ আমাদের সন্তানদের শুধু ক্লাসে মেধা তালিকায় থাকতে হবে, জিপিএ-৫ পেতে হবে এ প্রতিযোগিতার মধ্যেই নির্দিষ্ট করে রেখেছি বরং পড়াশোনার পাশাপাশি নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়া অভিভাবক হিসেবে আমাদের প্রাথমিক দায়িত্ব। সে দায়িত্ব পালনে আমাদের ব্যর্থতার ফসলই শিক্ষার্থীদের এ ধরনের নৈতিকতাবিবর্জিত আচরণ। এ প্রসঙ্গে একটা বাস্তব উদাহরণ মনে পড়ছে। কয়েকদিন আগে কিন্ডারগার্টেনের এক ছাত্রের মা প্রশ্ন হাতে রাস্তায় চলমান রিকশার মধ্যেই বাচ্চাটাকে প্রথমে অঙ্কগুলো কেন ভুল করলে জিজ্ঞাসা করতেই বেদম প্রহার শুরু করলেন সঙ্গে অনেক অপ্রাসঙ্গিক অশ্রাব্য ভাষা। দেখে মনে হলো সব সন্তানকেই মেধাবী হতে হবে ক্লাসে রোল ১, ২ বা ৩ হতে হবে কিংবা জিপিএ-৫ পেতে হবে। মানবীয় গুণসম্পন্ন ও বিশেষ কারিকুলামের অ্যাকটিভিটিজ দ্বারা সামাজিক মূল্যবোধ অর্জনের মাধ্যমেও সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ করা সম্ভব, যা বেশির ভাগ অভিভাবকই মনে পোষণ করেন কি না সন্দেহ। সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভ সবাইকেই শুধু পুঁথিগত বিদ্যার মাধ্যমে করতে হবে, তা নয়। তবে সমাজকে সার্বিক মূল্যবোধের অবক্ষয় থেকে রক্ষার জন্য অভিভাবকদের উচিত সন্তানকে শুধু জিপিএ-৫-এর পাগলা ঘোড়ার পেছনে না ছুটে সুস্থ, সবল, নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানবিক মানুষ হওয়ার শিক্ষা দেওয়া।

সামাজিক মূল্যবোধের নিয়ামক তথা সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা, ধৈর্য, উদারতা, শিষ্টাচার, সৌজন্যবোধ, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, নান্দনিক সৃজনশীলতা, দেশপ্রেম, কল্যাণবোধ, পারস্পরিক মমতাবোধ ও অন্য নৈতিক গুণাবলি লোপ পাওয়া বা নষ্ট হয়ে যাওয়াকে বলে সামাজিক অবক্ষয়। তাই আগ্রাসী সামাজিক অবক্ষয় থেকে বাঁচতে হলে সবার আগে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি। সেই সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনের যথাযথ অনুশীলন, পরমতসহিষ্ণুতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করা; তবে শুরুটা হতে হবে পরিবার থেকেই। একটা কথা মনে রাখতে হবে, সামাজিক সমস্যা দূর করতে রাষ্ট্রের সহযোগিতার প্রয়োজন রয়েছে ঠিকই কিন্তু মূল দায়িত্ব পরিবারকেই নিতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, সঙ্গ নির্বাচনে ভুল করার ফলে আমাদের উঠতি বয়সী শিক্ষার্থীরা বিপথে যাচ্ছে। পরিবার তার দায়িত্ব পালনে হচ্ছে ব্যর্থ। এজন্য মা-বাবার উচিত সন্তান বড় হলে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আচরণ করা, বন্ধুর মতো তার মনের খোঁজখবর নেওয়া। এতে সন্তানের একাকিত্ব বা অসৎ সঙ্গ তাকে খারাপ পথে নিতে বাধাগ্রস্ত করবে। বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে হবে। তাকে নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে। জিতুর বাসা কলেজ থেকে মাত্র কয়েক মিনিটের পথ, সেখানে তাকে ছাত্রজীবনেই নেতিবাচক হিরোইজম দেখানোর জন্য কিনে দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেল। জিতুর এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয়কে প্রশ্রয় দিয়ে শিক্ষক উৎপল কুমার হত্যায় তার পরিবারের গাফিলতি স্পষ্ট হয়েছে; এর ওপর সন্তানের ওপর নীরব অমনোযোগিতাও স্পষ্ট হয়েছে। শিক্ষার্থীর এ নেতিবাচক হিরোইজমকে অভিভাবক যখন নিজেদের গর্ব হিসেবে মনে করেন তখন মনে করতে হবে এটা সামাজিক অবক্ষয়ের করুণ চিত্র। জিতুর ঘটনা তারই সাক্ষ্য দেয়। জিতু যেটা করেছে সেটা ছাত্রের হাতে শিক্ষক হত্যা নয়; বরং সমগ্র জাতিকে গলা টিপে হত্যা করার শামিল।

তবে এ কথা ঠিক, দেশে ভয়াবহ ব্যাধির মতো দানা বাঁধছে সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়। আর এজন্য দায়ী অল্প বয়সী শিক্ষার্থীসহ তরুণ-যুবকদের অর্থের প্রতি অতি লালসা, শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সব মানুষের অসম প্রতিযোগিতা, নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, অপসংস্কৃতি, যথাযথ শিক্ষার অভাব, অপরাধের প্রশ্রয়, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্বল নৈতিক অবস্থান, ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব, দাম্পত্য কলহ, বিষণœতা ও মাদকাসক্তি।

ভয়ংকর এ সামাজিক ব্যাধির প্রতিরোধে দরকার জাতীয় পর্যায়ে পরিকল্পনা ও তা নিরাময়ে কার্যকর ব্যবস্থা। এ বিষয়ে সমাজ সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই সঙ্গে পরিবারকে তথাকথিত আধুনিকতার নামে সন্তানদের সুস্থ মানসিক বিকাশসম্পন্ন মানবীয় মানুষ হওয়ার দিকে নজর দিতে হবে। যা পরিপূর্ণভাবে পালন হচ্ছে না বলেই সমাজের এ অধঃপতন, এ অবক্ষয়। তবে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসা মানুষেরা যেন যুবসমাজে অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারেন, আদর্শ হতে পারেন এসব খেয়াল রেখে সব জায়গায় পরিকল্পিত কাক্সিক্ষত মানুষকে বাছাই করতে হবে।  ইতিবাচক দিক হলো, শুদ্ধাচার চর্চার মাধ্যমে সরকার ইতোমধ্যে শুরু করেছে; ফল পেতে হয়তো কিছু সময় লাগবে।  কর্মজীবন থেকে ব্যক্তিজীবনে সততা, নৈতিকতা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতার চর্চা করতে হবে।

                লেখক : প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক, বাংলাদেশ পুলিশ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

এই মাত্র | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে