শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্রতিহিংসার রাজনীতি

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহিংসার রাজনীতি

মনে করুন আপনি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ধরেই নিন না, আপনি কোনো গণমাধ্যমেই চাকরি করেন। প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদের ব্যক্তিবর্গ আপনার প্রতি ভয়াবহ প্রতিহিংসাপরায়ণ। প্রতিষ্ঠানের নানারকম আইনগত বিধিবিধানের জন্য সরাসরি আপনার চাকরি খাওয়ার ক্ষমতা নেই শীর্ষ পদের ওই ব্যক্তিদের। ব্যক্তিগত কারণে প্রতিষ্ঠানের প্রতি ত্যক্তবিরক্তে অনেকটা বাধ্য হয়েই প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আগাম চিঠি দিয়ে তাদের জানিয়ে দিলেন যে ১ এপ্রিল থেকে যেন আপনার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়। প্রতিষ্ঠান পরের মাসে তাদের বোর্ড মিটিংয়ে সেটা মেনেও নেয়। কিন্তু ঘটনার পাঁচ মাস পর আকাশ থেকে টপকে হঠাৎ করে আপনার প্রতিষ্ঠান জানায়, আপনার আর্লি রিটায়ারমেন্ট তারা গ্রহণ করেছে তবে যখন থেকে আপনি নিজে রিটায়ারমেন্ট চেয়েছেন সেই তখন থেকে নয়, বরং গত বছর থেকে। আর গত বছর থেকে আপনার বেতন-ভাতাদি যা পেয়েছেন সেই সাড়ে ১১ লাখ টাকা যেন প্রতিষ্ঠানকে ফেরত দেওয়া হয়। নইলে প্রতিষ্ঠান আপনাকে হুমকি দিয়ে জানায় তারা মামলা করবে! সভ্য দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানের আচরণ কি এমন হতে পারে? ক্ষমতার অহংকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কারও বাপদাদার সম্পত্তি আজ? কোন মুল্লুকে বাস করি আমরা?

একটি প্রতিষ্ঠান কি হারতে পারে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কারও কাছে হেরে যেতে পারে? দুঃখজনক হলেও সত্যি, ৪ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার কাছে মামলায় হেরে যাওয়ার পর পত্রিকার হেডলাইন হয়েছিল তা-ই। আমি আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে চাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হারেনি, হেরেছে কতিপয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি যারা ষড়যন্ত্র করে মানুষ ফাঁসানোর কাজে নিয়োজিত। অন্তত আমার ক্ষেত্রে আদালতের রায়ে তো তা-ই প্রমাণিত।

ছয়টা বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ ব্যক্তিরা আমার নামে নানা গল্প বানিয়ে বছরের পর বছর গণমাধ্যমে বিক্রি করেছেন। আমাকে তাঁরা হুমকিধমকির মধ্যে রেখেছিলেন ক্রমাগত। আমি চাকরি না ছাড়লে, আমি গণমাধ্যমে বক্তব্য দিলে আমার ক্ষতি করবেন এমন প্রচ- চাপের মধ্যে বছরের পর বছর আমি ছিলাম। একটা মিথ্যাকে বারবার সত্যি বলে প্রচারণা করার গোয়েবলসীয় নীতিতে তাঁরা ছয় বছর সফলও হয়েছিলেন, কারণ তাঁরাই ক্ষমতাধর, তাঁরাই বিচারক এবং তাঁরাই গণমাধ্যমের তথ্যের প্রচারক হিসেবে কাজ করেছেন। আমার কথা কেউ বিশ্বাস করেনি। কিন্তু আমার বিশ্বাস ছিল আদালতে গেলে আমি ন্যায়বিচার পাব। কারণ আদালত প্রমাণ দেখবেন, প্রতিহিংসা নয়। শেষ পর্যন্ত ৪ আগস্ট উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়েছে আমার বিরুদ্ধে নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং আমার পদ ও সব সুযোগ-সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

যে লেখাটিতে আমি জড়িত ছিলাম না, আমার স্বাক্ষর ছিল না সেই লেখাটি নিয়ে আমার বিরুদ্ধে তাঁরা ষড়যন্ত্র করে গেছেন বছরের পর বছর। শিকাগো ইউনিভার্সিটি ও শিকাগো প্রেসের নাম করে মিথ্যা ফেক চিঠি তৈরি করে আমার বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন তদন্ত শুরু করে ২০১৭ সালে। শিকাগো ইউনিভার্সিটি ও শিকাগো প্রেস বারবার জানিয়েছে তারা আজ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো চিঠি দেয়নি। অ্যালেক্স মার্টিন বলে তাদের প্রতিষ্ঠানে কেউ কখনো চাকরি করেনি, এটা ফেক, যা আদালতেও প্রমাণিত হয়েছে। সিআইডির ভাষ্যমতে, এ চিঠি প্রিন্ট হয়েছে প্রো-ভিসির অফিস থেকে। হাস্যকর বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয় বলেছিল তারা ইমেইলে এ চিঠি পেয়েছিল, কিন্তু ইমেইলের কোনো সফট্ কপি তারা আদালতকে দেখাতে পারেনি। আর আদালতে তো প্রমাণিত হয়েছেই এটি মিথ্যা, ফেক চিঠি। প্রভাষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান নিজেই তাঁর স্বীকারোক্তিতে লিখেছিলেন, তিনিই জমা দিয়েছেন, তিনিই স্বাক্ষর করেছেন, তিনিই রিভিউ করেছেন। আমার কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়ার বা রিভিউ করার কোনো স্বাক্ষরের প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পর্যন্ত দেখাতে পারেনি। কারণ আমি এর সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। মারজানের এ স্বীকারোক্তিও কিন্তু একবারের জন্যও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন গণমাধ্যমে প্রকাশ করেনি। একবারের জন্যও প্রকাশ করেনি যে আমার কাছ থেকে তারা কোনো লেখা পায়নি এবং ডিন অফিস থেকেও কোনো লেখা আমার কাছে রিভিউ করার জন্য আসেনি। ট্রাইব্যুনাল কিন্তু আমার বিরুদ্ধে রায় দেননি। অথচ বর্তমান উপাচার্য গণমাধ্যমে বলেছিলেন, ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সামিয়া রহমানের পদাবনতি। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্তই দেননি। কতটা গোয়েবলসীয় প্রচারণা! ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, প্লেজারিজম হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় শাস্তি দিল। কীসের ভিত্তিতে? এমনকি ট্রাইব্যুনালের রায়ের কপি পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে দিতে চায়নি মাসের পর মাস, পাছে সত্যি প্রমাণ হয়ে যায়। আদালতের নির্দেশে শেষ পর্যন্ত তারা দিতে বাধ্য হয়। আর আজ তো সবই আদালতে প্রমাণিত। পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে আর কী করব? তাই না! কিন্তু মজার বিষয় হলো, ৪ আগস্ট মামলায় হেরে বর্তমান প্রশাসন ৮ আগস্ট আমার কাছে টাকা দাবি করে একটা ইমেইল পাঠায়। যে ইমেইল ৮ আগস্ট পাঠানো কিন্তু এর ভিতরে ব্যাক ডেটে হাতে লেখা ‘৩ আগস্ট’। মামলায় হেরে গিয়ে কি এখন এই প্রতিহিংসা?

২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে সন্তানের অসুস্থতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হালের এই প্রশাসনের লিখিত অনুমতি নিয়েই ৩১ মার্চ, ২০২২ পর্যন্ত আমি অর্জিত ছুটিতে ছিলাম। সন্তানের সুস্থতার জন্য তার পাশে এ মুহূর্তে আমার থাকা আমার জীবনের চেয়েও প্রয়োজন ছিল। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে এ বছর ফেব্রুয়ারিতে চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছিলাম যেন মানবতার খাতিরে হলেও তারা আমাকে বিনা বেতনে আরও কিছুদিন ছুটি দেন। অবশ্য এই প্রশাসনের কাছে মানবতা বিষয়টি নেহায়েতই অসম্ভব, বিশেষ করে আমি সামিয়া রহমানের ক্ষেত্রে। তাই যথারীতি তারা ৩১ মার্চের পর আর ছুটি মঞ্জুর করেননি। যেহেতু ৩১ মার্চ, ২০২২ আমার অর্জিত ছুটির অনুমতি শেষ, তাই লিখিত চিঠি দিয়ে ১ এপ্রিল, ২০২২ থেকে বাধ্য হয়েই আমি আর্লি রিটায়ারমেন্ট চাই। পাঠক খেয়াল করুন, রিটায়ারমেন্ট আমি চেয়েছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়। তাই যখন আমি চাইব পদত্যাগ করতে, তখন থেকে তারা সেটি কার্যকর করবেন। কারণ চাকরি ছাড়ার অধিকার সবার আছে। আর চাকরি ছাড়ার ক্ষেত্রে আমি কোনো নিয়ম লঙ্ঘন করিনি। সন্তানের পাশে থাকার জন্য বাধ্য হয়ে চেয়েছি আর্লি রিটায়ারমেন্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার কোনো দেনা নেই। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার পাওনা আছে।

 

প্রশাসন এখন নানা কথা বলছে, যেমন বলেছে গত ছয় বছর। যার সম্পূর্ণটাই মিথ্যা, প্রতিহিংসায় ভরপুর। আদালত তো আজ প্রমাণ করেই দিলেন। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ে এসে জুড়ে বসিনি। আমার বাবা, চাচা, শ্বশুর বা ক্ষমতাধর পরিচিত রাজনীতিকের সূত্রেও যোগদান করিনি। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে দুবার স্বর্ণপদক পেয়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেছিলাম। দলীয়করণের রাজনীতি বোধহয় তখনো এত প্রবল ছিল না বলেই সর্বোচ্চ স্থান পেয়েছিলাম। গণমাধ্যমেও জায়গা করে নিয়েছিলাম নিজের যোগ্যতায়, কাউকে তেল দিয়ে নয়। ছয়টা বছর ধরে ক্রমাগত বলেছি আমি অন্যায় করিনি। আদালত তার প্রমাণ দিয়েছেন। অথচ তখন ক্ষমতাধর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অঙ্গুলিহেলনে কেউ বিশ্বাস করেনি আমাকে। আজ মামলায় হেরে গিয়ে আবারও শুরু হলো প্রতিহিংসার রাজনীতি। মানুষ ভুলে যায় ক্ষমতা তাদের অন্ধ করে। সর্বোচ্চ শক্তিমান ভাবতে ধারণা দেয়। কিন্তু ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। আদালত আছেন, আইন আছে। সেই আদালতেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সত্য। আদালতের এ সত্য মেনে নিতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনো আপত্তি। আদালতে লড়াই করেছি। করে যাব। সৃষ্টিকর্তা বলে তো একজন আছেন। তিনিই ন্যায়বিচার করবেন। হয়তো নিশ্চয়ই কোনো না কোনো একদিন এই নষ্ট শিক্ষক-রাজনীতির প্রতিহিংসার অবসান হবে। তখন আমার মতো শিক্ষক যাঁরা কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, তাঁরা এই নষ্ট শিক্ষক-রাজনীতির প্রতিহিংসার কবল থেকে মুক্ত হবেন।

 লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
আজহারীর নকল বই বিক্রি : ডিবিকে তদন্ত করতে আদালতের নির্দেশ
আজহারীর নকল বই বিক্রি : ডিবিকে তদন্ত করতে আদালতের নির্দেশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা আয়োজনের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা আয়োজনের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রেমিকাকে পতিতালয়ে বিক্রির দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
প্রেমিকাকে পতিতালয়ে বিক্রির দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন মিটিং থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা আটক
গোপন মিটিং থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার
পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন
কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন
পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ
৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক
টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ
ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার
গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’
আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার
ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি
আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে