শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্রতিহিংসার রাজনীতি

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহিংসার রাজনীতি

মনে করুন আপনি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ধরেই নিন না, আপনি কোনো গণমাধ্যমেই চাকরি করেন। প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদের ব্যক্তিবর্গ আপনার প্রতি ভয়াবহ প্রতিহিংসাপরায়ণ। প্রতিষ্ঠানের নানারকম আইনগত বিধিবিধানের জন্য সরাসরি আপনার চাকরি খাওয়ার ক্ষমতা নেই শীর্ষ পদের ওই ব্যক্তিদের। ব্যক্তিগত কারণে প্রতিষ্ঠানের প্রতি ত্যক্তবিরক্তে অনেকটা বাধ্য হয়েই প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আগাম চিঠি দিয়ে তাদের জানিয়ে দিলেন যে ১ এপ্রিল থেকে যেন আপনার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়। প্রতিষ্ঠান পরের মাসে তাদের বোর্ড মিটিংয়ে সেটা মেনেও নেয়। কিন্তু ঘটনার পাঁচ মাস পর আকাশ থেকে টপকে হঠাৎ করে আপনার প্রতিষ্ঠান জানায়, আপনার আর্লি রিটায়ারমেন্ট তারা গ্রহণ করেছে তবে যখন থেকে আপনি নিজে রিটায়ারমেন্ট চেয়েছেন সেই তখন থেকে নয়, বরং গত বছর থেকে। আর গত বছর থেকে আপনার বেতন-ভাতাদি যা পেয়েছেন সেই সাড়ে ১১ লাখ টাকা যেন প্রতিষ্ঠানকে ফেরত দেওয়া হয়। নইলে প্রতিষ্ঠান আপনাকে হুমকি দিয়ে জানায় তারা মামলা করবে! সভ্য দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানের আচরণ কি এমন হতে পারে? ক্ষমতার অহংকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কারও বাপদাদার সম্পত্তি আজ? কোন মুল্লুকে বাস করি আমরা?

একটি প্রতিষ্ঠান কি হারতে পারে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কারও কাছে হেরে যেতে পারে? দুঃখজনক হলেও সত্যি, ৪ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার কাছে মামলায় হেরে যাওয়ার পর পত্রিকার হেডলাইন হয়েছিল তা-ই। আমি আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে চাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হারেনি, হেরেছে কতিপয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি যারা ষড়যন্ত্র করে মানুষ ফাঁসানোর কাজে নিয়োজিত। অন্তত আমার ক্ষেত্রে আদালতের রায়ে তো তা-ই প্রমাণিত।

ছয়টা বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ ব্যক্তিরা আমার নামে নানা গল্প বানিয়ে বছরের পর বছর গণমাধ্যমে বিক্রি করেছেন। আমাকে তাঁরা হুমকিধমকির মধ্যে রেখেছিলেন ক্রমাগত। আমি চাকরি না ছাড়লে, আমি গণমাধ্যমে বক্তব্য দিলে আমার ক্ষতি করবেন এমন প্রচ- চাপের মধ্যে বছরের পর বছর আমি ছিলাম। একটা মিথ্যাকে বারবার সত্যি বলে প্রচারণা করার গোয়েবলসীয় নীতিতে তাঁরা ছয় বছর সফলও হয়েছিলেন, কারণ তাঁরাই ক্ষমতাধর, তাঁরাই বিচারক এবং তাঁরাই গণমাধ্যমের তথ্যের প্রচারক হিসেবে কাজ করেছেন। আমার কথা কেউ বিশ্বাস করেনি। কিন্তু আমার বিশ্বাস ছিল আদালতে গেলে আমি ন্যায়বিচার পাব। কারণ আদালত প্রমাণ দেখবেন, প্রতিহিংসা নয়। শেষ পর্যন্ত ৪ আগস্ট উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়েছে আমার বিরুদ্ধে নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং আমার পদ ও সব সুযোগ-সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

যে লেখাটিতে আমি জড়িত ছিলাম না, আমার স্বাক্ষর ছিল না সেই লেখাটি নিয়ে আমার বিরুদ্ধে তাঁরা ষড়যন্ত্র করে গেছেন বছরের পর বছর। শিকাগো ইউনিভার্সিটি ও শিকাগো প্রেসের নাম করে মিথ্যা ফেক চিঠি তৈরি করে আমার বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন তদন্ত শুরু করে ২০১৭ সালে। শিকাগো ইউনিভার্সিটি ও শিকাগো প্রেস বারবার জানিয়েছে তারা আজ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো চিঠি দেয়নি। অ্যালেক্স মার্টিন বলে তাদের প্রতিষ্ঠানে কেউ কখনো চাকরি করেনি, এটা ফেক, যা আদালতেও প্রমাণিত হয়েছে। সিআইডির ভাষ্যমতে, এ চিঠি প্রিন্ট হয়েছে প্রো-ভিসির অফিস থেকে। হাস্যকর বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয় বলেছিল তারা ইমেইলে এ চিঠি পেয়েছিল, কিন্তু ইমেইলের কোনো সফট্ কপি তারা আদালতকে দেখাতে পারেনি। আর আদালতে তো প্রমাণিত হয়েছেই এটি মিথ্যা, ফেক চিঠি। প্রভাষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান নিজেই তাঁর স্বীকারোক্তিতে লিখেছিলেন, তিনিই জমা দিয়েছেন, তিনিই স্বাক্ষর করেছেন, তিনিই রিভিউ করেছেন। আমার কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়ার বা রিভিউ করার কোনো স্বাক্ষরের প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পর্যন্ত দেখাতে পারেনি। কারণ আমি এর সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। মারজানের এ স্বীকারোক্তিও কিন্তু একবারের জন্যও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন গণমাধ্যমে প্রকাশ করেনি। একবারের জন্যও প্রকাশ করেনি যে আমার কাছ থেকে তারা কোনো লেখা পায়নি এবং ডিন অফিস থেকেও কোনো লেখা আমার কাছে রিভিউ করার জন্য আসেনি। ট্রাইব্যুনাল কিন্তু আমার বিরুদ্ধে রায় দেননি। অথচ বর্তমান উপাচার্য গণমাধ্যমে বলেছিলেন, ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সামিয়া রহমানের পদাবনতি। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্তই দেননি। কতটা গোয়েবলসীয় প্রচারণা! ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, প্লেজারিজম হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় শাস্তি দিল। কীসের ভিত্তিতে? এমনকি ট্রাইব্যুনালের রায়ের কপি পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে দিতে চায়নি মাসের পর মাস, পাছে সত্যি প্রমাণ হয়ে যায়। আদালতের নির্দেশে শেষ পর্যন্ত তারা দিতে বাধ্য হয়। আর আজ তো সবই আদালতে প্রমাণিত। পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে আর কী করব? তাই না! কিন্তু মজার বিষয় হলো, ৪ আগস্ট মামলায় হেরে বর্তমান প্রশাসন ৮ আগস্ট আমার কাছে টাকা দাবি করে একটা ইমেইল পাঠায়। যে ইমেইল ৮ আগস্ট পাঠানো কিন্তু এর ভিতরে ব্যাক ডেটে হাতে লেখা ‘৩ আগস্ট’। মামলায় হেরে গিয়ে কি এখন এই প্রতিহিংসা?

২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে সন্তানের অসুস্থতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হালের এই প্রশাসনের লিখিত অনুমতি নিয়েই ৩১ মার্চ, ২০২২ পর্যন্ত আমি অর্জিত ছুটিতে ছিলাম। সন্তানের সুস্থতার জন্য তার পাশে এ মুহূর্তে আমার থাকা আমার জীবনের চেয়েও প্রয়োজন ছিল। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে এ বছর ফেব্রুয়ারিতে চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছিলাম যেন মানবতার খাতিরে হলেও তারা আমাকে বিনা বেতনে আরও কিছুদিন ছুটি দেন। অবশ্য এই প্রশাসনের কাছে মানবতা বিষয়টি নেহায়েতই অসম্ভব, বিশেষ করে আমি সামিয়া রহমানের ক্ষেত্রে। তাই যথারীতি তারা ৩১ মার্চের পর আর ছুটি মঞ্জুর করেননি। যেহেতু ৩১ মার্চ, ২০২২ আমার অর্জিত ছুটির অনুমতি শেষ, তাই লিখিত চিঠি দিয়ে ১ এপ্রিল, ২০২২ থেকে বাধ্য হয়েই আমি আর্লি রিটায়ারমেন্ট চাই। পাঠক খেয়াল করুন, রিটায়ারমেন্ট আমি চেয়েছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়। তাই যখন আমি চাইব পদত্যাগ করতে, তখন থেকে তারা সেটি কার্যকর করবেন। কারণ চাকরি ছাড়ার অধিকার সবার আছে। আর চাকরি ছাড়ার ক্ষেত্রে আমি কোনো নিয়ম লঙ্ঘন করিনি। সন্তানের পাশে থাকার জন্য বাধ্য হয়ে চেয়েছি আর্লি রিটায়ারমেন্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার কোনো দেনা নেই। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার পাওনা আছে।

 

প্রশাসন এখন নানা কথা বলছে, যেমন বলেছে গত ছয় বছর। যার সম্পূর্ণটাই মিথ্যা, প্রতিহিংসায় ভরপুর। আদালত তো আজ প্রমাণ করেই দিলেন। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ে এসে জুড়ে বসিনি। আমার বাবা, চাচা, শ্বশুর বা ক্ষমতাধর পরিচিত রাজনীতিকের সূত্রেও যোগদান করিনি। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে দুবার স্বর্ণপদক পেয়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেছিলাম। দলীয়করণের রাজনীতি বোধহয় তখনো এত প্রবল ছিল না বলেই সর্বোচ্চ স্থান পেয়েছিলাম। গণমাধ্যমেও জায়গা করে নিয়েছিলাম নিজের যোগ্যতায়, কাউকে তেল দিয়ে নয়। ছয়টা বছর ধরে ক্রমাগত বলেছি আমি অন্যায় করিনি। আদালত তার প্রমাণ দিয়েছেন। অথচ তখন ক্ষমতাধর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অঙ্গুলিহেলনে কেউ বিশ্বাস করেনি আমাকে। আজ মামলায় হেরে গিয়ে আবারও শুরু হলো প্রতিহিংসার রাজনীতি। মানুষ ভুলে যায় ক্ষমতা তাদের অন্ধ করে। সর্বোচ্চ শক্তিমান ভাবতে ধারণা দেয়। কিন্তু ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। আদালত আছেন, আইন আছে। সেই আদালতেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সত্য। আদালতের এ সত্য মেনে নিতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনো আপত্তি। আদালতে লড়াই করেছি। করে যাব। সৃষ্টিকর্তা বলে তো একজন আছেন। তিনিই ন্যায়বিচার করবেন। হয়তো নিশ্চয়ই কোনো না কোনো একদিন এই নষ্ট শিক্ষক-রাজনীতির প্রতিহিংসার অবসান হবে। তখন আমার মতো শিক্ষক যাঁরা কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, তাঁরা এই নষ্ট শিক্ষক-রাজনীতির প্রতিহিংসার কবল থেকে মুক্ত হবেন।

 লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা