শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

প্রতিহিংসার রাজনীতি

সামিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিহিংসার রাজনীতি

মনে করুন আপনি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ধরেই নিন না, আপনি কোনো গণমাধ্যমেই চাকরি করেন। প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদের ব্যক্তিবর্গ আপনার প্রতি ভয়াবহ প্রতিহিংসাপরায়ণ। প্রতিষ্ঠানের নানারকম আইনগত বিধিবিধানের জন্য সরাসরি আপনার চাকরি খাওয়ার ক্ষমতা নেই শীর্ষ পদের ওই ব্যক্তিদের। ব্যক্তিগত কারণে প্রতিষ্ঠানের প্রতি ত্যক্তবিরক্তে অনেকটা বাধ্য হয়েই প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আগাম চিঠি দিয়ে তাদের জানিয়ে দিলেন যে ১ এপ্রিল থেকে যেন আপনার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়। প্রতিষ্ঠান পরের মাসে তাদের বোর্ড মিটিংয়ে সেটা মেনেও নেয়। কিন্তু ঘটনার পাঁচ মাস পর আকাশ থেকে টপকে হঠাৎ করে আপনার প্রতিষ্ঠান জানায়, আপনার আর্লি রিটায়ারমেন্ট তারা গ্রহণ করেছে তবে যখন থেকে আপনি নিজে রিটায়ারমেন্ট চেয়েছেন সেই তখন থেকে নয়, বরং গত বছর থেকে। আর গত বছর থেকে আপনার বেতন-ভাতাদি যা পেয়েছেন সেই সাড়ে ১১ লাখ টাকা যেন প্রতিষ্ঠানকে ফেরত দেওয়া হয়। নইলে প্রতিষ্ঠান আপনাকে হুমকি দিয়ে জানায় তারা মামলা করবে! সভ্য দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানের আচরণ কি এমন হতে পারে? ক্ষমতার অহংকারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কারও বাপদাদার সম্পত্তি আজ? কোন মুল্লুকে বাস করি আমরা?

একটি প্রতিষ্ঠান কি হারতে পারে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি কারও কাছে হেরে যেতে পারে? দুঃখজনক হলেও সত্যি, ৪ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমার কাছে মামলায় হেরে যাওয়ার পর পত্রিকার হেডলাইন হয়েছিল তা-ই। আমি আজও মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে চাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হারেনি, হেরেছে কতিপয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি যারা ষড়যন্ত্র করে মানুষ ফাঁসানোর কাজে নিয়োজিত। অন্তত আমার ক্ষেত্রে আদালতের রায়ে তো তা-ই প্রমাণিত।

ছয়টা বছর ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ ব্যক্তিরা আমার নামে নানা গল্প বানিয়ে বছরের পর বছর গণমাধ্যমে বিক্রি করেছেন। আমাকে তাঁরা হুমকিধমকির মধ্যে রেখেছিলেন ক্রমাগত। আমি চাকরি না ছাড়লে, আমি গণমাধ্যমে বক্তব্য দিলে আমার ক্ষতি করবেন এমন প্রচ- চাপের মধ্যে বছরের পর বছর আমি ছিলাম। একটা মিথ্যাকে বারবার সত্যি বলে প্রচারণা করার গোয়েবলসীয় নীতিতে তাঁরা ছয় বছর সফলও হয়েছিলেন, কারণ তাঁরাই ক্ষমতাধর, তাঁরাই বিচারক এবং তাঁরাই গণমাধ্যমের তথ্যের প্রচারক হিসেবে কাজ করেছেন। আমার কথা কেউ বিশ্বাস করেনি। কিন্তু আমার বিশ্বাস ছিল আদালতে গেলে আমি ন্যায়বিচার পাব। কারণ আদালত প্রমাণ দেখবেন, প্রতিহিংসা নয়। শেষ পর্যন্ত ৪ আগস্ট উচ্চ আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়েছে আমার বিরুদ্ধে নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অবৈধ এবং আমার পদ ও সব সুযোগ-সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

যে লেখাটিতে আমি জড়িত ছিলাম না, আমার স্বাক্ষর ছিল না সেই লেখাটি নিয়ে আমার বিরুদ্ধে তাঁরা ষড়যন্ত্র করে গেছেন বছরের পর বছর। শিকাগো ইউনিভার্সিটি ও শিকাগো প্রেসের নাম করে মিথ্যা ফেক চিঠি তৈরি করে আমার বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন তদন্ত শুরু করে ২০১৭ সালে। শিকাগো ইউনিভার্সিটি ও শিকাগো প্রেস বারবার জানিয়েছে তারা আজ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো চিঠি দেয়নি। অ্যালেক্স মার্টিন বলে তাদের প্রতিষ্ঠানে কেউ কখনো চাকরি করেনি, এটা ফেক, যা আদালতেও প্রমাণিত হয়েছে। সিআইডির ভাষ্যমতে, এ চিঠি প্রিন্ট হয়েছে প্রো-ভিসির অফিস থেকে। হাস্যকর বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয় বলেছিল তারা ইমেইলে এ চিঠি পেয়েছিল, কিন্তু ইমেইলের কোনো সফট্ কপি তারা আদালতকে দেখাতে পারেনি। আর আদালতে তো প্রমাণিত হয়েছেই এটি মিথ্যা, ফেক চিঠি। প্রভাষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজান নিজেই তাঁর স্বীকারোক্তিতে লিখেছিলেন, তিনিই জমা দিয়েছেন, তিনিই স্বাক্ষর করেছেন, তিনিই রিভিউ করেছেন। আমার কাছ থেকে লেখা জমা নেওয়ার বা রিভিউ করার কোনো স্বাক্ষরের প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ পর্যন্ত দেখাতে পারেনি। কারণ আমি এর সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। মারজানের এ স্বীকারোক্তিও কিন্তু একবারের জন্যও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন গণমাধ্যমে প্রকাশ করেনি। একবারের জন্যও প্রকাশ করেনি যে আমার কাছ থেকে তারা কোনো লেখা পায়নি এবং ডিন অফিস থেকেও কোনো লেখা আমার কাছে রিভিউ করার জন্য আসেনি। ট্রাইব্যুনাল কিন্তু আমার বিরুদ্ধে রায় দেননি। অথচ বর্তমান উপাচার্য গণমাধ্যমে বলেছিলেন, ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে সামিয়া রহমানের পদাবনতি। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্তই দেননি। কতটা গোয়েবলসীয় প্রচারণা! ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, প্লেজারিজম হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় শাস্তি দিল। কীসের ভিত্তিতে? এমনকি ট্রাইব্যুনালের রায়ের কপি পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাকে দিতে চায়নি মাসের পর মাস, পাছে সত্যি প্রমাণ হয়ে যায়। আদালতের নির্দেশে শেষ পর্যন্ত তারা দিতে বাধ্য হয়। আর আজ তো সবই আদালতে প্রমাণিত। পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে আর কী করব? তাই না! কিন্তু মজার বিষয় হলো, ৪ আগস্ট মামলায় হেরে বর্তমান প্রশাসন ৮ আগস্ট আমার কাছে টাকা দাবি করে একটা ইমেইল পাঠায়। যে ইমেইল ৮ আগস্ট পাঠানো কিন্তু এর ভিতরে ব্যাক ডেটে হাতে লেখা ‘৩ আগস্ট’। মামলায় হেরে গিয়ে কি এখন এই প্রতিহিংসা?

২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর থেকে সন্তানের অসুস্থতার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হালের এই প্রশাসনের লিখিত অনুমতি নিয়েই ৩১ মার্চ, ২০২২ পর্যন্ত আমি অর্জিত ছুটিতে ছিলাম। সন্তানের সুস্থতার জন্য তার পাশে এ মুহূর্তে আমার থাকা আমার জীবনের চেয়েও প্রয়োজন ছিল। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে এ বছর ফেব্রুয়ারিতে চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছিলাম যেন মানবতার খাতিরে হলেও তারা আমাকে বিনা বেতনে আরও কিছুদিন ছুটি দেন। অবশ্য এই প্রশাসনের কাছে মানবতা বিষয়টি নেহায়েতই অসম্ভব, বিশেষ করে আমি সামিয়া রহমানের ক্ষেত্রে। তাই যথারীতি তারা ৩১ মার্চের পর আর ছুটি মঞ্জুর করেননি। যেহেতু ৩১ মার্চ, ২০২২ আমার অর্জিত ছুটির অনুমতি শেষ, তাই লিখিত চিঠি দিয়ে ১ এপ্রিল, ২০২২ থেকে বাধ্য হয়েই আমি আর্লি রিটায়ারমেন্ট চাই। পাঠক খেয়াল করুন, রিটায়ারমেন্ট আমি চেয়েছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয়। তাই যখন আমি চাইব পদত্যাগ করতে, তখন থেকে তারা সেটি কার্যকর করবেন। কারণ চাকরি ছাড়ার অধিকার সবার আছে। আর চাকরি ছাড়ার ক্ষেত্রে আমি কোনো নিয়ম লঙ্ঘন করিনি। সন্তানের পাশে থাকার জন্য বাধ্য হয়ে চেয়েছি আর্লি রিটায়ারমেন্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার কোনো দেনা নেই। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার পাওনা আছে।

 

প্রশাসন এখন নানা কথা বলছে, যেমন বলেছে গত ছয় বছর। যার সম্পূর্ণটাই মিথ্যা, প্রতিহিংসায় ভরপুর। আদালত তো আজ প্রমাণ করেই দিলেন। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে উড়ে এসে জুড়ে বসিনি। আমার বাবা, চাচা, শ্বশুর বা ক্ষমতাধর পরিচিত রাজনীতিকের সূত্রেও যোগদান করিনি। অনার্স ও মাস্টার্সে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে দুবার স্বর্ণপদক পেয়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেছিলাম। দলীয়করণের রাজনীতি বোধহয় তখনো এত প্রবল ছিল না বলেই সর্বোচ্চ স্থান পেয়েছিলাম। গণমাধ্যমেও জায়গা করে নিয়েছিলাম নিজের যোগ্যতায়, কাউকে তেল দিয়ে নয়। ছয়টা বছর ধরে ক্রমাগত বলেছি আমি অন্যায় করিনি। আদালত তার প্রমাণ দিয়েছেন। অথচ তখন ক্ষমতাধর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অঙ্গুলিহেলনে কেউ বিশ্বাস করেনি আমাকে। আজ মামলায় হেরে গিয়ে আবারও শুরু হলো প্রতিহিংসার রাজনীতি। মানুষ ভুলে যায় ক্ষমতা তাদের অন্ধ করে। সর্বোচ্চ শক্তিমান ভাবতে ধারণা দেয়। কিন্তু ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয়। আদালত আছেন, আইন আছে। সেই আদালতেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সত্য। আদালতের এ সত্য মেনে নিতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এখনো আপত্তি। আদালতে লড়াই করেছি। করে যাব। সৃষ্টিকর্তা বলে তো একজন আছেন। তিনিই ন্যায়বিচার করবেন। হয়তো নিশ্চয়ই কোনো না কোনো একদিন এই নষ্ট শিক্ষক-রাজনীতির প্রতিহিংসার অবসান হবে। তখন আমার মতো শিক্ষক যাঁরা কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, তাঁরা এই নষ্ট শিক্ষক-রাজনীতির প্রতিহিংসার কবল থেকে মুক্ত হবেন।

 লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা