শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২

বাঙালির আশ্চর্য সম্পদ সলিমুল্লাহ খান

ড. মঞ্জুরে খোদা
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির আশ্চর্য সম্পদ সলিমুল্লাহ খান

সলিমুল্লাহ খানকে শুধু প্রতিভা বললে সব বলা হবে না। আমার কাছে তিনি এক বিস্ময়! বই অনেকেই পড়েন, লেখেনও কিন্তু প্রায়ই মনে হয় বই পড়ে হাজার বছরের সাহিত্য, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, ইতিহাস, উন্নয়ন-অগ্রগতির সন-তারিখ ও অজস্র চরিত্র মনে রেখে গড়গড় করে অবলীলায় বলে যাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। যেটা তিনি স্বভাবগতভাবে করেন। কথা বলতে তাঁকে কখনই থামতে হয় না। তাঁর ভাষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি-সমাজ-রাজনীতি-উন্নয়ন-দর্শন বিষয়ক আলোচনা পাঠক-শ্রোতাদের যেমন মুগ্ধ করে তেমনি তাঁর মেধা ও স্মরণ ক্ষমতা এক আশ্চর্য বিস্ময়বোধ তৈরি করে।

ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। শিক্ষাজীবনে তাঁর প্রতিটি ফলই ছিল গৌরবময়। বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকায় তিনি সব সময় প্রথম হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ড পরিমাণ নম্বর পেয়েছেন। ছাত্রাবস্থা থেকেই তাঁর অনন্য মেধা ও বিস্ময়কর প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি সামাজিক বিজ্ঞানের ছাত্র। লেখাপড়া করেছেন আইন বিষয়ে কিন্তু তাঁর পান্ডিত্য সেখানে আটকে থাকেনি, বিস্তৃত হয়েছে বহুদিক। তাঁর লেখার যেমন একটি ধরন আছে, তিনি লেখেন সাধুভাষায়, তাঁর বলার ধরনও বৈশিষ্ট্যমন্ডিত ও স্বতন্ত্র। যে-কোনো বিষয়ে তাঁর বক্তব্য-আলাপে থাকে নতুন কোনো তথ্য, তত্ত্ব, ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিতের অনেক অজানা উদাহরণ ও প্রাসঙ্গিক উপজীব্য।

অনেক আগে সম্পদ বলতে শুধু প্রাকৃতিক সম্পদকেই বোঝানো হতো। যাদের প্রাকৃতিক সম্পদ যত বেশি সে দেশ-অঞ্চলকে অধিক ধনী বলা হতো। কিন্তু সে ধারণা অনেক আগেই বাতিল হয়ে গেছে। এখন মেধা-জ্ঞান-বুদ্ধিকে ততোধিক মূল্যবান সম্পদ মনে করা হয়। কেননা কোনো সম্পদই কাজে লাগবে না যদি না মেধা-বুদ্ধি থাকে। আমাদের দেশেরও সে সম্পদ ছিল, আছে কিন্তু আমরা তার মূল্য-গুরুত্ব বুঝতে পারিনি।

সলিমুল্লাহ খান বাঙালির তেমনই এক অমূল্য সম্পদ যাঁকে আমরা ব্যবহার করতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকারের উচিত ছিল উচ্চশিক্ষার উন্নয়ন ও গবেষণায় তাঁর মেধা-বুদ্ধিকে কাজে লাগানো। তাঁর কাজ হতে পারত গবেষণা বিদ্যা শেখানো, গবেষক তৈরি করা, গবেষণা করা ও অনুবাদক তৈরি করা। কিন্তু তা হয়নি। তিনি যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন তিনি কেন সেখানে শিক্ষকতা করতে পারলেন না? সে বিশ্ববিদ্যালয়ও কেন তাঁকে সে সম্মান দিতে পারল না বা তাঁর মেধা-সামর্থ্য কাজে লাগাতে উদ্যোগী হলো না তা একটা প্রশ্ন।

বাংলা সাহিত্য ও গবেষণার প্রধান প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমিও তাঁকে বুঝতে পারেনি। ব্যক্তি উদ্যোগে তিনি কিছু অনুবাদ করেছেন। কিন্তু তাঁকে ঘিরে বিশ্বের আলোচিত ও প্রয়োজনীয় সাহিত্যের অনুবাদের একটি প্রকল্প করা গেলে বাংলার অনুবাদ শিল্প উপকৃত হতো।

জাপান তার উন্নয়নের ঊষালগ্নে বিদেশ থেকে অনুবাদক ভাড়া করে এনে বিশ্বের সেরা ও আলোচিত সাহিত্যের অনুবাদ করেছে। বিশ্বসাহিত্যের অনুবাদের মাধ্যমে তারা তাদের শিক্ষা-পাঠ্যপুস্তকের উন্নতি ঘটিয়েছে। সমকালীন বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞানের তাৎক্ষণিক অনুবাদের মাধ্যমে তাদের সমকক্ষ থেকেছে। নিজেদের তাদের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে জাপান ব্রিটেনের অনেক পেছনে থাকলেও পুস্তক প্রকাশনার দিক থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে ছিল।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে নামিদামি ইনস্টিটিউশন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। সেসব প্রতিষ্ঠান আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও জ্ঞান-বিজ্ঞান উন্নয়নে অবদান রাখছে। সেসব প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র ও সরকারের নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাঁকে ঘিরে সে রকম কিছু করা গেলে তা-ও কাজে লাগত।

গ্রিক দার্শনিক ডায়োজিনাস বলেছিলেন, একজন জ্ঞানীকে আবিষ্কার করতে আরেকজন জ্ঞানীর প্রয়োজন হয়। যোগ্য-মেধাবীদের ডেকে কাছে নিতে হয়, খুঁজে নিতে হয়। অযোগ্যরা আপনি এসে ভিড় করবে, তেল দেবে। হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, বাঙালি মুসলমান জীবিত প্রতিভাকে লাশে পরিণত করে, আর মৃত প্রতিভার কবরে আগরবাতি জ্বালে। তার অনেক নজির আমাদের সমাজ ও সাহিত্যে আছে। আমাদের সমাজে এখনো গুণ ও গুণীর সমাদরের একটি শোভন রাজনীতি-সংস্কৃতি গড়ে ওঠেনি। এ অবস্থাই বলে দেয় জাতি হিসেবে আমরা কোথায় আছি।

তাঁকে নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু অস্বস্তিও আছে। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও লেখাপড়ার মানের একজন তীব্র সমালোচক। প্রশ্ন হচ্ছে, শিক্ষক ও শিক্ষার মান কি শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই কমেছে? নাকি বাংলাদেশের সামগ্রিক শিক্ষার মানেরই অবনতি ঘটেছে? আলাদা করে দেশের কোথাও উচ্চশিক্ষার মান ও গবেষণার বিশেষ কোনো উন্নতি হয়নি। তিনি নিশ্চয়ই সে কথা অস্বীকার করবেন। সে কারণে শিক্ষার মানের আলাপকে এভাবে সাধারণী করার সুযোগ নেই।

সলিমুল্লাহ খানের জীবনযাপন খুব সাধারণ। তিনি হেঁটে, রিকশায় চলাফেরা করেন। কিন্তু এ বঙ্গদেশেই একশ্রেণির অর্ধশিক্ষিত ধর্মান্ধ হুজুর হেলিকপ্টারে ইসলাম প্রচার ও ওয়াজের নামে সারা দেশে জ্ঞান-বিজ্ঞান, সভ্যতা-আধুনিকতা, মুক্তচিন্তা, পাশ্চাত্যের বিরোধিতা ও বিষোদগার করে। অথচ উচিত ছিল এসব ধর্মান্ধতা-কুসংস্কার, গণতন্ত্র ও সভ্যতা বিরোধী শক্তির বিপরীতে দেশব্যাপী সলিমুল্লাহ খানকে হাজির করা কিন্তু তা করা যায়নি। যদিও তিনি সুযোগ পেলে কাঠমোল্লাদের জ্ঞান, লেখাপড়া ও মাদরাসা শিক্ষার প্রশংসা করেন! তা-ও এক অস্বস্তির বিষয়।

তিনি জ্ঞানী, পন্ডিত, বাগ্মী, সমাজতাত্ত্বিক তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর প্রচ- সমালোচক, প্রতিপক্ষও সে কথা স্বীকার করবেন। কিন্তু তাঁর আলাপে মাঝেমধ্যে স্বীকৃতি ও প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে মন্তব্য চলে আসে। রবীন্দ্রনাথ মূর্খ তিনি বাংলার কিছুই জানেন না, নোয়াম চমস্কি ভাষার কিছুই জানেন না, হুমায়ুন আজাদ মূর্খ ফটোকপি করা জ্ঞান নিয়ে চলেন, সরদারের অনুবাদ ভুল, আমেরিকানদের জ্ঞান বলে কিছু নেই ইত্যাদি।

মানুষ নির্ভুল নয়, এমনকি কোনো মহামানবও নয়। নেতিবাচক আলাপের মাধ্যমে ব্যক্তি ও সাহিত্যকে এক করা হয় কি না প্রশ্ন। তবে বিষয়গুলো স্বতন্ত্র হলেও সম্পর্কিত। ব্যক্তির কর্মও সাহিত্যের অন্তর্গত, এর বাইরে নয়। কোনো ব্যক্তিকে একটি ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নেতিবাচক মন্তব্যের মাধ্যমে খারিজ করে দেওয়া ঠিক নয়। যে-কারও বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনাও শোভনভাবে বলা যায়। কারও বিরুদ্ধে সমালোচনার যুক্তিসংগত উপাদান থাকলেও তার খন্ডিত প্রকাশ নেতিবাচক হয়। ধৃষ্টতা হলেও বিনয়ের সঙ্গে সে বিষয়ে মনোযোগী হতে অনুরোধ করছি।

মাঝেমধ্যে মনে হয় সরকার-প্রতিষ্ঠান ব্যর্থ হলেও তিনি নিজ উদ্যোগেও হয়তো অনেক কাজ করতে পারতেন। তিনি করছেনও নানাভাবে, তবে তা দীর্ঘমেয়াদি ও পরিকল্পিত মনে হয় না। তা করা গেলে দেশের তরুণরা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অনেক উপকৃত হতো। সমাজ-রাজনীতি-উন্নয়ন-দর্শন, শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতির ভাবনা-আলাপকে যেভাবে সামনে আনছেন, তাকে গবেষণামূলক প্রক্রিয়ায় প্রকাশ করার কাজটি ততোধিক গুরুত্বপূর্ণ। তা করা গেলে একদিন বাংলা সাহিত্যের প্রয়োজনীয় উপাদান হয়ে উঠবে।

তিনি বুদ্ধিবৃত্তি, বুদ্ধিজীবিতার যে প্রচলিত ধারণা তা পাল্টে দিয়েছেন। তিনি যেভাবে কথা বলেন, যে মানের তথ্য-উপাত্ত ও যুক্তি দিয়ে সহজবোধ্য করে বলেন তা বিরল। তাঁর বলার ধরনও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। তাঁর মধ্যে থাকে রসবোধ, বিনয়, তীক্ষèতা, দৃঢ়তা, তির্যকবোধ। বুদ্ধিজীবী মানে ভাবগাম্ভীর্য, সাধারণের সঙ্গে দূরত্ব তা তাঁর মধ্যে নেই। তিনি অনেকটা সাহিত্যকর্মীর মতো কাজ করেন। ঘুরে ঘুরে দলে-বলয়ে আড্ডা দিতে পছন্দ করেন।

আমি তাঁর সংস্পর্শে এসে দেখেছি তিনি মানুষ হিসেবে অত্যন্ত সাধারণ ও বন্ধুবৎসল। শিক্ষা-সাহিত্য-বুদ্ধিজীবিতার মান-স্তরের আলাপে কখনো কিছু অস্বস্তিকর বিষয় এলেও প্রকৃতপক্ষে তিনি মানুষকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা ও সম্মান করেন। বিশেষত পথচারী, সাধারণ দোকানি, রিকশাওয়ালা, গাড়িচালকসহ যে কোনো শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে তাঁর আচরণই সে কথা বলে।

সলিমুল্লাহ খান মাসিক বা ত্রৈমাসিক জাতীয় সমস্যাভিত্তিক ও নীতিনির্ধারণমূলক একটা বক্তৃতার আয়োজন করতে পারেন। এতে দেশের ভাষা-শিক্ষা, সমাজ-রাজনীতি-উন্নয়ন, দর্শন ও সাহিত্যের নানা বিষয় থাকবে। তা করা গেলে, সেগুলো সংকলন করলে গুরুত্বপূর্ণ রচনাবলি হবে। যেটা বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নের একটি স্থায়ী তাত্ত্বিক কাজ হতে পারে।

ইউটিউবে তাঁর যে বক্তৃতাগুলো আছে তা সম্পাদনা দরকার। ১. সেগুলো বিষয়ভিত্তিক করা ২. কৃতী ব্যক্তিদের নিয়ে অসংগতিপূর্ণ মন্তব্যের সংশোধন করা ৩. বক্তৃতার শিরোনাম ও স্ক্রিন ইমেজের শোভন-মার্জিত করা ৪. একটি কমন ফরমেট ব্যবহার করা ৫. তাঁর নামে একটা ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেল করা ৬. সূচি অনুযায়ী সবকিছু সুশৃঙ্খলভাবে সংরক্ষণ করা ৭. তাঁর বক্তব্য প্রচার-সংরক্ষণে একটা নীতিমালা করা।

পরিশেষে আহমদ ছফার ‘যদ্যপি আমার গুরু’ থেকে একটি বিষয়ের উল্লেখ করছি। সলিমুল্লাহ খান জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের তীব্র সমালোচনা করে একটা বই লিখেছিলেন। বইটি পড়ে রাজ্জাক সাহেবের ঘনিষ্ঠজনেরা প্রচ- ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। সলিমুল্লাহ খান সে বই লিখে বসে থাকেননি তিনি তাঁর বাড়িতে গিয়ে সে বই উপহার দিয়ে এসেছিলেন। এর কিছুদিন পর সলিমুল্লাহ খানের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হলো। সেজন্য তাঁর দুজন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির রিকমান্ডেশন লেটার দরকার। তাঁর মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অন্যজন ড. কামাল হোসেন। আহমদ ছফার মাধ্যমে সলিমুল্লাহ খান অধ্যাপক রাজ্জাককে তাঁর চিঠির প্রয়োজনীয়তার কথা জানালেন। অধ্যাপক রাজ্জাক তাঁর তীব্র সমালোচনা করে লেখা বইয়ের লেখককে তাঁর নিজের ও ড. কামাল হোসেনের চিঠি সংগ্রহ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সলিমুল্লাহ খান যখন আমেরিকা যান তখন তাঁর প্লেন ভাড়ার একটা অংশও দিয়েছেন।

সলিমুল্লাহ খানের বইটি পড়ে অধ্যাপক রাজ্জাক তাঁর প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তাতে কি হইছে, ছেলেটার তো ট্যালেন্ট আছে। কি লিখছে না লিখছে হেইডা মনে কইর‌্যা কি লাভ? হের তো কিছু করার ক্ষমতা আছে।’ ড. কামাল হোসেনের স্ত্রীও প্রচ- ক্ষুব্ধ হলে তিনি তাঁকে প্রবোধ দিয়ে বলেছিলেন, ‘সে একটা প্রমিজিং ছেলে। এমন কয়জন পাওন যায়? তাও দুই কলম লেইখ্যা।’ অধ্যাপক রাজ্জাকের মতো বিশাল ব্যক্তিত্বও তাঁর ছাত্রতুল্য নিন্দুক-সমালোচক সলিমুল্লাহ খানের উন্নতিতে সহায়তা করেছেন, সমর্থন দিয়েছেন। সেটার কারণ ছিল ব্যক্তি খানের চেয়ে তাঁর মেধা-প্রতিভাকে অধিক গুরুত্ব ও সম্মান করা। কিন্তু আমাদের সমাজ আজও তাঁকে ধারণ করার সেই বুদ্ধিবৃত্তিক স্তরে পৌঁছায়নি। সে কারণে কি এমন এক আশ্চর্য সম্পদের অনেকটা অব্যবহৃত থাকবে? মানতে পারি না। তবু শুভেচ্ছা গুরু সলিমুল্লাহ খান। শুভ জন্মদিন।

               লেখক : গবেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম