শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২

বাঙালির আশ্চর্য সম্পদ সলিমুল্লাহ খান

ড. মঞ্জুরে খোদা
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির আশ্চর্য সম্পদ সলিমুল্লাহ খান

সলিমুল্লাহ খানকে শুধু প্রতিভা বললে সব বলা হবে না। আমার কাছে তিনি এক বিস্ময়! বই অনেকেই পড়েন, লেখেনও কিন্তু প্রায়ই মনে হয় বই পড়ে হাজার বছরের সাহিত্য, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনীতি, ইতিহাস, উন্নয়ন-অগ্রগতির সন-তারিখ ও অজস্র চরিত্র মনে রেখে গড়গড় করে অবলীলায় বলে যাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। যেটা তিনি স্বভাবগতভাবে করেন। কথা বলতে তাঁকে কখনই থামতে হয় না। তাঁর ভাষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি-সমাজ-রাজনীতি-উন্নয়ন-দর্শন বিষয়ক আলোচনা পাঠক-শ্রোতাদের যেমন মুগ্ধ করে তেমনি তাঁর মেধা ও স্মরণ ক্ষমতা এক আশ্চর্য বিস্ময়বোধ তৈরি করে।

ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। শিক্ষাজীবনে তাঁর প্রতিটি ফলই ছিল গৌরবময়। বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকায় তিনি সব সময় প্রথম হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ড পরিমাণ নম্বর পেয়েছেন। ছাত্রাবস্থা থেকেই তাঁর অনন্য মেধা ও বিস্ময়কর প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি সামাজিক বিজ্ঞানের ছাত্র। লেখাপড়া করেছেন আইন বিষয়ে কিন্তু তাঁর পান্ডিত্য সেখানে আটকে থাকেনি, বিস্তৃত হয়েছে বহুদিক। তাঁর লেখার যেমন একটি ধরন আছে, তিনি লেখেন সাধুভাষায়, তাঁর বলার ধরনও বৈশিষ্ট্যমন্ডিত ও স্বতন্ত্র। যে-কোনো বিষয়ে তাঁর বক্তব্য-আলাপে থাকে নতুন কোনো তথ্য, তত্ত্ব, ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিতের অনেক অজানা উদাহরণ ও প্রাসঙ্গিক উপজীব্য।

অনেক আগে সম্পদ বলতে শুধু প্রাকৃতিক সম্পদকেই বোঝানো হতো। যাদের প্রাকৃতিক সম্পদ যত বেশি সে দেশ-অঞ্চলকে অধিক ধনী বলা হতো। কিন্তু সে ধারণা অনেক আগেই বাতিল হয়ে গেছে। এখন মেধা-জ্ঞান-বুদ্ধিকে ততোধিক মূল্যবান সম্পদ মনে করা হয়। কেননা কোনো সম্পদই কাজে লাগবে না যদি না মেধা-বুদ্ধি থাকে। আমাদের দেশেরও সে সম্পদ ছিল, আছে কিন্তু আমরা তার মূল্য-গুরুত্ব বুঝতে পারিনি।

সলিমুল্লাহ খান বাঙালির তেমনই এক অমূল্য সম্পদ যাঁকে আমরা ব্যবহার করতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকারের উচিত ছিল উচ্চশিক্ষার উন্নয়ন ও গবেষণায় তাঁর মেধা-বুদ্ধিকে কাজে লাগানো। তাঁর কাজ হতে পারত গবেষণা বিদ্যা শেখানো, গবেষক তৈরি করা, গবেষণা করা ও অনুবাদক তৈরি করা। কিন্তু তা হয়নি। তিনি যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন তিনি কেন সেখানে শিক্ষকতা করতে পারলেন না? সে বিশ্ববিদ্যালয়ও কেন তাঁকে সে সম্মান দিতে পারল না বা তাঁর মেধা-সামর্থ্য কাজে লাগাতে উদ্যোগী হলো না তা একটা প্রশ্ন।

বাংলা সাহিত্য ও গবেষণার প্রধান প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমিও তাঁকে বুঝতে পারেনি। ব্যক্তি উদ্যোগে তিনি কিছু অনুবাদ করেছেন। কিন্তু তাঁকে ঘিরে বিশ্বের আলোচিত ও প্রয়োজনীয় সাহিত্যের অনুবাদের একটি প্রকল্প করা গেলে বাংলার অনুবাদ শিল্প উপকৃত হতো।

জাপান তার উন্নয়নের ঊষালগ্নে বিদেশ থেকে অনুবাদক ভাড়া করে এনে বিশ্বের সেরা ও আলোচিত সাহিত্যের অনুবাদ করেছে। বিশ্বসাহিত্যের অনুবাদের মাধ্যমে তারা তাদের শিক্ষা-পাঠ্যপুস্তকের উন্নতি ঘটিয়েছে। সমকালীন বিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞানের তাৎক্ষণিক অনুবাদের মাধ্যমে তাদের সমকক্ষ থেকেছে। নিজেদের তাদের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে জাপান ব্রিটেনের অনেক পেছনে থাকলেও পুস্তক প্রকাশনার দিক থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে ছিল।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নামে নামিদামি ইনস্টিটিউশন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। সেসব প্রতিষ্ঠান আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও জ্ঞান-বিজ্ঞান উন্নয়নে অবদান রাখছে। সেসব প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র ও সরকারের নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাঁকে ঘিরে সে রকম কিছু করা গেলে তা-ও কাজে লাগত।

গ্রিক দার্শনিক ডায়োজিনাস বলেছিলেন, একজন জ্ঞানীকে আবিষ্কার করতে আরেকজন জ্ঞানীর প্রয়োজন হয়। যোগ্য-মেধাবীদের ডেকে কাছে নিতে হয়, খুঁজে নিতে হয়। অযোগ্যরা আপনি এসে ভিড় করবে, তেল দেবে। হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, বাঙালি মুসলমান জীবিত প্রতিভাকে লাশে পরিণত করে, আর মৃত প্রতিভার কবরে আগরবাতি জ্বালে। তার অনেক নজির আমাদের সমাজ ও সাহিত্যে আছে। আমাদের সমাজে এখনো গুণ ও গুণীর সমাদরের একটি শোভন রাজনীতি-সংস্কৃতি গড়ে ওঠেনি। এ অবস্থাই বলে দেয় জাতি হিসেবে আমরা কোথায় আছি।

তাঁকে নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু অস্বস্তিও আছে। তিনি এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও লেখাপড়ার মানের একজন তীব্র সমালোচক। প্রশ্ন হচ্ছে, শিক্ষক ও শিক্ষার মান কি শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই কমেছে? নাকি বাংলাদেশের সামগ্রিক শিক্ষার মানেরই অবনতি ঘটেছে? আলাদা করে দেশের কোথাও উচ্চশিক্ষার মান ও গবেষণার বিশেষ কোনো উন্নতি হয়নি। তিনি নিশ্চয়ই সে কথা অস্বীকার করবেন। সে কারণে শিক্ষার মানের আলাপকে এভাবে সাধারণী করার সুযোগ নেই।

সলিমুল্লাহ খানের জীবনযাপন খুব সাধারণ। তিনি হেঁটে, রিকশায় চলাফেরা করেন। কিন্তু এ বঙ্গদেশেই একশ্রেণির অর্ধশিক্ষিত ধর্মান্ধ হুজুর হেলিকপ্টারে ইসলাম প্রচার ও ওয়াজের নামে সারা দেশে জ্ঞান-বিজ্ঞান, সভ্যতা-আধুনিকতা, মুক্তচিন্তা, পাশ্চাত্যের বিরোধিতা ও বিষোদগার করে। অথচ উচিত ছিল এসব ধর্মান্ধতা-কুসংস্কার, গণতন্ত্র ও সভ্যতা বিরোধী শক্তির বিপরীতে দেশব্যাপী সলিমুল্লাহ খানকে হাজির করা কিন্তু তা করা যায়নি। যদিও তিনি সুযোগ পেলে কাঠমোল্লাদের জ্ঞান, লেখাপড়া ও মাদরাসা শিক্ষার প্রশংসা করেন! তা-ও এক অস্বস্তির বিষয়।

তিনি জ্ঞানী, পন্ডিত, বাগ্মী, সমাজতাত্ত্বিক তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাঁর প্রচ- সমালোচক, প্রতিপক্ষও সে কথা স্বীকার করবেন। কিন্তু তাঁর আলাপে মাঝেমধ্যে স্বীকৃতি ও প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের সম্পর্কে মন্তব্য চলে আসে। রবীন্দ্রনাথ মূর্খ তিনি বাংলার কিছুই জানেন না, নোয়াম চমস্কি ভাষার কিছুই জানেন না, হুমায়ুন আজাদ মূর্খ ফটোকপি করা জ্ঞান নিয়ে চলেন, সরদারের অনুবাদ ভুল, আমেরিকানদের জ্ঞান বলে কিছু নেই ইত্যাদি।

মানুষ নির্ভুল নয়, এমনকি কোনো মহামানবও নয়। নেতিবাচক আলাপের মাধ্যমে ব্যক্তি ও সাহিত্যকে এক করা হয় কি না প্রশ্ন। তবে বিষয়গুলো স্বতন্ত্র হলেও সম্পর্কিত। ব্যক্তির কর্মও সাহিত্যের অন্তর্গত, এর বাইরে নয়। কোনো ব্যক্তিকে একটি ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নেতিবাচক মন্তব্যের মাধ্যমে খারিজ করে দেওয়া ঠিক নয়। যে-কারও বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনাও শোভনভাবে বলা যায়। কারও বিরুদ্ধে সমালোচনার যুক্তিসংগত উপাদান থাকলেও তার খন্ডিত প্রকাশ নেতিবাচক হয়। ধৃষ্টতা হলেও বিনয়ের সঙ্গে সে বিষয়ে মনোযোগী হতে অনুরোধ করছি।

মাঝেমধ্যে মনে হয় সরকার-প্রতিষ্ঠান ব্যর্থ হলেও তিনি নিজ উদ্যোগেও হয়তো অনেক কাজ করতে পারতেন। তিনি করছেনও নানাভাবে, তবে তা দীর্ঘমেয়াদি ও পরিকল্পিত মনে হয় না। তা করা গেলে দেশের তরুণরা ও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম অনেক উপকৃত হতো। সমাজ-রাজনীতি-উন্নয়ন-দর্শন, শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতির ভাবনা-আলাপকে যেভাবে সামনে আনছেন, তাকে গবেষণামূলক প্রক্রিয়ায় প্রকাশ করার কাজটি ততোধিক গুরুত্বপূর্ণ। তা করা গেলে একদিন বাংলা সাহিত্যের প্রয়োজনীয় উপাদান হয়ে উঠবে।

তিনি বুদ্ধিবৃত্তি, বুদ্ধিজীবিতার যে প্রচলিত ধারণা তা পাল্টে দিয়েছেন। তিনি যেভাবে কথা বলেন, যে মানের তথ্য-উপাত্ত ও যুক্তি দিয়ে সহজবোধ্য করে বলেন তা বিরল। তাঁর বলার ধরনও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। তাঁর মধ্যে থাকে রসবোধ, বিনয়, তীক্ষèতা, দৃঢ়তা, তির্যকবোধ। বুদ্ধিজীবী মানে ভাবগাম্ভীর্য, সাধারণের সঙ্গে দূরত্ব তা তাঁর মধ্যে নেই। তিনি অনেকটা সাহিত্যকর্মীর মতো কাজ করেন। ঘুরে ঘুরে দলে-বলয়ে আড্ডা দিতে পছন্দ করেন।

আমি তাঁর সংস্পর্শে এসে দেখেছি তিনি মানুষ হিসেবে অত্যন্ত সাধারণ ও বন্ধুবৎসল। শিক্ষা-সাহিত্য-বুদ্ধিজীবিতার মান-স্তরের আলাপে কখনো কিছু অস্বস্তিকর বিষয় এলেও প্রকৃতপক্ষে তিনি মানুষকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা ও সম্মান করেন। বিশেষত পথচারী, সাধারণ দোকানি, রিকশাওয়ালা, গাড়িচালকসহ যে কোনো শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে তাঁর আচরণই সে কথা বলে।

সলিমুল্লাহ খান মাসিক বা ত্রৈমাসিক জাতীয় সমস্যাভিত্তিক ও নীতিনির্ধারণমূলক একটা বক্তৃতার আয়োজন করতে পারেন। এতে দেশের ভাষা-শিক্ষা, সমাজ-রাজনীতি-উন্নয়ন, দর্শন ও সাহিত্যের নানা বিষয় থাকবে। তা করা গেলে, সেগুলো সংকলন করলে গুরুত্বপূর্ণ রচনাবলি হবে। যেটা বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নের একটি স্থায়ী তাত্ত্বিক কাজ হতে পারে।

ইউটিউবে তাঁর যে বক্তৃতাগুলো আছে তা সম্পাদনা দরকার। ১. সেগুলো বিষয়ভিত্তিক করা ২. কৃতী ব্যক্তিদের নিয়ে অসংগতিপূর্ণ মন্তব্যের সংশোধন করা ৩. বক্তৃতার শিরোনাম ও স্ক্রিন ইমেজের শোভন-মার্জিত করা ৪. একটি কমন ফরমেট ব্যবহার করা ৫. তাঁর নামে একটা ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেল করা ৬. সূচি অনুযায়ী সবকিছু সুশৃঙ্খলভাবে সংরক্ষণ করা ৭. তাঁর বক্তব্য প্রচার-সংরক্ষণে একটা নীতিমালা করা।

পরিশেষে আহমদ ছফার ‘যদ্যপি আমার গুরু’ থেকে একটি বিষয়ের উল্লেখ করছি। সলিমুল্লাহ খান জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের তীব্র সমালোচনা করে একটা বই লিখেছিলেন। বইটি পড়ে রাজ্জাক সাহেবের ঘনিষ্ঠজনেরা প্রচ- ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। সলিমুল্লাহ খান সে বই লিখে বসে থাকেননি তিনি তাঁর বাড়িতে গিয়ে সে বই উপহার দিয়ে এসেছিলেন। এর কিছুদিন পর সলিমুল্লাহ খানের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হলো। সেজন্য তাঁর দুজন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির রিকমান্ডেশন লেটার দরকার। তাঁর মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক অন্যজন ড. কামাল হোসেন। আহমদ ছফার মাধ্যমে সলিমুল্লাহ খান অধ্যাপক রাজ্জাককে তাঁর চিঠির প্রয়োজনীয়তার কথা জানালেন। অধ্যাপক রাজ্জাক তাঁর তীব্র সমালোচনা করে লেখা বইয়ের লেখককে তাঁর নিজের ও ড. কামাল হোসেনের চিঠি সংগ্রহ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সলিমুল্লাহ খান যখন আমেরিকা যান তখন তাঁর প্লেন ভাড়ার একটা অংশও দিয়েছেন।

সলিমুল্লাহ খানের বইটি পড়ে অধ্যাপক রাজ্জাক তাঁর প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তাতে কি হইছে, ছেলেটার তো ট্যালেন্ট আছে। কি লিখছে না লিখছে হেইডা মনে কইর‌্যা কি লাভ? হের তো কিছু করার ক্ষমতা আছে।’ ড. কামাল হোসেনের স্ত্রীও প্রচ- ক্ষুব্ধ হলে তিনি তাঁকে প্রবোধ দিয়ে বলেছিলেন, ‘সে একটা প্রমিজিং ছেলে। এমন কয়জন পাওন যায়? তাও দুই কলম লেইখ্যা।’ অধ্যাপক রাজ্জাকের মতো বিশাল ব্যক্তিত্বও তাঁর ছাত্রতুল্য নিন্দুক-সমালোচক সলিমুল্লাহ খানের উন্নতিতে সহায়তা করেছেন, সমর্থন দিয়েছেন। সেটার কারণ ছিল ব্যক্তি খানের চেয়ে তাঁর মেধা-প্রতিভাকে অধিক গুরুত্ব ও সম্মান করা। কিন্তু আমাদের সমাজ আজও তাঁকে ধারণ করার সেই বুদ্ধিবৃত্তিক স্তরে পৌঁছায়নি। সে কারণে কি এমন এক আশ্চর্য সম্পদের অনেকটা অব্যবহৃত থাকবে? মানতে পারি না। তবু শুভেচ্ছা গুরু সলিমুল্লাহ খান। শুভ জন্মদিন।

               লেখক : গবেষক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
শাপলা কলি নিবে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
শাপলা কলি নিবে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে
বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল
সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর
জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা
বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১
বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু
বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি
কর্মসংস্থান রক্ষা ও হুন্ডি বন্ধে এয়ারলাইন্স জিএসএ নিয়োগ আইন বহাল রাখার দাবি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকায় প্রিজন ট্রাকের ধাক্কায় ঠেলাগাড়ি শ্রমিকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৮৬৭ মামলা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭
পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক
লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'
'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা