শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

সাজ্জাদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

আগস্ট বাঙালি জাতির শোকের মাস। আমাদের পরিবারেরও শোকের মাস এটি। ২৮ আগস্ট আমার বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী। আমার শিক্ষা, সততা ও মানস গঠনের উৎসে আছেন আমার আব্বা। পিতা, রাজনীতিবিদ, সমাজহিতৈষী, গণতান্ত্রিক- প্রগতিশীল চেতনাসমৃদ্ধ দরদি মানুষ হিসেবে এ ভাটি বাংলার জনসমাজে আমার বাবা নিজেকে অগ্রগণ্য পুরুষে পরিণত করেছিলেন। মানুষ ও সমাজের উন্নয়নেই নিবেদিত ছিল তাঁর কর্মপ্রয়াস। হাওরাঞ্চলে সেবাব্রতী হয়ে ‘মানুষের ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ, মহত্ত্ব ও ব্যক্তিত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৮ সালের শেষের দিকে সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭০ সালে তিনি প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মহেশখোলা ইয়ুথ ক্যাম্পের ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন। ময়মনসিংহের ভাটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ময়মনসিংহ নর্থ-ইস্ট জোনের সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর গণপরিষদের সদস্য হিসেবেও স্বাধীন বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানে স্বাক্ষরদানকারীদের তিনি একজন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট-পরবর্তী প্রতিরোধযোদ্ধাদের সহায়তা করে তিনি বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের প্রতি প্রেম ও মহত্ত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন।

একটা সমাজে ন্যায় ও আদর্শ না থাকলে সে সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ থাকে না। কর্ম ও দৃঢ়তায় দু-এক জন ব্যক্তি সমাজের ভিতরে ন্যায় ও আদর্শের আলো ছড়িয়ে দেন। সে আলোয় আলোকিত হয় পুরো সমাজ। এ পুরো ভাটি অঞ্চলে তিনি ‘আখলাক ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। জীবৎকালে সমাজের সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন। সুখে-দুঃখে মানুষের পাশে থেকে মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তিনি সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলতেন, সমাজের অনেকের মধ্যেই যার অভাব পরিলক্ষিত হয়।

১৯২৬ সালের ২৬ অক্টোবর আমার বাবা মোহনগঞ্জ উপজেলার হাটনাইয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে সৎ, সুবিবেচক ও দৃঢ়চেতা হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছিলেন বলে সকল পর্যায়ের মানুষ ও অভিভাবকের আস্থা ও শ্রদ্ধা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। মানুষকে সম্মান দিতে জানতেন। ছাত্রছাত্রীদের ভালোবাসতেন, কাজে উৎসাহ দিতে কার্পণ্য করতেন না। এই হলো মানুষ আখলাকুল হোসাইন আহমেদের প্রতিকৃতি। শিক্ষা, শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তিনি খুব ভালোবাসতেন। ভাটির পরিবেশে জন্মে তিনি অনুভব করেছিলেন, শিক্ষার আলো ছাড়া এ সমাজ বদলানো যাবে না। সেজন্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে। তৈরি করতে হবে মানসম্মত শিক্ষক। শুধু শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেই সমাজ শিক্ষিত হবে না। সমাজের প্রতিটি সদস্যকেই শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। এ লক্ষ্যে তিনি কাজ করে গেছেন। শিক্ষক ও বিদ্বান ব্যক্তিকে তিনি সব সময় শ্রদ্ধা করতেন। বিশ্বাস করতেন মানুষের রুচিবোধ তৈরিতে, সমাজ সংস্কার ও উন্নত চৈতন্যের ধারণা তৈরিতে বিদ্যার কোনো বিকল্প নেই। এলাকার স্কুল, কলেজ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজমেন্ট কমিটির সঙ্গে তিনি ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাসায় বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ, স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষকদের আসা-যাওয়া দেখেছি।

চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য মোহনগঞ্জ বাজারে তিনি নিয়মিত বসতেন। বাজারে যে ফার্মেসিতে বসতেন সেখানেও ব্যস্ততার পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে কোনো শিক্ষক এলে তাঁর সঙ্গে গল্প করে সময় কাটাতেন। পৌরসভার অভ্যন্তরে কলেজ বা মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রধানদের বাসা এবং চেম্বার উভয় জায়গায় ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ। তাঁদের সঙ্গে আলাপের বিষয়বস্তু ছিল প্রতিষ্ঠানটি কেমন চলছে, ফল কেমন হচ্ছে, ছেলেমেয়েরা নিয়মিত স্কুলে যায় কি না ইত্যাদি। যেসব শিক্ষক আব্বার কাছে আসতেন তাঁরা নিজেদের আগ্রহেই আসতেন। তাঁদের একটা আস্থার জায়গা ছিল। আমার বাবা শিক্ষক ছিলেন না। কিন্তু কোনো ছাত্রছাত্রীর ফলাফলে তিনি যে কত খুশি হতেন তা এক কথায় অবর্ণনীয়। ১৯৯১ সালের কোনো একদিনের ঘটনা। আব্বা যে চেম্বারে বসে চিকিৎসাসেবা দিতেন তার কাছেই জটলা পাকিয়ে ছেলেরা হইচই করছিল। শব্দ শুনে তিনি সেখানে গিয়ে জানতে পারলেন একটি ছেলে ঢাকা বোর্ডে স্টার মার্কস পেয়েছে, তাই তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে আনন্দ করছে। এ কথা শুনে আব্বা খুশিতে তাকে চেম্বারে ডেকে এনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে মিষ্টি খাওয়ার জন্য ৪০টি টাকা দিলেন। সেই ছাত্রকে তার বন্ধু নির্বাচনে উপদেশ দিয়ে বললেন, A man is known by company he keeps। সেই কৃতী ছাত্রটি শিক্ষা ক্যাডারে যোগদান করে এখন একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক।

এমন ঘটনাও আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ছেলে বা মেয়ে প্রথম বা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে, তিনি ওই ছেলে বা মেয়েটির বাবাকে চিঠি লিখে উৎসাহিত করতেন। এটা কি ভাবা যায়? এমনও হয়েছে, ওই ছেলে বা মেয়েকে উৎসাহিত করার জন্য তিনি হেঁটে তাদের বাড়িতে চলে গেছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আনন্দ ভাগাভাগি করেছেন। এসব আলোচনায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা একটা দিকনির্দেশনা পেত। তিনি তাদের মানুষ ও মানবিক পথের অনুসারী করে তুলতে উৎসাহ দিতেন।

আমার এখনো মনে পড়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আব্বাকে আটক করে বাসা থেকে যখন নিয়ে যাচ্ছিল সেদিন আমার স্কুলে পরীক্ষা চলছিল। আব্বা যাওয়ার সময় আমার আম্মাকে বলে গিয়েছিলেন সাজ্জাদ যেন স্কুলে যায় এবং ভালো করে পরীক্ষা দেয়, তোমরা আমার ব্যাপারে চিন্তা কোরো না। স্মৃতিতে এখনো ভাসছে পরীক্ষার হলে সিটে বসলাম, পেছন থেকে আমার পিঠে স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রয়াত শামসুল হক স্যার স্নেহের হাত বোলালেন এবং সান্ত¡না দিচ্ছিলেন। শিক্ষকদের সঙ্গে আব্বার সম্পর্ক ছিল খুবই আন্তরিক। তাঁদের প্রতি সম্মান, তাঁদের আলাদা নজরে দেখা, এটা প্রত্যক্ষ করেছি।

লেখক :  চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়