শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

সাজ্জাদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

আগস্ট বাঙালি জাতির শোকের মাস। আমাদের পরিবারেরও শোকের মাস এটি। ২৮ আগস্ট আমার বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী। আমার শিক্ষা, সততা ও মানস গঠনের উৎসে আছেন আমার আব্বা। পিতা, রাজনীতিবিদ, সমাজহিতৈষী, গণতান্ত্রিক- প্রগতিশীল চেতনাসমৃদ্ধ দরদি মানুষ হিসেবে এ ভাটি বাংলার জনসমাজে আমার বাবা নিজেকে অগ্রগণ্য পুরুষে পরিণত করেছিলেন। মানুষ ও সমাজের উন্নয়নেই নিবেদিত ছিল তাঁর কর্মপ্রয়াস। হাওরাঞ্চলে সেবাব্রতী হয়ে ‘মানুষের ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ, মহত্ত্ব ও ব্যক্তিত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৮ সালের শেষের দিকে সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭০ সালে তিনি প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মহেশখোলা ইয়ুথ ক্যাম্পের ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন। ময়মনসিংহের ভাটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ময়মনসিংহ নর্থ-ইস্ট জোনের সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর গণপরিষদের সদস্য হিসেবেও স্বাধীন বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানে স্বাক্ষরদানকারীদের তিনি একজন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট-পরবর্তী প্রতিরোধযোদ্ধাদের সহায়তা করে তিনি বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের প্রতি প্রেম ও মহত্ত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন।

একটা সমাজে ন্যায় ও আদর্শ না থাকলে সে সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ থাকে না। কর্ম ও দৃঢ়তায় দু-এক জন ব্যক্তি সমাজের ভিতরে ন্যায় ও আদর্শের আলো ছড়িয়ে দেন। সে আলোয় আলোকিত হয় পুরো সমাজ। এ পুরো ভাটি অঞ্চলে তিনি ‘আখলাক ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। জীবৎকালে সমাজের সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন। সুখে-দুঃখে মানুষের পাশে থেকে মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তিনি সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলতেন, সমাজের অনেকের মধ্যেই যার অভাব পরিলক্ষিত হয়।

১৯২৬ সালের ২৬ অক্টোবর আমার বাবা মোহনগঞ্জ উপজেলার হাটনাইয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে সৎ, সুবিবেচক ও দৃঢ়চেতা হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছিলেন বলে সকল পর্যায়ের মানুষ ও অভিভাবকের আস্থা ও শ্রদ্ধা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। মানুষকে সম্মান দিতে জানতেন। ছাত্রছাত্রীদের ভালোবাসতেন, কাজে উৎসাহ দিতে কার্পণ্য করতেন না। এই হলো মানুষ আখলাকুল হোসাইন আহমেদের প্রতিকৃতি। শিক্ষা, শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তিনি খুব ভালোবাসতেন। ভাটির পরিবেশে জন্মে তিনি অনুভব করেছিলেন, শিক্ষার আলো ছাড়া এ সমাজ বদলানো যাবে না। সেজন্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে। তৈরি করতে হবে মানসম্মত শিক্ষক। শুধু শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেই সমাজ শিক্ষিত হবে না। সমাজের প্রতিটি সদস্যকেই শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। এ লক্ষ্যে তিনি কাজ করে গেছেন। শিক্ষক ও বিদ্বান ব্যক্তিকে তিনি সব সময় শ্রদ্ধা করতেন। বিশ্বাস করতেন মানুষের রুচিবোধ তৈরিতে, সমাজ সংস্কার ও উন্নত চৈতন্যের ধারণা তৈরিতে বিদ্যার কোনো বিকল্প নেই। এলাকার স্কুল, কলেজ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজমেন্ট কমিটির সঙ্গে তিনি ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাসায় বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ, স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষকদের আসা-যাওয়া দেখেছি।

চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য মোহনগঞ্জ বাজারে তিনি নিয়মিত বসতেন। বাজারে যে ফার্মেসিতে বসতেন সেখানেও ব্যস্ততার পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে কোনো শিক্ষক এলে তাঁর সঙ্গে গল্প করে সময় কাটাতেন। পৌরসভার অভ্যন্তরে কলেজ বা মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রধানদের বাসা এবং চেম্বার উভয় জায়গায় ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ। তাঁদের সঙ্গে আলাপের বিষয়বস্তু ছিল প্রতিষ্ঠানটি কেমন চলছে, ফল কেমন হচ্ছে, ছেলেমেয়েরা নিয়মিত স্কুলে যায় কি না ইত্যাদি। যেসব শিক্ষক আব্বার কাছে আসতেন তাঁরা নিজেদের আগ্রহেই আসতেন। তাঁদের একটা আস্থার জায়গা ছিল। আমার বাবা শিক্ষক ছিলেন না। কিন্তু কোনো ছাত্রছাত্রীর ফলাফলে তিনি যে কত খুশি হতেন তা এক কথায় অবর্ণনীয়। ১৯৯১ সালের কোনো একদিনের ঘটনা। আব্বা যে চেম্বারে বসে চিকিৎসাসেবা দিতেন তার কাছেই জটলা পাকিয়ে ছেলেরা হইচই করছিল। শব্দ শুনে তিনি সেখানে গিয়ে জানতে পারলেন একটি ছেলে ঢাকা বোর্ডে স্টার মার্কস পেয়েছে, তাই তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে আনন্দ করছে। এ কথা শুনে আব্বা খুশিতে তাকে চেম্বারে ডেকে এনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে মিষ্টি খাওয়ার জন্য ৪০টি টাকা দিলেন। সেই ছাত্রকে তার বন্ধু নির্বাচনে উপদেশ দিয়ে বললেন, A man is known by company he keeps। সেই কৃতী ছাত্রটি শিক্ষা ক্যাডারে যোগদান করে এখন একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক।

এমন ঘটনাও আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ছেলে বা মেয়ে প্রথম বা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে, তিনি ওই ছেলে বা মেয়েটির বাবাকে চিঠি লিখে উৎসাহিত করতেন। এটা কি ভাবা যায়? এমনও হয়েছে, ওই ছেলে বা মেয়েকে উৎসাহিত করার জন্য তিনি হেঁটে তাদের বাড়িতে চলে গেছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আনন্দ ভাগাভাগি করেছেন। এসব আলোচনায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা একটা দিকনির্দেশনা পেত। তিনি তাদের মানুষ ও মানবিক পথের অনুসারী করে তুলতে উৎসাহ দিতেন।

আমার এখনো মনে পড়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আব্বাকে আটক করে বাসা থেকে যখন নিয়ে যাচ্ছিল সেদিন আমার স্কুলে পরীক্ষা চলছিল। আব্বা যাওয়ার সময় আমার আম্মাকে বলে গিয়েছিলেন সাজ্জাদ যেন স্কুলে যায় এবং ভালো করে পরীক্ষা দেয়, তোমরা আমার ব্যাপারে চিন্তা কোরো না। স্মৃতিতে এখনো ভাসছে পরীক্ষার হলে সিটে বসলাম, পেছন থেকে আমার পিঠে স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রয়াত শামসুল হক স্যার স্নেহের হাত বোলালেন এবং সান্ত¡না দিচ্ছিলেন। শিক্ষকদের সঙ্গে আব্বার সম্পর্ক ছিল খুবই আন্তরিক। তাঁদের প্রতি সম্মান, তাঁদের আলাদা নজরে দেখা, এটা প্রত্যক্ষ করেছি।

লেখক :  চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন