শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

সাজ্জাদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

আগস্ট বাঙালি জাতির শোকের মাস। আমাদের পরিবারেরও শোকের মাস এটি। ২৮ আগস্ট আমার বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী। আমার শিক্ষা, সততা ও মানস গঠনের উৎসে আছেন আমার আব্বা। পিতা, রাজনীতিবিদ, সমাজহিতৈষী, গণতান্ত্রিক- প্রগতিশীল চেতনাসমৃদ্ধ দরদি মানুষ হিসেবে এ ভাটি বাংলার জনসমাজে আমার বাবা নিজেকে অগ্রগণ্য পুরুষে পরিণত করেছিলেন। মানুষ ও সমাজের উন্নয়নেই নিবেদিত ছিল তাঁর কর্মপ্রয়াস। হাওরাঞ্চলে সেবাব্রতী হয়ে ‘মানুষের ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ, মহত্ত্ব ও ব্যক্তিত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৮ সালের শেষের দিকে সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭০ সালে তিনি প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মহেশখোলা ইয়ুথ ক্যাম্পের ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন। ময়মনসিংহের ভাটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ময়মনসিংহ নর্থ-ইস্ট জোনের সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর গণপরিষদের সদস্য হিসেবেও স্বাধীন বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানে স্বাক্ষরদানকারীদের তিনি একজন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট-পরবর্তী প্রতিরোধযোদ্ধাদের সহায়তা করে তিনি বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের প্রতি প্রেম ও মহত্ত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন।

একটা সমাজে ন্যায় ও আদর্শ না থাকলে সে সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ থাকে না। কর্ম ও দৃঢ়তায় দু-এক জন ব্যক্তি সমাজের ভিতরে ন্যায় ও আদর্শের আলো ছড়িয়ে দেন। সে আলোয় আলোকিত হয় পুরো সমাজ। এ পুরো ভাটি অঞ্চলে তিনি ‘আখলাক ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। জীবৎকালে সমাজের সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন। সুখে-দুঃখে মানুষের পাশে থেকে মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তিনি সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলতেন, সমাজের অনেকের মধ্যেই যার অভাব পরিলক্ষিত হয়।

১৯২৬ সালের ২৬ অক্টোবর আমার বাবা মোহনগঞ্জ উপজেলার হাটনাইয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে সৎ, সুবিবেচক ও দৃঢ়চেতা হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছিলেন বলে সকল পর্যায়ের মানুষ ও অভিভাবকের আস্থা ও শ্রদ্ধা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। মানুষকে সম্মান দিতে জানতেন। ছাত্রছাত্রীদের ভালোবাসতেন, কাজে উৎসাহ দিতে কার্পণ্য করতেন না। এই হলো মানুষ আখলাকুল হোসাইন আহমেদের প্রতিকৃতি। শিক্ষা, শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তিনি খুব ভালোবাসতেন। ভাটির পরিবেশে জন্মে তিনি অনুভব করেছিলেন, শিক্ষার আলো ছাড়া এ সমাজ বদলানো যাবে না। সেজন্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে। তৈরি করতে হবে মানসম্মত শিক্ষক। শুধু শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেই সমাজ শিক্ষিত হবে না। সমাজের প্রতিটি সদস্যকেই শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। এ লক্ষ্যে তিনি কাজ করে গেছেন। শিক্ষক ও বিদ্বান ব্যক্তিকে তিনি সব সময় শ্রদ্ধা করতেন। বিশ্বাস করতেন মানুষের রুচিবোধ তৈরিতে, সমাজ সংস্কার ও উন্নত চৈতন্যের ধারণা তৈরিতে বিদ্যার কোনো বিকল্প নেই। এলাকার স্কুল, কলেজ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজমেন্ট কমিটির সঙ্গে তিনি ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাসায় বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ, স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষকদের আসা-যাওয়া দেখেছি।

চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য মোহনগঞ্জ বাজারে তিনি নিয়মিত বসতেন। বাজারে যে ফার্মেসিতে বসতেন সেখানেও ব্যস্ততার পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে কোনো শিক্ষক এলে তাঁর সঙ্গে গল্প করে সময় কাটাতেন। পৌরসভার অভ্যন্তরে কলেজ বা মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রধানদের বাসা এবং চেম্বার উভয় জায়গায় ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ। তাঁদের সঙ্গে আলাপের বিষয়বস্তু ছিল প্রতিষ্ঠানটি কেমন চলছে, ফল কেমন হচ্ছে, ছেলেমেয়েরা নিয়মিত স্কুলে যায় কি না ইত্যাদি। যেসব শিক্ষক আব্বার কাছে আসতেন তাঁরা নিজেদের আগ্রহেই আসতেন। তাঁদের একটা আস্থার জায়গা ছিল। আমার বাবা শিক্ষক ছিলেন না। কিন্তু কোনো ছাত্রছাত্রীর ফলাফলে তিনি যে কত খুশি হতেন তা এক কথায় অবর্ণনীয়। ১৯৯১ সালের কোনো একদিনের ঘটনা। আব্বা যে চেম্বারে বসে চিকিৎসাসেবা দিতেন তার কাছেই জটলা পাকিয়ে ছেলেরা হইচই করছিল। শব্দ শুনে তিনি সেখানে গিয়ে জানতে পারলেন একটি ছেলে ঢাকা বোর্ডে স্টার মার্কস পেয়েছে, তাই তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে আনন্দ করছে। এ কথা শুনে আব্বা খুশিতে তাকে চেম্বারে ডেকে এনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে মিষ্টি খাওয়ার জন্য ৪০টি টাকা দিলেন। সেই ছাত্রকে তার বন্ধু নির্বাচনে উপদেশ দিয়ে বললেন, A man is known by company he keeps। সেই কৃতী ছাত্রটি শিক্ষা ক্যাডারে যোগদান করে এখন একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক।

এমন ঘটনাও আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ছেলে বা মেয়ে প্রথম বা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে, তিনি ওই ছেলে বা মেয়েটির বাবাকে চিঠি লিখে উৎসাহিত করতেন। এটা কি ভাবা যায়? এমনও হয়েছে, ওই ছেলে বা মেয়েকে উৎসাহিত করার জন্য তিনি হেঁটে তাদের বাড়িতে চলে গেছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আনন্দ ভাগাভাগি করেছেন। এসব আলোচনায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা একটা দিকনির্দেশনা পেত। তিনি তাদের মানুষ ও মানবিক পথের অনুসারী করে তুলতে উৎসাহ দিতেন।

আমার এখনো মনে পড়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আব্বাকে আটক করে বাসা থেকে যখন নিয়ে যাচ্ছিল সেদিন আমার স্কুলে পরীক্ষা চলছিল। আব্বা যাওয়ার সময় আমার আম্মাকে বলে গিয়েছিলেন সাজ্জাদ যেন স্কুলে যায় এবং ভালো করে পরীক্ষা দেয়, তোমরা আমার ব্যাপারে চিন্তা কোরো না। স্মৃতিতে এখনো ভাসছে পরীক্ষার হলে সিটে বসলাম, পেছন থেকে আমার পিঠে স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রয়াত শামসুল হক স্যার স্নেহের হাত বোলালেন এবং সান্ত¡না দিচ্ছিলেন। শিক্ষকদের সঙ্গে আব্বার সম্পর্ক ছিল খুবই আন্তরিক। তাঁদের প্রতি সম্মান, তাঁদের আলাদা নজরে দেখা, এটা প্রত্যক্ষ করেছি।

লেখক :  চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন