শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

সাজ্জাদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাব্রতী ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ

আগস্ট বাঙালি জাতির শোকের মাস। আমাদের পরিবারেরও শোকের মাস এটি। ২৮ আগস্ট আমার বাবা ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী। আমার শিক্ষা, সততা ও মানস গঠনের উৎসে আছেন আমার আব্বা। পিতা, রাজনীতিবিদ, সমাজহিতৈষী, গণতান্ত্রিক- প্রগতিশীল চেতনাসমৃদ্ধ দরদি মানুষ হিসেবে এ ভাটি বাংলার জনসমাজে আমার বাবা নিজেকে অগ্রগণ্য পুরুষে পরিণত করেছিলেন। মানুষ ও সমাজের উন্নয়নেই নিবেদিত ছিল তাঁর কর্মপ্রয়াস। হাওরাঞ্চলে সেবাব্রতী হয়ে ‘মানুষের ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ, মহত্ত্ব ও ব্যক্তিত্বে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৬৮ সালের শেষের দিকে সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭০ সালে তিনি প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মহেশখোলা ইয়ুথ ক্যাম্পের ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন। ময়মনসিংহের ভাটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত ময়মনসিংহ নর্থ-ইস্ট জোনের সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতার পর গণপরিষদের সদস্য হিসেবেও স্বাধীন বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানে স্বাক্ষরদানকারীদের তিনি একজন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট-পরবর্তী প্রতিরোধযোদ্ধাদের সহায়তা করে তিনি বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের প্রতি প্রেম ও মহত্ত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন।

একটা সমাজে ন্যায় ও আদর্শ না থাকলে সে সমাজের নৈতিক মূল্যবোধ থাকে না। কর্ম ও দৃঢ়তায় দু-এক জন ব্যক্তি সমাজের ভিতরে ন্যায় ও আদর্শের আলো ছড়িয়ে দেন। সে আলোয় আলোকিত হয় পুরো সমাজ। এ পুরো ভাটি অঞ্চলে তিনি ‘আখলাক ডাক্তার’ হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। জীবৎকালে সমাজের সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পেয়েছেন। সুখে-দুঃখে মানুষের পাশে থেকে মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তিনি সত্যকে সত্য ও মিথ্যাকে মিথ্যা বলতেন, সমাজের অনেকের মধ্যেই যার অভাব পরিলক্ষিত হয়।

১৯২৬ সালের ২৬ অক্টোবর আমার বাবা মোহনগঞ্জ উপজেলার হাটনাইয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে সৎ, সুবিবেচক ও দৃঢ়চেতা হিসেবে পরিচিত হতে পেরেছিলেন বলে সকল পর্যায়ের মানুষ ও অভিভাবকের আস্থা ও শ্রদ্ধা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলেন। মানুষকে সম্মান দিতে জানতেন। ছাত্রছাত্রীদের ভালোবাসতেন, কাজে উৎসাহ দিতে কার্পণ্য করতেন না। এই হলো মানুষ আখলাকুল হোসাইন আহমেদের প্রতিকৃতি। শিক্ষা, শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তিনি খুব ভালোবাসতেন। ভাটির পরিবেশে জন্মে তিনি অনুভব করেছিলেন, শিক্ষার আলো ছাড়া এ সমাজ বদলানো যাবে না। সেজন্য মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে। তৈরি করতে হবে মানসম্মত শিক্ষক। শুধু শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেই সমাজ শিক্ষিত হবে না। সমাজের প্রতিটি সদস্যকেই শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। এ লক্ষ্যে তিনি কাজ করে গেছেন। শিক্ষক ও বিদ্বান ব্যক্তিকে তিনি সব সময় শ্রদ্ধা করতেন। বিশ্বাস করতেন মানুষের রুচিবোধ তৈরিতে, সমাজ সংস্কার ও উন্নত চৈতন্যের ধারণা তৈরিতে বিদ্যার কোনো বিকল্প নেই। এলাকার স্কুল, কলেজ, মাদরাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজমেন্ট কমিটির সঙ্গে তিনি ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমাদের বাসায় বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ, স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষকদের আসা-যাওয়া দেখেছি।

চিকিৎসাসেবা প্রদানের জন্য মোহনগঞ্জ বাজারে তিনি নিয়মিত বসতেন। বাজারে যে ফার্মেসিতে বসতেন সেখানেও ব্যস্ততার পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে কোনো শিক্ষক এলে তাঁর সঙ্গে গল্প করে সময় কাটাতেন। পৌরসভার অভ্যন্তরে কলেজ বা মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রধানদের বাসা এবং চেম্বার উভয় জায়গায় ছিল তাঁর অবাধ বিচরণ। তাঁদের সঙ্গে আলাপের বিষয়বস্তু ছিল প্রতিষ্ঠানটি কেমন চলছে, ফল কেমন হচ্ছে, ছেলেমেয়েরা নিয়মিত স্কুলে যায় কি না ইত্যাদি। যেসব শিক্ষক আব্বার কাছে আসতেন তাঁরা নিজেদের আগ্রহেই আসতেন। তাঁদের একটা আস্থার জায়গা ছিল। আমার বাবা শিক্ষক ছিলেন না। কিন্তু কোনো ছাত্রছাত্রীর ফলাফলে তিনি যে কত খুশি হতেন তা এক কথায় অবর্ণনীয়। ১৯৯১ সালের কোনো একদিনের ঘটনা। আব্বা যে চেম্বারে বসে চিকিৎসাসেবা দিতেন তার কাছেই জটলা পাকিয়ে ছেলেরা হইচই করছিল। শব্দ শুনে তিনি সেখানে গিয়ে জানতে পারলেন একটি ছেলে ঢাকা বোর্ডে স্টার মার্কস পেয়েছে, তাই তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে আনন্দ করছে। এ কথা শুনে আব্বা খুশিতে তাকে চেম্বারে ডেকে এনে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে মিষ্টি খাওয়ার জন্য ৪০টি টাকা দিলেন। সেই ছাত্রকে তার বন্ধু নির্বাচনে উপদেশ দিয়ে বললেন, A man is known by company he keeps। সেই কৃতী ছাত্রটি শিক্ষা ক্যাডারে যোগদান করে এখন একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক।

এমন ঘটনাও আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ছেলে বা মেয়ে প্রথম বা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে, তিনি ওই ছেলে বা মেয়েটির বাবাকে চিঠি লিখে উৎসাহিত করতেন। এটা কি ভাবা যায়? এমনও হয়েছে, ওই ছেলে বা মেয়েকে উৎসাহিত করার জন্য তিনি হেঁটে তাদের বাড়িতে চলে গেছেন। তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। আনন্দ ভাগাভাগি করেছেন। এসব আলোচনায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা একটা দিকনির্দেশনা পেত। তিনি তাদের মানুষ ও মানবিক পথের অনুসারী করে তুলতে উৎসাহ দিতেন।

আমার এখনো মনে পড়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর আব্বাকে আটক করে বাসা থেকে যখন নিয়ে যাচ্ছিল সেদিন আমার স্কুলে পরীক্ষা চলছিল। আব্বা যাওয়ার সময় আমার আম্মাকে বলে গিয়েছিলেন সাজ্জাদ যেন স্কুলে যায় এবং ভালো করে পরীক্ষা দেয়, তোমরা আমার ব্যাপারে চিন্তা কোরো না। স্মৃতিতে এখনো ভাসছে পরীক্ষার হলে সিটে বসলাম, পেছন থেকে আমার পিঠে স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রয়াত শামসুল হক স্যার স্নেহের হাত বোলালেন এবং সান্ত¡না দিচ্ছিলেন। শিক্ষকদের সঙ্গে আব্বার সম্পর্ক ছিল খুবই আন্তরিক। তাঁদের প্রতি সম্মান, তাঁদের আলাদা নজরে দেখা, এটা প্রত্যক্ষ করেছি।

লেখক :  চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা