শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আন্দোলনের অপমৃত্যু

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনের অপমৃত্যু

১১ আগস্ট সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করার একটি মাহেন্দ্রক্ষণ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সঠিক ও বিচক্ষণ কর্মসূচি না নেওয়ার ব্যর্থতায় সে সুযোগটি অনেক দিনের জন্য অধরা হয়ে গেল। যে-কোনো কাজ শুরু করার সুযোগ সব সময় পাওয়া যায় না। অনেকেই বলেন, সব শুভকাজের লগ্ন থাকে। সেই লগ্ন কোনো কারণে পিছিয়ে গেলে সফলতা দূরে চলে যায়। একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলের আহ্বানে ১১ আগস্ট ঢাকার কেন্দ্রস্থলে একটি মহাসমাবেশ হয়েছিল যেখানে লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটে। এর পাঁচ দিন আগে অর্থাৎ ৬ আগস্ট সরকার জনগণকে চ্যালেঞ্জ করে ডিজেল, পেট্রোল ও অকটেনের দাম মাত্রাতিরিক্ত বাড়িয়ে দেয়। ডিজেল ও কেরোসিন লিটারে ৩৪, পেট্রোলে ৪৪ ও অকটেনে ৪৬ টাকা বাড়ানো হয়। সরকারের এ অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধিতে জনগণ খেপে উঠেছিল। সবাই আশা করেছিল ১১ আগস্ট নয়াপল্টন থেকে একটি বৃহৎ আন্দোলনের ডাক দিয়ে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি বাতিল না করা পর্যন্ত বিরোধী দল নয়াপল্টনের রাস্তা ছাড়বে না। কিন্তু সারা দিনের সব প্রত্যাশা সন্ধ্যায় টকট্ আউট হয়ে বেলুনের মতো চুপসে গেল। কারা যেন খুবই পরিকল্পিতভাবে সব উত্তাপে পানি ঢেলে তা সারা দেশে ছড়িয়ে দিল যাতে সেই উত্তাপ আস্তে আস্তে ঝিমিয়ে পড়ে। এখানে তিনটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে যা নিয়ে নতুন জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। প্রথমটি হলো, টক্ট আউট যার অর্থ হলো কথা বলেই বিষয়টিকে শেষ করে দেওয়া। এ কথাটি সংসদীয় একটি কার্যক্রম। সংসদে কোনো ঘটনা মাটিচাপা দেওয়ার জন্য সরকার অত্যন্ত সুকৌশলে টকট্ আউট চালটি ব্যবহার করে। বিরোধী দলের চাপে গুরুতর জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট কোনো বিষয়ের আলোচনা ও প্রস্তাব নিতে সংসদের সভা মুলতবি করে ২ ঘণ্টার জরুরি আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। ওই ২ ঘণ্টার অর্ধেক বা কখনো কখনো বেশি সময় বিরোধী দলকে দেওয়া হয়। তবে সব মিলে ২ ঘণ্টার বেশি সময় আলোচনা হতে পারবে না। এ নির্দিষ্ট ২ ঘণ্টার মধ্যেই আলোচনা করে যে -কোনো একটি প্রস্তাব বা সিদ্ধান্ত অনুমোদন করাতে হবে। ২ ঘণ্টা অতিক্রম হয়ে গেলে আলোচনাটি কোনো প্রস্তাব বা সিদ্ধান্ত ছাড়াই টকট্ আউট হয়ে গেছে বলে আলোচনার সমাপ্তি টেনে দেওয়া হয়। এখন আলোচনাটি টকট্ আউট করার একটি সূক্ষ্ম মারপ্যাঁচ আছে। সরকার আলোচনাটি বিরোধী দল দিয়ে শুরু করায়। কখনো কখনো আবার নিজেদের আপন বিরোধী দল দিয়েও শুরু করায়। শুরুতে আলোচনায় প্রচুর উত্তেজনা সৃষ্টি করানো হয় তাতে সংবাদমাধ্যম খুব সক্রিয় হয়ে ওঠে। আলোচনাটি জমে উঠলে অনেক সংসদ সদস্য বিশেষ করে বিরোধী ও আপন বিরোধী সদস্যরা খুবই সক্রিয়ভাবে সে আলোচনায় অংশ নিয়ে ২ ঘণ্টা পার করে দেন। তারপর স্পিকার অত্যন্ত বেদনা নিয়ে ঘোষণা দেন যে আলোচনাটি কোনো প্রস্তাব বা সিদ্ধান্ত ছাড়াই টকট্ আউট হয়ে গেছে। এই হলো টকট্ আউটের মোজেজা। তাই অনেকে বলাবলি করছে, ১১ আগস্ট পল্টনের জনসভায় ব্যাপক জনসমাবেশ ছিল, টানটান উত্তেজনা ছিল, গরম গরম বক্তৃতা ছিল কিন্তু সভা শেষে জনগণের প্রত্যাশিত কোনো সিদ্ধান্ত ছিল না। সমাবেশটি কেন জানি টকট্ আউট হয়ে গেল বলে অনেকের কাছে মনে হলো। কিন্তু জনগণ বুঝে গেল বিরোধী দলের নেতৃত্বে ব্যাপক দুর্বলতা যার কারণে এ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার ক্ষমতা সুদূরপরাহত। জনগণের কাছে মনে হচ্ছে বিরোধী দল যেন সরকারের রিমোট কন্ট্রোলে নিয়ন্ত্রিত অতি ভদ্র ও অনুগত একটি শক্তি, যারা সরকারের প্রয়োজনেই লোক দেখানো বিরোধিতা করে!

দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, জনরোষ বেলুন ফুটা করে চুপসে দেওয়ার মতো। হঠাৎ করে বিনা নোটিসে ডিজেল, পেট্রোল ও অকটেনের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। এ অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে সম্মিলিত বা একক কোনো বৃহৎ রাজনৈতিক দল প্রতিরোধ গড়ে তুলবে বলে জনপ্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল। যারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল স্বল্প নোটিসে এবং সরকারের বাহ্যিক বিধিনিষেধ অবজ্ঞা করে নয়াপল্টনের ১১ আগস্টের সমাবেশ। সমাবেশে আগত সবার মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ও প্রতিবাদের চেহারা জ্বলজ্বল করছিল। প্রায় সবার মাথায় বিভিন্ন রঙের পট্টি বাঁধা ছিল যাতে আন্দোলনে কে কত সক্রিয় তা যেন ফুটে ওঠে। সবার চোখে-মুখে ছিল আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার তীব্র আকাক্সক্ষা। সবার মধ্যে আন্দোলনে থাকার শপথ নেওয়ার তীব্র প্রত্যাশা ছিল। সমাবেশ বক্তব্যের চেয়ে সমবেতদের স্লোগানে ছিল বেশি মুখরিত। সবাই স্লোগানে স্লোগানে আন্দোলনে থাকার দৃপ্ত প্রত্যয় ব্যক্ত করছিল যা রহস্যজনকভাবে মঞ্চ থেকে বারবার থামিয়ে দেওয়া হচ্ছিল। মঞ্চ থেকে বিভিন্ন নেতা বড় নেতাদের নির্দেশে সমবেতদের ধমকিয়ে চুপ করিয়ে দিচ্ছিলেন যাতে তাদের পূর্বপরিকল্পিত ও নির্দেশিত বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে তাদের নির্দেশদাতাদের শোনাতে পারেন! মঞ্চের প্রায় সব বক্তাই হম্বিতম্বি করে জোর গলায় তাঁদের বক্তব্য দেন সরকারকে উদ্দেশ করে, কিন্তু সামনে সমবেতদের উদ্বুদ্ধ বা অনুপ্রাণিত করার জন্য তেমন কোনো বক্তব্য বা কর্মসূচি দিতে দেখা যায়নি। যার ফলে সভার মাঝামাঝি সবাই হতাশ হয়ে এদিক-সেদিক ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসে বাদাম খেতে ব্যস্ত হয়ে যায় এবং অনেকে হতাশ হয়ে আস্তে আস্তে সমাবেশ থেকে চলে যেতে থাকে। যে-কোনো সমাবেশের সবচেয়ে ক্ষতিকর ও হতাশ চিত্র ফুটে ওঠে যখন চলমান সমাবেশ থেকে সমবেত কর্মীরা চলে যেতে থাকে বা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে সমাবেশকে বড় করে দেখাতে গিয়ে বাদাম চিবোতে বসে যায়। অভিজ্ঞতা বলে, যখন ভাড়া করা লোকদের এনে কোনো সভা-সমাবেশ করানো হয় তখন সভা শুরু হওয়ার অর্ধেক সময়ের পর অনেক ভাড়াটিয়া চলে যেতে শুরু করে। তখন আবার অনেককে ধরে রাখার জন্য সভাস্থলে ছড়িয়ে- ছিটিয়ে বসিয়ে দিয়ে তাদের বাদাম-চানাচুর, ঠান্ডা ইত্যাদি দিয়ে মনোরঞ্জন করাতে হয়। সভার ব্যাপকতা ধরে রাখার জন্য সভার পেছন দিকে এভাবে ভাড়াটিয়াদের বসিয়ে দেওয়া হয়। এটি বহুদিনের চেনা চিত্র। এ চিত্র দেখে সবাই বুঝতে পারে সভার অবস্থা এবং সভার ফলাফল কী হবে! যখন কোনো সভাস্থলে এ চিত্রটি ফুটে ওঠে তখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বুঝে নেয় যে সমাবেশটি একটি নির্জীব সভা যেখান বিপদের কোনো আশঙ্কা নেই। তখন সরকারের বাহিনী সভাটি নির্বিঘ্নে সমাপ্ত হতে দেয় এবং সব ধরনের সহযোগিতা করে। সমাবেশে উপস্থিত গোয়েন্দারা তখন সরকারের টেনশন কমিয়ে দেন। সবাই শান্তিপূর্ণভাবে ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যায় এবং নেতারা তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে কে কত কড়া বক্তৃতা দিয়েছেন তার ফিরিস্তি ঘরের বউকে শোনান। বহু প্রত্যাশিত ১১ আগস্টের সমাবেশটির এমনই একটি হতাশাজনক ও ষড়যন্ত্রমূলক সমাপ্তি ঘটে। ফুলে ফেঁপে ওঠা জনগণের প্রত্যাশাকে খুবই পরিকল্পিতভাবে সরকারের গোপন মদদে ১১ আগস্টের সমাবেশটিতে ফুটো করে দেওয়া হয় যাতে তা আস্তে আস্তে স্তিমিত হয়ে যেতে পারে। তাই জনরোষ স্তিমিত করার জন্য ১১ আগস্টের সমাবেশটি বেলুন ফুটা করার পিন হিসেবে কাজ করেছে। তৃতীয়টি হলো, উত্তাপে পানি ঢেলে তা দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে ১১ আগস্টের আগে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল তা এখন স্তিমিত হয়ে গেছে। সে সুযোগ ১১ আগস্টের সমাবেশটি করে দিয়েছিল তা কাজে না লাগিয়ে উপজেলাভিত্তিক সভা-সমাবেশ করার কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে তা যে সরকারকে সময় ও তার অবস্থা গুছিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের পরিকল্পনাতেই করা হয়েছে তা এখন জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। বাধ্য না হলে পৃথিবীর কোনো সরকারই রাজধানীতে বিরোধী পক্ষকে বড় কোনো রাজনৈতিক সমাবেশ করতে দেয় না এবং দেবেও না। রাজধানীতে রাজনৈতিক বিরোধী শক্তির শক্ত অবস্থানের মানেই হলো সরকার যে দুর্বল তা তুলে ধরে। যে-কোনো রাজনৈতিক দলের আজীবনের আরাধ্য সাধনা হলো রাজধানীতে তাদের অবস্থান তুলে ধরা। সেখানে যদি ১১ আগস্টের মতো একটি সমাবেশ করে কোনো রাজনৈতিক দল গ্রাম বা উপজেলায় ফিরে যায় তাহলে জনমনে স্পষ্টতই ধারণা জন্মে ওই দলের নেতৃত্ব সরকারের কবজায়! ১১ আগস্টে নয়াপল্টনে সমাবেশে সরকার বাহ্যিকভাবে কোনো বাধা সৃষ্টি বা কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করেনি। এখানে জনগণের কাছে বাহ্যিক বিধিনিষেধ বলা হচ্ছে এজন্য যে, অতীতের মতো ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তথাকথিত পূর্বানুমতি না নিয়ে ১১ আগস্টের সমাবেশটি করা হয়েছিল। এ ছাড়া নয়াপল্টনের সমাবেশে আসার জন্য পথে সরকারের রাজনৈতিক কর্মীরা কোনো বাধাও সৃষ্টি করেননি। যদিও ওইদিন রাস্তায় মোবাইল কোর্ট দিয়ে বাসের অতিরিক্ত ভাড়া চেক করতে নামিয়ে দিয়ে কার্যত বাস চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিল যাতে সাধারণ মানুষ সমাবেশে না আসতে পারে। সরকার ওইদিনের সমাবেশে বিএনপির লোকদের আসতে কোনো বাধা দেয়নি। সমাবেশ করতেও কোনো বাহ্যিক বাধা দেয়নি। সমাবেশটি নির্বিঘ্নœ করতে সরকার পূর্ণ সহযোগিতা করেছে। সরকারের চিহ্নিত চাপাবাজ মন্ত্রীরাও কোনো আওয়াজ তোলেননি। সরকারের সব মহলে সমাবেশটিকে সহায়তা করার লক্ষণ দৃশ্যমান ছিল। তাই সমাবেশটি সরকারের পক্ষে খুবই সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছিল এবং জনগণের কাছে মনে হয়েছে সরকারকে আরও সময় ও সুবিধা দেওয়ার জন্য বিরোধী দল রাজধানী ছেড়ে নতুন করে আন্দোলন খেলা খেলতে গ্রাম তথা উপজেলায় চলে যাওয়ার নির্দেশ সমাবেশে ঘোষণা করে আরও পরিষ্কার করে দিল! না হলে কেন বা কী উদ্দেশ্যে রাজধানী ছেড়ে একটি পরিপক্ব, যৌক্তিক ও জনস্বার্থমূলক আন্দোলন উপজেলায় নিয়ে যাওয়া হলো তা না বোঝার ক্ষমতা মনে হয় জনগণের নেই! তবে উপজেলার তথাকথিত আন্দোলন নিয়ে সরকার যেভাবে খেলছে তাতে এটি পরিষ্কার যে আগামী দুই বছর বাধ্য করতে না পারলে সরকারবিরোধী দলের কোনো বড় সমাবেশ ঢাকা বা তার আশপাশে হতে দেবে না। সরকারের দুর্বল হওয়ার লক্ষণ আপাতত আর দেখা যাচ্ছে না। ১১ আগস্টের সমাবেশ সুনিপুণভাবে সমাপ্ত করে বিরোধী দল সরকারকে আপাতত বিপন্মুক্ত করে দিয়েছে বলে জনমনে ধারণা জন্মেছে। এখন বিরোধী দল উপজেলায় ফিরতি লিগ খেলার আন্দোলন নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সরকারের সামনে এখন নতুন খেলা হলো আগামী নির্বাচন নির্বিঘ্নে করিয়ে নেওয়া। সরকারের পুরোপুরি কবজায় আছে দেশের সব বিরোধী দল। কারও এতটুকু ক্ষমতা নেই সরকারের বিজয়রথ থামাবে। বিদেশি কোনো শক্তি বা পক্ষও বিরোধী দলের সঙ্গে থাকার সম্ভাবনা নেই। তারাও যেন জেনে গেছে এ দেশে সরকারের বাইরে কোনো রাজনৈতিক দল নেই। সবাই সরকারের পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণে। জেল-জুলুম, নির্যাতন মোকাবিলা করে মাথা তুলে দাঁড়ানোর মতো কোনো রাজনৈতিক নেতা দেশে নেই। সবাই সরকারের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা গোপনে আঁতাত করে বসবাস করছে। প্রায় সব নেতার মাথার ওপরে দুর্নীতির মামলার খড়্গ ধরে রাখছে- একটু এদিক-সেদিক হলে জেলে ঢুকিয়ে দেবে। আবার কাউকে কাউকে জেলেও আরাম-আয়েশে রেখে প্রতিনিয়ত ভয় দেখাচ্ছে, কথার বাইরে গেলে এবার কাশিমপুর জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে! বর্তমান বিরোধী দল কোনো আন্দোলন যে করতে পারবে না তা সরকারের কাছে খুবই পরিষ্কার।

আন্দোলন ছাড়া বিরোধী দলের কোনো বিকল্পও নেই। এ সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটাতে না পারলে বিরোধী দলের সামনে কোনো রাজনীতি নেই। নির্বাচন করে জয়লাভ করলেও এ সরকারকে ক্ষমতা থেকে একচুলও হটানো যাবে না। বর্তমান সংবিধান এ সরকারের পূর্ণ কবজায়। সংবিধানের একটি ভয়াবহ অংশ হলো অনুচ্ছেদ-১২৩ (৩)-এর শর্ত যা নিম্নরূপ : ১২৩ (৩) সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হইবে। (ক) মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাঙিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙিয়া যাইবার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে; এবং (খ) মেয়াদ-অবসান ব্যতীত অন্য কোন কারণে সংসদ ভাঙিয়া যাইবার ক্ষেত্রে ভাঙিয়া যাইবার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে: তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিগণ, উক্ত উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সংসদ সদস্যরূপে কার্যভার গ্রহণ করিবেন না। তার মানে খুবই পরিষ্কার যে চলমান সরকার মেয়াদ সমাপ্ত না করা পর্যন্ত নতুন সরকার কার্যভার গ্রহণ করতে পারবে না। এখন বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় রেখে যে-কোনো নির্বাচনেই জামায়াতে ইসলামী বা অন্য কোনো ইসলামী দল যদি জয়ী হয় তাহলে বর্তমান সরকার কি ক্ষমতা দেবে বা দিতে বাধ্য এমন কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা কি আছে? এ প্রশ্নের সুরাহা বা ফয়সালা না করে নির্বাচনে যাওয়া মানেই সরকারের ফাঁদে ইচ্ছাকৃত পা দেওয়া হবে। সরকারকে ক্ষমতায় রেখে বর্তমান সংবিধানের আওতায় সরকারের পাতানো নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারলেও ক্ষমতায় যেতে হলে অবশ্যই মরণপণ আন্দোলন করতে হবে। এ সরকারের পেছনে আছে ভারত তার ভৌগোলিক স্বার্থের কারণে, আছে চীন তার কায়েমি ও ব্যবসায়িক স্বার্থে, রাশিয়া তার নতুন বাজারের খোঁজে, যুক্তরাষ্ট্র তার রোহিঙ্গা স্বার্থে, ইউরোপিয়ানরা তাদের বাজার টিকিয়ে রাখার জন্য, মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব এশিয়ার মুসলমান রাষ্ট্রগুলো সস্তায় শ্রমিক নেওয়ার স্বার্থে। তারা সবাই বর্তমান সরকারকে টিকিয়ে রাখার পক্ষে। আগামীতেও এ সরকারকে বাদ দেওয়ার কোনো আলামত তাদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। বিরোধী দলের পক্ষে দু-একটি কথা বলে তারা বিরোধীদের হাতে রেখে শান্ত রাখার চেষ্টা করবে। কিন্তু পারতপক্ষে ক্ষমতার পরিবর্তন হতে দেবে না। পরিবর্তন আনতে হলে জনগণকে নিয়ে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামতে হবে। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সুষ্ঠু নির্বাচন, আইনের শাসন, জবাবদিহিমূলক প্রশাসন, ন্যায়বিচার, দুর্নীতিমুক্ত সরকার নিশ্চিত করতে এবং সর্বোপরি বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত ও তারেক রহমানকে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনতে হলে দলমত নির্বিশেষে বিরোধী দলের সামনে সর্বোচ্চ ত্যাগের বাসনা ও প্রস্তুতি নিয়ে একটি চূড়ান্ত আন্দোলনের বিকল্প নেই। একটি মরণপণ আন্দোলন করতে না পারলে এ সরকার আরও বহুদিন ক্ষমতায় থাকবে। খালেদা জিয়া বন্দি আবস্থায়ই মৃত্যুবরণ করবেন। হয়তো সেদিন তাঁর জানাজায় মানুষের ঢল নামবে তবে সে জানাজায় আমি যাব না, তার অনুমতি জীবিত দেশমাতার কাছে আমি নিয়ে রেখেছি। যাঁকে জীবিত মুক্ত করতে পারলাম না তাঁর জানাজায় যাওয়ার কোনো অধিকার আমাদের কারও নেই।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা