শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

স্বাধীনতার ৫১ বছর অতিবাহিত হয়েছে। বাংলাদেশ বদলে গেছে ৫১ বছরে। বাংলাদেশের চোখ ধাঁধানো উন্নয়ন আর বিস্ময়কর সাফল্যের জয়গান এখন সর্বত্র। একটি স্বাধীন জাতির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প অবাক করেছে বিশ্ববাসীকে। বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর সাফল্যের নেপথ্যে কি কোনো জাদু আছে- এমন প্রশ্ন এখন বিশ্বনেতাদের। এক কথায় আমরা বলতে পারি সেই জাদুকরী নেতৃত্ব শেখ হাসিনার। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এ উন্নয়নের নেপথ্যে যাঁর সুদূরপ্রসারী নেতৃত্ব একটি জাতির স্বপ্ন পূরণে ভূমিকা রাখছে তিনি হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের প্রায় সব সদস্যকে ঘাতকরা নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকান্ড ঘটালে বাংলাদেশে নেমে আসে অমানিশার অন্ধকার। মাত্র সাড়ে তিন বছরের একটি স্বাধীন জাতি তাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটি সদ্যস্বাধীন জাতি আবার ভাগ্যবিড়ম্বিত হয়। আশার প্রদীপ নিভে যায় জাতির পিতাকে হারিয়ে। বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনে বারবার পরাজিত হয়। জাতির স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু করেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে। আশাহত বাঙালি আবার আশায় বুক বাঁধে। বঙ্গবন্ধুকন্যা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে হয়ে ওঠেন গণতন্ত্রের মানসকন্যা। বাঙালি জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক হিসেবে শেখ হাসিনা তাঁর বাবার স্বপ্ন পূরণে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে জনগণের মৌলিক অধিকার আদায়ে আপসহীন নেতৃত্ব দেন। বাংলার দুঃখী মানুষের স্বপ্ন পূরণে বঙ্গবন্ধুকন্যা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন। স্বৈরাচার পতনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শামিল হয় বাংলার সিংহভাগ মানুষ। বঙ্গবন্ধু যেমনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বে এ দেশের সাড়ে সাত কোটি বাঙালির সমর্থন পেয়েছিলেন, একইভাবে শেখ  হাসিনাও গণতন্ত্র আদায়ের আন্দোলনে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়ে জনগণের নেত্রী হিসেবে আবির্ভূত হন। ২১ বছর সংগ্রামের পর স্বাধীনতা আন্দোলনের একমাত্র দল হিসেবে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশকে আবার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করে। এ দেশের মানুষ স্বপ্ন লালন করতে শেখে। দীর্ঘ বঞ্চনা, শোষণ, নিপীড়ন আর অবহেলার শিকার বাঙালি জাতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তির নীড় খুঁজে পায়। বাংলাদেশ আবার সব ক্ষেত্রে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে।

শেখ হাসিনা এখন টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ এখন আর কারও দয়া কিংবা করুণার জায়গায় নেই। বরং বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিস্ময়। আর বদলে যাওয়া বাংলাদেশের একমাত্র কারিগর বিশ্বনেতা, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার অবদান এখন বিশ্বস্বীকৃত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মা হারানো একজন সন্তানকে ভালো বেসেছে বাংলাদেশের মানুষ। আর শেখ হাসিনার একটাই স্বপ্ন- তা হলো বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাই তো এই মহীয়সী নেত্রী তাঁর বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ সাজিয়েছেন যোগ্য নেতৃত্বের ছোঁয়ায়।  বাংলাদেশের উন্নয়নের গল্প তাই তো এখন প্রচারিত হয় বিশ্ব মিডিয়ায়। ২৫ জুন ২০২২ বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রমত্তা পদ্মা নদীতে ‘পদ্মা সেতু’ নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের দৃষ্টি কেড়েছেন, বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছেন।

২. আমাদের পাশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বহুল প্রচারিত গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরাও শেখ হাসিনার ক্যারিশমাটিক নেতৃত্ব আর বাংলাদেশের বিস্ময়কর সাফল্যে রীতিমতো বিস্মিত। ভারতীর গণমাধ্যমের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দেখে মুগ্ধ তাঁরা। বললেন, এ বাংলাদেশ এক উন্নত বাংলাদেশ। এ বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা মডেল। এ বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জাদুতে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। জুনে দুই দফায় ২০ জন সিনিয়র সাংবাদিক বাংলাদেশ সফর করেন। তাঁদের চোখে-মুখে ছিল গভীর কৌতূহল। কীভাবে পাশের একটি দেশ একজন ভিশনারি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বদলে গেল সে বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষের প্রতিক্রিয়া জানাই ছিল ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশ সফরের মূল লক্ষ্য। ৯ জুন ২০২২ ভারতের নয়াদিল্লি থেকে ১০ জন সিনিয়র সাংবাদিকের একটি দল ঢাকায় আসে। এ প্রতিনিধি দলে ভারতের বহুল প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্থান টাইমস, দি হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, সংবাদ সংস্থা পিটিআই, দেশটির সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিকরা ছিলেন। ছিলেন অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়িও। আলোচিত এই ১০ সাংবাদিক বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তাঁরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেন। যত দূর জেনেছি, ঢাকায় অবতরণের পর রাজধানীর আকাশছোঁয়া উন্নয়ন দৃষ্টি কাড়ে ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিধি দলের। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে প্রায় এক সপ্তাহ অবস্থান করেন। তাঁরা পদ্মা সেতু এলাকা পরিদর্শন করে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তখন আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। পদ্মা সেতু নিজ চোখে দেখে তাঁদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছিল যে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এমন একটি সেতু নির্মিত হতে পারে। চোখকে তো আর অবিশ্বাস করা যায় না। তাই ভারতীয় সাংবাদিকরা বিস্ময়ের সঙ্গে শুধু পদ্মা সেতু নির্মাণের নেপথ্যের মূল কারিগর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সক্ষমতার কথাই বলেছেন।

একজন শেখ হাসিনা, একজন রাষ্ট্রনায়ক, একজন বিশ্বনেতা দেশের মানুষের জন্য কতটা নিবেদিত হতে পারেন সাংবাদিকরা তাঁর বর্ণনা করেছেন তাঁদের প্রকাশিত রিপোর্টে। এ সময় তাঁরা বিশ্বের অন্যান্য বৃহৎ সেতুর সঙ্গে পদ্মা সেতু নির্মাণের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী সেতুকেও তুলনায় এনেছেন। তবে পদ্মার মতো খরস্রোতা নদীতে এমন একটি সেতু নির্মাণকে তাঁরা শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত হিসেবেই মন্তব্য করেছেন। সাংবাদিকদের পর্যালোচনায় শেখ হাসিনার পক্ষেই কেবল নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে বলে তাঁর নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ আরও সুদৃঢ় হবে বলেও তাঁদের পর্যালোচনা। এ সেতু নির্মাণের ফলে ঢাকার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব কমবে এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলেও ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক খবর প্রকাশিত হয় এ সময়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সঙ্গে নিকটতম প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র বাংলাদেশের যে একটা নাড়ির সম্পর্ক তা পদ্মা সেতু আরও গভীর করতে পারবে বলেও সাংবাদিকদের অভিমত। কারণ পদ্মা সেতুর কারণে কলকাতা-ঢাকার দূরত্ব কমায় উভয় দেশের মানুষে মানুষে সম্পর্ক আরও বাড়বে। ভারতের গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরা এমন মন্তব্যও করেছেন যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে অমর হয়ে আছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাও তাঁর কর্মে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষণে ভারতীয় সাংবাদিকদের অভিমত, পদ্মা সেতুর সুবাদে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে শেখ হাসিনার একটা আলাদা আবেদন তৈরি হয়েছে; আগামী জাতীয় নির্বাচনে যার প্রভাব পড়তে পারে।

৩. ভারতীয় সাংবাদিকরা এ সময় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন কতটা শক্ত তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেন। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরকালে রাজধানীতে ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় সাংবাদিকরা কথা বলেন ঢাকেশ্বরী মন্দিরের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। তাঁরা আলাদাভাবে কথা বলেন বাংলাদেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। ইসলামী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময়ে অংশ নেন। সাংবাদিকরা গভীর কৌতূহল নিয়ে জানার চেষ্টা করেন দুর্গাপূজার সময় কুমিল্লায় মন্দিরে হামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের মাত্রা কতটা? এর সঙ্গে মৌলবাদী গোষ্ঠীর জড়িত থাকার অভিযোগ কতটা সত্য। সরকারের ভূমিকা নিয়েও তাঁরা নিশ্চিত হতে নানামুখী অনুসন্ধান চালিয়ে বাস্তব ঘটনা বের করতে চান।

সাংবাদিক প্রতিনিধি দল তাঁদের পর্যালোচনায় যে বিষয়টি উদ্ঘাটন করেন তা হলো, সংখ্যালঘুসংক্রান্ত খবর অনেকটা অপপ্রচার এবং অতিরঞ্জিত। বাংলাদেশের সরকার সে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে যথেষ্ট আন্তরিক এবং শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিরাপদ। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতারা এমন অভিমত ব্যক্ত করেন সাংবাদিকদের কাছে এবং দিল্লিতে ফিরে এসে সাংবাদিকরাও তাঁদের অনুসন্ধানী রিপোর্টে এমন মূল্যায়নই করেছেন। একাধিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে খবরও প্রচারিত হয়েছে। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পও পরিদর্শন করেন। কথা বলেন রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। বাংলাদেশের মতো একটি ঘনবসতি এলাকায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয়দান শেখ হাসিনার মহানুভবতা বলেই মন্তব্য করে ভারতের সাংবাদিক প্রতিনিধি দল। আশ্রিত রোহিঙ্গারাও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে অত্যন্ত নিরাপদ পরিবেশে আছি। তবে সুযোগ পেলে নিজ জন্মভূমিতে ফিরে যেতে চাই।’ কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে সাংবাদিক প্রতিনিধি দল প্রকৃতির কাছে যেন হারিয়ে যায়। তাঁরা তাঁদের মন্তব্য প্রতিবেদনে বলেছেন, কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতই হতে পারে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ। বিশ্ব পর্যটকদের আকর্ষণীয় জায়গায় পরিণত হতে পারে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই এ বিষয় নিয়ে ভাবছেন এবং একদিন তা প্রমাণ করে ছাড়বেন।

২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগের দিন ভারতের শীর্ষ গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের আরও ১০ জন সাংবাদিক বাংলাদেশ সফরে আসেন। তাঁরা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং শেখ হাসিনার প্রশংসায় ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিনিধি দলও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলে, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত পরিদর্শন করে। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে এবং উন্নয়নের বদলে যাওয়া বাংলাদেশ যে কেবল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের একমাত্র কৃতিত্ব এটিই ছিল ভারতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণ।

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ
সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ
অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক
মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র
প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ
৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম