শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

স্বাধীনতার ৫১ বছর অতিবাহিত হয়েছে। বাংলাদেশ বদলে গেছে ৫১ বছরে। বাংলাদেশের চোখ ধাঁধানো উন্নয়ন আর বিস্ময়কর সাফল্যের জয়গান এখন সর্বত্র। একটি স্বাধীন জাতির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প অবাক করেছে বিশ্ববাসীকে। বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর সাফল্যের নেপথ্যে কি কোনো জাদু আছে- এমন প্রশ্ন এখন বিশ্বনেতাদের। এক কথায় আমরা বলতে পারি সেই জাদুকরী নেতৃত্ব শেখ হাসিনার। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এ উন্নয়নের নেপথ্যে যাঁর সুদূরপ্রসারী নেতৃত্ব একটি জাতির স্বপ্ন পূরণে ভূমিকা রাখছে তিনি হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের প্রায় সব সদস্যকে ঘাতকরা নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকান্ড ঘটালে বাংলাদেশে নেমে আসে অমানিশার অন্ধকার। মাত্র সাড়ে তিন বছরের একটি স্বাধীন জাতি তাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটি সদ্যস্বাধীন জাতি আবার ভাগ্যবিড়ম্বিত হয়। আশার প্রদীপ নিভে যায় জাতির পিতাকে হারিয়ে। বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনে বারবার পরাজিত হয়। জাতির স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু করেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে। আশাহত বাঙালি আবার আশায় বুক বাঁধে। বঙ্গবন্ধুকন্যা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে হয়ে ওঠেন গণতন্ত্রের মানসকন্যা। বাঙালি জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক হিসেবে শেখ হাসিনা তাঁর বাবার স্বপ্ন পূরণে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে জনগণের মৌলিক অধিকার আদায়ে আপসহীন নেতৃত্ব দেন। বাংলার দুঃখী মানুষের স্বপ্ন পূরণে বঙ্গবন্ধুকন্যা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন। স্বৈরাচার পতনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শামিল হয় বাংলার সিংহভাগ মানুষ। বঙ্গবন্ধু যেমনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বে এ দেশের সাড়ে সাত কোটি বাঙালির সমর্থন পেয়েছিলেন, একইভাবে শেখ  হাসিনাও গণতন্ত্র আদায়ের আন্দোলনে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়ে জনগণের নেত্রী হিসেবে আবির্ভূত হন। ২১ বছর সংগ্রামের পর স্বাধীনতা আন্দোলনের একমাত্র দল হিসেবে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশকে আবার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করে। এ দেশের মানুষ স্বপ্ন লালন করতে শেখে। দীর্ঘ বঞ্চনা, শোষণ, নিপীড়ন আর অবহেলার শিকার বাঙালি জাতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তির নীড় খুঁজে পায়। বাংলাদেশ আবার সব ক্ষেত্রে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে।

শেখ হাসিনা এখন টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ এখন আর কারও দয়া কিংবা করুণার জায়গায় নেই। বরং বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিস্ময়। আর বদলে যাওয়া বাংলাদেশের একমাত্র কারিগর বিশ্বনেতা, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার অবদান এখন বিশ্বস্বীকৃত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মা হারানো একজন সন্তানকে ভালো বেসেছে বাংলাদেশের মানুষ। আর শেখ হাসিনার একটাই স্বপ্ন- তা হলো বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাই তো এই মহীয়সী নেত্রী তাঁর বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ সাজিয়েছেন যোগ্য নেতৃত্বের ছোঁয়ায়।  বাংলাদেশের উন্নয়নের গল্প তাই তো এখন প্রচারিত হয় বিশ্ব মিডিয়ায়। ২৫ জুন ২০২২ বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রমত্তা পদ্মা নদীতে ‘পদ্মা সেতু’ নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের দৃষ্টি কেড়েছেন, বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছেন।

২. আমাদের পাশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বহুল প্রচারিত গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরাও শেখ হাসিনার ক্যারিশমাটিক নেতৃত্ব আর বাংলাদেশের বিস্ময়কর সাফল্যে রীতিমতো বিস্মিত। ভারতীর গণমাধ্যমের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দেখে মুগ্ধ তাঁরা। বললেন, এ বাংলাদেশ এক উন্নত বাংলাদেশ। এ বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা মডেল। এ বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জাদুতে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। জুনে দুই দফায় ২০ জন সিনিয়র সাংবাদিক বাংলাদেশ সফর করেন। তাঁদের চোখে-মুখে ছিল গভীর কৌতূহল। কীভাবে পাশের একটি দেশ একজন ভিশনারি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বদলে গেল সে বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষের প্রতিক্রিয়া জানাই ছিল ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশ সফরের মূল লক্ষ্য। ৯ জুন ২০২২ ভারতের নয়াদিল্লি থেকে ১০ জন সিনিয়র সাংবাদিকের একটি দল ঢাকায় আসে। এ প্রতিনিধি দলে ভারতের বহুল প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্থান টাইমস, দি হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, সংবাদ সংস্থা পিটিআই, দেশটির সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিকরা ছিলেন। ছিলেন অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়িও। আলোচিত এই ১০ সাংবাদিক বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তাঁরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেন। যত দূর জেনেছি, ঢাকায় অবতরণের পর রাজধানীর আকাশছোঁয়া উন্নয়ন দৃষ্টি কাড়ে ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিধি দলের। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে প্রায় এক সপ্তাহ অবস্থান করেন। তাঁরা পদ্মা সেতু এলাকা পরিদর্শন করে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তখন আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। পদ্মা সেতু নিজ চোখে দেখে তাঁদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছিল যে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এমন একটি সেতু নির্মিত হতে পারে। চোখকে তো আর অবিশ্বাস করা যায় না। তাই ভারতীয় সাংবাদিকরা বিস্ময়ের সঙ্গে শুধু পদ্মা সেতু নির্মাণের নেপথ্যের মূল কারিগর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সক্ষমতার কথাই বলেছেন।

একজন শেখ হাসিনা, একজন রাষ্ট্রনায়ক, একজন বিশ্বনেতা দেশের মানুষের জন্য কতটা নিবেদিত হতে পারেন সাংবাদিকরা তাঁর বর্ণনা করেছেন তাঁদের প্রকাশিত রিপোর্টে। এ সময় তাঁরা বিশ্বের অন্যান্য বৃহৎ সেতুর সঙ্গে পদ্মা সেতু নির্মাণের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী সেতুকেও তুলনায় এনেছেন। তবে পদ্মার মতো খরস্রোতা নদীতে এমন একটি সেতু নির্মাণকে তাঁরা শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত হিসেবেই মন্তব্য করেছেন। সাংবাদিকদের পর্যালোচনায় শেখ হাসিনার পক্ষেই কেবল নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে বলে তাঁর নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ আরও সুদৃঢ় হবে বলেও তাঁদের পর্যালোচনা। এ সেতু নির্মাণের ফলে ঢাকার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব কমবে এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলেও ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক খবর প্রকাশিত হয় এ সময়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সঙ্গে নিকটতম প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র বাংলাদেশের যে একটা নাড়ির সম্পর্ক তা পদ্মা সেতু আরও গভীর করতে পারবে বলেও সাংবাদিকদের অভিমত। কারণ পদ্মা সেতুর কারণে কলকাতা-ঢাকার দূরত্ব কমায় উভয় দেশের মানুষে মানুষে সম্পর্ক আরও বাড়বে। ভারতের গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরা এমন মন্তব্যও করেছেন যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে অমর হয়ে আছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাও তাঁর কর্মে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষণে ভারতীয় সাংবাদিকদের অভিমত, পদ্মা সেতুর সুবাদে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে শেখ হাসিনার একটা আলাদা আবেদন তৈরি হয়েছে; আগামী জাতীয় নির্বাচনে যার প্রভাব পড়তে পারে।

৩. ভারতীয় সাংবাদিকরা এ সময় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন কতটা শক্ত তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেন। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরকালে রাজধানীতে ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় সাংবাদিকরা কথা বলেন ঢাকেশ্বরী মন্দিরের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। তাঁরা আলাদাভাবে কথা বলেন বাংলাদেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। ইসলামী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময়ে অংশ নেন। সাংবাদিকরা গভীর কৌতূহল নিয়ে জানার চেষ্টা করেন দুর্গাপূজার সময় কুমিল্লায় মন্দিরে হামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের মাত্রা কতটা? এর সঙ্গে মৌলবাদী গোষ্ঠীর জড়িত থাকার অভিযোগ কতটা সত্য। সরকারের ভূমিকা নিয়েও তাঁরা নিশ্চিত হতে নানামুখী অনুসন্ধান চালিয়ে বাস্তব ঘটনা বের করতে চান।

সাংবাদিক প্রতিনিধি দল তাঁদের পর্যালোচনায় যে বিষয়টি উদ্ঘাটন করেন তা হলো, সংখ্যালঘুসংক্রান্ত খবর অনেকটা অপপ্রচার এবং অতিরঞ্জিত। বাংলাদেশের সরকার সে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে যথেষ্ট আন্তরিক এবং শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিরাপদ। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতারা এমন অভিমত ব্যক্ত করেন সাংবাদিকদের কাছে এবং দিল্লিতে ফিরে এসে সাংবাদিকরাও তাঁদের অনুসন্ধানী রিপোর্টে এমন মূল্যায়নই করেছেন। একাধিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে খবরও প্রচারিত হয়েছে। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পও পরিদর্শন করেন। কথা বলেন রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। বাংলাদেশের মতো একটি ঘনবসতি এলাকায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয়দান শেখ হাসিনার মহানুভবতা বলেই মন্তব্য করে ভারতের সাংবাদিক প্রতিনিধি দল। আশ্রিত রোহিঙ্গারাও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে অত্যন্ত নিরাপদ পরিবেশে আছি। তবে সুযোগ পেলে নিজ জন্মভূমিতে ফিরে যেতে চাই।’ কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে সাংবাদিক প্রতিনিধি দল প্রকৃতির কাছে যেন হারিয়ে যায়। তাঁরা তাঁদের মন্তব্য প্রতিবেদনে বলেছেন, কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতই হতে পারে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ। বিশ্ব পর্যটকদের আকর্ষণীয় জায়গায় পরিণত হতে পারে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই এ বিষয় নিয়ে ভাবছেন এবং একদিন তা প্রমাণ করে ছাড়বেন।

২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগের দিন ভারতের শীর্ষ গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের আরও ১০ জন সাংবাদিক বাংলাদেশ সফরে আসেন। তাঁরা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং শেখ হাসিনার প্রশংসায় ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিনিধি দলও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলে, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত পরিদর্শন করে। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে এবং উন্নয়নের বদলে যাওয়া বাংলাদেশ যে কেবল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের একমাত্র কৃতিত্ব এটিই ছিল ভারতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণ।

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা