শিরোনাম
শুক্রবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ০০:০০ টা

ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

শাবান মাহমুদ

ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

স্বাধীনতার ৫১ বছর অতিবাহিত হয়েছে। বাংলাদেশ বদলে গেছে ৫১ বছরে। বাংলাদেশের চোখ ধাঁধানো উন্নয়ন আর বিস্ময়কর সাফল্যের জয়গান এখন সর্বত্র। একটি স্বাধীন জাতির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প অবাক করেছে বিশ্ববাসীকে। বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর সাফল্যের নেপথ্যে কি কোনো জাদু আছে- এমন প্রশ্ন এখন বিশ্বনেতাদের। এক কথায় আমরা বলতে পারি সেই জাদুকরী নেতৃত্ব শেখ হাসিনার। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এ উন্নয়নের নেপথ্যে যাঁর সুদূরপ্রসারী নেতৃত্ব একটি জাতির স্বপ্ন পূরণে ভূমিকা রাখছে তিনি হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের প্রায় সব সদস্যকে ঘাতকরা নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকান্ড ঘটালে বাংলাদেশে নেমে আসে অমানিশার অন্ধকার। মাত্র সাড়ে তিন বছরের একটি স্বাধীন জাতি তাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটি সদ্যস্বাধীন জাতি আবার ভাগ্যবিড়ম্বিত হয়। আশার প্রদীপ নিভে যায় জাতির পিতাকে হারিয়ে। বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনে বারবার পরাজিত হয়। জাতির স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু করেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে। আশাহত বাঙালি আবার আশায় বুক বাঁধে। বঙ্গবন্ধুকন্যা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে হয়ে ওঠেন গণতন্ত্রের মানসকন্যা। বাঙালি জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক হিসেবে শেখ হাসিনা তাঁর বাবার স্বপ্ন পূরণে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে জনগণের মৌলিক অধিকার আদায়ে আপসহীন নেতৃত্ব দেন। বাংলার দুঃখী মানুষের স্বপ্ন পূরণে বঙ্গবন্ধুকন্যা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন। স্বৈরাচার পতনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শামিল হয় বাংলার সিংহভাগ মানুষ। বঙ্গবন্ধু যেমনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বে এ দেশের সাড়ে সাত কোটি বাঙালির সমর্থন পেয়েছিলেন, একইভাবে শেখ  হাসিনাও গণতন্ত্র আদায়ের আন্দোলনে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়ে জনগণের নেত্রী হিসেবে আবির্ভূত হন। ২১ বছর সংগ্রামের পর স্বাধীনতা আন্দোলনের একমাত্র দল হিসেবে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশকে আবার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করে। এ দেশের মানুষ স্বপ্ন লালন করতে শেখে। দীর্ঘ বঞ্চনা, শোষণ, নিপীড়ন আর অবহেলার শিকার বাঙালি জাতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তির নীড় খুঁজে পায়। বাংলাদেশ আবার সব ক্ষেত্রে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে।

শেখ হাসিনা এখন টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ এখন আর কারও দয়া কিংবা করুণার জায়গায় নেই। বরং বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিস্ময়। আর বদলে যাওয়া বাংলাদেশের একমাত্র কারিগর বিশ্বনেতা, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার অবদান এখন বিশ্বস্বীকৃত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মা হারানো একজন সন্তানকে ভালো বেসেছে বাংলাদেশের মানুষ। আর শেখ হাসিনার একটাই স্বপ্ন- তা হলো বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাই তো এই মহীয়সী নেত্রী তাঁর বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ সাজিয়েছেন যোগ্য নেতৃত্বের ছোঁয়ায়।  বাংলাদেশের উন্নয়নের গল্প তাই তো এখন প্রচারিত হয় বিশ্ব মিডিয়ায়। ২৫ জুন ২০২২ বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রমত্তা পদ্মা নদীতে ‘পদ্মা সেতু’ নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের দৃষ্টি কেড়েছেন, বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছেন।

২. আমাদের পাশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বহুল প্রচারিত গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরাও শেখ হাসিনার ক্যারিশমাটিক নেতৃত্ব আর বাংলাদেশের বিস্ময়কর সাফল্যে রীতিমতো বিস্মিত। ভারতীর গণমাধ্যমের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দেখে মুগ্ধ তাঁরা। বললেন, এ বাংলাদেশ এক উন্নত বাংলাদেশ। এ বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা মডেল। এ বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জাদুতে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। জুনে দুই দফায় ২০ জন সিনিয়র সাংবাদিক বাংলাদেশ সফর করেন। তাঁদের চোখে-মুখে ছিল গভীর কৌতূহল। কীভাবে পাশের একটি দেশ একজন ভিশনারি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বদলে গেল সে বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষের প্রতিক্রিয়া জানাই ছিল ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশ সফরের মূল লক্ষ্য। ৯ জুন ২০২২ ভারতের নয়াদিল্লি থেকে ১০ জন সিনিয়র সাংবাদিকের একটি দল ঢাকায় আসে। এ প্রতিনিধি দলে ভারতের বহুল প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্থান টাইমস, দি হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, সংবাদ সংস্থা পিটিআই, দেশটির সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিকরা ছিলেন। ছিলেন অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়িও। আলোচিত এই ১০ সাংবাদিক বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তাঁরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেন। যত দূর জেনেছি, ঢাকায় অবতরণের পর রাজধানীর আকাশছোঁয়া উন্নয়ন দৃষ্টি কাড়ে ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিধি দলের। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে প্রায় এক সপ্তাহ অবস্থান করেন। তাঁরা পদ্মা সেতু এলাকা পরিদর্শন করে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তখন আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। পদ্মা সেতু নিজ চোখে দেখে তাঁদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছিল যে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এমন একটি সেতু নির্মিত হতে পারে। চোখকে তো আর অবিশ্বাস করা যায় না। তাই ভারতীয় সাংবাদিকরা বিস্ময়ের সঙ্গে শুধু পদ্মা সেতু নির্মাণের নেপথ্যের মূল কারিগর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সক্ষমতার কথাই বলেছেন।

একজন শেখ হাসিনা, একজন রাষ্ট্রনায়ক, একজন বিশ্বনেতা দেশের মানুষের জন্য কতটা নিবেদিত হতে পারেন সাংবাদিকরা তাঁর বর্ণনা করেছেন তাঁদের প্রকাশিত রিপোর্টে। এ সময় তাঁরা বিশ্বের অন্যান্য বৃহৎ সেতুর সঙ্গে পদ্মা সেতু নির্মাণের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী সেতুকেও তুলনায় এনেছেন। তবে পদ্মার মতো খরস্রোতা নদীতে এমন একটি সেতু নির্মাণকে তাঁরা শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত হিসেবেই মন্তব্য করেছেন। সাংবাদিকদের পর্যালোচনায় শেখ হাসিনার পক্ষেই কেবল নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে বলে তাঁর নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ আরও সুদৃঢ় হবে বলেও তাঁদের পর্যালোচনা। এ সেতু নির্মাণের ফলে ঢাকার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব কমবে এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলেও ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক খবর প্রকাশিত হয় এ সময়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সঙ্গে নিকটতম প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র বাংলাদেশের যে একটা নাড়ির সম্পর্ক তা পদ্মা সেতু আরও গভীর করতে পারবে বলেও সাংবাদিকদের অভিমত। কারণ পদ্মা সেতুর কারণে কলকাতা-ঢাকার দূরত্ব কমায় উভয় দেশের মানুষে মানুষে সম্পর্ক আরও বাড়বে। ভারতের গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরা এমন মন্তব্যও করেছেন যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে অমর হয়ে আছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাও তাঁর কর্মে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষণে ভারতীয় সাংবাদিকদের অভিমত, পদ্মা সেতুর সুবাদে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে শেখ হাসিনার একটা আলাদা আবেদন তৈরি হয়েছে; আগামী জাতীয় নির্বাচনে যার প্রভাব পড়তে পারে।

৩. ভারতীয় সাংবাদিকরা এ সময় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন কতটা শক্ত তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেন। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরকালে রাজধানীতে ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় সাংবাদিকরা কথা বলেন ঢাকেশ্বরী মন্দিরের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। তাঁরা আলাদাভাবে কথা বলেন বাংলাদেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। ইসলামী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময়ে অংশ নেন। সাংবাদিকরা গভীর কৌতূহল নিয়ে জানার চেষ্টা করেন দুর্গাপূজার সময় কুমিল্লায় মন্দিরে হামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের মাত্রা কতটা? এর সঙ্গে মৌলবাদী গোষ্ঠীর জড়িত থাকার অভিযোগ কতটা সত্য। সরকারের ভূমিকা নিয়েও তাঁরা নিশ্চিত হতে নানামুখী অনুসন্ধান চালিয়ে বাস্তব ঘটনা বের করতে চান।

সাংবাদিক প্রতিনিধি দল তাঁদের পর্যালোচনায় যে বিষয়টি উদ্ঘাটন করেন তা হলো, সংখ্যালঘুসংক্রান্ত খবর অনেকটা অপপ্রচার এবং অতিরঞ্জিত। বাংলাদেশের সরকার সে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে যথেষ্ট আন্তরিক এবং শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিরাপদ। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতারা এমন অভিমত ব্যক্ত করেন সাংবাদিকদের কাছে এবং দিল্লিতে ফিরে এসে সাংবাদিকরাও তাঁদের অনুসন্ধানী রিপোর্টে এমন মূল্যায়নই করেছেন। একাধিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে খবরও প্রচারিত হয়েছে। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পও পরিদর্শন করেন। কথা বলেন রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। বাংলাদেশের মতো একটি ঘনবসতি এলাকায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয়দান শেখ হাসিনার মহানুভবতা বলেই মন্তব্য করে ভারতের সাংবাদিক প্রতিনিধি দল। আশ্রিত রোহিঙ্গারাও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে অত্যন্ত নিরাপদ পরিবেশে আছি। তবে সুযোগ পেলে নিজ জন্মভূমিতে ফিরে যেতে চাই।’ কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে সাংবাদিক প্রতিনিধি দল প্রকৃতির কাছে যেন হারিয়ে যায়। তাঁরা তাঁদের মন্তব্য প্রতিবেদনে বলেছেন, কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতই হতে পারে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ। বিশ্ব পর্যটকদের আকর্ষণীয় জায়গায় পরিণত হতে পারে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই এ বিষয় নিয়ে ভাবছেন এবং একদিন তা প্রমাণ করে ছাড়বেন।

২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগের দিন ভারতের শীর্ষ গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের আরও ১০ জন সাংবাদিক বাংলাদেশ সফরে আসেন। তাঁরা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং শেখ হাসিনার প্রশংসায় ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিনিধি দলও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলে, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত পরিদর্শন করে। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে এবং উন্নয়নের বদলে যাওয়া বাংলাদেশ যে কেবল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের একমাত্র কৃতিত্ব এটিই ছিল ভারতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণ।

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

সর্বশেষ খবর