শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

শাবান মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার উন্নয়ন

স্বাধীনতার ৫১ বছর অতিবাহিত হয়েছে। বাংলাদেশ বদলে গেছে ৫১ বছরে। বাংলাদেশের চোখ ধাঁধানো উন্নয়ন আর বিস্ময়কর সাফল্যের জয়গান এখন সর্বত্র। একটি স্বাধীন জাতির ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প অবাক করেছে বিশ্ববাসীকে। বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর সাফল্যের নেপথ্যে কি কোনো জাদু আছে- এমন প্রশ্ন এখন বিশ্বনেতাদের। এক কথায় আমরা বলতে পারি সেই জাদুকরী নেতৃত্ব শেখ হাসিনার। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এ উন্নয়নের নেপথ্যে যাঁর সুদূরপ্রসারী নেতৃত্ব একটি জাতির স্বপ্ন পূরণে ভূমিকা রাখছে তিনি হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের প্রায় সব সদস্যকে ঘাতকরা নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম হত্যাকান্ড ঘটালে বাংলাদেশে নেমে আসে অমানিশার অন্ধকার। মাত্র সাড়ে তিন বছরের একটি স্বাধীন জাতি তাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ে। একটি সদ্যস্বাধীন জাতি আবার ভাগ্যবিড়ম্বিত হয়। আশার প্রদীপ নিভে যায় জাতির পিতাকে হারিয়ে। বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুকে হারিয়ে স্বাধীনতার লক্ষ্য অর্জনে বারবার পরাজিত হয়। জাতির স্বপ্নের মৃত্যু ঘটে।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু করেন ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে। আশাহত বাঙালি আবার আশায় বুক বাঁধে। বঙ্গবন্ধুকন্যা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে হয়ে ওঠেন গণতন্ত্রের মানসকন্যা। বাঙালি জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক হিসেবে শেখ হাসিনা তাঁর বাবার স্বপ্ন পূরণে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে জনগণের মৌলিক অধিকার আদায়ে আপসহীন নেতৃত্ব দেন। বাংলার দুঃখী মানুষের স্বপ্ন পূরণে বঙ্গবন্ধুকন্যা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন। স্বৈরাচার পতনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শামিল হয় বাংলার সিংহভাগ মানুষ। বঙ্গবন্ধু যেমনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বে এ দেশের সাড়ে সাত কোটি বাঙালির সমর্থন পেয়েছিলেন, একইভাবে শেখ  হাসিনাও গণতন্ত্র আদায়ের আন্দোলনে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়ে জনগণের নেত্রী হিসেবে আবির্ভূত হন। ২১ বছর সংগ্রামের পর স্বাধীনতা আন্দোলনের একমাত্র দল হিসেবে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশকে আবার উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করে। এ দেশের মানুষ স্বপ্ন লালন করতে শেখে। দীর্ঘ বঞ্চনা, শোষণ, নিপীড়ন আর অবহেলার শিকার বাঙালি জাতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শান্তির নীড় খুঁজে পায়। বাংলাদেশ আবার সব ক্ষেত্রে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে।

শেখ হাসিনা এখন টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ এখন আর কারও দয়া কিংবা করুণার জায়গায় নেই। বরং বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিস্ময়। আর বদলে যাওয়া বাংলাদেশের একমাত্র কারিগর বিশ্বনেতা, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার অবদান এখন বিশ্বস্বীকৃত। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মা হারানো একজন সন্তানকে ভালো বেসেছে বাংলাদেশের মানুষ। আর শেখ হাসিনার একটাই স্বপ্ন- তা হলো বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জীবনের মায়া ত্যাগ করে তাই তো এই মহীয়সী নেত্রী তাঁর বাবার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ সাজিয়েছেন যোগ্য নেতৃত্বের ছোঁয়ায়।  বাংলাদেশের উন্নয়নের গল্প তাই তো এখন প্রচারিত হয় বিশ্ব মিডিয়ায়। ২৫ জুন ২০২২ বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে প্রমত্তা পদ্মা নদীতে ‘পদ্মা সেতু’ নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের দৃষ্টি কেড়েছেন, বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছেন।

২. আমাদের পাশের বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বহুল প্রচারিত গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরাও শেখ হাসিনার ক্যারিশমাটিক নেতৃত্ব আর বাংলাদেশের বিস্ময়কর সাফল্যে রীতিমতো বিস্মিত। ভারতীর গণমাধ্যমের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন দেখে মুগ্ধ তাঁরা। বললেন, এ বাংলাদেশ এক উন্নত বাংলাদেশ। এ বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা মডেল। এ বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জাদুতে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। জুনে দুই দফায় ২০ জন সিনিয়র সাংবাদিক বাংলাদেশ সফর করেন। তাঁদের চোখে-মুখে ছিল গভীর কৌতূহল। কীভাবে পাশের একটি দেশ একজন ভিশনারি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বদলে গেল সে বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষের প্রতিক্রিয়া জানাই ছিল ভারতীয় সাংবাদিকদের বাংলাদেশ সফরের মূল লক্ষ্য। ৯ জুন ২০২২ ভারতের নয়াদিল্লি থেকে ১০ জন সিনিয়র সাংবাদিকের একটি দল ঢাকায় আসে। এ প্রতিনিধি দলে ভারতের বহুল প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া, হিন্দুস্থান টাইমস, দি হিন্দু, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, সংবাদ সংস্থা পিটিআই, দেশটির সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিকরা ছিলেন। ছিলেন অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়িও। আলোচিত এই ১০ সাংবাদিক বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তাঁরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেন। যত দূর জেনেছি, ঢাকায় অবতরণের পর রাজধানীর আকাশছোঁয়া উন্নয়ন দৃষ্টি কাড়ে ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিধি দলের। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে প্রায় এক সপ্তাহ অবস্থান করেন। তাঁরা পদ্মা সেতু এলাকা পরিদর্শন করে। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তখন আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। পদ্মা সেতু নিজ চোখে দেখে তাঁদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছিল যে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এমন একটি সেতু নির্মিত হতে পারে। চোখকে তো আর অবিশ্বাস করা যায় না। তাই ভারতীয় সাংবাদিকরা বিস্ময়ের সঙ্গে শুধু পদ্মা সেতু নির্মাণের নেপথ্যের মূল কারিগর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সক্ষমতার কথাই বলেছেন।

একজন শেখ হাসিনা, একজন রাষ্ট্রনায়ক, একজন বিশ্বনেতা দেশের মানুষের জন্য কতটা নিবেদিত হতে পারেন সাংবাদিকরা তাঁর বর্ণনা করেছেন তাঁদের প্রকাশিত রিপোর্টে। এ সময় তাঁরা বিশ্বের অন্যান্য বৃহৎ সেতুর সঙ্গে পদ্মা সেতু নির্মাণের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরেন। ভারতের মহাত্মা গান্ধী সেতুকেও তুলনায় এনেছেন। তবে পদ্মার মতো খরস্রোতা নদীতে এমন একটি সেতু নির্মাণকে তাঁরা শেখ হাসিনার সাহসী সিদ্ধান্ত হিসেবেই মন্তব্য করেছেন। সাংবাদিকদের পর্যালোচনায় শেখ হাসিনার পক্ষেই কেবল নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে বলে তাঁর নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ আরও সুদৃঢ় হবে বলেও তাঁদের পর্যালোচনা। এ সেতু নির্মাণের ফলে ঢাকার সঙ্গে কলকাতার দূরত্ব কমবে এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলেও ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক খবর প্রকাশিত হয় এ সময়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সঙ্গে নিকটতম প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র বাংলাদেশের যে একটা নাড়ির সম্পর্ক তা পদ্মা সেতু আরও গভীর করতে পারবে বলেও সাংবাদিকদের অভিমত। কারণ পদ্মা সেতুর কারণে কলকাতা-ঢাকার দূরত্ব কমায় উভয় দেশের মানুষে মানুষে সম্পর্ক আরও বাড়বে। ভারতের গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরা এমন মন্তব্যও করেছেন যে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে অমর হয়ে আছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাও তাঁর কর্মে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষণে ভারতীয় সাংবাদিকদের অভিমত, পদ্মা সেতুর সুবাদে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে শেখ হাসিনার একটা আলাদা আবেদন তৈরি হয়েছে; আগামী জাতীয় নির্বাচনে যার প্রভাব পড়তে পারে।

৩. ভারতীয় সাংবাদিকরা এ সময় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন কতটা শক্ত তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেন। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরকালে রাজধানীতে ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন করেন। এ সময় সাংবাদিকরা কথা বলেন ঢাকেশ্বরী মন্দিরের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। তাঁরা আলাদাভাবে কথা বলেন বাংলাদেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে। ইসলামী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময়ে অংশ নেন। সাংবাদিকরা গভীর কৌতূহল নিয়ে জানার চেষ্টা করেন দুর্গাপূজার সময় কুমিল্লায় মন্দিরে হামলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের মাত্রা কতটা? এর সঙ্গে মৌলবাদী গোষ্ঠীর জড়িত থাকার অভিযোগ কতটা সত্য। সরকারের ভূমিকা নিয়েও তাঁরা নিশ্চিত হতে নানামুখী অনুসন্ধান চালিয়ে বাস্তব ঘটনা বের করতে চান।

সাংবাদিক প্রতিনিধি দল তাঁদের পর্যালোচনায় যে বিষয়টি উদ্ঘাটন করেন তা হলো, সংখ্যালঘুসংক্রান্ত খবর অনেকটা অপপ্রচার এবং অতিরঞ্জিত। বাংলাদেশের সরকার সে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে যথেষ্ট আন্তরিক এবং শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে নিরাপদ। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নেতারা এমন অভিমত ব্যক্ত করেন সাংবাদিকদের কাছে এবং দিল্লিতে ফিরে এসে সাংবাদিকরাও তাঁদের অনুসন্ধানী রিপোর্টে এমন মূল্যায়নই করেছেন। একাধিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে খবরও প্রচারিত হয়েছে। সাংবাদিক প্রতিনিধি দল কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পও পরিদর্শন করেন। কথা বলেন রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। বাংলাদেশের মতো একটি ঘনবসতি এলাকায় প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয়দান শেখ হাসিনার মহানুভবতা বলেই মন্তব্য করে ভারতের সাংবাদিক প্রতিনিধি দল। আশ্রিত রোহিঙ্গারাও বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে অত্যন্ত নিরাপদ পরিবেশে আছি। তবে সুযোগ পেলে নিজ জন্মভূমিতে ফিরে যেতে চাই।’ কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে সাংবাদিক প্রতিনিধি দল প্রকৃতির কাছে যেন হারিয়ে যায়। তাঁরা তাঁদের মন্তব্য প্রতিবেদনে বলেছেন, কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতই হতে পারে বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ। বিশ্ব পর্যটকদের আকর্ষণীয় জায়গায় পরিণত হতে পারে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। শেখ হাসিনা নিশ্চয়ই এ বিষয় নিয়ে ভাবছেন এবং একদিন তা প্রমাণ করে ছাড়বেন।

২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগের দিন ভারতের শীর্ষ গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের আরও ১০ জন সাংবাদিক বাংলাদেশ সফরে আসেন। তাঁরা পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং শেখ হাসিনার প্রশংসায় ভারতীয় গণমাধ্যমে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিনিধি দলও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে কথা বলে, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত পরিদর্শন করে। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনে এবং উন্নয়নের বদলে যাওয়া বাংলাদেশ যে কেবল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের একমাত্র কৃতিত্ব এটিই ছিল ভারতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণ।

লেখক : প্রেস মিনিস্টার, বাংলাদেশ হাইকমিশন, নয়াদিল্লি, ভারত।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম