শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বহুকাল আগে বিখ্যাত ভবিষ্যদ্দ্রষ্টা খনা বলেছিলেন, ‘ধর্মের কল বাতাসে নড়ে’, বহু হাজার বছরের ঘটনাপ্রবাহ থেকেই খনার এ বচন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে-কোনো কূট ষড়যন্ত্র বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না। একসময় তার বহিঃপ্রকাশ ঘটবেই। বাংলাদেশে ‘গুম’ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের কলের দুরন্ত গতির কারণে সেই অপপ্রচারগুলোও ধরা পড়ে গেল। এদের দলে রয়েছে কিছু ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনীতিক, ধর্মব্যবসায়ী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী অপশক্তি। তারা উঁচু কণ্ঠে বলে বেড়াচ্ছিল বর্তমান সরকার বাংলাদেশে বিরোধী মতবাদের বহু লোককে গুম করেছে। তাদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পৌঁছানো হয়েছিল, যার কারণে সবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ঢাকায় এসেছিলেন বাস্তব অবস্থা দেখার জন্য, যদিও তিনি গুমের কাহিনির সমর্থনে কোনো তথ্য-উপাত্ত পাননি। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যে গুমের কাহিনি দ্বারা এ সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতপন্থি রাজনীতিকরা প্রথম মাঠ গরম করেছিলেন, সেটি ছিল সিলেটের বিশ্বনাথ এলাকার একসময়ের বিএনপির টিকিটধারী সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীকে নিয়ে। ইলিয়াস আলী একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন বলে তাকে ‘পিস্তল আলী’ নামেও সম্বোধন করা হতো। জিয়াউর রহমান যেসব ছাত্রের হাতে অস্ত্র এবং অর্থ তুলে তাদের বিএনপির কসাইয়ের ভূমিকা পালনের দায়িত্ব দিয়েছিল, ইলিয়াস আলী তাদেরই একজন। ইলিয়াস আলী গুম হওয়ার পর তদন্তে নেমে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং গোয়েন্দারা। তারা জানতে পারেন জিয়া এবং পরে তদীয় স্ত্রী খালেদার বদান্যতায় ইলিয়াস আলী গড়ে তুলেছিলেন বহু অবৈধ ব্যবসা, আর সে কারণে নিজের দলের ভিতরে এবং ব্যবসায়ী অংশীদারদের অনেকের সঙ্গেই তার বৈরী সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, যার ভিত্তি ছিল স্বার্থের এবং অর্থের ভাগ বাটোয়ারার দ্বন্দ্ব। তা ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়েও ইলিয়াস আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল অন্যান্য অস্ত্রধারী বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতিকদের। গোয়েন্দাদের ধারণা এদেরই কেউ ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। গোয়েন্দাদের এ ধারণা নেহায়েত আন্দাজভিত্তিক ছিল না। বিভিন্ন ওয়াকিবহাল জনের সঙ্গে আলাপ করেই এ ধারণা। অবশেষে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন বিএনপিরই এক অতি প্রভাবশালী নেতা, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের একজন সাবেক গৃহায়ণমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। কোনো রাখঢাক না রেখে তিনি প্রকাশ্যেই বলে ফেললেন বিএনপিরই এক সদস্য ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে, যার প্রমাণ হিসেবে তিনি বলেছেন, গুম হওয়ার আগের রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসে আরেকজন বিএনপি সদস্যের সঙ্গে ইলিয়াস আলীর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়, দুজনের স্বার্থের (অরাজনৈতিক) দ্বন্দ্ব নিয়ে। মির্জা আব্বাসের এমন কথায় বিএনপি নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে তার কৈফিয়ত তলব করলে, মির্জা আব্বাস কৈফিয়ত দিলেও তার আগের উক্তি থেকে পিছপা হননি। তবে বিএনপি মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। একই সঙ্গে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাওয়ায় ইলিয়াস আলীর গুম নিয়েও তাদের চ্যাঁচামেচি বন্ধ হয়েছে।

আর একটি তথাকথিত গুমের অভিযোগ এনে মাঠ গরমের চেষ্টা করেছিল আবু তোহা আদনান নামীয় এক নবাগত ধর্মব্যবসায়ীর দ্বিতীয় স্ত্রী। এই ধর্মব্যবসায়ীকে প্রকৃতিস্থ মানুষ ভাবা যায় না। তিনি যেসব কথা বলে থাকেন তা অবান্তর, বিরক্তিকর এবং হাস্যরস সৃষ্টিকারী। তিনি বলেন, একাধিক বিয়ে করা নাকি ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী মুসলিম পুরুষের জন্য অপরিহার্য। এ ধরনের তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে বহু পুরুষের পক্ষেই আর স্ত্রী পাওয়া যাবে না, কেননা পুরুষ এবং মহিলা জনসংখ্যা পৃথিবীর সর্বত্রই প্রায় সমান সমান। আরও বহু উদ্ভট কথা বলেও এই নবাগত ধর্মব্যবসায়ী বদ্ধ উন্মাদের তালিকাভুক্তি হয়েছেন। হঠাৎ একদিন তার কয়েক মাস আগে বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী ঘোষণা দিলেন, তার স্বামী আবু তোহাকে ডিজিএফআই গুম করেছে। ধর্মান্ধ মহলে হইহই রব। গোয়েন্দারাও নেমে গেলেন তদন্তে। তদন্ত চলাকালেই হঠাৎ বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো একদিন সেই ধর্মান্ধ হাজির হলেন ঢাকা শহরের উত্তরায় তার প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে। তার আইনজীবী আদালতকে খোলাখুলি জানালেন দুই স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে, যা খুবই স্বাভাবিক, আবু তোহা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, শান্তির সন্ধানে গাইবান্ধায় তার এক বন্ধুর বাড়িতে কিছুদিনের জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি যে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়ির বয়স্কা মহিলা মালিক টেলিভিশনে প্রকাশ্যেই বলেছেন কবে কখন কেন ধর্মান্ধ আবু তোহা তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে বিশালকায় বাড়িতে আবু তোহা আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়িটিও দেখা গেছে টেলিভিশনের পর্দায়। দ্বিতীয় বিয়ের পর তার দুই স্ত্রী দুই বাড়িতে থাকতেন। তার আত্মপ্রকাশের পর দ্বিতীয় স্ত্রী চুপ হয়ে যান, আর প্রথম স্ত্রী তো কোনো কথা কখনো বলেননি।

আরও একটি গুমের নাটক ঘটিয়েছিলেন একজন তথাকথিত বামপন্থি আঁতেল ফরহাদ মজহার। তিনি নিজেই আত্মগোপনে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে একটি গুমের নাটক তৈরি করে পরে ধরা পড়ে গেলে একজন ভণ্ড হিসেবে পরিচিতি পান। ধরা পড়ার সময় তার সঙ্গে পাওয়া যায় কয়েকদিন বসবাসের জন্য বেশ কিছু কাপড়-চোপড়। তিনি আত্মগোপনে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন বিনা দ্বিধায়। এ নাটক ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তিনি বুজুর্গের মতো তত্ত্ববাণী প্রচার বন্ধ করেছেন, সম্ভবত লোকলজ্জার ভয়ে। এক মহাপণ্ডিতের মতো ভুয়া তাত্ত্বিক বাণী প্রচার করে এবং সদা সাদা পোশাক পরিধান করে বোঝাতে চেষ্টা করতেন তিনি নিজে কার্ল মার্কস অথবা হেগেল, এঙ্গেলের গুরু, কেননা এই তথাকথিত তাত্ত্বিক মার্কস-হেগেলের তত্ত্ব ভুল প্রমাণের চেষ্টা করতে দ্বিধা করেন না। বলতে চাইতেন তার মতো তাত্ত্বিক গুরু পৃথিবীতে আর দ্বিতীয় কেউ নেই। আত্মগোপনে যাওয়ার ভণ্ডামি ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তার মুখ থেকে আর তত্ত্বকথা প্রকাশ না পাওয়ায়, বহুজন তার যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছেন। তিনি মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা পরিহার করেছেন।

সর্বশেষ গুমের নাটক মঞ্চস্থ করেছিলেন রহিমা নামক এক রহস্যময়ী নারী। মাসখানেক আগে রহিমার ছেলেমেয়েরা হঠাৎই ঘোষণা করলেন রহিমাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা থানায়ও ডায়েরি করলেন। স্বভাবতই আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নেমে গেল রহিমাকে উদ্ধার অভিযানে। আগের মতোই চারদিকে হইচই। তবে আমাদের প্রশিক্ষিত গোয়েন্দা, পুলিশ ও র‌্যাব বাহিনীর দক্ষতার ফলে এ নাটকের পর্দা উন্মোচিত হতে দেরি হয়নি। কয়েকদিনের মধ্যেই রহিমাকে পাওয়া গেল ফরিদপুরে জনৈক পরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে, যেখানে তিনি এই বলে আশ্রয় নিয়েছিলেন যে তার মেয়েরা সম্পত্তির দাবি করে তার জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আশ্রয় প্রদানকারী ব্যক্তিটি একসময় রহিমার দ্বিতীয় স্বামীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বাস করতেন এবং সেভাবেই তাদের পরিচয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা বাহিনী আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে রহিমার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন। একই সময়ে তারা স্বাভাবিক নিয়মে সেই বাড়ির মালিক এবং অন্যদেরও গ্রেফতার করেছিলেন, কেননা রহিমা পুলিশকে বলেছিলেন সেই বাড়ির মালিক তাকে অপহরণ করেছেন। রহিমা এবং তার সন্তানরা, বিশেষ করে মরিয়ম মান্নান নামে এক মেয়ে এমন নাটক উপস্থাপন করলেন যা রূপকথার ভিত্তিতে রচিত ‘রহিম বাদশা-রূপবান কন্যা’র কাহিনিকেও হার মানায়। রহিমা এবং মেয়ে মরিয়ম মান্নান এরপর একের পর এক কাহিনি পাল্টিয়ে এবং নতুন কাহিনির অবতারণা করে সবাইকে হতভম্ব করে দেন। রহিমার মেয়ে মরিয়ম মান্নান এক মৃত মহিলার লাশ দেখে এও বলেছিলেন যে তিনি এ ব্যাপারে নিরঙ্কুশভাবে নিশ্চিত যে ওই মৃত মহিলাই তার মা রহিমা। কিন্তু পুলিশ-র‌্যাব রহিমাকে জীবিত অবস্থায় বের করার পর রহিমা-মরিয়ম মান্নানদের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যায়। শুরুতে যখন রহিমার তথাকথিত গুম হওয়ার কাহিনি প্রকাশ করা হয়েছিল, তখন বহুজন বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে দেখছিলেন। পরে আসল ঘটনা ফাঁস হলে সবাই ভাবতে লাগলেন মা-মেয়ে কীভাবে তাদের বোকা বানিয়েছেন। মা-মেয়ের প্রতি সবার ঘৃণা তখন উছলে পড়ে। রহিমা বলেছেন তিনি বান্দরবান থেকে ট্রেনে ফরিদপুর গেছেন, যা অবান্তর কেননা বান্দরবান থেকে কোনো রেল সার্ভিস নেই। পুলিশ এও জানতে পেরেছে যে, রহিমা বান্দরবানে একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি করেছেন। রহিমা এবং তদীয় মেয়ে মরিয়ম মান্নানের এহেন হঠকারিতার কারণে যেসব ব্যক্তি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন পুলিশ হেফাজতে ছিলেন তাদের পোষ্য ও সন্তানরা মানববন্ধন করে রহিমা এবং মরিয়ম মান্নানের বিচার দাবি করেছেন। জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের এ নাটক নতুন কিছু নয়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময়ও সে উদ্ভট কিচ্ছা-কাহিনি তৈরি করেছিলেন। আরও জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের সঙ্গে বিএনপির রাজনীতির সম্পৃক্ততা রয়েছে এবং তিনি উঁচু মাপের রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশনা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী গুমের নাটকটি মঞ্চায়িত করেছিলেন।

ওপরে বর্ণিত চারটি অপঘটনা প্রমাণ করল বাংলাদেশে গুমের কিচ্ছা রচনার জন্য একটি অপশক্তি বিশ্রামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপনের জন্য, তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা খর্ব করার জন্য। কয়েক মাস আগে যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবকে কৃষ্ণ তালিকাভুক্ত করেছে। ওপরের চারটি ভুয়া ঘটনা উদাহরণ মাত্র। এ ধরনের আরও বহু কিচ্ছা বানিয়ে গুমের উদ্ভট দাবিকে জোরালো করার চেষ্টা করেছে এ অপশক্তি। তারা অনেকাংশে এ অপপ্রচারে সফলও হয়েছে, যদিও বহু ক্ষেত্রেই পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, যাদের গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের অনেকেই বিভিন্ন মামলার আসামি হয়ে গ্রেফতার এড়ানোর জন্য দেশ থেকে বা আবাসস্থল থেকে পালিয়েছেন। অনেকে অবৈধভাবে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যাদের পরবর্তীতে বিদেশে পাওয়া গেছে। অনেকে অবৈধভাবে সমুদ্রযাত্রার মাধ্যমে বিদেশে পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরে ডুবে মারা গেছেন। অনেকে ব্যবসায়ী অংশীদারদের দ্বারা অপহৃত হয়েছেন। দুর্ভাগ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এসব ঘটনা যথোপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করার চেষ্টা না করেই র‌্যাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সোজা কথায় ‘চিলে কান নিয়ে গেল’ এমনটি শুনেই যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। আসলেই চিলে কান নিয়ে গেছে কি না তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা আশা করছি গভীর মনোযোগের সঙ্গে বিষয়গুলো নিরীক্ষা করলে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ এ ভুয়া গুমের কাহিনির অসারতা উপলব্ধি করতে পারবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৬ মিনিট আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও
১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে
বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব্যাচেলর দিবস আজ
ব্যাচেলর দিবস আজ

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী
ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ
দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার
হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি
রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন
আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টে বিজয়ী ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টে বিজয়ী ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়
পাসওয়ার্ড ছাড়া ওয়াই-ফাই শেয়ারের তিন উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে ছয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হোটেলে অভিযান, জরিমানা
সিলেটে ছয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হোটেলে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর গুঞ্জন
বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মৃত্যুর গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০
আফগানিস্তান সীমান্তে পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়