শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বহুকাল আগে বিখ্যাত ভবিষ্যদ্দ্রষ্টা খনা বলেছিলেন, ‘ধর্মের কল বাতাসে নড়ে’, বহু হাজার বছরের ঘটনাপ্রবাহ থেকেই খনার এ বচন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে-কোনো কূট ষড়যন্ত্র বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না। একসময় তার বহিঃপ্রকাশ ঘটবেই। বাংলাদেশে ‘গুম’ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের কলের দুরন্ত গতির কারণে সেই অপপ্রচারগুলোও ধরা পড়ে গেল। এদের দলে রয়েছে কিছু ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনীতিক, ধর্মব্যবসায়ী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী অপশক্তি। তারা উঁচু কণ্ঠে বলে বেড়াচ্ছিল বর্তমান সরকার বাংলাদেশে বিরোধী মতবাদের বহু লোককে গুম করেছে। তাদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পৌঁছানো হয়েছিল, যার কারণে সবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ঢাকায় এসেছিলেন বাস্তব অবস্থা দেখার জন্য, যদিও তিনি গুমের কাহিনির সমর্থনে কোনো তথ্য-উপাত্ত পাননি। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যে গুমের কাহিনি দ্বারা এ সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতপন্থি রাজনীতিকরা প্রথম মাঠ গরম করেছিলেন, সেটি ছিল সিলেটের বিশ্বনাথ এলাকার একসময়ের বিএনপির টিকিটধারী সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীকে নিয়ে। ইলিয়াস আলী একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন বলে তাকে ‘পিস্তল আলী’ নামেও সম্বোধন করা হতো। জিয়াউর রহমান যেসব ছাত্রের হাতে অস্ত্র এবং অর্থ তুলে তাদের বিএনপির কসাইয়ের ভূমিকা পালনের দায়িত্ব দিয়েছিল, ইলিয়াস আলী তাদেরই একজন। ইলিয়াস আলী গুম হওয়ার পর তদন্তে নেমে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং গোয়েন্দারা। তারা জানতে পারেন জিয়া এবং পরে তদীয় স্ত্রী খালেদার বদান্যতায় ইলিয়াস আলী গড়ে তুলেছিলেন বহু অবৈধ ব্যবসা, আর সে কারণে নিজের দলের ভিতরে এবং ব্যবসায়ী অংশীদারদের অনেকের সঙ্গেই তার বৈরী সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, যার ভিত্তি ছিল স্বার্থের এবং অর্থের ভাগ বাটোয়ারার দ্বন্দ্ব। তা ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়েও ইলিয়াস আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল অন্যান্য অস্ত্রধারী বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতিকদের। গোয়েন্দাদের ধারণা এদেরই কেউ ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। গোয়েন্দাদের এ ধারণা নেহায়েত আন্দাজভিত্তিক ছিল না। বিভিন্ন ওয়াকিবহাল জনের সঙ্গে আলাপ করেই এ ধারণা। অবশেষে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন বিএনপিরই এক অতি প্রভাবশালী নেতা, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের একজন সাবেক গৃহায়ণমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। কোনো রাখঢাক না রেখে তিনি প্রকাশ্যেই বলে ফেললেন বিএনপিরই এক সদস্য ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে, যার প্রমাণ হিসেবে তিনি বলেছেন, গুম হওয়ার আগের রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসে আরেকজন বিএনপি সদস্যের সঙ্গে ইলিয়াস আলীর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়, দুজনের স্বার্থের (অরাজনৈতিক) দ্বন্দ্ব নিয়ে। মির্জা আব্বাসের এমন কথায় বিএনপি নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে তার কৈফিয়ত তলব করলে, মির্জা আব্বাস কৈফিয়ত দিলেও তার আগের উক্তি থেকে পিছপা হননি। তবে বিএনপি মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। একই সঙ্গে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাওয়ায় ইলিয়াস আলীর গুম নিয়েও তাদের চ্যাঁচামেচি বন্ধ হয়েছে।

আর একটি তথাকথিত গুমের অভিযোগ এনে মাঠ গরমের চেষ্টা করেছিল আবু তোহা আদনান নামীয় এক নবাগত ধর্মব্যবসায়ীর দ্বিতীয় স্ত্রী। এই ধর্মব্যবসায়ীকে প্রকৃতিস্থ মানুষ ভাবা যায় না। তিনি যেসব কথা বলে থাকেন তা অবান্তর, বিরক্তিকর এবং হাস্যরস সৃষ্টিকারী। তিনি বলেন, একাধিক বিয়ে করা নাকি ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী মুসলিম পুরুষের জন্য অপরিহার্য। এ ধরনের তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে বহু পুরুষের পক্ষেই আর স্ত্রী পাওয়া যাবে না, কেননা পুরুষ এবং মহিলা জনসংখ্যা পৃথিবীর সর্বত্রই প্রায় সমান সমান। আরও বহু উদ্ভট কথা বলেও এই নবাগত ধর্মব্যবসায়ী বদ্ধ উন্মাদের তালিকাভুক্তি হয়েছেন। হঠাৎ একদিন তার কয়েক মাস আগে বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী ঘোষণা দিলেন, তার স্বামী আবু তোহাকে ডিজিএফআই গুম করেছে। ধর্মান্ধ মহলে হইহই রব। গোয়েন্দারাও নেমে গেলেন তদন্তে। তদন্ত চলাকালেই হঠাৎ বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো একদিন সেই ধর্মান্ধ হাজির হলেন ঢাকা শহরের উত্তরায় তার প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে। তার আইনজীবী আদালতকে খোলাখুলি জানালেন দুই স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে, যা খুবই স্বাভাবিক, আবু তোহা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, শান্তির সন্ধানে গাইবান্ধায় তার এক বন্ধুর বাড়িতে কিছুদিনের জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি যে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়ির বয়স্কা মহিলা মালিক টেলিভিশনে প্রকাশ্যেই বলেছেন কবে কখন কেন ধর্মান্ধ আবু তোহা তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে বিশালকায় বাড়িতে আবু তোহা আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়িটিও দেখা গেছে টেলিভিশনের পর্দায়। দ্বিতীয় বিয়ের পর তার দুই স্ত্রী দুই বাড়িতে থাকতেন। তার আত্মপ্রকাশের পর দ্বিতীয় স্ত্রী চুপ হয়ে যান, আর প্রথম স্ত্রী তো কোনো কথা কখনো বলেননি।

আরও একটি গুমের নাটক ঘটিয়েছিলেন একজন তথাকথিত বামপন্থি আঁতেল ফরহাদ মজহার। তিনি নিজেই আত্মগোপনে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে একটি গুমের নাটক তৈরি করে পরে ধরা পড়ে গেলে একজন ভণ্ড হিসেবে পরিচিতি পান। ধরা পড়ার সময় তার সঙ্গে পাওয়া যায় কয়েকদিন বসবাসের জন্য বেশ কিছু কাপড়-চোপড়। তিনি আত্মগোপনে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন বিনা দ্বিধায়। এ নাটক ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তিনি বুজুর্গের মতো তত্ত্ববাণী প্রচার বন্ধ করেছেন, সম্ভবত লোকলজ্জার ভয়ে। এক মহাপণ্ডিতের মতো ভুয়া তাত্ত্বিক বাণী প্রচার করে এবং সদা সাদা পোশাক পরিধান করে বোঝাতে চেষ্টা করতেন তিনি নিজে কার্ল মার্কস অথবা হেগেল, এঙ্গেলের গুরু, কেননা এই তথাকথিত তাত্ত্বিক মার্কস-হেগেলের তত্ত্ব ভুল প্রমাণের চেষ্টা করতে দ্বিধা করেন না। বলতে চাইতেন তার মতো তাত্ত্বিক গুরু পৃথিবীতে আর দ্বিতীয় কেউ নেই। আত্মগোপনে যাওয়ার ভণ্ডামি ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তার মুখ থেকে আর তত্ত্বকথা প্রকাশ না পাওয়ায়, বহুজন তার যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছেন। তিনি মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা পরিহার করেছেন।

সর্বশেষ গুমের নাটক মঞ্চস্থ করেছিলেন রহিমা নামক এক রহস্যময়ী নারী। মাসখানেক আগে রহিমার ছেলেমেয়েরা হঠাৎই ঘোষণা করলেন রহিমাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা থানায়ও ডায়েরি করলেন। স্বভাবতই আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নেমে গেল রহিমাকে উদ্ধার অভিযানে। আগের মতোই চারদিকে হইচই। তবে আমাদের প্রশিক্ষিত গোয়েন্দা, পুলিশ ও র‌্যাব বাহিনীর দক্ষতার ফলে এ নাটকের পর্দা উন্মোচিত হতে দেরি হয়নি। কয়েকদিনের মধ্যেই রহিমাকে পাওয়া গেল ফরিদপুরে জনৈক পরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে, যেখানে তিনি এই বলে আশ্রয় নিয়েছিলেন যে তার মেয়েরা সম্পত্তির দাবি করে তার জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আশ্রয় প্রদানকারী ব্যক্তিটি একসময় রহিমার দ্বিতীয় স্বামীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বাস করতেন এবং সেভাবেই তাদের পরিচয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা বাহিনী আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে রহিমার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন। একই সময়ে তারা স্বাভাবিক নিয়মে সেই বাড়ির মালিক এবং অন্যদেরও গ্রেফতার করেছিলেন, কেননা রহিমা পুলিশকে বলেছিলেন সেই বাড়ির মালিক তাকে অপহরণ করেছেন। রহিমা এবং তার সন্তানরা, বিশেষ করে মরিয়ম মান্নান নামে এক মেয়ে এমন নাটক উপস্থাপন করলেন যা রূপকথার ভিত্তিতে রচিত ‘রহিম বাদশা-রূপবান কন্যা’র কাহিনিকেও হার মানায়। রহিমা এবং মেয়ে মরিয়ম মান্নান এরপর একের পর এক কাহিনি পাল্টিয়ে এবং নতুন কাহিনির অবতারণা করে সবাইকে হতভম্ব করে দেন। রহিমার মেয়ে মরিয়ম মান্নান এক মৃত মহিলার লাশ দেখে এও বলেছিলেন যে তিনি এ ব্যাপারে নিরঙ্কুশভাবে নিশ্চিত যে ওই মৃত মহিলাই তার মা রহিমা। কিন্তু পুলিশ-র‌্যাব রহিমাকে জীবিত অবস্থায় বের করার পর রহিমা-মরিয়ম মান্নানদের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যায়। শুরুতে যখন রহিমার তথাকথিত গুম হওয়ার কাহিনি প্রকাশ করা হয়েছিল, তখন বহুজন বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে দেখছিলেন। পরে আসল ঘটনা ফাঁস হলে সবাই ভাবতে লাগলেন মা-মেয়ে কীভাবে তাদের বোকা বানিয়েছেন। মা-মেয়ের প্রতি সবার ঘৃণা তখন উছলে পড়ে। রহিমা বলেছেন তিনি বান্দরবান থেকে ট্রেনে ফরিদপুর গেছেন, যা অবান্তর কেননা বান্দরবান থেকে কোনো রেল সার্ভিস নেই। পুলিশ এও জানতে পেরেছে যে, রহিমা বান্দরবানে একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি করেছেন। রহিমা এবং তদীয় মেয়ে মরিয়ম মান্নানের এহেন হঠকারিতার কারণে যেসব ব্যক্তি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন পুলিশ হেফাজতে ছিলেন তাদের পোষ্য ও সন্তানরা মানববন্ধন করে রহিমা এবং মরিয়ম মান্নানের বিচার দাবি করেছেন। জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের এ নাটক নতুন কিছু নয়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময়ও সে উদ্ভট কিচ্ছা-কাহিনি তৈরি করেছিলেন। আরও জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের সঙ্গে বিএনপির রাজনীতির সম্পৃক্ততা রয়েছে এবং তিনি উঁচু মাপের রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশনা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী গুমের নাটকটি মঞ্চায়িত করেছিলেন।

ওপরে বর্ণিত চারটি অপঘটনা প্রমাণ করল বাংলাদেশে গুমের কিচ্ছা রচনার জন্য একটি অপশক্তি বিশ্রামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপনের জন্য, তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা খর্ব করার জন্য। কয়েক মাস আগে যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবকে কৃষ্ণ তালিকাভুক্ত করেছে। ওপরের চারটি ভুয়া ঘটনা উদাহরণ মাত্র। এ ধরনের আরও বহু কিচ্ছা বানিয়ে গুমের উদ্ভট দাবিকে জোরালো করার চেষ্টা করেছে এ অপশক্তি। তারা অনেকাংশে এ অপপ্রচারে সফলও হয়েছে, যদিও বহু ক্ষেত্রেই পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, যাদের গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের অনেকেই বিভিন্ন মামলার আসামি হয়ে গ্রেফতার এড়ানোর জন্য দেশ থেকে বা আবাসস্থল থেকে পালিয়েছেন। অনেকে অবৈধভাবে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যাদের পরবর্তীতে বিদেশে পাওয়া গেছে। অনেকে অবৈধভাবে সমুদ্রযাত্রার মাধ্যমে বিদেশে পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরে ডুবে মারা গেছেন। অনেকে ব্যবসায়ী অংশীদারদের দ্বারা অপহৃত হয়েছেন। দুর্ভাগ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এসব ঘটনা যথোপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করার চেষ্টা না করেই র‌্যাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সোজা কথায় ‘চিলে কান নিয়ে গেল’ এমনটি শুনেই যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। আসলেই চিলে কান নিয়ে গেছে কি না তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা আশা করছি গভীর মনোযোগের সঙ্গে বিষয়গুলো নিরীক্ষা করলে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ এ ভুয়া গুমের কাহিনির অসারতা উপলব্ধি করতে পারবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা