শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বহুকাল আগে বিখ্যাত ভবিষ্যদ্দ্রষ্টা খনা বলেছিলেন, ‘ধর্মের কল বাতাসে নড়ে’, বহু হাজার বছরের ঘটনাপ্রবাহ থেকেই খনার এ বচন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে-কোনো কূট ষড়যন্ত্র বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না। একসময় তার বহিঃপ্রকাশ ঘটবেই। বাংলাদেশে ‘গুম’ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের কলের দুরন্ত গতির কারণে সেই অপপ্রচারগুলোও ধরা পড়ে গেল। এদের দলে রয়েছে কিছু ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনীতিক, ধর্মব্যবসায়ী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী অপশক্তি। তারা উঁচু কণ্ঠে বলে বেড়াচ্ছিল বর্তমান সরকার বাংলাদেশে বিরোধী মতবাদের বহু লোককে গুম করেছে। তাদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পৌঁছানো হয়েছিল, যার কারণে সবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ঢাকায় এসেছিলেন বাস্তব অবস্থা দেখার জন্য, যদিও তিনি গুমের কাহিনির সমর্থনে কোনো তথ্য-উপাত্ত পাননি। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যে গুমের কাহিনি দ্বারা এ সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতপন্থি রাজনীতিকরা প্রথম মাঠ গরম করেছিলেন, সেটি ছিল সিলেটের বিশ্বনাথ এলাকার একসময়ের বিএনপির টিকিটধারী সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীকে নিয়ে। ইলিয়াস আলী একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন বলে তাকে ‘পিস্তল আলী’ নামেও সম্বোধন করা হতো। জিয়াউর রহমান যেসব ছাত্রের হাতে অস্ত্র এবং অর্থ তুলে তাদের বিএনপির কসাইয়ের ভূমিকা পালনের দায়িত্ব দিয়েছিল, ইলিয়াস আলী তাদেরই একজন। ইলিয়াস আলী গুম হওয়ার পর তদন্তে নেমে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং গোয়েন্দারা। তারা জানতে পারেন জিয়া এবং পরে তদীয় স্ত্রী খালেদার বদান্যতায় ইলিয়াস আলী গড়ে তুলেছিলেন বহু অবৈধ ব্যবসা, আর সে কারণে নিজের দলের ভিতরে এবং ব্যবসায়ী অংশীদারদের অনেকের সঙ্গেই তার বৈরী সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, যার ভিত্তি ছিল স্বার্থের এবং অর্থের ভাগ বাটোয়ারার দ্বন্দ্ব। তা ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়েও ইলিয়াস আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল অন্যান্য অস্ত্রধারী বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতিকদের। গোয়েন্দাদের ধারণা এদেরই কেউ ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। গোয়েন্দাদের এ ধারণা নেহায়েত আন্দাজভিত্তিক ছিল না। বিভিন্ন ওয়াকিবহাল জনের সঙ্গে আলাপ করেই এ ধারণা। অবশেষে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন বিএনপিরই এক অতি প্রভাবশালী নেতা, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের একজন সাবেক গৃহায়ণমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। কোনো রাখঢাক না রেখে তিনি প্রকাশ্যেই বলে ফেললেন বিএনপিরই এক সদস্য ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে, যার প্রমাণ হিসেবে তিনি বলেছেন, গুম হওয়ার আগের রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসে আরেকজন বিএনপি সদস্যের সঙ্গে ইলিয়াস আলীর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়, দুজনের স্বার্থের (অরাজনৈতিক) দ্বন্দ্ব নিয়ে। মির্জা আব্বাসের এমন কথায় বিএনপি নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে তার কৈফিয়ত তলব করলে, মির্জা আব্বাস কৈফিয়ত দিলেও তার আগের উক্তি থেকে পিছপা হননি। তবে বিএনপি মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। একই সঙ্গে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাওয়ায় ইলিয়াস আলীর গুম নিয়েও তাদের চ্যাঁচামেচি বন্ধ হয়েছে।

আর একটি তথাকথিত গুমের অভিযোগ এনে মাঠ গরমের চেষ্টা করেছিল আবু তোহা আদনান নামীয় এক নবাগত ধর্মব্যবসায়ীর দ্বিতীয় স্ত্রী। এই ধর্মব্যবসায়ীকে প্রকৃতিস্থ মানুষ ভাবা যায় না। তিনি যেসব কথা বলে থাকেন তা অবান্তর, বিরক্তিকর এবং হাস্যরস সৃষ্টিকারী। তিনি বলেন, একাধিক বিয়ে করা নাকি ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী মুসলিম পুরুষের জন্য অপরিহার্য। এ ধরনের তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে বহু পুরুষের পক্ষেই আর স্ত্রী পাওয়া যাবে না, কেননা পুরুষ এবং মহিলা জনসংখ্যা পৃথিবীর সর্বত্রই প্রায় সমান সমান। আরও বহু উদ্ভট কথা বলেও এই নবাগত ধর্মব্যবসায়ী বদ্ধ উন্মাদের তালিকাভুক্তি হয়েছেন। হঠাৎ একদিন তার কয়েক মাস আগে বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী ঘোষণা দিলেন, তার স্বামী আবু তোহাকে ডিজিএফআই গুম করেছে। ধর্মান্ধ মহলে হইহই রব। গোয়েন্দারাও নেমে গেলেন তদন্তে। তদন্ত চলাকালেই হঠাৎ বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো একদিন সেই ধর্মান্ধ হাজির হলেন ঢাকা শহরের উত্তরায় তার প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে। তার আইনজীবী আদালতকে খোলাখুলি জানালেন দুই স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে, যা খুবই স্বাভাবিক, আবু তোহা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, শান্তির সন্ধানে গাইবান্ধায় তার এক বন্ধুর বাড়িতে কিছুদিনের জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি যে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়ির বয়স্কা মহিলা মালিক টেলিভিশনে প্রকাশ্যেই বলেছেন কবে কখন কেন ধর্মান্ধ আবু তোহা তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে বিশালকায় বাড়িতে আবু তোহা আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়িটিও দেখা গেছে টেলিভিশনের পর্দায়। দ্বিতীয় বিয়ের পর তার দুই স্ত্রী দুই বাড়িতে থাকতেন। তার আত্মপ্রকাশের পর দ্বিতীয় স্ত্রী চুপ হয়ে যান, আর প্রথম স্ত্রী তো কোনো কথা কখনো বলেননি।

আরও একটি গুমের নাটক ঘটিয়েছিলেন একজন তথাকথিত বামপন্থি আঁতেল ফরহাদ মজহার। তিনি নিজেই আত্মগোপনে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে একটি গুমের নাটক তৈরি করে পরে ধরা পড়ে গেলে একজন ভণ্ড হিসেবে পরিচিতি পান। ধরা পড়ার সময় তার সঙ্গে পাওয়া যায় কয়েকদিন বসবাসের জন্য বেশ কিছু কাপড়-চোপড়। তিনি আত্মগোপনে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন বিনা দ্বিধায়। এ নাটক ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তিনি বুজুর্গের মতো তত্ত্ববাণী প্রচার বন্ধ করেছেন, সম্ভবত লোকলজ্জার ভয়ে। এক মহাপণ্ডিতের মতো ভুয়া তাত্ত্বিক বাণী প্রচার করে এবং সদা সাদা পোশাক পরিধান করে বোঝাতে চেষ্টা করতেন তিনি নিজে কার্ল মার্কস অথবা হেগেল, এঙ্গেলের গুরু, কেননা এই তথাকথিত তাত্ত্বিক মার্কস-হেগেলের তত্ত্ব ভুল প্রমাণের চেষ্টা করতে দ্বিধা করেন না। বলতে চাইতেন তার মতো তাত্ত্বিক গুরু পৃথিবীতে আর দ্বিতীয় কেউ নেই। আত্মগোপনে যাওয়ার ভণ্ডামি ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তার মুখ থেকে আর তত্ত্বকথা প্রকাশ না পাওয়ায়, বহুজন তার যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছেন। তিনি মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা পরিহার করেছেন।

সর্বশেষ গুমের নাটক মঞ্চস্থ করেছিলেন রহিমা নামক এক রহস্যময়ী নারী। মাসখানেক আগে রহিমার ছেলেমেয়েরা হঠাৎই ঘোষণা করলেন রহিমাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা থানায়ও ডায়েরি করলেন। স্বভাবতই আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নেমে গেল রহিমাকে উদ্ধার অভিযানে। আগের মতোই চারদিকে হইচই। তবে আমাদের প্রশিক্ষিত গোয়েন্দা, পুলিশ ও র‌্যাব বাহিনীর দক্ষতার ফলে এ নাটকের পর্দা উন্মোচিত হতে দেরি হয়নি। কয়েকদিনের মধ্যেই রহিমাকে পাওয়া গেল ফরিদপুরে জনৈক পরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে, যেখানে তিনি এই বলে আশ্রয় নিয়েছিলেন যে তার মেয়েরা সম্পত্তির দাবি করে তার জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আশ্রয় প্রদানকারী ব্যক্তিটি একসময় রহিমার দ্বিতীয় স্বামীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বাস করতেন এবং সেভাবেই তাদের পরিচয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা বাহিনী আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে রহিমার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন। একই সময়ে তারা স্বাভাবিক নিয়মে সেই বাড়ির মালিক এবং অন্যদেরও গ্রেফতার করেছিলেন, কেননা রহিমা পুলিশকে বলেছিলেন সেই বাড়ির মালিক তাকে অপহরণ করেছেন। রহিমা এবং তার সন্তানরা, বিশেষ করে মরিয়ম মান্নান নামে এক মেয়ে এমন নাটক উপস্থাপন করলেন যা রূপকথার ভিত্তিতে রচিত ‘রহিম বাদশা-রূপবান কন্যা’র কাহিনিকেও হার মানায়। রহিমা এবং মেয়ে মরিয়ম মান্নান এরপর একের পর এক কাহিনি পাল্টিয়ে এবং নতুন কাহিনির অবতারণা করে সবাইকে হতভম্ব করে দেন। রহিমার মেয়ে মরিয়ম মান্নান এক মৃত মহিলার লাশ দেখে এও বলেছিলেন যে তিনি এ ব্যাপারে নিরঙ্কুশভাবে নিশ্চিত যে ওই মৃত মহিলাই তার মা রহিমা। কিন্তু পুলিশ-র‌্যাব রহিমাকে জীবিত অবস্থায় বের করার পর রহিমা-মরিয়ম মান্নানদের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যায়। শুরুতে যখন রহিমার তথাকথিত গুম হওয়ার কাহিনি প্রকাশ করা হয়েছিল, তখন বহুজন বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে দেখছিলেন। পরে আসল ঘটনা ফাঁস হলে সবাই ভাবতে লাগলেন মা-মেয়ে কীভাবে তাদের বোকা বানিয়েছেন। মা-মেয়ের প্রতি সবার ঘৃণা তখন উছলে পড়ে। রহিমা বলেছেন তিনি বান্দরবান থেকে ট্রেনে ফরিদপুর গেছেন, যা অবান্তর কেননা বান্দরবান থেকে কোনো রেল সার্ভিস নেই। পুলিশ এও জানতে পেরেছে যে, রহিমা বান্দরবানে একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি করেছেন। রহিমা এবং তদীয় মেয়ে মরিয়ম মান্নানের এহেন হঠকারিতার কারণে যেসব ব্যক্তি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন পুলিশ হেফাজতে ছিলেন তাদের পোষ্য ও সন্তানরা মানববন্ধন করে রহিমা এবং মরিয়ম মান্নানের বিচার দাবি করেছেন। জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের এ নাটক নতুন কিছু নয়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময়ও সে উদ্ভট কিচ্ছা-কাহিনি তৈরি করেছিলেন। আরও জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের সঙ্গে বিএনপির রাজনীতির সম্পৃক্ততা রয়েছে এবং তিনি উঁচু মাপের রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশনা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী গুমের নাটকটি মঞ্চায়িত করেছিলেন।

ওপরে বর্ণিত চারটি অপঘটনা প্রমাণ করল বাংলাদেশে গুমের কিচ্ছা রচনার জন্য একটি অপশক্তি বিশ্রামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপনের জন্য, তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা খর্ব করার জন্য। কয়েক মাস আগে যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবকে কৃষ্ণ তালিকাভুক্ত করেছে। ওপরের চারটি ভুয়া ঘটনা উদাহরণ মাত্র। এ ধরনের আরও বহু কিচ্ছা বানিয়ে গুমের উদ্ভট দাবিকে জোরালো করার চেষ্টা করেছে এ অপশক্তি। তারা অনেকাংশে এ অপপ্রচারে সফলও হয়েছে, যদিও বহু ক্ষেত্রেই পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, যাদের গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের অনেকেই বিভিন্ন মামলার আসামি হয়ে গ্রেফতার এড়ানোর জন্য দেশ থেকে বা আবাসস্থল থেকে পালিয়েছেন। অনেকে অবৈধভাবে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যাদের পরবর্তীতে বিদেশে পাওয়া গেছে। অনেকে অবৈধভাবে সমুদ্রযাত্রার মাধ্যমে বিদেশে পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরে ডুবে মারা গেছেন। অনেকে ব্যবসায়ী অংশীদারদের দ্বারা অপহৃত হয়েছেন। দুর্ভাগ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এসব ঘটনা যথোপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করার চেষ্টা না করেই র‌্যাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সোজা কথায় ‘চিলে কান নিয়ে গেল’ এমনটি শুনেই যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। আসলেই চিলে কান নিয়ে গেছে কি না তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা আশা করছি গভীর মনোযোগের সঙ্গে বিষয়গুলো নিরীক্ষা করলে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ এ ভুয়া গুমের কাহিনির অসারতা উপলব্ধি করতে পারবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়