শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বহুকাল আগে বিখ্যাত ভবিষ্যদ্দ্রষ্টা খনা বলেছিলেন, ‘ধর্মের কল বাতাসে নড়ে’, বহু হাজার বছরের ঘটনাপ্রবাহ থেকেই খনার এ বচন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে-কোনো কূট ষড়যন্ত্র বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না। একসময় তার বহিঃপ্রকাশ ঘটবেই। বাংলাদেশে ‘গুম’ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের কলের দুরন্ত গতির কারণে সেই অপপ্রচারগুলোও ধরা পড়ে গেল। এদের দলে রয়েছে কিছু ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনীতিক, ধর্মব্যবসায়ী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী অপশক্তি। তারা উঁচু কণ্ঠে বলে বেড়াচ্ছিল বর্তমান সরকার বাংলাদেশে বিরোধী মতবাদের বহু লোককে গুম করেছে। তাদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পৌঁছানো হয়েছিল, যার কারণে সবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ঢাকায় এসেছিলেন বাস্তব অবস্থা দেখার জন্য, যদিও তিনি গুমের কাহিনির সমর্থনে কোনো তথ্য-উপাত্ত পাননি। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যে গুমের কাহিনি দ্বারা এ সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতপন্থি রাজনীতিকরা প্রথম মাঠ গরম করেছিলেন, সেটি ছিল সিলেটের বিশ্বনাথ এলাকার একসময়ের বিএনপির টিকিটধারী সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীকে নিয়ে। ইলিয়াস আলী একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন বলে তাকে ‘পিস্তল আলী’ নামেও সম্বোধন করা হতো। জিয়াউর রহমান যেসব ছাত্রের হাতে অস্ত্র এবং অর্থ তুলে তাদের বিএনপির কসাইয়ের ভূমিকা পালনের দায়িত্ব দিয়েছিল, ইলিয়াস আলী তাদেরই একজন। ইলিয়াস আলী গুম হওয়ার পর তদন্তে নেমে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং গোয়েন্দারা। তারা জানতে পারেন জিয়া এবং পরে তদীয় স্ত্রী খালেদার বদান্যতায় ইলিয়াস আলী গড়ে তুলেছিলেন বহু অবৈধ ব্যবসা, আর সে কারণে নিজের দলের ভিতরে এবং ব্যবসায়ী অংশীদারদের অনেকের সঙ্গেই তার বৈরী সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, যার ভিত্তি ছিল স্বার্থের এবং অর্থের ভাগ বাটোয়ারার দ্বন্দ্ব। তা ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়েও ইলিয়াস আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল অন্যান্য অস্ত্রধারী বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতিকদের। গোয়েন্দাদের ধারণা এদেরই কেউ ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। গোয়েন্দাদের এ ধারণা নেহায়েত আন্দাজভিত্তিক ছিল না। বিভিন্ন ওয়াকিবহাল জনের সঙ্গে আলাপ করেই এ ধারণা। অবশেষে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন বিএনপিরই এক অতি প্রভাবশালী নেতা, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের একজন সাবেক গৃহায়ণমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। কোনো রাখঢাক না রেখে তিনি প্রকাশ্যেই বলে ফেললেন বিএনপিরই এক সদস্য ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে, যার প্রমাণ হিসেবে তিনি বলেছেন, গুম হওয়ার আগের রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসে আরেকজন বিএনপি সদস্যের সঙ্গে ইলিয়াস আলীর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়, দুজনের স্বার্থের (অরাজনৈতিক) দ্বন্দ্ব নিয়ে। মির্জা আব্বাসের এমন কথায় বিএনপি নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে তার কৈফিয়ত তলব করলে, মির্জা আব্বাস কৈফিয়ত দিলেও তার আগের উক্তি থেকে পিছপা হননি। তবে বিএনপি মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। একই সঙ্গে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাওয়ায় ইলিয়াস আলীর গুম নিয়েও তাদের চ্যাঁচামেচি বন্ধ হয়েছে।

আর একটি তথাকথিত গুমের অভিযোগ এনে মাঠ গরমের চেষ্টা করেছিল আবু তোহা আদনান নামীয় এক নবাগত ধর্মব্যবসায়ীর দ্বিতীয় স্ত্রী। এই ধর্মব্যবসায়ীকে প্রকৃতিস্থ মানুষ ভাবা যায় না। তিনি যেসব কথা বলে থাকেন তা অবান্তর, বিরক্তিকর এবং হাস্যরস সৃষ্টিকারী। তিনি বলেন, একাধিক বিয়ে করা নাকি ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী মুসলিম পুরুষের জন্য অপরিহার্য। এ ধরনের তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে বহু পুরুষের পক্ষেই আর স্ত্রী পাওয়া যাবে না, কেননা পুরুষ এবং মহিলা জনসংখ্যা পৃথিবীর সর্বত্রই প্রায় সমান সমান। আরও বহু উদ্ভট কথা বলেও এই নবাগত ধর্মব্যবসায়ী বদ্ধ উন্মাদের তালিকাভুক্তি হয়েছেন। হঠাৎ একদিন তার কয়েক মাস আগে বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী ঘোষণা দিলেন, তার স্বামী আবু তোহাকে ডিজিএফআই গুম করেছে। ধর্মান্ধ মহলে হইহই রব। গোয়েন্দারাও নেমে গেলেন তদন্তে। তদন্ত চলাকালেই হঠাৎ বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো একদিন সেই ধর্মান্ধ হাজির হলেন ঢাকা শহরের উত্তরায় তার প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে। তার আইনজীবী আদালতকে খোলাখুলি জানালেন দুই স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে, যা খুবই স্বাভাবিক, আবু তোহা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, শান্তির সন্ধানে গাইবান্ধায় তার এক বন্ধুর বাড়িতে কিছুদিনের জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি যে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়ির বয়স্কা মহিলা মালিক টেলিভিশনে প্রকাশ্যেই বলেছেন কবে কখন কেন ধর্মান্ধ আবু তোহা তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে বিশালকায় বাড়িতে আবু তোহা আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়িটিও দেখা গেছে টেলিভিশনের পর্দায়। দ্বিতীয় বিয়ের পর তার দুই স্ত্রী দুই বাড়িতে থাকতেন। তার আত্মপ্রকাশের পর দ্বিতীয় স্ত্রী চুপ হয়ে যান, আর প্রথম স্ত্রী তো কোনো কথা কখনো বলেননি।

আরও একটি গুমের নাটক ঘটিয়েছিলেন একজন তথাকথিত বামপন্থি আঁতেল ফরহাদ মজহার। তিনি নিজেই আত্মগোপনে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে একটি গুমের নাটক তৈরি করে পরে ধরা পড়ে গেলে একজন ভণ্ড হিসেবে পরিচিতি পান। ধরা পড়ার সময় তার সঙ্গে পাওয়া যায় কয়েকদিন বসবাসের জন্য বেশ কিছু কাপড়-চোপড়। তিনি আত্মগোপনে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন বিনা দ্বিধায়। এ নাটক ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তিনি বুজুর্গের মতো তত্ত্ববাণী প্রচার বন্ধ করেছেন, সম্ভবত লোকলজ্জার ভয়ে। এক মহাপণ্ডিতের মতো ভুয়া তাত্ত্বিক বাণী প্রচার করে এবং সদা সাদা পোশাক পরিধান করে বোঝাতে চেষ্টা করতেন তিনি নিজে কার্ল মার্কস অথবা হেগেল, এঙ্গেলের গুরু, কেননা এই তথাকথিত তাত্ত্বিক মার্কস-হেগেলের তত্ত্ব ভুল প্রমাণের চেষ্টা করতে দ্বিধা করেন না। বলতে চাইতেন তার মতো তাত্ত্বিক গুরু পৃথিবীতে আর দ্বিতীয় কেউ নেই। আত্মগোপনে যাওয়ার ভণ্ডামি ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তার মুখ থেকে আর তত্ত্বকথা প্রকাশ না পাওয়ায়, বহুজন তার যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছেন। তিনি মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা পরিহার করেছেন।

সর্বশেষ গুমের নাটক মঞ্চস্থ করেছিলেন রহিমা নামক এক রহস্যময়ী নারী। মাসখানেক আগে রহিমার ছেলেমেয়েরা হঠাৎই ঘোষণা করলেন রহিমাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা থানায়ও ডায়েরি করলেন। স্বভাবতই আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নেমে গেল রহিমাকে উদ্ধার অভিযানে। আগের মতোই চারদিকে হইচই। তবে আমাদের প্রশিক্ষিত গোয়েন্দা, পুলিশ ও র‌্যাব বাহিনীর দক্ষতার ফলে এ নাটকের পর্দা উন্মোচিত হতে দেরি হয়নি। কয়েকদিনের মধ্যেই রহিমাকে পাওয়া গেল ফরিদপুরে জনৈক পরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে, যেখানে তিনি এই বলে আশ্রয় নিয়েছিলেন যে তার মেয়েরা সম্পত্তির দাবি করে তার জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আশ্রয় প্রদানকারী ব্যক্তিটি একসময় রহিমার দ্বিতীয় স্বামীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বাস করতেন এবং সেভাবেই তাদের পরিচয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা বাহিনী আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে রহিমার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন। একই সময়ে তারা স্বাভাবিক নিয়মে সেই বাড়ির মালিক এবং অন্যদেরও গ্রেফতার করেছিলেন, কেননা রহিমা পুলিশকে বলেছিলেন সেই বাড়ির মালিক তাকে অপহরণ করেছেন। রহিমা এবং তার সন্তানরা, বিশেষ করে মরিয়ম মান্নান নামে এক মেয়ে এমন নাটক উপস্থাপন করলেন যা রূপকথার ভিত্তিতে রচিত ‘রহিম বাদশা-রূপবান কন্যা’র কাহিনিকেও হার মানায়। রহিমা এবং মেয়ে মরিয়ম মান্নান এরপর একের পর এক কাহিনি পাল্টিয়ে এবং নতুন কাহিনির অবতারণা করে সবাইকে হতভম্ব করে দেন। রহিমার মেয়ে মরিয়ম মান্নান এক মৃত মহিলার লাশ দেখে এও বলেছিলেন যে তিনি এ ব্যাপারে নিরঙ্কুশভাবে নিশ্চিত যে ওই মৃত মহিলাই তার মা রহিমা। কিন্তু পুলিশ-র‌্যাব রহিমাকে জীবিত অবস্থায় বের করার পর রহিমা-মরিয়ম মান্নানদের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যায়। শুরুতে যখন রহিমার তথাকথিত গুম হওয়ার কাহিনি প্রকাশ করা হয়েছিল, তখন বহুজন বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে দেখছিলেন। পরে আসল ঘটনা ফাঁস হলে সবাই ভাবতে লাগলেন মা-মেয়ে কীভাবে তাদের বোকা বানিয়েছেন। মা-মেয়ের প্রতি সবার ঘৃণা তখন উছলে পড়ে। রহিমা বলেছেন তিনি বান্দরবান থেকে ট্রেনে ফরিদপুর গেছেন, যা অবান্তর কেননা বান্দরবান থেকে কোনো রেল সার্ভিস নেই। পুলিশ এও জানতে পেরেছে যে, রহিমা বান্দরবানে একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি করেছেন। রহিমা এবং তদীয় মেয়ে মরিয়ম মান্নানের এহেন হঠকারিতার কারণে যেসব ব্যক্তি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন পুলিশ হেফাজতে ছিলেন তাদের পোষ্য ও সন্তানরা মানববন্ধন করে রহিমা এবং মরিয়ম মান্নানের বিচার দাবি করেছেন। জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের এ নাটক নতুন কিছু নয়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময়ও সে উদ্ভট কিচ্ছা-কাহিনি তৈরি করেছিলেন। আরও জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের সঙ্গে বিএনপির রাজনীতির সম্পৃক্ততা রয়েছে এবং তিনি উঁচু মাপের রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশনা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী গুমের নাটকটি মঞ্চায়িত করেছিলেন।

ওপরে বর্ণিত চারটি অপঘটনা প্রমাণ করল বাংলাদেশে গুমের কিচ্ছা রচনার জন্য একটি অপশক্তি বিশ্রামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপনের জন্য, তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা খর্ব করার জন্য। কয়েক মাস আগে যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবকে কৃষ্ণ তালিকাভুক্ত করেছে। ওপরের চারটি ভুয়া ঘটনা উদাহরণ মাত্র। এ ধরনের আরও বহু কিচ্ছা বানিয়ে গুমের উদ্ভট দাবিকে জোরালো করার চেষ্টা করেছে এ অপশক্তি। তারা অনেকাংশে এ অপপ্রচারে সফলও হয়েছে, যদিও বহু ক্ষেত্রেই পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, যাদের গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের অনেকেই বিভিন্ন মামলার আসামি হয়ে গ্রেফতার এড়ানোর জন্য দেশ থেকে বা আবাসস্থল থেকে পালিয়েছেন। অনেকে অবৈধভাবে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যাদের পরবর্তীতে বিদেশে পাওয়া গেছে। অনেকে অবৈধভাবে সমুদ্রযাত্রার মাধ্যমে বিদেশে পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরে ডুবে মারা গেছেন। অনেকে ব্যবসায়ী অংশীদারদের দ্বারা অপহৃত হয়েছেন। দুর্ভাগ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এসব ঘটনা যথোপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করার চেষ্টা না করেই র‌্যাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সোজা কথায় ‘চিলে কান নিয়ে গেল’ এমনটি শুনেই যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। আসলেই চিলে কান নিয়ে গেছে কি না তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা আশা করছি গভীর মনোযোগের সঙ্গে বিষয়গুলো নিরীক্ষা করলে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ এ ভুয়া গুমের কাহিনির অসারতা উপলব্ধি করতে পারবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

এই মাত্র | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা