শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রহিমা বিবির নাটক ফাঁস করল গুমের কিচ্ছা

বহুকাল আগে বিখ্যাত ভবিষ্যদ্দ্রষ্টা খনা বলেছিলেন, ‘ধর্মের কল বাতাসে নড়ে’, বহু হাজার বছরের ঘটনাপ্রবাহ থেকেই খনার এ বচন। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যে-কোনো কূট ষড়যন্ত্র বেশিদিন ঢেকে রাখা যায় না। একসময় তার বহিঃপ্রকাশ ঘটবেই। বাংলাদেশে ‘গুম’ নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী যে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের কলের দুরন্ত গতির কারণে সেই অপপ্রচারগুলোও ধরা পড়ে গেল। এদের দলে রয়েছে কিছু ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনীতিক, ধর্মব্যবসায়ী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী অপশক্তি। তারা উঁচু কণ্ঠে বলে বেড়াচ্ছিল বর্তমান সরকার বাংলাদেশে বিরোধী মতবাদের বহু লোককে গুম করেছে। তাদের অভিযোগ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও পৌঁছানো হয়েছিল, যার কারণে সবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ঢাকায় এসেছিলেন বাস্তব অবস্থা দেখার জন্য, যদিও তিনি গুমের কাহিনির সমর্থনে কোনো তথ্য-উপাত্ত পাননি। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর যে গুমের কাহিনি দ্বারা এ সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াতপন্থি রাজনীতিকরা প্রথম মাঠ গরম করেছিলেন, সেটি ছিল সিলেটের বিশ্বনাথ এলাকার একসময়ের বিএনপির টিকিটধারী সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীকে নিয়ে। ইলিয়াস আলী একজন সন্ত্রাসী হিসেবেই ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন বলে তাকে ‘পিস্তল আলী’ নামেও সম্বোধন করা হতো। জিয়াউর রহমান যেসব ছাত্রের হাতে অস্ত্র এবং অর্থ তুলে তাদের বিএনপির কসাইয়ের ভূমিকা পালনের দায়িত্ব দিয়েছিল, ইলিয়াস আলী তাদেরই একজন। ইলিয়াস আলী গুম হওয়ার পর তদন্তে নেমে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং গোয়েন্দারা। তারা জানতে পারেন জিয়া এবং পরে তদীয় স্ত্রী খালেদার বদান্যতায় ইলিয়াস আলী গড়ে তুলেছিলেন বহু অবৈধ ব্যবসা, আর সে কারণে নিজের দলের ভিতরে এবং ব্যবসায়ী অংশীদারদের অনেকের সঙ্গেই তার বৈরী সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল, যার ভিত্তি ছিল স্বার্থের এবং অর্থের ভাগ বাটোয়ারার দ্বন্দ্ব। তা ছাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়েও ইলিয়াস আলীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল অন্যান্য অস্ত্রধারী বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতিকদের। গোয়েন্দাদের ধারণা এদেরই কেউ ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে। গোয়েন্দাদের এ ধারণা নেহায়েত আন্দাজভিত্তিক ছিল না। বিভিন্ন ওয়াকিবহাল জনের সঙ্গে আলাপ করেই এ ধারণা। অবশেষে হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিলেন বিএনপিরই এক অতি প্রভাবশালী নেতা, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের একজন সাবেক গৃহায়ণমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। কোনো রাখঢাক না রেখে তিনি প্রকাশ্যেই বলে ফেললেন বিএনপিরই এক সদস্য ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে, যার প্রমাণ হিসেবে তিনি বলেছেন, গুম হওয়ার আগের রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসে আরেকজন বিএনপি সদস্যের সঙ্গে ইলিয়াস আলীর উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়, দুজনের স্বার্থের (অরাজনৈতিক) দ্বন্দ্ব নিয়ে। মির্জা আব্বাসের এমন কথায় বিএনপি নেতারা ক্ষিপ্ত হয়ে তার কৈফিয়ত তলব করলে, মির্জা আব্বাস কৈফিয়ত দিলেও তার আগের উক্তি থেকে পিছপা হননি। তবে বিএনপি মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। একই সঙ্গে থলের বিড়াল বেরিয়ে যাওয়ায় ইলিয়াস আলীর গুম নিয়েও তাদের চ্যাঁচামেচি বন্ধ হয়েছে।

আর একটি তথাকথিত গুমের অভিযোগ এনে মাঠ গরমের চেষ্টা করেছিল আবু তোহা আদনান নামীয় এক নবাগত ধর্মব্যবসায়ীর দ্বিতীয় স্ত্রী। এই ধর্মব্যবসায়ীকে প্রকৃতিস্থ মানুষ ভাবা যায় না। তিনি যেসব কথা বলে থাকেন তা অবান্তর, বিরক্তিকর এবং হাস্যরস সৃষ্টিকারী। তিনি বলেন, একাধিক বিয়ে করা নাকি ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী মুসলিম পুরুষের জন্য অপরিহার্য। এ ধরনের তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে বহু পুরুষের পক্ষেই আর স্ত্রী পাওয়া যাবে না, কেননা পুরুষ এবং মহিলা জনসংখ্যা পৃথিবীর সর্বত্রই প্রায় সমান সমান। আরও বহু উদ্ভট কথা বলেও এই নবাগত ধর্মব্যবসায়ী বদ্ধ উন্মাদের তালিকাভুক্তি হয়েছেন। হঠাৎ একদিন তার কয়েক মাস আগে বিয়ে করা দ্বিতীয় স্ত্রী ঘোষণা দিলেন, তার স্বামী আবু তোহাকে ডিজিএফআই গুম করেছে। ধর্মান্ধ মহলে হইহই রব। গোয়েন্দারাও নেমে গেলেন তদন্তে। তদন্ত চলাকালেই হঠাৎ বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো একদিন সেই ধর্মান্ধ হাজির হলেন ঢাকা শহরের উত্তরায় তার প্রথম স্ত্রীর বাড়িতে। তার আইনজীবী আদালতকে খোলাখুলি জানালেন দুই স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে, যা খুবই স্বাভাবিক, আবু তোহা অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, শান্তির সন্ধানে গাইবান্ধায় তার এক বন্ধুর বাড়িতে কিছুদিনের জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি যে বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়ির বয়স্কা মহিলা মালিক টেলিভিশনে প্রকাশ্যেই বলেছেন কবে কখন কেন ধর্মান্ধ আবু তোহা তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যে বিশালকায় বাড়িতে আবু তোহা আশ্রয় নিয়েছিলেন, সে বাড়িটিও দেখা গেছে টেলিভিশনের পর্দায়। দ্বিতীয় বিয়ের পর তার দুই স্ত্রী দুই বাড়িতে থাকতেন। তার আত্মপ্রকাশের পর দ্বিতীয় স্ত্রী চুপ হয়ে যান, আর প্রথম স্ত্রী তো কোনো কথা কখনো বলেননি।

আরও একটি গুমের নাটক ঘটিয়েছিলেন একজন তথাকথিত বামপন্থি আঁতেল ফরহাদ মজহার। তিনি নিজেই আত্মগোপনে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে একটি গুমের নাটক তৈরি করে পরে ধরা পড়ে গেলে একজন ভণ্ড হিসেবে পরিচিতি পান। ধরা পড়ার সময় তার সঙ্গে পাওয়া যায় কয়েকদিন বসবাসের জন্য বেশ কিছু কাপড়-চোপড়। তিনি আত্মগোপনে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন বিনা দ্বিধায়। এ নাটক ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তিনি বুজুর্গের মতো তত্ত্ববাণী প্রচার বন্ধ করেছেন, সম্ভবত লোকলজ্জার ভয়ে। এক মহাপণ্ডিতের মতো ভুয়া তাত্ত্বিক বাণী প্রচার করে এবং সদা সাদা পোশাক পরিধান করে বোঝাতে চেষ্টা করতেন তিনি নিজে কার্ল মার্কস অথবা হেগেল, এঙ্গেলের গুরু, কেননা এই তথাকথিত তাত্ত্বিক মার্কস-হেগেলের তত্ত্ব ভুল প্রমাণের চেষ্টা করতে দ্বিধা করেন না। বলতে চাইতেন তার মতো তাত্ত্বিক গুরু পৃথিবীতে আর দ্বিতীয় কেউ নেই। আত্মগোপনে যাওয়ার ভণ্ডামি ফাঁস হয়ে যাওয়ার পর তার মুখ থেকে আর তত্ত্বকথা প্রকাশ না পাওয়ায়, বহুজন তার যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি পেয়েছেন। তিনি মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা পরিহার করেছেন।

সর্বশেষ গুমের নাটক মঞ্চস্থ করেছিলেন রহিমা নামক এক রহস্যময়ী নারী। মাসখানেক আগে রহিমার ছেলেমেয়েরা হঠাৎই ঘোষণা করলেন রহিমাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা থানায়ও ডায়েরি করলেন। স্বভাবতই আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নেমে গেল রহিমাকে উদ্ধার অভিযানে। আগের মতোই চারদিকে হইচই। তবে আমাদের প্রশিক্ষিত গোয়েন্দা, পুলিশ ও র‌্যাব বাহিনীর দক্ষতার ফলে এ নাটকের পর্দা উন্মোচিত হতে দেরি হয়নি। কয়েকদিনের মধ্যেই রহিমাকে পাওয়া গেল ফরিদপুরে জনৈক পরিচিত ব্যক্তির বাড়িতে, যেখানে তিনি এই বলে আশ্রয় নিয়েছিলেন যে তার মেয়েরা সম্পত্তির দাবি করে তার জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আশ্রয় প্রদানকারী ব্যক্তিটি একসময় রহিমার দ্বিতীয় স্বামীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বাস করতেন এবং সেভাবেই তাদের পরিচয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা বাহিনী আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে রহিমার অবস্থান নিশ্চিত করেছিলেন। একই সময়ে তারা স্বাভাবিক নিয়মে সেই বাড়ির মালিক এবং অন্যদেরও গ্রেফতার করেছিলেন, কেননা রহিমা পুলিশকে বলেছিলেন সেই বাড়ির মালিক তাকে অপহরণ করেছেন। রহিমা এবং তার সন্তানরা, বিশেষ করে মরিয়ম মান্নান নামে এক মেয়ে এমন নাটক উপস্থাপন করলেন যা রূপকথার ভিত্তিতে রচিত ‘রহিম বাদশা-রূপবান কন্যা’র কাহিনিকেও হার মানায়। রহিমা এবং মেয়ে মরিয়ম মান্নান এরপর একের পর এক কাহিনি পাল্টিয়ে এবং নতুন কাহিনির অবতারণা করে সবাইকে হতভম্ব করে দেন। রহিমার মেয়ে মরিয়ম মান্নান এক মৃত মহিলার লাশ দেখে এও বলেছিলেন যে তিনি এ ব্যাপারে নিরঙ্কুশভাবে নিশ্চিত যে ওই মৃত মহিলাই তার মা রহিমা। কিন্তু পুলিশ-র‌্যাব রহিমাকে জীবিত অবস্থায় বের করার পর রহিমা-মরিয়ম মান্নানদের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যায়। শুরুতে যখন রহিমার তথাকথিত গুম হওয়ার কাহিনি প্রকাশ করা হয়েছিল, তখন বহুজন বিষয়টি সহানুভূতির সঙ্গে দেখছিলেন। পরে আসল ঘটনা ফাঁস হলে সবাই ভাবতে লাগলেন মা-মেয়ে কীভাবে তাদের বোকা বানিয়েছেন। মা-মেয়ের প্রতি সবার ঘৃণা তখন উছলে পড়ে। রহিমা বলেছেন তিনি বান্দরবান থেকে ট্রেনে ফরিদপুর গেছেন, যা অবান্তর কেননা বান্দরবান থেকে কোনো রেল সার্ভিস নেই। পুলিশ এও জানতে পেরেছে যে, রহিমা বান্দরবানে একটি রেস্তোরাঁয় চাকরি করেছেন। রহিমা এবং তদীয় মেয়ে মরিয়ম মান্নানের এহেন হঠকারিতার কারণে যেসব ব্যক্তি গ্রেফতার হয়ে বেশ কিছুদিন পুলিশ হেফাজতে ছিলেন তাদের পোষ্য ও সন্তানরা মানববন্ধন করে রহিমা এবং মরিয়ম মান্নানের বিচার দাবি করেছেন। জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের এ নাটক নতুন কিছু নয়, কোটাবিরোধী আন্দোলনের সময়ও সে উদ্ভট কিচ্ছা-কাহিনি তৈরি করেছিলেন। আরও জানা গেছে, মরিয়ম মান্নানের সঙ্গে বিএনপির রাজনীতির সম্পৃক্ততা রয়েছে এবং তিনি উঁচু মাপের রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশনা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী গুমের নাটকটি মঞ্চায়িত করেছিলেন।

ওপরে বর্ণিত চারটি অপঘটনা প্রমাণ করল বাংলাদেশে গুমের কিচ্ছা রচনার জন্য একটি অপশক্তি বিশ্রামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছে আমাদের পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে নিন্দনীয়ভাবে উপস্থাপনের জন্য, তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা খর্ব করার জন্য। কয়েক মাস আগে যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাবকে কৃষ্ণ তালিকাভুক্ত করেছে। ওপরের চারটি ভুয়া ঘটনা উদাহরণ মাত্র। এ ধরনের আরও বহু কিচ্ছা বানিয়ে গুমের উদ্ভট দাবিকে জোরালো করার চেষ্টা করেছে এ অপশক্তি। তারা অনেকাংশে এ অপপ্রচারে সফলও হয়েছে, যদিও বহু ক্ষেত্রেই পুলিশ-র‌্যাব ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে, যাদের গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে তাদের অনেকেই বিভিন্ন মামলার আসামি হয়ে গ্রেফতার এড়ানোর জন্য দেশ থেকে বা আবাসস্থল থেকে পালিয়েছেন। অনেকে অবৈধভাবে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন, যাদের পরবর্তীতে বিদেশে পাওয়া গেছে। অনেকে অবৈধভাবে সমুদ্রযাত্রার মাধ্যমে বিদেশে পাড়ি দিতে গিয়ে সাগরে ডুবে মারা গেছেন। অনেকে ব্যবসায়ী অংশীদারদের দ্বারা অপহৃত হয়েছেন। দুর্ভাগ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্র সরকার এসব ঘটনা যথোপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত করার চেষ্টা না করেই র‌্যাবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সোজা কথায় ‘চিলে কান নিয়ে গেল’ এমনটি শুনেই যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। আসলেই চিলে কান নিয়ে গেছে কি না তা যাচাই করার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা আশা করছি গভীর মনোযোগের সঙ্গে বিষয়গুলো নিরীক্ষা করলে যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ এ ভুয়া গুমের কাহিনির অসারতা উপলব্ধি করতে পারবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা