শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সুতোর ওপর হাঁটছি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুতোর ওপর হাঁটছি

আমাদের চারদিকে বিপদ। আমাদের পায়ে পায়ে মৃত্যু। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়তে পারি, ঝোপঝাড়ে গেলে সাপের কামড় খেতে পারি, নৌকো চড়লে ডুবে যেতে পারি, বাসে ট্রেনে বা উড়োজাহাজে কোথাও গেলে দুর্ঘটনায় পড়ে জীবন যেতে পারে। তারপরও আমরা জীবনযাপন করছি, রাস্তায় বেরোচ্ছি, যানবাহনে চড়ছি।  তাছাড়া প্রতিদিনই খাবার খাচ্ছি, পানীয় পান করছি, জেনেই করছি যে, আমরা যা খাচ্ছি, যা পান করছি, তার অনেক কিছুর মধ্যেই বিষ। আর্সেনিকযুক্ত পানি কি লোকে পান করছে না? জানার পরও যে পানিতে আর্সেনিক আছে? করছে। পান করার সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হচ্ছে না বলে গা করছে না। অনেক বছর পর কুফল ভোগ করতে হবে, সে নিয়ে দুশ্চিন্তা করার লোক বড় কম।

অনেকেই আমরা অল্প স্বল্প বিষ খেয়েও বেঁচে আছি। সর্ষের তেল খেলে ক্যান্সার হতে পারে, স্যাকারিন খেলে হতে পারে, নোনা মাছ খেলে হতে পারে, এরকম হাজারও খাদ্য, যা খেলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে, তাই বলে কি ওসব খাবার আমরা একেবারেই মুখে তুলি না? তুলি, কারণ ওই একই। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়ার আশঙ্কা আছে জেনেও আমরা রাস্তায় বেরোই, এবং এও জানি যে, সকলেই গাড়ি চাপা পড়ি না, কিছু লোক পড়ে। ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে এমন খাবার খেলেও সকলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হই না, কিছু লোক হয়। সকলেই ভেবে নিই, আমরা হয়তো ওই কিছু লোকের তালিকায় পড়বো না। সুতোর ওপর হেঁটে যাওয়াই হয়তো জীবন। সুতো ছিঁড়ে গেল, বা হাঁটতে গিয়ে একটু হেলে পড়লাম, তাহলেই পৃথিবীর খেলাধুলো সব শেষ করে যে শূন্য থেকে এসেছিলাম, সেই শূন্যে ফেরত যাবো।

কী করলে, কী খেলে কী ভালো হয়, কী খারাপ হয়, তা নিয়ে বহুকাল গবেষণা চলছে। গবেষণার ফল গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে বলে ধীরে ধীরে আমাদের চক্ষু খুলছে। আমরা সচেতন হচ্ছি। গবেষকরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন, গবেষকদের কাজই গবেষণা করা। কেউ মহাকাশ নিয়ে করেন, কেউ ব্যাঙের ছাতা নিয়ে করেন। মহাকাশের গবেষকদের কল্যাণেই আমরা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে জেনেছি। ব্যাঙের ছাতার গবেষকদের কাছে জেনেছি কিছু ব্যাঙের ছাতা শরীরের জন্য ভালো, কিছু ব্যাঙের ছাতা আবার খুবই বিষাক্ত। বিষাক্ত ব্যাঙের ছাতা থেকে আমরা দূরে থাকি। সবজি নিয়ে তো হামেশাই গবেষণা চলছে, স্টার্চি সবজির চেয়ে স্টার্চি নয় এমন সবজি ভালো। আলু, মিষ্টি কুমড়ো, ভুট্টা বা মটরশুটির চেয়ে সবুজ শাকপাতা, সালাদ-পাতা ভালো। তাছাড়াও গরু বা খাসির মাংসের চেয়ে মুরগির মাংস ভালো। যে কোনও মাছের চেয়ে ওমেগা থ্রি আছে এমন মাছ ভালো। ডিমের হলুদ অংশের চেয়ে ডিমের সাদা অংশ ভালো। সাদা ভাতের চেয়ে বাদামি ভাত ভালো।

তারপরও কথা আছে। মেপে কার্ব, মেপে প্রোটিন খেয়ে, শাক-সবজি ফলমূল খেয়ে, নিয়মিত ব্যায়াম করে, স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করেও কেউ কেউ হুট করে মরে যায়। কেউ আবার অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেও দীর্ঘকাল বেঁচে থাকে। ভালো জিনের কারণেই অনেকের ভাগ্য এমন সুপ্রসন্ন। মানুষের বেশির ভাগ অসুখ-বিসুখ জিনেই থাকে, জিনকে অস্বীকার করার স্পর্ধা কারও নেই।

আজকাল ডাক্তাররা রোগীকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনার পরিবারে কার কী অসুখ ছিল, কে কবে গত হয়েছেন?’ পরিবারে ক্যান্সার রোগ থাকলে রোগীর ক্যান্সার রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি, পরিবারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার ঘটনা থাকলে রোগীর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। জিনে রোগ থাকলেও আমরা ডাক্তারের পরামর্শে জীবনযাপন করে দুর্ঘটনা এড়াতে চেষ্টা করি। এককালে মানুষের গড়আয়ু কম ছিল, এখন বেশি। এর কারণ আমাদের সচেতনতা। সচেতনতা বাড়ছে গবেষণা বাড়ছে বলে। এককালে সিগারেট খাওয়াটা স্মার্টনেসের অংশ ছিল, এখন দিন দিন মানুষ সিগারেট ছাড়ছে। এর কারণ গবেষণায় পাওয়া গেছে সিগারেট খেলে ফুসফুসে ক্যান্সার হয়। এককালে মানুষ জানতোই না বায়ুদূষণের কারণে কী ক্ষতি হয় মানুষের, এখন জানে দূষিত বায়ুতে দীর্ঘকাল বাস করলে ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বায়ুদূষণ দূর করতে সরকারকে তাগাদা দিই, ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার রাখি, ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার করি।

কী খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়, তা জেনেও মানুষ তা খায়। সকলে সচেতন হতে চায় না। মদ সিগারেট ক্ষতিকর জানার পরও সেসবের দিকে হাত বাড়ায়। মাদকদ্রব্য সর্বনাশ করবে জেনেও মাদক সেবন করে। সকলেরই দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছে নেই। জীবনকে যেমন ইচ্ছে তেমনভাবে যাপন করে অকালে মরে যাওয়ার ইচ্ছে তো কারো কারো আছেই।

বড় স্বল্প, বড় অল্প, বড় চোখের-পলকে-চলে-যাওয়া জীবন আমাদের। এই জীবনকে দীর্ঘ করতে তারপরও আমরা অনেকেই যে যার মতো করে চেষ্টা করি। সব সময় সফল হই না। সুতো থেকে পা পিছলে পড়ে যাই। কিন্তু পা পিছলে যাবে বলে আমরা হাল ছেড়ে দিই না। বুদ্ধি কিছুটা থাকলেই মানুষ বুঝতে পারে যে জীবন একবারই আসে, যে জীবন যায়, সে জীবন চিরদিনের জন্যই যায়।

সেদিন একাত্তর টিভিতে এক কৃষি-গবেষককে ডেকে এনে যেভাবে যাচ্ছেতাইভাবে অপদস্থ করা হলো, তা দেখে এ কথাগুলো লিখছি। গবেষক তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন কোনো এক অঞ্চলের বেগুনে ক্যান্সার হতে পারে এমন কিছু উপাদান পাওয়া গেছে, এটি শুনে উপস্থাপিকা এবং আলোচকবৃন্দ এমন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন যে, গবেষককে অত্যন্ত অভদ্র, অশোভন, অশ্লীল ভাষায় অপমান করলেন। তারা মনে করেছেন, গবেষক বেগুনের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছেন, এ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়, মনে করেছেন এই কুৎসা বা ষড়যন্ত্রের ফলে সরকার অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়বেন, তাছাড়া বেগুন-চাষির ক্ষতি হবে, বেগুন যারা কেনাবেচা করে, তাদের ক্ষতি হবে। এই ক্ষতি তারা কিছুতেই হতে দেবেন না, সে কারণে গবেষণার ফল নিয়ে তারা তামাশা করলেন; হাস্যকর, বিরক্তিকর, অশালীন, অশ্লীল, উদ্ভট মন্তব্য করলেন, এবং ভাবলেন জনগণের বিরাট স্বার্থ দেখলেন তারা। আসলে যে এসব গবেষণাই জনগণের স্বার্থে করা, তা বুঝতে চাইলেন না একজনও। নিতান্তই মূর্খতার পরিচয় দিলেন।

বাংলাদেশ বলেই সম্ভব শুধু সরকারের চাটুকারিতায় পারদর্শিতার গুণে নানা প্রতিষ্ঠানের উচ্চস্থানে বসার সুযোগ পাওয়া। বিজ্ঞান সম্পর্কে, বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে, গবেষণাপত্র প্রকাশ সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান নেই, তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গবেষকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করতে! একাত্তর টিভির উচিত ছিল গবেষকের নতুন গবেষণা নিয়ে আলোচনা করার জন্য গবেষণা সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে এমন একজন বিজ্ঞানী বা বিজ্ঞানমনস্ক কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি বা বোধবুদ্ধি আছে এমন কাউকে নির্বাচন করা।

নারীরা যখন নিজেদের বুদ্ধিহীনতা জনসমক্ষে প্রকাশ করেন, আমার কষ্ট হয়। সম্ভবত আমি নারী বলেই নারীদের বুদ্ধিদীপ্ত দেখতে পছন্দ করি। দুর্ভাগ্যক্রমে আলোচনা অনুষ্ঠানের গবেষককে যাঁরা হেয় করেছেন, তারা সকলেই নারী।

আজকাল টেলিভিশনগুলোয় এমন হয়েছে যে, ঘটে দুই ছটাক বুদ্ধি নেই, এমন মেয়েদেরও টিভি-ক্যামেরার সামনে কিছু বুলি শিখিয়ে বসিয়ে দেওয়া হয় যাঁদের সম্বল বলতে সুন্দর নাক চোখ মুখ, সুন্দর দেহসৌষ্ঠব, সুন্দর পোশাক আশাক। তাঁরাই খবর পড়েন, তাঁরাই রাজনীতিকের সঙ্গে আলোচনায় বসেন, তাঁরাই বিজ্ঞানীকে প্রশ্ন করেন, অর্থনীতি বিষয়ে জ্ঞানদান করেন, শিল্প সাহিত্য এবং বিজ্ঞান নিয়ে বক্তৃতা করেন। জনগণ এঁদের দেখছে প্রতিদিন, এঁরাই হয়ে উঠছেন চেনা মুখ, এঁরাই হয়ে উঠছেন বরেণ্য বুদ্ধিজীবী।

দেশ যখন রসাতলে যায়, এভাবেই যায়।

পুরুষের অজ্ঞতা, মূর্খতা, হিংস্রতা দেখলে যেমন বলি, পুরুষের উদারতা, স্বার্থহীনতা, বুদ্ধিমত্তা দেখলেও বলি। মেয়েদের মধ্যে উদার নিঃস্বার্থ বুদ্ধিমতী যেমন আছে, মূর্খ হিংস্র মেয়েও তেমন আছে। কোদালকে কোদাল বলতেই পছন্দ করি, সে কারণেই গবেষককে হেনস্থা করেছেন যে মহিলারা তাঁদের মূর্খ বলেছি। অবশ্য একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে মূর্খ হয় না, কিছু ক্ষেত্রে তারা মূর্খ, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই মূর্খ নয়, বরং অতি বুদ্ধিমান। আমার তো কিছু ক্ষেত্রে মাথা কাজ করে, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই করে না। যে ক্ষেত্রে করে না, সে ক্ষেত্রে আমি নিজেকে বিজ্ঞ হিসেবে জাহির করতে যাই না। কখনো আমি স্পেসশিপ কী করে বানানো হয় তা নিয়ে কোথাও লেকচার দেব না। কেউ অনুরোধ করলে নিজের অপারগতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেব। ক্ষুদ্র স্বার্থে গবেষকদের যে যত হেনস্থাই করুক, তাঁদের কিন্তু নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। তাঁদের জন্যই এক ফসলের জায়গায় আমরা তিন ফসলের সুবিধে পাচ্ছি। তাঁদের জন্যই কীটনাশকের অপকারিতার কথা জেনেছি, এবং ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধ করেছি। তাঁদের কল্যাণেই আমরা পুষ্টিকর খাদ্য খেতে পারছি। খাদ্যের স্বল্পতাও আগের চেয়ে অনেক দূর হয়েছে।  সুতোর ওপর হাঁটছি আমরা, পায়ে পায়ে মৃত্যু আমাদের। এই সময় আমাদের সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ুর জন্য বিজ্ঞানীদের অবদান অপরিসীম। তাঁদের যদি আমরা শ্রদ্ধা না করি, আমরা নিজেদেরই শ্রদ্ধা করি না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৪৫ সেকেন্ড আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৬ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ