শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সুতোর ওপর হাঁটছি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুতোর ওপর হাঁটছি

আমাদের চারদিকে বিপদ। আমাদের পায়ে পায়ে মৃত্যু। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়তে পারি, ঝোপঝাড়ে গেলে সাপের কামড় খেতে পারি, নৌকো চড়লে ডুবে যেতে পারি, বাসে ট্রেনে বা উড়োজাহাজে কোথাও গেলে দুর্ঘটনায় পড়ে জীবন যেতে পারে। তারপরও আমরা জীবনযাপন করছি, রাস্তায় বেরোচ্ছি, যানবাহনে চড়ছি।  তাছাড়া প্রতিদিনই খাবার খাচ্ছি, পানীয় পান করছি, জেনেই করছি যে, আমরা যা খাচ্ছি, যা পান করছি, তার অনেক কিছুর মধ্যেই বিষ। আর্সেনিকযুক্ত পানি কি লোকে পান করছে না? জানার পরও যে পানিতে আর্সেনিক আছে? করছে। পান করার সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হচ্ছে না বলে গা করছে না। অনেক বছর পর কুফল ভোগ করতে হবে, সে নিয়ে দুশ্চিন্তা করার লোক বড় কম।

অনেকেই আমরা অল্প স্বল্প বিষ খেয়েও বেঁচে আছি। সর্ষের তেল খেলে ক্যান্সার হতে পারে, স্যাকারিন খেলে হতে পারে, নোনা মাছ খেলে হতে পারে, এরকম হাজারও খাদ্য, যা খেলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে, তাই বলে কি ওসব খাবার আমরা একেবারেই মুখে তুলি না? তুলি, কারণ ওই একই। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়ার আশঙ্কা আছে জেনেও আমরা রাস্তায় বেরোই, এবং এও জানি যে, সকলেই গাড়ি চাপা পড়ি না, কিছু লোক পড়ে। ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে এমন খাবার খেলেও সকলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হই না, কিছু লোক হয়। সকলেই ভেবে নিই, আমরা হয়তো ওই কিছু লোকের তালিকায় পড়বো না। সুতোর ওপর হেঁটে যাওয়াই হয়তো জীবন। সুতো ছিঁড়ে গেল, বা হাঁটতে গিয়ে একটু হেলে পড়লাম, তাহলেই পৃথিবীর খেলাধুলো সব শেষ করে যে শূন্য থেকে এসেছিলাম, সেই শূন্যে ফেরত যাবো।

কী করলে, কী খেলে কী ভালো হয়, কী খারাপ হয়, তা নিয়ে বহুকাল গবেষণা চলছে। গবেষণার ফল গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে বলে ধীরে ধীরে আমাদের চক্ষু খুলছে। আমরা সচেতন হচ্ছি। গবেষকরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন, গবেষকদের কাজই গবেষণা করা। কেউ মহাকাশ নিয়ে করেন, কেউ ব্যাঙের ছাতা নিয়ে করেন। মহাকাশের গবেষকদের কল্যাণেই আমরা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে জেনেছি। ব্যাঙের ছাতার গবেষকদের কাছে জেনেছি কিছু ব্যাঙের ছাতা শরীরের জন্য ভালো, কিছু ব্যাঙের ছাতা আবার খুবই বিষাক্ত। বিষাক্ত ব্যাঙের ছাতা থেকে আমরা দূরে থাকি। সবজি নিয়ে তো হামেশাই গবেষণা চলছে, স্টার্চি সবজির চেয়ে স্টার্চি নয় এমন সবজি ভালো। আলু, মিষ্টি কুমড়ো, ভুট্টা বা মটরশুটির চেয়ে সবুজ শাকপাতা, সালাদ-পাতা ভালো। তাছাড়াও গরু বা খাসির মাংসের চেয়ে মুরগির মাংস ভালো। যে কোনও মাছের চেয়ে ওমেগা থ্রি আছে এমন মাছ ভালো। ডিমের হলুদ অংশের চেয়ে ডিমের সাদা অংশ ভালো। সাদা ভাতের চেয়ে বাদামি ভাত ভালো।

তারপরও কথা আছে। মেপে কার্ব, মেপে প্রোটিন খেয়ে, শাক-সবজি ফলমূল খেয়ে, নিয়মিত ব্যায়াম করে, স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করেও কেউ কেউ হুট করে মরে যায়। কেউ আবার অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেও দীর্ঘকাল বেঁচে থাকে। ভালো জিনের কারণেই অনেকের ভাগ্য এমন সুপ্রসন্ন। মানুষের বেশির ভাগ অসুখ-বিসুখ জিনেই থাকে, জিনকে অস্বীকার করার স্পর্ধা কারও নেই।

আজকাল ডাক্তাররা রোগীকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনার পরিবারে কার কী অসুখ ছিল, কে কবে গত হয়েছেন?’ পরিবারে ক্যান্সার রোগ থাকলে রোগীর ক্যান্সার রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি, পরিবারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার ঘটনা থাকলে রোগীর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। জিনে রোগ থাকলেও আমরা ডাক্তারের পরামর্শে জীবনযাপন করে দুর্ঘটনা এড়াতে চেষ্টা করি। এককালে মানুষের গড়আয়ু কম ছিল, এখন বেশি। এর কারণ আমাদের সচেতনতা। সচেতনতা বাড়ছে গবেষণা বাড়ছে বলে। এককালে সিগারেট খাওয়াটা স্মার্টনেসের অংশ ছিল, এখন দিন দিন মানুষ সিগারেট ছাড়ছে। এর কারণ গবেষণায় পাওয়া গেছে সিগারেট খেলে ফুসফুসে ক্যান্সার হয়। এককালে মানুষ জানতোই না বায়ুদূষণের কারণে কী ক্ষতি হয় মানুষের, এখন জানে দূষিত বায়ুতে দীর্ঘকাল বাস করলে ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বায়ুদূষণ দূর করতে সরকারকে তাগাদা দিই, ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার রাখি, ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার করি।

কী খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়, তা জেনেও মানুষ তা খায়। সকলে সচেতন হতে চায় না। মদ সিগারেট ক্ষতিকর জানার পরও সেসবের দিকে হাত বাড়ায়। মাদকদ্রব্য সর্বনাশ করবে জেনেও মাদক সেবন করে। সকলেরই দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছে নেই। জীবনকে যেমন ইচ্ছে তেমনভাবে যাপন করে অকালে মরে যাওয়ার ইচ্ছে তো কারো কারো আছেই।

বড় স্বল্প, বড় অল্প, বড় চোখের-পলকে-চলে-যাওয়া জীবন আমাদের। এই জীবনকে দীর্ঘ করতে তারপরও আমরা অনেকেই যে যার মতো করে চেষ্টা করি। সব সময় সফল হই না। সুতো থেকে পা পিছলে পড়ে যাই। কিন্তু পা পিছলে যাবে বলে আমরা হাল ছেড়ে দিই না। বুদ্ধি কিছুটা থাকলেই মানুষ বুঝতে পারে যে জীবন একবারই আসে, যে জীবন যায়, সে জীবন চিরদিনের জন্যই যায়।

সেদিন একাত্তর টিভিতে এক কৃষি-গবেষককে ডেকে এনে যেভাবে যাচ্ছেতাইভাবে অপদস্থ করা হলো, তা দেখে এ কথাগুলো লিখছি। গবেষক তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন কোনো এক অঞ্চলের বেগুনে ক্যান্সার হতে পারে এমন কিছু উপাদান পাওয়া গেছে, এটি শুনে উপস্থাপিকা এবং আলোচকবৃন্দ এমন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন যে, গবেষককে অত্যন্ত অভদ্র, অশোভন, অশ্লীল ভাষায় অপমান করলেন। তারা মনে করেছেন, গবেষক বেগুনের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছেন, এ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়, মনে করেছেন এই কুৎসা বা ষড়যন্ত্রের ফলে সরকার অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়বেন, তাছাড়া বেগুন-চাষির ক্ষতি হবে, বেগুন যারা কেনাবেচা করে, তাদের ক্ষতি হবে। এই ক্ষতি তারা কিছুতেই হতে দেবেন না, সে কারণে গবেষণার ফল নিয়ে তারা তামাশা করলেন; হাস্যকর, বিরক্তিকর, অশালীন, অশ্লীল, উদ্ভট মন্তব্য করলেন, এবং ভাবলেন জনগণের বিরাট স্বার্থ দেখলেন তারা। আসলে যে এসব গবেষণাই জনগণের স্বার্থে করা, তা বুঝতে চাইলেন না একজনও। নিতান্তই মূর্খতার পরিচয় দিলেন।

বাংলাদেশ বলেই সম্ভব শুধু সরকারের চাটুকারিতায় পারদর্শিতার গুণে নানা প্রতিষ্ঠানের উচ্চস্থানে বসার সুযোগ পাওয়া। বিজ্ঞান সম্পর্কে, বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে, গবেষণাপত্র প্রকাশ সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান নেই, তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গবেষকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করতে! একাত্তর টিভির উচিত ছিল গবেষকের নতুন গবেষণা নিয়ে আলোচনা করার জন্য গবেষণা সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে এমন একজন বিজ্ঞানী বা বিজ্ঞানমনস্ক কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি বা বোধবুদ্ধি আছে এমন কাউকে নির্বাচন করা।

নারীরা যখন নিজেদের বুদ্ধিহীনতা জনসমক্ষে প্রকাশ করেন, আমার কষ্ট হয়। সম্ভবত আমি নারী বলেই নারীদের বুদ্ধিদীপ্ত দেখতে পছন্দ করি। দুর্ভাগ্যক্রমে আলোচনা অনুষ্ঠানের গবেষককে যাঁরা হেয় করেছেন, তারা সকলেই নারী।

আজকাল টেলিভিশনগুলোয় এমন হয়েছে যে, ঘটে দুই ছটাক বুদ্ধি নেই, এমন মেয়েদেরও টিভি-ক্যামেরার সামনে কিছু বুলি শিখিয়ে বসিয়ে দেওয়া হয় যাঁদের সম্বল বলতে সুন্দর নাক চোখ মুখ, সুন্দর দেহসৌষ্ঠব, সুন্দর পোশাক আশাক। তাঁরাই খবর পড়েন, তাঁরাই রাজনীতিকের সঙ্গে আলোচনায় বসেন, তাঁরাই বিজ্ঞানীকে প্রশ্ন করেন, অর্থনীতি বিষয়ে জ্ঞানদান করেন, শিল্প সাহিত্য এবং বিজ্ঞান নিয়ে বক্তৃতা করেন। জনগণ এঁদের দেখছে প্রতিদিন, এঁরাই হয়ে উঠছেন চেনা মুখ, এঁরাই হয়ে উঠছেন বরেণ্য বুদ্ধিজীবী।

দেশ যখন রসাতলে যায়, এভাবেই যায়।

পুরুষের অজ্ঞতা, মূর্খতা, হিংস্রতা দেখলে যেমন বলি, পুরুষের উদারতা, স্বার্থহীনতা, বুদ্ধিমত্তা দেখলেও বলি। মেয়েদের মধ্যে উদার নিঃস্বার্থ বুদ্ধিমতী যেমন আছে, মূর্খ হিংস্র মেয়েও তেমন আছে। কোদালকে কোদাল বলতেই পছন্দ করি, সে কারণেই গবেষককে হেনস্থা করেছেন যে মহিলারা তাঁদের মূর্খ বলেছি। অবশ্য একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে মূর্খ হয় না, কিছু ক্ষেত্রে তারা মূর্খ, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই মূর্খ নয়, বরং অতি বুদ্ধিমান। আমার তো কিছু ক্ষেত্রে মাথা কাজ করে, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই করে না। যে ক্ষেত্রে করে না, সে ক্ষেত্রে আমি নিজেকে বিজ্ঞ হিসেবে জাহির করতে যাই না। কখনো আমি স্পেসশিপ কী করে বানানো হয় তা নিয়ে কোথাও লেকচার দেব না। কেউ অনুরোধ করলে নিজের অপারগতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেব। ক্ষুদ্র স্বার্থে গবেষকদের যে যত হেনস্থাই করুক, তাঁদের কিন্তু নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। তাঁদের জন্যই এক ফসলের জায়গায় আমরা তিন ফসলের সুবিধে পাচ্ছি। তাঁদের জন্যই কীটনাশকের অপকারিতার কথা জেনেছি, এবং ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধ করেছি। তাঁদের কল্যাণেই আমরা পুষ্টিকর খাদ্য খেতে পারছি। খাদ্যের স্বল্পতাও আগের চেয়ে অনেক দূর হয়েছে।  সুতোর ওপর হাঁটছি আমরা, পায়ে পায়ে মৃত্যু আমাদের। এই সময় আমাদের সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ুর জন্য বিজ্ঞানীদের অবদান অপরিসীম। তাঁদের যদি আমরা শ্রদ্ধা না করি, আমরা নিজেদেরই শ্রদ্ধা করি না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা