শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সুতোর ওপর হাঁটছি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুতোর ওপর হাঁটছি

আমাদের চারদিকে বিপদ। আমাদের পায়ে পায়ে মৃত্যু। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়তে পারি, ঝোপঝাড়ে গেলে সাপের কামড় খেতে পারি, নৌকো চড়লে ডুবে যেতে পারি, বাসে ট্রেনে বা উড়োজাহাজে কোথাও গেলে দুর্ঘটনায় পড়ে জীবন যেতে পারে। তারপরও আমরা জীবনযাপন করছি, রাস্তায় বেরোচ্ছি, যানবাহনে চড়ছি।  তাছাড়া প্রতিদিনই খাবার খাচ্ছি, পানীয় পান করছি, জেনেই করছি যে, আমরা যা খাচ্ছি, যা পান করছি, তার অনেক কিছুর মধ্যেই বিষ। আর্সেনিকযুক্ত পানি কি লোকে পান করছে না? জানার পরও যে পানিতে আর্সেনিক আছে? করছে। পান করার সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হচ্ছে না বলে গা করছে না। অনেক বছর পর কুফল ভোগ করতে হবে, সে নিয়ে দুশ্চিন্তা করার লোক বড় কম।

অনেকেই আমরা অল্প স্বল্প বিষ খেয়েও বেঁচে আছি। সর্ষের তেল খেলে ক্যান্সার হতে পারে, স্যাকারিন খেলে হতে পারে, নোনা মাছ খেলে হতে পারে, এরকম হাজারও খাদ্য, যা খেলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে, তাই বলে কি ওসব খাবার আমরা একেবারেই মুখে তুলি না? তুলি, কারণ ওই একই। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়ার আশঙ্কা আছে জেনেও আমরা রাস্তায় বেরোই, এবং এও জানি যে, সকলেই গাড়ি চাপা পড়ি না, কিছু লোক পড়ে। ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে এমন খাবার খেলেও সকলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হই না, কিছু লোক হয়। সকলেই ভেবে নিই, আমরা হয়তো ওই কিছু লোকের তালিকায় পড়বো না। সুতোর ওপর হেঁটে যাওয়াই হয়তো জীবন। সুতো ছিঁড়ে গেল, বা হাঁটতে গিয়ে একটু হেলে পড়লাম, তাহলেই পৃথিবীর খেলাধুলো সব শেষ করে যে শূন্য থেকে এসেছিলাম, সেই শূন্যে ফেরত যাবো।

কী করলে, কী খেলে কী ভালো হয়, কী খারাপ হয়, তা নিয়ে বহুকাল গবেষণা চলছে। গবেষণার ফল গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে বলে ধীরে ধীরে আমাদের চক্ষু খুলছে। আমরা সচেতন হচ্ছি। গবেষকরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন, গবেষকদের কাজই গবেষণা করা। কেউ মহাকাশ নিয়ে করেন, কেউ ব্যাঙের ছাতা নিয়ে করেন। মহাকাশের গবেষকদের কল্যাণেই আমরা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে জেনেছি। ব্যাঙের ছাতার গবেষকদের কাছে জেনেছি কিছু ব্যাঙের ছাতা শরীরের জন্য ভালো, কিছু ব্যাঙের ছাতা আবার খুবই বিষাক্ত। বিষাক্ত ব্যাঙের ছাতা থেকে আমরা দূরে থাকি। সবজি নিয়ে তো হামেশাই গবেষণা চলছে, স্টার্চি সবজির চেয়ে স্টার্চি নয় এমন সবজি ভালো। আলু, মিষ্টি কুমড়ো, ভুট্টা বা মটরশুটির চেয়ে সবুজ শাকপাতা, সালাদ-পাতা ভালো। তাছাড়াও গরু বা খাসির মাংসের চেয়ে মুরগির মাংস ভালো। যে কোনও মাছের চেয়ে ওমেগা থ্রি আছে এমন মাছ ভালো। ডিমের হলুদ অংশের চেয়ে ডিমের সাদা অংশ ভালো। সাদা ভাতের চেয়ে বাদামি ভাত ভালো।

তারপরও কথা আছে। মেপে কার্ব, মেপে প্রোটিন খেয়ে, শাক-সবজি ফলমূল খেয়ে, নিয়মিত ব্যায়াম করে, স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করেও কেউ কেউ হুট করে মরে যায়। কেউ আবার অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেও দীর্ঘকাল বেঁচে থাকে। ভালো জিনের কারণেই অনেকের ভাগ্য এমন সুপ্রসন্ন। মানুষের বেশির ভাগ অসুখ-বিসুখ জিনেই থাকে, জিনকে অস্বীকার করার স্পর্ধা কারও নেই।

আজকাল ডাক্তাররা রোগীকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনার পরিবারে কার কী অসুখ ছিল, কে কবে গত হয়েছেন?’ পরিবারে ক্যান্সার রোগ থাকলে রোগীর ক্যান্সার রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি, পরিবারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার ঘটনা থাকলে রোগীর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। জিনে রোগ থাকলেও আমরা ডাক্তারের পরামর্শে জীবনযাপন করে দুর্ঘটনা এড়াতে চেষ্টা করি। এককালে মানুষের গড়আয়ু কম ছিল, এখন বেশি। এর কারণ আমাদের সচেতনতা। সচেতনতা বাড়ছে গবেষণা বাড়ছে বলে। এককালে সিগারেট খাওয়াটা স্মার্টনেসের অংশ ছিল, এখন দিন দিন মানুষ সিগারেট ছাড়ছে। এর কারণ গবেষণায় পাওয়া গেছে সিগারেট খেলে ফুসফুসে ক্যান্সার হয়। এককালে মানুষ জানতোই না বায়ুদূষণের কারণে কী ক্ষতি হয় মানুষের, এখন জানে দূষিত বায়ুতে দীর্ঘকাল বাস করলে ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বায়ুদূষণ দূর করতে সরকারকে তাগাদা দিই, ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার রাখি, ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার করি।

কী খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়, তা জেনেও মানুষ তা খায়। সকলে সচেতন হতে চায় না। মদ সিগারেট ক্ষতিকর জানার পরও সেসবের দিকে হাত বাড়ায়। মাদকদ্রব্য সর্বনাশ করবে জেনেও মাদক সেবন করে। সকলেরই দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছে নেই। জীবনকে যেমন ইচ্ছে তেমনভাবে যাপন করে অকালে মরে যাওয়ার ইচ্ছে তো কারো কারো আছেই।

বড় স্বল্প, বড় অল্প, বড় চোখের-পলকে-চলে-যাওয়া জীবন আমাদের। এই জীবনকে দীর্ঘ করতে তারপরও আমরা অনেকেই যে যার মতো করে চেষ্টা করি। সব সময় সফল হই না। সুতো থেকে পা পিছলে পড়ে যাই। কিন্তু পা পিছলে যাবে বলে আমরা হাল ছেড়ে দিই না। বুদ্ধি কিছুটা থাকলেই মানুষ বুঝতে পারে যে জীবন একবারই আসে, যে জীবন যায়, সে জীবন চিরদিনের জন্যই যায়।

সেদিন একাত্তর টিভিতে এক কৃষি-গবেষককে ডেকে এনে যেভাবে যাচ্ছেতাইভাবে অপদস্থ করা হলো, তা দেখে এ কথাগুলো লিখছি। গবেষক তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন কোনো এক অঞ্চলের বেগুনে ক্যান্সার হতে পারে এমন কিছু উপাদান পাওয়া গেছে, এটি শুনে উপস্থাপিকা এবং আলোচকবৃন্দ এমন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন যে, গবেষককে অত্যন্ত অভদ্র, অশোভন, অশ্লীল ভাষায় অপমান করলেন। তারা মনে করেছেন, গবেষক বেগুনের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছেন, এ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়, মনে করেছেন এই কুৎসা বা ষড়যন্ত্রের ফলে সরকার অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়বেন, তাছাড়া বেগুন-চাষির ক্ষতি হবে, বেগুন যারা কেনাবেচা করে, তাদের ক্ষতি হবে। এই ক্ষতি তারা কিছুতেই হতে দেবেন না, সে কারণে গবেষণার ফল নিয়ে তারা তামাশা করলেন; হাস্যকর, বিরক্তিকর, অশালীন, অশ্লীল, উদ্ভট মন্তব্য করলেন, এবং ভাবলেন জনগণের বিরাট স্বার্থ দেখলেন তারা। আসলে যে এসব গবেষণাই জনগণের স্বার্থে করা, তা বুঝতে চাইলেন না একজনও। নিতান্তই মূর্খতার পরিচয় দিলেন।

বাংলাদেশ বলেই সম্ভব শুধু সরকারের চাটুকারিতায় পারদর্শিতার গুণে নানা প্রতিষ্ঠানের উচ্চস্থানে বসার সুযোগ পাওয়া। বিজ্ঞান সম্পর্কে, বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে, গবেষণাপত্র প্রকাশ সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান নেই, তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গবেষকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করতে! একাত্তর টিভির উচিত ছিল গবেষকের নতুন গবেষণা নিয়ে আলোচনা করার জন্য গবেষণা সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে এমন একজন বিজ্ঞানী বা বিজ্ঞানমনস্ক কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি বা বোধবুদ্ধি আছে এমন কাউকে নির্বাচন করা।

নারীরা যখন নিজেদের বুদ্ধিহীনতা জনসমক্ষে প্রকাশ করেন, আমার কষ্ট হয়। সম্ভবত আমি নারী বলেই নারীদের বুদ্ধিদীপ্ত দেখতে পছন্দ করি। দুর্ভাগ্যক্রমে আলোচনা অনুষ্ঠানের গবেষককে যাঁরা হেয় করেছেন, তারা সকলেই নারী।

আজকাল টেলিভিশনগুলোয় এমন হয়েছে যে, ঘটে দুই ছটাক বুদ্ধি নেই, এমন মেয়েদেরও টিভি-ক্যামেরার সামনে কিছু বুলি শিখিয়ে বসিয়ে দেওয়া হয় যাঁদের সম্বল বলতে সুন্দর নাক চোখ মুখ, সুন্দর দেহসৌষ্ঠব, সুন্দর পোশাক আশাক। তাঁরাই খবর পড়েন, তাঁরাই রাজনীতিকের সঙ্গে আলোচনায় বসেন, তাঁরাই বিজ্ঞানীকে প্রশ্ন করেন, অর্থনীতি বিষয়ে জ্ঞানদান করেন, শিল্প সাহিত্য এবং বিজ্ঞান নিয়ে বক্তৃতা করেন। জনগণ এঁদের দেখছে প্রতিদিন, এঁরাই হয়ে উঠছেন চেনা মুখ, এঁরাই হয়ে উঠছেন বরেণ্য বুদ্ধিজীবী।

দেশ যখন রসাতলে যায়, এভাবেই যায়।

পুরুষের অজ্ঞতা, মূর্খতা, হিংস্রতা দেখলে যেমন বলি, পুরুষের উদারতা, স্বার্থহীনতা, বুদ্ধিমত্তা দেখলেও বলি। মেয়েদের মধ্যে উদার নিঃস্বার্থ বুদ্ধিমতী যেমন আছে, মূর্খ হিংস্র মেয়েও তেমন আছে। কোদালকে কোদাল বলতেই পছন্দ করি, সে কারণেই গবেষককে হেনস্থা করেছেন যে মহিলারা তাঁদের মূর্খ বলেছি। অবশ্য একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে মূর্খ হয় না, কিছু ক্ষেত্রে তারা মূর্খ, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই মূর্খ নয়, বরং অতি বুদ্ধিমান। আমার তো কিছু ক্ষেত্রে মাথা কাজ করে, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই করে না। যে ক্ষেত্রে করে না, সে ক্ষেত্রে আমি নিজেকে বিজ্ঞ হিসেবে জাহির করতে যাই না। কখনো আমি স্পেসশিপ কী করে বানানো হয় তা নিয়ে কোথাও লেকচার দেব না। কেউ অনুরোধ করলে নিজের অপারগতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেব। ক্ষুদ্র স্বার্থে গবেষকদের যে যত হেনস্থাই করুক, তাঁদের কিন্তু নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। তাঁদের জন্যই এক ফসলের জায়গায় আমরা তিন ফসলের সুবিধে পাচ্ছি। তাঁদের জন্যই কীটনাশকের অপকারিতার কথা জেনেছি, এবং ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধ করেছি। তাঁদের কল্যাণেই আমরা পুষ্টিকর খাদ্য খেতে পারছি। খাদ্যের স্বল্পতাও আগের চেয়ে অনেক দূর হয়েছে।  সুতোর ওপর হাঁটছি আমরা, পায়ে পায়ে মৃত্যু আমাদের। এই সময় আমাদের সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ুর জন্য বিজ্ঞানীদের অবদান অপরিসীম। তাঁদের যদি আমরা শ্রদ্ধা না করি, আমরা নিজেদেরই শ্রদ্ধা করি না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ