শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সুতোর ওপর হাঁটছি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুতোর ওপর হাঁটছি

আমাদের চারদিকে বিপদ। আমাদের পায়ে পায়ে মৃত্যু। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়তে পারি, ঝোপঝাড়ে গেলে সাপের কামড় খেতে পারি, নৌকো চড়লে ডুবে যেতে পারি, বাসে ট্রেনে বা উড়োজাহাজে কোথাও গেলে দুর্ঘটনায় পড়ে জীবন যেতে পারে। তারপরও আমরা জীবনযাপন করছি, রাস্তায় বেরোচ্ছি, যানবাহনে চড়ছি।  তাছাড়া প্রতিদিনই খাবার খাচ্ছি, পানীয় পান করছি, জেনেই করছি যে, আমরা যা খাচ্ছি, যা পান করছি, তার অনেক কিছুর মধ্যেই বিষ। আর্সেনিকযুক্ত পানি কি লোকে পান করছে না? জানার পরও যে পানিতে আর্সেনিক আছে? করছে। পান করার সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু হচ্ছে না বলে গা করছে না। অনেক বছর পর কুফল ভোগ করতে হবে, সে নিয়ে দুশ্চিন্তা করার লোক বড় কম।

অনেকেই আমরা অল্প স্বল্প বিষ খেয়েও বেঁচে আছি। সর্ষের তেল খেলে ক্যান্সার হতে পারে, স্যাকারিন খেলে হতে পারে, নোনা মাছ খেলে হতে পারে, এরকম হাজারও খাদ্য, যা খেলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে, তাই বলে কি ওসব খাবার আমরা একেবারেই মুখে তুলি না? তুলি, কারণ ওই একই। রাস্তায় বেরোলে গাড়ি চাপা পড়ার আশঙ্কা আছে জেনেও আমরা রাস্তায় বেরোই, এবং এও জানি যে, সকলেই গাড়ি চাপা পড়ি না, কিছু লোক পড়ে। ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা আছে এমন খাবার খেলেও সকলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হই না, কিছু লোক হয়। সকলেই ভেবে নিই, আমরা হয়তো ওই কিছু লোকের তালিকায় পড়বো না। সুতোর ওপর হেঁটে যাওয়াই হয়তো জীবন। সুতো ছিঁড়ে গেল, বা হাঁটতে গিয়ে একটু হেলে পড়লাম, তাহলেই পৃথিবীর খেলাধুলো সব শেষ করে যে শূন্য থেকে এসেছিলাম, সেই শূন্যে ফেরত যাবো।

কী করলে, কী খেলে কী ভালো হয়, কী খারাপ হয়, তা নিয়ে বহুকাল গবেষণা চলছে। গবেষণার ফল গণমাধ্যমে প্রচার হচ্ছে বলে ধীরে ধীরে আমাদের চক্ষু খুলছে। আমরা সচেতন হচ্ছি। গবেষকরা প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন, গবেষকদের কাজই গবেষণা করা। কেউ মহাকাশ নিয়ে করেন, কেউ ব্যাঙের ছাতা নিয়ে করেন। মহাকাশের গবেষকদের কল্যাণেই আমরা বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে জেনেছি। ব্যাঙের ছাতার গবেষকদের কাছে জেনেছি কিছু ব্যাঙের ছাতা শরীরের জন্য ভালো, কিছু ব্যাঙের ছাতা আবার খুবই বিষাক্ত। বিষাক্ত ব্যাঙের ছাতা থেকে আমরা দূরে থাকি। সবজি নিয়ে তো হামেশাই গবেষণা চলছে, স্টার্চি সবজির চেয়ে স্টার্চি নয় এমন সবজি ভালো। আলু, মিষ্টি কুমড়ো, ভুট্টা বা মটরশুটির চেয়ে সবুজ শাকপাতা, সালাদ-পাতা ভালো। তাছাড়াও গরু বা খাসির মাংসের চেয়ে মুরগির মাংস ভালো। যে কোনও মাছের চেয়ে ওমেগা থ্রি আছে এমন মাছ ভালো। ডিমের হলুদ অংশের চেয়ে ডিমের সাদা অংশ ভালো। সাদা ভাতের চেয়ে বাদামি ভাত ভালো।

তারপরও কথা আছে। মেপে কার্ব, মেপে প্রোটিন খেয়ে, শাক-সবজি ফলমূল খেয়ে, নিয়মিত ব্যায়াম করে, স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করেও কেউ কেউ হুট করে মরে যায়। কেউ আবার অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেও দীর্ঘকাল বেঁচে থাকে। ভালো জিনের কারণেই অনেকের ভাগ্য এমন সুপ্রসন্ন। মানুষের বেশির ভাগ অসুখ-বিসুখ জিনেই থাকে, জিনকে অস্বীকার করার স্পর্ধা কারও নেই।

আজকাল ডাক্তাররা রোগীকে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনার পরিবারে কার কী অসুখ ছিল, কে কবে গত হয়েছেন?’ পরিবারে ক্যান্সার রোগ থাকলে রোগীর ক্যান্সার রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি, পরিবারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার ঘটনা থাকলে রোগীর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। জিনে রোগ থাকলেও আমরা ডাক্তারের পরামর্শে জীবনযাপন করে দুর্ঘটনা এড়াতে চেষ্টা করি। এককালে মানুষের গড়আয়ু কম ছিল, এখন বেশি। এর কারণ আমাদের সচেতনতা। সচেতনতা বাড়ছে গবেষণা বাড়ছে বলে। এককালে সিগারেট খাওয়াটা স্মার্টনেসের অংশ ছিল, এখন দিন দিন মানুষ সিগারেট ছাড়ছে। এর কারণ গবেষণায় পাওয়া গেছে সিগারেট খেলে ফুসফুসে ক্যান্সার হয়। এককালে মানুষ জানতোই না বায়ুদূষণের কারণে কী ক্ষতি হয় মানুষের, এখন জানে দূষিত বায়ুতে দীর্ঘকাল বাস করলে ফুসফুসে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বায়ুদূষণ দূর করতে সরকারকে তাগাদা দিই, ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার রাখি, ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার করি।

কী খেলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়, তা জেনেও মানুষ তা খায়। সকলে সচেতন হতে চায় না। মদ সিগারেট ক্ষতিকর জানার পরও সেসবের দিকে হাত বাড়ায়। মাদকদ্রব্য সর্বনাশ করবে জেনেও মাদক সেবন করে। সকলেরই দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছে নেই। জীবনকে যেমন ইচ্ছে তেমনভাবে যাপন করে অকালে মরে যাওয়ার ইচ্ছে তো কারো কারো আছেই।

বড় স্বল্প, বড় অল্প, বড় চোখের-পলকে-চলে-যাওয়া জীবন আমাদের। এই জীবনকে দীর্ঘ করতে তারপরও আমরা অনেকেই যে যার মতো করে চেষ্টা করি। সব সময় সফল হই না। সুতো থেকে পা পিছলে পড়ে যাই। কিন্তু পা পিছলে যাবে বলে আমরা হাল ছেড়ে দিই না। বুদ্ধি কিছুটা থাকলেই মানুষ বুঝতে পারে যে জীবন একবারই আসে, যে জীবন যায়, সে জীবন চিরদিনের জন্যই যায়।

সেদিন একাত্তর টিভিতে এক কৃষি-গবেষককে ডেকে এনে যেভাবে যাচ্ছেতাইভাবে অপদস্থ করা হলো, তা দেখে এ কথাগুলো লিখছি। গবেষক তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন কোনো এক অঞ্চলের বেগুনে ক্যান্সার হতে পারে এমন কিছু উপাদান পাওয়া গেছে, এটি শুনে উপস্থাপিকা এবং আলোচকবৃন্দ এমন ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন যে, গবেষককে অত্যন্ত অভদ্র, অশোভন, অশ্লীল ভাষায় অপমান করলেন। তারা মনে করেছেন, গবেষক বেগুনের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছেন, এ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়, মনে করেছেন এই কুৎসা বা ষড়যন্ত্রের ফলে সরকার অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়বেন, তাছাড়া বেগুন-চাষির ক্ষতি হবে, বেগুন যারা কেনাবেচা করে, তাদের ক্ষতি হবে। এই ক্ষতি তারা কিছুতেই হতে দেবেন না, সে কারণে গবেষণার ফল নিয়ে তারা তামাশা করলেন; হাস্যকর, বিরক্তিকর, অশালীন, অশ্লীল, উদ্ভট মন্তব্য করলেন, এবং ভাবলেন জনগণের বিরাট স্বার্থ দেখলেন তারা। আসলে যে এসব গবেষণাই জনগণের স্বার্থে করা, তা বুঝতে চাইলেন না একজনও। নিতান্তই মূর্খতার পরিচয় দিলেন।

বাংলাদেশ বলেই সম্ভব শুধু সরকারের চাটুকারিতায় পারদর্শিতার গুণে নানা প্রতিষ্ঠানের উচ্চস্থানে বসার সুযোগ পাওয়া। বিজ্ঞান সম্পর্কে, বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্পর্কে, গবেষণাপত্র প্রকাশ সম্পর্কে যাদের ন্যূনতম জ্ঞান নেই, তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গবেষকের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করতে! একাত্তর টিভির উচিত ছিল গবেষকের নতুন গবেষণা নিয়ে আলোচনা করার জন্য গবেষণা সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে এমন একজন বিজ্ঞানী বা বিজ্ঞানমনস্ক কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি বা বোধবুদ্ধি আছে এমন কাউকে নির্বাচন করা।

নারীরা যখন নিজেদের বুদ্ধিহীনতা জনসমক্ষে প্রকাশ করেন, আমার কষ্ট হয়। সম্ভবত আমি নারী বলেই নারীদের বুদ্ধিদীপ্ত দেখতে পছন্দ করি। দুর্ভাগ্যক্রমে আলোচনা অনুষ্ঠানের গবেষককে যাঁরা হেয় করেছেন, তারা সকলেই নারী।

আজকাল টেলিভিশনগুলোয় এমন হয়েছে যে, ঘটে দুই ছটাক বুদ্ধি নেই, এমন মেয়েদেরও টিভি-ক্যামেরার সামনে কিছু বুলি শিখিয়ে বসিয়ে দেওয়া হয় যাঁদের সম্বল বলতে সুন্দর নাক চোখ মুখ, সুন্দর দেহসৌষ্ঠব, সুন্দর পোশাক আশাক। তাঁরাই খবর পড়েন, তাঁরাই রাজনীতিকের সঙ্গে আলোচনায় বসেন, তাঁরাই বিজ্ঞানীকে প্রশ্ন করেন, অর্থনীতি বিষয়ে জ্ঞানদান করেন, শিল্প সাহিত্য এবং বিজ্ঞান নিয়ে বক্তৃতা করেন। জনগণ এঁদের দেখছে প্রতিদিন, এঁরাই হয়ে উঠছেন চেনা মুখ, এঁরাই হয়ে উঠছেন বরেণ্য বুদ্ধিজীবী।

দেশ যখন রসাতলে যায়, এভাবেই যায়।

পুরুষের অজ্ঞতা, মূর্খতা, হিংস্রতা দেখলে যেমন বলি, পুরুষের উদারতা, স্বার্থহীনতা, বুদ্ধিমত্তা দেখলেও বলি। মেয়েদের মধ্যে উদার নিঃস্বার্থ বুদ্ধিমতী যেমন আছে, মূর্খ হিংস্র মেয়েও তেমন আছে। কোদালকে কোদাল বলতেই পছন্দ করি, সে কারণেই গবেষককে হেনস্থা করেছেন যে মহিলারা তাঁদের মূর্খ বলেছি। অবশ্য একজন মানুষ সব ক্ষেত্রে মূর্খ হয় না, কিছু ক্ষেত্রে তারা মূর্খ, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই মূর্খ নয়, বরং অতি বুদ্ধিমান। আমার তো কিছু ক্ষেত্রে মাথা কাজ করে, কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই করে না। যে ক্ষেত্রে করে না, সে ক্ষেত্রে আমি নিজেকে বিজ্ঞ হিসেবে জাহির করতে যাই না। কখনো আমি স্পেসশিপ কী করে বানানো হয় তা নিয়ে কোথাও লেকচার দেব না। কেউ অনুরোধ করলে নিজের অপারগতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেব। ক্ষুদ্র স্বার্থে গবেষকদের যে যত হেনস্থাই করুক, তাঁদের কিন্তু নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। তাঁদের জন্যই এক ফসলের জায়গায় আমরা তিন ফসলের সুবিধে পাচ্ছি। তাঁদের জন্যই কীটনাশকের অপকারিতার কথা জেনেছি, এবং ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধ করেছি। তাঁদের কল্যাণেই আমরা পুষ্টিকর খাদ্য খেতে পারছি। খাদ্যের স্বল্পতাও আগের চেয়ে অনেক দূর হয়েছে।  সুতোর ওপর হাঁটছি আমরা, পায়ে পায়ে মৃত্যু আমাদের। এই সময় আমাদের সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘায়ুর জন্য বিজ্ঞানীদের অবদান অপরিসীম। তাঁদের যদি আমরা শ্রদ্ধা না করি, আমরা নিজেদেরই শ্রদ্ধা করি না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম