শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

গণতন্ত্রের জন্য অপেক্ষা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের জন্য অপেক্ষা

১. বিশ্ব জুড়ে খবর বেরিয়েছে ইরানে দীর্ঘ দু’মাস হিজাব-বিরোধী আন্দোলনের ফল পাওয়া গিয়েছে। ইরানে আর নীতিপুলিশের অত্যাচার নেই। নীতিপুলিশ সরকার থেকেই উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদি খবরটি সত্য হতো, তাহলে বাধ্যতামূলক হিজাবও উঠে যেত, মেয়েরা হিজাব ছাড়াই রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়াতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না। মেয়েরা তো এখনও রাস্তায় বিক্ষোভ করছে। এখনও হিজাব না পরলে স্কুল কলেজ থেকে মেয়েদের বের করে দেওয়া হচ্ছে। তাহলে মিথ্যে খবরটা কেন প্রচার হলো? বিশ্বকে বোকা বানাবার জন্য, অথবা ইরানের জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। এ ছাড়া আর কী?

ইরানের প্রতিবাদী সাহসী মেয়েরা জানিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন থামাচ্ছে না। তারা রাস্তা থেকে সরছে না যতক্ষণ না পর্যন্ত ইসলামী শাসক ক্ষমতা থেকে না সরছে। ইরানের সরকারের মতো কট্টর ইসলামি এবং নারীবিরোধী বর্বর সরকারের বিরুদ্ধে ইরানের জনগণ যেভাবে রুখে দাঁড়াচ্ছে, তার তুলনা হয় না। সরকারি পুলিশ প্রতিবাদী মেয়েদের একের পর এক খুন করছে, রক্তে ভেসে গেছে রাজপথ, তারপরও আন্দোলনের ধার কমছে না, মেয়েরা পিছু হটছে না। এই আত্মত্যাগ শুধু সমাজ সংস্কারক হলেই সম্ভব হয় না, স্বপ্নবান হতে হয়। সমাজ থেকে বৈষম্য দূর করতে পারলে তা সমাজের জন্যই ভালো, ভবিষ্যৎ জনগণের জন্য ভালো। এই ভালোর কথা ভেবে মেয়েরা খুন হতে দ্বিধা করছে না। এই মেয়েদের আমি কুর্নিশ করি।

আমি কুর্নিশ করি চীনের মতো একটি চরম অগণতান্ত্রিক দেশে তিয়ানানমেন স্কোয়ারের রক্তাক্ত ইতিহাসের পরও সরকার বিরোধী আন্দোলন যারা করছে, সেই সাহসী নারী পুরুষকেও। ১৯৮৯ সালে বেজিংএর তিয়ানানমেন স্কোয়ারে গণতন্ত্রের জন্য অবস্থান ধর্মঘট করা ১০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে এক রাত্তিরে মেরে ফেলেছিল চীন সরকার। ছাত্রছাত্রীর ওপর মিলিটারির ট্যাংক চালিয়ে দিয়েছিল, ট্যাংক থেকে ছাত্রছাত্রীকে লক্ষ্য করে ব্রাশ ফায়ার করেছিল সরকারের গণতন্ত্রদমন বাহিনী। এর পর থেকে চীন দেশে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে সরকার-বিরোধী কণ্ঠস্বর। কিন্তু সেই কণ্ঠস্বর এতকাল পর আবার শোনা যাচ্ছে। সরকারের জিরো-কভিড পলিসি সাধারণ জনগণের জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলেছে। তাদের হাউজিং কমপ্লেক্সের ফটকে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে, কাউকে বাইরে বের হতে দিচ্ছে না, কাউকে ঢুকতেও দিচ্ছে না ভেতরে। চারদিকে জিরো-কভিড পলিসির ব্যারিকেডের কারণে বাড়িতে আগুন লাগলে দমকল বাহিনী ঢুকতে পারছে না, মানুষ আগুনে পুড়ে মরছে। কেউ পলিসির সমালোচনা করলে সরকারি জিরো-কভিড বাহিনী তার ঘরে ঢুকে বেদম পিটিয়ে আসছে। এরপরও বিশ্ববাসীকে অবাক করে শত শত চীনে লোক পথে নেমে পলিসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে, পুলিশের লোকেরা প্রতিবাদ ঠেকাতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষেও নেমে পড়ছে। চীনের এমন চেহারা তিয়ানানমেন স্কোয়ারের ঘটনার পর কেউ দেখেনি। এ এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। অনেকে ধারণা করছে এই আন্দোলনই হয়তো গণতন্ত্রের আন্দোলনে রূপ নেবে।

আমি তো মনে করি ইরানের হিজাব-বিরোধী আন্দোলনও গণতন্ত্রের আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে। হয়তো ইরানেও সম্ভব হবে না ইসলামি রাজত্ব উপড়ে ফেলতে, আর চীনেও সম্ভব হবে না সমাজতন্ত্রের নামে যে একনায়কত্ব চলছে তা নির্মূল করতে। কিন্তু বৈষম্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ আজ সফল না হলেও কোনও একদিন সফল হবে। অন্তত যে কোনও বর্বরতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ যে করা যায়, জীবনের ঝুঁকি নিয়েও মানুষ যে পথে নামতে পারে, তার প্রমাণ আজ দিচ্ছে ইরান এবং চীনের বিদ্রোহীরা। তাদের দেখে বিশ্বের নিপীড়িত নিষ্পেষিত অধিকারবঞ্চিত অসহায় মানুষ যুগে যুগে রুখে ওঠার প্রেরণা পাবে। সমতার জন্য, সমানাধিকারের জন্য, স্বাধীনতার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে। সমতা, সমানাধিকার, স্বাধীনতাবিহীন যে জীবন, সে জীবন কারওরই কাক্সিক্ষত জীবন নয়। সে জীবন বেদনার আর দীর্ঘশ্বাসের, সে জীবন অপেক্ষা করে সত্যিকার গণতন্ত্রের।

২. দেশভাগটা আমার কাছে খুব হাস্যকর একটা ছেলেখেলা বলে মনে হয়। অন্নদাশংকর রায় ঠিকই বলতেন, বুড়ো খোকারা ভারত ভেঙে ভাগ করেছে। গৃহযুদ্ধ এড়াতে ভারত ভাগ করা হয়েছিল। গৃহযুদ্ধে যত মানুষ মারা যেত, আমার বিশ্বাস, তার চেয়ে পাঁচগুণ মানুষ মরেছে ভাগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে। দশ লক্ষ মানুষ মরেছে দাঙ্গায়। দেশভাগের ফলে আরও ধর্ম, আরও মৌলবাদ, আরও হিংস্রতা, আরও শত্রুতা, আরও ক্ষুদ্রতা জাঁকিয়ে বসেছে উপমহাদেশে।

দেশটা ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে। সে কারণেই ধর্মকে আঁকড়ে ধরেছে বিভক্ত অঞ্চল। পাকিস্তান হয়ে উঠেছে ধর্মীয় মৌলবাদী দেশ, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলেও বাংলাদেশও ধীরে ধীরে পাকিস্তানের পদাঙ্কই অনুসরণ করছে। আর ভারত! উপমহাদেশের অন্যান্য দেশের চেয়েও ভালো গণতন্ত্র, ভালো অর্থনীতি, শিক্ষা স্বাস্থ্যের ভালো ব্যবস্থা নিয়েও, এমনকী মঙ্গলগ্রহ প্রদক্ষিণ করতে নভোযান পাঠানোর ক্ষমতা নিয়েও মানুষকে কুসংস্কারমুক্ত করতে পারছে না। ধর্মে ছেয়ে আছে দেশটা। দিকে দিকে বাবা। দিকে দিকে মন্দির আর পুজো। দেশভাগ না হলে ভারতবর্ষ ধর্মের কবল থেকে অনেকটাই মুক্ত হতো বলে মনে হয়। মুসলমানরা কবে না জানি ভারতবর্ষটা দখল করে নেয়- হিন্দু ধর্মটাকে ধ্বংস করে ফেলে এই ভয়টা হয়তো হিন্দুদের অনেকের মধ্যে এত কাজ করতো না, ধর্মকেও এভাবে তারা আঁকড়ে ধরতো না। ধর্মান্ধতামুক্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশে বেড়ে উঠলে, ভালো শিক্ষা পেলে, মুসলমানের হিন্দু বিদ্বেষটা হয়তো যেতো, এখনকার মতো মৌলবাদী হওয়ার সুযোগ পেতো না। দুই সম্প্রদায়ই আরও বেশি বিজ্ঞানমনস্ক হতো, কুসংস্কারমুক্ত হতো। এ আমার মনে হওয়া। হয়তো এ শুধু মনে হওয়াই, বাস্তবের সঙ্গে সম্পর্ক নেই। এত যে দেশ নিয়ে আমি মগ্ন থাকি, দেশ দেশ করে মরি, আমি কি তাহলে খুব বড় দেশপ্রেমিক?

দেশপ্রেমিক মানে যদি যা কিছুই দেশ করুক দেশকে সমর্থন করতে হবেই, দেশের শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে, তাহলে আমি দেশপ্রেমিক নই। জাতীয়তাবাদী মানে যদি যে করেই হোক দেশের সার্বভৌমত্বের পক্ষে দাঁড়াতে হবে, তাহলে আমি জাতীয়তাবাদীও নই। টুকরো টুকরো রাজ্যে বা দেশে আমি বিশ্বাসী নই। দেশে দেশে যে সীমানা, যে কাঁটাতার- তা আমি জরুরি বলে মনে করি না। আমি পৃথিবীর সব দেশকে একত্র করার পক্ষে। যে ইউরোপ এক সময় যুদ্ধে মেতে থাকত, সেই ইউরোপও আজ এক হয়ে গেছে। বিভেদ বিচ্ছেদ ভুলে পরস্পরের সহযোগিতায় সামনে পা ফেললে যাত্রা নিরাপদ হওয়ার সম্ভাবনা সবসময়ই বেশি। আমরা বেড়াল জাতের প্রাণী নই। নিজের চৌহদ্দিতে একা একা বাস করা আমাদের রীতি নয়। আমাদের পূর্বপুরুষ তো সদলবলেই আফ্রিকা ছেড়ে অজানা বিশ্বের দিকে পা বাড়িয়েছিল। আমরা একা একা বিবর্তিত হইনি। শুরু থেকেই আমরা একসঙ্গে থাকার পক্ষে। রাজনীতিকরা আমাদের আলাদা করেছে। এক মানুষজাতকে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতে ভাগ করেছে। দেশের সীমানা এঁকে দিয়েছে। বিচিত্র মানচিত্র দিয়েছে। ভুলটা রাজনীতিকদেরই।

আমি যে দেশে জন্মেছি, বেড়ে উঠেছি, সে দেশে যা কিছু অবিচার অত্যাচার দেখি, প্রতিবাদ করি। কিন্তু এমন নয় যে দুনিয়ার অন্য কোথাও অবিচার অত্যাচার দেখলে প্রতিবাদ করি না। কেন এত রুখে উঠি, কেন ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াই! তাড়াই কারণ পৃথিবীটা সুন্দর হোক চাই। পৃথিবীতে মানুষ ভালোবাসা পেতে পেতে, সুখ আনন্দ পেতে পেতে বাঁচুক, চাই। জীবন তো একবারের জন্যই আসে। জীবনের মতো অমূল্য সম্পদকে হিংসে, যুদ্ধ আর বর্বরতা দিয়ে মলিন করার, অশান্তিময় করার, দুর্যোগ-দুর্দিন-দুশ্চিন্তা দিয়ে নষ্ট করার কোনও অর্থ হয় না।

আমি তাড়াতে চেয়েছি যাবতীয় অসভ্যতা, আর আমাকে বাহবা না দিয়ে উল্টে আমাকেই দেশ থেকে তাড়িয়েছে সরকার। উগ্রপন্থি মৌলবাদীদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যই। দেশে সত্যিকার গণতন্ত্র থাকলে আমার ভিন্নমতের জন্য আমাকে নির্বাসন দিতে পারতো না। আমি নির্বাসন দণ্ড ভোগ করছি, একই সঙ্গে পৃথিবীটাকে আরও কাছ থেকে দেখার, আরও আপন করে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছি। এক অঞ্চলকে আঁকড়ে ধরে থাকলে আরেক অঞ্চল সম্পর্কে অজ্ঞতাই রয়ে যায়। আমার কাছে সত্যি বলতে কোনও অঞ্চলই আলাদা নয়। সবই পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ, অথবা পূর্ব পশ্চিম।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা