শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

গণতন্ত্রের জন্য অপেক্ষা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্রের জন্য অপেক্ষা

১. বিশ্ব জুড়ে খবর বেরিয়েছে ইরানে দীর্ঘ দু’মাস হিজাব-বিরোধী আন্দোলনের ফল পাওয়া গিয়েছে। ইরানে আর নীতিপুলিশের অত্যাচার নেই। নীতিপুলিশ সরকার থেকেই উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদি খবরটি সত্য হতো, তাহলে বাধ্যতামূলক হিজাবও উঠে যেত, মেয়েরা হিজাব ছাড়াই রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়াতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না। মেয়েরা তো এখনও রাস্তায় বিক্ষোভ করছে। এখনও হিজাব না পরলে স্কুল কলেজ থেকে মেয়েদের বের করে দেওয়া হচ্ছে। তাহলে মিথ্যে খবরটা কেন প্রচার হলো? বিশ্বকে বোকা বানাবার জন্য, অথবা ইরানের জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। এ ছাড়া আর কী?

ইরানের প্রতিবাদী সাহসী মেয়েরা জানিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন থামাচ্ছে না। তারা রাস্তা থেকে সরছে না যতক্ষণ না পর্যন্ত ইসলামী শাসক ক্ষমতা থেকে না সরছে। ইরানের সরকারের মতো কট্টর ইসলামি এবং নারীবিরোধী বর্বর সরকারের বিরুদ্ধে ইরানের জনগণ যেভাবে রুখে দাঁড়াচ্ছে, তার তুলনা হয় না। সরকারি পুলিশ প্রতিবাদী মেয়েদের একের পর এক খুন করছে, রক্তে ভেসে গেছে রাজপথ, তারপরও আন্দোলনের ধার কমছে না, মেয়েরা পিছু হটছে না। এই আত্মত্যাগ শুধু সমাজ সংস্কারক হলেই সম্ভব হয় না, স্বপ্নবান হতে হয়। সমাজ থেকে বৈষম্য দূর করতে পারলে তা সমাজের জন্যই ভালো, ভবিষ্যৎ জনগণের জন্য ভালো। এই ভালোর কথা ভেবে মেয়েরা খুন হতে দ্বিধা করছে না। এই মেয়েদের আমি কুর্নিশ করি।

আমি কুর্নিশ করি চীনের মতো একটি চরম অগণতান্ত্রিক দেশে তিয়ানানমেন স্কোয়ারের রক্তাক্ত ইতিহাসের পরও সরকার বিরোধী আন্দোলন যারা করছে, সেই সাহসী নারী পুরুষকেও। ১৯৮৯ সালে বেজিংএর তিয়ানানমেন স্কোয়ারে গণতন্ত্রের জন্য অবস্থান ধর্মঘট করা ১০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে এক রাত্তিরে মেরে ফেলেছিল চীন সরকার। ছাত্রছাত্রীর ওপর মিলিটারির ট্যাংক চালিয়ে দিয়েছিল, ট্যাংক থেকে ছাত্রছাত্রীকে লক্ষ্য করে ব্রাশ ফায়ার করেছিল সরকারের গণতন্ত্রদমন বাহিনী। এর পর থেকে চীন দেশে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে সরকার-বিরোধী কণ্ঠস্বর। কিন্তু সেই কণ্ঠস্বর এতকাল পর আবার শোনা যাচ্ছে। সরকারের জিরো-কভিড পলিসি সাধারণ জনগণের জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলেছে। তাদের হাউজিং কমপ্লেক্সের ফটকে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে, কাউকে বাইরে বের হতে দিচ্ছে না, কাউকে ঢুকতেও দিচ্ছে না ভেতরে। চারদিকে জিরো-কভিড পলিসির ব্যারিকেডের কারণে বাড়িতে আগুন লাগলে দমকল বাহিনী ঢুকতে পারছে না, মানুষ আগুনে পুড়ে মরছে। কেউ পলিসির সমালোচনা করলে সরকারি জিরো-কভিড বাহিনী তার ঘরে ঢুকে বেদম পিটিয়ে আসছে। এরপরও বিশ্ববাসীকে অবাক করে শত শত চীনে লোক পথে নেমে পলিসির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে, পুলিশের লোকেরা প্রতিবাদ ঠেকাতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষেও নেমে পড়ছে। চীনের এমন চেহারা তিয়ানানমেন স্কোয়ারের ঘটনার পর কেউ দেখেনি। এ এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। অনেকে ধারণা করছে এই আন্দোলনই হয়তো গণতন্ত্রের আন্দোলনে রূপ নেবে।

আমি তো মনে করি ইরানের হিজাব-বিরোধী আন্দোলনও গণতন্ত্রের আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে। হয়তো ইরানেও সম্ভব হবে না ইসলামি রাজত্ব উপড়ে ফেলতে, আর চীনেও সম্ভব হবে না সমাজতন্ত্রের নামে যে একনায়কত্ব চলছে তা নির্মূল করতে। কিন্তু বৈষম্যের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ আজ সফল না হলেও কোনও একদিন সফল হবে। অন্তত যে কোনও বর্বরতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ যে করা যায়, জীবনের ঝুঁকি নিয়েও মানুষ যে পথে নামতে পারে, তার প্রমাণ আজ দিচ্ছে ইরান এবং চীনের বিদ্রোহীরা। তাদের দেখে বিশ্বের নিপীড়িত নিষ্পেষিত অধিকারবঞ্চিত অসহায় মানুষ যুগে যুগে রুখে ওঠার প্রেরণা পাবে। সমতার জন্য, সমানাধিকারের জন্য, স্বাধীনতার জন্য লড়াই চালিয়ে যাবে। সমতা, সমানাধিকার, স্বাধীনতাবিহীন যে জীবন, সে জীবন কারওরই কাক্সিক্ষত জীবন নয়। সে জীবন বেদনার আর দীর্ঘশ্বাসের, সে জীবন অপেক্ষা করে সত্যিকার গণতন্ত্রের।

২. দেশভাগটা আমার কাছে খুব হাস্যকর একটা ছেলেখেলা বলে মনে হয়। অন্নদাশংকর রায় ঠিকই বলতেন, বুড়ো খোকারা ভারত ভেঙে ভাগ করেছে। গৃহযুদ্ধ এড়াতে ভারত ভাগ করা হয়েছিল। গৃহযুদ্ধে যত মানুষ মারা যেত, আমার বিশ্বাস, তার চেয়ে পাঁচগুণ মানুষ মরেছে ভাগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে। দশ লক্ষ মানুষ মরেছে দাঙ্গায়। দেশভাগের ফলে আরও ধর্ম, আরও মৌলবাদ, আরও হিংস্রতা, আরও শত্রুতা, আরও ক্ষুদ্রতা জাঁকিয়ে বসেছে উপমহাদেশে।

দেশটা ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে। সে কারণেই ধর্মকে আঁকড়ে ধরেছে বিভক্ত অঞ্চল। পাকিস্তান হয়ে উঠেছে ধর্মীয় মৌলবাদী দেশ, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলেও বাংলাদেশও ধীরে ধীরে পাকিস্তানের পদাঙ্কই অনুসরণ করছে। আর ভারত! উপমহাদেশের অন্যান্য দেশের চেয়েও ভালো গণতন্ত্র, ভালো অর্থনীতি, শিক্ষা স্বাস্থ্যের ভালো ব্যবস্থা নিয়েও, এমনকী মঙ্গলগ্রহ প্রদক্ষিণ করতে নভোযান পাঠানোর ক্ষমতা নিয়েও মানুষকে কুসংস্কারমুক্ত করতে পারছে না। ধর্মে ছেয়ে আছে দেশটা। দিকে দিকে বাবা। দিকে দিকে মন্দির আর পুজো। দেশভাগ না হলে ভারতবর্ষ ধর্মের কবল থেকে অনেকটাই মুক্ত হতো বলে মনে হয়। মুসলমানরা কবে না জানি ভারতবর্ষটা দখল করে নেয়- হিন্দু ধর্মটাকে ধ্বংস করে ফেলে এই ভয়টা হয়তো হিন্দুদের অনেকের মধ্যে এত কাজ করতো না, ধর্মকেও এভাবে তারা আঁকড়ে ধরতো না। ধর্মান্ধতামুক্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশে বেড়ে উঠলে, ভালো শিক্ষা পেলে, মুসলমানের হিন্দু বিদ্বেষটা হয়তো যেতো, এখনকার মতো মৌলবাদী হওয়ার সুযোগ পেতো না। দুই সম্প্রদায়ই আরও বেশি বিজ্ঞানমনস্ক হতো, কুসংস্কারমুক্ত হতো। এ আমার মনে হওয়া। হয়তো এ শুধু মনে হওয়াই, বাস্তবের সঙ্গে সম্পর্ক নেই। এত যে দেশ নিয়ে আমি মগ্ন থাকি, দেশ দেশ করে মরি, আমি কি তাহলে খুব বড় দেশপ্রেমিক?

দেশপ্রেমিক মানে যদি যা কিছুই দেশ করুক দেশকে সমর্থন করতে হবেই, দেশের শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে হবে, তাহলে আমি দেশপ্রেমিক নই। জাতীয়তাবাদী মানে যদি যে করেই হোক দেশের সার্বভৌমত্বের পক্ষে দাঁড়াতে হবে, তাহলে আমি জাতীয়তাবাদীও নই। টুকরো টুকরো রাজ্যে বা দেশে আমি বিশ্বাসী নই। দেশে দেশে যে সীমানা, যে কাঁটাতার- তা আমি জরুরি বলে মনে করি না। আমি পৃথিবীর সব দেশকে একত্র করার পক্ষে। যে ইউরোপ এক সময় যুদ্ধে মেতে থাকত, সেই ইউরোপও আজ এক হয়ে গেছে। বিভেদ বিচ্ছেদ ভুলে পরস্পরের সহযোগিতায় সামনে পা ফেললে যাত্রা নিরাপদ হওয়ার সম্ভাবনা সবসময়ই বেশি। আমরা বেড়াল জাতের প্রাণী নই। নিজের চৌহদ্দিতে একা একা বাস করা আমাদের রীতি নয়। আমাদের পূর্বপুরুষ তো সদলবলেই আফ্রিকা ছেড়ে অজানা বিশ্বের দিকে পা বাড়িয়েছিল। আমরা একা একা বিবর্তিত হইনি। শুরু থেকেই আমরা একসঙ্গে থাকার পক্ষে। রাজনীতিকরা আমাদের আলাদা করেছে। এক মানুষজাতকে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাতে ভাগ করেছে। দেশের সীমানা এঁকে দিয়েছে। বিচিত্র মানচিত্র দিয়েছে। ভুলটা রাজনীতিকদেরই।

আমি যে দেশে জন্মেছি, বেড়ে উঠেছি, সে দেশে যা কিছু অবিচার অত্যাচার দেখি, প্রতিবাদ করি। কিন্তু এমন নয় যে দুনিয়ার অন্য কোথাও অবিচার অত্যাচার দেখলে প্রতিবাদ করি না। কেন এত রুখে উঠি, কেন ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াই! তাড়াই কারণ পৃথিবীটা সুন্দর হোক চাই। পৃথিবীতে মানুষ ভালোবাসা পেতে পেতে, সুখ আনন্দ পেতে পেতে বাঁচুক, চাই। জীবন তো একবারের জন্যই আসে। জীবনের মতো অমূল্য সম্পদকে হিংসে, যুদ্ধ আর বর্বরতা দিয়ে মলিন করার, অশান্তিময় করার, দুর্যোগ-দুর্দিন-দুশ্চিন্তা দিয়ে নষ্ট করার কোনও অর্থ হয় না।

আমি তাড়াতে চেয়েছি যাবতীয় অসভ্যতা, আর আমাকে বাহবা না দিয়ে উল্টে আমাকেই দেশ থেকে তাড়িয়েছে সরকার। উগ্রপন্থি মৌলবাদীদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যই। দেশে সত্যিকার গণতন্ত্র থাকলে আমার ভিন্নমতের জন্য আমাকে নির্বাসন দিতে পারতো না। আমি নির্বাসন দণ্ড ভোগ করছি, একই সঙ্গে পৃথিবীটাকে আরও কাছ থেকে দেখার, আরও আপন করে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছি। এক অঞ্চলকে আঁকড়ে ধরে থাকলে আরেক অঞ্চল সম্পর্কে অজ্ঞতাই রয়ে যায়। আমার কাছে সত্যি বলতে কোনও অঞ্চলই আলাদা নয়। সবই পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ, অথবা পূর্ব পশ্চিম।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম