শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

‘পালাবার পথ নাইরে’

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
‘পালাবার পথ নাইরে’

গত ৮ এবং ৯ তারিখে ব্রাসেলস নগরীতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে এক মহাসম্মেলন হয়ে গেল বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে সক্রিয় পদক্ষেপের দাবি জানাতে। সে সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা থেকে শুধু আমি নই, আরও গিয়েছিলেন শাহরিয়ার কবির, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা, শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর পুত্র আসিফ মুনীর তন্ময়, ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজি মুকুল।  ১১ ঘণ্টা পথ পাড়ি দিয়ে ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় লন্ডন পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গেই শোনলাম সে সময়ের জনৈক মহিলা কোটার সংসদ সদস্য, যিনি একজন ফেলো ব্যারিস্টারও, লিখেছেন, ১০ ডিসেম্বরের ভয়ে আমি রাতের অন্ধকারে দেশ থেকে পালিয়েছি। তার সেই লেখার কথা শুনে বাংলা সংগীতের স্বর্ণযুগের প্রবাদপ্রতিম পুরুষ কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একটি গানের একটি লাইনের কথা মনে পড়ল যা ছিল, ‘পালাবার পথ নাইরে...’। ব্যারিস্টার মহিলা ভালো করেই জানতেন আমরা পালানোর লোক নই, বরং তিনি যাদের সমর্থক অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরাই পালানোর পথ খুঁজছেন, আর তার অবচেতন মনের সে কথাই প্রকাশ পেয়েছে তার সেই লিখনীর মাধ্যমে। তারা ১০ ডিসেম্বর পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখল করবে বলে যে রব ছড়াচ্ছিল, তা যে ছিল জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির নিছক প্রতারণা, তা বুঝতে আমাদের কখনো অসুবিধা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীগণ যাদের কথা শিরোধার্য মনে করেন, তাদের অন্যতম হচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি সংকোচের কল্পনায় ম্রিয়মাণ না হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন।

মহিলা আরও লিখেছেন, বিচারপতি থাকাকালে আমি নাকি আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে সব বেআইনি রায় দিয়েছি। তার কথায় মনে পড়ল ২০১২ সালে সে মহিলারই এক নিজস্ব মামলায় আমি তার পক্ষেই রায় দিয়েছিলাম, আইন মহিলার পক্ষে ছিল বলে। মামলায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেকজন অতি জ্যেষ্ঠ পুরুষ ব্যারিস্টার, যার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। কভিড দুর্যোগের আগে তিনি তার বারিধারার বাড়িতে প্রায়ই সংগীতের জলসা বসাতেন, যাতে গান গাওয়ার জন্য আমারও ডাক পড়ত। যাই হোক মহিলার দাবি যদি ঠিক হয় তাহলে নিশ্চয়ই তার পক্ষে যে রায় দিয়েছিলাম সেটিও বেআইনি হওয়ার কথা। তিনি বোধহয় এটিও ভুলে গেছেন যে, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক মফস্বল শাখা কর্তৃক একটি হিন্দু মন্দির দখলের অভিযোগের কথা পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর আমি সে ব্যাংকের চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সে সময়ের সাধারণ সম্পাদককে পূর্ণ দিনের জন্য তলব করেছিলাম (অবশ্য সাক্ষী সুবাদে জানা গেল চেয়ারম্যান সাহেবের অজান্তেই স্থানীয় শাখার অতি উৎসাহী কর্ণধাররা এটি করেছিলেন এবং ব্যাংক মন্দির কর্তৃপক্ষকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছে)। সড়ক ভবন মামলার সময় আওয়ামী লীগের কিছু শক্তিমান নেতার বিরাগভাজন হতে হয়েছিল আমাকে, যে কথা সংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মহিলার ভুলে যাওয়ার কারণ নেই। আসলে অন্য সব বিএনপি নেতার মতো তিনিও আমার ওপর ক্ষুব্ধ এ কারণে যে, আমি এক রায়ে জিয়াউর রহমানকে ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ বলে আখ্যায়িত করেছিলাম এবং সাঈদীসহ তিন যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলাম।

উল্লিখিত ইউরোপীয় কমিশনে অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিল ’৭১-এর ঘাতক দালাল কমিটির ইউরোপীয় শাখা, যার সঙ্গে ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সক্রিয় অবস্থান ছিল। এতে মোট ১৫টি দেশের প্রতিনিধি শুধু অংশগ্রহণই করেননি, অত্যন্ত কঠোর ভাষায় ’৭১-এ পাকিস্তানি সৈন্য এবং ধর্মান্ধ তথাকথিত বাঙালিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা, গণধর্ষণের তীব্র সমালোচনা করে বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন। এতে দুজন পাকিস্তানিও ছিলেন যারা সিন্ধু এবং বেলুচিস্তানে চলমান গণহত্যার বিস্তারিত তুলে ধরেছিলেন, ছিলেন এক আফগান মহিলা, পোল্যান্ডের দুজন, ইথিওপিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, উজবেকিস্তান, জার্মানি, বেলজিয়াম, তুরস্কসহ আরও ক’টি দেশের প্রতিনিধি। ভাষণ দিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের বেশ কয়েকজন সাবেক সদস্য এবং কয়েকজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানবাধিকার নেতা।

প্রথম সম্মেলনের সভাপতির দায়িত্ব পড়েছিল আমার এবং দ্বিতীয়টির দায়িত্ব ছিল শাহরিয়ার কবির সাহেবের ওপর। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সভাটির নেতৃত্বে ছিলেন পাওলো কাসাকার নামক ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক সাবেক সদস্য যিনি ক্ষুরধার ভাষায় পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা এবং বর্তমানে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেছিলেন। বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা এন্ডি ভার্মাড এবং ভারতীয় প্রতিনিধি প্রিয়জিত দেব সরকারও ভাষা প্রয়োগে কঠোরতা অবলম্বন করেছেন। জার্মানি থেকে নির্বাচিত ইউরো এমপি ফ্র্যাঙ্ক শ্যালবা-হোত সাহেবও তীক্ষè ভাষায় সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তান এবং বর্তমানে মিয়ানমার কর্তৃক চালানো গণহত্যার। সম্মেলনসমূহে দুই শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান, যথা ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা এবং আসিফ মুনির তন্ময়ও ’৭১-এর পরিস্থিতির আলোকে ব্যাখ্যামূলক বিবৃতি দিয়েছিলেন। গৃহীত প্রস্তাবসমূহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতির কাছে পেশ করা হলে তিনি ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তা গ্রহণ করেন। সম্মেলনে ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির যে কজন বিশেষ অবদান রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ইউরোপীয় শাখা প্রধান তরুণ কান্তি চৌধুরী, ওই শাখার সাধারণ সম্পাদক আনসার আহমদুল্লাহ, যিনি কেন্দ্রীয় কমিটিরও একজন সদস্য, তরুণ চৌধুরীর স্ত্রী, শহীদ নিতেন কুন্ডুর দৌহিত্রা শিল্পী চৌধুরী, বিলেতের নবনির্বাচিত কমিটির প্রধান, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ আনাশ পাশা, সাধারণ সম্পাদক স্মৃতি আজাদ, ব্রাসেলসের নেতা মাহমুদ মোর্শেদ, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতন, ব্রাসেলসের হুমায়ুন মাসুদ হিমু, খোকন শরীফ, আতিক আহমেদ, ফ্রান্সের উদয়ন বড়ুয়া, প্রকাশ রায়, বিকাশ রায় বড়ুয়া, জেনেভার খলিল রহমান, নজরুল ইসলাম জমাদার, পিয়াল, জার্মানির মুরাদ খান, হাসনাত মিয়া (জার্মানিতে বাংলাদেশের কনসাল)। ব্রাসেলসে অবস্থিত আহামদি মুসলিম সম্প্রদায়ের ইমাম এবং নেতৃবৃন্দ, যাদের সেই নগরীতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশালাকায় মসজিদ, তাদের ভূমিকাও ছিল উল্লেখ করার মতো। অনুষ্ঠান শেষে ব্রাসেলস প্রেস ক্লাবে আমরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে ভাষণ দিই এবং তাদের প্রশ্নের জবাব দিই। আমাদের বক্তব্য বেলজিয়াম এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশের গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে শাহরিয়ার কবিরের নির্মিত ‘ভয়েস অব কনসায়েন্স’ নামক প্রামাণ্য চিত্রটি প্রদর্শিত হয়েছিল। ব্রাসেলসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহর ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। উল্লেখযোগ্য আমাদের সম্মেলনের দুই দিন আগে বাংলাদেশের আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত অথবা বিচারাধীন ইউরোপ-আমেরিকায় পালিয়ে থাকা কিছু আসামি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির দাবি জানিয়ে ৫ মে শাপলা চত্বরে ভুয়া হত্যার কল্পকাহিনিসহ বহু সর্বৈব মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে দাবি তুলেছিল, রাষ্ট্রদূত সাবলীল এবং যুক্তিপূর্ণ ভাষায় তার জবাব দিয়ে সংসদ সদস্যদের এমনভাবে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মান্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের দাবি নাকচ করে দিয়েছিলেন। ’৭১-এর ৮ ডিসেম্বর জুলফিকার আলি ভুট্টো যেভাবে ক্রন্দনরত অবস্থায় নিরাপত্তা পরিষদ কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন, ধর্মান্ধ লোকগুলোও একইভাবে অশ্রুসিক্ত চোখে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ভবন থেকে প্রস্থানের দরজা খুঁজে বের করেছিল। মাহবুব সালেহর মতো রাষ্ট্রদূত সব দেশে থাকলে আজ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা যেভাবে লবি করে বেড়াচ্ছে তা খন্ডন সহজ হতো বৈকি। আমাদের সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত তারেক করিম সাহেব সম্প্রতি ফোনে জানালেন সিঙ্গাপুরভিত্তিক ‘সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট’ নামক একটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্থায় ভাষণ দেওয়ার জন্য তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। ২০০১ সালে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসামি হস্তান্তর চুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে তার দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের প্রমাণ পেয়েছি। তাই তিনি নিশ্চয়ই ভাষণ দানকালে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার সঠিক জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। দেশে ফেরার জন্য লন্ডন ত্যাগ করার দিন সেখানে আমাদের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মুনা তাসমিম ইউরোপে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কিছু ফিরিস্তি দিতে গিয়ে বললেন, তিন দিন আগে অপপ্রচারকারীরা কমনওয়েলথ মহাসচিবকে বলেছেন বাংলাদেশে গণযুদ্ধ চলছে। এই অপপ্রচার দলের নেতৃত্বে ছিল ড. কামাল হোসেনের জামাতা ডেভিড বার্গম্যান এবং যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ব্যারিস্টার ডেভিড কেডম্যান। রাষ্ট্রদূত মুনা বললেন, এ দুজন পয়সার বিনিময়ে কাজ করছে বিধায় আমাদেরও উচিত ওদের অপপ্রচার খন্ডনের জন্য বিলেতের জনাকয়েক প্রখ্যাত ধর্মান্ধতাবিরোধী ব্যারিস্টার নিয়োগ দেওয়া। এরা প্রতিনিয়ত লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে সভা করে মিথ্যার বেসাতি ছড়াচ্ছে। এরা যে অর্থের বিনিময়ে এসব অপপ্রচারের দায় গ্রহণ করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইউরোপীয় কমিশনে এদের ব্যর্থতা প্রমাণ করল যে যথোপযুক্ত জবাব দিতে পারলে, যেমনটি রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহ দিয়েছেন, মতলববাজদের অপপ্রচার রোধ করা কঠিন নয়।  দেশের স্বার্থে এদের বিদেশে বসে অপপ্রচার খন্ডন করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত মুনা আশ্বাস দিয়েছেন আমরা ব্রাসেলসে যে ধরনের মহাসম্মেলন করেছি, তিনিও মার্চ মাসে লন্ডনের সংসদ ভবনে এ ধরনের একটি সম্মেলন করতে আগ্রহী আমরা অংশগ্রহণে সম্মত হলে। তার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান উচিত হবে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার বন্ধের প্রয়াস হিসেবে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা