শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

‘পালাবার পথ নাইরে’

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
‘পালাবার পথ নাইরে’

গত ৮ এবং ৯ তারিখে ব্রাসেলস নগরীতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে এক মহাসম্মেলন হয়ে গেল বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে সক্রিয় পদক্ষেপের দাবি জানাতে। সে সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা থেকে শুধু আমি নই, আরও গিয়েছিলেন শাহরিয়ার কবির, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা, শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর পুত্র আসিফ মুনীর তন্ময়, ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজি মুকুল।  ১১ ঘণ্টা পথ পাড়ি দিয়ে ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় লন্ডন পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গেই শোনলাম সে সময়ের জনৈক মহিলা কোটার সংসদ সদস্য, যিনি একজন ফেলো ব্যারিস্টারও, লিখেছেন, ১০ ডিসেম্বরের ভয়ে আমি রাতের অন্ধকারে দেশ থেকে পালিয়েছি। তার সেই লেখার কথা শুনে বাংলা সংগীতের স্বর্ণযুগের প্রবাদপ্রতিম পুরুষ কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একটি গানের একটি লাইনের কথা মনে পড়ল যা ছিল, ‘পালাবার পথ নাইরে...’। ব্যারিস্টার মহিলা ভালো করেই জানতেন আমরা পালানোর লোক নই, বরং তিনি যাদের সমর্থক অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরাই পালানোর পথ খুঁজছেন, আর তার অবচেতন মনের সে কথাই প্রকাশ পেয়েছে তার সেই লিখনীর মাধ্যমে। তারা ১০ ডিসেম্বর পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখল করবে বলে যে রব ছড়াচ্ছিল, তা যে ছিল জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির নিছক প্রতারণা, তা বুঝতে আমাদের কখনো অসুবিধা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীগণ যাদের কথা শিরোধার্য মনে করেন, তাদের অন্যতম হচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি সংকোচের কল্পনায় ম্রিয়মাণ না হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন।

মহিলা আরও লিখেছেন, বিচারপতি থাকাকালে আমি নাকি আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে সব বেআইনি রায় দিয়েছি। তার কথায় মনে পড়ল ২০১২ সালে সে মহিলারই এক নিজস্ব মামলায় আমি তার পক্ষেই রায় দিয়েছিলাম, আইন মহিলার পক্ষে ছিল বলে। মামলায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেকজন অতি জ্যেষ্ঠ পুরুষ ব্যারিস্টার, যার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। কভিড দুর্যোগের আগে তিনি তার বারিধারার বাড়িতে প্রায়ই সংগীতের জলসা বসাতেন, যাতে গান গাওয়ার জন্য আমারও ডাক পড়ত। যাই হোক মহিলার দাবি যদি ঠিক হয় তাহলে নিশ্চয়ই তার পক্ষে যে রায় দিয়েছিলাম সেটিও বেআইনি হওয়ার কথা। তিনি বোধহয় এটিও ভুলে গেছেন যে, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক মফস্বল শাখা কর্তৃক একটি হিন্দু মন্দির দখলের অভিযোগের কথা পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর আমি সে ব্যাংকের চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সে সময়ের সাধারণ সম্পাদককে পূর্ণ দিনের জন্য তলব করেছিলাম (অবশ্য সাক্ষী সুবাদে জানা গেল চেয়ারম্যান সাহেবের অজান্তেই স্থানীয় শাখার অতি উৎসাহী কর্ণধাররা এটি করেছিলেন এবং ব্যাংক মন্দির কর্তৃপক্ষকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছে)। সড়ক ভবন মামলার সময় আওয়ামী লীগের কিছু শক্তিমান নেতার বিরাগভাজন হতে হয়েছিল আমাকে, যে কথা সংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মহিলার ভুলে যাওয়ার কারণ নেই। আসলে অন্য সব বিএনপি নেতার মতো তিনিও আমার ওপর ক্ষুব্ধ এ কারণে যে, আমি এক রায়ে জিয়াউর রহমানকে ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ বলে আখ্যায়িত করেছিলাম এবং সাঈদীসহ তিন যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলাম।

উল্লিখিত ইউরোপীয় কমিশনে অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিল ’৭১-এর ঘাতক দালাল কমিটির ইউরোপীয় শাখা, যার সঙ্গে ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সক্রিয় অবস্থান ছিল। এতে মোট ১৫টি দেশের প্রতিনিধি শুধু অংশগ্রহণই করেননি, অত্যন্ত কঠোর ভাষায় ’৭১-এ পাকিস্তানি সৈন্য এবং ধর্মান্ধ তথাকথিত বাঙালিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা, গণধর্ষণের তীব্র সমালোচনা করে বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন। এতে দুজন পাকিস্তানিও ছিলেন যারা সিন্ধু এবং বেলুচিস্তানে চলমান গণহত্যার বিস্তারিত তুলে ধরেছিলেন, ছিলেন এক আফগান মহিলা, পোল্যান্ডের দুজন, ইথিওপিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, উজবেকিস্তান, জার্মানি, বেলজিয়াম, তুরস্কসহ আরও ক’টি দেশের প্রতিনিধি। ভাষণ দিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের বেশ কয়েকজন সাবেক সদস্য এবং কয়েকজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানবাধিকার নেতা।

প্রথম সম্মেলনের সভাপতির দায়িত্ব পড়েছিল আমার এবং দ্বিতীয়টির দায়িত্ব ছিল শাহরিয়ার কবির সাহেবের ওপর। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সভাটির নেতৃত্বে ছিলেন পাওলো কাসাকার নামক ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক সাবেক সদস্য যিনি ক্ষুরধার ভাষায় পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা এবং বর্তমানে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেছিলেন। বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা এন্ডি ভার্মাড এবং ভারতীয় প্রতিনিধি প্রিয়জিত দেব সরকারও ভাষা প্রয়োগে কঠোরতা অবলম্বন করেছেন। জার্মানি থেকে নির্বাচিত ইউরো এমপি ফ্র্যাঙ্ক শ্যালবা-হোত সাহেবও তীক্ষè ভাষায় সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তান এবং বর্তমানে মিয়ানমার কর্তৃক চালানো গণহত্যার। সম্মেলনসমূহে দুই শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান, যথা ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা এবং আসিফ মুনির তন্ময়ও ’৭১-এর পরিস্থিতির আলোকে ব্যাখ্যামূলক বিবৃতি দিয়েছিলেন। গৃহীত প্রস্তাবসমূহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতির কাছে পেশ করা হলে তিনি ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তা গ্রহণ করেন। সম্মেলনে ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির যে কজন বিশেষ অবদান রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ইউরোপীয় শাখা প্রধান তরুণ কান্তি চৌধুরী, ওই শাখার সাধারণ সম্পাদক আনসার আহমদুল্লাহ, যিনি কেন্দ্রীয় কমিটিরও একজন সদস্য, তরুণ চৌধুরীর স্ত্রী, শহীদ নিতেন কুন্ডুর দৌহিত্রা শিল্পী চৌধুরী, বিলেতের নবনির্বাচিত কমিটির প্রধান, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ আনাশ পাশা, সাধারণ সম্পাদক স্মৃতি আজাদ, ব্রাসেলসের নেতা মাহমুদ মোর্শেদ, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতন, ব্রাসেলসের হুমায়ুন মাসুদ হিমু, খোকন শরীফ, আতিক আহমেদ, ফ্রান্সের উদয়ন বড়ুয়া, প্রকাশ রায়, বিকাশ রায় বড়ুয়া, জেনেভার খলিল রহমান, নজরুল ইসলাম জমাদার, পিয়াল, জার্মানির মুরাদ খান, হাসনাত মিয়া (জার্মানিতে বাংলাদেশের কনসাল)। ব্রাসেলসে অবস্থিত আহামদি মুসলিম সম্প্রদায়ের ইমাম এবং নেতৃবৃন্দ, যাদের সেই নগরীতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশালাকায় মসজিদ, তাদের ভূমিকাও ছিল উল্লেখ করার মতো। অনুষ্ঠান শেষে ব্রাসেলস প্রেস ক্লাবে আমরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে ভাষণ দিই এবং তাদের প্রশ্নের জবাব দিই। আমাদের বক্তব্য বেলজিয়াম এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশের গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে শাহরিয়ার কবিরের নির্মিত ‘ভয়েস অব কনসায়েন্স’ নামক প্রামাণ্য চিত্রটি প্রদর্শিত হয়েছিল। ব্রাসেলসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহর ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। উল্লেখযোগ্য আমাদের সম্মেলনের দুই দিন আগে বাংলাদেশের আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত অথবা বিচারাধীন ইউরোপ-আমেরিকায় পালিয়ে থাকা কিছু আসামি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির দাবি জানিয়ে ৫ মে শাপলা চত্বরে ভুয়া হত্যার কল্পকাহিনিসহ বহু সর্বৈব মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে দাবি তুলেছিল, রাষ্ট্রদূত সাবলীল এবং যুক্তিপূর্ণ ভাষায় তার জবাব দিয়ে সংসদ সদস্যদের এমনভাবে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মান্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের দাবি নাকচ করে দিয়েছিলেন। ’৭১-এর ৮ ডিসেম্বর জুলফিকার আলি ভুট্টো যেভাবে ক্রন্দনরত অবস্থায় নিরাপত্তা পরিষদ কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন, ধর্মান্ধ লোকগুলোও একইভাবে অশ্রুসিক্ত চোখে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ভবন থেকে প্রস্থানের দরজা খুঁজে বের করেছিল। মাহবুব সালেহর মতো রাষ্ট্রদূত সব দেশে থাকলে আজ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা যেভাবে লবি করে বেড়াচ্ছে তা খন্ডন সহজ হতো বৈকি। আমাদের সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত তারেক করিম সাহেব সম্প্রতি ফোনে জানালেন সিঙ্গাপুরভিত্তিক ‘সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট’ নামক একটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্থায় ভাষণ দেওয়ার জন্য তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। ২০০১ সালে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসামি হস্তান্তর চুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে তার দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের প্রমাণ পেয়েছি। তাই তিনি নিশ্চয়ই ভাষণ দানকালে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার সঠিক জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। দেশে ফেরার জন্য লন্ডন ত্যাগ করার দিন সেখানে আমাদের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মুনা তাসমিম ইউরোপে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কিছু ফিরিস্তি দিতে গিয়ে বললেন, তিন দিন আগে অপপ্রচারকারীরা কমনওয়েলথ মহাসচিবকে বলেছেন বাংলাদেশে গণযুদ্ধ চলছে। এই অপপ্রচার দলের নেতৃত্বে ছিল ড. কামাল হোসেনের জামাতা ডেভিড বার্গম্যান এবং যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ব্যারিস্টার ডেভিড কেডম্যান। রাষ্ট্রদূত মুনা বললেন, এ দুজন পয়সার বিনিময়ে কাজ করছে বিধায় আমাদেরও উচিত ওদের অপপ্রচার খন্ডনের জন্য বিলেতের জনাকয়েক প্রখ্যাত ধর্মান্ধতাবিরোধী ব্যারিস্টার নিয়োগ দেওয়া। এরা প্রতিনিয়ত লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে সভা করে মিথ্যার বেসাতি ছড়াচ্ছে। এরা যে অর্থের বিনিময়ে এসব অপপ্রচারের দায় গ্রহণ করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইউরোপীয় কমিশনে এদের ব্যর্থতা প্রমাণ করল যে যথোপযুক্ত জবাব দিতে পারলে, যেমনটি রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহ দিয়েছেন, মতলববাজদের অপপ্রচার রোধ করা কঠিন নয়।  দেশের স্বার্থে এদের বিদেশে বসে অপপ্রচার খন্ডন করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত মুনা আশ্বাস দিয়েছেন আমরা ব্রাসেলসে যে ধরনের মহাসম্মেলন করেছি, তিনিও মার্চ মাসে লন্ডনের সংসদ ভবনে এ ধরনের একটি সম্মেলন করতে আগ্রহী আমরা অংশগ্রহণে সম্মত হলে। তার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান উচিত হবে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার বন্ধের প্রয়াস হিসেবে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়