শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

‘পালাবার পথ নাইরে’

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
‘পালাবার পথ নাইরে’

গত ৮ এবং ৯ তারিখে ব্রাসেলস নগরীতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে এক মহাসম্মেলন হয়ে গেল বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে সক্রিয় পদক্ষেপের দাবি জানাতে। সে সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা থেকে শুধু আমি নই, আরও গিয়েছিলেন শাহরিয়ার কবির, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা, শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর পুত্র আসিফ মুনীর তন্ময়, ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজি মুকুল।  ১১ ঘণ্টা পথ পাড়ি দিয়ে ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় লন্ডন পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গেই শোনলাম সে সময়ের জনৈক মহিলা কোটার সংসদ সদস্য, যিনি একজন ফেলো ব্যারিস্টারও, লিখেছেন, ১০ ডিসেম্বরের ভয়ে আমি রাতের অন্ধকারে দেশ থেকে পালিয়েছি। তার সেই লেখার কথা শুনে বাংলা সংগীতের স্বর্ণযুগের প্রবাদপ্রতিম পুরুষ কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একটি গানের একটি লাইনের কথা মনে পড়ল যা ছিল, ‘পালাবার পথ নাইরে...’। ব্যারিস্টার মহিলা ভালো করেই জানতেন আমরা পালানোর লোক নই, বরং তিনি যাদের সমর্থক অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরাই পালানোর পথ খুঁজছেন, আর তার অবচেতন মনের সে কথাই প্রকাশ পেয়েছে তার সেই লিখনীর মাধ্যমে। তারা ১০ ডিসেম্বর পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখল করবে বলে যে রব ছড়াচ্ছিল, তা যে ছিল জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির নিছক প্রতারণা, তা বুঝতে আমাদের কখনো অসুবিধা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীগণ যাদের কথা শিরোধার্য মনে করেন, তাদের অন্যতম হচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি সংকোচের কল্পনায় ম্রিয়মাণ না হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন।

মহিলা আরও লিখেছেন, বিচারপতি থাকাকালে আমি নাকি আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে সব বেআইনি রায় দিয়েছি। তার কথায় মনে পড়ল ২০১২ সালে সে মহিলারই এক নিজস্ব মামলায় আমি তার পক্ষেই রায় দিয়েছিলাম, আইন মহিলার পক্ষে ছিল বলে। মামলায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেকজন অতি জ্যেষ্ঠ পুরুষ ব্যারিস্টার, যার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। কভিড দুর্যোগের আগে তিনি তার বারিধারার বাড়িতে প্রায়ই সংগীতের জলসা বসাতেন, যাতে গান গাওয়ার জন্য আমারও ডাক পড়ত। যাই হোক মহিলার দাবি যদি ঠিক হয় তাহলে নিশ্চয়ই তার পক্ষে যে রায় দিয়েছিলাম সেটিও বেআইনি হওয়ার কথা। তিনি বোধহয় এটিও ভুলে গেছেন যে, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক মফস্বল শাখা কর্তৃক একটি হিন্দু মন্দির দখলের অভিযোগের কথা পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর আমি সে ব্যাংকের চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সে সময়ের সাধারণ সম্পাদককে পূর্ণ দিনের জন্য তলব করেছিলাম (অবশ্য সাক্ষী সুবাদে জানা গেল চেয়ারম্যান সাহেবের অজান্তেই স্থানীয় শাখার অতি উৎসাহী কর্ণধাররা এটি করেছিলেন এবং ব্যাংক মন্দির কর্তৃপক্ষকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছে)। সড়ক ভবন মামলার সময় আওয়ামী লীগের কিছু শক্তিমান নেতার বিরাগভাজন হতে হয়েছিল আমাকে, যে কথা সংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মহিলার ভুলে যাওয়ার কারণ নেই। আসলে অন্য সব বিএনপি নেতার মতো তিনিও আমার ওপর ক্ষুব্ধ এ কারণে যে, আমি এক রায়ে জিয়াউর রহমানকে ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ বলে আখ্যায়িত করেছিলাম এবং সাঈদীসহ তিন যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলাম।

উল্লিখিত ইউরোপীয় কমিশনে অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিল ’৭১-এর ঘাতক দালাল কমিটির ইউরোপীয় শাখা, যার সঙ্গে ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সক্রিয় অবস্থান ছিল। এতে মোট ১৫টি দেশের প্রতিনিধি শুধু অংশগ্রহণই করেননি, অত্যন্ত কঠোর ভাষায় ’৭১-এ পাকিস্তানি সৈন্য এবং ধর্মান্ধ তথাকথিত বাঙালিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা, গণধর্ষণের তীব্র সমালোচনা করে বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন। এতে দুজন পাকিস্তানিও ছিলেন যারা সিন্ধু এবং বেলুচিস্তানে চলমান গণহত্যার বিস্তারিত তুলে ধরেছিলেন, ছিলেন এক আফগান মহিলা, পোল্যান্ডের দুজন, ইথিওপিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, উজবেকিস্তান, জার্মানি, বেলজিয়াম, তুরস্কসহ আরও ক’টি দেশের প্রতিনিধি। ভাষণ দিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের বেশ কয়েকজন সাবেক সদস্য এবং কয়েকজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানবাধিকার নেতা।

প্রথম সম্মেলনের সভাপতির দায়িত্ব পড়েছিল আমার এবং দ্বিতীয়টির দায়িত্ব ছিল শাহরিয়ার কবির সাহেবের ওপর। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সভাটির নেতৃত্বে ছিলেন পাওলো কাসাকার নামক ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক সাবেক সদস্য যিনি ক্ষুরধার ভাষায় পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা এবং বর্তমানে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেছিলেন। বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা এন্ডি ভার্মাড এবং ভারতীয় প্রতিনিধি প্রিয়জিত দেব সরকারও ভাষা প্রয়োগে কঠোরতা অবলম্বন করেছেন। জার্মানি থেকে নির্বাচিত ইউরো এমপি ফ্র্যাঙ্ক শ্যালবা-হোত সাহেবও তীক্ষè ভাষায় সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তান এবং বর্তমানে মিয়ানমার কর্তৃক চালানো গণহত্যার। সম্মেলনসমূহে দুই শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান, যথা ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা এবং আসিফ মুনির তন্ময়ও ’৭১-এর পরিস্থিতির আলোকে ব্যাখ্যামূলক বিবৃতি দিয়েছিলেন। গৃহীত প্রস্তাবসমূহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতির কাছে পেশ করা হলে তিনি ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তা গ্রহণ করেন। সম্মেলনে ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির যে কজন বিশেষ অবদান রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ইউরোপীয় শাখা প্রধান তরুণ কান্তি চৌধুরী, ওই শাখার সাধারণ সম্পাদক আনসার আহমদুল্লাহ, যিনি কেন্দ্রীয় কমিটিরও একজন সদস্য, তরুণ চৌধুরীর স্ত্রী, শহীদ নিতেন কুন্ডুর দৌহিত্রা শিল্পী চৌধুরী, বিলেতের নবনির্বাচিত কমিটির প্রধান, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ আনাশ পাশা, সাধারণ সম্পাদক স্মৃতি আজাদ, ব্রাসেলসের নেতা মাহমুদ মোর্শেদ, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতন, ব্রাসেলসের হুমায়ুন মাসুদ হিমু, খোকন শরীফ, আতিক আহমেদ, ফ্রান্সের উদয়ন বড়ুয়া, প্রকাশ রায়, বিকাশ রায় বড়ুয়া, জেনেভার খলিল রহমান, নজরুল ইসলাম জমাদার, পিয়াল, জার্মানির মুরাদ খান, হাসনাত মিয়া (জার্মানিতে বাংলাদেশের কনসাল)। ব্রাসেলসে অবস্থিত আহামদি মুসলিম সম্প্রদায়ের ইমাম এবং নেতৃবৃন্দ, যাদের সেই নগরীতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশালাকায় মসজিদ, তাদের ভূমিকাও ছিল উল্লেখ করার মতো। অনুষ্ঠান শেষে ব্রাসেলস প্রেস ক্লাবে আমরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে ভাষণ দিই এবং তাদের প্রশ্নের জবাব দিই। আমাদের বক্তব্য বেলজিয়াম এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশের গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে শাহরিয়ার কবিরের নির্মিত ‘ভয়েস অব কনসায়েন্স’ নামক প্রামাণ্য চিত্রটি প্রদর্শিত হয়েছিল। ব্রাসেলসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহর ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। উল্লেখযোগ্য আমাদের সম্মেলনের দুই দিন আগে বাংলাদেশের আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত অথবা বিচারাধীন ইউরোপ-আমেরিকায় পালিয়ে থাকা কিছু আসামি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির দাবি জানিয়ে ৫ মে শাপলা চত্বরে ভুয়া হত্যার কল্পকাহিনিসহ বহু সর্বৈব মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে দাবি তুলেছিল, রাষ্ট্রদূত সাবলীল এবং যুক্তিপূর্ণ ভাষায় তার জবাব দিয়ে সংসদ সদস্যদের এমনভাবে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মান্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের দাবি নাকচ করে দিয়েছিলেন। ’৭১-এর ৮ ডিসেম্বর জুলফিকার আলি ভুট্টো যেভাবে ক্রন্দনরত অবস্থায় নিরাপত্তা পরিষদ কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন, ধর্মান্ধ লোকগুলোও একইভাবে অশ্রুসিক্ত চোখে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ভবন থেকে প্রস্থানের দরজা খুঁজে বের করেছিল। মাহবুব সালেহর মতো রাষ্ট্রদূত সব দেশে থাকলে আজ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা যেভাবে লবি করে বেড়াচ্ছে তা খন্ডন সহজ হতো বৈকি। আমাদের সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত তারেক করিম সাহেব সম্প্রতি ফোনে জানালেন সিঙ্গাপুরভিত্তিক ‘সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট’ নামক একটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্থায় ভাষণ দেওয়ার জন্য তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। ২০০১ সালে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসামি হস্তান্তর চুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে তার দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের প্রমাণ পেয়েছি। তাই তিনি নিশ্চয়ই ভাষণ দানকালে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার সঠিক জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। দেশে ফেরার জন্য লন্ডন ত্যাগ করার দিন সেখানে আমাদের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মুনা তাসমিম ইউরোপে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কিছু ফিরিস্তি দিতে গিয়ে বললেন, তিন দিন আগে অপপ্রচারকারীরা কমনওয়েলথ মহাসচিবকে বলেছেন বাংলাদেশে গণযুদ্ধ চলছে। এই অপপ্রচার দলের নেতৃত্বে ছিল ড. কামাল হোসেনের জামাতা ডেভিড বার্গম্যান এবং যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ব্যারিস্টার ডেভিড কেডম্যান। রাষ্ট্রদূত মুনা বললেন, এ দুজন পয়সার বিনিময়ে কাজ করছে বিধায় আমাদেরও উচিত ওদের অপপ্রচার খন্ডনের জন্য বিলেতের জনাকয়েক প্রখ্যাত ধর্মান্ধতাবিরোধী ব্যারিস্টার নিয়োগ দেওয়া। এরা প্রতিনিয়ত লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে সভা করে মিথ্যার বেসাতি ছড়াচ্ছে। এরা যে অর্থের বিনিময়ে এসব অপপ্রচারের দায় গ্রহণ করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইউরোপীয় কমিশনে এদের ব্যর্থতা প্রমাণ করল যে যথোপযুক্ত জবাব দিতে পারলে, যেমনটি রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহ দিয়েছেন, মতলববাজদের অপপ্রচার রোধ করা কঠিন নয়।  দেশের স্বার্থে এদের বিদেশে বসে অপপ্রচার খন্ডন করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত মুনা আশ্বাস দিয়েছেন আমরা ব্রাসেলসে যে ধরনের মহাসম্মেলন করেছি, তিনিও মার্চ মাসে লন্ডনের সংসদ ভবনে এ ধরনের একটি সম্মেলন করতে আগ্রহী আমরা অংশগ্রহণে সম্মত হলে। তার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান উচিত হবে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার বন্ধের প্রয়াস হিসেবে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

এই মাত্র | রাজনীতি

ফরিদগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ফরিদগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চীনের ওপর শুল্ক ৪৭ শতাংশে নামানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের ওপর শুল্ক ৪৭ শতাংশে নামানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিনহোর জেল জীবনে কেমন কাটছে প্রতিটি দিন?
রবিনহোর জেল জীবনে কেমন কাটছে প্রতিটি দিন?

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে জাহাজে বোমা হামলা করল যুক্তরাষ্ট্র, নিহত ৪
প্রশান্ত মহাসাগরে জাহাজে বোমা হামলা করল যুক্তরাষ্ট্র, নিহত ৪

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা দিয়ে পুরস্কার কেনার অভিযোগ, জবাবে যা বললেন অভিষেক
টাকা দিয়ে পুরস্কার কেনার অভিযোগ, জবাবে যা বললেন অভিষেক

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্লাউড সিডিং করেও বৃষ্টি নামাতে পারেনি ভারত!
ক্লাউড সিডিং করেও বৃষ্টি নামাতে পারেনি ভারত!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা
তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও
জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও
কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!
ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার
ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭
মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ
জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’
সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড
কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ
মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন