শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

‘পালাবার পথ নাইরে’

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
‘পালাবার পথ নাইরে’

গত ৮ এবং ৯ তারিখে ব্রাসেলস নগরীতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে এক মহাসম্মেলন হয়ে গেল বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে সক্রিয় পদক্ষেপের দাবি জানাতে। সে সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা থেকে শুধু আমি নই, আরও গিয়েছিলেন শাহরিয়ার কবির, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা, শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর পুত্র আসিফ মুনীর তন্ময়, ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজি মুকুল।  ১১ ঘণ্টা পথ পাড়ি দিয়ে ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় লন্ডন পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গেই শোনলাম সে সময়ের জনৈক মহিলা কোটার সংসদ সদস্য, যিনি একজন ফেলো ব্যারিস্টারও, লিখেছেন, ১০ ডিসেম্বরের ভয়ে আমি রাতের অন্ধকারে দেশ থেকে পালিয়েছি। তার সেই লেখার কথা শুনে বাংলা সংগীতের স্বর্ণযুগের প্রবাদপ্রতিম পুরুষ কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একটি গানের একটি লাইনের কথা মনে পড়ল যা ছিল, ‘পালাবার পথ নাইরে...’। ব্যারিস্টার মহিলা ভালো করেই জানতেন আমরা পালানোর লোক নই, বরং তিনি যাদের সমর্থক অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরাই পালানোর পথ খুঁজছেন, আর তার অবচেতন মনের সে কথাই প্রকাশ পেয়েছে তার সেই লিখনীর মাধ্যমে। তারা ১০ ডিসেম্বর পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখল করবে বলে যে রব ছড়াচ্ছিল, তা যে ছিল জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির নিছক প্রতারণা, তা বুঝতে আমাদের কখনো অসুবিধা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীগণ যাদের কথা শিরোধার্য মনে করেন, তাদের অন্যতম হচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি সংকোচের কল্পনায় ম্রিয়মাণ না হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন।

মহিলা আরও লিখেছেন, বিচারপতি থাকাকালে আমি নাকি আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে সব বেআইনি রায় দিয়েছি। তার কথায় মনে পড়ল ২০১২ সালে সে মহিলারই এক নিজস্ব মামলায় আমি তার পক্ষেই রায় দিয়েছিলাম, আইন মহিলার পক্ষে ছিল বলে। মামলায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেকজন অতি জ্যেষ্ঠ পুরুষ ব্যারিস্টার, যার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। কভিড দুর্যোগের আগে তিনি তার বারিধারার বাড়িতে প্রায়ই সংগীতের জলসা বসাতেন, যাতে গান গাওয়ার জন্য আমারও ডাক পড়ত। যাই হোক মহিলার দাবি যদি ঠিক হয় তাহলে নিশ্চয়ই তার পক্ষে যে রায় দিয়েছিলাম সেটিও বেআইনি হওয়ার কথা। তিনি বোধহয় এটিও ভুলে গেছেন যে, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক মফস্বল শাখা কর্তৃক একটি হিন্দু মন্দির দখলের অভিযোগের কথা পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর আমি সে ব্যাংকের চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সে সময়ের সাধারণ সম্পাদককে পূর্ণ দিনের জন্য তলব করেছিলাম (অবশ্য সাক্ষী সুবাদে জানা গেল চেয়ারম্যান সাহেবের অজান্তেই স্থানীয় শাখার অতি উৎসাহী কর্ণধাররা এটি করেছিলেন এবং ব্যাংক মন্দির কর্তৃপক্ষকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছে)। সড়ক ভবন মামলার সময় আওয়ামী লীগের কিছু শক্তিমান নেতার বিরাগভাজন হতে হয়েছিল আমাকে, যে কথা সংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মহিলার ভুলে যাওয়ার কারণ নেই। আসলে অন্য সব বিএনপি নেতার মতো তিনিও আমার ওপর ক্ষুব্ধ এ কারণে যে, আমি এক রায়ে জিয়াউর রহমানকে ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ বলে আখ্যায়িত করেছিলাম এবং সাঈদীসহ তিন যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলাম।

উল্লিখিত ইউরোপীয় কমিশনে অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিল ’৭১-এর ঘাতক দালাল কমিটির ইউরোপীয় শাখা, যার সঙ্গে ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সক্রিয় অবস্থান ছিল। এতে মোট ১৫টি দেশের প্রতিনিধি শুধু অংশগ্রহণই করেননি, অত্যন্ত কঠোর ভাষায় ’৭১-এ পাকিস্তানি সৈন্য এবং ধর্মান্ধ তথাকথিত বাঙালিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা, গণধর্ষণের তীব্র সমালোচনা করে বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন। এতে দুজন পাকিস্তানিও ছিলেন যারা সিন্ধু এবং বেলুচিস্তানে চলমান গণহত্যার বিস্তারিত তুলে ধরেছিলেন, ছিলেন এক আফগান মহিলা, পোল্যান্ডের দুজন, ইথিওপিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, উজবেকিস্তান, জার্মানি, বেলজিয়াম, তুরস্কসহ আরও ক’টি দেশের প্রতিনিধি। ভাষণ দিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের বেশ কয়েকজন সাবেক সদস্য এবং কয়েকজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানবাধিকার নেতা।

প্রথম সম্মেলনের সভাপতির দায়িত্ব পড়েছিল আমার এবং দ্বিতীয়টির দায়িত্ব ছিল শাহরিয়ার কবির সাহেবের ওপর। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সভাটির নেতৃত্বে ছিলেন পাওলো কাসাকার নামক ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক সাবেক সদস্য যিনি ক্ষুরধার ভাষায় পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা এবং বর্তমানে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেছিলেন। বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা এন্ডি ভার্মাড এবং ভারতীয় প্রতিনিধি প্রিয়জিত দেব সরকারও ভাষা প্রয়োগে কঠোরতা অবলম্বন করেছেন। জার্মানি থেকে নির্বাচিত ইউরো এমপি ফ্র্যাঙ্ক শ্যালবা-হোত সাহেবও তীক্ষè ভাষায় সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তান এবং বর্তমানে মিয়ানমার কর্তৃক চালানো গণহত্যার। সম্মেলনসমূহে দুই শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান, যথা ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা এবং আসিফ মুনির তন্ময়ও ’৭১-এর পরিস্থিতির আলোকে ব্যাখ্যামূলক বিবৃতি দিয়েছিলেন। গৃহীত প্রস্তাবসমূহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতির কাছে পেশ করা হলে তিনি ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তা গ্রহণ করেন। সম্মেলনে ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির যে কজন বিশেষ অবদান রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ইউরোপীয় শাখা প্রধান তরুণ কান্তি চৌধুরী, ওই শাখার সাধারণ সম্পাদক আনসার আহমদুল্লাহ, যিনি কেন্দ্রীয় কমিটিরও একজন সদস্য, তরুণ চৌধুরীর স্ত্রী, শহীদ নিতেন কুন্ডুর দৌহিত্রা শিল্পী চৌধুরী, বিলেতের নবনির্বাচিত কমিটির প্রধান, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ আনাশ পাশা, সাধারণ সম্পাদক স্মৃতি আজাদ, ব্রাসেলসের নেতা মাহমুদ মোর্শেদ, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতন, ব্রাসেলসের হুমায়ুন মাসুদ হিমু, খোকন শরীফ, আতিক আহমেদ, ফ্রান্সের উদয়ন বড়ুয়া, প্রকাশ রায়, বিকাশ রায় বড়ুয়া, জেনেভার খলিল রহমান, নজরুল ইসলাম জমাদার, পিয়াল, জার্মানির মুরাদ খান, হাসনাত মিয়া (জার্মানিতে বাংলাদেশের কনসাল)। ব্রাসেলসে অবস্থিত আহামদি মুসলিম সম্প্রদায়ের ইমাম এবং নেতৃবৃন্দ, যাদের সেই নগরীতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশালাকায় মসজিদ, তাদের ভূমিকাও ছিল উল্লেখ করার মতো। অনুষ্ঠান শেষে ব্রাসেলস প্রেস ক্লাবে আমরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে ভাষণ দিই এবং তাদের প্রশ্নের জবাব দিই। আমাদের বক্তব্য বেলজিয়াম এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশের গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে শাহরিয়ার কবিরের নির্মিত ‘ভয়েস অব কনসায়েন্স’ নামক প্রামাণ্য চিত্রটি প্রদর্শিত হয়েছিল। ব্রাসেলসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহর ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। উল্লেখযোগ্য আমাদের সম্মেলনের দুই দিন আগে বাংলাদেশের আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত অথবা বিচারাধীন ইউরোপ-আমেরিকায় পালিয়ে থাকা কিছু আসামি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির দাবি জানিয়ে ৫ মে শাপলা চত্বরে ভুয়া হত্যার কল্পকাহিনিসহ বহু সর্বৈব মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে দাবি তুলেছিল, রাষ্ট্রদূত সাবলীল এবং যুক্তিপূর্ণ ভাষায় তার জবাব দিয়ে সংসদ সদস্যদের এমনভাবে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মান্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের দাবি নাকচ করে দিয়েছিলেন। ’৭১-এর ৮ ডিসেম্বর জুলফিকার আলি ভুট্টো যেভাবে ক্রন্দনরত অবস্থায় নিরাপত্তা পরিষদ কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন, ধর্মান্ধ লোকগুলোও একইভাবে অশ্রুসিক্ত চোখে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ভবন থেকে প্রস্থানের দরজা খুঁজে বের করেছিল। মাহবুব সালেহর মতো রাষ্ট্রদূত সব দেশে থাকলে আজ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা যেভাবে লবি করে বেড়াচ্ছে তা খন্ডন সহজ হতো বৈকি। আমাদের সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত তারেক করিম সাহেব সম্প্রতি ফোনে জানালেন সিঙ্গাপুরভিত্তিক ‘সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট’ নামক একটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্থায় ভাষণ দেওয়ার জন্য তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। ২০০১ সালে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসামি হস্তান্তর চুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে তার দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের প্রমাণ পেয়েছি। তাই তিনি নিশ্চয়ই ভাষণ দানকালে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার সঠিক জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। দেশে ফেরার জন্য লন্ডন ত্যাগ করার দিন সেখানে আমাদের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মুনা তাসমিম ইউরোপে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কিছু ফিরিস্তি দিতে গিয়ে বললেন, তিন দিন আগে অপপ্রচারকারীরা কমনওয়েলথ মহাসচিবকে বলেছেন বাংলাদেশে গণযুদ্ধ চলছে। এই অপপ্রচার দলের নেতৃত্বে ছিল ড. কামাল হোসেনের জামাতা ডেভিড বার্গম্যান এবং যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ব্যারিস্টার ডেভিড কেডম্যান। রাষ্ট্রদূত মুনা বললেন, এ দুজন পয়সার বিনিময়ে কাজ করছে বিধায় আমাদেরও উচিত ওদের অপপ্রচার খন্ডনের জন্য বিলেতের জনাকয়েক প্রখ্যাত ধর্মান্ধতাবিরোধী ব্যারিস্টার নিয়োগ দেওয়া। এরা প্রতিনিয়ত লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে সভা করে মিথ্যার বেসাতি ছড়াচ্ছে। এরা যে অর্থের বিনিময়ে এসব অপপ্রচারের দায় গ্রহণ করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইউরোপীয় কমিশনে এদের ব্যর্থতা প্রমাণ করল যে যথোপযুক্ত জবাব দিতে পারলে, যেমনটি রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহ দিয়েছেন, মতলববাজদের অপপ্রচার রোধ করা কঠিন নয়।  দেশের স্বার্থে এদের বিদেশে বসে অপপ্রচার খন্ডন করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত মুনা আশ্বাস দিয়েছেন আমরা ব্রাসেলসে যে ধরনের মহাসম্মেলন করেছি, তিনিও মার্চ মাসে লন্ডনের সংসদ ভবনে এ ধরনের একটি সম্মেলন করতে আগ্রহী আমরা অংশগ্রহণে সম্মত হলে। তার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান উচিত হবে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার বন্ধের প্রয়াস হিসেবে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা