শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

‘পালাবার পথ নাইরে’

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
‘পালাবার পথ নাইরে’

গত ৮ এবং ৯ তারিখে ব্রাসেলস নগরীতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে এক মহাসম্মেলন হয়ে গেল বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে সক্রিয় পদক্ষেপের দাবি জানাতে। সে সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা থেকে শুধু আমি নই, আরও গিয়েছিলেন শাহরিয়ার কবির, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা, শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর পুত্র আসিফ মুনীর তন্ময়, ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজি মুকুল।  ১১ ঘণ্টা পথ পাড়ি দিয়ে ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় লন্ডন পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গেই শোনলাম সে সময়ের জনৈক মহিলা কোটার সংসদ সদস্য, যিনি একজন ফেলো ব্যারিস্টারও, লিখেছেন, ১০ ডিসেম্বরের ভয়ে আমি রাতের অন্ধকারে দেশ থেকে পালিয়েছি। তার সেই লেখার কথা শুনে বাংলা সংগীতের স্বর্ণযুগের প্রবাদপ্রতিম পুরুষ কণ্ঠশিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একটি গানের একটি লাইনের কথা মনে পড়ল যা ছিল, ‘পালাবার পথ নাইরে...’। ব্যারিস্টার মহিলা ভালো করেই জানতেন আমরা পালানোর লোক নই, বরং তিনি যাদের সমর্থক অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরাই পালানোর পথ খুঁজছেন, আর তার অবচেতন মনের সে কথাই প্রকাশ পেয়েছে তার সেই লিখনীর মাধ্যমে। তারা ১০ ডিসেম্বর পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখল করবে বলে যে রব ছড়াচ্ছিল, তা যে ছিল জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির নিছক প্রতারণা, তা বুঝতে আমাদের কখনো অসুবিধা হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীগণ যাদের কথা শিরোধার্য মনে করেন, তাদের অন্যতম হচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, যিনি সংকোচের কল্পনায় ম্রিয়মাণ না হওয়ার উপদেশ দিয়েছেন।

মহিলা আরও লিখেছেন, বিচারপতি থাকাকালে আমি নাকি আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে সব বেআইনি রায় দিয়েছি। তার কথায় মনে পড়ল ২০১২ সালে সে মহিলারই এক নিজস্ব মামলায় আমি তার পক্ষেই রায় দিয়েছিলাম, আইন মহিলার পক্ষে ছিল বলে। মামলায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আরেকজন অতি জ্যেষ্ঠ পুরুষ ব্যারিস্টার, যার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্ক খুবই ঘনিষ্ঠ। কভিড দুর্যোগের আগে তিনি তার বারিধারার বাড়িতে প্রায়ই সংগীতের জলসা বসাতেন, যাতে গান গাওয়ার জন্য আমারও ডাক পড়ত। যাই হোক মহিলার দাবি যদি ঠিক হয় তাহলে নিশ্চয়ই তার পক্ষে যে রায় দিয়েছিলাম সেটিও বেআইনি হওয়ার কথা। তিনি বোধহয় এটিও ভুলে গেছেন যে, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক মফস্বল শাখা কর্তৃক একটি হিন্দু মন্দির দখলের অভিযোগের কথা পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর আমি সে ব্যাংকের চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগের সে সময়ের সাধারণ সম্পাদককে পূর্ণ দিনের জন্য তলব করেছিলাম (অবশ্য সাক্ষী সুবাদে জানা গেল চেয়ারম্যান সাহেবের অজান্তেই স্থানীয় শাখার অতি উৎসাহী কর্ণধাররা এটি করেছিলেন এবং ব্যাংক মন্দির কর্তৃপক্ষকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছে)। সড়ক ভবন মামলার সময় আওয়ামী লীগের কিছু শক্তিমান নেতার বিরাগভাজন হতে হয়েছিল আমাকে, যে কথা সংশ্লিষ্ট ব্যারিস্টার মহিলার ভুলে যাওয়ার কারণ নেই। আসলে অন্য সব বিএনপি নেতার মতো তিনিও আমার ওপর ক্ষুব্ধ এ কারণে যে, আমি এক রায়ে জিয়াউর রহমানকে ‘ঠান্ডা মাথার খুনি’ বলে আখ্যায়িত করেছিলাম এবং সাঈদীসহ তিন যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে ফাঁসির আদেশ দিয়েছিলাম।

উল্লিখিত ইউরোপীয় কমিশনে অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিল ’৭১-এর ঘাতক দালাল কমিটির ইউরোপীয় শাখা, যার সঙ্গে ব্রাসেলসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সক্রিয় অবস্থান ছিল। এতে মোট ১৫টি দেশের প্রতিনিধি শুধু অংশগ্রহণই করেননি, অত্যন্ত কঠোর ভাষায় ’৭১-এ পাকিস্তানি সৈন্য এবং ধর্মান্ধ তথাকথিত বাঙালিদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যা, গণধর্ষণের তীব্র সমালোচনা করে বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে সোচ্চার ছিলেন। এতে দুজন পাকিস্তানিও ছিলেন যারা সিন্ধু এবং বেলুচিস্তানে চলমান গণহত্যার বিস্তারিত তুলে ধরেছিলেন, ছিলেন এক আফগান মহিলা, পোল্যান্ডের দুজন, ইথিওপিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, উজবেকিস্তান, জার্মানি, বেলজিয়াম, তুরস্কসহ আরও ক’টি দেশের প্রতিনিধি। ভাষণ দিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের বেশ কয়েকজন সাবেক সদস্য এবং কয়েকজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানবাধিকার নেতা।

প্রথম সম্মেলনের সভাপতির দায়িত্ব পড়েছিল আমার এবং দ্বিতীয়টির দায়িত্ব ছিল শাহরিয়ার কবির সাহেবের ওপর। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সভাটির নেতৃত্বে ছিলেন পাওলো কাসাকার নামক ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক সাবেক সদস্য যিনি ক্ষুরধার ভাষায় পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা এবং বর্তমানে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যার বিরুদ্ধে কঠোর ভাষা প্রয়োগ করেছিলেন। বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা এন্ডি ভার্মাড এবং ভারতীয় প্রতিনিধি প্রিয়জিত দেব সরকারও ভাষা প্রয়োগে কঠোরতা অবলম্বন করেছেন। জার্মানি থেকে নির্বাচিত ইউরো এমপি ফ্র্যাঙ্ক শ্যালবা-হোত সাহেবও তীক্ষè ভাষায় সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তান এবং বর্তমানে মিয়ানমার কর্তৃক চালানো গণহত্যার। সম্মেলনসমূহে দুই শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান, যথা ডা. নুজহাত চৌধুরী সম্পা এবং আসিফ মুনির তন্ময়ও ’৭১-এর পরিস্থিতির আলোকে ব্যাখ্যামূলক বিবৃতি দিয়েছিলেন। গৃহীত প্রস্তাবসমূহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সভাপতির কাছে পেশ করা হলে তিনি ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করে তা গ্রহণ করেন। সম্মেলনে ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির যে কজন বিশেষ অবদান রেখেছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন ’৭১-এর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ইউরোপীয় শাখা প্রধান তরুণ কান্তি চৌধুরী, ওই শাখার সাধারণ সম্পাদক আনসার আহমদুল্লাহ, যিনি কেন্দ্রীয় কমিটিরও একজন সদস্য, তরুণ চৌধুরীর স্ত্রী, শহীদ নিতেন কুন্ডুর দৌহিত্রা শিল্পী চৌধুরী, বিলেতের নবনির্বাচিত কমিটির প্রধান, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ আনাশ পাশা, সাধারণ সম্পাদক স্মৃতি আজাদ, ব্রাসেলসের নেতা মাহমুদ মোর্শেদ, বেলজিয়াম আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর চৌধুরী রতন, ব্রাসেলসের হুমায়ুন মাসুদ হিমু, খোকন শরীফ, আতিক আহমেদ, ফ্রান্সের উদয়ন বড়ুয়া, প্রকাশ রায়, বিকাশ রায় বড়ুয়া, জেনেভার খলিল রহমান, নজরুল ইসলাম জমাদার, পিয়াল, জার্মানির মুরাদ খান, হাসনাত মিয়া (জার্মানিতে বাংলাদেশের কনসাল)। ব্রাসেলসে অবস্থিত আহামদি মুসলিম সম্প্রদায়ের ইমাম এবং নেতৃবৃন্দ, যাদের সেই নগরীতে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বিশালাকায় মসজিদ, তাদের ভূমিকাও ছিল উল্লেখ করার মতো। অনুষ্ঠান শেষে ব্রাসেলস প্রেস ক্লাবে আমরা সাংবাদিকদের উদ্দেশে ভাষণ দিই এবং তাদের প্রশ্নের জবাব দিই। আমাদের বক্তব্য বেলজিয়াম এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশের গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে শাহরিয়ার কবিরের নির্মিত ‘ভয়েস অব কনসায়েন্স’ নামক প্রামাণ্য চিত্রটি প্রদর্শিত হয়েছিল। ব্রাসেলসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহর ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। উল্লেখযোগ্য আমাদের সম্মেলনের দুই দিন আগে বাংলাদেশের আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত অথবা বিচারাধীন ইউরোপ-আমেরিকায় পালিয়ে থাকা কিছু আসামি ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির দাবি জানিয়ে ৫ মে শাপলা চত্বরে ভুয়া হত্যার কল্পকাহিনিসহ বহু সর্বৈব মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে দাবি তুলেছিল, রাষ্ট্রদূত সাবলীল এবং যুক্তিপূর্ণ ভাষায় তার জবাব দিয়ে সংসদ সদস্যদের এমনভাবে প্রভাবিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন যে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তাৎক্ষণিকভাবে ধর্মান্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের দাবি নাকচ করে দিয়েছিলেন। ’৭১-এর ৮ ডিসেম্বর জুলফিকার আলি ভুট্টো যেভাবে ক্রন্দনরত অবস্থায় নিরাপত্তা পরিষদ কক্ষ ত্যাগ করেছিলেন, ধর্মান্ধ লোকগুলোও একইভাবে অশ্রুসিক্ত চোখে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ভবন থেকে প্রস্থানের দরজা খুঁজে বের করেছিল। মাহবুব সালেহর মতো রাষ্ট্রদূত সব দেশে থাকলে আজ মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা যেভাবে লবি করে বেড়াচ্ছে তা খন্ডন সহজ হতো বৈকি। আমাদের সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত তারেক করিম সাহেব সম্প্রতি ফোনে জানালেন সিঙ্গাপুরভিত্তিক ‘সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট’ নামক একটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্থায় ভাষণ দেওয়ার জন্য তিনি সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। ২০০১ সালে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসামি হস্তান্তর চুক্তি নিয়ে আলোচনাকালে তার দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের প্রমাণ পেয়েছি। তাই তিনি নিশ্চয়ই ভাষণ দানকালে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার সঠিক জবাব দেওয়ার সুযোগ পাবেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। দেশে ফেরার জন্য লন্ডন ত্যাগ করার দিন সেখানে আমাদের রাষ্ট্রদূত সাঈদা মুনা তাসমিম ইউরোপে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কিছু ফিরিস্তি দিতে গিয়ে বললেন, তিন দিন আগে অপপ্রচারকারীরা কমনওয়েলথ মহাসচিবকে বলেছেন বাংলাদেশে গণযুদ্ধ চলছে। এই অপপ্রচার দলের নেতৃত্বে ছিল ড. কামাল হোসেনের জামাতা ডেভিড বার্গম্যান এবং যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ব্যারিস্টার ডেভিড কেডম্যান। রাষ্ট্রদূত মুনা বললেন, এ দুজন পয়সার বিনিময়ে কাজ করছে বিধায় আমাদেরও উচিত ওদের অপপ্রচার খন্ডনের জন্য বিলেতের জনাকয়েক প্রখ্যাত ধর্মান্ধতাবিরোধী ব্যারিস্টার নিয়োগ দেওয়া। এরা প্রতিনিয়ত লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে সভা করে মিথ্যার বেসাতি ছড়াচ্ছে। এরা যে অর্থের বিনিময়ে এসব অপপ্রচারের দায় গ্রহণ করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইউরোপীয় কমিশনে এদের ব্যর্থতা প্রমাণ করল যে যথোপযুক্ত জবাব দিতে পারলে, যেমনটি রাষ্ট্রদূত মাহবুব সালেহ দিয়েছেন, মতলববাজদের অপপ্রচার রোধ করা কঠিন নয়।  দেশের স্বার্থে এদের বিদেশে বসে অপপ্রচার খন্ডন করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রদূত মুনা আশ্বাস দিয়েছেন আমরা ব্রাসেলসে যে ধরনের মহাসম্মেলন করেছি, তিনিও মার্চ মাসে লন্ডনের সংসদ ভবনে এ ধরনের একটি সম্মেলন করতে আগ্রহী আমরা অংশগ্রহণে সম্মত হলে। তার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানান উচিত হবে বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার বন্ধের প্রয়াস হিসেবে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা