শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

ঋণখেলাপি অতি পরিচিত ও ব্যবহৃত একটি শব্দ, যা ব্যাংকিং মহলে রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকের ভাষায় যখন কোনো কারণে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি ফেরত পাওয়া যায় না বা পাওয়া সম্ভব হয় না; তখন ওই ঋণকে খেলাপি ঋণ বলে। ঋণখেলাপি ধারণাটি ভুলভাবে ব্যাখ্যায়িত হচ্ছে। ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনের সুযোগ নিয়ে ঋণের ব্যবসা করছে। তাদের ব্যবসার একটি অন্যতম পণ্য হলো ঋণ। অন্য ব্যবসায়ীরা যেমন বাকি বা নগদে বা কমিশনে বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, বিপণন বা বিক্রয় করে থাকে তেমনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিশনের বিপরীতে মুদ্রা সংরক্ষণ, মজুদকরণ, বিপণন, সরবরাহ ও বাজারজাত করে থাকে। আগে এ ব্যবসাটি সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংকিং আইন করে তা শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন লাভজনক প্রলোভন দেখিয়ে আমানত সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া হয়। সেই আমানত আবার বেশি সুদে বিনিয়োগ করার উন্মুক্ত সুযোগ করে দেওয়া হয়। শত বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ আমানত গচ্ছিত হয় তার ৪০% কখনই উত্তোলিত হয় না। নগদ মুদ্রার প্রবাহ বা স্রোত এরকম যে, একবার আমানত জমে গেলে ৪০% তলানি থেকেই যায়। আমানতের এ চরিত্র বা বৈশিষ্ট্যকে পুঁজি করেই মুদ্রা ব্যবসা বিশ্বব্যাপী জমে ওঠে। কিন্তু মুদ্রার ব্যবসা করা ব্যাংকের কাজ নয় এবং আমানতকে পুঁজি করে ব্যাংকের ব্যবসার নৈতিক কোনো ভিত্তিও নেই। আমানত রাখা ব্যাংকের একটি নাগরিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা। আমানত বিনা খরচেও নিতে পারে বা প্রয়োজনে মূল্যের বিনিময়েও দিতে পারে। কিন্তু আমানতের ওপর সুদ দেওয়া যেমন ইসলাম ধর্ম মেনে নেয় না, তেমনি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মুদ্রা জমা রেখে সুদ দেওয়া অনৈতিক এবং সেই সঙ্গে আমানত ব্যবসায় খাটানো আরও গর্হিত অপরাধ।

দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে সহায়তা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিধিবদ্ধ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের পারস্পরিক বিশ্বাসযোগ্য লেনদেনে ব্যবসায়িকভাবে সাহায্য করে। আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় ও নিশ্চিত রাখার লক্ষ্যে সব দেনা-পাওনার লেনদেনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে নিজেরা ব্যবসায়িকভাবে উপকৃত হবে। ব্যাংকের মূল কাজই হলো ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেনে রাষ্ট্রের অনেক স্বার্থ রক্ষিত হয়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য : ১। আর্থিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ২। মুদ্রার প্রবাহ স্বচ্ছমান থাকে, ৩। অবৈধ ও কালোবাজারি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজতর হয়, ৪। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সংগ্রহ ও বিতরণ সহজতর ও সাশ্রয়ী হয়, ৫। নগদ মুদ্রার সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজতর হয়। ৬। ব্যক্তির সঞ্চয় ও জনগণের নিরাপদ লেনদেনে সহায়তা করে, ৭। সকল প্রকার উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন, বাজারজাতকরণ ও ক্রয়-বিক্রয়ে সরাসরি সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও রাষ্ট্র, সমাজ ও জনগণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও বহুবিদ উপকার ও সুবিধা পেয়ে থাকে। তবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো দাতব্য চিকিৎসালয় বা এতিমখানা নয়। এখানে প্রাপ্ত সব সেবা বা কাজের জন্য অবশ্যই নগদ দক্ষিণা দিতে হবে এবং যারা দিতে পারবে তারাই শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে। এগুলোকেই বলা হয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা বা কাজ যার মাধ্যমে তারা বিনা ঝুঁকিতে কাজ করে তাদের ব্যয়ভার মিটিয়ে চুটিয়ে ব্যবসা করে লাভবান হবে। এখানে ব্যবসার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হলো মান বাড়িয়ে অধিকতর সেবা ও কাজ ন্যূনতম মূল্যে সরবরাহ করতে ব্যয় ও খরচ সর্বোচ্চ নিম্নে রেখে অধিক মুনাফা অর্জন করা। যাকে বলা হয় উচ্চনৈতিকতাপূর্ণ ব্যবসায়িক কার্যক্রম। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গঠন ও পরিচালনা করার নিবন্ধন দেওয়া হয় মূলত তিনটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে। প্রধান লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র তথা সরকারের আয়-ব্যয়ের প্রবাহ তথা আদায় ও প্রদানে সহায়তা করা। দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের মুদ্রার হিসাব ও মূল্যমান ধরে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরাসরি সহায়তা করা। তৃতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগে সহায়তা করা। তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সরকার তার শুল্ক, কর, খাজনা বা অন্যান্য আদায় বিনাসুদে বা অর্থে জমা রাখতে বাধ্য করতে পারে। একইভাবে বিনা সুদে বা বাট্টা বা অর্থের বিনিময় ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাপানো মুদ্রায় উল্লিখিত মূল্যে জনগণের কাছে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য হয়। এখানে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য মানে হলো সমমূল্যের পণ্য বা সেবার বিনিময়ে অতি কম মূল্যের ছাপানো কাগজের প্রকৃত মূল্য বিবেচনা না করে লিখিত মূল্যে বিনিময় করার নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে, যা দেশের যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মানতে বাধ্য। সেই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রের তথা সরকার, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে শর্তাদি মেনে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করতে দায়বদ্ধ এবং বৈধ সার্বভৌম প্রতিষ্ঠান। তবে এ দায়িত্ব পালনে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের মালিক বা ব্যবস্থাপনা পরিষদ বা তাদের লগ্নি বা বিনিয়োগ প্রদানকারী ছাড়া বাইরের কারও কাছে দায়বদ্ধ নয় এবং কোনো কারণেই দায়বদ্ধ করা যাবে না। এমনকি এ কাজের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা সরকারের কাছেও দায়বদ্ধ করা যাবে না। কারণ এটি তাদের মৌলিক অধিকার। অন্যের স্বার্থের হানি না করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার সার্বভৌম অধিকার তাদের রয়েছে। যেহেতু সবার উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করে থাকে তা তারা নিজেদের দায়িত্বে সংগ্রহ করে। কাজেই সেখানে অন্য কেউ কোনো অবস্থাতেই কোনো প্রকার নাক গলাতে পারবে না।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মূলত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ১৯৯৪ সালে ব্যাংকিং আইন করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দ্বৈত প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হয়েছে। ব্যাংকিং আইনের আওতায় আনতে গিয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চিরায়িত রূপের পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যে সরকারের মালিকানায় বা নিয়ন্ত্রণে ভালোভাবে কাজ করতে পারে না তার অজস্র প্রমাণকে অবজ্ঞা করেই সেদিন ব্যাংকিং আইন করা হয়েছিল, যার কুফল দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান হাল হকিকত। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব শক্তি ও গতিতে চলবে। তারা অবশ্যই রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করবে এবং জনগণকে সেবাদান করবে। তবে তা তাদের নিজস্ব সামর্থ্য ও ক্ষমতা অনুযায়ী। তারা অবশ্যই বিধিবদ্ধ আইন, নিয়মনীতি ও নৈতিকতা মেনে ও পালন করে তাদের ব্যবসায়িক কাজকর্ম চালাবে একমাত্র মুনাফা অর্জন করে উত্তরোত্তর কলেবর বৃদ্ধি করার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সামনে রেখে। তারা শুধু মুনাফা করতে পারলেই টিকে থাকবে। না হলে মাঝপথে ঝরে যাবে। তাদের বাঁচানো রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব নয়। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার তাদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের কাঁধে নিয়ে পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে এবং জনগণের আমানতও হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো অবস্থাতেই বিশ্বাস ভঙ্গ করে জনগণের আমানত তাদের ব্যবসায়িক কাজে লাগাতে পারে না। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার জনগণের আমানত নিয়ে দেদার ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক একই আইনের দোহাই দিয়ে আমানতের ১০%-২০% নগদ জমা রেখে ব্যাংকগুলোকে অনৈতিক ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকও ওই ১০%-২০% নগদ জমা থেকেও অনৈতিক বিনিয়োগ তথা ব্যবসা করে নিজেরাও মুনাফা লুটছে। পুরো বিষয়টিই অন্যায্য। এখানে রক্ষক নিজেও ভক্ষক। আমি তাই স্পষ্ট করে বলছি, জনগণের আমানত নিয়ে কেউ ব্যবসা করতে পারে না। এটি সুস্পষ্ট বিশ্বাস ভঙ্গ। ব্যাংক জনগণের সঞ্চয়কে আমানত রাখে একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে যে তাদের আমানত কখনই খোয়া যাবে না এবং চাহিবা মাত্র তা যথাসময়ে ফেরত দেওয়া হবে।

যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঋণ দিতে পারে এবং নিতেও পারে। ঋণ তাদের ব্যবসায়িক পণ্য। তারা যেমন অন্যের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগ করতে বা ঋণ দিতে পারে তেমনি নিজেদের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য বিনিয়োগ ও ঋণ নিতে পারে। একে বলা হয় ঋণ ও ইকুইটি যা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর দশটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মতো নিতেও পারে এবং দিতেও পারে। এখানে বাধ্যবাধকতার কোনো বিষয় নয় এবং এর কোনো দায়ভার জনগণ, সরকার বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের নেই। এর মুনাফাও যেমন শতভাগ তাদের তেমনি লোকসানের শতভাগ দায়ভার একান্তই তাদের। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের পুঁজি সংগ্রহ করবে নিজেদের নগদ ইকুইটি ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িক অংশীদারদের এবং প্রয়োজনে অন্যদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে। তারা জনগণের কাছ থেকেও সুদ বা উচ্চ সুদ বা লোভনীয় মুনাফা দেওয়ার কথা বলেও নগদ অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করতে পারে। চড়া সুদে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি আমানত সংগ্রহ অবশ্যই অনৈতিক, যদিও তা অবৈধ বলা উচিত কিন্তু ব্যাংকিং আইনে বৈধতা দেওয়া হয়েছে বলে বলা যাচ্ছে না। যাই হোক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন বৈধ ও নৈতিকতার মধ্যে থেকে পুঁজি সংগ্রহ করে অন্যের কাছে বিনিয়োগ বা অন্যকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা করবে যা তাদের অধিকার এবং এ ব্যবসার লাভ ও লোকসান সম্পূর্ণ তাদের। তারা কার কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করেছে এবং সেই পুঁজি কোথায় কীভাবে ব্যয় করেছে তা একান্তই তাদের। এখানে তাদের লোকসানের দায়ভার বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়ার কোনো যুক্তি বা কারণ নেই।

ঋণখেলাপি যেহেতু ঋণ বা ঋণের কিস্তি শর্ত মোতাবেক সময়মতো আদায় হয়নি বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাই খেলাপি ঋণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেট লোকসান যা শুধু তাদেরই বহন করতে হবে। খেলাপি ঋণকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের স্ব স্ব আর্থিক হিসাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে সমন্বয় করতে হবে। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি বা নির্দেশনা অনভিপ্রেত এবং তাদের কিছু কিছু কর্মকা- বিষয়টিকে আরও জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে জাতির জন্য কলঙ্ক তৈরি করছে। কয়দিন পর পর কিছু চিহ্নিত ও বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ঋণখেলাপি বিষয়ক কিছু নির্দেশনা বিশেষ করে বিভিন্ন হারের ডাউন পেমেন্ট, পরিশোধের সময়সীমা, অযৌক্তিক ও অবাস্তব শর্তাবলি দেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাবমূর্তিকে দারুণভাবে বিতর্কিত করে তুলছে। উপরন্তু সম্প্রতি আইএমএফ নতুন ঋণ দিতে গিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে আনার শর্তারোপ করেছে। তাই অনেকে মনে করে এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিবাচক কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে যেমন : (১) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে ঋণদাতা ও গ্রহীতাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ডাউন পেমেন্টে নিয়ে বা না নিয়ে খেলাপি ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে পরিশোধের জন্য নতুন চুক্তি করে নিতে পারে। এবং এতে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না। (২) সঞ্চয়ী হিসাবে কোনো সুদ দেওয়া যাবে না। (৩) স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদে সুদ বা চড়া সুদে বা অন্য কোনো আকর্ষণীয় প্রলোভনে আমানত রাখা যাবে না। (৪) জনগণের আমানত দিয়ে কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ করা যাবে না। (৫) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছে তাদের শেয়ার বিক্রি করে বা ঋণপত্র খুলে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে যা তারাও পূর্ণ বিনিয়োগ করতে পারবে। (৬) সুদবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। (৭) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধিবদ্ধ আইনের আওতার মধ্যে স্বাধীনভাবে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে দিতে হবে। (৮) সরকারি তহবিল সংরক্ষণ ও সব ধরনের পরিশোধের জন্য ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাখতে পারবে। ফলে ব্যাংক পরিচালনা ব্যয় সহজসাধ্য হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম