শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

ঋণখেলাপি অতি পরিচিত ও ব্যবহৃত একটি শব্দ, যা ব্যাংকিং মহলে রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকের ভাষায় যখন কোনো কারণে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি ফেরত পাওয়া যায় না বা পাওয়া সম্ভব হয় না; তখন ওই ঋণকে খেলাপি ঋণ বলে। ঋণখেলাপি ধারণাটি ভুলভাবে ব্যাখ্যায়িত হচ্ছে। ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনের সুযোগ নিয়ে ঋণের ব্যবসা করছে। তাদের ব্যবসার একটি অন্যতম পণ্য হলো ঋণ। অন্য ব্যবসায়ীরা যেমন বাকি বা নগদে বা কমিশনে বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, বিপণন বা বিক্রয় করে থাকে তেমনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিশনের বিপরীতে মুদ্রা সংরক্ষণ, মজুদকরণ, বিপণন, সরবরাহ ও বাজারজাত করে থাকে। আগে এ ব্যবসাটি সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংকিং আইন করে তা শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন লাভজনক প্রলোভন দেখিয়ে আমানত সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া হয়। সেই আমানত আবার বেশি সুদে বিনিয়োগ করার উন্মুক্ত সুযোগ করে দেওয়া হয়। শত বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ আমানত গচ্ছিত হয় তার ৪০% কখনই উত্তোলিত হয় না। নগদ মুদ্রার প্রবাহ বা স্রোত এরকম যে, একবার আমানত জমে গেলে ৪০% তলানি থেকেই যায়। আমানতের এ চরিত্র বা বৈশিষ্ট্যকে পুঁজি করেই মুদ্রা ব্যবসা বিশ্বব্যাপী জমে ওঠে। কিন্তু মুদ্রার ব্যবসা করা ব্যাংকের কাজ নয় এবং আমানতকে পুঁজি করে ব্যাংকের ব্যবসার নৈতিক কোনো ভিত্তিও নেই। আমানত রাখা ব্যাংকের একটি নাগরিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা। আমানত বিনা খরচেও নিতে পারে বা প্রয়োজনে মূল্যের বিনিময়েও দিতে পারে। কিন্তু আমানতের ওপর সুদ দেওয়া যেমন ইসলাম ধর্ম মেনে নেয় না, তেমনি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মুদ্রা জমা রেখে সুদ দেওয়া অনৈতিক এবং সেই সঙ্গে আমানত ব্যবসায় খাটানো আরও গর্হিত অপরাধ।

দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে সহায়তা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিধিবদ্ধ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের পারস্পরিক বিশ্বাসযোগ্য লেনদেনে ব্যবসায়িকভাবে সাহায্য করে। আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় ও নিশ্চিত রাখার লক্ষ্যে সব দেনা-পাওনার লেনদেনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে নিজেরা ব্যবসায়িকভাবে উপকৃত হবে। ব্যাংকের মূল কাজই হলো ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেনে রাষ্ট্রের অনেক স্বার্থ রক্ষিত হয়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য : ১। আর্থিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ২। মুদ্রার প্রবাহ স্বচ্ছমান থাকে, ৩। অবৈধ ও কালোবাজারি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজতর হয়, ৪। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সংগ্রহ ও বিতরণ সহজতর ও সাশ্রয়ী হয়, ৫। নগদ মুদ্রার সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজতর হয়। ৬। ব্যক্তির সঞ্চয় ও জনগণের নিরাপদ লেনদেনে সহায়তা করে, ৭। সকল প্রকার উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন, বাজারজাতকরণ ও ক্রয়-বিক্রয়ে সরাসরি সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও রাষ্ট্র, সমাজ ও জনগণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও বহুবিদ উপকার ও সুবিধা পেয়ে থাকে। তবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো দাতব্য চিকিৎসালয় বা এতিমখানা নয়। এখানে প্রাপ্ত সব সেবা বা কাজের জন্য অবশ্যই নগদ দক্ষিণা দিতে হবে এবং যারা দিতে পারবে তারাই শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে। এগুলোকেই বলা হয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা বা কাজ যার মাধ্যমে তারা বিনা ঝুঁকিতে কাজ করে তাদের ব্যয়ভার মিটিয়ে চুটিয়ে ব্যবসা করে লাভবান হবে। এখানে ব্যবসার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হলো মান বাড়িয়ে অধিকতর সেবা ও কাজ ন্যূনতম মূল্যে সরবরাহ করতে ব্যয় ও খরচ সর্বোচ্চ নিম্নে রেখে অধিক মুনাফা অর্জন করা। যাকে বলা হয় উচ্চনৈতিকতাপূর্ণ ব্যবসায়িক কার্যক্রম। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গঠন ও পরিচালনা করার নিবন্ধন দেওয়া হয় মূলত তিনটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে। প্রধান লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র তথা সরকারের আয়-ব্যয়ের প্রবাহ তথা আদায় ও প্রদানে সহায়তা করা। দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের মুদ্রার হিসাব ও মূল্যমান ধরে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরাসরি সহায়তা করা। তৃতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগে সহায়তা করা। তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সরকার তার শুল্ক, কর, খাজনা বা অন্যান্য আদায় বিনাসুদে বা অর্থে জমা রাখতে বাধ্য করতে পারে। একইভাবে বিনা সুদে বা বাট্টা বা অর্থের বিনিময় ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাপানো মুদ্রায় উল্লিখিত মূল্যে জনগণের কাছে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য হয়। এখানে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য মানে হলো সমমূল্যের পণ্য বা সেবার বিনিময়ে অতি কম মূল্যের ছাপানো কাগজের প্রকৃত মূল্য বিবেচনা না করে লিখিত মূল্যে বিনিময় করার নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে, যা দেশের যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মানতে বাধ্য। সেই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রের তথা সরকার, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে শর্তাদি মেনে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করতে দায়বদ্ধ এবং বৈধ সার্বভৌম প্রতিষ্ঠান। তবে এ দায়িত্ব পালনে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের মালিক বা ব্যবস্থাপনা পরিষদ বা তাদের লগ্নি বা বিনিয়োগ প্রদানকারী ছাড়া বাইরের কারও কাছে দায়বদ্ধ নয় এবং কোনো কারণেই দায়বদ্ধ করা যাবে না। এমনকি এ কাজের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা সরকারের কাছেও দায়বদ্ধ করা যাবে না। কারণ এটি তাদের মৌলিক অধিকার। অন্যের স্বার্থের হানি না করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার সার্বভৌম অধিকার তাদের রয়েছে। যেহেতু সবার উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করে থাকে তা তারা নিজেদের দায়িত্বে সংগ্রহ করে। কাজেই সেখানে অন্য কেউ কোনো অবস্থাতেই কোনো প্রকার নাক গলাতে পারবে না।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মূলত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ১৯৯৪ সালে ব্যাংকিং আইন করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দ্বৈত প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হয়েছে। ব্যাংকিং আইনের আওতায় আনতে গিয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চিরায়িত রূপের পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যে সরকারের মালিকানায় বা নিয়ন্ত্রণে ভালোভাবে কাজ করতে পারে না তার অজস্র প্রমাণকে অবজ্ঞা করেই সেদিন ব্যাংকিং আইন করা হয়েছিল, যার কুফল দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান হাল হকিকত। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব শক্তি ও গতিতে চলবে। তারা অবশ্যই রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করবে এবং জনগণকে সেবাদান করবে। তবে তা তাদের নিজস্ব সামর্থ্য ও ক্ষমতা অনুযায়ী। তারা অবশ্যই বিধিবদ্ধ আইন, নিয়মনীতি ও নৈতিকতা মেনে ও পালন করে তাদের ব্যবসায়িক কাজকর্ম চালাবে একমাত্র মুনাফা অর্জন করে উত্তরোত্তর কলেবর বৃদ্ধি করার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সামনে রেখে। তারা শুধু মুনাফা করতে পারলেই টিকে থাকবে। না হলে মাঝপথে ঝরে যাবে। তাদের বাঁচানো রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব নয়। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার তাদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের কাঁধে নিয়ে পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে এবং জনগণের আমানতও হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো অবস্থাতেই বিশ্বাস ভঙ্গ করে জনগণের আমানত তাদের ব্যবসায়িক কাজে লাগাতে পারে না। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার জনগণের আমানত নিয়ে দেদার ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক একই আইনের দোহাই দিয়ে আমানতের ১০%-২০% নগদ জমা রেখে ব্যাংকগুলোকে অনৈতিক ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকও ওই ১০%-২০% নগদ জমা থেকেও অনৈতিক বিনিয়োগ তথা ব্যবসা করে নিজেরাও মুনাফা লুটছে। পুরো বিষয়টিই অন্যায্য। এখানে রক্ষক নিজেও ভক্ষক। আমি তাই স্পষ্ট করে বলছি, জনগণের আমানত নিয়ে কেউ ব্যবসা করতে পারে না। এটি সুস্পষ্ট বিশ্বাস ভঙ্গ। ব্যাংক জনগণের সঞ্চয়কে আমানত রাখে একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে যে তাদের আমানত কখনই খোয়া যাবে না এবং চাহিবা মাত্র তা যথাসময়ে ফেরত দেওয়া হবে।

যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঋণ দিতে পারে এবং নিতেও পারে। ঋণ তাদের ব্যবসায়িক পণ্য। তারা যেমন অন্যের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগ করতে বা ঋণ দিতে পারে তেমনি নিজেদের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য বিনিয়োগ ও ঋণ নিতে পারে। একে বলা হয় ঋণ ও ইকুইটি যা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর দশটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মতো নিতেও পারে এবং দিতেও পারে। এখানে বাধ্যবাধকতার কোনো বিষয় নয় এবং এর কোনো দায়ভার জনগণ, সরকার বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের নেই। এর মুনাফাও যেমন শতভাগ তাদের তেমনি লোকসানের শতভাগ দায়ভার একান্তই তাদের। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের পুঁজি সংগ্রহ করবে নিজেদের নগদ ইকুইটি ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িক অংশীদারদের এবং প্রয়োজনে অন্যদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে। তারা জনগণের কাছ থেকেও সুদ বা উচ্চ সুদ বা লোভনীয় মুনাফা দেওয়ার কথা বলেও নগদ অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করতে পারে। চড়া সুদে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি আমানত সংগ্রহ অবশ্যই অনৈতিক, যদিও তা অবৈধ বলা উচিত কিন্তু ব্যাংকিং আইনে বৈধতা দেওয়া হয়েছে বলে বলা যাচ্ছে না। যাই হোক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন বৈধ ও নৈতিকতার মধ্যে থেকে পুঁজি সংগ্রহ করে অন্যের কাছে বিনিয়োগ বা অন্যকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা করবে যা তাদের অধিকার এবং এ ব্যবসার লাভ ও লোকসান সম্পূর্ণ তাদের। তারা কার কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করেছে এবং সেই পুঁজি কোথায় কীভাবে ব্যয় করেছে তা একান্তই তাদের। এখানে তাদের লোকসানের দায়ভার বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়ার কোনো যুক্তি বা কারণ নেই।

ঋণখেলাপি যেহেতু ঋণ বা ঋণের কিস্তি শর্ত মোতাবেক সময়মতো আদায় হয়নি বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাই খেলাপি ঋণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেট লোকসান যা শুধু তাদেরই বহন করতে হবে। খেলাপি ঋণকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের স্ব স্ব আর্থিক হিসাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে সমন্বয় করতে হবে। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি বা নির্দেশনা অনভিপ্রেত এবং তাদের কিছু কিছু কর্মকা- বিষয়টিকে আরও জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে জাতির জন্য কলঙ্ক তৈরি করছে। কয়দিন পর পর কিছু চিহ্নিত ও বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ঋণখেলাপি বিষয়ক কিছু নির্দেশনা বিশেষ করে বিভিন্ন হারের ডাউন পেমেন্ট, পরিশোধের সময়সীমা, অযৌক্তিক ও অবাস্তব শর্তাবলি দেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাবমূর্তিকে দারুণভাবে বিতর্কিত করে তুলছে। উপরন্তু সম্প্রতি আইএমএফ নতুন ঋণ দিতে গিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে আনার শর্তারোপ করেছে। তাই অনেকে মনে করে এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিবাচক কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে যেমন : (১) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে ঋণদাতা ও গ্রহীতাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ডাউন পেমেন্টে নিয়ে বা না নিয়ে খেলাপি ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে পরিশোধের জন্য নতুন চুক্তি করে নিতে পারে। এবং এতে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না। (২) সঞ্চয়ী হিসাবে কোনো সুদ দেওয়া যাবে না। (৩) স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদে সুদ বা চড়া সুদে বা অন্য কোনো আকর্ষণীয় প্রলোভনে আমানত রাখা যাবে না। (৪) জনগণের আমানত দিয়ে কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ করা যাবে না। (৫) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছে তাদের শেয়ার বিক্রি করে বা ঋণপত্র খুলে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে যা তারাও পূর্ণ বিনিয়োগ করতে পারবে। (৬) সুদবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। (৭) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধিবদ্ধ আইনের আওতার মধ্যে স্বাধীনভাবে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে দিতে হবে। (৮) সরকারি তহবিল সংরক্ষণ ও সব ধরনের পরিশোধের জন্য ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাখতে পারবে। ফলে ব্যাংক পরিচালনা ব্যয় সহজসাধ্য হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি