শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

ঋণখেলাপি অতি পরিচিত ও ব্যবহৃত একটি শব্দ, যা ব্যাংকিং মহলে রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকের ভাষায় যখন কোনো কারণে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি ফেরত পাওয়া যায় না বা পাওয়া সম্ভব হয় না; তখন ওই ঋণকে খেলাপি ঋণ বলে। ঋণখেলাপি ধারণাটি ভুলভাবে ব্যাখ্যায়িত হচ্ছে। ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনের সুযোগ নিয়ে ঋণের ব্যবসা করছে। তাদের ব্যবসার একটি অন্যতম পণ্য হলো ঋণ। অন্য ব্যবসায়ীরা যেমন বাকি বা নগদে বা কমিশনে বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, বিপণন বা বিক্রয় করে থাকে তেমনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিশনের বিপরীতে মুদ্রা সংরক্ষণ, মজুদকরণ, বিপণন, সরবরাহ ও বাজারজাত করে থাকে। আগে এ ব্যবসাটি সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংকিং আইন করে তা শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন লাভজনক প্রলোভন দেখিয়ে আমানত সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া হয়। সেই আমানত আবার বেশি সুদে বিনিয়োগ করার উন্মুক্ত সুযোগ করে দেওয়া হয়। শত বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ আমানত গচ্ছিত হয় তার ৪০% কখনই উত্তোলিত হয় না। নগদ মুদ্রার প্রবাহ বা স্রোত এরকম যে, একবার আমানত জমে গেলে ৪০% তলানি থেকেই যায়। আমানতের এ চরিত্র বা বৈশিষ্ট্যকে পুঁজি করেই মুদ্রা ব্যবসা বিশ্বব্যাপী জমে ওঠে। কিন্তু মুদ্রার ব্যবসা করা ব্যাংকের কাজ নয় এবং আমানতকে পুঁজি করে ব্যাংকের ব্যবসার নৈতিক কোনো ভিত্তিও নেই। আমানত রাখা ব্যাংকের একটি নাগরিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা। আমানত বিনা খরচেও নিতে পারে বা প্রয়োজনে মূল্যের বিনিময়েও দিতে পারে। কিন্তু আমানতের ওপর সুদ দেওয়া যেমন ইসলাম ধর্ম মেনে নেয় না, তেমনি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মুদ্রা জমা রেখে সুদ দেওয়া অনৈতিক এবং সেই সঙ্গে আমানত ব্যবসায় খাটানো আরও গর্হিত অপরাধ।

দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে সহায়তা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিধিবদ্ধ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের পারস্পরিক বিশ্বাসযোগ্য লেনদেনে ব্যবসায়িকভাবে সাহায্য করে। আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় ও নিশ্চিত রাখার লক্ষ্যে সব দেনা-পাওনার লেনদেনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে নিজেরা ব্যবসায়িকভাবে উপকৃত হবে। ব্যাংকের মূল কাজই হলো ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেনে রাষ্ট্রের অনেক স্বার্থ রক্ষিত হয়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য : ১। আর্থিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ২। মুদ্রার প্রবাহ স্বচ্ছমান থাকে, ৩। অবৈধ ও কালোবাজারি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজতর হয়, ৪। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সংগ্রহ ও বিতরণ সহজতর ও সাশ্রয়ী হয়, ৫। নগদ মুদ্রার সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজতর হয়। ৬। ব্যক্তির সঞ্চয় ও জনগণের নিরাপদ লেনদেনে সহায়তা করে, ৭। সকল প্রকার উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন, বাজারজাতকরণ ও ক্রয়-বিক্রয়ে সরাসরি সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও রাষ্ট্র, সমাজ ও জনগণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও বহুবিদ উপকার ও সুবিধা পেয়ে থাকে। তবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো দাতব্য চিকিৎসালয় বা এতিমখানা নয়। এখানে প্রাপ্ত সব সেবা বা কাজের জন্য অবশ্যই নগদ দক্ষিণা দিতে হবে এবং যারা দিতে পারবে তারাই শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে। এগুলোকেই বলা হয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা বা কাজ যার মাধ্যমে তারা বিনা ঝুঁকিতে কাজ করে তাদের ব্যয়ভার মিটিয়ে চুটিয়ে ব্যবসা করে লাভবান হবে। এখানে ব্যবসার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হলো মান বাড়িয়ে অধিকতর সেবা ও কাজ ন্যূনতম মূল্যে সরবরাহ করতে ব্যয় ও খরচ সর্বোচ্চ নিম্নে রেখে অধিক মুনাফা অর্জন করা। যাকে বলা হয় উচ্চনৈতিকতাপূর্ণ ব্যবসায়িক কার্যক্রম। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গঠন ও পরিচালনা করার নিবন্ধন দেওয়া হয় মূলত তিনটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে। প্রধান লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র তথা সরকারের আয়-ব্যয়ের প্রবাহ তথা আদায় ও প্রদানে সহায়তা করা। দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের মুদ্রার হিসাব ও মূল্যমান ধরে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরাসরি সহায়তা করা। তৃতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগে সহায়তা করা। তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সরকার তার শুল্ক, কর, খাজনা বা অন্যান্য আদায় বিনাসুদে বা অর্থে জমা রাখতে বাধ্য করতে পারে। একইভাবে বিনা সুদে বা বাট্টা বা অর্থের বিনিময় ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাপানো মুদ্রায় উল্লিখিত মূল্যে জনগণের কাছে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য হয়। এখানে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য মানে হলো সমমূল্যের পণ্য বা সেবার বিনিময়ে অতি কম মূল্যের ছাপানো কাগজের প্রকৃত মূল্য বিবেচনা না করে লিখিত মূল্যে বিনিময় করার নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে, যা দেশের যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মানতে বাধ্য। সেই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রের তথা সরকার, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে শর্তাদি মেনে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করতে দায়বদ্ধ এবং বৈধ সার্বভৌম প্রতিষ্ঠান। তবে এ দায়িত্ব পালনে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের মালিক বা ব্যবস্থাপনা পরিষদ বা তাদের লগ্নি বা বিনিয়োগ প্রদানকারী ছাড়া বাইরের কারও কাছে দায়বদ্ধ নয় এবং কোনো কারণেই দায়বদ্ধ করা যাবে না। এমনকি এ কাজের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা সরকারের কাছেও দায়বদ্ধ করা যাবে না। কারণ এটি তাদের মৌলিক অধিকার। অন্যের স্বার্থের হানি না করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার সার্বভৌম অধিকার তাদের রয়েছে। যেহেতু সবার উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করে থাকে তা তারা নিজেদের দায়িত্বে সংগ্রহ করে। কাজেই সেখানে অন্য কেউ কোনো অবস্থাতেই কোনো প্রকার নাক গলাতে পারবে না।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মূলত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ১৯৯৪ সালে ব্যাংকিং আইন করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দ্বৈত প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হয়েছে। ব্যাংকিং আইনের আওতায় আনতে গিয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চিরায়িত রূপের পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যে সরকারের মালিকানায় বা নিয়ন্ত্রণে ভালোভাবে কাজ করতে পারে না তার অজস্র প্রমাণকে অবজ্ঞা করেই সেদিন ব্যাংকিং আইন করা হয়েছিল, যার কুফল দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান হাল হকিকত। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব শক্তি ও গতিতে চলবে। তারা অবশ্যই রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করবে এবং জনগণকে সেবাদান করবে। তবে তা তাদের নিজস্ব সামর্থ্য ও ক্ষমতা অনুযায়ী। তারা অবশ্যই বিধিবদ্ধ আইন, নিয়মনীতি ও নৈতিকতা মেনে ও পালন করে তাদের ব্যবসায়িক কাজকর্ম চালাবে একমাত্র মুনাফা অর্জন করে উত্তরোত্তর কলেবর বৃদ্ধি করার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সামনে রেখে। তারা শুধু মুনাফা করতে পারলেই টিকে থাকবে। না হলে মাঝপথে ঝরে যাবে। তাদের বাঁচানো রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব নয়। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার তাদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের কাঁধে নিয়ে পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে এবং জনগণের আমানতও হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো অবস্থাতেই বিশ্বাস ভঙ্গ করে জনগণের আমানত তাদের ব্যবসায়িক কাজে লাগাতে পারে না। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার জনগণের আমানত নিয়ে দেদার ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক একই আইনের দোহাই দিয়ে আমানতের ১০%-২০% নগদ জমা রেখে ব্যাংকগুলোকে অনৈতিক ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকও ওই ১০%-২০% নগদ জমা থেকেও অনৈতিক বিনিয়োগ তথা ব্যবসা করে নিজেরাও মুনাফা লুটছে। পুরো বিষয়টিই অন্যায্য। এখানে রক্ষক নিজেও ভক্ষক। আমি তাই স্পষ্ট করে বলছি, জনগণের আমানত নিয়ে কেউ ব্যবসা করতে পারে না। এটি সুস্পষ্ট বিশ্বাস ভঙ্গ। ব্যাংক জনগণের সঞ্চয়কে আমানত রাখে একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে যে তাদের আমানত কখনই খোয়া যাবে না এবং চাহিবা মাত্র তা যথাসময়ে ফেরত দেওয়া হবে।

যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঋণ দিতে পারে এবং নিতেও পারে। ঋণ তাদের ব্যবসায়িক পণ্য। তারা যেমন অন্যের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগ করতে বা ঋণ দিতে পারে তেমনি নিজেদের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য বিনিয়োগ ও ঋণ নিতে পারে। একে বলা হয় ঋণ ও ইকুইটি যা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর দশটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মতো নিতেও পারে এবং দিতেও পারে। এখানে বাধ্যবাধকতার কোনো বিষয় নয় এবং এর কোনো দায়ভার জনগণ, সরকার বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের নেই। এর মুনাফাও যেমন শতভাগ তাদের তেমনি লোকসানের শতভাগ দায়ভার একান্তই তাদের। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের পুঁজি সংগ্রহ করবে নিজেদের নগদ ইকুইটি ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িক অংশীদারদের এবং প্রয়োজনে অন্যদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে। তারা জনগণের কাছ থেকেও সুদ বা উচ্চ সুদ বা লোভনীয় মুনাফা দেওয়ার কথা বলেও নগদ অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করতে পারে। চড়া সুদে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি আমানত সংগ্রহ অবশ্যই অনৈতিক, যদিও তা অবৈধ বলা উচিত কিন্তু ব্যাংকিং আইনে বৈধতা দেওয়া হয়েছে বলে বলা যাচ্ছে না। যাই হোক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন বৈধ ও নৈতিকতার মধ্যে থেকে পুঁজি সংগ্রহ করে অন্যের কাছে বিনিয়োগ বা অন্যকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা করবে যা তাদের অধিকার এবং এ ব্যবসার লাভ ও লোকসান সম্পূর্ণ তাদের। তারা কার কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করেছে এবং সেই পুঁজি কোথায় কীভাবে ব্যয় করেছে তা একান্তই তাদের। এখানে তাদের লোকসানের দায়ভার বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়ার কোনো যুক্তি বা কারণ নেই।

ঋণখেলাপি যেহেতু ঋণ বা ঋণের কিস্তি শর্ত মোতাবেক সময়মতো আদায় হয়নি বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাই খেলাপি ঋণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেট লোকসান যা শুধু তাদেরই বহন করতে হবে। খেলাপি ঋণকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের স্ব স্ব আর্থিক হিসাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে সমন্বয় করতে হবে। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি বা নির্দেশনা অনভিপ্রেত এবং তাদের কিছু কিছু কর্মকা- বিষয়টিকে আরও জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে জাতির জন্য কলঙ্ক তৈরি করছে। কয়দিন পর পর কিছু চিহ্নিত ও বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ঋণখেলাপি বিষয়ক কিছু নির্দেশনা বিশেষ করে বিভিন্ন হারের ডাউন পেমেন্ট, পরিশোধের সময়সীমা, অযৌক্তিক ও অবাস্তব শর্তাবলি দেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাবমূর্তিকে দারুণভাবে বিতর্কিত করে তুলছে। উপরন্তু সম্প্রতি আইএমএফ নতুন ঋণ দিতে গিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে আনার শর্তারোপ করেছে। তাই অনেকে মনে করে এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিবাচক কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে যেমন : (১) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে ঋণদাতা ও গ্রহীতাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ডাউন পেমেন্টে নিয়ে বা না নিয়ে খেলাপি ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে পরিশোধের জন্য নতুন চুক্তি করে নিতে পারে। এবং এতে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না। (২) সঞ্চয়ী হিসাবে কোনো সুদ দেওয়া যাবে না। (৩) স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদে সুদ বা চড়া সুদে বা অন্য কোনো আকর্ষণীয় প্রলোভনে আমানত রাখা যাবে না। (৪) জনগণের আমানত দিয়ে কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ করা যাবে না। (৫) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছে তাদের শেয়ার বিক্রি করে বা ঋণপত্র খুলে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে যা তারাও পূর্ণ বিনিয়োগ করতে পারবে। (৬) সুদবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। (৭) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধিবদ্ধ আইনের আওতার মধ্যে স্বাধীনভাবে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে দিতে হবে। (৮) সরকারি তহবিল সংরক্ষণ ও সব ধরনের পরিশোধের জন্য ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাখতে পারবে। ফলে ব্যাংক পরিচালনা ব্যয় সহজসাধ্য হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজকে বন্ধু বললেন ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
দিনাজপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি
জলঢাকায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ
ধলেশ্বরীতে লঞ্চ ও বাল্কহেডের সংঘর্ষ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
পরশুরামে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’
‘গুজবকে কখনো দাবানল হতে দেবেন না’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
গরুর দেশী জাতের পরিবর্তে আধুনিক জাত দরকার নেই: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা
বাগেরহাটে ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগ, দুদকের মামলা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন
রাতের আঁধারে কুপিয়ে জখম, আরো একজন মারা গেছেন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৮

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা
ভারতের পেট্রাপোলে বিজিবি-বিএসএফ সমন্বয় সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদক কারবারী স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ
পেছাচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে খালে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?
কাশ্মীর নিয়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব কি ভারতকে বিব্রত করলো?

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন
মুন্সীগঞ্জ আদালতে হাজতখানার লাইব্রেরি উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি
যুক্তরাষ্ট্রে আইনের শাসন বিপন্ন, বিচারালয় সন্ত্রস্ত: মার্কিন প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট অফিস ও হাসপাতালে অভিযান, দুই দালালকে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ
আকাশে ধরা দেবে ঋতুবরণ ফুলচাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রামে যাচ্ছেন ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ
কোম্পানীগঞ্জে প্রবাসীর ওপর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হামলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০
মাদারীপুরে বাস-মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, শিশুসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো
প্রথম বৈঠকে মোহাম্মদ বিন সালমান ও ট্রাম্পের মধ্যে যে আলোচনা হলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা