শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

ঋণখেলাপি অতি পরিচিত ও ব্যবহৃত একটি শব্দ, যা ব্যাংকিং মহলে রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকের ভাষায় যখন কোনো কারণে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি ফেরত পাওয়া যায় না বা পাওয়া সম্ভব হয় না; তখন ওই ঋণকে খেলাপি ঋণ বলে। ঋণখেলাপি ধারণাটি ভুলভাবে ব্যাখ্যায়িত হচ্ছে। ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনের সুযোগ নিয়ে ঋণের ব্যবসা করছে। তাদের ব্যবসার একটি অন্যতম পণ্য হলো ঋণ। অন্য ব্যবসায়ীরা যেমন বাকি বা নগদে বা কমিশনে বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, বিপণন বা বিক্রয় করে থাকে তেমনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিশনের বিপরীতে মুদ্রা সংরক্ষণ, মজুদকরণ, বিপণন, সরবরাহ ও বাজারজাত করে থাকে। আগে এ ব্যবসাটি সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংকিং আইন করে তা শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন লাভজনক প্রলোভন দেখিয়ে আমানত সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া হয়। সেই আমানত আবার বেশি সুদে বিনিয়োগ করার উন্মুক্ত সুযোগ করে দেওয়া হয়। শত বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ আমানত গচ্ছিত হয় তার ৪০% কখনই উত্তোলিত হয় না। নগদ মুদ্রার প্রবাহ বা স্রোত এরকম যে, একবার আমানত জমে গেলে ৪০% তলানি থেকেই যায়। আমানতের এ চরিত্র বা বৈশিষ্ট্যকে পুঁজি করেই মুদ্রা ব্যবসা বিশ্বব্যাপী জমে ওঠে। কিন্তু মুদ্রার ব্যবসা করা ব্যাংকের কাজ নয় এবং আমানতকে পুঁজি করে ব্যাংকের ব্যবসার নৈতিক কোনো ভিত্তিও নেই। আমানত রাখা ব্যাংকের একটি নাগরিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা। আমানত বিনা খরচেও নিতে পারে বা প্রয়োজনে মূল্যের বিনিময়েও দিতে পারে। কিন্তু আমানতের ওপর সুদ দেওয়া যেমন ইসলাম ধর্ম মেনে নেয় না, তেমনি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মুদ্রা জমা রেখে সুদ দেওয়া অনৈতিক এবং সেই সঙ্গে আমানত ব্যবসায় খাটানো আরও গর্হিত অপরাধ।

দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে সহায়তা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিধিবদ্ধ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের পারস্পরিক বিশ্বাসযোগ্য লেনদেনে ব্যবসায়িকভাবে সাহায্য করে। আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় ও নিশ্চিত রাখার লক্ষ্যে সব দেনা-পাওনার লেনদেনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে নিজেরা ব্যবসায়িকভাবে উপকৃত হবে। ব্যাংকের মূল কাজই হলো ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেনে রাষ্ট্রের অনেক স্বার্থ রক্ষিত হয়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য : ১। আর্থিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ২। মুদ্রার প্রবাহ স্বচ্ছমান থাকে, ৩। অবৈধ ও কালোবাজারি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজতর হয়, ৪। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সংগ্রহ ও বিতরণ সহজতর ও সাশ্রয়ী হয়, ৫। নগদ মুদ্রার সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজতর হয়। ৬। ব্যক্তির সঞ্চয় ও জনগণের নিরাপদ লেনদেনে সহায়তা করে, ৭। সকল প্রকার উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন, বাজারজাতকরণ ও ক্রয়-বিক্রয়ে সরাসরি সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও রাষ্ট্র, সমাজ ও জনগণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও বহুবিদ উপকার ও সুবিধা পেয়ে থাকে। তবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো দাতব্য চিকিৎসালয় বা এতিমখানা নয়। এখানে প্রাপ্ত সব সেবা বা কাজের জন্য অবশ্যই নগদ দক্ষিণা দিতে হবে এবং যারা দিতে পারবে তারাই শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে। এগুলোকেই বলা হয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা বা কাজ যার মাধ্যমে তারা বিনা ঝুঁকিতে কাজ করে তাদের ব্যয়ভার মিটিয়ে চুটিয়ে ব্যবসা করে লাভবান হবে। এখানে ব্যবসার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হলো মান বাড়িয়ে অধিকতর সেবা ও কাজ ন্যূনতম মূল্যে সরবরাহ করতে ব্যয় ও খরচ সর্বোচ্চ নিম্নে রেখে অধিক মুনাফা অর্জন করা। যাকে বলা হয় উচ্চনৈতিকতাপূর্ণ ব্যবসায়িক কার্যক্রম। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গঠন ও পরিচালনা করার নিবন্ধন দেওয়া হয় মূলত তিনটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে। প্রধান লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র তথা সরকারের আয়-ব্যয়ের প্রবাহ তথা আদায় ও প্রদানে সহায়তা করা। দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের মুদ্রার হিসাব ও মূল্যমান ধরে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরাসরি সহায়তা করা। তৃতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগে সহায়তা করা। তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সরকার তার শুল্ক, কর, খাজনা বা অন্যান্য আদায় বিনাসুদে বা অর্থে জমা রাখতে বাধ্য করতে পারে। একইভাবে বিনা সুদে বা বাট্টা বা অর্থের বিনিময় ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাপানো মুদ্রায় উল্লিখিত মূল্যে জনগণের কাছে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য হয়। এখানে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য মানে হলো সমমূল্যের পণ্য বা সেবার বিনিময়ে অতি কম মূল্যের ছাপানো কাগজের প্রকৃত মূল্য বিবেচনা না করে লিখিত মূল্যে বিনিময় করার নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে, যা দেশের যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মানতে বাধ্য। সেই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রের তথা সরকার, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে শর্তাদি মেনে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করতে দায়বদ্ধ এবং বৈধ সার্বভৌম প্রতিষ্ঠান। তবে এ দায়িত্ব পালনে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের মালিক বা ব্যবস্থাপনা পরিষদ বা তাদের লগ্নি বা বিনিয়োগ প্রদানকারী ছাড়া বাইরের কারও কাছে দায়বদ্ধ নয় এবং কোনো কারণেই দায়বদ্ধ করা যাবে না। এমনকি এ কাজের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা সরকারের কাছেও দায়বদ্ধ করা যাবে না। কারণ এটি তাদের মৌলিক অধিকার। অন্যের স্বার্থের হানি না করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার সার্বভৌম অধিকার তাদের রয়েছে। যেহেতু সবার উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করে থাকে তা তারা নিজেদের দায়িত্বে সংগ্রহ করে। কাজেই সেখানে অন্য কেউ কোনো অবস্থাতেই কোনো প্রকার নাক গলাতে পারবে না।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মূলত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ১৯৯৪ সালে ব্যাংকিং আইন করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দ্বৈত প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হয়েছে। ব্যাংকিং আইনের আওতায় আনতে গিয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চিরায়িত রূপের পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যে সরকারের মালিকানায় বা নিয়ন্ত্রণে ভালোভাবে কাজ করতে পারে না তার অজস্র প্রমাণকে অবজ্ঞা করেই সেদিন ব্যাংকিং আইন করা হয়েছিল, যার কুফল দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান হাল হকিকত। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব শক্তি ও গতিতে চলবে। তারা অবশ্যই রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করবে এবং জনগণকে সেবাদান করবে। তবে তা তাদের নিজস্ব সামর্থ্য ও ক্ষমতা অনুযায়ী। তারা অবশ্যই বিধিবদ্ধ আইন, নিয়মনীতি ও নৈতিকতা মেনে ও পালন করে তাদের ব্যবসায়িক কাজকর্ম চালাবে একমাত্র মুনাফা অর্জন করে উত্তরোত্তর কলেবর বৃদ্ধি করার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সামনে রেখে। তারা শুধু মুনাফা করতে পারলেই টিকে থাকবে। না হলে মাঝপথে ঝরে যাবে। তাদের বাঁচানো রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব নয়। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার তাদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের কাঁধে নিয়ে পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে এবং জনগণের আমানতও হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো অবস্থাতেই বিশ্বাস ভঙ্গ করে জনগণের আমানত তাদের ব্যবসায়িক কাজে লাগাতে পারে না। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার জনগণের আমানত নিয়ে দেদার ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক একই আইনের দোহাই দিয়ে আমানতের ১০%-২০% নগদ জমা রেখে ব্যাংকগুলোকে অনৈতিক ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকও ওই ১০%-২০% নগদ জমা থেকেও অনৈতিক বিনিয়োগ তথা ব্যবসা করে নিজেরাও মুনাফা লুটছে। পুরো বিষয়টিই অন্যায্য। এখানে রক্ষক নিজেও ভক্ষক। আমি তাই স্পষ্ট করে বলছি, জনগণের আমানত নিয়ে কেউ ব্যবসা করতে পারে না। এটি সুস্পষ্ট বিশ্বাস ভঙ্গ। ব্যাংক জনগণের সঞ্চয়কে আমানত রাখে একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে যে তাদের আমানত কখনই খোয়া যাবে না এবং চাহিবা মাত্র তা যথাসময়ে ফেরত দেওয়া হবে।

যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঋণ দিতে পারে এবং নিতেও পারে। ঋণ তাদের ব্যবসায়িক পণ্য। তারা যেমন অন্যের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগ করতে বা ঋণ দিতে পারে তেমনি নিজেদের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য বিনিয়োগ ও ঋণ নিতে পারে। একে বলা হয় ঋণ ও ইকুইটি যা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর দশটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মতো নিতেও পারে এবং দিতেও পারে। এখানে বাধ্যবাধকতার কোনো বিষয় নয় এবং এর কোনো দায়ভার জনগণ, সরকার বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের নেই। এর মুনাফাও যেমন শতভাগ তাদের তেমনি লোকসানের শতভাগ দায়ভার একান্তই তাদের। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের পুঁজি সংগ্রহ করবে নিজেদের নগদ ইকুইটি ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িক অংশীদারদের এবং প্রয়োজনে অন্যদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে। তারা জনগণের কাছ থেকেও সুদ বা উচ্চ সুদ বা লোভনীয় মুনাফা দেওয়ার কথা বলেও নগদ অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করতে পারে। চড়া সুদে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি আমানত সংগ্রহ অবশ্যই অনৈতিক, যদিও তা অবৈধ বলা উচিত কিন্তু ব্যাংকিং আইনে বৈধতা দেওয়া হয়েছে বলে বলা যাচ্ছে না। যাই হোক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন বৈধ ও নৈতিকতার মধ্যে থেকে পুঁজি সংগ্রহ করে অন্যের কাছে বিনিয়োগ বা অন্যকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা করবে যা তাদের অধিকার এবং এ ব্যবসার লাভ ও লোকসান সম্পূর্ণ তাদের। তারা কার কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করেছে এবং সেই পুঁজি কোথায় কীভাবে ব্যয় করেছে তা একান্তই তাদের। এখানে তাদের লোকসানের দায়ভার বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়ার কোনো যুক্তি বা কারণ নেই।

ঋণখেলাপি যেহেতু ঋণ বা ঋণের কিস্তি শর্ত মোতাবেক সময়মতো আদায় হয়নি বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাই খেলাপি ঋণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেট লোকসান যা শুধু তাদেরই বহন করতে হবে। খেলাপি ঋণকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের স্ব স্ব আর্থিক হিসাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে সমন্বয় করতে হবে। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি বা নির্দেশনা অনভিপ্রেত এবং তাদের কিছু কিছু কর্মকা- বিষয়টিকে আরও জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে জাতির জন্য কলঙ্ক তৈরি করছে। কয়দিন পর পর কিছু চিহ্নিত ও বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ঋণখেলাপি বিষয়ক কিছু নির্দেশনা বিশেষ করে বিভিন্ন হারের ডাউন পেমেন্ট, পরিশোধের সময়সীমা, অযৌক্তিক ও অবাস্তব শর্তাবলি দেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাবমূর্তিকে দারুণভাবে বিতর্কিত করে তুলছে। উপরন্তু সম্প্রতি আইএমএফ নতুন ঋণ দিতে গিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে আনার শর্তারোপ করেছে। তাই অনেকে মনে করে এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিবাচক কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে যেমন : (১) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে ঋণদাতা ও গ্রহীতাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ডাউন পেমেন্টে নিয়ে বা না নিয়ে খেলাপি ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে পরিশোধের জন্য নতুন চুক্তি করে নিতে পারে। এবং এতে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না। (২) সঞ্চয়ী হিসাবে কোনো সুদ দেওয়া যাবে না। (৩) স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদে সুদ বা চড়া সুদে বা অন্য কোনো আকর্ষণীয় প্রলোভনে আমানত রাখা যাবে না। (৪) জনগণের আমানত দিয়ে কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ করা যাবে না। (৫) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছে তাদের শেয়ার বিক্রি করে বা ঋণপত্র খুলে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে যা তারাও পূর্ণ বিনিয়োগ করতে পারবে। (৬) সুদবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। (৭) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধিবদ্ধ আইনের আওতার মধ্যে স্বাধীনভাবে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে দিতে হবে। (৮) সরকারি তহবিল সংরক্ষণ ও সব ধরনের পরিশোধের জন্য ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাখতে পারবে। ফলে ব্যাংক পরিচালনা ব্যয় সহজসাধ্য হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন