শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণখেলাপি ভ্রান্ত নীতির ফল

ঋণখেলাপি অতি পরিচিত ও ব্যবহৃত একটি শব্দ, যা ব্যাংকিং মহলে রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ব্যাংকের ভাষায় যখন কোনো কারণে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি ফেরত পাওয়া যায় না বা পাওয়া সম্ভব হয় না; তখন ওই ঋণকে খেলাপি ঋণ বলে। ঋণখেলাপি ধারণাটি ভুলভাবে ব্যাখ্যায়িত হচ্ছে। ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনের সুযোগ নিয়ে ঋণের ব্যবসা করছে। তাদের ব্যবসার একটি অন্যতম পণ্য হলো ঋণ। অন্য ব্যবসায়ীরা যেমন বাকি বা নগদে বা কমিশনে বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, বিপণন বা বিক্রয় করে থাকে তেমনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিশনের বিপরীতে মুদ্রা সংরক্ষণ, মজুদকরণ, বিপণন, সরবরাহ ও বাজারজাত করে থাকে। আগে এ ব্যবসাটি সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যাংকিং আইন করে তা শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন লাভজনক প্রলোভন দেখিয়ে আমানত সংগ্রহের সুযোগ দেওয়া হয়। সেই আমানত আবার বেশি সুদে বিনিয়োগ করার উন্মুক্ত সুযোগ করে দেওয়া হয়। শত বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ আমানত গচ্ছিত হয় তার ৪০% কখনই উত্তোলিত হয় না। নগদ মুদ্রার প্রবাহ বা স্রোত এরকম যে, একবার আমানত জমে গেলে ৪০% তলানি থেকেই যায়। আমানতের এ চরিত্র বা বৈশিষ্ট্যকে পুঁজি করেই মুদ্রা ব্যবসা বিশ্বব্যাপী জমে ওঠে। কিন্তু মুদ্রার ব্যবসা করা ব্যাংকের কাজ নয় এবং আমানতকে পুঁজি করে ব্যাংকের ব্যবসার নৈতিক কোনো ভিত্তিও নেই। আমানত রাখা ব্যাংকের একটি নাগরিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতা। আমানত বিনা খরচেও নিতে পারে বা প্রয়োজনে মূল্যের বিনিময়েও দিতে পারে। কিন্তু আমানতের ওপর সুদ দেওয়া যেমন ইসলাম ধর্ম মেনে নেয় না, তেমনি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মুদ্রা জমা রেখে সুদ দেওয়া অনৈতিক এবং সেই সঙ্গে আমানত ব্যবসায় খাটানো আরও গর্হিত অপরাধ।

দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেনে সহায়তা করার জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিধিবদ্ধ আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের পারস্পরিক বিশ্বাসযোগ্য লেনদেনে ব্যবসায়িকভাবে সাহায্য করে। আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় ও নিশ্চিত রাখার লক্ষ্যে সব দেনা-পাওনার লেনদেনে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে নিজেরা ব্যবসায়িকভাবে উপকৃত হবে। ব্যাংকের মূল কাজই হলো ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেনে রাষ্ট্রের অনেক স্বার্থ রক্ষিত হয়। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য : ১। আর্থিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থাকে, ২। মুদ্রার প্রবাহ স্বচ্ছমান থাকে, ৩। অবৈধ ও কালোবাজারি নিয়ন্ত্রণে আনা সহজতর হয়, ৪। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের সংগ্রহ ও বিতরণ সহজতর ও সাশ্রয়ী হয়, ৫। নগদ মুদ্রার সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজতর হয়। ৬। ব্যক্তির সঞ্চয় ও জনগণের নিরাপদ লেনদেনে সহায়তা করে, ৭। সকল প্রকার উৎপাদন, সংরক্ষণ, বিপণন, বাজারজাতকরণ ও ক্রয়-বিক্রয়ে সরাসরি সহায়তা করে। এগুলো ছাড়াও রাষ্ট্র, সমাজ ও জনগণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও বহুবিদ উপকার ও সুবিধা পেয়ে থাকে। তবে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো দাতব্য চিকিৎসালয় বা এতিমখানা নয়। এখানে প্রাপ্ত সব সেবা বা কাজের জন্য অবশ্যই নগদ দক্ষিণা দিতে হবে এবং যারা দিতে পারবে তারাই শুধু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে। এগুলোকেই বলা হয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সেবা বা কাজ যার মাধ্যমে তারা বিনা ঝুঁকিতে কাজ করে তাদের ব্যয়ভার মিটিয়ে চুটিয়ে ব্যবসা করে লাভবান হবে। এখানে ব্যবসার সর্বোৎকৃষ্ট উপায় হলো মান বাড়িয়ে অধিকতর সেবা ও কাজ ন্যূনতম মূল্যে সরবরাহ করতে ব্যয় ও খরচ সর্বোচ্চ নিম্নে রেখে অধিক মুনাফা অর্জন করা। যাকে বলা হয় উচ্চনৈতিকতাপূর্ণ ব্যবসায়িক কার্যক্রম। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গঠন ও পরিচালনা করার নিবন্ধন দেওয়া হয় মূলত তিনটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে। প্রধান লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র তথা সরকারের আয়-ব্যয়ের প্রবাহ তথা আদায় ও প্রদানে সহায়তা করা। দ্বিতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের মুদ্রার হিসাব ও মূল্যমান ধরে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সরাসরি সহায়তা করা। তৃতীয় লক্ষ্যটি হলো রাষ্ট্রের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগে সহায়তা করা। তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সরকার তার শুল্ক, কর, খাজনা বা অন্যান্য আদায় বিনাসুদে বা অর্থে জমা রাখতে বাধ্য করতে পারে। একইভাবে বিনা সুদে বা বাট্টা বা অর্থের বিনিময় ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ছাপানো মুদ্রায় উল্লিখিত মূল্যে জনগণের কাছে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য হয়। এখানে চাওয়া মাত্র শর্তে দিতে বাধ্য মানে হলো সমমূল্যের পণ্য বা সেবার বিনিময়ে অতি কম মূল্যের ছাপানো কাগজের প্রকৃত মূল্য বিবেচনা না করে লিখিত মূল্যে বিনিময় করার নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে, যা দেশের যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মানতে বাধ্য। সেই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্রের তথা সরকার, প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির উন্নয়ন প্রচেষ্টায় নিয়মনীতি পরিপালন সাপেক্ষে শর্তাদি মেনে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করতে দায়বদ্ধ এবং বৈধ সার্বভৌম প্রতিষ্ঠান। তবে এ দায়িত্ব পালনে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের মালিক বা ব্যবস্থাপনা পরিষদ বা তাদের লগ্নি বা বিনিয়োগ প্রদানকারী ছাড়া বাইরের কারও কাছে দায়বদ্ধ নয় এবং কোনো কারণেই দায়বদ্ধ করা যাবে না। এমনকি এ কাজের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা সরকারের কাছেও দায়বদ্ধ করা যাবে না। কারণ এটি তাদের মৌলিক অধিকার। অন্যের স্বার্থের হানি না করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার সার্বভৌম অধিকার তাদের রয়েছে। যেহেতু সবার উন্নয়ন কার্যক্রমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যে পুঁজি বা মূলধন সরবরাহ করে থাকে তা তারা নিজেদের দায়িত্বে সংগ্রহ করে। কাজেই সেখানে অন্য কেউ কোনো অবস্থাতেই কোনো প্রকার নাক গলাতে পারবে না।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মূলত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ১৯৯৪ সালে ব্যাংকিং আইন করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দ্বৈত প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হয়েছে। ব্যাংকিং আইনের আওতায় আনতে গিয়ে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চিরায়িত রূপের পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যে সরকারের মালিকানায় বা নিয়ন্ত্রণে ভালোভাবে কাজ করতে পারে না তার অজস্র প্রমাণকে অবজ্ঞা করেই সেদিন ব্যাংকিং আইন করা হয়েছিল, যার কুফল দেশের ব্যাংকিং সেক্টরের বর্তমান হাল হকিকত। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব শক্তি ও গতিতে চলবে। তারা অবশ্যই রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন করবে এবং জনগণকে সেবাদান করবে। তবে তা তাদের নিজস্ব সামর্থ্য ও ক্ষমতা অনুযায়ী। তারা অবশ্যই বিধিবদ্ধ আইন, নিয়মনীতি ও নৈতিকতা মেনে ও পালন করে তাদের ব্যবসায়িক কাজকর্ম চালাবে একমাত্র মুনাফা অর্জন করে উত্তরোত্তর কলেবর বৃদ্ধি করার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সামনে রেখে। তারা শুধু মুনাফা করতে পারলেই টিকে থাকবে। না হলে মাঝপথে ঝরে যাবে। তাদের বাঁচানো রাষ্ট্র ও সরকারের দায়িত্ব নয়। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার তাদের সব দায়দায়িত্ব সরকারের কাঁধে নিয়ে পুরো ব্যাংকিং সেক্টরকে হুমকির মধ্যে ঠেলে দিয়েছে এবং জনগণের আমানতও হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোনো অবস্থাতেই বিশ্বাস ভঙ্গ করে জনগণের আমানত তাদের ব্যবসায়িক কাজে লাগাতে পারে না। কিন্তু ব্যাংকিং আইন করে সরকার জনগণের আমানত নিয়ে দেদার ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক একই আইনের দোহাই দিয়ে আমানতের ১০%-২০% নগদ জমা রেখে ব্যাংকগুলোকে অনৈতিক ব্যবসার সুযোগ করে দিয়েছে। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকও ওই ১০%-২০% নগদ জমা থেকেও অনৈতিক বিনিয়োগ তথা ব্যবসা করে নিজেরাও মুনাফা লুটছে। পুরো বিষয়টিই অন্যায্য। এখানে রক্ষক নিজেও ভক্ষক। আমি তাই স্পষ্ট করে বলছি, জনগণের আমানত নিয়ে কেউ ব্যবসা করতে পারে না। এটি সুস্পষ্ট বিশ্বাস ভঙ্গ। ব্যাংক জনগণের সঞ্চয়কে আমানত রাখে একটি বিশ্বাসের ভিত্তিতে যে তাদের আমানত কখনই খোয়া যাবে না এবং চাহিবা মাত্র তা যথাসময়ে ফেরত দেওয়া হবে।

যে কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঋণ দিতে পারে এবং নিতেও পারে। ঋণ তাদের ব্যবসায়িক পণ্য। তারা যেমন অন্যের উন্নয়ন কার্যক্রমে বিনিয়োগ করতে বা ঋণ দিতে পারে তেমনি নিজেদের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য বিনিয়োগ ও ঋণ নিতে পারে। একে বলা হয় ঋণ ও ইকুইটি যা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর দশটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মতো নিতেও পারে এবং দিতেও পারে। এখানে বাধ্যবাধকতার কোনো বিষয় নয় এবং এর কোনো দায়ভার জনগণ, সরকার বা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষের নেই। এর মুনাফাও যেমন শতভাগ তাদের তেমনি লোকসানের শতভাগ দায়ভার একান্তই তাদের। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের পুঁজি সংগ্রহ করবে নিজেদের নগদ ইকুইটি ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়িক অংশীদারদের এবং প্রয়োজনে অন্যদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে। তারা জনগণের কাছ থেকেও সুদ বা উচ্চ সুদ বা লোভনীয় মুনাফা দেওয়ার কথা বলেও নগদ অর্থ আমানত হিসেবে সংগ্রহ করতে পারে। চড়া সুদে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি আমানত সংগ্রহ অবশ্যই অনৈতিক, যদিও তা অবৈধ বলা উচিত কিন্তু ব্যাংকিং আইনে বৈধতা দেওয়া হয়েছে বলে বলা যাচ্ছে না। যাই হোক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন বৈধ ও নৈতিকতার মধ্যে থেকে পুঁজি সংগ্রহ করে অন্যের কাছে বিনিয়োগ বা অন্যকে ঋণ দিয়ে ব্যবসা করবে যা তাদের অধিকার এবং এ ব্যবসার লাভ ও লোকসান সম্পূর্ণ তাদের। তারা কার কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করেছে এবং সেই পুঁজি কোথায় কীভাবে ব্যয় করেছে তা একান্তই তাদের। এখানে তাদের লোকসানের দায়ভার বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়ার কোনো যুক্তি বা কারণ নেই।

ঋণখেলাপি যেহেতু ঋণ বা ঋণের কিস্তি শর্ত মোতাবেক সময়মতো আদায় হয়নি বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাই খেলাপি ঋণ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেট লোকসান যা শুধু তাদেরই বহন করতে হবে। খেলাপি ঋণকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের স্ব স্ব আর্থিক হিসাবে বাৎসরিক ভিত্তিতে সমন্বয় করতে হবে। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি বা নির্দেশনা অনভিপ্রেত এবং তাদের কিছু কিছু কর্মকা- বিষয়টিকে আরও জটিল ও দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে জাতির জন্য কলঙ্ক তৈরি করছে। কয়দিন পর পর কিছু চিহ্নিত ও বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ঋণখেলাপি বিষয়ক কিছু নির্দেশনা বিশেষ করে বিভিন্ন হারের ডাউন পেমেন্ট, পরিশোধের সময়সীমা, অযৌক্তিক ও অবাস্তব শর্তাবলি দেওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ভাবমূর্তিকে দারুণভাবে বিতর্কিত করে তুলছে। উপরন্তু সম্প্রতি আইএমএফ নতুন ঋণ দিতে গিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণে আনার শর্তারোপ করেছে। তাই অনেকে মনে করে এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিবাচক কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে যেমন : (১) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে ঋণদাতা ও গ্রহীতাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ডাউন পেমেন্টে নিয়ে বা না নিয়ে খেলাপি ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে পরিশোধের জন্য নতুন চুক্তি করে নিতে পারে। এবং এতে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না। (২) সঞ্চয়ী হিসাবে কোনো সুদ দেওয়া যাবে না। (৩) স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদে সুদ বা চড়া সুদে বা অন্য কোনো আকর্ষণীয় প্রলোভনে আমানত রাখা যাবে না। (৪) জনগণের আমানত দিয়ে কোনো ঋণ বা বিনিয়োগ করা যাবে না। (৫) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছে তাদের শেয়ার বিক্রি করে বা ঋণপত্র খুলে পুঁজি সংগ্রহ করতে পারবে যা তারাও পূর্ণ বিনিয়োগ করতে পারবে। (৬) সুদবিহীন ব্যাংকিং ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। (৭) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিধিবদ্ধ আইনের আওতার মধ্যে স্বাধীনভাবে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে দিতে হবে। (৮) সরকারি তহবিল সংরক্ষণ ও সব ধরনের পরিশোধের জন্য ব্যাংক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ রাখতে পারবে। ফলে ব্যাংক পরিচালনা ব্যয় সহজসাধ্য হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও অর্থ মন্ত্রণালয়বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ
সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছে তুলে কাড়ছে মই
গাছে তুলে কাড়ছে মই

রকমারি রম্য

৩৩ বছরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রংপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
৩৩ বছরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রংপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

নগর জীবন

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি

পেছনের পৃষ্ঠা