শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২

‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে সেলিম আল দীন রচিত ও নাসিরউদ্দিন ইউসুফ প্রযোজিত ‘ভাঙনের শব্দ শুনি’ নামে একটি ধারাবাহিক নাটক প্রচারিত হয়েছিল। ওই নাটকে সেরাজ তালুকদার নামের এক গ্রাম্য জোতদারের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর ডায়ালগ-‘আমি তো জমি কিনি না, পানি কিনি, পানি’ তখন মানুষের মুখে মুখে ফিরত। ভাঙন প্রকৃতির এক নিষ্ঠুর খেলা। এ খেলা চলে প্রতিনিয়ত। তাই তো কবি কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন- ‘নদীর একূল ভাঙে, ওকূল গড়ে, এই তো নদীর খেলা/ সকালবেলা আমীর রে ভাই ফকির সন্ধ্যাবেলা...।’ মানুষের জীবনে ভাঙাগড়ার খেলা যেন বিধিলিপি। কোথাও ভেঙে যাচ্ছে কারও সাজানো সংসার, কোথাও বা ভাঙছে কারও হৃদয়। এ ভাঙাগড়ার নিয়তিকে মেনে নিয়েই মানুষকে বেঁচে থাকতে হয়, মানুষ বেঁচে থাকে।

ভাঙনের এ থাবা থেকে আমাদের রাজনীতিরও যেন রেহাই নেই। মাঝেমধ্যেই সেখানে বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। কখনো দল ভাঙে, জন্ম নেয় ব্র্যাকেটবন্দি একাধিক দল। কখনো ভাঙে জোট বা মোর্চা। দেখা যায় একদিন যারা খুব হইচই করে দল বা জোটের জন্ম দিলেন তারাই একদিন জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে তা ভেঙে ফেললেন। যেমন ভাঙে ‘খোকন সোনা’ তার প্রিয় খেলনাটি। তবে খোকন সোনার খেলনা ভাঙার পেছনে কোনো কারণ না থাকলেও রাজনৈতিক অঙ্গনের ভাঙনের পেছনে কোনো না কোনো কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। আর সে কারণ ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দল, যে কোনোটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হতে পারে।

 

অনেক দিন পরে আবার আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সশব্দ ভাঙনের খবর পাওয়া গেল। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক জোট ‘২০-দলীয় ঐক্যজোট’ ভেঙে গেছে। গত ২৩ ডিসেম্বর সব পত্রিকায়ই খবরটি এসেছে। অবশ্য বেশ কিছুদিন থেকেই প্রচারিত ছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাচ্ছে। তবে তা বাস্তবরূপ লাভ করে গত ২২ ডিসেম্বর। ওইদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০-দলীয় জোটভুক্ত ১২টি দল আলাদা একটি জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ১২টি দলের মধ্যে মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাফর), মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম (অব.) বীরপ্রতীকের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, আবদুল করিম আব্বাসীর বিএলডিপি অন্যতম। খবরে বলা হয়েছে- নতুন এ জোটটি বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালন করবে। এ সম্পর্কে ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের গতি ও ব্যাপ্তি বাড়াতে ২০-দলীয় জোট অনানুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দিয়েছে বিএনপি। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের আগের দিন এক অনানুষ্ঠানিক সভায় শরিকদের ডেকে বলে দেওয়া হয় এখন থেকে কেউ যেন ২০-দলীয় জোটের নাম ব্যবহার না করে। বিএনপির এ সিদ্ধান্তের পরপরই শরিক দলগুলো আলাদা জোট করে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০-দলীয় জোটের অপরাপর শরিক দলগুলো ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট গঠন করেছে। উল্লেখ্য, আরও আগে এ জোট ছেড়ে বেরিয়ে গেছে কর্নেল অলি আহমদের (অব.) এলডিপি, আন্দালিব রহমান পার্থর বিজেপি, মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর ইসলামী ঐক্যজোট এবং শেখ শওকত হোসেন নিলুর ন্যাশনাল পিপলস পার্টি। যদিও প্রতিটি দলের দু-চারজন নেতা ভগ্নাংশের সইনবোর্ড নিয়ে জোটে অবস্থান করে ২০-দলীয় অবয়ব ঠিক রেখে আসছিলেন। এবার জোটের নেতৃত্বদানকারী দল বিএনপির অনানুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তের ফলে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিলুপ্তি ঘটল ২০-দলীয় জোটের।

২০-দলীয় জোটের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৯ সালে চার-দলীয় জোট হিসেবে। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ঐক্যজোট সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল সে জোট। কিন্তু জোট গঠনের অল্প কিছুদিন পরেই জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ পিঠটান দেন। তিনি জোট ত্যাগের ঘোষণা দিলে এ ইস্যুতে ভাগ হয়ে যায় জাতীয় পার্টি। মহাসচিব নাজিউর রহমান মঞ্জুর পার্টির একাংশ নিয়ে থেকে যান চার-দলীয় জোটে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর বিএনপি নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিকল্পে জোট সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়। তারপর ২০১০ সালে ১৮ এবং ২০১২ সালে এসে তা ২০-দলীয় জোটে রূপলাভ করে। এরপর কেটে গেছে ১০ বছর। কখনো জোটগতভাবে কখনো বিএনপি এককভাবে কর্মসূচি পালন করে আসছিল। এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুটি সংসদ নির্বাচন। একটি ২০ দল বর্জন করেছে (২০১৪), আরেকটিতে অংশ নিয়েও কোনো সুফল পায়নি। এরই মধ্যে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারারুদ্ধ হন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দুঃসময়ে বিএনপি শরিক দলগুলোর ওপর ভরসা করলেও তাদের কাছ থেকে তেমন সহযোগিতা পায়নি। ফলে বিএনপি নেতৃত্ব জোট বহাল রাখতে অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। এর মধ্যে ২০১৮ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি ২০-দলীয় জোটের পাশাপাশি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয়। এ নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিলেও নিজ দলের অনেক নেতাকে বঞ্চিত করে শরিক দলের নেতাদের মনোনয়ন দিয়ে অসন্তোষের আগুন ছাইচাপা দেয় বিএনপি। তবে তখন থেকেই ২০-দলীয় জোটে ভাঙনের একটি চিকন সুর বেজে চলছিল। বিএনপি নেতৃত্বের একাংশ জোট ভেঙে দিয়ে এককভাবে আন্দোলনের পক্ষে অভিমত দিয়ে আসছিলেন।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে জোট গঠনের ইতিহাস বেশ পুরনো। কখনো আন্দোলনের সহযোগী হিসেবে, কখনো নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার জন্য, আবার কখনো আন্দোলনে শক্তি বৃদ্ধিকল্পে বড় দলগুলো সমমনাদের নিয়ে জোট বা ফ্রন্ট গঠন করে থাকে। ব্রিটিশ শাসনমুক্ত পাকিস্তানে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক গণপরিষদের। সে নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ও গণতন্ত্রী দল সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল যুক্তফ্রন্ট; যা ইতিহাসে হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট নামে পরিচিত। ওই নির্বাচনে পূর্ব বাংলার ৩০৯টি আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট পেয়েছিল ২২৩টি। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের ন্যাপ ও কমরেড মণি সিংহের কমিউনিস্ট পার্টি মিলে গঠিত হয়েছিল ত্রিদলীয় ঐক্যজোট। এ জোটের পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ-বাকশাল গঠনের মাধ্যমে। বাকশাল গঠিত হলে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি তাতে একীভূত হয়। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গঠিত হয়েছিল দুটি রাজনৈতিক জোট। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে গঠিত বিচারপতি আবদুস সাত্তারের জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল), মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়ার নেতৃত্বাধীন ভাসানী ন্যাপ, কাজী জাফর আহমদের ইউনাইটেড পিপলস পার্টি, শাহ আজিজুর রহমানের মুসলিম লীগ, মাওলানা আবদুল মতিনের লেবার পার্টি এবং শ্রী রসরাজ মণ্ডলের তফসিলি জাতি ফেডারেশন মিলে গঠিত হয়েছিল জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট। তাদের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। অপরদিকে আওয়ামী লীগ, মোজাফফর ন্যাপ, এম এ জি ওসমানীর জনতা পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টিসহ সমমনা দলগুলো গঠন করে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট। তারা মনোনয়ন দেয় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল এম এ জি ওসমানী (অব.)-কে। নির্বাচনে জিয়াউর রহমান বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হন। এ দুটি জোটেরই পরিসমাপ্তি ঘটে নির্বাচনের পরপরই। জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট পরিণত হয় বিএনপিতে। অন্যদিকে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট আর সক্রিয় থাকেনি প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে। আশির দশকে স্বৈরশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গঠিত হয়েছিল ১৫-দলীয় জোট, আর বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ৭-দলীয় জোট। যদিও ১৯৮৬-এর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নে মতভেদের কারণে ১৫-দলীয় জোট ভেঙে ৮ ও ৫-দলীয় জোটে রূপ নিয়েছিল। এ জোটগুলোর অবসান ঘটে এরশাদ সরকারের পতনের পরপরই। একটি বিষয় লক্ষণীয়, নির্বাচন বা আন্দোলন, যেটাকে উপলক্ষ করেই রাজনৈতিক জোট গঠিত হোক না কেন তার স্থায়িত্বকাল খুব বেশি দিন থাকেনি। এদিক দিয়ে ব্যতিক্রম ৪-দলীয় জোট থেকে তৈরি হওয়া ২০-দলীয় জোট। প্রায় ২৩ বছর এ জোট টিকেছিল নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সমস্যা-সংকট মোকাবিলা করে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটও টিকে আছে দীর্ঘ সময় ধরে। এখন প্রশ্ন হলো ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাওয়া বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে কি না। রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল বলছেন, এতে দেশের রাজনীতিতে তেমন কোনো গুণগত পরিবর্তন আসবে না। কেননা, ২০-দলীয় জোটে বিএনপি ও জামায়াত ছাড়া আর কোনো দলেরই সাংগঠনিক বিস্তৃতি বা গণভিত্তি বলতে কিছু নেই। এমনকি কোনো কোনোটির পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটিও নেই। ফলে এসব সাইনবোর্ডসর্বস্ব দলকে কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলে বিএনপি অনেকটাই হালকা হয়েছে, এমন যুক্তি দিচ্ছেন কেউ কেউ। তারচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো- নির্বাচনের এক বছর আগে আন্দোলনের এ চূড়ান্ত সময়ের মুখে বিএনপি কেন জোট ভেঙে দিল? রাজনীতি-সচেতন মহল মনে করেন দুটি কারণে বিএনপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক. এসব খুচরা দল বিএনপির শক্তি বৃদ্ধি করেনি, বরং অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জোটে ওই দলগুলোর অবদান ছিল নেতাদের সভামঞ্চের শোভাবর্ধন এবং জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা। তার ওপর নির্বাচনে এদেরকে আসনের ভাগ দিতে গিয়ে বিএনপির অনেক যোগ্য নেতাকে অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের মতো সাইড লাইনে বসিয়ে রাখতে হয়েছে; যা দলটির সাংগঠনিক শক্তির মারাত্মক ক্ষতি করেছে। দ্বিতীয়ত. সাম্প্রতিক বিভাগীয় সমাবেশ সম্পন্ন করে বিএনপির প্রত্যয় জন্মেছে, জোট-শরিকদের সহযোগিতা ছাড়াই তারা আন্দোলন ও নির্বাচনে কামিয়াব হতে সক্ষম। আর সেজন্যই সর্বশেষ সমাবেশের আগেই তারা জোটের ইতি টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। যদিও বিএনপি এবং জোট থেকে ছিটকে পড়া দলগুলো বলছে, তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। প্রশ্নটা এখানেই। একই ইস্যুতে, একই লক্ষ্যে যদি যুগপৎ আন্দোলন করা যায়, তাহলে জোটবদ্ধ থেকে তা করতে অসুবিধা কোথায়? তা ছাড়া সম্প্রতি বিএনপি ‘রাষ্ট্র মেরামতের রূপরেখা’ নামে কর্মসূচি দিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের যে আহ্বান জানিয়েছে, তার সঙ্গে ২০-দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া ঠিক মিলছে না। একদিকে জাতীয় বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের ডাক, অন্যদিকে পুরনো ঐক্য ভেঙে দেওয়া পরস্পরবিরোধী বলে মনে করছেন সচেতন ব্যক্তিরা।

নদী বহমান থাকলে যেমন তার পাড় ভাঙবেই, তেমনি আমাদের দেশের রাজনীতিতে ভাঙাগড়ার খেলা চলতেই থাকবে। আজ বিএনপির ২০-দলীয় জোটে যে ভাঙন ধরল, তার ধাক্কা কতদূর পর্যন্ত যায় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম