শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২

‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে সেলিম আল দীন রচিত ও নাসিরউদ্দিন ইউসুফ প্রযোজিত ‘ভাঙনের শব্দ শুনি’ নামে একটি ধারাবাহিক নাটক প্রচারিত হয়েছিল। ওই নাটকে সেরাজ তালুকদার নামের এক গ্রাম্য জোতদারের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর ডায়ালগ-‘আমি তো জমি কিনি না, পানি কিনি, পানি’ তখন মানুষের মুখে মুখে ফিরত। ভাঙন প্রকৃতির এক নিষ্ঠুর খেলা। এ খেলা চলে প্রতিনিয়ত। তাই তো কবি কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন- ‘নদীর একূল ভাঙে, ওকূল গড়ে, এই তো নদীর খেলা/ সকালবেলা আমীর রে ভাই ফকির সন্ধ্যাবেলা...।’ মানুষের জীবনে ভাঙাগড়ার খেলা যেন বিধিলিপি। কোথাও ভেঙে যাচ্ছে কারও সাজানো সংসার, কোথাও বা ভাঙছে কারও হৃদয়। এ ভাঙাগড়ার নিয়তিকে মেনে নিয়েই মানুষকে বেঁচে থাকতে হয়, মানুষ বেঁচে থাকে।

ভাঙনের এ থাবা থেকে আমাদের রাজনীতিরও যেন রেহাই নেই। মাঝেমধ্যেই সেখানে বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। কখনো দল ভাঙে, জন্ম নেয় ব্র্যাকেটবন্দি একাধিক দল। কখনো ভাঙে জোট বা মোর্চা। দেখা যায় একদিন যারা খুব হইচই করে দল বা জোটের জন্ম দিলেন তারাই একদিন জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে তা ভেঙে ফেললেন। যেমন ভাঙে ‘খোকন সোনা’ তার প্রিয় খেলনাটি। তবে খোকন সোনার খেলনা ভাঙার পেছনে কোনো কারণ না থাকলেও রাজনৈতিক অঙ্গনের ভাঙনের পেছনে কোনো না কোনো কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। আর সে কারণ ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দল, যে কোনোটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হতে পারে।

 

অনেক দিন পরে আবার আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সশব্দ ভাঙনের খবর পাওয়া গেল। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক জোট ‘২০-দলীয় ঐক্যজোট’ ভেঙে গেছে। গত ২৩ ডিসেম্বর সব পত্রিকায়ই খবরটি এসেছে। অবশ্য বেশ কিছুদিন থেকেই প্রচারিত ছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাচ্ছে। তবে তা বাস্তবরূপ লাভ করে গত ২২ ডিসেম্বর। ওইদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০-দলীয় জোটভুক্ত ১২টি দল আলাদা একটি জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ১২টি দলের মধ্যে মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাফর), মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম (অব.) বীরপ্রতীকের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, আবদুল করিম আব্বাসীর বিএলডিপি অন্যতম। খবরে বলা হয়েছে- নতুন এ জোটটি বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালন করবে। এ সম্পর্কে ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের গতি ও ব্যাপ্তি বাড়াতে ২০-দলীয় জোট অনানুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দিয়েছে বিএনপি। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের আগের দিন এক অনানুষ্ঠানিক সভায় শরিকদের ডেকে বলে দেওয়া হয় এখন থেকে কেউ যেন ২০-দলীয় জোটের নাম ব্যবহার না করে। বিএনপির এ সিদ্ধান্তের পরপরই শরিক দলগুলো আলাদা জোট করে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০-দলীয় জোটের অপরাপর শরিক দলগুলো ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট গঠন করেছে। উল্লেখ্য, আরও আগে এ জোট ছেড়ে বেরিয়ে গেছে কর্নেল অলি আহমদের (অব.) এলডিপি, আন্দালিব রহমান পার্থর বিজেপি, মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর ইসলামী ঐক্যজোট এবং শেখ শওকত হোসেন নিলুর ন্যাশনাল পিপলস পার্টি। যদিও প্রতিটি দলের দু-চারজন নেতা ভগ্নাংশের সইনবোর্ড নিয়ে জোটে অবস্থান করে ২০-দলীয় অবয়ব ঠিক রেখে আসছিলেন। এবার জোটের নেতৃত্বদানকারী দল বিএনপির অনানুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তের ফলে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিলুপ্তি ঘটল ২০-দলীয় জোটের।

২০-দলীয় জোটের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৯ সালে চার-দলীয় জোট হিসেবে। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ঐক্যজোট সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল সে জোট। কিন্তু জোট গঠনের অল্প কিছুদিন পরেই জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ পিঠটান দেন। তিনি জোট ত্যাগের ঘোষণা দিলে এ ইস্যুতে ভাগ হয়ে যায় জাতীয় পার্টি। মহাসচিব নাজিউর রহমান মঞ্জুর পার্টির একাংশ নিয়ে থেকে যান চার-দলীয় জোটে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর বিএনপি নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিকল্পে জোট সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়। তারপর ২০১০ সালে ১৮ এবং ২০১২ সালে এসে তা ২০-দলীয় জোটে রূপলাভ করে। এরপর কেটে গেছে ১০ বছর। কখনো জোটগতভাবে কখনো বিএনপি এককভাবে কর্মসূচি পালন করে আসছিল। এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুটি সংসদ নির্বাচন। একটি ২০ দল বর্জন করেছে (২০১৪), আরেকটিতে অংশ নিয়েও কোনো সুফল পায়নি। এরই মধ্যে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারারুদ্ধ হন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দুঃসময়ে বিএনপি শরিক দলগুলোর ওপর ভরসা করলেও তাদের কাছ থেকে তেমন সহযোগিতা পায়নি। ফলে বিএনপি নেতৃত্ব জোট বহাল রাখতে অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। এর মধ্যে ২০১৮ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি ২০-দলীয় জোটের পাশাপাশি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয়। এ নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিলেও নিজ দলের অনেক নেতাকে বঞ্চিত করে শরিক দলের নেতাদের মনোনয়ন দিয়ে অসন্তোষের আগুন ছাইচাপা দেয় বিএনপি। তবে তখন থেকেই ২০-দলীয় জোটে ভাঙনের একটি চিকন সুর বেজে চলছিল। বিএনপি নেতৃত্বের একাংশ জোট ভেঙে দিয়ে এককভাবে আন্দোলনের পক্ষে অভিমত দিয়ে আসছিলেন।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে জোট গঠনের ইতিহাস বেশ পুরনো। কখনো আন্দোলনের সহযোগী হিসেবে, কখনো নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার জন্য, আবার কখনো আন্দোলনে শক্তি বৃদ্ধিকল্পে বড় দলগুলো সমমনাদের নিয়ে জোট বা ফ্রন্ট গঠন করে থাকে। ব্রিটিশ শাসনমুক্ত পাকিস্তানে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক গণপরিষদের। সে নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ও গণতন্ত্রী দল সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল যুক্তফ্রন্ট; যা ইতিহাসে হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট নামে পরিচিত। ওই নির্বাচনে পূর্ব বাংলার ৩০৯টি আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট পেয়েছিল ২২৩টি। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের ন্যাপ ও কমরেড মণি সিংহের কমিউনিস্ট পার্টি মিলে গঠিত হয়েছিল ত্রিদলীয় ঐক্যজোট। এ জোটের পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ-বাকশাল গঠনের মাধ্যমে। বাকশাল গঠিত হলে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি তাতে একীভূত হয়। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গঠিত হয়েছিল দুটি রাজনৈতিক জোট। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে গঠিত বিচারপতি আবদুস সাত্তারের জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল), মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়ার নেতৃত্বাধীন ভাসানী ন্যাপ, কাজী জাফর আহমদের ইউনাইটেড পিপলস পার্টি, শাহ আজিজুর রহমানের মুসলিম লীগ, মাওলানা আবদুল মতিনের লেবার পার্টি এবং শ্রী রসরাজ মণ্ডলের তফসিলি জাতি ফেডারেশন মিলে গঠিত হয়েছিল জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট। তাদের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। অপরদিকে আওয়ামী লীগ, মোজাফফর ন্যাপ, এম এ জি ওসমানীর জনতা পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টিসহ সমমনা দলগুলো গঠন করে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট। তারা মনোনয়ন দেয় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল এম এ জি ওসমানী (অব.)-কে। নির্বাচনে জিয়াউর রহমান বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হন। এ দুটি জোটেরই পরিসমাপ্তি ঘটে নির্বাচনের পরপরই। জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট পরিণত হয় বিএনপিতে। অন্যদিকে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট আর সক্রিয় থাকেনি প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে। আশির দশকে স্বৈরশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গঠিত হয়েছিল ১৫-দলীয় জোট, আর বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ৭-দলীয় জোট। যদিও ১৯৮৬-এর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নে মতভেদের কারণে ১৫-দলীয় জোট ভেঙে ৮ ও ৫-দলীয় জোটে রূপ নিয়েছিল। এ জোটগুলোর অবসান ঘটে এরশাদ সরকারের পতনের পরপরই। একটি বিষয় লক্ষণীয়, নির্বাচন বা আন্দোলন, যেটাকে উপলক্ষ করেই রাজনৈতিক জোট গঠিত হোক না কেন তার স্থায়িত্বকাল খুব বেশি দিন থাকেনি। এদিক দিয়ে ব্যতিক্রম ৪-দলীয় জোট থেকে তৈরি হওয়া ২০-দলীয় জোট। প্রায় ২৩ বছর এ জোট টিকেছিল নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সমস্যা-সংকট মোকাবিলা করে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটও টিকে আছে দীর্ঘ সময় ধরে। এখন প্রশ্ন হলো ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাওয়া বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে কি না। রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল বলছেন, এতে দেশের রাজনীতিতে তেমন কোনো গুণগত পরিবর্তন আসবে না। কেননা, ২০-দলীয় জোটে বিএনপি ও জামায়াত ছাড়া আর কোনো দলেরই সাংগঠনিক বিস্তৃতি বা গণভিত্তি বলতে কিছু নেই। এমনকি কোনো কোনোটির পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটিও নেই। ফলে এসব সাইনবোর্ডসর্বস্ব দলকে কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলে বিএনপি অনেকটাই হালকা হয়েছে, এমন যুক্তি দিচ্ছেন কেউ কেউ। তারচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো- নির্বাচনের এক বছর আগে আন্দোলনের এ চূড়ান্ত সময়ের মুখে বিএনপি কেন জোট ভেঙে দিল? রাজনীতি-সচেতন মহল মনে করেন দুটি কারণে বিএনপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক. এসব খুচরা দল বিএনপির শক্তি বৃদ্ধি করেনি, বরং অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জোটে ওই দলগুলোর অবদান ছিল নেতাদের সভামঞ্চের শোভাবর্ধন এবং জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা। তার ওপর নির্বাচনে এদেরকে আসনের ভাগ দিতে গিয়ে বিএনপির অনেক যোগ্য নেতাকে অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের মতো সাইড লাইনে বসিয়ে রাখতে হয়েছে; যা দলটির সাংগঠনিক শক্তির মারাত্মক ক্ষতি করেছে। দ্বিতীয়ত. সাম্প্রতিক বিভাগীয় সমাবেশ সম্পন্ন করে বিএনপির প্রত্যয় জন্মেছে, জোট-শরিকদের সহযোগিতা ছাড়াই তারা আন্দোলন ও নির্বাচনে কামিয়াব হতে সক্ষম। আর সেজন্যই সর্বশেষ সমাবেশের আগেই তারা জোটের ইতি টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। যদিও বিএনপি এবং জোট থেকে ছিটকে পড়া দলগুলো বলছে, তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। প্রশ্নটা এখানেই। একই ইস্যুতে, একই লক্ষ্যে যদি যুগপৎ আন্দোলন করা যায়, তাহলে জোটবদ্ধ থেকে তা করতে অসুবিধা কোথায়? তা ছাড়া সম্প্রতি বিএনপি ‘রাষ্ট্র মেরামতের রূপরেখা’ নামে কর্মসূচি দিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের যে আহ্বান জানিয়েছে, তার সঙ্গে ২০-দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া ঠিক মিলছে না। একদিকে জাতীয় বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের ডাক, অন্যদিকে পুরনো ঐক্য ভেঙে দেওয়া পরস্পরবিরোধী বলে মনে করছেন সচেতন ব্যক্তিরা।

নদী বহমান থাকলে যেমন তার পাড় ভাঙবেই, তেমনি আমাদের দেশের রাজনীতিতে ভাঙাগড়ার খেলা চলতেই থাকবে। আজ বিএনপির ২০-দলীয় জোটে যে ভাঙন ধরল, তার ধাক্কা কতদূর পর্যন্ত যায় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র
লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা