শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২

‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে সেলিম আল দীন রচিত ও নাসিরউদ্দিন ইউসুফ প্রযোজিত ‘ভাঙনের শব্দ শুনি’ নামে একটি ধারাবাহিক নাটক প্রচারিত হয়েছিল। ওই নাটকে সেরাজ তালুকদার নামের এক গ্রাম্য জোতদারের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর ডায়ালগ-‘আমি তো জমি কিনি না, পানি কিনি, পানি’ তখন মানুষের মুখে মুখে ফিরত। ভাঙন প্রকৃতির এক নিষ্ঠুর খেলা। এ খেলা চলে প্রতিনিয়ত। তাই তো কবি কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন- ‘নদীর একূল ভাঙে, ওকূল গড়ে, এই তো নদীর খেলা/ সকালবেলা আমীর রে ভাই ফকির সন্ধ্যাবেলা...।’ মানুষের জীবনে ভাঙাগড়ার খেলা যেন বিধিলিপি। কোথাও ভেঙে যাচ্ছে কারও সাজানো সংসার, কোথাও বা ভাঙছে কারও হৃদয়। এ ভাঙাগড়ার নিয়তিকে মেনে নিয়েই মানুষকে বেঁচে থাকতে হয়, মানুষ বেঁচে থাকে।

ভাঙনের এ থাবা থেকে আমাদের রাজনীতিরও যেন রেহাই নেই। মাঝেমধ্যেই সেখানে বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। কখনো দল ভাঙে, জন্ম নেয় ব্র্যাকেটবন্দি একাধিক দল। কখনো ভাঙে জোট বা মোর্চা। দেখা যায় একদিন যারা খুব হইচই করে দল বা জোটের জন্ম দিলেন তারাই একদিন জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে তা ভেঙে ফেললেন। যেমন ভাঙে ‘খোকন সোনা’ তার প্রিয় খেলনাটি। তবে খোকন সোনার খেলনা ভাঙার পেছনে কোনো কারণ না থাকলেও রাজনৈতিক অঙ্গনের ভাঙনের পেছনে কোনো না কোনো কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। আর সে কারণ ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দল, যে কোনোটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হতে পারে।

 

অনেক দিন পরে আবার আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সশব্দ ভাঙনের খবর পাওয়া গেল। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক জোট ‘২০-দলীয় ঐক্যজোট’ ভেঙে গেছে। গত ২৩ ডিসেম্বর সব পত্রিকায়ই খবরটি এসেছে। অবশ্য বেশ কিছুদিন থেকেই প্রচারিত ছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাচ্ছে। তবে তা বাস্তবরূপ লাভ করে গত ২২ ডিসেম্বর। ওইদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০-দলীয় জোটভুক্ত ১২টি দল আলাদা একটি জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ১২টি দলের মধ্যে মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাফর), মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম (অব.) বীরপ্রতীকের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, আবদুল করিম আব্বাসীর বিএলডিপি অন্যতম। খবরে বলা হয়েছে- নতুন এ জোটটি বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালন করবে। এ সম্পর্কে ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের গতি ও ব্যাপ্তি বাড়াতে ২০-দলীয় জোট অনানুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দিয়েছে বিএনপি। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের আগের দিন এক অনানুষ্ঠানিক সভায় শরিকদের ডেকে বলে দেওয়া হয় এখন থেকে কেউ যেন ২০-দলীয় জোটের নাম ব্যবহার না করে। বিএনপির এ সিদ্ধান্তের পরপরই শরিক দলগুলো আলাদা জোট করে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০-দলীয় জোটের অপরাপর শরিক দলগুলো ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট গঠন করেছে। উল্লেখ্য, আরও আগে এ জোট ছেড়ে বেরিয়ে গেছে কর্নেল অলি আহমদের (অব.) এলডিপি, আন্দালিব রহমান পার্থর বিজেপি, মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর ইসলামী ঐক্যজোট এবং শেখ শওকত হোসেন নিলুর ন্যাশনাল পিপলস পার্টি। যদিও প্রতিটি দলের দু-চারজন নেতা ভগ্নাংশের সইনবোর্ড নিয়ে জোটে অবস্থান করে ২০-দলীয় অবয়ব ঠিক রেখে আসছিলেন। এবার জোটের নেতৃত্বদানকারী দল বিএনপির অনানুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তের ফলে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিলুপ্তি ঘটল ২০-দলীয় জোটের।

২০-দলীয় জোটের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৯ সালে চার-দলীয় জোট হিসেবে। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ঐক্যজোট সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল সে জোট। কিন্তু জোট গঠনের অল্প কিছুদিন পরেই জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ পিঠটান দেন। তিনি জোট ত্যাগের ঘোষণা দিলে এ ইস্যুতে ভাগ হয়ে যায় জাতীয় পার্টি। মহাসচিব নাজিউর রহমান মঞ্জুর পার্টির একাংশ নিয়ে থেকে যান চার-দলীয় জোটে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর বিএনপি নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিকল্পে জোট সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়। তারপর ২০১০ সালে ১৮ এবং ২০১২ সালে এসে তা ২০-দলীয় জোটে রূপলাভ করে। এরপর কেটে গেছে ১০ বছর। কখনো জোটগতভাবে কখনো বিএনপি এককভাবে কর্মসূচি পালন করে আসছিল। এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুটি সংসদ নির্বাচন। একটি ২০ দল বর্জন করেছে (২০১৪), আরেকটিতে অংশ নিয়েও কোনো সুফল পায়নি। এরই মধ্যে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারারুদ্ধ হন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দুঃসময়ে বিএনপি শরিক দলগুলোর ওপর ভরসা করলেও তাদের কাছ থেকে তেমন সহযোগিতা পায়নি। ফলে বিএনপি নেতৃত্ব জোট বহাল রাখতে অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। এর মধ্যে ২০১৮ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি ২০-দলীয় জোটের পাশাপাশি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয়। এ নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিলেও নিজ দলের অনেক নেতাকে বঞ্চিত করে শরিক দলের নেতাদের মনোনয়ন দিয়ে অসন্তোষের আগুন ছাইচাপা দেয় বিএনপি। তবে তখন থেকেই ২০-দলীয় জোটে ভাঙনের একটি চিকন সুর বেজে চলছিল। বিএনপি নেতৃত্বের একাংশ জোট ভেঙে দিয়ে এককভাবে আন্দোলনের পক্ষে অভিমত দিয়ে আসছিলেন।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে জোট গঠনের ইতিহাস বেশ পুরনো। কখনো আন্দোলনের সহযোগী হিসেবে, কখনো নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার জন্য, আবার কখনো আন্দোলনে শক্তি বৃদ্ধিকল্পে বড় দলগুলো সমমনাদের নিয়ে জোট বা ফ্রন্ট গঠন করে থাকে। ব্রিটিশ শাসনমুক্ত পাকিস্তানে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক গণপরিষদের। সে নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ও গণতন্ত্রী দল সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল যুক্তফ্রন্ট; যা ইতিহাসে হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট নামে পরিচিত। ওই নির্বাচনে পূর্ব বাংলার ৩০৯টি আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট পেয়েছিল ২২৩টি। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের ন্যাপ ও কমরেড মণি সিংহের কমিউনিস্ট পার্টি মিলে গঠিত হয়েছিল ত্রিদলীয় ঐক্যজোট। এ জোটের পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ-বাকশাল গঠনের মাধ্যমে। বাকশাল গঠিত হলে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি তাতে একীভূত হয়। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গঠিত হয়েছিল দুটি রাজনৈতিক জোট। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে গঠিত বিচারপতি আবদুস সাত্তারের জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল), মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়ার নেতৃত্বাধীন ভাসানী ন্যাপ, কাজী জাফর আহমদের ইউনাইটেড পিপলস পার্টি, শাহ আজিজুর রহমানের মুসলিম লীগ, মাওলানা আবদুল মতিনের লেবার পার্টি এবং শ্রী রসরাজ মণ্ডলের তফসিলি জাতি ফেডারেশন মিলে গঠিত হয়েছিল জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট। তাদের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। অপরদিকে আওয়ামী লীগ, মোজাফফর ন্যাপ, এম এ জি ওসমানীর জনতা পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টিসহ সমমনা দলগুলো গঠন করে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট। তারা মনোনয়ন দেয় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল এম এ জি ওসমানী (অব.)-কে। নির্বাচনে জিয়াউর রহমান বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হন। এ দুটি জোটেরই পরিসমাপ্তি ঘটে নির্বাচনের পরপরই। জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট পরিণত হয় বিএনপিতে। অন্যদিকে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট আর সক্রিয় থাকেনি প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে। আশির দশকে স্বৈরশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গঠিত হয়েছিল ১৫-দলীয় জোট, আর বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ৭-দলীয় জোট। যদিও ১৯৮৬-এর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নে মতভেদের কারণে ১৫-দলীয় জোট ভেঙে ৮ ও ৫-দলীয় জোটে রূপ নিয়েছিল। এ জোটগুলোর অবসান ঘটে এরশাদ সরকারের পতনের পরপরই। একটি বিষয় লক্ষণীয়, নির্বাচন বা আন্দোলন, যেটাকে উপলক্ষ করেই রাজনৈতিক জোট গঠিত হোক না কেন তার স্থায়িত্বকাল খুব বেশি দিন থাকেনি। এদিক দিয়ে ব্যতিক্রম ৪-দলীয় জোট থেকে তৈরি হওয়া ২০-দলীয় জোট। প্রায় ২৩ বছর এ জোট টিকেছিল নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সমস্যা-সংকট মোকাবিলা করে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটও টিকে আছে দীর্ঘ সময় ধরে। এখন প্রশ্ন হলো ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাওয়া বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে কি না। রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল বলছেন, এতে দেশের রাজনীতিতে তেমন কোনো গুণগত পরিবর্তন আসবে না। কেননা, ২০-দলীয় জোটে বিএনপি ও জামায়াত ছাড়া আর কোনো দলেরই সাংগঠনিক বিস্তৃতি বা গণভিত্তি বলতে কিছু নেই। এমনকি কোনো কোনোটির পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটিও নেই। ফলে এসব সাইনবোর্ডসর্বস্ব দলকে কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলে বিএনপি অনেকটাই হালকা হয়েছে, এমন যুক্তি দিচ্ছেন কেউ কেউ। তারচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো- নির্বাচনের এক বছর আগে আন্দোলনের এ চূড়ান্ত সময়ের মুখে বিএনপি কেন জোট ভেঙে দিল? রাজনীতি-সচেতন মহল মনে করেন দুটি কারণে বিএনপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক. এসব খুচরা দল বিএনপির শক্তি বৃদ্ধি করেনি, বরং অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জোটে ওই দলগুলোর অবদান ছিল নেতাদের সভামঞ্চের শোভাবর্ধন এবং জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা। তার ওপর নির্বাচনে এদেরকে আসনের ভাগ দিতে গিয়ে বিএনপির অনেক যোগ্য নেতাকে অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের মতো সাইড লাইনে বসিয়ে রাখতে হয়েছে; যা দলটির সাংগঠনিক শক্তির মারাত্মক ক্ষতি করেছে। দ্বিতীয়ত. সাম্প্রতিক বিভাগীয় সমাবেশ সম্পন্ন করে বিএনপির প্রত্যয় জন্মেছে, জোট-শরিকদের সহযোগিতা ছাড়াই তারা আন্দোলন ও নির্বাচনে কামিয়াব হতে সক্ষম। আর সেজন্যই সর্বশেষ সমাবেশের আগেই তারা জোটের ইতি টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। যদিও বিএনপি এবং জোট থেকে ছিটকে পড়া দলগুলো বলছে, তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। প্রশ্নটা এখানেই। একই ইস্যুতে, একই লক্ষ্যে যদি যুগপৎ আন্দোলন করা যায়, তাহলে জোটবদ্ধ থেকে তা করতে অসুবিধা কোথায়? তা ছাড়া সম্প্রতি বিএনপি ‘রাষ্ট্র মেরামতের রূপরেখা’ নামে কর্মসূচি দিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের যে আহ্বান জানিয়েছে, তার সঙ্গে ২০-দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া ঠিক মিলছে না। একদিকে জাতীয় বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের ডাক, অন্যদিকে পুরনো ঐক্য ভেঙে দেওয়া পরস্পরবিরোধী বলে মনে করছেন সচেতন ব্যক্তিরা।

নদী বহমান থাকলে যেমন তার পাড় ভাঙবেই, তেমনি আমাদের দেশের রাজনীতিতে ভাঙাগড়ার খেলা চলতেই থাকবে। আজ বিএনপির ২০-দলীয় জোটে যে ভাঙন ধরল, তার ধাক্কা কতদূর পর্যন্ত যায় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি