শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২

‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘ভাঙনের শব্দ শুনি’

১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে সেলিম আল দীন রচিত ও নাসিরউদ্দিন ইউসুফ প্রযোজিত ‘ভাঙনের শব্দ শুনি’ নামে একটি ধারাবাহিক নাটক প্রচারিত হয়েছিল। ওই নাটকে সেরাজ তালুকদার নামের এক গ্রাম্য জোতদারের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর ডায়ালগ-‘আমি তো জমি কিনি না, পানি কিনি, পানি’ তখন মানুষের মুখে মুখে ফিরত। ভাঙন প্রকৃতির এক নিষ্ঠুর খেলা। এ খেলা চলে প্রতিনিয়ত। তাই তো কবি কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছেন- ‘নদীর একূল ভাঙে, ওকূল গড়ে, এই তো নদীর খেলা/ সকালবেলা আমীর রে ভাই ফকির সন্ধ্যাবেলা...।’ মানুষের জীবনে ভাঙাগড়ার খেলা যেন বিধিলিপি। কোথাও ভেঙে যাচ্ছে কারও সাজানো সংসার, কোথাও বা ভাঙছে কারও হৃদয়। এ ভাঙাগড়ার নিয়তিকে মেনে নিয়েই মানুষকে বেঁচে থাকতে হয়, মানুষ বেঁচে থাকে।

ভাঙনের এ থাবা থেকে আমাদের রাজনীতিরও যেন রেহাই নেই। মাঝেমধ্যেই সেখানে বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। কখনো দল ভাঙে, জন্ম নেয় ব্র্যাকেটবন্দি একাধিক দল। কখনো ভাঙে জোট বা মোর্চা। দেখা যায় একদিন যারা খুব হইচই করে দল বা জোটের জন্ম দিলেন তারাই একদিন জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত কারণে তা ভেঙে ফেললেন। যেমন ভাঙে ‘খোকন সোনা’ তার প্রিয় খেলনাটি। তবে খোকন সোনার খেলনা ভাঙার পেছনে কোনো কারণ না থাকলেও রাজনৈতিক অঙ্গনের ভাঙনের পেছনে কোনো না কোনো কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। আর সে কারণ ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা দল, যে কোনোটির স্বার্থ সংশ্লিষ্ট হতে পারে।

 

অনেক দিন পরে আবার আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সশব্দ ভাঙনের খবর পাওয়া গেল। দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক জোট ‘২০-দলীয় ঐক্যজোট’ ভেঙে গেছে। গত ২৩ ডিসেম্বর সব পত্রিকায়ই খবরটি এসেছে। অবশ্য বেশ কিছুদিন থেকেই প্রচারিত ছিল বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাচ্ছে। তবে তা বাস্তবরূপ লাভ করে গত ২২ ডিসেম্বর। ওইদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ২০-দলীয় জোটভুক্ত ১২টি দল আলাদা একটি জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। এ ১২টি দলের মধ্যে মোস্তফা জামাল হায়দারের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাফর), মেজর জেনারেল সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম (অব.) বীরপ্রতীকের বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, আবদুল করিম আব্বাসীর বিএলডিপি অন্যতম। খবরে বলা হয়েছে- নতুন এ জোটটি বর্তমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালন করবে। এ সম্পর্কে ২৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের গতি ও ব্যাপ্তি বাড়াতে ২০-দলীয় জোট অনানুষ্ঠানিকভাবে ভেঙে দিয়েছে বিএনপি। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের আগের দিন এক অনানুষ্ঠানিক সভায় শরিকদের ডেকে বলে দেওয়া হয় এখন থেকে কেউ যেন ২০-দলীয় জোটের নাম ব্যবহার না করে। বিএনপির এ সিদ্ধান্তের পরপরই শরিক দলগুলো আলাদা জোট করে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০-দলীয় জোটের অপরাপর শরিক দলগুলো ইতোমধ্যে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট গঠন করেছে। উল্লেখ্য, আরও আগে এ জোট ছেড়ে বেরিয়ে গেছে কর্নেল অলি আহমদের (অব.) এলডিপি, আন্দালিব রহমান পার্থর বিজেপি, মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর ইসলামী ঐক্যজোট এবং শেখ শওকত হোসেন নিলুর ন্যাশনাল পিপলস পার্টি। যদিও প্রতিটি দলের দু-চারজন নেতা ভগ্নাংশের সইনবোর্ড নিয়ে জোটে অবস্থান করে ২০-দলীয় অবয়ব ঠিক রেখে আসছিলেন। এবার জোটের নেতৃত্বদানকারী দল বিএনপির অনানুষ্ঠানিক সিদ্ধান্তের ফলে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিলুপ্তি ঘটল ২০-দলীয় জোটের।

২০-দলীয় জোটের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৯ সালে চার-দলীয় জোট হিসেবে। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ঐক্যজোট সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল সে জোট। কিন্তু জোট গঠনের অল্প কিছুদিন পরেই জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ পিঠটান দেন। তিনি জোট ত্যাগের ঘোষণা দিলে এ ইস্যুতে ভাগ হয়ে যায় জাতীয় পার্টি। মহাসচিব নাজিউর রহমান মঞ্জুর পার্টির একাংশ নিয়ে থেকে যান চার-দলীয় জোটে। ২০০৮ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর বিএনপি নিজেদের শক্তি বৃদ্ধিকল্পে জোট সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়। তারপর ২০১০ সালে ১৮ এবং ২০১২ সালে এসে তা ২০-দলীয় জোটে রূপলাভ করে। এরপর কেটে গেছে ১০ বছর। কখনো জোটগতভাবে কখনো বিএনপি এককভাবে কর্মসূচি পালন করে আসছিল। এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়ে গেছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুটি সংসদ নির্বাচন। একটি ২০ দল বর্জন করেছে (২০১৪), আরেকটিতে অংশ নিয়েও কোনো সুফল পায়নি। এরই মধ্যে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারারুদ্ধ হন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দুঃসময়ে বিএনপি শরিক দলগুলোর ওপর ভরসা করলেও তাদের কাছ থেকে তেমন সহযোগিতা পায়নি। ফলে বিএনপি নেতৃত্ব জোট বহাল রাখতে অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। এর মধ্যে ২০১৮ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি ২০-দলীয় জোটের পাশাপাশি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টে যোগ দেয়। এ নিয়ে শরিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিলেও নিজ দলের অনেক নেতাকে বঞ্চিত করে শরিক দলের নেতাদের মনোনয়ন দিয়ে অসন্তোষের আগুন ছাইচাপা দেয় বিএনপি। তবে তখন থেকেই ২০-দলীয় জোটে ভাঙনের একটি চিকন সুর বেজে চলছিল। বিএনপি নেতৃত্বের একাংশ জোট ভেঙে দিয়ে এককভাবে আন্দোলনের পক্ষে অভিমত দিয়ে আসছিলেন।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে জোট গঠনের ইতিহাস বেশ পুরনো। কখনো আন্দোলনের সহযোগী হিসেবে, কখনো নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার জন্য, আবার কখনো আন্দোলনে শক্তি বৃদ্ধিকল্পে বড় দলগুলো সমমনাদের নিয়ে জোট বা ফ্রন্ট গঠন করে থাকে। ব্রিটিশ শাসনমুক্ত পাকিস্তানে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালে পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক গণপরিষদের। সে নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ও গণতন্ত্রী দল সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল যুক্তফ্রন্ট; যা ইতিহাসে হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর যুক্তফ্রন্ট নামে পরিচিত। ওই নির্বাচনে পূর্ব বাংলার ৩০৯টি আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট পেয়েছিল ২২৩টি। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের ন্যাপ ও কমরেড মণি সিংহের কমিউনিস্ট পার্টি মিলে গঠিত হয়েছিল ত্রিদলীয় ঐক্যজোট। এ জোটের পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ-বাকশাল গঠনের মাধ্যমে। বাকশাল গঠিত হলে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি তাতে একীভূত হয়। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গঠিত হয়েছিল দুটি রাজনৈতিক জোট। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে গঠিত বিচারপতি আবদুস সাত্তারের জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল), মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়ার নেতৃত্বাধীন ভাসানী ন্যাপ, কাজী জাফর আহমদের ইউনাইটেড পিপলস পার্টি, শাহ আজিজুর রহমানের মুসলিম লীগ, মাওলানা আবদুল মতিনের লেবার পার্টি এবং শ্রী রসরাজ মণ্ডলের তফসিলি জাতি ফেডারেশন মিলে গঠিত হয়েছিল জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট। তাদের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। অপরদিকে আওয়ামী লীগ, মোজাফফর ন্যাপ, এম এ জি ওসমানীর জনতা পার্টি, কমিউনিস্ট পার্টিসহ সমমনা দলগুলো গঠন করে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট। তারা মনোনয়ন দেয় মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল এম এ জি ওসমানী (অব.)-কে। নির্বাচনে জিয়াউর রহমান বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হন। এ দুটি জোটেরই পরিসমাপ্তি ঘটে নির্বাচনের পরপরই। জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট পরিণত হয় বিএনপিতে। অন্যদিকে গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট আর সক্রিয় থাকেনি প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে। আশির দশকে স্বৈরশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গঠিত হয়েছিল ১৫-দলীয় জোট, আর বিএনপির নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ৭-দলীয় জোট। যদিও ১৯৮৬-এর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রশ্নে মতভেদের কারণে ১৫-দলীয় জোট ভেঙে ৮ ও ৫-দলীয় জোটে রূপ নিয়েছিল। এ জোটগুলোর অবসান ঘটে এরশাদ সরকারের পতনের পরপরই। একটি বিষয় লক্ষণীয়, নির্বাচন বা আন্দোলন, যেটাকে উপলক্ষ করেই রাজনৈতিক জোট গঠিত হোক না কেন তার স্থায়িত্বকাল খুব বেশি দিন থাকেনি। এদিক দিয়ে ব্যতিক্রম ৪-দলীয় জোট থেকে তৈরি হওয়া ২০-দলীয় জোট। প্রায় ২৩ বছর এ জোট টিকেছিল নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সমস্যা-সংকট মোকাবিলা করে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটও টিকে আছে দীর্ঘ সময় ধরে। এখন প্রশ্ন হলো ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাওয়া বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে কি না। রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল বলছেন, এতে দেশের রাজনীতিতে তেমন কোনো গুণগত পরিবর্তন আসবে না। কেননা, ২০-দলীয় জোটে বিএনপি ও জামায়াত ছাড়া আর কোনো দলেরই সাংগঠনিক বিস্তৃতি বা গণভিত্তি বলতে কিছু নেই। এমনকি কোনো কোনোটির পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটিও নেই। ফলে এসব সাইনবোর্ডসর্বস্ব দলকে কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলে বিএনপি অনেকটাই হালকা হয়েছে, এমন যুক্তি দিচ্ছেন কেউ কেউ। তারচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো- নির্বাচনের এক বছর আগে আন্দোলনের এ চূড়ান্ত সময়ের মুখে বিএনপি কেন জোট ভেঙে দিল? রাজনীতি-সচেতন মহল মনে করেন দুটি কারণে বিএনপি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক. এসব খুচরা দল বিএনপির শক্তি বৃদ্ধি করেনি, বরং অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। জোটে ওই দলগুলোর অবদান ছিল নেতাদের সভামঞ্চের শোভাবর্ধন এবং জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা। তার ওপর নির্বাচনে এদেরকে আসনের ভাগ দিতে গিয়ে বিএনপির অনেক যোগ্য নেতাকে অতিরিক্ত খেলোয়াড়ের মতো সাইড লাইনে বসিয়ে রাখতে হয়েছে; যা দলটির সাংগঠনিক শক্তির মারাত্মক ক্ষতি করেছে। দ্বিতীয়ত. সাম্প্রতিক বিভাগীয় সমাবেশ সম্পন্ন করে বিএনপির প্রত্যয় জন্মেছে, জোট-শরিকদের সহযোগিতা ছাড়াই তারা আন্দোলন ও নির্বাচনে কামিয়াব হতে সক্ষম। আর সেজন্যই সর্বশেষ সমাবেশের আগেই তারা জোটের ইতি টানার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। যদিও বিএনপি এবং জোট থেকে ছিটকে পড়া দলগুলো বলছে, তারা যুগপৎ আন্দোলন করবে। প্রশ্নটা এখানেই। একই ইস্যুতে, একই লক্ষ্যে যদি যুগপৎ আন্দোলন করা যায়, তাহলে জোটবদ্ধ থেকে তা করতে অসুবিধা কোথায়? তা ছাড়া সম্প্রতি বিএনপি ‘রাষ্ট্র মেরামতের রূপরেখা’ নামে কর্মসূচি দিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের যে আহ্বান জানিয়েছে, তার সঙ্গে ২০-দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া ঠিক মিলছে না। একদিকে জাতীয় বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যের ডাক, অন্যদিকে পুরনো ঐক্য ভেঙে দেওয়া পরস্পরবিরোধী বলে মনে করছেন সচেতন ব্যক্তিরা।

নদী বহমান থাকলে যেমন তার পাড় ভাঙবেই, তেমনি আমাদের দেশের রাজনীতিতে ভাঙাগড়ার খেলা চলতেই থাকবে। আজ বিএনপির ২০-দলীয় জোটে যে ভাঙন ধরল, তার ধাক্কা কতদূর পর্যন্ত যায় সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন