শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দিন ফুরায়ে যায় রে আমার

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দিন ফুরায়ে যায় রে আমার

দিন ফুরায়ে যায় রে আমার, দিন ফুরায়ে যায়। স্বভাবকবি গোবিন্দ চন্দ্র দাশের দিন ফুরায়ে যায়, কবিতাটি আমাদের স্কুলজীবনে পাঠ্য করেছিল পূর্ব পাকিস্তান স্কুল টেক্সট বুক বোর্ড। দিন ক্রমান্বয়ে ফুরিয়ে আসছে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি বিদেশে পড়াশোনা করতে গিয়ে একবারও মনে হয়নি দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। বিসিকের চাকরির সুবাদে প্রথমবার ১৯৮৯ সালে তৎকালীন চেয়ারম্যান সিএসপি মোহাম্মদ সিরাজুউদ্দিন ফিলিপাইন্সের ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে নেদারল্যান্ডস সরকারের বৃত্তির অধীনে আমাকে দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রশিক্ষণের জন্য পাঠালেও তৎকালীন স্বৈরশাসনের কড়া নিষেধ ছিল, স্কলারশিপে কেউ দেশের বাইরে যেতে পারবে না। বিসিক চেয়ারম্যান বিষয়টি অবগত হওয়ার পর দীর্ঘ একটি চিঠি ইংরেজিতে লিখে পাঠিয়েছিলেন একজন ব্রিগেডিয়ারের কাছে। তিনি সচিবালয়ে বসতেন। মনে আছে, সম্ভবত তার বাড়ি ছিল ময়মনসিংহ অথবা জামালপুরে। যত দূর মনে পড়ে, ব্রিগেডিয়ার সাহেবের নাম ছিল ইউসুফ হায়দার। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে শুরু হয়েছিল স্বৈরশাসন। স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমানের আমলে নিরপরাধ অনেক আর্মি অফিসারসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করলেও, জিয়াউর রহমানের কঠিন হৃদয়ে দয়ামায়া বলতে কিছুই ছিল না। সরকারি হিসাব অনুসারে ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত হাজার হাজার লোকের প্রাণ সংহার করেছিল জিয়া সরকার। তার ভিতরে মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামী লীগ ও জাসদের নেতা-কর্মী এবং কর্নেল তাহেরসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর অন্তত দেড় হাজার সেনা ও অফিসার ছিলেন। ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে হয়নি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শাহ আজিজসহ পাকিস্তানপন্থিদের। মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম ও জামায়াতে ইসলামীর কাউকে। বরং বিদেশ থেকে জামায়াতের আমির গোলাম আযম বাংলাদেশে এসেছিলেন তার অসুস্থ মাকে দেখতে। মনে পড়ে ১৯৭১ সালে পাবনার জেলা প্রশাসক ছিলেন সিএসপি নূরুল কাদের খান। ’৭১-এর এপ্রিলেই তিনি ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার জিপের ড্রাইভার ছিলেন পাবনা শহরের পর্শ্চিম দিকের আরিফপুর গ্রামের ফকির আবুল কাশেম। কাশেম একদা পাকিস্তানের পাঞ্জাবে সৈনিক হিসেবে যুক্ত থাকার পরে ছুটিতে তার গ্রামের বাড়ি এলে তিনি আর ফিরে না গিয়ে জেলা প্রশাসক নূরুল কাদের খানের জিপের ড্রাইভারের চাকরি পেয়েছিলেন। যেহেতু কাশেম বাংলা, উর্দু, পাঞ্জাবি এবং ইংরেজি কিছুটা জানতেন সেই সুবাদে তার চাকরি হয়েছিল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ড্রাইভার পদে।

নূরুল কাদের খান ভারতে যাওয়ার পর পাবনা জেলা প্রশাসক হয়েছিলেন সম্ভবত ইপিসিএস আনসার খান। অন্যদিকে পাবনা শহরের পুব দিকে ৮-১০ মাইল দূরের মাওলানা আবু ইসহাককে গভর্নর মালেক শিক্ষামন্ত্রী বানিয়েছিলেন। যেহেতু তিনি ছিলেন পাবনার আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ/প্রিন্সিপাল। পাবনার জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ছিলেন মাওলানা আবদুস সুবহান। তিনি কিছুদিন শিক্ষকতা করেছিলেন গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবি শিক্ষক হিসেবে। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর কুড়ি-একুশ বছর আগে পাবনার জামাই পাঞ্জাবনিবাসী ক্যাপ্টেন জায়েদিকে পাকিস্তান সরকার পাবনার গোয়েন্দা বিভাগের দায়িত্ব দিয়ে পাঠিয়ে দেয় ১৯৫০-৫১ সালে। এ শহরে এসে কেষ্টপুর, আটোয়া, যুগীনগর ও রাঁধানগরের মুসলিম লীগের নেতাদের সঙ্গে সখ্য হয়েছিল। তার সখ্যরা সবাই ছিল মুসলিম লীগার। সখ্যদের সুন্দর একটি সাদা দোতলা বাড়ি দখল করে উঠিয়ে দিয়েছিলেন লীগনেতা কেষ্টপুরের খবির উদ্দিন জায়েদির নির্দেশে। সেই সুন্দর বাড়িটি এখনো আছে তার সৌন্দর্য নিয়ে। রূপকথা সিনেমা হলের দক্ষিণে ইছামতী নদীর পুব দিকে। শহরের জামতলা মহল্লার শেখ হাকিম উদ্দিন উকিল সাহেবের বড় মেয়ে ছিলেন অপরূপা দশম শ্রেণির ছাত্রী সখিনা বেগম। জোর করে বিয়ে করেছিলেন ৫০-এর দশকের শুরুতেই। ক্যাপ্টেন জায়েদি পাঞ্জাবে থাকতে বিয়ে করলেও সে কথা কাউকে কোনো দিন বলেননি। অনেক পরে জেনেছিলেন দ্বিতীয় স্ত্রী সখিনা বেগম। ক্যাপ্টেন জায়েদি দখলকৃত বাড়িটিতে বাদুড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, এমনকি কথাবলা ময়নাও পুষতেন। আমরা স্কুলের ছাত্ররা গিয়ে দেখতাম বাদুড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। জায়েদি পাবনা পৌরসভার চেয়ারম্যানও হয়েছিলেন ১৯৬৭-৬৮ সালে। তারই সময়ে পাবনায় ভুট্টো এসেছিলেন। এ সময় গোলাগুলির ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছিলেন। গিয়েছিলেন অনেকেই পাবনা জেলখানায়। ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, তিনি পাবনা জজ কোর্টের নামি উকিল ছিলেন এবং পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের প্রধান ছিলেন। তাঁর ছেলে মোহাম্মদ নাসিম ১৯৬৭ সালে পাবনা থেকে এসে ঢাকার জগন্নাথ কলেজে বিএতে ভর্তি হয়েছিলেন আমাদের সঙ্গে। মন্ত্রী হওয়ার পরও ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। বছর কয়েক আগে করোনায় পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন পরপারে। তাঁর বাবা ক্যাপ্টেন মনসুর আলীসহ চারজন নিহত হলেন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর। বেইমান, নিমকহারাম, বিশ্বাসঘাতক খন্দকার মোশতাকের নির্দেশে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে। এ কথা অনেকে জানেন, অনেকে জানেন না। আরও অনেকে জানেন না, বগুড়ার গাবতলী গ্রামের মোহাম্মদ মুনসুকুর রহমান জিয়াউর রহমানের বাবা। মা বেগম জাহানারা খাতুন রানী। বাবা মুনসুকুর রহমান সপরিবারে থাকতেন করাচিতে। চাকরিতে নিয়োজিত থাকার সুবাদে তার পুত্রসন্তানরা কেউই বাংলা পড়তে, লিখতে ও বলতে পারতেন না। পুত্র জিয়া সুযোগ পেয়েছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। সেনাবাহিনীর চাকরি মেজর পদে পদোন্নতি দিয়ে জিয়াউর রহমানকে পাঠানো হয়েছিল চট্টগ্রামে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ নেতার অনুরোধক্রমে জিয়া চট্টগ্রাম বেতারে বলেছিলেন, ‘অন বিহাফ অব শেখ মুজিবের নির্দেশে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি।’ এবং জিয়ার ২৭ মার্চ অথবা ২৮ মার্চ ১৯৭১ সালে বেতারে ভাষণটি কালুরঘাট থেকে প্রচারিত আমরা অনেকেই শুনছিলাম। সেই জিয়া একসময় খুনি খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জাতির জনককে হত্যা করিয়েছিলেন ফারুক, রশীদ গংকে দিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর খুনি, বিশ্বাসঘাতক খন্দকারের ভূমিকা অনেকেই জানেন। খুনি মোশতাক রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর জেলে থাকা মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের জেল থেকে ছেড়ে দেন। ১৯৭৫ পেরিয়ে খন্দকার মোশতাককে সরিয়ে দিয়ে কূটকৌশলে সরালেন বিচারপতি সায়েমকে এবং জিয়াউর রহমান দেশের রাষ্ট্রপতি হলেন বন্দুকের জোরে। পরে কাছে টেনে নিলেন জামায়াতের আমির গোলাম আযম, আলবদর-রাজাকার প্রধান পাবনার সাঁথিয়া গ্রামের খুনি বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রধান মতিউর রহমান নিজামীসহ আরও জনাকয়েক খুনিকে। জামায়াতের উত্থান সেই থেকে। পরে ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি ভোটে জিতলেও বুকে টানেনি। ১৯৯৬-২০০১ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ প্রশ্রয় দেয়নি জামায়াতে ইসলামীকে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে কাছে টেনে নিয়ে জামায়াত নেতাদের কাউকে কাউকে বানাল মন্ত্রী। ২০০৭-এ এলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ক্ষমতায় ছিল দুই বছরের বেশি। পরে ভোটাভুটিতে আওয়ামী লীগ এলো ২০০৮ সালে। কথাটি সর্বজনবিদিত হলেও ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াত নেতারা সরকারের বিরুদ্ধাচরণে অস্থিরতা শুরু করল বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। দৈনিক ইত্তেফাক ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করল।

২৬ স্পটে জামায়াতি তাণ্ডব রিপোর্টটি নিম্নরূপ : ‘গত ১০ মাস আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্রলীগ নেতা মামুনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা শহর সাতক্ষীরায় রাজনৈতিক হত্যা শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এ কারণে হত্যার শিকার হন ২৭ জন। বসতবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে প্রায় ২০০। এ হিসাব গতকাল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন থেকে নেওয়া। গত ২৫ নভেম্বর থেকে রাস্তা কেটে সারা দেশ থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে সাতক্ষীরাকে। কখনো কখনো রাস্তা চালু করা হলেও আবার তা বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। কাটা গাছ ফেলে অন্তত ২৬টি এলাকা এখন সম্পূর্ণ জামায়াতের দখলে। সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীর মতে, সেখানে অঘোষিত জামায়াত শাসন চলছে। প্রশাসন নির্বিকার। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতারা ঘরছাড়া। না হয় ঘরের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। যেসব এলাকা দখলে নিয়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব, নাশকতা চলছে সেগুলো হচ্ছে-দেবহাটা উপজেলার গাজীরহাট, সখিপুর, নলতা, শ্যামনগরের কাশেমসারি সদরের আবাদের হাট, মাধবকাটি, কদমতলা, বেনেরপোতা, রামচন্দ্রপুর, ছয়খরিয়া, বাকাল, কচপুকুর, খানপুর। তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা, আগরদড়ি, কলারোয়াসহ আরও কয়েকটি এলাকা।’ সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ কলেজের বাংলার অধ্যাপক বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান। তিনি ছিলেন আমার কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বন্ধু। তিনিই একমাত্র বন্ধু বেঁচে আছেন, আর কেউ নেই। গাজী আজিজ আমার ৫৫-৫৬ বছরের বন্ধু। আজিজ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা, তিনি জামায়াতিদের হাত থেকে সেদিন পালিয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন অল্পের জন্য। ওই জামায়াতিদের ২৬ স্পটে তাণ্ডবের কথা ঢাকায় এসে আমাকে জানিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ যাতে চতুর্থ দফায় ক্ষমতাসীন হতে না পারে সেজন্য তারা মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। বিএনপি নেতাদের দাবির কথা সবাই জেনেছেন ইতোমধ্যে। আগামী বছর ২০২৪ সালে ভোটাভুটি হবে। কোন দল হারবে আর কোন দল জিতবে তা জনগণের ভোটের ওপর নির্ভর করছে। আশা করি ভোটাভুটি সুষ্ঠু হোক। যেন কোনো ভোটার আহত বা নিহত না হন।

দিন ফুরিয়ে আসছে, তার পরও বলব, ধৈর্য ধারণ করতে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালো বাসিলাম, সে কখনো করে না বঞ্চনা।’ অন্যদিকে স্প্যানিশ দার্শনিক বলেছেন, শ্রদ্ধা পেতে হলে অন্যকে শ্রদ্ধা করতে হবে। দার্শনিক ভলতেয়ার, গেগোরি, ফরাসি লেখক বিশ্বখ্যাত আলবেয়ার কামু জানিয়েছেন, মূর্খকে শ্রদ্ধা করার চেয়ে খারাপ কিছুই নেই। ইংরেজ ইতিহাসবিদ এডওয়ার্ড গিবন জানিয়েছেন, ‘যার মতামতে আমার শ্রদ্ধা নেই, তার সঙ্গে তর্ক করার মতো ভুল আমি কখনো করি না।’

মানুষমাত্রই ভুল করে। যেমন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান বলেছিলেন, ১০ ডিসেম্বর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে। তিনি একদা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নেতা হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কোথায় কী বলতে হবে তা এখনো শেখেননি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৪ হাজার ৬৮২ দিন জেলে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। কবির কথায় দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। অপেক্ষা ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা