শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দিন ফুরায়ে যায় রে আমার

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দিন ফুরায়ে যায় রে আমার

দিন ফুরায়ে যায় রে আমার, দিন ফুরায়ে যায়। স্বভাবকবি গোবিন্দ চন্দ্র দাশের দিন ফুরায়ে যায়, কবিতাটি আমাদের স্কুলজীবনে পাঠ্য করেছিল পূর্ব পাকিস্তান স্কুল টেক্সট বুক বোর্ড। দিন ক্রমান্বয়ে ফুরিয়ে আসছে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি বিদেশে পড়াশোনা করতে গিয়ে একবারও মনে হয়নি দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। বিসিকের চাকরির সুবাদে প্রথমবার ১৯৮৯ সালে তৎকালীন চেয়ারম্যান সিএসপি মোহাম্মদ সিরাজুউদ্দিন ফিলিপাইন্সের ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে নেদারল্যান্ডস সরকারের বৃত্তির অধীনে আমাকে দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রশিক্ষণের জন্য পাঠালেও তৎকালীন স্বৈরশাসনের কড়া নিষেধ ছিল, স্কলারশিপে কেউ দেশের বাইরে যেতে পারবে না। বিসিক চেয়ারম্যান বিষয়টি অবগত হওয়ার পর দীর্ঘ একটি চিঠি ইংরেজিতে লিখে পাঠিয়েছিলেন একজন ব্রিগেডিয়ারের কাছে। তিনি সচিবালয়ে বসতেন। মনে আছে, সম্ভবত তার বাড়ি ছিল ময়মনসিংহ অথবা জামালপুরে। যত দূর মনে পড়ে, ব্রিগেডিয়ার সাহেবের নাম ছিল ইউসুফ হায়দার। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে শুরু হয়েছিল স্বৈরশাসন। স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমানের আমলে নিরপরাধ অনেক আর্মি অফিসারসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করলেও, জিয়াউর রহমানের কঠিন হৃদয়ে দয়ামায়া বলতে কিছুই ছিল না। সরকারি হিসাব অনুসারে ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত হাজার হাজার লোকের প্রাণ সংহার করেছিল জিয়া সরকার। তার ভিতরে মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামী লীগ ও জাসদের নেতা-কর্মী এবং কর্নেল তাহেরসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর অন্তত দেড় হাজার সেনা ও অফিসার ছিলেন। ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে হয়নি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শাহ আজিজসহ পাকিস্তানপন্থিদের। মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম ও জামায়াতে ইসলামীর কাউকে। বরং বিদেশ থেকে জামায়াতের আমির গোলাম আযম বাংলাদেশে এসেছিলেন তার অসুস্থ মাকে দেখতে। মনে পড়ে ১৯৭১ সালে পাবনার জেলা প্রশাসক ছিলেন সিএসপি নূরুল কাদের খান। ’৭১-এর এপ্রিলেই তিনি ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার জিপের ড্রাইভার ছিলেন পাবনা শহরের পর্শ্চিম দিকের আরিফপুর গ্রামের ফকির আবুল কাশেম। কাশেম একদা পাকিস্তানের পাঞ্জাবে সৈনিক হিসেবে যুক্ত থাকার পরে ছুটিতে তার গ্রামের বাড়ি এলে তিনি আর ফিরে না গিয়ে জেলা প্রশাসক নূরুল কাদের খানের জিপের ড্রাইভারের চাকরি পেয়েছিলেন। যেহেতু কাশেম বাংলা, উর্দু, পাঞ্জাবি এবং ইংরেজি কিছুটা জানতেন সেই সুবাদে তার চাকরি হয়েছিল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ড্রাইভার পদে।

নূরুল কাদের খান ভারতে যাওয়ার পর পাবনা জেলা প্রশাসক হয়েছিলেন সম্ভবত ইপিসিএস আনসার খান। অন্যদিকে পাবনা শহরের পুব দিকে ৮-১০ মাইল দূরের মাওলানা আবু ইসহাককে গভর্নর মালেক শিক্ষামন্ত্রী বানিয়েছিলেন। যেহেতু তিনি ছিলেন পাবনার আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ/প্রিন্সিপাল। পাবনার জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ছিলেন মাওলানা আবদুস সুবহান। তিনি কিছুদিন শিক্ষকতা করেছিলেন গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবি শিক্ষক হিসেবে। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর কুড়ি-একুশ বছর আগে পাবনার জামাই পাঞ্জাবনিবাসী ক্যাপ্টেন জায়েদিকে পাকিস্তান সরকার পাবনার গোয়েন্দা বিভাগের দায়িত্ব দিয়ে পাঠিয়ে দেয় ১৯৫০-৫১ সালে। এ শহরে এসে কেষ্টপুর, আটোয়া, যুগীনগর ও রাঁধানগরের মুসলিম লীগের নেতাদের সঙ্গে সখ্য হয়েছিল। তার সখ্যরা সবাই ছিল মুসলিম লীগার। সখ্যদের সুন্দর একটি সাদা দোতলা বাড়ি দখল করে উঠিয়ে দিয়েছিলেন লীগনেতা কেষ্টপুরের খবির উদ্দিন জায়েদির নির্দেশে। সেই সুন্দর বাড়িটি এখনো আছে তার সৌন্দর্য নিয়ে। রূপকথা সিনেমা হলের দক্ষিণে ইছামতী নদীর পুব দিকে। শহরের জামতলা মহল্লার শেখ হাকিম উদ্দিন উকিল সাহেবের বড় মেয়ে ছিলেন অপরূপা দশম শ্রেণির ছাত্রী সখিনা বেগম। জোর করে বিয়ে করেছিলেন ৫০-এর দশকের শুরুতেই। ক্যাপ্টেন জায়েদি পাঞ্জাবে থাকতে বিয়ে করলেও সে কথা কাউকে কোনো দিন বলেননি। অনেক পরে জেনেছিলেন দ্বিতীয় স্ত্রী সখিনা বেগম। ক্যাপ্টেন জায়েদি দখলকৃত বাড়িটিতে বাদুড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, এমনকি কথাবলা ময়নাও পুষতেন। আমরা স্কুলের ছাত্ররা গিয়ে দেখতাম বাদুড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। জায়েদি পাবনা পৌরসভার চেয়ারম্যানও হয়েছিলেন ১৯৬৭-৬৮ সালে। তারই সময়ে পাবনায় ভুট্টো এসেছিলেন। এ সময় গোলাগুলির ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছিলেন। গিয়েছিলেন অনেকেই পাবনা জেলখানায়। ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, তিনি পাবনা জজ কোর্টের নামি উকিল ছিলেন এবং পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের প্রধান ছিলেন। তাঁর ছেলে মোহাম্মদ নাসিম ১৯৬৭ সালে পাবনা থেকে এসে ঢাকার জগন্নাথ কলেজে বিএতে ভর্তি হয়েছিলেন আমাদের সঙ্গে। মন্ত্রী হওয়ার পরও ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। বছর কয়েক আগে করোনায় পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন পরপারে। তাঁর বাবা ক্যাপ্টেন মনসুর আলীসহ চারজন নিহত হলেন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর। বেইমান, নিমকহারাম, বিশ্বাসঘাতক খন্দকার মোশতাকের নির্দেশে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে। এ কথা অনেকে জানেন, অনেকে জানেন না। আরও অনেকে জানেন না, বগুড়ার গাবতলী গ্রামের মোহাম্মদ মুনসুকুর রহমান জিয়াউর রহমানের বাবা। মা বেগম জাহানারা খাতুন রানী। বাবা মুনসুকুর রহমান সপরিবারে থাকতেন করাচিতে। চাকরিতে নিয়োজিত থাকার সুবাদে তার পুত্রসন্তানরা কেউই বাংলা পড়তে, লিখতে ও বলতে পারতেন না। পুত্র জিয়া সুযোগ পেয়েছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। সেনাবাহিনীর চাকরি মেজর পদে পদোন্নতি দিয়ে জিয়াউর রহমানকে পাঠানো হয়েছিল চট্টগ্রামে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ নেতার অনুরোধক্রমে জিয়া চট্টগ্রাম বেতারে বলেছিলেন, ‘অন বিহাফ অব শেখ মুজিবের নির্দেশে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি।’ এবং জিয়ার ২৭ মার্চ অথবা ২৮ মার্চ ১৯৭১ সালে বেতারে ভাষণটি কালুরঘাট থেকে প্রচারিত আমরা অনেকেই শুনছিলাম। সেই জিয়া একসময় খুনি খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জাতির জনককে হত্যা করিয়েছিলেন ফারুক, রশীদ গংকে দিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর খুনি, বিশ্বাসঘাতক খন্দকারের ভূমিকা অনেকেই জানেন। খুনি মোশতাক রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর জেলে থাকা মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের জেল থেকে ছেড়ে দেন। ১৯৭৫ পেরিয়ে খন্দকার মোশতাককে সরিয়ে দিয়ে কূটকৌশলে সরালেন বিচারপতি সায়েমকে এবং জিয়াউর রহমান দেশের রাষ্ট্রপতি হলেন বন্দুকের জোরে। পরে কাছে টেনে নিলেন জামায়াতের আমির গোলাম আযম, আলবদর-রাজাকার প্রধান পাবনার সাঁথিয়া গ্রামের খুনি বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রধান মতিউর রহমান নিজামীসহ আরও জনাকয়েক খুনিকে। জামায়াতের উত্থান সেই থেকে। পরে ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি ভোটে জিতলেও বুকে টানেনি। ১৯৯৬-২০০১ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ প্রশ্রয় দেয়নি জামায়াতে ইসলামীকে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে কাছে টেনে নিয়ে জামায়াত নেতাদের কাউকে কাউকে বানাল মন্ত্রী। ২০০৭-এ এলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ক্ষমতায় ছিল দুই বছরের বেশি। পরে ভোটাভুটিতে আওয়ামী লীগ এলো ২০০৮ সালে। কথাটি সর্বজনবিদিত হলেও ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াত নেতারা সরকারের বিরুদ্ধাচরণে অস্থিরতা শুরু করল বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। দৈনিক ইত্তেফাক ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করল।

২৬ স্পটে জামায়াতি তাণ্ডব রিপোর্টটি নিম্নরূপ : ‘গত ১০ মাস আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্রলীগ নেতা মামুনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা শহর সাতক্ষীরায় রাজনৈতিক হত্যা শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এ কারণে হত্যার শিকার হন ২৭ জন। বসতবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে প্রায় ২০০। এ হিসাব গতকাল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন থেকে নেওয়া। গত ২৫ নভেম্বর থেকে রাস্তা কেটে সারা দেশ থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে সাতক্ষীরাকে। কখনো কখনো রাস্তা চালু করা হলেও আবার তা বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। কাটা গাছ ফেলে অন্তত ২৬টি এলাকা এখন সম্পূর্ণ জামায়াতের দখলে। সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীর মতে, সেখানে অঘোষিত জামায়াত শাসন চলছে। প্রশাসন নির্বিকার। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতারা ঘরছাড়া। না হয় ঘরের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। যেসব এলাকা দখলে নিয়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব, নাশকতা চলছে সেগুলো হচ্ছে-দেবহাটা উপজেলার গাজীরহাট, সখিপুর, নলতা, শ্যামনগরের কাশেমসারি সদরের আবাদের হাট, মাধবকাটি, কদমতলা, বেনেরপোতা, রামচন্দ্রপুর, ছয়খরিয়া, বাকাল, কচপুকুর, খানপুর। তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা, আগরদড়ি, কলারোয়াসহ আরও কয়েকটি এলাকা।’ সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ কলেজের বাংলার অধ্যাপক বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান। তিনি ছিলেন আমার কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বন্ধু। তিনিই একমাত্র বন্ধু বেঁচে আছেন, আর কেউ নেই। গাজী আজিজ আমার ৫৫-৫৬ বছরের বন্ধু। আজিজ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা, তিনি জামায়াতিদের হাত থেকে সেদিন পালিয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন অল্পের জন্য। ওই জামায়াতিদের ২৬ স্পটে তাণ্ডবের কথা ঢাকায় এসে আমাকে জানিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ যাতে চতুর্থ দফায় ক্ষমতাসীন হতে না পারে সেজন্য তারা মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। বিএনপি নেতাদের দাবির কথা সবাই জেনেছেন ইতোমধ্যে। আগামী বছর ২০২৪ সালে ভোটাভুটি হবে। কোন দল হারবে আর কোন দল জিতবে তা জনগণের ভোটের ওপর নির্ভর করছে। আশা করি ভোটাভুটি সুষ্ঠু হোক। যেন কোনো ভোটার আহত বা নিহত না হন।

দিন ফুরিয়ে আসছে, তার পরও বলব, ধৈর্য ধারণ করতে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালো বাসিলাম, সে কখনো করে না বঞ্চনা।’ অন্যদিকে স্প্যানিশ দার্শনিক বলেছেন, শ্রদ্ধা পেতে হলে অন্যকে শ্রদ্ধা করতে হবে। দার্শনিক ভলতেয়ার, গেগোরি, ফরাসি লেখক বিশ্বখ্যাত আলবেয়ার কামু জানিয়েছেন, মূর্খকে শ্রদ্ধা করার চেয়ে খারাপ কিছুই নেই। ইংরেজ ইতিহাসবিদ এডওয়ার্ড গিবন জানিয়েছেন, ‘যার মতামতে আমার শ্রদ্ধা নেই, তার সঙ্গে তর্ক করার মতো ভুল আমি কখনো করি না।’

মানুষমাত্রই ভুল করে। যেমন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান বলেছিলেন, ১০ ডিসেম্বর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে। তিনি একদা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নেতা হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কোথায় কী বলতে হবে তা এখনো শেখেননি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৪ হাজার ৬৮২ দিন জেলে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। কবির কথায় দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। অপেক্ষা ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম