শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দিন ফুরায়ে যায় রে আমার

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দিন ফুরায়ে যায় রে আমার

দিন ফুরায়ে যায় রে আমার, দিন ফুরায়ে যায়। স্বভাবকবি গোবিন্দ চন্দ্র দাশের দিন ফুরায়ে যায়, কবিতাটি আমাদের স্কুলজীবনে পাঠ্য করেছিল পূর্ব পাকিস্তান স্কুল টেক্সট বুক বোর্ড। দিন ক্রমান্বয়ে ফুরিয়ে আসছে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি বিদেশে পড়াশোনা করতে গিয়ে একবারও মনে হয়নি দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। বিসিকের চাকরির সুবাদে প্রথমবার ১৯৮৯ সালে তৎকালীন চেয়ারম্যান সিএসপি মোহাম্মদ সিরাজুউদ্দিন ফিলিপাইন্সের ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে নেদারল্যান্ডস সরকারের বৃত্তির অধীনে আমাকে দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রশিক্ষণের জন্য পাঠালেও তৎকালীন স্বৈরশাসনের কড়া নিষেধ ছিল, স্কলারশিপে কেউ দেশের বাইরে যেতে পারবে না। বিসিক চেয়ারম্যান বিষয়টি অবগত হওয়ার পর দীর্ঘ একটি চিঠি ইংরেজিতে লিখে পাঠিয়েছিলেন একজন ব্রিগেডিয়ারের কাছে। তিনি সচিবালয়ে বসতেন। মনে আছে, সম্ভবত তার বাড়ি ছিল ময়মনসিংহ অথবা জামালপুরে। যত দূর মনে পড়ে, ব্রিগেডিয়ার সাহেবের নাম ছিল ইউসুফ হায়দার। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে শুরু হয়েছিল স্বৈরশাসন। স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমানের আমলে নিরপরাধ অনেক আর্মি অফিসারসহ আওয়ামী লীগের অনেক নেতা-কর্মীকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করলেও, জিয়াউর রহমানের কঠিন হৃদয়ে দয়ামায়া বলতে কিছুই ছিল না। সরকারি হিসাব অনুসারে ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত হাজার হাজার লোকের প্রাণ সংহার করেছিল জিয়া সরকার। তার ভিতরে মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামী লীগ ও জাসদের নেতা-কর্মী এবং কর্নেল তাহেরসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিমান বাহিনীর অন্তত দেড় হাজার সেনা ও অফিসার ছিলেন। ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলতে হয়নি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শাহ আজিজসহ পাকিস্তানপন্থিদের। মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম ও জামায়াতে ইসলামীর কাউকে। বরং বিদেশ থেকে জামায়াতের আমির গোলাম আযম বাংলাদেশে এসেছিলেন তার অসুস্থ মাকে দেখতে। মনে পড়ে ১৯৭১ সালে পাবনার জেলা প্রশাসক ছিলেন সিএসপি নূরুল কাদের খান। ’৭১-এর এপ্রিলেই তিনি ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তার জিপের ড্রাইভার ছিলেন পাবনা শহরের পর্শ্চিম দিকের আরিফপুর গ্রামের ফকির আবুল কাশেম। কাশেম একদা পাকিস্তানের পাঞ্জাবে সৈনিক হিসেবে যুক্ত থাকার পরে ছুটিতে তার গ্রামের বাড়ি এলে তিনি আর ফিরে না গিয়ে জেলা প্রশাসক নূরুল কাদের খানের জিপের ড্রাইভারের চাকরি পেয়েছিলেন। যেহেতু কাশেম বাংলা, উর্দু, পাঞ্জাবি এবং ইংরেজি কিছুটা জানতেন সেই সুবাদে তার চাকরি হয়েছিল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ড্রাইভার পদে।

নূরুল কাদের খান ভারতে যাওয়ার পর পাবনা জেলা প্রশাসক হয়েছিলেন সম্ভবত ইপিসিএস আনসার খান। অন্যদিকে পাবনা শহরের পুব দিকে ৮-১০ মাইল দূরের মাওলানা আবু ইসহাককে গভর্নর মালেক শিক্ষামন্ত্রী বানিয়েছিলেন। যেহেতু তিনি ছিলেন পাবনার আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ/প্রিন্সিপাল। পাবনার জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ছিলেন মাওলানা আবদুস সুবহান। তিনি কিছুদিন শিক্ষকতা করেছিলেন গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আরবি শিক্ষক হিসেবে। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর কুড়ি-একুশ বছর আগে পাবনার জামাই পাঞ্জাবনিবাসী ক্যাপ্টেন জায়েদিকে পাকিস্তান সরকার পাবনার গোয়েন্দা বিভাগের দায়িত্ব দিয়ে পাঠিয়ে দেয় ১৯৫০-৫১ সালে। এ শহরে এসে কেষ্টপুর, আটোয়া, যুগীনগর ও রাঁধানগরের মুসলিম লীগের নেতাদের সঙ্গে সখ্য হয়েছিল। তার সখ্যরা সবাই ছিল মুসলিম লীগার। সখ্যদের সুন্দর একটি সাদা দোতলা বাড়ি দখল করে উঠিয়ে দিয়েছিলেন লীগনেতা কেষ্টপুরের খবির উদ্দিন জায়েদির নির্দেশে। সেই সুন্দর বাড়িটি এখনো আছে তার সৌন্দর্য নিয়ে। রূপকথা সিনেমা হলের দক্ষিণে ইছামতী নদীর পুব দিকে। শহরের জামতলা মহল্লার শেখ হাকিম উদ্দিন উকিল সাহেবের বড় মেয়ে ছিলেন অপরূপা দশম শ্রেণির ছাত্রী সখিনা বেগম। জোর করে বিয়ে করেছিলেন ৫০-এর দশকের শুরুতেই। ক্যাপ্টেন জায়েদি পাঞ্জাবে থাকতে বিয়ে করলেও সে কথা কাউকে কোনো দিন বলেননি। অনেক পরে জেনেছিলেন দ্বিতীয় স্ত্রী সখিনা বেগম। ক্যাপ্টেন জায়েদি দখলকৃত বাড়িটিতে বাদুড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, এমনকি কথাবলা ময়নাও পুষতেন। আমরা স্কুলের ছাত্ররা গিয়ে দেখতাম বাদুড়সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। জায়েদি পাবনা পৌরসভার চেয়ারম্যানও হয়েছিলেন ১৯৬৭-৬৮ সালে। তারই সময়ে পাবনায় ভুট্টো এসেছিলেন। এ সময় গোলাগুলির ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছিলেন। গিয়েছিলেন অনেকেই পাবনা জেলখানায়। ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, তিনি পাবনা জজ কোর্টের নামি উকিল ছিলেন এবং পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের প্রধান ছিলেন। তাঁর ছেলে মোহাম্মদ নাসিম ১৯৬৭ সালে পাবনা থেকে এসে ঢাকার জগন্নাথ কলেজে বিএতে ভর্তি হয়েছিলেন আমাদের সঙ্গে। মন্ত্রী হওয়ার পরও ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। বছর কয়েক আগে করোনায় পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন পরপারে। তাঁর বাবা ক্যাপ্টেন মনসুর আলীসহ চারজন নিহত হলেন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর। বেইমান, নিমকহারাম, বিশ্বাসঘাতক খন্দকার মোশতাকের নির্দেশে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে। এ কথা অনেকে জানেন, অনেকে জানেন না। আরও অনেকে জানেন না, বগুড়ার গাবতলী গ্রামের মোহাম্মদ মুনসুকুর রহমান জিয়াউর রহমানের বাবা। মা বেগম জাহানারা খাতুন রানী। বাবা মুনসুকুর রহমান সপরিবারে থাকতেন করাচিতে। চাকরিতে নিয়োজিত থাকার সুবাদে তার পুত্রসন্তানরা কেউই বাংলা পড়তে, লিখতে ও বলতে পারতেন না। পুত্র জিয়া সুযোগ পেয়েছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে। সেনাবাহিনীর চাকরি মেজর পদে পদোন্নতি দিয়ে জিয়াউর রহমানকে পাঠানো হয়েছিল চট্টগ্রামে। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগ নেতার অনুরোধক্রমে জিয়া চট্টগ্রাম বেতারে বলেছিলেন, ‘অন বিহাফ অব শেখ মুজিবের নির্দেশে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি।’ এবং জিয়ার ২৭ মার্চ অথবা ২৮ মার্চ ১৯৭১ সালে বেতারে ভাষণটি কালুরঘাট থেকে প্রচারিত আমরা অনেকেই শুনছিলাম। সেই জিয়া একসময় খুনি খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জাতির জনককে হত্যা করিয়েছিলেন ফারুক, রশীদ গংকে দিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর খুনি, বিশ্বাসঘাতক খন্দকারের ভূমিকা অনেকেই জানেন। খুনি মোশতাক রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর জেলে থাকা মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের জেল থেকে ছেড়ে দেন। ১৯৭৫ পেরিয়ে খন্দকার মোশতাককে সরিয়ে দিয়ে কূটকৌশলে সরালেন বিচারপতি সায়েমকে এবং জিয়াউর রহমান দেশের রাষ্ট্রপতি হলেন বন্দুকের জোরে। পরে কাছে টেনে নিলেন জামায়াতের আমির গোলাম আযম, আলবদর-রাজাকার প্রধান পাবনার সাঁথিয়া গ্রামের খুনি বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রধান মতিউর রহমান নিজামীসহ আরও জনাকয়েক খুনিকে। জামায়াতের উত্থান সেই থেকে। পরে ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি ভোটে জিতলেও বুকে টানেনি। ১৯৯৬-২০০১ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ প্রশ্রয় দেয়নি জামায়াতে ইসলামীকে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে কাছে টেনে নিয়ে জামায়াত নেতাদের কাউকে কাউকে বানাল মন্ত্রী। ২০০৭-এ এলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ক্ষমতায় ছিল দুই বছরের বেশি। পরে ভোটাভুটিতে আওয়ামী লীগ এলো ২০০৮ সালে। কথাটি সর্বজনবিদিত হলেও ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াত নেতারা সরকারের বিরুদ্ধাচরণে অস্থিরতা শুরু করল বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হয়ে। দৈনিক ইত্তেফাক ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করল।

২৬ স্পটে জামায়াতি তাণ্ডব রিপোর্টটি নিম্নরূপ : ‘গত ১০ মাস আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্রলীগ নেতা মামুনকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা শহর সাতক্ষীরায় রাজনৈতিক হত্যা শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এ কারণে হত্যার শিকার হন ২৭ জন। বসতবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে প্রায় ২০০। এ হিসাব গতকাল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন থেকে নেওয়া। গত ২৫ নভেম্বর থেকে রাস্তা কেটে সারা দেশ থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে সাতক্ষীরাকে। কখনো কখনো রাস্তা চালু করা হলেও আবার তা বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। কাটা গাছ ফেলে অন্তত ২৬টি এলাকা এখন সম্পূর্ণ জামায়াতের দখলে। সংশ্লিষ্ট এলাকাবাসীর মতে, সেখানে অঘোষিত জামায়াত শাসন চলছে। প্রশাসন নির্বিকার। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতারা ঘরছাড়া। না হয় ঘরের মধ্যে আটকা পড়ে আছেন। যেসব এলাকা দখলে নিয়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব, নাশকতা চলছে সেগুলো হচ্ছে-দেবহাটা উপজেলার গাজীরহাট, সখিপুর, নলতা, শ্যামনগরের কাশেমসারি সদরের আবাদের হাট, মাধবকাটি, কদমতলা, বেনেরপোতা, রামচন্দ্রপুর, ছয়খরিয়া, বাকাল, কচপুকুর, খানপুর। তালা উপজেলার পাটকেলঘাটা, আগরদড়ি, কলারোয়াসহ আরও কয়েকটি এলাকা।’ সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ কলেজের বাংলার অধ্যাপক বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান। তিনি ছিলেন আমার কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বন্ধু। তিনিই একমাত্র বন্ধু বেঁচে আছেন, আর কেউ নেই। গাজী আজিজ আমার ৫৫-৫৬ বছরের বন্ধু। আজিজ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা, তিনি জামায়াতিদের হাত থেকে সেদিন পালিয়ে বেঁচে গিয়েছিলেন অল্পের জন্য। ওই জামায়াতিদের ২৬ স্পটে তাণ্ডবের কথা ঢাকায় এসে আমাকে জানিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ যাতে চতুর্থ দফায় ক্ষমতাসীন হতে না পারে সেজন্য তারা মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে। বিএনপি নেতাদের দাবির কথা সবাই জেনেছেন ইতোমধ্যে। আগামী বছর ২০২৪ সালে ভোটাভুটি হবে। কোন দল হারবে আর কোন দল জিতবে তা জনগণের ভোটের ওপর নির্ভর করছে। আশা করি ভোটাভুটি সুষ্ঠু হোক। যেন কোনো ভোটার আহত বা নিহত না হন।

দিন ফুরিয়ে আসছে, তার পরও বলব, ধৈর্য ধারণ করতে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালো বাসিলাম, সে কখনো করে না বঞ্চনা।’ অন্যদিকে স্প্যানিশ দার্শনিক বলেছেন, শ্রদ্ধা পেতে হলে অন্যকে শ্রদ্ধা করতে হবে। দার্শনিক ভলতেয়ার, গেগোরি, ফরাসি লেখক বিশ্বখ্যাত আলবেয়ার কামু জানিয়েছেন, মূর্খকে শ্রদ্ধা করার চেয়ে খারাপ কিছুই নেই। ইংরেজ ইতিহাসবিদ এডওয়ার্ড গিবন জানিয়েছেন, ‘যার মতামতে আমার শ্রদ্ধা নেই, তার সঙ্গে তর্ক করার মতো ভুল আমি কখনো করি না।’

মানুষমাত্রই ভুল করে। যেমন বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান বলেছিলেন, ১০ ডিসেম্বর থেকে দেশ চলবে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের নেতৃত্বে। তিনি একদা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নেতা হয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কোথায় কী বলতে হবে তা এখনো শেখেননি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৪ হাজার ৬৮২ দিন জেলে ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বলেছিলেন, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। কবির কথায় দিন ফুরিয়ে যাচ্ছে। অপেক্ষা ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য