শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

সরব আন্দোলনের নীরব যাত্রা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
সরব আন্দোলনের নীরব যাত্রা

গেল বছরের শেষ ভাগে বেশ সরব হয়ে উঠেছিল বিএনপি। ১০টি বিভাগীয় সমাবেশ সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর দলটির নেতা-কর্মীদের মনেও জেগেছিল উদ্দীপনা। সমাবেশগুলোয় বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি বিএনপির শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে, এমন কথাও বলছিলেন রাজনীতির সমঝদাররা। তাঁরা এও বলেছিলেন, সরকার তরফে যতই বলা হোক বিএনপি নিঃশেষ হয়ে গেছে, বাস্তবে তা নয়। এটা তো ঠিক, বিএনপি একটি ব্যাপকভিত্তিক রাজনৈতিক দল, যার লাখ লাখ কর্মী এবং কোটি কোটি সমর্থক এখনো আছেন। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বিরুদ্ধবাদীরা যত নিন্দা-মন্দই করুন না কেন, এটা অস্বীকার করা যাবে না যে, তিনি বিএনপি প্রতিষ্ঠা করে এমন একটি রাজনীতি দেশবাসীর সামনে উপস্থাপন করে গেছেন, যার কারণে তাঁর মৃত্যুর ৪২ বছর পরও দলটি ভালোভাবেই টিকে আছে। সেই সঙ্গে আরও একটি সত্য স্বীকার্য, বিএনপিই এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সামনে দাঁড়ানো বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো একমাত্র দল। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের বাইরে বিএনপির বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি দেশে এখনো তৈরি হয়নি। যদিও সময়ে সময়ে নানা সমস্যা-সংকট দলটিকে বিপর্যস্ত করেছে, তবে তৃণমূল কর্মীদের দৃঢ়তা দলটিকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছে বারবার। কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞের মতে, বিএনপিকে টিকিয়ে রেখেছে তৃণমূল কর্মীদের সমর্থন। এ কথায় অতিশয়োক্তি নেই। স্মরণ করা যেতে পারে ওয়ান-ইলেভেনের কথা। সে সময় মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে ১২৪ জন দলীয় এমপি এবং প্রথম সারির বেশির ভাগ নেতা কথিত সংস্কারের নামে খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার প্রক্রিয়ায় তৎপর ছিলেন। একটা সময় মনে হয়েছিল একটি খোলা প্রান্তরে খালেদা জিয়া একা দাঁড়িয়ে আছেন, তাঁর পাশে কেউ নেই। এমনকি যখন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন, তখন তাঁর পাশে উল্লেখযোগ্য কোনো বড় নেতাকে দেখা যায়নি, ব্রিগেডিয়ার আ স ম হান্নান শাহ, চৌধুরী তানভীর আহমদ সিদ্দিকী, ড. আর এ গণি ও প্রাক্তন এমপি মেজর আখতারুজ্জামান (অব.) ছাড়া। প্রসঙ্গত বলতে চাই, ওই সময় বিএনপির একজন কর্মী হিসেবে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের পাশে থেকে দলের পক্ষে কাজ করার সুবাদে অনেক ঘটনাই প্রত্যক্ষ করার সুযোগ আমার হয়েছে। তখন অনেক ডাকসাইটে বিএনপি নেতাকে অনুরোধ করেছি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সংবাদ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত থাকতে। কিন্তু তাঁরা কেউ সাড়া দেননি। মজার ব্যাপার হলো, তাঁদের প্রায় সবাই এখন বিএনপির দ-মু-ের কর্তা। তবে ব্যতিক্রম এর তৃণমূল কর্মীরা। বড় কোনো চাহিদা নেই তাদের। দলকে সরকারে দেখতে পাওয়াই তাদের পরম আরাধ্য। আর সেজন্য জেল-জুলুমের শিকার হতেও তারা পিছপা হয় না। সেই তৃণমূল কর্মীরা আবার প্রমাণ করেছে তারা দলের প্রতি কতটা নিবেদিতপ্রাণ। সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা এবং শীর্ষ নেতৃত্বের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও ১০ বিভাগীয় সমাবেশে তারা যেভাবে দলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, এক কথায় তা ছিল অভূতপূর্ব। অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘট, পথে পথে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের বাধা উপেক্ষা করে যেভাবে তারা সমাবেশগুলোয় জড়ো হয়েছে, তা একটি রাজনৈতিক দলের শক্তির উৎস হিসেবে বিবেচনাযোগ্য। কোথাও ভ্যানে চড়ে, কোথাও রিকশায়, আবার কোথাও পায়ে হেঁটে মাইলের পর মাইল পাড়ি দিয়ে তারা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছে। এমনকি কলার ভেলায় চড়েও অনেক কর্মীকে সমাবেশে যেতে দেখা গেছে। বহুসংখ্যক কর্মী দু-তিন দিন আগেই সমাবেশস্থলে এসে খোলা আকাশের নিচে রাতযাপন করেছে। এসব কথা গণমাধ্যমের কল্যাণে এখন সবারই জানা। বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসূচি সমাপ্ত হওয়ার পর রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে প্রশ্ন উঠেছিল, এরপর বিএনপির কর্মসূচি কী হবে। এ বিষয়ে একটি টেলিভিশনের টকশোয় বিএনপির একজন কেন্দ্রীয় নেত্রীকে প্রশ্ন করেছিলাম- বিভাগীয় গণসমাবেশের পর আপনাদের পরবর্তী কমসূচি কী? তিনি বললেন, ‘এ সরকারের পতন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা’। তাঁকে বললাম, এটা তো আপনাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য অর্জনে এরপর কোন কর্মসূচি গ্রহণ করবেন? জবাবে তিনি বললেন, দলের হাইকমান্ড তা নির্ধারণ করবেন। বুঝলাম আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কর্মসূচি কী হবে, তা তিনি জানেন না। না জানারই কথা। তিনি কেন? দলের স্ট্যান্ডিং কমিটির অনেক সদস্যও ঘোষণা হওয়ার আগে জানতে পারেন না দলের পরবর্তী কর্মসূচি কী! বিভাগীয় গণসমাবেশে বিএনপি যেভাবে মাঠ গরম করেছিল, তাতে অনেকেরই মনে হয়েছিল এরপর বোধহয় দলটি অধিকতর কঠোর আন্দোলনে নামবে। কারও কারও ধারণা ছিল, নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত অবস্থা কাজে লাগাতে আরও বড় ধরনের মাঠ গরম কর্মসূচি দেবে বিএনপি। সে কর্মসূচি হতে পারে হরতাল-অবরোধ। কিন্তু বিএনপি সে পথে পা বাড়ায়নি। দলটির নেতারা অবশ্য বলে থাকেন, তারা হরতাল-অবরোধের মতো জনজীবনে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী কোনো কর্মসূচি দেবেন না। এটা কি আদতেই জনসাধারণের সুবিধা-অসুবিধার কথা ভেবে, নাকি তাদের সক্ষমতার অভাবজনিত উপলব্ধির বহিঃপ্রকাশ তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক করা যায়। তবে এ দেশের আন্দোলনের ইতিহাস বলে অন্য কথা। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে বিরোধী দলগুলো তাদের দাবি আদায়ে রাজপথ উত্তপ্ত রেখেছে। তার চেয়ে বড় কথা, রাজনৈতিক দলের আন্দোলনে জনসমর্থন ও জনসম্পৃক্তি ব্যাপকভাবে না হলে সফলতা আসে না। বিএনপি তাদের চলমান আন্দোলনে জনসাধারণকে কতটা সম্পৃক্ত করতে পেরেছে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। যদিও নানাবিধ কারণে জনসাধারণের একটি অংশের সরকারের প্রতি অসন্তোষকে তারা তাদের পক্ষে সমর্থন বলে মনে করছে। আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে নেওয়ার একটি স্বীকৃত পদ্ধতি রয়েছে। অনেকটা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার মতো। গোড়া থেকে ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে চূড়ান্ত ধাপে যেতে হয়। কিন্তু বিএনপির ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। তারা একবার ওপরে ওঠে তো পরক্ষণেই ধপ করে নেমে যায় নিচে। অনেকটা পাটিগণিতের সেই অঙ্কের মতো, ‘একটি তৈলাক্ত বাঁশে একটি বানর প্রতি মিনিটে তিন ফুট উঠে দুই ফুট নেমে যায়। ৩০ ফুট খাড়া বাঁশের মাথায় উঠতে তার কত সময় লাগবে?’ এ ওঠানামা করতে করতেই সময় চলে যাচ্ছে তাদের। এভাবে চলতে থাকলে চূড়ান্ত আন্দোলন যে সোনার হরিণ হয়েই থাকবে, তা বুঝতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার পড়ে না।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই সর্বশক্তি নিয়ে আন্দোলনে নামতে পারে, যখন এর সাংগঠনিক কাঠামো যথেষ্ট শক্তিশালী থাকে। কিন্তু সে অবস্থা যে বিএনপির নেই তা বলাই বাহুল্য। সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলের পর দুই মেয়াদকাল পার হয়ে গেছে, নতুন কাউন্সিল অধিবেশন হয়নি। জাতীয় স্থায়ী কমিটির পাঁচটি পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। খালি রয়েছে ভাইস চেয়ারম্যানের কয়েকটি পদ। দলটির কোনো দফতর সম্পাদক নেই। সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তা নিজের কবজায় রেখেছেন। তিনি কারাগারে যাওয়ায় আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে একজন বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক করা হয়েছে। জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে খালি রয়েছে বেশ কয়েকটি পদ। বেশির ভাগ জেলায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই। উপজেলাগুলোয়ও একই অবস্থা। অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নতুন কমিটি হলেও তা নিয়ে রয়েছে প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব। অভিযোগ রয়েছে কমিটি বাণিজ্যের। অন্যদিকে প্রবীণ ও প্রজ্ঞাবান নেতাদের ছেঁটে ফেলে কথিত তরুণ নেতৃত্ব সামনে আনার অপরিণামদর্শী প্রকল্প বাস্তবায়ন চলছে বিরামহীনভাবে। ফলে অবমূল্যায়িত নেতারা ক্ষোভে অভিমানে কেউ নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন, কেউ বিদায় নিয়েছেন দলকে ‘গুডবাই’ জানিয়ে। এসব কারণে বিএনপির নেতৃত্বে এক ধরনের শূন্যতা বিরাজ করছে, যা সহসা পূরণ হবে বলে আশা করা যায় না।

বিএনপিতে নেতৃত্বের এ শূন্যতা নিয়ে আগে-পরে কম কথা হয়নি। এ কথা সবাই জানেন, বিএনপি এখন কার নেতৃত্বে-নির্দেশে চলছে। দলটির সাংগঠনিক কিংবা রাজনৈতিক কর্মসূচির সবই আসে সুদূর লন্ডন থেকে। সেখানে অবস্থানরত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যা নির্দেশ দেন এখানে ‘দায়িত্বরত’ সিনিয়র নেতারা তা বিনা বাক্য ব্যয়ে পালন করেন। স্থায়ী কমিটির একজন সিনিয়র সদস্য আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের মতামত নেওয়া হয় না। কমিটি গঠন কিংবা আন্দোলন কর্মসূচি- সবকিছুই চলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে। জিজ্ঞেস করেছিলাম, তাহলে আপনাদের কাজ কী? বললেন, ‘আমরা রাবার স্ট্যাম্পের কাজ করি। তিনি অর্ডার করেন, আমরা তাতে মিটিংয়ের সিল লাগিয়ে দিই।’ ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে সে কথাই উঠে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘বিএনপির বিভাগীয়, জেলা, উপজেলা শাখা কিংবা অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন যা-ই হোক না কেন, প্রথমে তার প্রস্তাব পাঠাতে হয় লন্ডনে। সেখানে যাচাই-বাছাই ও সংযোজন-বিয়োজন শেষে অনুমোদন হয়ে ফিরে আসে ঢাকায়। লন্ডনে কমিটি অনুমোদন করেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, পরে তা ঢাকার নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় দফতর থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়।’ অভিযোগ রয়েছে, লন্ডনে কমিটি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের চারপাশে থাকা কয়েকজন অনুচরের রয়েছে বিস্তর প্রভাব। প্রশ্ন হলো, উপজেলা কমিটিও যদি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দরবার ঘুরে আসতে হয়, তাহলে মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদকরা কি বেকার হয়ে যান না? এটা সর্বজনবিদিত যে, বিএনপিতে এখন একক নেতৃত্ব চলছে। অন্যভাবে বলা যায়, এক ব্যক্তির শাসন চলছে। পরিহাসের বিষয় হলো, দেশে ‘একনায়কত্ব’ চলছে বলে যারা গলা ফাটান, তাদের দলের অবস্থা কি ভিন্ন কিছু?

যাই হোক, নেতৃত্বের এ এলোমেলো অবস্থা সত্ত্বেও বিভাগীয় সমাবেশগুলো সফলভাবেই শেষ করেছে বিএনপি। অনেকেই ভেবেছিলেন, এরপর হয়তো বিএনপি আরও কঠোর কোনো কর্মসূচিতে যাবে। কিন্তু গণসমাবেশ কর্মসূচি দিয়ে তারা যেভাবে সরব হয়েছিল, তার ফলোআপ কর্মসূচি হিসেবে ‘নীরব পদযাত্রা’ কর্মসূচি দিয়ে অনেকটাই নীরব হয়ে গেছে। ২৮ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে পৃথকভাবে চার দিনের এ মৌন পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস আগের মতো ছিল না, লোকসমাগমও আশানুরূপ হয়নি। এদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিভাগীয় বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। বিভাগ থেকে একেবারে ইউনিয়নে চলে যাওয়া আন্দোলনের অধোগতি কি না, রাজনৈতিক মহলে এ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ থেকে এটা স্পষ্ট, ডিসেম্বরে বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপিতে সৃষ্ট আন্দোলনের উন্মাদনা অনেকটাই ঝিমিয়ে এসেছে।

বিএনপির ‘নীরব পদযাত্রা’ নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। দলটির এ কর্মসূচিকে আওয়ামী লীগ কটাক্ষ করেছে ‘মরণযাত্রা’ হিসেবে। আর বিএনপি বলেছে এটা আওয়ামী লীগের ‘পতনযাত্রা’। এসব পাল্টাপাল্টি মন্তব্য বাদ দিলেও একটা প্রশ্ন থেকেই যায়, সরব আন্দোলনের বাঁক পরিবর্তন করে বিএনপি নীরব আন্দোলনের পথে হাঁটতে শুরু করল কেন? এটা কি কোনো সমঝোতার ইঙ্গিত? কেননা কথায় আছে- মৌনতা সম্মতির লক্ষণ।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি
শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’
‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা
জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা

৪৮ মিনিট আগে | টক শো

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি
খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই
২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন
জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন
বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি
দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ
মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ
জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়