শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

সরব আন্দোলনের নীরব যাত্রা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
সরব আন্দোলনের নীরব যাত্রা

গেল বছরের শেষ ভাগে বেশ সরব হয়ে উঠেছিল বিএনপি। ১০টি বিভাগীয় সমাবেশ সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর দলটির নেতা-কর্মীদের মনেও জেগেছিল উদ্দীপনা। সমাবেশগুলোয় বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি বিএনপির শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে, এমন কথাও বলছিলেন রাজনীতির সমঝদাররা। তাঁরা এও বলেছিলেন, সরকার তরফে যতই বলা হোক বিএনপি নিঃশেষ হয়ে গেছে, বাস্তবে তা নয়। এটা তো ঠিক, বিএনপি একটি ব্যাপকভিত্তিক রাজনৈতিক দল, যার লাখ লাখ কর্মী এবং কোটি কোটি সমর্থক এখনো আছেন। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সম্পর্কে বিরুদ্ধবাদীরা যত নিন্দা-মন্দই করুন না কেন, এটা অস্বীকার করা যাবে না যে, তিনি বিএনপি প্রতিষ্ঠা করে এমন একটি রাজনীতি দেশবাসীর সামনে উপস্থাপন করে গেছেন, যার কারণে তাঁর মৃত্যুর ৪২ বছর পরও দলটি ভালোভাবেই টিকে আছে। সেই সঙ্গে আরও একটি সত্য স্বীকার্য, বিএনপিই এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সামনে দাঁড়ানো বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো একমাত্র দল। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের বাইরে বিএনপির বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি দেশে এখনো তৈরি হয়নি। যদিও সময়ে সময়ে নানা সমস্যা-সংকট দলটিকে বিপর্যস্ত করেছে, তবে তৃণমূল কর্মীদের দৃঢ়তা দলটিকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছে বারবার। কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞের মতে, বিএনপিকে টিকিয়ে রেখেছে তৃণমূল কর্মীদের সমর্থন। এ কথায় অতিশয়োক্তি নেই। স্মরণ করা যেতে পারে ওয়ান-ইলেভেনের কথা। সে সময় মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে ১২৪ জন দলীয় এমপি এবং প্রথম সারির বেশির ভাগ নেতা কথিত সংস্কারের নামে খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার প্রক্রিয়ায় তৎপর ছিলেন। একটা সময় মনে হয়েছিল একটি খোলা প্রান্তরে খালেদা জিয়া একা দাঁড়িয়ে আছেন, তাঁর পাশে কেউ নেই। এমনকি যখন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন, তখন তাঁর পাশে উল্লেখযোগ্য কোনো বড় নেতাকে দেখা যায়নি, ব্রিগেডিয়ার আ স ম হান্নান শাহ, চৌধুরী তানভীর আহমদ সিদ্দিকী, ড. আর এ গণি ও প্রাক্তন এমপি মেজর আখতারুজ্জামান (অব.) ছাড়া। প্রসঙ্গত বলতে চাই, ওই সময় বিএনপির একজন কর্মী হিসেবে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের পাশে থেকে দলের পক্ষে কাজ করার সুবাদে অনেক ঘটনাই প্রত্যক্ষ করার সুযোগ আমার হয়েছে। তখন অনেক ডাকসাইটে বিএনপি নেতাকে অনুরোধ করেছি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সংবাদ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত থাকতে। কিন্তু তাঁরা কেউ সাড়া দেননি। মজার ব্যাপার হলো, তাঁদের প্রায় সবাই এখন বিএনপির দ-মু-ের কর্তা। তবে ব্যতিক্রম এর তৃণমূল কর্মীরা। বড় কোনো চাহিদা নেই তাদের। দলকে সরকারে দেখতে পাওয়াই তাদের পরম আরাধ্য। আর সেজন্য জেল-জুলুমের শিকার হতেও তারা পিছপা হয় না। সেই তৃণমূল কর্মীরা আবার প্রমাণ করেছে তারা দলের প্রতি কতটা নিবেদিতপ্রাণ। সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা এবং শীর্ষ নেতৃত্বের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও ১০ বিভাগীয় সমাবেশে তারা যেভাবে দলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, এক কথায় তা ছিল অভূতপূর্ব। অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘট, পথে পথে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের বাধা উপেক্ষা করে যেভাবে তারা সমাবেশগুলোয় জড়ো হয়েছে, তা একটি রাজনৈতিক দলের শক্তির উৎস হিসেবে বিবেচনাযোগ্য। কোথাও ভ্যানে চড়ে, কোথাও রিকশায়, আবার কোথাও পায়ে হেঁটে মাইলের পর মাইল পাড়ি দিয়ে তারা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছে। এমনকি কলার ভেলায় চড়েও অনেক কর্মীকে সমাবেশে যেতে দেখা গেছে। বহুসংখ্যক কর্মী দু-তিন দিন আগেই সমাবেশস্থলে এসে খোলা আকাশের নিচে রাতযাপন করেছে। এসব কথা গণমাধ্যমের কল্যাণে এখন সবারই জানা। বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসূচি সমাপ্ত হওয়ার পর রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলে প্রশ্ন উঠেছিল, এরপর বিএনপির কর্মসূচি কী হবে। এ বিষয়ে একটি টেলিভিশনের টকশোয় বিএনপির একজন কেন্দ্রীয় নেত্রীকে প্রশ্ন করেছিলাম- বিভাগীয় গণসমাবেশের পর আপনাদের পরবর্তী কমসূচি কী? তিনি বললেন, ‘এ সরকারের পতন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা’। তাঁকে বললাম, এটা তো আপনাদের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য অর্জনে এরপর কোন কর্মসূচি গ্রহণ করবেন? জবাবে তিনি বললেন, দলের হাইকমান্ড তা নির্ধারণ করবেন। বুঝলাম আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কর্মসূচি কী হবে, তা তিনি জানেন না। না জানারই কথা। তিনি কেন? দলের স্ট্যান্ডিং কমিটির অনেক সদস্যও ঘোষণা হওয়ার আগে জানতে পারেন না দলের পরবর্তী কর্মসূচি কী! বিভাগীয় গণসমাবেশে বিএনপি যেভাবে মাঠ গরম করেছিল, তাতে অনেকেরই মনে হয়েছিল এরপর বোধহয় দলটি অধিকতর কঠোর আন্দোলনে নামবে। কারও কারও ধারণা ছিল, নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত অবস্থা কাজে লাগাতে আরও বড় ধরনের মাঠ গরম কর্মসূচি দেবে বিএনপি। সে কর্মসূচি হতে পারে হরতাল-অবরোধ। কিন্তু বিএনপি সে পথে পা বাড়ায়নি। দলটির নেতারা অবশ্য বলে থাকেন, তারা হরতাল-অবরোধের মতো জনজীবনে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী কোনো কর্মসূচি দেবেন না। এটা কি আদতেই জনসাধারণের সুবিধা-অসুবিধার কথা ভেবে, নাকি তাদের সক্ষমতার অভাবজনিত উপলব্ধির বহিঃপ্রকাশ তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক করা যায়। তবে এ দেশের আন্দোলনের ইতিহাস বলে অন্য কথা। আইয়ুব-ইয়াহিয়া থেকে শুরু করে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে বিরোধী দলগুলো তাদের দাবি আদায়ে রাজপথ উত্তপ্ত রেখেছে। তার চেয়ে বড় কথা, রাজনৈতিক দলের আন্দোলনে জনসমর্থন ও জনসম্পৃক্তি ব্যাপকভাবে না হলে সফলতা আসে না। বিএনপি তাদের চলমান আন্দোলনে জনসাধারণকে কতটা সম্পৃক্ত করতে পেরেছে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। যদিও নানাবিধ কারণে জনসাধারণের একটি অংশের সরকারের প্রতি অসন্তোষকে তারা তাদের পক্ষে সমর্থন বলে মনে করছে। আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে নেওয়ার একটি স্বীকৃত পদ্ধতি রয়েছে। অনেকটা সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার মতো। গোড়া থেকে ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে চূড়ান্ত ধাপে যেতে হয়। কিন্তু বিএনপির ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। তারা একবার ওপরে ওঠে তো পরক্ষণেই ধপ করে নেমে যায় নিচে। অনেকটা পাটিগণিতের সেই অঙ্কের মতো, ‘একটি তৈলাক্ত বাঁশে একটি বানর প্রতি মিনিটে তিন ফুট উঠে দুই ফুট নেমে যায়। ৩০ ফুট খাড়া বাঁশের মাথায় উঠতে তার কত সময় লাগবে?’ এ ওঠানামা করতে করতেই সময় চলে যাচ্ছে তাদের। এভাবে চলতে থাকলে চূড়ান্ত আন্দোলন যে সোনার হরিণ হয়েই থাকবে, তা বুঝতে বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার পড়ে না।

একটি রাজনৈতিক দল তখনই সর্বশক্তি নিয়ে আন্দোলনে নামতে পারে, যখন এর সাংগঠনিক কাঠামো যথেষ্ট শক্তিশালী থাকে। কিন্তু সে অবস্থা যে বিএনপির নেই তা বলাই বাহুল্য। সর্বশেষ জাতীয় কাউন্সিলের পর দুই মেয়াদকাল পার হয়ে গেছে, নতুন কাউন্সিল অধিবেশন হয়নি। জাতীয় স্থায়ী কমিটির পাঁচটি পদ দীর্ঘদিন ধরে শূন্য। খালি রয়েছে ভাইস চেয়ারম্যানের কয়েকটি পদ। দলটির কোনো দফতর সম্পাদক নেই। সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তা নিজের কবজায় রেখেছেন। তিনি কারাগারে যাওয়ায় আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে একজন বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদককে ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক করা হয়েছে। জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে খালি রয়েছে বেশ কয়েকটি পদ। বেশির ভাগ জেলায় পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই। উপজেলাগুলোয়ও একই অবস্থা। অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নতুন কমিটি হলেও তা নিয়ে রয়েছে প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব। অভিযোগ রয়েছে কমিটি বাণিজ্যের। অন্যদিকে প্রবীণ ও প্রজ্ঞাবান নেতাদের ছেঁটে ফেলে কথিত তরুণ নেতৃত্ব সামনে আনার অপরিণামদর্শী প্রকল্প বাস্তবায়ন চলছে বিরামহীনভাবে। ফলে অবমূল্যায়িত নেতারা ক্ষোভে অভিমানে কেউ নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন, কেউ বিদায় নিয়েছেন দলকে ‘গুডবাই’ জানিয়ে। এসব কারণে বিএনপির নেতৃত্বে এক ধরনের শূন্যতা বিরাজ করছে, যা সহসা পূরণ হবে বলে আশা করা যায় না।

বিএনপিতে নেতৃত্বের এ শূন্যতা নিয়ে আগে-পরে কম কথা হয়নি। এ কথা সবাই জানেন, বিএনপি এখন কার নেতৃত্বে-নির্দেশে চলছে। দলটির সাংগঠনিক কিংবা রাজনৈতিক কর্মসূচির সবই আসে সুদূর লন্ডন থেকে। সেখানে অবস্থানরত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান যা নির্দেশ দেন এখানে ‘দায়িত্বরত’ সিনিয়র নেতারা তা বিনা বাক্য ব্যয়ে পালন করেন। স্থায়ী কমিটির একজন সিনিয়র সদস্য আলাপচারিতায় আমাকে বলেছেন, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তাদের মতামত নেওয়া হয় না। কমিটি গঠন কিংবা আন্দোলন কর্মসূচি- সবকিছুই চলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশে। জিজ্ঞেস করেছিলাম, তাহলে আপনাদের কাজ কী? বললেন, ‘আমরা রাবার স্ট্যাম্পের কাজ করি। তিনি অর্ডার করেন, আমরা তাতে মিটিংয়ের সিল লাগিয়ে দিই।’ ২৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনে সে কথাই উঠে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘বিএনপির বিভাগীয়, জেলা, উপজেলা শাখা কিংবা অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন যা-ই হোক না কেন, প্রথমে তার প্রস্তাব পাঠাতে হয় লন্ডনে। সেখানে যাচাই-বাছাই ও সংযোজন-বিয়োজন শেষে অনুমোদন হয়ে ফিরে আসে ঢাকায়। লন্ডনে কমিটি অনুমোদন করেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, পরে তা ঢাকার নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় দফতর থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়।’ অভিযোগ রয়েছে, লন্ডনে কমিটি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের চারপাশে থাকা কয়েকজন অনুচরের রয়েছে বিস্তর প্রভাব। প্রশ্ন হলো, উপজেলা কমিটিও যদি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দরবার ঘুরে আসতে হয়, তাহলে মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদকরা কি বেকার হয়ে যান না? এটা সর্বজনবিদিত যে, বিএনপিতে এখন একক নেতৃত্ব চলছে। অন্যভাবে বলা যায়, এক ব্যক্তির শাসন চলছে। পরিহাসের বিষয় হলো, দেশে ‘একনায়কত্ব’ চলছে বলে যারা গলা ফাটান, তাদের দলের অবস্থা কি ভিন্ন কিছু?

যাই হোক, নেতৃত্বের এ এলোমেলো অবস্থা সত্ত্বেও বিভাগীয় সমাবেশগুলো সফলভাবেই শেষ করেছে বিএনপি। অনেকেই ভেবেছিলেন, এরপর হয়তো বিএনপি আরও কঠোর কোনো কর্মসূচিতে যাবে। কিন্তু গণসমাবেশ কর্মসূচি দিয়ে তারা যেভাবে সরব হয়েছিল, তার ফলোআপ কর্মসূচি হিসেবে ‘নীরব পদযাত্রা’ কর্মসূচি দিয়ে অনেকটাই নীরব হয়ে গেছে। ২৮ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে পৃথকভাবে চার দিনের এ মৌন পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস আগের মতো ছিল না, লোকসমাগমও আশানুরূপ হয়নি। এদিকে ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিভাগীয় বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। বিভাগ থেকে একেবারে ইউনিয়নে চলে যাওয়া আন্দোলনের অধোগতি কি না, রাজনৈতিক মহলে এ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ থেকে এটা স্পষ্ট, ডিসেম্বরে বিভাগীয় গণসমাবেশ কেন্দ্র করে বিএনপিতে সৃষ্ট আন্দোলনের উন্মাদনা অনেকটাই ঝিমিয়ে এসেছে।

বিএনপির ‘নীরব পদযাত্রা’ নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। দলটির এ কর্মসূচিকে আওয়ামী লীগ কটাক্ষ করেছে ‘মরণযাত্রা’ হিসেবে। আর বিএনপি বলেছে এটা আওয়ামী লীগের ‘পতনযাত্রা’। এসব পাল্টাপাল্টি মন্তব্য বাদ দিলেও একটা প্রশ্ন থেকেই যায়, সরব আন্দোলনের বাঁক পরিবর্তন করে বিএনপি নীরব আন্দোলনের পথে হাঁটতে শুরু করল কেন? এটা কি কোনো সমঝোতার ইঙ্গিত? কেননা কথায় আছে- মৌনতা সম্মতির লক্ষণ।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের

এই মাত্র | রাজনীতি

ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন
ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন

১ মিনিট আগে | পর্যটন

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ভর্তি প্রক্রিয়ায় লটারি প্রথা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা
মনিরামপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক আলোচনা সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার
সীমান্তে ২.৪৫ কোটি রুপির স্বর্ণ পাচার রুখে দিল বিএসএফ, ভারতীয় গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ইউনাইটেড পার্টির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ ইউনাইটেড পার্টির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত
কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক যেন ফেরিওয়ালার বাদাম, হাত বাড়ালেই মিলছে
মাদক যেন ফেরিওয়ালার বাদাম, হাত বাড়ালেই মিলছে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনু-হানিফের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ ২ নভেম্বর
ইনু-হানিফের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের আদেশ ২ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত
কেনিয়ায় ১২ আরোহীসহ বিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলার দাবিতে ভৈরবে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা
জেলার দাবিতে ভৈরবে একযোগে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশকে ইসির চিঠি
নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে পুলিশকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির পূবাইল থানার ওসি প্রত্যাহার
জিএমপির পূবাইল থানার ওসি প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন
আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক
খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম