শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

‘আমার নাতনি একটি বাচ্চা মেয়ে, তোমরা একজন একজন করে আসো।’ বৃদ্ধা দাদির সেই আকুতি মন গলাতে পারেনি বিএনপি-জামায়াত পাষ-দের। অল্প বয়স্ক হিন্দু মেয়েটিকে তারা গণধর্ষণ করেছিল। পূর্ণিমা শীলকে তার বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়েও গণধর্ষণ করেছিল এসব অসুররা। এমনই বহু নির্মম ঘটনা স্থান পেয়েছে মো. সাহাবুদ্দিন কমিশনের দেড় হাজার অধিক পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে, যে প্রতিবেদনে পাঁচ শতাধিক নির্যাতকের পরিচয় উল্লেখ রয়েছে।  ঘটনাগুলোর সূত্রপাত হয়েছিল ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জয়লাভ করার আগে এবং পরে, শুরু হয়েছিল সে সময়ের তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান কুখ্যাত বিচারপতি লতিফুর রহমান ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ই। অতঃপর খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পরেও সেই তান্ডব চলতে থাকে সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনা, মদদ, আনুকূল্য এবং পৃষ্ঠপোষকতায়। কয়েক শ হিন্দুকে হত্যা করা হয়েছিল, ধর্ষণ করা হয়েছিল শতাধিক নারীকে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল শত শত বাড়ি। কয়েক হাজার হিন্দুকে দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। কেউ মামলা করতে গেলে পুলিশ বলত মামলা না নেওয়ার জন্য ওপরের নির্দেশ রয়েছে। পরবর্তীতে মহামান্য হাই কোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে উক্ত নারকীয় ঘটনাগুলোর তদন্তের জন্য কমিশন নিয়োগ করার আদেশ প্রদান করলে সরকার সেই সময়ে অবসরে যাওয়া জেলা জজ মো. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করে। তদন্তকালে তাকে হাজারো প্রতিবন্ধকতা ভেদ করতে হয়েছিল। হুমকি-ধমকি ছাড়াও ভুক্তভোগীদের সাক্ষী দিতে আসতে দেওয়া হয়নি। বহু অপরাধী আওয়ামী লীগ সদস্য সেজে মো. সাহাবুদ্দিনকে ভুয়া তথ্য দিয়ে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সব প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মো. সাহাবুদ্দিন তৈরি করেছিলেন এক মহামূল্যবান ঐতিহাসিক তদন্ত প্রতিবেদন। ২০০১-এর নির্বাচন-পরবর্তী বর্বরতা বিশ্ব বিবেককেও প্রকম্পিত করেছিল। ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামের নেতৃত্বে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যাতে বহু বিদেশি মানবাধিকার নেতা-কর্মী উপস্থিত থেকে সংঘটিত পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সবাই বলেছেন, ভবিষ্যতে গবেষণার জন্য এটি এক অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকবে। রিপোর্টটি ২০০১-এর নির্বাচনকালীন বর্বরতা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে সম্যক ধারণা দিতে পারবে। এ রিপোর্ট মৃত্যুঞ্জয়ী করেছে প্রতিবেদক মো. সাহাবুদ্দিনকে, যিনি আর কয়েক সপ্তাহ পরেই দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শপথবাক্য পাঠ করবেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রণীত এ রিপোর্ট প্রমাণ করে মো. সাহাবুদ্দিনের প্রজ্ঞা, মেধা, নিষ্ঠা, সংবিধান, গণতন্ত্র, মানবতা, আইনের শাসন, অসাম্প্রদায়িকতা এবং সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর আনুগত্য অখন্ডনীয়। একজন প্রকৃত মুজিবসেনা হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ পদ তাঁরই প্রাপ্য, যে সিদ্ধান্ত নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ মুক্তিযুদ্ধপন্থি সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের সদস্য থাকাকালে তিনি সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের সঙ্গে আপসহীনতার প্রত্যয় প্রমাণ করেছেন। বহু ক্ষমতাধর ব্যক্তির চাপ উপেক্ষা করে তিনি দুর্নীতিবাজদের বিচারে আনার ব্যবস্থা করেছেন। অন্যদিকে নিরপরাধ ব্যক্তিরা যাতে অন্যায়ভাবে হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যবস্থাও করেছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে তাঁর ওপর দেশি এবং বিদেশি    প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল যেন সে সময়ের মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর (কায়সার) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। তাদের অন্যায় যুক্তি ছিল তা করা হলেই বিশ্বব্যাংকের ঋণ পাওয়া যাবে। মো. সাহাবুদ্দিনের পরিষ্কার জবাব ছিল, বিশ্বব্যাংককে খুশি করার জন্য তিনি অন্যায় করবেন না, আর তাই উল্লিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বিধায় তিনি তাদের মিথ্যা অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে কানাডার আদালত এসব নিষ্কলুষ অভিযুক্তদের বেকসুর খালাস দেওয়ায় এটি সব সন্দেহের ঊর্ধ্বে প্রমাণিত হয়েছে যে, মো. সাহাবুদ্দিনের সিদ্ধান্ত ছিল নির্ভুল। তাঁর সততা, ন্যায়ের প্রতি আনুগত্য এবং বহু বছর বিচারকের দায়িত্ব পালন করার কারণেই তিনি এ ধরনের আইন এবং তথ্য সমর্থিত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়েছিলেন।

১৯৯০ দশকের শেষ দিকে যখন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটির শুনানি হাই কোর্ট বিভাগে চলমান তখন আমি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে সেই মামলা পরিচালনার জন্য ভারপ্রাপ্ত ছিলাম এবং সে মর্যাদায় জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সিরাজুল হকের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের সদস্য হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলাম। সে সময়ে মো. সাহাবুদ্দিন আইন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আমাদের সঙ্গে যোগাযোগের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন। এটি ছিল মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে তাঁর সরকারি দায়িত্বেরই অংশ। তখন থেকেই মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা আর সেই সুবাদেই জানার সুযোগ হয়েছে তিনি কত প্রজ্ঞাবান একজন মানুষ, জানার সুযোগ হয়েছে সংবিধান, গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শসহ সব মঙ্গলকর বিষয়ের প্রতি তাঁর নি-দ্র আনুগত্যের কথা। মহামান্য রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য যেসব গুণাবলি, দক্ষতা এবং যোগ্যতা দরকার, তার সবই মো. সাহাবুদ্দিনের মধ্যে রয়েছে।

একটি কুচক্রী মহল যারা অন্যায় এবং মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে যে কোনো উপায় অবলম্বন করে বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য বদ্ধপরিকর। যাদের বিরাট অংশ অথবা তাদের পূর্ব পুরুষগণ ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলেন, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি মেনে নিতে পারেননি, তারাই আজ অন্য কিছু না পেয়ে বলতে শুরু করেছেন যে, মো. সাহাবুদ্দিন দুদকের কমিশনার ছিলেন বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করতে পারেন না। কেননা দুদকের আইনে বলা আছে অবসরে যাওয়ার পরে কমিশনারগণ প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদ গ্রহণে অক্ষম হবেন। তাদের এ ধরনের যুক্তি সত্যি হাস্যকর যা দ্বারা তাদের সংবিধান এবং আইনে অজ্ঞতাই প্রমাণ করছে। সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে- রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীসহ আটটি পদ লাভজনক হিসেবে গণ্য হবে না। এ আটটি পদের মধ্যে রয়েছে সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ। আবু বকর সিদ্দিকী বনাম বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দীন মামলায় রায় প্রদানকালে মহামান্য হাই কোর্ট অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছিলেন যে, রাষ্ট্রপতিসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন। সেই মামলার রায়ে আরও বলা হয়েছে যে, সংবিধানের ৬৬ (৩) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী হওয়ার কারণে উল্লিখিতগণ কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত বলে গণ্য হবেন না মর্মে যে কথাগুলো রয়েছে সেগুলো শুধু সীমিত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলে রিটকারীর বিজ্ঞ আইনজীবী যে যুক্তি উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। সেই রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী তারাই যারা সরকার দ্বারা নিয়োজিত, যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, সর্বনিম্ন একজন পিয়ন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সব সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী-কর্মকর্তা বলে বিবেচিত হবেন। কিন্তু সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তি প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন না, আর সেই অর্থে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদটি সাংবিধানিক পদ হওয়ায় সেটিও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ নয়। পূর্বে বিচারপতি নুরুল ইসলাম মহোদয় রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হলে তাঁর পদায়নকে চ্যালেঞ্জ করে রিট মামলা করা হলে সেই রিট খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট একই রায় দিয়েছিলেন। শামসুল হক চৌধুরী বনাম বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের মামলায় রিট পিটিশনটি খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট পরিষ্কার ভাষায় বলেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তিই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নহেন। উল্লেখযোগ্য যে, সংবিধানের ৯৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ অবসরে যাওয়ার পর প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না। তাই বিচারপতি নুরুল ইসলামের রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি হওয়ার, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণের এবং বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ সমাপ্তির পর সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদ গ্রহণে সাংবিধানিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে মহামান্য হাই কোর্ট উপরে উল্লিখিত রায়গুলোতে পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছিলেন যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি, উপ-রাষ্ট্রপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদগুলো সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তারা কেউই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন এবং তাই তাদের বেলায় উল্লিখিত বিধিনিষেধ প্রযোজ্য নহে। নিশ্চিতভাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদটি সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তাঁর পদকেও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ হিসেবে বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই।  যারা মো. সাহাবুদ্দিনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণের ব্যাপারে সাংবিধানিক অক্ষমতার অবান্তর কথা বলে জনগণকে প্রতারিত করার চেষ্টায় লিপ্ত, এ ধরনের মূর্খতাসুলভ কথা বলার আগে তাদের উচিত ছিল সংবিধানের সংশ্লিষ্ট বিধানগুলো  এবং মহামান্য হাই কোর্টের উল্লিখিত রায়গুলো পড়ে নেওয়া, যেটি করলে তারা সচেতন জনগণের হাসির পাত্রে পরিণত হতেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে