শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

‘আমার নাতনি একটি বাচ্চা মেয়ে, তোমরা একজন একজন করে আসো।’ বৃদ্ধা দাদির সেই আকুতি মন গলাতে পারেনি বিএনপি-জামায়াত পাষ-দের। অল্প বয়স্ক হিন্দু মেয়েটিকে তারা গণধর্ষণ করেছিল। পূর্ণিমা শীলকে তার বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়েও গণধর্ষণ করেছিল এসব অসুররা। এমনই বহু নির্মম ঘটনা স্থান পেয়েছে মো. সাহাবুদ্দিন কমিশনের দেড় হাজার অধিক পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে, যে প্রতিবেদনে পাঁচ শতাধিক নির্যাতকের পরিচয় উল্লেখ রয়েছে।  ঘটনাগুলোর সূত্রপাত হয়েছিল ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জয়লাভ করার আগে এবং পরে, শুরু হয়েছিল সে সময়ের তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান কুখ্যাত বিচারপতি লতিফুর রহমান ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ই। অতঃপর খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পরেও সেই তান্ডব চলতে থাকে সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনা, মদদ, আনুকূল্য এবং পৃষ্ঠপোষকতায়। কয়েক শ হিন্দুকে হত্যা করা হয়েছিল, ধর্ষণ করা হয়েছিল শতাধিক নারীকে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল শত শত বাড়ি। কয়েক হাজার হিন্দুকে দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। কেউ মামলা করতে গেলে পুলিশ বলত মামলা না নেওয়ার জন্য ওপরের নির্দেশ রয়েছে। পরবর্তীতে মহামান্য হাই কোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে উক্ত নারকীয় ঘটনাগুলোর তদন্তের জন্য কমিশন নিয়োগ করার আদেশ প্রদান করলে সরকার সেই সময়ে অবসরে যাওয়া জেলা জজ মো. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করে। তদন্তকালে তাকে হাজারো প্রতিবন্ধকতা ভেদ করতে হয়েছিল। হুমকি-ধমকি ছাড়াও ভুক্তভোগীদের সাক্ষী দিতে আসতে দেওয়া হয়নি। বহু অপরাধী আওয়ামী লীগ সদস্য সেজে মো. সাহাবুদ্দিনকে ভুয়া তথ্য দিয়ে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সব প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মো. সাহাবুদ্দিন তৈরি করেছিলেন এক মহামূল্যবান ঐতিহাসিক তদন্ত প্রতিবেদন। ২০০১-এর নির্বাচন-পরবর্তী বর্বরতা বিশ্ব বিবেককেও প্রকম্পিত করেছিল। ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামের নেতৃত্বে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যাতে বহু বিদেশি মানবাধিকার নেতা-কর্মী উপস্থিত থেকে সংঘটিত পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সবাই বলেছেন, ভবিষ্যতে গবেষণার জন্য এটি এক অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকবে। রিপোর্টটি ২০০১-এর নির্বাচনকালীন বর্বরতা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে সম্যক ধারণা দিতে পারবে। এ রিপোর্ট মৃত্যুঞ্জয়ী করেছে প্রতিবেদক মো. সাহাবুদ্দিনকে, যিনি আর কয়েক সপ্তাহ পরেই দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শপথবাক্য পাঠ করবেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রণীত এ রিপোর্ট প্রমাণ করে মো. সাহাবুদ্দিনের প্রজ্ঞা, মেধা, নিষ্ঠা, সংবিধান, গণতন্ত্র, মানবতা, আইনের শাসন, অসাম্প্রদায়িকতা এবং সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর আনুগত্য অখন্ডনীয়। একজন প্রকৃত মুজিবসেনা হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ পদ তাঁরই প্রাপ্য, যে সিদ্ধান্ত নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ মুক্তিযুদ্ধপন্থি সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের সদস্য থাকাকালে তিনি সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের সঙ্গে আপসহীনতার প্রত্যয় প্রমাণ করেছেন। বহু ক্ষমতাধর ব্যক্তির চাপ উপেক্ষা করে তিনি দুর্নীতিবাজদের বিচারে আনার ব্যবস্থা করেছেন। অন্যদিকে নিরপরাধ ব্যক্তিরা যাতে অন্যায়ভাবে হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যবস্থাও করেছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে তাঁর ওপর দেশি এবং বিদেশি    প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল যেন সে সময়ের মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর (কায়সার) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। তাদের অন্যায় যুক্তি ছিল তা করা হলেই বিশ্বব্যাংকের ঋণ পাওয়া যাবে। মো. সাহাবুদ্দিনের পরিষ্কার জবাব ছিল, বিশ্বব্যাংককে খুশি করার জন্য তিনি অন্যায় করবেন না, আর তাই উল্লিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বিধায় তিনি তাদের মিথ্যা অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে কানাডার আদালত এসব নিষ্কলুষ অভিযুক্তদের বেকসুর খালাস দেওয়ায় এটি সব সন্দেহের ঊর্ধ্বে প্রমাণিত হয়েছে যে, মো. সাহাবুদ্দিনের সিদ্ধান্ত ছিল নির্ভুল। তাঁর সততা, ন্যায়ের প্রতি আনুগত্য এবং বহু বছর বিচারকের দায়িত্ব পালন করার কারণেই তিনি এ ধরনের আইন এবং তথ্য সমর্থিত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়েছিলেন।

১৯৯০ দশকের শেষ দিকে যখন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটির শুনানি হাই কোর্ট বিভাগে চলমান তখন আমি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে সেই মামলা পরিচালনার জন্য ভারপ্রাপ্ত ছিলাম এবং সে মর্যাদায় জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সিরাজুল হকের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের সদস্য হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলাম। সে সময়ে মো. সাহাবুদ্দিন আইন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আমাদের সঙ্গে যোগাযোগের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন। এটি ছিল মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে তাঁর সরকারি দায়িত্বেরই অংশ। তখন থেকেই মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা আর সেই সুবাদেই জানার সুযোগ হয়েছে তিনি কত প্রজ্ঞাবান একজন মানুষ, জানার সুযোগ হয়েছে সংবিধান, গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শসহ সব মঙ্গলকর বিষয়ের প্রতি তাঁর নি-দ্র আনুগত্যের কথা। মহামান্য রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য যেসব গুণাবলি, দক্ষতা এবং যোগ্যতা দরকার, তার সবই মো. সাহাবুদ্দিনের মধ্যে রয়েছে।

একটি কুচক্রী মহল যারা অন্যায় এবং মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে যে কোনো উপায় অবলম্বন করে বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য বদ্ধপরিকর। যাদের বিরাট অংশ অথবা তাদের পূর্ব পুরুষগণ ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলেন, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি মেনে নিতে পারেননি, তারাই আজ অন্য কিছু না পেয়ে বলতে শুরু করেছেন যে, মো. সাহাবুদ্দিন দুদকের কমিশনার ছিলেন বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করতে পারেন না। কেননা দুদকের আইনে বলা আছে অবসরে যাওয়ার পরে কমিশনারগণ প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদ গ্রহণে অক্ষম হবেন। তাদের এ ধরনের যুক্তি সত্যি হাস্যকর যা দ্বারা তাদের সংবিধান এবং আইনে অজ্ঞতাই প্রমাণ করছে। সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে- রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীসহ আটটি পদ লাভজনক হিসেবে গণ্য হবে না। এ আটটি পদের মধ্যে রয়েছে সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ। আবু বকর সিদ্দিকী বনাম বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দীন মামলায় রায় প্রদানকালে মহামান্য হাই কোর্ট অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছিলেন যে, রাষ্ট্রপতিসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন। সেই মামলার রায়ে আরও বলা হয়েছে যে, সংবিধানের ৬৬ (৩) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী হওয়ার কারণে উল্লিখিতগণ কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত বলে গণ্য হবেন না মর্মে যে কথাগুলো রয়েছে সেগুলো শুধু সীমিত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলে রিটকারীর বিজ্ঞ আইনজীবী যে যুক্তি উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। সেই রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী তারাই যারা সরকার দ্বারা নিয়োজিত, যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, সর্বনিম্ন একজন পিয়ন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সব সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী-কর্মকর্তা বলে বিবেচিত হবেন। কিন্তু সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তি প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন না, আর সেই অর্থে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদটি সাংবিধানিক পদ হওয়ায় সেটিও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ নয়। পূর্বে বিচারপতি নুরুল ইসলাম মহোদয় রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হলে তাঁর পদায়নকে চ্যালেঞ্জ করে রিট মামলা করা হলে সেই রিট খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট একই রায় দিয়েছিলেন। শামসুল হক চৌধুরী বনাম বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের মামলায় রিট পিটিশনটি খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট পরিষ্কার ভাষায় বলেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তিই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নহেন। উল্লেখযোগ্য যে, সংবিধানের ৯৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ অবসরে যাওয়ার পর প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না। তাই বিচারপতি নুরুল ইসলামের রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি হওয়ার, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণের এবং বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ সমাপ্তির পর সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদ গ্রহণে সাংবিধানিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে মহামান্য হাই কোর্ট উপরে উল্লিখিত রায়গুলোতে পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছিলেন যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি, উপ-রাষ্ট্রপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদগুলো সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তারা কেউই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন এবং তাই তাদের বেলায় উল্লিখিত বিধিনিষেধ প্রযোজ্য নহে। নিশ্চিতভাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদটি সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তাঁর পদকেও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ হিসেবে বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই।  যারা মো. সাহাবুদ্দিনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণের ব্যাপারে সাংবিধানিক অক্ষমতার অবান্তর কথা বলে জনগণকে প্রতারিত করার চেষ্টায় লিপ্ত, এ ধরনের মূর্খতাসুলভ কথা বলার আগে তাদের উচিত ছিল সংবিধানের সংশ্লিষ্ট বিধানগুলো  এবং মহামান্য হাই কোর্টের উল্লিখিত রায়গুলো পড়ে নেওয়া, যেটি করলে তারা সচেতন জনগণের হাসির পাত্রে পরিণত হতেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা