শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

‘আমার নাতনি একটি বাচ্চা মেয়ে, তোমরা একজন একজন করে আসো।’ বৃদ্ধা দাদির সেই আকুতি মন গলাতে পারেনি বিএনপি-জামায়াত পাষ-দের। অল্প বয়স্ক হিন্দু মেয়েটিকে তারা গণধর্ষণ করেছিল। পূর্ণিমা শীলকে তার বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়েও গণধর্ষণ করেছিল এসব অসুররা। এমনই বহু নির্মম ঘটনা স্থান পেয়েছে মো. সাহাবুদ্দিন কমিশনের দেড় হাজার অধিক পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে, যে প্রতিবেদনে পাঁচ শতাধিক নির্যাতকের পরিচয় উল্লেখ রয়েছে।  ঘটনাগুলোর সূত্রপাত হয়েছিল ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জয়লাভ করার আগে এবং পরে, শুরু হয়েছিল সে সময়ের তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান কুখ্যাত বিচারপতি লতিফুর রহমান ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ই। অতঃপর খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পরেও সেই তান্ডব চলতে থাকে সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনা, মদদ, আনুকূল্য এবং পৃষ্ঠপোষকতায়। কয়েক শ হিন্দুকে হত্যা করা হয়েছিল, ধর্ষণ করা হয়েছিল শতাধিক নারীকে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল শত শত বাড়ি। কয়েক হাজার হিন্দুকে দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। কেউ মামলা করতে গেলে পুলিশ বলত মামলা না নেওয়ার জন্য ওপরের নির্দেশ রয়েছে। পরবর্তীতে মহামান্য হাই কোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে উক্ত নারকীয় ঘটনাগুলোর তদন্তের জন্য কমিশন নিয়োগ করার আদেশ প্রদান করলে সরকার সেই সময়ে অবসরে যাওয়া জেলা জজ মো. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করে। তদন্তকালে তাকে হাজারো প্রতিবন্ধকতা ভেদ করতে হয়েছিল। হুমকি-ধমকি ছাড়াও ভুক্তভোগীদের সাক্ষী দিতে আসতে দেওয়া হয়নি। বহু অপরাধী আওয়ামী লীগ সদস্য সেজে মো. সাহাবুদ্দিনকে ভুয়া তথ্য দিয়ে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সব প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মো. সাহাবুদ্দিন তৈরি করেছিলেন এক মহামূল্যবান ঐতিহাসিক তদন্ত প্রতিবেদন। ২০০১-এর নির্বাচন-পরবর্তী বর্বরতা বিশ্ব বিবেককেও প্রকম্পিত করেছিল। ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামের নেতৃত্বে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যাতে বহু বিদেশি মানবাধিকার নেতা-কর্মী উপস্থিত থেকে সংঘটিত পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সবাই বলেছেন, ভবিষ্যতে গবেষণার জন্য এটি এক অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকবে। রিপোর্টটি ২০০১-এর নির্বাচনকালীন বর্বরতা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে সম্যক ধারণা দিতে পারবে। এ রিপোর্ট মৃত্যুঞ্জয়ী করেছে প্রতিবেদক মো. সাহাবুদ্দিনকে, যিনি আর কয়েক সপ্তাহ পরেই দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শপথবাক্য পাঠ করবেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রণীত এ রিপোর্ট প্রমাণ করে মো. সাহাবুদ্দিনের প্রজ্ঞা, মেধা, নিষ্ঠা, সংবিধান, গণতন্ত্র, মানবতা, আইনের শাসন, অসাম্প্রদায়িকতা এবং সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর আনুগত্য অখন্ডনীয়। একজন প্রকৃত মুজিবসেনা হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ পদ তাঁরই প্রাপ্য, যে সিদ্ধান্ত নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ মুক্তিযুদ্ধপন্থি সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের সদস্য থাকাকালে তিনি সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের সঙ্গে আপসহীনতার প্রত্যয় প্রমাণ করেছেন। বহু ক্ষমতাধর ব্যক্তির চাপ উপেক্ষা করে তিনি দুর্নীতিবাজদের বিচারে আনার ব্যবস্থা করেছেন। অন্যদিকে নিরপরাধ ব্যক্তিরা যাতে অন্যায়ভাবে হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যবস্থাও করেছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে তাঁর ওপর দেশি এবং বিদেশি    প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল যেন সে সময়ের মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর (কায়সার) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। তাদের অন্যায় যুক্তি ছিল তা করা হলেই বিশ্বব্যাংকের ঋণ পাওয়া যাবে। মো. সাহাবুদ্দিনের পরিষ্কার জবাব ছিল, বিশ্বব্যাংককে খুশি করার জন্য তিনি অন্যায় করবেন না, আর তাই উল্লিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বিধায় তিনি তাদের মিথ্যা অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে কানাডার আদালত এসব নিষ্কলুষ অভিযুক্তদের বেকসুর খালাস দেওয়ায় এটি সব সন্দেহের ঊর্ধ্বে প্রমাণিত হয়েছে যে, মো. সাহাবুদ্দিনের সিদ্ধান্ত ছিল নির্ভুল। তাঁর সততা, ন্যায়ের প্রতি আনুগত্য এবং বহু বছর বিচারকের দায়িত্ব পালন করার কারণেই তিনি এ ধরনের আইন এবং তথ্য সমর্থিত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়েছিলেন।

১৯৯০ দশকের শেষ দিকে যখন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটির শুনানি হাই কোর্ট বিভাগে চলমান তখন আমি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে সেই মামলা পরিচালনার জন্য ভারপ্রাপ্ত ছিলাম এবং সে মর্যাদায় জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সিরাজুল হকের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের সদস্য হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলাম। সে সময়ে মো. সাহাবুদ্দিন আইন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আমাদের সঙ্গে যোগাযোগের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন। এটি ছিল মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে তাঁর সরকারি দায়িত্বেরই অংশ। তখন থেকেই মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা আর সেই সুবাদেই জানার সুযোগ হয়েছে তিনি কত প্রজ্ঞাবান একজন মানুষ, জানার সুযোগ হয়েছে সংবিধান, গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শসহ সব মঙ্গলকর বিষয়ের প্রতি তাঁর নি-দ্র আনুগত্যের কথা। মহামান্য রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য যেসব গুণাবলি, দক্ষতা এবং যোগ্যতা দরকার, তার সবই মো. সাহাবুদ্দিনের মধ্যে রয়েছে।

একটি কুচক্রী মহল যারা অন্যায় এবং মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে যে কোনো উপায় অবলম্বন করে বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য বদ্ধপরিকর। যাদের বিরাট অংশ অথবা তাদের পূর্ব পুরুষগণ ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলেন, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি মেনে নিতে পারেননি, তারাই আজ অন্য কিছু না পেয়ে বলতে শুরু করেছেন যে, মো. সাহাবুদ্দিন দুদকের কমিশনার ছিলেন বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করতে পারেন না। কেননা দুদকের আইনে বলা আছে অবসরে যাওয়ার পরে কমিশনারগণ প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদ গ্রহণে অক্ষম হবেন। তাদের এ ধরনের যুক্তি সত্যি হাস্যকর যা দ্বারা তাদের সংবিধান এবং আইনে অজ্ঞতাই প্রমাণ করছে। সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে- রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীসহ আটটি পদ লাভজনক হিসেবে গণ্য হবে না। এ আটটি পদের মধ্যে রয়েছে সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ। আবু বকর সিদ্দিকী বনাম বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দীন মামলায় রায় প্রদানকালে মহামান্য হাই কোর্ট অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছিলেন যে, রাষ্ট্রপতিসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন। সেই মামলার রায়ে আরও বলা হয়েছে যে, সংবিধানের ৬৬ (৩) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী হওয়ার কারণে উল্লিখিতগণ কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত বলে গণ্য হবেন না মর্মে যে কথাগুলো রয়েছে সেগুলো শুধু সীমিত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলে রিটকারীর বিজ্ঞ আইনজীবী যে যুক্তি উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। সেই রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী তারাই যারা সরকার দ্বারা নিয়োজিত, যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, সর্বনিম্ন একজন পিয়ন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সব সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী-কর্মকর্তা বলে বিবেচিত হবেন। কিন্তু সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তি প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন না, আর সেই অর্থে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদটি সাংবিধানিক পদ হওয়ায় সেটিও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ নয়। পূর্বে বিচারপতি নুরুল ইসলাম মহোদয় রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হলে তাঁর পদায়নকে চ্যালেঞ্জ করে রিট মামলা করা হলে সেই রিট খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট একই রায় দিয়েছিলেন। শামসুল হক চৌধুরী বনাম বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের মামলায় রিট পিটিশনটি খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট পরিষ্কার ভাষায় বলেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তিই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নহেন। উল্লেখযোগ্য যে, সংবিধানের ৯৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ অবসরে যাওয়ার পর প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না। তাই বিচারপতি নুরুল ইসলামের রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি হওয়ার, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণের এবং বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ সমাপ্তির পর সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদ গ্রহণে সাংবিধানিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে মহামান্য হাই কোর্ট উপরে উল্লিখিত রায়গুলোতে পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছিলেন যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি, উপ-রাষ্ট্রপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদগুলো সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তারা কেউই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন এবং তাই তাদের বেলায় উল্লিখিত বিধিনিষেধ প্রযোজ্য নহে। নিশ্চিতভাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদটি সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তাঁর পদকেও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ হিসেবে বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই।  যারা মো. সাহাবুদ্দিনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণের ব্যাপারে সাংবিধানিক অক্ষমতার অবান্তর কথা বলে জনগণকে প্রতারিত করার চেষ্টায় লিপ্ত, এ ধরনের মূর্খতাসুলভ কথা বলার আগে তাদের উচিত ছিল সংবিধানের সংশ্লিষ্ট বিধানগুলো  এবং মহামান্য হাই কোর্টের উল্লিখিত রায়গুলো পড়ে নেওয়া, যেটি করলে তারা সচেতন জনগণের হাসির পাত্রে পরিণত হতেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি
মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোলায় বিএনপি বিজেপি সংঘর্ষ
ভোলায় বিএনপি বিজেপি সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা