শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
সেই রিপোর্ট তাঁকে অমরত্ব দিয়েছে

‘আমার নাতনি একটি বাচ্চা মেয়ে, তোমরা একজন একজন করে আসো।’ বৃদ্ধা দাদির সেই আকুতি মন গলাতে পারেনি বিএনপি-জামায়াত পাষ-দের। অল্প বয়স্ক হিন্দু মেয়েটিকে তারা গণধর্ষণ করেছিল। পূর্ণিমা শীলকে তার বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়েও গণধর্ষণ করেছিল এসব অসুররা। এমনই বহু নির্মম ঘটনা স্থান পেয়েছে মো. সাহাবুদ্দিন কমিশনের দেড় হাজার অধিক পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে, যে প্রতিবেদনে পাঁচ শতাধিক নির্যাতকের পরিচয় উল্লেখ রয়েছে।  ঘটনাগুলোর সূত্রপাত হয়েছিল ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জয়লাভ করার আগে এবং পরে, শুরু হয়েছিল সে সময়ের তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান কুখ্যাত বিচারপতি লতিফুর রহমান ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ই। অতঃপর খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পরেও সেই তান্ডব চলতে থাকে সরকারের প্রত্যক্ষ নির্দেশনা, মদদ, আনুকূল্য এবং পৃষ্ঠপোষকতায়। কয়েক শ হিন্দুকে হত্যা করা হয়েছিল, ধর্ষণ করা হয়েছিল শতাধিক নারীকে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল শত শত বাড়ি। কয়েক হাজার হিন্দুকে দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। কেউ মামলা করতে গেলে পুলিশ বলত মামলা না নেওয়ার জন্য ওপরের নির্দেশ রয়েছে। পরবর্তীতে মহামান্য হাই কোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে উক্ত নারকীয় ঘটনাগুলোর তদন্তের জন্য কমিশন নিয়োগ করার আদেশ প্রদান করলে সরকার সেই সময়ে অবসরে যাওয়া জেলা জজ মো. সাহাবুদ্দিনের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করে। তদন্তকালে তাকে হাজারো প্রতিবন্ধকতা ভেদ করতে হয়েছিল। হুমকি-ধমকি ছাড়াও ভুক্তভোগীদের সাক্ষী দিতে আসতে দেওয়া হয়নি। বহু অপরাধী আওয়ামী লীগ সদস্য সেজে মো. সাহাবুদ্দিনকে ভুয়া তথ্য দিয়ে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সব প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মো. সাহাবুদ্দিন তৈরি করেছিলেন এক মহামূল্যবান ঐতিহাসিক তদন্ত প্রতিবেদন। ২০০১-এর নির্বাচন-পরবর্তী বর্বরতা বিশ্ব বিবেককেও প্রকম্পিত করেছিল। ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলামের নেতৃত্বে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যাতে বহু বিদেশি মানবাধিকার নেতা-কর্মী উপস্থিত থেকে সংঘটিত পৈশাচিকতার কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সবাই বলেছেন, ভবিষ্যতে গবেষণার জন্য এটি এক অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকবে। রিপোর্টটি ২০০১-এর নির্বাচনকালীন বর্বরতা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে সম্যক ধারণা দিতে পারবে। এ রিপোর্ট মৃত্যুঞ্জয়ী করেছে প্রতিবেদক মো. সাহাবুদ্দিনকে, যিনি আর কয়েক সপ্তাহ পরেই দেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের জন্য শপথবাক্য পাঠ করবেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রণীত এ রিপোর্ট প্রমাণ করে মো. সাহাবুদ্দিনের প্রজ্ঞা, মেধা, নিষ্ঠা, সংবিধান, গণতন্ত্র, মানবতা, আইনের শাসন, অসাম্প্রদায়িকতা এবং সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাঁর আনুগত্য অখন্ডনীয়। একজন প্রকৃত মুজিবসেনা হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ পদ তাঁরই প্রাপ্য, যে সিদ্ধান্ত নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ মুক্তিযুদ্ধপন্থি সবার প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের সদস্য থাকাকালে তিনি সততা, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের সঙ্গে আপসহীনতার প্রত্যয় প্রমাণ করেছেন। বহু ক্ষমতাধর ব্যক্তির চাপ উপেক্ষা করে তিনি দুর্নীতিবাজদের বিচারে আনার ব্যবস্থা করেছেন। অন্যদিকে নিরপরাধ ব্যক্তিরা যাতে অন্যায়ভাবে হয়রানির শিকার না হয় সে ব্যবস্থাও করেছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে তাঁর ওপর দেশি এবং বিদেশি    প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল যেন সে সময়ের মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীর (কায়সার) বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। তাদের অন্যায় যুক্তি ছিল তা করা হলেই বিশ্বব্যাংকের ঋণ পাওয়া যাবে। মো. সাহাবুদ্দিনের পরিষ্কার জবাব ছিল, বিশ্বব্যাংককে খুশি করার জন্য তিনি অন্যায় করবেন না, আর তাই উল্লিখিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বিধায় তিনি তাদের মিথ্যা অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে কানাডার আদালত এসব নিষ্কলুষ অভিযুক্তদের বেকসুর খালাস দেওয়ায় এটি সব সন্দেহের ঊর্ধ্বে প্রমাণিত হয়েছে যে, মো. সাহাবুদ্দিনের সিদ্ধান্ত ছিল নির্ভুল। তাঁর সততা, ন্যায়ের প্রতি আনুগত্য এবং বহু বছর বিচারকের দায়িত্ব পালন করার কারণেই তিনি এ ধরনের আইন এবং তথ্য সমর্থিত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়েছিলেন।

১৯৯০ দশকের শেষ দিকে যখন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাটির শুনানি হাই কোর্ট বিভাগে চলমান তখন আমি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে সেই মামলা পরিচালনার জন্য ভারপ্রাপ্ত ছিলাম এবং সে মর্যাদায় জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সিরাজুল হকের নেতৃত্বে প্রসিকিউশন দলের সদস্য হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলাম। সে সময়ে মো. সাহাবুদ্দিন আইন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আমাদের সঙ্গে যোগাযোগের দায়িত্বে নিযুক্ত ছিলেন। এটি ছিল মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে তাঁর সরকারি দায়িত্বেরই অংশ। তখন থেকেই মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতা আর সেই সুবাদেই জানার সুযোগ হয়েছে তিনি কত প্রজ্ঞাবান একজন মানুষ, জানার সুযোগ হয়েছে সংবিধান, গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী চেতনা এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শসহ সব মঙ্গলকর বিষয়ের প্রতি তাঁর নি-দ্র আনুগত্যের কথা। মহামান্য রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য যেসব গুণাবলি, দক্ষতা এবং যোগ্যতা দরকার, তার সবই মো. সাহাবুদ্দিনের মধ্যে রয়েছে।

একটি কুচক্রী মহল যারা অন্যায় এবং মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়ে যে কোনো উপায় অবলম্বন করে বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য বদ্ধপরিকর। যাদের বিরাট অংশ অথবা তাদের পূর্ব পুরুষগণ ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিলেন, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি মেনে নিতে পারেননি, তারাই আজ অন্য কিছু না পেয়ে বলতে শুরু করেছেন যে, মো. সাহাবুদ্দিন দুদকের কমিশনার ছিলেন বলে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করতে পারেন না। কেননা দুদকের আইনে বলা আছে অবসরে যাওয়ার পরে কমিশনারগণ প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদ গ্রহণে অক্ষম হবেন। তাদের এ ধরনের যুক্তি সত্যি হাস্যকর যা দ্বারা তাদের সংবিধান এবং আইনে অজ্ঞতাই প্রমাণ করছে। সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে পরিষ্কারভাবে বলা আছে- রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীসহ আটটি পদ লাভজনক হিসেবে গণ্য হবে না। এ আটটি পদের মধ্যে রয়েছে সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ। আবু বকর সিদ্দিকী বনাম বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দীন মামলায় রায় প্রদানকালে মহামান্য হাই কোর্ট অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছিলেন যে, রাষ্ট্রপতিসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত ব্যক্তিগণ প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন। সেই মামলার রায়ে আরও বলা হয়েছে যে, সংবিধানের ৬৬ (৩) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা উপমন্ত্রী হওয়ার কারণে উল্লিখিতগণ কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত বলে গণ্য হবেন না মর্মে যে কথাগুলো রয়েছে সেগুলো শুধু সীমিত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বলে রিটকারীর বিজ্ঞ আইনজীবী যে যুক্তি উপস্থাপনের চেষ্টা করেছেন তা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। সেই রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী তারাই যারা সরকার দ্বারা নিয়োজিত, যার অর্থ দাঁড়ায় এই যে, সর্বনিম্ন একজন পিয়ন থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সব সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী-কর্মকর্তা বলে বিবেচিত হবেন। কিন্তু সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তি প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন না, আর সেই অর্থে মহামান্য রাষ্ট্রপতি পদটি সাংবিধানিক পদ হওয়ায় সেটিও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ নয়। পূর্বে বিচারপতি নুরুল ইসলাম মহোদয় রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত হলে তাঁর পদায়নকে চ্যালেঞ্জ করে রিট মামলা করা হলে সেই রিট খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট একই রায় দিয়েছিলেন। শামসুল হক চৌধুরী বনাম বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের মামলায় রিট পিটিশনটি খারিজ করে মহামান্য হাই কোর্ট পরিষ্কার ভাষায় বলেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণসহ সাংবিধানিক পদে কর্মরত কোনো ব্যক্তিই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নহেন। উল্লেখযোগ্য যে, সংবিধানের ৯৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে- সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণ অবসরে যাওয়ার পর প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না। তাই বিচারপতি নুরুল ইসলামের রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্রপতি হওয়ার, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণের এবং বিচারপতি মোহাম্মদ আবদুর রউফের প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ সমাপ্তির পর সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদ গ্রহণে সাংবিধানিক সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে মহামান্য হাই কোর্ট উপরে উল্লিখিত রায়গুলোতে পরিষ্কার ভাষায় বলে দিয়েছিলেন যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি, উপ-রাষ্ট্রপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদগুলো সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তারা কেউই প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নন এবং তাই তাদের বেলায় উল্লিখিত বিধিনিষেধ প্রযোজ্য নহে। নিশ্চিতভাবে মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদটি সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ হওয়ায় তাঁর পদকেও প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তার পদ হিসেবে বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই।  যারা মো. সাহাবুদ্দিনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণের ব্যাপারে সাংবিধানিক অক্ষমতার অবান্তর কথা বলে জনগণকে প্রতারিত করার চেষ্টায় লিপ্ত, এ ধরনের মূর্খতাসুলভ কথা বলার আগে তাদের উচিত ছিল সংবিধানের সংশ্লিষ্ট বিধানগুলো  এবং মহামান্য হাই কোর্টের উল্লিখিত রায়গুলো পড়ে নেওয়া, যেটি করলে তারা সচেতন জনগণের হাসির পাত্রে পরিণত হতেন না।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা