শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

আমার অত্যন্ত স্নেহভাজন তানভীর হোসেন সাদ্দামের ফেসবুক প্রোফাইলে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ স্লোগান লেখা ছিল। এর মানে জানতে চাইলে সে জানাল ‘কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি সংগঠন করোনাকালীন সতর্কবার্তা হিসেবে স্লোগানটি প্রচার করেছে। পুরো স্লোগানটি ছিল- ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ, করোনামুক্ত হবে বাংলাদেশ’।  সন্দেহ নেই করোনাকালীন ভয়ংকর সময়ে মানুষকে সচেতন করতে এ স্লোগানটি অত্যন্ত অর্থবহ ছিল। সে সময়ে করোনার থাবা থেকে নিজেকে রক্ষা করার মাধ্যমে দেশকে ওই মহামারি থেকে রক্ষার কার্যক্রমে অবদান রাখার সুযোগ ছিল।

করোনা শেষ হয়ে গেলেও এর রেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে এখনো রয়ে গেছে।  আর আমার মাথায় রয়ে গেছে কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশনের ওই স্লোগানটি। আমার মতে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ এ স্লোগানটি বর্তমান সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিদিনের প্রতিপাদ্যের মর্যাদা লাভ করতে পারে। আমরা, মানে এদেশের নাগরিকরা যে যা-ই করি না কেন তার মধ্যে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের কল্যাণচিন্তা কতটুকু স্থান পায় তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আমরা নিজেকে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে, দেশ-জাতি তো দূরের কথা, পাশের মানুষটির কথাও ভাবার সময় পাই না। এই না ভাবার কারণ মূলত স্বার্থচিন্তা। আমরা আত্মস্বার্থচিন্তায় এতটাই নিমগ্ন যে, অপরের ভালো-মন্দের কথা ভাবার ফুরসত পাই না। আগেকার দিনের মানুষেরা বর্তমানের মতো এতটা আত্মকেন্দ্রিক ছিলেন না। তারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করলেও তাতে অপরের যাতে কোনো সমস্যা বা ক্ষতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। এখন আর কেউ তা ভাবে না। ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম’ প্রবাদটি যেন এখন আমাদের আপ্তবাক্যে পরিণত হয়েছে।

আপনি যদি ভালোভাবে খেয়াল করেন, দেখবেন সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে এ স্বার্থপরতা বাসা বেঁধে আছে। সমাজনীতি, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি, শিক্ষা সবকিছু চলে গেছে স্বার্থপরতার করাল গ্রাসে। আমরা সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করতে হলে শুধু নিজের কথা ভাবলে চলবে না, অপরের কথাও ভাবতে হবে। কিন্তু আমাদের ভাবনার মধ্যে অপরের জায়গা নেই। কবি কামিনী রায় তার এক কবিতায় লিখেছেন- ‘আপনারে ল’য়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী ’পরে / সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’। কবি কামিনী রায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১৯৩৩ সালে। তার মৃত্যু হলেও কবিতার মৃত্যু হয়নি। তার কবিতার এ লাইন দুটি আজ বাণী চিরন্তনীর মর্যাদা লাভ করেছে। হাইস্কুলে আমরা এ লাইন দুটির ভাবসম্প্রসারণ পড়েছি। আমাদের বাংলা ব্যাকরণ পড়াতেন শ্রদ্ধেয় প্রহ্লাদ চন্দ্র মন্ডল স্যার। তিনি অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় বুঝিয়েছিলেন, মানুষ হিসেবে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের প্রতি আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য কী। আজকাল বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সেভাবে শিক্ষা দেওয়া হয় কি না জানি না। তবে চারপাশে তাকালে যেসব দৃশ্য দেখতে পাই, তাতে অনুমান করতে পারি, পাস করার লেখাপড়া হয়তো ঠিকই হয়, তবে সত্যিকার মানুষ হওয়ার শিক্ষার ক্ষেত্রে বেজায় রকম ঘাটতি রয়েছে।

শিক্ষার প্রসঙ্গ যখন এসেই গেল তখন সেটা নিয়েই একটু কথা বলি। আজকাল অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতা করেন না, করেন চাকরি। আমাদের সময় শিক্ষকগণ ছাত্রদের ‘মানুষ’ হিসেবে গড়ে তোলাকে তাদের দায়িত্ব বলেই মনে করতেন। ‘শিক্ষকগণ মানুষ গড়ার কারিগর’ কথাটির উৎপত্তি সে কারণেই। আর আজকাল শিক্ষকগণ চাকরিটাকে প্রাধান্য দেন, ছাত্রকে মানুষ করার চিন্তা তাদের মাথায় থাকে না বললেই চলে। তারা চাকরির পাশাপাশি বাড়তি উপার্জনের জন্য প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং ব্যবসাসহ নানা কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। কেউ কেউ জড়িত হন প্রশ্নপত্র ফাঁসের মতো জঘন্য কাজে। অর্থ উপার্জন যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন নীতি-আদর্শ ও কর্তব্যবোধ মগজ-মননে ঠাঁই না পাওয়াই স্বাভাবিক। এখানেও কিন্তু নিজে বাঁচা অর্থাৎ আত্মস্বার্থচিন্তাই প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ব্যবসা-বাণিজ্য যারা করেন তাদের অনেকের মধ্যেই দেশ-ভাবনা অনুপস্থিত। এরা ভাবেন শুধু নিজেদের মুনাফার কথা। আর এ মুনাফার পরিমাণ বাড়াতে গিয়ে তারা হয় মাপে কম দেন, না হয় পণ্যে ভেজাল দেন, কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করেন। কেউ কেউ প্রবৃত্ত হন চোরাচালানের মতো অপরাধ কর্মে। আজকাল শোনা যায় আমাদের দেশের অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী, সরকারি আমলা বিদেশে সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন। বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে কয়েকদিন আগে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে- ২০০৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শুধু মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম করার নামে  ৪ হাজার ১৩৫ জন বাংলাদেশি প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তো শুধু মালয়েশিয়ায়। কানাডা-আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশেও প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে অর্থ। বেআইনিভাবে যারা বিদেশে অর্থ পাচার করে তাদের অন্তরে যে দেশপ্রেম বলতে কিছু নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের টাকা দেশে বিনিয়োগ না করে অবৈধ উপায় বিদেশে পাচারের অর্থই হলো ওই অর্থ অবৈধভাবে অর্জিত। রাষ্ট্রকে কর থেকে বঞ্চিত করে এসব ‘আর্থিক-দুর্বৃত্ত’ (ফিন্যান্সিয়াল ক্রিমিনাল) এ অপকর্মটি করে চলেছে। এরাও নিজেকে নিয়েই বিব্রত। অপরের কথা ভাবার সময় তাদের নেই।

সরকারি দফতরে যারা চাকরি করেন তাদের কথা বলা চর্বিত চর্বণের মতোই মনে হবে। ঘুষ-দুর্নীতি সেখানে ক্যান্সারের ন্যায় বাসা বেঁধেছে। বলা হয়ে থাকে সরকারি অফিসের চেয়ার-টেবিলও ঘুষ খায়। মাঝেমধ্যেই পত্রিকায় সরকারি দফতরের কর্মকর্তা-কেরানি-পিয়ন-ড্রাইভারের শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার খবর বের হয়। অনেকদিন আগের কথা। সম্ভবত ১৯৮১ সালে। আমি তখন জয়পুরহাটে থাকি। সেখানকার শহীদ ডাক্তার আবুল কাশেম ময়দানে জাসদের জনসভা হচ্ছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন জাসদের তৎকালীন কার্যকরী সভাপতি মির্জা সুলতান রাজা। বক্তৃতায় সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ-দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের কথা আর কী বলব! তাদের কথা হলো- ‘চাকরি করি বেতন পাই, কাজ করি পয়সা খাই’। ৪২ বছর আগে জাসদ নেতা মির্জা সুলতান রাজার সেই উক্তিতে যে এতটুকু অসত্য ছিল না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিতাপের বিষয় হলো- তারপর চার দশক আমরা পেরিয়ে এসেছি। দেশের অনেক উন্নতি হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির পরিধি ও পরিমাণও বেড়েছে। আর এসবের মূলে রয়েছে শুধু নিজে বাঁচার সংকীর্ণ চিন্তাভাবনা।

যে রাজনীতিকদের ওপর আমরা ভরসা করি তাদের কজন ভাবেন দেশের কথা, মানুষের কথা? ভোটের সময় যিনি পোস্টারে তাকে ‘ভোট দিয়ে দেশ ও জনগণের খেদমত করার’ সুযোগ দেওয়ার আকুল আবেদন জানান, সে সুযোগটি যখন তিনি পান তখন সব ভুলে যান। তখন দেশ ও দশের কথা তার মনে থাকে না। ভাবনায় থাকে শুধু নিজের এবং স্বজনদের কথা। আমাদের যারা প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন তারা জনসেবা এবং দেশপ্রেমের যে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন আজকের দিনে তা শুধু বিরলই নয়, অকল্পনীয়ও বটে। কতিপয় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধি সাম্প্রতিককালে এমন সব ন্যক্কারজনক ঘটনার জন্ম দিয়েছেন জনগণ এখন রাজনীতি শব্দটি শুনলেই ভ্রুকুঞ্চিত করে, নাক সিটকায়। রাজনীতির নামাবলি গায়ে দিয়ে একশ্রেণির নীতিনৈতিকতাহীন মানুষ হেন অপকর্ম নেই যা করছেন না। অপরের জমি দখল, টেন্ডারবাজি, ঘুষ, সরকারি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাৎ, চোরাকারবার, মাদক পাচারসহ অপরাধের সব শাখা-প্রশাখায় তারা বিচরণ করেন। তাই তো তাদের কেউ খেতাব পান ‘সন্ত্রাসীদের গডফাদার’, আবার কেউ খ্যাতি (?) অর্জন করেন ‘ইয়াবা সম্রাট’-এর। এমনকি খুন-ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধেও তাদের অনেককে লিপ্ত হতে দেখা যায়। আর এসবই তারা করেন নিজে বাঁচার নামতা পড়ার কারণে। মানুষের কল্যাণ এবং দেশের স্বার্থ তাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে স্থান না পাওয়াই এর মূল কারণ। তাদের এ স্বার্থচিন্তার বাই-প্রোডাক্ট সমাজে সন্ত্রাসীদের বাড়-বাড়ন্ত। প্রতিপক্ষকে দমন এবং নিজেদের কর্তৃত্ব-আধিপত্য বজায় রাখতে গিয়ে তারা গুন্ডা পোষেণ। আর পোক্ত খুঁটির জোরে গুন্ডা-মস্তানরাও সবাইকে থোড়াই কেয়ার করে। রাষ্ট্র ও সমাজের নানা স্তরে এমন সব অপকান্ড দেখতে দেখতে সাধারণ মানুষও এখন ‘নিজে বাঁচো’ নীতি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছে। আগে সমাজে কেউ অন্যায় কাজ করলে অনেকে প্রতিবাদী হতেন। কিন্তু এখন আর তেমনটি দেখা যায় না। কারণ যিনি প্রতিবাদী হন তাকে সীমাহীন লাঞ্ছনা-গঞ্জনার সম্মুখীন হতে হয়। কখনো কখনো জীবনহানির শঙ্কা দেখা দেয়। তাই সবাই ভাবেন, কাজ কী উটকো ঝামেলায় জড়িয়ে? যা হচ্ছে হোক, আমি বাঁচলেই হলো। মানুষের এ অসহায় নির্লিপ্ততা সমাজবিরোধীদের করে তুলেছে অপ্রতিরোধ্য।

সমাজে আজ সৎ মানুষের বড় অভাব এ কথা অনেকেই বলে থাকেন। আত্মকেন্দ্রিকতা ও আত্মস্বার্থচিন্তাই যে একশ্রেণির মানুষকে অসততার পথে ঠেলে দিয়েছে তা বলাই বাহুল্য। যাদের চিন্তা-চেতনায় দেশ ও মানুষের স্থান নেই তারা আপন স্বার্থে হেন কাজ নেই যা করতে পারেন না। প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমানের পিতা) ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরাসরি শিক্ষক। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ বইয়ে লিখেছেন- স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁর এ শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে প্রায়ই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে নানা বিষয়ে পরামর্শ চাইতেন। একদিন তিনি সাইদুর রহমানকে বললেন, ‘স্যার আমাকে ১০০ ভালো মানুষের তালিকা দিন’। প্রিন্সিপাল সাহেব তা দিতে পারেননি। ১৯৭৪ সালে বন্যা ও দুর্ভিক্ষজনিত সংকটময় সময়ে একদিন বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রিয় শিক্ষকের সঙ্গে ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, ‘স্যার শুনে অবাক হবেন যে হাই কোর্টের জজও এর ঊর্ধ্বে নয়’। বঙ্গবন্ধু তাঁকে বলেন, ‘স্যার মনে আছে একবার আপনার কাছে ১০০টি ভালো মানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালো মানুষের তালিকাটা কিন্তু দিতে পারেননি।’  সাইদুর রহমান লিখেছেন- ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫, প্রথম সংস্করণ, ১৯৯৫)।

প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান এবং তাঁর ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে দেশে ভালো মানুষের অভাব দেখতে পেয়েছিলেন। সে তুলনায় এখন দেশে ভালো মানুষের মন্বন্তর চলছে বলা নিশ্চয়ই অত্যুক্তি হবে না। কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন স্লোগান তুলেছিল- নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ। আর এখন সবাই শুধু নিজে বাঁচতে চায়, দেশ বাঁচল কি মরল তাতে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই।  দেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব এ উপলব্ধি কারও মধ্যেই আসছে না। এটাই বোধকরি আমাদের জাতীয় জীবনের এক বড় ট্র্যাজেডি।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা