শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

আমার অত্যন্ত স্নেহভাজন তানভীর হোসেন সাদ্দামের ফেসবুক প্রোফাইলে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ স্লোগান লেখা ছিল। এর মানে জানতে চাইলে সে জানাল ‘কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি সংগঠন করোনাকালীন সতর্কবার্তা হিসেবে স্লোগানটি প্রচার করেছে। পুরো স্লোগানটি ছিল- ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ, করোনামুক্ত হবে বাংলাদেশ’।  সন্দেহ নেই করোনাকালীন ভয়ংকর সময়ে মানুষকে সচেতন করতে এ স্লোগানটি অত্যন্ত অর্থবহ ছিল। সে সময়ে করোনার থাবা থেকে নিজেকে রক্ষা করার মাধ্যমে দেশকে ওই মহামারি থেকে রক্ষার কার্যক্রমে অবদান রাখার সুযোগ ছিল।

করোনা শেষ হয়ে গেলেও এর রেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে এখনো রয়ে গেছে।  আর আমার মাথায় রয়ে গেছে কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশনের ওই স্লোগানটি। আমার মতে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ এ স্লোগানটি বর্তমান সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিদিনের প্রতিপাদ্যের মর্যাদা লাভ করতে পারে। আমরা, মানে এদেশের নাগরিকরা যে যা-ই করি না কেন তার মধ্যে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের কল্যাণচিন্তা কতটুকু স্থান পায় তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আমরা নিজেকে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে, দেশ-জাতি তো দূরের কথা, পাশের মানুষটির কথাও ভাবার সময় পাই না। এই না ভাবার কারণ মূলত স্বার্থচিন্তা। আমরা আত্মস্বার্থচিন্তায় এতটাই নিমগ্ন যে, অপরের ভালো-মন্দের কথা ভাবার ফুরসত পাই না। আগেকার দিনের মানুষেরা বর্তমানের মতো এতটা আত্মকেন্দ্রিক ছিলেন না। তারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করলেও তাতে অপরের যাতে কোনো সমস্যা বা ক্ষতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। এখন আর কেউ তা ভাবে না। ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম’ প্রবাদটি যেন এখন আমাদের আপ্তবাক্যে পরিণত হয়েছে।

আপনি যদি ভালোভাবে খেয়াল করেন, দেখবেন সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে এ স্বার্থপরতা বাসা বেঁধে আছে। সমাজনীতি, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি, শিক্ষা সবকিছু চলে গেছে স্বার্থপরতার করাল গ্রাসে। আমরা সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করতে হলে শুধু নিজের কথা ভাবলে চলবে না, অপরের কথাও ভাবতে হবে। কিন্তু আমাদের ভাবনার মধ্যে অপরের জায়গা নেই। কবি কামিনী রায় তার এক কবিতায় লিখেছেন- ‘আপনারে ল’য়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী ’পরে / সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’। কবি কামিনী রায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১৯৩৩ সালে। তার মৃত্যু হলেও কবিতার মৃত্যু হয়নি। তার কবিতার এ লাইন দুটি আজ বাণী চিরন্তনীর মর্যাদা লাভ করেছে। হাইস্কুলে আমরা এ লাইন দুটির ভাবসম্প্রসারণ পড়েছি। আমাদের বাংলা ব্যাকরণ পড়াতেন শ্রদ্ধেয় প্রহ্লাদ চন্দ্র মন্ডল স্যার। তিনি অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় বুঝিয়েছিলেন, মানুষ হিসেবে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের প্রতি আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য কী। আজকাল বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সেভাবে শিক্ষা দেওয়া হয় কি না জানি না। তবে চারপাশে তাকালে যেসব দৃশ্য দেখতে পাই, তাতে অনুমান করতে পারি, পাস করার লেখাপড়া হয়তো ঠিকই হয়, তবে সত্যিকার মানুষ হওয়ার শিক্ষার ক্ষেত্রে বেজায় রকম ঘাটতি রয়েছে।

শিক্ষার প্রসঙ্গ যখন এসেই গেল তখন সেটা নিয়েই একটু কথা বলি। আজকাল অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতা করেন না, করেন চাকরি। আমাদের সময় শিক্ষকগণ ছাত্রদের ‘মানুষ’ হিসেবে গড়ে তোলাকে তাদের দায়িত্ব বলেই মনে করতেন। ‘শিক্ষকগণ মানুষ গড়ার কারিগর’ কথাটির উৎপত্তি সে কারণেই। আর আজকাল শিক্ষকগণ চাকরিটাকে প্রাধান্য দেন, ছাত্রকে মানুষ করার চিন্তা তাদের মাথায় থাকে না বললেই চলে। তারা চাকরির পাশাপাশি বাড়তি উপার্জনের জন্য প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং ব্যবসাসহ নানা কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। কেউ কেউ জড়িত হন প্রশ্নপত্র ফাঁসের মতো জঘন্য কাজে। অর্থ উপার্জন যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন নীতি-আদর্শ ও কর্তব্যবোধ মগজ-মননে ঠাঁই না পাওয়াই স্বাভাবিক। এখানেও কিন্তু নিজে বাঁচা অর্থাৎ আত্মস্বার্থচিন্তাই প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ব্যবসা-বাণিজ্য যারা করেন তাদের অনেকের মধ্যেই দেশ-ভাবনা অনুপস্থিত। এরা ভাবেন শুধু নিজেদের মুনাফার কথা। আর এ মুনাফার পরিমাণ বাড়াতে গিয়ে তারা হয় মাপে কম দেন, না হয় পণ্যে ভেজাল দেন, কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করেন। কেউ কেউ প্রবৃত্ত হন চোরাচালানের মতো অপরাধ কর্মে। আজকাল শোনা যায় আমাদের দেশের অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী, সরকারি আমলা বিদেশে সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন। বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে কয়েকদিন আগে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে- ২০০৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শুধু মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম করার নামে  ৪ হাজার ১৩৫ জন বাংলাদেশি প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তো শুধু মালয়েশিয়ায়। কানাডা-আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশেও প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে অর্থ। বেআইনিভাবে যারা বিদেশে অর্থ পাচার করে তাদের অন্তরে যে দেশপ্রেম বলতে কিছু নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের টাকা দেশে বিনিয়োগ না করে অবৈধ উপায় বিদেশে পাচারের অর্থই হলো ওই অর্থ অবৈধভাবে অর্জিত। রাষ্ট্রকে কর থেকে বঞ্চিত করে এসব ‘আর্থিক-দুর্বৃত্ত’ (ফিন্যান্সিয়াল ক্রিমিনাল) এ অপকর্মটি করে চলেছে। এরাও নিজেকে নিয়েই বিব্রত। অপরের কথা ভাবার সময় তাদের নেই।

সরকারি দফতরে যারা চাকরি করেন তাদের কথা বলা চর্বিত চর্বণের মতোই মনে হবে। ঘুষ-দুর্নীতি সেখানে ক্যান্সারের ন্যায় বাসা বেঁধেছে। বলা হয়ে থাকে সরকারি অফিসের চেয়ার-টেবিলও ঘুষ খায়। মাঝেমধ্যেই পত্রিকায় সরকারি দফতরের কর্মকর্তা-কেরানি-পিয়ন-ড্রাইভারের শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার খবর বের হয়। অনেকদিন আগের কথা। সম্ভবত ১৯৮১ সালে। আমি তখন জয়পুরহাটে থাকি। সেখানকার শহীদ ডাক্তার আবুল কাশেম ময়দানে জাসদের জনসভা হচ্ছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন জাসদের তৎকালীন কার্যকরী সভাপতি মির্জা সুলতান রাজা। বক্তৃতায় সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ-দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের কথা আর কী বলব! তাদের কথা হলো- ‘চাকরি করি বেতন পাই, কাজ করি পয়সা খাই’। ৪২ বছর আগে জাসদ নেতা মির্জা সুলতান রাজার সেই উক্তিতে যে এতটুকু অসত্য ছিল না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিতাপের বিষয় হলো- তারপর চার দশক আমরা পেরিয়ে এসেছি। দেশের অনেক উন্নতি হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির পরিধি ও পরিমাণও বেড়েছে। আর এসবের মূলে রয়েছে শুধু নিজে বাঁচার সংকীর্ণ চিন্তাভাবনা।

যে রাজনীতিকদের ওপর আমরা ভরসা করি তাদের কজন ভাবেন দেশের কথা, মানুষের কথা? ভোটের সময় যিনি পোস্টারে তাকে ‘ভোট দিয়ে দেশ ও জনগণের খেদমত করার’ সুযোগ দেওয়ার আকুল আবেদন জানান, সে সুযোগটি যখন তিনি পান তখন সব ভুলে যান। তখন দেশ ও দশের কথা তার মনে থাকে না। ভাবনায় থাকে শুধু নিজের এবং স্বজনদের কথা। আমাদের যারা প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন তারা জনসেবা এবং দেশপ্রেমের যে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন আজকের দিনে তা শুধু বিরলই নয়, অকল্পনীয়ও বটে। কতিপয় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধি সাম্প্রতিককালে এমন সব ন্যক্কারজনক ঘটনার জন্ম দিয়েছেন জনগণ এখন রাজনীতি শব্দটি শুনলেই ভ্রুকুঞ্চিত করে, নাক সিটকায়। রাজনীতির নামাবলি গায়ে দিয়ে একশ্রেণির নীতিনৈতিকতাহীন মানুষ হেন অপকর্ম নেই যা করছেন না। অপরের জমি দখল, টেন্ডারবাজি, ঘুষ, সরকারি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাৎ, চোরাকারবার, মাদক পাচারসহ অপরাধের সব শাখা-প্রশাখায় তারা বিচরণ করেন। তাই তো তাদের কেউ খেতাব পান ‘সন্ত্রাসীদের গডফাদার’, আবার কেউ খ্যাতি (?) অর্জন করেন ‘ইয়াবা সম্রাট’-এর। এমনকি খুন-ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধেও তাদের অনেককে লিপ্ত হতে দেখা যায়। আর এসবই তারা করেন নিজে বাঁচার নামতা পড়ার কারণে। মানুষের কল্যাণ এবং দেশের স্বার্থ তাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে স্থান না পাওয়াই এর মূল কারণ। তাদের এ স্বার্থচিন্তার বাই-প্রোডাক্ট সমাজে সন্ত্রাসীদের বাড়-বাড়ন্ত। প্রতিপক্ষকে দমন এবং নিজেদের কর্তৃত্ব-আধিপত্য বজায় রাখতে গিয়ে তারা গুন্ডা পোষেণ। আর পোক্ত খুঁটির জোরে গুন্ডা-মস্তানরাও সবাইকে থোড়াই কেয়ার করে। রাষ্ট্র ও সমাজের নানা স্তরে এমন সব অপকান্ড দেখতে দেখতে সাধারণ মানুষও এখন ‘নিজে বাঁচো’ নীতি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছে। আগে সমাজে কেউ অন্যায় কাজ করলে অনেকে প্রতিবাদী হতেন। কিন্তু এখন আর তেমনটি দেখা যায় না। কারণ যিনি প্রতিবাদী হন তাকে সীমাহীন লাঞ্ছনা-গঞ্জনার সম্মুখীন হতে হয়। কখনো কখনো জীবনহানির শঙ্কা দেখা দেয়। তাই সবাই ভাবেন, কাজ কী উটকো ঝামেলায় জড়িয়ে? যা হচ্ছে হোক, আমি বাঁচলেই হলো। মানুষের এ অসহায় নির্লিপ্ততা সমাজবিরোধীদের করে তুলেছে অপ্রতিরোধ্য।

সমাজে আজ সৎ মানুষের বড় অভাব এ কথা অনেকেই বলে থাকেন। আত্মকেন্দ্রিকতা ও আত্মস্বার্থচিন্তাই যে একশ্রেণির মানুষকে অসততার পথে ঠেলে দিয়েছে তা বলাই বাহুল্য। যাদের চিন্তা-চেতনায় দেশ ও মানুষের স্থান নেই তারা আপন স্বার্থে হেন কাজ নেই যা করতে পারেন না। প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমানের পিতা) ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরাসরি শিক্ষক। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ বইয়ে লিখেছেন- স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁর এ শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে প্রায়ই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে নানা বিষয়ে পরামর্শ চাইতেন। একদিন তিনি সাইদুর রহমানকে বললেন, ‘স্যার আমাকে ১০০ ভালো মানুষের তালিকা দিন’। প্রিন্সিপাল সাহেব তা দিতে পারেননি। ১৯৭৪ সালে বন্যা ও দুর্ভিক্ষজনিত সংকটময় সময়ে একদিন বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রিয় শিক্ষকের সঙ্গে ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, ‘স্যার শুনে অবাক হবেন যে হাই কোর্টের জজও এর ঊর্ধ্বে নয়’। বঙ্গবন্ধু তাঁকে বলেন, ‘স্যার মনে আছে একবার আপনার কাছে ১০০টি ভালো মানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালো মানুষের তালিকাটা কিন্তু দিতে পারেননি।’  সাইদুর রহমান লিখেছেন- ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫, প্রথম সংস্করণ, ১৯৯৫)।

প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান এবং তাঁর ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে দেশে ভালো মানুষের অভাব দেখতে পেয়েছিলেন। সে তুলনায় এখন দেশে ভালো মানুষের মন্বন্তর চলছে বলা নিশ্চয়ই অত্যুক্তি হবে না। কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন স্লোগান তুলেছিল- নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ। আর এখন সবাই শুধু নিজে বাঁচতে চায়, দেশ বাঁচল কি মরল তাতে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই।  দেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব এ উপলব্ধি কারও মধ্যেই আসছে না। এটাই বোধকরি আমাদের জাতীয় জীবনের এক বড় ট্র্যাজেডি।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন
বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা