শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

আমার অত্যন্ত স্নেহভাজন তানভীর হোসেন সাদ্দামের ফেসবুক প্রোফাইলে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ স্লোগান লেখা ছিল। এর মানে জানতে চাইলে সে জানাল ‘কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি সংগঠন করোনাকালীন সতর্কবার্তা হিসেবে স্লোগানটি প্রচার করেছে। পুরো স্লোগানটি ছিল- ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ, করোনামুক্ত হবে বাংলাদেশ’।  সন্দেহ নেই করোনাকালীন ভয়ংকর সময়ে মানুষকে সচেতন করতে এ স্লোগানটি অত্যন্ত অর্থবহ ছিল। সে সময়ে করোনার থাবা থেকে নিজেকে রক্ষা করার মাধ্যমে দেশকে ওই মহামারি থেকে রক্ষার কার্যক্রমে অবদান রাখার সুযোগ ছিল।

করোনা শেষ হয়ে গেলেও এর রেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে এখনো রয়ে গেছে।  আর আমার মাথায় রয়ে গেছে কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশনের ওই স্লোগানটি। আমার মতে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ এ স্লোগানটি বর্তমান সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিদিনের প্রতিপাদ্যের মর্যাদা লাভ করতে পারে। আমরা, মানে এদেশের নাগরিকরা যে যা-ই করি না কেন তার মধ্যে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের কল্যাণচিন্তা কতটুকু স্থান পায় তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আমরা নিজেকে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে, দেশ-জাতি তো দূরের কথা, পাশের মানুষটির কথাও ভাবার সময় পাই না। এই না ভাবার কারণ মূলত স্বার্থচিন্তা। আমরা আত্মস্বার্থচিন্তায় এতটাই নিমগ্ন যে, অপরের ভালো-মন্দের কথা ভাবার ফুরসত পাই না। আগেকার দিনের মানুষেরা বর্তমানের মতো এতটা আত্মকেন্দ্রিক ছিলেন না। তারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করলেও তাতে অপরের যাতে কোনো সমস্যা বা ক্ষতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। এখন আর কেউ তা ভাবে না। ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম’ প্রবাদটি যেন এখন আমাদের আপ্তবাক্যে পরিণত হয়েছে।

আপনি যদি ভালোভাবে খেয়াল করেন, দেখবেন সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে এ স্বার্থপরতা বাসা বেঁধে আছে। সমাজনীতি, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি, শিক্ষা সবকিছু চলে গেছে স্বার্থপরতার করাল গ্রাসে। আমরা সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করতে হলে শুধু নিজের কথা ভাবলে চলবে না, অপরের কথাও ভাবতে হবে। কিন্তু আমাদের ভাবনার মধ্যে অপরের জায়গা নেই। কবি কামিনী রায় তার এক কবিতায় লিখেছেন- ‘আপনারে ল’য়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী ’পরে / সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’। কবি কামিনী রায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১৯৩৩ সালে। তার মৃত্যু হলেও কবিতার মৃত্যু হয়নি। তার কবিতার এ লাইন দুটি আজ বাণী চিরন্তনীর মর্যাদা লাভ করেছে। হাইস্কুলে আমরা এ লাইন দুটির ভাবসম্প্রসারণ পড়েছি। আমাদের বাংলা ব্যাকরণ পড়াতেন শ্রদ্ধেয় প্রহ্লাদ চন্দ্র মন্ডল স্যার। তিনি অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় বুঝিয়েছিলেন, মানুষ হিসেবে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের প্রতি আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য কী। আজকাল বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সেভাবে শিক্ষা দেওয়া হয় কি না জানি না। তবে চারপাশে তাকালে যেসব দৃশ্য দেখতে পাই, তাতে অনুমান করতে পারি, পাস করার লেখাপড়া হয়তো ঠিকই হয়, তবে সত্যিকার মানুষ হওয়ার শিক্ষার ক্ষেত্রে বেজায় রকম ঘাটতি রয়েছে।

শিক্ষার প্রসঙ্গ যখন এসেই গেল তখন সেটা নিয়েই একটু কথা বলি। আজকাল অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতা করেন না, করেন চাকরি। আমাদের সময় শিক্ষকগণ ছাত্রদের ‘মানুষ’ হিসেবে গড়ে তোলাকে তাদের দায়িত্ব বলেই মনে করতেন। ‘শিক্ষকগণ মানুষ গড়ার কারিগর’ কথাটির উৎপত্তি সে কারণেই। আর আজকাল শিক্ষকগণ চাকরিটাকে প্রাধান্য দেন, ছাত্রকে মানুষ করার চিন্তা তাদের মাথায় থাকে না বললেই চলে। তারা চাকরির পাশাপাশি বাড়তি উপার্জনের জন্য প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং ব্যবসাসহ নানা কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। কেউ কেউ জড়িত হন প্রশ্নপত্র ফাঁসের মতো জঘন্য কাজে। অর্থ উপার্জন যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন নীতি-আদর্শ ও কর্তব্যবোধ মগজ-মননে ঠাঁই না পাওয়াই স্বাভাবিক। এখানেও কিন্তু নিজে বাঁচা অর্থাৎ আত্মস্বার্থচিন্তাই প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ব্যবসা-বাণিজ্য যারা করেন তাদের অনেকের মধ্যেই দেশ-ভাবনা অনুপস্থিত। এরা ভাবেন শুধু নিজেদের মুনাফার কথা। আর এ মুনাফার পরিমাণ বাড়াতে গিয়ে তারা হয় মাপে কম দেন, না হয় পণ্যে ভেজাল দেন, কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করেন। কেউ কেউ প্রবৃত্ত হন চোরাচালানের মতো অপরাধ কর্মে। আজকাল শোনা যায় আমাদের দেশের অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী, সরকারি আমলা বিদেশে সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন। বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে কয়েকদিন আগে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে- ২০০৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শুধু মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম করার নামে  ৪ হাজার ১৩৫ জন বাংলাদেশি প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তো শুধু মালয়েশিয়ায়। কানাডা-আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশেও প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে অর্থ। বেআইনিভাবে যারা বিদেশে অর্থ পাচার করে তাদের অন্তরে যে দেশপ্রেম বলতে কিছু নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের টাকা দেশে বিনিয়োগ না করে অবৈধ উপায় বিদেশে পাচারের অর্থই হলো ওই অর্থ অবৈধভাবে অর্জিত। রাষ্ট্রকে কর থেকে বঞ্চিত করে এসব ‘আর্থিক-দুর্বৃত্ত’ (ফিন্যান্সিয়াল ক্রিমিনাল) এ অপকর্মটি করে চলেছে। এরাও নিজেকে নিয়েই বিব্রত। অপরের কথা ভাবার সময় তাদের নেই।

সরকারি দফতরে যারা চাকরি করেন তাদের কথা বলা চর্বিত চর্বণের মতোই মনে হবে। ঘুষ-দুর্নীতি সেখানে ক্যান্সারের ন্যায় বাসা বেঁধেছে। বলা হয়ে থাকে সরকারি অফিসের চেয়ার-টেবিলও ঘুষ খায়। মাঝেমধ্যেই পত্রিকায় সরকারি দফতরের কর্মকর্তা-কেরানি-পিয়ন-ড্রাইভারের শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার খবর বের হয়। অনেকদিন আগের কথা। সম্ভবত ১৯৮১ সালে। আমি তখন জয়পুরহাটে থাকি। সেখানকার শহীদ ডাক্তার আবুল কাশেম ময়দানে জাসদের জনসভা হচ্ছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন জাসদের তৎকালীন কার্যকরী সভাপতি মির্জা সুলতান রাজা। বক্তৃতায় সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ-দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের কথা আর কী বলব! তাদের কথা হলো- ‘চাকরি করি বেতন পাই, কাজ করি পয়সা খাই’। ৪২ বছর আগে জাসদ নেতা মির্জা সুলতান রাজার সেই উক্তিতে যে এতটুকু অসত্য ছিল না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিতাপের বিষয় হলো- তারপর চার দশক আমরা পেরিয়ে এসেছি। দেশের অনেক উন্নতি হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির পরিধি ও পরিমাণও বেড়েছে। আর এসবের মূলে রয়েছে শুধু নিজে বাঁচার সংকীর্ণ চিন্তাভাবনা।

যে রাজনীতিকদের ওপর আমরা ভরসা করি তাদের কজন ভাবেন দেশের কথা, মানুষের কথা? ভোটের সময় যিনি পোস্টারে তাকে ‘ভোট দিয়ে দেশ ও জনগণের খেদমত করার’ সুযোগ দেওয়ার আকুল আবেদন জানান, সে সুযোগটি যখন তিনি পান তখন সব ভুলে যান। তখন দেশ ও দশের কথা তার মনে থাকে না। ভাবনায় থাকে শুধু নিজের এবং স্বজনদের কথা। আমাদের যারা প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন তারা জনসেবা এবং দেশপ্রেমের যে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন আজকের দিনে তা শুধু বিরলই নয়, অকল্পনীয়ও বটে। কতিপয় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধি সাম্প্রতিককালে এমন সব ন্যক্কারজনক ঘটনার জন্ম দিয়েছেন জনগণ এখন রাজনীতি শব্দটি শুনলেই ভ্রুকুঞ্চিত করে, নাক সিটকায়। রাজনীতির নামাবলি গায়ে দিয়ে একশ্রেণির নীতিনৈতিকতাহীন মানুষ হেন অপকর্ম নেই যা করছেন না। অপরের জমি দখল, টেন্ডারবাজি, ঘুষ, সরকারি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাৎ, চোরাকারবার, মাদক পাচারসহ অপরাধের সব শাখা-প্রশাখায় তারা বিচরণ করেন। তাই তো তাদের কেউ খেতাব পান ‘সন্ত্রাসীদের গডফাদার’, আবার কেউ খ্যাতি (?) অর্জন করেন ‘ইয়াবা সম্রাট’-এর। এমনকি খুন-ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধেও তাদের অনেককে লিপ্ত হতে দেখা যায়। আর এসবই তারা করেন নিজে বাঁচার নামতা পড়ার কারণে। মানুষের কল্যাণ এবং দেশের স্বার্থ তাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে স্থান না পাওয়াই এর মূল কারণ। তাদের এ স্বার্থচিন্তার বাই-প্রোডাক্ট সমাজে সন্ত্রাসীদের বাড়-বাড়ন্ত। প্রতিপক্ষকে দমন এবং নিজেদের কর্তৃত্ব-আধিপত্য বজায় রাখতে গিয়ে তারা গুন্ডা পোষেণ। আর পোক্ত খুঁটির জোরে গুন্ডা-মস্তানরাও সবাইকে থোড়াই কেয়ার করে। রাষ্ট্র ও সমাজের নানা স্তরে এমন সব অপকান্ড দেখতে দেখতে সাধারণ মানুষও এখন ‘নিজে বাঁচো’ নীতি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছে। আগে সমাজে কেউ অন্যায় কাজ করলে অনেকে প্রতিবাদী হতেন। কিন্তু এখন আর তেমনটি দেখা যায় না। কারণ যিনি প্রতিবাদী হন তাকে সীমাহীন লাঞ্ছনা-গঞ্জনার সম্মুখীন হতে হয়। কখনো কখনো জীবনহানির শঙ্কা দেখা দেয়। তাই সবাই ভাবেন, কাজ কী উটকো ঝামেলায় জড়িয়ে? যা হচ্ছে হোক, আমি বাঁচলেই হলো। মানুষের এ অসহায় নির্লিপ্ততা সমাজবিরোধীদের করে তুলেছে অপ্রতিরোধ্য।

সমাজে আজ সৎ মানুষের বড় অভাব এ কথা অনেকেই বলে থাকেন। আত্মকেন্দ্রিকতা ও আত্মস্বার্থচিন্তাই যে একশ্রেণির মানুষকে অসততার পথে ঠেলে দিয়েছে তা বলাই বাহুল্য। যাদের চিন্তা-চেতনায় দেশ ও মানুষের স্থান নেই তারা আপন স্বার্থে হেন কাজ নেই যা করতে পারেন না। প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমানের পিতা) ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরাসরি শিক্ষক। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ বইয়ে লিখেছেন- স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁর এ শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে প্রায়ই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে নানা বিষয়ে পরামর্শ চাইতেন। একদিন তিনি সাইদুর রহমানকে বললেন, ‘স্যার আমাকে ১০০ ভালো মানুষের তালিকা দিন’। প্রিন্সিপাল সাহেব তা দিতে পারেননি। ১৯৭৪ সালে বন্যা ও দুর্ভিক্ষজনিত সংকটময় সময়ে একদিন বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রিয় শিক্ষকের সঙ্গে ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, ‘স্যার শুনে অবাক হবেন যে হাই কোর্টের জজও এর ঊর্ধ্বে নয়’। বঙ্গবন্ধু তাঁকে বলেন, ‘স্যার মনে আছে একবার আপনার কাছে ১০০টি ভালো মানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালো মানুষের তালিকাটা কিন্তু দিতে পারেননি।’  সাইদুর রহমান লিখেছেন- ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫, প্রথম সংস্করণ, ১৯৯৫)।

প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান এবং তাঁর ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে দেশে ভালো মানুষের অভাব দেখতে পেয়েছিলেন। সে তুলনায় এখন দেশে ভালো মানুষের মন্বন্তর চলছে বলা নিশ্চয়ই অত্যুক্তি হবে না। কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন স্লোগান তুলেছিল- নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ। আর এখন সবাই শুধু নিজে বাঁচতে চায়, দেশ বাঁচল কি মরল তাতে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই।  দেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব এ উপলব্ধি কারও মধ্যেই আসছে না। এটাই বোধকরি আমাদের জাতীয় জীবনের এক বড় ট্র্যাজেডি।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়

এই মাত্র | পরবাস

২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের
২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের

৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ
গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক
আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ
ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে সৎ ব্যবসায়ী তৈরিতে রাসূল (সা.)-এর সীরাতের ভূমিকা আলোচনা
রাজধানীতে সৎ ব্যবসায়ী তৈরিতে রাসূল (সা.)-এর সীরাতের ভূমিকা আলোচনা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নবজাতক চুরির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
নবজাতক চুরির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড
নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ
সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২

৩০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন শিরোপার মৌসুমেও ২৪২ কোটি টাকার লোকসানে বার্সেলোনা
তিন শিরোপার মৌসুমেও ২৪২ কোটি টাকার লোকসানে বার্সেলোনা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার অপরাধীদের কোনো ছাড় নয় : ডিসি লালবাগ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার অপরাধীদের কোনো ছাড় নয় : ডিসি লালবাগ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘বহাল আছে’ : ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘বহাল আছে’ : ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রবাসী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে প্রবাসী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য
উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেপ্তার ১২
লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেপ্তার ১২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই
মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’
‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস