শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মার্চ, ২০২৩

নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ

আমার অত্যন্ত স্নেহভাজন তানভীর হোসেন সাদ্দামের ফেসবুক প্রোফাইলে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ স্লোগান লেখা ছিল। এর মানে জানতে চাইলে সে জানাল ‘কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন’ নামের একটি সংগঠন করোনাকালীন সতর্কবার্তা হিসেবে স্লোগানটি প্রচার করেছে। পুরো স্লোগানটি ছিল- ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ, করোনামুক্ত হবে বাংলাদেশ’।  সন্দেহ নেই করোনাকালীন ভয়ংকর সময়ে মানুষকে সচেতন করতে এ স্লোগানটি অত্যন্ত অর্থবহ ছিল। সে সময়ে করোনার থাবা থেকে নিজেকে রক্ষা করার মাধ্যমে দেশকে ওই মহামারি থেকে রক্ষার কার্যক্রমে অবদান রাখার সুযোগ ছিল।

করোনা শেষ হয়ে গেলেও এর রেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে এখনো রয়ে গেছে।  আর আমার মাথায় রয়ে গেছে কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশনের ওই স্লোগানটি। আমার মতে ‘নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ’ এ স্লোগানটি বর্তমান সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিদিনের প্রতিপাদ্যের মর্যাদা লাভ করতে পারে। আমরা, মানে এদেশের নাগরিকরা যে যা-ই করি না কেন তার মধ্যে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের কল্যাণচিন্তা কতটুকু স্থান পায় তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। আমরা নিজেকে নিয়ে এতটাই ব্যস্ত যে, দেশ-জাতি তো দূরের কথা, পাশের মানুষটির কথাও ভাবার সময় পাই না। এই না ভাবার কারণ মূলত স্বার্থচিন্তা। আমরা আত্মস্বার্থচিন্তায় এতটাই নিমগ্ন যে, অপরের ভালো-মন্দের কথা ভাবার ফুরসত পাই না। আগেকার দিনের মানুষেরা বর্তমানের মতো এতটা আত্মকেন্দ্রিক ছিলেন না। তারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করলেও তাতে অপরের যাতে কোনো সমস্যা বা ক্ষতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতেন। এখন আর কেউ তা ভাবে না। ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম’ প্রবাদটি যেন এখন আমাদের আপ্তবাক্যে পরিণত হয়েছে।

আপনি যদি ভালোভাবে খেয়াল করেন, দেখবেন সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রে এ স্বার্থপরতা বাসা বেঁধে আছে। সমাজনীতি, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি, শিক্ষা সবকিছু চলে গেছে স্বার্থপরতার করাল গ্রাসে। আমরা সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করতে হলে শুধু নিজের কথা ভাবলে চলবে না, অপরের কথাও ভাবতে হবে। কিন্তু আমাদের ভাবনার মধ্যে অপরের জায়গা নেই। কবি কামিনী রায় তার এক কবিতায় লিখেছেন- ‘আপনারে ল’য়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী ’পরে / সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’। কবি কামিনী রায় মৃত্যুবরণ করেছেন ১৯৩৩ সালে। তার মৃত্যু হলেও কবিতার মৃত্যু হয়নি। তার কবিতার এ লাইন দুটি আজ বাণী চিরন্তনীর মর্যাদা লাভ করেছে। হাইস্কুলে আমরা এ লাইন দুটির ভাবসম্প্রসারণ পড়েছি। আমাদের বাংলা ব্যাকরণ পড়াতেন শ্রদ্ধেয় প্রহ্লাদ চন্দ্র মন্ডল স্যার। তিনি অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় বুঝিয়েছিলেন, মানুষ হিসেবে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের প্রতি আমাদের দায়িত্ব-কর্তব্য কী। আজকাল বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সেভাবে শিক্ষা দেওয়া হয় কি না জানি না। তবে চারপাশে তাকালে যেসব দৃশ্য দেখতে পাই, তাতে অনুমান করতে পারি, পাস করার লেখাপড়া হয়তো ঠিকই হয়, তবে সত্যিকার মানুষ হওয়ার শিক্ষার ক্ষেত্রে বেজায় রকম ঘাটতি রয়েছে।

শিক্ষার প্রসঙ্গ যখন এসেই গেল তখন সেটা নিয়েই একটু কথা বলি। আজকাল অধিকাংশ শিক্ষক শিক্ষকতা করেন না, করেন চাকরি। আমাদের সময় শিক্ষকগণ ছাত্রদের ‘মানুষ’ হিসেবে গড়ে তোলাকে তাদের দায়িত্ব বলেই মনে করতেন। ‘শিক্ষকগণ মানুষ গড়ার কারিগর’ কথাটির উৎপত্তি সে কারণেই। আর আজকাল শিক্ষকগণ চাকরিটাকে প্রাধান্য দেন, ছাত্রকে মানুষ করার চিন্তা তাদের মাথায় থাকে না বললেই চলে। তারা চাকরির পাশাপাশি বাড়তি উপার্জনের জন্য প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং ব্যবসাসহ নানা কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। কেউ কেউ জড়িত হন প্রশ্নপত্র ফাঁসের মতো জঘন্য কাজে। অর্থ উপার্জন যখন মুখ্য হয়ে ওঠে, তখন নীতি-আদর্শ ও কর্তব্যবোধ মগজ-মননে ঠাঁই না পাওয়াই স্বাভাবিক। এখানেও কিন্তু নিজে বাঁচা অর্থাৎ আত্মস্বার্থচিন্তাই প্রধান অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

ব্যবসা-বাণিজ্য যারা করেন তাদের অনেকের মধ্যেই দেশ-ভাবনা অনুপস্থিত। এরা ভাবেন শুধু নিজেদের মুনাফার কথা। আর এ মুনাফার পরিমাণ বাড়াতে গিয়ে তারা হয় মাপে কম দেন, না হয় পণ্যে ভেজাল দেন, কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করেন। কেউ কেউ প্রবৃত্ত হন চোরাচালানের মতো অপরাধ কর্মে। আজকাল শোনা যায় আমাদের দেশের অনেক বড় বড় ব্যবসায়ী, সরকারি আমলা বিদেশে সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন। বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে কয়েকদিন আগে সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে- ২০০৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত শুধু মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম করার নামে  ৪ হাজার ১৩৫ জন বাংলাদেশি প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ তো শুধু মালয়েশিয়ায়। কানাডা-আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশেও প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে অর্থ। বেআইনিভাবে যারা বিদেশে অর্থ পাচার করে তাদের অন্তরে যে দেশপ্রেম বলতে কিছু নেই তা বলার অপেক্ষা রাখে না। দেশের টাকা দেশে বিনিয়োগ না করে অবৈধ উপায় বিদেশে পাচারের অর্থই হলো ওই অর্থ অবৈধভাবে অর্জিত। রাষ্ট্রকে কর থেকে বঞ্চিত করে এসব ‘আর্থিক-দুর্বৃত্ত’ (ফিন্যান্সিয়াল ক্রিমিনাল) এ অপকর্মটি করে চলেছে। এরাও নিজেকে নিয়েই বিব্রত। অপরের কথা ভাবার সময় তাদের নেই।

সরকারি দফতরে যারা চাকরি করেন তাদের কথা বলা চর্বিত চর্বণের মতোই মনে হবে। ঘুষ-দুর্নীতি সেখানে ক্যান্সারের ন্যায় বাসা বেঁধেছে। বলা হয়ে থাকে সরকারি অফিসের চেয়ার-টেবিলও ঘুষ খায়। মাঝেমধ্যেই পত্রিকায় সরকারি দফতরের কর্মকর্তা-কেরানি-পিয়ন-ড্রাইভারের শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার খবর বের হয়। অনেকদিন আগের কথা। সম্ভবত ১৯৮১ সালে। আমি তখন জয়পুরহাটে থাকি। সেখানকার শহীদ ডাক্তার আবুল কাশেম ময়দানে জাসদের জনসভা হচ্ছিল। প্রধান অতিথি ছিলেন জাসদের তৎকালীন কার্যকরী সভাপতি মির্জা সুলতান রাজা। বক্তৃতায় সরকারি কর্মচারীদের ঘুষ-দুর্নীতির কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘সরকারি কর্মচারীদের কথা আর কী বলব! তাদের কথা হলো- ‘চাকরি করি বেতন পাই, কাজ করি পয়সা খাই’। ৪২ বছর আগে জাসদ নেতা মির্জা সুলতান রাজার সেই উক্তিতে যে এতটুকু অসত্য ছিল না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পরিতাপের বিষয় হলো- তারপর চার দশক আমরা পেরিয়ে এসেছি। দেশের অনেক উন্নতি হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির পরিধি ও পরিমাণও বেড়েছে। আর এসবের মূলে রয়েছে শুধু নিজে বাঁচার সংকীর্ণ চিন্তাভাবনা।

যে রাজনীতিকদের ওপর আমরা ভরসা করি তাদের কজন ভাবেন দেশের কথা, মানুষের কথা? ভোটের সময় যিনি পোস্টারে তাকে ‘ভোট দিয়ে দেশ ও জনগণের খেদমত করার’ সুযোগ দেওয়ার আকুল আবেদন জানান, সে সুযোগটি যখন তিনি পান তখন সব ভুলে যান। তখন দেশ ও দশের কথা তার মনে থাকে না। ভাবনায় থাকে শুধু নিজের এবং স্বজনদের কথা। আমাদের যারা প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন তারা জনসেবা এবং দেশপ্রেমের যে দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন আজকের দিনে তা শুধু বিরলই নয়, অকল্পনীয়ও বটে। কতিপয় রাজনৈতিক নেতা ও জনপ্রতিনিধি সাম্প্রতিককালে এমন সব ন্যক্কারজনক ঘটনার জন্ম দিয়েছেন জনগণ এখন রাজনীতি শব্দটি শুনলেই ভ্রুকুঞ্চিত করে, নাক সিটকায়। রাজনীতির নামাবলি গায়ে দিয়ে একশ্রেণির নীতিনৈতিকতাহীন মানুষ হেন অপকর্ম নেই যা করছেন না। অপরের জমি দখল, টেন্ডারবাজি, ঘুষ, সরকারি প্রকল্পের অর্থ আত্মসাৎ, চোরাকারবার, মাদক পাচারসহ অপরাধের সব শাখা-প্রশাখায় তারা বিচরণ করেন। তাই তো তাদের কেউ খেতাব পান ‘সন্ত্রাসীদের গডফাদার’, আবার কেউ খ্যাতি (?) অর্জন করেন ‘ইয়াবা সম্রাট’-এর। এমনকি খুন-ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধেও তাদের অনেককে লিপ্ত হতে দেখা যায়। আর এসবই তারা করেন নিজে বাঁচার নামতা পড়ার কারণে। মানুষের কল্যাণ এবং দেশের স্বার্থ তাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে স্থান না পাওয়াই এর মূল কারণ। তাদের এ স্বার্থচিন্তার বাই-প্রোডাক্ট সমাজে সন্ত্রাসীদের বাড়-বাড়ন্ত। প্রতিপক্ষকে দমন এবং নিজেদের কর্তৃত্ব-আধিপত্য বজায় রাখতে গিয়ে তারা গুন্ডা পোষেণ। আর পোক্ত খুঁটির জোরে গুন্ডা-মস্তানরাও সবাইকে থোড়াই কেয়ার করে। রাষ্ট্র ও সমাজের নানা স্তরে এমন সব অপকান্ড দেখতে দেখতে সাধারণ মানুষও এখন ‘নিজে বাঁচো’ নীতি অবলম্বন করতে বাধ্য হয়েছে। আগে সমাজে কেউ অন্যায় কাজ করলে অনেকে প্রতিবাদী হতেন। কিন্তু এখন আর তেমনটি দেখা যায় না। কারণ যিনি প্রতিবাদী হন তাকে সীমাহীন লাঞ্ছনা-গঞ্জনার সম্মুখীন হতে হয়। কখনো কখনো জীবনহানির শঙ্কা দেখা দেয়। তাই সবাই ভাবেন, কাজ কী উটকো ঝামেলায় জড়িয়ে? যা হচ্ছে হোক, আমি বাঁচলেই হলো। মানুষের এ অসহায় নির্লিপ্ততা সমাজবিরোধীদের করে তুলেছে অপ্রতিরোধ্য।

সমাজে আজ সৎ মানুষের বড় অভাব এ কথা অনেকেই বলে থাকেন। আত্মকেন্দ্রিকতা ও আত্মস্বার্থচিন্তাই যে একশ্রেণির মানুষকে অসততার পথে ঠেলে দিয়েছে তা বলাই বাহুল্য। যাদের চিন্তা-চেতনায় দেশ ও মানুষের স্থান নেই তারা আপন স্বার্থে হেন কাজ নেই যা করতে পারেন না। প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান (সাংবাদিক-সম্পাদক শফিক রেহমানের পিতা) ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরাসরি শিক্ষক। তিনি তাঁর স্মৃতিকথা ‘শতাব্দীর স্মৃতি’ বইয়ে লিখেছেন- স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু তাঁর এ শ্রদ্ধেয় শিক্ষককে প্রায়ই গাড়ি পাঠিয়ে গণভবনে নিয়ে নানা বিষয়ে পরামর্শ চাইতেন। একদিন তিনি সাইদুর রহমানকে বললেন, ‘স্যার আমাকে ১০০ ভালো মানুষের তালিকা দিন’। প্রিন্সিপাল সাহেব তা দিতে পারেননি। ১৯৭৪ সালে বন্যা ও দুর্ভিক্ষজনিত সংকটময় সময়ে একদিন বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রিয় শিক্ষকের সঙ্গে ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, ‘স্যার শুনে অবাক হবেন যে হাই কোর্টের জজও এর ঊর্ধ্বে নয়’। বঙ্গবন্ধু তাঁকে বলেন, ‘স্যার মনে আছে একবার আপনার কাছে ১০০টি ভালো মানুষের তালিকা চেয়েছিলাম। আপনি আমাকে ভালো মানুষের তালিকাটা কিন্তু দিতে পারেননি।’  সাইদুর রহমান লিখেছেন- ‘সত্যিই সেদিন মুজিবের কথায় আমিও স্বীকার করেছিলাম, দেশে ভালো মানুষের বড় অভাব।’ (পৃষ্ঠা-৮৫, প্রথম সংস্করণ, ১৯৯৫)।

প্রিন্সিপাল সাইদুর রহমান এবং তাঁর ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে দেশে ভালো মানুষের অভাব দেখতে পেয়েছিলেন। সে তুলনায় এখন দেশে ভালো মানুষের মন্বন্তর চলছে বলা নিশ্চয়ই অত্যুক্তি হবে না। কেরানীগঞ্জ গ্র্যাজুয়েটস অ্যাসোসিয়েশন স্লোগান তুলেছিল- নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ। আর এখন সবাই শুধু নিজে বাঁচতে চায়, দেশ বাঁচল কি মরল তাতে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই।  দেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব এ উপলব্ধি কারও মধ্যেই আসছে না। এটাই বোধকরি আমাদের জাতীয় জীবনের এক বড় ট্র্যাজেডি।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য