শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

হত্যার সময় বড়দার দেহে চামড়া ছিল না

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
হত্যার সময় বড়দার দেহে চামড়া ছিল না

হেসে-খেলে আনন্দ-আহ্লাদেই বড় হচ্ছিলাম। অভাব-অনটন কোনো দিন স্পর্শ করেনি। আব্বা নামকরা উকিল, রাজনীতিবিদ, সমাজকর্মী। নড়াইল মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ভাষাসৈনিক, তেভাগার আইন পরামর্শক। মা আপওয়ার নড়াইল শাখার সভানেত্রী। এলাকার সবাই এক নামে চেনে। আব্বা যা রোজগার করতেন কোর্ট থেকে বেরিয়েই তার সিংহভাগ দিয়ে আসতেন পার্টির কাজে। গরিব মানুষের কাছ থেকে মামলার পয়সা নিতেন না। বরং তাদের বাড়ি যাওয়ার ভাড়া দিয়ে দিতেন। আমাদের বেশ কয়েকটি জায়গা ছিল। আব্বা সব কটাই দান করেছিলেন দাতব্য কাজে।

শহরের কেন্দ্রস্থলে দোতলা বাড়ি ‘সাঈফ ভিলা’। এ বাড়ির প্রধান রাজমিস্ত্রি ছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান (লাল মিয়া) কাকুর বাবা মিসির আলী। কাকুও নির্মাণকাজে হাত লাগিয়েছিলেন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে খোয়া আর কয়লা দিয়ে ছবি এঁকে ভরে ফেলেছিলেন বাড়ির চারপাশের দেয়াল। এ গল্প মার কাছে শোনা। এ বাড়িতে এসেছেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কমরেড অমল সেন, অবিভক্ত বাংলার স্পিকার ও মন্ত্রী সৈয়দ নওশের আলীসহ অনেক বড় বড় নেতা। তাদের সঙ্গে এসেছেন কর্মী-সমর্থক। সারা বাড়ি গম গম করত মানুষে। কোনো ভেদাভেদ ছিল না। ছিল না ধর্মের বাছবিচার। সব ধর্মবর্ণের মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে ভাগ করে খেয়ে বড় হচ্ছিলাম আমরা ছয় ভাইবোন। নিজের বলতে কিছু থাকতে হয় তা আমরা শিখিনি। আমাদের শেখায়নি কেউ।

বড়দা সাঈফ মিজানুর রহমানের ডাকনাম দুলু। দাদার জন্মের আগে মা গিয়েছিলেন কলকাতায় মামা সৈয়দ নওশের আলীর বাড়িতে বেড়াতে। সেখানে দেখেছিলেন মহররমের দুলদুল ঘোড়া। তার তেজ মুগ্ধ করেছিল মাকে। ভেবেছিলেন গর্ভের সন্তান হবে এমনই তেজোদীপ্ত, বলবান, ক্ষুরধার, শক্তিমত্ত। নাম রেখেছিলেন দুলদুল। মানুষের মুখে মুখে সেই নাম হয়ে গেল দুলু। ভালো নাম মিজান। মিজান অর্থ তুলাদ-, সত্য আর ন্যায়ের প্রতীক। আমৃত্যু এ নামের সম্মান রেখে গেছেন বড়দা।

বাড়িতে রাজনীতির আলাপ হতো। দেশভাবনা ছিল প্রতিটি সদস্যের অন্তরে। বড়দা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এমএ করে চাকরিতে ঢুকেছেন। সেন্ট্রাল সিভিল সার্ভিসে লিখিত মৌখিক মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল করলেও তাকে পুলিশ ভেরিফিকেশনে আটকে দেওয়া হয়েছে দেশদ্রোহিতার অপরাধে। অভিযোগ গুরুতর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তনকালে মোনেম খানের গাড়িতে ইট ছুড়েছিলেন তিনি। সেই ছবি ক্যামেরাবন্দি হয়েছিল। জাতীয় দৈনিকে ছাপা হয়েছিল পরদিন। শুধু তাই নয়, ১৯৫৬ সালে সামরিক একনায়ক নতুন সংবিধান জারি করলে সে সংবিধানের আওতায় নির্বাচিত হন সাচ্চা পাকিস্তানি মোনেম খান। গণপরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য তিনি রাওয়ালপিন্ডি যাত্রার প্রাক্কালে তেজগাঁও বিমানবন্দরে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের মুখে পড়েন। তার কাছাকাছি পৌঁছে তীব্র নিন্দা ও প্রশ্নবাণে জর্জরিত করেন আবদুর রাজ্জাক, রাশেদ খান মেনন ও সাঈফ মিজান। অতর্কিত এ পরিস্থিতিতে উত্তেজিত খান সাহেবের মাথার টুপি ভূলুণ্ঠিত হয়। পরদিন সেই ছবি সব জাতীয় দৈনিকে ছাপা হয়। কথিত আছে মোনেম খান সেই পত্রিকার কাটিং আনুগত্যের নিদর্শনস্বরূপ তার প্রভু আইয়ুব খানকে দেখিয়েছিলেন। এতকিছু অকাট্য প্রমাণের পর মিজানের কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি হলো না। তবে চাকরি দেওয়া হয় প্রাদেশিক সরকারে। প্রথম পোস্টিং খুলনা। বড়দা সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করলেন। মামলার প্রতিপাদ্য- ‘আমি যদি দেশদ্রোহীই হই তাহলে যে অপরাধে আমাকে কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হলো সেই একই অপরাধ বলবৎ থাকা অবস্থায় কী করে প্রাদেশিক সরকারের চাকরি দেওয়া হলো! তাহলে কি পাকিস্তান অখন্ড দেশ না।’ পাকিস্তানের অখন্ডতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন বড়দা। তিনি যখন শহীদ হন তখনো এ মামলা বলবৎ ছিল। বিশ্বাস করি, বেঁচে থাকলে এ মামলায় জিততেন!

আমাদের সবার বড় বোন। তারপর তিন ভাই। এরপর দুই বোন। একাত্তর সালে দুই ভাই ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বড়দা পিরোজপুরের প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট ও ট্রেজারি অফিসার। আপা কলেজে চাকরি করছেন। আমি ক্লাস টেনে। ছোট বোন মাত্র আট বছরের। ’৬৬-এর উত্তাল ছয় দফা, আগরতলা মামলা, ’৬৯-এর গণআন্দোলনে শহীদ আসাদ ও শামসুজ্জোহার মৃত্যু আমাদের ভারাক্রান্ত করেছে প্রতিনিয়ত। ’৭০-এর নির্বাচন-পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতায় বুঝতে অসুবিধা হয়নি দেশ অনিবার্য পরিণতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে বড়দা এসেছিলেন নড়াইলে। যাওয়ার সময় মাকে বলেছিলেন, পরিস্থিতি খারাপ। সাবধানে থেকো। ছোট বোন হ্যাপী মখমলের জামার বায়না ধরেছিল। দুই বোনকে দুই হাতে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, আসার সময় মখমলের জামা নিয়ে আসবেন। মা বলেছিলেন, সাবধানে থাকিস। বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়া তোর স্বভাব।

বড়দা বলেছিলেন, দেশ ডাকলে সাড়া তো দিতেই হবে মা!

যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। ২১ মাইল রাস্তা কখনো পায়ে হেঁটে, কখনো গরুর গাড়িতে, কখনো ট্রাকে চেপে অন্তঃসত্ত্বা বোন নড়াইল এসেছিল। এক মুহূর্তও তিষ্টোতে পারেনি সেখানে। বাতাসে খবর ভেসে এসেছিল, আমাদের বাড়িতে আগুন দেওয়া হবে। মাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আকাশছোঁয়া আগুনের লেলিহান শিখা দেখেছিলাম। আমাদের বাড়িটা পেট্রল ঢেলে জ্বালানো হচ্ছিল মহাউল্লাসে!

৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ভাষণে বলেছিলেন- ‘তোমাদের যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল’। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন। সেই রাতেই গ্রেফতার হলেন। বড়দা ছিলেন ট্রেজারির দায়িত্বে। তিনি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করলেন। ট্রেজারি খুলে দিলেন। অস্ত্রশস্ত্র, গোলাবারুদ তুলে দিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে। মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে আত্মনিয়োগ করলেন। অ্যাডভোকেট আলী হায়দার খান, সেকেন্ড অফিসার আবদুর রাজ্জাক, এসডিপিও ফয়জুর রহমানসহ কয়েকজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে স্কুলমাঠে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করলেন। তিনি দেশ ছেড়ে যাননি। বঙ্গবন্ধু দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেননি। ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলতে বলেছিলেন। যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে বলেছিলেন। তিনি তাই করেছিলেন। মেজর জলিল ভারতে যেতে চাইলে তাকে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি বড়দাকেও সঙ্গে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। বড়দা বলেছিলেন, ‘সবাই চলে গেলে চলবে কেন। দেশে থেকে তো কাউকে না কাউকে কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু সেই নির্দেশই দিয়ে গেছেন’। অকুতোভয় যোদ্ধা মেজর জিয়াউদ্দিন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অর্থ সাহায্য করেছিলেন। এক সাংবাদিক বন্ধু পাকিস্তানিদের নৃশংস নির্যাতনের ফুটেজসহ ঢাকা থেকে অনেক কষ্টে পিরোজপুরে এলে তাকে ভারতে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। সেই সাংবাদিক ভারতে পৌঁছে বিদেশের সংবাদপত্রে ছবিগুলো প্রকাশ করলে সারা বিশ্ব কেঁপে ওঠে পাকিস্তানিদের পৈশাচিকতায়! ফাঁস হয়ে যায় পাকিস্তানিদের নির্যাতনের চালচিত্র।

ছাত্রজীবনে বড়দা ছিলেন ফজলুল হক হলের আবাসিক ছাত্র। ছিলেন ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, হলের সাহিত্য ও পত্রিকা সম্পাদক। বঙ্গবন্ধু তাকে স্নেহ করতেন। প্রয়াত পানিসম্পদমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে হল ক্যাবিনেটে সভাপতি পদে নির্বাচন করে দলীয় ষড়যন্ত্রে সামান্য কয়েক ভোটে হেরে গিয়েছিলেন। তিনি তো আগে থেকেই চিহ্নিত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে তার সরাসরি অংশ নেওয়ার বিষয়টি দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। আর ওই এলাকায় ছিল শান্তি কমিটির সভাপতি খান মোহাম্মদ আফজালের মতো স্বাধীনতাবিরোধী। পিরোজপুরের ত্রাস দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বাড়ি পাশেই। সেদিন ৫ মে ’৭১। যুগপৎ নৌ বিমান সড়ক হামলা হয় পিরোজপুরে। শহরের প্রবেশমুখে অনেকক্ষণ প্রতিরোধ যুদ্ধের পর এক পর্যায়ে ভেঙে পড়ে প্রতিরোধব্যূহ। ধরা পড়েন বড়দা। পাকিস্তানিরা তাকে জিপের চাকায় বেঁধে শহরের এবড়ো-খেবড়ো রাস্তা দিয়ে ফুলস্পিডে জিপ চালিয়ে বলেশ্বর নদীর তীরে দাঁড় করিয়ে বলে- ‘বল পাকিস্তান জিন্দাবাদ’। বড়দা সর্বশক্তি দিয়ে উচ্চারণ করেন, ‘জয় বাংলা’। বুলেটে বুলেটে ঝাঁজরা করে ফেলে তার দেহ। ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় নদীতে। তার মৃতদেহ আমরা পাইনি। এ দেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইলের কোথাও তার কোনো কবর নেই। যেখানে আমরা দুই ফোঁটা চোখের জল ফেলতে পারি। তার কোনো সন্তানও নেই যার মাঝে তাকে খুঁজতে পারি। ১৭৫৭ সালে পলাশীর আম্রকাননে পরাজিত সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করার পর এভাবেই মুর্শিদাবাদের রাস্তা দিয়ে টানা হয়েছিল। পার্থক্য তিনি ছিলেন মৃত আর বড়দা ছিলেন জীবিত! বাতাসে ভেসে ভেসে এ খবর যখন আমাদের কাছে আসে আমরা তখন উদ্বাস্তু। পালিয়ে বেড়াচ্ছি এ গ্রাম থেকে ও গ্রামে। মানুষের ভালোবাসা আর দয়ায় বেঁচে আছি। মা ছুটে গিয়েছিলেন পিরোজপুরে বড়দার বাসায়। খুঁজেছিলেন পিরোজপুরের অলিগলি। দ্বারে দ্বারে ঘুরেছিলেন সঠিক খবরের আশায়। মার চোখের জলে কেঁদে উঠেছিল পিরোজপুরের মাটি। আমরাও বহুদিন আশায় আশায় ছিলাম, এই বুঝি বড়দার পদশব্দ শুনতে পাব!  মাঝে মাঝে ভাবি, এ মৃত্যুর কি কোনো প্রয়োজন ছিল! পরিবারের বড় ছেলে শহীদ হলে সে পরিবারের পাঁজর ভেঙে যায়। আমাদেরও গিয়েছিল। নিঃস্ব হয়ে গিয়েছিলাম আমরা। লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, আব্বার প্র্যাকটিস ছেড়ে দেওয়া, ভাইয়েরা ছাত্র, সে এক দুর্ভার সময় আমাদের! সরকার, প্রশাসন, জনগণ কেউই আমাদের কোনো খবর নেয়নি। তখন দশভূজার মতো এগিয়ে এসেছিল বড় বোন। আমাদের আপা কে এফ সুফিয়া বেগম বুলবুল। যিনি একজন ভাষাসৈনিক। বড়দা তো পারতেন নিজের স্বার্থটা দেখতে। ভারতে অথবা প্রত্যন্ত কোনো নিরাপদ এলাকায় পাড়ি জমাতে। সবাই তো ভারতে গিয়ে অবদান রাখেনি। জহির রায়হানের মতো ‘স্টপ জেনোসাইড’ বানিয়ে বিশ্ববিবেক কাঁপায়নি! স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে অংশ নেয়নি। প্রশিক্ষণ নিয়ে যুদ্ধ করেনি। অনেকে ছিল দুধে-ভাতে রমরমা। শুধু সীমান্ত পার হওয়ার কারণে বনে গেছে মুক্তিযোদ্ধা। সনদ পেয়ে হয়েছে বীর। কারও কারও গায়ে যুদ্ধের আঁচড়টিও লাগেনি। আর এ দেশের লুঙ্গি পরা, মালকোচা মারা মুক্তিযোদ্ধারা ভাতের অভাবে কাঁদে! দেশ স্বাধীন হলে অনেকের মতো বিজয়ীর বেশে পতাকা উড়িয়ে দেশে আসতে পারতেন বড়দা। কেন করলেন না! করলেন না কারণ দেশকে ভালোবেসেছিলেন প্রাণের চেয়ে বেশি!

বড়দা একজন নামকরা লেখক। ইংরেজি বাংলা দুই ভাষায় অর্থনীতির বই প্রকাশ হয়েছিল ১০টি। সে সময়ের সবকটি দৈনিকে নিয়মিত লিখতেন গল্প কবিতা। শহীদ হওয়ার সময় লিখছিলেন বিশাল ক্যানভাসের রাজনৈতিক নাটক ‘ক্রান্তিকালের আকাশ’। নাটক করতেন, রেডিওতে কথিকা পড়তেন। সাহিত্যিক রশীদ হায়দার ছিলেন তার রুমমেট, কবি আসাদ চৌধুরী আর তিনি একই কলেজে পড়াতেন। বেঁচে থাকলে তাদের মতো একজন বড় লেখক হতে পারতেন। হয়তো হতে পারতেন একজন মন্ত্রী। তার বন্ধু আবদুর রাজ্জাক, রাশেদ খান মেনন মন্ত্রী হয়েছেন। হতে পারতেন বন্ধু সৈয়দ রেজাউল হায়াতের মতো একজন স্মরণযোগ্য আমলা। হতে পারতেন একজন নামকরা অর্থনীতিবিদ। তার বন্ধু ড. মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন হয়েছেন। কিন্তু তিনি কিছুই হলেন না, নিজের কথা ভাবলেন না, পরিবারের কথা ভাবলেন না, ভাবলেন দেশের কথা, বঙ্গবন্ধুর কথা! শহীদ হলেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একদিন আমাকে বলেছিলেন, ‘সাঈফ মিজানকে এতটা টর্চার করা হয়েছিল যে তার শরীরে চামড়া ছিল না’। সেদিন তাঁর মুখ থেকে এ কথা শুনে আমি চোখের জলে ভেসেছিলাম। তিনি আমার চোখের জল মুছিয়ে দিয়েছিলেন। বড়দার বন্ধুরা সবাই বিখ্যাত। কেউ মন্ত্রী, কেউ সচিব, কেউ লেখক, বুদ্ধিজীবী। তাদের সবাই বড়দাকে মনে রেখেছেন কি না জানি না।

তবে দেরিতে হলেও তার আত্মত্যাগের  স্বীকৃতি মিলেছে। ডাকটিকিট বেরিয়েছে, সেমিনার কক্ষ হয়েছে, রাস্তা হয়েছে এবং শেষাবধি ২০১৪ সালে স্বাধীনতা পদক। এর কোনোটিই আমার বাবা-মা দেখে যেতে পারেননি। তারপরও মুক্তিযুদ্ধের সরকার ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা