শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

বিচারপতি এ এন এম বসির উল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর একটি পক্ষ যে ক্ষোভ নিয়ে হাই কোর্টে আসে, সে মামলা দায়েরের সময় বা শুরুতে ক্ষোভের বিষয়ে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়ে থাকে। যেমন জামিন খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে মিস কেস দায়ের করলে জামিন পেয়ে থাকে। দন্ডের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আপিল দায়ের করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুব গুরুতর অপরাধ বাদে অন্য  অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পেয়ে থাকে এবং কোনো আদেশ বা রায়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬১(ক) ধারায় মামলা করলে স্টে বা ক্ষেত্রমতে জামিন পেয়ে থাকে।  এভাবে প্রাথমিকভাবে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পাওয়ার কারণে পরবর্তীতে ঝুঁকি নিয়ে আপিল, রিভিশন বা ৫৬১(ক) ধারার মিস কেসগুলো শুনানি করতে চায় না।

জামিনের মিস কেসগুলোর বেলায়ও আসামি জামিন পাওয়ার পর শুনানির জন্য কোনো আগ্রহ দেখায় না। জামিনের মিস কেসগুলো ইতোমধ্যে সব ফৌজদারি বেঞ্চ পর্যায়ক্রমে শুনানি করে পরিস্থিতি হাই কোর্ট বিভাগের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফৌজদারি আপিল দায়ের করে আপিলকারী জামিনে মুক্ত হওয়ার পর আপিল শুনানির ঝুঁকি সে নিতে চায় না। আসামি আপিলকারী ভালোভাবেই জানে, আপিলটি শুনানি অন্তে খারিজ হলে তাকে আবার জেলে যেতে হবে। তাই আপিলকারী আপিলের শুনানি না করে এটিকে ফেলে রাখতে চায়। একই ধরনের বক্তব্য বা ব্যাখ্যা অন্য সব ফৌজদারি মামলার বিষয়ে প্রযোজ্য। ফলে হাই কোর্টে ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর আপিলকারী পক্ষ শুনানি করতে মোটেও আগ্রহী নয়, যার ফলে পেন্ডিং আপিল ও ফৌজদারি রিভিশনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।

হাই কোর্ট বিভাগে মামলা শুনানি করার জন্য ফিক্স করতে হলে তার জন্য সিøপ দিতে হয়। বেশির ভাগ ফৌজদারি মামলা ব্যক্তি কর্তৃক দায়ের করা হয়, যার অপর পক্ষ থাকে রাষ্ট্র। ফৌজদারি মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিম্ন আদালতে যে আসামি ছিল হাই কোর্টের মামলায় সে আপিলকারী বা দরখাস্তকারী। আমি আগেই উল্লেখ করেছি, আপিলকারী বা দরখাস্তকারী মামলা ফিক্স করতে মোটেও উৎসাহী নয়। এরকম ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা ফিক্স করা উচিত। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ দেখা যায় না। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে মামলা ফিক্স করতে হলে তার কাছে মামলার তথ্য থাকা প্রয়োজন। আমার বিবেচনায় সব ফৌজদারি ও রিট মামলার হালনাগাদ তথ্য রাষ্ট্রপক্ষের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার অফিসে থাকা প্রয়োজন।

রিট মামলার বিষয়ে একটু ভিন্ন অবস্থা পরিলক্ষিত হচ্ছে হাই কোর্ট বিভাগে। রিট মামলা দায়েরের পর অনেক সময় দরখাস্তকারী অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার পেলেও চূড়ান্তভাবে রিটের শুনানির বিষয়ে পক্ষদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। উপরন্তু রিটের প্রতিপক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে ক্ষতিগ্রস্ত বিধায় তার পক্ষ থেকেও শুনানি করার তাগিদ থাকে। কিন্তু রিট শুনানিতে সময় বেশি প্রয়োজন হয় বিধায় আনুপাতিক হারে রিট বেঞ্চের সংখ্যা বেশি।

২০২১ সালের শেষ কর্মদিবসে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট বিভাগে ৮৮,৩৭৭টি দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা, ৩,১২,৬৭০টি ফৌজদারি মামলা, ৯৭,০৭৯টি রিট মামলা ও ১৪,৪৫০টি আদি এখতিয়ারের মামলা বিচারাধীন ছিল। অর্থাৎ এই চার প্রকৃতির মোট ৫,১২,৫৭৬টি মামলা বিচারাধীন ছিল। আমরা সমস্ত মামলাকে এর প্রকৃতি অনুসারে শতকরা হিসেবে দেখাতে চাই। সেই ক্ষেত্রে দেখা যায়, দেওয়ানি মামলা মোট মামলার ১৭%, ফৌজদারি মামলা ৬১%, রিট মামলা ১৯% এবং আদি এখতিয়ারের মামলা ৩%। হাই কোর্ট বিভাগে কোন প্রকৃতির মামলার জন্য কতটি বেঞ্চ থাকবে বিষয়টি নির্ধারণ করার জন্য মামলার প্রকৃতি ও সংখ্যা বিবেচনা করা যেতে পারে। আপিল বিভাগে ও হাই কোর্ট বিভাগে যে পরিমাণ মামলা প্রতি বছর দায়ের হয় সেই পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি মামলা যদি নিষ্পত্তি করা যায়, কেবল তখনই মামলা জমবে না বরং আস্তে আস্তে কমে যাবে। উভয় বিভাগের মধ্যে আপিল বিভাগের গড় নিষ্পত্তি ভালো। বিগত পাঁচ বছরের আপিল বিভাগে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির একটি ছোট হিসাব এখানে তুলে ধরলাম। (২০২০ ও ২০২১ সালে করোনাভাইরাসের জন্য কোর্টের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘিœত ছিল বিধায় ওই সাল দুটিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

ওপরে বর্ণিত পাঁচ বছরের নিষ্পত্তির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আপিল বিভাগে এক বছরে যে মামলা দায়ের হয় তার সিংহ ভাগ মামলাই ওই বছর নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এমনকি ২০১৫ সালে দায়েরের প্রায় সোয়া গুণ মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এটি একটি অনবদ্য এবং অনুসরণীয় ঘটনা। এ ট্রেন্ড বহাল থাকলে আপিল বিভাগে কোনো মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় জমে থাকবে না।

হাই কোর্ট বিভাগে একটি বছরে যে মামলা দায়ের হয় গড়ে তার অর্ধেক মামলাও নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। অবশ্য ২০১৯ সালে ব্যতিক্রম ধর্মী চিত্র পাওয়া যাচ্ছে। ওই বছর দায়েরের চেয়ে অনেক বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। ওই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে পেন্ডিং মামলার সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহান প্রদেশে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় এবং ১৮-০৩-২০২০ তারিখে করোনাভাইরাসে প্রথম একজন মারা যায়। করোনাভাইরাসের জন্য ২০২০ ও ২০২১ সালে স্বাভাবিকভাবে কোর্টের কাজকর্ম করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু ইতোমধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোর্টের কাজ পরিচালনার জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৯ মে, ২০২০ তারিখে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ নং- ১, ২০২০ জারি করেন। এই অধ্যাদেশ ছিল আইনের জগতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। অধ্যাদেশের ফলে করোনা মহামারির মধ্যে শারীরিক উপস্থিতি এড়িয়ে ব্যক্তি ও সাক্ষীগণের ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সব কোর্টে কার্য পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে অধ্যাদেশটি পার্লামেন্ট কর্তৃক আইনে পরিণত হয়। ০৯-০৭-২০২০ তারিখ আইনটি ২০২০ সালের ১১ নং আইন হিসেবে পাস হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে এই আইনের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগ বেশ কয়েক মাস ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনা করে।

ভার্চুয়াল পদ্ধতির মাধ্যমে কোর্টের কার্যক্রম চালু রাখায় ২০২০ ও ২০২১ সালে অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এই কোর্ট সম্পর্কে অ্যাডভোকেটগণের এবং মামলার পক্ষগণের মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তবে বেশির ভাগ মানুষ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিল। যারা প্রবীণ আইনজীবী তারা বাসায় বসে ধীরস্থিরভাবে এই কোর্টে অংশগ্রহণ করতে পারায় খুশি ছিলেন। এমনকি অনেকে বিদেশে বসে এই কোর্টের কাজে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আর একটি সুবিধা ছিল একটি কোর্ট থেকে সহজেই অন্য কোর্টে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব ছিল। যেটি শারীরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তখনকার শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল কোর্ট থাকার কারণে অনেক বিচারপ্রার্থী কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়েছে যার ফলে জনগণ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিলন।

এবার আইনজীবী প্রসঙ্গে দু-একটি কথা বলতে চাই। আইনজীবী পেশা একটি মহৎ পেশা। যারা বিচার অঙ্গন এবং বিচার বিভাগের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাংলাদেশের শিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিবান পরিবারের সদস্যগণ এই পেশায় যুক্ত হচ্ছে। আইনজীবী থেকেই বিচারপতি এবং বিচারক নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে তারাই বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হন। মামলা পরিচালায় আইনজীবীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৭০ হাজার আইনজীবী বিভিন্ন কোর্টে কাজ করে যাচ্ছেন। এই বিপুলসংখ্যক আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ ৮২টি আইনজীবী সমিতির অন্তর্ভুক্ত। তাদের সর্বোচ্চ সংগঠন বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। আইনের ওপর শিক্ষা গ্রহণ শেষে নবীন বয়সে আইনজীবীগণ এ পেশায় যুক্ত হন। বর্তমানে দেশ ও সমাজের চাহিদা অনুসারে নতুন নতুন আইন হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত আইন খুব সহজ নয় যে, এটি সহজেই ভালোভাবে হৃদয়ঙ্গম করা যায়। আমি দীর্ঘ ৪১ বছরের বিচারক জীবনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বাদে অন্য কোনো বারে আইনজীবীদের দক্ষতা বা পেশাগত মান বাড়ানোর জন্য কোনো সেমিনার বা আলোচনা সভা হতে দেখিনি। কিন্তু আইনবিষয়ক আলোচনা বাদে অন্য আলোচনা সভা হতে যে দেখিনি এমন নয়। এর উত্তরে অনেকে হয়তো বলবেন, কোর্টই আইনজীবীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও শিক্ষালয়। আমি এর সঙ্গে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ না করলেও আমার মনে হয় আইনজীবীদের পেশাগত মান ও আইনের সঠিক প্রয়োগ সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের উদ্যোগে এবং বার সমিতিগুলোর উদ্যোগে কমপক্ষে নবীন আইনজীবীদের জন্য নিয়মিত নতুন নতুন আইন ও জটিল আইনের ওপর সেমিনার বা প্রশিক্ষণ আয়োজন করা দরকার। এর ফলে বিচারে বিভ্রাট অনেক অংশে কমবে বলে আমার বিশ্বাস।

২০২০ ও ২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের জন্য আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মামলা উভয় বিভাগ কর্তৃক নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে প্রায় ৫ লাখের বেশি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে যে সংখ্যক বিচারপতি আছেন, তারা যদি শুধু এই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করেন তাতেও ১০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। কিন্তু শুধু বিচারাধীন মামলা নিষ্পত্তি করলে চলবে না, প্রতি বছর গড়ে ৭০ থেকে ৮০ হাজার মামলা হাই কোর্ট বিভাগে যুক্ত হচ্ছে। সে মামলাও নিষ্পত্তি করতে হবে। তাই আমার বিবেচনায় নিষ্পত্তির হার বাড়াতে হলে সর্বপ্রথম বিচারপতির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ সেটি হতে পারে স্টে, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বা জামিন কোনোভাবেই সীমাহীন সময়ের জন্য চলতে দেওয়া যাবে না। তার একটি সর্বোচ্চ সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সেটি হতে পারে, ৫, ৭ কিংবা ১০ বছর। এই সময়সীমার মধ্যে মূল প্রসিডিংয়ের শুনানি বা নিষ্পত্তি না করলে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের কার্যকারিতা লোপ পাবে। এ রকম বাধ্যবাধকতা থাকলে পক্ষগণ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে মামলা শুনানি করার তাগিদ অনুভব করবে।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি যদি মাঝেমধ্যে একই ধরনের বেঞ্চের বিচারপতিগণের সঙ্গে বসেন, সে ক্ষেত্রে বিচারপতিগণ কাজ করতে গিয়ে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন সেগুলোর ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পাবেন এবং এর ফলে বিচার নিষ্পত্তির অনেক বাধাই দূর হবে। প্রধান বিচারপতি দ্রুত নিষ্পত্তির যেকোনো অন্তরায়কে সঠিক ও কার্যকরভাবে দূর করতে সক্ষম। বেঞ্চ গঠন প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার।  তিনি অবশ্যই তাঁর বিবেচনা মতো বেঞ্চ গঠন করবেন। কিন্তু বেঞ্চ ঘন ঘন পুনর্গঠন করলে শুনানি বাধাগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে গণমানুষের আশা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। বিলম্বিত বিচারের দুর্ভোগ যেন একজন নাগরিককেও ভোগ করতে না হয়, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে।  বিলম্বিত বিচার, বিচার অস্বীকার করার শামিল, এই সর্বজনীন স্লোগান আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের গতিশীল নেতৃত্বের জন্য অকার্যকরী স্লোগানে পরিণত হোক। সুপ্রিম কোর্ট তার ন্যায়, স্বচ্ছ ও গতিশীল বিচার কাজের মাধ্যমে মানুষের মনে ন্যায়বিচারের মূর্তপ্রতীক হিসেবে বিবেচিত হোক-সেটাই কাম্য।

লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম