শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

বিচারপতি এ এন এম বসির উল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর একটি পক্ষ যে ক্ষোভ নিয়ে হাই কোর্টে আসে, সে মামলা দায়েরের সময় বা শুরুতে ক্ষোভের বিষয়ে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়ে থাকে। যেমন জামিন খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে মিস কেস দায়ের করলে জামিন পেয়ে থাকে। দন্ডের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আপিল দায়ের করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুব গুরুতর অপরাধ বাদে অন্য  অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পেয়ে থাকে এবং কোনো আদেশ বা রায়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬১(ক) ধারায় মামলা করলে স্টে বা ক্ষেত্রমতে জামিন পেয়ে থাকে।  এভাবে প্রাথমিকভাবে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পাওয়ার কারণে পরবর্তীতে ঝুঁকি নিয়ে আপিল, রিভিশন বা ৫৬১(ক) ধারার মিস কেসগুলো শুনানি করতে চায় না।

জামিনের মিস কেসগুলোর বেলায়ও আসামি জামিন পাওয়ার পর শুনানির জন্য কোনো আগ্রহ দেখায় না। জামিনের মিস কেসগুলো ইতোমধ্যে সব ফৌজদারি বেঞ্চ পর্যায়ক্রমে শুনানি করে পরিস্থিতি হাই কোর্ট বিভাগের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফৌজদারি আপিল দায়ের করে আপিলকারী জামিনে মুক্ত হওয়ার পর আপিল শুনানির ঝুঁকি সে নিতে চায় না। আসামি আপিলকারী ভালোভাবেই জানে, আপিলটি শুনানি অন্তে খারিজ হলে তাকে আবার জেলে যেতে হবে। তাই আপিলকারী আপিলের শুনানি না করে এটিকে ফেলে রাখতে চায়। একই ধরনের বক্তব্য বা ব্যাখ্যা অন্য সব ফৌজদারি মামলার বিষয়ে প্রযোজ্য। ফলে হাই কোর্টে ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর আপিলকারী পক্ষ শুনানি করতে মোটেও আগ্রহী নয়, যার ফলে পেন্ডিং আপিল ও ফৌজদারি রিভিশনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।

হাই কোর্ট বিভাগে মামলা শুনানি করার জন্য ফিক্স করতে হলে তার জন্য সিøপ দিতে হয়। বেশির ভাগ ফৌজদারি মামলা ব্যক্তি কর্তৃক দায়ের করা হয়, যার অপর পক্ষ থাকে রাষ্ট্র। ফৌজদারি মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিম্ন আদালতে যে আসামি ছিল হাই কোর্টের মামলায় সে আপিলকারী বা দরখাস্তকারী। আমি আগেই উল্লেখ করেছি, আপিলকারী বা দরখাস্তকারী মামলা ফিক্স করতে মোটেও উৎসাহী নয়। এরকম ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা ফিক্স করা উচিত। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ দেখা যায় না। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে মামলা ফিক্স করতে হলে তার কাছে মামলার তথ্য থাকা প্রয়োজন। আমার বিবেচনায় সব ফৌজদারি ও রিট মামলার হালনাগাদ তথ্য রাষ্ট্রপক্ষের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার অফিসে থাকা প্রয়োজন।

রিট মামলার বিষয়ে একটু ভিন্ন অবস্থা পরিলক্ষিত হচ্ছে হাই কোর্ট বিভাগে। রিট মামলা দায়েরের পর অনেক সময় দরখাস্তকারী অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার পেলেও চূড়ান্তভাবে রিটের শুনানির বিষয়ে পক্ষদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। উপরন্তু রিটের প্রতিপক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে ক্ষতিগ্রস্ত বিধায় তার পক্ষ থেকেও শুনানি করার তাগিদ থাকে। কিন্তু রিট শুনানিতে সময় বেশি প্রয়োজন হয় বিধায় আনুপাতিক হারে রিট বেঞ্চের সংখ্যা বেশি।

২০২১ সালের শেষ কর্মদিবসে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট বিভাগে ৮৮,৩৭৭টি দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা, ৩,১২,৬৭০টি ফৌজদারি মামলা, ৯৭,০৭৯টি রিট মামলা ও ১৪,৪৫০টি আদি এখতিয়ারের মামলা বিচারাধীন ছিল। অর্থাৎ এই চার প্রকৃতির মোট ৫,১২,৫৭৬টি মামলা বিচারাধীন ছিল। আমরা সমস্ত মামলাকে এর প্রকৃতি অনুসারে শতকরা হিসেবে দেখাতে চাই। সেই ক্ষেত্রে দেখা যায়, দেওয়ানি মামলা মোট মামলার ১৭%, ফৌজদারি মামলা ৬১%, রিট মামলা ১৯% এবং আদি এখতিয়ারের মামলা ৩%। হাই কোর্ট বিভাগে কোন প্রকৃতির মামলার জন্য কতটি বেঞ্চ থাকবে বিষয়টি নির্ধারণ করার জন্য মামলার প্রকৃতি ও সংখ্যা বিবেচনা করা যেতে পারে। আপিল বিভাগে ও হাই কোর্ট বিভাগে যে পরিমাণ মামলা প্রতি বছর দায়ের হয় সেই পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি মামলা যদি নিষ্পত্তি করা যায়, কেবল তখনই মামলা জমবে না বরং আস্তে আস্তে কমে যাবে। উভয় বিভাগের মধ্যে আপিল বিভাগের গড় নিষ্পত্তি ভালো। বিগত পাঁচ বছরের আপিল বিভাগে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির একটি ছোট হিসাব এখানে তুলে ধরলাম। (২০২০ ও ২০২১ সালে করোনাভাইরাসের জন্য কোর্টের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘিœত ছিল বিধায় ওই সাল দুটিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

ওপরে বর্ণিত পাঁচ বছরের নিষ্পত্তির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আপিল বিভাগে এক বছরে যে মামলা দায়ের হয় তার সিংহ ভাগ মামলাই ওই বছর নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এমনকি ২০১৫ সালে দায়েরের প্রায় সোয়া গুণ মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এটি একটি অনবদ্য এবং অনুসরণীয় ঘটনা। এ ট্রেন্ড বহাল থাকলে আপিল বিভাগে কোনো মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় জমে থাকবে না।

হাই কোর্ট বিভাগে একটি বছরে যে মামলা দায়ের হয় গড়ে তার অর্ধেক মামলাও নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। অবশ্য ২০১৯ সালে ব্যতিক্রম ধর্মী চিত্র পাওয়া যাচ্ছে। ওই বছর দায়েরের চেয়ে অনেক বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। ওই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে পেন্ডিং মামলার সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহান প্রদেশে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় এবং ১৮-০৩-২০২০ তারিখে করোনাভাইরাসে প্রথম একজন মারা যায়। করোনাভাইরাসের জন্য ২০২০ ও ২০২১ সালে স্বাভাবিকভাবে কোর্টের কাজকর্ম করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু ইতোমধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোর্টের কাজ পরিচালনার জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৯ মে, ২০২০ তারিখে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ নং- ১, ২০২০ জারি করেন। এই অধ্যাদেশ ছিল আইনের জগতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। অধ্যাদেশের ফলে করোনা মহামারির মধ্যে শারীরিক উপস্থিতি এড়িয়ে ব্যক্তি ও সাক্ষীগণের ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সব কোর্টে কার্য পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে অধ্যাদেশটি পার্লামেন্ট কর্তৃক আইনে পরিণত হয়। ০৯-০৭-২০২০ তারিখ আইনটি ২০২০ সালের ১১ নং আইন হিসেবে পাস হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে এই আইনের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগ বেশ কয়েক মাস ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনা করে।

ভার্চুয়াল পদ্ধতির মাধ্যমে কোর্টের কার্যক্রম চালু রাখায় ২০২০ ও ২০২১ সালে অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এই কোর্ট সম্পর্কে অ্যাডভোকেটগণের এবং মামলার পক্ষগণের মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তবে বেশির ভাগ মানুষ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিল। যারা প্রবীণ আইনজীবী তারা বাসায় বসে ধীরস্থিরভাবে এই কোর্টে অংশগ্রহণ করতে পারায় খুশি ছিলেন। এমনকি অনেকে বিদেশে বসে এই কোর্টের কাজে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আর একটি সুবিধা ছিল একটি কোর্ট থেকে সহজেই অন্য কোর্টে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব ছিল। যেটি শারীরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তখনকার শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল কোর্ট থাকার কারণে অনেক বিচারপ্রার্থী কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়েছে যার ফলে জনগণ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিলন।

এবার আইনজীবী প্রসঙ্গে দু-একটি কথা বলতে চাই। আইনজীবী পেশা একটি মহৎ পেশা। যারা বিচার অঙ্গন এবং বিচার বিভাগের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাংলাদেশের শিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিবান পরিবারের সদস্যগণ এই পেশায় যুক্ত হচ্ছে। আইনজীবী থেকেই বিচারপতি এবং বিচারক নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে তারাই বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হন। মামলা পরিচালায় আইনজীবীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৭০ হাজার আইনজীবী বিভিন্ন কোর্টে কাজ করে যাচ্ছেন। এই বিপুলসংখ্যক আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ ৮২টি আইনজীবী সমিতির অন্তর্ভুক্ত। তাদের সর্বোচ্চ সংগঠন বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। আইনের ওপর শিক্ষা গ্রহণ শেষে নবীন বয়সে আইনজীবীগণ এ পেশায় যুক্ত হন। বর্তমানে দেশ ও সমাজের চাহিদা অনুসারে নতুন নতুন আইন হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত আইন খুব সহজ নয় যে, এটি সহজেই ভালোভাবে হৃদয়ঙ্গম করা যায়। আমি দীর্ঘ ৪১ বছরের বিচারক জীবনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বাদে অন্য কোনো বারে আইনজীবীদের দক্ষতা বা পেশাগত মান বাড়ানোর জন্য কোনো সেমিনার বা আলোচনা সভা হতে দেখিনি। কিন্তু আইনবিষয়ক আলোচনা বাদে অন্য আলোচনা সভা হতে যে দেখিনি এমন নয়। এর উত্তরে অনেকে হয়তো বলবেন, কোর্টই আইনজীবীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও শিক্ষালয়। আমি এর সঙ্গে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ না করলেও আমার মনে হয় আইনজীবীদের পেশাগত মান ও আইনের সঠিক প্রয়োগ সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের উদ্যোগে এবং বার সমিতিগুলোর উদ্যোগে কমপক্ষে নবীন আইনজীবীদের জন্য নিয়মিত নতুন নতুন আইন ও জটিল আইনের ওপর সেমিনার বা প্রশিক্ষণ আয়োজন করা দরকার। এর ফলে বিচারে বিভ্রাট অনেক অংশে কমবে বলে আমার বিশ্বাস।

২০২০ ও ২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের জন্য আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মামলা উভয় বিভাগ কর্তৃক নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে প্রায় ৫ লাখের বেশি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে যে সংখ্যক বিচারপতি আছেন, তারা যদি শুধু এই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করেন তাতেও ১০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। কিন্তু শুধু বিচারাধীন মামলা নিষ্পত্তি করলে চলবে না, প্রতি বছর গড়ে ৭০ থেকে ৮০ হাজার মামলা হাই কোর্ট বিভাগে যুক্ত হচ্ছে। সে মামলাও নিষ্পত্তি করতে হবে। তাই আমার বিবেচনায় নিষ্পত্তির হার বাড়াতে হলে সর্বপ্রথম বিচারপতির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ সেটি হতে পারে স্টে, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বা জামিন কোনোভাবেই সীমাহীন সময়ের জন্য চলতে দেওয়া যাবে না। তার একটি সর্বোচ্চ সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সেটি হতে পারে, ৫, ৭ কিংবা ১০ বছর। এই সময়সীমার মধ্যে মূল প্রসিডিংয়ের শুনানি বা নিষ্পত্তি না করলে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের কার্যকারিতা লোপ পাবে। এ রকম বাধ্যবাধকতা থাকলে পক্ষগণ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে মামলা শুনানি করার তাগিদ অনুভব করবে।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি যদি মাঝেমধ্যে একই ধরনের বেঞ্চের বিচারপতিগণের সঙ্গে বসেন, সে ক্ষেত্রে বিচারপতিগণ কাজ করতে গিয়ে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন সেগুলোর ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পাবেন এবং এর ফলে বিচার নিষ্পত্তির অনেক বাধাই দূর হবে। প্রধান বিচারপতি দ্রুত নিষ্পত্তির যেকোনো অন্তরায়কে সঠিক ও কার্যকরভাবে দূর করতে সক্ষম। বেঞ্চ গঠন প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার।  তিনি অবশ্যই তাঁর বিবেচনা মতো বেঞ্চ গঠন করবেন। কিন্তু বেঞ্চ ঘন ঘন পুনর্গঠন করলে শুনানি বাধাগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে গণমানুষের আশা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। বিলম্বিত বিচারের দুর্ভোগ যেন একজন নাগরিককেও ভোগ করতে না হয়, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে।  বিলম্বিত বিচার, বিচার অস্বীকার করার শামিল, এই সর্বজনীন স্লোগান আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের গতিশীল নেতৃত্বের জন্য অকার্যকরী স্লোগানে পরিণত হোক। সুপ্রিম কোর্ট তার ন্যায়, স্বচ্ছ ও গতিশীল বিচার কাজের মাধ্যমে মানুষের মনে ন্যায়বিচারের মূর্তপ্রতীক হিসেবে বিবেচিত হোক-সেটাই কাম্য।

লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা