শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

বিচারপতি এ এন এম বসির উল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর একটি পক্ষ যে ক্ষোভ নিয়ে হাই কোর্টে আসে, সে মামলা দায়েরের সময় বা শুরুতে ক্ষোভের বিষয়ে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়ে থাকে। যেমন জামিন খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে মিস কেস দায়ের করলে জামিন পেয়ে থাকে। দন্ডের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আপিল দায়ের করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুব গুরুতর অপরাধ বাদে অন্য  অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পেয়ে থাকে এবং কোনো আদেশ বা রায়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬১(ক) ধারায় মামলা করলে স্টে বা ক্ষেত্রমতে জামিন পেয়ে থাকে।  এভাবে প্রাথমিকভাবে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পাওয়ার কারণে পরবর্তীতে ঝুঁকি নিয়ে আপিল, রিভিশন বা ৫৬১(ক) ধারার মিস কেসগুলো শুনানি করতে চায় না।

জামিনের মিস কেসগুলোর বেলায়ও আসামি জামিন পাওয়ার পর শুনানির জন্য কোনো আগ্রহ দেখায় না। জামিনের মিস কেসগুলো ইতোমধ্যে সব ফৌজদারি বেঞ্চ পর্যায়ক্রমে শুনানি করে পরিস্থিতি হাই কোর্ট বিভাগের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফৌজদারি আপিল দায়ের করে আপিলকারী জামিনে মুক্ত হওয়ার পর আপিল শুনানির ঝুঁকি সে নিতে চায় না। আসামি আপিলকারী ভালোভাবেই জানে, আপিলটি শুনানি অন্তে খারিজ হলে তাকে আবার জেলে যেতে হবে। তাই আপিলকারী আপিলের শুনানি না করে এটিকে ফেলে রাখতে চায়। একই ধরনের বক্তব্য বা ব্যাখ্যা অন্য সব ফৌজদারি মামলার বিষয়ে প্রযোজ্য। ফলে হাই কোর্টে ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর আপিলকারী পক্ষ শুনানি করতে মোটেও আগ্রহী নয়, যার ফলে পেন্ডিং আপিল ও ফৌজদারি রিভিশনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।

হাই কোর্ট বিভাগে মামলা শুনানি করার জন্য ফিক্স করতে হলে তার জন্য সিøপ দিতে হয়। বেশির ভাগ ফৌজদারি মামলা ব্যক্তি কর্তৃক দায়ের করা হয়, যার অপর পক্ষ থাকে রাষ্ট্র। ফৌজদারি মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিম্ন আদালতে যে আসামি ছিল হাই কোর্টের মামলায় সে আপিলকারী বা দরখাস্তকারী। আমি আগেই উল্লেখ করেছি, আপিলকারী বা দরখাস্তকারী মামলা ফিক্স করতে মোটেও উৎসাহী নয়। এরকম ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা ফিক্স করা উচিত। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ দেখা যায় না। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে মামলা ফিক্স করতে হলে তার কাছে মামলার তথ্য থাকা প্রয়োজন। আমার বিবেচনায় সব ফৌজদারি ও রিট মামলার হালনাগাদ তথ্য রাষ্ট্রপক্ষের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার অফিসে থাকা প্রয়োজন।

রিট মামলার বিষয়ে একটু ভিন্ন অবস্থা পরিলক্ষিত হচ্ছে হাই কোর্ট বিভাগে। রিট মামলা দায়েরের পর অনেক সময় দরখাস্তকারী অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার পেলেও চূড়ান্তভাবে রিটের শুনানির বিষয়ে পক্ষদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। উপরন্তু রিটের প্রতিপক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে ক্ষতিগ্রস্ত বিধায় তার পক্ষ থেকেও শুনানি করার তাগিদ থাকে। কিন্তু রিট শুনানিতে সময় বেশি প্রয়োজন হয় বিধায় আনুপাতিক হারে রিট বেঞ্চের সংখ্যা বেশি।

২০২১ সালের শেষ কর্মদিবসে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট বিভাগে ৮৮,৩৭৭টি দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা, ৩,১২,৬৭০টি ফৌজদারি মামলা, ৯৭,০৭৯টি রিট মামলা ও ১৪,৪৫০টি আদি এখতিয়ারের মামলা বিচারাধীন ছিল। অর্থাৎ এই চার প্রকৃতির মোট ৫,১২,৫৭৬টি মামলা বিচারাধীন ছিল। আমরা সমস্ত মামলাকে এর প্রকৃতি অনুসারে শতকরা হিসেবে দেখাতে চাই। সেই ক্ষেত্রে দেখা যায়, দেওয়ানি মামলা মোট মামলার ১৭%, ফৌজদারি মামলা ৬১%, রিট মামলা ১৯% এবং আদি এখতিয়ারের মামলা ৩%। হাই কোর্ট বিভাগে কোন প্রকৃতির মামলার জন্য কতটি বেঞ্চ থাকবে বিষয়টি নির্ধারণ করার জন্য মামলার প্রকৃতি ও সংখ্যা বিবেচনা করা যেতে পারে। আপিল বিভাগে ও হাই কোর্ট বিভাগে যে পরিমাণ মামলা প্রতি বছর দায়ের হয় সেই পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি মামলা যদি নিষ্পত্তি করা যায়, কেবল তখনই মামলা জমবে না বরং আস্তে আস্তে কমে যাবে। উভয় বিভাগের মধ্যে আপিল বিভাগের গড় নিষ্পত্তি ভালো। বিগত পাঁচ বছরের আপিল বিভাগে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির একটি ছোট হিসাব এখানে তুলে ধরলাম। (২০২০ ও ২০২১ সালে করোনাভাইরাসের জন্য কোর্টের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘিœত ছিল বিধায় ওই সাল দুটিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

ওপরে বর্ণিত পাঁচ বছরের নিষ্পত্তির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আপিল বিভাগে এক বছরে যে মামলা দায়ের হয় তার সিংহ ভাগ মামলাই ওই বছর নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এমনকি ২০১৫ সালে দায়েরের প্রায় সোয়া গুণ মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এটি একটি অনবদ্য এবং অনুসরণীয় ঘটনা। এ ট্রেন্ড বহাল থাকলে আপিল বিভাগে কোনো মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় জমে থাকবে না।

হাই কোর্ট বিভাগে একটি বছরে যে মামলা দায়ের হয় গড়ে তার অর্ধেক মামলাও নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। অবশ্য ২০১৯ সালে ব্যতিক্রম ধর্মী চিত্র পাওয়া যাচ্ছে। ওই বছর দায়েরের চেয়ে অনেক বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। ওই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে পেন্ডিং মামলার সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহান প্রদেশে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় এবং ১৮-০৩-২০২০ তারিখে করোনাভাইরাসে প্রথম একজন মারা যায়। করোনাভাইরাসের জন্য ২০২০ ও ২০২১ সালে স্বাভাবিকভাবে কোর্টের কাজকর্ম করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু ইতোমধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোর্টের কাজ পরিচালনার জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৯ মে, ২০২০ তারিখে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ নং- ১, ২০২০ জারি করেন। এই অধ্যাদেশ ছিল আইনের জগতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। অধ্যাদেশের ফলে করোনা মহামারির মধ্যে শারীরিক উপস্থিতি এড়িয়ে ব্যক্তি ও সাক্ষীগণের ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সব কোর্টে কার্য পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে অধ্যাদেশটি পার্লামেন্ট কর্তৃক আইনে পরিণত হয়। ০৯-০৭-২০২০ তারিখ আইনটি ২০২০ সালের ১১ নং আইন হিসেবে পাস হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে এই আইনের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগ বেশ কয়েক মাস ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনা করে।

ভার্চুয়াল পদ্ধতির মাধ্যমে কোর্টের কার্যক্রম চালু রাখায় ২০২০ ও ২০২১ সালে অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এই কোর্ট সম্পর্কে অ্যাডভোকেটগণের এবং মামলার পক্ষগণের মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তবে বেশির ভাগ মানুষ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিল। যারা প্রবীণ আইনজীবী তারা বাসায় বসে ধীরস্থিরভাবে এই কোর্টে অংশগ্রহণ করতে পারায় খুশি ছিলেন। এমনকি অনেকে বিদেশে বসে এই কোর্টের কাজে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আর একটি সুবিধা ছিল একটি কোর্ট থেকে সহজেই অন্য কোর্টে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব ছিল। যেটি শারীরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তখনকার শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল কোর্ট থাকার কারণে অনেক বিচারপ্রার্থী কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়েছে যার ফলে জনগণ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিলন।

এবার আইনজীবী প্রসঙ্গে দু-একটি কথা বলতে চাই। আইনজীবী পেশা একটি মহৎ পেশা। যারা বিচার অঙ্গন এবং বিচার বিভাগের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাংলাদেশের শিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিবান পরিবারের সদস্যগণ এই পেশায় যুক্ত হচ্ছে। আইনজীবী থেকেই বিচারপতি এবং বিচারক নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে তারাই বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হন। মামলা পরিচালায় আইনজীবীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৭০ হাজার আইনজীবী বিভিন্ন কোর্টে কাজ করে যাচ্ছেন। এই বিপুলসংখ্যক আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ ৮২টি আইনজীবী সমিতির অন্তর্ভুক্ত। তাদের সর্বোচ্চ সংগঠন বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। আইনের ওপর শিক্ষা গ্রহণ শেষে নবীন বয়সে আইনজীবীগণ এ পেশায় যুক্ত হন। বর্তমানে দেশ ও সমাজের চাহিদা অনুসারে নতুন নতুন আইন হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত আইন খুব সহজ নয় যে, এটি সহজেই ভালোভাবে হৃদয়ঙ্গম করা যায়। আমি দীর্ঘ ৪১ বছরের বিচারক জীবনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বাদে অন্য কোনো বারে আইনজীবীদের দক্ষতা বা পেশাগত মান বাড়ানোর জন্য কোনো সেমিনার বা আলোচনা সভা হতে দেখিনি। কিন্তু আইনবিষয়ক আলোচনা বাদে অন্য আলোচনা সভা হতে যে দেখিনি এমন নয়। এর উত্তরে অনেকে হয়তো বলবেন, কোর্টই আইনজীবীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও শিক্ষালয়। আমি এর সঙ্গে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ না করলেও আমার মনে হয় আইনজীবীদের পেশাগত মান ও আইনের সঠিক প্রয়োগ সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের উদ্যোগে এবং বার সমিতিগুলোর উদ্যোগে কমপক্ষে নবীন আইনজীবীদের জন্য নিয়মিত নতুন নতুন আইন ও জটিল আইনের ওপর সেমিনার বা প্রশিক্ষণ আয়োজন করা দরকার। এর ফলে বিচারে বিভ্রাট অনেক অংশে কমবে বলে আমার বিশ্বাস।

২০২০ ও ২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের জন্য আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মামলা উভয় বিভাগ কর্তৃক নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে প্রায় ৫ লাখের বেশি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে যে সংখ্যক বিচারপতি আছেন, তারা যদি শুধু এই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করেন তাতেও ১০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। কিন্তু শুধু বিচারাধীন মামলা নিষ্পত্তি করলে চলবে না, প্রতি বছর গড়ে ৭০ থেকে ৮০ হাজার মামলা হাই কোর্ট বিভাগে যুক্ত হচ্ছে। সে মামলাও নিষ্পত্তি করতে হবে। তাই আমার বিবেচনায় নিষ্পত্তির হার বাড়াতে হলে সর্বপ্রথম বিচারপতির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ সেটি হতে পারে স্টে, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বা জামিন কোনোভাবেই সীমাহীন সময়ের জন্য চলতে দেওয়া যাবে না। তার একটি সর্বোচ্চ সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সেটি হতে পারে, ৫, ৭ কিংবা ১০ বছর। এই সময়সীমার মধ্যে মূল প্রসিডিংয়ের শুনানি বা নিষ্পত্তি না করলে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের কার্যকারিতা লোপ পাবে। এ রকম বাধ্যবাধকতা থাকলে পক্ষগণ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে মামলা শুনানি করার তাগিদ অনুভব করবে।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি যদি মাঝেমধ্যে একই ধরনের বেঞ্চের বিচারপতিগণের সঙ্গে বসেন, সে ক্ষেত্রে বিচারপতিগণ কাজ করতে গিয়ে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন সেগুলোর ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পাবেন এবং এর ফলে বিচার নিষ্পত্তির অনেক বাধাই দূর হবে। প্রধান বিচারপতি দ্রুত নিষ্পত্তির যেকোনো অন্তরায়কে সঠিক ও কার্যকরভাবে দূর করতে সক্ষম। বেঞ্চ গঠন প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার।  তিনি অবশ্যই তাঁর বিবেচনা মতো বেঞ্চ গঠন করবেন। কিন্তু বেঞ্চ ঘন ঘন পুনর্গঠন করলে শুনানি বাধাগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে গণমানুষের আশা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। বিলম্বিত বিচারের দুর্ভোগ যেন একজন নাগরিককেও ভোগ করতে না হয়, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে।  বিলম্বিত বিচার, বিচার অস্বীকার করার শামিল, এই সর্বজনীন স্লোগান আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের গতিশীল নেতৃত্বের জন্য অকার্যকরী স্লোগানে পরিণত হোক। সুপ্রিম কোর্ট তার ন্যায়, স্বচ্ছ ও গতিশীল বিচার কাজের মাধ্যমে মানুষের মনে ন্যায়বিচারের মূর্তপ্রতীক হিসেবে বিবেচিত হোক-সেটাই কাম্য।

লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন