শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

বিচারপতি এ এন এম বসির উল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর একটি পক্ষ যে ক্ষোভ নিয়ে হাই কোর্টে আসে, সে মামলা দায়েরের সময় বা শুরুতে ক্ষোভের বিষয়ে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়ে থাকে। যেমন জামিন খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে মিস কেস দায়ের করলে জামিন পেয়ে থাকে। দন্ডের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আপিল দায়ের করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুব গুরুতর অপরাধ বাদে অন্য  অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পেয়ে থাকে এবং কোনো আদেশ বা রায়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬১(ক) ধারায় মামলা করলে স্টে বা ক্ষেত্রমতে জামিন পেয়ে থাকে।  এভাবে প্রাথমিকভাবে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পাওয়ার কারণে পরবর্তীতে ঝুঁকি নিয়ে আপিল, রিভিশন বা ৫৬১(ক) ধারার মিস কেসগুলো শুনানি করতে চায় না।

জামিনের মিস কেসগুলোর বেলায়ও আসামি জামিন পাওয়ার পর শুনানির জন্য কোনো আগ্রহ দেখায় না। জামিনের মিস কেসগুলো ইতোমধ্যে সব ফৌজদারি বেঞ্চ পর্যায়ক্রমে শুনানি করে পরিস্থিতি হাই কোর্ট বিভাগের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফৌজদারি আপিল দায়ের করে আপিলকারী জামিনে মুক্ত হওয়ার পর আপিল শুনানির ঝুঁকি সে নিতে চায় না। আসামি আপিলকারী ভালোভাবেই জানে, আপিলটি শুনানি অন্তে খারিজ হলে তাকে আবার জেলে যেতে হবে। তাই আপিলকারী আপিলের শুনানি না করে এটিকে ফেলে রাখতে চায়। একই ধরনের বক্তব্য বা ব্যাখ্যা অন্য সব ফৌজদারি মামলার বিষয়ে প্রযোজ্য। ফলে হাই কোর্টে ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর আপিলকারী পক্ষ শুনানি করতে মোটেও আগ্রহী নয়, যার ফলে পেন্ডিং আপিল ও ফৌজদারি রিভিশনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।

হাই কোর্ট বিভাগে মামলা শুনানি করার জন্য ফিক্স করতে হলে তার জন্য সিøপ দিতে হয়। বেশির ভাগ ফৌজদারি মামলা ব্যক্তি কর্তৃক দায়ের করা হয়, যার অপর পক্ষ থাকে রাষ্ট্র। ফৌজদারি মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিম্ন আদালতে যে আসামি ছিল হাই কোর্টের মামলায় সে আপিলকারী বা দরখাস্তকারী। আমি আগেই উল্লেখ করেছি, আপিলকারী বা দরখাস্তকারী মামলা ফিক্স করতে মোটেও উৎসাহী নয়। এরকম ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা ফিক্স করা উচিত। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ দেখা যায় না। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে মামলা ফিক্স করতে হলে তার কাছে মামলার তথ্য থাকা প্রয়োজন। আমার বিবেচনায় সব ফৌজদারি ও রিট মামলার হালনাগাদ তথ্য রাষ্ট্রপক্ষের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার অফিসে থাকা প্রয়োজন।

রিট মামলার বিষয়ে একটু ভিন্ন অবস্থা পরিলক্ষিত হচ্ছে হাই কোর্ট বিভাগে। রিট মামলা দায়েরের পর অনেক সময় দরখাস্তকারী অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার পেলেও চূড়ান্তভাবে রিটের শুনানির বিষয়ে পক্ষদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। উপরন্তু রিটের প্রতিপক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে ক্ষতিগ্রস্ত বিধায় তার পক্ষ থেকেও শুনানি করার তাগিদ থাকে। কিন্তু রিট শুনানিতে সময় বেশি প্রয়োজন হয় বিধায় আনুপাতিক হারে রিট বেঞ্চের সংখ্যা বেশি।

২০২১ সালের শেষ কর্মদিবসে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট বিভাগে ৮৮,৩৭৭টি দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা, ৩,১২,৬৭০টি ফৌজদারি মামলা, ৯৭,০৭৯টি রিট মামলা ও ১৪,৪৫০টি আদি এখতিয়ারের মামলা বিচারাধীন ছিল। অর্থাৎ এই চার প্রকৃতির মোট ৫,১২,৫৭৬টি মামলা বিচারাধীন ছিল। আমরা সমস্ত মামলাকে এর প্রকৃতি অনুসারে শতকরা হিসেবে দেখাতে চাই। সেই ক্ষেত্রে দেখা যায়, দেওয়ানি মামলা মোট মামলার ১৭%, ফৌজদারি মামলা ৬১%, রিট মামলা ১৯% এবং আদি এখতিয়ারের মামলা ৩%। হাই কোর্ট বিভাগে কোন প্রকৃতির মামলার জন্য কতটি বেঞ্চ থাকবে বিষয়টি নির্ধারণ করার জন্য মামলার প্রকৃতি ও সংখ্যা বিবেচনা করা যেতে পারে। আপিল বিভাগে ও হাই কোর্ট বিভাগে যে পরিমাণ মামলা প্রতি বছর দায়ের হয় সেই পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি মামলা যদি নিষ্পত্তি করা যায়, কেবল তখনই মামলা জমবে না বরং আস্তে আস্তে কমে যাবে। উভয় বিভাগের মধ্যে আপিল বিভাগের গড় নিষ্পত্তি ভালো। বিগত পাঁচ বছরের আপিল বিভাগে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির একটি ছোট হিসাব এখানে তুলে ধরলাম। (২০২০ ও ২০২১ সালে করোনাভাইরাসের জন্য কোর্টের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘিœত ছিল বিধায় ওই সাল দুটিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

ওপরে বর্ণিত পাঁচ বছরের নিষ্পত্তির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আপিল বিভাগে এক বছরে যে মামলা দায়ের হয় তার সিংহ ভাগ মামলাই ওই বছর নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এমনকি ২০১৫ সালে দায়েরের প্রায় সোয়া গুণ মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এটি একটি অনবদ্য এবং অনুসরণীয় ঘটনা। এ ট্রেন্ড বহাল থাকলে আপিল বিভাগে কোনো মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় জমে থাকবে না।

হাই কোর্ট বিভাগে একটি বছরে যে মামলা দায়ের হয় গড়ে তার অর্ধেক মামলাও নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। অবশ্য ২০১৯ সালে ব্যতিক্রম ধর্মী চিত্র পাওয়া যাচ্ছে। ওই বছর দায়েরের চেয়ে অনেক বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। ওই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে পেন্ডিং মামলার সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহান প্রদেশে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় এবং ১৮-০৩-২০২০ তারিখে করোনাভাইরাসে প্রথম একজন মারা যায়। করোনাভাইরাসের জন্য ২০২০ ও ২০২১ সালে স্বাভাবিকভাবে কোর্টের কাজকর্ম করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু ইতোমধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোর্টের কাজ পরিচালনার জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৯ মে, ২০২০ তারিখে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ নং- ১, ২০২০ জারি করেন। এই অধ্যাদেশ ছিল আইনের জগতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। অধ্যাদেশের ফলে করোনা মহামারির মধ্যে শারীরিক উপস্থিতি এড়িয়ে ব্যক্তি ও সাক্ষীগণের ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সব কোর্টে কার্য পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে অধ্যাদেশটি পার্লামেন্ট কর্তৃক আইনে পরিণত হয়। ০৯-০৭-২০২০ তারিখ আইনটি ২০২০ সালের ১১ নং আইন হিসেবে পাস হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে এই আইনের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগ বেশ কয়েক মাস ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনা করে।

ভার্চুয়াল পদ্ধতির মাধ্যমে কোর্টের কার্যক্রম চালু রাখায় ২০২০ ও ২০২১ সালে অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এই কোর্ট সম্পর্কে অ্যাডভোকেটগণের এবং মামলার পক্ষগণের মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তবে বেশির ভাগ মানুষ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিল। যারা প্রবীণ আইনজীবী তারা বাসায় বসে ধীরস্থিরভাবে এই কোর্টে অংশগ্রহণ করতে পারায় খুশি ছিলেন। এমনকি অনেকে বিদেশে বসে এই কোর্টের কাজে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আর একটি সুবিধা ছিল একটি কোর্ট থেকে সহজেই অন্য কোর্টে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব ছিল। যেটি শারীরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তখনকার শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল কোর্ট থাকার কারণে অনেক বিচারপ্রার্থী কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়েছে যার ফলে জনগণ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিলন।

এবার আইনজীবী প্রসঙ্গে দু-একটি কথা বলতে চাই। আইনজীবী পেশা একটি মহৎ পেশা। যারা বিচার অঙ্গন এবং বিচার বিভাগের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাংলাদেশের শিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিবান পরিবারের সদস্যগণ এই পেশায় যুক্ত হচ্ছে। আইনজীবী থেকেই বিচারপতি এবং বিচারক নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে তারাই বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হন। মামলা পরিচালায় আইনজীবীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৭০ হাজার আইনজীবী বিভিন্ন কোর্টে কাজ করে যাচ্ছেন। এই বিপুলসংখ্যক আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ ৮২টি আইনজীবী সমিতির অন্তর্ভুক্ত। তাদের সর্বোচ্চ সংগঠন বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। আইনের ওপর শিক্ষা গ্রহণ শেষে নবীন বয়সে আইনজীবীগণ এ পেশায় যুক্ত হন। বর্তমানে দেশ ও সমাজের চাহিদা অনুসারে নতুন নতুন আইন হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত আইন খুব সহজ নয় যে, এটি সহজেই ভালোভাবে হৃদয়ঙ্গম করা যায়। আমি দীর্ঘ ৪১ বছরের বিচারক জীবনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বাদে অন্য কোনো বারে আইনজীবীদের দক্ষতা বা পেশাগত মান বাড়ানোর জন্য কোনো সেমিনার বা আলোচনা সভা হতে দেখিনি। কিন্তু আইনবিষয়ক আলোচনা বাদে অন্য আলোচনা সভা হতে যে দেখিনি এমন নয়। এর উত্তরে অনেকে হয়তো বলবেন, কোর্টই আইনজীবীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও শিক্ষালয়। আমি এর সঙ্গে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ না করলেও আমার মনে হয় আইনজীবীদের পেশাগত মান ও আইনের সঠিক প্রয়োগ সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের উদ্যোগে এবং বার সমিতিগুলোর উদ্যোগে কমপক্ষে নবীন আইনজীবীদের জন্য নিয়মিত নতুন নতুন আইন ও জটিল আইনের ওপর সেমিনার বা প্রশিক্ষণ আয়োজন করা দরকার। এর ফলে বিচারে বিভ্রাট অনেক অংশে কমবে বলে আমার বিশ্বাস।

২০২০ ও ২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের জন্য আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মামলা উভয় বিভাগ কর্তৃক নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে প্রায় ৫ লাখের বেশি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে যে সংখ্যক বিচারপতি আছেন, তারা যদি শুধু এই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করেন তাতেও ১০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। কিন্তু শুধু বিচারাধীন মামলা নিষ্পত্তি করলে চলবে না, প্রতি বছর গড়ে ৭০ থেকে ৮০ হাজার মামলা হাই কোর্ট বিভাগে যুক্ত হচ্ছে। সে মামলাও নিষ্পত্তি করতে হবে। তাই আমার বিবেচনায় নিষ্পত্তির হার বাড়াতে হলে সর্বপ্রথম বিচারপতির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ সেটি হতে পারে স্টে, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বা জামিন কোনোভাবেই সীমাহীন সময়ের জন্য চলতে দেওয়া যাবে না। তার একটি সর্বোচ্চ সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সেটি হতে পারে, ৫, ৭ কিংবা ১০ বছর। এই সময়সীমার মধ্যে মূল প্রসিডিংয়ের শুনানি বা নিষ্পত্তি না করলে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের কার্যকারিতা লোপ পাবে। এ রকম বাধ্যবাধকতা থাকলে পক্ষগণ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে মামলা শুনানি করার তাগিদ অনুভব করবে।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি যদি মাঝেমধ্যে একই ধরনের বেঞ্চের বিচারপতিগণের সঙ্গে বসেন, সে ক্ষেত্রে বিচারপতিগণ কাজ করতে গিয়ে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন সেগুলোর ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পাবেন এবং এর ফলে বিচার নিষ্পত্তির অনেক বাধাই দূর হবে। প্রধান বিচারপতি দ্রুত নিষ্পত্তির যেকোনো অন্তরায়কে সঠিক ও কার্যকরভাবে দূর করতে সক্ষম। বেঞ্চ গঠন প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার।  তিনি অবশ্যই তাঁর বিবেচনা মতো বেঞ্চ গঠন করবেন। কিন্তু বেঞ্চ ঘন ঘন পুনর্গঠন করলে শুনানি বাধাগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে গণমানুষের আশা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। বিলম্বিত বিচারের দুর্ভোগ যেন একজন নাগরিককেও ভোগ করতে না হয়, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে।  বিলম্বিত বিচার, বিচার অস্বীকার করার শামিল, এই সর্বজনীন স্লোগান আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের গতিশীল নেতৃত্বের জন্য অকার্যকরী স্লোগানে পরিণত হোক। সুপ্রিম কোর্ট তার ন্যায়, স্বচ্ছ ও গতিশীল বিচার কাজের মাধ্যমে মানুষের মনে ন্যায়বিচারের মূর্তপ্রতীক হিসেবে বিবেচিত হোক-সেটাই কাম্য।

লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন