শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

বিচারপতি এ এন এম বসির উল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বোচ্চ আদালত ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল

ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর একটি পক্ষ যে ক্ষোভ নিয়ে হাই কোর্টে আসে, সে মামলা দায়েরের সময় বা শুরুতে ক্ষোভের বিষয়ে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়ে থাকে। যেমন জামিন খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে মিস কেস দায়ের করলে জামিন পেয়ে থাকে। দন্ডের বিরুদ্ধে ফৌজদারি আপিল দায়ের করলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুব গুরুতর অপরাধ বাদে অন্য  অপরাধের ক্ষেত্রে জামিন পেয়ে থাকে এবং কোনো আদেশ বা রায়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬১(ক) ধারায় মামলা করলে স্টে বা ক্ষেত্রমতে জামিন পেয়ে থাকে।  এভাবে প্রাথমিকভাবে কাক্সিক্ষত প্রতিকার পাওয়ার কারণে পরবর্তীতে ঝুঁকি নিয়ে আপিল, রিভিশন বা ৫৬১(ক) ধারার মিস কেসগুলো শুনানি করতে চায় না।

জামিনের মিস কেসগুলোর বেলায়ও আসামি জামিন পাওয়ার পর শুনানির জন্য কোনো আগ্রহ দেখায় না। জামিনের মিস কেসগুলো ইতোমধ্যে সব ফৌজদারি বেঞ্চ পর্যায়ক্রমে শুনানি করে পরিস্থিতি হাই কোর্ট বিভাগের আয়ত্তের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফৌজদারি আপিল দায়ের করে আপিলকারী জামিনে মুক্ত হওয়ার পর আপিল শুনানির ঝুঁকি সে নিতে চায় না। আসামি আপিলকারী ভালোভাবেই জানে, আপিলটি শুনানি অন্তে খারিজ হলে তাকে আবার জেলে যেতে হবে। তাই আপিলকারী আপিলের শুনানি না করে এটিকে ফেলে রাখতে চায়। একই ধরনের বক্তব্য বা ব্যাখ্যা অন্য সব ফৌজদারি মামলার বিষয়ে প্রযোজ্য। ফলে হাই কোর্টে ফৌজদারি মামলা দায়েরের পর আপিলকারী পক্ষ শুনানি করতে মোটেও আগ্রহী নয়, যার ফলে পেন্ডিং আপিল ও ফৌজদারি রিভিশনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।

হাই কোর্ট বিভাগে মামলা শুনানি করার জন্য ফিক্স করতে হলে তার জন্য সিøপ দিতে হয়। বেশির ভাগ ফৌজদারি মামলা ব্যক্তি কর্তৃক দায়ের করা হয়, যার অপর পক্ষ থাকে রাষ্ট্র। ফৌজদারি মামলায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিম্ন আদালতে যে আসামি ছিল হাই কোর্টের মামলায় সে আপিলকারী বা দরখাস্তকারী। আমি আগেই উল্লেখ করেছি, আপিলকারী বা দরখাস্তকারী মামলা ফিক্স করতে মোটেও উৎসাহী নয়। এরকম ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা ফিক্স করা উচিত। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ দেখা যায় না। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে মামলা ফিক্স করতে হলে তার কাছে মামলার তথ্য থাকা প্রয়োজন। আমার বিবেচনায় সব ফৌজদারি ও রিট মামলার হালনাগাদ তথ্য রাষ্ট্রপক্ষের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার অফিসে থাকা প্রয়োজন।

রিট মামলার বিষয়ে একটু ভিন্ন অবস্থা পরিলক্ষিত হচ্ছে হাই কোর্ট বিভাগে। রিট মামলা দায়েরের পর অনেক সময় দরখাস্তকারী অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিকার পেলেও চূড়ান্তভাবে রিটের শুনানির বিষয়ে পক্ষদের আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। উপরন্তু রিটের প্রতিপক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশে ক্ষতিগ্রস্ত বিধায় তার পক্ষ থেকেও শুনানি করার তাগিদ থাকে। কিন্তু রিট শুনানিতে সময় বেশি প্রয়োজন হয় বিধায় আনুপাতিক হারে রিট বেঞ্চের সংখ্যা বেশি।

২০২১ সালের শেষ কর্মদিবসে অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর হাই কোর্ট বিভাগে ৮৮,৩৭৭টি দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা, ৩,১২,৬৭০টি ফৌজদারি মামলা, ৯৭,০৭৯টি রিট মামলা ও ১৪,৪৫০টি আদি এখতিয়ারের মামলা বিচারাধীন ছিল। অর্থাৎ এই চার প্রকৃতির মোট ৫,১২,৫৭৬টি মামলা বিচারাধীন ছিল। আমরা সমস্ত মামলাকে এর প্রকৃতি অনুসারে শতকরা হিসেবে দেখাতে চাই। সেই ক্ষেত্রে দেখা যায়, দেওয়ানি মামলা মোট মামলার ১৭%, ফৌজদারি মামলা ৬১%, রিট মামলা ১৯% এবং আদি এখতিয়ারের মামলা ৩%। হাই কোর্ট বিভাগে কোন প্রকৃতির মামলার জন্য কতটি বেঞ্চ থাকবে বিষয়টি নির্ধারণ করার জন্য মামলার প্রকৃতি ও সংখ্যা বিবেচনা করা যেতে পারে। আপিল বিভাগে ও হাই কোর্ট বিভাগে যে পরিমাণ মামলা প্রতি বছর দায়ের হয় সেই পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি মামলা যদি নিষ্পত্তি করা যায়, কেবল তখনই মামলা জমবে না বরং আস্তে আস্তে কমে যাবে। উভয় বিভাগের মধ্যে আপিল বিভাগের গড় নিষ্পত্তি ভালো। বিগত পাঁচ বছরের আপিল বিভাগে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির একটি ছোট হিসাব এখানে তুলে ধরলাম। (২০২০ ও ২০২১ সালে করোনাভাইরাসের জন্য কোর্টের স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘিœত ছিল বিধায় ওই সাল দুটিকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

ওপরে বর্ণিত পাঁচ বছরের নিষ্পত্তির পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আপিল বিভাগে এক বছরে যে মামলা দায়ের হয় তার সিংহ ভাগ মামলাই ওই বছর নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এমনকি ২০১৫ সালে দায়েরের প্রায় সোয়া গুণ মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এটি একটি অনবদ্য এবং অনুসরণীয় ঘটনা। এ ট্রেন্ড বহাল থাকলে আপিল বিভাগে কোনো মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় জমে থাকবে না।

হাই কোর্ট বিভাগে একটি বছরে যে মামলা দায়ের হয় গড়ে তার অর্ধেক মামলাও নিষ্পত্তি করা সম্ভব হচ্ছে না। অবশ্য ২০১৯ সালে ব্যতিক্রম ধর্মী চিত্র পাওয়া যাচ্ছে। ওই বছর দায়েরের চেয়ে অনেক বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। ওই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে পেন্ডিং মামলার সংখ্যা অবশ্যই কমে যাবে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহান প্রদেশে সর্বপ্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ৮ মার্চ, ২০২০ সালে বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয় এবং ১৮-০৩-২০২০ তারিখে করোনাভাইরাসে প্রথম একজন মারা যায়। করোনাভাইরাসের জন্য ২০২০ ও ২০২১ সালে স্বাভাবিকভাবে কোর্টের কাজকর্ম করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু ইতোমধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কোর্টের কাজ পরিচালনার জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি ৯ মে, ২০২০ তারিখে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার অধ্যাদেশ নং- ১, ২০২০ জারি করেন। এই অধ্যাদেশ ছিল আইনের জগতে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। অধ্যাদেশের ফলে করোনা মহামারির মধ্যে শারীরিক উপস্থিতি এড়িয়ে ব্যক্তি ও সাক্ষীগণের ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে সব কোর্টে কার্য পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে অধ্যাদেশটি পার্লামেন্ট কর্তৃক আইনে পরিণত হয়। ০৯-০৭-২০২০ তারিখ আইনটি ২০২০ সালের ১১ নং আইন হিসেবে পাস হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে এই আইনের আওতায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগ বেশ কয়েক মাস ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনা করে।

ভার্চুয়াল পদ্ধতির মাধ্যমে কোর্টের কার্যক্রম চালু রাখায় ২০২০ ও ২০২১ সালে অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। এই কোর্ট সম্পর্কে অ্যাডভোকেটগণের এবং মামলার পক্ষগণের মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তবে বেশির ভাগ মানুষ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিল। যারা প্রবীণ আইনজীবী তারা বাসায় বসে ধীরস্থিরভাবে এই কোর্টে অংশগ্রহণ করতে পারায় খুশি ছিলেন। এমনকি অনেকে বিদেশে বসে এই কোর্টের কাজে অংশগ্রহণ করেছিলেন। আর একটি সুবিধা ছিল একটি কোর্ট থেকে সহজেই অন্য কোর্টে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব ছিল। যেটি শারীরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্ভব ছিল না। তখনকার শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল কোর্ট থাকার কারণে অনেক বিচারপ্রার্থী কাক্সিক্ষত প্রতিকার পেয়েছে যার ফলে জনগণ এটিকে স্বাগত জানিয়েছিলন।

এবার আইনজীবী প্রসঙ্গে দু-একটি কথা বলতে চাই। আইনজীবী পেশা একটি মহৎ পেশা। যারা বিচার অঙ্গন এবং বিচার বিভাগের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বাংলাদেশের শিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিবান পরিবারের সদস্যগণ এই পেশায় যুক্ত হচ্ছে। আইনজীবী থেকেই বিচারপতি এবং বিচারক নিযুক্ত হন এবং পরবর্তীতে তারাই বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হন। মামলা পরিচালায় আইনজীবীগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৭০ হাজার আইনজীবী বিভিন্ন কোর্টে কাজ করে যাচ্ছেন। এই বিপুলসংখ্যক আইনজীবী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিসহ ৮২টি আইনজীবী সমিতির অন্তর্ভুক্ত। তাদের সর্বোচ্চ সংগঠন বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। আইনের ওপর শিক্ষা গ্রহণ শেষে নবীন বয়সে আইনজীবীগণ এ পেশায় যুক্ত হন। বর্তমানে দেশ ও সমাজের চাহিদা অনুসারে নতুন নতুন আইন হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত আইন খুব সহজ নয় যে, এটি সহজেই ভালোভাবে হৃদয়ঙ্গম করা যায়। আমি দীর্ঘ ৪১ বছরের বিচারক জীবনে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি বাদে অন্য কোনো বারে আইনজীবীদের দক্ষতা বা পেশাগত মান বাড়ানোর জন্য কোনো সেমিনার বা আলোচনা সভা হতে দেখিনি। কিন্তু আইনবিষয়ক আলোচনা বাদে অন্য আলোচনা সভা হতে যে দেখিনি এমন নয়। এর উত্তরে অনেকে হয়তো বলবেন, কোর্টই আইনজীবীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও শিক্ষালয়। আমি এর সঙ্গে সম্পূর্ণ দ্বিমত পোষণ না করলেও আমার মনে হয় আইনজীবীদের পেশাগত মান ও আইনের সঠিক প্রয়োগ সম্পর্কে জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের উদ্যোগে এবং বার সমিতিগুলোর উদ্যোগে কমপক্ষে নবীন আইনজীবীদের জন্য নিয়মিত নতুন নতুন আইন ও জটিল আইনের ওপর সেমিনার বা প্রশিক্ষণ আয়োজন করা দরকার। এর ফলে বিচারে বিভ্রাট অনেক অংশে কমবে বলে আমার বিশ্বাস।

২০২০ ও ২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের জন্য আপিল বিভাগ ও হাই কোর্ট বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়া সত্ত্বেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মামলা উভয় বিভাগ কর্তৃক নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে প্রায় ৫ লাখের বেশি মামলা বিচারাধীন। বর্তমানে হাই কোর্ট বিভাগে যে সংখ্যক বিচারপতি আছেন, তারা যদি শুধু এই মামলাগুলো নিষ্পত্তি করেন তাতেও ১০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। কিন্তু শুধু বিচারাধীন মামলা নিষ্পত্তি করলে চলবে না, প্রতি বছর গড়ে ৭০ থেকে ৮০ হাজার মামলা হাই কোর্ট বিভাগে যুক্ত হচ্ছে। সে মামলাও নিষ্পত্তি করতে হবে। তাই আমার বিবেচনায় নিষ্পত্তির হার বাড়াতে হলে সর্বপ্রথম বিচারপতির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ সেটি হতে পারে স্টে, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা বা জামিন কোনোভাবেই সীমাহীন সময়ের জন্য চলতে দেওয়া যাবে না। তার একটি সর্বোচ্চ সময়সীমা বেঁধে দিতে হবে। সেটি হতে পারে, ৫, ৭ কিংবা ১০ বছর। এই সময়সীমার মধ্যে মূল প্রসিডিংয়ের শুনানি বা নিষ্পত্তি না করলে অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের কার্যকারিতা লোপ পাবে। এ রকম বাধ্যবাধকতা থাকলে পক্ষগণ নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে মামলা শুনানি করার তাগিদ অনুভব করবে।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি যদি মাঝেমধ্যে একই ধরনের বেঞ্চের বিচারপতিগণের সঙ্গে বসেন, সে ক্ষেত্রে বিচারপতিগণ কাজ করতে গিয়ে যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন সেগুলোর ব্যাপারে প্রধান বিচারপতির কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পাবেন এবং এর ফলে বিচার নিষ্পত্তির অনেক বাধাই দূর হবে। প্রধান বিচারপতি দ্রুত নিষ্পত্তির যেকোনো অন্তরায়কে সঠিক ও কার্যকরভাবে দূর করতে সক্ষম। বেঞ্চ গঠন প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার।  তিনি অবশ্যই তাঁর বিবেচনা মতো বেঞ্চ গঠন করবেন। কিন্তু বেঞ্চ ঘন ঘন পুনর্গঠন করলে শুনানি বাধাগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে গণমানুষের আশা ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল। বিলম্বিত বিচারের দুর্ভোগ যেন একজন নাগরিককেও ভোগ করতে না হয়, সে লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে।  বিলম্বিত বিচার, বিচার অস্বীকার করার শামিল, এই সর্বজনীন স্লোগান আমাদের দেশে সুপ্রিম কোর্টের গতিশীল নেতৃত্বের জন্য অকার্যকরী স্লোগানে পরিণত হোক। সুপ্রিম কোর্ট তার ন্যায়, স্বচ্ছ ও গতিশীল বিচার কাজের মাধ্যমে মানুষের মনে ন্যায়বিচারের মূর্তপ্রতীক হিসেবে বিবেচিত হোক-সেটাই কাম্য।

লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম