শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

লাল সবুজ বাংলাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
লাল সবুজ বাংলাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা

১৯৭৪ সাল। হাঁটি হাঁটি পা পা করে হাঁটছে বিশ্ব মানচিত্রে সদ্য জন্ম নেওয়া সাড়ে ৭ কোটি মানুষের একটি দেশ বাংলাদেশ। পৃথিবীর দুই পরাশক্তি পরোক্ষভাবে জড়িত হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে। সদ্যজাত দেশটি যেন একটি নৌকা। হাজারো ষড়যন্ত্রের ছিদ্র নিয়ে উজানে বেয়ে চলেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু প্রাণপণে হাল ধরে আছেন।  বিজয়ের প্রাক্কালে দেশের বুদ্ধিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অধ্যাপক, দার্শনিকসহ  নয় শতাধিক সূর্যসন্তানকে হত্যা করা হয়েছে। ১ কোটি শরণার্থী পোড়ামাটি ভিটায় ফিরে আসতে শুরু করেছে। রাস্তাঘাট, ভবন, ব্রিজ-কালভার্ট বিধ্বস্ত। চলছে আহত ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একটি প্রদেশকে দেশে রূপান্তরের জন্য সব ভিত্তি গড়ার কাজ চলছে। নেই কারেন্সি, নেই রিজার্ভ। বঙ্গবন্ধুকে শক্ত হাতে দেশ পুনর্গঠন করতে হচ্ছে। খেতে ফসল ফলাতে পারেনি কৃষক। রাজাকার-মুক্তিযোদ্ধা সবার হাতে অস্ত্র। পাকিস্তানিরা যাওয়ার সময় রাজাকারদের হাতে অস্ত্র দিয়ে যায়। দালাল শ্রেণিরা সুযোগ বুঝে কালোবাজারি মুনাফালোভীর ভূমিকায়। মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী চক্র ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল একাট্টা হয়ে সব কিছুতে বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করতে থাকে। সমাজতান্ত্রিক দেশ কিউবায় চট রপ্তানি করার কারণে মার্কিন খাদ্যশস্যবাহী জাহাজ ফিরে যায়। দেশে শুরু হলো নতুন যুদ্ধ-অভাব। কিছুটা সত্য বাকিটা ছিল পরিকল্পিত। রাতারাতি যেন সবাই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন চায়। বঙ্গবন্ধুকে কেউ যেন সময় দিতে চাইছে না।

এমনই একটি সময় দেশ-বিদেশে ছাপা হলো মানবেতর দুর্ভিক্ষের ছবি ‘বমি ভক্ষণের ছবি’। পরে জানা গেল অল্প ক’টা টাকার জন্য এ কাজ করেছিল এক গরিব লোক। আর এ কাজের পেছনে হোতা ছিল এক বিদেশি সাংবাদিক। তাদের এমন একটা হৃদয়বিদারক ছবি প্রয়োজন ছিল। অস্ত্র দিয়ে যা করতে পারেনি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, ক্ষুধার প্রকোপকে পুঁজি করে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করতে ও ব্যর্থ প্রমাণ করতে চেয়েছিল দেশি-বিদেশি সেসব ষড়যন্ত্রকারী। মুক্তিযুদ্ধ করে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে, তা পুনর্গঠনের দায়িত্ব ছিল সবার। কিন্তু সবাই এই দায়িত্ব নেয়নি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশের দায়িত্ব নিয়ে যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এমনই একটি প্রেক্ষাপটে কবি রফিক আজাদ বিতর্কিত কবিতাটি লেখেন যা তখনকার ষড়যন্ত্রকারীদের দেওয়া আগুনে ঘি ঢালার মতো কাজ করে।

অনেকের হয়তো মনে আছে এই অনুষঙ্গ নিয়ে লেখা কবি রফিক আজাদের একটি ঔদ্ধত্যপূর্ণ কবিতার শিরোনাম সে সময় খুব বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল। তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা। তিনি সরকারকে কটাক্ষ করে এ ধরনের কবিতা লিখতে পারেন কি না প্রশ্ন উঠেছিল। গণকণ্ঠ পত্রিকাটিতে কবিতাটি ছাপা হয়।

“ভাত চাই-এই চাওয়া সরাসরি ঠান্ডা বা গরম

সরু বা দারুণ মোটা রেশনের লাল চালে হলে

কোনো ক্ষতি নেই-মাটির শানকি ভর্তি ভাত চাই;

দু’বেলা, দু’মুঠো হলে ছেড়ে দেব অন্যসব দাবি।”

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমার দেশের মানুষ যদি পেট পুরে ভাত না পায় তাহলে এই স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে”। আজ সেই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ বিশ্বে ধান উৎপাদনে তৃতীয় স্থান দখল করেছে। সেই সাড়ে ৭ কোটির বাংলাদেশ এখন সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশ। কেউ না খেয়ে থাকে না। ভাতের অভাব নেই বাংলাদেশে, কাপড়ের অভাব নেই। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের ব্যবস্থা আছে সবার। বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল বলা হচ্ছে। অর্থনীতিতে শীর্ষ ৩৫টি দেশের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ একটি। দরিদ্র মানুষ সরাসরি ঘর পাচ্ছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে আছে শতকরা ২০ ভাগ দরিদ্র মানুষ। যোগাযোগ অবকাঠামোর উন্নয়ন পৃথিবীর নজর কাড়ছে। তারপরও আমাদের দেশে মন ছোট করা সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরের প্রাক্কালে ছাপা হয় এক নদী রক্ত দিয়ে অর্জন করা স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা সূচক কথা। স্বাধীনতা অর্জনের ব্যথা, বেদনা, দহন, যন্ত্রণা সবাই অনুভব করতে পারে না।

আমরা বাঙালি। দোষে-গুণেই বাঙালি, বাঙালি আবেগপ্রবণ জাতি। এই আবেগ মহৎ আবেগ। এই আবেগ না থাকলে অনেক মহৎ অর্জন সম্ভব ছিল না। হাজার হাজার বাঙালি বিপুলভাবে জেগে উঠেছিল বলে তৈরি হয়েছে লাল সবুজের বাংলাদেশ। হাজার হাজার বাঙালিকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো নেতা জন্মেছিলেন এই দেশে, তিনি সেই নেতৃত্বটা দিতে পেরেছিলেন। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সবার আবেগ তাঁর মধ্যে পেয়েছিল সবাই। সবার হয়ে তিনি কথা বলেছিলেন। তিনি কী করতে চান, কী তাঁর লক্ষ্য, কেন করতে চান সব আদ্যোপান্ত কৈফিয়ত তিনি দিয়েছিলেন ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে, লাখ লাখ জনতা সেদিন বাঁশের লাঠি উঁচু করে সমর্থন দিয়েছিল তাঁদের প্রাণপ্রিয় নেতাকে। যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত হয়ে বাঙালি লড়েছিল এক অসম শক্তির সঙ্গে। বাংলার কৃষক, বাংলার শ্রমিক, বাংলার ছাত্রসমাজ দেশমাতৃকার মুক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়াকে কর্তব্য মনে করেছিল। বঙ্গবন্ধুর ডাকে তাঁর আদর্শে তাঁর নামে নয়টি মাস যুদ্ধ করে ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

যে পরিবার থেকে কেউ শহীদ হয়নি, যে পরিবার মহান স্বাধীনতার জন্য কোনো ত্যাগ করেনি তাঁরা এই অর্জনের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবে না। স্বজন হারানো বেদনার রক্তক্ষরণ যারা হারায়নি তাঁরা বুঝবে না। স্বাধীনতা যুদ্ধের যে বিপুল আয়োজন দেখা গেল ১ কোটির বেশি লোক বাড়িঘর, সংসার, স্ত্রী-ছেলেমেয়ে, মা-বাবার মায়ার টান ফেলে যুদ্ধে চলে গেল। কতদিন যুদ্ধ চলবে, কী খাবে, কোথায় খাবে, ফিরবে কি না এসব চিন্তা না করে দেশমাতৃকার টানে তাঁরা যুদ্ধে গিয়েছিল। ইতিহাসে সবার নাম লেখা নেই। তবে আমরা সেসব শহীদ আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কথা বলি, শহীদদের ত্যাগ স্মরণ করি কৃতজ্ঞতা চিত্তে। যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা বেঁচে আছেন তাঁদের সম্মানের চোখে দেখি।

বাঙালি বীরের জাতি। বাঙালি বিস্ময়কর আবেগপ্রবণ জাতি। যাঁদের মহান আত্মত্যাগে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, তাঁদের অবদানকে খাটো করে দেখার, বলার যে অপরাধ তা ক্ষমার অযোগ্য।

কবি রফিক আজাদ জীবদ্দশায় সেই কবিতার জন্য আত্মশ্লাঘায় ভুগেছেন। কবি মননে যে দহন চলেছিল তা তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন। “একটা ভুলের ভেতর থেকে কবিতাটি লিখেছিলাম।” সেই ভুলটা কবিতার ভুল না। দৃষ্টির ভুল। পরিবেশিত তথ্যের ভুল ছিল। দৈনিক ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক পরিচিতি পাওয়ার জন্য বাসন্তী নামের একজন দরিদ্র মেয়েকে জাল পরিয়ে ছবি তুলেছিল। ১০০ টাকার বিনিময়ে আর একজনের বমি খাওয়ার ছবি তুলেছিল বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে। এসব দেখে তিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন, এরপর কবিতাটি লিখেন। “আমি সবার কাছে বলতে চাই সেই বাসন্তী ছিল সাজানো। কবিতা লেখার সময় বা তার পরেও জানাছিল না যে ছবিটা ছিল ভুল। মরার আগে সে আমারে বলেছে। ওই... বাচ্চা ফটোগ্রাফারের ছবি দেইখা আমি কবিতাটি লিখতে বসেছি।” মৃত্যুর আগে সেই ফটো সাংবাদিক তাকে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন।

পূর্বেই বলেছি তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা। তাঁর লেখায় রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগ উত্থাপিত হয়। তাঁর স্মৃতি কথায় “আমার তো বড় ভাগ্য! ভাগ্য ভালো না হইলে আমি কবে মারা পড়তাম! অনেকেই বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করে দিল। দেশ সবে মাত্র স্বাধীন হইছে। পাকিস্তানের গন্ধ তখনো আমাদের আকাশে-বাতাসে। কিছু সুবিধাবাদী কবিকে ধরতে চাইছিল তা আর পারে নাই।”

পরিচিত একজন তাঁকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু সব কথা শোনেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে ফোন দেন। বঙ্গবন্ধু বলেন, “ওরে পাঠাইলাম। ওর কথা শুনে এই গাড়ি দিয়ে পাঠিয়ে দেবে। আর কোনো কথা বলেন নাই।” জানা যায় এসবি অফিস তাঁকে এক দিস্তা কাগজ ও দুই কাপ চা দিয়েছিল। কবি ৬১ পৃষ্ঠার মতো দীর্ঘ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। কেন তিনি ভুল পর্যবেক্ষণে এ ধরনের কবিতা লিখেছিলেন। যা হোক তৎকালীন হক কথা ও গণকণ্ঠ পত্রিকা বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করতে একের পর এক ছবি, প্রবন্ধ, শিরোনাম ছেপে যায়।

পরবর্তীতে কবি যতদিন বেঁচেছিলেন বঙ্গবন্ধুর এই মহত্ত্বের কথা ভোলেননি। পরে তিনি ‘এই সিঁড়ি’ নামে একটা কবিতা লিখেছিলেন তাঁর আত্মদহন থেকে। কিন্তু ততদিনে ওই বিতর্কিত কবিতার শিরোনাম, বাসন্তীর জাল পরা ছবি, বমি ভক্ষণের ছবি স্বাধীনতা বিরোধীদের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে।

সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় নীতি এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা থেকে সমাজকে রক্ষা করতে পারে। সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে কোনো সংবাদপত্রকে মুক্তি দেওয়া হয়নি। নেতিবাচক সংবাদ থেকে সমাজে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়। সংবাদপত্রকে এ জন্য সমাজের দর্পণ বলা হয়। দেশের জাতীয় ভাবমূর্তি ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের সম্মান বৃদ্ধির জন্য সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূক্ষ্মভাবে সংবাদপত্র মানুষের মননে ও মগজে প্রভাব বিস্তার করে। তখন পৃথিবীতে খাদ্যাভাব ছিল। বাংলাদেশেও যুদ্ধের পরে অভাব থাকাটা স্বাভাবিক ছিল। কোনো দেশ বেশি অভাবগ্রস্ত ছিল, কোনো দেশের জনগোষ্ঠী মোটামুটি খেতে পারছিল। দুই পরাশক্তির মেরুকরণে ছোট ছোট দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তা বিঘিœত হচ্ছিল। যা হোক এসব বিতর্কিত কবিতা, সাজানো ছবি ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রতি মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার চির ধরানোর অপপ্রয়াস।

অপপ্রচারের নির্মম শিকার বঙ্গবন্ধুর পরিবার। বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে বিতর্কিত ও অজনপ্রিয় করতে বেছে নেওয়া হয় বঙ্গবন্ধু পরিবারের আলোমুখী একটি টগবগে তরুণ বঙ্গবন্ধুর বড় পুত্রসন্তান শেখ কামালকে। মাত্র ২৬ বছরের একটি তরুণ সাংস্কৃতিক অঙ্গন, ক্রীড়াঙ্গনকে আলোকিত করে রেখেছিলেন সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশে। তিনি ছিলেন ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা একাধারে ক্রীড়া সংগঠক, আবাহনী ক্লাব তাঁরই হাতে প্রতিষ্ঠিত। ছিলেন স্পন্দন নামে শিল্পীগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক। খেলাধুলা, অভিনয়, সেতার বাজানো প্রাণোচ্ছল বন্ধুঅন্তপ্রাণ শেখ কামাল সদ্য স্বাধীন দেশে নানা বিশৃঙ্খলা নিরসনে সরাসরি ভূমিকা রাখার কারণে তাঁকে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। হলুদ সাংবাদিকতার শিকার ছিলেন তিনি।

শতকরা একভাগ লোক বিশ্বাস করলেও অপবাদ রটনাকারীরা নিজেদের স্বার্থক মনে করে। মিথ্যার দাপট তাৎক্ষণিক ও ভয়ংকর হলেও সত্যের গৌরব চিরস্থায়ী হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পৃথিবীর ভয়াবহতম নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রথম শিকার হন এই আলোকদীপ্ত প্রাণ শেখ কামাল, আজ সব কুয়াশা ভেদ করে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকায় দেশের ক্রীড়াঙ্গন ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে প্রভাব বিস্তার করে আছে শহীদ শেখ কামাল। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অবদান মানুষের মুখে উচ্চারিত হবে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মায়া-মমতায় জড়াজড়ি করে সারা বাংলার দুঃখী মানুষকে হৃদয়ে নিয়ে মহানায়কের মতো মাথা উঁচু করে বেঁচেছিলেন। মৃত্যুহীন প্রাণগুলোকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যই আল্লাহ বোধহয় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে রক্ষা করেছিলেন সেদিন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থেকে দেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন। মানুষের জীবন মান ও গড় আয়ু বেড়েছে। বঙ্গবন্ধুর বেঁচে থাকা কন্যাদের একমাত্র স্বপ্ন- যে দেশের জন্য তাঁদের পিতা জীবনের সুবর্ণ সময়গুলো নির্জন কারা প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন, যে দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁদের মা, বাবা, ভাই সারা জীবন অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করেছেন, ত্যাগ করেছেন জীবনের সব বিলাসিতা, সেই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন তাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা দেখেছি এক/এগারোর সময় সংবাদপত্রের অপেশাদার সংবাদ পরিবেশন। দেখেছি পদ্মা সেতুর দুর্নীতি নিয়ে অনুমাননির্ভর সংবাদ পরিবেশন। স্বাধীনতার সব অর্জনকে পাশ কাটিয়ে একপেশে নেতিবাচক সংবাদ পরিবেশন। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের উন্নত দেশের অর্থনীতির চেয়ে স্বস্তির সঙ্গে টিকে আছে এবং টিকে থাকবে, ইনশা আল্লাহ।

সব দেখেশুনে মনে হয় এ দেশের কারও কারও কাছে ‘বমি ভক্ষণের’ ছবি ও ‘বাসন্তীর জাল পরা’ ছবির এখনো চাহিদা আছে। মাত্র সাড়ে তিন বছরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে উন্নয়নের সড়কে তুলে দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন তখন যারা দেখতে পায়নি তেমনি শেখ হাসিনা যে দেশটাকে দ্রুত উচ্চ মর্যাদায় নিয়ে গিয়েছেন তারা দেখতে পাবে আশা করি না। এ জন্য সুযোগ পেলেই তারা ইস্যু তৈরি করে ছবি খোঁজে ইংরেজিতে লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে, মুখে মাস্ক দেওয়া ছবি, অমুকের মুক্তি চাই লেখা ছবি।  যেন সরকার মানুষের বাক-স্বাধীনতা কত না হরণ করছে। এসব ছবির পেছনে যে বাঙালির চিরন্তন আবেগ অনুভূতির তথা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে খাটো করার আঘাত রয়েছে তা সবাই বুঝবে না।  আমরা ঘর পোড়ার আগুন দেখেছি তাই সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পেয়ে যাই। সময় আছে। সাধু সাবধান। জয় বাংলা।

লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা