শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

লাল সবুজ বাংলাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
লাল সবুজ বাংলাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা

১৯৭৪ সাল। হাঁটি হাঁটি পা পা করে হাঁটছে বিশ্ব মানচিত্রে সদ্য জন্ম নেওয়া সাড়ে ৭ কোটি মানুষের একটি দেশ বাংলাদেশ। পৃথিবীর দুই পরাশক্তি পরোক্ষভাবে জড়িত হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে। সদ্যজাত দেশটি যেন একটি নৌকা। হাজারো ষড়যন্ত্রের ছিদ্র নিয়ে উজানে বেয়ে চলেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু প্রাণপণে হাল ধরে আছেন।  বিজয়ের প্রাক্কালে দেশের বুদ্ধিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অধ্যাপক, দার্শনিকসহ  নয় শতাধিক সূর্যসন্তানকে হত্যা করা হয়েছে। ১ কোটি শরণার্থী পোড়ামাটি ভিটায় ফিরে আসতে শুরু করেছে। রাস্তাঘাট, ভবন, ব্রিজ-কালভার্ট বিধ্বস্ত। চলছে আহত ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একটি প্রদেশকে দেশে রূপান্তরের জন্য সব ভিত্তি গড়ার কাজ চলছে। নেই কারেন্সি, নেই রিজার্ভ। বঙ্গবন্ধুকে শক্ত হাতে দেশ পুনর্গঠন করতে হচ্ছে। খেতে ফসল ফলাতে পারেনি কৃষক। রাজাকার-মুক্তিযোদ্ধা সবার হাতে অস্ত্র। পাকিস্তানিরা যাওয়ার সময় রাজাকারদের হাতে অস্ত্র দিয়ে যায়। দালাল শ্রেণিরা সুযোগ বুঝে কালোবাজারি মুনাফালোভীর ভূমিকায়। মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী চক্র ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল একাট্টা হয়ে সব কিছুতে বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করতে থাকে। সমাজতান্ত্রিক দেশ কিউবায় চট রপ্তানি করার কারণে মার্কিন খাদ্যশস্যবাহী জাহাজ ফিরে যায়। দেশে শুরু হলো নতুন যুদ্ধ-অভাব। কিছুটা সত্য বাকিটা ছিল পরিকল্পিত। রাতারাতি যেন সবাই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন চায়। বঙ্গবন্ধুকে কেউ যেন সময় দিতে চাইছে না।

এমনই একটি সময় দেশ-বিদেশে ছাপা হলো মানবেতর দুর্ভিক্ষের ছবি ‘বমি ভক্ষণের ছবি’। পরে জানা গেল অল্প ক’টা টাকার জন্য এ কাজ করেছিল এক গরিব লোক। আর এ কাজের পেছনে হোতা ছিল এক বিদেশি সাংবাদিক। তাদের এমন একটা হৃদয়বিদারক ছবি প্রয়োজন ছিল। অস্ত্র দিয়ে যা করতে পারেনি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, ক্ষুধার প্রকোপকে পুঁজি করে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করতে ও ব্যর্থ প্রমাণ করতে চেয়েছিল দেশি-বিদেশি সেসব ষড়যন্ত্রকারী। মুক্তিযুদ্ধ করে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে, তা পুনর্গঠনের দায়িত্ব ছিল সবার। কিন্তু সবাই এই দায়িত্ব নেয়নি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশের দায়িত্ব নিয়ে যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এমনই একটি প্রেক্ষাপটে কবি রফিক আজাদ বিতর্কিত কবিতাটি লেখেন যা তখনকার ষড়যন্ত্রকারীদের দেওয়া আগুনে ঘি ঢালার মতো কাজ করে।

অনেকের হয়তো মনে আছে এই অনুষঙ্গ নিয়ে লেখা কবি রফিক আজাদের একটি ঔদ্ধত্যপূর্ণ কবিতার শিরোনাম সে সময় খুব বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল। তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা। তিনি সরকারকে কটাক্ষ করে এ ধরনের কবিতা লিখতে পারেন কি না প্রশ্ন উঠেছিল। গণকণ্ঠ পত্রিকাটিতে কবিতাটি ছাপা হয়।

“ভাত চাই-এই চাওয়া সরাসরি ঠান্ডা বা গরম

সরু বা দারুণ মোটা রেশনের লাল চালে হলে

কোনো ক্ষতি নেই-মাটির শানকি ভর্তি ভাত চাই;

দু’বেলা, দু’মুঠো হলে ছেড়ে দেব অন্যসব দাবি।”

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমার দেশের মানুষ যদি পেট পুরে ভাত না পায় তাহলে এই স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে”। আজ সেই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ বিশ্বে ধান উৎপাদনে তৃতীয় স্থান দখল করেছে। সেই সাড়ে ৭ কোটির বাংলাদেশ এখন সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশ। কেউ না খেয়ে থাকে না। ভাতের অভাব নেই বাংলাদেশে, কাপড়ের অভাব নেই। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের ব্যবস্থা আছে সবার। বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল বলা হচ্ছে। অর্থনীতিতে শীর্ষ ৩৫টি দেশের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ একটি। দরিদ্র মানুষ সরাসরি ঘর পাচ্ছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে আছে শতকরা ২০ ভাগ দরিদ্র মানুষ। যোগাযোগ অবকাঠামোর উন্নয়ন পৃথিবীর নজর কাড়ছে। তারপরও আমাদের দেশে মন ছোট করা সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরের প্রাক্কালে ছাপা হয় এক নদী রক্ত দিয়ে অর্জন করা স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা সূচক কথা। স্বাধীনতা অর্জনের ব্যথা, বেদনা, দহন, যন্ত্রণা সবাই অনুভব করতে পারে না।

আমরা বাঙালি। দোষে-গুণেই বাঙালি, বাঙালি আবেগপ্রবণ জাতি। এই আবেগ মহৎ আবেগ। এই আবেগ না থাকলে অনেক মহৎ অর্জন সম্ভব ছিল না। হাজার হাজার বাঙালি বিপুলভাবে জেগে উঠেছিল বলে তৈরি হয়েছে লাল সবুজের বাংলাদেশ। হাজার হাজার বাঙালিকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো নেতা জন্মেছিলেন এই দেশে, তিনি সেই নেতৃত্বটা দিতে পেরেছিলেন। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সবার আবেগ তাঁর মধ্যে পেয়েছিল সবাই। সবার হয়ে তিনি কথা বলেছিলেন। তিনি কী করতে চান, কী তাঁর লক্ষ্য, কেন করতে চান সব আদ্যোপান্ত কৈফিয়ত তিনি দিয়েছিলেন ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে, লাখ লাখ জনতা সেদিন বাঁশের লাঠি উঁচু করে সমর্থন দিয়েছিল তাঁদের প্রাণপ্রিয় নেতাকে। যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত হয়ে বাঙালি লড়েছিল এক অসম শক্তির সঙ্গে। বাংলার কৃষক, বাংলার শ্রমিক, বাংলার ছাত্রসমাজ দেশমাতৃকার মুক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়াকে কর্তব্য মনে করেছিল। বঙ্গবন্ধুর ডাকে তাঁর আদর্শে তাঁর নামে নয়টি মাস যুদ্ধ করে ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

যে পরিবার থেকে কেউ শহীদ হয়নি, যে পরিবার মহান স্বাধীনতার জন্য কোনো ত্যাগ করেনি তাঁরা এই অর্জনের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবে না। স্বজন হারানো বেদনার রক্তক্ষরণ যারা হারায়নি তাঁরা বুঝবে না। স্বাধীনতা যুদ্ধের যে বিপুল আয়োজন দেখা গেল ১ কোটির বেশি লোক বাড়িঘর, সংসার, স্ত্রী-ছেলেমেয়ে, মা-বাবার মায়ার টান ফেলে যুদ্ধে চলে গেল। কতদিন যুদ্ধ চলবে, কী খাবে, কোথায় খাবে, ফিরবে কি না এসব চিন্তা না করে দেশমাতৃকার টানে তাঁরা যুদ্ধে গিয়েছিল। ইতিহাসে সবার নাম লেখা নেই। তবে আমরা সেসব শহীদ আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কথা বলি, শহীদদের ত্যাগ স্মরণ করি কৃতজ্ঞতা চিত্তে। যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা বেঁচে আছেন তাঁদের সম্মানের চোখে দেখি।

বাঙালি বীরের জাতি। বাঙালি বিস্ময়কর আবেগপ্রবণ জাতি। যাঁদের মহান আত্মত্যাগে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, তাঁদের অবদানকে খাটো করে দেখার, বলার যে অপরাধ তা ক্ষমার অযোগ্য।

কবি রফিক আজাদ জীবদ্দশায় সেই কবিতার জন্য আত্মশ্লাঘায় ভুগেছেন। কবি মননে যে দহন চলেছিল তা তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন। “একটা ভুলের ভেতর থেকে কবিতাটি লিখেছিলাম।” সেই ভুলটা কবিতার ভুল না। দৃষ্টির ভুল। পরিবেশিত তথ্যের ভুল ছিল। দৈনিক ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক পরিচিতি পাওয়ার জন্য বাসন্তী নামের একজন দরিদ্র মেয়েকে জাল পরিয়ে ছবি তুলেছিল। ১০০ টাকার বিনিময়ে আর একজনের বমি খাওয়ার ছবি তুলেছিল বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে। এসব দেখে তিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন, এরপর কবিতাটি লিখেন। “আমি সবার কাছে বলতে চাই সেই বাসন্তী ছিল সাজানো। কবিতা লেখার সময় বা তার পরেও জানাছিল না যে ছবিটা ছিল ভুল। মরার আগে সে আমারে বলেছে। ওই... বাচ্চা ফটোগ্রাফারের ছবি দেইখা আমি কবিতাটি লিখতে বসেছি।” মৃত্যুর আগে সেই ফটো সাংবাদিক তাকে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন।

পূর্বেই বলেছি তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা। তাঁর লেখায় রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগ উত্থাপিত হয়। তাঁর স্মৃতি কথায় “আমার তো বড় ভাগ্য! ভাগ্য ভালো না হইলে আমি কবে মারা পড়তাম! অনেকেই বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করে দিল। দেশ সবে মাত্র স্বাধীন হইছে। পাকিস্তানের গন্ধ তখনো আমাদের আকাশে-বাতাসে। কিছু সুবিধাবাদী কবিকে ধরতে চাইছিল তা আর পারে নাই।”

পরিচিত একজন তাঁকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু সব কথা শোনেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে ফোন দেন। বঙ্গবন্ধু বলেন, “ওরে পাঠাইলাম। ওর কথা শুনে এই গাড়ি দিয়ে পাঠিয়ে দেবে। আর কোনো কথা বলেন নাই।” জানা যায় এসবি অফিস তাঁকে এক দিস্তা কাগজ ও দুই কাপ চা দিয়েছিল। কবি ৬১ পৃষ্ঠার মতো দীর্ঘ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। কেন তিনি ভুল পর্যবেক্ষণে এ ধরনের কবিতা লিখেছিলেন। যা হোক তৎকালীন হক কথা ও গণকণ্ঠ পত্রিকা বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করতে একের পর এক ছবি, প্রবন্ধ, শিরোনাম ছেপে যায়।

পরবর্তীতে কবি যতদিন বেঁচেছিলেন বঙ্গবন্ধুর এই মহত্ত্বের কথা ভোলেননি। পরে তিনি ‘এই সিঁড়ি’ নামে একটা কবিতা লিখেছিলেন তাঁর আত্মদহন থেকে। কিন্তু ততদিনে ওই বিতর্কিত কবিতার শিরোনাম, বাসন্তীর জাল পরা ছবি, বমি ভক্ষণের ছবি স্বাধীনতা বিরোধীদের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে।

সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় নীতি এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা থেকে সমাজকে রক্ষা করতে পারে। সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে কোনো সংবাদপত্রকে মুক্তি দেওয়া হয়নি। নেতিবাচক সংবাদ থেকে সমাজে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়। সংবাদপত্রকে এ জন্য সমাজের দর্পণ বলা হয়। দেশের জাতীয় ভাবমূর্তি ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের সম্মান বৃদ্ধির জন্য সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূক্ষ্মভাবে সংবাদপত্র মানুষের মননে ও মগজে প্রভাব বিস্তার করে। তখন পৃথিবীতে খাদ্যাভাব ছিল। বাংলাদেশেও যুদ্ধের পরে অভাব থাকাটা স্বাভাবিক ছিল। কোনো দেশ বেশি অভাবগ্রস্ত ছিল, কোনো দেশের জনগোষ্ঠী মোটামুটি খেতে পারছিল। দুই পরাশক্তির মেরুকরণে ছোট ছোট দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তা বিঘিœত হচ্ছিল। যা হোক এসব বিতর্কিত কবিতা, সাজানো ছবি ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রতি মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার চির ধরানোর অপপ্রয়াস।

অপপ্রচারের নির্মম শিকার বঙ্গবন্ধুর পরিবার। বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে বিতর্কিত ও অজনপ্রিয় করতে বেছে নেওয়া হয় বঙ্গবন্ধু পরিবারের আলোমুখী একটি টগবগে তরুণ বঙ্গবন্ধুর বড় পুত্রসন্তান শেখ কামালকে। মাত্র ২৬ বছরের একটি তরুণ সাংস্কৃতিক অঙ্গন, ক্রীড়াঙ্গনকে আলোকিত করে রেখেছিলেন সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশে। তিনি ছিলেন ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা একাধারে ক্রীড়া সংগঠক, আবাহনী ক্লাব তাঁরই হাতে প্রতিষ্ঠিত। ছিলেন স্পন্দন নামে শিল্পীগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক। খেলাধুলা, অভিনয়, সেতার বাজানো প্রাণোচ্ছল বন্ধুঅন্তপ্রাণ শেখ কামাল সদ্য স্বাধীন দেশে নানা বিশৃঙ্খলা নিরসনে সরাসরি ভূমিকা রাখার কারণে তাঁকে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। হলুদ সাংবাদিকতার শিকার ছিলেন তিনি।

শতকরা একভাগ লোক বিশ্বাস করলেও অপবাদ রটনাকারীরা নিজেদের স্বার্থক মনে করে। মিথ্যার দাপট তাৎক্ষণিক ও ভয়ংকর হলেও সত্যের গৌরব চিরস্থায়ী হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পৃথিবীর ভয়াবহতম নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রথম শিকার হন এই আলোকদীপ্ত প্রাণ শেখ কামাল, আজ সব কুয়াশা ভেদ করে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকায় দেশের ক্রীড়াঙ্গন ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে প্রভাব বিস্তার করে আছে শহীদ শেখ কামাল। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অবদান মানুষের মুখে উচ্চারিত হবে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মায়া-মমতায় জড়াজড়ি করে সারা বাংলার দুঃখী মানুষকে হৃদয়ে নিয়ে মহানায়কের মতো মাথা উঁচু করে বেঁচেছিলেন। মৃত্যুহীন প্রাণগুলোকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যই আল্লাহ বোধহয় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে রক্ষা করেছিলেন সেদিন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থেকে দেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন। মানুষের জীবন মান ও গড় আয়ু বেড়েছে। বঙ্গবন্ধুর বেঁচে থাকা কন্যাদের একমাত্র স্বপ্ন- যে দেশের জন্য তাঁদের পিতা জীবনের সুবর্ণ সময়গুলো নির্জন কারা প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন, যে দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁদের মা, বাবা, ভাই সারা জীবন অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করেছেন, ত্যাগ করেছেন জীবনের সব বিলাসিতা, সেই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন তাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা দেখেছি এক/এগারোর সময় সংবাদপত্রের অপেশাদার সংবাদ পরিবেশন। দেখেছি পদ্মা সেতুর দুর্নীতি নিয়ে অনুমাননির্ভর সংবাদ পরিবেশন। স্বাধীনতার সব অর্জনকে পাশ কাটিয়ে একপেশে নেতিবাচক সংবাদ পরিবেশন। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের উন্নত দেশের অর্থনীতির চেয়ে স্বস্তির সঙ্গে টিকে আছে এবং টিকে থাকবে, ইনশা আল্লাহ।

সব দেখেশুনে মনে হয় এ দেশের কারও কারও কাছে ‘বমি ভক্ষণের’ ছবি ও ‘বাসন্তীর জাল পরা’ ছবির এখনো চাহিদা আছে। মাত্র সাড়ে তিন বছরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে উন্নয়নের সড়কে তুলে দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন তখন যারা দেখতে পায়নি তেমনি শেখ হাসিনা যে দেশটাকে দ্রুত উচ্চ মর্যাদায় নিয়ে গিয়েছেন তারা দেখতে পাবে আশা করি না। এ জন্য সুযোগ পেলেই তারা ইস্যু তৈরি করে ছবি খোঁজে ইংরেজিতে লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে, মুখে মাস্ক দেওয়া ছবি, অমুকের মুক্তি চাই লেখা ছবি।  যেন সরকার মানুষের বাক-স্বাধীনতা কত না হরণ করছে। এসব ছবির পেছনে যে বাঙালির চিরন্তন আবেগ অনুভূতির তথা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে খাটো করার আঘাত রয়েছে তা সবাই বুঝবে না।  আমরা ঘর পোড়ার আগুন দেখেছি তাই সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পেয়ে যাই। সময় আছে। সাধু সাবধান। জয় বাংলা।

লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা