শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

লাল সবুজ বাংলাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা

ওয়াহিদা আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
লাল সবুজ বাংলাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা

১৯৭৪ সাল। হাঁটি হাঁটি পা পা করে হাঁটছে বিশ্ব মানচিত্রে সদ্য জন্ম নেওয়া সাড়ে ৭ কোটি মানুষের একটি দেশ বাংলাদেশ। পৃথিবীর দুই পরাশক্তি পরোক্ষভাবে জড়িত হয়ে পড়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে। সদ্যজাত দেশটি যেন একটি নৌকা। হাজারো ষড়যন্ত্রের ছিদ্র নিয়ে উজানে বেয়ে চলেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু প্রাণপণে হাল ধরে আছেন।  বিজয়ের প্রাক্কালে দেশের বুদ্ধিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অধ্যাপক, দার্শনিকসহ  নয় শতাধিক সূর্যসন্তানকে হত্যা করা হয়েছে। ১ কোটি শরণার্থী পোড়ামাটি ভিটায় ফিরে আসতে শুরু করেছে। রাস্তাঘাট, ভবন, ব্রিজ-কালভার্ট বিধ্বস্ত। চলছে আহত ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একটি প্রদেশকে দেশে রূপান্তরের জন্য সব ভিত্তি গড়ার কাজ চলছে। নেই কারেন্সি, নেই রিজার্ভ। বঙ্গবন্ধুকে শক্ত হাতে দেশ পুনর্গঠন করতে হচ্ছে। খেতে ফসল ফলাতে পারেনি কৃষক। রাজাকার-মুক্তিযোদ্ধা সবার হাতে অস্ত্র। পাকিস্তানিরা যাওয়ার সময় রাজাকারদের হাতে অস্ত্র দিয়ে যায়। দালাল শ্রেণিরা সুযোগ বুঝে কালোবাজারি মুনাফালোভীর ভূমিকায়। মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী চক্র ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল একাট্টা হয়ে সব কিছুতে বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা করতে থাকে। সমাজতান্ত্রিক দেশ কিউবায় চট রপ্তানি করার কারণে মার্কিন খাদ্যশস্যবাহী জাহাজ ফিরে যায়। দেশে শুরু হলো নতুন যুদ্ধ-অভাব। কিছুটা সত্য বাকিটা ছিল পরিকল্পিত। রাতারাতি যেন সবাই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন চায়। বঙ্গবন্ধুকে কেউ যেন সময় দিতে চাইছে না।

এমনই একটি সময় দেশ-বিদেশে ছাপা হলো মানবেতর দুর্ভিক্ষের ছবি ‘বমি ভক্ষণের ছবি’। পরে জানা গেল অল্প ক’টা টাকার জন্য এ কাজ করেছিল এক গরিব লোক। আর এ কাজের পেছনে হোতা ছিল এক বিদেশি সাংবাদিক। তাদের এমন একটা হৃদয়বিদারক ছবি প্রয়োজন ছিল। অস্ত্র দিয়ে যা করতে পারেনি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, ক্ষুধার প্রকোপকে পুঁজি করে বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করতে ও ব্যর্থ প্রমাণ করতে চেয়েছিল দেশি-বিদেশি সেসব ষড়যন্ত্রকারী। মুক্তিযুদ্ধ করে যে দেশ স্বাধীন হয়েছে, তা পুনর্গঠনের দায়িত্ব ছিল সবার। কিন্তু সবাই এই দায়িত্ব নেয়নি। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশের দায়িত্ব নিয়ে যে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এমনই একটি প্রেক্ষাপটে কবি রফিক আজাদ বিতর্কিত কবিতাটি লেখেন যা তখনকার ষড়যন্ত্রকারীদের দেওয়া আগুনে ঘি ঢালার মতো কাজ করে।

অনেকের হয়তো মনে আছে এই অনুষঙ্গ নিয়ে লেখা কবি রফিক আজাদের একটি ঔদ্ধত্যপূর্ণ কবিতার শিরোনাম সে সময় খুব বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল। তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা। তিনি সরকারকে কটাক্ষ করে এ ধরনের কবিতা লিখতে পারেন কি না প্রশ্ন উঠেছিল। গণকণ্ঠ পত্রিকাটিতে কবিতাটি ছাপা হয়।

“ভাত চাই-এই চাওয়া সরাসরি ঠান্ডা বা গরম

সরু বা দারুণ মোটা রেশনের লাল চালে হলে

কোনো ক্ষতি নেই-মাটির শানকি ভর্তি ভাত চাই;

দু’বেলা, দু’মুঠো হলে ছেড়ে দেব অন্যসব দাবি।”

বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমার দেশের মানুষ যদি পেট পুরে ভাত না পায় তাহলে এই স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে”। আজ সেই বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ বিশ্বে ধান উৎপাদনে তৃতীয় স্থান দখল করেছে। সেই সাড়ে ৭ কোটির বাংলাদেশ এখন সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশ। কেউ না খেয়ে থাকে না। ভাতের অভাব নেই বাংলাদেশে, কাপড়ের অভাব নেই। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের ব্যবস্থা আছে সবার। বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল বলা হচ্ছে। অর্থনীতিতে শীর্ষ ৩৫টি দেশের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ একটি। দরিদ্র মানুষ সরাসরি ঘর পাচ্ছে। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে আছে শতকরা ২০ ভাগ দরিদ্র মানুষ। যোগাযোগ অবকাঠামোর উন্নয়ন পৃথিবীর নজর কাড়ছে। তারপরও আমাদের দেশে মন ছোট করা সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরের প্রাক্কালে ছাপা হয় এক নদী রক্ত দিয়ে অর্জন করা স্বাধীনতার প্রতি অবমাননা সূচক কথা। স্বাধীনতা অর্জনের ব্যথা, বেদনা, দহন, যন্ত্রণা সবাই অনুভব করতে পারে না।

আমরা বাঙালি। দোষে-গুণেই বাঙালি, বাঙালি আবেগপ্রবণ জাতি। এই আবেগ মহৎ আবেগ। এই আবেগ না থাকলে অনেক মহৎ অর্জন সম্ভব ছিল না। হাজার হাজার বাঙালি বিপুলভাবে জেগে উঠেছিল বলে তৈরি হয়েছে লাল সবুজের বাংলাদেশ। হাজার হাজার বাঙালিকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো নেতা জন্মেছিলেন এই দেশে, তিনি সেই নেতৃত্বটা দিতে পেরেছিলেন। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সবার আবেগ তাঁর মধ্যে পেয়েছিল সবাই। সবার হয়ে তিনি কথা বলেছিলেন। তিনি কী করতে চান, কী তাঁর লক্ষ্য, কেন করতে চান সব আদ্যোপান্ত কৈফিয়ত তিনি দিয়েছিলেন ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে, লাখ লাখ জনতা সেদিন বাঁশের লাঠি উঁচু করে সমর্থন দিয়েছিল তাঁদের প্রাণপ্রিয় নেতাকে। যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুত হয়ে বাঙালি লড়েছিল এক অসম শক্তির সঙ্গে। বাংলার কৃষক, বাংলার শ্রমিক, বাংলার ছাত্রসমাজ দেশমাতৃকার মুক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়াকে কর্তব্য মনে করেছিল। বঙ্গবন্ধুর ডাকে তাঁর আদর্শে তাঁর নামে নয়টি মাস যুদ্ধ করে ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।

যে পরিবার থেকে কেউ শহীদ হয়নি, যে পরিবার মহান স্বাধীনতার জন্য কোনো ত্যাগ করেনি তাঁরা এই অর্জনের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবে না। স্বজন হারানো বেদনার রক্তক্ষরণ যারা হারায়নি তাঁরা বুঝবে না। স্বাধীনতা যুদ্ধের যে বিপুল আয়োজন দেখা গেল ১ কোটির বেশি লোক বাড়িঘর, সংসার, স্ত্রী-ছেলেমেয়ে, মা-বাবার মায়ার টান ফেলে যুদ্ধে চলে গেল। কতদিন যুদ্ধ চলবে, কী খাবে, কোথায় খাবে, ফিরবে কি না এসব চিন্তা না করে দেশমাতৃকার টানে তাঁরা যুদ্ধে গিয়েছিল। ইতিহাসে সবার নাম লেখা নেই। তবে আমরা সেসব শহীদ আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কথা বলি, শহীদদের ত্যাগ স্মরণ করি কৃতজ্ঞতা চিত্তে। যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা বেঁচে আছেন তাঁদের সম্মানের চোখে দেখি।

বাঙালি বীরের জাতি। বাঙালি বিস্ময়কর আবেগপ্রবণ জাতি। যাঁদের মহান আত্মত্যাগে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, তাঁদের অবদানকে খাটো করে দেখার, বলার যে অপরাধ তা ক্ষমার অযোগ্য।

কবি রফিক আজাদ জীবদ্দশায় সেই কবিতার জন্য আত্মশ্লাঘায় ভুগেছেন। কবি মননে যে দহন চলেছিল তা তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন। “একটা ভুলের ভেতর থেকে কবিতাটি লিখেছিলাম।” সেই ভুলটা কবিতার ভুল না। দৃষ্টির ভুল। পরিবেশিত তথ্যের ভুল ছিল। দৈনিক ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক পরিচিতি পাওয়ার জন্য বাসন্তী নামের একজন দরিদ্র মেয়েকে জাল পরিয়ে ছবি তুলেছিল। ১০০ টাকার বিনিময়ে আর একজনের বমি খাওয়ার ছবি তুলেছিল বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে। এসব দেখে তিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন, এরপর কবিতাটি লিখেন। “আমি সবার কাছে বলতে চাই সেই বাসন্তী ছিল সাজানো। কবিতা লেখার সময় বা তার পরেও জানাছিল না যে ছবিটা ছিল ভুল। মরার আগে সে আমারে বলেছে। ওই... বাচ্চা ফটোগ্রাফারের ছবি দেইখা আমি কবিতাটি লিখতে বসেছি।” মৃত্যুর আগে সেই ফটো সাংবাদিক তাকে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন।

পূর্বেই বলেছি তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা। তাঁর লেখায় রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগ উত্থাপিত হয়। তাঁর স্মৃতি কথায় “আমার তো বড় ভাগ্য! ভাগ্য ভালো না হইলে আমি কবে মারা পড়তাম! অনেকেই বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করে দিল। দেশ সবে মাত্র স্বাধীন হইছে। পাকিস্তানের গন্ধ তখনো আমাদের আকাশে-বাতাসে। কিছু সুবিধাবাদী কবিকে ধরতে চাইছিল তা আর পারে নাই।”

পরিচিত একজন তাঁকে বঙ্গবন্ধুর কাছে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু সব কথা শোনেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে ফোন দেন। বঙ্গবন্ধু বলেন, “ওরে পাঠাইলাম। ওর কথা শুনে এই গাড়ি দিয়ে পাঠিয়ে দেবে। আর কোনো কথা বলেন নাই।” জানা যায় এসবি অফিস তাঁকে এক দিস্তা কাগজ ও দুই কাপ চা দিয়েছিল। কবি ৬১ পৃষ্ঠার মতো দীর্ঘ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। কেন তিনি ভুল পর্যবেক্ষণে এ ধরনের কবিতা লিখেছিলেন। যা হোক তৎকালীন হক কথা ও গণকণ্ঠ পত্রিকা বঙ্গবন্ধুকে বিব্রত করতে একের পর এক ছবি, প্রবন্ধ, শিরোনাম ছেপে যায়।

পরবর্তীতে কবি যতদিন বেঁচেছিলেন বঙ্গবন্ধুর এই মহত্ত্বের কথা ভোলেননি। পরে তিনি ‘এই সিঁড়ি’ নামে একটা কবিতা লিখেছিলেন তাঁর আত্মদহন থেকে। কিন্তু ততদিনে ওই বিতর্কিত কবিতার শিরোনাম, বাসন্তীর জাল পরা ছবি, বমি ভক্ষণের ছবি স্বাধীনতা বিরোধীদের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে।

সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় নীতি এসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা থেকে সমাজকে রক্ষা করতে পারে। সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে কোনো সংবাদপত্রকে মুক্তি দেওয়া হয়নি। নেতিবাচক সংবাদ থেকে সমাজে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়। সংবাদপত্রকে এ জন্য সমাজের দর্পণ বলা হয়। দেশের জাতীয় ভাবমূর্তি ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের সম্মান বৃদ্ধির জন্য সংবাদ মাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূক্ষ্মভাবে সংবাদপত্র মানুষের মননে ও মগজে প্রভাব বিস্তার করে। তখন পৃথিবীতে খাদ্যাভাব ছিল। বাংলাদেশেও যুদ্ধের পরে অভাব থাকাটা স্বাভাবিক ছিল। কোনো দেশ বেশি অভাবগ্রস্ত ছিল, কোনো দেশের জনগোষ্ঠী মোটামুটি খেতে পারছিল। দুই পরাশক্তির মেরুকরণে ছোট ছোট দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তা বিঘিœত হচ্ছিল। যা হোক এসব বিতর্কিত কবিতা, সাজানো ছবি ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রতি মানুষের বিশ্বাস ও ভালোবাসার চির ধরানোর অপপ্রয়াস।

অপপ্রচারের নির্মম শিকার বঙ্গবন্ধুর পরিবার। বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে বিতর্কিত ও অজনপ্রিয় করতে বেছে নেওয়া হয় বঙ্গবন্ধু পরিবারের আলোমুখী একটি টগবগে তরুণ বঙ্গবন্ধুর বড় পুত্রসন্তান শেখ কামালকে। মাত্র ২৬ বছরের একটি তরুণ সাংস্কৃতিক অঙ্গন, ক্রীড়াঙ্গনকে আলোকিত করে রেখেছিলেন সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশে। তিনি ছিলেন ট্রেনিংপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা একাধারে ক্রীড়া সংগঠক, আবাহনী ক্লাব তাঁরই হাতে প্রতিষ্ঠিত। ছিলেন স্পন্দন নামে শিল্পীগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক। খেলাধুলা, অভিনয়, সেতার বাজানো প্রাণোচ্ছল বন্ধুঅন্তপ্রাণ শেখ কামাল সদ্য স্বাধীন দেশে নানা বিশৃঙ্খলা নিরসনে সরাসরি ভূমিকা রাখার কারণে তাঁকে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। হলুদ সাংবাদিকতার শিকার ছিলেন তিনি।

শতকরা একভাগ লোক বিশ্বাস করলেও অপবাদ রটনাকারীরা নিজেদের স্বার্থক মনে করে। মিথ্যার দাপট তাৎক্ষণিক ও ভয়ংকর হলেও সত্যের গৌরব চিরস্থায়ী হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পৃথিবীর ভয়াবহতম নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রথম শিকার হন এই আলোকদীপ্ত প্রাণ শেখ কামাল, আজ সব কুয়াশা ভেদ করে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকায় দেশের ক্রীড়াঙ্গন ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে প্রভাব বিস্তার করে আছে শহীদ শেখ কামাল। যত দিন বাংলাদেশ থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অবদান মানুষের মুখে উচ্চারিত হবে। বঙ্গবন্ধু যতদিন বেঁচেছিলেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মায়া-মমতায় জড়াজড়ি করে সারা বাংলার দুঃখী মানুষকে হৃদয়ে নিয়ে মহানায়কের মতো মাথা উঁচু করে বেঁচেছিলেন। মৃত্যুহীন প্রাণগুলোকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যই আল্লাহ বোধহয় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে রক্ষা করেছিলেন সেদিন।

বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থেকে দেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন। মানুষের জীবন মান ও গড় আয়ু বেড়েছে। বঙ্গবন্ধুর বেঁচে থাকা কন্যাদের একমাত্র স্বপ্ন- যে দেশের জন্য তাঁদের পিতা জীবনের সুবর্ণ সময়গুলো নির্জন কারা প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন, যে দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁদের মা, বাবা, ভাই সারা জীবন অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করেছেন, ত্যাগ করেছেন জীবনের সব বিলাসিতা, সেই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন তাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা দেখেছি এক/এগারোর সময় সংবাদপত্রের অপেশাদার সংবাদ পরিবেশন। দেখেছি পদ্মা সেতুর দুর্নীতি নিয়ে অনুমাননির্ভর সংবাদ পরিবেশন। স্বাধীনতার সব অর্জনকে পাশ কাটিয়ে একপেশে নেতিবাচক সংবাদ পরিবেশন। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের উন্নত দেশের অর্থনীতির চেয়ে স্বস্তির সঙ্গে টিকে আছে এবং টিকে থাকবে, ইনশা আল্লাহ।

সব দেখেশুনে মনে হয় এ দেশের কারও কারও কাছে ‘বমি ভক্ষণের’ ছবি ও ‘বাসন্তীর জাল পরা’ ছবির এখনো চাহিদা আছে। মাত্র সাড়ে তিন বছরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে উন্নয়নের সড়কে তুলে দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন তখন যারা দেখতে পায়নি তেমনি শেখ হাসিনা যে দেশটাকে দ্রুত উচ্চ মর্যাদায় নিয়ে গিয়েছেন তারা দেখতে পাবে আশা করি না। এ জন্য সুযোগ পেলেই তারা ইস্যু তৈরি করে ছবি খোঁজে ইংরেজিতে লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে, মুখে মাস্ক দেওয়া ছবি, অমুকের মুক্তি চাই লেখা ছবি।  যেন সরকার মানুষের বাক-স্বাধীনতা কত না হরণ করছে। এসব ছবির পেছনে যে বাঙালির চিরন্তন আবেগ অনুভূতির তথা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে খাটো করার আঘাত রয়েছে তা সবাই বুঝবে না।  আমরা ঘর পোড়ার আগুন দেখেছি তাই সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পেয়ে যাই। সময় আছে। সাধু সাবধান। জয় বাংলা।

লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা