শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে বিএনপি- এ শিরোনামে একটি তিন কলাম সংবাদ পরিবেশন করেছে দেশের একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। আমি সংবাদটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একজন ক্ষুদ্র নাগরিক ও পাঠক হিসেবে পর্যালোচনা করার বিনীত চেষ্টা করছি। শিরোনামেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি এখনো ঘটেনি। তাই দ্বিতীয় শিরোনামটি  থেকেই শুরু করতে চাচ্ছি। কারণ শিরোনাম হলো সম্পাদকের একক এখতিয়ার। এ নিয়ে কারও কোনো কথা চলে না। তবে শিরোনামটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং ইঙ্গিতময়। বলা হয়েছে- তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে মানে এখনো দেওয়া হয়নি। তবে ভবিষ্যতে চিঠি দেওয়া হবে কি হবে না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু ‘হচ্ছে’ বলে শিরোনামটি জনগণের মধ্যে আলোড়ন বা কারও কারও মনে পুলকও সৃষ্টি হচ্ছে। এবার দেখা যাক দ্বিতীয় শিরোনাম কী বলে?

১. সংবাদটির দ্বিতীয় শিরোনামে বলা হয়েছে- “রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতিসংঘ ইইউ কমনওয়েলথের ভূমিকা চায়”। দ্বিতীয় শিরোনামটি কিন্তু ভবিষ্যৎমূলক নয়। এটি ঘটে যাওয়া ঘটনার খুবই পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট প্রতিবেদন। মানে বিএনপি যে চায় যার তথ্য-উপাত্ত নিশ্চয় সম্পাদকের কাছে রয়েছে, তাই সেভাবেই দ্বিতীয় শিরোনামটি করা হয়েছে এবং এ শিরোনামের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অসহায়ত্ব ও করুণ একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ উপশিরোনামটির মাধ্যমে একটি পক্ষকে ঘায়েল ও বিতর্কিত করার সূক্ষ্ম প্রচেষ্টার চিত্র সন্দেহাতিতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

২. সংবাদটির ভাষ্যমতে- “যে চিঠি দেওয়া হবে তার খসড়া তৈরি করছেন দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা”। সংবাদের এ জায়গায় বলা হয়েছে যে, চিঠিটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি তবে আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা কল্পিত চিঠিটির খসড়া তৈরিতে ব্যস্ত আছেন। এখন জনমনে কৌতূহল যে কোনো চিঠির খসড়া করার ভিতরের খবর বাইরে গেল কেমনে? নাকি তা দলের কর্তৃপক্ষের নীতি বা পরিকল্পনা হলো খসড়ার আগে থেকেই জনগণকে জানিয়ে দেওয়া হবে যাতে জনপ্রতিক্রিয়া আগে থেকেই জানা যায়। কিন্তু তারপরেও বেহুদা প্রশ্ন থেকে যায়, তা-ই যদি হবে তাহলে সেই খসড়ার খবর একজনের কাছে কেন দেওয়া হবে! আমি যতটুকু জানি তাহলো- দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা দলের ও দলের নেতার অতি বিশ্বস্ত ও নিবেদিত এবং তাদের মধ্যে আমার মতো অগ্রিম কথা বলার মতো কোনো অবিশ্বাসী নেতা নেই! তাহলে কি শর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকে গেল!

৩. প্রকাশিত সংবাদটি থেকে জানা যায়, “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং কমনওয়েলথে চিঠি দেবে বিএনপি।” সূত্র জানান, চিঠিতে দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হবে। এ ছাড়া বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তথ্য-উপাত্ত দিয়ে চিঠিতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার যৌক্তিকতা তুলে ধরবে।” প্রকাশিত সংবাদের এ অংশটি চরমভাবে বিতর্কিত ও অন্তঃসারশূন্য। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে যতক্ষণ পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে অচলাবস্থা সৃষ্টি না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষের কোনো কিছু করতে এগিয়ে আসা মানে বেহুদা নাক গলানো। বিএনপির বিচক্ষণ নেতৃত্ব বৈরী তৃতীয় পক্ষকে সেই সুযোগ দেবে না বলেই প্রতীয়মান করা যায়। বিদেশিরা মনে করে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক সংকট নেই। তাদের মতে সংকট বিএনপির মধ্যে এবং নেতৃত্বে। গত অক্টোবর থেকে দৃশ্যত বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমন-পীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তেমন কোনো চাপ নেই। বিদেশিদের মতে বিএনপি ও বিরোধী দল তাদের সাধ্যমতো দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। ছিটেফোঁটা যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তা একান্তই স্থানীয় যেখানে সরকারের তেমন কোনো হাত নেই বলে বিদেশিরা মনে করে। গত ১০  ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকার সায়েদাবাদের গোলাপবাগে একটি বিশাল সমাবেশে সংসদ বিলুপ্ত করে পদত্যাগ আর নির্দলীয় সরকার গঠনের দাবিসহ ১০ দফা ঘোষণা করেছে এবং পাশাপাশি ১৩ ও ২৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সব মহানগর ও জেলায় গ্রেফতার নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে গণমিছিল করবে দলটি বলে ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে শনিবার বিকালে দলটির এসব ঘোষণা আসে। এ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিয়ে গেছেন। সেই ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতি শনিবার সারা দেশে এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপি ‘শনিবারের আন্দোলন’ লাগাতার চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরে নিশ্চয় বিদেশিরা বলবে না সরকার দেশে সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে!! কাজেই আমার মনে হয় না আমাদের নেতৃত্ব এ ব্যাপারে কাউকে কোনো চিঠি দেওয়ার তাগিদ অনুভব করবে। আমার মতো বেকুব অতি উৎসাহীদের কথা বলা যায় না! তবে সরকার যে বিরোধী দলগুলোকে বিশেষ করে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছে তা আর এখন ধোপে টিকবে না।

তবে একটি বিষয় খুব জোরেশোরে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে, তা হলো- চীন বা রাশিয়া মডেলের গণতন্ত্র নিয়ে। চীন ও রাশিয়া মনে করে তাদেরও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠিত ও পরিচালিত হয়। তাদের দেশে সবাই বা বেশির ভাগ লোক সরকারি দল করে এবং দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে দলের কর্ণধার এবং সরকার নির্বাচিত করে। তাদের চিন্তা-চেতনায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং কাউন্সিলের মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচিত এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের সবাই ভোট দিয়ে এ সরকার বানিয়েছে এবং সংসদে তাদের পক্ষে প্রায় ১০০ ভাগ সমর্থন রয়েছে। ফলে তারা যেভাবেই দেশ চালাক না কেন তা গণতান্ত্রিক এবং জনসমর্থিত। কাজেই নির্বাচনে অতি ক্ষুদ্র অংশের অনুপস্থিতি নির্বাচন বা গণতন্ত্রে কোনো সমস্যা যেমন সৃষ্টি করে না তেমনি সরকারের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও কোনো প্রশ্ন থাকে না। এ মতের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন পশ্চিমা রাষ্ট্র। তারা সবাই বিএনপির অস্তিত্ব স্বীকার করে। কিন্তু মাঠে বিএনপির দুর্বল অবস্থানের কারণে তারা বিএনপিকে নিয়ে চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে জোরালো দর কষাকষি করতে পারছে না। বিএনপি যদি মাঠে তাদের সরব উপস্থিতি দেখাতে পারে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিত শক্তি বিএনপি ও বিরোধী দলের প্রবল জনমত ও সমর্থন দেখিয়ে রাজনৈতিক ভারসাম্যের প্রশ্ন উত্থাপন করে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক তৎপরতা চালাতে পারে। তাতে বিএনপির কিছুটা ফায়দা হলেও যেমন ক্ষতি নেই আবার সরকারের সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টি হওয়ারও কোনো সুযোগ থাকবে না। কারণ এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের মুরব্বিপনা বহাল থাকে এবং চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বোঝাপড়া অনেক বেশি অনুকূলে থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রসহ সব পশ্চিমা শক্তি চায় বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলো ব্যাপক শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে তাদের জনসমর্থন প্রতিফলিত করুক যাতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের কাছে তদবির করতে পারে। তারা এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করতে চায়। সুষ্ঠু নির্বাচনও হলো এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে গেল। বর্তমানে যে ‘শনিবারের আন্দোলন’ চলছে তার মূল মোজেজা হলো বিএনপিকে নির্বাচনের ফাঁদে ফালানোর সরকারি কৌশলের অতি গোপনীয় স্মার্ট চাল, যে চালে প্রায় সব বিদেশির মৌন সমর্থন রয়েছে। তা ছাড়া বিদেশিরা মনে করে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করতে পারে।

৪. গুরুত্ব দিয়ে সংবাদটিতে আরও বলা হয়েছে- “২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ ভোটের জন্য জাতিসংঘের মধ্যস্থতা চেয়েছিল বিএনপি।” নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করানোর ক্ষমতা কোনো সংস্থারই নেই। এ ব্যাপারে বিদেশিদের কথা বলা মানে দেশের সার্বভৌমত্বে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। কোনো বিদেশি শক্তিই তা চাইবে না। তবে নির্বাচন বা রাজনীতি নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনো সংকট সৃষ্টি হলে সংস্থাগুলো তাদের চার্টার অনুযায়ী উভয় পক্ষকে সমঝোতায় নিয়ে আসতে প্রচেষ্টা চালাতে পারে। সে জন্য ২০১৪ সালের কথা এখানে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তখন দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, সারা দেশ প্রায় অবরুদ্ধ ছিল, দেশমাতা খালেদা জিয়া উনার অফিসে অবরুদ্ধ ছিলেন। তখন সারা দেশে আগুনসন্ত্রাস সৃষ্টি করা হয়েছিল। বর্তমানে ২০১৪ সালের পরিবেশ নেই যে বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে।

৫. প্রতিবেদক তুলে ধরছেন অতীত কাসুন্দি যেখানে বলা হয়েছে- “জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করেছিলেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত ও সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো ঢাকা এসেছিলেন। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন। পরে সমঝোতায় ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তারানকো। নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি।” এগুলো করা হয়েছিল তৎকালীন রাজনৈতিক সংকটের কারণে। এখন সেরকম কোনো পরিস্থিতি নেই।

৬. প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, “২০১৮ সালের ভোটের আগেও জাতিসংঘ, ইইউ, কমনওয়েলথকে সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিল বিএনপি।” ২০১৮ সালের প্রেক্ষিত ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিএনপি এক রাজনৈতিক তঞ্চকতার শিকার হয়ে একটি ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের ফাঁদে পড়েছিল। তখন এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল যখন বিএনপির নতুন নেতৃত্ব তখনকার পরিবেশে খাপ খাওয়াতে অনেকটা অপ্রস্তুত ছিল।

৭. ২০১৮ সালের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদটি আরও নিশ্চিত করছে “সংস্থাগুলো অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারকে আহ্বানও জানিয়েছিল। এ প্রেক্ষাপটে তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে বসেন।” কিন্তু পরবর্তীতে যখন সরকার একতরফা ভোট পুলিশের সক্রিয় কার্যক্রমে আগের দিন রাতে করিয়ে ফেলে তখন সব সংস্থা হঠাৎ করে অন্ধ ও বধির হয়ে যায় যা ছিল এ দেশের জনগণের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা।

৮. সংবাদটিতে বলা হয়েছে প্রতিবেদক জানতে পারেন- “জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে বিএনপি।” প্রতিবেদক এ তথ্য কার কাছ থেকে পেল তা অবশ্য রহস্যজনকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি এখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়ার চেষ্টা করছে। বিএনপি এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছে না।

৯. প্রতিবেদক আরও লিখেছেন, “দলটির হাইকমান্ড মনে করছেন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ের জন্য রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি বিদেশি বন্ধুমহলের সহায়তাও প্রয়োজন। এ জন্য রাজপথে যুগপৎ আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াচ্ছে দলটি।” এ বক্তব্যটি খুবই রহস্যজনক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও সম্পূর্ণভাবে সত্যের অপলাপ। কারণ দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে প্রতিবেদকের যোগাযোগের কোনো সূত্র নেই এবং থাকারও সুযোগ নেই। বলা যায় এটি নিছক ধাপ্পাবাজি ও জাতির সঙ্গে প্রবঞ্চনা।

১০. প্রতিবেদক ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পরিষ্কার করে বলেছেন, “জানা যায়, কূটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার আমন্ত্রণে তার বাসভবনে নৈশভোজে অংশ নেন বিএনপির পাঁচ নেতা। এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। গুলশানে এবিসি হাউসে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার কথা ইইউ রাষ্ট্রদূতদের জানান দলটির নেতারা।” এ ঘটনাগুলো বস্তুগতভাবে নিরেট সত্য, তবে তাদের মধ্যে কী আলোচনা হয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রতিবেদন কোনো পক্ষ থেকেই পাওয়া যায়নি।

বিএনপিকে তার লক্ষ্য থেকে সরাতে দেশীয় ও বিদেশি বিভিন্ন মহল যে তৎপর তা বলার কোনো অপেক্ষা রাখে না। বিএনপির লক্ষ্য খুবই সুস্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। বিএনপির প্রথম কথা হলো- এ সরকারকে সবার আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সাংবিধানিক বিধান পুনঃস্থাপন করতে হবে, বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে এবং সেই সঙ্গে বর্তমান সংসদ ভেঙে দিতে হবে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর বাইরে যাওয়ার পথ এখন অনেক সংকুচিত। তবে রাজনীতির চাল বন্দুকের গুলি নয় যে বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। রাজনীতিতে আপসও একটি কৌশল। তাই অনেকের চিন্তা-ভাবনা হলো সাধ্যের বাইরে কোনো কিছু অর্জন করতে না পারলে মূল লক্ষ্যকে স্থগিত রেখে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উপস্থিত স্বার্থ সাময়িকভাবে অর্জন করতে পারলে পরবর্তীতে মূল লক্ষ্য অর্জনে অনেকটা সহজ হয়। তাই অনেকে মনে করে আপাতত আন্দোলনের পথ পরিত্যাগ করে নির্বাচনের পথে হাঁটা শুরু করে দেওয়াই হবে সময়ের সবচেয়ে উত্তম রাজনীতি। গ্রাম বাংলায় একটি শ্রুতি আছে- বেনির আগুন হাতে এসে লাগার আগেই ছুড়ে ফেলে দিলে ক্ষতি অনেক কম হয়। এখন থেকেই ৩০০ ও ৫০ মহিলা আসনে নির্বাচন নিয়ে কাজ শুরু করে দিলে হাতে কিছু তহবিলও আসবে এবং কর্মীরাও মামলা-হামলার ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়ে কিছুটা স্বস্তির মধ্যে থাকতে পারবে। রণক্ষেত্রে শুধু আক্রমণই জয় আনে না, সময় ও সুযোগ মতো প্রস্থানও চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করে। নির্বাচনই চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলনে যত শিগগিরই নামা যাবে ততই সফলতা আসবে। তাই চিঠি নয় নির্বাচনের পক্ষে আমি।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রের সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা