শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে বিএনপি- এ শিরোনামে একটি তিন কলাম সংবাদ পরিবেশন করেছে দেশের একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। আমি সংবাদটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একজন ক্ষুদ্র নাগরিক ও পাঠক হিসেবে পর্যালোচনা করার বিনীত চেষ্টা করছি। শিরোনামেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি এখনো ঘটেনি। তাই দ্বিতীয় শিরোনামটি  থেকেই শুরু করতে চাচ্ছি। কারণ শিরোনাম হলো সম্পাদকের একক এখতিয়ার। এ নিয়ে কারও কোনো কথা চলে না। তবে শিরোনামটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং ইঙ্গিতময়। বলা হয়েছে- তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে মানে এখনো দেওয়া হয়নি। তবে ভবিষ্যতে চিঠি দেওয়া হবে কি হবে না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু ‘হচ্ছে’ বলে শিরোনামটি জনগণের মধ্যে আলোড়ন বা কারও কারও মনে পুলকও সৃষ্টি হচ্ছে। এবার দেখা যাক দ্বিতীয় শিরোনাম কী বলে?

১. সংবাদটির দ্বিতীয় শিরোনামে বলা হয়েছে- “রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতিসংঘ ইইউ কমনওয়েলথের ভূমিকা চায়”। দ্বিতীয় শিরোনামটি কিন্তু ভবিষ্যৎমূলক নয়। এটি ঘটে যাওয়া ঘটনার খুবই পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট প্রতিবেদন। মানে বিএনপি যে চায় যার তথ্য-উপাত্ত নিশ্চয় সম্পাদকের কাছে রয়েছে, তাই সেভাবেই দ্বিতীয় শিরোনামটি করা হয়েছে এবং এ শিরোনামের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অসহায়ত্ব ও করুণ একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ উপশিরোনামটির মাধ্যমে একটি পক্ষকে ঘায়েল ও বিতর্কিত করার সূক্ষ্ম প্রচেষ্টার চিত্র সন্দেহাতিতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

২. সংবাদটির ভাষ্যমতে- “যে চিঠি দেওয়া হবে তার খসড়া তৈরি করছেন দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা”। সংবাদের এ জায়গায় বলা হয়েছে যে, চিঠিটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি তবে আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা কল্পিত চিঠিটির খসড়া তৈরিতে ব্যস্ত আছেন। এখন জনমনে কৌতূহল যে কোনো চিঠির খসড়া করার ভিতরের খবর বাইরে গেল কেমনে? নাকি তা দলের কর্তৃপক্ষের নীতি বা পরিকল্পনা হলো খসড়ার আগে থেকেই জনগণকে জানিয়ে দেওয়া হবে যাতে জনপ্রতিক্রিয়া আগে থেকেই জানা যায়। কিন্তু তারপরেও বেহুদা প্রশ্ন থেকে যায়, তা-ই যদি হবে তাহলে সেই খসড়ার খবর একজনের কাছে কেন দেওয়া হবে! আমি যতটুকু জানি তাহলো- দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা দলের ও দলের নেতার অতি বিশ্বস্ত ও নিবেদিত এবং তাদের মধ্যে আমার মতো অগ্রিম কথা বলার মতো কোনো অবিশ্বাসী নেতা নেই! তাহলে কি শর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকে গেল!

৩. প্রকাশিত সংবাদটি থেকে জানা যায়, “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং কমনওয়েলথে চিঠি দেবে বিএনপি।” সূত্র জানান, চিঠিতে দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হবে। এ ছাড়া বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তথ্য-উপাত্ত দিয়ে চিঠিতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার যৌক্তিকতা তুলে ধরবে।” প্রকাশিত সংবাদের এ অংশটি চরমভাবে বিতর্কিত ও অন্তঃসারশূন্য। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে যতক্ষণ পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে অচলাবস্থা সৃষ্টি না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষের কোনো কিছু করতে এগিয়ে আসা মানে বেহুদা নাক গলানো। বিএনপির বিচক্ষণ নেতৃত্ব বৈরী তৃতীয় পক্ষকে সেই সুযোগ দেবে না বলেই প্রতীয়মান করা যায়। বিদেশিরা মনে করে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক সংকট নেই। তাদের মতে সংকট বিএনপির মধ্যে এবং নেতৃত্বে। গত অক্টোবর থেকে দৃশ্যত বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমন-পীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তেমন কোনো চাপ নেই। বিদেশিদের মতে বিএনপি ও বিরোধী দল তাদের সাধ্যমতো দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। ছিটেফোঁটা যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তা একান্তই স্থানীয় যেখানে সরকারের তেমন কোনো হাত নেই বলে বিদেশিরা মনে করে। গত ১০  ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকার সায়েদাবাদের গোলাপবাগে একটি বিশাল সমাবেশে সংসদ বিলুপ্ত করে পদত্যাগ আর নির্দলীয় সরকার গঠনের দাবিসহ ১০ দফা ঘোষণা করেছে এবং পাশাপাশি ১৩ ও ২৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সব মহানগর ও জেলায় গ্রেফতার নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে গণমিছিল করবে দলটি বলে ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে শনিবার বিকালে দলটির এসব ঘোষণা আসে। এ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিয়ে গেছেন। সেই ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতি শনিবার সারা দেশে এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপি ‘শনিবারের আন্দোলন’ লাগাতার চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরে নিশ্চয় বিদেশিরা বলবে না সরকার দেশে সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে!! কাজেই আমার মনে হয় না আমাদের নেতৃত্ব এ ব্যাপারে কাউকে কোনো চিঠি দেওয়ার তাগিদ অনুভব করবে। আমার মতো বেকুব অতি উৎসাহীদের কথা বলা যায় না! তবে সরকার যে বিরোধী দলগুলোকে বিশেষ করে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছে তা আর এখন ধোপে টিকবে না।

তবে একটি বিষয় খুব জোরেশোরে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে, তা হলো- চীন বা রাশিয়া মডেলের গণতন্ত্র নিয়ে। চীন ও রাশিয়া মনে করে তাদেরও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠিত ও পরিচালিত হয়। তাদের দেশে সবাই বা বেশির ভাগ লোক সরকারি দল করে এবং দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে দলের কর্ণধার এবং সরকার নির্বাচিত করে। তাদের চিন্তা-চেতনায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং কাউন্সিলের মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচিত এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের সবাই ভোট দিয়ে এ সরকার বানিয়েছে এবং সংসদে তাদের পক্ষে প্রায় ১০০ ভাগ সমর্থন রয়েছে। ফলে তারা যেভাবেই দেশ চালাক না কেন তা গণতান্ত্রিক এবং জনসমর্থিত। কাজেই নির্বাচনে অতি ক্ষুদ্র অংশের অনুপস্থিতি নির্বাচন বা গণতন্ত্রে কোনো সমস্যা যেমন সৃষ্টি করে না তেমনি সরকারের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও কোনো প্রশ্ন থাকে না। এ মতের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন পশ্চিমা রাষ্ট্র। তারা সবাই বিএনপির অস্তিত্ব স্বীকার করে। কিন্তু মাঠে বিএনপির দুর্বল অবস্থানের কারণে তারা বিএনপিকে নিয়ে চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে জোরালো দর কষাকষি করতে পারছে না। বিএনপি যদি মাঠে তাদের সরব উপস্থিতি দেখাতে পারে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিত শক্তি বিএনপি ও বিরোধী দলের প্রবল জনমত ও সমর্থন দেখিয়ে রাজনৈতিক ভারসাম্যের প্রশ্ন উত্থাপন করে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক তৎপরতা চালাতে পারে। তাতে বিএনপির কিছুটা ফায়দা হলেও যেমন ক্ষতি নেই আবার সরকারের সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টি হওয়ারও কোনো সুযোগ থাকবে না। কারণ এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের মুরব্বিপনা বহাল থাকে এবং চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বোঝাপড়া অনেক বেশি অনুকূলে থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রসহ সব পশ্চিমা শক্তি চায় বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলো ব্যাপক শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে তাদের জনসমর্থন প্রতিফলিত করুক যাতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের কাছে তদবির করতে পারে। তারা এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করতে চায়। সুষ্ঠু নির্বাচনও হলো এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে গেল। বর্তমানে যে ‘শনিবারের আন্দোলন’ চলছে তার মূল মোজেজা হলো বিএনপিকে নির্বাচনের ফাঁদে ফালানোর সরকারি কৌশলের অতি গোপনীয় স্মার্ট চাল, যে চালে প্রায় সব বিদেশির মৌন সমর্থন রয়েছে। তা ছাড়া বিদেশিরা মনে করে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করতে পারে।

৪. গুরুত্ব দিয়ে সংবাদটিতে আরও বলা হয়েছে- “২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ ভোটের জন্য জাতিসংঘের মধ্যস্থতা চেয়েছিল বিএনপি।” নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করানোর ক্ষমতা কোনো সংস্থারই নেই। এ ব্যাপারে বিদেশিদের কথা বলা মানে দেশের সার্বভৌমত্বে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। কোনো বিদেশি শক্তিই তা চাইবে না। তবে নির্বাচন বা রাজনীতি নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনো সংকট সৃষ্টি হলে সংস্থাগুলো তাদের চার্টার অনুযায়ী উভয় পক্ষকে সমঝোতায় নিয়ে আসতে প্রচেষ্টা চালাতে পারে। সে জন্য ২০১৪ সালের কথা এখানে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তখন দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, সারা দেশ প্রায় অবরুদ্ধ ছিল, দেশমাতা খালেদা জিয়া উনার অফিসে অবরুদ্ধ ছিলেন। তখন সারা দেশে আগুনসন্ত্রাস সৃষ্টি করা হয়েছিল। বর্তমানে ২০১৪ সালের পরিবেশ নেই যে বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে।

৫. প্রতিবেদক তুলে ধরছেন অতীত কাসুন্দি যেখানে বলা হয়েছে- “জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করেছিলেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত ও সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো ঢাকা এসেছিলেন। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন। পরে সমঝোতায় ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তারানকো। নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি।” এগুলো করা হয়েছিল তৎকালীন রাজনৈতিক সংকটের কারণে। এখন সেরকম কোনো পরিস্থিতি নেই।

৬. প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, “২০১৮ সালের ভোটের আগেও জাতিসংঘ, ইইউ, কমনওয়েলথকে সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিল বিএনপি।” ২০১৮ সালের প্রেক্ষিত ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিএনপি এক রাজনৈতিক তঞ্চকতার শিকার হয়ে একটি ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের ফাঁদে পড়েছিল। তখন এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল যখন বিএনপির নতুন নেতৃত্ব তখনকার পরিবেশে খাপ খাওয়াতে অনেকটা অপ্রস্তুত ছিল।

৭. ২০১৮ সালের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদটি আরও নিশ্চিত করছে “সংস্থাগুলো অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারকে আহ্বানও জানিয়েছিল। এ প্রেক্ষাপটে তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে বসেন।” কিন্তু পরবর্তীতে যখন সরকার একতরফা ভোট পুলিশের সক্রিয় কার্যক্রমে আগের দিন রাতে করিয়ে ফেলে তখন সব সংস্থা হঠাৎ করে অন্ধ ও বধির হয়ে যায় যা ছিল এ দেশের জনগণের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা।

৮. সংবাদটিতে বলা হয়েছে প্রতিবেদক জানতে পারেন- “জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে বিএনপি।” প্রতিবেদক এ তথ্য কার কাছ থেকে পেল তা অবশ্য রহস্যজনকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি এখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়ার চেষ্টা করছে। বিএনপি এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছে না।

৯. প্রতিবেদক আরও লিখেছেন, “দলটির হাইকমান্ড মনে করছেন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ের জন্য রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি বিদেশি বন্ধুমহলের সহায়তাও প্রয়োজন। এ জন্য রাজপথে যুগপৎ আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াচ্ছে দলটি।” এ বক্তব্যটি খুবই রহস্যজনক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও সম্পূর্ণভাবে সত্যের অপলাপ। কারণ দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে প্রতিবেদকের যোগাযোগের কোনো সূত্র নেই এবং থাকারও সুযোগ নেই। বলা যায় এটি নিছক ধাপ্পাবাজি ও জাতির সঙ্গে প্রবঞ্চনা।

১০. প্রতিবেদক ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পরিষ্কার করে বলেছেন, “জানা যায়, কূটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার আমন্ত্রণে তার বাসভবনে নৈশভোজে অংশ নেন বিএনপির পাঁচ নেতা। এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। গুলশানে এবিসি হাউসে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার কথা ইইউ রাষ্ট্রদূতদের জানান দলটির নেতারা।” এ ঘটনাগুলো বস্তুগতভাবে নিরেট সত্য, তবে তাদের মধ্যে কী আলোচনা হয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রতিবেদন কোনো পক্ষ থেকেই পাওয়া যায়নি।

বিএনপিকে তার লক্ষ্য থেকে সরাতে দেশীয় ও বিদেশি বিভিন্ন মহল যে তৎপর তা বলার কোনো অপেক্ষা রাখে না। বিএনপির লক্ষ্য খুবই সুস্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। বিএনপির প্রথম কথা হলো- এ সরকারকে সবার আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সাংবিধানিক বিধান পুনঃস্থাপন করতে হবে, বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে এবং সেই সঙ্গে বর্তমান সংসদ ভেঙে দিতে হবে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর বাইরে যাওয়ার পথ এখন অনেক সংকুচিত। তবে রাজনীতির চাল বন্দুকের গুলি নয় যে বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। রাজনীতিতে আপসও একটি কৌশল। তাই অনেকের চিন্তা-ভাবনা হলো সাধ্যের বাইরে কোনো কিছু অর্জন করতে না পারলে মূল লক্ষ্যকে স্থগিত রেখে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উপস্থিত স্বার্থ সাময়িকভাবে অর্জন করতে পারলে পরবর্তীতে মূল লক্ষ্য অর্জনে অনেকটা সহজ হয়। তাই অনেকে মনে করে আপাতত আন্দোলনের পথ পরিত্যাগ করে নির্বাচনের পথে হাঁটা শুরু করে দেওয়াই হবে সময়ের সবচেয়ে উত্তম রাজনীতি। গ্রাম বাংলায় একটি শ্রুতি আছে- বেনির আগুন হাতে এসে লাগার আগেই ছুড়ে ফেলে দিলে ক্ষতি অনেক কম হয়। এখন থেকেই ৩০০ ও ৫০ মহিলা আসনে নির্বাচন নিয়ে কাজ শুরু করে দিলে হাতে কিছু তহবিলও আসবে এবং কর্মীরাও মামলা-হামলার ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়ে কিছুটা স্বস্তির মধ্যে থাকতে পারবে। রণক্ষেত্রে শুধু আক্রমণই জয় আনে না, সময় ও সুযোগ মতো প্রস্থানও চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করে। নির্বাচনই চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলনে যত শিগগিরই নামা যাবে ততই সফলতা আসবে। তাই চিঠি নয় নির্বাচনের পক্ষে আমি।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা