শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে বিএনপি- এ শিরোনামে একটি তিন কলাম সংবাদ পরিবেশন করেছে দেশের একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। আমি সংবাদটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একজন ক্ষুদ্র নাগরিক ও পাঠক হিসেবে পর্যালোচনা করার বিনীত চেষ্টা করছি। শিরোনামেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি এখনো ঘটেনি। তাই দ্বিতীয় শিরোনামটি  থেকেই শুরু করতে চাচ্ছি। কারণ শিরোনাম হলো সম্পাদকের একক এখতিয়ার। এ নিয়ে কারও কোনো কথা চলে না। তবে শিরোনামটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং ইঙ্গিতময়। বলা হয়েছে- তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে মানে এখনো দেওয়া হয়নি। তবে ভবিষ্যতে চিঠি দেওয়া হবে কি হবে না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু ‘হচ্ছে’ বলে শিরোনামটি জনগণের মধ্যে আলোড়ন বা কারও কারও মনে পুলকও সৃষ্টি হচ্ছে। এবার দেখা যাক দ্বিতীয় শিরোনাম কী বলে?

১. সংবাদটির দ্বিতীয় শিরোনামে বলা হয়েছে- “রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতিসংঘ ইইউ কমনওয়েলথের ভূমিকা চায়”। দ্বিতীয় শিরোনামটি কিন্তু ভবিষ্যৎমূলক নয়। এটি ঘটে যাওয়া ঘটনার খুবই পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট প্রতিবেদন। মানে বিএনপি যে চায় যার তথ্য-উপাত্ত নিশ্চয় সম্পাদকের কাছে রয়েছে, তাই সেভাবেই দ্বিতীয় শিরোনামটি করা হয়েছে এবং এ শিরোনামের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অসহায়ত্ব ও করুণ একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ উপশিরোনামটির মাধ্যমে একটি পক্ষকে ঘায়েল ও বিতর্কিত করার সূক্ষ্ম প্রচেষ্টার চিত্র সন্দেহাতিতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

২. সংবাদটির ভাষ্যমতে- “যে চিঠি দেওয়া হবে তার খসড়া তৈরি করছেন দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা”। সংবাদের এ জায়গায় বলা হয়েছে যে, চিঠিটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি তবে আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা কল্পিত চিঠিটির খসড়া তৈরিতে ব্যস্ত আছেন। এখন জনমনে কৌতূহল যে কোনো চিঠির খসড়া করার ভিতরের খবর বাইরে গেল কেমনে? নাকি তা দলের কর্তৃপক্ষের নীতি বা পরিকল্পনা হলো খসড়ার আগে থেকেই জনগণকে জানিয়ে দেওয়া হবে যাতে জনপ্রতিক্রিয়া আগে থেকেই জানা যায়। কিন্তু তারপরেও বেহুদা প্রশ্ন থেকে যায়, তা-ই যদি হবে তাহলে সেই খসড়ার খবর একজনের কাছে কেন দেওয়া হবে! আমি যতটুকু জানি তাহলো- দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা দলের ও দলের নেতার অতি বিশ্বস্ত ও নিবেদিত এবং তাদের মধ্যে আমার মতো অগ্রিম কথা বলার মতো কোনো অবিশ্বাসী নেতা নেই! তাহলে কি শর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকে গেল!

৩. প্রকাশিত সংবাদটি থেকে জানা যায়, “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং কমনওয়েলথে চিঠি দেবে বিএনপি।” সূত্র জানান, চিঠিতে দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হবে। এ ছাড়া বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তথ্য-উপাত্ত দিয়ে চিঠিতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার যৌক্তিকতা তুলে ধরবে।” প্রকাশিত সংবাদের এ অংশটি চরমভাবে বিতর্কিত ও অন্তঃসারশূন্য। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে যতক্ষণ পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে অচলাবস্থা সৃষ্টি না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষের কোনো কিছু করতে এগিয়ে আসা মানে বেহুদা নাক গলানো। বিএনপির বিচক্ষণ নেতৃত্ব বৈরী তৃতীয় পক্ষকে সেই সুযোগ দেবে না বলেই প্রতীয়মান করা যায়। বিদেশিরা মনে করে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক সংকট নেই। তাদের মতে সংকট বিএনপির মধ্যে এবং নেতৃত্বে। গত অক্টোবর থেকে দৃশ্যত বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমন-পীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তেমন কোনো চাপ নেই। বিদেশিদের মতে বিএনপি ও বিরোধী দল তাদের সাধ্যমতো দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। ছিটেফোঁটা যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তা একান্তই স্থানীয় যেখানে সরকারের তেমন কোনো হাত নেই বলে বিদেশিরা মনে করে। গত ১০  ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকার সায়েদাবাদের গোলাপবাগে একটি বিশাল সমাবেশে সংসদ বিলুপ্ত করে পদত্যাগ আর নির্দলীয় সরকার গঠনের দাবিসহ ১০ দফা ঘোষণা করেছে এবং পাশাপাশি ১৩ ও ২৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সব মহানগর ও জেলায় গ্রেফতার নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে গণমিছিল করবে দলটি বলে ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে শনিবার বিকালে দলটির এসব ঘোষণা আসে। এ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিয়ে গেছেন। সেই ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতি শনিবার সারা দেশে এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপি ‘শনিবারের আন্দোলন’ লাগাতার চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরে নিশ্চয় বিদেশিরা বলবে না সরকার দেশে সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে!! কাজেই আমার মনে হয় না আমাদের নেতৃত্ব এ ব্যাপারে কাউকে কোনো চিঠি দেওয়ার তাগিদ অনুভব করবে। আমার মতো বেকুব অতি উৎসাহীদের কথা বলা যায় না! তবে সরকার যে বিরোধী দলগুলোকে বিশেষ করে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছে তা আর এখন ধোপে টিকবে না।

তবে একটি বিষয় খুব জোরেশোরে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে, তা হলো- চীন বা রাশিয়া মডেলের গণতন্ত্র নিয়ে। চীন ও রাশিয়া মনে করে তাদেরও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠিত ও পরিচালিত হয়। তাদের দেশে সবাই বা বেশির ভাগ লোক সরকারি দল করে এবং দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে দলের কর্ণধার এবং সরকার নির্বাচিত করে। তাদের চিন্তা-চেতনায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং কাউন্সিলের মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচিত এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের সবাই ভোট দিয়ে এ সরকার বানিয়েছে এবং সংসদে তাদের পক্ষে প্রায় ১০০ ভাগ সমর্থন রয়েছে। ফলে তারা যেভাবেই দেশ চালাক না কেন তা গণতান্ত্রিক এবং জনসমর্থিত। কাজেই নির্বাচনে অতি ক্ষুদ্র অংশের অনুপস্থিতি নির্বাচন বা গণতন্ত্রে কোনো সমস্যা যেমন সৃষ্টি করে না তেমনি সরকারের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও কোনো প্রশ্ন থাকে না। এ মতের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন পশ্চিমা রাষ্ট্র। তারা সবাই বিএনপির অস্তিত্ব স্বীকার করে। কিন্তু মাঠে বিএনপির দুর্বল অবস্থানের কারণে তারা বিএনপিকে নিয়ে চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে জোরালো দর কষাকষি করতে পারছে না। বিএনপি যদি মাঠে তাদের সরব উপস্থিতি দেখাতে পারে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিত শক্তি বিএনপি ও বিরোধী দলের প্রবল জনমত ও সমর্থন দেখিয়ে রাজনৈতিক ভারসাম্যের প্রশ্ন উত্থাপন করে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক তৎপরতা চালাতে পারে। তাতে বিএনপির কিছুটা ফায়দা হলেও যেমন ক্ষতি নেই আবার সরকারের সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টি হওয়ারও কোনো সুযোগ থাকবে না। কারণ এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের মুরব্বিপনা বহাল থাকে এবং চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বোঝাপড়া অনেক বেশি অনুকূলে থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রসহ সব পশ্চিমা শক্তি চায় বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলো ব্যাপক শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে তাদের জনসমর্থন প্রতিফলিত করুক যাতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের কাছে তদবির করতে পারে। তারা এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করতে চায়। সুষ্ঠু নির্বাচনও হলো এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে গেল। বর্তমানে যে ‘শনিবারের আন্দোলন’ চলছে তার মূল মোজেজা হলো বিএনপিকে নির্বাচনের ফাঁদে ফালানোর সরকারি কৌশলের অতি গোপনীয় স্মার্ট চাল, যে চালে প্রায় সব বিদেশির মৌন সমর্থন রয়েছে। তা ছাড়া বিদেশিরা মনে করে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করতে পারে।

৪. গুরুত্ব দিয়ে সংবাদটিতে আরও বলা হয়েছে- “২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ ভোটের জন্য জাতিসংঘের মধ্যস্থতা চেয়েছিল বিএনপি।” নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করানোর ক্ষমতা কোনো সংস্থারই নেই। এ ব্যাপারে বিদেশিদের কথা বলা মানে দেশের সার্বভৌমত্বে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। কোনো বিদেশি শক্তিই তা চাইবে না। তবে নির্বাচন বা রাজনীতি নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনো সংকট সৃষ্টি হলে সংস্থাগুলো তাদের চার্টার অনুযায়ী উভয় পক্ষকে সমঝোতায় নিয়ে আসতে প্রচেষ্টা চালাতে পারে। সে জন্য ২০১৪ সালের কথা এখানে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তখন দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, সারা দেশ প্রায় অবরুদ্ধ ছিল, দেশমাতা খালেদা জিয়া উনার অফিসে অবরুদ্ধ ছিলেন। তখন সারা দেশে আগুনসন্ত্রাস সৃষ্টি করা হয়েছিল। বর্তমানে ২০১৪ সালের পরিবেশ নেই যে বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে।

৫. প্রতিবেদক তুলে ধরছেন অতীত কাসুন্দি যেখানে বলা হয়েছে- “জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করেছিলেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত ও সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো ঢাকা এসেছিলেন। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন। পরে সমঝোতায় ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তারানকো। নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি।” এগুলো করা হয়েছিল তৎকালীন রাজনৈতিক সংকটের কারণে। এখন সেরকম কোনো পরিস্থিতি নেই।

৬. প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, “২০১৮ সালের ভোটের আগেও জাতিসংঘ, ইইউ, কমনওয়েলথকে সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিল বিএনপি।” ২০১৮ সালের প্রেক্ষিত ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিএনপি এক রাজনৈতিক তঞ্চকতার শিকার হয়ে একটি ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের ফাঁদে পড়েছিল। তখন এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল যখন বিএনপির নতুন নেতৃত্ব তখনকার পরিবেশে খাপ খাওয়াতে অনেকটা অপ্রস্তুত ছিল।

৭. ২০১৮ সালের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদটি আরও নিশ্চিত করছে “সংস্থাগুলো অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারকে আহ্বানও জানিয়েছিল। এ প্রেক্ষাপটে তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে বসেন।” কিন্তু পরবর্তীতে যখন সরকার একতরফা ভোট পুলিশের সক্রিয় কার্যক্রমে আগের দিন রাতে করিয়ে ফেলে তখন সব সংস্থা হঠাৎ করে অন্ধ ও বধির হয়ে যায় যা ছিল এ দেশের জনগণের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা।

৮. সংবাদটিতে বলা হয়েছে প্রতিবেদক জানতে পারেন- “জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে বিএনপি।” প্রতিবেদক এ তথ্য কার কাছ থেকে পেল তা অবশ্য রহস্যজনকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি এখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়ার চেষ্টা করছে। বিএনপি এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছে না।

৯. প্রতিবেদক আরও লিখেছেন, “দলটির হাইকমান্ড মনে করছেন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ের জন্য রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি বিদেশি বন্ধুমহলের সহায়তাও প্রয়োজন। এ জন্য রাজপথে যুগপৎ আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াচ্ছে দলটি।” এ বক্তব্যটি খুবই রহস্যজনক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও সম্পূর্ণভাবে সত্যের অপলাপ। কারণ দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে প্রতিবেদকের যোগাযোগের কোনো সূত্র নেই এবং থাকারও সুযোগ নেই। বলা যায় এটি নিছক ধাপ্পাবাজি ও জাতির সঙ্গে প্রবঞ্চনা।

১০. প্রতিবেদক ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পরিষ্কার করে বলেছেন, “জানা যায়, কূটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার আমন্ত্রণে তার বাসভবনে নৈশভোজে অংশ নেন বিএনপির পাঁচ নেতা। এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। গুলশানে এবিসি হাউসে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার কথা ইইউ রাষ্ট্রদূতদের জানান দলটির নেতারা।” এ ঘটনাগুলো বস্তুগতভাবে নিরেট সত্য, তবে তাদের মধ্যে কী আলোচনা হয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রতিবেদন কোনো পক্ষ থেকেই পাওয়া যায়নি।

বিএনপিকে তার লক্ষ্য থেকে সরাতে দেশীয় ও বিদেশি বিভিন্ন মহল যে তৎপর তা বলার কোনো অপেক্ষা রাখে না। বিএনপির লক্ষ্য খুবই সুস্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। বিএনপির প্রথম কথা হলো- এ সরকারকে সবার আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সাংবিধানিক বিধান পুনঃস্থাপন করতে হবে, বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে এবং সেই সঙ্গে বর্তমান সংসদ ভেঙে দিতে হবে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর বাইরে যাওয়ার পথ এখন অনেক সংকুচিত। তবে রাজনীতির চাল বন্দুকের গুলি নয় যে বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। রাজনীতিতে আপসও একটি কৌশল। তাই অনেকের চিন্তা-ভাবনা হলো সাধ্যের বাইরে কোনো কিছু অর্জন করতে না পারলে মূল লক্ষ্যকে স্থগিত রেখে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উপস্থিত স্বার্থ সাময়িকভাবে অর্জন করতে পারলে পরবর্তীতে মূল লক্ষ্য অর্জনে অনেকটা সহজ হয়। তাই অনেকে মনে করে আপাতত আন্দোলনের পথ পরিত্যাগ করে নির্বাচনের পথে হাঁটা শুরু করে দেওয়াই হবে সময়ের সবচেয়ে উত্তম রাজনীতি। গ্রাম বাংলায় একটি শ্রুতি আছে- বেনির আগুন হাতে এসে লাগার আগেই ছুড়ে ফেলে দিলে ক্ষতি অনেক কম হয়। এখন থেকেই ৩০০ ও ৫০ মহিলা আসনে নির্বাচন নিয়ে কাজ শুরু করে দিলে হাতে কিছু তহবিলও আসবে এবং কর্মীরাও মামলা-হামলার ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়ে কিছুটা স্বস্তির মধ্যে থাকতে পারবে। রণক্ষেত্রে শুধু আক্রমণই জয় আনে না, সময় ও সুযোগ মতো প্রস্থানও চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করে। নির্বাচনই চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলনে যত শিগগিরই নামা যাবে ততই সফলতা আসবে। তাই চিঠি নয় নির্বাচনের পক্ষে আমি।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে