শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে বিএনপি- এ শিরোনামে একটি তিন কলাম সংবাদ পরিবেশন করেছে দেশের একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। আমি সংবাদটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একজন ক্ষুদ্র নাগরিক ও পাঠক হিসেবে পর্যালোচনা করার বিনীত চেষ্টা করছি। শিরোনামেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি এখনো ঘটেনি। তাই দ্বিতীয় শিরোনামটি  থেকেই শুরু করতে চাচ্ছি। কারণ শিরোনাম হলো সম্পাদকের একক এখতিয়ার। এ নিয়ে কারও কোনো কথা চলে না। তবে শিরোনামটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং ইঙ্গিতময়। বলা হয়েছে- তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে মানে এখনো দেওয়া হয়নি। তবে ভবিষ্যতে চিঠি দেওয়া হবে কি হবে না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু ‘হচ্ছে’ বলে শিরোনামটি জনগণের মধ্যে আলোড়ন বা কারও কারও মনে পুলকও সৃষ্টি হচ্ছে। এবার দেখা যাক দ্বিতীয় শিরোনাম কী বলে?

১. সংবাদটির দ্বিতীয় শিরোনামে বলা হয়েছে- “রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতিসংঘ ইইউ কমনওয়েলথের ভূমিকা চায়”। দ্বিতীয় শিরোনামটি কিন্তু ভবিষ্যৎমূলক নয়। এটি ঘটে যাওয়া ঘটনার খুবই পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট প্রতিবেদন। মানে বিএনপি যে চায় যার তথ্য-উপাত্ত নিশ্চয় সম্পাদকের কাছে রয়েছে, তাই সেভাবেই দ্বিতীয় শিরোনামটি করা হয়েছে এবং এ শিরোনামের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অসহায়ত্ব ও করুণ একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ উপশিরোনামটির মাধ্যমে একটি পক্ষকে ঘায়েল ও বিতর্কিত করার সূক্ষ্ম প্রচেষ্টার চিত্র সন্দেহাতিতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

২. সংবাদটির ভাষ্যমতে- “যে চিঠি দেওয়া হবে তার খসড়া তৈরি করছেন দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা”। সংবাদের এ জায়গায় বলা হয়েছে যে, চিঠিটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি তবে আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা কল্পিত চিঠিটির খসড়া তৈরিতে ব্যস্ত আছেন। এখন জনমনে কৌতূহল যে কোনো চিঠির খসড়া করার ভিতরের খবর বাইরে গেল কেমনে? নাকি তা দলের কর্তৃপক্ষের নীতি বা পরিকল্পনা হলো খসড়ার আগে থেকেই জনগণকে জানিয়ে দেওয়া হবে যাতে জনপ্রতিক্রিয়া আগে থেকেই জানা যায়। কিন্তু তারপরেও বেহুদা প্রশ্ন থেকে যায়, তা-ই যদি হবে তাহলে সেই খসড়ার খবর একজনের কাছে কেন দেওয়া হবে! আমি যতটুকু জানি তাহলো- দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা দলের ও দলের নেতার অতি বিশ্বস্ত ও নিবেদিত এবং তাদের মধ্যে আমার মতো অগ্রিম কথা বলার মতো কোনো অবিশ্বাসী নেতা নেই! তাহলে কি শর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকে গেল!

৩. প্রকাশিত সংবাদটি থেকে জানা যায়, “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং কমনওয়েলথে চিঠি দেবে বিএনপি।” সূত্র জানান, চিঠিতে দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হবে। এ ছাড়া বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তথ্য-উপাত্ত দিয়ে চিঠিতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার যৌক্তিকতা তুলে ধরবে।” প্রকাশিত সংবাদের এ অংশটি চরমভাবে বিতর্কিত ও অন্তঃসারশূন্য। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে যতক্ষণ পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে অচলাবস্থা সৃষ্টি না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষের কোনো কিছু করতে এগিয়ে আসা মানে বেহুদা নাক গলানো। বিএনপির বিচক্ষণ নেতৃত্ব বৈরী তৃতীয় পক্ষকে সেই সুযোগ দেবে না বলেই প্রতীয়মান করা যায়। বিদেশিরা মনে করে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক সংকট নেই। তাদের মতে সংকট বিএনপির মধ্যে এবং নেতৃত্বে। গত অক্টোবর থেকে দৃশ্যত বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমন-পীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তেমন কোনো চাপ নেই। বিদেশিদের মতে বিএনপি ও বিরোধী দল তাদের সাধ্যমতো দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। ছিটেফোঁটা যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তা একান্তই স্থানীয় যেখানে সরকারের তেমন কোনো হাত নেই বলে বিদেশিরা মনে করে। গত ১০  ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকার সায়েদাবাদের গোলাপবাগে একটি বিশাল সমাবেশে সংসদ বিলুপ্ত করে পদত্যাগ আর নির্দলীয় সরকার গঠনের দাবিসহ ১০ দফা ঘোষণা করেছে এবং পাশাপাশি ১৩ ও ২৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সব মহানগর ও জেলায় গ্রেফতার নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে গণমিছিল করবে দলটি বলে ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে শনিবার বিকালে দলটির এসব ঘোষণা আসে। এ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিয়ে গেছেন। সেই ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতি শনিবার সারা দেশে এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপি ‘শনিবারের আন্দোলন’ লাগাতার চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরে নিশ্চয় বিদেশিরা বলবে না সরকার দেশে সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে!! কাজেই আমার মনে হয় না আমাদের নেতৃত্ব এ ব্যাপারে কাউকে কোনো চিঠি দেওয়ার তাগিদ অনুভব করবে। আমার মতো বেকুব অতি উৎসাহীদের কথা বলা যায় না! তবে সরকার যে বিরোধী দলগুলোকে বিশেষ করে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছে তা আর এখন ধোপে টিকবে না।

তবে একটি বিষয় খুব জোরেশোরে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে, তা হলো- চীন বা রাশিয়া মডেলের গণতন্ত্র নিয়ে। চীন ও রাশিয়া মনে করে তাদেরও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠিত ও পরিচালিত হয়। তাদের দেশে সবাই বা বেশির ভাগ লোক সরকারি দল করে এবং দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে দলের কর্ণধার এবং সরকার নির্বাচিত করে। তাদের চিন্তা-চেতনায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং কাউন্সিলের মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচিত এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের সবাই ভোট দিয়ে এ সরকার বানিয়েছে এবং সংসদে তাদের পক্ষে প্রায় ১০০ ভাগ সমর্থন রয়েছে। ফলে তারা যেভাবেই দেশ চালাক না কেন তা গণতান্ত্রিক এবং জনসমর্থিত। কাজেই নির্বাচনে অতি ক্ষুদ্র অংশের অনুপস্থিতি নির্বাচন বা গণতন্ত্রে কোনো সমস্যা যেমন সৃষ্টি করে না তেমনি সরকারের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও কোনো প্রশ্ন থাকে না। এ মতের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন পশ্চিমা রাষ্ট্র। তারা সবাই বিএনপির অস্তিত্ব স্বীকার করে। কিন্তু মাঠে বিএনপির দুর্বল অবস্থানের কারণে তারা বিএনপিকে নিয়ে চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে জোরালো দর কষাকষি করতে পারছে না। বিএনপি যদি মাঠে তাদের সরব উপস্থিতি দেখাতে পারে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিত শক্তি বিএনপি ও বিরোধী দলের প্রবল জনমত ও সমর্থন দেখিয়ে রাজনৈতিক ভারসাম্যের প্রশ্ন উত্থাপন করে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক তৎপরতা চালাতে পারে। তাতে বিএনপির কিছুটা ফায়দা হলেও যেমন ক্ষতি নেই আবার সরকারের সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টি হওয়ারও কোনো সুযোগ থাকবে না। কারণ এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের মুরব্বিপনা বহাল থাকে এবং চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বোঝাপড়া অনেক বেশি অনুকূলে থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রসহ সব পশ্চিমা শক্তি চায় বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলো ব্যাপক শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে তাদের জনসমর্থন প্রতিফলিত করুক যাতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের কাছে তদবির করতে পারে। তারা এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করতে চায়। সুষ্ঠু নির্বাচনও হলো এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে গেল। বর্তমানে যে ‘শনিবারের আন্দোলন’ চলছে তার মূল মোজেজা হলো বিএনপিকে নির্বাচনের ফাঁদে ফালানোর সরকারি কৌশলের অতি গোপনীয় স্মার্ট চাল, যে চালে প্রায় সব বিদেশির মৌন সমর্থন রয়েছে। তা ছাড়া বিদেশিরা মনে করে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করতে পারে।

৪. গুরুত্ব দিয়ে সংবাদটিতে আরও বলা হয়েছে- “২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ ভোটের জন্য জাতিসংঘের মধ্যস্থতা চেয়েছিল বিএনপি।” নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করানোর ক্ষমতা কোনো সংস্থারই নেই। এ ব্যাপারে বিদেশিদের কথা বলা মানে দেশের সার্বভৌমত্বে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। কোনো বিদেশি শক্তিই তা চাইবে না। তবে নির্বাচন বা রাজনীতি নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনো সংকট সৃষ্টি হলে সংস্থাগুলো তাদের চার্টার অনুযায়ী উভয় পক্ষকে সমঝোতায় নিয়ে আসতে প্রচেষ্টা চালাতে পারে। সে জন্য ২০১৪ সালের কথা এখানে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তখন দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, সারা দেশ প্রায় অবরুদ্ধ ছিল, দেশমাতা খালেদা জিয়া উনার অফিসে অবরুদ্ধ ছিলেন। তখন সারা দেশে আগুনসন্ত্রাস সৃষ্টি করা হয়েছিল। বর্তমানে ২০১৪ সালের পরিবেশ নেই যে বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে।

৫. প্রতিবেদক তুলে ধরছেন অতীত কাসুন্দি যেখানে বলা হয়েছে- “জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করেছিলেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত ও সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো ঢাকা এসেছিলেন। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন। পরে সমঝোতায় ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তারানকো। নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি।” এগুলো করা হয়েছিল তৎকালীন রাজনৈতিক সংকটের কারণে। এখন সেরকম কোনো পরিস্থিতি নেই।

৬. প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, “২০১৮ সালের ভোটের আগেও জাতিসংঘ, ইইউ, কমনওয়েলথকে সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিল বিএনপি।” ২০১৮ সালের প্রেক্ষিত ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিএনপি এক রাজনৈতিক তঞ্চকতার শিকার হয়ে একটি ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের ফাঁদে পড়েছিল। তখন এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল যখন বিএনপির নতুন নেতৃত্ব তখনকার পরিবেশে খাপ খাওয়াতে অনেকটা অপ্রস্তুত ছিল।

৭. ২০১৮ সালের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদটি আরও নিশ্চিত করছে “সংস্থাগুলো অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারকে আহ্বানও জানিয়েছিল। এ প্রেক্ষাপটে তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে বসেন।” কিন্তু পরবর্তীতে যখন সরকার একতরফা ভোট পুলিশের সক্রিয় কার্যক্রমে আগের দিন রাতে করিয়ে ফেলে তখন সব সংস্থা হঠাৎ করে অন্ধ ও বধির হয়ে যায় যা ছিল এ দেশের জনগণের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা।

৮. সংবাদটিতে বলা হয়েছে প্রতিবেদক জানতে পারেন- “জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে বিএনপি।” প্রতিবেদক এ তথ্য কার কাছ থেকে পেল তা অবশ্য রহস্যজনকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি এখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়ার চেষ্টা করছে। বিএনপি এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছে না।

৯. প্রতিবেদক আরও লিখেছেন, “দলটির হাইকমান্ড মনে করছেন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ের জন্য রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি বিদেশি বন্ধুমহলের সহায়তাও প্রয়োজন। এ জন্য রাজপথে যুগপৎ আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াচ্ছে দলটি।” এ বক্তব্যটি খুবই রহস্যজনক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও সম্পূর্ণভাবে সত্যের অপলাপ। কারণ দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে প্রতিবেদকের যোগাযোগের কোনো সূত্র নেই এবং থাকারও সুযোগ নেই। বলা যায় এটি নিছক ধাপ্পাবাজি ও জাতির সঙ্গে প্রবঞ্চনা।

১০. প্রতিবেদক ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পরিষ্কার করে বলেছেন, “জানা যায়, কূটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার আমন্ত্রণে তার বাসভবনে নৈশভোজে অংশ নেন বিএনপির পাঁচ নেতা। এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। গুলশানে এবিসি হাউসে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার কথা ইইউ রাষ্ট্রদূতদের জানান দলটির নেতারা।” এ ঘটনাগুলো বস্তুগতভাবে নিরেট সত্য, তবে তাদের মধ্যে কী আলোচনা হয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রতিবেদন কোনো পক্ষ থেকেই পাওয়া যায়নি।

বিএনপিকে তার লক্ষ্য থেকে সরাতে দেশীয় ও বিদেশি বিভিন্ন মহল যে তৎপর তা বলার কোনো অপেক্ষা রাখে না। বিএনপির লক্ষ্য খুবই সুস্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। বিএনপির প্রথম কথা হলো- এ সরকারকে সবার আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সাংবিধানিক বিধান পুনঃস্থাপন করতে হবে, বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে এবং সেই সঙ্গে বর্তমান সংসদ ভেঙে দিতে হবে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর বাইরে যাওয়ার পথ এখন অনেক সংকুচিত। তবে রাজনীতির চাল বন্দুকের গুলি নয় যে বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। রাজনীতিতে আপসও একটি কৌশল। তাই অনেকের চিন্তা-ভাবনা হলো সাধ্যের বাইরে কোনো কিছু অর্জন করতে না পারলে মূল লক্ষ্যকে স্থগিত রেখে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উপস্থিত স্বার্থ সাময়িকভাবে অর্জন করতে পারলে পরবর্তীতে মূল লক্ষ্য অর্জনে অনেকটা সহজ হয়। তাই অনেকে মনে করে আপাতত আন্দোলনের পথ পরিত্যাগ করে নির্বাচনের পথে হাঁটা শুরু করে দেওয়াই হবে সময়ের সবচেয়ে উত্তম রাজনীতি। গ্রাম বাংলায় একটি শ্রুতি আছে- বেনির আগুন হাতে এসে লাগার আগেই ছুড়ে ফেলে দিলে ক্ষতি অনেক কম হয়। এখন থেকেই ৩০০ ও ৫০ মহিলা আসনে নির্বাচন নিয়ে কাজ শুরু করে দিলে হাতে কিছু তহবিলও আসবে এবং কর্মীরাও মামলা-হামলার ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়ে কিছুটা স্বস্তির মধ্যে থাকতে পারবে। রণক্ষেত্রে শুধু আক্রমণই জয় আনে না, সময় ও সুযোগ মতো প্রস্থানও চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করে। নির্বাচনই চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলনে যত শিগগিরই নামা যাবে ততই সফলতা আসবে। তাই চিঠি নয় নির্বাচনের পক্ষে আমি।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা
ভারত-রাশিয়া তেল ক্রয় বিতর্ক, যুক্তরাষ্ট্রকে মস্কোর কড়া বার্তা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন
নতুন ভূমিকায় আইপিএলে ফিরছেন উইলিয়ামসন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
শ্রীমঙ্গলে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ
যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন
জুবিন-আবেগে উত্তাল আসাম, পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?
কান্তারা চ্যাপ্টার ১: অভিনেতাদের পারিশ্রমিক কতো?

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি
দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও সৌন্দর্যবর্ধন কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার মামলায় ৫ম দিনের মতো চলছে যুক্তিতর্কের সরাসরি সম্প্রচার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ কমেছে
বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ কমেছে

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত দুই কর্মীর মৃত্যু
নাচোলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত দুই কর্মীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের দাবি দাওয়া নিয়ে কাজ করছে সরকার : শিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের দাবি দাওয়া নিয়ে কাজ করছে সরকার : শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উদযাপনের খেসারত, এক ম্যাচ নিষিদ্ধ চেলসি কোচ
উদযাপনের খেসারত, এক ম্যাচ নিষিদ্ধ চেলসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় শিশুদের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠল রঙিন বাংলাদেশ
উল্লাপাড়ায় শিশুদের তুলির ছোঁয়ায় ফুটে উঠল রঙিন বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম চলবে ১১টা পর্যন্ত
রবিবার আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম চলবে ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯
ওবায়দুল কাদেরের সহোদরসহ গ্রেফতার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সংগ্রামী নারীর পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা
রোহিত-কোহলিদের অস্ট্রেলিয়া বিড়ম্বনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
ডেঙ্গু নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস
৩৪৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই পাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!
কমনওয়েলথ গেমসের শতবর্ষী আসর বসবে ভারতে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা
মাদক বিক্রেতা বলায় যুবকের পা ভেঙে দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
রাকসু নির্বাচন ঘিরে ৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ
চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি কমেছে ৩৭.৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন