শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সর্বোচ্চ আন্দোলন

তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে বিএনপি- এ শিরোনামে একটি তিন কলাম সংবাদ পরিবেশন করেছে দেশের একটি বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। আমি সংবাদটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে একজন ক্ষুদ্র নাগরিক ও পাঠক হিসেবে পর্যালোচনা করার বিনীত চেষ্টা করছি। শিরোনামেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনাটি এখনো ঘটেনি। তাই দ্বিতীয় শিরোনামটি  থেকেই শুরু করতে চাচ্ছি। কারণ শিরোনাম হলো সম্পাদকের একক এখতিয়ার। এ নিয়ে কারও কোনো কথা চলে না। তবে শিরোনামটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং ইঙ্গিতময়। বলা হয়েছে- তিন সংস্থায় চিঠি দিচ্ছে মানে এখনো দেওয়া হয়নি। তবে ভবিষ্যতে চিঠি দেওয়া হবে কি হবে না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু ‘হচ্ছে’ বলে শিরোনামটি জনগণের মধ্যে আলোড়ন বা কারও কারও মনে পুলকও সৃষ্টি হচ্ছে। এবার দেখা যাক দ্বিতীয় শিরোনাম কী বলে?

১. সংবাদটির দ্বিতীয় শিরোনামে বলা হয়েছে- “রাজনৈতিক সংকট নিরসনে জাতিসংঘ ইইউ কমনওয়েলথের ভূমিকা চায়”। দ্বিতীয় শিরোনামটি কিন্তু ভবিষ্যৎমূলক নয়। এটি ঘটে যাওয়া ঘটনার খুবই পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট প্রতিবেদন। মানে বিএনপি যে চায় যার তথ্য-উপাত্ত নিশ্চয় সম্পাদকের কাছে রয়েছে, তাই সেভাবেই দ্বিতীয় শিরোনামটি করা হয়েছে এবং এ শিরোনামের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অসহায়ত্ব ও করুণ একটি চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ উপশিরোনামটির মাধ্যমে একটি পক্ষকে ঘায়েল ও বিতর্কিত করার সূক্ষ্ম প্রচেষ্টার চিত্র সন্দেহাতিতভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

২. সংবাদটির ভাষ্যমতে- “যে চিঠি দেওয়া হবে তার খসড়া তৈরি করছেন দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা”। সংবাদের এ জায়গায় বলা হয়েছে যে, চিঠিটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি তবে আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা কল্পিত চিঠিটির খসড়া তৈরিতে ব্যস্ত আছেন। এখন জনমনে কৌতূহল যে কোনো চিঠির খসড়া করার ভিতরের খবর বাইরে গেল কেমনে? নাকি তা দলের কর্তৃপক্ষের নীতি বা পরিকল্পনা হলো খসড়ার আগে থেকেই জনগণকে জানিয়ে দেওয়া হবে যাতে জনপ্রতিক্রিয়া আগে থেকেই জানা যায়। কিন্তু তারপরেও বেহুদা প্রশ্ন থেকে যায়, তা-ই যদি হবে তাহলে সেই খসড়ার খবর একজনের কাছে কেন দেওয়া হবে! আমি যতটুকু জানি তাহলো- দলের আন্তর্জাতিক উইংসহ দায়িত্বশীল নেতারা দলের ও দলের নেতার অতি বিশ্বস্ত ও নিবেদিত এবং তাদের মধ্যে আমার মতো অগ্রিম কথা বলার মতো কোনো অবিশ্বাসী নেতা নেই! তাহলে কি শর্ষের মধ্যে ভূত ঢুকে গেল!

৩. প্রকাশিত সংবাদটি থেকে জানা যায়, “নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে রাজনৈতিক সংকট সমাধানে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং কমনওয়েলথে চিঠি দেবে বিএনপি।” সূত্র জানান, চিঠিতে দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের সুরক্ষায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানো হবে। এ ছাড়া বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তথ্য-উপাত্ত দিয়ে চিঠিতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার যৌক্তিকতা তুলে ধরবে।” প্রকাশিত সংবাদের এ অংশটি চরমভাবে বিতর্কিত ও অন্তঃসারশূন্য। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে যতক্ষণ পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে অচলাবস্থা সৃষ্টি না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষের কোনো কিছু করতে এগিয়ে আসা মানে বেহুদা নাক গলানো। বিএনপির বিচক্ষণ নেতৃত্ব বৈরী তৃতীয় পক্ষকে সেই সুযোগ দেবে না বলেই প্রতীয়মান করা যায়। বিদেশিরা মনে করে বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক সংকট নেই। তাদের মতে সংকট বিএনপির মধ্যে এবং নেতৃত্বে। গত অক্টোবর থেকে দৃশ্যত বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমন-পীড়ন, সভা-সমাবেশে বাধা, গ্রেফতার, হামলা-মামলার তেমন কোনো চাপ নেই। বিদেশিদের মতে বিএনপি ও বিরোধী দল তাদের সাধ্যমতো দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। ছিটেফোঁটা যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তা একান্তই স্থানীয় যেখানে সরকারের তেমন কোনো হাত নেই বলে বিদেশিরা মনে করে। গত ১০  ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকার সায়েদাবাদের গোলাপবাগে একটি বিশাল সমাবেশে সংসদ বিলুপ্ত করে পদত্যাগ আর নির্দলীয় সরকার গঠনের দাবিসহ ১০ দফা ঘোষণা করেছে এবং পাশাপাশি ১৩ ও ২৪ ডিসেম্বর ঢাকাসহ সব মহানগর ও জেলায় গ্রেফতার নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবিতে গণমিছিল করবে দলটি বলে ঘোষণা দিয়েছে। ঢাকার বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে শনিবার বিকালে দলটির এসব ঘোষণা আসে। এ সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর সহকারী সচিব ডোনাল্ড লু সরকারকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দিয়ে গেছেন। সেই ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতি শনিবার সারা দেশে এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপি ‘শনিবারের আন্দোলন’ লাগাতার চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরে নিশ্চয় বিদেশিরা বলবে না সরকার দেশে সভা-সমাবেশ করতে বাধা দিচ্ছে!! কাজেই আমার মনে হয় না আমাদের নেতৃত্ব এ ব্যাপারে কাউকে কোনো চিঠি দেওয়ার তাগিদ অনুভব করবে। আমার মতো বেকুব অতি উৎসাহীদের কথা বলা যায় না! তবে সরকার যে বিরোধী দলগুলোকে বিশেষ করে বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে দিচ্ছে তা আর এখন ধোপে টিকবে না।

তবে একটি বিষয় খুব জোরেশোরে আন্তর্জাতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে, তা হলো- চীন বা রাশিয়া মডেলের গণতন্ত্র নিয়ে। চীন ও রাশিয়া মনে করে তাদেরও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠিত ও পরিচালিত হয়। তাদের দেশে সবাই বা বেশির ভাগ লোক সরকারি দল করে এবং দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে দলের কর্ণধার এবং সরকার নির্বাচিত করে। তাদের চিন্তা-চেতনায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং কাউন্সিলের মাধ্যমে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচিত এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের সবাই ভোট দিয়ে এ সরকার বানিয়েছে এবং সংসদে তাদের পক্ষে প্রায় ১০০ ভাগ সমর্থন রয়েছে। ফলে তারা যেভাবেই দেশ চালাক না কেন তা গণতান্ত্রিক এবং জনসমর্থিত। কাজেই নির্বাচনে অতি ক্ষুদ্র অংশের অনুপস্থিতি নির্বাচন বা গণতন্ত্রে কোনো সমস্যা যেমন সৃষ্টি করে না তেমনি সরকারের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও কোনো প্রশ্ন থাকে না। এ মতের বিরোধিতা করছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন পশ্চিমা রাষ্ট্র। তারা সবাই বিএনপির অস্তিত্ব স্বীকার করে। কিন্তু মাঠে বিএনপির দুর্বল অবস্থানের কারণে তারা বিএনপিকে নিয়ে চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে জোরালো দর কষাকষি করতে পারছে না। বিএনপি যদি মাঠে তাদের সরব উপস্থিতি দেখাতে পারে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা গণতান্ত্রিত শক্তি বিএনপি ও বিরোধী দলের প্রবল জনমত ও সমর্থন দেখিয়ে রাজনৈতিক ভারসাম্যের প্রশ্ন উত্থাপন করে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক তৎপরতা চালাতে পারে। তাতে বিএনপির কিছুটা ফায়দা হলেও যেমন ক্ষতি নেই আবার সরকারের সঙ্গে বৈরিতা সৃষ্টি হওয়ারও কোনো সুযোগ থাকবে না। কারণ এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের মুরব্বিপনা বহাল থাকে এবং চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বোঝাপড়া অনেক বেশি অনুকূলে থাকে। তাই যুক্তরাষ্ট্রসহ সব পশ্চিমা শক্তি চায় বিএনপি তথা বিরোধী দলগুলো ব্যাপক শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে তাদের জনসমর্থন প্রতিফলিত করুক যাতে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সরকারের কাছে তদবির করতে পারে। তারা এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করতে চায়। সুষ্ঠু নির্বাচনও হলো এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে গেল। বর্তমানে যে ‘শনিবারের আন্দোলন’ চলছে তার মূল মোজেজা হলো বিএনপিকে নির্বাচনের ফাঁদে ফালানোর সরকারি কৌশলের অতি গোপনীয় স্মার্ট চাল, যে চালে প্রায় সব বিদেশির মৌন সমর্থন রয়েছে। তা ছাড়া বিদেশিরা মনে করে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগই সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করতে পারে।

৪. গুরুত্ব দিয়ে সংবাদটিতে আরও বলা হয়েছে- “২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে নিরপেক্ষ ভোটের জন্য জাতিসংঘের মধ্যস্থতা চেয়েছিল বিএনপি।” নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করানোর ক্ষমতা কোনো সংস্থারই নেই। এ ব্যাপারে বিদেশিদের কথা বলা মানে দেশের সার্বভৌমত্বে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। কোনো বিদেশি শক্তিই তা চাইবে না। তবে নির্বাচন বা রাজনীতি নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনো সংকট সৃষ্টি হলে সংস্থাগুলো তাদের চার্টার অনুযায়ী উভয় পক্ষকে সমঝোতায় নিয়ে আসতে প্রচেষ্টা চালাতে পারে। সে জন্য ২০১৪ সালের কথা এখানে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। তখন দেশে রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, সারা দেশ প্রায় অবরুদ্ধ ছিল, দেশমাতা খালেদা জিয়া উনার অফিসে অবরুদ্ধ ছিলেন। তখন সারা দেশে আগুনসন্ত্রাস সৃষ্টি করা হয়েছিল। বর্তমানে ২০১৪ সালের পরিবেশ নেই যে বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ পাবে।

৫. প্রতিবেদক তুলে ধরছেন অতীত কাসুন্দি যেখানে বলা হয়েছে- “জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব বান কি মুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াকে টেলিফোন করেছিলেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত ও সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো ঢাকা এসেছিলেন। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন। পরে সমঝোতায় ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তারানকো। নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি।” এগুলো করা হয়েছিল তৎকালীন রাজনৈতিক সংকটের কারণে। এখন সেরকম কোনো পরিস্থিতি নেই।

৬. প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, “২০১৮ সালের ভোটের আগেও জাতিসংঘ, ইইউ, কমনওয়েলথকে সুষ্ঠু নির্বাচনের সহায়তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিল বিএনপি।” ২০১৮ সালের প্রেক্ষিত ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। তখনকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বিএনপি এক রাজনৈতিক তঞ্চকতার শিকার হয়ে একটি ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনের ফাঁদে পড়েছিল। তখন এক ধরনের রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল যখন বিএনপির নতুন নেতৃত্ব তখনকার পরিবেশে খাপ খাওয়াতে অনেকটা অপ্রস্তুত ছিল।

৭. ২০১৮ সালের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদটি আরও নিশ্চিত করছে “সংস্থাগুলো অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারকে আহ্বানও জানিয়েছিল। এ প্রেক্ষাপটে তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে বসেন।” কিন্তু পরবর্তীতে যখন সরকার একতরফা ভোট পুলিশের সক্রিয় কার্যক্রমে আগের দিন রাতে করিয়ে ফেলে তখন সব সংস্থা হঠাৎ করে অন্ধ ও বধির হয়ে যায় যা ছিল এ দেশের জনগণের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতা।

৮. সংবাদটিতে বলা হয়েছে প্রতিবেদক জানতে পারেন- “জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতায় বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে বিএনপি।” প্রতিবেদক এ তথ্য কার কাছ থেকে পেল তা অবশ্য রহস্যজনকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি এখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সর্বাত্মক আন্দোলনে যাওয়ার চেষ্টা করছে। বিএনপি এখন নির্বাচন নিয়ে ভাবছে না।

৯. প্রতিবেদক আরও লিখেছেন, “দলটির হাইকমান্ড মনে করছেন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ের জন্য রাজপথে আন্দোলনের পাশাপাশি বিদেশি বন্ধুমহলের সহায়তাও প্রয়োজন। এ জন্য রাজপথে যুগপৎ আন্দোলনের পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াচ্ছে দলটি।” এ বক্তব্যটি খুবই রহস্যজনক, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও সম্পূর্ণভাবে সত্যের অপলাপ। কারণ দলের হাই কমান্ডের সঙ্গে প্রতিবেদকের যোগাযোগের কোনো সূত্র নেই এবং থাকারও সুযোগ নেই। বলা যায় এটি নিছক ধাপ্পাবাজি ও জাতির সঙ্গে প্রবঞ্চনা।

১০. প্রতিবেদক ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে পরিষ্কার করে বলেছেন, “জানা যায়, কূটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার আমন্ত্রণে তার বাসভবনে নৈশভোজে অংশ নেন বিএনপির পাঁচ নেতা। এর আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। গুলশানে এবিসি হাউসে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে না যাওয়ার কথা ইইউ রাষ্ট্রদূতদের জানান দলটির নেতারা।” এ ঘটনাগুলো বস্তুগতভাবে নিরেট সত্য, তবে তাদের মধ্যে কী আলোচনা হয়েছে তার বিশ্বাসযোগ্য কোনো প্রতিবেদন কোনো পক্ষ থেকেই পাওয়া যায়নি।

বিএনপিকে তার লক্ষ্য থেকে সরাতে দেশীয় ও বিদেশি বিভিন্ন মহল যে তৎপর তা বলার কোনো অপেক্ষা রাখে না। বিএনপির লক্ষ্য খুবই সুস্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট। বিএনপির প্রথম কথা হলো- এ সরকারকে সবার আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সাংবিধানিক বিধান পুনঃস্থাপন করতে হবে, বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে এবং সেই সঙ্গে বর্তমান সংসদ ভেঙে দিতে হবে, তারপর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে স্বল্প সময়ের মধ্যে নতুন নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। এর বাইরে যাওয়ার পথ এখন অনেক সংকুচিত। তবে রাজনীতির চাল বন্দুকের গুলি নয় যে বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। রাজনীতিতে আপসও একটি কৌশল। তাই অনেকের চিন্তা-ভাবনা হলো সাধ্যের বাইরে কোনো কিছু অর্জন করতে না পারলে মূল লক্ষ্যকে স্থগিত রেখে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উপস্থিত স্বার্থ সাময়িকভাবে অর্জন করতে পারলে পরবর্তীতে মূল লক্ষ্য অর্জনে অনেকটা সহজ হয়। তাই অনেকে মনে করে আপাতত আন্দোলনের পথ পরিত্যাগ করে নির্বাচনের পথে হাঁটা শুরু করে দেওয়াই হবে সময়ের সবচেয়ে উত্তম রাজনীতি। গ্রাম বাংলায় একটি শ্রুতি আছে- বেনির আগুন হাতে এসে লাগার আগেই ছুড়ে ফেলে দিলে ক্ষতি অনেক কম হয়। এখন থেকেই ৩০০ ও ৫০ মহিলা আসনে নির্বাচন নিয়ে কাজ শুরু করে দিলে হাতে কিছু তহবিলও আসবে এবং কর্মীরাও মামলা-হামলার ভোগান্তি থেকে রেহাই পেয়ে কিছুটা স্বস্তির মধ্যে থাকতে পারবে। রণক্ষেত্রে শুধু আক্রমণই জয় আনে না, সময় ও সুযোগ মতো প্রস্থানও চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করে। নির্বাচনই চূড়ান্ত আন্দোলন। সেই আন্দোলনে যত শিগগিরই নামা যাবে ততই সফলতা আসবে। তাই চিঠি নয় নির্বাচনের পক্ষে আমি।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ইজিবাইক ছিনতাই চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো
গিয়াস উদ্দিন সাহেব আমার বড় ভাই, তার সঙ্গে দেখা করতে বারবার আসবো

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত
বীরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে শ্রমিক আহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা
প্রথম যখন দৃশ্যটা পর্দায় দেখি, আমার খুব লজ্জা লাগছিল: নীহা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত
চবি বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি এলামনাইয়ের নতুন কমিটি গঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ
দেশের অবস্থা ভালো নয় : কর্নেল অলি আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন
লালমনিরহাটে তুলার গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ
অনুমোদনবিহীন ওষুধ লেখা বন্ধে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি
কিউ-এস র‌্যাংঙ্কিং: এশিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিইউবিটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও
বিশ্বের বৃহত্তম পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট-২০২৫’ জিতলো ফ্রেন্ডশিপ এনজিও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম