শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ছোটদের নিয়ে বড়দের এ কী ছেলেখেলা!

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচ.ডি
প্রিন্ট ভার্সন
ছোটদের নিয়ে বড়দের এ কী ছেলেখেলা!

বিগত ২০২২ সাল ছিল মূলত ‘খেলা হবে’ বর্ষ। বছরজুড়ে দল-মত নির্বিশেষে অনেকেই খোলা গলায় কখনো হুংকার দিয়ে, কখনো মুচকি হেসে আবার কখনো গোপনে ফিসফিস করে খই ফুটিয়েছেন ‘খেলা হবে’ বলে। বাস্তবে যখন সত্যি সত্যি খেলার সময় হলো, তখন দেখা গেল মাত্র ২০ লাখ টাকার জন্য অলিম্পিক বাছাই পর্ব খেলতে মিয়ানমার যেতে পারেনি বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে ফোন করে জানতে চাওয়া হয়েছে মেয়েদের দল পাঠাতে কত টাকা লাগবে। জবাবে জাত খেলোয়াড় ‘খেলা হবে’ বলতে পারেননি। বলেছেন, ‘এখন টাকা হলেও আমি দল পাঠাতে পারব না। দেরি হয়ে গেছে।’ অর্থাৎ খেলা হবে না। আবার ক্রিকেট জগতের খেলারাম বলেছেন, ২০ লাখ টাকা যে কোনো টিভি চ্যানেল এমনকি একজন ক্রিকেটারই দিয়ে দিতে পারত। টাকার জন্য ২০১৯ সালেও অংশ নেয়নি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। অথচ ফুটবলের বরপুত্রদের আয়োজনে কিছু দিন আগেই বাংলাদেশের পুরুষদের জাতীয় দলকে অনুশীলনের জন্য পাঠানো হয়েছিল সৌদি আরবের মদিনায়। কিন্তু এই অনুশীলনের পর ফলাফলের দিকে তাকালে দেখা যায়, এ বছর মার্চের শেষে সিলেটে নিজেদের মাঠে ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়ে থাকা পূর্ব আফ্রিকার দেশ সিশেলসের (অবস্থান ১৯২) দুটি ম্যাচের একটিতে জয় ও একটিতে পরাজয় মেনে সিরিজে সমতা করেছে বাংলাদেশের জাতীয় দল (অবস্থান ১৯২)। পুরুষদের তুলনায় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড়রা বয়সে অনেক ছোট এবং আইনি দৃষ্টিতে অনেকেই শিশু বা ১৮ বছরের কম বয়সী। অথচ এই ছোটদের নিয়ে এককালের ফুটবল মহাতারকা এবং হালের বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের বড় বড় বরপুত্রদের এহেন কান্ডজ্ঞানহীন আচরণ বা ছেলেখেলা গ্রহণযোগ্য নয়।

ছোটদের নিয়ে গেল মাসে বড়দের আরেকটি ছেলেখেলা হলো বগুড়ায়। একটি সরকারি গার্লস স্কুলের ক্লাসরুম পরিষ্কার নিয়ে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীদের মধ্যে ঝামেলা, ঝগড়া বা ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। এরপর সর্বনাশা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্তব্য দোষারোপ, পাল্টা মন্তব্য ও দোষখন্ডন পর্বের সূত্রপাত ঘটে। এই পর্যায়ে ছোট মেয়েদের পক্ষে-বিপক্ষে রীতিমতো ঘোষণা দিয়েই যেন যুদ্ধ নামে অভিভাবক, শিক্ষক ও প্রশাসনের বড়রা। জাতি যাদের কাছে সর্বোচ্চ পরিপক্বতা ও ন্যায়বিচার আশা করেন, তাদেরই একজন ছোটদের সামনে নিজের মেয়ের পক্ষে এমন আচরণ করলেন যে, তাকে তার পদ থেকে সরাতে বাধ্য হয় সরকার। অথচ স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় প্রশাসন যদি ছাত্রী বা তাদের অভিভাবকদের মনে নির্ভরতার ভিত্তি তৈরি করতে পারত, তবে অনেক সহজেই হয়তো এই তুচ্ছ ও বিচ্ছিন্ন ঘটনার সহজ ও গ্রহণযোগ্য সমাধান হতো।

জীবনে কবি কাদের নেওয়াজের লেখা ‘শিক্ষাগুরুর মর্যাদা’ শীর্ষক কবিতাটির কথা- যার শুরুতে লেখা ছিল ‘বাদশাহ আলমগীর-কুমারে তাহার পড়াইতো এক মৌলভী দিল্লির’। একদিন সকালে বাদশাহ দেখতে পান তার পুত্র গুরুর চরণে পানি ঢালছে এবং গুরু নিজ হাতে পা পরিষ্কার করছেন। এ দৃশ্য দেখে বাদশাহ এই ভেবে মনঃক্ষুণ হন যে, শিষ্য হয়ে তার পুত্র শুধু পানি ঢালল কেন। তার উচিত ছিল পানি ঢালার পাশাপাশি নিজ হাতে গুরুর পা পরিষ্কার করে দেওয়া। তাই বাদশাহ গুরুকে নিরালায় ডেকে পাঠান এবং রাজপুত্র সৌজন্যের বদলে ‘বেয়াদবি ও গুরুজনে অবহেলা’ শিখছে বলে নিজের মর্মবেদনা প্রকাশ করেন। কবিতার শেষে গুরুর দৃপ্ত কণ্ঠে তাই উচ্চারিত হয় ‘আজ হতে চির উন্নত হলো শিক্ষাগুরুর শির, সত্যিই তুমি মহান উদার বাদশাহ আলমগীর’। এ ধরনের জীবনমুখী কবিতা আজ আমাদের বাচ্চাদের পড়ানো হয় কি না জানি না। তবে এ কথা সত্য যে, বাদশাহ আলমগীরের মতো মানসিকতার অভিভাবক আর দেশ ও জনগণের চোখে উচ্চপর্যায়ের দায়িত্বশীল বগুড়ার সেই অভিভাবকের মন-মানসিকতার এহেন বিপরীত অবস্থান শিশুদের জন্যই অশনিসংকেত। বগুড়ার স্কুলছাত্রী কিংবা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত তথাকথিত ছাত্রী নেত্রীদের মন-মানসিকতাও প্রকারান্তরে নীতি ও নৈতিকতার জগতে ভবিষ্যৎ দুর্যোগের পূর্বাভাস। এ ঘটনা সংশ্লিষ্ট আরও দুটি বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। বগুড়ায় সেদিন পালাক্রমে যে ছাত্রীদের ক্লাস পরিষ্কারের দায়িত্ব ছিল, তাদের রোল নম্বর ছিল পঞ্চাশের পরে। অথচ একটি ক্লাসে ২৫ থেকে ৩০ জনের বেশি ছাত্রছাত্রী থাকলে পাঠদান এবং পাঠ গ্রহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় বলেই আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। অন্য বিষয়টি হলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাউন্সিলর বা মনস্তত্ত্ববিদ তথা মানসিক বিষয়ে উপদেষ্টার আবশ্যিকতা। উন্নত বিশ্বে এমনকি আমাদের দেশে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এমন কাউন্সিলর থাকেন যারা মায়ের মমত্ব দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের অভাব-অভিযোগ শোনেন এবং প্রয়োজনীয় প্রেষণা, অনুপ্রেরণা ও উপদেশ দিয়ে সহায়তা করেন। নিজ গৃহে নির্যাতন বা কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের কথাও ছাত্রছাত্রীরা বিনা বিধায় একজন কাউন্সিলরকে জানাতে পারে। কাউন্সিলর তার প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও পরিপক্বতার আলোকে ছাত্রছাত্রীর গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সমস্যার সমাধান করেন। এমনকি অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকাকেও এমন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। বর্তমান যান্ত্রিক জীবনে এমন আন্তরিক মানবিক ও সংবেদনশীল শিক্ষক বা কাউন্সিলরের তীব্র প্রয়োজন থাকলেও বাস্তবে অনেক ক্ষেত্রেই তা অনুপস্থিত।

বগুড়ার ঘটনার পরপরই রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভার স্মৃতিসৌধে ফুল বিক্রেতা এক শিশুকে কেন্দ্র করে কেঁপে ওঠে গোটা দেশ। বর্তমানে দেশে দ্রব্যমূল্যের উচ্চ হার এবং নিজের ক্রয়ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা বোঝাতে শিশুটির বাবা কিছু হতাশাজনক বক্তব্য দেন একটি বাংলা দৈনিকের সাভার প্রতিনিধির কাছে। নেপথ্য কারণ বা উদ্দেশ্য কিংবা অসৎ উদ্দেশ্য- যাই থাকুক না কেন, বাস্তবতা হলো সেই সাংবাদিক প্রেরিত খবরটি দেশের একটি দৈনিক পত্রিকা স্বাধীনতা দিবসে (২৬ মার্চ ২০২৩) অনলাইন ভার্সনে প্রকাশ করে। এ সংবাদে স্মৃতিসৌধের গেটে দাঁড়ানো শিশুর ছবি এবং ছবির পাশে তার বাবার দেওয়া বক্তব্য থাকায় অনেকের মতো সরকারও মনে করে যে, পত্রিকাটি প্রকারান্তরে বোঝাতে চেয়েছে, সেই হতাশাজনক বক্তব্যটি সেই শিশুর। এরপর সাংবাদিক আটক, সম্পাদকসহ সেই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, সাংবাদিককে কারাগারে প্রেরণ, জামিনে মুক্তি, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, শিল্পী সমাজ ও সাংবাদিক মহলের বিবৃতি ও পাল্টা বিবৃতিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজপথ, আদালত চত্বর ও প্রেস ক্লাবসহ প্রায় গোটা দেশ। বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, দূতাবাস এমনকি সরাসরি কিছু দেশও এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। অথচ একটি শক্তিশালী প্রেস কাউন্সিল অথবা সাংবাদিকদের একটি ঐক্যবদ্ধ, নিরপেক্ষ, নির্মোহ ও শক্তিশালী সংগঠন সহজেই এই সমস্যার সমাধান এবং দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে পারত।

বগুড়া ও সাভারের ঘটনায় অনেক ক্ষেত্রেই এ দেশের দায়িত্বশীলরা তথা বড়রা শিশুদের অধিকার ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও সংবেদনশীল মনের প্রতি অনাকাক্সিক্ষতভাবে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেছেন। কোনোভাবেই ওই শিশুদের নাম বা পিতা-মাতার পরিচয় এভাবে প্রকাশ করা কোনো নীতি-নৈতিকতার পর্যায়ে পড়ে না। এ বয়সে শিশুরা অত্যন্ত সংবেদনশীল মনের অধিকারী হয় এবং সংকটাপন্ন অবস্থায় বিভ্রান্ত হয়ে অঘটন ঘটায়। এমন পরিস্থিতিতে অনেক ক্ষেত্রে আত্মহননের পথে এগিয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়। অথচ এই শিশুদের অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। তাদের বন্ধু ও সহপাঠীদের সঙ্গে মিশতে হবে। অথচ বিনা বিবেচনায় আমরা বড়রা তাদের নাম পরিচয় দেশ তথা বিশ্বব্যাপী প্রকাশ করে দিলাম। এমনকি একটি টেলিভিশন সংবাদে সাভারের শিশুটিকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা হলো কোনো রাখঢাক ছাড়াই। বগুড়ার শিশুটির নাম ও অভিভাবকের পরিচয় তুলে সহপাঠীদের বক্তব্যও প্রচারিত হয়েছে বেশ কিছু টেলিভিশনে। আর তথাকথিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত প্রচারণা যে কোনো সুস্থ বিবেককে শঙ্কিত করে তোলে। অথচ ইউনিসেফ তথা জাতিসংঘ ‘গাইড লাইনস ফর জার্নালিস্টস রিপোর্টিং অন চাইল্ড’ শীর্ষক নীতিমালায় ছয়টি সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এসব দিকনির্দেশনার ৬ নম্বর ধারায় যে কোনো ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা থাকলে কোনো শিশুর পরিচয় বা ছবি আবছা বা অস্পষ্ট করে প্রকাশেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ইউনিসেফ শিশুদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ ও প্রচারে করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলোও স্পষ্টত তুলে ধরেছে পরবর্তী অন্যান্য নীতিমালায়। প্রায় একই ধরনের নীতিমালা ও নির্দেশনা প্রণয়ন করেছে চাইল্ড রাইটস ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্কসহ বহু সংগঠন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো এসব নীতিমালার ধারেকাছেও ভিড়বে না- এটাই স্বাভাবিক। তবে মূল গণমাধ্যমে ছোটদের নিয়ে বড়দের এমন ছেলেখেলা সত্যিই দুঃখ ও হতাশাজনক। এমন ছেলেখেলার এখনই অবসান হোক- এটাই প্রত্যাশা।

লেখাটা শেষ করব দুটি বাণী দিয়ে। ৯ এপ্রিল ছিল জার্মান ধর্মযাজক ও নাৎসিবিরোধী চার্চ প্রধান ডিট্রিস বনহোয়েফারের  ৭৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ডিট্রিস বলেছেন, “শিশুদের জন্য বড়রা কোন ধরনের পৃথিবী রেখে যাচ্ছে, সেটাই হলো ন্যায়ভিত্তিক সমাজের মানদন্ড। আর ব্রিটিশ ধনকুবের ও জগৎখ্যাত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা স্যার রিচার্ড ব্রেনসনের মতে, ‘এই প্রজন্মের আমরা (বড়রা) আমাদের পিতা-মাতার কাছ থেকে খুব সুন্দর একটা পৃথিবী উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি, যা তারা পেয়েছিলেন তাদের পিতা-মাতা থেকে।  এখন আমাদের সন্তান বা তাদের সন্তানরা সেই একই বা খুব সুন্দর পৃথিবীর উত্তরাধিকার হবে কি না, তা নির্ভর করছে আমাদের (বড়দের) ওপর। আমরা যেন কোনো অবস্থাতেই সেই প্রজন্ম না হই, যারা সুন্দর পৃথিবী বিনষ্টের জন্য দায়ী।’

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক