শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ছোটদের নিয়ে বড়দের এ কী ছেলেখেলা!

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচ.ডি
প্রিন্ট ভার্সন
ছোটদের নিয়ে বড়দের এ কী ছেলেখেলা!

বিগত ২০২২ সাল ছিল মূলত ‘খেলা হবে’ বর্ষ। বছরজুড়ে দল-মত নির্বিশেষে অনেকেই খোলা গলায় কখনো হুংকার দিয়ে, কখনো মুচকি হেসে আবার কখনো গোপনে ফিসফিস করে খই ফুটিয়েছেন ‘খেলা হবে’ বলে। বাস্তবে যখন সত্যি সত্যি খেলার সময় হলো, তখন দেখা গেল মাত্র ২০ লাখ টাকার জন্য অলিম্পিক বাছাই পর্ব খেলতে মিয়ানমার যেতে পারেনি বাংলাদেশের নারী ফুটবল দল। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে ফোন করে জানতে চাওয়া হয়েছে মেয়েদের দল পাঠাতে কত টাকা লাগবে। জবাবে জাত খেলোয়াড় ‘খেলা হবে’ বলতে পারেননি। বলেছেন, ‘এখন টাকা হলেও আমি দল পাঠাতে পারব না। দেরি হয়ে গেছে।’ অর্থাৎ খেলা হবে না। আবার ক্রিকেট জগতের খেলারাম বলেছেন, ২০ লাখ টাকা যে কোনো টিভি চ্যানেল এমনকি একজন ক্রিকেটারই দিয়ে দিতে পারত। টাকার জন্য ২০১৯ সালেও অংশ নেয়নি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। অথচ ফুটবলের বরপুত্রদের আয়োজনে কিছু দিন আগেই বাংলাদেশের পুরুষদের জাতীয় দলকে অনুশীলনের জন্য পাঠানো হয়েছিল সৌদি আরবের মদিনায়। কিন্তু এই অনুশীলনের পর ফলাফলের দিকে তাকালে দেখা যায়, এ বছর মার্চের শেষে সিলেটে নিজেদের মাঠে ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়ে থাকা পূর্ব আফ্রিকার দেশ সিশেলসের (অবস্থান ১৯২) দুটি ম্যাচের একটিতে জয় ও একটিতে পরাজয় মেনে সিরিজে সমতা করেছে বাংলাদেশের জাতীয় দল (অবস্থান ১৯২)। পুরুষদের তুলনায় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড়রা বয়সে অনেক ছোট এবং আইনি দৃষ্টিতে অনেকেই শিশু বা ১৮ বছরের কম বয়সী। অথচ এই ছোটদের নিয়ে এককালের ফুটবল মহাতারকা এবং হালের বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের বড় বড় বরপুত্রদের এহেন কান্ডজ্ঞানহীন আচরণ বা ছেলেখেলা গ্রহণযোগ্য নয়।

ছোটদের নিয়ে গেল মাসে বড়দের আরেকটি ছেলেখেলা হলো বগুড়ায়। একটি সরকারি গার্লস স্কুলের ক্লাসরুম পরিষ্কার নিয়ে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীদের মধ্যে ঝামেলা, ঝগড়া বা ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। এরপর সর্বনাশা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্তব্য দোষারোপ, পাল্টা মন্তব্য ও দোষখন্ডন পর্বের সূত্রপাত ঘটে। এই পর্যায়ে ছোট মেয়েদের পক্ষে-বিপক্ষে রীতিমতো ঘোষণা দিয়েই যেন যুদ্ধ নামে অভিভাবক, শিক্ষক ও প্রশাসনের বড়রা। জাতি যাদের কাছে সর্বোচ্চ পরিপক্বতা ও ন্যায়বিচার আশা করেন, তাদেরই একজন ছোটদের সামনে নিজের মেয়ের পক্ষে এমন আচরণ করলেন যে, তাকে তার পদ থেকে সরাতে বাধ্য হয় সরকার। অথচ স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও স্থানীয় প্রশাসন যদি ছাত্রী বা তাদের অভিভাবকদের মনে নির্ভরতার ভিত্তি তৈরি করতে পারত, তবে অনেক সহজেই হয়তো এই তুচ্ছ ও বিচ্ছিন্ন ঘটনার সহজ ও গ্রহণযোগ্য সমাধান হতো।

জীবনে কবি কাদের নেওয়াজের লেখা ‘শিক্ষাগুরুর মর্যাদা’ শীর্ষক কবিতাটির কথা- যার শুরুতে লেখা ছিল ‘বাদশাহ আলমগীর-কুমারে তাহার পড়াইতো এক মৌলভী দিল্লির’। একদিন সকালে বাদশাহ দেখতে পান তার পুত্র গুরুর চরণে পানি ঢালছে এবং গুরু নিজ হাতে পা পরিষ্কার করছেন। এ দৃশ্য দেখে বাদশাহ এই ভেবে মনঃক্ষুণ হন যে, শিষ্য হয়ে তার পুত্র শুধু পানি ঢালল কেন। তার উচিত ছিল পানি ঢালার পাশাপাশি নিজ হাতে গুরুর পা পরিষ্কার করে দেওয়া। তাই বাদশাহ গুরুকে নিরালায় ডেকে পাঠান এবং রাজপুত্র সৌজন্যের বদলে ‘বেয়াদবি ও গুরুজনে অবহেলা’ শিখছে বলে নিজের মর্মবেদনা প্রকাশ করেন। কবিতার শেষে গুরুর দৃপ্ত কণ্ঠে তাই উচ্চারিত হয় ‘আজ হতে চির উন্নত হলো শিক্ষাগুরুর শির, সত্যিই তুমি মহান উদার বাদশাহ আলমগীর’। এ ধরনের জীবনমুখী কবিতা আজ আমাদের বাচ্চাদের পড়ানো হয় কি না জানি না। তবে এ কথা সত্য যে, বাদশাহ আলমগীরের মতো মানসিকতার অভিভাবক আর দেশ ও জনগণের চোখে উচ্চপর্যায়ের দায়িত্বশীল বগুড়ার সেই অভিভাবকের মন-মানসিকতার এহেন বিপরীত অবস্থান শিশুদের জন্যই অশনিসংকেত। বগুড়ার স্কুলছাত্রী কিংবা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত তথাকথিত ছাত্রী নেত্রীদের মন-মানসিকতাও প্রকারান্তরে নীতি ও নৈতিকতার জগতে ভবিষ্যৎ দুর্যোগের পূর্বাভাস। এ ঘটনা সংশ্লিষ্ট আরও দুটি বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। বগুড়ায় সেদিন পালাক্রমে যে ছাত্রীদের ক্লাস পরিষ্কারের দায়িত্ব ছিল, তাদের রোল নম্বর ছিল পঞ্চাশের পরে। অথচ একটি ক্লাসে ২৫ থেকে ৩০ জনের বেশি ছাত্রছাত্রী থাকলে পাঠদান এবং পাঠ গ্রহণ প্রক্রিয়া ব্যাহত হয় বলেই আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। অন্য বিষয়টি হলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাউন্সিলর বা মনস্তত্ত্ববিদ তথা মানসিক বিষয়ে উপদেষ্টার আবশ্যিকতা। উন্নত বিশ্বে এমনকি আমাদের দেশে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এমন কাউন্সিলর থাকেন যারা মায়ের মমত্ব দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের অভাব-অভিযোগ শোনেন এবং প্রয়োজনীয় প্রেষণা, অনুপ্রেরণা ও উপদেশ দিয়ে সহায়তা করেন। নিজ গৃহে নির্যাতন বা কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের কথাও ছাত্রছাত্রীরা বিনা বিধায় একজন কাউন্সিলরকে জানাতে পারে। কাউন্সিলর তার প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও পরিপক্বতার আলোকে ছাত্রছাত্রীর গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সমস্যার সমাধান করেন। এমনকি অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকাকেও এমন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। বর্তমান যান্ত্রিক জীবনে এমন আন্তরিক মানবিক ও সংবেদনশীল শিক্ষক বা কাউন্সিলরের তীব্র প্রয়োজন থাকলেও বাস্তবে অনেক ক্ষেত্রেই তা অনুপস্থিত।

বগুড়ার ঘটনার পরপরই রাজধানী ঢাকার অদূরে সাভার স্মৃতিসৌধে ফুল বিক্রেতা এক শিশুকে কেন্দ্র করে কেঁপে ওঠে গোটা দেশ। বর্তমানে দেশে দ্রব্যমূল্যের উচ্চ হার এবং নিজের ক্রয়ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা বোঝাতে শিশুটির বাবা কিছু হতাশাজনক বক্তব্য দেন একটি বাংলা দৈনিকের সাভার প্রতিনিধির কাছে। নেপথ্য কারণ বা উদ্দেশ্য কিংবা অসৎ উদ্দেশ্য- যাই থাকুক না কেন, বাস্তবতা হলো সেই সাংবাদিক প্রেরিত খবরটি দেশের একটি দৈনিক পত্রিকা স্বাধীনতা দিবসে (২৬ মার্চ ২০২৩) অনলাইন ভার্সনে প্রকাশ করে। এ সংবাদে স্মৃতিসৌধের গেটে দাঁড়ানো শিশুর ছবি এবং ছবির পাশে তার বাবার দেওয়া বক্তব্য থাকায় অনেকের মতো সরকারও মনে করে যে, পত্রিকাটি প্রকারান্তরে বোঝাতে চেয়েছে, সেই হতাশাজনক বক্তব্যটি সেই শিশুর। এরপর সাংবাদিক আটক, সম্পাদকসহ সেই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, সাংবাদিককে কারাগারে প্রেরণ, জামিনে মুক্তি, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, শিল্পী সমাজ ও সাংবাদিক মহলের বিবৃতি ও পাল্টা বিবৃতিতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজপথ, আদালত চত্বর ও প্রেস ক্লাবসহ প্রায় গোটা দেশ। বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, দূতাবাস এমনকি সরাসরি কিছু দেশও এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। অথচ একটি শক্তিশালী প্রেস কাউন্সিল অথবা সাংবাদিকদের একটি ঐক্যবদ্ধ, নিরপেক্ষ, নির্মোহ ও শক্তিশালী সংগঠন সহজেই এই সমস্যার সমাধান এবং দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে পারত।

বগুড়া ও সাভারের ঘটনায় অনেক ক্ষেত্রেই এ দেশের দায়িত্বশীলরা তথা বড়রা শিশুদের অধিকার ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও সংবেদনশীল মনের প্রতি অনাকাক্সিক্ষতভাবে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেছেন। কোনোভাবেই ওই শিশুদের নাম বা পিতা-মাতার পরিচয় এভাবে প্রকাশ করা কোনো নীতি-নৈতিকতার পর্যায়ে পড়ে না। এ বয়সে শিশুরা অত্যন্ত সংবেদনশীল মনের অধিকারী হয় এবং সংকটাপন্ন অবস্থায় বিভ্রান্ত হয়ে অঘটন ঘটায়। এমন পরিস্থিতিতে অনেক ক্ষেত্রে আত্মহননের পথে এগিয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়। অথচ এই শিশুদের অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। তাদের বন্ধু ও সহপাঠীদের সঙ্গে মিশতে হবে। অথচ বিনা বিবেচনায় আমরা বড়রা তাদের নাম পরিচয় দেশ তথা বিশ্বব্যাপী প্রকাশ করে দিলাম। এমনকি একটি টেলিভিশন সংবাদে সাভারের শিশুটিকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা হলো কোনো রাখঢাক ছাড়াই। বগুড়ার শিশুটির নাম ও অভিভাবকের পরিচয় তুলে সহপাঠীদের বক্তব্যও প্রচারিত হয়েছে বেশ কিছু টেলিভিশনে। আর তথাকথিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত প্রচারণা যে কোনো সুস্থ বিবেককে শঙ্কিত করে তোলে। অথচ ইউনিসেফ তথা জাতিসংঘ ‘গাইড লাইনস ফর জার্নালিস্টস রিপোর্টিং অন চাইল্ড’ শীর্ষক নীতিমালায় ছয়টি সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এসব দিকনির্দেশনার ৬ নম্বর ধারায় যে কোনো ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা থাকলে কোনো শিশুর পরিচয় বা ছবি আবছা বা অস্পষ্ট করে প্রকাশেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ইউনিসেফ শিশুদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ ও প্রচারে করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলোও স্পষ্টত তুলে ধরেছে পরবর্তী অন্যান্য নীতিমালায়। প্রায় একই ধরনের নীতিমালা ও নির্দেশনা প্রণয়ন করেছে চাইল্ড রাইটস ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্কসহ বহু সংগঠন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো এসব নীতিমালার ধারেকাছেও ভিড়বে না- এটাই স্বাভাবিক। তবে মূল গণমাধ্যমে ছোটদের নিয়ে বড়দের এমন ছেলেখেলা সত্যিই দুঃখ ও হতাশাজনক। এমন ছেলেখেলার এখনই অবসান হোক- এটাই প্রত্যাশা।

লেখাটা শেষ করব দুটি বাণী দিয়ে। ৯ এপ্রিল ছিল জার্মান ধর্মযাজক ও নাৎসিবিরোধী চার্চ প্রধান ডিট্রিস বনহোয়েফারের  ৭৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ডিট্রিস বলেছেন, “শিশুদের জন্য বড়রা কোন ধরনের পৃথিবী রেখে যাচ্ছে, সেটাই হলো ন্যায়ভিত্তিক সমাজের মানদন্ড। আর ব্রিটিশ ধনকুবের ও জগৎখ্যাত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা স্যার রিচার্ড ব্রেনসনের মতে, ‘এই প্রজন্মের আমরা (বড়রা) আমাদের পিতা-মাতার কাছ থেকে খুব সুন্দর একটা পৃথিবী উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি, যা তারা পেয়েছিলেন তাদের পিতা-মাতা থেকে।  এখন আমাদের সন্তান বা তাদের সন্তানরা সেই একই বা খুব সুন্দর পৃথিবীর উত্তরাধিকার হবে কি না, তা নির্ভর করছে আমাদের (বড়দের) ওপর। আমরা যেন কোনো অবস্থাতেই সেই প্রজন্ম না হই, যারা সুন্দর পৃথিবী বিনষ্টের জন্য দায়ী।’

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়
ঘোড়ার গাড়িতে শিক্ষকের রাজকীয় বিদায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা