শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব পড়ছে কৃষিতে, অন্যদিকে খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমাদের এখন নিরাপদ খাদ্য নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে আমরা পরিবেশের দূষণ করেছি। পানি নষ্ট করেছি, বাতাস নষ্ট করেছি, মাটিকে করেছি অনুর্বর। কিন্তু প্রযুক্তির কৃষির সম্প্রসারণ ঊর্ধ্বমুখী। একই সঙ্গে কম জায়গায় অধিক ফলন নিশ্চিত করছে। যেমন ধরা যাক আইপিআরএসের কথা। স্বাভাবিকভাবে পুকুরে যেখানে হেক্টরপ্রতি বছরে ১০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব, সেখানে আইপিআরএসে প্রতি হেক্টর থেকে বছরে ৯০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে এবং সেখানে কোনো গ্রোথ হরমোন ব্যবহার করতে হচ্ছে না। একইভাবে বলা যায় গ্রিন হাউসে টমেটো বা স্ট্রবেরি উৎপাদনের কথা। প্রতিটি গাছ থেকে কী পরিমাণ ফলন আসবে তা আগে থেকেই হিসাব করা। ফলে কৃষি মূলত ইন্ডাস্ট্রির রূপ পাচ্ছে। আর দুর্ভিক্ষ ও ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়তে এর বিকল্প নেই। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একবার জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশকে যুক্ত করে দিয়েছে। এখন ওই অঞ্চলগুলোতে কৃষিশিল্পের বিকাশের কথা ভাবছেন কি না। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন।

এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের একটি পর্বের আয়োজন করেছিলাম পদ্মা সেতুর দক্ষিণের জেলা মাদারীপুরে। উদ্দেশ্য পদ্মা সেতু চালু হওয়ার প্রায় নয়-দশ মাস পর ওখানকার কৃষকরা পদ্মা সেতুর সুফল কতটা পাচ্ছেন, তাদের এখনকার চিন্তা, জাতীয় বাজেটে তাদের প্রত্যাশার কথা জানা। মাদারীপুরের মস্তাফাপুরে তাঁতীবাড়ি ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয় এবারকার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন। কৃষিশিল্পের বিকাশের সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনকে। তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আরও ছিলেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপসহ সরকারের বিভিন্ন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। আর উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৩ হাজার কৃষক। পদ্মা সেতুর কল্যাণে দারুণভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ অবকাঠামো। গবেষকরা বলেছিলেন, অর্থনীতি গতিশীল করতে অনবদ্য ভূমিকা রাখবে পদ্মা সেতু। বছরে জিডিপি বাড়বে প্রায় দেড় শতাংশ হারে। ১ শতাংশের মতো করে কমবে দরিদ্র মানুষ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের হিসাবে, পদ্মা সেতুতে ভর করে আঞ্চলিক জিডিপি বাড়বে সাড়ে ৩ শতাংশ। এ সংযোগ বদলে দেবে পুরো দেশের শিল্পায়নের চিত্র। বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষা বলছে, জনসংখ্যার পাঁচ ভাগের এক ভাগ, অর্থাৎ কমপক্ষে ৩ কোটি মানুষ সরাসরি এ সেতুর মাধ্যমে উপকৃত হবে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে উপস্থিত কৃষকদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু হওয়ার পর কেমন আছেন আপনারা? কী সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন?

একজন বয়স্ক কৃষক জানালেন, পদ্মা সেতুর কল্যাণে এখন ২ ঘণ্টায় ঢাকা চলে যাওয়া যাচ্ছে। যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় সময় বাঁচছে, আয় বেড়েছে। আরেকজন জানালেন, দুধের দাম আগে ছিল ৪০ টাকা লিটার। এখন ৭০ টাকা লিটার দরে দুধ বিক্রি করা যাচ্ছে। সরাসরি দুধ চলে যাচ্ছে ঢাকায়। অধিকাংশের মতামত ছিল কম সময়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করতে পারার সুবাদে নানাভাবেই উপকৃত হচ্ছেন তারা। খরচ ও সময় বাঁচছে। তবে কৃষির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের সমস্যার কথাও উঠে আসে।

কৃষকরা বলেন, ১ লিটার দুধ ৭০ টাকায় বিক্রি করছি ঠিক আছে কিন্তু এই ১ লিটার দুধ উৎপাদন করতে ৯০ টাকার ভুসি খাওয়াতে হচ্ছে। প্রাণিখাদ্যের দাম অত্যধিক বেশি। সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার পাচ্ছেন না বলে মত জানালেন প্রায় ৬০ শতাংশ কৃষক।

এক কৃষক জানালেন, মাটির লবণাক্ততা বাড়ছে, ফলে চাষাবাদে অসুবিধা হচ্ছে। শত শত একর আবাদি জমি অনাবাদি এবং চরে পরিণত হওয়ায় বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেছে। অন্যদিকে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় সঠিক সময়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতার। উপস্থিত প্রায় ৫০ শতাংশ কৃষক বলেছেন, তারা জলাবদ্ধতার শিকার। আর এ জলাবদ্ধতা নিরসন করা সম্ভব হচ্ছে না স্থানীয় প্রভাবশালীদের কারণে। সৃষ্টি হওয়া এসব জলাবদ্ধতার নিরসন করা সম্ভব খাল কেটে এবং সøুইচ গেট বসিয়ে।

কৃষকরা জানালেন, কৃষিশ্রমিক এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে কৃষির জন্য। এ জন্য কৃষি যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারের। এ সময়ে এসেও ইঁদুরের সমস্যা নিয়ে ভুগতে হচ্ছে কৃষককে। এ অঞ্চলে কৃষকদের সহজে মাটি পরীক্ষার জন্য মাটি পরীক্ষাগারের দাবি ছিল। আড়িয়াল খাঁ নদের খালগুলো পুনরুদ্ধার করার দাবি জানিয়েছেন উপস্থিত অনেক কৃষক।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চরের অনেক কৃষক। ছিলেন নদী ভাঙনের শিকার হয়েছেন এমন কৃষকও। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ-ঝুঁকির দেশ হিসেবে পরিগণিত। তীব্র নদী ভাঙন, বন্যা, খরাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করে চরের মানুষ বেঁচে থাকে। প্রতি বছর গড়ে ৫০ হাজার মানুষ নদী ভাঙনের শিকার হয়ে গৃহহীন হয়ে পড়ে। নদীবাহিত এ দেশের চরাঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠী এ দুর্যোগের প্রথম ও প্রধান শিকার। চরের মানুষের সার্বিক মানোন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরেই চলমান রয়েছে। তার ফলে চরের মানুষের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থার অনেক উন্নয়ন হয়েছে। ধু-ধু বালুচরে এখন উন্নত মানের ভুট্টা, মরিচ, কুমড়া, বাদামসহ নানা রকমের তরিতরকারির চাষ হচ্ছে, যার সুপ্রভাব দেশের অর্থনীতিতেও পড়ছে। চর এলাকায় অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার আরও অনেক সুযোগ রয়ে গেছে। সেই লক্ষ্যে জাতীয় বাজেটে চরের মানুষের মানোন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সহায়তা প্রদানের জন্য খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা এবং তা বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা থাকা প্রয়োজন বলে দাবি চরের কৃষকদের। চরের কৃষকদের যোগাযোগ সমস্যার পাশাপাশি সবচেয়ে বড় সমস্যা তারা সরকারের ঋণ পান না।

চরের কৃষকরা সরকারি দফতরে গেলে বলে, ‘চরের কৃষক পরে আসেন’। ইউনিয়ন পরিষদে কৃষি তথ্যসেবা প্রদান করার ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই বিষয়টি এখনো অবহিত নয়। সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে তথ্যসেবা সেন্টার খুললেও যতদিন এটার প্রচার না হবে তা কার্যকরী হবে না। এর প্রচার বেশি বেশি দরকার।

মাছ চাষিরা বলেছেন, প্রতি বছর মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু মাছের দাম বাড়ছে না। ফলে মাছ চাষিরা দাম ঠিকমতো না পাওয়ায় বর্তমানে বিরাট সমস্যা মোকাবিলা করছেন। পোলট্রি খাতেও একই সমস্যা। পোলট্রির এক দিনের বাচ্চার দাম বেশি। খাবারের দাম বেশি। কিন্তু মুরগির দাম কম। ফলে পোলট্রি খামারিরা চরম সংকটের মুখে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে তুলে ধরার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ যেন উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে দাঁড়াতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলা কৃষি শিল্পাঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়েছি। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে তরুণ উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। বেসরকারি বিনিয়োগকে স্বাগত জানাচ্ছি। যারা উদ্যোগ নিতে চান আমরা সার্বিকভাবে তাদের সহায়তা করব। নারীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সুবিধা আছে। তারা এগিয়ে এলে তাদের সার্বিক সহযোগিতা দেওয়া হবে। আজকের এ অনুষ্ঠান থেকে যে দাবি ও কথাগুলো উঠে এসেছে আমি সংসদে তা তুলে ধরব। পদ্মাপাড়ের মানুষ শিল্পমন্ত্রীর সামনে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা