শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব পড়ছে কৃষিতে, অন্যদিকে খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমাদের এখন নিরাপদ খাদ্য নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে আমরা পরিবেশের দূষণ করেছি। পানি নষ্ট করেছি, বাতাস নষ্ট করেছি, মাটিকে করেছি অনুর্বর। কিন্তু প্রযুক্তির কৃষির সম্প্রসারণ ঊর্ধ্বমুখী। একই সঙ্গে কম জায়গায় অধিক ফলন নিশ্চিত করছে। যেমন ধরা যাক আইপিআরএসের কথা। স্বাভাবিকভাবে পুকুরে যেখানে হেক্টরপ্রতি বছরে ১০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব, সেখানে আইপিআরএসে প্রতি হেক্টর থেকে বছরে ৯০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে এবং সেখানে কোনো গ্রোথ হরমোন ব্যবহার করতে হচ্ছে না। একইভাবে বলা যায় গ্রিন হাউসে টমেটো বা স্ট্রবেরি উৎপাদনের কথা। প্রতিটি গাছ থেকে কী পরিমাণ ফলন আসবে তা আগে থেকেই হিসাব করা। ফলে কৃষি মূলত ইন্ডাস্ট্রির রূপ পাচ্ছে। আর দুর্ভিক্ষ ও ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়তে এর বিকল্প নেই। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একবার জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশকে যুক্ত করে দিয়েছে। এখন ওই অঞ্চলগুলোতে কৃষিশিল্পের বিকাশের কথা ভাবছেন কি না। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন।

এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের একটি পর্বের আয়োজন করেছিলাম পদ্মা সেতুর দক্ষিণের জেলা মাদারীপুরে। উদ্দেশ্য পদ্মা সেতু চালু হওয়ার প্রায় নয়-দশ মাস পর ওখানকার কৃষকরা পদ্মা সেতুর সুফল কতটা পাচ্ছেন, তাদের এখনকার চিন্তা, জাতীয় বাজেটে তাদের প্রত্যাশার কথা জানা। মাদারীপুরের মস্তাফাপুরে তাঁতীবাড়ি ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয় এবারকার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন। কৃষিশিল্পের বিকাশের সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনকে। তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আরও ছিলেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপসহ সরকারের বিভিন্ন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। আর উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৩ হাজার কৃষক। পদ্মা সেতুর কল্যাণে দারুণভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ অবকাঠামো। গবেষকরা বলেছিলেন, অর্থনীতি গতিশীল করতে অনবদ্য ভূমিকা রাখবে পদ্মা সেতু। বছরে জিডিপি বাড়বে প্রায় দেড় শতাংশ হারে। ১ শতাংশের মতো করে কমবে দরিদ্র মানুষ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের হিসাবে, পদ্মা সেতুতে ভর করে আঞ্চলিক জিডিপি বাড়বে সাড়ে ৩ শতাংশ। এ সংযোগ বদলে দেবে পুরো দেশের শিল্পায়নের চিত্র। বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষা বলছে, জনসংখ্যার পাঁচ ভাগের এক ভাগ, অর্থাৎ কমপক্ষে ৩ কোটি মানুষ সরাসরি এ সেতুর মাধ্যমে উপকৃত হবে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে উপস্থিত কৃষকদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু হওয়ার পর কেমন আছেন আপনারা? কী সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন?

একজন বয়স্ক কৃষক জানালেন, পদ্মা সেতুর কল্যাণে এখন ২ ঘণ্টায় ঢাকা চলে যাওয়া যাচ্ছে। যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় সময় বাঁচছে, আয় বেড়েছে। আরেকজন জানালেন, দুধের দাম আগে ছিল ৪০ টাকা লিটার। এখন ৭০ টাকা লিটার দরে দুধ বিক্রি করা যাচ্ছে। সরাসরি দুধ চলে যাচ্ছে ঢাকায়। অধিকাংশের মতামত ছিল কম সময়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করতে পারার সুবাদে নানাভাবেই উপকৃত হচ্ছেন তারা। খরচ ও সময় বাঁচছে। তবে কৃষির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের সমস্যার কথাও উঠে আসে।

কৃষকরা বলেন, ১ লিটার দুধ ৭০ টাকায় বিক্রি করছি ঠিক আছে কিন্তু এই ১ লিটার দুধ উৎপাদন করতে ৯০ টাকার ভুসি খাওয়াতে হচ্ছে। প্রাণিখাদ্যের দাম অত্যধিক বেশি। সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার পাচ্ছেন না বলে মত জানালেন প্রায় ৬০ শতাংশ কৃষক।

এক কৃষক জানালেন, মাটির লবণাক্ততা বাড়ছে, ফলে চাষাবাদে অসুবিধা হচ্ছে। শত শত একর আবাদি জমি অনাবাদি এবং চরে পরিণত হওয়ায় বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেছে। অন্যদিকে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় সঠিক সময়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতার। উপস্থিত প্রায় ৫০ শতাংশ কৃষক বলেছেন, তারা জলাবদ্ধতার শিকার। আর এ জলাবদ্ধতা নিরসন করা সম্ভব হচ্ছে না স্থানীয় প্রভাবশালীদের কারণে। সৃষ্টি হওয়া এসব জলাবদ্ধতার নিরসন করা সম্ভব খাল কেটে এবং সøুইচ গেট বসিয়ে।

কৃষকরা জানালেন, কৃষিশ্রমিক এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে কৃষির জন্য। এ জন্য কৃষি যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারের। এ সময়ে এসেও ইঁদুরের সমস্যা নিয়ে ভুগতে হচ্ছে কৃষককে। এ অঞ্চলে কৃষকদের সহজে মাটি পরীক্ষার জন্য মাটি পরীক্ষাগারের দাবি ছিল। আড়িয়াল খাঁ নদের খালগুলো পুনরুদ্ধার করার দাবি জানিয়েছেন উপস্থিত অনেক কৃষক।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চরের অনেক কৃষক। ছিলেন নদী ভাঙনের শিকার হয়েছেন এমন কৃষকও। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ-ঝুঁকির দেশ হিসেবে পরিগণিত। তীব্র নদী ভাঙন, বন্যা, খরাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করে চরের মানুষ বেঁচে থাকে। প্রতি বছর গড়ে ৫০ হাজার মানুষ নদী ভাঙনের শিকার হয়ে গৃহহীন হয়ে পড়ে। নদীবাহিত এ দেশের চরাঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠী এ দুর্যোগের প্রথম ও প্রধান শিকার। চরের মানুষের সার্বিক মানোন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরেই চলমান রয়েছে। তার ফলে চরের মানুষের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থার অনেক উন্নয়ন হয়েছে। ধু-ধু বালুচরে এখন উন্নত মানের ভুট্টা, মরিচ, কুমড়া, বাদামসহ নানা রকমের তরিতরকারির চাষ হচ্ছে, যার সুপ্রভাব দেশের অর্থনীতিতেও পড়ছে। চর এলাকায় অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার আরও অনেক সুযোগ রয়ে গেছে। সেই লক্ষ্যে জাতীয় বাজেটে চরের মানুষের মানোন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সহায়তা প্রদানের জন্য খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা এবং তা বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা থাকা প্রয়োজন বলে দাবি চরের কৃষকদের। চরের কৃষকদের যোগাযোগ সমস্যার পাশাপাশি সবচেয়ে বড় সমস্যা তারা সরকারের ঋণ পান না।

চরের কৃষকরা সরকারি দফতরে গেলে বলে, ‘চরের কৃষক পরে আসেন’। ইউনিয়ন পরিষদে কৃষি তথ্যসেবা প্রদান করার ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই বিষয়টি এখনো অবহিত নয়। সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে তথ্যসেবা সেন্টার খুললেও যতদিন এটার প্রচার না হবে তা কার্যকরী হবে না। এর প্রচার বেশি বেশি দরকার।

মাছ চাষিরা বলেছেন, প্রতি বছর মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু মাছের দাম বাড়ছে না। ফলে মাছ চাষিরা দাম ঠিকমতো না পাওয়ায় বর্তমানে বিরাট সমস্যা মোকাবিলা করছেন। পোলট্রি খাতেও একই সমস্যা। পোলট্রির এক দিনের বাচ্চার দাম বেশি। খাবারের দাম বেশি। কিন্তু মুরগির দাম কম। ফলে পোলট্রি খামারিরা চরম সংকটের মুখে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে তুলে ধরার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ যেন উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে দাঁড়াতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলা কৃষি শিল্পাঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়েছি। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে তরুণ উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। বেসরকারি বিনিয়োগকে স্বাগত জানাচ্ছি। যারা উদ্যোগ নিতে চান আমরা সার্বিকভাবে তাদের সহায়তা করব। নারীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সুবিধা আছে। তারা এগিয়ে এলে তাদের সার্বিক সহযোগিতা দেওয়া হবে। আজকের এ অনুষ্ঠান থেকে যে দাবি ও কথাগুলো উঠে এসেছে আমি সংসদে তা তুলে ধরব। পদ্মাপাড়ের মানুষ শিল্পমন্ত্রীর সামনে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়