শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব পড়ছে কৃষিতে, অন্যদিকে খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমাদের এখন নিরাপদ খাদ্য নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে আমরা পরিবেশের দূষণ করেছি। পানি নষ্ট করেছি, বাতাস নষ্ট করেছি, মাটিকে করেছি অনুর্বর। কিন্তু প্রযুক্তির কৃষির সম্প্রসারণ ঊর্ধ্বমুখী। একই সঙ্গে কম জায়গায় অধিক ফলন নিশ্চিত করছে। যেমন ধরা যাক আইপিআরএসের কথা। স্বাভাবিকভাবে পুকুরে যেখানে হেক্টরপ্রতি বছরে ১০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব, সেখানে আইপিআরএসে প্রতি হেক্টর থেকে বছরে ৯০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে এবং সেখানে কোনো গ্রোথ হরমোন ব্যবহার করতে হচ্ছে না। একইভাবে বলা যায় গ্রিন হাউসে টমেটো বা স্ট্রবেরি উৎপাদনের কথা। প্রতিটি গাছ থেকে কী পরিমাণ ফলন আসবে তা আগে থেকেই হিসাব করা। ফলে কৃষি মূলত ইন্ডাস্ট্রির রূপ পাচ্ছে। আর দুর্ভিক্ষ ও ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়তে এর বিকল্প নেই। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একবার জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশকে যুক্ত করে দিয়েছে। এখন ওই অঞ্চলগুলোতে কৃষিশিল্পের বিকাশের কথা ভাবছেন কি না। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন।

এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের একটি পর্বের আয়োজন করেছিলাম পদ্মা সেতুর দক্ষিণের জেলা মাদারীপুরে। উদ্দেশ্য পদ্মা সেতু চালু হওয়ার প্রায় নয়-দশ মাস পর ওখানকার কৃষকরা পদ্মা সেতুর সুফল কতটা পাচ্ছেন, তাদের এখনকার চিন্তা, জাতীয় বাজেটে তাদের প্রত্যাশার কথা জানা। মাদারীপুরের মস্তাফাপুরে তাঁতীবাড়ি ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয় এবারকার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন। কৃষিশিল্পের বিকাশের সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনকে। তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আরও ছিলেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপসহ সরকারের বিভিন্ন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। আর উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৩ হাজার কৃষক। পদ্মা সেতুর কল্যাণে দারুণভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ অবকাঠামো। গবেষকরা বলেছিলেন, অর্থনীতি গতিশীল করতে অনবদ্য ভূমিকা রাখবে পদ্মা সেতু। বছরে জিডিপি বাড়বে প্রায় দেড় শতাংশ হারে। ১ শতাংশের মতো করে কমবে দরিদ্র মানুষ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের হিসাবে, পদ্মা সেতুতে ভর করে আঞ্চলিক জিডিপি বাড়বে সাড়ে ৩ শতাংশ। এ সংযোগ বদলে দেবে পুরো দেশের শিল্পায়নের চিত্র। বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষা বলছে, জনসংখ্যার পাঁচ ভাগের এক ভাগ, অর্থাৎ কমপক্ষে ৩ কোটি মানুষ সরাসরি এ সেতুর মাধ্যমে উপকৃত হবে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে উপস্থিত কৃষকদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু হওয়ার পর কেমন আছেন আপনারা? কী সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন?

একজন বয়স্ক কৃষক জানালেন, পদ্মা সেতুর কল্যাণে এখন ২ ঘণ্টায় ঢাকা চলে যাওয়া যাচ্ছে। যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় সময় বাঁচছে, আয় বেড়েছে। আরেকজন জানালেন, দুধের দাম আগে ছিল ৪০ টাকা লিটার। এখন ৭০ টাকা লিটার দরে দুধ বিক্রি করা যাচ্ছে। সরাসরি দুধ চলে যাচ্ছে ঢাকায়। অধিকাংশের মতামত ছিল কম সময়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করতে পারার সুবাদে নানাভাবেই উপকৃত হচ্ছেন তারা। খরচ ও সময় বাঁচছে। তবে কৃষির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের সমস্যার কথাও উঠে আসে।

কৃষকরা বলেন, ১ লিটার দুধ ৭০ টাকায় বিক্রি করছি ঠিক আছে কিন্তু এই ১ লিটার দুধ উৎপাদন করতে ৯০ টাকার ভুসি খাওয়াতে হচ্ছে। প্রাণিখাদ্যের দাম অত্যধিক বেশি। সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার পাচ্ছেন না বলে মত জানালেন প্রায় ৬০ শতাংশ কৃষক।

এক কৃষক জানালেন, মাটির লবণাক্ততা বাড়ছে, ফলে চাষাবাদে অসুবিধা হচ্ছে। শত শত একর আবাদি জমি অনাবাদি এবং চরে পরিণত হওয়ায় বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেছে। অন্যদিকে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় সঠিক সময়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতার। উপস্থিত প্রায় ৫০ শতাংশ কৃষক বলেছেন, তারা জলাবদ্ধতার শিকার। আর এ জলাবদ্ধতা নিরসন করা সম্ভব হচ্ছে না স্থানীয় প্রভাবশালীদের কারণে। সৃষ্টি হওয়া এসব জলাবদ্ধতার নিরসন করা সম্ভব খাল কেটে এবং সøুইচ গেট বসিয়ে।

কৃষকরা জানালেন, কৃষিশ্রমিক এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে কৃষির জন্য। এ জন্য কৃষি যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারের। এ সময়ে এসেও ইঁদুরের সমস্যা নিয়ে ভুগতে হচ্ছে কৃষককে। এ অঞ্চলে কৃষকদের সহজে মাটি পরীক্ষার জন্য মাটি পরীক্ষাগারের দাবি ছিল। আড়িয়াল খাঁ নদের খালগুলো পুনরুদ্ধার করার দাবি জানিয়েছেন উপস্থিত অনেক কৃষক।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চরের অনেক কৃষক। ছিলেন নদী ভাঙনের শিকার হয়েছেন এমন কৃষকও। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ-ঝুঁকির দেশ হিসেবে পরিগণিত। তীব্র নদী ভাঙন, বন্যা, খরাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করে চরের মানুষ বেঁচে থাকে। প্রতি বছর গড়ে ৫০ হাজার মানুষ নদী ভাঙনের শিকার হয়ে গৃহহীন হয়ে পড়ে। নদীবাহিত এ দেশের চরাঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠী এ দুর্যোগের প্রথম ও প্রধান শিকার। চরের মানুষের সার্বিক মানোন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরেই চলমান রয়েছে। তার ফলে চরের মানুষের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থার অনেক উন্নয়ন হয়েছে। ধু-ধু বালুচরে এখন উন্নত মানের ভুট্টা, মরিচ, কুমড়া, বাদামসহ নানা রকমের তরিতরকারির চাষ হচ্ছে, যার সুপ্রভাব দেশের অর্থনীতিতেও পড়ছে। চর এলাকায় অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার আরও অনেক সুযোগ রয়ে গেছে। সেই লক্ষ্যে জাতীয় বাজেটে চরের মানুষের মানোন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সহায়তা প্রদানের জন্য খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা এবং তা বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা থাকা প্রয়োজন বলে দাবি চরের কৃষকদের। চরের কৃষকদের যোগাযোগ সমস্যার পাশাপাশি সবচেয়ে বড় সমস্যা তারা সরকারের ঋণ পান না।

চরের কৃষকরা সরকারি দফতরে গেলে বলে, ‘চরের কৃষক পরে আসেন’। ইউনিয়ন পরিষদে কৃষি তথ্যসেবা প্রদান করার ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই বিষয়টি এখনো অবহিত নয়। সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে তথ্যসেবা সেন্টার খুললেও যতদিন এটার প্রচার না হবে তা কার্যকরী হবে না। এর প্রচার বেশি বেশি দরকার।

মাছ চাষিরা বলেছেন, প্রতি বছর মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু মাছের দাম বাড়ছে না। ফলে মাছ চাষিরা দাম ঠিকমতো না পাওয়ায় বর্তমানে বিরাট সমস্যা মোকাবিলা করছেন। পোলট্রি খাতেও একই সমস্যা। পোলট্রির এক দিনের বাচ্চার দাম বেশি। খাবারের দাম বেশি। কিন্তু মুরগির দাম কম। ফলে পোলট্রি খামারিরা চরম সংকটের মুখে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে তুলে ধরার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ যেন উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে দাঁড়াতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলা কৃষি শিল্পাঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়েছি। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে তরুণ উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। বেসরকারি বিনিয়োগকে স্বাগত জানাচ্ছি। যারা উদ্যোগ নিতে চান আমরা সার্বিকভাবে তাদের সহায়তা করব। নারীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সুবিধা আছে। তারা এগিয়ে এলে তাদের সার্বিক সহযোগিতা দেওয়া হবে। আজকের এ অনুষ্ঠান থেকে যে দাবি ও কথাগুলো উঠে এসেছে আমি সংসদে তা তুলে ধরব। পদ্মাপাড়ের মানুষ শিল্পমন্ত্রীর সামনে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন