শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিশিল্প উদ্যোগে পদ্মা সেতুর সুফল পাবে কৃষক

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রভাব পড়ছে কৃষিতে, অন্যদিকে খাদ্য নিরাপত্তার পাশাপাশি আমাদের এখন নিরাপদ খাদ্য নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। বেশি উৎপাদন করতে গিয়ে আমরা পরিবেশের দূষণ করেছি। পানি নষ্ট করেছি, বাতাস নষ্ট করেছি, মাটিকে করেছি অনুর্বর। কিন্তু প্রযুক্তির কৃষির সম্প্রসারণ ঊর্ধ্বমুখী। একই সঙ্গে কম জায়গায় অধিক ফলন নিশ্চিত করছে। যেমন ধরা যাক আইপিআরএসের কথা। স্বাভাবিকভাবে পুকুরে যেখানে হেক্টরপ্রতি বছরে ১০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব, সেখানে আইপিআরএসে প্রতি হেক্টর থেকে বছরে ৯০ টন মাছ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে এবং সেখানে কোনো গ্রোথ হরমোন ব্যবহার করতে হচ্ছে না। একইভাবে বলা যায় গ্রিন হাউসে টমেটো বা স্ট্রবেরি উৎপাদনের কথা। প্রতিটি গাছ থেকে কী পরিমাণ ফলন আসবে তা আগে থেকেই হিসাব করা। ফলে কৃষি মূলত ইন্ডাস্ট্রির রূপ পাচ্ছে। আর দুর্ভিক্ষ ও ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়তে এর বিকল্প নেই। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে একবার জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশকে যুক্ত করে দিয়েছে। এখন ওই অঞ্চলগুলোতে কৃষিশিল্পের বিকাশের কথা ভাবছেন কি না। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছিলেন।

এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের একটি পর্বের আয়োজন করেছিলাম পদ্মা সেতুর দক্ষিণের জেলা মাদারীপুরে। উদ্দেশ্য পদ্মা সেতু চালু হওয়ার প্রায় নয়-দশ মাস পর ওখানকার কৃষকরা পদ্মা সেতুর সুফল কতটা পাচ্ছেন, তাদের এখনকার চিন্তা, জাতীয় বাজেটে তাদের প্রত্যাশার কথা জানা। মাদারীপুরের মস্তাফাপুরে তাঁতীবাড়ি ইসলামিয়া উচ্চবিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয় এবারকার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন। কৃষিশিল্পের বিকাশের সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনকে। তিনি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আরও ছিলেন মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপসহ সরকারের বিভিন্ন দফতরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। আর উপস্থিত ছিলেন প্রায় ৩ হাজার কৃষক। পদ্মা সেতুর কল্যাণে দারুণভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ অবকাঠামো। গবেষকরা বলেছিলেন, অর্থনীতি গতিশীল করতে অনবদ্য ভূমিকা রাখবে পদ্মা সেতু। বছরে জিডিপি বাড়বে প্রায় দেড় শতাংশ হারে। ১ শতাংশের মতো করে কমবে দরিদ্র মানুষ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের হিসাবে, পদ্মা সেতুতে ভর করে আঞ্চলিক জিডিপি বাড়বে সাড়ে ৩ শতাংশ। এ সংযোগ বদলে দেবে পুরো দেশের শিল্পায়নের চিত্র। বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষা বলছে, জনসংখ্যার পাঁচ ভাগের এক ভাগ, অর্থাৎ কমপক্ষে ৩ কোটি মানুষ সরাসরি এ সেতুর মাধ্যমে উপকৃত হবে। বিষয়গুলো উল্লেখ করে উপস্থিত কৃষকদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, পদ্মা সেতু হওয়ার পর কেমন আছেন আপনারা? কী সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন?

একজন বয়স্ক কৃষক জানালেন, পদ্মা সেতুর কল্যাণে এখন ২ ঘণ্টায় ঢাকা চলে যাওয়া যাচ্ছে। যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় সময় বাঁচছে, আয় বেড়েছে। আরেকজন জানালেন, দুধের দাম আগে ছিল ৪০ টাকা লিটার। এখন ৭০ টাকা লিটার দরে দুধ বিক্রি করা যাচ্ছে। সরাসরি দুধ চলে যাচ্ছে ঢাকায়। অধিকাংশের মতামত ছিল কম সময়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করতে পারার সুবাদে নানাভাবেই উপকৃত হচ্ছেন তারা। খরচ ও সময় বাঁচছে। তবে কৃষির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের সমস্যার কথাও উঠে আসে।

কৃষকরা বলেন, ১ লিটার দুধ ৭০ টাকায় বিক্রি করছি ঠিক আছে কিন্তু এই ১ লিটার দুধ উৎপাদন করতে ৯০ টাকার ভুসি খাওয়াতে হচ্ছে। প্রাণিখাদ্যের দাম অত্যধিক বেশি। সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার পাচ্ছেন না বলে মত জানালেন প্রায় ৬০ শতাংশ কৃষক।

এক কৃষক জানালেন, মাটির লবণাক্ততা বাড়ছে, ফলে চাষাবাদে অসুবিধা হচ্ছে। শত শত একর আবাদি জমি অনাবাদি এবং চরে পরিণত হওয়ায় বহু মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেছে। অন্যদিকে অপরিকল্পিতভাবে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করায় সঠিক সময়ে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতার। উপস্থিত প্রায় ৫০ শতাংশ কৃষক বলেছেন, তারা জলাবদ্ধতার শিকার। আর এ জলাবদ্ধতা নিরসন করা সম্ভব হচ্ছে না স্থানীয় প্রভাবশালীদের কারণে। সৃষ্টি হওয়া এসব জলাবদ্ধতার নিরসন করা সম্ভব খাল কেটে এবং সøুইচ গেট বসিয়ে।

কৃষকরা জানালেন, কৃষিশ্রমিক এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে কৃষির জন্য। এ জন্য কৃষি যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াতে আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারের। এ সময়ে এসেও ইঁদুরের সমস্যা নিয়ে ভুগতে হচ্ছে কৃষককে। এ অঞ্চলে কৃষকদের সহজে মাটি পরীক্ষার জন্য মাটি পরীক্ষাগারের দাবি ছিল। আড়িয়াল খাঁ নদের খালগুলো পুনরুদ্ধার করার দাবি জানিয়েছেন উপস্থিত অনেক কৃষক।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চরের অনেক কৃষক। ছিলেন নদী ভাঙনের শিকার হয়েছেন এমন কৃষকও। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগ-ঝুঁকির দেশ হিসেবে পরিগণিত। তীব্র নদী ভাঙন, বন্যা, খরাসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিনিয়ত মোকাবিলা করে চরের মানুষ বেঁচে থাকে। প্রতি বছর গড়ে ৫০ হাজার মানুষ নদী ভাঙনের শিকার হয়ে গৃহহীন হয়ে পড়ে। নদীবাহিত এ দেশের চরাঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠী এ দুর্যোগের প্রথম ও প্রধান শিকার। চরের মানুষের সার্বিক মানোন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরেই চলমান রয়েছে। তার ফলে চরের মানুষের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থার অনেক উন্নয়ন হয়েছে। ধু-ধু বালুচরে এখন উন্নত মানের ভুট্টা, মরিচ, কুমড়া, বাদামসহ নানা রকমের তরিতরকারির চাষ হচ্ছে, যার সুপ্রভাব দেশের অর্থনীতিতেও পড়ছে। চর এলাকায় অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার আরও অনেক সুযোগ রয়ে গেছে। সেই লক্ষ্যে জাতীয় বাজেটে চরের মানুষের মানোন্নয়নে এবং অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সহায়তা প্রদানের জন্য খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ রাখা এবং তা বাস্তবায়নে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা থাকা প্রয়োজন বলে দাবি চরের কৃষকদের। চরের কৃষকদের যোগাযোগ সমস্যার পাশাপাশি সবচেয়ে বড় সমস্যা তারা সরকারের ঋণ পান না।

চরের কৃষকরা সরকারি দফতরে গেলে বলে, ‘চরের কৃষক পরে আসেন’। ইউনিয়ন পরিষদে কৃষি তথ্যসেবা প্রদান করার ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই বিষয়টি এখনো অবহিত নয়। সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে তথ্যসেবা সেন্টার খুললেও যতদিন এটার প্রচার না হবে তা কার্যকরী হবে না। এর প্রচার বেশি বেশি দরকার।

মাছ চাষিরা বলেছেন, প্রতি বছর মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু মাছের দাম বাড়ছে না। ফলে মাছ চাষিরা দাম ঠিকমতো না পাওয়ায় বর্তমানে বিরাট সমস্যা মোকাবিলা করছেন। পোলট্রি খাতেও একই সমস্যা। পোলট্রির এক দিনের বাচ্চার দাম বেশি। খাবারের দাম বেশি। কিন্তু মুরগির দাম কম। ফলে পোলট্রি খামারিরা চরম সংকটের মুখে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে তুলে ধরার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ যেন উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে দাঁড়াতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলা কৃষি শিল্পাঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়েছি। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে তরুণ উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। বেসরকারি বিনিয়োগকে স্বাগত জানাচ্ছি। যারা উদ্যোগ নিতে চান আমরা সার্বিকভাবে তাদের সহায়তা করব। নারীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সুবিধা আছে। তারা এগিয়ে এলে তাদের সার্বিক সহযোগিতা দেওয়া হবে। আজকের এ অনুষ্ঠান থেকে যে দাবি ও কথাগুলো উঠে এসেছে আমি সংসদে তা তুলে ধরব। পদ্মাপাড়ের মানুষ শিল্পমন্ত্রীর সামনে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরতে পেরে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় এবারের কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেটের তৃতীয় আয়োজন।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা