শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না!

১. খুব অদ্ভুত এক মনস্তত্ত্ব মানুষের। ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না, খারাপ মানুষের পেছনে মানুষের অভাব নেই। অথচ মানুষ মুখে ভালোর বড়াই করে, খারাপের নিন্দা করে। সবটাই অভিনয়, পরীক্ষা যখন আসে তখন সবাই ফেল করে। ভালো মানুষ হাসতে হাসতে ভিতরে ভিতরে কাঁদে, খারাপ মানুষের হাসি নেই, কান্না নেই, অভিনয় আছে। সেটা মানুষ কতটা হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারে, তা কে জানে। সব যে যন্ত্র, যন্ত্রের মানুষের ভিতর কল-কবজা থাকে, মন থাকে না, অনুভূতি থাকে না, ভালোবাসা থাকে না। একটা ভাসমান বরফের পানির ওপরের ছোট অংশটা দেখে মানুষ ভাবে সবটাই সে দেখেছে, পানির নিচে বরফের বড় অংশটাই যে সে দেখতে পায়নি সেটা স্বীকার করার মতো সাহস মানুষের থাকে না।

কোথায় যেন পড়েছিলাম এ লেখাটা- ‘অধিকাংশ মানুষ প্রশংসা করে লোভে, সমালোচনা করে হিংসায়, আর সম্পর্ক তৈরি করে স্বার্থে।’ কথাটাকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিতে পারছি না, বরং কথাটার ভিতরে যা আছে তা মানুষের ভিতরে প্রতিনিয়ত দেখছি। প্রশংসা নয় তেলবাজি, সমালোচনা নয় কুৎসা, সম্পর্ক নয় দেয়াল, সব এক একটা সাজানো নাটক। যে নাটকের কোনো স্ক্রিপ্ট নেই, মঞ্চ নেই, ক্যামেরা নেই, মানুষ আছে, মানুষের ভিতরের মানুষটা নেই। মানুষ উদারতার কথা প্রচার করে বেড়ায়। অথচ মানুষ মানুষের উদারতাকে দুর্বলতা হিসেবে ভাবে। উদারতার সুযোগ নিয়ে শুকুনির মতো মানুষের দেহটাকে ব্যবচ্ছেদ করে। দেহে আঘাত লাগলে তা জোড়া লাগানো যায়, মনে আঘাত লাগলে তা ভেঙে যায়। মন ভেঙে গেলে সব জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে যায়। মানুষ মুখে মুখে উদারতার পক্ষে বড় বড় বুলি আওড়ালেও যখন পরীক্ষা আসে তখন সবাই ফেল করে। পচন তো শরীরে থাকে না, পচন থাকে মনের ভিতরে। সেই পচন নিয়ে মানুষ কতটা ভালো-মন্দ বিচার করার ক্ষমতা রাখে, তা পরীক্ষা এলে বোঝা যায়! পরীক্ষায় মানুষ যা ভাবে, কলম তা লিখে না, কলম যা ভাবে, কাগজের ওপরের অক্ষরগুলো তার দায় নেয় না। শরীরে পচন ধরলে ওষুধ লাগানো যায়, মনে পচন ধরলে সব চিকিৎসাই অসার হয়ে যায়। আমি ঠিক লিখছি না, কেউ আমাকে লেখাচ্ছে। আমার হাতটা যখন লিখছে, আমার মাথাটা তখন ঘুমাচ্ছে। চোখটাও বন্ধ, সব থমথমে, নিস্তব্ধ, নীরব। আলোরা তখন অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে। অথচ জেগে থাকা লেখাগুলো বইয়ের ভিতরে বন্দি হতে ভয় পাচ্ছে, খোলা আকাশের নিচে অক্সিজেন নিতে নিতে মুক্তির আস্বাদন পেতে আকুল হয়ে উঠেছে। তখন আমি আমাকে খুঁজছি কিন্তু কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না।

২. তরুণদের বলব, যত বড় বড় মানুষ হোক না কেন, তুমি তাদের কথাকে নির্বোধের মতো বিশ্বাস কর না। কাউকে ১০০% বিশ্বাস করতে গিয়ে তোমাকে যাতে সারা জীবন কাঁদতে না হয়, ঝড়ের ভিতরে পড়তে না হয়। বড় বড় মানুষ হলেই বড় বড় সত্যের উন্মেষ ঘটবে এমনটা নয়। মানুষ বড় হলে খুব বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে, তখন তার মিষ্টি কথায় কে পুড়ে মরল, কে বেঁচে উঠল সেটি কখনো সে চিন্তাও করে না। কারণ এমন মানুষ সব সময় নিজেকে সামনের দিকেই টানতে থাকে, পেছনের ফেলে আসা সময় আর মানুষ তখন তাদের কাছে মূল্যহীন হয়ে যায়। মানুষ বড় হয়ে উঠলে তার অভিনয়টাও বেড়ে যায়, লোভের নেশায় ক্রমাগত আক্রান্ত হয়। এ মানুষই তাদের নিচে পড়ে থাকা মানুষকে নিয়ে খেলতে ভালোবাসে অথচ তাদের ওপরের মানুষের মিথ্যা আনুগত্য ও পরম বিশ্বাস দেখিয়ে আরও বড় থেকে বড় হওয়ার পথ খুঁজে। পুরো জীবনটাই তাদের এমন অভিনয়ে কেটে যায়। হয়তো অভিনয়ে নিজেকে নায়ক-মহানায়ক হিসেবে প্রমাণ করতে গিয়ে সবাইকে জোকার হিসেবে দেখার মজা থাকে, কিন্তু সুখ থাকে না। যেখানে সুখ থাকে না, সেখানে সত্য থাকে না।

সবাই পৃথিবীতে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখে, প্রতিযোগিতায় নামে। সে নগ্ন প্রতিযোগিতায় সত্যের চেয়ে মিথ্যের ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে। খুব কম মানুষই আছে, যারা স্বপ্ন হয়তো দেখে কিন্তু সত্যকে বিসর্জন দিয়ে স্বপ্ন সফল হোক এটা তারা কখনো মন থেকে মেনে নিতে পারে না। তারা সারা জীবন পেছনে পড়ে থাকলেও তাদের মধ্যে সুখ থাকে, বিশ্বাস দিয়ে বিশ্বাসকে প্রমাণ করার মতো সাহস থাকে।

তরুণদের বলব, অন্ধ ভালোবাসায় গা ভাসিও না, অন্যের বিশ্বাসের স্রোতে ভেসে গিয়ে নিজের বিশ্বাসকে হারিয়ে ফেল না। তুমি নিজে যাচাই করতে শেখ, সেটা এক দিন, দুই দিনে নয়, আরও অনেকটা সময় নাও, তারপর যেদিন তোমার মন সত্য-মিথ্যা উদঘাটন করতে পারবে সেদিনই তুমি বিশ্বাস করতে শেখ। তাহলে তুমি কখনো ঠকবে না। বিশ্বাস একটা আয়নার মতো, সেটা ভেঙে গেলে আর জোড়া লাগানো যায় না।

তুমি তোমার বিশ্বাসের পরীক্ষা নাও, সেখানে খাতা-কলম নিয়ে বসো, তারপর মা-বাবার বয়সের ভারে নুয়ে পড়া চোখের চশমাটা তার ওপর রাখ। সে চশমাটা তোমাকে বুঝিয়ে দেবে তোমার বিশ্বাস আর ভালোবাসাকে জয় করতে গিয়ে তোমার মা-বাবাকে চোখে চশমা পরতে হয়েছে। সবার চশমায় বিশ্বাসকে দেখা যায় না, কারণ সবাই চশমার দোষ দিয়ে নিজের চোখের মিথ্যা বিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করে। বিশ্বাস বিশ্বাসঘাতক হলে সে বিশ্বাসের ওপর যত বড় মানুষই দাঁড়িয়ে থাকুক না কেন তার পায়ের নিচে যে মাটি নেই সেটা হয়তো তার পক্ষে যতক্ষণ ক্ষমতা আছে ততক্ষণ বুঝে ওঠাটা খুব কঠিন। তরুণদের তাই আবারও বলব, তুমি তোমার বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাও, মুখ থুবড়ে মাটিতে বারবার পড়ে গেলেও একসময় তোমার বিশ্বাসেরই জয় হবে। ভাড়া করা বিশ্বাস অনেক সময় ভঙ্গুর হয়।

৩. আমাদের সমাজে যার টাকা, ক্ষমতা যত বেশি, তার সম্মান তত বেশি। যে কোনো অনুষ্ঠানে বিত্তশালী ও ক্ষমতাধর মানুষ গুণী মানুষের তুলনায় বেশি প্রাধান্য পায়। আমরা ভাবি টাকা দিয়ে ক্ষমতা কেনা যায়, সেখানে যোগ্যতা থাকুক আর নাইবা থাকুক। আমরা ভাবি ক্ষমতা দিয়ে টাকা বানানো যায়, সেখানে সততা থাকুক আর নাইবা থাকুক।

এর ফলে প্রায় সব ধরনের অনুষ্ঠানে আমরা প্রকৃত প্রতিভাধর মানুষের পরিবর্তে বেশি টাকার মালিক কিংবা ক্ষমতাধর মানুষের প্রধান বা বিশেষ অতিথি হিসেবে দেখতে পাই। সৃজনশীল ও গুণী মানুষের জায়গা হয় দর্শকের সারিতে, ক্ষমতাধররা মঞ্চকে জোঁকের মতো আঁকড়ে ধরে বসে থাকে। এখন সম্মান ক্ষমতা দিয়ে হয়, টাকা দিয়ে হয়, জ্ঞান, সৃষ্টি, চিন্তা দিয়ে হয় না। রাজনীতিবিদ হলে তো কথাই নেই। শেকড় থাকুক আর না থাকুক, রাজনীতির পদ এখন টাকা দিলেই মেলে। পদ-পদবি এখন তদবির, তোষামোদীতে জোটে। অথচ একসময় উল্টোটাই ঘটত। আগে রাজনীতিবিদরা সৃজনশীল মানুষের কাছে যেত, আর এখন সৃজনশীল ও প্রতিভাধর মানুষের রাজনীতিবিদদের কাছে যেতে হয়।

শিল্পবোধ কেমন যেন ফ্রেমবন্দি হয়ে গেল। মনে পড়ছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামনে জড়োসড়ো হয়ে বসে থাকা মহাত্মা গান্ধীর ছবিটার কথা। মনে পড়ছে বিশ্বকবির পায়ের কাছে শ্রদ্ধাবনত চিত্তে বসে থাকা ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর কথা। সবকিছু কেমন যেন বদলে গেল। মানুষগুলো কেমন করে যেন নিজের ভিতরটাকেই ভুলে গেল। সব যেন খেই হারিয়ে ফেলল। সম্মানটা এখন দেহের হয়, মাথার হয় না।

টাকা ও ক্ষমতা যে সম্মানের মানদণ্ড নয় সেটা এখন আমরা অবিশ্বাস করি না। বরং সেটাকেই সত্য বলে মেনে নিয়েছি। এর কারণ হলো টাকা দিয়ে এখন মানুষ খুব সহজে ক্ষমতা কিনে সমাজে নিজের শক্তি ও অবস্থান পাকাপোক্ত করছে। আর সাধারণ মানুষ ক্ষমতাধর মানুষের পেছনেই বেশি থাকে, তাতে দীর্ঘমেয়াদে সমাজের কী লাভ ক্ষতি হচ্ছে তা কখনো মানুষ ভেবে দেখে না।

সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, যে মানুষটির সম্মান ও মর্যাদাকে আমরা তার টাকা দিয়ে পরিমাপ করছি, সেই টাকা তিনি বৈধ বা অবৈধ কোন পথে উপার্জন করেছেন সেটি নিয়েও আমরা কখনো ভাবছি না। ক্ষমতা তাসের ঘরের মতো। ক্ষমতা ধসে পড়লে বোঝা যায়, মানুষ ক্ষমতা মাথায় তুলে বসে ছিল তার স্বার্থের লোভে। ক্ষমতা শেষ, স্বার্থও শেষ। তখন সেটা একটা নিষিদ্ধ বইয়ের মতো। যার মধ্যে লেখারা বন্দি আছে, খোলা চোখ সেটা দেখছে না। মানুষ এগুলো এখন তেমন করে মাথায় ঢুকিয়ে ভাবে না। মাথাতেও যে গিজগিজ করছে নষ্ট পোকামাকড়। তারপরও ক্ষমতার রূপান্তর ঘটলে মানুষেরও রূপান্তর ঘটছে। এর ফলে সমাজে প্রকৃত মানবিক গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা কমছে, বৈধ কিংবা অবৈধ যে কোনোভাবে অর্থ সম্পদ অর্জন করার প্রবণতা মানুষের মধ্যে বাড়ছে। আবার এই টাকা কত কম সময়ে অর্জন করে অন্যকে টাকার অঙ্কে পেছনে ফেলা যায় তার প্রতিযোগিতাও মানুষের মধ্যে দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার লোভ মানুষের ভিতরে আগাছার মতো জন্ম নিচ্ছে প্রতিদিন। কে কার পা টেনে ধরে ওপরে উঠবে, কে কাকে টেনে নামাবে, ক্ষমতার নগ্ন এই প্রতিযোগিতা খোলা চোখে দেখছে মানুষ। মানুষও অদ্ভুত, এমন নির্লজ্জতায় প্রতিবাদ নেই বরং এগুলো থেকে মজা নেওয়ার ক্ষেত্রে কেউ কারও চেয়ে কম নয়।

এ ধরনের আত্মঘাতী প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসার পথ কি আমরা খুঁজছি নাকি সবটাকেই সাধারণভাবে দেখে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানবিক মানুষ হওয়ার পরিবর্তে অর্থ ও ক্ষমতাতান্ত্রিক দানব হিসেবে একটা অনিশ্চিত পথে ঠেলে দিচ্ছি। হয়তো সময় এর উত্তর দেবে যেমন- করোনা আমাদের এখন অনেক কিছুই শিখিয়ে গেছে, তুরস্কের ভূমিকম্পও শেখাল। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই তো হলো না।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা