শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না!

১. খুব অদ্ভুত এক মনস্তত্ত্ব মানুষের। ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না, খারাপ মানুষের পেছনে মানুষের অভাব নেই। অথচ মানুষ মুখে ভালোর বড়াই করে, খারাপের নিন্দা করে। সবটাই অভিনয়, পরীক্ষা যখন আসে তখন সবাই ফেল করে। ভালো মানুষ হাসতে হাসতে ভিতরে ভিতরে কাঁদে, খারাপ মানুষের হাসি নেই, কান্না নেই, অভিনয় আছে। সেটা মানুষ কতটা হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারে, তা কে জানে। সব যে যন্ত্র, যন্ত্রের মানুষের ভিতর কল-কবজা থাকে, মন থাকে না, অনুভূতি থাকে না, ভালোবাসা থাকে না। একটা ভাসমান বরফের পানির ওপরের ছোট অংশটা দেখে মানুষ ভাবে সবটাই সে দেখেছে, পানির নিচে বরফের বড় অংশটাই যে সে দেখতে পায়নি সেটা স্বীকার করার মতো সাহস মানুষের থাকে না।

কোথায় যেন পড়েছিলাম এ লেখাটা- ‘অধিকাংশ মানুষ প্রশংসা করে লোভে, সমালোচনা করে হিংসায়, আর সম্পর্ক তৈরি করে স্বার্থে।’ কথাটাকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিতে পারছি না, বরং কথাটার ভিতরে যা আছে তা মানুষের ভিতরে প্রতিনিয়ত দেখছি। প্রশংসা নয় তেলবাজি, সমালোচনা নয় কুৎসা, সম্পর্ক নয় দেয়াল, সব এক একটা সাজানো নাটক। যে নাটকের কোনো স্ক্রিপ্ট নেই, মঞ্চ নেই, ক্যামেরা নেই, মানুষ আছে, মানুষের ভিতরের মানুষটা নেই। মানুষ উদারতার কথা প্রচার করে বেড়ায়। অথচ মানুষ মানুষের উদারতাকে দুর্বলতা হিসেবে ভাবে। উদারতার সুযোগ নিয়ে শুকুনির মতো মানুষের দেহটাকে ব্যবচ্ছেদ করে। দেহে আঘাত লাগলে তা জোড়া লাগানো যায়, মনে আঘাত লাগলে তা ভেঙে যায়। মন ভেঙে গেলে সব জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে যায়। মানুষ মুখে মুখে উদারতার পক্ষে বড় বড় বুলি আওড়ালেও যখন পরীক্ষা আসে তখন সবাই ফেল করে। পচন তো শরীরে থাকে না, পচন থাকে মনের ভিতরে। সেই পচন নিয়ে মানুষ কতটা ভালো-মন্দ বিচার করার ক্ষমতা রাখে, তা পরীক্ষা এলে বোঝা যায়! পরীক্ষায় মানুষ যা ভাবে, কলম তা লিখে না, কলম যা ভাবে, কাগজের ওপরের অক্ষরগুলো তার দায় নেয় না। শরীরে পচন ধরলে ওষুধ লাগানো যায়, মনে পচন ধরলে সব চিকিৎসাই অসার হয়ে যায়। আমি ঠিক লিখছি না, কেউ আমাকে লেখাচ্ছে। আমার হাতটা যখন লিখছে, আমার মাথাটা তখন ঘুমাচ্ছে। চোখটাও বন্ধ, সব থমথমে, নিস্তব্ধ, নীরব। আলোরা তখন অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে। অথচ জেগে থাকা লেখাগুলো বইয়ের ভিতরে বন্দি হতে ভয় পাচ্ছে, খোলা আকাশের নিচে অক্সিজেন নিতে নিতে মুক্তির আস্বাদন পেতে আকুল হয়ে উঠেছে। তখন আমি আমাকে খুঁজছি কিন্তু কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না।

২. তরুণদের বলব, যত বড় বড় মানুষ হোক না কেন, তুমি তাদের কথাকে নির্বোধের মতো বিশ্বাস কর না। কাউকে ১০০% বিশ্বাস করতে গিয়ে তোমাকে যাতে সারা জীবন কাঁদতে না হয়, ঝড়ের ভিতরে পড়তে না হয়। বড় বড় মানুষ হলেই বড় বড় সত্যের উন্মেষ ঘটবে এমনটা নয়। মানুষ বড় হলে খুব বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে, তখন তার মিষ্টি কথায় কে পুড়ে মরল, কে বেঁচে উঠল সেটি কখনো সে চিন্তাও করে না। কারণ এমন মানুষ সব সময় নিজেকে সামনের দিকেই টানতে থাকে, পেছনের ফেলে আসা সময় আর মানুষ তখন তাদের কাছে মূল্যহীন হয়ে যায়। মানুষ বড় হয়ে উঠলে তার অভিনয়টাও বেড়ে যায়, লোভের নেশায় ক্রমাগত আক্রান্ত হয়। এ মানুষই তাদের নিচে পড়ে থাকা মানুষকে নিয়ে খেলতে ভালোবাসে অথচ তাদের ওপরের মানুষের মিথ্যা আনুগত্য ও পরম বিশ্বাস দেখিয়ে আরও বড় থেকে বড় হওয়ার পথ খুঁজে। পুরো জীবনটাই তাদের এমন অভিনয়ে কেটে যায়। হয়তো অভিনয়ে নিজেকে নায়ক-মহানায়ক হিসেবে প্রমাণ করতে গিয়ে সবাইকে জোকার হিসেবে দেখার মজা থাকে, কিন্তু সুখ থাকে না। যেখানে সুখ থাকে না, সেখানে সত্য থাকে না।

সবাই পৃথিবীতে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখে, প্রতিযোগিতায় নামে। সে নগ্ন প্রতিযোগিতায় সত্যের চেয়ে মিথ্যের ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে। খুব কম মানুষই আছে, যারা স্বপ্ন হয়তো দেখে কিন্তু সত্যকে বিসর্জন দিয়ে স্বপ্ন সফল হোক এটা তারা কখনো মন থেকে মেনে নিতে পারে না। তারা সারা জীবন পেছনে পড়ে থাকলেও তাদের মধ্যে সুখ থাকে, বিশ্বাস দিয়ে বিশ্বাসকে প্রমাণ করার মতো সাহস থাকে।

তরুণদের বলব, অন্ধ ভালোবাসায় গা ভাসিও না, অন্যের বিশ্বাসের স্রোতে ভেসে গিয়ে নিজের বিশ্বাসকে হারিয়ে ফেল না। তুমি নিজে যাচাই করতে শেখ, সেটা এক দিন, দুই দিনে নয়, আরও অনেকটা সময় নাও, তারপর যেদিন তোমার মন সত্য-মিথ্যা উদঘাটন করতে পারবে সেদিনই তুমি বিশ্বাস করতে শেখ। তাহলে তুমি কখনো ঠকবে না। বিশ্বাস একটা আয়নার মতো, সেটা ভেঙে গেলে আর জোড়া লাগানো যায় না।

তুমি তোমার বিশ্বাসের পরীক্ষা নাও, সেখানে খাতা-কলম নিয়ে বসো, তারপর মা-বাবার বয়সের ভারে নুয়ে পড়া চোখের চশমাটা তার ওপর রাখ। সে চশমাটা তোমাকে বুঝিয়ে দেবে তোমার বিশ্বাস আর ভালোবাসাকে জয় করতে গিয়ে তোমার মা-বাবাকে চোখে চশমা পরতে হয়েছে। সবার চশমায় বিশ্বাসকে দেখা যায় না, কারণ সবাই চশমার দোষ দিয়ে নিজের চোখের মিথ্যা বিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করে। বিশ্বাস বিশ্বাসঘাতক হলে সে বিশ্বাসের ওপর যত বড় মানুষই দাঁড়িয়ে থাকুক না কেন তার পায়ের নিচে যে মাটি নেই সেটা হয়তো তার পক্ষে যতক্ষণ ক্ষমতা আছে ততক্ষণ বুঝে ওঠাটা খুব কঠিন। তরুণদের তাই আবারও বলব, তুমি তোমার বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাও, মুখ থুবড়ে মাটিতে বারবার পড়ে গেলেও একসময় তোমার বিশ্বাসেরই জয় হবে। ভাড়া করা বিশ্বাস অনেক সময় ভঙ্গুর হয়।

৩. আমাদের সমাজে যার টাকা, ক্ষমতা যত বেশি, তার সম্মান তত বেশি। যে কোনো অনুষ্ঠানে বিত্তশালী ও ক্ষমতাধর মানুষ গুণী মানুষের তুলনায় বেশি প্রাধান্য পায়। আমরা ভাবি টাকা দিয়ে ক্ষমতা কেনা যায়, সেখানে যোগ্যতা থাকুক আর নাইবা থাকুক। আমরা ভাবি ক্ষমতা দিয়ে টাকা বানানো যায়, সেখানে সততা থাকুক আর নাইবা থাকুক।

এর ফলে প্রায় সব ধরনের অনুষ্ঠানে আমরা প্রকৃত প্রতিভাধর মানুষের পরিবর্তে বেশি টাকার মালিক কিংবা ক্ষমতাধর মানুষের প্রধান বা বিশেষ অতিথি হিসেবে দেখতে পাই। সৃজনশীল ও গুণী মানুষের জায়গা হয় দর্শকের সারিতে, ক্ষমতাধররা মঞ্চকে জোঁকের মতো আঁকড়ে ধরে বসে থাকে। এখন সম্মান ক্ষমতা দিয়ে হয়, টাকা দিয়ে হয়, জ্ঞান, সৃষ্টি, চিন্তা দিয়ে হয় না। রাজনীতিবিদ হলে তো কথাই নেই। শেকড় থাকুক আর না থাকুক, রাজনীতির পদ এখন টাকা দিলেই মেলে। পদ-পদবি এখন তদবির, তোষামোদীতে জোটে। অথচ একসময় উল্টোটাই ঘটত। আগে রাজনীতিবিদরা সৃজনশীল মানুষের কাছে যেত, আর এখন সৃজনশীল ও প্রতিভাধর মানুষের রাজনীতিবিদদের কাছে যেতে হয়।

শিল্পবোধ কেমন যেন ফ্রেমবন্দি হয়ে গেল। মনে পড়ছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামনে জড়োসড়ো হয়ে বসে থাকা মহাত্মা গান্ধীর ছবিটার কথা। মনে পড়ছে বিশ্বকবির পায়ের কাছে শ্রদ্ধাবনত চিত্তে বসে থাকা ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর কথা। সবকিছু কেমন যেন বদলে গেল। মানুষগুলো কেমন করে যেন নিজের ভিতরটাকেই ভুলে গেল। সব যেন খেই হারিয়ে ফেলল। সম্মানটা এখন দেহের হয়, মাথার হয় না।

টাকা ও ক্ষমতা যে সম্মানের মানদণ্ড নয় সেটা এখন আমরা অবিশ্বাস করি না। বরং সেটাকেই সত্য বলে মেনে নিয়েছি। এর কারণ হলো টাকা দিয়ে এখন মানুষ খুব সহজে ক্ষমতা কিনে সমাজে নিজের শক্তি ও অবস্থান পাকাপোক্ত করছে। আর সাধারণ মানুষ ক্ষমতাধর মানুষের পেছনেই বেশি থাকে, তাতে দীর্ঘমেয়াদে সমাজের কী লাভ ক্ষতি হচ্ছে তা কখনো মানুষ ভেবে দেখে না।

সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, যে মানুষটির সম্মান ও মর্যাদাকে আমরা তার টাকা দিয়ে পরিমাপ করছি, সেই টাকা তিনি বৈধ বা অবৈধ কোন পথে উপার্জন করেছেন সেটি নিয়েও আমরা কখনো ভাবছি না। ক্ষমতা তাসের ঘরের মতো। ক্ষমতা ধসে পড়লে বোঝা যায়, মানুষ ক্ষমতা মাথায় তুলে বসে ছিল তার স্বার্থের লোভে। ক্ষমতা শেষ, স্বার্থও শেষ। তখন সেটা একটা নিষিদ্ধ বইয়ের মতো। যার মধ্যে লেখারা বন্দি আছে, খোলা চোখ সেটা দেখছে না। মানুষ এগুলো এখন তেমন করে মাথায় ঢুকিয়ে ভাবে না। মাথাতেও যে গিজগিজ করছে নষ্ট পোকামাকড়। তারপরও ক্ষমতার রূপান্তর ঘটলে মানুষেরও রূপান্তর ঘটছে। এর ফলে সমাজে প্রকৃত মানবিক গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা কমছে, বৈধ কিংবা অবৈধ যে কোনোভাবে অর্থ সম্পদ অর্জন করার প্রবণতা মানুষের মধ্যে বাড়ছে। আবার এই টাকা কত কম সময়ে অর্জন করে অন্যকে টাকার অঙ্কে পেছনে ফেলা যায় তার প্রতিযোগিতাও মানুষের মধ্যে দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার লোভ মানুষের ভিতরে আগাছার মতো জন্ম নিচ্ছে প্রতিদিন। কে কার পা টেনে ধরে ওপরে উঠবে, কে কাকে টেনে নামাবে, ক্ষমতার নগ্ন এই প্রতিযোগিতা খোলা চোখে দেখছে মানুষ। মানুষও অদ্ভুত, এমন নির্লজ্জতায় প্রতিবাদ নেই বরং এগুলো থেকে মজা নেওয়ার ক্ষেত্রে কেউ কারও চেয়ে কম নয়।

এ ধরনের আত্মঘাতী প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসার পথ কি আমরা খুঁজছি নাকি সবটাকেই সাধারণভাবে দেখে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানবিক মানুষ হওয়ার পরিবর্তে অর্থ ও ক্ষমতাতান্ত্রিক দানব হিসেবে একটা অনিশ্চিত পথে ঠেলে দিচ্ছি। হয়তো সময় এর উত্তর দেবে যেমন- করোনা আমাদের এখন অনেক কিছুই শিখিয়ে গেছে, তুরস্কের ভূমিকম্পও শেখাল। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই তো হলো না।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা