শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না!

১. খুব অদ্ভুত এক মনস্তত্ত্ব মানুষের। ভালো মানুষের পেছনে কেউ থাকে না, খারাপ মানুষের পেছনে মানুষের অভাব নেই। অথচ মানুষ মুখে ভালোর বড়াই করে, খারাপের নিন্দা করে। সবটাই অভিনয়, পরীক্ষা যখন আসে তখন সবাই ফেল করে। ভালো মানুষ হাসতে হাসতে ভিতরে ভিতরে কাঁদে, খারাপ মানুষের হাসি নেই, কান্না নেই, অভিনয় আছে। সেটা মানুষ কতটা হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারে, তা কে জানে। সব যে যন্ত্র, যন্ত্রের মানুষের ভিতর কল-কবজা থাকে, মন থাকে না, অনুভূতি থাকে না, ভালোবাসা থাকে না। একটা ভাসমান বরফের পানির ওপরের ছোট অংশটা দেখে মানুষ ভাবে সবটাই সে দেখেছে, পানির নিচে বরফের বড় অংশটাই যে সে দেখতে পায়নি সেটা স্বীকার করার মতো সাহস মানুষের থাকে না।

কোথায় যেন পড়েছিলাম এ লেখাটা- ‘অধিকাংশ মানুষ প্রশংসা করে লোভে, সমালোচনা করে হিংসায়, আর সম্পর্ক তৈরি করে স্বার্থে।’ কথাটাকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিতে পারছি না, বরং কথাটার ভিতরে যা আছে তা মানুষের ভিতরে প্রতিনিয়ত দেখছি। প্রশংসা নয় তেলবাজি, সমালোচনা নয় কুৎসা, সম্পর্ক নয় দেয়াল, সব এক একটা সাজানো নাটক। যে নাটকের কোনো স্ক্রিপ্ট নেই, মঞ্চ নেই, ক্যামেরা নেই, মানুষ আছে, মানুষের ভিতরের মানুষটা নেই। মানুষ উদারতার কথা প্রচার করে বেড়ায়। অথচ মানুষ মানুষের উদারতাকে দুর্বলতা হিসেবে ভাবে। উদারতার সুযোগ নিয়ে শুকুনির মতো মানুষের দেহটাকে ব্যবচ্ছেদ করে। দেহে আঘাত লাগলে তা জোড়া লাগানো যায়, মনে আঘাত লাগলে তা ভেঙে যায়। মন ভেঙে গেলে সব জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে যায়। মানুষ মুখে মুখে উদারতার পক্ষে বড় বড় বুলি আওড়ালেও যখন পরীক্ষা আসে তখন সবাই ফেল করে। পচন তো শরীরে থাকে না, পচন থাকে মনের ভিতরে। সেই পচন নিয়ে মানুষ কতটা ভালো-মন্দ বিচার করার ক্ষমতা রাখে, তা পরীক্ষা এলে বোঝা যায়! পরীক্ষায় মানুষ যা ভাবে, কলম তা লিখে না, কলম যা ভাবে, কাগজের ওপরের অক্ষরগুলো তার দায় নেয় না। শরীরে পচন ধরলে ওষুধ লাগানো যায়, মনে পচন ধরলে সব চিকিৎসাই অসার হয়ে যায়। আমি ঠিক লিখছি না, কেউ আমাকে লেখাচ্ছে। আমার হাতটা যখন লিখছে, আমার মাথাটা তখন ঘুমাচ্ছে। চোখটাও বন্ধ, সব থমথমে, নিস্তব্ধ, নীরব। আলোরা তখন অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে। অথচ জেগে থাকা লেখাগুলো বইয়ের ভিতরে বন্দি হতে ভয় পাচ্ছে, খোলা আকাশের নিচে অক্সিজেন নিতে নিতে মুক্তির আস্বাদন পেতে আকুল হয়ে উঠেছে। তখন আমি আমাকে খুঁজছি কিন্তু কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না।

২. তরুণদের বলব, যত বড় বড় মানুষ হোক না কেন, তুমি তাদের কথাকে নির্বোধের মতো বিশ্বাস কর না। কাউকে ১০০% বিশ্বাস করতে গিয়ে তোমাকে যাতে সারা জীবন কাঁদতে না হয়, ঝড়ের ভিতরে পড়তে না হয়। বড় বড় মানুষ হলেই বড় বড় সত্যের উন্মেষ ঘটবে এমনটা নয়। মানুষ বড় হলে খুব বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে, তখন তার মিষ্টি কথায় কে পুড়ে মরল, কে বেঁচে উঠল সেটি কখনো সে চিন্তাও করে না। কারণ এমন মানুষ সব সময় নিজেকে সামনের দিকেই টানতে থাকে, পেছনের ফেলে আসা সময় আর মানুষ তখন তাদের কাছে মূল্যহীন হয়ে যায়। মানুষ বড় হয়ে উঠলে তার অভিনয়টাও বেড়ে যায়, লোভের নেশায় ক্রমাগত আক্রান্ত হয়। এ মানুষই তাদের নিচে পড়ে থাকা মানুষকে নিয়ে খেলতে ভালোবাসে অথচ তাদের ওপরের মানুষের মিথ্যা আনুগত্য ও পরম বিশ্বাস দেখিয়ে আরও বড় থেকে বড় হওয়ার পথ খুঁজে। পুরো জীবনটাই তাদের এমন অভিনয়ে কেটে যায়। হয়তো অভিনয়ে নিজেকে নায়ক-মহানায়ক হিসেবে প্রমাণ করতে গিয়ে সবাইকে জোকার হিসেবে দেখার মজা থাকে, কিন্তু সুখ থাকে না। যেখানে সুখ থাকে না, সেখানে সত্য থাকে না।

সবাই পৃথিবীতে বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখে, প্রতিযোগিতায় নামে। সে নগ্ন প্রতিযোগিতায় সত্যের চেয়ে মিথ্যের ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে। খুব কম মানুষই আছে, যারা স্বপ্ন হয়তো দেখে কিন্তু সত্যকে বিসর্জন দিয়ে স্বপ্ন সফল হোক এটা তারা কখনো মন থেকে মেনে নিতে পারে না। তারা সারা জীবন পেছনে পড়ে থাকলেও তাদের মধ্যে সুখ থাকে, বিশ্বাস দিয়ে বিশ্বাসকে প্রমাণ করার মতো সাহস থাকে।

তরুণদের বলব, অন্ধ ভালোবাসায় গা ভাসিও না, অন্যের বিশ্বাসের স্রোতে ভেসে গিয়ে নিজের বিশ্বাসকে হারিয়ে ফেল না। তুমি নিজে যাচাই করতে শেখ, সেটা এক দিন, দুই দিনে নয়, আরও অনেকটা সময় নাও, তারপর যেদিন তোমার মন সত্য-মিথ্যা উদঘাটন করতে পারবে সেদিনই তুমি বিশ্বাস করতে শেখ। তাহলে তুমি কখনো ঠকবে না। বিশ্বাস একটা আয়নার মতো, সেটা ভেঙে গেলে আর জোড়া লাগানো যায় না।

তুমি তোমার বিশ্বাসের পরীক্ষা নাও, সেখানে খাতা-কলম নিয়ে বসো, তারপর মা-বাবার বয়সের ভারে নুয়ে পড়া চোখের চশমাটা তার ওপর রাখ। সে চশমাটা তোমাকে বুঝিয়ে দেবে তোমার বিশ্বাস আর ভালোবাসাকে জয় করতে গিয়ে তোমার মা-বাবাকে চোখে চশমা পরতে হয়েছে। সবার চশমায় বিশ্বাসকে দেখা যায় না, কারণ সবাই চশমার দোষ দিয়ে নিজের চোখের মিথ্যা বিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করে। বিশ্বাস বিশ্বাসঘাতক হলে সে বিশ্বাসের ওপর যত বড় মানুষই দাঁড়িয়ে থাকুক না কেন তার পায়ের নিচে যে মাটি নেই সেটা হয়তো তার পক্ষে যতক্ষণ ক্ষমতা আছে ততক্ষণ বুঝে ওঠাটা খুব কঠিন। তরুণদের তাই আবারও বলব, তুমি তোমার বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাও, মুখ থুবড়ে মাটিতে বারবার পড়ে গেলেও একসময় তোমার বিশ্বাসেরই জয় হবে। ভাড়া করা বিশ্বাস অনেক সময় ভঙ্গুর হয়।

৩. আমাদের সমাজে যার টাকা, ক্ষমতা যত বেশি, তার সম্মান তত বেশি। যে কোনো অনুষ্ঠানে বিত্তশালী ও ক্ষমতাধর মানুষ গুণী মানুষের তুলনায় বেশি প্রাধান্য পায়। আমরা ভাবি টাকা দিয়ে ক্ষমতা কেনা যায়, সেখানে যোগ্যতা থাকুক আর নাইবা থাকুক। আমরা ভাবি ক্ষমতা দিয়ে টাকা বানানো যায়, সেখানে সততা থাকুক আর নাইবা থাকুক।

এর ফলে প্রায় সব ধরনের অনুষ্ঠানে আমরা প্রকৃত প্রতিভাধর মানুষের পরিবর্তে বেশি টাকার মালিক কিংবা ক্ষমতাধর মানুষের প্রধান বা বিশেষ অতিথি হিসেবে দেখতে পাই। সৃজনশীল ও গুণী মানুষের জায়গা হয় দর্শকের সারিতে, ক্ষমতাধররা মঞ্চকে জোঁকের মতো আঁকড়ে ধরে বসে থাকে। এখন সম্মান ক্ষমতা দিয়ে হয়, টাকা দিয়ে হয়, জ্ঞান, সৃষ্টি, চিন্তা দিয়ে হয় না। রাজনীতিবিদ হলে তো কথাই নেই। শেকড় থাকুক আর না থাকুক, রাজনীতির পদ এখন টাকা দিলেই মেলে। পদ-পদবি এখন তদবির, তোষামোদীতে জোটে। অথচ একসময় উল্টোটাই ঘটত। আগে রাজনীতিবিদরা সৃজনশীল মানুষের কাছে যেত, আর এখন সৃজনশীল ও প্রতিভাধর মানুষের রাজনীতিবিদদের কাছে যেতে হয়।

শিল্পবোধ কেমন যেন ফ্রেমবন্দি হয়ে গেল। মনে পড়ছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সামনে জড়োসড়ো হয়ে বসে থাকা মহাত্মা গান্ধীর ছবিটার কথা। মনে পড়ছে বিশ্বকবির পায়ের কাছে শ্রদ্ধাবনত চিত্তে বসে থাকা ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর কথা। সবকিছু কেমন যেন বদলে গেল। মানুষগুলো কেমন করে যেন নিজের ভিতরটাকেই ভুলে গেল। সব যেন খেই হারিয়ে ফেলল। সম্মানটা এখন দেহের হয়, মাথার হয় না।

টাকা ও ক্ষমতা যে সম্মানের মানদণ্ড নয় সেটা এখন আমরা অবিশ্বাস করি না। বরং সেটাকেই সত্য বলে মেনে নিয়েছি। এর কারণ হলো টাকা দিয়ে এখন মানুষ খুব সহজে ক্ষমতা কিনে সমাজে নিজের শক্তি ও অবস্থান পাকাপোক্ত করছে। আর সাধারণ মানুষ ক্ষমতাধর মানুষের পেছনেই বেশি থাকে, তাতে দীর্ঘমেয়াদে সমাজের কী লাভ ক্ষতি হচ্ছে তা কখনো মানুষ ভেবে দেখে না।

সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, যে মানুষটির সম্মান ও মর্যাদাকে আমরা তার টাকা দিয়ে পরিমাপ করছি, সেই টাকা তিনি বৈধ বা অবৈধ কোন পথে উপার্জন করেছেন সেটি নিয়েও আমরা কখনো ভাবছি না। ক্ষমতা তাসের ঘরের মতো। ক্ষমতা ধসে পড়লে বোঝা যায়, মানুষ ক্ষমতা মাথায় তুলে বসে ছিল তার স্বার্থের লোভে। ক্ষমতা শেষ, স্বার্থও শেষ। তখন সেটা একটা নিষিদ্ধ বইয়ের মতো। যার মধ্যে লেখারা বন্দি আছে, খোলা চোখ সেটা দেখছে না। মানুষ এগুলো এখন তেমন করে মাথায় ঢুকিয়ে ভাবে না। মাথাতেও যে গিজগিজ করছে নষ্ট পোকামাকড়। তারপরও ক্ষমতার রূপান্তর ঘটলে মানুষেরও রূপান্তর ঘটছে। এর ফলে সমাজে প্রকৃত মানবিক গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা কমছে, বৈধ কিংবা অবৈধ যে কোনোভাবে অর্থ সম্পদ অর্জন করার প্রবণতা মানুষের মধ্যে বাড়ছে। আবার এই টাকা কত কম সময়ে অর্জন করে অন্যকে টাকার অঙ্কে পেছনে ফেলা যায় তার প্রতিযোগিতাও মানুষের মধ্যে দেখা যাচ্ছে। ক্ষমতার লোভ মানুষের ভিতরে আগাছার মতো জন্ম নিচ্ছে প্রতিদিন। কে কার পা টেনে ধরে ওপরে উঠবে, কে কাকে টেনে নামাবে, ক্ষমতার নগ্ন এই প্রতিযোগিতা খোলা চোখে দেখছে মানুষ। মানুষও অদ্ভুত, এমন নির্লজ্জতায় প্রতিবাদ নেই বরং এগুলো থেকে মজা নেওয়ার ক্ষেত্রে কেউ কারও চেয়ে কম নয়।

এ ধরনের আত্মঘাতী প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসার পথ কি আমরা খুঁজছি নাকি সবটাকেই সাধারণভাবে দেখে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানবিক মানুষ হওয়ার পরিবর্তে অর্থ ও ক্ষমতাতান্ত্রিক দানব হিসেবে একটা অনিশ্চিত পথে ঠেলে দিচ্ছি। হয়তো সময় এর উত্তর দেবে যেমন- করোনা আমাদের এখন অনেক কিছুই শিখিয়ে গেছে, তুরস্কের ভূমিকম্পও শেখাল। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই তো হলো না।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন