শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩

কবে সত্যের জয় হবে?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কবে সত্যের জয় হবে?

জুন-জুলাই এ দুই মাসই ছিল নির্বাচনী তৎপরতায় ভরা। বাসাইল পৌর নির্বাচন হয়েছে ২১ জুন। সেখানে গামছার প্রার্থী রাহাত হাসান টিপু জয়ী হয়েছে। টিপুর জয়ের চেয়েও বড় কথা হলো মানুষ ভোট দিতে পেরে দারুণ খুশি। সত্যিই চমৎকার নির্বাচন হয়েছে। একেবারে উৎসবের মতো ভোটারের আনাগোনা ও পছন্দনীয় প্রার্থীকে ভোটার ভোট দিয়েছে। ১৭ জুলাই ছিল সখিপুরের চারটি এবং কালিহাতীর দুটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। দুই জায়গাতেই মাননীয় সংসদ সদস্যরা খুবই বাড়াবাড়ি করেছেন। কিন্তু প্রশাসনিক সাহায্য পাননি। আগে আমরা নির্বাচন করতাম, দারোগা-পুলিশ নিয়ে ভাবতে হতো না। এখন প্রার্থীরা কেন্দ্রের খরচ, পোলিং এজেন্টদের খাওয়াদাওয়ার চিন্তার চেয়ে পুলিশ-প্রিসাইডিং অফিসার-নির্বাচন অফিসারদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এ কয়েকটি নির্বাচনের আগে খরচাপাতি দিয়ে সরকারি দলের লোকজন যথেষ্ট লাভবান হয়েছে। কিন্তু ১৭ জুলাই এবং ২১ জুনের ভোটে তেমন কিছু হয়নি। তবে দু-তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে কিছু অভিযোগ থাকলেও সবাইকে তাড়িয়ে দিয়ে সিল মারার মতো অবস্থা কোনো কেন্দ্রেই হয়নি। যার কৃতিত্ব নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকেই দাবি করতে পারেন। তবে জাতীয় নির্বাচন আর স্থানীয় নির্বাচন এক কথা নয়। শত শত সুন্দর স্থানীয় নির্বাচন হলেও একটা জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে তুলনা চলে না। তবে এটা ঠিক, নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সবাই দায়িত্বশীল, বিবেকবান হলে, চুরি করে ভোটে জেতার মানসিকতা ত্যাগ করতে পারলে এসব বন্ধ অসম্ভব নয়। কালিহাতীর বীর বাসিন্দা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হয়েছে প্রাক্তন চেয়ারম্যান মো. ছোহরাব আলী। এখানে এমপির প্রার্থী ছিল দুজন। একজন নৌকা মার্কার মো. আবদুল খালেক, আরেকজন আনারস মার্কার মো. সেলিম সিকদার। বীর বাসিন্দার জোয়াইর কেন্দ্রে নৌকা মার্কা পেয়েছে ১ হাজার ৭১৮ আর বিজয়ী প্রার্থী মোটরসাইকেল পেয়েছে ৫৭ ভোট। আটাবাড়ি কেন্দ্রে প্রায় একই রকম। তবু চুরি করা প্রার্থী জিততে পারেনি। সখিপুরেও তেমন হয়েছে। কিন্তু মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা না করে নৌকা মার্কা থেকে আত্মীয়স্বজনকে মনোনয়ন দেওয়ায় তারা কেউ জিততে পারেনি। এলাকার মানুষ ভোট দিতে পেরে মহাখুশি। আমারও চাহিদা ছিল স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারুক। সেটা তারা পেরেছে। তাই আমারও বেশ ভালো লেগেছে। বহুদিন পর সাধারণ ভোটার খুবই আনন্দে ভোট দিয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনে ভোট পড়েছে শতকরা ৭০-৮০ শতাংশ। সেই একই দিনে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোট পড়েছে ১১ কিংবা সাড়ে ১১ শতাংশ। অথচ সরকারি দল আওয়ামী লীগের ৪৩-৪৪ শতাংশ ভোট আছে। তাহলে এতে কী বোঝায়? নিজের দলের লোকেরাও কেন্দ্রে যায়নি। ভোট নিয়ে একটা উদাসীনতা। এটা তো অবশ্য অবশ্যই দূর করতে হবে। তা না হলে যত যা-ই করা হোক দেশের মালিকানা যতক্ষণ সাধারণ মানুষের হাতে না আসবে, ততক্ষণ সাধারণ ভোটাররা ভোটে অংশ নেবে না। উৎসাহহীন মানুষ কোনো কাজে আসতে পারে না। উৎসাহহীনদের নিয়ে কোনো কাজ কখনো করা যায় না। এটা যদি সব ক্ষেত্রে সবার জন্য হতো তাহলে দেশে এত অস্থিরতা থাকত না। সাধারণ মানুষ মনে করত দেশের মালিক তারা। কিন্তু এখন সাধারণ মানুষ তেমনটা মনে করতে পারে না। সাধারণ মানুষের প্রশাসনের কাছে একেবারেই মূল্য নেই। অথচ সাধারণ মানুষের মূল্য হওয়া উচিত ছিল রাজা-বাদশাহদের মতো। তা যদি হতো তাহলে দেশের জন্য সাধারণ মানুষের মায়ামমতা-দায়িত্ববোধ বাড়ত, দেশকে মায়ের মতো সম্মান করত, ভালোবাসত, দেশের যে কোনো প্রয়োজনে লাখো কোটি মানুষ এগিয়ে আসত। সেটা এখন নেই। আর ইদানীং অর্থবিত্তের ওপর মানুষকে অনেকটাই বিচার করা হয়। সেহেতু সাধারণ মানুষ একেবারে অসহায়, দিশাহারা। ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে। গ্রামে দেখেছি, কোথাও ঝগড়াঝাঁটি শুরু হলে হয়তো এক পর্যায়ে কেউ ছুটে এসে পাকিস্তানের দোহাই দিত। চিৎকার করে কেউ হয়তো বলত, আমি পাকিস্তানের দোহাই দিলাম আপনারা ঝগড়াঝাঁটি বন্ধ করুন। মারাত্মক ঝগড়াও তখন থেমে যেত। কেউ পাকিস্তানের দোহাই দিলে, পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়ে দিলে সব ঝগড়াঝাঁটি নিমেষেই শান্ত হয়ে যেত। কিন্তু এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে দেশ আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি, অর্জন করেছি দু-চার শ বার সেই বাংলাদেশের দোহাই দিলেও কোনো কাজ হয় না। বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে শান্তি কামনা করলেও শান্তি আসে না। বড় কষ্ট হয় দেশের এ ধরনের অবমূল্যায়ন দেখে। একজন মানুষের একটি সমাজের থেকে বড় কিছু হতে পারে না। কিন্তু কেমন যেন এখন অনেকেই দেশকে তেমন গুরুত্ব দেয় না, দেশের স্বাধীনতাকেও তেমন দেয় না। যদিও সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের স্বাধীনতার পর জন্ম। আমরা যদি ঠিকভাবে দেশের ইতিহাসে যার যতটা ভূমিকা ততটা দিতাম বা দিতে পারতাম তাহলে এ নাজুক অবস্থা হতো না। আমরা কেন যেন অন্যকে সম্মান করা বা নির্ভয়ে সত্য উচ্চারণ করার সৎসাহস হারিয়ে ফেলেছি। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিজয়ের চাবিকাঠি ছিল সততা, দেশপ্রেম। আমাদের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ চলাকালে আমাদের সঙ্গে ছিলেন না। ছিলেন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি। নেতা সঙ্গে থাকার চেয়ে কারাগারে বন্দি থাকার বেদনা আমাদের আরও শক্তিশালী, গতিময় করেছিল। যুদ্ধের সময় মুজিবনগর বিপ্লবী সরকার যদি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নিজে উপস্থিত থেকে পরিচালনা করতেন তাহলে খুব বেশি ভালো হতো আমার তেমন মনে হয় না। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই পাকিস্তান সরকার এবং সম্পদশালী সমাজ রাতদিন ভারতবিরোধী প্রপাগান্ডা করে আমাদের ভারতবিদ্বেষী করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। সেসব চেষ্টায় যে তারা একেবারে সফল হয়নি তা নয়। এতে তারা অনেক ক্ষেত্রে সফল হয়েছে। তাই বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি না হয়ে ভারতে গিয়ে বিপ্লবী সরকার গঠন করলে অতটা ফল পাওয়া যেত না যতটা তার অবর্তমানে পাওয়া গেছে। জন্মের পর থেকেই আমরা ভারতবিদ্বেষ শুনে এসেছি। ভারত কোনোমতেই পাকিস্তানকে টিকতে দেবে না, পাকিস্তান দখল করে নেবে অথবা পাকিস্তান যাতে কোনোভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে এটা ভারতের ষড়যন্ত্র- এমন প্রপাগান্ডা খুব সুচতুরভাবেই চালানো হতো যাতে মানুষ গ্রহণ করে। মানুষ কিছু যে গ্রহণ করেনি তা নয়। কিছুটা স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষ গ্রহণ করেছিল। বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কামারুজ্জামানসহ আরও আরও নেতা মুজিবনগর সরকার গঠন করে নেতৃত্ব দেওয়ায় আমরা যেমন শক্তি পেয়েছি, বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে- যুদ্ধ জয় ছাড়া তাঁকে আমরা কোনো দিন ফিরে পাব না এই পরম সত্য আমাদের পাকিস্তানি হানাদারদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে আরও বেশি বেগবান, তেজোদীপ্ত করেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ২৫ মার্চ রাতে যদি গ্রেফতার না হতেন তাহলে শুধু ঢাকাতেই আরও লাখ লাখ মানুষ নিহত হতো। যতক্ষণ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করতে না পারত ততক্ষণ হত্যালীলা চালিয়েই যেত। তাই বঙ্গবন্ধু পালিয়ে গেলেন না কেন, কেন ধরা পড়লেন এসব যারা এখন আলোচনা করে তারা সে সময়, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান হানাদারদের নিদারুণ নির্মম অত্যাচারের কথা কল্পনায়ও আনতে পারে না। কল্পনারও একটা সীমা আছে। মানুষ সেই সীমার বাইরে অনেক কিছুই কল্পনা করতে পারে না। পাকিস্তান হানাদারদের অত্যাচার সচক্ষে দেখেছি। রাস্তায় রাস্তায় হত্যা করে মানুষ ফেলে রাখতে দেখেছি। গ্রামকে গ্রাম জ্বালিয়ে দিতে দেখেছি। এখন আমার কাছেও ভাবতে কষ্ট হয় পাকিস্তানিরা এসব কীভাবে করেছে? বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থাকলে বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এ এইচ এম কামারুজ্জামান, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম, জননেতা আবদুল মান্নান আরও যাঁরা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকার গঠন করেছিলেন তাঁদের সুষ্ঠু নেতৃত্বে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। পাকিস্তান সব সময়ই আমাদের ভারতের দালাল বলত। কিন্তু আমরা কখনো ভারতের দালাল ছিলাম না। আমরা দেশমাতৃকার সন্তান ছিলাম। বিপ্লবী মুজিবনগর সরকারকে শতবার দালাল বলা হয়েছে, আমাদের বলা হয়েছে। যদিও এ প্রপাগান্ডায় কোনো কাজ হয়নি। কিন্তু সত্যিই যদি বঙ্গবন্ধু ভারতে বসে মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্ব দিতেন তাহলে কোনোমতেই আমরা দেশ স্বাধীন করতে পারতাম না। দেশের অসংখ্য মানুষ তখন পাকিস্তানের কথা বিশ্বাস করত এবং আমাদের সবাইকে ভারতের দালাল হিসেবে চিহ্নিত করতে সুবিধা হতো। তাতে আমরা দেশবাসীর অতটা সমর্থন পেতাম না। আর নিখাদ সমর্থন না পেলে স্বাধীনতা হতো সুদূরপরাহত। আমরা মুক্তিযুদ্ধে যা কিছু করেছি সবকিছু এককথায় বলা চলে আল্লাহর তরফ থেকে পেয়েছি। তাই আমরা অত সহজে জয়লাভ করেছি। পাকিস্তানের ইমরান খান একজন নামকরা ক্রিকেট খেলোয়াড়। তিনি পাকিস্তানকে অনেক সম্মানের ভাগিদার করেছেন। আগে মনে করতাম হঠাৎই রাজনীতিতে এসে তিনি রাজনীতিকে খেলার মতো মনে করেছেন। কিন্তু পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পর দেশের মানুষের কাছে একজন প্রকৃত জাতীয় নেতার আসনে আসীন হয়েছেন। আমার তো মনে হয় পাকিস্তানে এই সময় ইমরান খানের চেয়ে জনপ্রিয় নেতা দ্বিতীয় কেউ নেই। ভারতের স্বাধীনতার সময় মহাত্মা গান্ধী, আমাদের স্বাধীনতার সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও পৃথিবীর আরও অনেক অনেক নেতার কাছাকাছি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। একদিকে সমস্ত প্রশাসন, সেনাবাহিনী অন্যদিকে ইমরান খান আর পাকিস্তানের বীর জনতার কঠিন লড়াই। জনতাকে যদি দেশের মালিক ভাবতে হয় তাহলে পাকিস্তানে ইমরান খানের কোনো বিকল্প নেই। যারা ইমরান খানকে হত্যা করতে, খুন করতে চায় তারা কোনোমতেই সফল হবে না। ইমরান খান নিহত হলে শত শত হাজার বছরের জন্য মানুষের হৃদয়ে পাকাপোক্ত জায়গা করে নেবেন। ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ ঘাতকের বুলেটে বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছেন। অমনটা না হয়ে তিনি যদি পাকিস্তানের কারাগারেই দুশমনের হাতে নিহত হতেন তাহলে পৃথিবীর সব জনপ্রিয় নেতার চেয়ে বঙ্গবন্ধু থাকতেন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়, সবচেয়ে আকাক্সিক্ষত নেতা। তিনি সাড়ে তিন বছর বেঁচে ছিলেন, দেশ পরিচালনা করেছেন সেজন্য আজ এত কথা। বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা চিন্তাও করা যায় না। অথচ ইদানীং কিছু নাবুঝ এমন ভাব করে যেন তারাই দেশ স্বাধীন করেছে, আমরা কেউ কিছু না। এরকম মনোভাব মোটেই ভালো না। বঙ্গবন্ধুর দলের লোকজনও তাঁকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারছে না বা তুলে ধরতে চায় না। আস্তে আস্তে গ্রামগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতি নিদারুণ বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। এ মনোভাব কবে কীভাবে যে দূর করা যাবে ভেবে পাই না। নির্মোহভাবে কেউ কিছু ভাবতে চায় না বা বিচার করে না। অথচ আমরা নির্মোহ বিচারবোধ সম্পন্ন একটা জাতি গঠন করতে পারলে বিশ্বের দরবারে আমাদের স্থান হতো অনেক ওপরে।

এই কিছুদিন রাজনীতির যে দাবাখেলা চলছে সেখানে আশার তেমন কিছু চোখে পড়ে না। বিএনপি অনেক কথা বলে। যেসব কথার সঙ্গে সাধারণ মানুষ জড়িত নয়। আর সাধারণ মানুষ যতক্ষণ রাজনৈতিক দলকে সমর্থন না দেবে ততক্ষণ সাফল্যের চিন্তা একেবারে বাতুলতা মাত্র। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও করে একসময় জাসদের প্রাণপুরুষ যুবসমাজের হৃৎস্পন্দন আ স ম আবদুর রব গুলিবিদ্ধ হলে পিজি হাসপাতালে নিয়ে এলে তাঁর সুচিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু অস্থির হয়ে উঠেছিলেন। মনে হয় ঠিক তেমনি সেদিন মিছিল থেকে গয়শ্বর চন্দ্র রায়কে তুলে নিয়ে ডিবির অফিসে বসিয়ে যেসব খাদ্যসামগ্রী দিয়ে তাঁকে আপ্যায়ন করা হয়েছে এই ধাক্কা কুলিয়ে উঠতে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বহুদিন লাগবে। তিনি কী খান, কী খান না এটা বড় কথা নয়। কিন্তু ডিবিপ্রধান হারুনের দফতরে টেবিলে সাজানো থরে থরে খাবারের ছবি যা দেশবাসী দেখেছে তার প্রভাব মুছতে বা ভুলিয়ে দিতে অনেক সময় লাগবে। আরেকজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি আমান উল্লাহ আমান। তিনিও খুব সহজে পার পাবেন না। আমরা রাতদিন শুনি অনেক নেতার সরকারের সঙ্গে লাইন আছে। কথাটা একেবারে অসত্য নয়। আমান উল্লাহ আমানও সে ধরনের লাইনের মধ্যে পড়েন। আমাকে নিয়েও অনেক কথা হতে পারে। কবে যেন কর্নেল অলি আহমদ বীরবিক্রম এবং জেনারেল ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেছেন, ‘কাদের সিদ্দিকীকে আমরা চাইলে কী হবে, যার জন্ম আওয়ামী লীগে। এত উথালপাথালের পরও যার নেতা বঙ্গবন্ধু। তিনি যেখানেই যান যেভাবেই থাকেন বঙ্গবন্ধুকে ছাড়বেন না। বঙ্গবন্ধু তাঁর নেতা। সেটা আজীবন ধরে রাখবেন।’ কথাটা মিথ্যা নয়। আমার সমস্ত হৃদয়জুড়ে আছেন বঙ্গবন্ধু। ভাই লতিফ সিদ্দিকীর জন্য রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাঁর জন্যই বঙ্গবন্ধুকে পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে পেয়ে দেশপ্রেম কী তা বুঝতে পেরেছিলাম। যে প্রেম ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না, দেখা যায় না, শুধু সমস্ত অন্তরাত্মা দিয়ে অনুভব করা যায় সেই দেশমাতৃকাকে ভালোবাসতে শিখে আমার জীবন ধন্য হয়েছে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম