শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ আগস্ট, ২০২৩

কবে সত্যের জয় হবে?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কবে সত্যের জয় হবে?

জুন-জুলাই এ দুই মাসই ছিল নির্বাচনী তৎপরতায় ভরা। বাসাইল পৌর নির্বাচন হয়েছে ২১ জুন। সেখানে গামছার প্রার্থী রাহাত হাসান টিপু জয়ী হয়েছে। টিপুর জয়ের চেয়েও বড় কথা হলো মানুষ ভোট দিতে পেরে দারুণ খুশি। সত্যিই চমৎকার নির্বাচন হয়েছে। একেবারে উৎসবের মতো ভোটারের আনাগোনা ও পছন্দনীয় প্রার্থীকে ভোটার ভোট দিয়েছে। ১৭ জুলাই ছিল সখিপুরের চারটি এবং কালিহাতীর দুটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। দুই জায়গাতেই মাননীয় সংসদ সদস্যরা খুবই বাড়াবাড়ি করেছেন। কিন্তু প্রশাসনিক সাহায্য পাননি। আগে আমরা নির্বাচন করতাম, দারোগা-পুলিশ নিয়ে ভাবতে হতো না। এখন প্রার্থীরা কেন্দ্রের খরচ, পোলিং এজেন্টদের খাওয়াদাওয়ার চিন্তার চেয়ে পুলিশ-প্রিসাইডিং অফিসার-নির্বাচন অফিসারদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এ কয়েকটি নির্বাচনের আগে খরচাপাতি দিয়ে সরকারি দলের লোকজন যথেষ্ট লাভবান হয়েছে। কিন্তু ১৭ জুলাই এবং ২১ জুনের ভোটে তেমন কিছু হয়নি। তবে দু-তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে কিছু অভিযোগ থাকলেও সবাইকে তাড়িয়ে দিয়ে সিল মারার মতো অবস্থা কোনো কেন্দ্রেই হয়নি। যার কৃতিত্ব নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকেই দাবি করতে পারেন। তবে জাতীয় নির্বাচন আর স্থানীয় নির্বাচন এক কথা নয়। শত শত সুন্দর স্থানীয় নির্বাচন হলেও একটা জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে তুলনা চলে না। তবে এটা ঠিক, নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সবাই দায়িত্বশীল, বিবেকবান হলে, চুরি করে ভোটে জেতার মানসিকতা ত্যাগ করতে পারলে এসব বন্ধ অসম্ভব নয়। কালিহাতীর বীর বাসিন্দা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হয়েছে প্রাক্তন চেয়ারম্যান মো. ছোহরাব আলী। এখানে এমপির প্রার্থী ছিল দুজন। একজন নৌকা মার্কার মো. আবদুল খালেক, আরেকজন আনারস মার্কার মো. সেলিম সিকদার। বীর বাসিন্দার জোয়াইর কেন্দ্রে নৌকা মার্কা পেয়েছে ১ হাজার ৭১৮ আর বিজয়ী প্রার্থী মোটরসাইকেল পেয়েছে ৫৭ ভোট। আটাবাড়ি কেন্দ্রে প্রায় একই রকম। তবু চুরি করা প্রার্থী জিততে পারেনি। সখিপুরেও তেমন হয়েছে। কিন্তু মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা না করে নৌকা মার্কা থেকে আত্মীয়স্বজনকে মনোনয়ন দেওয়ায় তারা কেউ জিততে পারেনি। এলাকার মানুষ ভোট দিতে পেরে মহাখুশি। আমারও চাহিদা ছিল স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাধারণ মানুষ ভোট দিতে পারুক। সেটা তারা পেরেছে। তাই আমারও বেশ ভালো লেগেছে। বহুদিন পর সাধারণ ভোটার খুবই আনন্দে ভোট দিয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনে ভোট পড়েছে শতকরা ৭০-৮০ শতাংশ। সেই একই দিনে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোট পড়েছে ১১ কিংবা সাড়ে ১১ শতাংশ। অথচ সরকারি দল আওয়ামী লীগের ৪৩-৪৪ শতাংশ ভোট আছে। তাহলে এতে কী বোঝায়? নিজের দলের লোকেরাও কেন্দ্রে যায়নি। ভোট নিয়ে একটা উদাসীনতা। এটা তো অবশ্য অবশ্যই দূর করতে হবে। তা না হলে যত যা-ই করা হোক দেশের মালিকানা যতক্ষণ সাধারণ মানুষের হাতে না আসবে, ততক্ষণ সাধারণ ভোটাররা ভোটে অংশ নেবে না। উৎসাহহীন মানুষ কোনো কাজে আসতে পারে না। উৎসাহহীনদের নিয়ে কোনো কাজ কখনো করা যায় না। এটা যদি সব ক্ষেত্রে সবার জন্য হতো তাহলে দেশে এত অস্থিরতা থাকত না। সাধারণ মানুষ মনে করত দেশের মালিক তারা। কিন্তু এখন সাধারণ মানুষ তেমনটা মনে করতে পারে না। সাধারণ মানুষের প্রশাসনের কাছে একেবারেই মূল্য নেই। অথচ সাধারণ মানুষের মূল্য হওয়া উচিত ছিল রাজা-বাদশাহদের মতো। তা যদি হতো তাহলে দেশের জন্য সাধারণ মানুষের মায়ামমতা-দায়িত্ববোধ বাড়ত, দেশকে মায়ের মতো সম্মান করত, ভালোবাসত, দেশের যে কোনো প্রয়োজনে লাখো কোটি মানুষ এগিয়ে আসত। সেটা এখন নেই। আর ইদানীং অর্থবিত্তের ওপর মানুষকে অনেকটাই বিচার করা হয়। সেহেতু সাধারণ মানুষ একেবারে অসহায়, দিশাহারা। ছোটবেলার অনেক কথা মনে পড়ে। গ্রামে দেখেছি, কোথাও ঝগড়াঝাঁটি শুরু হলে হয়তো এক পর্যায়ে কেউ ছুটে এসে পাকিস্তানের দোহাই দিত। চিৎকার করে কেউ হয়তো বলত, আমি পাকিস্তানের দোহাই দিলাম আপনারা ঝগড়াঝাঁটি বন্ধ করুন। মারাত্মক ঝগড়াও তখন থেমে যেত। কেউ পাকিস্তানের দোহাই দিলে, পাকিস্তানের পতাকা উড়িয়ে দিলে সব ঝগড়াঝাঁটি নিমেষেই শান্ত হয়ে যেত। কিন্তু এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে দেশ আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি, অর্জন করেছি দু-চার শ বার সেই বাংলাদেশের দোহাই দিলেও কোনো কাজ হয় না। বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে শান্তি কামনা করলেও শান্তি আসে না। বড় কষ্ট হয় দেশের এ ধরনের অবমূল্যায়ন দেখে। একজন মানুষের একটি সমাজের থেকে বড় কিছু হতে পারে না। কিন্তু কেমন যেন এখন অনেকেই দেশকে তেমন গুরুত্ব দেয় না, দেশের স্বাধীনতাকেও তেমন দেয় না। যদিও সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের স্বাধীনতার পর জন্ম। আমরা যদি ঠিকভাবে দেশের ইতিহাসে যার যতটা ভূমিকা ততটা দিতাম বা দিতে পারতাম তাহলে এ নাজুক অবস্থা হতো না। আমরা কেন যেন অন্যকে সম্মান করা বা নির্ভয়ে সত্য উচ্চারণ করার সৎসাহস হারিয়ে ফেলেছি। মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিজয়ের চাবিকাঠি ছিল সততা, দেশপ্রেম। আমাদের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যুদ্ধ চলাকালে আমাদের সঙ্গে ছিলেন না। ছিলেন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি। নেতা সঙ্গে থাকার চেয়ে কারাগারে বন্দি থাকার বেদনা আমাদের আরও শক্তিশালী, গতিময় করেছিল। যুদ্ধের সময় মুজিবনগর বিপ্লবী সরকার যদি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নিজে উপস্থিত থেকে পরিচালনা করতেন তাহলে খুব বেশি ভালো হতো আমার তেমন মনে হয় না। ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই পাকিস্তান সরকার এবং সম্পদশালী সমাজ রাতদিন ভারতবিরোধী প্রপাগান্ডা করে আমাদের ভারতবিদ্বেষী করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। সেসব চেষ্টায় যে তারা একেবারে সফল হয়নি তা নয়। এতে তারা অনেক ক্ষেত্রে সফল হয়েছে। তাই বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি না হয়ে ভারতে গিয়ে বিপ্লবী সরকার গঠন করলে অতটা ফল পাওয়া যেত না যতটা তার অবর্তমানে পাওয়া গেছে। জন্মের পর থেকেই আমরা ভারতবিদ্বেষ শুনে এসেছি। ভারত কোনোমতেই পাকিস্তানকে টিকতে দেবে না, পাকিস্তান দখল করে নেবে অথবা পাকিস্তান যাতে কোনোভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে এটা ভারতের ষড়যন্ত্র- এমন প্রপাগান্ডা খুব সুচতুরভাবেই চালানো হতো যাতে মানুষ গ্রহণ করে। মানুষ কিছু যে গ্রহণ করেনি তা নয়। কিছুটা স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষ গ্রহণ করেছিল। বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, কামারুজ্জামানসহ আরও আরও নেতা মুজিবনগর সরকার গঠন করে নেতৃত্ব দেওয়ায় আমরা যেমন শক্তি পেয়েছি, বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে- যুদ্ধ জয় ছাড়া তাঁকে আমরা কোনো দিন ফিরে পাব না এই পরম সত্য আমাদের পাকিস্তানি হানাদারদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে আরও বেশি বেগবান, তেজোদীপ্ত করেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ২৫ মার্চ রাতে যদি গ্রেফতার না হতেন তাহলে শুধু ঢাকাতেই আরও লাখ লাখ মানুষ নিহত হতো। যতক্ষণ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করতে না পারত ততক্ষণ হত্যালীলা চালিয়েই যেত। তাই বঙ্গবন্ধু পালিয়ে গেলেন না কেন, কেন ধরা পড়লেন এসব যারা এখন আলোচনা করে তারা সে সময়, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান হানাদারদের নিদারুণ নির্মম অত্যাচারের কথা কল্পনায়ও আনতে পারে না। কল্পনারও একটা সীমা আছে। মানুষ সেই সীমার বাইরে অনেক কিছুই কল্পনা করতে পারে না। পাকিস্তান হানাদারদের অত্যাচার সচক্ষে দেখেছি। রাস্তায় রাস্তায় হত্যা করে মানুষ ফেলে রাখতে দেখেছি। গ্রামকে গ্রাম জ্বালিয়ে দিতে দেখেছি। এখন আমার কাছেও ভাবতে কষ্ট হয় পাকিস্তানিরা এসব কীভাবে করেছে? বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থাকলে বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এ এইচ এম কামারুজ্জামান, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম, জননেতা আবদুল মান্নান আরও যাঁরা ভারতে গিয়ে মুজিবনগর সরকার গঠন করেছিলেন তাঁদের সুষ্ঠু নেতৃত্বে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। পাকিস্তান সব সময়ই আমাদের ভারতের দালাল বলত। কিন্তু আমরা কখনো ভারতের দালাল ছিলাম না। আমরা দেশমাতৃকার সন্তান ছিলাম। বিপ্লবী মুজিবনগর সরকারকে শতবার দালাল বলা হয়েছে, আমাদের বলা হয়েছে। যদিও এ প্রপাগান্ডায় কোনো কাজ হয়নি। কিন্তু সত্যিই যদি বঙ্গবন্ধু ভারতে বসে মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্ব দিতেন তাহলে কোনোমতেই আমরা দেশ স্বাধীন করতে পারতাম না। দেশের অসংখ্য মানুষ তখন পাকিস্তানের কথা বিশ্বাস করত এবং আমাদের সবাইকে ভারতের দালাল হিসেবে চিহ্নিত করতে সুবিধা হতো। তাতে আমরা দেশবাসীর অতটা সমর্থন পেতাম না। আর নিখাদ সমর্থন না পেলে স্বাধীনতা হতো সুদূরপরাহত। আমরা মুক্তিযুদ্ধে যা কিছু করেছি সবকিছু এককথায় বলা চলে আল্লাহর তরফ থেকে পেয়েছি। তাই আমরা অত সহজে জয়লাভ করেছি। পাকিস্তানের ইমরান খান একজন নামকরা ক্রিকেট খেলোয়াড়। তিনি পাকিস্তানকে অনেক সম্মানের ভাগিদার করেছেন। আগে মনে করতাম হঠাৎই রাজনীতিতে এসে তিনি রাজনীতিকে খেলার মতো মনে করেছেন। কিন্তু পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পর দেশের মানুষের কাছে একজন প্রকৃত জাতীয় নেতার আসনে আসীন হয়েছেন। আমার তো মনে হয় পাকিস্তানে এই সময় ইমরান খানের চেয়ে জনপ্রিয় নেতা দ্বিতীয় কেউ নেই। ভারতের স্বাধীনতার সময় মহাত্মা গান্ধী, আমাদের স্বাধীনতার সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও পৃথিবীর আরও অনেক অনেক নেতার কাছাকাছি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। একদিকে সমস্ত প্রশাসন, সেনাবাহিনী অন্যদিকে ইমরান খান আর পাকিস্তানের বীর জনতার কঠিন লড়াই। জনতাকে যদি দেশের মালিক ভাবতে হয় তাহলে পাকিস্তানে ইমরান খানের কোনো বিকল্প নেই। যারা ইমরান খানকে হত্যা করতে, খুন করতে চায় তারা কোনোমতেই সফল হবে না। ইমরান খান নিহত হলে শত শত হাজার বছরের জন্য মানুষের হৃদয়ে পাকাপোক্ত জায়গা করে নেবেন। ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫-এ ঘাতকের বুলেটে বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছেন। অমনটা না হয়ে তিনি যদি পাকিস্তানের কারাগারেই দুশমনের হাতে নিহত হতেন তাহলে পৃথিবীর সব জনপ্রিয় নেতার চেয়ে বঙ্গবন্ধু থাকতেন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়, সবচেয়ে আকাক্সিক্ষত নেতা। তিনি সাড়ে তিন বছর বেঁচে ছিলেন, দেশ পরিচালনা করেছেন সেজন্য আজ এত কথা। বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা চিন্তাও করা যায় না। অথচ ইদানীং কিছু নাবুঝ এমন ভাব করে যেন তারাই দেশ স্বাধীন করেছে, আমরা কেউ কিছু না। এরকম মনোভাব মোটেই ভালো না। বঙ্গবন্ধুর দলের লোকজনও তাঁকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারছে না বা তুলে ধরতে চায় না। আস্তে আস্তে গ্রামগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতি নিদারুণ বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। এ মনোভাব কবে কীভাবে যে দূর করা যাবে ভেবে পাই না। নির্মোহভাবে কেউ কিছু ভাবতে চায় না বা বিচার করে না। অথচ আমরা নির্মোহ বিচারবোধ সম্পন্ন একটা জাতি গঠন করতে পারলে বিশ্বের দরবারে আমাদের স্থান হতো অনেক ওপরে।

এই কিছুদিন রাজনীতির যে দাবাখেলা চলছে সেখানে আশার তেমন কিছু চোখে পড়ে না। বিএনপি অনেক কথা বলে। যেসব কথার সঙ্গে সাধারণ মানুষ জড়িত নয়। আর সাধারণ মানুষ যতক্ষণ রাজনৈতিক দলকে সমর্থন না দেবে ততক্ষণ সাফল্যের চিন্তা একেবারে বাতুলতা মাত্র। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও করে একসময় জাসদের প্রাণপুরুষ যুবসমাজের হৃৎস্পন্দন আ স ম আবদুর রব গুলিবিদ্ধ হলে পিজি হাসপাতালে নিয়ে এলে তাঁর সুচিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু অস্থির হয়ে উঠেছিলেন। মনে হয় ঠিক তেমনি সেদিন মিছিল থেকে গয়শ্বর চন্দ্র রায়কে তুলে নিয়ে ডিবির অফিসে বসিয়ে যেসব খাদ্যসামগ্রী দিয়ে তাঁকে আপ্যায়ন করা হয়েছে এই ধাক্কা কুলিয়ে উঠতে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বহুদিন লাগবে। তিনি কী খান, কী খান না এটা বড় কথা নয়। কিন্তু ডিবিপ্রধান হারুনের দফতরে টেবিলে সাজানো থরে থরে খাবারের ছবি যা দেশবাসী দেখেছে তার প্রভাব মুছতে বা ভুলিয়ে দিতে অনেক সময় লাগবে। আরেকজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি আমান উল্লাহ আমান। তিনিও খুব সহজে পার পাবেন না। আমরা রাতদিন শুনি অনেক নেতার সরকারের সঙ্গে লাইন আছে। কথাটা একেবারে অসত্য নয়। আমান উল্লাহ আমানও সে ধরনের লাইনের মধ্যে পড়েন। আমাকে নিয়েও অনেক কথা হতে পারে। কবে যেন কর্নেল অলি আহমদ বীরবিক্রম এবং জেনারেল ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেছেন, ‘কাদের সিদ্দিকীকে আমরা চাইলে কী হবে, যার জন্ম আওয়ামী লীগে। এত উথালপাথালের পরও যার নেতা বঙ্গবন্ধু। তিনি যেখানেই যান যেভাবেই থাকেন বঙ্গবন্ধুকে ছাড়বেন না। বঙ্গবন্ধু তাঁর নেতা। সেটা আজীবন ধরে রাখবেন।’ কথাটা মিথ্যা নয়। আমার সমস্ত হৃদয়জুড়ে আছেন বঙ্গবন্ধু। ভাই লতিফ সিদ্দিকীর জন্য রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাঁর জন্যই বঙ্গবন্ধুকে পেয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে পেয়ে দেশপ্রেম কী তা বুঝতে পেরেছিলাম। যে প্রেম ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না, দেখা যায় না, শুধু সমস্ত অন্তরাত্মা দিয়ে অনুভব করা যায় সেই দেশমাতৃকাকে ভালোবাসতে শিখে আমার জীবন ধন্য হয়েছে।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
এখনো মামলাবাণিজ্য
এখনো মামলাবাণিজ্য
ফিরেছেন দেশনেত্রী
ফিরেছেন দেশনেত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
সর্বশেষ খবর
ইতালি গেলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি গেলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত
গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ
আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল
বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল

নগর জীবন

কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক
স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক

নগর জীবন