শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

যে কাজটি বিএনপি খুব ভালো পারে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যে কাজটি বিএনপি খুব ভালো পারে

একজন উচ্চপদস্থ সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, যিনি বিএনপির একজন শুভাকাক্সক্ষী, আলাপ প্রসঙ্গে একদিন বলছিলেন, ‘বিএনপি হয়তো অনেক কাজই ঠিকমতো করতে পারে না, তবে একটি কাজ খুব ভালোভাবে করতে পারে, যেটা বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের আর কোনো রাজনৈতিক দল অত ভালোভাবে করতে পারে কি না আমার জানা নেই।’ জিজ্ঞেস করলাম, কোন কাজটা? বললেন, ‘বন্ধুকে শত্রু বানানো’। ভদ্রলোকের এ উক্তিটি নিয়ে পরে অনেক ভেবেছি। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপিতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা পর্যালোচনা করে মনে হয়েছে, তিনি একটি নির্মম সত্য কথা বলেছেন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে সুদীর্ঘ আটত্রিশ বছর দলটির সঙ্গে সম্পর্ক থাকার সুবাদে এবং বর্তমানে বাইরে থেকে যা দেখছি, তাতে এ প্রতীতি জন্মেছে যে, দলটি বন্ধু বাড়ানোর চেয়ে শত্রু বৃদ্ধিতেই বোধকরি পারঙ্গম। এটা অনেকেই বলে থাকেন, বিএনপি সব সময় শত্রু-মিত্র চিনতে ভুল করে। দলটি শত্রুকে সাদরে কোলে নেয়, মিত্রকে দেয় দূরে ঠেলে। স্বার্থের কারণে যারা দলের সঙ্গে বেইমানি কিংবা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে তাদের দল থেকে বহিষ্কার করার বিষয়ে কারও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কিন্তু একেবারে বিনা দোষে দলের শক্তিধর কোনো নেতা চক্রের রোষানলে পড়ে যখন কাউকে বহিষ্কারের গিলোটিনে রাজনৈতিক জীবন বিসর্জন দিতে হয়, কথা ওঠে তখনই। বিএনপিতে এ পর্যন্ত এমন পরিণতি বরণ করতে হয়েছে বহু নেতা-কর্মীকে। আবার অনেক নেতা দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেও পরে আবার ‘সসম্মানে’ ঠাঁই পেয়েছেন। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও কে এম ওবায়দুর রহমান এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এরা দুজনই দল থেকে বহিষ্কার হয়ে ফেরত এসে স্থায়ী কমিটির সদস্য পদ পেয়েছিলেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য মরহুম সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী একবার বহিষ্কার হওয়ার পরে বলেছিলেন, বিএনপিতে কয়েকবার বহিষ্কার আর আবিষ্কার না হলে বড় নেতা হওয়া যায় না। কথাটা একেবারে বেঠিক ছিল না। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তারপরই দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার রাজনীতির শুরু প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। ছিলেন বিএনপির ১১ সদস্যের প্রথম স্থায়ী কমিটির সদস্য। ব্যারিস্টার হুদা একাধিকবার বহিষ্কারের শিকার হয়েছেন। প্রথমবার বহিষ্কার হন খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভা থেকে, ১৯৯৫ সালে। সে সময় আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন করছিল। বিএনপি সংবিধানের দোহাই দিয়ে সে দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছিল। তখন একদিন নাজমুল হুদা গণমাধ্যমে অভিমত পেশ করেন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের একজন সিনিয়র বিচারপতির নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার গঠন করা সম্ভব। দলীয় স্ট্র্যাটেজির বাইরে প্রকাশ্যে কথা বলায় তাকে মন্ত্রিত্ব হারাতে হয়। যদিও বিএনপি শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল এবং তা প্রায় নাজমুল হুদার ফর্মুলার কাছাকাছি। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা দ্বিতীয়বার বহিষ্কার হন দল থেকে ২০১০ সালের ২১ নভেম্বর। সেবার তাঁর অপরাধ ছিল দলের চেয়ারপারসন সম্পর্কে কথিত ‘কটূক্তি’। সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, যেখানে আমাদের দেশের দুই নেত্রীর মধ্যে ব্যক্তিগত সম্পর্ক নাই, কেউ কারও মুখ দেখেন না, সেখানে এসব ঈদ আর নববর্ষের কার্ড বিনিময় স্রেফ ‘হিপোক্রেসি’। হুদা সাহেব কটাক্ষ করেছিলেন দুই নেত্রীকে। কিন্তু শাস্তির খড়গ নেমে এলো নিজ দলের কাছ থেকে। তিনি বহিষ্কার হলেন। তবে মাত্র পাঁচ মাস পরে ২০১১ সালের ৫ এপ্রিল তিনি আবার বিএনপিতে ‘আবিষ্কার’ হলেন। অর্থাৎ তাঁর সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হলো। অবশ্য নাজমুল হুদাকে দলে ফিরিয়ে নেওয়ার নেপথ্যে একটি কারণ ছিল। সেবার সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে একটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নিয়েছিল। তাঁর এই তৎপরতায় প্রমাদ গুনছিল বিএনপি। ভরাডুবির হাত থেকে দলীয় প্যানেলকে রক্ষা করতে হুদা সাহেবের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যারিস্টার হুদা যোগ দেওয়ায় সেবার বার সমিতিতে বিএনপি প্যানেল বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করে।

সে রাতে টেলিভিশনে নাজমুল হুদার সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়ার খবর শুনে পরদিন সকালে ফোন করলাম তাঁকে। বললাম, আপনাকে অভিনন্দন এ জন্য যে, আপনি ক্ষমা চেয়ে দলে ফেরত যাননি, বরং দল তার প্রয়োজনে আপনাকে ডেকে নিয়ে সদস্য পদ ফিরিয়ে দিয়েছে। তাঁকে বললাম, ঢাকা জেলা সভাপতি পদ তো আর পাবেন না, কারণ ওটা আবদুল মান্নান সাহেবকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ার চিঠি নিয়ে ওই অফিস থেকে বেরিয়েছেন তো? হুদা ভাই বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করে বললেন, ‘সে বলেছে, ওই চিঠি পরে পাঠিয়ে দেবে’। আমি বললাম, ভাই আপনি আমার চেয়ে অনেক সিনিয়র, অভিজ্ঞতাও বেশি। বিএনপিকে তো আমার চেয়ে আপনার ভালো চেনার কথা। লিখে রাখেন ওই চিঠি আপনি আর কোনো দিন পাবেন না। কারণ, নামের শেষে ‘বিশ্বাস’ থাকলেই সবাইকে বিশ্বাস করা যায় না। বিস্ময়ভরা কণ্ঠে হুদা ভাই বললেন, ‘বল কী! এবার বোধহয় এমনটি হবে না’। কিন্তু নাজমুল হুদা সে চিঠি আর পাননি। বিএনপি সে দিন নাজমুল হুদার সঙ্গে যে আচরণ করেছে, তাকে শুধু ‘কাজের বেলায় কাজি, কাজ ফুরালে পাঁজি’ প্রবাদের সঙ্গেই তুলনা করা যায়। ব্যর্থ বিষণ্ন নাজমুল হুদা অবশেষে ২০১২ সালের ৬ জুন বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে নতুন দল গঠন করেন। তাঁর সর্বশেষ প্রতিষ্ঠিত দল ‘তৃণমূল বিএনপি’; যার নেতৃত্বে আছেন সাবেক বিএনপি নেতা শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমূর আলম খন্দকার। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার বিএনপি থেকে পদত্যাগ করার কথা ছিল না। কিন্তু তাঁকে যেভাবে অপদস্থ করা হয়েছে, এ ছাড়া তাঁর কোনো উপায় ছিল বলে মনে হয় না।

ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা কি খুব বড় কোনো অপরাধ করেছিলেন? মনে হয় না। কিন্তু এরচেয়ে অনেক বড় অপরাধ করেও অনেকে এখন বিএনপির বড় বড় পদে শাহেনশাহ্র মতো বসে আছেন। ওয়ান-ইলেভেনের কথা তো কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। তৎকালীন মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে সংস্কারের নামে বিএনপিতে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে যে ‘ক্যু’ করার অপচেষ্টা হয়েছিল, তার অন্যতম বীর সেনানী আজ দলটির মিডিয়া সেলের প্রধান। সে সময় জেনারেল মইন উ আহমদের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে খালেদা জিয়াকে সরিয়ে যারা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও অস্থায়ী মহাসচিব হওয়ার পাঁয়তারা করেছিলেন, তারা পরে দলে বহাল তবিয়তে ছিলেন এবং এখনো আছেন। কারও কারও প্রমোশনও হয়েছে। মান্নান ভূঁইয়ার সংস্কার প্রস্তাবের কপি ম্যাডাম জিয়াকে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন যিনি, যাকে তিনি বাসায় ঢুকতে দেননি, সেই ব্যক্তিটি এখন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক। বিএনপি অফিসের তালা ভেঙে দখলে নিয়েছিলেন যারা, তারা এখন দলটির দণ্ডমুণ্ডের কর্তা, নীতিনির্ধারক। আর যারা সে দুঃসময়ে মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের পাশে থেকে জেল-জুলুমের ঝুঁকি নিয়ে বেগম জিয়া ও দলের পক্ষে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন, হাতে গোনা দু-একজন ছাড়া সবাই আজ অবহেলিত, বঞ্চিত, দল থেকে নির্বাসিত। তাদের সে অবদানের কোনো স্বীকৃতি বিএনপি দেয়নি। দুঃসময়ের বন্ধুকে ছুড়ে ফেলে শত্রুকে কোলে তুলে নেওয়ার প্রবণতা কখনো ভালো ফল বয়ে আনে না। কথায় আছে অন্ধ যখন দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়, প্রথমেই সে হাতের লাঠিটি ছুড়ে ফেলে দেয়। ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী বিএনপি যেন তা-ই করেছে; যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ আমি স্বয়ং। ওয়ান-ইলেভেনের সময় খালেদা জিয়ার বিবৃতি স্বাক্ষর করার কেউ ছিল না। তাঁর ‘সাবেক সহকারী প্রেস সচিব’ পরিচয়ে ওইসব বিবৃতিতে আমিই স্বাক্ষর করেছি। ম্যাডাম জেল থেকে বেরিয়ে আসার পর মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সুপারিশে আমাকে সহ-প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু ২০০৯ সালের কাউন্সিলের পর আমাকে সদস্যও রাখা হয়নি। আমার কোনো অপরাধ ছিল না। ম্যাডামের দুই স্বঘোষিত ব্যক্তিগত কর্মকর্তার রোষানলে পড়ে আমার রাজনৈতিক ভাগ্য জ্বলেপুড়ে খাক। এখন বিএনপির সাংগঠনিক দুর্বলতা, ভুল সিদ্ধান্ত, নেতাদের নানা ধরনের বাণিজ্য ইত্যাদি পত্রিকায় আমার কলামে তুলে ধরায় দলটির কেউ কেউ আমাকে বিএনপির শত্রু বলে চিহ্নিত করার প্রয়াস পান। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। আমি ছিলাম বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন কর্মী। একটি কথা আমি বলে থাকি- বিএনপি যদি একটি সুউচ্চ ইমারত হয়, তাহলে জিয়াউর ররহমান সেটার মূল স্থপতি। আর আমরা নির্মাণ শ্রমিক। একটি একটি করে ইট গেঁথে এই ইমারতটি আমরা গড়ে তুলেছি। তখন এটা ছিল আমাদের মানে দলের প্রতিটি নেতা-কর্মীর সম্পদ। এখন আর তা নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দল তো কারও একার সম্পত্তি হতে পারে না।

বর্তমানে বিএনপিতে চলছে তুঘলকি কাণ্ড। এতে কেউ উঠে যাচ্ছেন সপ্তাসমানে, আর কেউ হচ্ছেন পপাৎ ধরণীতল। এখন আর দলটিতে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, দলের প্রতি অবদানের কোনো মূল্য নেই। আর্থিক যোগ্যতাই এখন সবচেয়ে বড় যোগ্যতা। এ যোগ্যতার বলে টাউট-বাটপার, অনৈতিক পথে ধনী হওয়া ব্যক্তি, রাজনীতি সম্বন্ধে অজ্ঞ-মূর্খরা কল্কে পাচ্ছে। টাকা হলেই দলের বড় বড় পদ, নির্বাচনে মনোনয়ন সবকিছু বাগিয়ে নেওয়া যায়। যে কারণে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের পদাবনতি হয়, খুলনার নজরুল ইসলাম মঞ্জু, রাজশাহীর মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলকে দেওয়া হয় অব্যাহতি, সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ হন বহিষ্কার। হাইকমান্ডকে পরামর্শ দিতে গিয়ে চরম অপদস্থ হতে হয়েছে সদ্যপ্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে।

বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ করার কথা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু ক্রমশ দলটি আরও বিভক্ত হচ্ছে। সবিস্তারে লিখতে গেলে এই কলামের পাঁচ কিস্তিতেও কুলাবে না। দুয়েকটি উদাহরণ দিই। চাঁদপুরের কচুয়া দুই ভাগে বিভক্ত। হাই কমান্ড এহছানুল হক মিলনের জায়গায় যাকে প্রতিস্থাপন করতে চাচ্ছে তার ন্যূনতম গ্রহণযোগ্যতা দলের সিংহ ভাগ নেতা-কর্মী ও জনগণের কাছে নেই। একই অবস্থা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। সেখানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এক কর্মচারীর ভাইকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে এমন একজনকে জেলা কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে, যার পেছনে কোনো কর্মী নেই। কর্মীর অভাবে তিনি জেলা শহরে কর্মসূচি পালন করতে পারেন না। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে একজনকে আগাম প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি দলকে নিজের মতো করে সাজাতে গিয়ে এলোমেলো করে ফেলছেন। দলের নিষ্ঠাবান ত্যাগী নেতা-কর্মীরা সেখানে বঞ্চিত। তার গুডবুকে না থাকলে কমিটিতে কেউ ঠাঁই পায় না। কথা বললেই নাকি দেওয়া হয় বহিষ্কারের হুমকি। এমন অবস্থা প্রায় প্রতিটি এলাকায়। দলের অভ্যন্তরে এমন অগোছালো অবস্থা রেখে আন্দোলন কিংবা নির্বাচনে সাফল্য অর্জন যে দুরূহ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সমস্যা হলো এসব বলতে গেলেই তাকে ‘বিএনপির শত্রু’ আখ্যায়িত করা হয়। তাই এখন আর কেউ এসব নিয়ে কিছু বলতে চান না। কারণ যেচে অপদস্থ হতে কে চায়?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা