শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

যে কাজটি বিএনপি খুব ভালো পারে

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যে কাজটি বিএনপি খুব ভালো পারে

একজন উচ্চপদস্থ সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, যিনি বিএনপির একজন শুভাকাক্সক্ষী, আলাপ প্রসঙ্গে একদিন বলছিলেন, ‘বিএনপি হয়তো অনেক কাজই ঠিকমতো করতে পারে না, তবে একটি কাজ খুব ভালোভাবে করতে পারে, যেটা বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের আর কোনো রাজনৈতিক দল অত ভালোভাবে করতে পারে কি না আমার জানা নেই।’ জিজ্ঞেস করলাম, কোন কাজটা? বললেন, ‘বন্ধুকে শত্রু বানানো’। ভদ্রলোকের এ উক্তিটি নিয়ে পরে অনেক ভেবেছি। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আজ পর্যন্ত বিএনপিতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা পর্যালোচনা করে মনে হয়েছে, তিনি একটি নির্মম সত্য কথা বলেছেন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে সুদীর্ঘ আটত্রিশ বছর দলটির সঙ্গে সম্পর্ক থাকার সুবাদে এবং বর্তমানে বাইরে থেকে যা দেখছি, তাতে এ প্রতীতি জন্মেছে যে, দলটি বন্ধু বাড়ানোর চেয়ে শত্রু বৃদ্ধিতেই বোধকরি পারঙ্গম। এটা অনেকেই বলে থাকেন, বিএনপি সব সময় শত্রু-মিত্র চিনতে ভুল করে। দলটি শত্রুকে সাদরে কোলে নেয়, মিত্রকে দেয় দূরে ঠেলে। স্বার্থের কারণে যারা দলের সঙ্গে বেইমানি কিংবা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে তাদের দল থেকে বহিষ্কার করার বিষয়ে কারও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কিন্তু একেবারে বিনা দোষে দলের শক্তিধর কোনো নেতা চক্রের রোষানলে পড়ে যখন কাউকে বহিষ্কারের গিলোটিনে রাজনৈতিক জীবন বিসর্জন দিতে হয়, কথা ওঠে তখনই। বিএনপিতে এ পর্যন্ত এমন পরিণতি বরণ করতে হয়েছে বহু নেতা-কর্মীকে। আবার অনেক নেতা দলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেও পরে আবার ‘সসম্মানে’ ঠাঁই পেয়েছেন। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও কে এম ওবায়দুর রহমান এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এরা দুজনই দল থেকে বহিষ্কার হয়ে ফেরত এসে স্থায়ী কমিটির সদস্য পদ পেয়েছিলেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য মরহুম সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী একবার বহিষ্কার হওয়ার পরে বলেছিলেন, বিএনপিতে কয়েকবার বহিষ্কার আর আবিষ্কার না হলে বড় নেতা হওয়া যায় না। কথাটা একেবারে বেঠিক ছিল না। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তারপরই দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য হয়েছিলেন। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার রাজনীতির শুরু প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। ছিলেন বিএনপির ১১ সদস্যের প্রথম স্থায়ী কমিটির সদস্য। ব্যারিস্টার হুদা একাধিকবার বহিষ্কারের শিকার হয়েছেন। প্রথমবার বহিষ্কার হন খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভা থেকে, ১৯৯৫ সালে। সে সময় আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন করছিল। বিএনপি সংবিধানের দোহাই দিয়ে সে দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছিল। তখন একদিন নাজমুল হুদা গণমাধ্যমে অভিমত পেশ করেন, সুপ্রিম কোর্টের অ্যাপিলেট ডিভিশনের একজন সিনিয়র বিচারপতির নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকার গঠন করা সম্ভব। দলীয় স্ট্র্যাটেজির বাইরে প্রকাশ্যে কথা বলায় তাকে মন্ত্রিত্ব হারাতে হয়। যদিও বিএনপি শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল এবং তা প্রায় নাজমুল হুদার ফর্মুলার কাছাকাছি। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা দ্বিতীয়বার বহিষ্কার হন দল থেকে ২০১০ সালের ২১ নভেম্বর। সেবার তাঁর অপরাধ ছিল দলের চেয়ারপারসন সম্পর্কে কথিত ‘কটূক্তি’। সংবাদমাধ্যমে তিনি বলেছিলেন, যেখানে আমাদের দেশের দুই নেত্রীর মধ্যে ব্যক্তিগত সম্পর্ক নাই, কেউ কারও মুখ দেখেন না, সেখানে এসব ঈদ আর নববর্ষের কার্ড বিনিময় স্রেফ ‘হিপোক্রেসি’। হুদা সাহেব কটাক্ষ করেছিলেন দুই নেত্রীকে। কিন্তু শাস্তির খড়গ নেমে এলো নিজ দলের কাছ থেকে। তিনি বহিষ্কার হলেন। তবে মাত্র পাঁচ মাস পরে ২০১১ সালের ৫ এপ্রিল তিনি আবার বিএনপিতে ‘আবিষ্কার’ হলেন। অর্থাৎ তাঁর সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়া হলো। অবশ্য নাজমুল হুদাকে দলে ফিরিয়ে নেওয়ার নেপথ্যে একটি কারণ ছিল। সেবার সুপ্রিম কোর্ট বার সমিতির নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে একটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তুতি নিয়েছিল। তাঁর এই তৎপরতায় প্রমাদ গুনছিল বিএনপি। ভরাডুবির হাত থেকে দলীয় প্যানেলকে রক্ষা করতে হুদা সাহেবের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ব্যারিস্টার হুদা যোগ দেওয়ায় সেবার বার সমিতিতে বিএনপি প্যানেল বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করে।

সে রাতে টেলিভিশনে নাজমুল হুদার সদস্যপদ ফিরিয়ে দেওয়ার খবর শুনে পরদিন সকালে ফোন করলাম তাঁকে। বললাম, আপনাকে অভিনন্দন এ জন্য যে, আপনি ক্ষমা চেয়ে দলে ফেরত যাননি, বরং দল তার প্রয়োজনে আপনাকে ডেকে নিয়ে সদস্য পদ ফিরিয়ে দিয়েছে। তাঁকে বললাম, ঢাকা জেলা সভাপতি পদ তো আর পাবেন না, কারণ ওটা আবদুল মান্নান সাহেবকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ার চিঠি নিয়ে ওই অফিস থেকে বেরিয়েছেন তো? হুদা ভাই বিএনপি চেয়ারপারসনের একজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করে বললেন, ‘সে বলেছে, ওই চিঠি পরে পাঠিয়ে দেবে’। আমি বললাম, ভাই আপনি আমার চেয়ে অনেক সিনিয়র, অভিজ্ঞতাও বেশি। বিএনপিকে তো আমার চেয়ে আপনার ভালো চেনার কথা। লিখে রাখেন ওই চিঠি আপনি আর কোনো দিন পাবেন না। কারণ, নামের শেষে ‘বিশ্বাস’ থাকলেই সবাইকে বিশ্বাস করা যায় না। বিস্ময়ভরা কণ্ঠে হুদা ভাই বললেন, ‘বল কী! এবার বোধহয় এমনটি হবে না’। কিন্তু নাজমুল হুদা সে চিঠি আর পাননি। বিএনপি সে দিন নাজমুল হুদার সঙ্গে যে আচরণ করেছে, তাকে শুধু ‘কাজের বেলায় কাজি, কাজ ফুরালে পাঁজি’ প্রবাদের সঙ্গেই তুলনা করা যায়। ব্যর্থ বিষণ্ন নাজমুল হুদা অবশেষে ২০১২ সালের ৬ জুন বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে নতুন দল গঠন করেন। তাঁর সর্বশেষ প্রতিষ্ঠিত দল ‘তৃণমূল বিএনপি’; যার নেতৃত্বে আছেন সাবেক বিএনপি নেতা শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমূর আলম খন্দকার। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার বিএনপি থেকে পদত্যাগ করার কথা ছিল না। কিন্তু তাঁকে যেভাবে অপদস্থ করা হয়েছে, এ ছাড়া তাঁর কোনো উপায় ছিল বলে মনে হয় না।

ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা কি খুব বড় কোনো অপরাধ করেছিলেন? মনে হয় না। কিন্তু এরচেয়ে অনেক বড় অপরাধ করেও অনেকে এখন বিএনপির বড় বড় পদে শাহেনশাহ্র মতো বসে আছেন। ওয়ান-ইলেভেনের কথা তো কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। তৎকালীন মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে সংস্কারের নামে বিএনপিতে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে যে ‘ক্যু’ করার অপচেষ্টা হয়েছিল, তার অন্যতম বীর সেনানী আজ দলটির মিডিয়া সেলের প্রধান। সে সময় জেনারেল মইন উ আহমদের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে খালেদা জিয়াকে সরিয়ে যারা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও অস্থায়ী মহাসচিব হওয়ার পাঁয়তারা করেছিলেন, তারা পরে দলে বহাল তবিয়তে ছিলেন এবং এখনো আছেন। কারও কারও প্রমোশনও হয়েছে। মান্নান ভূঁইয়ার সংস্কার প্রস্তাবের কপি ম্যাডাম জিয়াকে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন যিনি, যাকে তিনি বাসায় ঢুকতে দেননি, সেই ব্যক্তিটি এখন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক। বিএনপি অফিসের তালা ভেঙে দখলে নিয়েছিলেন যারা, তারা এখন দলটির দণ্ডমুণ্ডের কর্তা, নীতিনির্ধারক। আর যারা সে দুঃসময়ে মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের পাশে থেকে জেল-জুলুমের ঝুঁকি নিয়ে বেগম জিয়া ও দলের পক্ষে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন, হাতে গোনা দু-একজন ছাড়া সবাই আজ অবহেলিত, বঞ্চিত, দল থেকে নির্বাসিত। তাদের সে অবদানের কোনো স্বীকৃতি বিএনপি দেয়নি। দুঃসময়ের বন্ধুকে ছুড়ে ফেলে শত্রুকে কোলে তুলে নেওয়ার প্রবণতা কখনো ভালো ফল বয়ে আনে না। কথায় আছে অন্ধ যখন দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়, প্রথমেই সে হাতের লাঠিটি ছুড়ে ফেলে দেয়। ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী বিএনপি যেন তা-ই করেছে; যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ আমি স্বয়ং। ওয়ান-ইলেভেনের সময় খালেদা জিয়ার বিবৃতি স্বাক্ষর করার কেউ ছিল না। তাঁর ‘সাবেক সহকারী প্রেস সচিব’ পরিচয়ে ওইসব বিবৃতিতে আমিই স্বাক্ষর করেছি। ম্যাডাম জেল থেকে বেরিয়ে আসার পর মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সুপারিশে আমাকে সহ-প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু ২০০৯ সালের কাউন্সিলের পর আমাকে সদস্যও রাখা হয়নি। আমার কোনো অপরাধ ছিল না। ম্যাডামের দুই স্বঘোষিত ব্যক্তিগত কর্মকর্তার রোষানলে পড়ে আমার রাজনৈতিক ভাগ্য জ্বলেপুড়ে খাক। এখন বিএনপির সাংগঠনিক দুর্বলতা, ভুল সিদ্ধান্ত, নেতাদের নানা ধরনের বাণিজ্য ইত্যাদি পত্রিকায় আমার কলামে তুলে ধরায় দলটির কেউ কেউ আমাকে বিএনপির শত্রু বলে চিহ্নিত করার প্রয়াস পান। অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। আমি ছিলাম বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন কর্মী। একটি কথা আমি বলে থাকি- বিএনপি যদি একটি সুউচ্চ ইমারত হয়, তাহলে জিয়াউর ররহমান সেটার মূল স্থপতি। আর আমরা নির্মাণ শ্রমিক। একটি একটি করে ইট গেঁথে এই ইমারতটি আমরা গড়ে তুলেছি। তখন এটা ছিল আমাদের মানে দলের প্রতিটি নেতা-কর্মীর সম্পদ। এখন আর তা নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দল তো কারও একার সম্পত্তি হতে পারে না।

বর্তমানে বিএনপিতে চলছে তুঘলকি কাণ্ড। এতে কেউ উঠে যাচ্ছেন সপ্তাসমানে, আর কেউ হচ্ছেন পপাৎ ধরণীতল। এখন আর দলটিতে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, দলের প্রতি অবদানের কোনো মূল্য নেই। আর্থিক যোগ্যতাই এখন সবচেয়ে বড় যোগ্যতা। এ যোগ্যতার বলে টাউট-বাটপার, অনৈতিক পথে ধনী হওয়া ব্যক্তি, রাজনীতি সম্বন্ধে অজ্ঞ-মূর্খরা কল্কে পাচ্ছে। টাকা হলেই দলের বড় বড় পদ, নির্বাচনে মনোনয়ন সবকিছু বাগিয়ে নেওয়া যায়। যে কারণে সাবেক প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের পদাবনতি হয়, খুলনার নজরুল ইসলাম মঞ্জু, রাজশাহীর মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলকে দেওয়া হয় অব্যাহতি, সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ হন বহিষ্কার। হাইকমান্ডকে পরামর্শ দিতে গিয়ে চরম অপদস্থ হতে হয়েছে সদ্যপ্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে।

বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ করার কথা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু ক্রমশ দলটি আরও বিভক্ত হচ্ছে। সবিস্তারে লিখতে গেলে এই কলামের পাঁচ কিস্তিতেও কুলাবে না। দুয়েকটি উদাহরণ দিই। চাঁদপুরের কচুয়া দুই ভাগে বিভক্ত। হাই কমান্ড এহছানুল হক মিলনের জায়গায় যাকে প্রতিস্থাপন করতে চাচ্ছে তার ন্যূনতম গ্রহণযোগ্যতা দলের সিংহ ভাগ নেতা-কর্মী ও জনগণের কাছে নেই। একই অবস্থা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। সেখানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এক কর্মচারীর ভাইকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে এমন একজনকে জেলা কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে, যার পেছনে কোনো কর্মী নেই। কর্মীর অভাবে তিনি জেলা শহরে কর্মসূচি পালন করতে পারেন না। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে একজনকে আগাম প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি দলকে নিজের মতো করে সাজাতে গিয়ে এলোমেলো করে ফেলছেন। দলের নিষ্ঠাবান ত্যাগী নেতা-কর্মীরা সেখানে বঞ্চিত। তার গুডবুকে না থাকলে কমিটিতে কেউ ঠাঁই পায় না। কথা বললেই নাকি দেওয়া হয় বহিষ্কারের হুমকি। এমন অবস্থা প্রায় প্রতিটি এলাকায়। দলের অভ্যন্তরে এমন অগোছালো অবস্থা রেখে আন্দোলন কিংবা নির্বাচনে সাফল্য অর্জন যে দুরূহ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সমস্যা হলো এসব বলতে গেলেই তাকে ‘বিএনপির শত্রু’ আখ্যায়িত করা হয়। তাই এখন আর কেউ এসব নিয়ে কিছু বলতে চান না। কারণ যেচে অপদস্থ হতে কে চায়?

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে