শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩

ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

ভারতের পাঁচ অঙ্গরাজ্যে বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই পাঁচ রাজ্য হলো- রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও মিজোরাম। দিল্লির নির্বাচন সদনে সাংবাদিক বৈঠক করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। রাজ্যগুলোর মধ্যে মিজোরাম বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৭ ডিসেম্বর। বাকি রাজ্যগুলোতে বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে জানুয়ারিতে।

মধ্যপ্রদেশে এক দফায় ভোট হতে চলেছে ১৭ নভেম্বর। রাজস্থানের সবকটি বিধানসভায় ভোট হবে এক দফাতেই ২৩ নভেম্বরে। তেলেঙ্গানায় ভোট হবে ৩০ নভেম্বর। মিজোরামেও এক দফায় ভোট  হবে ৭ নভেম্বর এবং ১৭ নভেম্বর। সব রাজ্যের ভোটের ফল ঘোষণা হবে ৩ ডিসেম্বর। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে ভোট প্রক্রিয়া। কংগ্রেস, বিজেপিসহ প্রতিটি দলই পাঁচ রাজ্যের এ ভোটকে লোকসভা নির্বাচনের আগে সেমিফাইনাল ধরে নিয়ে এগোচ্ছে। ভোটের ফল যা-ই হোক, তা লোকসভা ভোটের ফলকে প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।

নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পাঁচ রাজ্যের মোট ৬৭৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। এবার নতুন ভোটারের সংখ্যা ৬০ লাখ। মোট ভোটারের সংখ্যা ১৬.১ কোটি। কমিশনার জানিয়েছেন, পাঁচ রাজ্যেই নারী-পুরুষ লিঙ্গ অনুপাত ক্রমশ উন্নত হচ্ছে। পাঁচ রাজ্যের প্রতিটিতে কজন মহিলা প্রার্থী রয়েছেন, তা-ও উল্লেখ করা হয়েছে সাংবাদিক বৈঠকে। নির্বাচনি প্রস্তুতির অঙ্গ হিসেবে পাঁচটি রাজ্যে গিয়েই ভোট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। বেড়েছে ভোট কেন্দ্রের সংখ্যাও। মিজোরামের থাকছে ১,২৭৬টি ভোট কেন্দ্র। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং তেলেঙ্গানায় ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা যথাক্রমে ২৪, ১০৯, ৬৪, ৫২৩, ৫১, ৭৫৬, ৩৫, ৩৫৬।

২০১৮ সালে ছত্তিশগড়ে দুই দফায় এবং বাকি চার রাজ্যে এক দফায় ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ৯০ বিধানসভা আসনের ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার মাওবাদী উপদ্রুত ১৮টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ১২ নভেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার ৭২টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ২০ নভেম্বর। মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামে একই দিনে ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২৩০টি আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার ভোট হয়েছিল ২৮ নভেম্বর। ওই দিন ৪০ আসনের মিজোরামেও ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণও হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণ হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। বর্তমানে ছত্তিশগড় এবং রাজস্থানে কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দুই রাজ্যেই বিজেপির সঙ্গে তাদের সরাসরি লড়াই। ২০১৮-এর বিধানসভা ভোটে জিতে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করলেও দেড় বছরের মাথাতেই জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডের সাহায্যে দুই ডজন বিধায়ক ভাঙিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের সরকারের পতন ঘটিয়েছিল বিজেপি। তেলেঙ্গানায় ক্ষমতায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)। সেখানে এবার ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং বিজেপির ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা। অন্যদিকে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মিজোরামে মূল লড়াই ক্ষমতাসীন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের (এমএলএফ) সঙ্গে কংগ্রেসের। ভারত ও বাংলাদেশে নির্বাচনি ঘণ্টা বেজে উঠেছে একই সময়ে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন ৩ অথবা ৪ জানুয়ারি নির্বাচন হতে পারে। বিস্তারিত নির্বাচনি নির্ঘণ্ট এখনো ঘোষণা করা হয়নি। ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই সাংবিধানিক সংকট প্রকাশ্যে এসে গেছে। মোদি, অমিত শাহ এবং আরএসএস প্রধান ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে সাংবিধানিক কাঠামো আছে তা বদল করবেন। তার কারণ কী? এবার খুলেই বলা যাক। তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের পদ্ধতি হলো প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটি তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করবেন। ইতোমধ্যে লোকসভায় আইন পাস না করিয়ে এ কমিটি থেকে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বাদ দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। সঙ্গে সঙ্গে বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন আর তারই প্রতিবাদে অধীর চৌধুরী বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- আমি কমিটিতে আসব না। এটা কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটের সিদ্ধান্ত। বর্তমান লোকসভার মেয়াদ আগামী বছরের এপ্রিলে শেষ হবে। তার আগেই নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

মোদি সরকার চাইছে প্রধান বিচারপতিকে বাদ দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একজন মন্ত্রীকে আনতে। অথচ মোদি আরএসএস ও বিজেপি দল নির্বাচনি প্রচার শুরু করে দিয়েছে। যে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে সেগুলো হলো হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও রাজস্থানে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের মুখপাত্র হিসেবে রাহুল গান্ধী নির্বাচনি প্রচারণায় দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন এই পাঁচটি রাজ্যে কংগ্রেসই জিতবে। কারণ এখানে কোনো আঞ্চলিক দল নেই।

রাজস্থানে বর্তমানে কংগ্রেস সরকার ছত্তিশগড়েও তাই। বাকি তিনটি রাজ্যে পাঁচ বছর আগে বিপুল ভোটে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকার গঠন করলেও বিজেপি কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিধায়ক কিনে নিয়ে কংগ্রেসকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং সরকার গঠন করে। একই কায়দায় কর্ণাটকে বিধায়ক কিনে নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। কয়েক মাস আগে পুনর্নির্বাচনে কংগ্রেস বিপুল ভোটে জিতে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপির ভরাডুবি ঘটিয়ে।

মধ্যপ্রদেশে বিজেপির অবস্থা খুবই করুণ। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কমলনাথ যাকে বিজেপি ১৯ জন বিধায়ককে কিনে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল তিনি মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন পারলে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানিকে গ্রেফতার করুন, কারণ তিনি ৫০ শতাংশ ঘুষ চালু করে দিয়েছেন। মধ্যপ্রদেশসহ পাঁচ রাজ্যে এখন নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু বিজেপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করতে শুরু করেছে। যদিও তাদের কোনো ইশতেহার নেই।

পশ্চিমবঙ্গে আরএসএসের কোনো শাখা সংগঠন ছিল না। কিন্তু আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবৈত সরাসরি স্বীকার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জন্য তারা প্রায় ১২০০ শিবির করতে পেরেছেন। প্রতিটি শিবিরে ১১০৪ থেকে ১২০০ অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক আছে। তারা ঘুরে ঘুরে নির্বাচনি প্রচার-প্রচারান্তে পশ্চিমবঙ্গজুড়ে সীমান্তঘেঁষা গ্রামগুলোতে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। তার ফলে পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। সেদিকে মমতার কোনো নজর নেই। তার একমাত্র লক্ষ্য কী করে ক্ষমতায় টিকে থাকবেন এবং পরিবারের লোকদের তদন্তের মুখোমুখি যাতে হতে না হয় তা দেখা। বিশেষ করে তার ভ্রাতুষ্পুুত্র অভিষেক ব্যানার্জি যার নামে কয়লা, বালিগঞ্জ নিয়োগ দুর্নীতিসহ প্রায় ৮-১০টি বড় মামলা আছে যিনি প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মালিক তাকে বাঁচাতে মমতা আরএসএস এবং বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন।

সম্প্রতি ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল বিজেপি নেতা তথাগত রায় জানিয়েছেন, বিজেপি ও তৃণমূলের এলাকায় তলায় তলায় সেটিং আছে। এ বিষয়ে তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন দাদা ও দিদিকে। দিল্লি থেকে প্রচার করা সর্বভারতীয় চ্যানেলের টকশোতে দেশের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং দেশের বর্তমান অবস্থা যারা ওয়াকিবহাল তারাও এই সেটিংয়ের কথা বলছেন। একদিকে তারা কট্টর হিন্দুত্ববাদী অন্যদিকে তারা জামায়াতকেও সমর্থন করছেন, যেটা পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের পক্ষে একটা বিরাট অশোভন সংকেত। তাদের বক্তব্য সাধারণ মানুষের মতোই।

১০ বছর আগে ২০১৪ সালে মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বছরে ২ কোটি চাকরি হবে। সে হিসাবে ২০ কোটি তো দূরের কথা ২০ হাজার চাকরিও হয়নি। অথচ নিজের প্রচারের জন্য তিনি বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলিঙ্গন করেন। বিশেষজ্ঞদের একশ্রেণির লোক টিভির টকশোতে বলছেন, স্বামীজিকে উদ্ধৃত করে চালাকি দ্বারা মহৎ কার্য হয় না। অথচ মোদি ও মমতা ১৪০ কোটি লোককে ধাপ্পাবাজি দিচ্ছেন। বিভিন্ন টকশোতে বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ মানুষও বলছেন, পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন সেমিফাইনাল আর ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচন ফাইনাল। দেশবাসী এখন সেদিকেই তাকিয়ে। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী প্রায় সাড়ে ৯ মাস ৩৫০০ কিলোমিটার যে নেতা জনসংযোগ যাত্রা করে সাধারণ মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছেন-সেই রাহুল গান্ধীর দেখাদেখি বিজেপির আঞ্চলিক নেতারাও ভাবছেন এরকম পদযাত্রা করবেন। কিন্তু তারা কোথায় করবেন, কখন করবেন কেউ জানেন না। রাহুল গান্ধীর এই পদযাত্রার ফলেই কর্ণাটক ও হিমাচল প্রদেশে বিপুল জয় সম্ভব হয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। তাদের মতে, ভারতের রাজনীতিতে পরিবর্তন অনিবার্য হয়ে উঠছে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা