শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩

ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

ভারতের পাঁচ অঙ্গরাজ্যে বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই পাঁচ রাজ্য হলো- রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও মিজোরাম। দিল্লির নির্বাচন সদনে সাংবাদিক বৈঠক করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। রাজ্যগুলোর মধ্যে মিজোরাম বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৭ ডিসেম্বর। বাকি রাজ্যগুলোতে বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে জানুয়ারিতে।

মধ্যপ্রদেশে এক দফায় ভোট হতে চলেছে ১৭ নভেম্বর। রাজস্থানের সবকটি বিধানসভায় ভোট হবে এক দফাতেই ২৩ নভেম্বরে। তেলেঙ্গানায় ভোট হবে ৩০ নভেম্বর। মিজোরামেও এক দফায় ভোট  হবে ৭ নভেম্বর এবং ১৭ নভেম্বর। সব রাজ্যের ভোটের ফল ঘোষণা হবে ৩ ডিসেম্বর। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে ভোট প্রক্রিয়া। কংগ্রেস, বিজেপিসহ প্রতিটি দলই পাঁচ রাজ্যের এ ভোটকে লোকসভা নির্বাচনের আগে সেমিফাইনাল ধরে নিয়ে এগোচ্ছে। ভোটের ফল যা-ই হোক, তা লোকসভা ভোটের ফলকে প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।

নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পাঁচ রাজ্যের মোট ৬৭৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। এবার নতুন ভোটারের সংখ্যা ৬০ লাখ। মোট ভোটারের সংখ্যা ১৬.১ কোটি। কমিশনার জানিয়েছেন, পাঁচ রাজ্যেই নারী-পুরুষ লিঙ্গ অনুপাত ক্রমশ উন্নত হচ্ছে। পাঁচ রাজ্যের প্রতিটিতে কজন মহিলা প্রার্থী রয়েছেন, তা-ও উল্লেখ করা হয়েছে সাংবাদিক বৈঠকে। নির্বাচনি প্রস্তুতির অঙ্গ হিসেবে পাঁচটি রাজ্যে গিয়েই ভোট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। বেড়েছে ভোট কেন্দ্রের সংখ্যাও। মিজোরামের থাকছে ১,২৭৬টি ভোট কেন্দ্র। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং তেলেঙ্গানায় ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা যথাক্রমে ২৪, ১০৯, ৬৪, ৫২৩, ৫১, ৭৫৬, ৩৫, ৩৫৬।

২০১৮ সালে ছত্তিশগড়ে দুই দফায় এবং বাকি চার রাজ্যে এক দফায় ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ৯০ বিধানসভা আসনের ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার মাওবাদী উপদ্রুত ১৮টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ১২ নভেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার ৭২টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ২০ নভেম্বর। মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামে একই দিনে ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২৩০টি আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার ভোট হয়েছিল ২৮ নভেম্বর। ওই দিন ৪০ আসনের মিজোরামেও ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণও হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণ হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। বর্তমানে ছত্তিশগড় এবং রাজস্থানে কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দুই রাজ্যেই বিজেপির সঙ্গে তাদের সরাসরি লড়াই। ২০১৮-এর বিধানসভা ভোটে জিতে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করলেও দেড় বছরের মাথাতেই জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডের সাহায্যে দুই ডজন বিধায়ক ভাঙিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের সরকারের পতন ঘটিয়েছিল বিজেপি। তেলেঙ্গানায় ক্ষমতায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)। সেখানে এবার ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং বিজেপির ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা। অন্যদিকে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মিজোরামে মূল লড়াই ক্ষমতাসীন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের (এমএলএফ) সঙ্গে কংগ্রেসের। ভারত ও বাংলাদেশে নির্বাচনি ঘণ্টা বেজে উঠেছে একই সময়ে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন ৩ অথবা ৪ জানুয়ারি নির্বাচন হতে পারে। বিস্তারিত নির্বাচনি নির্ঘণ্ট এখনো ঘোষণা করা হয়নি। ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই সাংবিধানিক সংকট প্রকাশ্যে এসে গেছে। মোদি, অমিত শাহ এবং আরএসএস প্রধান ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে সাংবিধানিক কাঠামো আছে তা বদল করবেন। তার কারণ কী? এবার খুলেই বলা যাক। তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের পদ্ধতি হলো প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটি তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করবেন। ইতোমধ্যে লোকসভায় আইন পাস না করিয়ে এ কমিটি থেকে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বাদ দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। সঙ্গে সঙ্গে বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন আর তারই প্রতিবাদে অধীর চৌধুরী বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- আমি কমিটিতে আসব না। এটা কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটের সিদ্ধান্ত। বর্তমান লোকসভার মেয়াদ আগামী বছরের এপ্রিলে শেষ হবে। তার আগেই নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

মোদি সরকার চাইছে প্রধান বিচারপতিকে বাদ দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একজন মন্ত্রীকে আনতে। অথচ মোদি আরএসএস ও বিজেপি দল নির্বাচনি প্রচার শুরু করে দিয়েছে। যে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে সেগুলো হলো হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও রাজস্থানে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের মুখপাত্র হিসেবে রাহুল গান্ধী নির্বাচনি প্রচারণায় দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন এই পাঁচটি রাজ্যে কংগ্রেসই জিতবে। কারণ এখানে কোনো আঞ্চলিক দল নেই।

রাজস্থানে বর্তমানে কংগ্রেস সরকার ছত্তিশগড়েও তাই। বাকি তিনটি রাজ্যে পাঁচ বছর আগে বিপুল ভোটে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকার গঠন করলেও বিজেপি কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিধায়ক কিনে নিয়ে কংগ্রেসকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং সরকার গঠন করে। একই কায়দায় কর্ণাটকে বিধায়ক কিনে নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। কয়েক মাস আগে পুনর্নির্বাচনে কংগ্রেস বিপুল ভোটে জিতে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপির ভরাডুবি ঘটিয়ে।

মধ্যপ্রদেশে বিজেপির অবস্থা খুবই করুণ। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কমলনাথ যাকে বিজেপি ১৯ জন বিধায়ককে কিনে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল তিনি মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন পারলে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানিকে গ্রেফতার করুন, কারণ তিনি ৫০ শতাংশ ঘুষ চালু করে দিয়েছেন। মধ্যপ্রদেশসহ পাঁচ রাজ্যে এখন নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু বিজেপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করতে শুরু করেছে। যদিও তাদের কোনো ইশতেহার নেই।

পশ্চিমবঙ্গে আরএসএসের কোনো শাখা সংগঠন ছিল না। কিন্তু আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবৈত সরাসরি স্বীকার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জন্য তারা প্রায় ১২০০ শিবির করতে পেরেছেন। প্রতিটি শিবিরে ১১০৪ থেকে ১২০০ অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক আছে। তারা ঘুরে ঘুরে নির্বাচনি প্রচার-প্রচারান্তে পশ্চিমবঙ্গজুড়ে সীমান্তঘেঁষা গ্রামগুলোতে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। তার ফলে পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। সেদিকে মমতার কোনো নজর নেই। তার একমাত্র লক্ষ্য কী করে ক্ষমতায় টিকে থাকবেন এবং পরিবারের লোকদের তদন্তের মুখোমুখি যাতে হতে না হয় তা দেখা। বিশেষ করে তার ভ্রাতুষ্পুুত্র অভিষেক ব্যানার্জি যার নামে কয়লা, বালিগঞ্জ নিয়োগ দুর্নীতিসহ প্রায় ৮-১০টি বড় মামলা আছে যিনি প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মালিক তাকে বাঁচাতে মমতা আরএসএস এবং বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন।

সম্প্রতি ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল বিজেপি নেতা তথাগত রায় জানিয়েছেন, বিজেপি ও তৃণমূলের এলাকায় তলায় তলায় সেটিং আছে। এ বিষয়ে তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন দাদা ও দিদিকে। দিল্লি থেকে প্রচার করা সর্বভারতীয় চ্যানেলের টকশোতে দেশের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং দেশের বর্তমান অবস্থা যারা ওয়াকিবহাল তারাও এই সেটিংয়ের কথা বলছেন। একদিকে তারা কট্টর হিন্দুত্ববাদী অন্যদিকে তারা জামায়াতকেও সমর্থন করছেন, যেটা পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের পক্ষে একটা বিরাট অশোভন সংকেত। তাদের বক্তব্য সাধারণ মানুষের মতোই।

১০ বছর আগে ২০১৪ সালে মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বছরে ২ কোটি চাকরি হবে। সে হিসাবে ২০ কোটি তো দূরের কথা ২০ হাজার চাকরিও হয়নি। অথচ নিজের প্রচারের জন্য তিনি বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলিঙ্গন করেন। বিশেষজ্ঞদের একশ্রেণির লোক টিভির টকশোতে বলছেন, স্বামীজিকে উদ্ধৃত করে চালাকি দ্বারা মহৎ কার্য হয় না। অথচ মোদি ও মমতা ১৪০ কোটি লোককে ধাপ্পাবাজি দিচ্ছেন। বিভিন্ন টকশোতে বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ মানুষও বলছেন, পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন সেমিফাইনাল আর ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচন ফাইনাল। দেশবাসী এখন সেদিকেই তাকিয়ে। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী প্রায় সাড়ে ৯ মাস ৩৫০০ কিলোমিটার যে নেতা জনসংযোগ যাত্রা করে সাধারণ মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছেন-সেই রাহুল গান্ধীর দেখাদেখি বিজেপির আঞ্চলিক নেতারাও ভাবছেন এরকম পদযাত্রা করবেন। কিন্তু তারা কোথায় করবেন, কখন করবেন কেউ জানেন না। রাহুল গান্ধীর এই পদযাত্রার ফলেই কর্ণাটক ও হিমাচল প্রদেশে বিপুল জয় সম্ভব হয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। তাদের মতে, ভারতের রাজনীতিতে পরিবর্তন অনিবার্য হয়ে উঠছে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন