শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩

ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

ভারতের পাঁচ অঙ্গরাজ্যে বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই পাঁচ রাজ্য হলো- রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও মিজোরাম। দিল্লির নির্বাচন সদনে সাংবাদিক বৈঠক করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। রাজ্যগুলোর মধ্যে মিজোরাম বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৭ ডিসেম্বর। বাকি রাজ্যগুলোতে বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে জানুয়ারিতে।

মধ্যপ্রদেশে এক দফায় ভোট হতে চলেছে ১৭ নভেম্বর। রাজস্থানের সবকটি বিধানসভায় ভোট হবে এক দফাতেই ২৩ নভেম্বরে। তেলেঙ্গানায় ভোট হবে ৩০ নভেম্বর। মিজোরামেও এক দফায় ভোট  হবে ৭ নভেম্বর এবং ১৭ নভেম্বর। সব রাজ্যের ভোটের ফল ঘোষণা হবে ৩ ডিসেম্বর। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে ভোট প্রক্রিয়া। কংগ্রেস, বিজেপিসহ প্রতিটি দলই পাঁচ রাজ্যের এ ভোটকে লোকসভা নির্বাচনের আগে সেমিফাইনাল ধরে নিয়ে এগোচ্ছে। ভোটের ফল যা-ই হোক, তা লোকসভা ভোটের ফলকে প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।

নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পাঁচ রাজ্যের মোট ৬৭৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। এবার নতুন ভোটারের সংখ্যা ৬০ লাখ। মোট ভোটারের সংখ্যা ১৬.১ কোটি। কমিশনার জানিয়েছেন, পাঁচ রাজ্যেই নারী-পুরুষ লিঙ্গ অনুপাত ক্রমশ উন্নত হচ্ছে। পাঁচ রাজ্যের প্রতিটিতে কজন মহিলা প্রার্থী রয়েছেন, তা-ও উল্লেখ করা হয়েছে সাংবাদিক বৈঠকে। নির্বাচনি প্রস্তুতির অঙ্গ হিসেবে পাঁচটি রাজ্যে গিয়েই ভোট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। বেড়েছে ভোট কেন্দ্রের সংখ্যাও। মিজোরামের থাকছে ১,২৭৬টি ভোট কেন্দ্র। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং তেলেঙ্গানায় ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা যথাক্রমে ২৪, ১০৯, ৬৪, ৫২৩, ৫১, ৭৫৬, ৩৫, ৩৫৬।

২০১৮ সালে ছত্তিশগড়ে দুই দফায় এবং বাকি চার রাজ্যে এক দফায় ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ৯০ বিধানসভা আসনের ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার মাওবাদী উপদ্রুত ১৮টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ১২ নভেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার ৭২টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ২০ নভেম্বর। মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামে একই দিনে ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২৩০টি আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার ভোট হয়েছিল ২৮ নভেম্বর। ওই দিন ৪০ আসনের মিজোরামেও ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণও হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণ হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। বর্তমানে ছত্তিশগড় এবং রাজস্থানে কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দুই রাজ্যেই বিজেপির সঙ্গে তাদের সরাসরি লড়াই। ২০১৮-এর বিধানসভা ভোটে জিতে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করলেও দেড় বছরের মাথাতেই জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডের সাহায্যে দুই ডজন বিধায়ক ভাঙিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের সরকারের পতন ঘটিয়েছিল বিজেপি। তেলেঙ্গানায় ক্ষমতায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)। সেখানে এবার ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং বিজেপির ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা। অন্যদিকে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মিজোরামে মূল লড়াই ক্ষমতাসীন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের (এমএলএফ) সঙ্গে কংগ্রেসের। ভারত ও বাংলাদেশে নির্বাচনি ঘণ্টা বেজে উঠেছে একই সময়ে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন ৩ অথবা ৪ জানুয়ারি নির্বাচন হতে পারে। বিস্তারিত নির্বাচনি নির্ঘণ্ট এখনো ঘোষণা করা হয়নি। ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই সাংবিধানিক সংকট প্রকাশ্যে এসে গেছে। মোদি, অমিত শাহ এবং আরএসএস প্রধান ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে সাংবিধানিক কাঠামো আছে তা বদল করবেন। তার কারণ কী? এবার খুলেই বলা যাক। তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের পদ্ধতি হলো প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটি তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করবেন। ইতোমধ্যে লোকসভায় আইন পাস না করিয়ে এ কমিটি থেকে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বাদ দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। সঙ্গে সঙ্গে বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন আর তারই প্রতিবাদে অধীর চৌধুরী বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- আমি কমিটিতে আসব না। এটা কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটের সিদ্ধান্ত। বর্তমান লোকসভার মেয়াদ আগামী বছরের এপ্রিলে শেষ হবে। তার আগেই নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

মোদি সরকার চাইছে প্রধান বিচারপতিকে বাদ দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একজন মন্ত্রীকে আনতে। অথচ মোদি আরএসএস ও বিজেপি দল নির্বাচনি প্রচার শুরু করে দিয়েছে। যে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে সেগুলো হলো হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও রাজস্থানে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের মুখপাত্র হিসেবে রাহুল গান্ধী নির্বাচনি প্রচারণায় দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন এই পাঁচটি রাজ্যে কংগ্রেসই জিতবে। কারণ এখানে কোনো আঞ্চলিক দল নেই।

রাজস্থানে বর্তমানে কংগ্রেস সরকার ছত্তিশগড়েও তাই। বাকি তিনটি রাজ্যে পাঁচ বছর আগে বিপুল ভোটে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকার গঠন করলেও বিজেপি কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিধায়ক কিনে নিয়ে কংগ্রেসকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং সরকার গঠন করে। একই কায়দায় কর্ণাটকে বিধায়ক কিনে নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। কয়েক মাস আগে পুনর্নির্বাচনে কংগ্রেস বিপুল ভোটে জিতে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপির ভরাডুবি ঘটিয়ে।

মধ্যপ্রদেশে বিজেপির অবস্থা খুবই করুণ। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কমলনাথ যাকে বিজেপি ১৯ জন বিধায়ককে কিনে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল তিনি মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন পারলে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানিকে গ্রেফতার করুন, কারণ তিনি ৫০ শতাংশ ঘুষ চালু করে দিয়েছেন। মধ্যপ্রদেশসহ পাঁচ রাজ্যে এখন নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু বিজেপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করতে শুরু করেছে। যদিও তাদের কোনো ইশতেহার নেই।

পশ্চিমবঙ্গে আরএসএসের কোনো শাখা সংগঠন ছিল না। কিন্তু আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবৈত সরাসরি স্বীকার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জন্য তারা প্রায় ১২০০ শিবির করতে পেরেছেন। প্রতিটি শিবিরে ১১০৪ থেকে ১২০০ অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক আছে। তারা ঘুরে ঘুরে নির্বাচনি প্রচার-প্রচারান্তে পশ্চিমবঙ্গজুড়ে সীমান্তঘেঁষা গ্রামগুলোতে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। তার ফলে পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। সেদিকে মমতার কোনো নজর নেই। তার একমাত্র লক্ষ্য কী করে ক্ষমতায় টিকে থাকবেন এবং পরিবারের লোকদের তদন্তের মুখোমুখি যাতে হতে না হয় তা দেখা। বিশেষ করে তার ভ্রাতুষ্পুুত্র অভিষেক ব্যানার্জি যার নামে কয়লা, বালিগঞ্জ নিয়োগ দুর্নীতিসহ প্রায় ৮-১০টি বড় মামলা আছে যিনি প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মালিক তাকে বাঁচাতে মমতা আরএসএস এবং বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন।

সম্প্রতি ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল বিজেপি নেতা তথাগত রায় জানিয়েছেন, বিজেপি ও তৃণমূলের এলাকায় তলায় তলায় সেটিং আছে। এ বিষয়ে তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন দাদা ও দিদিকে। দিল্লি থেকে প্রচার করা সর্বভারতীয় চ্যানেলের টকশোতে দেশের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং দেশের বর্তমান অবস্থা যারা ওয়াকিবহাল তারাও এই সেটিংয়ের কথা বলছেন। একদিকে তারা কট্টর হিন্দুত্ববাদী অন্যদিকে তারা জামায়াতকেও সমর্থন করছেন, যেটা পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের পক্ষে একটা বিরাট অশোভন সংকেত। তাদের বক্তব্য সাধারণ মানুষের মতোই।

১০ বছর আগে ২০১৪ সালে মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বছরে ২ কোটি চাকরি হবে। সে হিসাবে ২০ কোটি তো দূরের কথা ২০ হাজার চাকরিও হয়নি। অথচ নিজের প্রচারের জন্য তিনি বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলিঙ্গন করেন। বিশেষজ্ঞদের একশ্রেণির লোক টিভির টকশোতে বলছেন, স্বামীজিকে উদ্ধৃত করে চালাকি দ্বারা মহৎ কার্য হয় না। অথচ মোদি ও মমতা ১৪০ কোটি লোককে ধাপ্পাবাজি দিচ্ছেন। বিভিন্ন টকশোতে বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ মানুষও বলছেন, পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন সেমিফাইনাল আর ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচন ফাইনাল। দেশবাসী এখন সেদিকেই তাকিয়ে। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী প্রায় সাড়ে ৯ মাস ৩৫০০ কিলোমিটার যে নেতা জনসংযোগ যাত্রা করে সাধারণ মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছেন-সেই রাহুল গান্ধীর দেখাদেখি বিজেপির আঞ্চলিক নেতারাও ভাবছেন এরকম পদযাত্রা করবেন। কিন্তু তারা কোথায় করবেন, কখন করবেন কেউ জানেন না। রাহুল গান্ধীর এই পদযাত্রার ফলেই কর্ণাটক ও হিমাচল প্রদেশে বিপুল জয় সম্ভব হয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। তাদের মতে, ভারতের রাজনীতিতে পরিবর্তন অনিবার্য হয়ে উঠছে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা
যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি
পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম