শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩

ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের রাজনীতিতে কি পরিবর্তন আসছে?

ভারতের পাঁচ অঙ্গরাজ্যে বিধানসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই পাঁচ রাজ্য হলো- রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও মিজোরাম। দিল্লির নির্বাচন সদনে সাংবাদিক বৈঠক করে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছেন দেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। রাজ্যগুলোর মধ্যে মিজোরাম বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে ১৭ ডিসেম্বর। বাকি রাজ্যগুলোতে বিধানসভার মেয়াদ শেষ হবে জানুয়ারিতে।

মধ্যপ্রদেশে এক দফায় ভোট হতে চলেছে ১৭ নভেম্বর। রাজস্থানের সবকটি বিধানসভায় ভোট হবে এক দফাতেই ২৩ নভেম্বরে। তেলেঙ্গানায় ভোট হবে ৩০ নভেম্বর। মিজোরামেও এক দফায় ভোট  হবে ৭ নভেম্বর এবং ১৭ নভেম্বর। সব রাজ্যের ভোটের ফল ঘোষণা হবে ৩ ডিসেম্বর। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে ভোট প্রক্রিয়া। কংগ্রেস, বিজেপিসহ প্রতিটি দলই পাঁচ রাজ্যের এ ভোটকে লোকসভা নির্বাচনের আগে সেমিফাইনাল ধরে নিয়ে এগোচ্ছে। ভোটের ফল যা-ই হোক, তা লোকসভা ভোটের ফলকে প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।

নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পাঁচ রাজ্যের মোট ৬৭৯টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হবে। এবার নতুন ভোটারের সংখ্যা ৬০ লাখ। মোট ভোটারের সংখ্যা ১৬.১ কোটি। কমিশনার জানিয়েছেন, পাঁচ রাজ্যেই নারী-পুরুষ লিঙ্গ অনুপাত ক্রমশ উন্নত হচ্ছে। পাঁচ রাজ্যের প্রতিটিতে কজন মহিলা প্রার্থী রয়েছেন, তা-ও উল্লেখ করা হয়েছে সাংবাদিক বৈঠকে। নির্বাচনি প্রস্তুতির অঙ্গ হিসেবে পাঁচটি রাজ্যে গিয়েই ভোট প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। বেড়েছে ভোট কেন্দ্রের সংখ্যাও। মিজোরামের থাকছে ১,২৭৬টি ভোট কেন্দ্র। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং তেলেঙ্গানায় ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা যথাক্রমে ২৪, ১০৯, ৬৪, ৫২৩, ৫১, ৭৫৬, ৩৫, ৩৫৬।

২০১৮ সালে ছত্তিশগড়ে দুই দফায় এবং বাকি চার রাজ্যে এক দফায় ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ৯০ বিধানসভা আসনের ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার মাওবাদী উপদ্রুত ১৮টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ১২ নভেম্বর। আর দ্বিতীয় দফার ৭২টি আসনে নির্বাচন হয়েছিল ২০ নভেম্বর। মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামে একই দিনে ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছিল কমিশন। ২৩০টি আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার ভোট হয়েছিল ২৮ নভেম্বর। ওই দিন ৪০ আসনের মিজোরামেও ভোট গ্রহণ হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণও হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল। ২০১৮ সালে ২০০ বিধানসভা আসনের রাজস্থান এবং ১১৯ আসনের তেলেঙ্গানার ভোট গ্রহণ হয়েছিল একই দিনে ৭ ডিসেম্বর। পাঁচ রাজ্যেই ভোটগণনা হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। বর্তমানে ছত্তিশগড় এবং রাজস্থানে কংগ্রেস ক্ষমতায় রয়েছে। ওই দুই রাজ্যেই বিজেপির সঙ্গে তাদের সরাসরি লড়াই। ২০১৮-এর বিধানসভা ভোটে জিতে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করলেও দেড় বছরের মাথাতেই জ্যোতিরাদিত্য শিন্ডের সাহায্যে দুই ডজন বিধায়ক ভাঙিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের সরকারের পতন ঘটিয়েছিল বিজেপি। তেলেঙ্গানায় ক্ষমতায় রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)। সেখানে এবার ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে কংগ্রেস এবং বিজেপির ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা। অন্যদিকে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মিজোরামে মূল লড়াই ক্ষমতাসীন মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের (এমএলএফ) সঙ্গে কংগ্রেসের। ভারত ও বাংলাদেশে নির্বাচনি ঘণ্টা বেজে উঠেছে একই সময়ে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনার ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন ৩ অথবা ৪ জানুয়ারি নির্বাচন হতে পারে। বিস্তারিত নির্বাচনি নির্ঘণ্ট এখনো ঘোষণা করা হয়নি। ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই সাংবিধানিক সংকট প্রকাশ্যে এসে গেছে। মোদি, অমিত শাহ এবং আরএসএস প্রধান ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের যে সাংবিধানিক কাঠামো আছে তা বদল করবেন। তার কারণ কী? এবার খুলেই বলা যাক। তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের পদ্ধতি হলো প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত কমিটি তিনজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করবেন। ইতোমধ্যে লোকসভায় আইন পাস না করিয়ে এ কমিটি থেকে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে বাদ দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে। সঙ্গে সঙ্গে বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন আর তারই প্রতিবাদে অধীর চৌধুরী বিবৃতি দিয়ে বলেছেন- আমি কমিটিতে আসব না। এটা কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোটের সিদ্ধান্ত। বর্তমান লোকসভার মেয়াদ আগামী বছরের এপ্রিলে শেষ হবে। তার আগেই নির্বাচন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

মোদি সরকার চাইছে প্রধান বিচারপতিকে বাদ দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একজন মন্ত্রীকে আনতে। অথচ মোদি আরএসএস ও বিজেপি দল নির্বাচনি প্রচার শুরু করে দিয়েছে। যে পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে সেগুলো হলো হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা ও রাজস্থানে বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের মুখপাত্র হিসেবে রাহুল গান্ধী নির্বাচনি প্রচারণায় দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন এই পাঁচটি রাজ্যে কংগ্রেসই জিতবে। কারণ এখানে কোনো আঞ্চলিক দল নেই।

রাজস্থানে বর্তমানে কংগ্রেস সরকার ছত্তিশগড়েও তাই। বাকি তিনটি রাজ্যে পাঁচ বছর আগে বিপুল ভোটে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকার গঠন করলেও বিজেপি কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিধায়ক কিনে নিয়ে কংগ্রেসকে ক্ষমতাচ্যুত করে এবং সরকার গঠন করে। একই কায়দায় কর্ণাটকে বিধায়ক কিনে নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। কয়েক মাস আগে পুনর্নির্বাচনে কংগ্রেস বিপুল ভোটে জিতে ক্ষমতায় এসেছে বিজেপির ভরাডুবি ঘটিয়ে।

মধ্যপ্রদেশে বিজেপির অবস্থা খুবই করুণ। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কমলনাথ যাকে বিজেপি ১৯ জন বিধায়ককে কিনে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল তিনি মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন পারলে বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানিকে গ্রেফতার করুন, কারণ তিনি ৫০ শতাংশ ঘুষ চালু করে দিয়েছেন। মধ্যপ্রদেশসহ পাঁচ রাজ্যে এখন নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু বিজেপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করতে শুরু করেছে। যদিও তাদের কোনো ইশতেহার নেই।

পশ্চিমবঙ্গে আরএসএসের কোনো শাখা সংগঠন ছিল না। কিন্তু আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবৈত সরাসরি স্বীকার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জন্য তারা প্রায় ১২০০ শিবির করতে পেরেছেন। প্রতিটি শিবিরে ১১০৪ থেকে ১২০০ অস্ত্রসহ স্বেচ্ছাসেবক আছে। তারা ঘুরে ঘুরে নির্বাচনি প্রচার-প্রচারান্তে পশ্চিমবঙ্গজুড়ে সীমান্তঘেঁষা গ্রামগুলোতে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। তার ফলে পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। সেদিকে মমতার কোনো নজর নেই। তার একমাত্র লক্ষ্য কী করে ক্ষমতায় টিকে থাকবেন এবং পরিবারের লোকদের তদন্তের মুখোমুখি যাতে হতে না হয় তা দেখা। বিশেষ করে তার ভ্রাতুষ্পুুত্র অভিষেক ব্যানার্জি যার নামে কয়লা, বালিগঞ্জ নিয়োগ দুর্নীতিসহ প্রায় ৮-১০টি বড় মামলা আছে যিনি প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার মালিক তাকে বাঁচাতে মমতা আরএসএস এবং বিজেপির শরণাপন্ন হয়েছেন।

সম্প্রতি ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল বিজেপি নেতা তথাগত রায় জানিয়েছেন, বিজেপি ও তৃণমূলের এলাকায় তলায় তলায় সেটিং আছে। এ বিষয়ে তিনি সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন দাদা ও দিদিকে। দিল্লি থেকে প্রচার করা সর্বভারতীয় চ্যানেলের টকশোতে দেশের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ এবং দেশের বর্তমান অবস্থা যারা ওয়াকিবহাল তারাও এই সেটিংয়ের কথা বলছেন। একদিকে তারা কট্টর হিন্দুত্ববাদী অন্যদিকে তারা জামায়াতকেও সমর্থন করছেন, যেটা পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের পক্ষে একটা বিরাট অশোভন সংকেত। তাদের বক্তব্য সাধারণ মানুষের মতোই।

১০ বছর আগে ২০১৪ সালে মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বছরে ২ কোটি চাকরি হবে। সে হিসাবে ২০ কোটি তো দূরের কথা ২০ হাজার চাকরিও হয়নি। অথচ নিজের প্রচারের জন্য তিনি বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলিঙ্গন করেন। বিশেষজ্ঞদের একশ্রেণির লোক টিভির টকশোতে বলছেন, স্বামীজিকে উদ্ধৃত করে চালাকি দ্বারা মহৎ কার্য হয় না। অথচ মোদি ও মমতা ১৪০ কোটি লোককে ধাপ্পাবাজি দিচ্ছেন। বিভিন্ন টকশোতে বিশেষজ্ঞ এবং সাধারণ মানুষও বলছেন, পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন সেমিফাইনাল আর ’২৪-এর লোকসভা নির্বাচন ফাইনাল। দেশবাসী এখন সেদিকেই তাকিয়ে। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী প্রায় সাড়ে ৯ মাস ৩৫০০ কিলোমিটার যে নেতা জনসংযোগ যাত্রা করে সাধারণ মানুষের হৃদয় ছুঁয়েছেন-সেই রাহুল গান্ধীর দেখাদেখি বিজেপির আঞ্চলিক নেতারাও ভাবছেন এরকম পদযাত্রা করবেন। কিন্তু তারা কোথায় করবেন, কখন করবেন কেউ জানেন না। রাহুল গান্ধীর এই পদযাত্রার ফলেই কর্ণাটক ও হিমাচল প্রদেশে বিপুল জয় সম্ভব হয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা। তাদের মতে, ভারতের রাজনীতিতে পরিবর্তন অনিবার্য হয়ে উঠছে।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম