শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নিষ্ঠুরতার দুনিয়াতে তরবারি হাতে খুনিরা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিষ্ঠুরতার দুনিয়াতে তরবারি হাতে খুনিরা

সে রাতে কলকাতার দৃশ্যপট ছিল অন্যরকম। বাংলাদেশের পতাকা হাতে উচ্ছ্বসিত তরুণরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। পার্কস্ট্রিট, নিউমার্কেটসহ আশপাশের সড়কগুলো যেন একখণ্ড বাংলাদেশ। পরদিন প্রত্যাশার আলো নিয়ে সবাই ইডেনে গেলেন। স্টেডিয়াম থেকে ফিরলেন একরাশ হতাশা নিয়ে। সাকিবের নেতৃত্বের ব্যর্থতায় এবার বাংলাদেশ ক্রিকেটের সর্বনাশ ঘটে গেছে। সাকিব অবশ্যই বাংলাদেশের একজন সেরা খেলোয়াড়। প্রশংসা করি। ভালো খেলার অর্থ এই নয়, তিনি দক্ষতা নিয়ে টিমের নেতৃত্ব দিতে পারবেন। সাকিব যতটা সেরা ক্রিকেটার ততটাই ব্যর্থ দলনেতা। তাকে অধিনায়ক করার সিদ্ধান্ত ছিল ভুল। মাহমুদুল্লাহকে তিনি টিমে রাখতেই চাননি। অথচ সব ম্যাচে সবচেয়ে নির্ভরশীল ছিলেন মাহমুদুল্লাহ। বাংলাদেশ ক্রিকেট সাকিবের হাত ধরে আবার ফিরে চলেছে আদি যুগে। আবার কীভাবে বিশ্বকাপে এ দল চাঙাভাব নিয়ে ফিরবে জানি না। রাজনীতি হোক আর খেলা, সবকিছুতে নেতৃত্বের জন্য দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সে দক্ষতা না থাকলেই হয় সর্বনাশ। গতি ধরে রাখতে প্রয়োজন ধারাবাহিকতার। নেতাবিহীন রাজনৈতিক দল চলে না। আকাশি বার্তায় কর্মীরা ঝুঁকি নেবে। সে ঝুঁকি সফল না হলে ঘরে ফিরবে হতাশা নিয়ে।

পুরনো প্রবাদ, সাফল্য অর্জনের চেয়ে ধরে রাখা কঠিন। ব্রিটেনে এক ভদ্রলোক লটারিতে ১০ মিলিয়ন জিতলেন। সবাই ভেবেছিলেন এই ভদ্রলোকের জীবনে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। বাকি জীবন সুখে-শান্তিতে কাটিয়ে দেবেন। ১০ মিলিয়ন একদিন শত পার হবে। ভাবনার সঙ্গে অনেক সময় বাস্তবতা মেলে না। শেষ পর্যন্ত সেই ভদ্রলোকেরও সুখের দিন থাকল না। মাত্র দেড় বছরের মধ্যে দেউলিয়া হয়ে গেলেন। সবকিছু হারিয়ে ফিরে গেলেন আগের চেয়ে খারাপ অবস্থানে। কেন এমন হলো এ নিয়ে সবাই আলাপ শুরু করলেন। পরে দেখা গেল টাকা পাওয়ার পর তা আর কাজে লাগাতে পারেননি। জুয়া খেলে অধিক লোভে অনেক নষ্ট করেছেন। আবার সম্পদ কেনায়ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা ছিল না। মানি ম্যানেজমেন্ট বলে একটা কথা আছে। সবাই সবকিছু সামলে রাখতে পারে না। এ লোকও পারেননি। সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারার কারণে আবার তাকে আগের অবস্থানে ফিরে যেতে হয়েছে। রাজনীতিও এক ধরনের সাপ-লুডু খেলা। সময়ের সিদ্ধান্ত ঠিকভাবে নিতে হবে। অন্যথায় খেসারত দিতে হয়। মই বেয়ে ওপরে উঠে সাপের মাথায় বসে নিচে পড়তে হয়।

বিএনপির এক বন্ধু সেদিন বললেন, ভারতের সঙ্গে বিরোধটা কোথায় আমাদের? জবাবে বললাম, এটা আপনারা ভালো বলতে পারবেন। ভদ্রলোক আবার বললেন, চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের বিষয় ছাড়া আর কিছু আছে কি? বললাম, এমন একটা ঘটনা একটা দেশের সঙ্গে আরেকটি দেশের সম্পর্ক নষ্টের জন্য যথেষ্ট। অন্য কিছুর দরকার নেই। আমার বাড়িতে হামলা করতে আপনি ভাড়াটিয়া ঠিক করবেন, অস্ত্র পাঠাবেন তার পরও আমি কেন আপনার সঙ্গে থাকব? চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র সাপ্লাই দিয়েছিল আইএসআই। তখনকার একটি সংস্থার তত্ত্বাবধানে সে অস্ত্র খালাস হচ্ছিল। ভাগ্য ভালো পুলিশ সবকিছু জেনে ধরিয়ে দিয়েছিল। অন্যথায় বড় সর্বনাশ হতে পারত। সর্বনাশা সে স্মৃতি ভারত কী করে ভুলবে? ঘটনার এখানেই শেষ নয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশ সফরে এলেন। সে সময় তখনকার বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আচরণ ছিল কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। পঙ্কজ শরণ তখন ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার। তাঁর সঙ্গে বসে বিএনপি শিডিউল দিল ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া। সময়ও নির্ধারণ হলো। প্রণব মুখার্জি ঢাকায় এসে দেখলেন বিপরীতমুখী আচরণ। ভারতের রাষ্ট্রপতির ঢাকা সফরকালে বিএনপি হরতাল দিল। বেগম খালেদা জিয়া সে হরতালের অজুহাতে সাক্ষাৎ করলেন না ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে! তিনি ভুলে গেলেন তাঁর সর্বশেষ ভারত সফরের কথা। সে সফরে ভারত লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। রাষ্ট্রপতি ভবনে দিয়েছিল সব দলকে নিয়ে ডিনার। খালেদা জিয়ার নৈশভোজের আয়োজক ছিলেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। ভারত সেসব কী করে ভুলে যাবে?

ইতিহাস ভুলে গেলে হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে নয়াদিল্লিতে ভারতীয় প্রতিনিধিদের বৈঠককালে বাংলাদেশের আগামী ভোট প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। উভয় দেশ নিজস্ব মতামত তুলে ধরেছে। ভারতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। দীর্ঘ আলোচনায় বাংলাদেশ প্রসঙ্গ বারবার আসে। ভূরাজনীতিতে বাংলাদেশ এখন সারা দুনিয়ার কাছে নতুন উচ্চতা নিয়ে। তাই এ আলোচনা ইতিবাচক। অন্যদিকে ভারত দীর্ঘদিন থেকে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। এ সম্পর্কের ধারাবাহিকতা চাওয়াটাই স্বাভাবিক। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের চাওয়াটাও খারাপ কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা ইতিবাচক সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বিশাল বাজার যুক্তরাষ্ট্র। অর্থনীতিসহ বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। যুক্তরাষ্ট্রের মেইনস্ট্রিমে আমাদের প্রবাসীরা ভালো করছেন। এ সম্পর্কের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার পক্ষেই বাংলাদেশ। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশকে চলতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। এ চাওয়ার বিপক্ষে কেউ নয়। বাংলাদেশে ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একটা সময় সবচেয়ে বেশি লড়াই করেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখনো তিনি নিরপেক্ষ নির্বাচনের পক্ষে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে এখন একটা মর্যাদার আসন নিয়েছে। এ আসন ধরে রাখতেই আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে বলে প্রত্যাশা করছি।

সম্প্রতি টাইম ম্যাগাজিন শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করেছে। এ প্রতিবেদনে শেখ হাসিনাকে আয়রন লেডি হিসেবে দেখানো হয়েছে। কিছু নেতিবাচক সমালোচনা থাকলেও বিশ্বরাজনীতিতে শেখ হাসিনার অভিজ্ঞতার প্রশংসা করা হয়েছে। বিশেষ করে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমন, কভিড ও যুদ্ধকালীন অর্থনীতি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রশংসা করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা অনেকে ভালোভাবে নিতে পারে না। আমি সবকিছু ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। দূর থেকে সব সময় বড় গাছটাই চোখে পড়ে। লতাপাতা দৃষ্টিতে আসে না। বাংলাদেশ আজ অর্থনীতি, কূটনীতি, রাজনীতিতে একটা অবস্থান তৈরি করেছে। একটা সময় বাংলাদেশ বিশ্বে শিরোনাম হতো খরা, বন্যা, দুর্ভিক্ষ নিয়ে। এখন বাংলাদেশ আলোচনায় আসে অর্থনীতি ও রাজনীতি নিয়ে। এটা বিশাল সাফল্য। এ সাফল্য নেতিবাচকভাবে নেওয়ার কিছু নেই। বরং বাংলাদেশের এই উঠে দাঁড়ানো নিয়ে গর্ব করতে হবে। ভাবতে হবে আমাদের আগামী নিয়ে। কাজ করলে সমালোচনা হবে। কোনো কিছু না করলে আলোচনার সুযোগ নেই।

আমার দাদি বলতেন, সমস্যা তোমার, সমাধানও তোমাকে করতে হবে। অন্য কেউ এসে সমাধান করবে ভাবলে লাভ হবে না। বেলা শেষে হতাশা বাড়বে। মাটি হবে রাতের ঘুম। আসলেও তাই। আজকাল অনেক রাজনৈতিক দল ভাবে তাদের জটিলতার অবসান বিদেশিরা করবে। একবারও ভাবে না দেশ আমার। এ যুগে এ সময়ে বিদেশি ঝাড়ফুঁকে অনেক কিছুই অসম্ভব। বাস্তবতায় থাকতে হবে। বাস্তবতা না বুঝলে সর্বনাশ। সব মিলিয়ে একটা জটিল সময় অতিবাহিত করছি আমরা। একদিকে ইতিবাচক ধারা, অন্যদিকে ঘরে-বাইরে একটা অনিশ্চয়তা, অস্বস্তি। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা নিয়ে বিদেশিরা কথা বলতে পারবে। সমাধান দিতে পারবে না। বৈঠক হবে। কূটনৈতিক অঙ্গন সরগরম থাকবে। এক দেশ অনুরোধ করবে আরেক দেশকে। এসব আলাপ-আলোচনার ভিতরেই আগামী জানুয়ারিতে শেষ হবে ভোট। সুনামি আর ঝড়ের আলোচনা এবং গল্পগুলো সীমাবদ্ধ থাকুক আড্ডার আসরে। বাংলাদেশের জন্য আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান অনুযায়ী হয়ে যাক নিরপেক্ষ ভোট। সে ভোটে সবাই অংশগ্রহণ করুক। জনগণ রায় দিতে ভুল করে না। অন্য দেশের ওপর ভরসা না করে সবারই উচিত ভোটে আসা।

ভোট নিয়ে গুজবে কান দিয়ে লাভ নেই। সামাজিক অনুষ্ঠানে বের হলে মানুষের মনের ভিতরের অনেক প্রশ্ন শুনি। ফেসবুক, ইউটিউবের গুজব নিয়ে মানুষ আলোচনা করে। অনেকে এখন এসব গুজব নিয়েছেন বিনোদন হিসেবে। বিশ্বাস করেন না। তার পরও দেখেন। একদিন শুনলাম প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারছেন না। বাস্তবে তিনি তখন ওয়াশিংটনে বৈঠক করছেন দেশটির সরকারের প্রভাবশালী উজরা জেয়ার সঙ্গে। তাঁরা কফি পান করছেন। আলাপ করছেন বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে। কিছুদিন আগে আমরা কয়েক বন্ধু যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। সামাজিক মাধ্যমে দেখলাম কিছু লোক চিৎকার করছেন আমাদের নিয়ে। বলছেন, তারা প্রবেশ করতে পারবেন না যুক্তরাষ্ট্রে। যুক্তরাষ্ট্রের রেস্টুরেন্টে বসে অদ্ভুত সব প্রচারণা দেখছিলাম বন্ধুরা। গুজব নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। বিশ্বে বাংলাদেশের উচ্চতর অবস্থান তৈরি হয়েছে। উন্নত বিশ্ব সব আলোচনায় রাখছে বাংলাদেশকে। এ নিয়ে হিংসুটেরা নানামুখী প্রচারণায় বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। বিভ্রান্তি, গুজব ছড়িয়ে তারিখ দিয়ে সরকার বদল হয় না।

মনের ভিতরে অশান্তি থাকলে মানুষ অন্যের ভালো কাজের প্রশংসা করতে পারে না। উন্নতি, সমৃদ্ধি, এগিয়ে চলাকে দেখে নেতিবাচকভাবে। সুস্থতা হারিয়ে গেছে। সামাজিক মাধ্যমের সাইবার বুলিংয়ের মিথ্যা কুৎসা, নোংরামি দেখে অন্যের অমঙ্গল কামনায় কেউ কেউ আনন্দিত হয়, সবাই নয়। সৃষ্টির পর থেকেই একটা ভয়াবহ হিংসা নিয়ে মানুষ পথ চলছে। আদিম মানুষ হজরত আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের একজন হত্যা করেছিল আরেকজনকে। নিষ্ঠুরতা থেকে রেহাই পাননি নবী, রসুল, ধর্মীয় নেতারা। দেশে দেশে মানুষই হত্যা করেছে তাদের জাতির পিতাদের। উন্নত বিশ্ব তৈরির কারিগরদের। যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ইসা (আ.)-কে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করেছিল মানুষই। হজরত মুসা (আ.)-কে পুরো জীবন তারা রেখেছিল অস্বস্তিতে। শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এক দিনের জন্যও শান্তি পাননি। তিনি হিজরত করে মদিনায় যেতে বাধ্য হয়েছিলেন আপনজনদের নিষ্ঠুরতা সহ্য করতে না পেরে। অসুস্থ দুনিয়াতে সুফি-সাধকরাও শান্তিতে থাকতে পারেন না। খারাপদের কাছে কোনো সুস্থতা ভালো লাগে না। তারা বেহেশত দেখলে আফসোস করে দোজখ দেখেনি কেন। এ নিয়ে একটা গল্প আছে। একবার স্বর্গে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন ঈশ্বর। এ ঘোষণা শুনে সবাই জড়ো হলেন। সবাই বেহেশতে যাওয়ার জন্য তৈরি হলেন। সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল এক ঘণ্টা। নির্ধারিত সময়ের ভিতরে সবাইকে নরক থেকে বের হয়ে স্বর্গে যেতে হবে। বের হওয়া নিয়ে বিরোধে লিপ্ত হলো মানব সম্প্রদায়। একজন সামনে গেলেই পেছনের সারির লোকজন সামনের জনকে আটকে রাখে। এভাবে টানাটানিতে এক ঘণ্টা পার হয়ে গেল। কেউই আর স্বর্গে যেতে পারল না। নরকেই সবাইকে থাকতে হলো। কাজে লাগল না সাধারণ ক্ষমার সময়সীমা। ঈশ্বর বিরক্ত হলেন মানুষের কাণ্ডে। তারপর বললেন, তোরা নরকেই থাক।

মানুষের হিসাবগুলো বড় অদ্ভুত। কারও সুখের সমুদ্র চিরকাল থাকে না। সৃষ্টির পর থেকে কারণে-অকারণে মানুষ যুদ্ধ করছে। কারও যুদ্ধ ছিল দুনিয়ার সৃষ্টিশীলতা টিকিয়ে রাখতে। কারও ছিল পৃথিবীকে নরক বানাতে। ধ্বংসলীলা আর সৃষ্টিশীলতা থেকে মানুষ জীবিতকালেই স্বর্গ-নরক দেখতে পারে। তার পরও ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে কেউ সরে না। আধুনিক যুক্তরাষ্ট্রের রূপকার আব্রাহাম লিংকন খুনের শিকার হন। তিনি সস্ত্রীক থিয়েটার দেখছিলেন। তাঁকে হত্যা করা হয়। হত্যাকারীর সঙ্গে কোনো ধরনের শত্রুতা ছিল না। বিরোধ ছিল না রাষ্ট্র নিয়েও। তার পরও তাঁকে ছাড়া হয়নি। আব্রাহাম লিংকন বিভক্ত মার্কিনিদের এক করেছিলেন। তিনি গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করেছিলেন। বিলুপ্ত করেছিলেন দাসপ্রথা। মুক্তি দিয়েছিলেন কালোদের। ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর শেষ জীবনটা ছিল অহিংসা নীতি নিয়ে। তিনি হানাহানি-সংঘাতের বিপক্ষে ছিলেন। তার পরও হত্যার শিকার হন ভারতের স্বাধীনতার পরপরই। খুনিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তুমি কেন গান্ধীকে হত্যা করলে? জবাব এলো, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বন্ধের চেষ্টা গান্ধী কেন করেছিলেন। বড় অদ্ভুত! ধর্মের নামে মানুষ হত্যা বন্ধের আহ্বান ভালো লাগেনি খুনির। তাই খুন করলেন গান্ধীকে। আমাদের এ ভূখণ্ড কখনো স্বাধীন ছিল না। দেশটি স্বাধীন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা হিসেবে সদ্যস্বাধীন দেশটি বিশ্বে অন্য উচ্চতায় গড়তে গিয়ে তিনি খুনিদের টার্গেট হন। শিকার হন আন্তর্জাতিক চক্রান্তের। নিষ্ঠুরতার দুনিয়াতে খুনিরা হত্যা করেছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। তাঁর অপরাধ তিনি একটি দেশ উপহার দিয়েছিলেন। সদ্যস্বাধীন দেশটিকে উন্নত-সমৃদ্ধ করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। ভাড়াটিয়া খুনি-দুর্বৃত্তদের তা ভালো লাগেনি। হিংসার দুনিয়াতে ভালো কিছু চাওয়াই এক ধরনের অপরাধ। দুনিয়াকে সমৃদ্ধ করা মানুষ তা জানে। আর জেনেই তাঁরা ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। শ্রম-মেধা দিয়ে তৈরি করেন ইতিবাচক উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ। বেলা শেষে গণমানুষ থাকে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিত্বদের সঙ্গেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা