শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নিষ্ঠুরতার দুনিয়াতে তরবারি হাতে খুনিরা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিষ্ঠুরতার দুনিয়াতে তরবারি হাতে খুনিরা

সে রাতে কলকাতার দৃশ্যপট ছিল অন্যরকম। বাংলাদেশের পতাকা হাতে উচ্ছ্বসিত তরুণরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। পার্কস্ট্রিট, নিউমার্কেটসহ আশপাশের সড়কগুলো যেন একখণ্ড বাংলাদেশ। পরদিন প্রত্যাশার আলো নিয়ে সবাই ইডেনে গেলেন। স্টেডিয়াম থেকে ফিরলেন একরাশ হতাশা নিয়ে। সাকিবের নেতৃত্বের ব্যর্থতায় এবার বাংলাদেশ ক্রিকেটের সর্বনাশ ঘটে গেছে। সাকিব অবশ্যই বাংলাদেশের একজন সেরা খেলোয়াড়। প্রশংসা করি। ভালো খেলার অর্থ এই নয়, তিনি দক্ষতা নিয়ে টিমের নেতৃত্ব দিতে পারবেন। সাকিব যতটা সেরা ক্রিকেটার ততটাই ব্যর্থ দলনেতা। তাকে অধিনায়ক করার সিদ্ধান্ত ছিল ভুল। মাহমুদুল্লাহকে তিনি টিমে রাখতেই চাননি। অথচ সব ম্যাচে সবচেয়ে নির্ভরশীল ছিলেন মাহমুদুল্লাহ। বাংলাদেশ ক্রিকেট সাকিবের হাত ধরে আবার ফিরে চলেছে আদি যুগে। আবার কীভাবে বিশ্বকাপে এ দল চাঙাভাব নিয়ে ফিরবে জানি না। রাজনীতি হোক আর খেলা, সবকিছুতে নেতৃত্বের জন্য দক্ষতার প্রয়োজন হয়। সে দক্ষতা না থাকলেই হয় সর্বনাশ। গতি ধরে রাখতে প্রয়োজন ধারাবাহিকতার। নেতাবিহীন রাজনৈতিক দল চলে না। আকাশি বার্তায় কর্মীরা ঝুঁকি নেবে। সে ঝুঁকি সফল না হলে ঘরে ফিরবে হতাশা নিয়ে।

পুরনো প্রবাদ, সাফল্য অর্জনের চেয়ে ধরে রাখা কঠিন। ব্রিটেনে এক ভদ্রলোক লটারিতে ১০ মিলিয়ন জিতলেন। সবাই ভেবেছিলেন এই ভদ্রলোকের জীবনে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। বাকি জীবন সুখে-শান্তিতে কাটিয়ে দেবেন। ১০ মিলিয়ন একদিন শত পার হবে। ভাবনার সঙ্গে অনেক সময় বাস্তবতা মেলে না। শেষ পর্যন্ত সেই ভদ্রলোকেরও সুখের দিন থাকল না। মাত্র দেড় বছরের মধ্যে দেউলিয়া হয়ে গেলেন। সবকিছু হারিয়ে ফিরে গেলেন আগের চেয়ে খারাপ অবস্থানে। কেন এমন হলো এ নিয়ে সবাই আলাপ শুরু করলেন। পরে দেখা গেল টাকা পাওয়ার পর তা আর কাজে লাগাতে পারেননি। জুয়া খেলে অধিক লোভে অনেক নষ্ট করেছেন। আবার সম্পদ কেনায়ও দক্ষ ব্যবস্থাপনা ছিল না। মানি ম্যানেজমেন্ট বলে একটা কথা আছে। সবাই সবকিছু সামলে রাখতে পারে না। এ লোকও পারেননি। সঠিকভাবে ব্যবহার করতে না পারার কারণে আবার তাকে আগের অবস্থানে ফিরে যেতে হয়েছে। রাজনীতিও এক ধরনের সাপ-লুডু খেলা। সময়ের সিদ্ধান্ত ঠিকভাবে নিতে হবে। অন্যথায় খেসারত দিতে হয়। মই বেয়ে ওপরে উঠে সাপের মাথায় বসে নিচে পড়তে হয়।

বিএনপির এক বন্ধু সেদিন বললেন, ভারতের সঙ্গে বিরোধটা কোথায় আমাদের? জবাবে বললাম, এটা আপনারা ভালো বলতে পারবেন। ভদ্রলোক আবার বললেন, চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের বিষয় ছাড়া আর কিছু আছে কি? বললাম, এমন একটা ঘটনা একটা দেশের সঙ্গে আরেকটি দেশের সম্পর্ক নষ্টের জন্য যথেষ্ট। অন্য কিছুর দরকার নেই। আমার বাড়িতে হামলা করতে আপনি ভাড়াটিয়া ঠিক করবেন, অস্ত্র পাঠাবেন তার পরও আমি কেন আপনার সঙ্গে থাকব? চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র সাপ্লাই দিয়েছিল আইএসআই। তখনকার একটি সংস্থার তত্ত্বাবধানে সে অস্ত্র খালাস হচ্ছিল। ভাগ্য ভালো পুলিশ সবকিছু জেনে ধরিয়ে দিয়েছিল। অন্যথায় বড় সর্বনাশ হতে পারত। সর্বনাশা সে স্মৃতি ভারত কী করে ভুলবে? ঘটনার এখানেই শেষ নয়। ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশ সফরে এলেন। সে সময় তখনকার বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আচরণ ছিল কূটনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত। পঙ্কজ শরণ তখন ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার। তাঁর সঙ্গে বসে বিএনপি শিডিউল দিল ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া। সময়ও নির্ধারণ হলো। প্রণব মুখার্জি ঢাকায় এসে দেখলেন বিপরীতমুখী আচরণ। ভারতের রাষ্ট্রপতির ঢাকা সফরকালে বিএনপি হরতাল দিল। বেগম খালেদা জিয়া সে হরতালের অজুহাতে সাক্ষাৎ করলেন না ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে! তিনি ভুলে গেলেন তাঁর সর্বশেষ ভারত সফরের কথা। সে সফরে ভারত লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিল বেগম খালেদা জিয়াকে। রাষ্ট্রপতি ভবনে দিয়েছিল সব দলকে নিয়ে ডিনার। খালেদা জিয়ার নৈশভোজের আয়োজক ছিলেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। ভারত সেসব কী করে ভুলে যাবে?

ইতিহাস ভুলে গেলে হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে নয়াদিল্লিতে ভারতীয় প্রতিনিধিদের বৈঠককালে বাংলাদেশের আগামী ভোট প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। উভয় দেশ নিজস্ব মতামত তুলে ধরেছে। ভারতের পক্ষে বৈঠকে অংশ নেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। দীর্ঘ আলোচনায় বাংলাদেশ প্রসঙ্গ বারবার আসে। ভূরাজনীতিতে বাংলাদেশ এখন সারা দুনিয়ার কাছে নতুন উচ্চতা নিয়ে। তাই এ আলোচনা ইতিবাচক। অন্যদিকে ভারত দীর্ঘদিন থেকে বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। এ সম্পর্কের ধারাবাহিকতা চাওয়াটাই স্বাভাবিক। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের চাওয়াটাও খারাপ কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা ইতিবাচক সম্পর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বিশাল বাজার যুক্তরাষ্ট্র। অর্থনীতিসহ বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সঙ্গে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। যুক্তরাষ্ট্রের মেইনস্ট্রিমে আমাদের প্রবাসীরা ভালো করছেন। এ সম্পর্কের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার পক্ষেই বাংলাদেশ। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশকে চলতে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। এ চাওয়ার বিপক্ষে কেউ নয়। বাংলাদেশে ভাত ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় একটা সময় সবচেয়ে বেশি লড়াই করেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখনো তিনি নিরপেক্ষ নির্বাচনের পক্ষে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে এখন একটা মর্যাদার আসন নিয়েছে। এ আসন ধরে রাখতেই আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে বলে প্রত্যাশা করছি।

সম্প্রতি টাইম ম্যাগাজিন শেখ হাসিনাকে নিয়ে একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করেছে। এ প্রতিবেদনে শেখ হাসিনাকে আয়রন লেডি হিসেবে দেখানো হয়েছে। কিছু নেতিবাচক সমালোচনা থাকলেও বিশ্বরাজনীতিতে শেখ হাসিনার অভিজ্ঞতার প্রশংসা করা হয়েছে। বিশেষ করে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমন, কভিড ও যুদ্ধকালীন অর্থনীতি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রশংসা করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা অনেকে ভালোভাবে নিতে পারে না। আমি সবকিছু ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই। দূর থেকে সব সময় বড় গাছটাই চোখে পড়ে। লতাপাতা দৃষ্টিতে আসে না। বাংলাদেশ আজ অর্থনীতি, কূটনীতি, রাজনীতিতে একটা অবস্থান তৈরি করেছে। একটা সময় বাংলাদেশ বিশ্বে শিরোনাম হতো খরা, বন্যা, দুর্ভিক্ষ নিয়ে। এখন বাংলাদেশ আলোচনায় আসে অর্থনীতি ও রাজনীতি নিয়ে। এটা বিশাল সাফল্য। এ সাফল্য নেতিবাচকভাবে নেওয়ার কিছু নেই। বরং বাংলাদেশের এই উঠে দাঁড়ানো নিয়ে গর্ব করতে হবে। ভাবতে হবে আমাদের আগামী নিয়ে। কাজ করলে সমালোচনা হবে। কোনো কিছু না করলে আলোচনার সুযোগ নেই।

আমার দাদি বলতেন, সমস্যা তোমার, সমাধানও তোমাকে করতে হবে। অন্য কেউ এসে সমাধান করবে ভাবলে লাভ হবে না। বেলা শেষে হতাশা বাড়বে। মাটি হবে রাতের ঘুম। আসলেও তাই। আজকাল অনেক রাজনৈতিক দল ভাবে তাদের জটিলতার অবসান বিদেশিরা করবে। একবারও ভাবে না দেশ আমার। এ যুগে এ সময়ে বিদেশি ঝাড়ফুঁকে অনেক কিছুই অসম্ভব। বাস্তবতায় থাকতে হবে। বাস্তবতা না বুঝলে সর্বনাশ। সব মিলিয়ে একটা জটিল সময় অতিবাহিত করছি আমরা। একদিকে ইতিবাচক ধারা, অন্যদিকে ঘরে-বাইরে একটা অনিশ্চয়তা, অস্বস্তি। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা নিয়ে বিদেশিরা কথা বলতে পারবে। সমাধান দিতে পারবে না। বৈঠক হবে। কূটনৈতিক অঙ্গন সরগরম থাকবে। এক দেশ অনুরোধ করবে আরেক দেশকে। এসব আলাপ-আলোচনার ভিতরেই আগামী জানুয়ারিতে শেষ হবে ভোট। সুনামি আর ঝড়ের আলোচনা এবং গল্পগুলো সীমাবদ্ধ থাকুক আড্ডার আসরে। বাংলাদেশের জন্য আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান অনুযায়ী হয়ে যাক নিরপেক্ষ ভোট। সে ভোটে সবাই অংশগ্রহণ করুক। জনগণ রায় দিতে ভুল করে না। অন্য দেশের ওপর ভরসা না করে সবারই উচিত ভোটে আসা।

ভোট নিয়ে গুজবে কান দিয়ে লাভ নেই। সামাজিক অনুষ্ঠানে বের হলে মানুষের মনের ভিতরের অনেক প্রশ্ন শুনি। ফেসবুক, ইউটিউবের গুজব নিয়ে মানুষ আলোচনা করে। অনেকে এখন এসব গুজব নিয়েছেন বিনোদন হিসেবে। বিশ্বাস করেন না। তার পরও দেখেন। একদিন শুনলাম প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকতে পারছেন না। বাস্তবে তিনি তখন ওয়াশিংটনে বৈঠক করছেন দেশটির সরকারের প্রভাবশালী উজরা জেয়ার সঙ্গে। তাঁরা কফি পান করছেন। আলাপ করছেন বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে। কিছুদিন আগে আমরা কয়েক বন্ধু যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। সামাজিক মাধ্যমে দেখলাম কিছু লোক চিৎকার করছেন আমাদের নিয়ে। বলছেন, তারা প্রবেশ করতে পারবেন না যুক্তরাষ্ট্রে। যুক্তরাষ্ট্রের রেস্টুরেন্টে বসে অদ্ভুত সব প্রচারণা দেখছিলাম বন্ধুরা। গুজব নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। বিশ্বে বাংলাদেশের উচ্চতর অবস্থান তৈরি হয়েছে। উন্নত বিশ্ব সব আলোচনায় রাখছে বাংলাদেশকে। এ নিয়ে হিংসুটেরা নানামুখী প্রচারণায় বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। বিভ্রান্তি, গুজব ছড়িয়ে তারিখ দিয়ে সরকার বদল হয় না।

মনের ভিতরে অশান্তি থাকলে মানুষ অন্যের ভালো কাজের প্রশংসা করতে পারে না। উন্নতি, সমৃদ্ধি, এগিয়ে চলাকে দেখে নেতিবাচকভাবে। সুস্থতা হারিয়ে গেছে। সামাজিক মাধ্যমের সাইবার বুলিংয়ের মিথ্যা কুৎসা, নোংরামি দেখে অন্যের অমঙ্গল কামনায় কেউ কেউ আনন্দিত হয়, সবাই নয়। সৃষ্টির পর থেকেই একটা ভয়াবহ হিংসা নিয়ে মানুষ পথ চলছে। আদিম মানুষ হজরত আদম (আ.)-এর দুই পুত্রের একজন হত্যা করেছিল আরেকজনকে। নিষ্ঠুরতা থেকে রেহাই পাননি নবী, রসুল, ধর্মীয় নেতারা। দেশে দেশে মানুষই হত্যা করেছে তাদের জাতির পিতাদের। উন্নত বিশ্ব তৈরির কারিগরদের। যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ইসা (আ.)-কে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করেছিল মানুষই। হজরত মুসা (আ.)-কে পুরো জীবন তারা রেখেছিল অস্বস্তিতে। শেষ নবী মুহাম্মদ (সা.) এক দিনের জন্যও শান্তি পাননি। তিনি হিজরত করে মদিনায় যেতে বাধ্য হয়েছিলেন আপনজনদের নিষ্ঠুরতা সহ্য করতে না পেরে। অসুস্থ দুনিয়াতে সুফি-সাধকরাও শান্তিতে থাকতে পারেন না। খারাপদের কাছে কোনো সুস্থতা ভালো লাগে না। তারা বেহেশত দেখলে আফসোস করে দোজখ দেখেনি কেন। এ নিয়ে একটা গল্প আছে। একবার স্বর্গে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করলেন ঈশ্বর। এ ঘোষণা শুনে সবাই জড়ো হলেন। সবাই বেহেশতে যাওয়ার জন্য তৈরি হলেন। সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল এক ঘণ্টা। নির্ধারিত সময়ের ভিতরে সবাইকে নরক থেকে বের হয়ে স্বর্গে যেতে হবে। বের হওয়া নিয়ে বিরোধে লিপ্ত হলো মানব সম্প্রদায়। একজন সামনে গেলেই পেছনের সারির লোকজন সামনের জনকে আটকে রাখে। এভাবে টানাটানিতে এক ঘণ্টা পার হয়ে গেল। কেউই আর স্বর্গে যেতে পারল না। নরকেই সবাইকে থাকতে হলো। কাজে লাগল না সাধারণ ক্ষমার সময়সীমা। ঈশ্বর বিরক্ত হলেন মানুষের কাণ্ডে। তারপর বললেন, তোরা নরকেই থাক।

মানুষের হিসাবগুলো বড় অদ্ভুত। কারও সুখের সমুদ্র চিরকাল থাকে না। সৃষ্টির পর থেকে কারণে-অকারণে মানুষ যুদ্ধ করছে। কারও যুদ্ধ ছিল দুনিয়ার সৃষ্টিশীলতা টিকিয়ে রাখতে। কারও ছিল পৃথিবীকে নরক বানাতে। ধ্বংসলীলা আর সৃষ্টিশীলতা থেকে মানুষ জীবিতকালেই স্বর্গ-নরক দেখতে পারে। তার পরও ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে কেউ সরে না। আধুনিক যুক্তরাষ্ট্রের রূপকার আব্রাহাম লিংকন খুনের শিকার হন। তিনি সস্ত্রীক থিয়েটার দেখছিলেন। তাঁকে হত্যা করা হয়। হত্যাকারীর সঙ্গে কোনো ধরনের শত্রুতা ছিল না। বিরোধ ছিল না রাষ্ট্র নিয়েও। তার পরও তাঁকে ছাড়া হয়নি। আব্রাহাম লিংকন বিভক্ত মার্কিনিদের এক করেছিলেন। তিনি গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করেছিলেন। বিলুপ্ত করেছিলেন দাসপ্রথা। মুক্তি দিয়েছিলেন কালোদের। ভারতের জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীর শেষ জীবনটা ছিল অহিংসা নীতি নিয়ে। তিনি হানাহানি-সংঘাতের বিপক্ষে ছিলেন। তার পরও হত্যার শিকার হন ভারতের স্বাধীনতার পরপরই। খুনিকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তুমি কেন গান্ধীকে হত্যা করলে? জবাব এলো, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বন্ধের চেষ্টা গান্ধী কেন করেছিলেন। বড় অদ্ভুত! ধর্মের নামে মানুষ হত্যা বন্ধের আহ্বান ভালো লাগেনি খুনির। তাই খুন করলেন গান্ধীকে। আমাদের এ ভূখণ্ড কখনো স্বাধীন ছিল না। দেশটি স্বাধীন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতা হিসেবে সদ্যস্বাধীন দেশটি বিশ্বে অন্য উচ্চতায় গড়তে গিয়ে তিনি খুনিদের টার্গেট হন। শিকার হন আন্তর্জাতিক চক্রান্তের। নিষ্ঠুরতার দুনিয়াতে খুনিরা হত্যা করেছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। তাঁর অপরাধ তিনি একটি দেশ উপহার দিয়েছিলেন। সদ্যস্বাধীন দেশটিকে উন্নত-সমৃদ্ধ করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। ভাড়াটিয়া খুনি-দুর্বৃত্তদের তা ভালো লাগেনি। হিংসার দুনিয়াতে ভালো কিছু চাওয়াই এক ধরনের অপরাধ। দুনিয়াকে সমৃদ্ধ করা মানুষ তা জানে। আর জেনেই তাঁরা ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। শ্রম-মেধা দিয়ে তৈরি করেন ইতিবাচক উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ। বেলা শেষে গণমানুষ থাকে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিত্বদের সঙ্গেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন