শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩

সেনাকুঞ্জে উৎসবমুখর এক বিকাল ও কিছু ভাবনা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাকুঞ্জে উৎসবমুখর এক বিকাল ও কিছু ভাবনা

গত ২১ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও উৎসব উদ্দীপনায় ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ পালিত হয়। ১৯৭১ সালের এ দিনে আমাদের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জল, স্থল ও অন্তরীক্ষে ঐক্যবদ্ধ আক্রমণ সূচনা করেছিল, যা ত্বরান্বিত করে ১৬ ডিসেম্বরের চূড়ান্ত বিজয়কে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয় হলো এ দিবস উপলক্ষে ঢাকাসহ বিভিন্ন সেনানিবাস, নৌ-ঘাঁটি ও বিমান-ঘাঁটিতে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।  তবে এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও আলোচিত হলো- অপরাহ্ণে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। প্রায় প্রতিবছরের মতো এবারও ২১ নভেম্বর বিকাল ৪টায় পাতাঝরা হেমন্তের সোনালি বিকালে সেনাকুঞ্জের সবুজ চত্বরটি সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও দেশি-বিদেশি অতিথিদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল।

সেনাকুঞ্জের সাতকাহন : বহুল আলোচিত সেনাকুঞ্জটি ঢাকা সেনানিবাসের প্রায় কেন্দ্রে অবস্থিত। অত্যন্ত উন্নতমানের এ ‘বহুমুখী মিলনায়তন ও সিভিল কমপ্লেক্সটি’ নির্মিত হয়েছিল তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান লে. জেনারেল এম আতিকুর রহমানের অসাধারণ উদ্যোগে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি ১৯৮৯ সালের ২১ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। প্রেসিডেন্ট এরশাদ এ নির্মাণের পেছনে বিশেষ উৎসাহ ও পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিলেন।

সেনাকুঞ্জের চমৎকার অবস্থানটা চোখে পড়ার মতো। এর দক্ষিণে কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, যেন ঢাকায় একখন্ড  নয়নাভিরাম সুইজারল্যান্ড। উত্তর দিকে সবুজ বৃক্ষরাজি ও অপরূপ সরোবর। এ সরোবরে মায়াবী পাখিদের ওড়াউড়ি। এর ঠিক পূর্বদিকে ২০১৫ সালে নির্মিত হয়েছে ‘সেনামালঞ্চ’ নামের আরেকটি আলোচিত ও নজরকাড়া কনভেনশন হল ও সম্মেলন কেন্দ্র। উল্লেখ্য ‘সেনামালঞ্চ’ তৎকালীন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়ার উদ্যোগে নির্মিত হয়। এটি সেনাকুঞ্জের এক নবীন প্রতিদ্বন্দ্বী। উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে ও বিশেষত ২০১৯ সালে সেনাকুঞ্জের ব্যাপক নবীকরণ ও সংস্কার কাজ করা হয়েছে। অপরূপ স্থাপত্যময় সেনাকুঞ্জের পশ্চিম দিকে বিশাল খোলা চত্বর। মূলত এ বিরল খোলা চত্বরের সম্মুখে ঘাসের সবুজ গালিচায় আয়োজন করা হয়েছে ২১ নভেম্বরের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।

বিপ্লবী কবি নির্মলেন্দু গুণ ১৯৯৮ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাবেক রাষ্ট্রপতি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, রাজনীতিবিদ, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মিলনী ছিল তাঁর জন্য চমৎকার ও বিরল অভিজ্ঞতা। সেনাকুঞ্জের নজরকাড়া নির্মাণশৈলী, মূল ভবনের সামনে দেয়ালে আঁকা ম্যুরাল চিত্র তাঁকে মুগ্ধ করেছিল। এ অভিজ্ঞতার ওপর পরবর্তীতে ২০০০ সালে নির্মলেন্দু গুণ ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ নামে চমৎকার একটি বই লেখেন।

প্রবেশমুখে প্রচন্ড ভিড় সামলে, স্থাপত্য নিবিড়, চমৎকার ল্যান্ডস্কেপিং- শোভিত সেনাকুঞ্জে সস্ত্রীক পৌঁছালাম বিকাল প্রায় সোয়া ৩টায়। ততক্ষণে সামরিক কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের আগমনে সংবর্ধনাস্থল প্রায় পূর্ণ হয়ে গেছে।

সেনাকুঞ্জের মূল ভবনের সামনে (পশ্চিমে) দেয়ালে আঁকা দুটি দৃষ্টিনন্দন ম্যুরাল চিত্র আমন্ত্রিত অতিথিদের বেশ নজর কাড়ে। হাতের ডানদিকের ম্যুরালটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। হাতের বামদিকের ম্যুরালে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও গ্রামবাংলার গ্রামীণ জনজীবন। সেনাকুঞ্জের সামনের প্রায় মাঝখানে নির্মিত হয়েছে অস্থায়ী অনুষ্ঠান মঞ্চ। সেনাকুঞ্জের একেবারে শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে- ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩’, যা, বহুদূর থেকে দেখা যায়।

হেমন্ত বিকালের কমলা আলোয় সেনাকুঞ্জকে আসাধারণ দৃশ্যময় এক ইমারত বলে মনে হয়। এর মধ্যে ঐতিহ্যবাহী সামরিক ব্যান্ডে চলতে থাকে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের গানের সুর। একপর্যায়ে সশস্ত্র বাহিনীর কার্যক্রমের ওপর প্রামাণ্যচিত্রও দেখানো হয়। সঙ্গে প্রাসঙ্গিক ধারাবর্ণনা। সব কর্মকান্ডের মধ্যে দৃশ্যমান হয় শৃঙ্খলা, সমন্বয়, রুচি ও পরিমিতি বোধ।

অপরূপ অপরাহ্ণের সম্মিলনী : পড়ন্ত বিকালের কনে দেখা আলোয় মোহময়ী হয়ে উঠেছে আমাদের সেনাকুঞ্জ। আজকের এ বিশেষ দিনে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা পরিধান করেছেন তিন বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাক বা সার্ভিস ড্রেস। সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসেছেন বহু বর্ণিল শাড়ি-শোভিত তাঁদের জীবনসঙ্গিনীগণ। কবি নির্মলেন্দু গুণ তার ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ বইতে সামরিক কর্মকর্তাদের এ সমাবেশকে ‘নিষ্পাপ মুখশ্রীর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল সৈনিক’ ও ‘তারকাখচিত সুদর্শন সৈনিক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

আজকের অনুষ্ঠানে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, বিচারপতি, সংসদ সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ বিভিন্ন পেশার দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট নাগরিক, কূটনীতিক ও তিন বাহিনীর চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ। ততক্ষণে সেনাকুঞ্জের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় আমন্ত্রিত নাগরিকবৃন্দ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। তাদের মধ্যে ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের চমৎকার আবহ তৈরি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মধ্যে একতা, ভ্রাতৃত্ব ও একাত্মতার মূর্ত প্রতীক হয়ে ওঠে।

প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে সশস্ত্র বাহিনীর দেশরক্ষার প্রস্তুতি : বিকাল প্রায় সোয়া ৪টার দিকে ফ্যানফেয়ারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগমনীবার্তা ঘোষিত হয়। প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা মঞ্চে এসে পৌঁছালে সামরিক ব্যান্ডে বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত। এরপর প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতা দেন। বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, দেশের উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা ও আগামী দিনের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও শান্তিরক্ষা মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তিতে বাস করতে চাই। কিন্তু আমার দেশকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য, আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য যেন যথাযথ প্রস্তুতি আমাদের থাকে, সেটিই আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে’।     

বক্তৃতার পর প্রধানমন্ত্রী মঞ্চ থেকে নেমে আসেন। এবার অনুষ্ঠান চত্বর পরিভ্রমণের পালা। পরিভ্রমণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা চেনা-অচেনা অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। কখনো কথা বলেন। তাঁর সঙ্গে থাকেন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনীপ্রধান অ্যাডমিরাল মো. নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এরপর প্রধানমন্ত্রী উত্তর দিকে নির্মিত তাঁবুতে অতিথিদের সঙ্গে চা-চক্রে মিলিত হন। কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের জন্য সেনাকুঞ্জের এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান একটি ভিন্নধর্মী অভিজ্ঞতা। আজকের এ বিকালে কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের মাঝে মিথস্ক্রিয়ার চমৎকার সুযোগ ঘটেছে। এখানে আমন্ত্রিত নাগরিকবৃন্দ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মাঝে অপূর্ব মেলবন্ধনও তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ ছাড়পত্রপ্রাপ্ত ও অফিশিয়াল ক্যামেরায় সেনাকুঞ্জকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে বেশ উৎসাহ নিয়ে ছবি তোলেন। আমরা দুজনও।

অবসরে যাওয়ার পর এ অনুষ্ঠানে যেতে বেশ ভালো লাগে, কারণ অনেক পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হয়; যাদের সঙ্গে সচরাচর দেখা হয় না। সামরিক-অসামরিক পরিসরের অনেক পরিচিতজনের দেখা মিলল। তবে ভিড় ঠেলে সবখানে যাওয়া সম্ভব হলো না। দূর থেকেও শুভেচ্ছা বিনিময় হলো। এ ধরনের মিলনমেলায় তিন বাহিনীর কর্মকর্তাদের মধ্যে পরিচয় ও ইন্টারঅ্যাকশনেরও চমৎকার সুযোগ ঘটে। মনে করিয়ে দেয়, তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ভ্রাতৃত্ববোধ ও একাত্মতার কথা।

অসাধারণ সম্মিলনীর অন্য অপূর্ণতা : আজকের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদগণ এসেছেন। বাংলাদেশে এখন নির্বাচনের মৌসুম। এখানে তাঁদের উপস্থিতিতে আসন্ন নির্বাচনের এক ধরনের প্রতিফলন নজর কাড়ল। তরুণ কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯০ দশকের বিভিন্ন সময় সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা ও সাবেক প্রেসিডেন্টদের দেখেছি। নাগরিক হিসেবে সেটি ছিল অনুপ্রেরণাময় ঘটনা। সেনাকুঞ্জে অনুষ্ঠিত ইফতার পার্টিতেও ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা যোগ দিয়ে থাকেন।

১৫ নভেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলের কার্যালয় ঘিরে তুমুল উৎসব উচ্ছ্বাসের পরিবেশ। অন্যদিকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দল নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপি অবরোধ হরতালের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে।

২১ নভেম্বরের পড়ন্ত বিকালে, সেনাকুঞ্জের মিলনমেলায় ভাবতে থাকি- যদি আমাদের সব রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশ নিত! গত ১৫ বছরে আমরা অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নসাধন করেছি। তাহলে কেন আমরা সবাই মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন আয়োজন করতে পারব না? রাজনীতিপ্রিয় বাংলাদেশের জনগণ আগামীতে সুন্দর একটা নির্বাচন চায়। এ পরিস্থিতিতেও আশা করি সমঝোতা-সংলাপ-আলোচনায় দিন শেষে ফুটুক সুষ্ঠু নির্বাচনের সুরভিত ফুল। বাংলাদেশে গণতন্ত্র এগিয়ে যাক। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশ। কোনো কোনো পর্যবেক্ষক মনে করেন, সামনের দিনে আমাদের অর্থনীতি ও কূটনীতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। সেই চাপ ও চ্যালেঞ্জ সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

মিলনমেলা ভাঙল : এখন বিকাল প্রায় সোয়া ৫টা। ততক্ষণে ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নামছে ঢাকা সেনানিবাসে। প্রধানমন্ত্রীর সংক্ষিপ্ত সমাপ্তি ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩- এর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান সমাপ্ত হলো। উৎসবমুখর এক সম্মিলনী শেষ হলো। কয়েক হাজার মানুষের চলে যেতে অনেক সময় লাগল। আমরা কজন বসে থাকি অন্তরঙ্গ আলাপচারিতায়। ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমে রাত। রাতের বেলায় সেনাকুঞ্জের সৌন্দর্য একেবারে অন্য রকমের। সেনাকুঞ্জ থেকে এবার বাসায় ফিরছি। কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ বইটির কথা মনে পড়ল। কবি বিদায়ের ক্ষণটি বর্ণনা করেছেন এভাবে- ‘রাতে ফ্লাড লাইটের আলোয় সেনাকুঞ্জকে একটি ছোটখাটো তাজমহল বলে মনে হলো...। এবার ঘরে ফেরার পালা। গাড়ি থেকে গলা বাড়িয়ে আমি আবারও সেনাকুঞ্জের দিকে তাকাই। যতক্ষণ দেখা যায় দেখি। ভালো লাগে।’ এভাবেই সেনাকুঞ্জে এবারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি শেষ হলো। ঘরে ফিরে আসি। তবে সেনাকুঞ্জের এ অসাধারণ সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের স্পিরিট হৃদয়ে থেকে যায়।

হলেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা
মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম