শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩

সেনাকুঞ্জে উৎসবমুখর এক বিকাল ও কিছু ভাবনা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাকুঞ্জে উৎসবমুখর এক বিকাল ও কিছু ভাবনা

গত ২১ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও উৎসব উদ্দীপনায় ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ পালিত হয়। ১৯৭১ সালের এ দিনে আমাদের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জল, স্থল ও অন্তরীক্ষে ঐক্যবদ্ধ আক্রমণ সূচনা করেছিল, যা ত্বরান্বিত করে ১৬ ডিসেম্বরের চূড়ান্ত বিজয়কে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয় হলো এ দিবস উপলক্ষে ঢাকাসহ বিভিন্ন সেনানিবাস, নৌ-ঘাঁটি ও বিমান-ঘাঁটিতে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।  তবে এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও আলোচিত হলো- অপরাহ্ণে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। প্রায় প্রতিবছরের মতো এবারও ২১ নভেম্বর বিকাল ৪টায় পাতাঝরা হেমন্তের সোনালি বিকালে সেনাকুঞ্জের সবুজ চত্বরটি সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও দেশি-বিদেশি অতিথিদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল।

সেনাকুঞ্জের সাতকাহন : বহুল আলোচিত সেনাকুঞ্জটি ঢাকা সেনানিবাসের প্রায় কেন্দ্রে অবস্থিত। অত্যন্ত উন্নতমানের এ ‘বহুমুখী মিলনায়তন ও সিভিল কমপ্লেক্সটি’ নির্মিত হয়েছিল তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান লে. জেনারেল এম আতিকুর রহমানের অসাধারণ উদ্যোগে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি ১৯৮৯ সালের ২১ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। প্রেসিডেন্ট এরশাদ এ নির্মাণের পেছনে বিশেষ উৎসাহ ও পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিলেন।

সেনাকুঞ্জের চমৎকার অবস্থানটা চোখে পড়ার মতো। এর দক্ষিণে কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, যেন ঢাকায় একখন্ড  নয়নাভিরাম সুইজারল্যান্ড। উত্তর দিকে সবুজ বৃক্ষরাজি ও অপরূপ সরোবর। এ সরোবরে মায়াবী পাখিদের ওড়াউড়ি। এর ঠিক পূর্বদিকে ২০১৫ সালে নির্মিত হয়েছে ‘সেনামালঞ্চ’ নামের আরেকটি আলোচিত ও নজরকাড়া কনভেনশন হল ও সম্মেলন কেন্দ্র। উল্লেখ্য ‘সেনামালঞ্চ’ তৎকালীন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়ার উদ্যোগে নির্মিত হয়। এটি সেনাকুঞ্জের এক নবীন প্রতিদ্বন্দ্বী। উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে ও বিশেষত ২০১৯ সালে সেনাকুঞ্জের ব্যাপক নবীকরণ ও সংস্কার কাজ করা হয়েছে। অপরূপ স্থাপত্যময় সেনাকুঞ্জের পশ্চিম দিকে বিশাল খোলা চত্বর। মূলত এ বিরল খোলা চত্বরের সম্মুখে ঘাসের সবুজ গালিচায় আয়োজন করা হয়েছে ২১ নভেম্বরের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।

বিপ্লবী কবি নির্মলেন্দু গুণ ১৯৯৮ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাবেক রাষ্ট্রপতি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, রাজনীতিবিদ, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মিলনী ছিল তাঁর জন্য চমৎকার ও বিরল অভিজ্ঞতা। সেনাকুঞ্জের নজরকাড়া নির্মাণশৈলী, মূল ভবনের সামনে দেয়ালে আঁকা ম্যুরাল চিত্র তাঁকে মুগ্ধ করেছিল। এ অভিজ্ঞতার ওপর পরবর্তীতে ২০০০ সালে নির্মলেন্দু গুণ ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ নামে চমৎকার একটি বই লেখেন।

প্রবেশমুখে প্রচন্ড ভিড় সামলে, স্থাপত্য নিবিড়, চমৎকার ল্যান্ডস্কেপিং- শোভিত সেনাকুঞ্জে সস্ত্রীক পৌঁছালাম বিকাল প্রায় সোয়া ৩টায়। ততক্ষণে সামরিক কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের আগমনে সংবর্ধনাস্থল প্রায় পূর্ণ হয়ে গেছে।

সেনাকুঞ্জের মূল ভবনের সামনে (পশ্চিমে) দেয়ালে আঁকা দুটি দৃষ্টিনন্দন ম্যুরাল চিত্র আমন্ত্রিত অতিথিদের বেশ নজর কাড়ে। হাতের ডানদিকের ম্যুরালটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। হাতের বামদিকের ম্যুরালে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও গ্রামবাংলার গ্রামীণ জনজীবন। সেনাকুঞ্জের সামনের প্রায় মাঝখানে নির্মিত হয়েছে অস্থায়ী অনুষ্ঠান মঞ্চ। সেনাকুঞ্জের একেবারে শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে- ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩’, যা, বহুদূর থেকে দেখা যায়।

হেমন্ত বিকালের কমলা আলোয় সেনাকুঞ্জকে আসাধারণ দৃশ্যময় এক ইমারত বলে মনে হয়। এর মধ্যে ঐতিহ্যবাহী সামরিক ব্যান্ডে চলতে থাকে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের গানের সুর। একপর্যায়ে সশস্ত্র বাহিনীর কার্যক্রমের ওপর প্রামাণ্যচিত্রও দেখানো হয়। সঙ্গে প্রাসঙ্গিক ধারাবর্ণনা। সব কর্মকান্ডের মধ্যে দৃশ্যমান হয় শৃঙ্খলা, সমন্বয়, রুচি ও পরিমিতি বোধ।

অপরূপ অপরাহ্ণের সম্মিলনী : পড়ন্ত বিকালের কনে দেখা আলোয় মোহময়ী হয়ে উঠেছে আমাদের সেনাকুঞ্জ। আজকের এ বিশেষ দিনে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা পরিধান করেছেন তিন বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাক বা সার্ভিস ড্রেস। সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসেছেন বহু বর্ণিল শাড়ি-শোভিত তাঁদের জীবনসঙ্গিনীগণ। কবি নির্মলেন্দু গুণ তার ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ বইতে সামরিক কর্মকর্তাদের এ সমাবেশকে ‘নিষ্পাপ মুখশ্রীর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল সৈনিক’ ও ‘তারকাখচিত সুদর্শন সৈনিক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

আজকের অনুষ্ঠানে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, বিচারপতি, সংসদ সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ বিভিন্ন পেশার দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট নাগরিক, কূটনীতিক ও তিন বাহিনীর চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ। ততক্ষণে সেনাকুঞ্জের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় আমন্ত্রিত নাগরিকবৃন্দ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। তাদের মধ্যে ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের চমৎকার আবহ তৈরি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মধ্যে একতা, ভ্রাতৃত্ব ও একাত্মতার মূর্ত প্রতীক হয়ে ওঠে।

প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে সশস্ত্র বাহিনীর দেশরক্ষার প্রস্তুতি : বিকাল প্রায় সোয়া ৪টার দিকে ফ্যানফেয়ারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগমনীবার্তা ঘোষিত হয়। প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা মঞ্চে এসে পৌঁছালে সামরিক ব্যান্ডে বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত। এরপর প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতা দেন। বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, দেশের উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা ও আগামী দিনের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও শান্তিরক্ষা মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তিতে বাস করতে চাই। কিন্তু আমার দেশকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য, আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য যেন যথাযথ প্রস্তুতি আমাদের থাকে, সেটিই আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে’।     

বক্তৃতার পর প্রধানমন্ত্রী মঞ্চ থেকে নেমে আসেন। এবার অনুষ্ঠান চত্বর পরিভ্রমণের পালা। পরিভ্রমণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা চেনা-অচেনা অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। কখনো কথা বলেন। তাঁর সঙ্গে থাকেন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনীপ্রধান অ্যাডমিরাল মো. নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এরপর প্রধানমন্ত্রী উত্তর দিকে নির্মিত তাঁবুতে অতিথিদের সঙ্গে চা-চক্রে মিলিত হন। কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের জন্য সেনাকুঞ্জের এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান একটি ভিন্নধর্মী অভিজ্ঞতা। আজকের এ বিকালে কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের মাঝে মিথস্ক্রিয়ার চমৎকার সুযোগ ঘটেছে। এখানে আমন্ত্রিত নাগরিকবৃন্দ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মাঝে অপূর্ব মেলবন্ধনও তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ ছাড়পত্রপ্রাপ্ত ও অফিশিয়াল ক্যামেরায় সেনাকুঞ্জকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে বেশ উৎসাহ নিয়ে ছবি তোলেন। আমরা দুজনও।

অবসরে যাওয়ার পর এ অনুষ্ঠানে যেতে বেশ ভালো লাগে, কারণ অনেক পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হয়; যাদের সঙ্গে সচরাচর দেখা হয় না। সামরিক-অসামরিক পরিসরের অনেক পরিচিতজনের দেখা মিলল। তবে ভিড় ঠেলে সবখানে যাওয়া সম্ভব হলো না। দূর থেকেও শুভেচ্ছা বিনিময় হলো। এ ধরনের মিলনমেলায় তিন বাহিনীর কর্মকর্তাদের মধ্যে পরিচয় ও ইন্টারঅ্যাকশনেরও চমৎকার সুযোগ ঘটে। মনে করিয়ে দেয়, তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ভ্রাতৃত্ববোধ ও একাত্মতার কথা।

অসাধারণ সম্মিলনীর অন্য অপূর্ণতা : আজকের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদগণ এসেছেন। বাংলাদেশে এখন নির্বাচনের মৌসুম। এখানে তাঁদের উপস্থিতিতে আসন্ন নির্বাচনের এক ধরনের প্রতিফলন নজর কাড়ল। তরুণ কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯০ দশকের বিভিন্ন সময় সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা ও সাবেক প্রেসিডেন্টদের দেখেছি। নাগরিক হিসেবে সেটি ছিল অনুপ্রেরণাময় ঘটনা। সেনাকুঞ্জে অনুষ্ঠিত ইফতার পার্টিতেও ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা যোগ দিয়ে থাকেন।

১৫ নভেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলের কার্যালয় ঘিরে তুমুল উৎসব উচ্ছ্বাসের পরিবেশ। অন্যদিকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দল নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপি অবরোধ হরতালের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে।

২১ নভেম্বরের পড়ন্ত বিকালে, সেনাকুঞ্জের মিলনমেলায় ভাবতে থাকি- যদি আমাদের সব রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশ নিত! গত ১৫ বছরে আমরা অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নসাধন করেছি। তাহলে কেন আমরা সবাই মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন আয়োজন করতে পারব না? রাজনীতিপ্রিয় বাংলাদেশের জনগণ আগামীতে সুন্দর একটা নির্বাচন চায়। এ পরিস্থিতিতেও আশা করি সমঝোতা-সংলাপ-আলোচনায় দিন শেষে ফুটুক সুষ্ঠু নির্বাচনের সুরভিত ফুল। বাংলাদেশে গণতন্ত্র এগিয়ে যাক। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশ। কোনো কোনো পর্যবেক্ষক মনে করেন, সামনের দিনে আমাদের অর্থনীতি ও কূটনীতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। সেই চাপ ও চ্যালেঞ্জ সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

মিলনমেলা ভাঙল : এখন বিকাল প্রায় সোয়া ৫টা। ততক্ষণে ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নামছে ঢাকা সেনানিবাসে। প্রধানমন্ত্রীর সংক্ষিপ্ত সমাপ্তি ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩- এর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান সমাপ্ত হলো। উৎসবমুখর এক সম্মিলনী শেষ হলো। কয়েক হাজার মানুষের চলে যেতে অনেক সময় লাগল। আমরা কজন বসে থাকি অন্তরঙ্গ আলাপচারিতায়। ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমে রাত। রাতের বেলায় সেনাকুঞ্জের সৌন্দর্য একেবারে অন্য রকমের। সেনাকুঞ্জ থেকে এবার বাসায় ফিরছি। কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ বইটির কথা মনে পড়ল। কবি বিদায়ের ক্ষণটি বর্ণনা করেছেন এভাবে- ‘রাতে ফ্লাড লাইটের আলোয় সেনাকুঞ্জকে একটি ছোটখাটো তাজমহল বলে মনে হলো...। এবার ঘরে ফেরার পালা। গাড়ি থেকে গলা বাড়িয়ে আমি আবারও সেনাকুঞ্জের দিকে তাকাই। যতক্ষণ দেখা যায় দেখি। ভালো লাগে।’ এভাবেই সেনাকুঞ্জে এবারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি শেষ হলো। ঘরে ফিরে আসি। তবে সেনাকুঞ্জের এ অসাধারণ সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের স্পিরিট হৃদয়ে থেকে যায়।

হলেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা