শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩

সেনাকুঞ্জে উৎসবমুখর এক বিকাল ও কিছু ভাবনা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাকুঞ্জে উৎসবমুখর এক বিকাল ও কিছু ভাবনা

গত ২১ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও উৎসব উদ্দীপনায় ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ পালিত হয়। ১৯৭১ সালের এ দিনে আমাদের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জল, স্থল ও অন্তরীক্ষে ঐক্যবদ্ধ আক্রমণ সূচনা করেছিল, যা ত্বরান্বিত করে ১৬ ডিসেম্বরের চূড়ান্ত বিজয়কে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্যতম আকর্ষণীয় বিষয় হলো এ দিবস উপলক্ষে ঢাকাসহ বিভিন্ন সেনানিবাস, নৌ-ঘাঁটি ও বিমান-ঘাঁটিতে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।  তবে এর মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও আলোচিত হলো- অপরাহ্ণে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। প্রায় প্রতিবছরের মতো এবারও ২১ নভেম্বর বিকাল ৪টায় পাতাঝরা হেমন্তের সোনালি বিকালে সেনাকুঞ্জের সবুজ চত্বরটি সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও দেশি-বিদেশি অতিথিদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছিল।

সেনাকুঞ্জের সাতকাহন : বহুল আলোচিত সেনাকুঞ্জটি ঢাকা সেনানিবাসের প্রায় কেন্দ্রে অবস্থিত। অত্যন্ত উন্নতমানের এ ‘বহুমুখী মিলনায়তন ও সিভিল কমপ্লেক্সটি’ নির্মিত হয়েছিল তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান লে. জেনারেল এম আতিকুর রহমানের অসাধারণ উদ্যোগে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি ১৯৮৯ সালের ২১ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। প্রেসিডেন্ট এরশাদ এ নির্মাণের পেছনে বিশেষ উৎসাহ ও পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিলেন।

সেনাকুঞ্জের চমৎকার অবস্থানটা চোখে পড়ার মতো। এর দক্ষিণে কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, যেন ঢাকায় একখন্ড  নয়নাভিরাম সুইজারল্যান্ড। উত্তর দিকে সবুজ বৃক্ষরাজি ও অপরূপ সরোবর। এ সরোবরে মায়াবী পাখিদের ওড়াউড়ি। এর ঠিক পূর্বদিকে ২০১৫ সালে নির্মিত হয়েছে ‘সেনামালঞ্চ’ নামের আরেকটি আলোচিত ও নজরকাড়া কনভেনশন হল ও সম্মেলন কেন্দ্র। উল্লেখ্য ‘সেনামালঞ্চ’ তৎকালীন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়ার উদ্যোগে নির্মিত হয়। এটি সেনাকুঞ্জের এক নবীন প্রতিদ্বন্দ্বী। উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সালে ও বিশেষত ২০১৯ সালে সেনাকুঞ্জের ব্যাপক নবীকরণ ও সংস্কার কাজ করা হয়েছে। অপরূপ স্থাপত্যময় সেনাকুঞ্জের পশ্চিম দিকে বিশাল খোলা চত্বর। মূলত এ বিরল খোলা চত্বরের সম্মুখে ঘাসের সবুজ গালিচায় আয়োজন করা হয়েছে ২১ নভেম্বরের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান।

বিপ্লবী কবি নির্মলেন্দু গুণ ১৯৯৮ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাবেক রাষ্ট্রপতি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, রাজনীতিবিদ, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সম্মিলনী ছিল তাঁর জন্য চমৎকার ও বিরল অভিজ্ঞতা। সেনাকুঞ্জের নজরকাড়া নির্মাণশৈলী, মূল ভবনের সামনে দেয়ালে আঁকা ম্যুরাল চিত্র তাঁকে মুগ্ধ করেছিল। এ অভিজ্ঞতার ওপর পরবর্তীতে ২০০০ সালে নির্মলেন্দু গুণ ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ নামে চমৎকার একটি বই লেখেন।

প্রবেশমুখে প্রচন্ড ভিড় সামলে, স্থাপত্য নিবিড়, চমৎকার ল্যান্ডস্কেপিং- শোভিত সেনাকুঞ্জে সস্ত্রীক পৌঁছালাম বিকাল প্রায় সোয়া ৩টায়। ততক্ষণে সামরিক কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের আগমনে সংবর্ধনাস্থল প্রায় পূর্ণ হয়ে গেছে।

সেনাকুঞ্জের মূল ভবনের সামনে (পশ্চিমে) দেয়ালে আঁকা দুটি দৃষ্টিনন্দন ম্যুরাল চিত্র আমন্ত্রিত অতিথিদের বেশ নজর কাড়ে। হাতের ডানদিকের ম্যুরালটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। হাতের বামদিকের ম্যুরালে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও গ্রামবাংলার গ্রামীণ জনজীবন। সেনাকুঞ্জের সামনের প্রায় মাঝখানে নির্মিত হয়েছে অস্থায়ী অনুষ্ঠান মঞ্চ। সেনাকুঞ্জের একেবারে শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে- ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩’, যা, বহুদূর থেকে দেখা যায়।

হেমন্ত বিকালের কমলা আলোয় সেনাকুঞ্জকে আসাধারণ দৃশ্যময় এক ইমারত বলে মনে হয়। এর মধ্যে ঐতিহ্যবাহী সামরিক ব্যান্ডে চলতে থাকে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের গানের সুর। একপর্যায়ে সশস্ত্র বাহিনীর কার্যক্রমের ওপর প্রামাণ্যচিত্রও দেখানো হয়। সঙ্গে প্রাসঙ্গিক ধারাবর্ণনা। সব কর্মকান্ডের মধ্যে দৃশ্যমান হয় শৃঙ্খলা, সমন্বয়, রুচি ও পরিমিতি বোধ।

অপরূপ অপরাহ্ণের সম্মিলনী : পড়ন্ত বিকালের কনে দেখা আলোয় মোহময়ী হয়ে উঠেছে আমাদের সেনাকুঞ্জ। আজকের এ বিশেষ দিনে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা পরিধান করেছেন তিন বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাক বা সার্ভিস ড্রেস। সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসেছেন বহু বর্ণিল শাড়ি-শোভিত তাঁদের জীবনসঙ্গিনীগণ। কবি নির্মলেন্দু গুণ তার ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ বইতে সামরিক কর্মকর্তাদের এ সমাবেশকে ‘নিষ্পাপ মুখশ্রীর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল সৈনিক’ ও ‘তারকাখচিত সুদর্শন সৈনিক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

আজকের অনুষ্ঠানে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, সাবেক রাষ্ট্রপতি, সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যগণ, বিচারপতি, সংসদ সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ বিভিন্ন পেশার দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট নাগরিক, কূটনীতিক ও তিন বাহিনীর চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ। ততক্ষণে সেনাকুঞ্জের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় আমন্ত্রিত নাগরিকবৃন্দ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। তাদের মধ্যে ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের চমৎকার আবহ তৈরি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের জনগণ ও সামরিক বাহিনীর মধ্যে একতা, ভ্রাতৃত্ব ও একাত্মতার মূর্ত প্রতীক হয়ে ওঠে।

প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে সশস্ত্র বাহিনীর দেশরক্ষার প্রস্তুতি : বিকাল প্রায় সোয়া ৪টার দিকে ফ্যানফেয়ারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগমনীবার্তা ঘোষিত হয়। প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা মঞ্চে এসে পৌঁছালে সামরিক ব্যান্ডে বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত। এরপর প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতা দেন। বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, দেশের উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা ও আগামী দিনের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও শান্তিরক্ষা মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তিতে বাস করতে চাই। কিন্তু আমার দেশকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য, আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য যেন যথাযথ প্রস্তুতি আমাদের থাকে, সেটিই আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে’।     

বক্তৃতার পর প্রধানমন্ত্রী মঞ্চ থেকে নেমে আসেন। এবার অনুষ্ঠান চত্বর পরিভ্রমণের পালা। পরিভ্রমণের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা চেনা-অচেনা অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। কখনো কথা বলেন। তাঁর সঙ্গে থাকেন সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনীপ্রধান অ্যাডমিরাল মো. নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এরপর প্রধানমন্ত্রী উত্তর দিকে নির্মিত তাঁবুতে অতিথিদের সঙ্গে চা-চক্রে মিলিত হন। কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের জন্য সেনাকুঞ্জের এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান একটি ভিন্নধর্মী অভিজ্ঞতা। আজকের এ বিকালে কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তাদের মাঝে মিথস্ক্রিয়ার চমৎকার সুযোগ ঘটেছে। এখানে আমন্ত্রিত নাগরিকবৃন্দ ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মাঝে অপূর্ব মেলবন্ধনও তৈরি হয়েছে। কেউ কেউ ছাড়পত্রপ্রাপ্ত ও অফিশিয়াল ক্যামেরায় সেনাকুঞ্জকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে বেশ উৎসাহ নিয়ে ছবি তোলেন। আমরা দুজনও।

অবসরে যাওয়ার পর এ অনুষ্ঠানে যেতে বেশ ভালো লাগে, কারণ অনেক পুরনো সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হয়; যাদের সঙ্গে সচরাচর দেখা হয় না। সামরিক-অসামরিক পরিসরের অনেক পরিচিতজনের দেখা মিলল। তবে ভিড় ঠেলে সবখানে যাওয়া সম্ভব হলো না। দূর থেকেও শুভেচ্ছা বিনিময় হলো। এ ধরনের মিলনমেলায় তিন বাহিনীর কর্মকর্তাদের মধ্যে পরিচয় ও ইন্টারঅ্যাকশনেরও চমৎকার সুযোগ ঘটে। মনে করিয়ে দেয়, তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ভ্রাতৃত্ববোধ ও একাত্মতার কথা।

অসাধারণ সম্মিলনীর অন্য অপূর্ণতা : আজকের অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদগণ এসেছেন। বাংলাদেশে এখন নির্বাচনের মৌসুম। এখানে তাঁদের উপস্থিতিতে আসন্ন নির্বাচনের এক ধরনের প্রতিফলন নজর কাড়ল। তরুণ কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯০ দশকের বিভিন্ন সময় সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের নেতা ও সাবেক প্রেসিডেন্টদের দেখেছি। নাগরিক হিসেবে সেটি ছিল অনুপ্রেরণাময় ঘটনা। সেনাকুঞ্জে অনুষ্ঠিত ইফতার পার্টিতেও ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা যোগ দিয়ে থাকেন।

১৫ নভেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ নিয়ে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলের কার্যালয় ঘিরে তুমুল উৎসব উচ্ছ্বাসের পরিবেশ। অন্যদিকে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি বিরোধী রাজনৈতিক দল নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে। বিএনপি অবরোধ হরতালের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে।

২১ নভেম্বরের পড়ন্ত বিকালে, সেনাকুঞ্জের মিলনমেলায় ভাবতে থাকি- যদি আমাদের সব রাজনৈতিক দল এই নির্বাচনে অংশ নিত! গত ১৫ বছরে আমরা অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নসাধন করেছি। তাহলে কেন আমরা সবাই মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন আয়োজন করতে পারব না? রাজনীতিপ্রিয় বাংলাদেশের জনগণ আগামীতে সুন্দর একটা নির্বাচন চায়। এ পরিস্থিতিতেও আশা করি সমঝোতা-সংলাপ-আলোচনায় দিন শেষে ফুটুক সুষ্ঠু নির্বাচনের সুরভিত ফুল। বাংলাদেশে গণতন্ত্র এগিয়ে যাক। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশ। কোনো কোনো পর্যবেক্ষক মনে করেন, সামনের দিনে আমাদের অর্থনীতি ও কূটনীতি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। সেই চাপ ও চ্যালেঞ্জ সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

মিলনমেলা ভাঙল : এখন বিকাল প্রায় সোয়া ৫টা। ততক্ষণে ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নামছে ঢাকা সেনানিবাসে। প্রধানমন্ত্রীর সংক্ষিপ্ত সমাপ্তি ভাষণ ও জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩- এর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান সমাপ্ত হলো। উৎসবমুখর এক সম্মিলনী শেষ হলো। কয়েক হাজার মানুষের চলে যেতে অনেক সময় লাগল। আমরা কজন বসে থাকি অন্তরঙ্গ আলাপচারিতায়। ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমে রাত। রাতের বেলায় সেনাকুঞ্জের সৌন্দর্য একেবারে অন্য রকমের। সেনাকুঞ্জ থেকে এবার বাসায় ফিরছি। কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ বইটির কথা মনে পড়ল। কবি বিদায়ের ক্ষণটি বর্ণনা করেছেন এভাবে- ‘রাতে ফ্লাড লাইটের আলোয় সেনাকুঞ্জকে একটি ছোটখাটো তাজমহল বলে মনে হলো...। এবার ঘরে ফেরার পালা। গাড়ি থেকে গলা বাড়িয়ে আমি আবারও সেনাকুঞ্জের দিকে তাকাই। যতক্ষণ দেখা যায় দেখি। ভালো লাগে।’ এভাবেই সেনাকুঞ্জে এবারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি শেষ হলো। ঘরে ফিরে আসি। তবে সেনাকুঞ্জের এ অসাধারণ সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের স্পিরিট হৃদয়ে থেকে যায়।

হলেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা