শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

ম্যাঁয়নে রোকা রাত গালিবকো বর্গর্না দেখতে, উসকে সৈলে গিরিয়ামে গদূঁ কফে সৈলাব থা-। অর্থাৎ, কাল রাতে আমি গালিবকে থামিয়ে দিয়েছিলাম/তা নইলে দেখতে কান্নায় ভেসে যেত আসমান।

দিল্লিতে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার কবর জিয়ারত করতে গিয়ে খুঁজে বের করেছিলাম মির্জা গালিবের কবর। বাদশাহ শাহজাহানের কন্যা  জাহানারাও শুয়ে আছেন এ মাজারের পুরনো কবরস্থানে। অনেক দর্শনার্থী জানেন না এখানে তাঁদের কবরের কথা। স্থানীয়রাও বলতে পারেন না কোনো কিছু। জাহানারার পুরো জীবনটা ছিল বেদনায় সিক্ত। ক্ষতবিক্ষত হয়েছিলেন পিতা প্রেমের সম্রাট হিসেবে খ্যাত শাহজাহানের কাছে। জাহানারার প্রেমিককে কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকে হত্যা করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান। মেয়ের প্রেমকে মেনে নেননি কোনোভাবে। বুকে পাথরচাপা দিয়েছিলেন জাহানারা। শায়ের লিখতেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া অর্থে ব্যবসা করে সফল ছিলেন। কিন্তু মনের গহিনে ছিল কষ্ট। সেই কষ্ট আরও নতুনভাবে আসে ভাইদের ক্ষমতার লড়াইয়ে। সব ভাইকে পরাজিত ও হত্যা করে ক্ষমতা নেন শাহজাহানপুত্র আওরঙ্গজেব। তিনি পিতাকেও ছাড়েননি। বন্দি করেন। বন্দি সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাজমহল নির্মাণের নামে বিশাল অর্থ অপচয়ের। দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। যমুনার এক তীরে শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণ শেষে শুরু করেন অপর তীরের কাজ। কালো পাথরে নির্মাণকাজ বেশিদূর এগোতে পারেননি। পুত্রদের ক্ষমতার দ্বন্দ্বের রেশে তিনি বাকি জীবন কাটান বন্দি অবস্থায়। সম্রাট শাহজাহানকে সেই সময়ে দেখাশোনা করেন ভীষণ কষ্টের জীবন অতিবাহিতকারী কন্যা জাহানারা। অথচ জাহানারার প্রেমকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিলেন পিতা শাহজাহান।

এ জগৎ বড় রহস্যময়। তাজমহলকে বলা হয় প্রেমের অপার সৃষ্টি। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এ শাহজাহানই হত্যা করেছিলেন মেয়ের প্রেমিককে। নিজেও বিয়ে করেছিলেন ১৪টির বেশি। মমতাজ ছিলেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। ভালোবেসে অভিনেতা গুরু দত্তকে বিয়ে করেন শিল্পী গীতা দত্ত। বাজি ছবিতে একটা অদ্ভুত গান গেয়েছিলেন গীতা। গানটি ছিল, ‘তদ্বির সে বিগড়ি হুয়ি তকদির বনা দে...।’ আহা অসাধারণ সেই সুর। মাঝে মাঝে এ গানটি এখনো শুনি। গীতশ্রী হিসেবে খ্যাত গীতার জীবনটা ছিল ভীষণ কষ্টকর। মধুবালার মতো কম বয়সে তিনিও মারা যান। বড় কষ্টের একটা জীবন অতিবাহিত করেন। বাইরের প্রাণবন্ত জীবনের সঙ্গে ভিতরের মিল ছিল না। সুখের সমুদ্রে জন্ম নেওয়া বাঙালি এ গায়িকার পুরো জীবনটা ছিল ওলটপালট। লড়াই করেছেন কখনো নীরবে, কখনো সবাইকে জানিয়ে। প্রেমের বিয়ে। ভেবেছিলেন সবকিছুতে এবার একটা স্থিতি আসবে। অসহ্য রকমের ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। গুরু দত্তের বেসামাল চলাফেরা, ওয়াহিদার সঙ্গে সম্পর্কের আলোচনা গীতাকে ক্ষুব্ধ করত। এ নিয়ে চরম অশান্তির অনলে বেসামাল চলাফেরার গুরু দত্ত আত্মহত্যা করেন। এভাবে স্বামীকে হারাবেন ভাবেননি গীতা। গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। মানসিক সমস্যায় পড়েন তিনি। চারদিক থেকে অন্ধকার নেমে আসে। জীবনের স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর দেখেন বোম্বের একচ্ছত্র এ শিল্পীর স্থান ততক্ষণে অনেকে দখল করে নিয়েছেন। স্বামীর বন্ধুরা তাঁকে আর স্থান দিতে নারাজ। সংগীতপাড়ার কঠিন পলিটিকসে পড়েন তিনি। চারদিকে শুরু গীতাকে হটানোর তৎপরতা। গীতা বিস্মিত হন। হতাশায় ম্লান এ শিল্পী তখন নামেন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে। সেই লড়াই ধীরে ধীরে তাঁকে শেষ করে দেয়।

বাংলাদেশের বাঙালি গীতা জন্ম নিয়েছিলেন শরীয়তপুরের ইদিলপুর গ্রামে। দাদা, বাবা ছিলেন জমিদার। কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সর্বনাশটা আসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘণ্টা বাজার কারণে। যুদ্ধ অনেক বিত্তশালীর ভিটামাটি কেড়ে নিয়েছিল। গীতার পরিবারও ছিল তেমনই। জাপানি হামলার ভয়ে ১৯৪২ সালে আসামে ঠাঁই নেন তাঁরা। ভেবেছিলেন যুদ্ধ শেষে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সংসার বা রাষ্ট্রে একবার যুদ্ধ লাগলে তা কি আর ঠিক হয়? মাত্র ১২ বছর বয়সে গীতা পরিবারের সঙ্গে বোম্বেতে বসবাস শুরু করেন। ভর্তি হন বাংলা একটি স্কুলে। ততদিনে পারিবারিক জীবনে শুরু হয়েছে আর্থিক সংকট। যুদ্ধের খেসারত, দীর্ঘদিন দেখাশোনা না করতে পারার কারণে জমিদারি হারান পিতা। সচ্ছল পরিবারে কষ্টের বহতা নদী নেমে আসে। আর্থিক সংকটে সংসারজীবন ক্ষতবিক্ষত হয়। মাইলের পর মাইল হেঁটে ছাত্রীদের গান শেখাতেন গীতা। ছাত্রীদের মায়েরা বসতে দিতেন মাটিতে। একটি ছবিতে গান গেয়ে নাম করার পর আপ্যায়ন বাড়ল ছাত্রীবাড়িতে। এবার ছাত্রীদের পরিবার থেকে অনুরোধ এলো চেয়ারে বসার। জেদি গীতা বলতেন, মাটিতে বসতেই ভালো লাগে। চেয়ারে একদম তাঁকে মানায় না। তিনি চেয়ারে বসেননি। ব্যক্তিত্বের সঙ্গে দেমাগ ছিল। কণ্ঠে ছিল মধুর সুরের জাদু। সেই জাদুর ইন্দ্রজাল এখনো আমাদের মায়াবি করে রেখেছে।

গীতার গানে আসার বিষয়টি হুট করেই ঘটে। বোম্বের বাড়ির বারান্দায় গুনগুন করে গান করছিলেন। সেই সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন সুরকার হনুমান প্রসাদ। মধুর গলায় মুগ্ধ হনুমান প্রসাদ থমকে দাঁড়ালেন। মেয়েটির খোঁজ নিলেন তিনি। ছবিতে গান গাইবে কি না জানতে চান। গীতা পরিবারের কেউ আপত্তি করল না। গীতাও মাথা নেড়ে সায় দিলেন। হনুমান প্রসাদ বললেন, তৈরি থেক। তুমি এক দিন ভারত মাত করবে। তারপর শুরু হলো নতুন যাত্রা। ১৯৪৬ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে সিনেমার জন্য প্রথম গান করেন। ‘ভক্ত প্রহ্লাদ’ নামের ছবির সেই গানে গীতা গেয়েছিলেন দুই লাইন। তাতেই বাজিমাত। সবার চোখে পড়েন। হনুমান প্রসাদ বললেন, যে পারে সে দুই লাইনেই দুনিয়া জয় করে। এ গানের পর শরীয়তপুরের এ বাঙালি মেয়েকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। আসতে থাকে নতুন প্রস্তাব। এরপর তাঁকে বোম্বের সিনেমাতে গানের সুযোগ দেন কুমিল্লার আরেক জগৎ জয় করা শিল্পী ও সুরকার শচীন দেববর্মণ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তন এ ছাত্র কলকাতা গিয়েছিলেন ব্যাচেলর ডিগ্রি নিতে। তারপর গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েন সংগীতে। কলকাতা থেকে যান বোম্বে। গীতাকে তিনি সুযোগ দেন ‘দো ভাই’ ছবিতে। এ ছবিতে আরও দুজন জগদ্বিখ্যাত গায়িকা গান করেন। তাঁরা হলেন- নূরজাহান ও জোহরাবাই অম্বালেওয়ালি। গীতা একাই গেয়েছিলেন ৯টি গান। ব্যস, আর যায় কোথায়। ছবি মুক্তির পর রীতিমতো তারকা বনে যান গীতা। ভারতবর্ষজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে নামডাক। শরীয়তপুরের মেয়েটি তখন হয়ে ওঠেন গোটা ভারতের।

জগদ্বিখ্যাত এ শিল্পী শুধু হিন্দি নয়, বাংলা গানের সিংহাসনে বসেছিলেন। উত্তম-সুচিত্রার ‘হারানো সুরে’ গীতা দত্তের কণ্ঠের সেই গান “তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার...” এখনো শুনি। প্রেমের গানে তাঁর তুলনা ছিল না। নিজেও প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন। বাঙালি বাড়ির মেয়ে গীতা ঘোষ রায় চৌধুরী হয়ে যান গীতা দত্ত। বিয়ের পর নাম বদলে যায়। গানে আসে আরও খ্যাতি। হিন্দির পাশাপাশি চলত বাংলা। হিন্দি-বাংলার পাশাপাশি চলত গুজরাটি, মারাঠি। সব ধরনের গান গাইতেন সমানতালে। ঘরে-বাইরে গীতা সবকিছু সামলে নিতেন। সংগীত-সংসার সমানতালে চলত। ভীষণ ব্যস্ততার একটা জীবন ছিল। চারদিকে গীতার নাম ছড়াতে থাকে। কিন্তু কোনো সুখই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। গীতার জীবনে খ্যাতির পাশাপাশি পারিবারিক ঝামেলা বাড়তে থাকে। চারদিকে স্ত্রীর নামডাক। অজানা কোনো সন্দেহে স্বামী গুরু দত্ত শর্ত জুড়ে দিলেন তাঁর ছবি ছাড়া অন্য কোথাও গাইতে পারবেন না গীতা। সেই শর্তও মেনে নেন বাঙালি মেয়েটি। সংসারের শান্তি, সন্তানের ভালোর জন্য কোনো কিছুতে তাঁর আপত্তি নেই। গীতা সব ছাড়লেও গুরু সব ছাড়তে পারেননি। চারদিক থেকে নানা রকমের গুজব কানে আসতে থাকে বাড়িতে। সিনেমাপাড়া বলে কথা। কোনো কিছু গোপন থাকে না। ওয়াহিদাসহ একাধিক নায়িকাকে নিয়ে গুজবে গীতা মন খারাপ করতেন। মাঝে মাঝে হইচই করতেন।

সংসার, স্বামীবিচ্ছেদ কোনো কিছুতে গান থামালেন না গীতা। স্বামীর মৃত্যুর পর অনেকে তাঁকে মূল গানে রাখতেন না। তারপরও গীতা যা গাইতেন তা থাকত মানুষের মুখে মুখে। এমনই ছিলেন তিনি। কলকাতা থেকে গানের আবদার যেত বোম্বেতে। পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে গীতা মন খুলে গাইলেন- ‘নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে... এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়...।’ ‘আর পার’ নামের হিন্দি ছবিতে ভিন্নমাত্রার একটি গান আলোচনায় এলো- ‘বাবুজি ধীরে চলনা..’ গীতার সৌরভ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। এত ভিন্নমাত্রার গলা তখন আর কারও ছিলও না। হাওড়া ব্রিজ নামের ছবিতে তাঁর কণ্ঠে এলো- ‘মেরা নাম চিন চিন...।’ দেবদাস ছবিতে তাঁর কণ্ঠে আন মিলো গানটি এখনো মুখে মুখে। হেমন্ত ও শচীন দেববর্মণের সুরের সেসব গান এখনো অমর হয়ে আছে। আসলে কিছু গান, সুরের চাহিদা সবকালেই থেকে যায়, গীতার সব গান তেমনই। তিনি সংগীতকে অমরত্ব দিয়েছেন। নিজেকে নিয়েছিলেন আকাশছোঁয়া উচ্চতায়। সেই উচ্চতা আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। কোনো দিন হয়তো পারবেও না।

স্বামী গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর বিষণ্ণতায় ছিলেন গীতা। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন পুরোপুরি। খারাপ একটা সময় অতিক্রম করেন গীতা। খ্যাতির শিখরে উঠেছিলেন কঠিন পরিস্থিতি থেকে। তারপর কীভাবে কী হয়ে গেল বুঝতেও পারেননি। গীতা থমকে গেলেন। অসুস্থতা থেকে ওঠার পর তিনি দেখলেন বোম্বের অনেকে তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। চেনা মানুষেরা হয়ে ওঠেন অচেনা। ভেঙে পড়েন তিনি। সুখের জীবনে আবার অভাব-অনটন নেমে এলো। টাকার জন্য একটা বাংলা ছবির অভিনেত্রী হন। ছবির নাম ছিল বধূবরণ। মাত্র ১৫ বছর ছিল গীতার শিল্পীজীবন। এ অল্প সময়ে তিনি পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ দেখেছেন। আপনজনদের বদলে যাওয়া দেখে শেষদিকে বিস্মিত হতেন না আর। হতাশ হতেন। কষ্ট পেতেন। ভাবতেন এটাই স্বাভাবিক। সব কষ্টকে ভুলতে গীতা ১৯৭২ সালের ২০ জুলাই চিরতরে বিদায় নেন দুনিয়া থেকে। এক জীবনে অনেক কিছু দেখেছেন গীতশ্রী গীতা দত্ত। ১৯৩০ সালের ২৩ নভেম্বর জন্ম নেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৯০০ গান গেয়ে বাজিমাত করেন। গেয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ হিন্দি গান। একসময় লিমুজিনে চড়ে গিয়েছিলেন শ্বশুরবাড়ি। ১৯৫৩ সালে বিয়ে হয়। সেই বিয়েতে দুই মাইল ছিল গাড়ির সারি। বৈজয়ন্তীমালা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচলেন। গাইলেন লতা। তারকাদের উৎসব ছিল গীতা আর গুরু দত্তের জীবনে। তাঁদের বাড়ির পার্টিতে আসতেন সবাই। সবকিছু এক দিন শেষ হয়ে গেল। স্বামীর মৃত্যুর পর অভাব-অনটনে পেছনে পড়ে থাকল তারকাখ্যাতি। মৃত্যুর আগে কোনো আফসোস ছিল না গীতার। একজীবনে অনেক কিছু দেখেছেন। মানুষের চাটুকারিতা, হঠকারিতা, ভন্ডামি সবকিছুই সহ্য করেছেন। জন্মের পর শুনেছেন বাবা-দাদাদের জমিদারির গল্প। যুদ্ধের দামামাতে সেই জমিদারি গেল। যুদ্ধের পর শরীয়তপুরে আর থাকার অবস্থা থাকল না। জীবিকার সন্ধানে ছাড়তে হলো আসামও। ভীষণ কষ্টের একটা জীবন দেখলেন শৈশবে। বেড়ে উঠে পেয়েছিলেন তারকাখ্যাতি। তাও থাকল না।  সমালোচনা, নিন্দা, দরিদ্রতা, বিলাসিতা, খ্যাতি একজীবনে সব দেখেছেন। চলে যাওয়ার আগে বুঝেছেন কোনো কিছুরই স্থায়িত্ব বেশি সময়ের জন্য নয়। খ্যাতিমান মানুষেরা একজীবনে সব পান। আবার কারও কারও একমুহূর্তে সব হারিয়ে যায়। উড়ে যায় কর্পূরের মতো। থাকে না। কিছুই থাকে না। তারপরও মানুষ বেঁচে থাকে। স্বপ্নের জাল বুনে নতুনভাবে। মানুষ নিজেও জানে না সেই স্বপ্ন আকাশে উড়বে কি না।

♦ লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ