শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

ম্যাঁয়নে রোকা রাত গালিবকো বর্গর্না দেখতে, উসকে সৈলে গিরিয়ামে গদূঁ কফে সৈলাব থা-। অর্থাৎ, কাল রাতে আমি গালিবকে থামিয়ে দিয়েছিলাম/তা নইলে দেখতে কান্নায় ভেসে যেত আসমান।

দিল্লিতে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার কবর জিয়ারত করতে গিয়ে খুঁজে বের করেছিলাম মির্জা গালিবের কবর। বাদশাহ শাহজাহানের কন্যা  জাহানারাও শুয়ে আছেন এ মাজারের পুরনো কবরস্থানে। অনেক দর্শনার্থী জানেন না এখানে তাঁদের কবরের কথা। স্থানীয়রাও বলতে পারেন না কোনো কিছু। জাহানারার পুরো জীবনটা ছিল বেদনায় সিক্ত। ক্ষতবিক্ষত হয়েছিলেন পিতা প্রেমের সম্রাট হিসেবে খ্যাত শাহজাহানের কাছে। জাহানারার প্রেমিককে কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকে হত্যা করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান। মেয়ের প্রেমকে মেনে নেননি কোনোভাবে। বুকে পাথরচাপা দিয়েছিলেন জাহানারা। শায়ের লিখতেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া অর্থে ব্যবসা করে সফল ছিলেন। কিন্তু মনের গহিনে ছিল কষ্ট। সেই কষ্ট আরও নতুনভাবে আসে ভাইদের ক্ষমতার লড়াইয়ে। সব ভাইকে পরাজিত ও হত্যা করে ক্ষমতা নেন শাহজাহানপুত্র আওরঙ্গজেব। তিনি পিতাকেও ছাড়েননি। বন্দি করেন। বন্দি সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাজমহল নির্মাণের নামে বিশাল অর্থ অপচয়ের। দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। যমুনার এক তীরে শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণ শেষে শুরু করেন অপর তীরের কাজ। কালো পাথরে নির্মাণকাজ বেশিদূর এগোতে পারেননি। পুত্রদের ক্ষমতার দ্বন্দ্বের রেশে তিনি বাকি জীবন কাটান বন্দি অবস্থায়। সম্রাট শাহজাহানকে সেই সময়ে দেখাশোনা করেন ভীষণ কষ্টের জীবন অতিবাহিতকারী কন্যা জাহানারা। অথচ জাহানারার প্রেমকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিলেন পিতা শাহজাহান।

এ জগৎ বড় রহস্যময়। তাজমহলকে বলা হয় প্রেমের অপার সৃষ্টি। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এ শাহজাহানই হত্যা করেছিলেন মেয়ের প্রেমিককে। নিজেও বিয়ে করেছিলেন ১৪টির বেশি। মমতাজ ছিলেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। ভালোবেসে অভিনেতা গুরু দত্তকে বিয়ে করেন শিল্পী গীতা দত্ত। বাজি ছবিতে একটা অদ্ভুত গান গেয়েছিলেন গীতা। গানটি ছিল, ‘তদ্বির সে বিগড়ি হুয়ি তকদির বনা দে...।’ আহা অসাধারণ সেই সুর। মাঝে মাঝে এ গানটি এখনো শুনি। গীতশ্রী হিসেবে খ্যাত গীতার জীবনটা ছিল ভীষণ কষ্টকর। মধুবালার মতো কম বয়সে তিনিও মারা যান। বড় কষ্টের একটা জীবন অতিবাহিত করেন। বাইরের প্রাণবন্ত জীবনের সঙ্গে ভিতরের মিল ছিল না। সুখের সমুদ্রে জন্ম নেওয়া বাঙালি এ গায়িকার পুরো জীবনটা ছিল ওলটপালট। লড়াই করেছেন কখনো নীরবে, কখনো সবাইকে জানিয়ে। প্রেমের বিয়ে। ভেবেছিলেন সবকিছুতে এবার একটা স্থিতি আসবে। অসহ্য রকমের ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। গুরু দত্তের বেসামাল চলাফেরা, ওয়াহিদার সঙ্গে সম্পর্কের আলোচনা গীতাকে ক্ষুব্ধ করত। এ নিয়ে চরম অশান্তির অনলে বেসামাল চলাফেরার গুরু দত্ত আত্মহত্যা করেন। এভাবে স্বামীকে হারাবেন ভাবেননি গীতা। গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। মানসিক সমস্যায় পড়েন তিনি। চারদিক থেকে অন্ধকার নেমে আসে। জীবনের স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর দেখেন বোম্বের একচ্ছত্র এ শিল্পীর স্থান ততক্ষণে অনেকে দখল করে নিয়েছেন। স্বামীর বন্ধুরা তাঁকে আর স্থান দিতে নারাজ। সংগীতপাড়ার কঠিন পলিটিকসে পড়েন তিনি। চারদিকে শুরু গীতাকে হটানোর তৎপরতা। গীতা বিস্মিত হন। হতাশায় ম্লান এ শিল্পী তখন নামেন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে। সেই লড়াই ধীরে ধীরে তাঁকে শেষ করে দেয়।

বাংলাদেশের বাঙালি গীতা জন্ম নিয়েছিলেন শরীয়তপুরের ইদিলপুর গ্রামে। দাদা, বাবা ছিলেন জমিদার। কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সর্বনাশটা আসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘণ্টা বাজার কারণে। যুদ্ধ অনেক বিত্তশালীর ভিটামাটি কেড়ে নিয়েছিল। গীতার পরিবারও ছিল তেমনই। জাপানি হামলার ভয়ে ১৯৪২ সালে আসামে ঠাঁই নেন তাঁরা। ভেবেছিলেন যুদ্ধ শেষে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সংসার বা রাষ্ট্রে একবার যুদ্ধ লাগলে তা কি আর ঠিক হয়? মাত্র ১২ বছর বয়সে গীতা পরিবারের সঙ্গে বোম্বেতে বসবাস শুরু করেন। ভর্তি হন বাংলা একটি স্কুলে। ততদিনে পারিবারিক জীবনে শুরু হয়েছে আর্থিক সংকট। যুদ্ধের খেসারত, দীর্ঘদিন দেখাশোনা না করতে পারার কারণে জমিদারি হারান পিতা। সচ্ছল পরিবারে কষ্টের বহতা নদী নেমে আসে। আর্থিক সংকটে সংসারজীবন ক্ষতবিক্ষত হয়। মাইলের পর মাইল হেঁটে ছাত্রীদের গান শেখাতেন গীতা। ছাত্রীদের মায়েরা বসতে দিতেন মাটিতে। একটি ছবিতে গান গেয়ে নাম করার পর আপ্যায়ন বাড়ল ছাত্রীবাড়িতে। এবার ছাত্রীদের পরিবার থেকে অনুরোধ এলো চেয়ারে বসার। জেদি গীতা বলতেন, মাটিতে বসতেই ভালো লাগে। চেয়ারে একদম তাঁকে মানায় না। তিনি চেয়ারে বসেননি। ব্যক্তিত্বের সঙ্গে দেমাগ ছিল। কণ্ঠে ছিল মধুর সুরের জাদু। সেই জাদুর ইন্দ্রজাল এখনো আমাদের মায়াবি করে রেখেছে।

গীতার গানে আসার বিষয়টি হুট করেই ঘটে। বোম্বের বাড়ির বারান্দায় গুনগুন করে গান করছিলেন। সেই সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন সুরকার হনুমান প্রসাদ। মধুর গলায় মুগ্ধ হনুমান প্রসাদ থমকে দাঁড়ালেন। মেয়েটির খোঁজ নিলেন তিনি। ছবিতে গান গাইবে কি না জানতে চান। গীতা পরিবারের কেউ আপত্তি করল না। গীতাও মাথা নেড়ে সায় দিলেন। হনুমান প্রসাদ বললেন, তৈরি থেক। তুমি এক দিন ভারত মাত করবে। তারপর শুরু হলো নতুন যাত্রা। ১৯৪৬ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে সিনেমার জন্য প্রথম গান করেন। ‘ভক্ত প্রহ্লাদ’ নামের ছবির সেই গানে গীতা গেয়েছিলেন দুই লাইন। তাতেই বাজিমাত। সবার চোখে পড়েন। হনুমান প্রসাদ বললেন, যে পারে সে দুই লাইনেই দুনিয়া জয় করে। এ গানের পর শরীয়তপুরের এ বাঙালি মেয়েকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। আসতে থাকে নতুন প্রস্তাব। এরপর তাঁকে বোম্বের সিনেমাতে গানের সুযোগ দেন কুমিল্লার আরেক জগৎ জয় করা শিল্পী ও সুরকার শচীন দেববর্মণ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তন এ ছাত্র কলকাতা গিয়েছিলেন ব্যাচেলর ডিগ্রি নিতে। তারপর গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েন সংগীতে। কলকাতা থেকে যান বোম্বে। গীতাকে তিনি সুযোগ দেন ‘দো ভাই’ ছবিতে। এ ছবিতে আরও দুজন জগদ্বিখ্যাত গায়িকা গান করেন। তাঁরা হলেন- নূরজাহান ও জোহরাবাই অম্বালেওয়ালি। গীতা একাই গেয়েছিলেন ৯টি গান। ব্যস, আর যায় কোথায়। ছবি মুক্তির পর রীতিমতো তারকা বনে যান গীতা। ভারতবর্ষজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে নামডাক। শরীয়তপুরের মেয়েটি তখন হয়ে ওঠেন গোটা ভারতের।

জগদ্বিখ্যাত এ শিল্পী শুধু হিন্দি নয়, বাংলা গানের সিংহাসনে বসেছিলেন। উত্তম-সুচিত্রার ‘হারানো সুরে’ গীতা দত্তের কণ্ঠের সেই গান “তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার...” এখনো শুনি। প্রেমের গানে তাঁর তুলনা ছিল না। নিজেও প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন। বাঙালি বাড়ির মেয়ে গীতা ঘোষ রায় চৌধুরী হয়ে যান গীতা দত্ত। বিয়ের পর নাম বদলে যায়। গানে আসে আরও খ্যাতি। হিন্দির পাশাপাশি চলত বাংলা। হিন্দি-বাংলার পাশাপাশি চলত গুজরাটি, মারাঠি। সব ধরনের গান গাইতেন সমানতালে। ঘরে-বাইরে গীতা সবকিছু সামলে নিতেন। সংগীত-সংসার সমানতালে চলত। ভীষণ ব্যস্ততার একটা জীবন ছিল। চারদিকে গীতার নাম ছড়াতে থাকে। কিন্তু কোনো সুখই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। গীতার জীবনে খ্যাতির পাশাপাশি পারিবারিক ঝামেলা বাড়তে থাকে। চারদিকে স্ত্রীর নামডাক। অজানা কোনো সন্দেহে স্বামী গুরু দত্ত শর্ত জুড়ে দিলেন তাঁর ছবি ছাড়া অন্য কোথাও গাইতে পারবেন না গীতা। সেই শর্তও মেনে নেন বাঙালি মেয়েটি। সংসারের শান্তি, সন্তানের ভালোর জন্য কোনো কিছুতে তাঁর আপত্তি নেই। গীতা সব ছাড়লেও গুরু সব ছাড়তে পারেননি। চারদিক থেকে নানা রকমের গুজব কানে আসতে থাকে বাড়িতে। সিনেমাপাড়া বলে কথা। কোনো কিছু গোপন থাকে না। ওয়াহিদাসহ একাধিক নায়িকাকে নিয়ে গুজবে গীতা মন খারাপ করতেন। মাঝে মাঝে হইচই করতেন।

সংসার, স্বামীবিচ্ছেদ কোনো কিছুতে গান থামালেন না গীতা। স্বামীর মৃত্যুর পর অনেকে তাঁকে মূল গানে রাখতেন না। তারপরও গীতা যা গাইতেন তা থাকত মানুষের মুখে মুখে। এমনই ছিলেন তিনি। কলকাতা থেকে গানের আবদার যেত বোম্বেতে। পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে গীতা মন খুলে গাইলেন- ‘নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে... এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়...।’ ‘আর পার’ নামের হিন্দি ছবিতে ভিন্নমাত্রার একটি গান আলোচনায় এলো- ‘বাবুজি ধীরে চলনা..’ গীতার সৌরভ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। এত ভিন্নমাত্রার গলা তখন আর কারও ছিলও না। হাওড়া ব্রিজ নামের ছবিতে তাঁর কণ্ঠে এলো- ‘মেরা নাম চিন চিন...।’ দেবদাস ছবিতে তাঁর কণ্ঠে আন মিলো গানটি এখনো মুখে মুখে। হেমন্ত ও শচীন দেববর্মণের সুরের সেসব গান এখনো অমর হয়ে আছে। আসলে কিছু গান, সুরের চাহিদা সবকালেই থেকে যায়, গীতার সব গান তেমনই। তিনি সংগীতকে অমরত্ব দিয়েছেন। নিজেকে নিয়েছিলেন আকাশছোঁয়া উচ্চতায়। সেই উচ্চতা আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। কোনো দিন হয়তো পারবেও না।

স্বামী গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর বিষণ্ণতায় ছিলেন গীতা। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন পুরোপুরি। খারাপ একটা সময় অতিক্রম করেন গীতা। খ্যাতির শিখরে উঠেছিলেন কঠিন পরিস্থিতি থেকে। তারপর কীভাবে কী হয়ে গেল বুঝতেও পারেননি। গীতা থমকে গেলেন। অসুস্থতা থেকে ওঠার পর তিনি দেখলেন বোম্বের অনেকে তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। চেনা মানুষেরা হয়ে ওঠেন অচেনা। ভেঙে পড়েন তিনি। সুখের জীবনে আবার অভাব-অনটন নেমে এলো। টাকার জন্য একটা বাংলা ছবির অভিনেত্রী হন। ছবির নাম ছিল বধূবরণ। মাত্র ১৫ বছর ছিল গীতার শিল্পীজীবন। এ অল্প সময়ে তিনি পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ দেখেছেন। আপনজনদের বদলে যাওয়া দেখে শেষদিকে বিস্মিত হতেন না আর। হতাশ হতেন। কষ্ট পেতেন। ভাবতেন এটাই স্বাভাবিক। সব কষ্টকে ভুলতে গীতা ১৯৭২ সালের ২০ জুলাই চিরতরে বিদায় নেন দুনিয়া থেকে। এক জীবনে অনেক কিছু দেখেছেন গীতশ্রী গীতা দত্ত। ১৯৩০ সালের ২৩ নভেম্বর জন্ম নেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৯০০ গান গেয়ে বাজিমাত করেন। গেয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ হিন্দি গান। একসময় লিমুজিনে চড়ে গিয়েছিলেন শ্বশুরবাড়ি। ১৯৫৩ সালে বিয়ে হয়। সেই বিয়েতে দুই মাইল ছিল গাড়ির সারি। বৈজয়ন্তীমালা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচলেন। গাইলেন লতা। তারকাদের উৎসব ছিল গীতা আর গুরু দত্তের জীবনে। তাঁদের বাড়ির পার্টিতে আসতেন সবাই। সবকিছু এক দিন শেষ হয়ে গেল। স্বামীর মৃত্যুর পর অভাব-অনটনে পেছনে পড়ে থাকল তারকাখ্যাতি। মৃত্যুর আগে কোনো আফসোস ছিল না গীতার। একজীবনে অনেক কিছু দেখেছেন। মানুষের চাটুকারিতা, হঠকারিতা, ভন্ডামি সবকিছুই সহ্য করেছেন। জন্মের পর শুনেছেন বাবা-দাদাদের জমিদারির গল্প। যুদ্ধের দামামাতে সেই জমিদারি গেল। যুদ্ধের পর শরীয়তপুরে আর থাকার অবস্থা থাকল না। জীবিকার সন্ধানে ছাড়তে হলো আসামও। ভীষণ কষ্টের একটা জীবন দেখলেন শৈশবে। বেড়ে উঠে পেয়েছিলেন তারকাখ্যাতি। তাও থাকল না।  সমালোচনা, নিন্দা, দরিদ্রতা, বিলাসিতা, খ্যাতি একজীবনে সব দেখেছেন। চলে যাওয়ার আগে বুঝেছেন কোনো কিছুরই স্থায়িত্ব বেশি সময়ের জন্য নয়। খ্যাতিমান মানুষেরা একজীবনে সব পান। আবার কারও কারও একমুহূর্তে সব হারিয়ে যায়। উড়ে যায় কর্পূরের মতো। থাকে না। কিছুই থাকে না। তারপরও মানুষ বেঁচে থাকে। স্বপ্নের জাল বুনে নতুনভাবে। মানুষ নিজেও জানে না সেই স্বপ্ন আকাশে উড়বে কি না।

♦ লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি