শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

ম্যাঁয়নে রোকা রাত গালিবকো বর্গর্না দেখতে, উসকে সৈলে গিরিয়ামে গদূঁ কফে সৈলাব থা-। অর্থাৎ, কাল রাতে আমি গালিবকে থামিয়ে দিয়েছিলাম/তা নইলে দেখতে কান্নায় ভেসে যেত আসমান।

দিল্লিতে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার কবর জিয়ারত করতে গিয়ে খুঁজে বের করেছিলাম মির্জা গালিবের কবর। বাদশাহ শাহজাহানের কন্যা  জাহানারাও শুয়ে আছেন এ মাজারের পুরনো কবরস্থানে। অনেক দর্শনার্থী জানেন না এখানে তাঁদের কবরের কথা। স্থানীয়রাও বলতে পারেন না কোনো কিছু। জাহানারার পুরো জীবনটা ছিল বেদনায় সিক্ত। ক্ষতবিক্ষত হয়েছিলেন পিতা প্রেমের সম্রাট হিসেবে খ্যাত শাহজাহানের কাছে। জাহানারার প্রেমিককে কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকে হত্যা করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান। মেয়ের প্রেমকে মেনে নেননি কোনোভাবে। বুকে পাথরচাপা দিয়েছিলেন জাহানারা। শায়ের লিখতেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া অর্থে ব্যবসা করে সফল ছিলেন। কিন্তু মনের গহিনে ছিল কষ্ট। সেই কষ্ট আরও নতুনভাবে আসে ভাইদের ক্ষমতার লড়াইয়ে। সব ভাইকে পরাজিত ও হত্যা করে ক্ষমতা নেন শাহজাহানপুত্র আওরঙ্গজেব। তিনি পিতাকেও ছাড়েননি। বন্দি করেন। বন্দি সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাজমহল নির্মাণের নামে বিশাল অর্থ অপচয়ের। দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। যমুনার এক তীরে শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণ শেষে শুরু করেন অপর তীরের কাজ। কালো পাথরে নির্মাণকাজ বেশিদূর এগোতে পারেননি। পুত্রদের ক্ষমতার দ্বন্দ্বের রেশে তিনি বাকি জীবন কাটান বন্দি অবস্থায়। সম্রাট শাহজাহানকে সেই সময়ে দেখাশোনা করেন ভীষণ কষ্টের জীবন অতিবাহিতকারী কন্যা জাহানারা। অথচ জাহানারার প্রেমকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিলেন পিতা শাহজাহান।

এ জগৎ বড় রহস্যময়। তাজমহলকে বলা হয় প্রেমের অপার সৃষ্টি। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এ শাহজাহানই হত্যা করেছিলেন মেয়ের প্রেমিককে। নিজেও বিয়ে করেছিলেন ১৪টির বেশি। মমতাজ ছিলেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। ভালোবেসে অভিনেতা গুরু দত্তকে বিয়ে করেন শিল্পী গীতা দত্ত। বাজি ছবিতে একটা অদ্ভুত গান গেয়েছিলেন গীতা। গানটি ছিল, ‘তদ্বির সে বিগড়ি হুয়ি তকদির বনা দে...।’ আহা অসাধারণ সেই সুর। মাঝে মাঝে এ গানটি এখনো শুনি। গীতশ্রী হিসেবে খ্যাত গীতার জীবনটা ছিল ভীষণ কষ্টকর। মধুবালার মতো কম বয়সে তিনিও মারা যান। বড় কষ্টের একটা জীবন অতিবাহিত করেন। বাইরের প্রাণবন্ত জীবনের সঙ্গে ভিতরের মিল ছিল না। সুখের সমুদ্রে জন্ম নেওয়া বাঙালি এ গায়িকার পুরো জীবনটা ছিল ওলটপালট। লড়াই করেছেন কখনো নীরবে, কখনো সবাইকে জানিয়ে। প্রেমের বিয়ে। ভেবেছিলেন সবকিছুতে এবার একটা স্থিতি আসবে। অসহ্য রকমের ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। গুরু দত্তের বেসামাল চলাফেরা, ওয়াহিদার সঙ্গে সম্পর্কের আলোচনা গীতাকে ক্ষুব্ধ করত। এ নিয়ে চরম অশান্তির অনলে বেসামাল চলাফেরার গুরু দত্ত আত্মহত্যা করেন। এভাবে স্বামীকে হারাবেন ভাবেননি গীতা। গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। মানসিক সমস্যায় পড়েন তিনি। চারদিক থেকে অন্ধকার নেমে আসে। জীবনের স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর দেখেন বোম্বের একচ্ছত্র এ শিল্পীর স্থান ততক্ষণে অনেকে দখল করে নিয়েছেন। স্বামীর বন্ধুরা তাঁকে আর স্থান দিতে নারাজ। সংগীতপাড়ার কঠিন পলিটিকসে পড়েন তিনি। চারদিকে শুরু গীতাকে হটানোর তৎপরতা। গীতা বিস্মিত হন। হতাশায় ম্লান এ শিল্পী তখন নামেন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে। সেই লড়াই ধীরে ধীরে তাঁকে শেষ করে দেয়।

বাংলাদেশের বাঙালি গীতা জন্ম নিয়েছিলেন শরীয়তপুরের ইদিলপুর গ্রামে। দাদা, বাবা ছিলেন জমিদার। কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সর্বনাশটা আসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘণ্টা বাজার কারণে। যুদ্ধ অনেক বিত্তশালীর ভিটামাটি কেড়ে নিয়েছিল। গীতার পরিবারও ছিল তেমনই। জাপানি হামলার ভয়ে ১৯৪২ সালে আসামে ঠাঁই নেন তাঁরা। ভেবেছিলেন যুদ্ধ শেষে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সংসার বা রাষ্ট্রে একবার যুদ্ধ লাগলে তা কি আর ঠিক হয়? মাত্র ১২ বছর বয়সে গীতা পরিবারের সঙ্গে বোম্বেতে বসবাস শুরু করেন। ভর্তি হন বাংলা একটি স্কুলে। ততদিনে পারিবারিক জীবনে শুরু হয়েছে আর্থিক সংকট। যুদ্ধের খেসারত, দীর্ঘদিন দেখাশোনা না করতে পারার কারণে জমিদারি হারান পিতা। সচ্ছল পরিবারে কষ্টের বহতা নদী নেমে আসে। আর্থিক সংকটে সংসারজীবন ক্ষতবিক্ষত হয়। মাইলের পর মাইল হেঁটে ছাত্রীদের গান শেখাতেন গীতা। ছাত্রীদের মায়েরা বসতে দিতেন মাটিতে। একটি ছবিতে গান গেয়ে নাম করার পর আপ্যায়ন বাড়ল ছাত্রীবাড়িতে। এবার ছাত্রীদের পরিবার থেকে অনুরোধ এলো চেয়ারে বসার। জেদি গীতা বলতেন, মাটিতে বসতেই ভালো লাগে। চেয়ারে একদম তাঁকে মানায় না। তিনি চেয়ারে বসেননি। ব্যক্তিত্বের সঙ্গে দেমাগ ছিল। কণ্ঠে ছিল মধুর সুরের জাদু। সেই জাদুর ইন্দ্রজাল এখনো আমাদের মায়াবি করে রেখেছে।

গীতার গানে আসার বিষয়টি হুট করেই ঘটে। বোম্বের বাড়ির বারান্দায় গুনগুন করে গান করছিলেন। সেই সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন সুরকার হনুমান প্রসাদ। মধুর গলায় মুগ্ধ হনুমান প্রসাদ থমকে দাঁড়ালেন। মেয়েটির খোঁজ নিলেন তিনি। ছবিতে গান গাইবে কি না জানতে চান। গীতা পরিবারের কেউ আপত্তি করল না। গীতাও মাথা নেড়ে সায় দিলেন। হনুমান প্রসাদ বললেন, তৈরি থেক। তুমি এক দিন ভারত মাত করবে। তারপর শুরু হলো নতুন যাত্রা। ১৯৪৬ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে সিনেমার জন্য প্রথম গান করেন। ‘ভক্ত প্রহ্লাদ’ নামের ছবির সেই গানে গীতা গেয়েছিলেন দুই লাইন। তাতেই বাজিমাত। সবার চোখে পড়েন। হনুমান প্রসাদ বললেন, যে পারে সে দুই লাইনেই দুনিয়া জয় করে। এ গানের পর শরীয়তপুরের এ বাঙালি মেয়েকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। আসতে থাকে নতুন প্রস্তাব। এরপর তাঁকে বোম্বের সিনেমাতে গানের সুযোগ দেন কুমিল্লার আরেক জগৎ জয় করা শিল্পী ও সুরকার শচীন দেববর্মণ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তন এ ছাত্র কলকাতা গিয়েছিলেন ব্যাচেলর ডিগ্রি নিতে। তারপর গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েন সংগীতে। কলকাতা থেকে যান বোম্বে। গীতাকে তিনি সুযোগ দেন ‘দো ভাই’ ছবিতে। এ ছবিতে আরও দুজন জগদ্বিখ্যাত গায়িকা গান করেন। তাঁরা হলেন- নূরজাহান ও জোহরাবাই অম্বালেওয়ালি। গীতা একাই গেয়েছিলেন ৯টি গান। ব্যস, আর যায় কোথায়। ছবি মুক্তির পর রীতিমতো তারকা বনে যান গীতা। ভারতবর্ষজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে নামডাক। শরীয়তপুরের মেয়েটি তখন হয়ে ওঠেন গোটা ভারতের।

জগদ্বিখ্যাত এ শিল্পী শুধু হিন্দি নয়, বাংলা গানের সিংহাসনে বসেছিলেন। উত্তম-সুচিত্রার ‘হারানো সুরে’ গীতা দত্তের কণ্ঠের সেই গান “তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার...” এখনো শুনি। প্রেমের গানে তাঁর তুলনা ছিল না। নিজেও প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন। বাঙালি বাড়ির মেয়ে গীতা ঘোষ রায় চৌধুরী হয়ে যান গীতা দত্ত। বিয়ের পর নাম বদলে যায়। গানে আসে আরও খ্যাতি। হিন্দির পাশাপাশি চলত বাংলা। হিন্দি-বাংলার পাশাপাশি চলত গুজরাটি, মারাঠি। সব ধরনের গান গাইতেন সমানতালে। ঘরে-বাইরে গীতা সবকিছু সামলে নিতেন। সংগীত-সংসার সমানতালে চলত। ভীষণ ব্যস্ততার একটা জীবন ছিল। চারদিকে গীতার নাম ছড়াতে থাকে। কিন্তু কোনো সুখই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। গীতার জীবনে খ্যাতির পাশাপাশি পারিবারিক ঝামেলা বাড়তে থাকে। চারদিকে স্ত্রীর নামডাক। অজানা কোনো সন্দেহে স্বামী গুরু দত্ত শর্ত জুড়ে দিলেন তাঁর ছবি ছাড়া অন্য কোথাও গাইতে পারবেন না গীতা। সেই শর্তও মেনে নেন বাঙালি মেয়েটি। সংসারের শান্তি, সন্তানের ভালোর জন্য কোনো কিছুতে তাঁর আপত্তি নেই। গীতা সব ছাড়লেও গুরু সব ছাড়তে পারেননি। চারদিক থেকে নানা রকমের গুজব কানে আসতে থাকে বাড়িতে। সিনেমাপাড়া বলে কথা। কোনো কিছু গোপন থাকে না। ওয়াহিদাসহ একাধিক নায়িকাকে নিয়ে গুজবে গীতা মন খারাপ করতেন। মাঝে মাঝে হইচই করতেন।

সংসার, স্বামীবিচ্ছেদ কোনো কিছুতে গান থামালেন না গীতা। স্বামীর মৃত্যুর পর অনেকে তাঁকে মূল গানে রাখতেন না। তারপরও গীতা যা গাইতেন তা থাকত মানুষের মুখে মুখে। এমনই ছিলেন তিনি। কলকাতা থেকে গানের আবদার যেত বোম্বেতে। পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে গীতা মন খুলে গাইলেন- ‘নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে... এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়...।’ ‘আর পার’ নামের হিন্দি ছবিতে ভিন্নমাত্রার একটি গান আলোচনায় এলো- ‘বাবুজি ধীরে চলনা..’ গীতার সৌরভ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। এত ভিন্নমাত্রার গলা তখন আর কারও ছিলও না। হাওড়া ব্রিজ নামের ছবিতে তাঁর কণ্ঠে এলো- ‘মেরা নাম চিন চিন...।’ দেবদাস ছবিতে তাঁর কণ্ঠে আন মিলো গানটি এখনো মুখে মুখে। হেমন্ত ও শচীন দেববর্মণের সুরের সেসব গান এখনো অমর হয়ে আছে। আসলে কিছু গান, সুরের চাহিদা সবকালেই থেকে যায়, গীতার সব গান তেমনই। তিনি সংগীতকে অমরত্ব দিয়েছেন। নিজেকে নিয়েছিলেন আকাশছোঁয়া উচ্চতায়। সেই উচ্চতা আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। কোনো দিন হয়তো পারবেও না।

স্বামী গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর বিষণ্ণতায় ছিলেন গীতা। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন পুরোপুরি। খারাপ একটা সময় অতিক্রম করেন গীতা। খ্যাতির শিখরে উঠেছিলেন কঠিন পরিস্থিতি থেকে। তারপর কীভাবে কী হয়ে গেল বুঝতেও পারেননি। গীতা থমকে গেলেন। অসুস্থতা থেকে ওঠার পর তিনি দেখলেন বোম্বের অনেকে তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। চেনা মানুষেরা হয়ে ওঠেন অচেনা। ভেঙে পড়েন তিনি। সুখের জীবনে আবার অভাব-অনটন নেমে এলো। টাকার জন্য একটা বাংলা ছবির অভিনেত্রী হন। ছবির নাম ছিল বধূবরণ। মাত্র ১৫ বছর ছিল গীতার শিল্পীজীবন। এ অল্প সময়ে তিনি পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ দেখেছেন। আপনজনদের বদলে যাওয়া দেখে শেষদিকে বিস্মিত হতেন না আর। হতাশ হতেন। কষ্ট পেতেন। ভাবতেন এটাই স্বাভাবিক। সব কষ্টকে ভুলতে গীতা ১৯৭২ সালের ২০ জুলাই চিরতরে বিদায় নেন দুনিয়া থেকে। এক জীবনে অনেক কিছু দেখেছেন গীতশ্রী গীতা দত্ত। ১৯৩০ সালের ২৩ নভেম্বর জন্ম নেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৯০০ গান গেয়ে বাজিমাত করেন। গেয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ হিন্দি গান। একসময় লিমুজিনে চড়ে গিয়েছিলেন শ্বশুরবাড়ি। ১৯৫৩ সালে বিয়ে হয়। সেই বিয়েতে দুই মাইল ছিল গাড়ির সারি। বৈজয়ন্তীমালা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচলেন। গাইলেন লতা। তারকাদের উৎসব ছিল গীতা আর গুরু দত্তের জীবনে। তাঁদের বাড়ির পার্টিতে আসতেন সবাই। সবকিছু এক দিন শেষ হয়ে গেল। স্বামীর মৃত্যুর পর অভাব-অনটনে পেছনে পড়ে থাকল তারকাখ্যাতি। মৃত্যুর আগে কোনো আফসোস ছিল না গীতার। একজীবনে অনেক কিছু দেখেছেন। মানুষের চাটুকারিতা, হঠকারিতা, ভন্ডামি সবকিছুই সহ্য করেছেন। জন্মের পর শুনেছেন বাবা-দাদাদের জমিদারির গল্প। যুদ্ধের দামামাতে সেই জমিদারি গেল। যুদ্ধের পর শরীয়তপুরে আর থাকার অবস্থা থাকল না। জীবিকার সন্ধানে ছাড়তে হলো আসামও। ভীষণ কষ্টের একটা জীবন দেখলেন শৈশবে। বেড়ে উঠে পেয়েছিলেন তারকাখ্যাতি। তাও থাকল না।  সমালোচনা, নিন্দা, দরিদ্রতা, বিলাসিতা, খ্যাতি একজীবনে সব দেখেছেন। চলে যাওয়ার আগে বুঝেছেন কোনো কিছুরই স্থায়িত্ব বেশি সময়ের জন্য নয়। খ্যাতিমান মানুষেরা একজীবনে সব পান। আবার কারও কারও একমুহূর্তে সব হারিয়ে যায়। উড়ে যায় কর্পূরের মতো। থাকে না। কিছুই থাকে না। তারপরও মানুষ বেঁচে থাকে। স্বপ্নের জাল বুনে নতুনভাবে। মানুষ নিজেও জানে না সেই স্বপ্ন আকাশে উড়বে কি না।

♦ লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা