শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

ম্যাঁয়নে রোকা রাত গালিবকো বর্গর্না দেখতে, উসকে সৈলে গিরিয়ামে গদূঁ কফে সৈলাব থা-। অর্থাৎ, কাল রাতে আমি গালিবকে থামিয়ে দিয়েছিলাম/তা নইলে দেখতে কান্নায় ভেসে যেত আসমান।

দিল্লিতে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার কবর জিয়ারত করতে গিয়ে খুঁজে বের করেছিলাম মির্জা গালিবের কবর। বাদশাহ শাহজাহানের কন্যা  জাহানারাও শুয়ে আছেন এ মাজারের পুরনো কবরস্থানে। অনেক দর্শনার্থী জানেন না এখানে তাঁদের কবরের কথা। স্থানীয়রাও বলতে পারেন না কোনো কিছু। জাহানারার পুরো জীবনটা ছিল বেদনায় সিক্ত। ক্ষতবিক্ষত হয়েছিলেন পিতা প্রেমের সম্রাট হিসেবে খ্যাত শাহজাহানের কাছে। জাহানারার প্রেমিককে কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকে হত্যা করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান। মেয়ের প্রেমকে মেনে নেননি কোনোভাবে। বুকে পাথরচাপা দিয়েছিলেন জাহানারা। শায়ের লিখতেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া অর্থে ব্যবসা করে সফল ছিলেন। কিন্তু মনের গহিনে ছিল কষ্ট। সেই কষ্ট আরও নতুনভাবে আসে ভাইদের ক্ষমতার লড়াইয়ে। সব ভাইকে পরাজিত ও হত্যা করে ক্ষমতা নেন শাহজাহানপুত্র আওরঙ্গজেব। তিনি পিতাকেও ছাড়েননি। বন্দি করেন। বন্দি সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাজমহল নির্মাণের নামে বিশাল অর্থ অপচয়ের। দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। যমুনার এক তীরে শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণ শেষে শুরু করেন অপর তীরের কাজ। কালো পাথরে নির্মাণকাজ বেশিদূর এগোতে পারেননি। পুত্রদের ক্ষমতার দ্বন্দ্বের রেশে তিনি বাকি জীবন কাটান বন্দি অবস্থায়। সম্রাট শাহজাহানকে সেই সময়ে দেখাশোনা করেন ভীষণ কষ্টের জীবন অতিবাহিতকারী কন্যা জাহানারা। অথচ জাহানারার প্রেমকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিলেন পিতা শাহজাহান।

এ জগৎ বড় রহস্যময়। তাজমহলকে বলা হয় প্রেমের অপার সৃষ্টি। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এ শাহজাহানই হত্যা করেছিলেন মেয়ের প্রেমিককে। নিজেও বিয়ে করেছিলেন ১৪টির বেশি। মমতাজ ছিলেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। ভালোবেসে অভিনেতা গুরু দত্তকে বিয়ে করেন শিল্পী গীতা দত্ত। বাজি ছবিতে একটা অদ্ভুত গান গেয়েছিলেন গীতা। গানটি ছিল, ‘তদ্বির সে বিগড়ি হুয়ি তকদির বনা দে...।’ আহা অসাধারণ সেই সুর। মাঝে মাঝে এ গানটি এখনো শুনি। গীতশ্রী হিসেবে খ্যাত গীতার জীবনটা ছিল ভীষণ কষ্টকর। মধুবালার মতো কম বয়সে তিনিও মারা যান। বড় কষ্টের একটা জীবন অতিবাহিত করেন। বাইরের প্রাণবন্ত জীবনের সঙ্গে ভিতরের মিল ছিল না। সুখের সমুদ্রে জন্ম নেওয়া বাঙালি এ গায়িকার পুরো জীবনটা ছিল ওলটপালট। লড়াই করেছেন কখনো নীরবে, কখনো সবাইকে জানিয়ে। প্রেমের বিয়ে। ভেবেছিলেন সবকিছুতে এবার একটা স্থিতি আসবে। অসহ্য রকমের ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। গুরু দত্তের বেসামাল চলাফেরা, ওয়াহিদার সঙ্গে সম্পর্কের আলোচনা গীতাকে ক্ষুব্ধ করত। এ নিয়ে চরম অশান্তির অনলে বেসামাল চলাফেরার গুরু দত্ত আত্মহত্যা করেন। এভাবে স্বামীকে হারাবেন ভাবেননি গীতা। গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। মানসিক সমস্যায় পড়েন তিনি। চারদিক থেকে অন্ধকার নেমে আসে। জীবনের স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর দেখেন বোম্বের একচ্ছত্র এ শিল্পীর স্থান ততক্ষণে অনেকে দখল করে নিয়েছেন। স্বামীর বন্ধুরা তাঁকে আর স্থান দিতে নারাজ। সংগীতপাড়ার কঠিন পলিটিকসে পড়েন তিনি। চারদিকে শুরু গীতাকে হটানোর তৎপরতা। গীতা বিস্মিত হন। হতাশায় ম্লান এ শিল্পী তখন নামেন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে। সেই লড়াই ধীরে ধীরে তাঁকে শেষ করে দেয়।

বাংলাদেশের বাঙালি গীতা জন্ম নিয়েছিলেন শরীয়তপুরের ইদিলপুর গ্রামে। দাদা, বাবা ছিলেন জমিদার। কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সর্বনাশটা আসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘণ্টা বাজার কারণে। যুদ্ধ অনেক বিত্তশালীর ভিটামাটি কেড়ে নিয়েছিল। গীতার পরিবারও ছিল তেমনই। জাপানি হামলার ভয়ে ১৯৪২ সালে আসামে ঠাঁই নেন তাঁরা। ভেবেছিলেন যুদ্ধ শেষে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সংসার বা রাষ্ট্রে একবার যুদ্ধ লাগলে তা কি আর ঠিক হয়? মাত্র ১২ বছর বয়সে গীতা পরিবারের সঙ্গে বোম্বেতে বসবাস শুরু করেন। ভর্তি হন বাংলা একটি স্কুলে। ততদিনে পারিবারিক জীবনে শুরু হয়েছে আর্থিক সংকট। যুদ্ধের খেসারত, দীর্ঘদিন দেখাশোনা না করতে পারার কারণে জমিদারি হারান পিতা। সচ্ছল পরিবারে কষ্টের বহতা নদী নেমে আসে। আর্থিক সংকটে সংসারজীবন ক্ষতবিক্ষত হয়। মাইলের পর মাইল হেঁটে ছাত্রীদের গান শেখাতেন গীতা। ছাত্রীদের মায়েরা বসতে দিতেন মাটিতে। একটি ছবিতে গান গেয়ে নাম করার পর আপ্যায়ন বাড়ল ছাত্রীবাড়িতে। এবার ছাত্রীদের পরিবার থেকে অনুরোধ এলো চেয়ারে বসার। জেদি গীতা বলতেন, মাটিতে বসতেই ভালো লাগে। চেয়ারে একদম তাঁকে মানায় না। তিনি চেয়ারে বসেননি। ব্যক্তিত্বের সঙ্গে দেমাগ ছিল। কণ্ঠে ছিল মধুর সুরের জাদু। সেই জাদুর ইন্দ্রজাল এখনো আমাদের মায়াবি করে রেখেছে।

গীতার গানে আসার বিষয়টি হুট করেই ঘটে। বোম্বের বাড়ির বারান্দায় গুনগুন করে গান করছিলেন। সেই সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন সুরকার হনুমান প্রসাদ। মধুর গলায় মুগ্ধ হনুমান প্রসাদ থমকে দাঁড়ালেন। মেয়েটির খোঁজ নিলেন তিনি। ছবিতে গান গাইবে কি না জানতে চান। গীতা পরিবারের কেউ আপত্তি করল না। গীতাও মাথা নেড়ে সায় দিলেন। হনুমান প্রসাদ বললেন, তৈরি থেক। তুমি এক দিন ভারত মাত করবে। তারপর শুরু হলো নতুন যাত্রা। ১৯৪৬ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে সিনেমার জন্য প্রথম গান করেন। ‘ভক্ত প্রহ্লাদ’ নামের ছবির সেই গানে গীতা গেয়েছিলেন দুই লাইন। তাতেই বাজিমাত। সবার চোখে পড়েন। হনুমান প্রসাদ বললেন, যে পারে সে দুই লাইনেই দুনিয়া জয় করে। এ গানের পর শরীয়তপুরের এ বাঙালি মেয়েকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। আসতে থাকে নতুন প্রস্তাব। এরপর তাঁকে বোম্বের সিনেমাতে গানের সুযোগ দেন কুমিল্লার আরেক জগৎ জয় করা শিল্পী ও সুরকার শচীন দেববর্মণ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তন এ ছাত্র কলকাতা গিয়েছিলেন ব্যাচেলর ডিগ্রি নিতে। তারপর গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েন সংগীতে। কলকাতা থেকে যান বোম্বে। গীতাকে তিনি সুযোগ দেন ‘দো ভাই’ ছবিতে। এ ছবিতে আরও দুজন জগদ্বিখ্যাত গায়িকা গান করেন। তাঁরা হলেন- নূরজাহান ও জোহরাবাই অম্বালেওয়ালি। গীতা একাই গেয়েছিলেন ৯টি গান। ব্যস, আর যায় কোথায়। ছবি মুক্তির পর রীতিমতো তারকা বনে যান গীতা। ভারতবর্ষজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে নামডাক। শরীয়তপুরের মেয়েটি তখন হয়ে ওঠেন গোটা ভারতের।

জগদ্বিখ্যাত এ শিল্পী শুধু হিন্দি নয়, বাংলা গানের সিংহাসনে বসেছিলেন। উত্তম-সুচিত্রার ‘হারানো সুরে’ গীতা দত্তের কণ্ঠের সেই গান “তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার...” এখনো শুনি। প্রেমের গানে তাঁর তুলনা ছিল না। নিজেও প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন। বাঙালি বাড়ির মেয়ে গীতা ঘোষ রায় চৌধুরী হয়ে যান গীতা দত্ত। বিয়ের পর নাম বদলে যায়। গানে আসে আরও খ্যাতি। হিন্দির পাশাপাশি চলত বাংলা। হিন্দি-বাংলার পাশাপাশি চলত গুজরাটি, মারাঠি। সব ধরনের গান গাইতেন সমানতালে। ঘরে-বাইরে গীতা সবকিছু সামলে নিতেন। সংগীত-সংসার সমানতালে চলত। ভীষণ ব্যস্ততার একটা জীবন ছিল। চারদিকে গীতার নাম ছড়াতে থাকে। কিন্তু কোনো সুখই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। গীতার জীবনে খ্যাতির পাশাপাশি পারিবারিক ঝামেলা বাড়তে থাকে। চারদিকে স্ত্রীর নামডাক। অজানা কোনো সন্দেহে স্বামী গুরু দত্ত শর্ত জুড়ে দিলেন তাঁর ছবি ছাড়া অন্য কোথাও গাইতে পারবেন না গীতা। সেই শর্তও মেনে নেন বাঙালি মেয়েটি। সংসারের শান্তি, সন্তানের ভালোর জন্য কোনো কিছুতে তাঁর আপত্তি নেই। গীতা সব ছাড়লেও গুরু সব ছাড়তে পারেননি। চারদিক থেকে নানা রকমের গুজব কানে আসতে থাকে বাড়িতে। সিনেমাপাড়া বলে কথা। কোনো কিছু গোপন থাকে না। ওয়াহিদাসহ একাধিক নায়িকাকে নিয়ে গুজবে গীতা মন খারাপ করতেন। মাঝে মাঝে হইচই করতেন।

সংসার, স্বামীবিচ্ছেদ কোনো কিছুতে গান থামালেন না গীতা। স্বামীর মৃত্যুর পর অনেকে তাঁকে মূল গানে রাখতেন না। তারপরও গীতা যা গাইতেন তা থাকত মানুষের মুখে মুখে। এমনই ছিলেন তিনি। কলকাতা থেকে গানের আবদার যেত বোম্বেতে। পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে গীতা মন খুলে গাইলেন- ‘নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে... এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়...।’ ‘আর পার’ নামের হিন্দি ছবিতে ভিন্নমাত্রার একটি গান আলোচনায় এলো- ‘বাবুজি ধীরে চলনা..’ গীতার সৌরভ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। এত ভিন্নমাত্রার গলা তখন আর কারও ছিলও না। হাওড়া ব্রিজ নামের ছবিতে তাঁর কণ্ঠে এলো- ‘মেরা নাম চিন চিন...।’ দেবদাস ছবিতে তাঁর কণ্ঠে আন মিলো গানটি এখনো মুখে মুখে। হেমন্ত ও শচীন দেববর্মণের সুরের সেসব গান এখনো অমর হয়ে আছে। আসলে কিছু গান, সুরের চাহিদা সবকালেই থেকে যায়, গীতার সব গান তেমনই। তিনি সংগীতকে অমরত্ব দিয়েছেন। নিজেকে নিয়েছিলেন আকাশছোঁয়া উচ্চতায়। সেই উচ্চতা আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। কোনো দিন হয়তো পারবেও না।

স্বামী গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর বিষণ্ণতায় ছিলেন গীতা। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন পুরোপুরি। খারাপ একটা সময় অতিক্রম করেন গীতা। খ্যাতির শিখরে উঠেছিলেন কঠিন পরিস্থিতি থেকে। তারপর কীভাবে কী হয়ে গেল বুঝতেও পারেননি। গীতা থমকে গেলেন। অসুস্থতা থেকে ওঠার পর তিনি দেখলেন বোম্বের অনেকে তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। চেনা মানুষেরা হয়ে ওঠেন অচেনা। ভেঙে পড়েন তিনি। সুখের জীবনে আবার অভাব-অনটন নেমে এলো। টাকার জন্য একটা বাংলা ছবির অভিনেত্রী হন। ছবির নাম ছিল বধূবরণ। মাত্র ১৫ বছর ছিল গীতার শিল্পীজীবন। এ অল্প সময়ে তিনি পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ দেখেছেন। আপনজনদের বদলে যাওয়া দেখে শেষদিকে বিস্মিত হতেন না আর। হতাশ হতেন। কষ্ট পেতেন। ভাবতেন এটাই স্বাভাবিক। সব কষ্টকে ভুলতে গীতা ১৯৭২ সালের ২০ জুলাই চিরতরে বিদায় নেন দুনিয়া থেকে। এক জীবনে অনেক কিছু দেখেছেন গীতশ্রী গীতা দত্ত। ১৯৩০ সালের ২৩ নভেম্বর জন্ম নেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৯০০ গান গেয়ে বাজিমাত করেন। গেয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ হিন্দি গান। একসময় লিমুজিনে চড়ে গিয়েছিলেন শ্বশুরবাড়ি। ১৯৫৩ সালে বিয়ে হয়। সেই বিয়েতে দুই মাইল ছিল গাড়ির সারি। বৈজয়ন্তীমালা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচলেন। গাইলেন লতা। তারকাদের উৎসব ছিল গীতা আর গুরু দত্তের জীবনে। তাঁদের বাড়ির পার্টিতে আসতেন সবাই। সবকিছু এক দিন শেষ হয়ে গেল। স্বামীর মৃত্যুর পর অভাব-অনটনে পেছনে পড়ে থাকল তারকাখ্যাতি। মৃত্যুর আগে কোনো আফসোস ছিল না গীতার। একজীবনে অনেক কিছু দেখেছেন। মানুষের চাটুকারিতা, হঠকারিতা, ভন্ডামি সবকিছুই সহ্য করেছেন। জন্মের পর শুনেছেন বাবা-দাদাদের জমিদারির গল্প। যুদ্ধের দামামাতে সেই জমিদারি গেল। যুদ্ধের পর শরীয়তপুরে আর থাকার অবস্থা থাকল না। জীবিকার সন্ধানে ছাড়তে হলো আসামও। ভীষণ কষ্টের একটা জীবন দেখলেন শৈশবে। বেড়ে উঠে পেয়েছিলেন তারকাখ্যাতি। তাও থাকল না।  সমালোচনা, নিন্দা, দরিদ্রতা, বিলাসিতা, খ্যাতি একজীবনে সব দেখেছেন। চলে যাওয়ার আগে বুঝেছেন কোনো কিছুরই স্থায়িত্ব বেশি সময়ের জন্য নয়। খ্যাতিমান মানুষেরা একজীবনে সব পান। আবার কারও কারও একমুহূর্তে সব হারিয়ে যায়। উড়ে যায় কর্পূরের মতো। থাকে না। কিছুই থাকে না। তারপরও মানুষ বেঁচে থাকে। স্বপ্নের জাল বুনে নতুনভাবে। মানুষ নিজেও জানে না সেই স্বপ্ন আকাশে উড়বে কি না।

♦ লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা