শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গালিবের কান্না বেদনায় সিক্ত জাহানারা ও গীতা দত্ত

ম্যাঁয়নে রোকা রাত গালিবকো বর্গর্না দেখতে, উসকে সৈলে গিরিয়ামে গদূঁ কফে সৈলাব থা-। অর্থাৎ, কাল রাতে আমি গালিবকে থামিয়ে দিয়েছিলাম/তা নইলে দেখতে কান্নায় ভেসে যেত আসমান।

দিল্লিতে নিজামুদ্দিন আউলিয়ার কবর জিয়ারত করতে গিয়ে খুঁজে বের করেছিলাম মির্জা গালিবের কবর। বাদশাহ শাহজাহানের কন্যা  জাহানারাও শুয়ে আছেন এ মাজারের পুরনো কবরস্থানে। অনেক দর্শনার্থী জানেন না এখানে তাঁদের কবরের কথা। স্থানীয়রাও বলতে পারেন না কোনো কিছু। জাহানারার পুরো জীবনটা ছিল বেদনায় সিক্ত। ক্ষতবিক্ষত হয়েছিলেন পিতা প্রেমের সম্রাট হিসেবে খ্যাত শাহজাহানের কাছে। জাহানারার প্রেমিককে কাঠের পাটাতনে পেরেক ঠুকে হত্যা করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান। মেয়ের প্রেমকে মেনে নেননি কোনোভাবে। বুকে পাথরচাপা দিয়েছিলেন জাহানারা। শায়ের লিখতেন। পারিবারিকভাবে পাওয়া অর্থে ব্যবসা করে সফল ছিলেন। কিন্তু মনের গহিনে ছিল কষ্ট। সেই কষ্ট আরও নতুনভাবে আসে ভাইদের ক্ষমতার লড়াইয়ে। সব ভাইকে পরাজিত ও হত্যা করে ক্ষমতা নেন শাহজাহানপুত্র আওরঙ্গজেব। তিনি পিতাকেও ছাড়েননি। বন্দি করেন। বন্দি সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাজমহল নির্মাণের নামে বিশাল অর্থ অপচয়ের। দুটি তাজমহল নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন। যমুনার এক তীরে শ্বেতপাথরের তাজমহল নির্মাণ শেষে শুরু করেন অপর তীরের কাজ। কালো পাথরে নির্মাণকাজ বেশিদূর এগোতে পারেননি। পুত্রদের ক্ষমতার দ্বন্দ্বের রেশে তিনি বাকি জীবন কাটান বন্দি অবস্থায়। সম্রাট শাহজাহানকে সেই সময়ে দেখাশোনা করেন ভীষণ কষ্টের জীবন অতিবাহিতকারী কন্যা জাহানারা। অথচ জাহানারার প্রেমকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছিলেন পিতা শাহজাহান।

এ জগৎ বড় রহস্যময়। তাজমহলকে বলা হয় প্রেমের অপার সৃষ্টি। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এ শাহজাহানই হত্যা করেছিলেন মেয়ের প্রেমিককে। নিজেও বিয়ে করেছিলেন ১৪টির বেশি। মমতাজ ছিলেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। ভালোবেসে অভিনেতা গুরু দত্তকে বিয়ে করেন শিল্পী গীতা দত্ত। বাজি ছবিতে একটা অদ্ভুত গান গেয়েছিলেন গীতা। গানটি ছিল, ‘তদ্বির সে বিগড়ি হুয়ি তকদির বনা দে...।’ আহা অসাধারণ সেই সুর। মাঝে মাঝে এ গানটি এখনো শুনি। গীতশ্রী হিসেবে খ্যাত গীতার জীবনটা ছিল ভীষণ কষ্টকর। মধুবালার মতো কম বয়সে তিনিও মারা যান। বড় কষ্টের একটা জীবন অতিবাহিত করেন। বাইরের প্রাণবন্ত জীবনের সঙ্গে ভিতরের মিল ছিল না। সুখের সমুদ্রে জন্ম নেওয়া বাঙালি এ গায়িকার পুরো জীবনটা ছিল ওলটপালট। লড়াই করেছেন কখনো নীরবে, কখনো সবাইকে জানিয়ে। প্রেমের বিয়ে। ভেবেছিলেন সবকিছুতে এবার একটা স্থিতি আসবে। অসহ্য রকমের ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। গুরু দত্তের বেসামাল চলাফেরা, ওয়াহিদার সঙ্গে সম্পর্কের আলোচনা গীতাকে ক্ষুব্ধ করত। এ নিয়ে চরম অশান্তির অনলে বেসামাল চলাফেরার গুরু দত্ত আত্মহত্যা করেন। এভাবে স্বামীকে হারাবেন ভাবেননি গীতা। গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। মানসিক সমস্যায় পড়েন তিনি। চারদিক থেকে অন্ধকার নেমে আসে। জীবনের স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায়। সবকিছু স্বাভাবিক হওয়ার পর দেখেন বোম্বের একচ্ছত্র এ শিল্পীর স্থান ততক্ষণে অনেকে দখল করে নিয়েছেন। স্বামীর বন্ধুরা তাঁকে আর স্থান দিতে নারাজ। সংগীতপাড়ার কঠিন পলিটিকসে পড়েন তিনি। চারদিকে শুরু গীতাকে হটানোর তৎপরতা। গীতা বিস্মিত হন। হতাশায় ম্লান এ শিল্পী তখন নামেন বেঁচে থাকার লড়াইয়ে। সেই লড়াই ধীরে ধীরে তাঁকে শেষ করে দেয়।

বাংলাদেশের বাঙালি গীতা জন্ম নিয়েছিলেন শরীয়তপুরের ইদিলপুর গ্রামে। দাদা, বাবা ছিলেন জমিদার। কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সর্বনাশটা আসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘণ্টা বাজার কারণে। যুদ্ধ অনেক বিত্তশালীর ভিটামাটি কেড়ে নিয়েছিল। গীতার পরিবারও ছিল তেমনই। জাপানি হামলার ভয়ে ১৯৪২ সালে আসামে ঠাঁই নেন তাঁরা। ভেবেছিলেন যুদ্ধ শেষে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সংসার বা রাষ্ট্রে একবার যুদ্ধ লাগলে তা কি আর ঠিক হয়? মাত্র ১২ বছর বয়সে গীতা পরিবারের সঙ্গে বোম্বেতে বসবাস শুরু করেন। ভর্তি হন বাংলা একটি স্কুলে। ততদিনে পারিবারিক জীবনে শুরু হয়েছে আর্থিক সংকট। যুদ্ধের খেসারত, দীর্ঘদিন দেখাশোনা না করতে পারার কারণে জমিদারি হারান পিতা। সচ্ছল পরিবারে কষ্টের বহতা নদী নেমে আসে। আর্থিক সংকটে সংসারজীবন ক্ষতবিক্ষত হয়। মাইলের পর মাইল হেঁটে ছাত্রীদের গান শেখাতেন গীতা। ছাত্রীদের মায়েরা বসতে দিতেন মাটিতে। একটি ছবিতে গান গেয়ে নাম করার পর আপ্যায়ন বাড়ল ছাত্রীবাড়িতে। এবার ছাত্রীদের পরিবার থেকে অনুরোধ এলো চেয়ারে বসার। জেদি গীতা বলতেন, মাটিতে বসতেই ভালো লাগে। চেয়ারে একদম তাঁকে মানায় না। তিনি চেয়ারে বসেননি। ব্যক্তিত্বের সঙ্গে দেমাগ ছিল। কণ্ঠে ছিল মধুর সুরের জাদু। সেই জাদুর ইন্দ্রজাল এখনো আমাদের মায়াবি করে রেখেছে।

গীতার গানে আসার বিষয়টি হুট করেই ঘটে। বোম্বের বাড়ির বারান্দায় গুনগুন করে গান করছিলেন। সেই সড়ক দিয়ে যাচ্ছিলেন সুরকার হনুমান প্রসাদ। মধুর গলায় মুগ্ধ হনুমান প্রসাদ থমকে দাঁড়ালেন। মেয়েটির খোঁজ নিলেন তিনি। ছবিতে গান গাইবে কি না জানতে চান। গীতা পরিবারের কেউ আপত্তি করল না। গীতাও মাথা নেড়ে সায় দিলেন। হনুমান প্রসাদ বললেন, তৈরি থেক। তুমি এক দিন ভারত মাত করবে। তারপর শুরু হলো নতুন যাত্রা। ১৯৪৬ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে সিনেমার জন্য প্রথম গান করেন। ‘ভক্ত প্রহ্লাদ’ নামের ছবির সেই গানে গীতা গেয়েছিলেন দুই লাইন। তাতেই বাজিমাত। সবার চোখে পড়েন। হনুমান প্রসাদ বললেন, যে পারে সে দুই লাইনেই দুনিয়া জয় করে। এ গানের পর শরীয়তপুরের এ বাঙালি মেয়েকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। আসতে থাকে নতুন প্রস্তাব। এরপর তাঁকে বোম্বের সিনেমাতে গানের সুযোগ দেন কুমিল্লার আরেক জগৎ জয় করা শিল্পী ও সুরকার শচীন দেববর্মণ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের প্রাক্তন এ ছাত্র কলকাতা গিয়েছিলেন ব্যাচেলর ডিগ্রি নিতে। তারপর গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েন সংগীতে। কলকাতা থেকে যান বোম্বে। গীতাকে তিনি সুযোগ দেন ‘দো ভাই’ ছবিতে। এ ছবিতে আরও দুজন জগদ্বিখ্যাত গায়িকা গান করেন। তাঁরা হলেন- নূরজাহান ও জোহরাবাই অম্বালেওয়ালি। গীতা একাই গেয়েছিলেন ৯টি গান। ব্যস, আর যায় কোথায়। ছবি মুক্তির পর রীতিমতো তারকা বনে যান গীতা। ভারতবর্ষজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে নামডাক। শরীয়তপুরের মেয়েটি তখন হয়ে ওঠেন গোটা ভারতের।

জগদ্বিখ্যাত এ শিল্পী শুধু হিন্দি নয়, বাংলা গানের সিংহাসনে বসেছিলেন। উত্তম-সুচিত্রার ‘হারানো সুরে’ গীতা দত্তের কণ্ঠের সেই গান “তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার...” এখনো শুনি। প্রেমের গানে তাঁর তুলনা ছিল না। নিজেও প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন। বাঙালি বাড়ির মেয়ে গীতা ঘোষ রায় চৌধুরী হয়ে যান গীতা দত্ত। বিয়ের পর নাম বদলে যায়। গানে আসে আরও খ্যাতি। হিন্দির পাশাপাশি চলত বাংলা। হিন্দি-বাংলার পাশাপাশি চলত গুজরাটি, মারাঠি। সব ধরনের গান গাইতেন সমানতালে। ঘরে-বাইরে গীতা সবকিছু সামলে নিতেন। সংগীত-সংসার সমানতালে চলত। ভীষণ ব্যস্ততার একটা জীবন ছিল। চারদিকে গীতার নাম ছড়াতে থাকে। কিন্তু কোনো সুখই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। গীতার জীবনে খ্যাতির পাশাপাশি পারিবারিক ঝামেলা বাড়তে থাকে। চারদিকে স্ত্রীর নামডাক। অজানা কোনো সন্দেহে স্বামী গুরু দত্ত শর্ত জুড়ে দিলেন তাঁর ছবি ছাড়া অন্য কোথাও গাইতে পারবেন না গীতা। সেই শর্তও মেনে নেন বাঙালি মেয়েটি। সংসারের শান্তি, সন্তানের ভালোর জন্য কোনো কিছুতে তাঁর আপত্তি নেই। গীতা সব ছাড়লেও গুরু সব ছাড়তে পারেননি। চারদিক থেকে নানা রকমের গুজব কানে আসতে থাকে বাড়িতে। সিনেমাপাড়া বলে কথা। কোনো কিছু গোপন থাকে না। ওয়াহিদাসহ একাধিক নায়িকাকে নিয়ে গুজবে গীতা মন খারাপ করতেন। মাঝে মাঝে হইচই করতেন।

সংসার, স্বামীবিচ্ছেদ কোনো কিছুতে গান থামালেন না গীতা। স্বামীর মৃত্যুর পর অনেকে তাঁকে মূল গানে রাখতেন না। তারপরও গীতা যা গাইতেন তা থাকত মানুষের মুখে মুখে। এমনই ছিলেন তিনি। কলকাতা থেকে গানের আবদার যেত বোম্বেতে। পৃথিবী আমারে চায় ছবিতে গীতা মন খুলে গাইলেন- ‘নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে... এই সুন্দর স্বর্ণালী সন্ধ্যায়...।’ ‘আর পার’ নামের হিন্দি ছবিতে ভিন্নমাত্রার একটি গান আলোচনায় এলো- ‘বাবুজি ধীরে চলনা..’ গীতার সৌরভ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। এত ভিন্নমাত্রার গলা তখন আর কারও ছিলও না। হাওড়া ব্রিজ নামের ছবিতে তাঁর কণ্ঠে এলো- ‘মেরা নাম চিন চিন...।’ দেবদাস ছবিতে তাঁর কণ্ঠে আন মিলো গানটি এখনো মুখে মুখে। হেমন্ত ও শচীন দেববর্মণের সুরের সেসব গান এখনো অমর হয়ে আছে। আসলে কিছু গান, সুরের চাহিদা সবকালেই থেকে যায়, গীতার সব গান তেমনই। তিনি সংগীতকে অমরত্ব দিয়েছেন। নিজেকে নিয়েছিলেন আকাশছোঁয়া উচ্চতায়। সেই উচ্চতা আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। কোনো দিন হয়তো পারবেও না।

স্বামী গুরু দত্তের আত্মহত্যার পর বিষণ্ণতায় ছিলেন গীতা। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন পুরোপুরি। খারাপ একটা সময় অতিক্রম করেন গীতা। খ্যাতির শিখরে উঠেছিলেন কঠিন পরিস্থিতি থেকে। তারপর কীভাবে কী হয়ে গেল বুঝতেও পারেননি। গীতা থমকে গেলেন। অসুস্থতা থেকে ওঠার পর তিনি দেখলেন বোম্বের অনেকে তাঁর কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। চেনা মানুষেরা হয়ে ওঠেন অচেনা। ভেঙে পড়েন তিনি। সুখের জীবনে আবার অভাব-অনটন নেমে এলো। টাকার জন্য একটা বাংলা ছবির অভিনেত্রী হন। ছবির নাম ছিল বধূবরণ। মাত্র ১৫ বছর ছিল গীতার শিল্পীজীবন। এ অল্প সময়ে তিনি পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন রূপ দেখেছেন। আপনজনদের বদলে যাওয়া দেখে শেষদিকে বিস্মিত হতেন না আর। হতাশ হতেন। কষ্ট পেতেন। ভাবতেন এটাই স্বাভাবিক। সব কষ্টকে ভুলতে গীতা ১৯৭২ সালের ২০ জুলাই চিরতরে বিদায় নেন দুনিয়া থেকে। এক জীবনে অনেক কিছু দেখেছেন গীতশ্রী গীতা দত্ত। ১৯৩০ সালের ২৩ নভেম্বর জন্ম নেন। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৯০০ গান গেয়ে বাজিমাত করেন। গেয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ হিন্দি গান। একসময় লিমুজিনে চড়ে গিয়েছিলেন শ্বশুরবাড়ি। ১৯৫৩ সালে বিয়ে হয়। সেই বিয়েতে দুই মাইল ছিল গাড়ির সারি। বৈজয়ন্তীমালা সেই বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচলেন। গাইলেন লতা। তারকাদের উৎসব ছিল গীতা আর গুরু দত্তের জীবনে। তাঁদের বাড়ির পার্টিতে আসতেন সবাই। সবকিছু এক দিন শেষ হয়ে গেল। স্বামীর মৃত্যুর পর অভাব-অনটনে পেছনে পড়ে থাকল তারকাখ্যাতি। মৃত্যুর আগে কোনো আফসোস ছিল না গীতার। একজীবনে অনেক কিছু দেখেছেন। মানুষের চাটুকারিতা, হঠকারিতা, ভন্ডামি সবকিছুই সহ্য করেছেন। জন্মের পর শুনেছেন বাবা-দাদাদের জমিদারির গল্প। যুদ্ধের দামামাতে সেই জমিদারি গেল। যুদ্ধের পর শরীয়তপুরে আর থাকার অবস্থা থাকল না। জীবিকার সন্ধানে ছাড়তে হলো আসামও। ভীষণ কষ্টের একটা জীবন দেখলেন শৈশবে। বেড়ে উঠে পেয়েছিলেন তারকাখ্যাতি। তাও থাকল না।  সমালোচনা, নিন্দা, দরিদ্রতা, বিলাসিতা, খ্যাতি একজীবনে সব দেখেছেন। চলে যাওয়ার আগে বুঝেছেন কোনো কিছুরই স্থায়িত্ব বেশি সময়ের জন্য নয়। খ্যাতিমান মানুষেরা একজীবনে সব পান। আবার কারও কারও একমুহূর্তে সব হারিয়ে যায়। উড়ে যায় কর্পূরের মতো। থাকে না। কিছুই থাকে না। তারপরও মানুষ বেঁচে থাকে। স্বপ্নের জাল বুনে নতুনভাবে। মানুষ নিজেও জানে না সেই স্বপ্ন আকাশে উড়বে কি না।

♦ লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা