শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

এক. প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিনের দেবী এথেনা। শান্তির দেবী হিসেবে ভাবা হয় তাকে। ন্যায়বিচারের   দেবীও তিনি। গ্রিক ও রোমানদের কাছেও এথেনা দেবী হিসেবে স্বীকৃত। তবে সেখানে তার পরিচিতি আলাদা। ফিলিস্তিনি পুরাণ অনুযায়ী এথেনার জন্ম লিবিয়ার ট্রাইটনস লেকের পাশে। তিনজন পরী প্রতিপালন করেন এই শুদ্ধচারী দেবীকে। এথেনা সৃষ্টি করেন জলপাই গাছ। শান্তির প্রতীক হিসেবে তিনি ধারণ করতেন ওই গাছের ডাল। এই একবিংশ শতাব্দীতেও ফিলিস্তিনিদের কাছে জলপাইয়ের ডাল শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। শান্তির প্রতি তাদের আজন্ম আগ্রহ থাকলেও শান্তি নেই ফিলিস্তিনে।

দুই. ফিলিস্তিন শুধু কল্পকথার দেবী এথেনার দেশ নয়। অসংখ্য নবী-রসুল মহাপুরুষেরও দেশ। সেই প্রাচীনকালে এ দেশটির নাম ছিল কনান। ডেভিড বা পয়গম্বর দাউদ (আ.) ছিলেন এ দেশের রাজা। তাঁর পুত্র রাজা সালমান বা নবী সুলাইমান (আ.)-এর আমলে ফিলিস্তিনের ঐশ্বর্যের কথা ছড়িয়ে পড়ে দুনিয়াজুড়ে। এই পবিত্র ভূমিতে জন্মেছেন যিশুখ্রিস্ট বা নবী হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো মহাপুরুষ। মানুষকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করেছেন যিনি। দিয়েছেন হিংসা বর্জনের শিক্ষা। মানবজাতিকে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ করতে যার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.)-এর শিক্ষা ইহুদি আলেমদের পছন্দ হয়নি। তাদের ধর্মীয় গ্রন্থে এমন এক মহাপুরুষের আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী থাকলেও তারা ঈসা (আ.)-কে দেখেন তাদের কায়েমি স্বার্থের বাধা হিসেবে। ইহুদি সমাজপতি ও আলেমরা যিশুর বিরুদ্ধে ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ তুলে ফিলিস্তিনের রোমান গভর্নর পিলাতের কাছে বিচার দেন। পিলাত বুঝলেন যিশু প্রতিহিংসার শিকার। তিনি ধর্মদ্রোহী বা রাষ্ট্রদ্রোহী নন। কিন্তু ইহুদিরা যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে মৃত্যুদন্ডের দাবি জানাল। তারা বলল, যিশু হত্যার সব দায় তাদের। ইহুদিরা জন্ম-জন্মান্তরে সে দায় বহন করবে। রোমান গভর্নর পিলাত ইহুদি সমাজপতি ও আলেমদের চাপের মুখে তাদের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হন।

তিন. ইহুদি আলেম ও সমাজপতিরা নিজেদের আধিপত্য হারানোর ভয়ে নবী ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আঁটেন। তাকে হত্যা করে নিজেদের কায়েমি স্বার্থ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা চালান। কিন্তু তাদের এ পাপের মাশুল দিতে হয়েছিল সুদ-আসলে। ইহুদিদের কাছে কনান বা ফিলিস্তিন অতি পবিত্র এক ভূমি। কিন্তু সে দেশ থেকে হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের অনুসারীরা তাদের বের করে দেয় দ্বিতীয় শতাব্দীতেই। সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত ফিলিস্তিন ছিল খ্রিস্টানদের শাসনাধীন। ফিলিস্তিনের অধিবাসীরাও ছিল প্রায় শতভাগ খ্রিস্টান। সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন মুসলমানদের দখলে আসে। ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে খলিফা ওমর (রা.) সেনাপতি আমর আসকে ফিলিস্তিন দখলে পাঠান। তার আগে খালিদ বিন ওয়ালিদের নেতৃত্বে সিরিয়ায় জয়ী হয় মুসলিম বাহিনী। ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমের দিকে মুসলিম বাহিনী এগোতেই নগর ছেড়ে পালিয়ে যান রোমান সেনাপতি ও গভর্নর আরবাতুন।

জেরুজালেমের অবরুদ্ধ অধিবাসীরা খলিফা ওমরের উপস্থিতিতে মুসলমানদের কাছে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন। অকারণ রক্তপাত এড়াতে খলিফা তাতে রাজি হন। সন্ধিপত্রে একদিকে খলিফা ওমর (রা.) অন্যদিকে খ্রিস্টানদের ধর্মগুরু সাফ্রেনিয়াস স্বাক্ষর করেন। সন্ধিতে খ্রিস্টানদের জানমাল, গির্জা ও ক্রুশের মর্যাদা সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। ইসলাম তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না এ প্রতিশ্রুতিও দেয় মুসলমানরা। পুরুষ পরম্পরায় এ সন্ধি চুক্তি মেনে চলতে উভয় পক্ষ ঐকমত্যে পৌঁছায়। জেরুজালেমের খ্রিস্টানদের আত্মসমর্পণের পর তাদের প্রধান ধর্মগুরু খলিফাকে নগর পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। প্রধান গির্জা প্রদর্শনকালে নামাজের সময় উপস্থিত হয়। নামাজ আদায়ের যুৎসই জায়গা খুঁজছিলেন খলিফা ওমর (রা.)। খ্রিস্টান ধর্মযাজক খলিফাকে তাদের গির্জায় নামাজ আদায়ের প্রস্তাব দেন। সে প্রস্তাবে রাজি হননি খলিফা। বলেন, গির্জাকে তিনি মসজিদ হিসেবে ব্যবহার করলে ভবিষ্যতে মুসলমানরা তা অনুসরণ করতে পারে। দুই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে এমন কিছু করা ঠিক হবে না।

চার. মুসলমানরা যখন সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন দখল করে তখন সেখানে কোনো ইহুদি ছিল না। যিশুখ্রিস্ট হত্যার দায় বহনকারী ইহুদিদের অস্তিত্ব ওই মহাপুরুষের জন্মভূমি ফিলিস্তিনে থাকবে তা খ্রিস্টানদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না। জেরুজালেমে রয়েছে ইহুদিদের পবিত্রতম উপাসনালয়। খ্রিস্টানদের সবচেয়ে পবিত্রতম গির্জাও একই স্থানে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.) এর জন্মভূমি হিসেবেও ফিলিস্তিন পবিত্রতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত তাঁর অনুসারীদের কাছে। মুসলমানদের কাছেও অভিন্ন উপাসনালয় ‘মসজিদুল আকসার’ মর্যাদা অসামান্য। নামাজ আদায় বাধ্যতামূলক হওয়ার পর মুসলমানরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ পড়তেন। পরবর্তীতে কাবার দিকে ফিরে নামাজ পড়ার প্রত্যাদেশ আসে আল্লাহর কাছ থেকে। মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে তৃতীয় পবিত্র মসজিদ। মক্কার কাবা এবং মদিনার নবীর মসজিদের পর যার স্থান।

ফিলিস্তিন মুসলমানদের আয়ত্তে থাকে মোটামুটি ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল  পর্যন্ত। শেষদিকে ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধে জেরুজালেম বা ফিলিস্তিন কখনো খ্রিস্টান কখনো মুসলমানদের হাতবদল হয়েছে। ১০৯৯ সালে খ্রিস্টানদের দখলে আসে যিশুর জন্মভূমি। এর ৪১৭ বছর পর ১৫১৭ সালে তুরস্কের ওসমানীয় খলিফা বা সুলতানদের আমলে ফিলিস্তিন আবার মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে আসে। দীর্ঘ ৪০০ বছর ফিলিস্তিন ছিল ওসমানিয়া খেলাফতের অধীনে।

পাঁচ. খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিনে আধিপত্য বিস্তারের পর ইহুদিদের ওপর শুরু হয় নির্যাতন। ফলে তারা বাধ্য হয়ে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায়। মুসলমানরা ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল পর্যন্ত ৪৬২ বছর এবং ১৫১৭ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত ৪০০ বছর ফিলিস্তিনের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় ছিল। এ সময়ে খ্রিস্টানদের সঙ্গে তাদের সহাবস্থানও ছিল চমৎকার। খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিন থেকে যিশুখ্রিস্টের হত্যাকারী অভিযোগে ইহুদিদের বের করে দেয়। মুসলমানরা ফিলিস্তিনে শাসন ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ইহুদিবিরোধী কোনো কর্মকান্ডে কখনো নিজেদের জড়িত করেনি। ফিলিস্তিন থেকে ইহুদিরা বিতাড়িত হওয়ার পর প্রধানত আশ্রয় নেয় ইউরোপে। ইরান এবং ভারতবর্ষেও চলে আসে তাদের অনেকে। ইউরোপে ইহুদিদের দেখা হতো ঘৃণার চোখে। ফলে তাদের শেকড় যেখানে সেই ফিলিস্তিনে নিজেদের আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা তারা ভাবতে থাকে ১৮৯৭ সাল থেকে। ওসমানিয়া শাসনামলে তুরস্কের সুলতানের উদারতার সুযোগে ইউরোপ থেকে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে এসে বসবাসের সুযোগ পায়। প্রথম মহাযুদ্ধে লোকচক্ষুর অন্তরালে ফিলিস্তিনের ভাগ্য নির্ধারিত হয়। এ যুদ্ধে ছিল দুই পক্ষ। একদিকে ছিল তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফত, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও বুলগেরিয়াকে নিয়ে কেন্দ্রীয় শক্তি। অন্যদিকে যুক্তরাজ্য, সার্বিয়া, রাশিয়া, ফ্রান্স জাপান ইতালি, রুমানিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে মিত্রশক্তি। প্রথম মহাযুদ্ধে বিধ্বংসী বোমা তৈরির উপকরণ ফসফরাসের অভাব দেখা দেয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান কৃত্রিম ফসফরাস আবিষ্কার করেন। যে কারণে ওই যুদ্ধে মিত্রশক্তির জয় নিশ্চিত হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানী বাইজম্যানকে পুরস্কৃত করতে চান। এর জবাবে বিজ্ঞানী বলেন- তিনি নিজের জন্য নন, তার জাতির জন্য এক খন্ড জমি চান এবং সেটি হতে হবে ফিলিস্তিনে।

ছয়. প্রথম মহাযুদ্ধের শুরুতেই স্বাধীনতার লোভ দেখিয়ে তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফতের বিরুদ্ধে আরবদের বিদ্রোহে মদদ জোগায় ব্রিটিশরা। ফিলিস্তিন চলে যায় তাদের দখলে। এ সুযোগে আবারও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ইহুদিরা জড়ো হতে থাকে ফিলিস্তিনে। ১৯৪৭ সালের মধ্যে তারা জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশে দাঁড়ায়। সেখানে ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা যেখানে ছিল ১৫ লাখ। ইহুদির সংখ্যা ৫ লাখ ৪০ হাজার। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ব্রিটিশ ও মার্কিন মদদে জাতিসংঘে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভোটাভুটি হয়। ৩৩টি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার পক্ষে ভোট দেয়। বিরোধিতা করে ১৩টি এবং ভোটদানে বিরত থাকে ১০টি দেশ। প্রস্তাব অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৫৭ শতাংশ পায় ইসরায়েল। ফিলিস্তিনি আরবদের দেওয়া হয় ৪৩ শতাংশ। ফিলিস্তিনিরা এ বৈষম্যমূলক ভাগাভাগি প্রত্যাখ্যান করে জোরালো যুক্তিতে। তাদের বক্তব্য ছিল তারা ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা। পক্ষান্তরে ইহুদিরা বহিরাগত। এই বহিরাগতদের সংখ্যাও মোট অধিবাসীর এক-চতুর্থাংশ। ফিলিস্তিনের সিংহভাগ এলাকা দিয়ে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে চূড়ান্তভাবে অন্যায়।

যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মদদে জাতিসংঘের উদ্যোগে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় আরবরা। ইহুদিরা এ জন্য অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রস্তুতই ছিল। দুই পক্ষের যুদ্ধে আরবরা নাস্তানাবুদ হয় নতুন ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে। তারা জাতিসংঘের দেওয়া ভূখন্ডের চেয়ে দ্বিগুণ ভূখন্ডের মালিক হয়। এরপর ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালের আরও দুটি যুদ্ধে ইসরায়েলের আয়তনই শুধু বেড়েছে।

সাত. ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। ১৯৬৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ইয়াসির আরাফাত এ সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ছিলেন একই সঙ্গে ফিলিস্তিনের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ফাতাহরও শীর্ষ নেতা। পিএলওর নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রাম অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। মুসলমান খ্রিস্টান নির্বিশেষে ফিলিস্তিনের সব মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়। ইহুদিবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দুনিয়াজুড়ে প্রগতিশীল মানুষের সংহতিও গড়ে ওঠে। বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। আশির দশকে বাংলাদেশ থেকে পিএলওর হয়ে ইসরায়েল-বিরোধী লড়াইয়ে যোগ দেয় ১২ হাজার যুবক। যাদের বড় অংশই একাত্তরের মু্িক্তযোদ্ধা এবং বিভিন্ন প্রগতিশীল দলের সদস্য। এদের একজন একাদশ সংসদের নেত্রকোনা-৫ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য। শতাধিক বাংলাদেশি যোদ্ধা ইহুদিবাদী ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। একই সময়ে বাংলাদেশ থেকে শত শত দেওবন্দ ফেরকার মাদরাসা ছাত্র ও শিক্ষক আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত সরকারের বিরুদ্ধে তথাকথিত মুজাহিদদের পক্ষে লড়েছেন। যাদের অর্থ ও অস্ত্র জুগিয়েছে ইসরায়েলের অভিভাবকের ভূমিকা পালনকারী যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান ঘটিয়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় ১৯৮৪ সালে গড়ে ওঠে হামাস নামের চরমপন্থি সংগঠন।

ফিলিস্তিনের অবস্থান এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপ তিন মহাদেশের কেন্দ্রস্থলে। ক্ষুদ্র এ দেশের সঙ্গে পৃথিবীর চার ভাগের তিন ভাগ মানুষের আবেগ জড়িত। ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমান তিন ধর্মের পবিত্রতম স্থান এটি। কোনো ধর্মের আবেগকে উপেক্ষা করে ফিলিস্তিনে শান্তি স্থাপন অলীক কল্পনা মাত্র। এ পবিত্র ভূমিতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল দুই পক্ষকে বাস্তববাদী হতে হবে। বৈষম্যমূলক হওয়া সত্ত্বেও ফিলিস্তিনসহ আরব বিশ্বকে মেনে নিতে হবে ১৯৪৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাব। কারণ তাতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি বিশ্ব সমাজের অঙ্গীকার ব্যক্ত হয়েছে। পক্ষান্তরে নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই ইসরায়েলের উচিত হবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতায় সায় দেওয়া। ইসরায়েল অতীতে আরব দেশগুলোর সম্মিলিত শক্তিকে মোকাবিলার সাহস দেখিয়েছে। তবে স্বাধীনতার স্পৃহা অপরাজেয়। ফিলিস্তিনিদের দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ইসরায়েলের জন্য বারবার ‘অক্টোবর ট্র্যাজেডি’র উদ্ভব ঘটাবে। অনিবার্য করে তুলবে রক্তপাত। ফিলিস্তিন রূপকথার শান্তির দেবী এথেনার দেশ।  অসংখ্য নবী-রসুলের দেশ। এ পবিত্র ভূমিতে সংঘাত কোনোভাবেই কাম্য নয়। স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি আগেভাগে মেনে নেওয়াই হবে ইসরায়েলের জন্য ভালো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি