শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

এক. প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিনের দেবী এথেনা। শান্তির দেবী হিসেবে ভাবা হয় তাকে। ন্যায়বিচারের   দেবীও তিনি। গ্রিক ও রোমানদের কাছেও এথেনা দেবী হিসেবে স্বীকৃত। তবে সেখানে তার পরিচিতি আলাদা। ফিলিস্তিনি পুরাণ অনুযায়ী এথেনার জন্ম লিবিয়ার ট্রাইটনস লেকের পাশে। তিনজন পরী প্রতিপালন করেন এই শুদ্ধচারী দেবীকে। এথেনা সৃষ্টি করেন জলপাই গাছ। শান্তির প্রতীক হিসেবে তিনি ধারণ করতেন ওই গাছের ডাল। এই একবিংশ শতাব্দীতেও ফিলিস্তিনিদের কাছে জলপাইয়ের ডাল শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। শান্তির প্রতি তাদের আজন্ম আগ্রহ থাকলেও শান্তি নেই ফিলিস্তিনে।

দুই. ফিলিস্তিন শুধু কল্পকথার দেবী এথেনার দেশ নয়। অসংখ্য নবী-রসুল মহাপুরুষেরও দেশ। সেই প্রাচীনকালে এ দেশটির নাম ছিল কনান। ডেভিড বা পয়গম্বর দাউদ (আ.) ছিলেন এ দেশের রাজা। তাঁর পুত্র রাজা সালমান বা নবী সুলাইমান (আ.)-এর আমলে ফিলিস্তিনের ঐশ্বর্যের কথা ছড়িয়ে পড়ে দুনিয়াজুড়ে। এই পবিত্র ভূমিতে জন্মেছেন যিশুখ্রিস্ট বা নবী হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো মহাপুরুষ। মানুষকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করেছেন যিনি। দিয়েছেন হিংসা বর্জনের শিক্ষা। মানবজাতিকে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ করতে যার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.)-এর শিক্ষা ইহুদি আলেমদের পছন্দ হয়নি। তাদের ধর্মীয় গ্রন্থে এমন এক মহাপুরুষের আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী থাকলেও তারা ঈসা (আ.)-কে দেখেন তাদের কায়েমি স্বার্থের বাধা হিসেবে। ইহুদি সমাজপতি ও আলেমরা যিশুর বিরুদ্ধে ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ তুলে ফিলিস্তিনের রোমান গভর্নর পিলাতের কাছে বিচার দেন। পিলাত বুঝলেন যিশু প্রতিহিংসার শিকার। তিনি ধর্মদ্রোহী বা রাষ্ট্রদ্রোহী নন। কিন্তু ইহুদিরা যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে মৃত্যুদন্ডের দাবি জানাল। তারা বলল, যিশু হত্যার সব দায় তাদের। ইহুদিরা জন্ম-জন্মান্তরে সে দায় বহন করবে। রোমান গভর্নর পিলাত ইহুদি সমাজপতি ও আলেমদের চাপের মুখে তাদের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হন।

তিন. ইহুদি আলেম ও সমাজপতিরা নিজেদের আধিপত্য হারানোর ভয়ে নবী ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আঁটেন। তাকে হত্যা করে নিজেদের কায়েমি স্বার্থ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা চালান। কিন্তু তাদের এ পাপের মাশুল দিতে হয়েছিল সুদ-আসলে। ইহুদিদের কাছে কনান বা ফিলিস্তিন অতি পবিত্র এক ভূমি। কিন্তু সে দেশ থেকে হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের অনুসারীরা তাদের বের করে দেয় দ্বিতীয় শতাব্দীতেই। সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত ফিলিস্তিন ছিল খ্রিস্টানদের শাসনাধীন। ফিলিস্তিনের অধিবাসীরাও ছিল প্রায় শতভাগ খ্রিস্টান। সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন মুসলমানদের দখলে আসে। ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে খলিফা ওমর (রা.) সেনাপতি আমর আসকে ফিলিস্তিন দখলে পাঠান। তার আগে খালিদ বিন ওয়ালিদের নেতৃত্বে সিরিয়ায় জয়ী হয় মুসলিম বাহিনী। ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমের দিকে মুসলিম বাহিনী এগোতেই নগর ছেড়ে পালিয়ে যান রোমান সেনাপতি ও গভর্নর আরবাতুন।

জেরুজালেমের অবরুদ্ধ অধিবাসীরা খলিফা ওমরের উপস্থিতিতে মুসলমানদের কাছে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন। অকারণ রক্তপাত এড়াতে খলিফা তাতে রাজি হন। সন্ধিপত্রে একদিকে খলিফা ওমর (রা.) অন্যদিকে খ্রিস্টানদের ধর্মগুরু সাফ্রেনিয়াস স্বাক্ষর করেন। সন্ধিতে খ্রিস্টানদের জানমাল, গির্জা ও ক্রুশের মর্যাদা সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। ইসলাম তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না এ প্রতিশ্রুতিও দেয় মুসলমানরা। পুরুষ পরম্পরায় এ সন্ধি চুক্তি মেনে চলতে উভয় পক্ষ ঐকমত্যে পৌঁছায়। জেরুজালেমের খ্রিস্টানদের আত্মসমর্পণের পর তাদের প্রধান ধর্মগুরু খলিফাকে নগর পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। প্রধান গির্জা প্রদর্শনকালে নামাজের সময় উপস্থিত হয়। নামাজ আদায়ের যুৎসই জায়গা খুঁজছিলেন খলিফা ওমর (রা.)। খ্রিস্টান ধর্মযাজক খলিফাকে তাদের গির্জায় নামাজ আদায়ের প্রস্তাব দেন। সে প্রস্তাবে রাজি হননি খলিফা। বলেন, গির্জাকে তিনি মসজিদ হিসেবে ব্যবহার করলে ভবিষ্যতে মুসলমানরা তা অনুসরণ করতে পারে। দুই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে এমন কিছু করা ঠিক হবে না।

চার. মুসলমানরা যখন সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন দখল করে তখন সেখানে কোনো ইহুদি ছিল না। যিশুখ্রিস্ট হত্যার দায় বহনকারী ইহুদিদের অস্তিত্ব ওই মহাপুরুষের জন্মভূমি ফিলিস্তিনে থাকবে তা খ্রিস্টানদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না। জেরুজালেমে রয়েছে ইহুদিদের পবিত্রতম উপাসনালয়। খ্রিস্টানদের সবচেয়ে পবিত্রতম গির্জাও একই স্থানে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.) এর জন্মভূমি হিসেবেও ফিলিস্তিন পবিত্রতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত তাঁর অনুসারীদের কাছে। মুসলমানদের কাছেও অভিন্ন উপাসনালয় ‘মসজিদুল আকসার’ মর্যাদা অসামান্য। নামাজ আদায় বাধ্যতামূলক হওয়ার পর মুসলমানরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ পড়তেন। পরবর্তীতে কাবার দিকে ফিরে নামাজ পড়ার প্রত্যাদেশ আসে আল্লাহর কাছ থেকে। মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে তৃতীয় পবিত্র মসজিদ। মক্কার কাবা এবং মদিনার নবীর মসজিদের পর যার স্থান।

ফিলিস্তিন মুসলমানদের আয়ত্তে থাকে মোটামুটি ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল  পর্যন্ত। শেষদিকে ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধে জেরুজালেম বা ফিলিস্তিন কখনো খ্রিস্টান কখনো মুসলমানদের হাতবদল হয়েছে। ১০৯৯ সালে খ্রিস্টানদের দখলে আসে যিশুর জন্মভূমি। এর ৪১৭ বছর পর ১৫১৭ সালে তুরস্কের ওসমানীয় খলিফা বা সুলতানদের আমলে ফিলিস্তিন আবার মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে আসে। দীর্ঘ ৪০০ বছর ফিলিস্তিন ছিল ওসমানিয়া খেলাফতের অধীনে।

পাঁচ. খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিনে আধিপত্য বিস্তারের পর ইহুদিদের ওপর শুরু হয় নির্যাতন। ফলে তারা বাধ্য হয়ে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায়। মুসলমানরা ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল পর্যন্ত ৪৬২ বছর এবং ১৫১৭ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত ৪০০ বছর ফিলিস্তিনের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় ছিল। এ সময়ে খ্রিস্টানদের সঙ্গে তাদের সহাবস্থানও ছিল চমৎকার। খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিন থেকে যিশুখ্রিস্টের হত্যাকারী অভিযোগে ইহুদিদের বের করে দেয়। মুসলমানরা ফিলিস্তিনে শাসন ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ইহুদিবিরোধী কোনো কর্মকান্ডে কখনো নিজেদের জড়িত করেনি। ফিলিস্তিন থেকে ইহুদিরা বিতাড়িত হওয়ার পর প্রধানত আশ্রয় নেয় ইউরোপে। ইরান এবং ভারতবর্ষেও চলে আসে তাদের অনেকে। ইউরোপে ইহুদিদের দেখা হতো ঘৃণার চোখে। ফলে তাদের শেকড় যেখানে সেই ফিলিস্তিনে নিজেদের আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা তারা ভাবতে থাকে ১৮৯৭ সাল থেকে। ওসমানিয়া শাসনামলে তুরস্কের সুলতানের উদারতার সুযোগে ইউরোপ থেকে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে এসে বসবাসের সুযোগ পায়। প্রথম মহাযুদ্ধে লোকচক্ষুর অন্তরালে ফিলিস্তিনের ভাগ্য নির্ধারিত হয়। এ যুদ্ধে ছিল দুই পক্ষ। একদিকে ছিল তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফত, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও বুলগেরিয়াকে নিয়ে কেন্দ্রীয় শক্তি। অন্যদিকে যুক্তরাজ্য, সার্বিয়া, রাশিয়া, ফ্রান্স জাপান ইতালি, রুমানিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে মিত্রশক্তি। প্রথম মহাযুদ্ধে বিধ্বংসী বোমা তৈরির উপকরণ ফসফরাসের অভাব দেখা দেয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান কৃত্রিম ফসফরাস আবিষ্কার করেন। যে কারণে ওই যুদ্ধে মিত্রশক্তির জয় নিশ্চিত হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানী বাইজম্যানকে পুরস্কৃত করতে চান। এর জবাবে বিজ্ঞানী বলেন- তিনি নিজের জন্য নন, তার জাতির জন্য এক খন্ড জমি চান এবং সেটি হতে হবে ফিলিস্তিনে।

ছয়. প্রথম মহাযুদ্ধের শুরুতেই স্বাধীনতার লোভ দেখিয়ে তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফতের বিরুদ্ধে আরবদের বিদ্রোহে মদদ জোগায় ব্রিটিশরা। ফিলিস্তিন চলে যায় তাদের দখলে। এ সুযোগে আবারও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ইহুদিরা জড়ো হতে থাকে ফিলিস্তিনে। ১৯৪৭ সালের মধ্যে তারা জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশে দাঁড়ায়। সেখানে ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা যেখানে ছিল ১৫ লাখ। ইহুদির সংখ্যা ৫ লাখ ৪০ হাজার। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ব্রিটিশ ও মার্কিন মদদে জাতিসংঘে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভোটাভুটি হয়। ৩৩টি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার পক্ষে ভোট দেয়। বিরোধিতা করে ১৩টি এবং ভোটদানে বিরত থাকে ১০টি দেশ। প্রস্তাব অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৫৭ শতাংশ পায় ইসরায়েল। ফিলিস্তিনি আরবদের দেওয়া হয় ৪৩ শতাংশ। ফিলিস্তিনিরা এ বৈষম্যমূলক ভাগাভাগি প্রত্যাখ্যান করে জোরালো যুক্তিতে। তাদের বক্তব্য ছিল তারা ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা। পক্ষান্তরে ইহুদিরা বহিরাগত। এই বহিরাগতদের সংখ্যাও মোট অধিবাসীর এক-চতুর্থাংশ। ফিলিস্তিনের সিংহভাগ এলাকা দিয়ে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে চূড়ান্তভাবে অন্যায়।

যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মদদে জাতিসংঘের উদ্যোগে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় আরবরা। ইহুদিরা এ জন্য অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রস্তুতই ছিল। দুই পক্ষের যুদ্ধে আরবরা নাস্তানাবুদ হয় নতুন ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে। তারা জাতিসংঘের দেওয়া ভূখন্ডের চেয়ে দ্বিগুণ ভূখন্ডের মালিক হয়। এরপর ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালের আরও দুটি যুদ্ধে ইসরায়েলের আয়তনই শুধু বেড়েছে।

সাত. ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। ১৯৬৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ইয়াসির আরাফাত এ সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ছিলেন একই সঙ্গে ফিলিস্তিনের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ফাতাহরও শীর্ষ নেতা। পিএলওর নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রাম অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। মুসলমান খ্রিস্টান নির্বিশেষে ফিলিস্তিনের সব মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়। ইহুদিবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দুনিয়াজুড়ে প্রগতিশীল মানুষের সংহতিও গড়ে ওঠে। বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। আশির দশকে বাংলাদেশ থেকে পিএলওর হয়ে ইসরায়েল-বিরোধী লড়াইয়ে যোগ দেয় ১২ হাজার যুবক। যাদের বড় অংশই একাত্তরের মু্িক্তযোদ্ধা এবং বিভিন্ন প্রগতিশীল দলের সদস্য। এদের একজন একাদশ সংসদের নেত্রকোনা-৫ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য। শতাধিক বাংলাদেশি যোদ্ধা ইহুদিবাদী ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। একই সময়ে বাংলাদেশ থেকে শত শত দেওবন্দ ফেরকার মাদরাসা ছাত্র ও শিক্ষক আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত সরকারের বিরুদ্ধে তথাকথিত মুজাহিদদের পক্ষে লড়েছেন। যাদের অর্থ ও অস্ত্র জুগিয়েছে ইসরায়েলের অভিভাবকের ভূমিকা পালনকারী যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান ঘটিয়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় ১৯৮৪ সালে গড়ে ওঠে হামাস নামের চরমপন্থি সংগঠন।

ফিলিস্তিনের অবস্থান এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপ তিন মহাদেশের কেন্দ্রস্থলে। ক্ষুদ্র এ দেশের সঙ্গে পৃথিবীর চার ভাগের তিন ভাগ মানুষের আবেগ জড়িত। ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমান তিন ধর্মের পবিত্রতম স্থান এটি। কোনো ধর্মের আবেগকে উপেক্ষা করে ফিলিস্তিনে শান্তি স্থাপন অলীক কল্পনা মাত্র। এ পবিত্র ভূমিতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল দুই পক্ষকে বাস্তববাদী হতে হবে। বৈষম্যমূলক হওয়া সত্ত্বেও ফিলিস্তিনসহ আরব বিশ্বকে মেনে নিতে হবে ১৯৪৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাব। কারণ তাতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি বিশ্ব সমাজের অঙ্গীকার ব্যক্ত হয়েছে। পক্ষান্তরে নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই ইসরায়েলের উচিত হবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতায় সায় দেওয়া। ইসরায়েল অতীতে আরব দেশগুলোর সম্মিলিত শক্তিকে মোকাবিলার সাহস দেখিয়েছে। তবে স্বাধীনতার স্পৃহা অপরাজেয়। ফিলিস্তিনিদের দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ইসরায়েলের জন্য বারবার ‘অক্টোবর ট্র্যাজেডি’র উদ্ভব ঘটাবে। অনিবার্য করে তুলবে রক্তপাত। ফিলিস্তিন রূপকথার শান্তির দেবী এথেনার দেশ।  অসংখ্য নবী-রসুলের দেশ। এ পবিত্র ভূমিতে সংঘাত কোনোভাবেই কাম্য নয়। স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি আগেভাগে মেনে নেওয়াই হবে ইসরায়েলের জন্য ভালো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে রাখার অভিযোগ, স্বজনদের বিক্ষোভ
মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে রাখার অভিযোগ, স্বজনদের বিক্ষোভ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

১৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা