শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

এক. প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিনের দেবী এথেনা। শান্তির দেবী হিসেবে ভাবা হয় তাকে। ন্যায়বিচারের   দেবীও তিনি। গ্রিক ও রোমানদের কাছেও এথেনা দেবী হিসেবে স্বীকৃত। তবে সেখানে তার পরিচিতি আলাদা। ফিলিস্তিনি পুরাণ অনুযায়ী এথেনার জন্ম লিবিয়ার ট্রাইটনস লেকের পাশে। তিনজন পরী প্রতিপালন করেন এই শুদ্ধচারী দেবীকে। এথেনা সৃষ্টি করেন জলপাই গাছ। শান্তির প্রতীক হিসেবে তিনি ধারণ করতেন ওই গাছের ডাল। এই একবিংশ শতাব্দীতেও ফিলিস্তিনিদের কাছে জলপাইয়ের ডাল শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। শান্তির প্রতি তাদের আজন্ম আগ্রহ থাকলেও শান্তি নেই ফিলিস্তিনে।

দুই. ফিলিস্তিন শুধু কল্পকথার দেবী এথেনার দেশ নয়। অসংখ্য নবী-রসুল মহাপুরুষেরও দেশ। সেই প্রাচীনকালে এ দেশটির নাম ছিল কনান। ডেভিড বা পয়গম্বর দাউদ (আ.) ছিলেন এ দেশের রাজা। তাঁর পুত্র রাজা সালমান বা নবী সুলাইমান (আ.)-এর আমলে ফিলিস্তিনের ঐশ্বর্যের কথা ছড়িয়ে পড়ে দুনিয়াজুড়ে। এই পবিত্র ভূমিতে জন্মেছেন যিশুখ্রিস্ট বা নবী হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো মহাপুরুষ। মানুষকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করেছেন যিনি। দিয়েছেন হিংসা বর্জনের শিক্ষা। মানবজাতিকে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ করতে যার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.)-এর শিক্ষা ইহুদি আলেমদের পছন্দ হয়নি। তাদের ধর্মীয় গ্রন্থে এমন এক মহাপুরুষের আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী থাকলেও তারা ঈসা (আ.)-কে দেখেন তাদের কায়েমি স্বার্থের বাধা হিসেবে। ইহুদি সমাজপতি ও আলেমরা যিশুর বিরুদ্ধে ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ তুলে ফিলিস্তিনের রোমান গভর্নর পিলাতের কাছে বিচার দেন। পিলাত বুঝলেন যিশু প্রতিহিংসার শিকার। তিনি ধর্মদ্রোহী বা রাষ্ট্রদ্রোহী নন। কিন্তু ইহুদিরা যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে মৃত্যুদন্ডের দাবি জানাল। তারা বলল, যিশু হত্যার সব দায় তাদের। ইহুদিরা জন্ম-জন্মান্তরে সে দায় বহন করবে। রোমান গভর্নর পিলাত ইহুদি সমাজপতি ও আলেমদের চাপের মুখে তাদের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হন।

তিন. ইহুদি আলেম ও সমাজপতিরা নিজেদের আধিপত্য হারানোর ভয়ে নবী ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আঁটেন। তাকে হত্যা করে নিজেদের কায়েমি স্বার্থ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা চালান। কিন্তু তাদের এ পাপের মাশুল দিতে হয়েছিল সুদ-আসলে। ইহুদিদের কাছে কনান বা ফিলিস্তিন অতি পবিত্র এক ভূমি। কিন্তু সে দেশ থেকে হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের অনুসারীরা তাদের বের করে দেয় দ্বিতীয় শতাব্দীতেই। সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত ফিলিস্তিন ছিল খ্রিস্টানদের শাসনাধীন। ফিলিস্তিনের অধিবাসীরাও ছিল প্রায় শতভাগ খ্রিস্টান। সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন মুসলমানদের দখলে আসে। ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে খলিফা ওমর (রা.) সেনাপতি আমর আসকে ফিলিস্তিন দখলে পাঠান। তার আগে খালিদ বিন ওয়ালিদের নেতৃত্বে সিরিয়ায় জয়ী হয় মুসলিম বাহিনী। ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমের দিকে মুসলিম বাহিনী এগোতেই নগর ছেড়ে পালিয়ে যান রোমান সেনাপতি ও গভর্নর আরবাতুন।

জেরুজালেমের অবরুদ্ধ অধিবাসীরা খলিফা ওমরের উপস্থিতিতে মুসলমানদের কাছে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন। অকারণ রক্তপাত এড়াতে খলিফা তাতে রাজি হন। সন্ধিপত্রে একদিকে খলিফা ওমর (রা.) অন্যদিকে খ্রিস্টানদের ধর্মগুরু সাফ্রেনিয়াস স্বাক্ষর করেন। সন্ধিতে খ্রিস্টানদের জানমাল, গির্জা ও ক্রুশের মর্যাদা সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। ইসলাম তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না এ প্রতিশ্রুতিও দেয় মুসলমানরা। পুরুষ পরম্পরায় এ সন্ধি চুক্তি মেনে চলতে উভয় পক্ষ ঐকমত্যে পৌঁছায়। জেরুজালেমের খ্রিস্টানদের আত্মসমর্পণের পর তাদের প্রধান ধর্মগুরু খলিফাকে নগর পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। প্রধান গির্জা প্রদর্শনকালে নামাজের সময় উপস্থিত হয়। নামাজ আদায়ের যুৎসই জায়গা খুঁজছিলেন খলিফা ওমর (রা.)। খ্রিস্টান ধর্মযাজক খলিফাকে তাদের গির্জায় নামাজ আদায়ের প্রস্তাব দেন। সে প্রস্তাবে রাজি হননি খলিফা। বলেন, গির্জাকে তিনি মসজিদ হিসেবে ব্যবহার করলে ভবিষ্যতে মুসলমানরা তা অনুসরণ করতে পারে। দুই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে এমন কিছু করা ঠিক হবে না।

চার. মুসলমানরা যখন সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন দখল করে তখন সেখানে কোনো ইহুদি ছিল না। যিশুখ্রিস্ট হত্যার দায় বহনকারী ইহুদিদের অস্তিত্ব ওই মহাপুরুষের জন্মভূমি ফিলিস্তিনে থাকবে তা খ্রিস্টানদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না। জেরুজালেমে রয়েছে ইহুদিদের পবিত্রতম উপাসনালয়। খ্রিস্টানদের সবচেয়ে পবিত্রতম গির্জাও একই স্থানে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.) এর জন্মভূমি হিসেবেও ফিলিস্তিন পবিত্রতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত তাঁর অনুসারীদের কাছে। মুসলমানদের কাছেও অভিন্ন উপাসনালয় ‘মসজিদুল আকসার’ মর্যাদা অসামান্য। নামাজ আদায় বাধ্যতামূলক হওয়ার পর মুসলমানরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ পড়তেন। পরবর্তীতে কাবার দিকে ফিরে নামাজ পড়ার প্রত্যাদেশ আসে আল্লাহর কাছ থেকে। মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে তৃতীয় পবিত্র মসজিদ। মক্কার কাবা এবং মদিনার নবীর মসজিদের পর যার স্থান।

ফিলিস্তিন মুসলমানদের আয়ত্তে থাকে মোটামুটি ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল  পর্যন্ত। শেষদিকে ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধে জেরুজালেম বা ফিলিস্তিন কখনো খ্রিস্টান কখনো মুসলমানদের হাতবদল হয়েছে। ১০৯৯ সালে খ্রিস্টানদের দখলে আসে যিশুর জন্মভূমি। এর ৪১৭ বছর পর ১৫১৭ সালে তুরস্কের ওসমানীয় খলিফা বা সুলতানদের আমলে ফিলিস্তিন আবার মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে আসে। দীর্ঘ ৪০০ বছর ফিলিস্তিন ছিল ওসমানিয়া খেলাফতের অধীনে।

পাঁচ. খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিনে আধিপত্য বিস্তারের পর ইহুদিদের ওপর শুরু হয় নির্যাতন। ফলে তারা বাধ্য হয়ে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায়। মুসলমানরা ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল পর্যন্ত ৪৬২ বছর এবং ১৫১৭ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত ৪০০ বছর ফিলিস্তিনের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় ছিল। এ সময়ে খ্রিস্টানদের সঙ্গে তাদের সহাবস্থানও ছিল চমৎকার। খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিন থেকে যিশুখ্রিস্টের হত্যাকারী অভিযোগে ইহুদিদের বের করে দেয়। মুসলমানরা ফিলিস্তিনে শাসন ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ইহুদিবিরোধী কোনো কর্মকান্ডে কখনো নিজেদের জড়িত করেনি। ফিলিস্তিন থেকে ইহুদিরা বিতাড়িত হওয়ার পর প্রধানত আশ্রয় নেয় ইউরোপে। ইরান এবং ভারতবর্ষেও চলে আসে তাদের অনেকে। ইউরোপে ইহুদিদের দেখা হতো ঘৃণার চোখে। ফলে তাদের শেকড় যেখানে সেই ফিলিস্তিনে নিজেদের আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা তারা ভাবতে থাকে ১৮৯৭ সাল থেকে। ওসমানিয়া শাসনামলে তুরস্কের সুলতানের উদারতার সুযোগে ইউরোপ থেকে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে এসে বসবাসের সুযোগ পায়। প্রথম মহাযুদ্ধে লোকচক্ষুর অন্তরালে ফিলিস্তিনের ভাগ্য নির্ধারিত হয়। এ যুদ্ধে ছিল দুই পক্ষ। একদিকে ছিল তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফত, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও বুলগেরিয়াকে নিয়ে কেন্দ্রীয় শক্তি। অন্যদিকে যুক্তরাজ্য, সার্বিয়া, রাশিয়া, ফ্রান্স জাপান ইতালি, রুমানিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে মিত্রশক্তি। প্রথম মহাযুদ্ধে বিধ্বংসী বোমা তৈরির উপকরণ ফসফরাসের অভাব দেখা দেয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান কৃত্রিম ফসফরাস আবিষ্কার করেন। যে কারণে ওই যুদ্ধে মিত্রশক্তির জয় নিশ্চিত হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানী বাইজম্যানকে পুরস্কৃত করতে চান। এর জবাবে বিজ্ঞানী বলেন- তিনি নিজের জন্য নন, তার জাতির জন্য এক খন্ড জমি চান এবং সেটি হতে হবে ফিলিস্তিনে।

ছয়. প্রথম মহাযুদ্ধের শুরুতেই স্বাধীনতার লোভ দেখিয়ে তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফতের বিরুদ্ধে আরবদের বিদ্রোহে মদদ জোগায় ব্রিটিশরা। ফিলিস্তিন চলে যায় তাদের দখলে। এ সুযোগে আবারও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ইহুদিরা জড়ো হতে থাকে ফিলিস্তিনে। ১৯৪৭ সালের মধ্যে তারা জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশে দাঁড়ায়। সেখানে ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা যেখানে ছিল ১৫ লাখ। ইহুদির সংখ্যা ৫ লাখ ৪০ হাজার। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ব্রিটিশ ও মার্কিন মদদে জাতিসংঘে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভোটাভুটি হয়। ৩৩টি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার পক্ষে ভোট দেয়। বিরোধিতা করে ১৩টি এবং ভোটদানে বিরত থাকে ১০টি দেশ। প্রস্তাব অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৫৭ শতাংশ পায় ইসরায়েল। ফিলিস্তিনি আরবদের দেওয়া হয় ৪৩ শতাংশ। ফিলিস্তিনিরা এ বৈষম্যমূলক ভাগাভাগি প্রত্যাখ্যান করে জোরালো যুক্তিতে। তাদের বক্তব্য ছিল তারা ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা। পক্ষান্তরে ইহুদিরা বহিরাগত। এই বহিরাগতদের সংখ্যাও মোট অধিবাসীর এক-চতুর্থাংশ। ফিলিস্তিনের সিংহভাগ এলাকা দিয়ে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে চূড়ান্তভাবে অন্যায়।

যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মদদে জাতিসংঘের উদ্যোগে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় আরবরা। ইহুদিরা এ জন্য অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রস্তুতই ছিল। দুই পক্ষের যুদ্ধে আরবরা নাস্তানাবুদ হয় নতুন ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে। তারা জাতিসংঘের দেওয়া ভূখন্ডের চেয়ে দ্বিগুণ ভূখন্ডের মালিক হয়। এরপর ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালের আরও দুটি যুদ্ধে ইসরায়েলের আয়তনই শুধু বেড়েছে।

সাত. ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। ১৯৬৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ইয়াসির আরাফাত এ সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ছিলেন একই সঙ্গে ফিলিস্তিনের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ফাতাহরও শীর্ষ নেতা। পিএলওর নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রাম অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। মুসলমান খ্রিস্টান নির্বিশেষে ফিলিস্তিনের সব মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়। ইহুদিবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দুনিয়াজুড়ে প্রগতিশীল মানুষের সংহতিও গড়ে ওঠে। বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। আশির দশকে বাংলাদেশ থেকে পিএলওর হয়ে ইসরায়েল-বিরোধী লড়াইয়ে যোগ দেয় ১২ হাজার যুবক। যাদের বড় অংশই একাত্তরের মু্িক্তযোদ্ধা এবং বিভিন্ন প্রগতিশীল দলের সদস্য। এদের একজন একাদশ সংসদের নেত্রকোনা-৫ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য। শতাধিক বাংলাদেশি যোদ্ধা ইহুদিবাদী ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। একই সময়ে বাংলাদেশ থেকে শত শত দেওবন্দ ফেরকার মাদরাসা ছাত্র ও শিক্ষক আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত সরকারের বিরুদ্ধে তথাকথিত মুজাহিদদের পক্ষে লড়েছেন। যাদের অর্থ ও অস্ত্র জুগিয়েছে ইসরায়েলের অভিভাবকের ভূমিকা পালনকারী যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান ঘটিয়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় ১৯৮৪ সালে গড়ে ওঠে হামাস নামের চরমপন্থি সংগঠন।

ফিলিস্তিনের অবস্থান এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপ তিন মহাদেশের কেন্দ্রস্থলে। ক্ষুদ্র এ দেশের সঙ্গে পৃথিবীর চার ভাগের তিন ভাগ মানুষের আবেগ জড়িত। ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমান তিন ধর্মের পবিত্রতম স্থান এটি। কোনো ধর্মের আবেগকে উপেক্ষা করে ফিলিস্তিনে শান্তি স্থাপন অলীক কল্পনা মাত্র। এ পবিত্র ভূমিতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল দুই পক্ষকে বাস্তববাদী হতে হবে। বৈষম্যমূলক হওয়া সত্ত্বেও ফিলিস্তিনসহ আরব বিশ্বকে মেনে নিতে হবে ১৯৪৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাব। কারণ তাতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি বিশ্ব সমাজের অঙ্গীকার ব্যক্ত হয়েছে। পক্ষান্তরে নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই ইসরায়েলের উচিত হবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতায় সায় দেওয়া। ইসরায়েল অতীতে আরব দেশগুলোর সম্মিলিত শক্তিকে মোকাবিলার সাহস দেখিয়েছে। তবে স্বাধীনতার স্পৃহা অপরাজেয়। ফিলিস্তিনিদের দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ইসরায়েলের জন্য বারবার ‘অক্টোবর ট্র্যাজেডি’র উদ্ভব ঘটাবে। অনিবার্য করে তুলবে রক্তপাত। ফিলিস্তিন রূপকথার শান্তির দেবী এথেনার দেশ।  অসংখ্য নবী-রসুলের দেশ। এ পবিত্র ভূমিতে সংঘাত কোনোভাবেই কাম্য নয়। স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি আগেভাগে মেনে নেওয়াই হবে ইসরায়েলের জন্য ভালো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে