শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তির দেবী এথেনার দেশ ফিলিস্তিনে শান্তি নেই

এক. প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিনের দেবী এথেনা। শান্তির দেবী হিসেবে ভাবা হয় তাকে। ন্যায়বিচারের   দেবীও তিনি। গ্রিক ও রোমানদের কাছেও এথেনা দেবী হিসেবে স্বীকৃত। তবে সেখানে তার পরিচিতি আলাদা। ফিলিস্তিনি পুরাণ অনুযায়ী এথেনার জন্ম লিবিয়ার ট্রাইটনস লেকের পাশে। তিনজন পরী প্রতিপালন করেন এই শুদ্ধচারী দেবীকে। এথেনা সৃষ্টি করেন জলপাই গাছ। শান্তির প্রতীক হিসেবে তিনি ধারণ করতেন ওই গাছের ডাল। এই একবিংশ শতাব্দীতেও ফিলিস্তিনিদের কাছে জলপাইয়ের ডাল শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত। শান্তির প্রতি তাদের আজন্ম আগ্রহ থাকলেও শান্তি নেই ফিলিস্তিনে।

দুই. ফিলিস্তিন শুধু কল্পকথার দেবী এথেনার দেশ নয়। অসংখ্য নবী-রসুল মহাপুরুষেরও দেশ। সেই প্রাচীনকালে এ দেশটির নাম ছিল কনান। ডেভিড বা পয়গম্বর দাউদ (আ.) ছিলেন এ দেশের রাজা। তাঁর পুত্র রাজা সালমান বা নবী সুলাইমান (আ.)-এর আমলে ফিলিস্তিনের ঐশ্বর্যের কথা ছড়িয়ে পড়ে দুনিয়াজুড়ে। এই পবিত্র ভূমিতে জন্মেছেন যিশুখ্রিস্ট বা নবী হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো মহাপুরুষ। মানুষকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করেছেন যিনি। দিয়েছেন হিংসা বর্জনের শিক্ষা। মানবজাতিকে মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ করতে যার শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.)-এর শিক্ষা ইহুদি আলেমদের পছন্দ হয়নি। তাদের ধর্মীয় গ্রন্থে এমন এক মহাপুরুষের আগমনের ভবিষ্যদ্বাণী থাকলেও তারা ঈসা (আ.)-কে দেখেন তাদের কায়েমি স্বার্থের বাধা হিসেবে। ইহুদি সমাজপতি ও আলেমরা যিশুর বিরুদ্ধে ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ তুলে ফিলিস্তিনের রোমান গভর্নর পিলাতের কাছে বিচার দেন। পিলাত বুঝলেন যিশু প্রতিহিংসার শিকার। তিনি ধর্মদ্রোহী বা রাষ্ট্রদ্রোহী নন। কিন্তু ইহুদিরা যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করে মৃত্যুদন্ডের দাবি জানাল। তারা বলল, যিশু হত্যার সব দায় তাদের। ইহুদিরা জন্ম-জন্মান্তরে সে দায় বহন করবে। রোমান গভর্নর পিলাত ইহুদি সমাজপতি ও আলেমদের চাপের মুখে তাদের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হন।

তিন. ইহুদি আলেম ও সমাজপতিরা নিজেদের আধিপত্য হারানোর ভয়ে নবী ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আঁটেন। তাকে হত্যা করে নিজেদের কায়েমি স্বার্থ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা চালান। কিন্তু তাদের এ পাপের মাশুল দিতে হয়েছিল সুদ-আসলে। ইহুদিদের কাছে কনান বা ফিলিস্তিন অতি পবিত্র এক ভূমি। কিন্তু সে দেশ থেকে হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের অনুসারীরা তাদের বের করে দেয় দ্বিতীয় শতাব্দীতেই। সপ্তম শতাব্দী পর্যন্ত ফিলিস্তিন ছিল খ্রিস্টানদের শাসনাধীন। ফিলিস্তিনের অধিবাসীরাও ছিল প্রায় শতভাগ খ্রিস্টান। সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন মুসলমানদের দখলে আসে। ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে খলিফা ওমর (রা.) সেনাপতি আমর আসকে ফিলিস্তিন দখলে পাঠান। তার আগে খালিদ বিন ওয়ালিদের নেতৃত্বে সিরিয়ায় জয়ী হয় মুসলিম বাহিনী। ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমের দিকে মুসলিম বাহিনী এগোতেই নগর ছেড়ে পালিয়ে যান রোমান সেনাপতি ও গভর্নর আরবাতুন।

জেরুজালেমের অবরুদ্ধ অধিবাসীরা খলিফা ওমরের উপস্থিতিতে মুসলমানদের কাছে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব দেন। অকারণ রক্তপাত এড়াতে খলিফা তাতে রাজি হন। সন্ধিপত্রে একদিকে খলিফা ওমর (রা.) অন্যদিকে খ্রিস্টানদের ধর্মগুরু সাফ্রেনিয়াস স্বাক্ষর করেন। সন্ধিতে খ্রিস্টানদের জানমাল, গির্জা ও ক্রুশের মর্যাদা সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। ইসলাম তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না এ প্রতিশ্রুতিও দেয় মুসলমানরা। পুরুষ পরম্পরায় এ সন্ধি চুক্তি মেনে চলতে উভয় পক্ষ ঐকমত্যে পৌঁছায়। জেরুজালেমের খ্রিস্টানদের আত্মসমর্পণের পর তাদের প্রধান ধর্মগুরু খলিফাকে নগর পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। প্রধান গির্জা প্রদর্শনকালে নামাজের সময় উপস্থিত হয়। নামাজ আদায়ের যুৎসই জায়গা খুঁজছিলেন খলিফা ওমর (রা.)। খ্রিস্টান ধর্মযাজক খলিফাকে তাদের গির্জায় নামাজ আদায়ের প্রস্তাব দেন। সে প্রস্তাবে রাজি হননি খলিফা। বলেন, গির্জাকে তিনি মসজিদ হিসেবে ব্যবহার করলে ভবিষ্যতে মুসলমানরা তা অনুসরণ করতে পারে। দুই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে এমন কিছু করা ঠিক হবে না।

চার. মুসলমানরা যখন সপ্তম শতাব্দীতে ফিলিস্তিন দখল করে তখন সেখানে কোনো ইহুদি ছিল না। যিশুখ্রিস্ট হত্যার দায় বহনকারী ইহুদিদের অস্তিত্ব ওই মহাপুরুষের জন্মভূমি ফিলিস্তিনে থাকবে তা খ্রিস্টানদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল না। জেরুজালেমে রয়েছে ইহুদিদের পবিত্রতম উপাসনালয়। খ্রিস্টানদের সবচেয়ে পবিত্রতম গির্জাও একই স্থানে। যিশুখ্রিস্ট বা ঈসা (আ.) এর জন্মভূমি হিসেবেও ফিলিস্তিন পবিত্রতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত তাঁর অনুসারীদের কাছে। মুসলমানদের কাছেও অভিন্ন উপাসনালয় ‘মসজিদুল আকসার’ মর্যাদা অসামান্য। নামাজ আদায় বাধ্যতামূলক হওয়ার পর মুসলমানরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ পড়তেন। পরবর্তীতে কাবার দিকে ফিরে নামাজ পড়ার প্রত্যাদেশ আসে আল্লাহর কাছ থেকে। মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে তৃতীয় পবিত্র মসজিদ। মক্কার কাবা এবং মদিনার নবীর মসজিদের পর যার স্থান।

ফিলিস্তিন মুসলমানদের আয়ত্তে থাকে মোটামুটি ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল  পর্যন্ত। শেষদিকে ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধে জেরুজালেম বা ফিলিস্তিন কখনো খ্রিস্টান কখনো মুসলমানদের হাতবদল হয়েছে। ১০৯৯ সালে খ্রিস্টানদের দখলে আসে যিশুর জন্মভূমি। এর ৪১৭ বছর পর ১৫১৭ সালে তুরস্কের ওসমানীয় খলিফা বা সুলতানদের আমলে ফিলিস্তিন আবার মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণে আসে। দীর্ঘ ৪০০ বছর ফিলিস্তিন ছিল ওসমানিয়া খেলাফতের অধীনে।

পাঁচ. খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিনে আধিপত্য বিস্তারের পর ইহুদিদের ওপর শুরু হয় নির্যাতন। ফলে তারা বাধ্য হয়ে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায়। মুসলমানরা ৬৩৭ থেকে ১০৯৯ সাল পর্যন্ত ৪৬২ বছর এবং ১৫১৭ থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত ৪০০ বছর ফিলিস্তিনের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকায় ছিল। এ সময়ে খ্রিস্টানদের সঙ্গে তাদের সহাবস্থানও ছিল চমৎকার। খ্রিস্টানরা ফিলিস্তিন থেকে যিশুখ্রিস্টের হত্যাকারী অভিযোগে ইহুদিদের বের করে দেয়। মুসলমানরা ফিলিস্তিনে শাসন ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ইহুদিবিরোধী কোনো কর্মকান্ডে কখনো নিজেদের জড়িত করেনি। ফিলিস্তিন থেকে ইহুদিরা বিতাড়িত হওয়ার পর প্রধানত আশ্রয় নেয় ইউরোপে। ইরান এবং ভারতবর্ষেও চলে আসে তাদের অনেকে। ইউরোপে ইহুদিদের দেখা হতো ঘৃণার চোখে। ফলে তাদের শেকড় যেখানে সেই ফিলিস্তিনে নিজেদের আলাদা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা তারা ভাবতে থাকে ১৮৯৭ সাল থেকে। ওসমানিয়া শাসনামলে তুরস্কের সুলতানের উদারতার সুযোগে ইউরোপ থেকে ইহুদিরা ফিলিস্তিনে এসে বসবাসের সুযোগ পায়। প্রথম মহাযুদ্ধে লোকচক্ষুর অন্তরালে ফিলিস্তিনের ভাগ্য নির্ধারিত হয়। এ যুদ্ধে ছিল দুই পক্ষ। একদিকে ছিল তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফত, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও বুলগেরিয়াকে নিয়ে কেন্দ্রীয় শক্তি। অন্যদিকে যুক্তরাজ্য, সার্বিয়া, রাশিয়া, ফ্রান্স জাপান ইতালি, রুমানিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে মিত্রশক্তি। প্রথম মহাযুদ্ধে বিধ্বংসী বোমা তৈরির উপকরণ ফসফরাসের অভাব দেখা দেয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান কৃত্রিম ফসফরাস আবিষ্কার করেন। যে কারণে ওই যুদ্ধে মিত্রশক্তির জয় নিশ্চিত হয়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানী বাইজম্যানকে পুরস্কৃত করতে চান। এর জবাবে বিজ্ঞানী বলেন- তিনি নিজের জন্য নন, তার জাতির জন্য এক খন্ড জমি চান এবং সেটি হতে হবে ফিলিস্তিনে।

ছয়. প্রথম মহাযুদ্ধের শুরুতেই স্বাধীনতার লোভ দেখিয়ে তুরস্কের ওসমানিয়া খেলাফতের বিরুদ্ধে আরবদের বিদ্রোহে মদদ জোগায় ব্রিটিশরা। ফিলিস্তিন চলে যায় তাদের দখলে। এ সুযোগে আবারও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ইহুদিরা জড়ো হতে থাকে ফিলিস্তিনে। ১৯৪৭ সালের মধ্যে তারা জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশে দাঁড়ায়। সেখানে ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা যেখানে ছিল ১৫ লাখ। ইহুদির সংখ্যা ৫ লাখ ৪০ হাজার। ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ব্রিটিশ ও মার্কিন মদদে জাতিসংঘে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ভোটাভুটি হয়। ৩৩টি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার পক্ষে ভোট দেয়। বিরোধিতা করে ১৩টি এবং ভোটদানে বিরত থাকে ১০টি দেশ। প্রস্তাব অনুযায়ী ফিলিস্তিনের ৫৭ শতাংশ পায় ইসরায়েল। ফিলিস্তিনি আরবদের দেওয়া হয় ৪৩ শতাংশ। ফিলিস্তিনিরা এ বৈষম্যমূলক ভাগাভাগি প্রত্যাখ্যান করে জোরালো যুক্তিতে। তাদের বক্তব্য ছিল তারা ফিলিস্তিনের আদি বাসিন্দা। পক্ষান্তরে ইহুদিরা বহিরাগত। এই বহিরাগতদের সংখ্যাও মোট অধিবাসীর এক-চতুর্থাংশ। ফিলিস্তিনের সিংহভাগ এলাকা দিয়ে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে চূড়ান্তভাবে অন্যায়।

যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেনের মদদে জাতিসংঘের উদ্যোগে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় আরবরা। ইহুদিরা এ জন্য অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রস্তুতই ছিল। দুই পক্ষের যুদ্ধে আরবরা নাস্তানাবুদ হয় নতুন ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের কাছে। তারা জাতিসংঘের দেওয়া ভূখন্ডের চেয়ে দ্বিগুণ ভূখন্ডের মালিক হয়। এরপর ১৯৬৭ ও ১৯৭৩ সালের আরও দুটি যুদ্ধে ইসরায়েলের আয়তনই শুধু বেড়েছে।

সাত. ফিলিস্তিনের মুক্তির জন্য ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। ১৯৬৮ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ইয়াসির আরাফাত এ সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ছিলেন একই সঙ্গে ফিলিস্তিনের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ফাতাহরও শীর্ষ নেতা। পিএলওর নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রাম অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। মুসলমান খ্রিস্টান নির্বিশেষে ফিলিস্তিনের সব মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়। ইহুদিবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দুনিয়াজুড়ে প্রগতিশীল মানুষের সংহতিও গড়ে ওঠে। বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। আশির দশকে বাংলাদেশ থেকে পিএলওর হয়ে ইসরায়েল-বিরোধী লড়াইয়ে যোগ দেয় ১২ হাজার যুবক। যাদের বড় অংশই একাত্তরের মু্িক্তযোদ্ধা এবং বিভিন্ন প্রগতিশীল দলের সদস্য। এদের একজন একাদশ সংসদের নেত্রকোনা-৫ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য। শতাধিক বাংলাদেশি যোদ্ধা ইহুদিবাদী ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। একই সময়ে বাংলাদেশ থেকে শত শত দেওবন্দ ফেরকার মাদরাসা ছাত্র ও শিক্ষক আফগানিস্তানে সোভিয়েত সমর্থিত সরকারের বিরুদ্ধে তথাকথিত মুজাহিদদের পক্ষে লড়েছেন। যাদের অর্থ ও অস্ত্র জুগিয়েছে ইসরায়েলের অভিভাবকের ভূমিকা পালনকারী যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান ঘটিয়ে স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় ১৯৮৪ সালে গড়ে ওঠে হামাস নামের চরমপন্থি সংগঠন।

ফিলিস্তিনের অবস্থান এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপ তিন মহাদেশের কেন্দ্রস্থলে। ক্ষুদ্র এ দেশের সঙ্গে পৃথিবীর চার ভাগের তিন ভাগ মানুষের আবেগ জড়িত। ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমান তিন ধর্মের পবিত্রতম স্থান এটি। কোনো ধর্মের আবেগকে উপেক্ষা করে ফিলিস্তিনে শান্তি স্থাপন অলীক কল্পনা মাত্র। এ পবিত্র ভূমিতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল দুই পক্ষকে বাস্তববাদী হতে হবে। বৈষম্যমূলক হওয়া সত্ত্বেও ফিলিস্তিনসহ আরব বিশ্বকে মেনে নিতে হবে ১৯৪৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাব। কারণ তাতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি বিশ্ব সমাজের অঙ্গীকার ব্যক্ত হয়েছে। পক্ষান্তরে নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই ইসরায়েলের উচিত হবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতায় সায় দেওয়া। ইসরায়েল অতীতে আরব দেশগুলোর সম্মিলিত শক্তিকে মোকাবিলার সাহস দেখিয়েছে। তবে স্বাধীনতার স্পৃহা অপরাজেয়। ফিলিস্তিনিদের দমিয়ে রাখার অপচেষ্টা ইসরায়েলের জন্য বারবার ‘অক্টোবর ট্র্যাজেডি’র উদ্ভব ঘটাবে। অনিবার্য করে তুলবে রক্তপাত। ফিলিস্তিন রূপকথার শান্তির দেবী এথেনার দেশ।  অসংখ্য নবী-রসুলের দেশ। এ পবিত্র ভূমিতে সংঘাত কোনোভাবেই কাম্য নয়। স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি আগেভাগে মেনে নেওয়াই হবে ইসরায়েলের জন্য ভালো।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন