শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

তৃণমূল কংগ্রেস ভেঙে যাচ্ছে?

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তৃণমূল কংগ্রেস ভেঙে যাচ্ছে?

ভারতের অন্যতম আঞ্চলিক দল পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় তৃণমূল কংগ্রেস ভাঙনের পথে! অতি সম্প্রতি কলকাতায় তৃণমূল দলের জেলা কর্মকর্তাদের ডেকে মমতা বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে বছর দুই আগে থাকতেই। নব-তৃণমূল, আদি তৃণমূলের মধ্যে পরস্পরের প্রতি ক্ষমতার দ্বন্দ্ব। মমতা তার ভাষণে দলের সাধারণ সম্পাদক তার ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে খানিকটা দাবিয়ে দিয়ে বলেছেন, প্রবীণরাই দল চালাবেন, নবীনরা নয়। মমতার এ উক্তিতেই প্রবীণদের বুকে একটু বল ফিরেছে। কারণ আস্তে আস্তে দল থেকে প্রবীণদের যিনি ছেঁটে ফেলেছিলেন, তিনি আর কেউ নন, মমতার ভাইপো। যত কেচ্ছা এই ভাইপোকে নিয়ে। হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিতে তদন্তকারী এজেন্সিগুলো ভাইপোকেই ডাকছে। কয়লা থেকে মিডডে মিল কী নেই সেই দুর্নীতির তালিকায়। তাতেই তাদের দলের প্রবীণদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। দলটি কে চালাবে? পিসি, না ভাইপো? পিসি দলের ওই সভায় ভাইপোকে ডাকেননি। এমনকি সভাস্থলে তার কোনো ছবিও রাখা হয়নি। দিদি তার জনসভায় স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি বিজেপিকে বিশ্বাস করেন না। কিন্তু গান্ধী হত্যাকারী আরএসএস-কে বিশ্বাস করেন। তার এ বক্তব্যে সারা ভারতে প্রশ্ন উঠেছে, মমতা কি তাহলে এতদিন আরএসএসের সাহায্যেই নির্বাচনে জিতে আসছিলেন? গান্ধী হত্যাকারী, স্বাধীনতা আন্দোলনবিরোধী আরএসএসকেই মমতা এখন সম্বল করতে চাইছেন। শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, ইন্ডিয়া জোটের মধ্যেও আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। একই দিনে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত জেলা উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূলের এক প্রভাবশালী নেত্রী প্রকাশ্যে বলেছেন- বাংলাদেশ থেকে যে কয়েক হাজার লোক এপারে আশ্রয় নিয়েছেন তাদের সবাইকে ভোটার আইডেন্টিটি কার্ড করে দিচ্ছি এবং দেব। এ দুটি মন্তব্য নিয়েই বিরোধীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। ইন্ডিয়া জোটের সবাই একবাক্যে বলছেন, মমতা নিজের কথা নিজেই ফাঁস করে দিলেন? পশ্চিমবঙ্গের সিপিএম সম্পাদক মুহম্মদ সেলিম সরাসরি মমতাকে আক্রমণ করে বলেছেন- মমতা কী করে গোপনে গোপনে আরএসএসের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেছিলেন? এ কথা আমরা আগেই বহুবার বলেছি। ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৪২টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মমতা যে আবার আরএসএসকে নিয়ে চলবে সেটা এখন পানির মতো পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেছেন, গোড়া থেকেই মমতাকে এ জোটে নেওয়ার বিরোধী ছিলেন তিনি। এখনো আছেন। সুতরাং আগামী লোকসভা নির্বাচনে মমতা আরএসএস ধরেই এগোতে চাইছেন। গান্ধী হত্যাকারী নাথুরাম গডসেকেও মমতা এখন ঊর্ধ্ব আসনে বসিয়ে তার পূজা করতে শুরু করেছেন। ভারতের মানুষ মমতার এ দুমুখো নীতি মানছে না, মানবে না। পিসিকে আক্রমণ করার জন্য ভাইপো আসরে নামিয়েছে দলের মুখপাত্র কুনাল ঘোষকে। নেতাজি ইন্দোরে হয় তৃণমূলের এ বিশেষ অধিবেশন। তার আগে কিছু মতপার্থক্যের কারণে দলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে সরে থাকার ইঙ্গিত ছিল অভিষেককে ঘিরে। দলের এ অধিবেশনের প্রস্তুতি ঘিরে সেই সরে থাকার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছিল। এবার তা সামনে নিয়ে এসেছেন কুনাল ঘোষ। একবারে শীর্ষস্তরে যে সিদ্ধান্ত হচ্ছে- তার জেরে সরকারকে আদালতে ধাক্কা খেতে হচ্ছে এবং শাসক দলের মুখপাত্র হিসেবে সে সবের পক্ষে সওয়াল করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

প্রবীণদের গুরুত্ব দেওয়া মানে কি পদ আঁকড়ে থাকা, নেতাজি ইন্দোরের সভায় কেন অভিষেকদের কোনো ছবি ছিল না, এসব প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। দল ও সরকার সম্পর্কে এ প্রশ্নগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। কারণ এসব সিদ্ধান্তের বেশির ভাগই তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেওয়া। স্বভাবতই শাসক শিবিরের অন্দরে প্রশ্ন- কুনালরা প্রকাশ্যে যা বলছেন, তার নেপথ্যে কি মেঘের আড়ালে কোনো মেঘনাদ আছেন? দলের একাংশের মতে, কুনালের তোলা প্রশ্নে অভিষেক শিবিরের ক্ষোভের প্রতিধ্বনি আছে। শাসক দলের সবচেয়ে সরব মুখপত্রের ভিন্ন সুরের পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূলের তরফে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আসেনি। তবে দলের অপর এক সাংসদ তথা আইনজীবী নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কে কী বলছেন, জানি না। যা নিজে শুনিনি, তা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না। আমাদের দল একটা পরিবারের মতো। সেখানে মমতা ব্যানার্জিই প্রথম ও শেষ কথা। এ নিয়ে কোথাও কোনো বিভ্রান্তির জায়গা নেই। কয়েক বছর ধরে তৃণমূলে নবীন ও প্রবীণদের টানাপোড়েন ছিল। অভিষেক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নেওয়ার পর দল ও সরকারে নবীনদের উত্থান গুরুত্ব পায়। কোণঠাসা হয়ে পড়েন প্রবীণদের একটা বড় অংশ। সেদিকে ইঙ্গিত করে নেতাজি ইন্দোরের সভায় মমতা বুঝিয়ে দিয়েছেন, প্রবীণদের সঙ্গে নিয়েই চলতে হবে। বয়সের কারণে কেউ যেন বাদ না পড়েন। সেই সঙ্গে তার খোঁচা দেহত্যাগ না করলে পদত্যাগ নয়, ও তো ভালো কথা নয়। তার আরও মন্তব্য- আমি নিজে আর কোনো নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাই না। দলকেও তা জানিয়ে দিয়েছি। সারদা কাজে পুলিশকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য জোগাড় করা হয়েছিল, তা নিয়েও সরব হন কুনাল ঘোষ। জেলযাত্রার ১০ বছরপূর্তিতে এ নিয়ে কুনাল সমাজিকমাধ্যমে যা পোস্ট করেছিলেন তাতে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল।

দলের পাশাপাশি সরকারের কাজকর্ম নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিজেপির সমাবেশে আপত্তি করে রাজ্য সরকার যে প্রশাসনিক ও আইনি লড়াইয়ে এগিয়েছে তাও অগণতান্ত্রিক বলে মন্তব্য করেছেন তৃণমূলের মুখপাত্র। তার কথায় কিছু কিছু বিষয়ে মুখপাত্র হিসেবে সরকারের কাজ সমর্থন করাও কঠিন হয়ে পড়ছে। যেটা বিষয় নয়, সেটাও প্রচারের বিষয় হয়ে যাচ্ছে। যারাই সরকারকে এরকম পরামর্শ দেন না কেন? এরকম হলে মুখপাত্র হিসেবে সরকারের পক্ষে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে যায়। বিগত শতকে ১৯৯৭ সালে কংগ্রেস ভেঙে বিজেপির হাত ধরে মমতা দিল্লি পৌঁছেছিলেন। সে সময় যারা তাকে মদদ দেন, তাদের অনেকেই এখন তৃণমূলে। তারা সবাই প্রবীণ। এই ডিসেম্বর মাসেই বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। মমতা তখনো বলেছিলেন, আরএসএস একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ দল। সিপিএম/কংগ্রেসের মতো তারা হারমাদ নয়। মততা ক্ষমতায় এসে আরএসএসকে ঢালাও সুবিধাও দিয়েছেন। যে বিজেপি আরএসএসের নামও পশ্চিমবঙ্গে কেউ জানত না, তাদের কোনো অস্তিত্বই সেভাবে ছিল না, সেই আরএসএসকে পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে ৮০০-এর অধিক স্কুল খোলার সুযোগ করে দিয়েছেন মমতা স্বয়ং। পিসি-ভাইপোর দ্বন্দ্ব কি আদৌ মিটবে? নাকি অভিষেক মমতার মতোই মূল দল ভেঙে আরেকটি দল করবেন- এ প্রশ্ন নিয়ে এখন গোটা বাংলা তোলপাড়।

লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা