শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৪

মাদকের নাটের গুরু

অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকের নাটের গুরু

কয়েক দশক ধরে দেশে ধূমপান ও তামাকবিরোধী সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা যখন একটি ভালো অবস্থানে আসার জন্য লড়ে যাচ্ছি, ঠিক তখনই ‘ই-সিগারেট’ নামক নতুন মারণাস্ত্র নিয়ে হাজির হয়েছে ধূর্ত সিগারেট কোম্পানিগুলো। কৌশলী ও চটকদারি বিজ্ঞাপন, আকর্ষণীয় শব্দ, ব্র্যান্ড প্রমোশন ও বাজার সম্প্রসারণে পুরনো পদ্ধতি হলেও এবারে ‘ই-সিগারেট’ বাজারজাতকরণে আটঘাট বেঁধে নেমেছে সিগারেট কোম্পানিগুলো। কারণটা সহজেই অনুমেয়, প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় বিশ্বজুড়ে প্রচলিত সিগারেটের বাজার পতন হলেও যেন তাদের মুনাফার পাগলা ঘোড়া লাগামহীন দৌড়াতে থাকে। প্রযুক্তিনির্ভর ই-সিগারেট, ভেপ, হিটেট টোব্যাকো প্রোডাক্টস এনে সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশসহ অনেক দেশে বিস্মৃত করছে তারা।  এগুলোর দ্রুত প্রসারে এবারের কূটকৌশল আরও নগ্ন, ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর। শুরু থেকেই এবার মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে যে, ‘ই-সিগারেট’ প্রচলিত সিগারেটের বিকল্প, ধূমপান ত্যাগে কার্যকর এবং সবচেয়ে বিভ্রান্তিকর, ডাহা মিথ্যা হলো- ‘ই-সিগারেট কম জাতিকর।’ প্রকৃতপক্ষে ই-সিগারেটকে ভোক্তাপণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে সিগারেট কোম্পানিগুলো। সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত যে, ই-সিগারেট কোনোভাবেই কম ক্ষতিকর বা নিরাপদ নয়। বরং এর মধ্যে জনস্বাস্থ্যে বিরূপ প্রভাব ফেলে এমন উদ্বেগজনক তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ তথ্যমতে, নিকোটিনযুক্ত ই-সিগারেট প্রচন্ড আসক্তি বাড়ায় এবং স্বাস্থ্যহানিকর। দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যগত প্রভাবগুলো সম্পূর্ণরূপে বোঝা না গেলেও এটা প্রতিষ্ঠিত যে, তারা বিষাক্ত পদার্থ তৈরি করে যার মধ্যে কিছু উপাদান ক্যান্সার সৃষ্টি করে, ফুসফুস এবং হার্টের রোগের ঝুঁকি অনেক বৃদ্ধি করে। ই-সিগারেটের ব্যবহার বুদ্ধি বিকাশ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করে। ই-সিগারেট গর্ভবতী মহিলাদের ভ্রƒণ বিকাশ নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। পথচারীদের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ ই-সিগারেট থেকে নির্গত ধোঁয়া। এজন্যই শিশু, অধূমপায়ী এবং জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সিগারেট কোম্পানির নতুন মরণফাঁদ ‘ই-সিগারেট’ নিয়ন্ত্রণে দ্রুততম সময়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। অবস্থা বেগতিক দেখেই ডব্লিউএইচও ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সদস্য দেশগুলোর কাছে এ আহ্বান জানিয়েছে। বাংলাদেশে ই-সিগারেটের ব্যবহার কম হলেও কোম্পানিগুলোর বিভ্রান্তিকর প্রচারণায় কিশোর-তরুণদের মধ্যে যে হারে ছড়িয়ে পড়ছে সেটা রীতিমতো উদ্বেগজনক! বিভিন্ন গবেষণা এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা যায়, দেশে বিএটিসহ কয়েকটি সিগারেট কোম্পানি দেশে সুকৌশলে ই-সিগারেট বাজারজাত করতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। নিরাপদ মনে করে অনেকে ই-সিগারেটের দিকে ঝুঁকছে। এমনকি গ্রামাঞ্চলেও ই-সিগারেট বিপণন, ব্যবহার বাড়ছে। আইনগত বাধ্যবাধকতা না থাকায় ই-সিগারেট নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হচ্ছে এবং ধূর্ত সিগারেট কোম্পানিগুলো সুযোগ নিচ্ছে। অন্যদিকে ফ্যাশন হিসেবে নিয়ে উঠতি বয়সীদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহার বাড়ছে। কেননা, ই-সিগারেট উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো এসব পণ্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং এর মধ্যে বিভিন্ন ফ্লেভার ব্যবহার করে থাকে। যা তরুণ ও উঠতি বয়সীদের আকর্ষণের মূল কারণ। টিসিআরসির তথ্যমতে, বাংলাদেশে ই-সিগারেট দোকানগুলো বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক গড়ে তোলা হয়েছে শুধু তরুণদের আকৃষ্ট করার জন্য।

আমেরিকার গবেষণায় উঠে এসেছে, ২০১৭ থেকে ২০১৮ মাত্র ১ বছরের ব্যবধানে আমেরিকায় স্কুলপড়ুয়া তরুণদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহার ৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। হাইস্কুল পড়ুয়া তরুণদের ৮৫ শতাংশই বিভিন্ন সুগন্ধিযুক্ত ই-সিগারেট ব্যবহার করে, কারণ এসব স্বাদ বা গন্ধ তাদের পছন্দ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদস্য দেশভুক্ত অঞ্চলে, প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় ১৩-১৫ বছর বয়সীদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহার বেশি। কানাডায় ২০১৭-২০২২ সময়কালে ১৬-১৯ বছর বয়সীদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহারের হার দ্বিগুণ হয়েছে। ইংল্যান্ডে (যুক্তরাজ্য) গত তিন বছরে তরুণদের মধ্যে ই-সিগারেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। বস্তুত ই-সিগারেট একটি কৃত্রিম সিগারেট যা আগুন ধরানো ছাড়াই টান দিলে ধোঁয়া বের হয়। বর্তমানে বাজারে ১৬ হাজার ধরনের স্বাদ/গন্ধযুক্ত ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্টস পাওয়া যায়। ই-সিগারেট নেশাউদ্দীপক এবং মাদকাসক্ত করে। ভ্যাপিং ব্যবহারকারীদের শরীরে ডোপামিন নিঃসরণের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তিদায়ক অনুভূতি দিতে থাকে। ফলে ব্যবহারকারীর মস্তিষ্ক ভ্যাপরকে প্রশান্তিদায়ক উপাদান হিসেবে গ্রহণ করে এবং এর থেকে এক প্রকার আসক্তি সৃষ্টি হয়। ই-সিগারেটের তরল মিশ্রণ যেমন : প্রোপোলিন, গ্লিসারিন, পলিইথিলিন গ্লাইসল, বিভিন্ন ফ্লেভার ও নিকোটিন গরম হয়ে উৎপাদিত ফরমালডিহাইড মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন ক্ষতিগ্রস্ত করে। ই-সিগারেটের ধোঁয়া থেকে যে সমস্ত রাসায়নিক পদার্থ বের হয়ে আসে তা অন্যান্য স্বাভাবিক তামাকজাত দ্রব্যের মধ্যেও রয়েছে, তাই এর ক্ষতিকর প্রভাব আসল সিগারেটের চেয়ে কম নয়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলেছেন, ই-সিগারেট থেকে নির্গত ক্ষতিকর ফ্রি র‌্যাডিকলস ফুসফুসের কোষগুলোতে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করে, এর হিটিং এলিমেন্ট সক্রিয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এ বিষক্রিয়ার পথ সুগম হয়। এ হিটিং এলিমেন্ট একটি তরল দ্রবণকে (ই-লিকুইড বা জুস) এরোসলে রূপান্তরিত করে। এর ফলে উৎপন্ন যে বাষ্প নিঃশ্বাসের মধ্য দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে তার মধ্যে বিভিন্ন হেভি মেটাল ও ন্যানোপার্টিকলসের রূপে বিবিধ কার্সিনোজেনিক পদার্থ থাকে। যা সরাসরি ফুসফুস, রক্ত প্রবাহ ও শরীরের অন্যান্য কোষেও আক্রমণ করে। ফলে রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেশি। জাপানে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ই-সিগারেট সাধারণ সিগারেটের চেয়ে দশ গুণ বেশি ক্ষতিকর! ভেপ, ই-সিগারেট ব্যবহারকারীরা স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, সাডেন কার্ডিয়াক ডেথের শিকার হতে পারেন। জার্নাল অব আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজির এক গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ই-সিগারেটে ব্যবহৃত তরল রক্তনালির কোষগুলো অকার্যকর করে, যা থেকে হৃদরোগের সৃষ্টি হয়। ভেপ, ই-সিগারেট ব্যবহারে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৭১ শতাংশ, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে ৫৯ শতাংশ! শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক ই-সিগারেটের নিকোটিন। ই-সিগারেটে থাকা নিকোটিন শুধু শ্বাসনালির মিউকাসের ক্ষতি করে না, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিসের ঝুঁকি অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে (আমেরিকান জার্নাল অব রেসপিরেটরি অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন)। ই-সিগারেটে ব্যবহৃত হয় শক্তিশালী ব্যাটারি, যা দিয়ে তাপ উৎপন্ন করা হয়। এ ব্যাটারির বিস্ফোরণ হয়ে এর ব্যবহারকারীর মারাত্মক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। এমন ঘটনাও ঘটেছে নিকট অতীতে। ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের সেন্ট পিটার্সবার্গে ই-সিগারেট বিস্ফোরিত হয়ে টলম্যাজ ডি’ইলা নামে ৩৮ বছর বয়সী একজন নিহত হয়েছেন। ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে উইলিয়াম ব্রাউন নামে ২৪ বছর বয়সী এক তরুণ মৃত্যুবরণ করে ভেপ বিস্ফোরিত হয়ে।

বাংলাদেশে বর্তমানে ই-সিগারেট ব্যবহার ১ শতাংশের কম হলেও উদ্বেগজনক হারে তা বাড়ছে! ই-সিগারেট উৎপাদন, বাজারজাতকরণে আকর্ষণীয় ডিভাইস, রং ও বিভিন্ন স্বাদের ফ্লেভার যুক্তকরণ, অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রচারণা চালাচ্ছে। নাটক, সিনেমা, চলচ্চিত্রেও অহরহ ই-সিগারেট ব্যবহারের দৃশ্য প্রচার করা হচ্ছে। এসব ক্ষতিকর দ্রব্য অনলাইনে খুব সহজেই কিনতে পাওয়া যায়, ফলে তরুণদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশকে ‘ই-সিগারেট হাব’ হিসেবে ব্যবহারে আমদানি আদেশ পাস ও বৈধতা দিতে সিগারেট কোম্পানিগুলোর দৌড়ঝাঁপ এবং অপকৌশল লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এতে আশঙ্কা রয়েছে যে, বিদ্যমান তামাকজনিত সমস্যাগুলোর সঙ্গে ই-সিগারেট মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যে তরুণরা ই-সিগারেট ব্যবহার করে পরবর্তীতে সিগারেট ব্যবহার করার সম্ভাবনা প্রায় তিন গুণ বেশি। আবার অনেকে ই-সিগারেটের সঙ্গে ধূমপানও করে থাকেন, যা ভয়াবহ বিপদ ডেকে আনে। শুধু ধূমপায়ীদের তুলনায় দ্বৈত ব্যবহারকারীদের হৃদরোগের ঝুঁকি ৫০০% বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে, মাদকাসক্তদের মধ্যে ৯৮% ধূমপায়ী। অর্থাৎ তারা ধূমপান দিয়েই নেশা শুরু করে। এক্ষেত্রে ই-সিগারেটও মাদকের নাটের গুরু হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সুতরাং ই-সিগারেট বন্ধে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে। শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ভারতসহ বিশ্বের ১২১টি দেশ ই-সিগারেট নিষিদ্ধ এবং বিভিন্নভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছে। সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে ৩৯টি দেশ।  ই-সিগারেট নিয়ন্ত্রণে দেশে এখনো পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট আইন, নীতি নেই উপরন্তু, অসচেতনতা রয়েছে। আশার কথা হলো- তামাকবিরোধী সংগঠনগুলোর তৎপরতায় বাংলাদেশেও কাজ হচ্ছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে ই-সিগারেট বা ভেপিংয়ের আমদানি, উৎপাদন, বিক্রয়, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধের পদক্ষেপ নিয়েছে।  বিদ্যমান ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন’ সংশোধনীতে যুক্ত করা হয়েছে ই-সিগারেট নিষিদ্ধের বিধান। স্বাস্থ্য অধিদফতরের ই-সিগারেট নিষিদ্ধের পক্ষে দেওয়া বিবৃতি এবং জাতীয় সংসদের ১৫০ জনের অধিক সদস্য কর্তৃক ই-সিগারেট নিষিদ্ধে লিখিত সুপারিশ অত্যন্ত সময়োপযোগী এবং প্রশংসনীয় উদ্যোগ। 

লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত এবং শব্দসৈনিক, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মাদকদ্রব্য ও নেশানিরোধ সংস্থা (মানস)

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৫ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা