শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

প্রিন্ট ভার্সন
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বর্তমানে বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন বছর, নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ফেরানো এবং জনসাধারণের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করাটাও এক ধরনের বড় চ্যালেঞ্জ নতুন সরকারের সামনে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক খাত এ মুহূর্তে আলোচিত বিষয়। এ আর্থিক খাতকে স্বাভাবিক করেতে কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। ব্যাংক খাতের  খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। এখানে শুধু তথাকথিত উদ্যোগ নয়, কার্যকর সমাধান খুঁজতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দরকার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও কাঠামোগত সংস্কার আনতে হবে। আমরা এতদিন জানতাম খাদ্য যেমন-ভাত, মাছ, মাংস এগুলোতে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ কিন্তু দেখেন আলুর মতো সাধারণ খাদ্যপণ্য নিয়েও আমাদের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে এখানে কাজ করতে হবে। কোথাও কোনো সিন্ডিকেট থাকলেও সেটাও ভাঙতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথম এক বছরে সরকারের কোন কোন খাতে নজর দেওয়া উচিত।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করতে হবে। এরপর অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এখানে সবার আগে মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বাড়াতে হবে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ কম হওয়াতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এটার জন্য বিশ্ববাজারও দায়ী। বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে এটাও ঠিক। এজন্য আমাদের আয়ের উৎস বাড়াতে হবে। তাহলে মূল্যস্ফ্যীতির কামড়টা একটু কম লাগবে। আয়, আয়ের উৎস এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য ছোট ছোট শিল্পগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। এগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, দুদকসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠাগুলোর কাঠামোগত সংস্কার এনে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ছাড়া কোনো রাষ্ট্র শক্তভাবে দাঁড়াতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : ব্যাংকিং খাত তো দিন দিন খারাপই হচ্ছে। সেখানে সুশাসন, মনিটরিং ও সুপারভিশন বাড়াতে হবে। এগুলোকে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর দায় চাপালে হবে না। আর্থিক খাতের যে শর্তগুলো আছে, সেগুলো খুব কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর একই পরিবারের তিনজন পরিচালক দিনের পর দিন ব্যাংকের পর্ষদে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান তো পরিবারের কাছে চলে যাচ্ছে। তারপর ঋণ চলে যাচ্ছে বড়দের কাছে। এগুলোর চাকা ঘুরিয়ে ফেলতে হবে। সংস্কার, সুশাসন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ট্রান্সপারেন্সি, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো বাংলাদেশেই বেশি হচ্ছে। আমাদের যে প্রটেনশিয়াল সম্ভাবনাটা আরও বেশি হতো, আরও বেটার হতো, ভবিষ্যতে আরও বেটার হতে পারবে যদি এগুলো আমরা ঠিক করতে পারি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : হুন্ডি ঠেকাতে হবে। রেমিট্যান্স যে আসছে না অর্থাৎ টাকা কিন্তু আসছে। সেটা আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। এটাকে ঠেকাতে হবে। একই সঙ্গে অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে। এর জন্য আর্থিক খাতের সংস্কার আনতে হবে। যদিও নির্বাচনের আগে নানা কারণে সংস্কারগুলো আনা সম্ভব হয়নি। এখন নির্বাচন হয়ে গেছে। নতুন সরকার গঠিত হবে। এসব ক্ষেত্রে এখন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের এখনো অনেক ভঙ্গুরতা রয়েছে। যে কোনো সময় ফসকে যেতে পারি। সেটা অর্থনীতি, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে কোনো খাতেই হতে পারে। ফলে এসব খাতের আমাদের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে। এখন আর সাময়িক বা স্বল্পমেয়াদি উন্নয়নের সময় নেই। এখন উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় ঢুকে পড়েছি। তাই আমাদের টেকসই ও সহনশীল উন্নয়ন ঘটাতে হবে। আর আমাদের যে অর্জনগুলো রয়েছে এই রপ্তানি, উচ্চতর প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় এগুলোকেই টেকসই করতে হবে। এখানে অনেক কাজ করার জায়গা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের অবকাঠামোর উন্নয়নে সীমাবদ্ধতাগুলো কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের প্রবলেমগুলো প্রবলেম বেসিস, প্রজেক্ট বেসিস। প্রজেক্ট নেবেন সেটা তো বাস্তবায়ন করতে হবে। একটা প্রজেক্টের সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে তো। আলাদা আলাদা প্রজেক্ট নিচ্ছি। চট করে একটা ব্রিজ করা হলো, দুই পাশে রাস্তা নেই। আবার দুই পাশে রাস্তা করলেন ব্রিজ নেই। সেজন্য প্রজেক্টগুলো একটার সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে করণীয় কী বলে মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার। সেটা হলো-টাকা যে আসছে না, তা না। প্রবাসীদের আত্মীয়স্বজন ঠিকই টাকা পাঠাচ্ছেন, কিন্তু অন্যভাবে পাঠাচ্ছেন। অতএব এই যে দুর্নীতি, সম্পদের অপচয়, বিশেষ করে সরকারি সম্পদের অপচয়, সরকারের অর্থের অপচয় এবং হুন্ডি। অর্থ পাচার এবং হুন্ডি যদি না কমাতে পারি তাহলে এটা আমাদের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি। এমনিতেই আমাদের রিসোর্স কম। এটাতে কমানোর জন্য নজরদারি বৃদ্ধি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অপরাধীদের ধরে ধরে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন সরকারের করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বহির্বিশ্বের সঙ্গে রপ্তানিমুখী বাণিজ্য শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। শুধু তৈরি পোশাক, তৈরি পোশাক করছি, এটা নির্দিষ্ট কিছু লোকের জন্য। অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্পতে প্রণোদনা বেশি দিতে হবে। চামড়া, ইলেকট্রক্সি পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালসসহ আরও অনেক পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে আমাদের।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রবাসীদের জন্য সরকারের করণীয় কী হবে বলে আপনি মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের যারা কাজ নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে, তাদের টাকা পাঠানো সহজ করতে হবে এবং খরচ কমাতে হবে। বিদেশে যাওয়া আরও সহজ করতে হবে। একজন শ্রমিককে বিদেশে যেতে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আর যে বেতন-ভাতা পায়, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য  নেই। আমাদের পাশের দেশ ভারত থেকেও বিদেশে যেতে এত টাকা খরচ করতে হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কর্মসংস্থান ও মানুষের আয়ের উৎস বাড়াতে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের দেশের জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়ন করতে হবে। বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই। বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন হলে তখন এসব দক্ষ কর্মীদের পাঠানো যাবে। এসব দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে মানবসম্পদ উন্নয়নটা ভালো হয়নি। মোটা দাগে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। খুব ভালো ভালো নীতি নেওয়া হচ্ছে। বহু রকম প্ল্যান-প্রোগ্রাম আছে। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়ন নেই। এটাই আমাদের প্রধান দুর্বলতা। যদি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আনতে পারি, তাহলে সেটাও দেশের জন্য ভালো। এফডিআই আনার জন্য দেশে আইনের শাসন, জবাবদিহিতা, ব্যবসার পরিবেশ ভালো করলে তখন বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসবে। কিন্তু যখনই চাঁদা দিতে হবে, এর ওপর নির্ভর করতে হবে, তদবির করতে হবে। এগুলো করলে হবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা কি সঠিক পথে আছি?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : দারিদ্র্য বিমোচন একটা ব্যাপক বিষয়। নতুন সরকারকে এখানে অনেক কাজ করতে হবে। কেননা করোনা সংকট ও বৈশ্বিক সমস্যার কারণে আমাদের দারিদ্র্যের হার আবারও বেড়েছে। এখানে সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে সরকারকে আরও বেশি মনোযোগ দিতে হবে। এ তিনটা জিনিসের উন্নয়ন না করে শুধু প্রবৃদ্ধি ও আয় দিয়ে সার্বিক উন্নয়ন হয় না, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চলতি বছরেই বড় বড় বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা। বড় হারে ঋণ পরিশোধের এই সংকট মোকাবিলার উপায় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বিদেশি ঋণ পরিশোধের জন্য এখন থেকেই নির্বাচন (সিলেক্ট) করতে হবে। টাকা-পয়সা দিচ্ছে লোকজন। সেখানে কারও ইন্টারেস্ট আছে। একটা বড় প্রজেক্ট করবে, কন্ট্রাক্টর আসবে, কনসালট্যান্ট আসবে। একটা বড় প্রজেক্ট করে ফেলব। তাই ঋণটা নিতে হচ্ছে নিড বেজড। আমার যেটা প্রায়োরিটি, যেসব প্রজেক্ট পাইপলাইনে আছে। খুব বেশি দরকার না হলে সেগুলো বাদ দিতে হবে। আমাদের রিসোর্স যা আছে, সে অনুযায়ী ঋণ নিতে হবে। আমাদের ঋণ নেওয়ার একটা প্রবণতা, বিশেষ করে বৈদেশিক ঋণ ইউটিলাইজেশনের অবস্থা খারাপ। একেকটা প্রজেক্ট ১০ বছরে করলে এতে ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। অতএব নির্দিষ্ট সময়ে ইউটিলাইজেশন করতে হবে। আর যত্নসহকারে দেখে ঋণ নিতে হবে। আর বাইলেটারাল ঋণ অ্যাভয়েড করতে হবে। কারণ এসব ঋণের সুদ বেশি হয়, গ্রেস পিরিয়ড কম হয়। দাতারা নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি করে, নিজস্ব কনসালট্যান্ট পাঠায়। তাই এগুলো যতটা সম্ভব অ্যাভয়েড করতে হবে। আর আমাদের নিজস্ব রিসোর্স মবিলাইজড করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকট এ মুহূর্তে একটি বড় বিষয়। এ ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়াতে হবে। আর্থিক হিসাব তো নেগেটিভ। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স অফিশিয়াল রেটে আসছে না। অতএব ডলারের প্রবাহটা তো বাড়াতে হবে। অর্থ পাচার কমাতে হবে। আর্থিক হিসাব নেগেটিভ হওয়ার কারণে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। এটা ঠেকাতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীরা এ সংকট কীভাবে কাটাতে পারেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : এ সময়ে ব্যবসায়ীদের খুব কষ্ট করে সবকিছু ম্যানেজ করতে হবে। এলসি খরচ বেশি হবে, তাই অপ্রয়োজনীয় আমদানি কমাতে হবে। কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে ব্যবসায়ীদের। খরচ কমিয়ে রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। আমাদের শিল্প খাতের উৎপাদন সক্ষমতা খুবই কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি