শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

প্রিন্ট ভার্সন
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বর্তমানে বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন বছর, নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ফেরানো এবং জনসাধারণের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করাটাও এক ধরনের বড় চ্যালেঞ্জ নতুন সরকারের সামনে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক খাত এ মুহূর্তে আলোচিত বিষয়। এ আর্থিক খাতকে স্বাভাবিক করেতে কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। ব্যাংক খাতের  খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। এখানে শুধু তথাকথিত উদ্যোগ নয়, কার্যকর সমাধান খুঁজতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দরকার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও কাঠামোগত সংস্কার আনতে হবে। আমরা এতদিন জানতাম খাদ্য যেমন-ভাত, মাছ, মাংস এগুলোতে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ কিন্তু দেখেন আলুর মতো সাধারণ খাদ্যপণ্য নিয়েও আমাদের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে এখানে কাজ করতে হবে। কোথাও কোনো সিন্ডিকেট থাকলেও সেটাও ভাঙতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথম এক বছরে সরকারের কোন কোন খাতে নজর দেওয়া উচিত।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করতে হবে। এরপর অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এখানে সবার আগে মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বাড়াতে হবে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ কম হওয়াতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এটার জন্য বিশ্ববাজারও দায়ী। বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে এটাও ঠিক। এজন্য আমাদের আয়ের উৎস বাড়াতে হবে। তাহলে মূল্যস্ফ্যীতির কামড়টা একটু কম লাগবে। আয়, আয়ের উৎস এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য ছোট ছোট শিল্পগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। এগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, দুদকসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠাগুলোর কাঠামোগত সংস্কার এনে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ছাড়া কোনো রাষ্ট্র শক্তভাবে দাঁড়াতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : ব্যাংকিং খাত তো দিন দিন খারাপই হচ্ছে। সেখানে সুশাসন, মনিটরিং ও সুপারভিশন বাড়াতে হবে। এগুলোকে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর দায় চাপালে হবে না। আর্থিক খাতের যে শর্তগুলো আছে, সেগুলো খুব কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর একই পরিবারের তিনজন পরিচালক দিনের পর দিন ব্যাংকের পর্ষদে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান তো পরিবারের কাছে চলে যাচ্ছে। তারপর ঋণ চলে যাচ্ছে বড়দের কাছে। এগুলোর চাকা ঘুরিয়ে ফেলতে হবে। সংস্কার, সুশাসন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ট্রান্সপারেন্সি, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো বাংলাদেশেই বেশি হচ্ছে। আমাদের যে প্রটেনশিয়াল সম্ভাবনাটা আরও বেশি হতো, আরও বেটার হতো, ভবিষ্যতে আরও বেটার হতে পারবে যদি এগুলো আমরা ঠিক করতে পারি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : হুন্ডি ঠেকাতে হবে। রেমিট্যান্স যে আসছে না অর্থাৎ টাকা কিন্তু আসছে। সেটা আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। এটাকে ঠেকাতে হবে। একই সঙ্গে অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে। এর জন্য আর্থিক খাতের সংস্কার আনতে হবে। যদিও নির্বাচনের আগে নানা কারণে সংস্কারগুলো আনা সম্ভব হয়নি। এখন নির্বাচন হয়ে গেছে। নতুন সরকার গঠিত হবে। এসব ক্ষেত্রে এখন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের এখনো অনেক ভঙ্গুরতা রয়েছে। যে কোনো সময় ফসকে যেতে পারি। সেটা অর্থনীতি, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে কোনো খাতেই হতে পারে। ফলে এসব খাতের আমাদের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে। এখন আর সাময়িক বা স্বল্পমেয়াদি উন্নয়নের সময় নেই। এখন উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় ঢুকে পড়েছি। তাই আমাদের টেকসই ও সহনশীল উন্নয়ন ঘটাতে হবে। আর আমাদের যে অর্জনগুলো রয়েছে এই রপ্তানি, উচ্চতর প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় এগুলোকেই টেকসই করতে হবে। এখানে অনেক কাজ করার জায়গা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের অবকাঠামোর উন্নয়নে সীমাবদ্ধতাগুলো কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের প্রবলেমগুলো প্রবলেম বেসিস, প্রজেক্ট বেসিস। প্রজেক্ট নেবেন সেটা তো বাস্তবায়ন করতে হবে। একটা প্রজেক্টের সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে তো। আলাদা আলাদা প্রজেক্ট নিচ্ছি। চট করে একটা ব্রিজ করা হলো, দুই পাশে রাস্তা নেই। আবার দুই পাশে রাস্তা করলেন ব্রিজ নেই। সেজন্য প্রজেক্টগুলো একটার সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে করণীয় কী বলে মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার। সেটা হলো-টাকা যে আসছে না, তা না। প্রবাসীদের আত্মীয়স্বজন ঠিকই টাকা পাঠাচ্ছেন, কিন্তু অন্যভাবে পাঠাচ্ছেন। অতএব এই যে দুর্নীতি, সম্পদের অপচয়, বিশেষ করে সরকারি সম্পদের অপচয়, সরকারের অর্থের অপচয় এবং হুন্ডি। অর্থ পাচার এবং হুন্ডি যদি না কমাতে পারি তাহলে এটা আমাদের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি। এমনিতেই আমাদের রিসোর্স কম। এটাতে কমানোর জন্য নজরদারি বৃদ্ধি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অপরাধীদের ধরে ধরে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন সরকারের করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বহির্বিশ্বের সঙ্গে রপ্তানিমুখী বাণিজ্য শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। শুধু তৈরি পোশাক, তৈরি পোশাক করছি, এটা নির্দিষ্ট কিছু লোকের জন্য। অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্পতে প্রণোদনা বেশি দিতে হবে। চামড়া, ইলেকট্রক্সি পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালসসহ আরও অনেক পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে আমাদের।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রবাসীদের জন্য সরকারের করণীয় কী হবে বলে আপনি মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের যারা কাজ নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে, তাদের টাকা পাঠানো সহজ করতে হবে এবং খরচ কমাতে হবে। বিদেশে যাওয়া আরও সহজ করতে হবে। একজন শ্রমিককে বিদেশে যেতে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আর যে বেতন-ভাতা পায়, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য  নেই। আমাদের পাশের দেশ ভারত থেকেও বিদেশে যেতে এত টাকা খরচ করতে হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কর্মসংস্থান ও মানুষের আয়ের উৎস বাড়াতে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের দেশের জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়ন করতে হবে। বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই। বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন হলে তখন এসব দক্ষ কর্মীদের পাঠানো যাবে। এসব দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে মানবসম্পদ উন্নয়নটা ভালো হয়নি। মোটা দাগে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। খুব ভালো ভালো নীতি নেওয়া হচ্ছে। বহু রকম প্ল্যান-প্রোগ্রাম আছে। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়ন নেই। এটাই আমাদের প্রধান দুর্বলতা। যদি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আনতে পারি, তাহলে সেটাও দেশের জন্য ভালো। এফডিআই আনার জন্য দেশে আইনের শাসন, জবাবদিহিতা, ব্যবসার পরিবেশ ভালো করলে তখন বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসবে। কিন্তু যখনই চাঁদা দিতে হবে, এর ওপর নির্ভর করতে হবে, তদবির করতে হবে। এগুলো করলে হবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা কি সঠিক পথে আছি?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : দারিদ্র্য বিমোচন একটা ব্যাপক বিষয়। নতুন সরকারকে এখানে অনেক কাজ করতে হবে। কেননা করোনা সংকট ও বৈশ্বিক সমস্যার কারণে আমাদের দারিদ্র্যের হার আবারও বেড়েছে। এখানে সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে সরকারকে আরও বেশি মনোযোগ দিতে হবে। এ তিনটা জিনিসের উন্নয়ন না করে শুধু প্রবৃদ্ধি ও আয় দিয়ে সার্বিক উন্নয়ন হয় না, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চলতি বছরেই বড় বড় বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা। বড় হারে ঋণ পরিশোধের এই সংকট মোকাবিলার উপায় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বিদেশি ঋণ পরিশোধের জন্য এখন থেকেই নির্বাচন (সিলেক্ট) করতে হবে। টাকা-পয়সা দিচ্ছে লোকজন। সেখানে কারও ইন্টারেস্ট আছে। একটা বড় প্রজেক্ট করবে, কন্ট্রাক্টর আসবে, কনসালট্যান্ট আসবে। একটা বড় প্রজেক্ট করে ফেলব। তাই ঋণটা নিতে হচ্ছে নিড বেজড। আমার যেটা প্রায়োরিটি, যেসব প্রজেক্ট পাইপলাইনে আছে। খুব বেশি দরকার না হলে সেগুলো বাদ দিতে হবে। আমাদের রিসোর্স যা আছে, সে অনুযায়ী ঋণ নিতে হবে। আমাদের ঋণ নেওয়ার একটা প্রবণতা, বিশেষ করে বৈদেশিক ঋণ ইউটিলাইজেশনের অবস্থা খারাপ। একেকটা প্রজেক্ট ১০ বছরে করলে এতে ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। অতএব নির্দিষ্ট সময়ে ইউটিলাইজেশন করতে হবে। আর যত্নসহকারে দেখে ঋণ নিতে হবে। আর বাইলেটারাল ঋণ অ্যাভয়েড করতে হবে। কারণ এসব ঋণের সুদ বেশি হয়, গ্রেস পিরিয়ড কম হয়। দাতারা নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি করে, নিজস্ব কনসালট্যান্ট পাঠায়। তাই এগুলো যতটা সম্ভব অ্যাভয়েড করতে হবে। আর আমাদের নিজস্ব রিসোর্স মবিলাইজড করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকট এ মুহূর্তে একটি বড় বিষয়। এ ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়াতে হবে। আর্থিক হিসাব তো নেগেটিভ। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স অফিশিয়াল রেটে আসছে না। অতএব ডলারের প্রবাহটা তো বাড়াতে হবে। অর্থ পাচার কমাতে হবে। আর্থিক হিসাব নেগেটিভ হওয়ার কারণে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। এটা ঠেকাতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীরা এ সংকট কীভাবে কাটাতে পারেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : এ সময়ে ব্যবসায়ীদের খুব কষ্ট করে সবকিছু ম্যানেজ করতে হবে। এলসি খরচ বেশি হবে, তাই অপ্রয়োজনীয় আমদানি কমাতে হবে। কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে ব্যবসায়ীদের। খরচ কমিয়ে রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। আমাদের শিল্প খাতের উৎপাদন সক্ষমতা খুবই কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন