শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

প্রিন্ট ভার্সন
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বর্তমানে বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন বছর, নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ফেরানো এবং জনসাধারণের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করাটাও এক ধরনের বড় চ্যালেঞ্জ নতুন সরকারের সামনে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক খাত এ মুহূর্তে আলোচিত বিষয়। এ আর্থিক খাতকে স্বাভাবিক করেতে কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। ব্যাংক খাতের  খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। এখানে শুধু তথাকথিত উদ্যোগ নয়, কার্যকর সমাধান খুঁজতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দরকার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও কাঠামোগত সংস্কার আনতে হবে। আমরা এতদিন জানতাম খাদ্য যেমন-ভাত, মাছ, মাংস এগুলোতে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ কিন্তু দেখেন আলুর মতো সাধারণ খাদ্যপণ্য নিয়েও আমাদের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে এখানে কাজ করতে হবে। কোথাও কোনো সিন্ডিকেট থাকলেও সেটাও ভাঙতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথম এক বছরে সরকারের কোন কোন খাতে নজর দেওয়া উচিত।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করতে হবে। এরপর অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এখানে সবার আগে মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বাড়াতে হবে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ কম হওয়াতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এটার জন্য বিশ্ববাজারও দায়ী। বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে এটাও ঠিক। এজন্য আমাদের আয়ের উৎস বাড়াতে হবে। তাহলে মূল্যস্ফ্যীতির কামড়টা একটু কম লাগবে। আয়, আয়ের উৎস এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য ছোট ছোট শিল্পগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। এগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, দুদকসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠাগুলোর কাঠামোগত সংস্কার এনে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ছাড়া কোনো রাষ্ট্র শক্তভাবে দাঁড়াতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : ব্যাংকিং খাত তো দিন দিন খারাপই হচ্ছে। সেখানে সুশাসন, মনিটরিং ও সুপারভিশন বাড়াতে হবে। এগুলোকে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর দায় চাপালে হবে না। আর্থিক খাতের যে শর্তগুলো আছে, সেগুলো খুব কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর একই পরিবারের তিনজন পরিচালক দিনের পর দিন ব্যাংকের পর্ষদে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান তো পরিবারের কাছে চলে যাচ্ছে। তারপর ঋণ চলে যাচ্ছে বড়দের কাছে। এগুলোর চাকা ঘুরিয়ে ফেলতে হবে। সংস্কার, সুশাসন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ট্রান্সপারেন্সি, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো বাংলাদেশেই বেশি হচ্ছে। আমাদের যে প্রটেনশিয়াল সম্ভাবনাটা আরও বেশি হতো, আরও বেটার হতো, ভবিষ্যতে আরও বেটার হতে পারবে যদি এগুলো আমরা ঠিক করতে পারি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : হুন্ডি ঠেকাতে হবে। রেমিট্যান্স যে আসছে না অর্থাৎ টাকা কিন্তু আসছে। সেটা আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। এটাকে ঠেকাতে হবে। একই সঙ্গে অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে। এর জন্য আর্থিক খাতের সংস্কার আনতে হবে। যদিও নির্বাচনের আগে নানা কারণে সংস্কারগুলো আনা সম্ভব হয়নি। এখন নির্বাচন হয়ে গেছে। নতুন সরকার গঠিত হবে। এসব ক্ষেত্রে এখন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের এখনো অনেক ভঙ্গুরতা রয়েছে। যে কোনো সময় ফসকে যেতে পারি। সেটা অর্থনীতি, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে কোনো খাতেই হতে পারে। ফলে এসব খাতের আমাদের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে। এখন আর সাময়িক বা স্বল্পমেয়াদি উন্নয়নের সময় নেই। এখন উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় ঢুকে পড়েছি। তাই আমাদের টেকসই ও সহনশীল উন্নয়ন ঘটাতে হবে। আর আমাদের যে অর্জনগুলো রয়েছে এই রপ্তানি, উচ্চতর প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় এগুলোকেই টেকসই করতে হবে। এখানে অনেক কাজ করার জায়গা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের অবকাঠামোর উন্নয়নে সীমাবদ্ধতাগুলো কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের প্রবলেমগুলো প্রবলেম বেসিস, প্রজেক্ট বেসিস। প্রজেক্ট নেবেন সেটা তো বাস্তবায়ন করতে হবে। একটা প্রজেক্টের সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে তো। আলাদা আলাদা প্রজেক্ট নিচ্ছি। চট করে একটা ব্রিজ করা হলো, দুই পাশে রাস্তা নেই। আবার দুই পাশে রাস্তা করলেন ব্রিজ নেই। সেজন্য প্রজেক্টগুলো একটার সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে করণীয় কী বলে মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার। সেটা হলো-টাকা যে আসছে না, তা না। প্রবাসীদের আত্মীয়স্বজন ঠিকই টাকা পাঠাচ্ছেন, কিন্তু অন্যভাবে পাঠাচ্ছেন। অতএব এই যে দুর্নীতি, সম্পদের অপচয়, বিশেষ করে সরকারি সম্পদের অপচয়, সরকারের অর্থের অপচয় এবং হুন্ডি। অর্থ পাচার এবং হুন্ডি যদি না কমাতে পারি তাহলে এটা আমাদের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি। এমনিতেই আমাদের রিসোর্স কম। এটাতে কমানোর জন্য নজরদারি বৃদ্ধি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অপরাধীদের ধরে ধরে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন সরকারের করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বহির্বিশ্বের সঙ্গে রপ্তানিমুখী বাণিজ্য শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। শুধু তৈরি পোশাক, তৈরি পোশাক করছি, এটা নির্দিষ্ট কিছু লোকের জন্য। অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্পতে প্রণোদনা বেশি দিতে হবে। চামড়া, ইলেকট্রক্সি পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালসসহ আরও অনেক পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে আমাদের।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রবাসীদের জন্য সরকারের করণীয় কী হবে বলে আপনি মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের যারা কাজ নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে, তাদের টাকা পাঠানো সহজ করতে হবে এবং খরচ কমাতে হবে। বিদেশে যাওয়া আরও সহজ করতে হবে। একজন শ্রমিককে বিদেশে যেতে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আর যে বেতন-ভাতা পায়, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য  নেই। আমাদের পাশের দেশ ভারত থেকেও বিদেশে যেতে এত টাকা খরচ করতে হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কর্মসংস্থান ও মানুষের আয়ের উৎস বাড়াতে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের দেশের জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়ন করতে হবে। বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই। বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন হলে তখন এসব দক্ষ কর্মীদের পাঠানো যাবে। এসব দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে মানবসম্পদ উন্নয়নটা ভালো হয়নি। মোটা দাগে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। খুব ভালো ভালো নীতি নেওয়া হচ্ছে। বহু রকম প্ল্যান-প্রোগ্রাম আছে। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়ন নেই। এটাই আমাদের প্রধান দুর্বলতা। যদি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আনতে পারি, তাহলে সেটাও দেশের জন্য ভালো। এফডিআই আনার জন্য দেশে আইনের শাসন, জবাবদিহিতা, ব্যবসার পরিবেশ ভালো করলে তখন বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসবে। কিন্তু যখনই চাঁদা দিতে হবে, এর ওপর নির্ভর করতে হবে, তদবির করতে হবে। এগুলো করলে হবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা কি সঠিক পথে আছি?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : দারিদ্র্য বিমোচন একটা ব্যাপক বিষয়। নতুন সরকারকে এখানে অনেক কাজ করতে হবে। কেননা করোনা সংকট ও বৈশ্বিক সমস্যার কারণে আমাদের দারিদ্র্যের হার আবারও বেড়েছে। এখানে সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে সরকারকে আরও বেশি মনোযোগ দিতে হবে। এ তিনটা জিনিসের উন্নয়ন না করে শুধু প্রবৃদ্ধি ও আয় দিয়ে সার্বিক উন্নয়ন হয় না, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চলতি বছরেই বড় বড় বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা। বড় হারে ঋণ পরিশোধের এই সংকট মোকাবিলার উপায় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বিদেশি ঋণ পরিশোধের জন্য এখন থেকেই নির্বাচন (সিলেক্ট) করতে হবে। টাকা-পয়সা দিচ্ছে লোকজন। সেখানে কারও ইন্টারেস্ট আছে। একটা বড় প্রজেক্ট করবে, কন্ট্রাক্টর আসবে, কনসালট্যান্ট আসবে। একটা বড় প্রজেক্ট করে ফেলব। তাই ঋণটা নিতে হচ্ছে নিড বেজড। আমার যেটা প্রায়োরিটি, যেসব প্রজেক্ট পাইপলাইনে আছে। খুব বেশি দরকার না হলে সেগুলো বাদ দিতে হবে। আমাদের রিসোর্স যা আছে, সে অনুযায়ী ঋণ নিতে হবে। আমাদের ঋণ নেওয়ার একটা প্রবণতা, বিশেষ করে বৈদেশিক ঋণ ইউটিলাইজেশনের অবস্থা খারাপ। একেকটা প্রজেক্ট ১০ বছরে করলে এতে ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। অতএব নির্দিষ্ট সময়ে ইউটিলাইজেশন করতে হবে। আর যত্নসহকারে দেখে ঋণ নিতে হবে। আর বাইলেটারাল ঋণ অ্যাভয়েড করতে হবে। কারণ এসব ঋণের সুদ বেশি হয়, গ্রেস পিরিয়ড কম হয়। দাতারা নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি করে, নিজস্ব কনসালট্যান্ট পাঠায়। তাই এগুলো যতটা সম্ভব অ্যাভয়েড করতে হবে। আর আমাদের নিজস্ব রিসোর্স মবিলাইজড করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকট এ মুহূর্তে একটি বড় বিষয়। এ ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়াতে হবে। আর্থিক হিসাব তো নেগেটিভ। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স অফিশিয়াল রেটে আসছে না। অতএব ডলারের প্রবাহটা তো বাড়াতে হবে। অর্থ পাচার কমাতে হবে। আর্থিক হিসাব নেগেটিভ হওয়ার কারণে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। এটা ঠেকাতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীরা এ সংকট কীভাবে কাটাতে পারেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : এ সময়ে ব্যবসায়ীদের খুব কষ্ট করে সবকিছু ম্যানেজ করতে হবে। এলসি খরচ বেশি হবে, তাই অপ্রয়োজনীয় আমদানি কমাতে হবে। কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে ব্যবসায়ীদের। খরচ কমিয়ে রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। আমাদের শিল্প খাতের উৎপাদন সক্ষমতা খুবই কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন