শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

প্রিন্ট ভার্সন
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বর্তমানে বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন বছর, নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ফেরানো এবং জনসাধারণের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করাটাও এক ধরনের বড় চ্যালেঞ্জ নতুন সরকারের সামনে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক খাত এ মুহূর্তে আলোচিত বিষয়। এ আর্থিক খাতকে স্বাভাবিক করেতে কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। ব্যাংক খাতের  খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। এখানে শুধু তথাকথিত উদ্যোগ নয়, কার্যকর সমাধান খুঁজতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দরকার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও কাঠামোগত সংস্কার আনতে হবে। আমরা এতদিন জানতাম খাদ্য যেমন-ভাত, মাছ, মাংস এগুলোতে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ কিন্তু দেখেন আলুর মতো সাধারণ খাদ্যপণ্য নিয়েও আমাদের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে এখানে কাজ করতে হবে। কোথাও কোনো সিন্ডিকেট থাকলেও সেটাও ভাঙতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথম এক বছরে সরকারের কোন কোন খাতে নজর দেওয়া উচিত।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করতে হবে। এরপর অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এখানে সবার আগে মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বাড়াতে হবে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ কম হওয়াতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এটার জন্য বিশ্ববাজারও দায়ী। বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে এটাও ঠিক। এজন্য আমাদের আয়ের উৎস বাড়াতে হবে। তাহলে মূল্যস্ফ্যীতির কামড়টা একটু কম লাগবে। আয়, আয়ের উৎস এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য ছোট ছোট শিল্পগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। এগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, দুদকসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠাগুলোর কাঠামোগত সংস্কার এনে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ছাড়া কোনো রাষ্ট্র শক্তভাবে দাঁড়াতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : ব্যাংকিং খাত তো দিন দিন খারাপই হচ্ছে। সেখানে সুশাসন, মনিটরিং ও সুপারভিশন বাড়াতে হবে। এগুলোকে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর দায় চাপালে হবে না। আর্থিক খাতের যে শর্তগুলো আছে, সেগুলো খুব কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর একই পরিবারের তিনজন পরিচালক দিনের পর দিন ব্যাংকের পর্ষদে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান তো পরিবারের কাছে চলে যাচ্ছে। তারপর ঋণ চলে যাচ্ছে বড়দের কাছে। এগুলোর চাকা ঘুরিয়ে ফেলতে হবে। সংস্কার, সুশাসন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ট্রান্সপারেন্সি, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো বাংলাদেশেই বেশি হচ্ছে। আমাদের যে প্রটেনশিয়াল সম্ভাবনাটা আরও বেশি হতো, আরও বেটার হতো, ভবিষ্যতে আরও বেটার হতে পারবে যদি এগুলো আমরা ঠিক করতে পারি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : হুন্ডি ঠেকাতে হবে। রেমিট্যান্স যে আসছে না অর্থাৎ টাকা কিন্তু আসছে। সেটা আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। এটাকে ঠেকাতে হবে। একই সঙ্গে অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে। এর জন্য আর্থিক খাতের সংস্কার আনতে হবে। যদিও নির্বাচনের আগে নানা কারণে সংস্কারগুলো আনা সম্ভব হয়নি। এখন নির্বাচন হয়ে গেছে। নতুন সরকার গঠিত হবে। এসব ক্ষেত্রে এখন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের এখনো অনেক ভঙ্গুরতা রয়েছে। যে কোনো সময় ফসকে যেতে পারি। সেটা অর্থনীতি, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে কোনো খাতেই হতে পারে। ফলে এসব খাতের আমাদের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে। এখন আর সাময়িক বা স্বল্পমেয়াদি উন্নয়নের সময় নেই। এখন উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় ঢুকে পড়েছি। তাই আমাদের টেকসই ও সহনশীল উন্নয়ন ঘটাতে হবে। আর আমাদের যে অর্জনগুলো রয়েছে এই রপ্তানি, উচ্চতর প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় এগুলোকেই টেকসই করতে হবে। এখানে অনেক কাজ করার জায়গা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের অবকাঠামোর উন্নয়নে সীমাবদ্ধতাগুলো কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের প্রবলেমগুলো প্রবলেম বেসিস, প্রজেক্ট বেসিস। প্রজেক্ট নেবেন সেটা তো বাস্তবায়ন করতে হবে। একটা প্রজেক্টের সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে তো। আলাদা আলাদা প্রজেক্ট নিচ্ছি। চট করে একটা ব্রিজ করা হলো, দুই পাশে রাস্তা নেই। আবার দুই পাশে রাস্তা করলেন ব্রিজ নেই। সেজন্য প্রজেক্টগুলো একটার সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে করণীয় কী বলে মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার। সেটা হলো-টাকা যে আসছে না, তা না। প্রবাসীদের আত্মীয়স্বজন ঠিকই টাকা পাঠাচ্ছেন, কিন্তু অন্যভাবে পাঠাচ্ছেন। অতএব এই যে দুর্নীতি, সম্পদের অপচয়, বিশেষ করে সরকারি সম্পদের অপচয়, সরকারের অর্থের অপচয় এবং হুন্ডি। অর্থ পাচার এবং হুন্ডি যদি না কমাতে পারি তাহলে এটা আমাদের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি। এমনিতেই আমাদের রিসোর্স কম। এটাতে কমানোর জন্য নজরদারি বৃদ্ধি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অপরাধীদের ধরে ধরে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন সরকারের করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বহির্বিশ্বের সঙ্গে রপ্তানিমুখী বাণিজ্য শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। শুধু তৈরি পোশাক, তৈরি পোশাক করছি, এটা নির্দিষ্ট কিছু লোকের জন্য। অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্পতে প্রণোদনা বেশি দিতে হবে। চামড়া, ইলেকট্রক্সি পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালসসহ আরও অনেক পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে আমাদের।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রবাসীদের জন্য সরকারের করণীয় কী হবে বলে আপনি মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের যারা কাজ নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে, তাদের টাকা পাঠানো সহজ করতে হবে এবং খরচ কমাতে হবে। বিদেশে যাওয়া আরও সহজ করতে হবে। একজন শ্রমিককে বিদেশে যেতে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আর যে বেতন-ভাতা পায়, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য  নেই। আমাদের পাশের দেশ ভারত থেকেও বিদেশে যেতে এত টাকা খরচ করতে হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কর্মসংস্থান ও মানুষের আয়ের উৎস বাড়াতে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের দেশের জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়ন করতে হবে। বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই। বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন হলে তখন এসব দক্ষ কর্মীদের পাঠানো যাবে। এসব দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে মানবসম্পদ উন্নয়নটা ভালো হয়নি। মোটা দাগে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। খুব ভালো ভালো নীতি নেওয়া হচ্ছে। বহু রকম প্ল্যান-প্রোগ্রাম আছে। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়ন নেই। এটাই আমাদের প্রধান দুর্বলতা। যদি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আনতে পারি, তাহলে সেটাও দেশের জন্য ভালো। এফডিআই আনার জন্য দেশে আইনের শাসন, জবাবদিহিতা, ব্যবসার পরিবেশ ভালো করলে তখন বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসবে। কিন্তু যখনই চাঁদা দিতে হবে, এর ওপর নির্ভর করতে হবে, তদবির করতে হবে। এগুলো করলে হবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা কি সঠিক পথে আছি?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : দারিদ্র্য বিমোচন একটা ব্যাপক বিষয়। নতুন সরকারকে এখানে অনেক কাজ করতে হবে। কেননা করোনা সংকট ও বৈশ্বিক সমস্যার কারণে আমাদের দারিদ্র্যের হার আবারও বেড়েছে। এখানে সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে সরকারকে আরও বেশি মনোযোগ দিতে হবে। এ তিনটা জিনিসের উন্নয়ন না করে শুধু প্রবৃদ্ধি ও আয় দিয়ে সার্বিক উন্নয়ন হয় না, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চলতি বছরেই বড় বড় বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা। বড় হারে ঋণ পরিশোধের এই সংকট মোকাবিলার উপায় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বিদেশি ঋণ পরিশোধের জন্য এখন থেকেই নির্বাচন (সিলেক্ট) করতে হবে। টাকা-পয়সা দিচ্ছে লোকজন। সেখানে কারও ইন্টারেস্ট আছে। একটা বড় প্রজেক্ট করবে, কন্ট্রাক্টর আসবে, কনসালট্যান্ট আসবে। একটা বড় প্রজেক্ট করে ফেলব। তাই ঋণটা নিতে হচ্ছে নিড বেজড। আমার যেটা প্রায়োরিটি, যেসব প্রজেক্ট পাইপলাইনে আছে। খুব বেশি দরকার না হলে সেগুলো বাদ দিতে হবে। আমাদের রিসোর্স যা আছে, সে অনুযায়ী ঋণ নিতে হবে। আমাদের ঋণ নেওয়ার একটা প্রবণতা, বিশেষ করে বৈদেশিক ঋণ ইউটিলাইজেশনের অবস্থা খারাপ। একেকটা প্রজেক্ট ১০ বছরে করলে এতে ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। অতএব নির্দিষ্ট সময়ে ইউটিলাইজেশন করতে হবে। আর যত্নসহকারে দেখে ঋণ নিতে হবে। আর বাইলেটারাল ঋণ অ্যাভয়েড করতে হবে। কারণ এসব ঋণের সুদ বেশি হয়, গ্রেস পিরিয়ড কম হয়। দাতারা নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি করে, নিজস্ব কনসালট্যান্ট পাঠায়। তাই এগুলো যতটা সম্ভব অ্যাভয়েড করতে হবে। আর আমাদের নিজস্ব রিসোর্স মবিলাইজড করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকট এ মুহূর্তে একটি বড় বিষয়। এ ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়াতে হবে। আর্থিক হিসাব তো নেগেটিভ। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স অফিশিয়াল রেটে আসছে না। অতএব ডলারের প্রবাহটা তো বাড়াতে হবে। অর্থ পাচার কমাতে হবে। আর্থিক হিসাব নেগেটিভ হওয়ার কারণে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। এটা ঠেকাতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীরা এ সংকট কীভাবে কাটাতে পারেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : এ সময়ে ব্যবসায়ীদের খুব কষ্ট করে সবকিছু ম্যানেজ করতে হবে। এলসি খরচ বেশি হবে, তাই অপ্রয়োজনীয় আমদানি কমাতে হবে। কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে ব্যবসায়ীদের। খরচ কমিয়ে রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। আমাদের শিল্প খাতের উৎপাদন সক্ষমতা খুবই কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ