শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৪

একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

প্রিন্ট ভার্সন
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোই মূল চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ বর্তমানে বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন বছর, নতুন সরকার গঠিত হচ্ছে। সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : নতুন সরকারের সামনে এখন চ্যালেঞ্জগুলো হলো-শুধু আয় ও জিডিপি বাড়ালে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে না। সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। অন্যথায় কোনো সংস্কার করা সম্ভব হবে না। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। নতুন সরকারকে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে সেটার বাস্তবায়নে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা ফেরানো এবং জনসাধারণের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি করাটাও এক ধরনের বড় চ্যালেঞ্জ নতুন সরকারের সামনে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক খাত এ মুহূর্তে আলোচিত বিষয়। এ আর্থিক খাতকে স্বাভাবিক করেতে কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আর্থিকসহ সব খাতেই আমাদের সংস্কার আনা জরুরি। বৈশ্বিক খাতগুলোতেও নজরদারি বাড়াতে হবে। হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে যে কোনো মূল্যে। সম্পদের অপচয় ঠেকাতে হবে। ব্যাংক খাতের  খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। এখানে শুধু তথাকথিত উদ্যোগ নয়, কার্যকর সমাধান খুঁজতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দরকার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও কাঠামোগত সংস্কার আনতে হবে। আমরা এতদিন জানতাম খাদ্য যেমন-ভাত, মাছ, মাংস এগুলোতে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ কিন্তু দেখেন আলুর মতো সাধারণ খাদ্যপণ্য নিয়েও আমাদের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে এখানে কাজ করতে হবে। কোথাও কোনো সিন্ডিকেট থাকলেও সেটাও ভাঙতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথম এক বছরে সরকারের কোন কোন খাতে নজর দেওয়া উচিত।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : প্রথম ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করতে হবে। এরপর অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করতে হবে। এখানে সবার আগে মূল্যস্ফীতির চাপ কমাতে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও উৎপাদন বাড়াতে হবে। চাহিদার চেয়ে সরবরাহ কম হওয়াতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। এটার জন্য বিশ্ববাজারও দায়ী। বিশ্ববাজারে দাম বেড়েছে এটাও ঠিক। এজন্য আমাদের আয়ের উৎস বাড়াতে হবে। তাহলে মূল্যস্ফ্যীতির কামড়টা একটু কম লাগবে। আয়, আয়ের উৎস এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য ছোট ছোট শিল্পগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। এগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, দুদকসহ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠাগুলোর কাঠামোগত সংস্কার এনে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। কেননা প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ছাড়া কোনো রাষ্ট্র শক্তভাবে দাঁড়াতে পারবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : ব্যাংকিং খাত তো দিন দিন খারাপই হচ্ছে। সেখানে সুশাসন, মনিটরিং ও সুপারভিশন বাড়াতে হবে। এগুলোকে শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকতে হবে। শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর দায় চাপালে হবে না। আর্থিক খাতের যে শর্তগুলো আছে, সেগুলো খুব কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর একই পরিবারের তিনজন পরিচালক দিনের পর দিন ব্যাংকের পর্ষদে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব ব্যাংক আর আর্থিক প্রতিষ্ঠান তো পরিবারের কাছে চলে যাচ্ছে। তারপর ঋণ চলে যাচ্ছে বড়দের কাছে। এগুলোর চাকা ঘুরিয়ে ফেলতে হবে। সংস্কার, সুশাসন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ট্রান্সপারেন্সি, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। এগুলো বাংলাদেশেই বেশি হচ্ছে। আমাদের যে প্রটেনশিয়াল সম্ভাবনাটা আরও বেশি হতো, আরও বেটার হতো, ভবিষ্যতে আরও বেটার হতে পারবে যদি এগুলো আমরা ঠিক করতে পারি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : হুন্ডি ঠেকাতে হবে। রেমিট্যান্স যে আসছে না অর্থাৎ টাকা কিন্তু আসছে। সেটা আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। এটাকে ঠেকাতে হবে। একই সঙ্গে অর্থ পাচার ঠেকাতে হবে। এর জন্য আর্থিক খাতের সংস্কার আনতে হবে। যদিও নির্বাচনের আগে নানা কারণে সংস্কারগুলো আনা সম্ভব হয়নি। এখন নির্বাচন হয়ে গেছে। নতুন সরকার গঠিত হবে। এসব ক্ষেত্রে এখন কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের এখনো অনেক ভঙ্গুরতা রয়েছে। যে কোনো সময় ফসকে যেতে পারি। সেটা অর্থনীতি, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যে কোনো খাতেই হতে পারে। ফলে এসব খাতের আমাদের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে। এখন আর সাময়িক বা স্বল্পমেয়াদি উন্নয়নের সময় নেই। এখন উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় ঢুকে পড়েছি। তাই আমাদের টেকসই ও সহনশীল উন্নয়ন ঘটাতে হবে। আর আমাদের যে অর্জনগুলো রয়েছে এই রপ্তানি, উচ্চতর প্রবৃদ্ধি, মাথাপিছু আয় এগুলোকেই টেকসই করতে হবে। এখানে অনেক কাজ করার জায়গা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদের অবকাঠামোর উন্নয়নে সীমাবদ্ধতাগুলো কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের প্রবলেমগুলো প্রবলেম বেসিস, প্রজেক্ট বেসিস। প্রজেক্ট নেবেন সেটা তো বাস্তবায়ন করতে হবে। একটা প্রজেক্টের সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে তো। আলাদা আলাদা প্রজেক্ট নিচ্ছি। চট করে একটা ব্রিজ করা হলো, দুই পাশে রাস্তা নেই। আবার দুই পাশে রাস্তা করলেন ব্রিজ নেই। সেজন্য প্রজেক্টগুলো একটার সঙ্গে আরেকটার যোগসূত্র থাকতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : হুন্ডি ও অর্থ পাচার ঠেকাতে করণীয় কী বলে মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার। সেটা হলো-টাকা যে আসছে না, তা না। প্রবাসীদের আত্মীয়স্বজন ঠিকই টাকা পাঠাচ্ছেন, কিন্তু অন্যভাবে পাঠাচ্ছেন। অতএব এই যে দুর্নীতি, সম্পদের অপচয়, বিশেষ করে সরকারি সম্পদের অপচয়, সরকারের অর্থের অপচয় এবং হুন্ডি। অর্থ পাচার এবং হুন্ডি যদি না কমাতে পারি তাহলে এটা আমাদের অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি। এমনিতেই আমাদের রিসোর্স কম। এটাতে কমানোর জন্য নজরদারি বৃদ্ধি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং অপরাধীদের ধরে ধরে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নতুন সরকারের করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বহির্বিশ্বের সঙ্গে রপ্তানিমুখী বাণিজ্য শুধু তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। শুধু তৈরি পোশাক, তৈরি পোশাক করছি, এটা নির্দিষ্ট কিছু লোকের জন্য। অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্পতে প্রণোদনা বেশি দিতে হবে। চামড়া, ইলেকট্রক্সি পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালসসহ আরও অনেক পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে আমাদের।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রবাসীদের জন্য সরকারের করণীয় কী হবে বলে আপনি মনে করেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের যারা কাজ নিয়ে বিদেশে যাচ্ছে, তাদের টাকা পাঠানো সহজ করতে হবে এবং খরচ কমাতে হবে। বিদেশে যাওয়া আরও সহজ করতে হবে। একজন শ্রমিককে বিদেশে যেতে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। আর যে বেতন-ভাতা পায়, তার সঙ্গে সামঞ্জস্য  নেই। আমাদের পাশের দেশ ভারত থেকেও বিদেশে যেতে এত টাকা খরচ করতে হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কর্মসংস্থান ও মানুষের আয়ের উৎস বাড়াতে করণীয় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আমাদের দেশের জনশক্তির দক্ষতা উন্নয়ন করতে হবে। বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য দক্ষতা উন্নয়নের বিকল্প নেই। বিদেশে পাঠানোর প্রয়োজন হলে তখন এসব দক্ষ কর্মীদের পাঠানো যাবে। এসব দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে মানবসম্পদ উন্নয়নটা ভালো হয়নি। মোটা দাগে ১০০ দিনের মধ্যে একটা রূপরেখা তৈরি করে তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে। খুব ভালো ভালো নীতি নেওয়া হচ্ছে। বহু রকম প্ল্যান-প্রোগ্রাম আছে। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়ন নেই। এটাই আমাদের প্রধান দুর্বলতা। যদি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আনতে পারি, তাহলে সেটাও দেশের জন্য ভালো। এফডিআই আনার জন্য দেশে আইনের শাসন, জবাবদিহিতা, ব্যবসার পরিবেশ ভালো করলে তখন বিদেশিরা বিনিয়োগ করতে আসবে। কিন্তু যখনই চাঁদা দিতে হবে, এর ওপর নির্ভর করতে হবে, তদবির করতে হবে। এগুলো করলে হবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারিদ্র্য বিমোচনে আমরা কি সঠিক পথে আছি?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : দারিদ্র্য বিমোচন একটা ব্যাপক বিষয়। নতুন সরকারকে এখানে অনেক কাজ করতে হবে। কেননা করোনা সংকট ও বৈশ্বিক সমস্যার কারণে আমাদের দারিদ্র্যের হার আবারও বেড়েছে। এখানে সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে সরকারকে আরও বেশি মনোযোগ দিতে হবে। এ তিনটা জিনিসের উন্নয়ন না করে শুধু প্রবৃদ্ধি ও আয় দিয়ে সার্বিক উন্নয়ন হয় না, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চলতি বছরেই বড় বড় বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা। বড় হারে ঋণ পরিশোধের এই সংকট মোকাবিলার উপায় কী?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বিদেশি ঋণ পরিশোধের জন্য এখন থেকেই নির্বাচন (সিলেক্ট) করতে হবে। টাকা-পয়সা দিচ্ছে লোকজন। সেখানে কারও ইন্টারেস্ট আছে। একটা বড় প্রজেক্ট করবে, কন্ট্রাক্টর আসবে, কনসালট্যান্ট আসবে। একটা বড় প্রজেক্ট করে ফেলব। তাই ঋণটা নিতে হচ্ছে নিড বেজড। আমার যেটা প্রায়োরিটি, যেসব প্রজেক্ট পাইপলাইনে আছে। খুব বেশি দরকার না হলে সেগুলো বাদ দিতে হবে। আমাদের রিসোর্স যা আছে, সে অনুযায়ী ঋণ নিতে হবে। আমাদের ঋণ নেওয়ার একটা প্রবণতা, বিশেষ করে বৈদেশিক ঋণ ইউটিলাইজেশনের অবস্থা খারাপ। একেকটা প্রজেক্ট ১০ বছরে করলে এতে ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। অতএব নির্দিষ্ট সময়ে ইউটিলাইজেশন করতে হবে। আর যত্নসহকারে দেখে ঋণ নিতে হবে। আর বাইলেটারাল ঋণ অ্যাভয়েড করতে হবে। কারণ এসব ঋণের সুদ বেশি হয়, গ্রেস পিরিয়ড কম হয়। দাতারা নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি করে, নিজস্ব কনসালট্যান্ট পাঠায়। তাই এগুলো যতটা সম্ভব অ্যাভয়েড করতে হবে। আর আমাদের নিজস্ব রিসোর্স মবিলাইজড করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকট এ মুহূর্তে একটি বড় বিষয়। এ ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : বাজারে ডলারের প্রবাহ বাড়াতে হবে। আর্থিক হিসাব তো নেগেটিভ। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স কমে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স অফিশিয়াল রেটে আসছে না। অতএব ডলারের প্রবাহটা তো বাড়াতে হবে। অর্থ পাচার কমাতে হবে। আর্থিক হিসাব নেগেটিভ হওয়ার কারণে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। এটা ঠেকাতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীরা এ সংকট কীভাবে কাটাতে পারেন?

সালেহউদ্দিন আহমেদ : এ সময়ে ব্যবসায়ীদের খুব কষ্ট করে সবকিছু ম্যানেজ করতে হবে। এলসি খরচ বেশি হবে, তাই অপ্রয়োজনীয় আমদানি কমাতে হবে। কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে ব্যবসায়ীদের। খরচ কমিয়ে রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে হবে। আমাদের শিল্প খাতের উৎপাদন সক্ষমতা খুবই কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

সালেহউদ্দিন আহমেদ : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ