শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

তিনি ফিরে এলেন। ফিরলেন বিজয়ীর বেশে! ফিরবেন এ কথা ভাবেনি কেউ। ভাবার কারণও ছিল না। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। তখনো তিনি ছিলেন নির্ভীক অকুতোভয়। ইচ্ছা করলেই সরে যেতে পারতেন আত্মগোপনে। শুভাকাক্ষীরা পরামর্শ দিয়েছিল। শোনেননি। বলেছিলেন, আমি চলে গেলে আমার জনগণকে ওরা মেরে ফেলবে। নিশ্চিত পরণতি জেনেও  রয়ে গেলেন। গ্রেফতারের আগে ঘোষণা দিয়ে গেলেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন’।

৭ মার্চ রেসকোর্সে উঠেছিল যে বজ্রনিনাদ, সে নিনাদ ভেসে গিয়েছিল সারা দেশে। কেঁপে উঠেছিল সামরিক জান্তার মসনদ। পৃথিবীর ইতিহাসে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছিল, শোষিতকে দাবিয়ে রাখা সম্ভব নয়। যারা সম্ভব ভাবে তারা বোকার স্বর্গে বাস করে। শুধু প্রয়োজন একজন সময়োপযোগী যোগ্য নেতা।  তিনি সেই নেতা। যাঁকে বারবার হুলিয়া দিয়ে, জেলে পাঠিয়ে নিরস্ত করা যায়নি। জনগণই ছিল তাঁর কাছে একমাত্র এবং একমাত্র বিষয়।

তিনি শেখ মুজিবুর রহমান। আমাদের জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু। দেশের মানুষ ভালোবেসে কত নামে ডাকত তাঁকে। মুজিব, মুজিব ভাই, খোকা, মিয়াভাই, লিডার, শেখের ব্যাটা, শেখের পোলা। আপামর জনসাধারণের কাছে তিনি ছিলেন শেখ সাহেব।

কিউবার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো তাঁর পাহাড়সম কঠোর ব্যক্তিত্ব, তেজস্বী চরিত্র, অদম্য সাহস দেখে বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ জনগণকে ভালোবাসতেন শেখ মুজিব। বিশ্বাস করতেন নিজেকে যতটা করেন ততটাই। ১৯৭২ সালে এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনার শক্তি কোথায়?’ উত্তরে বলেছিলেন, ‘আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি।’ আবারও প্রশ্ন, ‘আর আপনার দুর্বল দিকটা কী?’ উত্তর, ‘আমি আমার জনগণকে খুব বেশি ভালোবাসি।’

তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের প্রধান কথা ছিল মানবতাবাদ, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, মানুষের সার্বিক মুক্তি। তাদের প্রাপ্য যেন তাদেরই হয় সেটাই প্রতিষ্ঠা করা। সে বাংলার মানুষই হোক আর অন্য যে কোনো দেশের মানুষই হোক। পৃথিবীর সব নির্যাতিত নিপীড়িত অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রতি ছিল তাঁর গভীর সমবেদনা!

৭ মার্চের ভাষণে তিনি ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান-বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে তেজোদীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।

৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কী বলবেন বঙ্গবন্ধু এ নিয়ে দেশবাসী যেমন ছিল প্রতীক্ষারত তেমনই চিন্তিত ছিল পাকিস্তান সামরিক চক্র। তারা চিন্তিত ৭ মার্চ যদি তিনি রেসকোর্সের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন! তাই ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া খান টেলিফোনে কথা বলেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সরকারের তৎকালীন তথ্য কর্মকর্তা মেজর সিদ্দিক সালিকের উইটনেস অব সারেন্ডার গ্রন্থে এসব তথ্য রয়েছে। ইয়াহিয়া তার দীর্ঘ টেলিফোন আলাপে বঙ্গবন্ধুকে বলার চেষ্টা করেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) যেন এমন কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করেন, যেখান থেকে ফিরে আসার উপায় আর না থাকে।’

জে. ইয়াহিয়া টেলিপ্রিন্টারে শেখ মুজিবের কাছে একটি বার্তাও প্রেরণ করেন। সালিকের গ্রন্থে রয়েছে- একজন ব্রিগেডিয়ার জে. ইয়াহিয়ার সেই বার্তা ৭ মার্চের আগের রাতে শেখ মুজিবের ৩২ নম্বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসেন। মেজর সালিক ওই বার্তাটি সংক্ষিপ্ত আকারে তার ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। বার্তায় জে. ইয়াহিয়া শেখ মুজিবকে অনুরোধ করেন- “অনুগ্রহ করে কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি সহসাই ঢাকা আসছি এবং আপনার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমি আপনার আকাক্সক্ষা এবং জনগণের প্রতি দেওয়া আপনার প্রতিশ্রুতির পুরোপুরি মর্যাদা দেব। আমার কাছে একটি পরিকল্পনা আছে- যা আপনাকে আপনার ছয় দফা থেকেও বেশি খুশি করবে। আমি সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি, কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না।” (উইটনেস অব সারেন্ডার)। এতকিছুর পরও পুরোপুরি স্বস্তি পাচ্ছিলেন না জে. ইয়াহিয়া। ৬ মার্চ ঘোষণা করা হলো, ২৫ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।

৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। মেজর সিদ্দিক সালিক তার গ্রন্থে লিখেছেন- পূর্ব পাকিস্তানের জিওসি ৭ মার্চের জনসভার প্রাক্কালে আওয়ামী লীগ নেতাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে মোকাবিলা করা হবে। বিশ্বাসঘাতকদের (বাঙালি) হত্যার জন্য ট্যাংক, কামান, মেশিনগান সবই প্রস্তুত রাখা হবে। প্রয়োজন হলে ঢাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। শাসন করার জন্য কেউ থাকবে না কিংবা শাসিত হওয়ার জন্যও কিছু থাকবে না।”

৭ মার্চের ভাষণ এক করে দিল গোটা দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। পাকিস্তানিরা কোনো প্রতিশ্রুতি রাখেনি। ২৫ মার্চ অকস্মাৎ শুরু করল অপারেশন ‘সার্চ লাইট’। গ্রেফতার হলেন বঙ্গবন্ধু। গ্রেফতার করার পর রাতে তাঁকে রাখা হয় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে। পরদিন প্রচ- গোপনীয়তার সঙ্গে করাচিতে প্রেরণ করা হয়। বঙ্গবন্ধু কোথায় আছেন, কীভাবে আছেন জানার জন্য উৎকণ্ঠিত ছিল গোটা দেশবাসী। এ সময় দেশের দৈনিকগুলোর প্রথম পাতায় ছাপা হয় বঙ্গবন্ধুর ছবি। তাতে দেখা যায় করাচি বিমানবন্দরে একটা গাড়ির সামনের আসনে বঙ্গবন্ধু বসা। পেছনে দাঁড়ানো দুই পুলিশ কর্মকর্তা। ছবি দেখে দেশবাসী স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন দেখে। কিন্তু আশঙ্কায়ও পড়েন তাঁকে পাকিস্তানিরা বাঁচিয়ে রাখবে তো! এর আগে জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ক্ষমতালোলুপ দেশপ্রেমবর্জিত আখ্যা দেন। দেশের ঐক্য, সংহতির ওপর আঘাত, ১২ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলার অভিযোগে শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে বলেও উল্লেখ করেন।

বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের উষ্ণতম শহর লায়ালপুরে (বর্তমান নাম ফয়সালাবাদ) কড়া নিরাপত্তায় নিঃসঙ্গ সেলে রাখা হয়। স্থানটি লাহোর থেকে ৮০ মাইল দূরে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে অন্তরিন অথচ তাঁরই ডাকে সাড়া দিয়ে ১৯৭১-এর এপ্রিলে তৎকালীন কুষ্টিয়া (বর্তমান মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর) জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার। গড়ে ওঠে মুক্তিবাহিনী। মুজিবনগর সরকারের নেতত্বে দেশব্যাপী শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

পাকিস্তানের কারাগারে বিচারের নামে ন্যক্কারজনক প্রহসন চলে! পাকিস্তানি জেনারেল রহিমুদ্দিন খান ছিলেন এ আদালতের প্রধান। বিচারটি ‘লায়ালপুর ট্রায়াল’ নামে পরিচিত। সরকার অভিযুক্তের পক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য শুরুতে প্রবীণ সিন্ধি আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে নিয়োগ দেয়। ইয়াহিয়া খানের দেওয়া ২৬ মার্চের ভাষণের টেপ রেকর্ড আদালতে বাজিয়ে শোনানোর পর বঙ্গবন্ধু আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেওয়া এবং তাঁর পক্ষে কৌঁসুলি নিয়োগে অসম্মতি জানান। তিনি সমুদয় বিচারকালে আদালতের দিকে পিঠ ফিরিয়ে বসেছিলেন। তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ নিষ্পৃহ! এ বিচার ছিল তাঁর কাছে হাস্যকর!

৪ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর বিচারের রায় ঘোষণা করে তাঁকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। এরপর তাঁকে স্থানান্তর করা হয় মিয়ানওয়ালি শহরের একটি কারাগারে। মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ব্যবস্থা নেওয়া হতে থাকে।

কিন্তু মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হলেও রায় কার্যকর করতে পারেনি পাকিস্তানিরা। ততদিনে বিশ্বব্যাপী বাঙালির সপক্ষে গড়ে উঠেছে সেন্টিমেন্ট আর জনমত। যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরাজয় বরণ করে। ২০ ডিসেম্বর ইয়াহিয়া খান ক্ষমতাচ্যুত হন। ক্ষমতা হস্তান্তরকালেও ইয়াহিয়া খান জুলফিকার আলী ভুট্টোর কাছে মুজিবের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার অনুরোধ করেন। কিন্তু ভুট্টো নিজের স্বার্থ, বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি এবং আন্তর্জাতিক চাপের কথা বিবেচনা করে সেই অনুরোধ রাখেননি।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল নিয়াজি আত্মসমর্পণ করে। উড়তে থাকে বিজয় পতাকা!

দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু স্বাধীন হলেও প্রাণভরে স্বাধীনতার স্বাদ আনন্দ উপভোগ করতে পারছিল না জনগণ। তাঁদের ছিল ঘরের ছেলে, প্রিয় নেতার জন্য অন্তহীন প্রতীক্ষা। অবশেষে সুসময় এলো। পাওয়া গেল পায়ের আওয়াজ!

সেদিন ৭ জানুয়ারি, রাত ২টায় অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ও ড. কামাল হোসেন পাকিস্তান ত্যাগ করেন। পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইট ৬৩৫-এ লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। ভুট্টো রাওয়ালপিন্ডি বিমানবন্দরে তাঁদের বিদায় জানান। হিথরো বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড হিথ।

লন্ডন থেকে বঙ্গবন্ধু রওনা দেন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরের পথে। ১০ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।

দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বদেশের পথে রওনা হন। তাঁর আগমন সংবাদ ইথার তরঙ্গ অভিঘাতে পৌঁছে গিয়েছিল দেশের ঘরে ঘরে।

বঙ্গবন্ধুর ফেরার মুহূর্ত ঐতিহাসিক। তেজগাঁও বিমানবন্দর লোকারণ্য। চারপাশের গাছপালা দালানের ছাদে ছাদে মানুষ। মানুষ দলে দলে ছুটছে বিমানবন্দর অভিমুখে। সবার একই গন্তব্য। একটা মুখ খুঁজছে তারা, বঙ্গবন্ধুর মুখ। দুপুর ১টা ৫১ মিনিটে বিমানটি ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানটি ঢাকার আকাশসীমা স্পর্শ করা মাত্র প্রতীক্ষারত জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে। সে উল্লাস বিমানের গা পর্যন্ত ছুঁয়ে যায়! এ দেশের ইতিহাসে রচিত হয় এক হীরণ¥য়ক্ষণের।

দেশে ফিরে নিজের বাড়িতে গেলেন না বঙ্গবন্ধু, সরাসরি গেলেন ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান! অথচ তিনি জানতেন ঘরে প্রতীক্ষারত তাঁর স্ত্রী আর সন্তানেরা। চোখের জলে কেটেছে তাঁদের এই ২৯০ দিন। অনেক নির্যাতন হয়েছে তাঁদের ওপর। তারপরও পরিবারের কাছে না গিয়ে তিনি গেলেন প্রিয় দেশবাসীর কাছে, রেসকোর্সে। এ ময়দান তাঁর সব সংগ্রামের সঙ্গী।

বিকাল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন তিনি। বলেন, পাকিস্তানের কারাগারে কনডেম সেলে তাঁর দুঃসহ বন্দিজীবনের কথা। পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বারবার বলেছেন, মৃত্যুদন্ড দেওয়া হলে লাশটি যেন বাংলাদেশে পাঠানো হয়।

বঙ্গবন্ধু ফিরে এলেন। ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি নতুন রাষ্ট্রের প্রথম সংসদ গঠন করেন। দেশে তখন ভারতীয় সৈন্য। সেসব সৈন্য ফেরত পাঠিয়েছিলেন তিনি। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে সদ্য জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ। পায় অনেক দেশের স্বীকৃতি। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্য পদ লাভ করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে। তাঁর সাহসী সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, পদক্ষেপ এবং পরিকল্পিত পররাষ্ট্রনীতির ফলে সমৃদ্ধশালী হতে পেরেছিল দেশটি।

দেশে তখন চরম অভাব অনটন। অবকাঠামো ভেঙে পড়েছে। পাকিস্তানিরা অবশিষ্ট রেখে যায়নি কিছুই। তার মধ্যে দুর্ভিক্ষ থাবা বসিয়েছে প্রবলভাবে। বিধ্বস্ত, ক্ষুধার্ত অভাবী দেশটাকে নিজ পায়ে দাঁড় করানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকার।  সামলেও উঠেছিলেন। কিন্তু একদল কুচক্রী নিজ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য তাঁকে হত্যা করে।

আমি সেই বিরল সৌভাগ্যবানদের একজন যারা বঙ্গবন্ধুকে বারবার দেখেছে! আগস্টেই শেষবারের মতো গিয়েছিলাম ৩২ নম্বরের বাড়িতে। তিনি আমার মাথায় হাত রেখে দোয়া করেছিলেন। আব্বার কথা জিজ্ঞাসা করেছিলেন। শহীদ বড়দার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন! তাঁর দুচোখ জলে ভরে গিয়েছিল। তারপরই তো আসে সেই মর্মান্তিক দিন ১৫ আগস্ট!

১৯৭২ সালের এ দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন জনগণের শেখ সাহেব।  এ দিন আর ১০টি দিনের মতো নয়, এক বিশেষ দিন। আমাদের সন্তান ফিরে পাওয়ার দিন!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে