শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

তিনি ফিরে এলেন। ফিরলেন বিজয়ীর বেশে! ফিরবেন এ কথা ভাবেনি কেউ। ভাবার কারণও ছিল না। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। তখনো তিনি ছিলেন নির্ভীক অকুতোভয়। ইচ্ছা করলেই সরে যেতে পারতেন আত্মগোপনে। শুভাকাক্ষীরা পরামর্শ দিয়েছিল। শোনেননি। বলেছিলেন, আমি চলে গেলে আমার জনগণকে ওরা মেরে ফেলবে। নিশ্চিত পরণতি জেনেও  রয়ে গেলেন। গ্রেফতারের আগে ঘোষণা দিয়ে গেলেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন’।

৭ মার্চ রেসকোর্সে উঠেছিল যে বজ্রনিনাদ, সে নিনাদ ভেসে গিয়েছিল সারা দেশে। কেঁপে উঠেছিল সামরিক জান্তার মসনদ। পৃথিবীর ইতিহাসে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছিল, শোষিতকে দাবিয়ে রাখা সম্ভব নয়। যারা সম্ভব ভাবে তারা বোকার স্বর্গে বাস করে। শুধু প্রয়োজন একজন সময়োপযোগী যোগ্য নেতা।  তিনি সেই নেতা। যাঁকে বারবার হুলিয়া দিয়ে, জেলে পাঠিয়ে নিরস্ত করা যায়নি। জনগণই ছিল তাঁর কাছে একমাত্র এবং একমাত্র বিষয়।

তিনি শেখ মুজিবুর রহমান। আমাদের জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু। দেশের মানুষ ভালোবেসে কত নামে ডাকত তাঁকে। মুজিব, মুজিব ভাই, খোকা, মিয়াভাই, লিডার, শেখের ব্যাটা, শেখের পোলা। আপামর জনসাধারণের কাছে তিনি ছিলেন শেখ সাহেব।

কিউবার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো তাঁর পাহাড়সম কঠোর ব্যক্তিত্ব, তেজস্বী চরিত্র, অদম্য সাহস দেখে বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ জনগণকে ভালোবাসতেন শেখ মুজিব। বিশ্বাস করতেন নিজেকে যতটা করেন ততটাই। ১৯৭২ সালে এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনার শক্তি কোথায়?’ উত্তরে বলেছিলেন, ‘আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি।’ আবারও প্রশ্ন, ‘আর আপনার দুর্বল দিকটা কী?’ উত্তর, ‘আমি আমার জনগণকে খুব বেশি ভালোবাসি।’

তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের প্রধান কথা ছিল মানবতাবাদ, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, মানুষের সার্বিক মুক্তি। তাদের প্রাপ্য যেন তাদেরই হয় সেটাই প্রতিষ্ঠা করা। সে বাংলার মানুষই হোক আর অন্য যে কোনো দেশের মানুষই হোক। পৃথিবীর সব নির্যাতিত নিপীড়িত অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রতি ছিল তাঁর গভীর সমবেদনা!

৭ মার্চের ভাষণে তিনি ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান-বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে তেজোদীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।

৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কী বলবেন বঙ্গবন্ধু এ নিয়ে দেশবাসী যেমন ছিল প্রতীক্ষারত তেমনই চিন্তিত ছিল পাকিস্তান সামরিক চক্র। তারা চিন্তিত ৭ মার্চ যদি তিনি রেসকোর্সের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন! তাই ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া খান টেলিফোনে কথা বলেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সরকারের তৎকালীন তথ্য কর্মকর্তা মেজর সিদ্দিক সালিকের উইটনেস অব সারেন্ডার গ্রন্থে এসব তথ্য রয়েছে। ইয়াহিয়া তার দীর্ঘ টেলিফোন আলাপে বঙ্গবন্ধুকে বলার চেষ্টা করেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) যেন এমন কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করেন, যেখান থেকে ফিরে আসার উপায় আর না থাকে।’

জে. ইয়াহিয়া টেলিপ্রিন্টারে শেখ মুজিবের কাছে একটি বার্তাও প্রেরণ করেন। সালিকের গ্রন্থে রয়েছে- একজন ব্রিগেডিয়ার জে. ইয়াহিয়ার সেই বার্তা ৭ মার্চের আগের রাতে শেখ মুজিবের ৩২ নম্বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসেন। মেজর সালিক ওই বার্তাটি সংক্ষিপ্ত আকারে তার ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। বার্তায় জে. ইয়াহিয়া শেখ মুজিবকে অনুরোধ করেন- “অনুগ্রহ করে কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি সহসাই ঢাকা আসছি এবং আপনার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমি আপনার আকাক্সক্ষা এবং জনগণের প্রতি দেওয়া আপনার প্রতিশ্রুতির পুরোপুরি মর্যাদা দেব। আমার কাছে একটি পরিকল্পনা আছে- যা আপনাকে আপনার ছয় দফা থেকেও বেশি খুশি করবে। আমি সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি, কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না।” (উইটনেস অব সারেন্ডার)। এতকিছুর পরও পুরোপুরি স্বস্তি পাচ্ছিলেন না জে. ইয়াহিয়া। ৬ মার্চ ঘোষণা করা হলো, ২৫ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।

৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। মেজর সিদ্দিক সালিক তার গ্রন্থে লিখেছেন- পূর্ব পাকিস্তানের জিওসি ৭ মার্চের জনসভার প্রাক্কালে আওয়ামী লীগ নেতাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে মোকাবিলা করা হবে। বিশ্বাসঘাতকদের (বাঙালি) হত্যার জন্য ট্যাংক, কামান, মেশিনগান সবই প্রস্তুত রাখা হবে। প্রয়োজন হলে ঢাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। শাসন করার জন্য কেউ থাকবে না কিংবা শাসিত হওয়ার জন্যও কিছু থাকবে না।”

৭ মার্চের ভাষণ এক করে দিল গোটা দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। পাকিস্তানিরা কোনো প্রতিশ্রুতি রাখেনি। ২৫ মার্চ অকস্মাৎ শুরু করল অপারেশন ‘সার্চ লাইট’। গ্রেফতার হলেন বঙ্গবন্ধু। গ্রেফতার করার পর রাতে তাঁকে রাখা হয় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে। পরদিন প্রচ- গোপনীয়তার সঙ্গে করাচিতে প্রেরণ করা হয়। বঙ্গবন্ধু কোথায় আছেন, কীভাবে আছেন জানার জন্য উৎকণ্ঠিত ছিল গোটা দেশবাসী। এ সময় দেশের দৈনিকগুলোর প্রথম পাতায় ছাপা হয় বঙ্গবন্ধুর ছবি। তাতে দেখা যায় করাচি বিমানবন্দরে একটা গাড়ির সামনের আসনে বঙ্গবন্ধু বসা। পেছনে দাঁড়ানো দুই পুলিশ কর্মকর্তা। ছবি দেখে দেশবাসী স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন দেখে। কিন্তু আশঙ্কায়ও পড়েন তাঁকে পাকিস্তানিরা বাঁচিয়ে রাখবে তো! এর আগে জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ক্ষমতালোলুপ দেশপ্রেমবর্জিত আখ্যা দেন। দেশের ঐক্য, সংহতির ওপর আঘাত, ১২ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলার অভিযোগে শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে বলেও উল্লেখ করেন।

বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের উষ্ণতম শহর লায়ালপুরে (বর্তমান নাম ফয়সালাবাদ) কড়া নিরাপত্তায় নিঃসঙ্গ সেলে রাখা হয়। স্থানটি লাহোর থেকে ৮০ মাইল দূরে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে অন্তরিন অথচ তাঁরই ডাকে সাড়া দিয়ে ১৯৭১-এর এপ্রিলে তৎকালীন কুষ্টিয়া (বর্তমান মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর) জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার। গড়ে ওঠে মুক্তিবাহিনী। মুজিবনগর সরকারের নেতত্বে দেশব্যাপী শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

পাকিস্তানের কারাগারে বিচারের নামে ন্যক্কারজনক প্রহসন চলে! পাকিস্তানি জেনারেল রহিমুদ্দিন খান ছিলেন এ আদালতের প্রধান। বিচারটি ‘লায়ালপুর ট্রায়াল’ নামে পরিচিত। সরকার অভিযুক্তের পক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য শুরুতে প্রবীণ সিন্ধি আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে নিয়োগ দেয়। ইয়াহিয়া খানের দেওয়া ২৬ মার্চের ভাষণের টেপ রেকর্ড আদালতে বাজিয়ে শোনানোর পর বঙ্গবন্ধু আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেওয়া এবং তাঁর পক্ষে কৌঁসুলি নিয়োগে অসম্মতি জানান। তিনি সমুদয় বিচারকালে আদালতের দিকে পিঠ ফিরিয়ে বসেছিলেন। তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ নিষ্পৃহ! এ বিচার ছিল তাঁর কাছে হাস্যকর!

৪ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর বিচারের রায় ঘোষণা করে তাঁকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। এরপর তাঁকে স্থানান্তর করা হয় মিয়ানওয়ালি শহরের একটি কারাগারে। মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ব্যবস্থা নেওয়া হতে থাকে।

কিন্তু মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হলেও রায় কার্যকর করতে পারেনি পাকিস্তানিরা। ততদিনে বিশ্বব্যাপী বাঙালির সপক্ষে গড়ে উঠেছে সেন্টিমেন্ট আর জনমত। যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরাজয় বরণ করে। ২০ ডিসেম্বর ইয়াহিয়া খান ক্ষমতাচ্যুত হন। ক্ষমতা হস্তান্তরকালেও ইয়াহিয়া খান জুলফিকার আলী ভুট্টোর কাছে মুজিবের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার অনুরোধ করেন। কিন্তু ভুট্টো নিজের স্বার্থ, বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি এবং আন্তর্জাতিক চাপের কথা বিবেচনা করে সেই অনুরোধ রাখেননি।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল নিয়াজি আত্মসমর্পণ করে। উড়তে থাকে বিজয় পতাকা!

দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু স্বাধীন হলেও প্রাণভরে স্বাধীনতার স্বাদ আনন্দ উপভোগ করতে পারছিল না জনগণ। তাঁদের ছিল ঘরের ছেলে, প্রিয় নেতার জন্য অন্তহীন প্রতীক্ষা। অবশেষে সুসময় এলো। পাওয়া গেল পায়ের আওয়াজ!

সেদিন ৭ জানুয়ারি, রাত ২টায় অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ও ড. কামাল হোসেন পাকিস্তান ত্যাগ করেন। পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইট ৬৩৫-এ লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। ভুট্টো রাওয়ালপিন্ডি বিমানবন্দরে তাঁদের বিদায় জানান। হিথরো বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড হিথ।

লন্ডন থেকে বঙ্গবন্ধু রওনা দেন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরের পথে। ১০ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।

দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বদেশের পথে রওনা হন। তাঁর আগমন সংবাদ ইথার তরঙ্গ অভিঘাতে পৌঁছে গিয়েছিল দেশের ঘরে ঘরে।

বঙ্গবন্ধুর ফেরার মুহূর্ত ঐতিহাসিক। তেজগাঁও বিমানবন্দর লোকারণ্য। চারপাশের গাছপালা দালানের ছাদে ছাদে মানুষ। মানুষ দলে দলে ছুটছে বিমানবন্দর অভিমুখে। সবার একই গন্তব্য। একটা মুখ খুঁজছে তারা, বঙ্গবন্ধুর মুখ। দুপুর ১টা ৫১ মিনিটে বিমানটি ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানটি ঢাকার আকাশসীমা স্পর্শ করা মাত্র প্রতীক্ষারত জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে। সে উল্লাস বিমানের গা পর্যন্ত ছুঁয়ে যায়! এ দেশের ইতিহাসে রচিত হয় এক হীরণ¥য়ক্ষণের।

দেশে ফিরে নিজের বাড়িতে গেলেন না বঙ্গবন্ধু, সরাসরি গেলেন ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান! অথচ তিনি জানতেন ঘরে প্রতীক্ষারত তাঁর স্ত্রী আর সন্তানেরা। চোখের জলে কেটেছে তাঁদের এই ২৯০ দিন। অনেক নির্যাতন হয়েছে তাঁদের ওপর। তারপরও পরিবারের কাছে না গিয়ে তিনি গেলেন প্রিয় দেশবাসীর কাছে, রেসকোর্সে। এ ময়দান তাঁর সব সংগ্রামের সঙ্গী।

বিকাল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন তিনি। বলেন, পাকিস্তানের কারাগারে কনডেম সেলে তাঁর দুঃসহ বন্দিজীবনের কথা। পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বারবার বলেছেন, মৃত্যুদন্ড দেওয়া হলে লাশটি যেন বাংলাদেশে পাঠানো হয়।

বঙ্গবন্ধু ফিরে এলেন। ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি নতুন রাষ্ট্রের প্রথম সংসদ গঠন করেন। দেশে তখন ভারতীয় সৈন্য। সেসব সৈন্য ফেরত পাঠিয়েছিলেন তিনি। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে সদ্য জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ। পায় অনেক দেশের স্বীকৃতি। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্য পদ লাভ করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে। তাঁর সাহসী সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, পদক্ষেপ এবং পরিকল্পিত পররাষ্ট্রনীতির ফলে সমৃদ্ধশালী হতে পেরেছিল দেশটি।

দেশে তখন চরম অভাব অনটন। অবকাঠামো ভেঙে পড়েছে। পাকিস্তানিরা অবশিষ্ট রেখে যায়নি কিছুই। তার মধ্যে দুর্ভিক্ষ থাবা বসিয়েছে প্রবলভাবে। বিধ্বস্ত, ক্ষুধার্ত অভাবী দেশটাকে নিজ পায়ে দাঁড় করানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকার।  সামলেও উঠেছিলেন। কিন্তু একদল কুচক্রী নিজ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য তাঁকে হত্যা করে।

আমি সেই বিরল সৌভাগ্যবানদের একজন যারা বঙ্গবন্ধুকে বারবার দেখেছে! আগস্টেই শেষবারের মতো গিয়েছিলাম ৩২ নম্বরের বাড়িতে। তিনি আমার মাথায় হাত রেখে দোয়া করেছিলেন। আব্বার কথা জিজ্ঞাসা করেছিলেন। শহীদ বড়দার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন! তাঁর দুচোখ জলে ভরে গিয়েছিল। তারপরই তো আসে সেই মর্মান্তিক দিন ১৫ আগস্ট!

১৯৭২ সালের এ দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন জনগণের শেখ সাহেব।  এ দিন আর ১০টি দিনের মতো নয়, এক বিশেষ দিন। আমাদের সন্তান ফিরে পাওয়ার দিন!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন