শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

তিনি ফিরে এলেন। ফিরলেন বিজয়ীর বেশে! ফিরবেন এ কথা ভাবেনি কেউ। ভাবার কারণও ছিল না। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। তখনো তিনি ছিলেন নির্ভীক অকুতোভয়। ইচ্ছা করলেই সরে যেতে পারতেন আত্মগোপনে। শুভাকাক্ষীরা পরামর্শ দিয়েছিল। শোনেননি। বলেছিলেন, আমি চলে গেলে আমার জনগণকে ওরা মেরে ফেলবে। নিশ্চিত পরণতি জেনেও  রয়ে গেলেন। গ্রেফতারের আগে ঘোষণা দিয়ে গেলেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন’।

৭ মার্চ রেসকোর্সে উঠেছিল যে বজ্রনিনাদ, সে নিনাদ ভেসে গিয়েছিল সারা দেশে। কেঁপে উঠেছিল সামরিক জান্তার মসনদ। পৃথিবীর ইতিহাসে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছিল, শোষিতকে দাবিয়ে রাখা সম্ভব নয়। যারা সম্ভব ভাবে তারা বোকার স্বর্গে বাস করে। শুধু প্রয়োজন একজন সময়োপযোগী যোগ্য নেতা।  তিনি সেই নেতা। যাঁকে বারবার হুলিয়া দিয়ে, জেলে পাঠিয়ে নিরস্ত করা যায়নি। জনগণই ছিল তাঁর কাছে একমাত্র এবং একমাত্র বিষয়।

তিনি শেখ মুজিবুর রহমান। আমাদের জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু। দেশের মানুষ ভালোবেসে কত নামে ডাকত তাঁকে। মুজিব, মুজিব ভাই, খোকা, মিয়াভাই, লিডার, শেখের ব্যাটা, শেখের পোলা। আপামর জনসাধারণের কাছে তিনি ছিলেন শেখ সাহেব।

কিউবার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো তাঁর পাহাড়সম কঠোর ব্যক্তিত্ব, তেজস্বী চরিত্র, অদম্য সাহস দেখে বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ জনগণকে ভালোবাসতেন শেখ মুজিব। বিশ্বাস করতেন নিজেকে যতটা করেন ততটাই। ১৯৭২ সালে এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনার শক্তি কোথায়?’ উত্তরে বলেছিলেন, ‘আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি।’ আবারও প্রশ্ন, ‘আর আপনার দুর্বল দিকটা কী?’ উত্তর, ‘আমি আমার জনগণকে খুব বেশি ভালোবাসি।’

তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের প্রধান কথা ছিল মানবতাবাদ, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, মানুষের সার্বিক মুক্তি। তাদের প্রাপ্য যেন তাদেরই হয় সেটাই প্রতিষ্ঠা করা। সে বাংলার মানুষই হোক আর অন্য যে কোনো দেশের মানুষই হোক। পৃথিবীর সব নির্যাতিত নিপীড়িত অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রতি ছিল তাঁর গভীর সমবেদনা!

৭ মার্চের ভাষণে তিনি ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান-বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে তেজোদীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।

৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কী বলবেন বঙ্গবন্ধু এ নিয়ে দেশবাসী যেমন ছিল প্রতীক্ষারত তেমনই চিন্তিত ছিল পাকিস্তান সামরিক চক্র। তারা চিন্তিত ৭ মার্চ যদি তিনি রেসকোর্সের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন! তাই ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া খান টেলিফোনে কথা বলেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সরকারের তৎকালীন তথ্য কর্মকর্তা মেজর সিদ্দিক সালিকের উইটনেস অব সারেন্ডার গ্রন্থে এসব তথ্য রয়েছে। ইয়াহিয়া তার দীর্ঘ টেলিফোন আলাপে বঙ্গবন্ধুকে বলার চেষ্টা করেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) যেন এমন কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করেন, যেখান থেকে ফিরে আসার উপায় আর না থাকে।’

জে. ইয়াহিয়া টেলিপ্রিন্টারে শেখ মুজিবের কাছে একটি বার্তাও প্রেরণ করেন। সালিকের গ্রন্থে রয়েছে- একজন ব্রিগেডিয়ার জে. ইয়াহিয়ার সেই বার্তা ৭ মার্চের আগের রাতে শেখ মুজিবের ৩২ নম্বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসেন। মেজর সালিক ওই বার্তাটি সংক্ষিপ্ত আকারে তার ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। বার্তায় জে. ইয়াহিয়া শেখ মুজিবকে অনুরোধ করেন- “অনুগ্রহ করে কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি সহসাই ঢাকা আসছি এবং আপনার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমি আপনার আকাক্সক্ষা এবং জনগণের প্রতি দেওয়া আপনার প্রতিশ্রুতির পুরোপুরি মর্যাদা দেব। আমার কাছে একটি পরিকল্পনা আছে- যা আপনাকে আপনার ছয় দফা থেকেও বেশি খুশি করবে। আমি সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি, কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না।” (উইটনেস অব সারেন্ডার)। এতকিছুর পরও পুরোপুরি স্বস্তি পাচ্ছিলেন না জে. ইয়াহিয়া। ৬ মার্চ ঘোষণা করা হলো, ২৫ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।

৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। মেজর সিদ্দিক সালিক তার গ্রন্থে লিখেছেন- পূর্ব পাকিস্তানের জিওসি ৭ মার্চের জনসভার প্রাক্কালে আওয়ামী লীগ নেতাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে মোকাবিলা করা হবে। বিশ্বাসঘাতকদের (বাঙালি) হত্যার জন্য ট্যাংক, কামান, মেশিনগান সবই প্রস্তুত রাখা হবে। প্রয়োজন হলে ঢাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। শাসন করার জন্য কেউ থাকবে না কিংবা শাসিত হওয়ার জন্যও কিছু থাকবে না।”

৭ মার্চের ভাষণ এক করে দিল গোটা দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। পাকিস্তানিরা কোনো প্রতিশ্রুতি রাখেনি। ২৫ মার্চ অকস্মাৎ শুরু করল অপারেশন ‘সার্চ লাইট’। গ্রেফতার হলেন বঙ্গবন্ধু। গ্রেফতার করার পর রাতে তাঁকে রাখা হয় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে। পরদিন প্রচ- গোপনীয়তার সঙ্গে করাচিতে প্রেরণ করা হয়। বঙ্গবন্ধু কোথায় আছেন, কীভাবে আছেন জানার জন্য উৎকণ্ঠিত ছিল গোটা দেশবাসী। এ সময় দেশের দৈনিকগুলোর প্রথম পাতায় ছাপা হয় বঙ্গবন্ধুর ছবি। তাতে দেখা যায় করাচি বিমানবন্দরে একটা গাড়ির সামনের আসনে বঙ্গবন্ধু বসা। পেছনে দাঁড়ানো দুই পুলিশ কর্মকর্তা। ছবি দেখে দেশবাসী স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন দেখে। কিন্তু আশঙ্কায়ও পড়েন তাঁকে পাকিস্তানিরা বাঁচিয়ে রাখবে তো! এর আগে জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ক্ষমতালোলুপ দেশপ্রেমবর্জিত আখ্যা দেন। দেশের ঐক্য, সংহতির ওপর আঘাত, ১২ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলার অভিযোগে শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে বলেও উল্লেখ করেন।

বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের উষ্ণতম শহর লায়ালপুরে (বর্তমান নাম ফয়সালাবাদ) কড়া নিরাপত্তায় নিঃসঙ্গ সেলে রাখা হয়। স্থানটি লাহোর থেকে ৮০ মাইল দূরে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে অন্তরিন অথচ তাঁরই ডাকে সাড়া দিয়ে ১৯৭১-এর এপ্রিলে তৎকালীন কুষ্টিয়া (বর্তমান মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর) জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার। গড়ে ওঠে মুক্তিবাহিনী। মুজিবনগর সরকারের নেতত্বে দেশব্যাপী শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

পাকিস্তানের কারাগারে বিচারের নামে ন্যক্কারজনক প্রহসন চলে! পাকিস্তানি জেনারেল রহিমুদ্দিন খান ছিলেন এ আদালতের প্রধান। বিচারটি ‘লায়ালপুর ট্রায়াল’ নামে পরিচিত। সরকার অভিযুক্তের পক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য শুরুতে প্রবীণ সিন্ধি আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে নিয়োগ দেয়। ইয়াহিয়া খানের দেওয়া ২৬ মার্চের ভাষণের টেপ রেকর্ড আদালতে বাজিয়ে শোনানোর পর বঙ্গবন্ধু আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেওয়া এবং তাঁর পক্ষে কৌঁসুলি নিয়োগে অসম্মতি জানান। তিনি সমুদয় বিচারকালে আদালতের দিকে পিঠ ফিরিয়ে বসেছিলেন। তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ নিষ্পৃহ! এ বিচার ছিল তাঁর কাছে হাস্যকর!

৪ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর বিচারের রায় ঘোষণা করে তাঁকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। এরপর তাঁকে স্থানান্তর করা হয় মিয়ানওয়ালি শহরের একটি কারাগারে। মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ব্যবস্থা নেওয়া হতে থাকে।

কিন্তু মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হলেও রায় কার্যকর করতে পারেনি পাকিস্তানিরা। ততদিনে বিশ্বব্যাপী বাঙালির সপক্ষে গড়ে উঠেছে সেন্টিমেন্ট আর জনমত। যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরাজয় বরণ করে। ২০ ডিসেম্বর ইয়াহিয়া খান ক্ষমতাচ্যুত হন। ক্ষমতা হস্তান্তরকালেও ইয়াহিয়া খান জুলফিকার আলী ভুট্টোর কাছে মুজিবের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার অনুরোধ করেন। কিন্তু ভুট্টো নিজের স্বার্থ, বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি এবং আন্তর্জাতিক চাপের কথা বিবেচনা করে সেই অনুরোধ রাখেননি।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল নিয়াজি আত্মসমর্পণ করে। উড়তে থাকে বিজয় পতাকা!

দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু স্বাধীন হলেও প্রাণভরে স্বাধীনতার স্বাদ আনন্দ উপভোগ করতে পারছিল না জনগণ। তাঁদের ছিল ঘরের ছেলে, প্রিয় নেতার জন্য অন্তহীন প্রতীক্ষা। অবশেষে সুসময় এলো। পাওয়া গেল পায়ের আওয়াজ!

সেদিন ৭ জানুয়ারি, রাত ২টায় অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ও ড. কামাল হোসেন পাকিস্তান ত্যাগ করেন। পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইট ৬৩৫-এ লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। ভুট্টো রাওয়ালপিন্ডি বিমানবন্দরে তাঁদের বিদায় জানান। হিথরো বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড হিথ।

লন্ডন থেকে বঙ্গবন্ধু রওনা দেন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরের পথে। ১০ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।

দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বদেশের পথে রওনা হন। তাঁর আগমন সংবাদ ইথার তরঙ্গ অভিঘাতে পৌঁছে গিয়েছিল দেশের ঘরে ঘরে।

বঙ্গবন্ধুর ফেরার মুহূর্ত ঐতিহাসিক। তেজগাঁও বিমানবন্দর লোকারণ্য। চারপাশের গাছপালা দালানের ছাদে ছাদে মানুষ। মানুষ দলে দলে ছুটছে বিমানবন্দর অভিমুখে। সবার একই গন্তব্য। একটা মুখ খুঁজছে তারা, বঙ্গবন্ধুর মুখ। দুপুর ১টা ৫১ মিনিটে বিমানটি ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানটি ঢাকার আকাশসীমা স্পর্শ করা মাত্র প্রতীক্ষারত জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে। সে উল্লাস বিমানের গা পর্যন্ত ছুঁয়ে যায়! এ দেশের ইতিহাসে রচিত হয় এক হীরণ¥য়ক্ষণের।

দেশে ফিরে নিজের বাড়িতে গেলেন না বঙ্গবন্ধু, সরাসরি গেলেন ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান! অথচ তিনি জানতেন ঘরে প্রতীক্ষারত তাঁর স্ত্রী আর সন্তানেরা। চোখের জলে কেটেছে তাঁদের এই ২৯০ দিন। অনেক নির্যাতন হয়েছে তাঁদের ওপর। তারপরও পরিবারের কাছে না গিয়ে তিনি গেলেন প্রিয় দেশবাসীর কাছে, রেসকোর্সে। এ ময়দান তাঁর সব সংগ্রামের সঙ্গী।

বিকাল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন তিনি। বলেন, পাকিস্তানের কারাগারে কনডেম সেলে তাঁর দুঃসহ বন্দিজীবনের কথা। পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বারবার বলেছেন, মৃত্যুদন্ড দেওয়া হলে লাশটি যেন বাংলাদেশে পাঠানো হয়।

বঙ্গবন্ধু ফিরে এলেন। ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি নতুন রাষ্ট্রের প্রথম সংসদ গঠন করেন। দেশে তখন ভারতীয় সৈন্য। সেসব সৈন্য ফেরত পাঠিয়েছিলেন তিনি। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে সদ্য জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ। পায় অনেক দেশের স্বীকৃতি। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্য পদ লাভ করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে। তাঁর সাহসী সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, পদক্ষেপ এবং পরিকল্পিত পররাষ্ট্রনীতির ফলে সমৃদ্ধশালী হতে পেরেছিল দেশটি।

দেশে তখন চরম অভাব অনটন। অবকাঠামো ভেঙে পড়েছে। পাকিস্তানিরা অবশিষ্ট রেখে যায়নি কিছুই। তার মধ্যে দুর্ভিক্ষ থাবা বসিয়েছে প্রবলভাবে। বিধ্বস্ত, ক্ষুধার্ত অভাবী দেশটাকে নিজ পায়ে দাঁড় করানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকার।  সামলেও উঠেছিলেন। কিন্তু একদল কুচক্রী নিজ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য তাঁকে হত্যা করে।

আমি সেই বিরল সৌভাগ্যবানদের একজন যারা বঙ্গবন্ধুকে বারবার দেখেছে! আগস্টেই শেষবারের মতো গিয়েছিলাম ৩২ নম্বরের বাড়িতে। তিনি আমার মাথায় হাত রেখে দোয়া করেছিলেন। আব্বার কথা জিজ্ঞাসা করেছিলেন। শহীদ বড়দার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন! তাঁর দুচোখ জলে ভরে গিয়েছিল। তারপরই তো আসে সেই মর্মান্তিক দিন ১৫ আগস্ট!

১৯৭২ সালের এ দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন জনগণের শেখ সাহেব।  এ দিন আর ১০টি দিনের মতো নয়, এক বিশেষ দিন। আমাদের সন্তান ফিরে পাওয়ার দিন!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা
ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা