শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি ফিরে এলেন বিজয়ীর বেশে

তিনি ফিরে এলেন। ফিরলেন বিজয়ীর বেশে! ফিরবেন এ কথা ভাবেনি কেউ। ভাবার কারণও ছিল না। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। তখনো তিনি ছিলেন নির্ভীক অকুতোভয়। ইচ্ছা করলেই সরে যেতে পারতেন আত্মগোপনে। শুভাকাক্ষীরা পরামর্শ দিয়েছিল। শোনেননি। বলেছিলেন, আমি চলে গেলে আমার জনগণকে ওরা মেরে ফেলবে। নিশ্চিত পরণতি জেনেও  রয়ে গেলেন। গ্রেফতারের আগে ঘোষণা দিয়ে গেলেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন’।

৭ মার্চ রেসকোর্সে উঠেছিল যে বজ্রনিনাদ, সে নিনাদ ভেসে গিয়েছিল সারা দেশে। কেঁপে উঠেছিল সামরিক জান্তার মসনদ। পৃথিবীর ইতিহাসে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছিল, শোষিতকে দাবিয়ে রাখা সম্ভব নয়। যারা সম্ভব ভাবে তারা বোকার স্বর্গে বাস করে। শুধু প্রয়োজন একজন সময়োপযোগী যোগ্য নেতা।  তিনি সেই নেতা। যাঁকে বারবার হুলিয়া দিয়ে, জেলে পাঠিয়ে নিরস্ত করা যায়নি। জনগণই ছিল তাঁর কাছে একমাত্র এবং একমাত্র বিষয়।

তিনি শেখ মুজিবুর রহমান। আমাদের জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু। দেশের মানুষ ভালোবেসে কত নামে ডাকত তাঁকে। মুজিব, মুজিব ভাই, খোকা, মিয়াভাই, লিডার, শেখের ব্যাটা, শেখের পোলা। আপামর জনসাধারণের কাছে তিনি ছিলেন শেখ সাহেব।

কিউবার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট ফিদেল কাস্ত্রো তাঁর পাহাড়সম কঠোর ব্যক্তিত্ব, তেজস্বী চরিত্র, অদম্য সাহস দেখে বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ জনগণকে ভালোবাসতেন শেখ মুজিব। বিশ্বাস করতেন নিজেকে যতটা করেন ততটাই। ১৯৭২ সালে এক সাক্ষাৎকারে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্ট তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘আপনার শক্তি কোথায়?’ উত্তরে বলেছিলেন, ‘আমি আমার জনগণকে ভালোবাসি।’ আবারও প্রশ্ন, ‘আর আপনার দুর্বল দিকটা কী?’ উত্তর, ‘আমি আমার জনগণকে খুব বেশি ভালোবাসি।’

তাঁর রাজনৈতিক দর্শনের প্রধান কথা ছিল মানবতাবাদ, মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, মানুষের সার্বিক মুক্তি। তাদের প্রাপ্য যেন তাদেরই হয় সেটাই প্রতিষ্ঠা করা। সে বাংলার মানুষই হোক আর অন্য যে কোনো দেশের মানুষই হোক। পৃথিবীর সব নির্যাতিত নিপীড়িত অধিকারবঞ্চিত মানুষের প্রতি ছিল তাঁর গভীর সমবেদনা!

৭ মার্চের ভাষণে তিনি ১০ লক্ষাধিক লোকের সামনে পাকিস্তানি দস্যুদের কামান-বন্দুক-মেশিনগানের হুমকির মুখে তেজোদীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করেন- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।

৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কী বলবেন বঙ্গবন্ধু এ নিয়ে দেশবাসী যেমন ছিল প্রতীক্ষারত তেমনই চিন্তিত ছিল পাকিস্তান সামরিক চক্র। তারা চিন্তিত ৭ মার্চ যদি তিনি রেসকোর্সের জনসভায় স্বাধীনতা ঘোষণা করে বসেন! তাই ৬ মার্চ জে. ইয়াহিয়া খান টেলিফোনে কথা বলেন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে। পূর্ব পাকিস্তান সামরিক সরকারের তৎকালীন তথ্য কর্মকর্তা মেজর সিদ্দিক সালিকের উইটনেস অব সারেন্ডার গ্রন্থে এসব তথ্য রয়েছে। ইয়াহিয়া তার দীর্ঘ টেলিফোন আলাপে বঙ্গবন্ধুকে বলার চেষ্টা করেন, ‘তিনি (বঙ্গবন্ধু) যেন এমন কোনো কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করেন, যেখান থেকে ফিরে আসার উপায় আর না থাকে।’

জে. ইয়াহিয়া টেলিপ্রিন্টারে শেখ মুজিবের কাছে একটি বার্তাও প্রেরণ করেন। সালিকের গ্রন্থে রয়েছে- একজন ব্রিগেডিয়ার জে. ইয়াহিয়ার সেই বার্তা ৭ মার্চের আগের রাতে শেখ মুজিবের ৩২ নম্বরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসেন। মেজর সালিক ওই বার্তাটি সংক্ষিপ্ত আকারে তার ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। বার্তায় জে. ইয়াহিয়া শেখ মুজিবকে অনুরোধ করেন- “অনুগ্রহ করে কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি সহসাই ঢাকা আসছি এবং আপনার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমি আপনার আকাক্সক্ষা এবং জনগণের প্রতি দেওয়া আপনার প্রতিশ্রুতির পুরোপুরি মর্যাদা দেব। আমার কাছে একটি পরিকল্পনা আছে- যা আপনাকে আপনার ছয় দফা থেকেও বেশি খুশি করবে। আমি সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি, কোনো দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন না।” (উইটনেস অব সারেন্ডার)। এতকিছুর পরও পুরোপুরি স্বস্তি পাচ্ছিলেন না জে. ইয়াহিয়া। ৬ মার্চ ঘোষণা করা হলো, ২৫ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।

৭ মার্চ জনসভাকে কেন্দ্র করে কামান বসানো হয়। আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত রাখা হয়। মেজর সিদ্দিক সালিক তার গ্রন্থে লিখেছেন- পূর্ব পাকিস্তানের জিওসি ৭ মার্চের জনসভার প্রাক্কালে আওয়ামী লীগ নেতাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা হলে তা শক্তভাবে মোকাবিলা করা হবে। বিশ্বাসঘাতকদের (বাঙালি) হত্যার জন্য ট্যাংক, কামান, মেশিনগান সবই প্রস্তুত রাখা হবে। প্রয়োজন হলে ঢাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। শাসন করার জন্য কেউ থাকবে না কিংবা শাসিত হওয়ার জন্যও কিছু থাকবে না।”

৭ মার্চের ভাষণ এক করে দিল গোটা দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। পাকিস্তানিরা কোনো প্রতিশ্রুতি রাখেনি। ২৫ মার্চ অকস্মাৎ শুরু করল অপারেশন ‘সার্চ লাইট’। গ্রেফতার হলেন বঙ্গবন্ধু। গ্রেফতার করার পর রাতে তাঁকে রাখা হয় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে। পরদিন প্রচ- গোপনীয়তার সঙ্গে করাচিতে প্রেরণ করা হয়। বঙ্গবন্ধু কোথায় আছেন, কীভাবে আছেন জানার জন্য উৎকণ্ঠিত ছিল গোটা দেশবাসী। এ সময় দেশের দৈনিকগুলোর প্রথম পাতায় ছাপা হয় বঙ্গবন্ধুর ছবি। তাতে দেখা যায় করাচি বিমানবন্দরে একটা গাড়ির সামনের আসনে বঙ্গবন্ধু বসা। পেছনে দাঁড়ানো দুই পুলিশ কর্মকর্তা। ছবি দেখে দেশবাসী স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন দেখে। কিন্তু আশঙ্কায়ও পড়েন তাঁকে পাকিস্তানিরা বাঁচিয়ে রাখবে তো! এর আগে জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ক্ষমতালোলুপ দেশপ্রেমবর্জিত আখ্যা দেন। দেশের ঐক্য, সংহতির ওপর আঘাত, ১২ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলার অভিযোগে শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে বলেও উল্লেখ করেন।

বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানের উষ্ণতম শহর লায়ালপুরে (বর্তমান নাম ফয়সালাবাদ) কড়া নিরাপত্তায় নিঃসঙ্গ সেলে রাখা হয়। স্থানটি লাহোর থেকে ৮০ মাইল দূরে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে অন্তরিন অথচ তাঁরই ডাকে সাড়া দিয়ে ১৯৭১-এর এপ্রিলে তৎকালীন কুষ্টিয়া (বর্তমান মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর) জেলার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার। গড়ে ওঠে মুক্তিবাহিনী। মুজিবনগর সরকারের নেতত্বে দেশব্যাপী শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

পাকিস্তানের কারাগারে বিচারের নামে ন্যক্কারজনক প্রহসন চলে! পাকিস্তানি জেনারেল রহিমুদ্দিন খান ছিলেন এ আদালতের প্রধান। বিচারটি ‘লায়ালপুর ট্রায়াল’ নামে পরিচিত। সরকার অভিযুক্তের পক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য শুরুতে প্রবীণ সিন্ধি আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে নিয়োগ দেয়। ইয়াহিয়া খানের দেওয়া ২৬ মার্চের ভাষণের টেপ রেকর্ড আদালতে বাজিয়ে শোনানোর পর বঙ্গবন্ধু আদালতের কার্যক্রমে অংশ নেওয়া এবং তাঁর পক্ষে কৌঁসুলি নিয়োগে অসম্মতি জানান। তিনি সমুদয় বিচারকালে আদালতের দিকে পিঠ ফিরিয়ে বসেছিলেন। তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ নিষ্পৃহ! এ বিচার ছিল তাঁর কাছে হাস্যকর!

৪ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধুর বিচারের রায় ঘোষণা করে তাঁকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। এরপর তাঁকে স্থানান্তর করা হয় মিয়ানওয়ালি শহরের একটি কারাগারে। মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার ব্যবস্থা নেওয়া হতে থাকে।

কিন্তু মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করা হলেও রায় কার্যকর করতে পারেনি পাকিস্তানিরা। ততদিনে বিশ্বব্যাপী বাঙালির সপক্ষে গড়ে উঠেছে সেন্টিমেন্ট আর জনমত। যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরাজয় বরণ করে। ২০ ডিসেম্বর ইয়াহিয়া খান ক্ষমতাচ্যুত হন। ক্ষমতা হস্তান্তরকালেও ইয়াহিয়া খান জুলফিকার আলী ভুট্টোর কাছে মুজিবের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার অনুরোধ করেন। কিন্তু ভুট্টো নিজের স্বার্থ, বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি এবং আন্তর্জাতিক চাপের কথা বিবেচনা করে সেই অনুরোধ রাখেননি।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জেনারেল নিয়াজি আত্মসমর্পণ করে। উড়তে থাকে বিজয় পতাকা!

দেশ স্বাধীন হয়। কিন্তু স্বাধীন হলেও প্রাণভরে স্বাধীনতার স্বাদ আনন্দ উপভোগ করতে পারছিল না জনগণ। তাঁদের ছিল ঘরের ছেলে, প্রিয় নেতার জন্য অন্তহীন প্রতীক্ষা। অবশেষে সুসময় এলো। পাওয়া গেল পায়ের আওয়াজ!

সেদিন ৭ জানুয়ারি, রাত ২টায় অর্থাৎ ৮ জানুয়ারি প্রথম প্রহরে শেখ মুজিবুর রহমান ও ড. কামাল হোসেন পাকিস্তান ত্যাগ করেন। পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের বিশেষ ফ্লাইট ৬৩৫-এ লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। ভুট্টো রাওয়ালপিন্ডি বিমানবন্দরে তাঁদের বিদায় জানান। হিথরো বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান ব্রিটেনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অ্যাডওয়ার্ড হিথ।

লন্ডন থেকে বঙ্গবন্ধু রওনা দেন দিল্লির পালাম বিমানবন্দরের পথে। ১০ তারিখ সকালে বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।

দিল্লি থেকে বঙ্গবন্ধু স্বদেশের পথে রওনা হন। তাঁর আগমন সংবাদ ইথার তরঙ্গ অভিঘাতে পৌঁছে গিয়েছিল দেশের ঘরে ঘরে।

বঙ্গবন্ধুর ফেরার মুহূর্ত ঐতিহাসিক। তেজগাঁও বিমানবন্দর লোকারণ্য। চারপাশের গাছপালা দালানের ছাদে ছাদে মানুষ। মানুষ দলে দলে ছুটছে বিমানবন্দর অভিমুখে। সবার একই গন্তব্য। একটা মুখ খুঁজছে তারা, বঙ্গবন্ধুর মুখ। দুপুর ১টা ৫১ মিনিটে বিমানটি ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানটি ঢাকার আকাশসীমা স্পর্শ করা মাত্র প্রতীক্ষারত জনতা উল্লাসে ফেটে পড়ে। সে উল্লাস বিমানের গা পর্যন্ত ছুঁয়ে যায়! এ দেশের ইতিহাসে রচিত হয় এক হীরণ¥য়ক্ষণের।

দেশে ফিরে নিজের বাড়িতে গেলেন না বঙ্গবন্ধু, সরাসরি গেলেন ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান! অথচ তিনি জানতেন ঘরে প্রতীক্ষারত তাঁর স্ত্রী আর সন্তানেরা। চোখের জলে কেটেছে তাঁদের এই ২৯০ দিন। অনেক নির্যাতন হয়েছে তাঁদের ওপর। তারপরও পরিবারের কাছে না গিয়ে তিনি গেলেন প্রিয় দেশবাসীর কাছে, রেসকোর্সে। এ ময়দান তাঁর সব সংগ্রামের সঙ্গী।

বিকাল ৫টায় রেসকোর্স ময়দানে লাখো মানুষের উপস্থিতিতে ভাষণ দেন তিনি। বলেন, পাকিস্তানের কারাগারে কনডেম সেলে তাঁর দুঃসহ বন্দিজীবনের কথা। পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষকে বারবার বলেছেন, মৃত্যুদন্ড দেওয়া হলে লাশটি যেন বাংলাদেশে পাঠানো হয়।

বঙ্গবন্ধু ফিরে এলেন। ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি নতুন রাষ্ট্রের প্রথম সংসদ গঠন করেন। দেশে তখন ভারতীয় সৈন্য। সেসব সৈন্য ফেরত পাঠিয়েছিলেন তিনি। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে সদ্য জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ। পায় অনেক দেশের স্বীকৃতি। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্য পদ লাভ করে মাত্র সাড়ে তিন বছরে। তাঁর সাহসী সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, পদক্ষেপ এবং পরিকল্পিত পররাষ্ট্রনীতির ফলে সমৃদ্ধশালী হতে পেরেছিল দেশটি।

দেশে তখন চরম অভাব অনটন। অবকাঠামো ভেঙে পড়েছে। পাকিস্তানিরা অবশিষ্ট রেখে যায়নি কিছুই। তার মধ্যে দুর্ভিক্ষ থাবা বসিয়েছে প্রবলভাবে। বিধ্বস্ত, ক্ষুধার্ত অভাবী দেশটাকে নিজ পায়ে দাঁড় করানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সরকার।  সামলেও উঠেছিলেন। কিন্তু একদল কুচক্রী নিজ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য তাঁকে হত্যা করে।

আমি সেই বিরল সৌভাগ্যবানদের একজন যারা বঙ্গবন্ধুকে বারবার দেখেছে! আগস্টেই শেষবারের মতো গিয়েছিলাম ৩২ নম্বরের বাড়িতে। তিনি আমার মাথায় হাত রেখে দোয়া করেছিলেন। আব্বার কথা জিজ্ঞাসা করেছিলেন। শহীদ বড়দার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন! তাঁর দুচোখ জলে ভরে গিয়েছিল। তারপরই তো আসে সেই মর্মান্তিক দিন ১৫ আগস্ট!

১৯৭২ সালের এ দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন জনগণের শেখ সাহেব।  এ দিন আর ১০টি দিনের মতো নয়, এক বিশেষ দিন। আমাদের সন্তান ফিরে পাওয়ার দিন!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্ম সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

৩০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে