শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দেখা যাক আগে কী হয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেখা যাক আগে কী হয়

প্রতি মুহূর্তে ভাবি ভালো হবে, ভালো হবে, দেশের সার্বিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে, আমার বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বস্তি পাবেন। কিন্তু কেন যেন তা কিছুই হচ্ছে না। এই সেদিন একটি নির্বাচন হয়ে গেল। একে নির্বাচন বলা চলে না। এটা কোনো ইলেকশন নয়, সিলেকশন বলাই ভালো। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন একেবারেই নির্বাচন ছিল না। সবকিছুই ছিল অনিয়মে ভরা। ভেবেছিলাম তা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার হয়তো একটা অবাধ-নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে। কেন যেন এবারও তা হলো না। এবারের নির্বাচন আরও খারাপ হলো। পরে কী হবে তা আল্লাহই জানেন। বড় দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা আর ভীষণ সংকোচে আছি। বহু দিন পর নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সে প্রায় ১৫ বছরের কম হবে না। একসময় সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লি. নির্মাণ সংস্থার নামে তিন-চার কোটি টাকা অগ্রণী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলাম। ওয়ান-ইলেভেনের সময় ফখরুদ্দীন, মইন ইউ আহমেদরা সবকিছু যখন বন্ধ করে দিয়েছিলেন তখন তাদের কিংস পার্টিতে যোগ না দেওয়ায় আমাদের ভাতে মারতে, পানিতে মারতে চেয়েছিল। সোনার বাংলার সব কাজ বন্ধ করে দিয়ে কয়েক কোটি টাকা জরিমানা করেছিল। তাদের সময়ই আরবিট্রেশনে তারা হেরে গেলে সব জরিমানা নাকচ হয়ে যায়। সেই যে ঘরে বসেছি, পুরোপুরি নিষ্ঠা নিয়ে রাজনীতি করব তো দূরের কথা সংসার চালানোই দায়। এখনো আমার কাছে ব্যাংকের লিখিত কাগজপত্র আছে। মূল পাওনা ৩, ১৯,০০,০০০ টাকা, সেখানে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সংস্থার পক্ষ থেকে আমরা প্রায় ১৩-১৪ কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। তাতে ঋণ সমন্বয় হয়নি। অনেক চেষ্টা-তদবির করে এর-ওর কাছ থেকে ধারদেনা নিয়ে পুনঃতফসিল করে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এক মুহূর্তের জন্যও মনে হয়নি ফল বিপরীতমুখী হবে। কারণ যাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল তার খুব সুনাম ছিল না। তার বাবাও ’৯৯ সালে ভোট ডাকাতি করে খুবই বদনাম কুড়িয়ে ছিল। নির্বাচনের প্রথম দিকে সরকারি প্রশাসনকেও খুব সদয় দেখা গিয়েছিল। দু-একবার তারা আমার সঙ্গে কথাও বলেছেন। কত পরামর্শ, কত বুদ্ধি। কিছুটা বিরক্ত হয়ে একসময় বলেছিলাম, এখন ওপরের হুকুমে আমাকে যা বলছেন, যেভাবে বলছেন ওই একইভাবে যদি অন্য পক্ষে বলেন, তখন আমার কী করা উচিত হবে? অনেকেই লজ্জা পেয়েছিলেন, অনেকে আবার পাননি। কারণ জীবন চালাতে সবার আমার মতো হলে চলে না। অনেক কিছুর সঙ্গে খাপখাইয়ে নিতে হয়। ওসব নিয়ে খুব একটা ভাবি না। মান-সম্মান, ক্ষমতা সবই আল্লাহর হাতে। আল্লাহ যখন যাকে যেভাবে দেন তিনি তখন তা সেভাবে ভোগ বা ব্যবহার করেন। কিন্তু ধীরে ধীরে এই অবক্ষয়ের জমানায় আমি মারাত্মক দুশ্চিন্তায় পড়ে আছি। কোনো নীতি-নৈতিকতা নেই, সত্য-মিথ্যার কোনো পার্থক্য নেই। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ Morale, কারও কোনো Morale নেই। কেমন যেন আমরা জন্তু-জানোয়ারের চাইতেও অধম হতে চলেছি। জন্তু-জানোয়ারেরও খারাপ-ভালো বোঝা যায়। চারিতে গরুর খাবার না থাকলে হাম্বা হাম্বা করে। গরু-ঘোড়া-ছাগল-ভেড়াকে আদর করলে গা এলিয়ে দেয়। আমার বাড়িতে মা কুশিমণির বিড়াল হাত বাড়ালে কোলে উঠে বসে। কিন্তু সমাজের মানুষজন কেমন যেন অনুভূতিহীন হয়ে পড়েছে। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। সবাই কেন যেন ভাটার টানে ভেসে চলেছে। কোথায় তাদের ঠিকানা মনে হয় কেউ জানে না।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ভাবনাটা আমার বড় বেশি বেড়েছে। আমার সারাজীবনের ধ্যান-ধারণা, চিন্তা-চেতনা এমন হোঁচট খেয়েছে যা আগে কখনো ভাবনাতেও আসেনি। জাতির সম্পদ জাতির শ্রেষ্ঠ কারিগর শিক্ষক সমাজ। আজকের শিশু কাল জাতির ভবিষ্যৎ। শিক্ষককুল জাতিকে গঠন করে, জাতিকে লালন-পালন করে। একটি শিশু যদি সাহসী হয়, চরিত্রবান হয়, জ্ঞানী হয় তাহলে একটা জাতিকে নাড়া দিতে পারে। কিন্তু কীভাবে দেবে? আগে ছিল শিক্ষকরা আমাদের মাথা, সমস্ত জাতির অস্তিত্ব। এখন তারা কোথায়? জাতি যেমন জানে না, তারা নিজেরাও জানে না। প্রতিটি নির্বাচনে শতকরা ৯০ ভাগ ভোট গ্রহণের দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষকরা। তার মধ্যে প্রাইমারির শিক্ষকই বেশি। তারা যদি এভাবে পচে যায় তাহলে দেশ আর জাতির কী হবে? এবার নির্বাচনে শতকরা ১০ জন প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ভালো ছিলেন বলা যাবে না। ২০১৮ সালের নির্বাচনে সব জায়গায় দু-এক ঘণ্টা স্বাভাবিক ভোট হয়েছিল, এবার তাও হয়নি। উপরন্তু সেবার বিরোধী দল থাকলেও এবার তেমন কোনো বিরোধী দল ছিল না। অন্যরা তো মহাজোটের শরিক। হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন ও অন্যদের শেষ মুহূর্তে নৌকার প্রার্থী প্রত্যাহার করে তাদের সিট দেওয়া হয়েছিল। তাও তারা অনেকে জিততে পারেননি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি বেশ বড়সড় দল। শেষ পর্যন্ত তারাও বিরোধী দল হিসেবে নির্বাচন করেনি বা করতে পারেনি। তাদের ২৬ জনকে নৌকার মনোনীত প্রার্থী প্রত্যাহার করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে ১১ জন পাস করেছে, ২৬ জন নয়। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে একমাত্র রাজনৈতিক দল ছিল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গামছা। বেশ কয়েকটি গামছা নির্বাচনে উল্লেখযোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সম্ভাবনা ছিল। বিশেষ করে উজিরপুর-বানারীপাড়া, বরিশাল-২ এর প্রার্থী নকুল কুমার বিশ্বাস। নৌকার মনোনীত প্রার্থী তালুকদার মো. ইউনুসকে প্রত্যাহার করে রাশেদ খান মেননকে ছেড়ে দেওয়ায় এলাকার সবাই ক্ষুব্ধ হয়েছিল। আওয়ামী ঘরানা এবং অন্য প্রায় সবাই গামছার পতাকা তলে শরিক হয়েছিল। নকুল কুমার যেখানে গেছে সেখানেই হাজারো মা-বোনের সমন্বয় ঘটেছে। অনেকে নিজে থেকে এগিয়ে এসে বলেছে আমরা তোমাকে ভোট দেব। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। স্বতন্ত্র প্রার্থী ফাইয়াজুল হক রাজুর অনেক কর্মীকে মারধর করা হয়েছে, গাড়ি-ঘোড়া পোড়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে তেমন কোনো লোক অংশগ্রহণ করেনি, ভোট কেন্দ্রে যায়নি। ফলাফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। সব ভোট রাশেদ খান মেননের। আমি হেরেছি বা হারিয়ে দেওয়া হয়েছে সেটার চাইতেও বড় ভাবনা ভোট কেন্দ্রে আমরাও লোক নিতে পারিনি। টাঙ্গাইলের কোথাও ২০-২৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। টাঙ্গাইল-৮ এ বড়জোর ৩০ শতাংশ ভোট হতে পারে। বাকি ভোট কোথা থেকে এলো? অন্য সময় শুনতাম জাল সিল মারে, ব্যালট পেপার বাক্সে ভরে দেয় অথবা বাক্সে ভরা থাকে। কিন্তু এবার তাও হয়নি। ৩০-৩৫ হাজার প্যাকেট করা জাল ভোট শুধু হিসাবে ধরা হয়েছে। তা না হলে ভোট বন্ধ করার সময়ে প্রিসাইডিং অফিসারদের স্বাক্ষর করা ভোটের সংখ্যার সঙ্গে গণনা শেষে ঘোষণার মিল নেই কেন? আমার হাতেই প্রিসাইডিং অফিসারদের ১৮টা কাগজ আছে। যেখানে ভোট বন্ধ হওয়ার সময়ের ভোট কাস্টের সংখ্যা ৩০০ থেকে ৯০০ পর্যন্ত ফলাফলে বেশি ঘোষণা করা হয়েছে। এসব ভোট কোথা থেকে এলো, কেন এলো, কীভাবে এলো? এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। গ্রহণযোগ্য কিছু ব্যাখ্যা অবশ্যই থাকা উচিত। সমাজ এবং রাষ্ট্র কখনো একেবারে এমন নীতি-নৈতিকতা, সত্য-মিথ্যার কবর রচনা করতে পারে না। করলে তার পরিণাম কখনো ভালো হয় না, শেষ পর্যন্ত হবেও না। হ্যাঁ, এটা স্বীকার করতে এখন আর কোনো দ্বিধা নেই। দেশের কথা চিন্তা করলে, মানুষের কথা চিন্তা করলে, নেত্রীর কথা চিন্তা করলে সব সময় সবকিছু করতে পারিনা, করা মঙ্গলজনকও না। আমাদের ধ্বংস করে সেই ধ্বংসের ওপর দেশ যদি মাথা উঁচু করে দাঁড়ায়, দেশের কল্যাণ হয়, তাহলে সে ধ্বংসযজ্ঞেও অন্তত আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু সত্যিই কি তা হওয়ার আদৌ কোনো সম্ভাবনা আছে? তা তো দেখছি না। এখন না হয় সত্যিই আমাদের বয়স হয়ে গেছে। অচলের খাতায় ফেলা যেতেই পারে। ১৯৭৩-এ কিন্তু এমন অচল ছিলাম না। তখন সারা দেশে অনেক ভালোবাসা ছিল, অনেক মানুষ তাকিয়ে থাকত। এখনো ভালোবাসা নেই তা নয়, তাকিয়ে থাকে না তাও নয়। কিন্তু তখনকার মানুষ ছিল হীরার টুকরা। ভারত থেকে চুরি করে নেওয়া ব্রিটেনের রানির মুকুটের কোহিনুর। এখনকার মানুষের কিছুটা দুর্বলতা আছে, কিছুটা সাহসের ঘাটতি আছে, আগের মতো প্রতিবাদমুখর নয়। ঠকতে ঠকতে সাধারণ জনগণ তাদের বিশ্বাস অনেকটাই হারিয়ে ফেলেছে। তাই ঝাঁপিয়ে পড়ে না। ঝাঁপিয়ে না পড়া মানুষ খুব একটা ভালো না। যারা ঝাঁপিয়ে পড়ে না তারাই কখন বারুদের মতো জ¦লে উঠে বলা যায় না। সমাজ সংসারকে সঠিক পথে চালাতে হলে সততা, ন্যায়পরায়ণতার কোনো বিকল্প নেই। শত্রুর ন্যায় সত্যকে স্বীকার করার বুকের পাটা থাকতে হবে। তা না হলে ওপরের চাকচিক্য যাই দেখা হোক, ভিতর থেকে আমরা একেবারে ম্রিয়মাণ হয়ে পড়ব। সময় আসবে যখন তখন আর তেমন কিছুই করার থাকবে না।

ভোটে না দাঁড়ালে, অমন ভোট না দেখলে যা নির্দ্বিধায় নিঃসংকোচে বলতে লিখতে পারতাম সামান্য হলেও এই রকম দুর্নীতিপরায়ণ ভোটে অংশ নিয়ে পরাজয়ের গ্লানি কপালে লিখতে অবশ্যই বাধোবাধো লাগে। সেই জড়তা কাটিয়ে উঠতে আরও অনেক সময় লাগবে। ততদিনে কোথাকার পানি কোথায় গড়ায় সেটাই দেখার বিষয়। স্বাধীনতার পরপর ’৭৩ সালে এক নির্বাচন হয়েছিল। তখন আমরা এমন ছিলাম না। তখন আমরা হাত-পা ছুড়তে পারতাম। সেই ছোড়াছুড়িতে কাজও হতো। কারণ জাতির পিতা এমন একজন নেতা ছিলেন তিনি কথা শুনতেন, তাঁকে কথা বলা যেত, তিনিও বলতেন আমরা শুনতাম, শোনাতে পারতেন। সেই ’৭৩-এ নির্বাচনের পরপরই আগের গণভবন সুগন্ধায় নেতাকে বলেছিলাম, ২৮৮-৯০ সিট আওয়ামী লীগ না পেলে কি হতো না? আতোয়ার রহমান খান, ড. আলীম আল রাজী, সালাম খান, আবদুর রশিদ ইঞ্জিনিয়ার এরা কয়েকজন সংসদে এলে এমন কী হতো? কেন হেলিকপ্টার পাঠিয়ে খন্দকার মোশতাকের জন্য দাউদকান্দি থেকে ইঞ্জিনিয়ার রশিদের ব্যালট বাক্স তুলে আনা হলো? বঙ্গবন্ধু আমার কাছে ছিলেন সততার এক প্রতীক। তিনি আমাকে হৃদয় উজাড় করে ভালোবাসতেন। আমার সঙ্গে কোনো তেড়ামেড়া যুক্তিতর্কের কথা বলতেন না। বলতেন সন্তানের কাছে পিতার মতো সহজ-সরলভাবে। এক পর্যায়ে বলেছিলেন, ‘কাদের, আমি তোর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি না। কিন্তু অনেককেই সামাল দেওয়া মুশকিল। তারা অনেকেই দেশটাকে বাপের সম্পত্তি ভেবে বসে আছে। আমি দেখছি কী করে এসব সামাল দেওয়া যায়? আপ্রাণ চেষ্টাও তিনি করেছেন। কিন্তু আর সামাল দিয়ে উঠতে পারেননি। প্রতি মুহূর্তে দেশ ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ হয়ে পড়ায় একটার পর একটার পেছনে লেগে থাকতে হয়েছে। ভালোভাবে শ্বাস নেবেন সে সুযোগ অনেক ক্ষেত্রে আসেনি। এখন ষড়যন্ত্র নেই তা বলছি না। এখন যেমন আমার দেশ নিয়ে বিরাট ষড়যন্ত্র আছে, তখন এর চেয়ে বেশি ছিল। আমরা কেবল স্বাধীন হয়েছি। কারও বাড়াভাতে ছাই না দিলেও পৃথিবীর প্রায় সব শক্তি ছিল আমাদের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে আমেরিকা, চীন, ইউরোপ, আরব দেশ। আমরা তো শুধু রক্তের জোরে স্বাধীনতা এনেছিলাম, জীবন দিয়ে স্বাধীনতা এনেছিলাম। এখনো মনে হয় পাকিস্তান যদি তাদের চরিত্র ঠিক রাখতে পারত, ন্যায়-নীতি রাখতে পারত, মা-বোনের সম্মান-সম্ভ্রম নষ্ট না করত, আল্লাহ যদি নারাজ না হতেন, তাঁর গজব যদি পাকিস্তানিদের ওপর না পড়ত আমার তো মনে হয় আমরা কোনোমতেই স্বাধীন হতে পারতাম না। আমাদের যুদ্ধ বদর-উহুদ-খন্দকের যুদ্ধের চাইতে খুব একটা ব্যতিক্রম ছিল না। আমাদের ছিল ইমান, ওরা ছিল বেইমান। আল্লাহর গজবে ওরা পরাজিত হয়েছে, শুধু আমাদের অস্ত্রের আঘাতে নয়।

যখন লেখাটা লিখছি তখন গণভবনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের নিয়ে আলোচনা করছেন। এবার তো সংসদে প্রাণ খুলে একজনও কথা বলতে পারবেন না। সবাই তাকিয়ে থাকবেন বোনের মুখের দিকে। মুখ চাওয়া চাওয়ি করে যত কিছুই হোক ভালোভাবে একটা রাষ্ট্র চলে না, চলতে পারে না। ৬৩ জনের একজন বাদে আর সবাই নৌকা মার্কা। ৬৩ জনেরও এমন কেউ নেই যে তারা নৌকা এবং বঙ্গবন্ধুর অনুসারী নন। ৬০ জন তো মনোনয়ন পাননি বলে স্বতন্ত্র দাঁড়িয়ে ছিলেন। আর একজন আমার বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী। তিনি তো আজীবনের বঙ্গবন্ধুর কর্মী। সংসদ চালাতে রাষ্ট্র চালাতে তাই কিছুই কি অসুবিধা হবে না? সামনের ঘোর অন্ধকার অতিক্রম করে আলো ফোটাতে হবে। কীভাবে এ আঁধার কেটে আলোর দিকে এগিয়ে যাব? আমি তো তেমন কোনো সম্ভাবনা দেখছি না। অন্য কেউ দেখলে নিশ্চয়ই তার সাথি হওয়ার চেষ্টা করতাম। কিন্তু তেমন কেউ আছেন কি যিনি আমাদের এই অন্ধকারে আলোর দিশা দিতে পারেন?

সামনে রমজান। কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাক নেই। বন্যা, বৃষ্টি, ঝড়, তুফান কোনো কিছুর আলামত নেই। তাও বাজার চড়া। সব ইচ্ছা স্বাধীন। রমজানে জিনিসপত্রের দাম আরও বাড়বে। সেটা কীভাবে সামাল দেওয়া হবে বুঝে উঠতে পারছি না। মাননীয় নেত্রী বোন হাসিনা স্বতন্ত্র এমপিদের কী আশ্বাস প্রশ্বাস দেবেন! এটা ঠিক, সংসদীয় গণতন্ত্রে সংসদে দুজন মাত্র নেতা। একজন সংসদ নেতা, আরেকজন বিরোধীদলীয় নেতা। সংসদ নেতা বিরোধী দলসহ পুরো সংসদের তিনি নেতা। তর্ক-বিতর্ক যাই হোক সমগ্র সংসদের প্রতি সংসদ নেতার দায় দায়িত্ব আছে। সব সংসদ সদস্যের মানসম্মান নিরাপত্তা সংসদ নেতার ওপর বর্তায়। তাই দেখা যাক, তিনি স্বতন্ত্র সদস্যদের কী বলেন? কী করেন?             

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা