শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জুয়েলারি শিল্পের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
জুয়েলারি শিল্পের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ

সামষ্টিক অর্থনৈতিক বাস্তবতার বিচারে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে এক যুগসন্ধিক্ষণে রয়েছে। আমাদের সামনে একদিকে রয়েছে বিগত এক যুগের বেশি সময় ধরে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় অচিরেই উন্নয়নশীল দেশের কাতারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া এবং আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হিসেবে একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার আশাজাগানিয়া সম্ভাবনা। অন্যদিকে ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা আর তার জেরে আমাদের নিজেদের কাঠামোগত সীমাবদ্ধতাগুলো আরও প্রকট হয়ে সামনে আসার ফলে সৃষ্ট নানাবিধ আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জ। এমনি সব বাস্তবতায় রপ্তানি বৈচিত্র্যময় করার কোনো বিকল্প নেই। আর তাই জুয়েলারি খাতের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ে নীতি মনোযোগের প্রয়োজন অপরিহার্য। প্রথমত, জুয়েলারি খাতের বৈশ্বিক বাজার এবং এ খাতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের কারণেই এ খাতের বিকাশ নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাবা দরকার। বিশ্বে যত রকম বাণিজ্যিক পণ্য লেনদেন হয় তার মধ্যে স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারের অবস্থান ষষ্ঠ। ২০১৯ সালে বিশ্বে স্বর্ণালংকারের বাজারের আকার ছিল ২২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। ২০২৫ সাল নাগাদ এই বাজারের আকার আরও ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মতো বাড়বে বলে প্রক্ষেপণ করা হচ্ছে। ফলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও স্বর্ণালংকার শিল্প উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বর্ধিষ্ণু থাকবে বলে আশা করা যায়।

বাংলাদেশ স্বর্ণ আমদানিতে সামনের সারিতে নেই। স্বর্ণালংকার রপ্তানির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। তবুও নিজেদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য হলেও স্বর্ণালংকার তৈরি করা ও তা বাজারজাত করার দীর্ঘ ঐতিহ্য আমাদের রয়েছে। স্বর্ণালংকার আমাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হওয়ায় পরিমাণে অন্য অনেক দেশের চেয়ে কম স্বর্ণালংকার এখানে তৈরি ও কেনাবেচা হলেও আমাদের স্বর্ণকারদের কাজের মান ও শিল্পবোধের সুনাম রয়েছে। কাজেই এ খাতে আমাদের শিল্পীদের দক্ষতা এবং নিজস্ব ঐতিহ্যকে কাজে লাগিয়ে স্বর্ণালংকারের ক্রমবর্ধমান বিশ্ববাজার ধরতে পারলে তা প্রকৃতপক্ষেই আমাদের অর্থনীতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসবে।

আমার মতে দ্বিতীয় যে কারণে স্বর্ণালংকার খাতের দিকে বাড়তি নীতি-মনোযোগ দরকার তা হলো এক্ষেত্রে আমাদের যে আপেক্ষিক সুবিধা আছে তা কাজে লাগানো। আমাদের স্বর্ণকারদের দক্ষতা ছাড়াও আমাদের তুলনামূলক তরুণ শ্রমশক্তিও এক্ষেত্রে আমাদের জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ আপেক্ষিক সুবিধা হতে পারে। আমাদের শ্রমশক্তির মধ্যম বয়স ২৭ বছরেরও কম (অন্যদিকে ভারতের ২৮ বছরের বেশি, চীনের ৩৭ বছরের বেশি)। কাজেই উদ্যোক্তা ও কর্মী- উভয়ই সেক্ষেত্রে তারুণ্যের শক্তি আমাদের জন্য সুবিধাজনক। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ১৯৮০-এর দশকে তুলনামূলক তরুণ এবং কম মজুরি প্রত্যাশা করা শ্রমিকদের ওপর ভর করেই আমরা আরএমজি রপ্তানিতে দ্রুত উন্নতি করেছি। কাজেই যথাযথ নীতি-সমর্থন দিতে পারলে স্বর্ণালংকার রপ্তানির ক্ষেত্রেও এই জনশক্তিকে কাজে লাগিয়ে চমক দেখানো সম্ভব হবে।

তরুণ শ্রমশক্তিকে স্বর্ণালংকার খাতে যথাযথভাবে নিয়োজিত করতে পারলে তা আমাদের কর্মসংস্থানের সামষ্টিক-অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেও বিশেষ সহায়ক হবে। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, প্রতি বছর আমাদের শ্রমবাজারে নতুন মুখ ঢুকছে ২০ লাখ। অথচ বছরে আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে মাত্র ২ লাখ। উল্লেখ্য, যে স্বর্ণালংকার খাত এ মুহূর্তে অতটা বিকশিত না হওয়ার পরও দেশজুড়ে ৪০ হাজারের বেশি স্বর্ণালংকারের দোকান/কারখানায় প্রায় এক লাখ মানুষের কাজ করে চলেছেন। এর সঙ্গে যারা পরোক্ষভাবে এ খাত থেকে উপার্জন করছেন তাদের যুক্ত করলে সংখ্যাটি প্রায় সাড়ে ৪০ লাখে গিয়ে দাঁড়ায়। কাজেই কর্মসংস্থানের জাতীয় লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রেও রপ্তানিমুখী স্বর্ণালংকার খাতের বিকাশ সহায়ক হবে।

এ ছাড়াও আরও যে কারণে স্বর্ণালংকার খাতের বিকাশকে আমি বিশেষ করে জরুরি মনে করি তা হলো বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ তথা এফডিআই প্রবাহ বাড়ানো। সাম্প্রতিক ১০-১৫ বছরে আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি অনেকখানি বলশালী হলেও এফডিআই প্রবাহের ক্ষেত্রে আসলেই এখনো অনেক উন্নতি করার সুযোগ রয়ে গেছে। আমাদের নিট এফডিআই প্রবাহ এখনো জিডিপির ১ শতাংশেরও কম (২০২২ সালের হিসাব অনুসারে ০.৩ শতাংশ, ভারতের জন্য এ অনুপাত ১.৫ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৪.৪ শতাংশ)। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে নিট এফডিআই প্রবাহ জিডিপির ৩ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য রয়েছে। স্বর্ণালংকারের ক্ষেত্রে আমাদের সুদীর্ঘ ঐতিহ্য, স্বর্ণকারদের দক্ষতা ও শিল্পবোধ ইত্যাদির বিচারে আমাদের স্বর্ণালংকার খাতে বিনিয়োগে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আগ্রহ থাকার কথা। এ খাতের অংশীজনরা এমন তথ্যই দিচ্ছেন। আন্তর্জাতিক জুয়েলারি ব্র্যান্ড ‘মালাবার’ বাংলাদেশে তাদের একটি ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি স্থাপনের ফলে এমন ধারণা আরও জোরদার হয়েছে। এর পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপের জুয়েলারি রিফাইনারি নির্মাণ সম্পন্ন হলে এই শিল্পের বিকাশের সুযোগ আরও বাড়বে।

এক্ষেত্রে বলে রাখা দরকার যে, রপ্তানির পাশাপাশি আমাদের নিজস্ব বাজারে স্বর্ণালংকারের চাহিদাও আগামী দশকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়বে বলে মনে হয়। কেননা ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা বিশ্বের নবম বৃহত্তম কনজুমার ইকোনমি হব। তখন এ দেশের পরিবারগুলোর এক-তৃতীয়াংশই থাকবে মধ্য ও উচ্চ আয়ের ভোক্তা। কাজেই তাদের মধ্যেও স্বর্ণালংকারের মতো শৌখিন দামি পণ্যের চাহিদা বাড়বে। এই বাজার ধরার জন্যও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখানকার স্বর্ণালংকার খাতে বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন। দেশজ বাজারের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্বর্ণালংকার শিল্প বিকশিত না করতে পারলে তখন এখানকার ক্রেতারাও বিদেশি স্বর্ণালংকারের দিকে ঝুঁকবেন।

স্বর্ণালংকার খাতের এই সম্ভাবনাগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে সেদিকেও নজর দেওয়া দরকার। এক্ষেত্রে প্রথমেই নজর দিতে হবে এ খাতের ওপর প্রযোজ্য কর-কাঠামোর দিকে। এখন স্বর্ণ আমদানির ক্ষেত্রে যে কর-কাঠামো রয়েছে তা এমনভাবে সাজানো যাতে করে রপ্তানিকারকরা নিরুৎসাহিত হন। দেশের আর সব ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পের মতো স্বর্ণালংকার শিল্পও কাঁচামাল (স্বর্ণ, হীরা, অন্য দামি রত্ন ইত্যাদি)-এর জন্য মূলত নির্ভর করে আমদানির ওপর। কিন্তু কর কাঠামোর কারণে স্বর্ণ আমদানি বাবদ আমাদের আমদানিকারকদের সম্ভাব্য প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে। যেমন : কাঁচা স্বর্ণ ও আংশিক রিফাইনড স্বর্ণ আমদানিতে এখন যথাক্রমে ৫ ও ১০ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি দিতে হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশে স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারের দাম বৈশ্বিক গড়ের চেয়ে ৫-১০ শতাংশ বেশি হচ্ছে।

স্বর্ণালংকার তৈরির অন্যান্য উপাদানের ওপর যে ট্যারিফ আরোপ করা আছে তা বিবেচনায় নিলে গড় নিট প্রটেকশন রেট দাঁড়ায় ১৪ শতাংশের মতো। স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারে ব্যবহৃত অন্যান্য কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে এমন বাড়তি কর থাকলেও স্বর্ণালংকার রপ্তানির ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি প্রণোদনার ব্যবস্থা নেই। এতে স্বর্ণালংকার তৈরি করে দেশে বিক্রি করাটা যতটা লাভজনক, বিদেশে রপ্তানি করাটা ততটা লাভজনক থাকে না।

এদ্দিন ব্যাগেজ রুলের সুযোগ নিয়ে বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনা হতো। হালে এই সুযোগ কমেছে। অবশ্য ব্যাগেজে করে স্বর্ণ নিয়ে আসার ওপর নির্ভরশীল থাকাটিও মোটেও সন্তোষজনক অবস্থা নয়। এতে পুরো খাতের মধ্যে এক ধরনের অনানুষ্ঠানিকতা বিরাজ করে। সত্যি বলতে আমাদের দেশে মোট যত স্বর্ণ আসে তার মধ্যে ৮০-৯০ ভাগ এমন অনানুষ্ঠানিকভাবেই আসে। তার মধ্যেও একটি বড় অংশ আসে চোরাচালানের মাধ্যমে। অবৈধ পথে স্বর্ণ দেশে ঢোকার ফলে একদিকে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে এ খাতকে আনুষ্ঠানিক কাঠামো দিয়ে বিদেশি বিনিয়োগকারী আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রেও বড় প্রতিবন্ধকতা থেকে যাচ্ছে।

আরও যে বড় চ্যালেঞ্জ এক্ষেত্রে রয়েছে তা হলো- দক্ষতা তৈরি ও ধরে রাখা এবং স্বর্ণালংকার খাতে যুক্ত উদ্যোক্তাদের মধ্যে কার্যকর সমন্বয়ের অভাব। আমাদের জনশক্তি তুলনামূলক তরুণ হলেও তরুণদের এ খাতে যুক্ত করা এবং দক্ষ করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বড় বাধা আছে। স্বর্ণকার হিসেবে আগে বংশানুক্রমে অনেক পরিবারের সদস্যরা কাজ করলেও, এ খাতে যুক্ত থাকার অর্থনৈতিক সুফল ক্রমান্বয়ে কমছে (কারণ খাতটি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিকশিত হচ্ছে না)। ফলে তরুণ কর্মীরা আগ্রহ হারাচ্ছেন। প্রবীণ স্বর্ণকারদের কাছ থেকে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ শিখে তারপর মোটামুটি ভালো আয়-রোজগার শুরু করতে যে দীর্ঘ সময় দরকার অর্থনৈতিক বাস্তবতার কারণে তা অধিকাংশ তরুণ কর্মীদের নেই। আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের সুযোগ তাই ভীষণ দরকার। শুধু তাই নয় রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে বিকশিত করতে চাইলে বিশ্ব বাজারের চাহিদার সঙ্গেও তাল মেলানো চাই। সে জন্যও আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ দরকার। ব্যবসাবান্ধব কর-কাঠামো হোক কিংবা শিল্পী/কর্মীদের আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের দাবিতে হোক অথবা এ খাতের বিকাশের জন্য দরকারি অন্য ইস্যুতেই হোক- যে কোনো কিছু নিয়ে নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে যৌথ দরকষাকষির জন্য এবং আন্তর্জাতিক অংশীজনদের আকর্ষণের জন্য এ খাতে যুক্ত উদ্যোক্তাদের একটি সাধারণ মঞ্চ থাকা দরকার (আরএমজি খাতের জন্য যেমন আছে বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ)। বাজুস তথা বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন এক্ষেত্রে কিছুটা আশার আলো দেখাচ্ছে। তারা এ খাতে যুক্ত উদ্যোক্তাদের মোটামুটি অর্ধেককে এক ছাতার নিচে আনতে পেরেছেন। তাদের সাধুবাদ জানাতে হবে। তবে সমবেত এই মঞ্চে অবশিষ্ট অংশীজনদেরও যত দ্রুত সম্ভব যুক্ত করা চাই। একই সঙ্গে আড়াই হাজারে জাপানি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি নির্দিষ্ট অংশে স্বর্ণ উদ্যোক্তাদের জায়গা দিলে তারা দেশে বিদেশে স্বর্ণালংকার রপ্তানির ব্যবস্থা করতে পারবেন।

স্বর্ণালংকার খাতের প্রত্যাশিত বিকাশের ক্ষেত্রে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ যে রয়েছে তা তো দেখাই যাচ্ছে। আমাদের নীতিনির্ধারকরা নিশ্চয়ই এই চ্যালেঞ্জগুলোর দিকে মনোনিবেশ করবেন এবং এ খাতের অংশীজন (যেমন : বাজুস)-এর সঙ্গে একযোগে কাজ করবেন। জনস্বার্থের প্রতি সদাসংবেদনশীল নীতিনির্ধারকদের স্বর্ণালংকার খাতের বিকাশে মনোযোগী করতে তাদের সামনে সম্ভাবনাগুলো বেশি বেশি করে তুলে ধরতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষভাবে তুলে ধরতে হবে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশ, বিশেষত ভারতের বিনিয়োগকারী/ উদ্যোক্তাদের সঙ্গে যুগপৎ কাজ করার সুযোগের বিষয়টি। ইতোমধ্যে ভারতের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের স্বর্ণালংকার বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। তারা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্বর্ণালংকার রপ্তানিকারক দেশ। তাদের বিনিয়োগকারী/উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে পারলে আমরাও নিশ্চয়ই দ্রুত স্বর্ণালংকারের বৈশ্বিক বাজারে বড় স্টেকহোল্ডার হয়ে উঠতে পারব। দক্ষতা বিনিময়ের এবং প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রেও প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করতে পারি। তাতেও সুফল মিলবে। তবে স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারে কাঁচামাল আমদানির কর কাঠামো আর সহজ না করলে এই শিল্পের বিকাশ সত্যিই কষ্টকর থেকেই যাবে। তবে অনেক সময় কর-কাঠামো সহজ করলে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যাওয়ার এক ধরনের আশঙ্কা অনেককে করতে দেখি। এই আশঙ্কাটি সঠিক নয়। কর-কাঠামো সহজ করলে বিনিয়োগ তো বাড়েই তার সঙ্গে সরকারের রাজস্বও আসলে বাড়ে। কেননা অল্পসংখ্যক বিনিয়োগকারীর ওপর উচ্চ হারে করারোপ করে যত রাজস্ব পাওয়া যায়, বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারীর ওপর সহনীয় হারে করারোপ করে তার চেয়ে বেশি রাজস্ব পাওয়া যায়। বাংলাদেশের ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ফিকি) তাদের সাম্প্রতিক একটি প্রকাশনায় দেখিয়েছে, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের ওপর কর ৩৩ শতাংশ কমানো হলে ২০৪১ সালের মধ্যে মোট এফডিআই তিন বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৫১ বিলিয়ন ডলার হবে।  আর তাতে সরকারের রাজস্ব আয় ৩৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ২২৭ বিলিয়ন ডলার হবে। এসব দিক বিবেচনায় নিয়ে স্বর্ণ শিল্পের কাক্সিক্ষত বিকাশের জন্য কৌশলগত পরিকল্পনা ও রাজস্ব সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সে জন্য, রাষ্ট্র ছাড়াও সব অংশীজনকে একযোগে এই শিল্পের বিকাশে মনোযোগী হতে হবে। সে জন্য পর্যাপ্ত তথ্য ভান্ডার গড়ে তোলার কাজটিও বিবিএসকে করতে হবে।

 

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি