শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জুয়েলারি শিল্পের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
জুয়েলারি শিল্পের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ

সামষ্টিক অর্থনৈতিক বাস্তবতার বিচারে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে এক যুগসন্ধিক্ষণে রয়েছে। আমাদের সামনে একদিকে রয়েছে বিগত এক যুগের বেশি সময় ধরে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় অচিরেই উন্নয়নশীল দেশের কাতারে অন্তর্ভুক্ত হওয়া এবং আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি হিসেবে একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার আশাজাগানিয়া সম্ভাবনা। অন্যদিকে ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা আর তার জেরে আমাদের নিজেদের কাঠামোগত সীমাবদ্ধতাগুলো আরও প্রকট হয়ে সামনে আসার ফলে সৃষ্ট নানাবিধ আর্থসামাজিক চ্যালেঞ্জ। এমনি সব বাস্তবতায় রপ্তানি বৈচিত্র্যময় করার কোনো বিকল্প নেই। আর তাই জুয়েলারি খাতের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ে নীতি মনোযোগের প্রয়োজন অপরিহার্য। প্রথমত, জুয়েলারি খাতের বৈশ্বিক বাজার এবং এ খাতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের কারণেই এ খাতের বিকাশ নিয়ে আমাদের নতুন করে ভাবা দরকার। বিশ্বে যত রকম বাণিজ্যিক পণ্য লেনদেন হয় তার মধ্যে স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারের অবস্থান ষষ্ঠ। ২০১৯ সালে বিশ্বে স্বর্ণালংকারের বাজারের আকার ছিল ২২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। ২০২৫ সাল নাগাদ এই বাজারের আকার আরও ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মতো বাড়বে বলে প্রক্ষেপণ করা হচ্ছে। ফলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও স্বর্ণালংকার শিল্প উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বর্ধিষ্ণু থাকবে বলে আশা করা যায়।

বাংলাদেশ স্বর্ণ আমদানিতে সামনের সারিতে নেই। স্বর্ণালংকার রপ্তানির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। তবুও নিজেদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য হলেও স্বর্ণালংকার তৈরি করা ও তা বাজারজাত করার দীর্ঘ ঐতিহ্য আমাদের রয়েছে। স্বর্ণালংকার আমাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হওয়ায় পরিমাণে অন্য অনেক দেশের চেয়ে কম স্বর্ণালংকার এখানে তৈরি ও কেনাবেচা হলেও আমাদের স্বর্ণকারদের কাজের মান ও শিল্পবোধের সুনাম রয়েছে। কাজেই এ খাতে আমাদের শিল্পীদের দক্ষতা এবং নিজস্ব ঐতিহ্যকে কাজে লাগিয়ে স্বর্ণালংকারের ক্রমবর্ধমান বিশ্ববাজার ধরতে পারলে তা প্রকৃতপক্ষেই আমাদের অর্থনীতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসবে।

আমার মতে দ্বিতীয় যে কারণে স্বর্ণালংকার খাতের দিকে বাড়তি নীতি-মনোযোগ দরকার তা হলো এক্ষেত্রে আমাদের যে আপেক্ষিক সুবিধা আছে তা কাজে লাগানো। আমাদের স্বর্ণকারদের দক্ষতা ছাড়াও আমাদের তুলনামূলক তরুণ শ্রমশক্তিও এক্ষেত্রে আমাদের জন্য একটি তাৎপর্যপূর্ণ আপেক্ষিক সুবিধা হতে পারে। আমাদের শ্রমশক্তির মধ্যম বয়স ২৭ বছরেরও কম (অন্যদিকে ভারতের ২৮ বছরের বেশি, চীনের ৩৭ বছরের বেশি)। কাজেই উদ্যোক্তা ও কর্মী- উভয়ই সেক্ষেত্রে তারুণ্যের শক্তি আমাদের জন্য সুবিধাজনক। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ১৯৮০-এর দশকে তুলনামূলক তরুণ এবং কম মজুরি প্রত্যাশা করা শ্রমিকদের ওপর ভর করেই আমরা আরএমজি রপ্তানিতে দ্রুত উন্নতি করেছি। কাজেই যথাযথ নীতি-সমর্থন দিতে পারলে স্বর্ণালংকার রপ্তানির ক্ষেত্রেও এই জনশক্তিকে কাজে লাগিয়ে চমক দেখানো সম্ভব হবে।

তরুণ শ্রমশক্তিকে স্বর্ণালংকার খাতে যথাযথভাবে নিয়োজিত করতে পারলে তা আমাদের কর্মসংস্থানের সামষ্টিক-অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতেও বিশেষ সহায়ক হবে। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, প্রতি বছর আমাদের শ্রমবাজারে নতুন মুখ ঢুকছে ২০ লাখ। অথচ বছরে আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে মাত্র ২ লাখ। উল্লেখ্য, যে স্বর্ণালংকার খাত এ মুহূর্তে অতটা বিকশিত না হওয়ার পরও দেশজুড়ে ৪০ হাজারের বেশি স্বর্ণালংকারের দোকান/কারখানায় প্রায় এক লাখ মানুষের কাজ করে চলেছেন। এর সঙ্গে যারা পরোক্ষভাবে এ খাত থেকে উপার্জন করছেন তাদের যুক্ত করলে সংখ্যাটি প্রায় সাড়ে ৪০ লাখে গিয়ে দাঁড়ায়। কাজেই কর্মসংস্থানের জাতীয় লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রেও রপ্তানিমুখী স্বর্ণালংকার খাতের বিকাশ সহায়ক হবে।

এ ছাড়াও আরও যে কারণে স্বর্ণালংকার খাতের বিকাশকে আমি বিশেষ করে জরুরি মনে করি তা হলো বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ তথা এফডিআই প্রবাহ বাড়ানো। সাম্প্রতিক ১০-১৫ বছরে আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি অনেকখানি বলশালী হলেও এফডিআই প্রবাহের ক্ষেত্রে আসলেই এখনো অনেক উন্নতি করার সুযোগ রয়ে গেছে। আমাদের নিট এফডিআই প্রবাহ এখনো জিডিপির ১ শতাংশেরও কম (২০২২ সালের হিসাব অনুসারে ০.৩ শতাংশ, ভারতের জন্য এ অনুপাত ১.৫ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৪.৪ শতাংশ)। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে নিট এফডিআই প্রবাহ জিডিপির ৩ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য রয়েছে। স্বর্ণালংকারের ক্ষেত্রে আমাদের সুদীর্ঘ ঐতিহ্য, স্বর্ণকারদের দক্ষতা ও শিল্পবোধ ইত্যাদির বিচারে আমাদের স্বর্ণালংকার খাতে বিনিয়োগে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আগ্রহ থাকার কথা। এ খাতের অংশীজনরা এমন তথ্যই দিচ্ছেন। আন্তর্জাতিক জুয়েলারি ব্র্যান্ড ‘মালাবার’ বাংলাদেশে তাদের একটি ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি স্থাপনের ফলে এমন ধারণা আরও জোরদার হয়েছে। এর পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপের জুয়েলারি রিফাইনারি নির্মাণ সম্পন্ন হলে এই শিল্পের বিকাশের সুযোগ আরও বাড়বে।

এক্ষেত্রে বলে রাখা দরকার যে, রপ্তানির পাশাপাশি আমাদের নিজস্ব বাজারে স্বর্ণালংকারের চাহিদাও আগামী দশকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়বে বলে মনে হয়। কেননা ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা বিশ্বের নবম বৃহত্তম কনজুমার ইকোনমি হব। তখন এ দেশের পরিবারগুলোর এক-তৃতীয়াংশই থাকবে মধ্য ও উচ্চ আয়ের ভোক্তা। কাজেই তাদের মধ্যেও স্বর্ণালংকারের মতো শৌখিন দামি পণ্যের চাহিদা বাড়বে। এই বাজার ধরার জন্যও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখানকার স্বর্ণালংকার খাতে বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন। দেশজ বাজারের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে স্বর্ণালংকার শিল্প বিকশিত না করতে পারলে তখন এখানকার ক্রেতারাও বিদেশি স্বর্ণালংকারের দিকে ঝুঁকবেন।

স্বর্ণালংকার খাতের এই সম্ভাবনাগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে সেদিকেও নজর দেওয়া দরকার। এক্ষেত্রে প্রথমেই নজর দিতে হবে এ খাতের ওপর প্রযোজ্য কর-কাঠামোর দিকে। এখন স্বর্ণ আমদানির ক্ষেত্রে যে কর-কাঠামো রয়েছে তা এমনভাবে সাজানো যাতে করে রপ্তানিকারকরা নিরুৎসাহিত হন। দেশের আর সব ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পের মতো স্বর্ণালংকার শিল্পও কাঁচামাল (স্বর্ণ, হীরা, অন্য দামি রত্ন ইত্যাদি)-এর জন্য মূলত নির্ভর করে আমদানির ওপর। কিন্তু কর কাঠামোর কারণে স্বর্ণ আমদানি বাবদ আমাদের আমদানিকারকদের সম্ভাব্য প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে। যেমন : কাঁচা স্বর্ণ ও আংশিক রিফাইনড স্বর্ণ আমদানিতে এখন যথাক্রমে ৫ ও ১০ শতাংশ কাস্টমস ডিউটি দিতে হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশে স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারের দাম বৈশ্বিক গড়ের চেয়ে ৫-১০ শতাংশ বেশি হচ্ছে।

স্বর্ণালংকার তৈরির অন্যান্য উপাদানের ওপর যে ট্যারিফ আরোপ করা আছে তা বিবেচনায় নিলে গড় নিট প্রটেকশন রেট দাঁড়ায় ১৪ শতাংশের মতো। স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারে ব্যবহৃত অন্যান্য কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে এমন বাড়তি কর থাকলেও স্বর্ণালংকার রপ্তানির ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি প্রণোদনার ব্যবস্থা নেই। এতে স্বর্ণালংকার তৈরি করে দেশে বিক্রি করাটা যতটা লাভজনক, বিদেশে রপ্তানি করাটা ততটা লাভজনক থাকে না।

এদ্দিন ব্যাগেজ রুলের সুযোগ নিয়ে বিদেশ থেকে স্বর্ণ আনা হতো। হালে এই সুযোগ কমেছে। অবশ্য ব্যাগেজে করে স্বর্ণ নিয়ে আসার ওপর নির্ভরশীল থাকাটিও মোটেও সন্তোষজনক অবস্থা নয়। এতে পুরো খাতের মধ্যে এক ধরনের অনানুষ্ঠানিকতা বিরাজ করে। সত্যি বলতে আমাদের দেশে মোট যত স্বর্ণ আসে তার মধ্যে ৮০-৯০ ভাগ এমন অনানুষ্ঠানিকভাবেই আসে। তার মধ্যেও একটি বড় অংশ আসে চোরাচালানের মাধ্যমে। অবৈধ পথে স্বর্ণ দেশে ঢোকার ফলে একদিকে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে এ খাতকে আনুষ্ঠানিক কাঠামো দিয়ে বিদেশি বিনিয়োগকারী আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রেও বড় প্রতিবন্ধকতা থেকে যাচ্ছে।

আরও যে বড় চ্যালেঞ্জ এক্ষেত্রে রয়েছে তা হলো- দক্ষতা তৈরি ও ধরে রাখা এবং স্বর্ণালংকার খাতে যুক্ত উদ্যোক্তাদের মধ্যে কার্যকর সমন্বয়ের অভাব। আমাদের জনশক্তি তুলনামূলক তরুণ হলেও তরুণদের এ খাতে যুক্ত করা এবং দক্ষ করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বড় বাধা আছে। স্বর্ণকার হিসেবে আগে বংশানুক্রমে অনেক পরিবারের সদস্যরা কাজ করলেও, এ খাতে যুক্ত থাকার অর্থনৈতিক সুফল ক্রমান্বয়ে কমছে (কারণ খাতটি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিকশিত হচ্ছে না)। ফলে তরুণ কর্মীরা আগ্রহ হারাচ্ছেন। প্রবীণ স্বর্ণকারদের কাছ থেকে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ শিখে তারপর মোটামুটি ভালো আয়-রোজগার শুরু করতে যে দীর্ঘ সময় দরকার অর্থনৈতিক বাস্তবতার কারণে তা অধিকাংশ তরুণ কর্মীদের নেই। আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের সুযোগ তাই ভীষণ দরকার। শুধু তাই নয় রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে বিকশিত করতে চাইলে বিশ্ব বাজারের চাহিদার সঙ্গেও তাল মেলানো চাই। সে জন্যও আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ দরকার। ব্যবসাবান্ধব কর-কাঠামো হোক কিংবা শিল্পী/কর্মীদের আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণের দাবিতে হোক অথবা এ খাতের বিকাশের জন্য দরকারি অন্য ইস্যুতেই হোক- যে কোনো কিছু নিয়ে নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে যৌথ দরকষাকষির জন্য এবং আন্তর্জাতিক অংশীজনদের আকর্ষণের জন্য এ খাতে যুক্ত উদ্যোক্তাদের একটি সাধারণ মঞ্চ থাকা দরকার (আরএমজি খাতের জন্য যেমন আছে বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ)। বাজুস তথা বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন এক্ষেত্রে কিছুটা আশার আলো দেখাচ্ছে। তারা এ খাতে যুক্ত উদ্যোক্তাদের মোটামুটি অর্ধেককে এক ছাতার নিচে আনতে পেরেছেন। তাদের সাধুবাদ জানাতে হবে। তবে সমবেত এই মঞ্চে অবশিষ্ট অংশীজনদেরও যত দ্রুত সম্ভব যুক্ত করা চাই। একই সঙ্গে আড়াই হাজারে জাপানি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি নির্দিষ্ট অংশে স্বর্ণ উদ্যোক্তাদের জায়গা দিলে তারা দেশে বিদেশে স্বর্ণালংকার রপ্তানির ব্যবস্থা করতে পারবেন।

স্বর্ণালংকার খাতের প্রত্যাশিত বিকাশের ক্ষেত্রে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ যে রয়েছে তা তো দেখাই যাচ্ছে। আমাদের নীতিনির্ধারকরা নিশ্চয়ই এই চ্যালেঞ্জগুলোর দিকে মনোনিবেশ করবেন এবং এ খাতের অংশীজন (যেমন : বাজুস)-এর সঙ্গে একযোগে কাজ করবেন। জনস্বার্থের প্রতি সদাসংবেদনশীল নীতিনির্ধারকদের স্বর্ণালংকার খাতের বিকাশে মনোযোগী করতে তাদের সামনে সম্ভাবনাগুলো বেশি বেশি করে তুলে ধরতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষভাবে তুলে ধরতে হবে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশ, বিশেষত ভারতের বিনিয়োগকারী/ উদ্যোক্তাদের সঙ্গে যুগপৎ কাজ করার সুযোগের বিষয়টি। ইতোমধ্যে ভারতের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশের স্বর্ণালংকার বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। তারা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্বর্ণালংকার রপ্তানিকারক দেশ। তাদের বিনিয়োগকারী/উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে পারলে আমরাও নিশ্চয়ই দ্রুত স্বর্ণালংকারের বৈশ্বিক বাজারে বড় স্টেকহোল্ডার হয়ে উঠতে পারব। দক্ষতা বিনিময়ের এবং প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রেও প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করতে পারি। তাতেও সুফল মিলবে। তবে স্বর্ণ ও স্বর্ণালংকারে কাঁচামাল আমদানির কর কাঠামো আর সহজ না করলে এই শিল্পের বিকাশ সত্যিই কষ্টকর থেকেই যাবে। তবে অনেক সময় কর-কাঠামো সহজ করলে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যাওয়ার এক ধরনের আশঙ্কা অনেককে করতে দেখি। এই আশঙ্কাটি সঠিক নয়। কর-কাঠামো সহজ করলে বিনিয়োগ তো বাড়েই তার সঙ্গে সরকারের রাজস্বও আসলে বাড়ে। কেননা অল্পসংখ্যক বিনিয়োগকারীর ওপর উচ্চ হারে করারোপ করে যত রাজস্ব পাওয়া যায়, বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারীর ওপর সহনীয় হারে করারোপ করে তার চেয়ে বেশি রাজস্ব পাওয়া যায়। বাংলাদেশের ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (ফিকি) তাদের সাম্প্রতিক একটি প্রকাশনায় দেখিয়েছে, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের ওপর কর ৩৩ শতাংশ কমানো হলে ২০৪১ সালের মধ্যে মোট এফডিআই তিন বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৫১ বিলিয়ন ডলার হবে।  আর তাতে সরকারের রাজস্ব আয় ৩৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ২২৭ বিলিয়ন ডলার হবে। এসব দিক বিবেচনায় নিয়ে স্বর্ণ শিল্পের কাক্সিক্ষত বিকাশের জন্য কৌশলগত পরিকল্পনা ও রাজস্ব সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সে জন্য, রাষ্ট্র ছাড়াও সব অংশীজনকে একযোগে এই শিল্পের বিকাশে মনোযোগী হতে হবে। সে জন্য পর্যাপ্ত তথ্য ভান্ডার গড়ে তোলার কাজটিও বিবিএসকে করতে হবে।

 

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের
গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ
রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ
বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ
সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের
ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা
নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ
দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর
নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা
শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন
খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই
রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত
আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন