শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

ব্যক্তিগত কাজে কয়েকদিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলাম। দুবাই বিমানবন্দরে ফ্লাইটের অপেক্ষা করছি। সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ ঘরে ফিরছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। আমাকে দেখে অনেকে এগিয়ে এলেন। কথা বললেন। ছবি তুললেন কেউ কেউ। তারা ভালো আছেন কি না জানতে চাইলাম। সবাই মাথা নাড়লেন। তারপর একজন বললেন, ভাই বাহরাইন থেকে এসেছি। ভয়ে থাকি দেশে ফেরার সময়। জানতে চাইলাম কীসের ভয়? কার ভয়? সবই তো ঠিক আছে। সমস্যা হলে জানাবেন। এ সময় কয়েকজন একসঙ্গে বলে উঠলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভীষণ হেনস্তার শিকার হই যাওয়া-আসার পথে। আমাদের মানুষই মনে করে না বিভিন্ন সংস্থার লোকজন। কষ্ট দেওয়াই তাদের কাজ। ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, আনসার, আর্মড পুলিশ সবার টার্গেট প্রবাসী। বিশ্বাস করুন ভাই, নিরীহ শ্রমিকদের রক্তের টাকা, বিভিন্ন জিনিস তারা ছিনিয়ে নেয়। তাদের বুক কাঁপে না। বললাম, এমন করলে বিচার চান না কেন? জবাবে তারা বললেন, কার কাছে বিচার দেব? বিচার দিলে উল্টো হয়রানির শিকার হতে হয়। ঝামেলা বাড়ে। সব হজম করে যাই। ভয় পাই।

মনে পড়ে লন্ডনপ্রবাসী সিলেটের সুরত মিয়ার কথা। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় তাকে প্রকাশ্যে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল পিটিয়ে। সুরত মিয়ার পরিবার আজও বিচার পায়নি। প্রবাসীরা ঢাকায় নেমে সুরত মিয়া হওয়ার ভয়ে থাকেন। সুরত মিয়ার সঙ্গে কী হয়েছিল বিমানবন্দরে, কারও কি মনে আছে? ব্রিটেনের নিউক্যাসেলের ব্যবসায়ী সুরত মিয়া ১৯৯৬ সালের ৯ মে কেএলএমের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করেন। এ সময় তার কাছে নগদ ৪ হাজার পাউন্ড ছিল। টাকা দেখে কাস্টমস কর্মকর্তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। তারা ঘুষ দাবি করেন তার কাছে। সুরত প্রতিবাদ জানান। এ প্রতিবাদই কাল হয়ে দাঁড়ায়। কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোনে লোকজনের সামনেই পেটাতে থাকেন। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে ছিল কাঠের টুকরা। সুরত চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমাকে আর মেরো না। সব টাকা নিয়ে যাও। সব তোমরা নিয়ে যাও। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন সুরত। সুরত হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে প্রবাসীরা আন্দোলন করেছিলেন। ২৭ বছর পার হয়ে গেল। সুরতের পরিবার আজও বিচার পায়নি। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদছে। সুরতের আত্মা ঘুরছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সেদিন সুরত হত্যার বিচার হলে আজ আর হয়রানিতে পড়তেন না প্রবাসীরা।

বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। এগিয়ে যাবে আরও অনেক দূর। কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছে না আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রশিক্ষিত মানুষের অভাব ঘাটে ঘাটে। শাহজালাল বিমানবন্দরে ৪২ সংস্থার তদারকি এখন। এখানে পাল্লা দিয়ে চলে হয়রানি। বিশ্বের বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। এভাবে যাত্রী হয়রানি কোথাও নেই। নাইন-ইলেভেনের আগে উন্নত বিশ্বে বিমানবন্দরে যাত্রীদের কোনো ঝামেলাই ছিল না। এখন কড়া নিরাপত্তার বাইরে কিছু নেই। বিমানবন্দরে যাত্রীদের ফেরার পথে কাজ থাকে প্রধানত তিনটি। প্রথমে ইমিগ্রেশন শেষ করতে হয়। তারপর মুখোমুখি হতে হয় কাস্টমসের। গ্রিন চ্যানেল অথবা রেড চ্যানেল পার হলেই সব শেষ। তারপর সোজা ট্যাক্সি অথবা গাড়িতে উঠে চলে যাও গন্তব্যস্থানে। বাংলাদেশে কাস্টমস শেষ হলে বিভিন্ন এজেন্সির লোক দাঁড়িয়ে থাকেন। তারা যাত্রীদের হেনস্তা করেন চরমভাবে। জান হারাম করে দেন। কেন তারা এমন করেন জানি না। আমার মনে হয় প্রবাসীদের কাছে সরকারকে বিব্রত করতে এবং রেমিট্যান্স কমাতে এটা একটা গভীর ষড়যন্ত্র। দয়া করে এ ষড়যন্ত্র বন্ধ করুন। অতি উৎসাহ দেখিয়ে সরকারকে শেষ করবেন না। সিভিল এভিয়েশন, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসকে শক্তিশালী করুন আন্তর্জাতিক বিমান ও স্থল বন্দরে। অন্য এজেন্সি ও প্রতিষ্ঠান খবরদারি করলে বারোটা বাজবে সবকিছুর। বিভিন্ন এজেন্সি হেনস্তার পর আবার গরিব মানুষ বিপদে পড়েন গাড়ি নিতে গিয়ে। অনেক সময় কারণ ছাড়াই এপিবিএন ও আনসার তাদের ব্যাগ ধরে টানাটানি করে।

এবার বলি প্রবাসীদের কাজে ফেরার কথা। সব কাজ শেষ করে একজন প্রবাসী আবার কাজে ফিরতে গিয়ে বিপদে পড়েন। বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে গিয়ে কাগজপত্র-পাসপোর্ট দেখাতে হয়। তারপর নিলেন বোর্ডিং কার্ড। বিদেশে ইমিগ্রেশনের পর নিরাপত্তা তল্লাশি অতিক্রম করে গেটে যেতে হয়। গেটের সামনে ফ্লাইটের লোকজন বোর্ডিং কার্ড দেখে ভিতরে প্রবেশ করতে দেন। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বের হওয়ার সময় ইমিগ্রেশন সিলেরও প্রয়োজন নেই। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাও থাকেন না। ভাবখানা এমন, যার যেখানে খুশি চলে যাও। আমাদের দেশে বিমানবন্দরে প্রবেশে আনসার সদস্যদের মুখোমুখি হতে হয়। তারা গম্ভীরমুখে যাত্রীদের পাসপোর্ট দেখেন। তারপর যেতে হয় এয়ারলাইনসের কাছে। তারা পাসপোর্ট নিয়ে বোর্ডিং কার্ড দিয়ে দেন। টিকিট দেখাতে হয়। ডিজিটাল দুনিয়া বলে কথা। এরপর ইমিগ্রেশন। সবশেষে প্রবেশমুখে নিরাপত্তা তল্লাশি। মাঝে কিছু লোক অকারণে সাধারণ যাত্রীদের কাগজ পরীক্ষার নামে ঝামেলা করেন। কেন করেন জানি না।

বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব সিভিল এভিয়েশনের। তারা প্রয়োজন মনে করলে কোনো সংস্থার সহায়তা নিতে পারে। সারা দুনিয়ায় যাত্রীরা ইমিগ্রেশন শেষের পর কাস্টম হল ত্যাগ করেন গ্রিন ও রেড চ্যানেল দিয়ে। সবুজ হলো কোনো কিছু ডিক্লারেশন দেওয়ার মতো নেই। লাল হলো ডিক্লারেশনমতো পণ্য যাত্রী বহন করে এনেছেন। কখনো কাস্টমসের সন্দেহ হলে তারা ব্যাগ তল্লাশি ও স্ক্যান করে। তবে সেটা খুব বেশি একটা অন্য দেশের কোথাও হয় না। উন্নত বিশ্ব এখন যাত্রী কাস্টমস অতিক্রমের আগেই সিসিটিভি ও উন্নত যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে যায় যাত্রীর কাছে অবৈধ কিছু আছে কি না। যুক্তরাষ্ট্রে কাস্টম হলে মাঝে মাঝে কুকুর নিয়ে কর্মকর্তারা ঘোরাঘুরি করেন। ১০ হাজারের বেশি ডলার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা যায় না। রান্না করা খাবারও আটকে দেয় কাস্টমস। যাত্রীকে দেখেই তারা বুঝে যায়। অকারণে সাধারণ যাত্রীরা হয়রানিতে পড়ে না। শাহজালালে ইমিগ্রেশনের অবস্থা যথেষ্ট উন্নত হয়েছে। অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা কাজ করছেন। তবে কাস্টমস পরিস্থিতি ভয়াবহ। কাস্টমসে দড়ি দিয়ে কয়েকটি লাইন করা হয়েছে। প্রত্যেক যাত্রীকে দড়ির লাইন অতিক্রম করে সব জিনিস স্ক্যান করে পার হতে হয়। তারপর গাড়িতে ওঠার আগে-পরে আনসার ও এপিবিএন মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীদের মাঝে মাঝে হয়রানি করে। অনেক সময় সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া যায়। কেন এমন হয়-এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই।

এখনো শাহজালালে ঘাটে ঘাটে বিভিন্ন সংস্থার তদারকি আর বাড়াবাড়ি চলছে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে নিহত প্রবাসী সুরত মিয়ার আত্মা এখনো শাহজালালে গুমরে কাঁদছে। সুরত মিয়ার পরিবার হত্যার বিচার পায়নি। আর পায়নি বলেই কাস্টমস কর্মকর্তারা অপরাধ করে চলেছেন। কয়েকদিন আগে দিনদুপুরে শাহজালালে রক্ষিত সোনা গায়েব হলো। কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না। যারা বিচার করবেন তারাই মিলেমিশে এ সোনা গায়েব করেছেন। এখন কে কার বিচার করবেন! সরকারের প্রতি অনুরোধ- শাহজালালের ডাকাতদের প্রত্যাহার করুন। কিছু ভালো কর্মকর্তা শাহজালালে পাঠান। বন্ধ হোক নিরীহ যাত্রী হয়রানি। সোনা চোরাচালান কারা করে কাস্টমস জানে। তার পরও তারা ব্যবস্থা নেয় না। তাদের পেছনে অন্য এজেন্সিও লাগে না। চোরে চোরে এখানে সবাই মাসতুতো ভাই। প্রথমে হয়রানি করে কাস্টমস। তারপর সেই যাত্রী কাস্টমস শেষ করে বাইরে যাওয়ার পথে অন্য এজেন্সির নামে আবার তল্লাশি, অর্থকড়ি কেড়ে নেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভব। দুনিয়ার অন্য কোনো সভ্য দেশে নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের গরিব শ্রমিকদের রক্ত-ঘামের টাকায় বাংলাদেশ আজ উন্নতি-সমৃদ্ধি নিয়ে বিশ্বে অবস্থান করছে। বিমানবন্দরে তাদের জন্য হেলপিং ডেস্ক আছে। এসব ডেস্কের কোনো কাজ আছে কি না কেউ জানে না। শ্রমিকরা দেশে এলে তাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করুন। শাহজালালে অর্ধশত সংস্থার কাজ কী দেশবাসীকে জানান। কারা কী করছে তদন্ত করুন। থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। একটা দেশের বিমানবন্দরে এত সংস্থার দরকার নেই। যার যা দায়িত্ব তাদের তা পালন করতে দিন। অতিসন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। শাহজালালের পরিস্থিতি এখন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোর মতো। কঠোরতার নামে সোনা চোরাচালান বেড়েছে। আবার সোনা মেরে দেওয়ার ঘটনাও ঘটছে। এ বিমানবন্দর দিয়ে এখন ড্রাগ পাচার হয়। মাঝে মাঝে লোকদেখানো দু-একটি চালান ধরা পড়ে। এরপর মাফিয়ারা তাদের কাজ করে অবাধে। এখানে সবার পারস্পরিক যোগসাজশ আছে। থার্ড টার্মিনাল শুরু হলে পরিস্থিতির পরিবর্তন আসবে কি না জানি না। এ নিয়ে একটা গল্প মনে পড়ছে। এক রাজার বাড়িতে দুধ বিক্রি করতেন গোয়ালা। একদিন রাজার নিরাপত্তাপ্রধান জানলেন দুধে পানি মেশানো হয়। বিষয়টি রাজার দৃষ্টিতে আনা হলো। রাজা ক্ষুব্ধ হলেন। ব্যথিতমনে ডাকলেন রাজকোষের প্রধানকে। সব ঘটনা বললেন। রাজকোষপ্রধান বললেন, মহারাজ, কয়েক স্তরের নিরাপত্তা দরকার ভেজালবিহীন দুধ পেতে। রাজা বললেন, যেভাবে ভালো মনে করো উজিরে আজমকে নিয়ে কাজ শুরু করো। উজিরে আজম আর রাজকোষপ্রধান একসঙ্গে ডাকলেন গোয়ালাকে। বললেন, প্রতিদিন কত মণ দুধ দিস রাজার বাড়িতে? জবাবে গোয়ালা বললেন ১০ মণ। উজিরে আজম জানতে চাইলেন পানি কতটুকু মেশানো হয়? সত্যি না বললে জান যাবে। গোয়ালা বললেন, হুজুর বেশি নয়। মাত্র আধ মণ। উজিরে আজম বললেন, তোর এত বড় সাহস, রাজার দুধে পানি দিস! তোর প্রাণ যাওয়া উচিত। আপাতত মাফ করে দিলাম। কাল থেকে এ দুধ আমার বাড়িতে দিয়ে যাবি ১ মণ আর রাজকোষপ্রধানকে ১ মণ। আদেশ মেনে গোয়ালা বাড়ি গেলেন। স্ত্রীকে জানালেন সবকিছু। স্ত্রী বললেন, সমস্যা কী দুই মণ পানি মিশিয়ে নাও। আমাদের বাঁচতে হবে। রাজা আবার খবর পেলেন পানি মেশানো বন্ধ হয়নি। এবার রাজা সরাসরি দুধ দোয়ানোর স্থান এবং নিয়ে আসার পথে আরও কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ দিলেন। তার পরও সব স্বাভাবিক হলো না। রাজা দুধ পান করতে গিয়ে দেখলেন টাকি মাছের পোনা! রাজা ক্ষোভের বদলে হতাশ হলেন। ডাকলেন গোয়ালাকে। জানতে চাইলেন, এত নিরাপত্তার পর সমস্যা কোথায়? গোয়ালা বললেন, গলা না কাটলে সত্যি বলতে পারি। রাজা আশ্বস্ত করলেন গলা যাবে না। সত্যি কথা বলো। গোয়ালা সব বললেন। জানালেন নিরাপত্তা বেশি হওয়ায় এখন বেশি পানি মেশাতে হচ্ছে। আর পানি বেশি মেশানোর কারণেই দুধে মাছ পেয়েছেন রাজা। সব শুনে রাজা স্তম্ভিত হলেন।

বাংলাদেশে শাহজালাল পরিস্থিতি রাজার বাড়ির গরুর দুধের মতো। এখন নিরাপত্তার শেষ নেই। তার পরও গায়েব হয়ে যায় সংরক্ষিত উদ্ধার করা সোনা। আগে হতো শুধু সোনা চোরাচালান। এখন যোগ হয়েছে মাদক। ভয়াবহ এ পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। এখানে সাধারণ যাত্রীরা অসহায়। বিমানবন্দরের অপরাধীদের নিশ্চয় একটা তালিকা আছে। দীর্ঘদিন থেকে সংরক্ষিত তালিকা এবং নতুন করে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। এখন সমস্যা বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? বেড়া দেওয়া হয়েছে খেত রক্ষা করতে। এখন বেড়া যদি খেত খেয়ে ফেলে কী করার থাকে? শাহজালাল পরিস্থিতি অসহায় রাজার মতো। বিমানবন্দরের কাস্টমসের দায়িত্বে যারা আসেন তাদের ক্ষমতা আগের যুগের জমিদারদের মতো। জমিদাররা অনেক টাকা দিয়ে নির্দিষ্ট এলাকা ইজারা নিতেন। তারপর নিজের পছন্দমতো পাইক-বরকান্দজ নিয়োগ দিতেন। তারা যা খুশি করত। তাতে জমিদারদের কিছু যেত-আসত না। আর ব্রিটিশরাজ খুশি থাকত তার ভাগটা ঠিকভাবে পেয়ে। জান যেত সাধারণ মানুষের। শাহজালালে এখন সাধারণ মানুষেরই জীবন যাচ্ছে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে