শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

ব্যক্তিগত কাজে কয়েকদিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলাম। দুবাই বিমানবন্দরে ফ্লাইটের অপেক্ষা করছি। সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ ঘরে ফিরছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। আমাকে দেখে অনেকে এগিয়ে এলেন। কথা বললেন। ছবি তুললেন কেউ কেউ। তারা ভালো আছেন কি না জানতে চাইলাম। সবাই মাথা নাড়লেন। তারপর একজন বললেন, ভাই বাহরাইন থেকে এসেছি। ভয়ে থাকি দেশে ফেরার সময়। জানতে চাইলাম কীসের ভয়? কার ভয়? সবই তো ঠিক আছে। সমস্যা হলে জানাবেন। এ সময় কয়েকজন একসঙ্গে বলে উঠলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভীষণ হেনস্তার শিকার হই যাওয়া-আসার পথে। আমাদের মানুষই মনে করে না বিভিন্ন সংস্থার লোকজন। কষ্ট দেওয়াই তাদের কাজ। ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, আনসার, আর্মড পুলিশ সবার টার্গেট প্রবাসী। বিশ্বাস করুন ভাই, নিরীহ শ্রমিকদের রক্তের টাকা, বিভিন্ন জিনিস তারা ছিনিয়ে নেয়। তাদের বুক কাঁপে না। বললাম, এমন করলে বিচার চান না কেন? জবাবে তারা বললেন, কার কাছে বিচার দেব? বিচার দিলে উল্টো হয়রানির শিকার হতে হয়। ঝামেলা বাড়ে। সব হজম করে যাই। ভয় পাই।

মনে পড়ে লন্ডনপ্রবাসী সিলেটের সুরত মিয়ার কথা। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় তাকে প্রকাশ্যে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল পিটিয়ে। সুরত মিয়ার পরিবার আজও বিচার পায়নি। প্রবাসীরা ঢাকায় নেমে সুরত মিয়া হওয়ার ভয়ে থাকেন। সুরত মিয়ার সঙ্গে কী হয়েছিল বিমানবন্দরে, কারও কি মনে আছে? ব্রিটেনের নিউক্যাসেলের ব্যবসায়ী সুরত মিয়া ১৯৯৬ সালের ৯ মে কেএলএমের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করেন। এ সময় তার কাছে নগদ ৪ হাজার পাউন্ড ছিল। টাকা দেখে কাস্টমস কর্মকর্তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। তারা ঘুষ দাবি করেন তার কাছে। সুরত প্রতিবাদ জানান। এ প্রতিবাদই কাল হয়ে দাঁড়ায়। কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোনে লোকজনের সামনেই পেটাতে থাকেন। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে ছিল কাঠের টুকরা। সুরত চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমাকে আর মেরো না। সব টাকা নিয়ে যাও। সব তোমরা নিয়ে যাও। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন সুরত। সুরত হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে প্রবাসীরা আন্দোলন করেছিলেন। ২৭ বছর পার হয়ে গেল। সুরতের পরিবার আজও বিচার পায়নি। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদছে। সুরতের আত্মা ঘুরছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সেদিন সুরত হত্যার বিচার হলে আজ আর হয়রানিতে পড়তেন না প্রবাসীরা।

বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। এগিয়ে যাবে আরও অনেক দূর। কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছে না আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রশিক্ষিত মানুষের অভাব ঘাটে ঘাটে। শাহজালাল বিমানবন্দরে ৪২ সংস্থার তদারকি এখন। এখানে পাল্লা দিয়ে চলে হয়রানি। বিশ্বের বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। এভাবে যাত্রী হয়রানি কোথাও নেই। নাইন-ইলেভেনের আগে উন্নত বিশ্বে বিমানবন্দরে যাত্রীদের কোনো ঝামেলাই ছিল না। এখন কড়া নিরাপত্তার বাইরে কিছু নেই। বিমানবন্দরে যাত্রীদের ফেরার পথে কাজ থাকে প্রধানত তিনটি। প্রথমে ইমিগ্রেশন শেষ করতে হয়। তারপর মুখোমুখি হতে হয় কাস্টমসের। গ্রিন চ্যানেল অথবা রেড চ্যানেল পার হলেই সব শেষ। তারপর সোজা ট্যাক্সি অথবা গাড়িতে উঠে চলে যাও গন্তব্যস্থানে। বাংলাদেশে কাস্টমস শেষ হলে বিভিন্ন এজেন্সির লোক দাঁড়িয়ে থাকেন। তারা যাত্রীদের হেনস্তা করেন চরমভাবে। জান হারাম করে দেন। কেন তারা এমন করেন জানি না। আমার মনে হয় প্রবাসীদের কাছে সরকারকে বিব্রত করতে এবং রেমিট্যান্স কমাতে এটা একটা গভীর ষড়যন্ত্র। দয়া করে এ ষড়যন্ত্র বন্ধ করুন। অতি উৎসাহ দেখিয়ে সরকারকে শেষ করবেন না। সিভিল এভিয়েশন, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসকে শক্তিশালী করুন আন্তর্জাতিক বিমান ও স্থল বন্দরে। অন্য এজেন্সি ও প্রতিষ্ঠান খবরদারি করলে বারোটা বাজবে সবকিছুর। বিভিন্ন এজেন্সি হেনস্তার পর আবার গরিব মানুষ বিপদে পড়েন গাড়ি নিতে গিয়ে। অনেক সময় কারণ ছাড়াই এপিবিএন ও আনসার তাদের ব্যাগ ধরে টানাটানি করে।

এবার বলি প্রবাসীদের কাজে ফেরার কথা। সব কাজ শেষ করে একজন প্রবাসী আবার কাজে ফিরতে গিয়ে বিপদে পড়েন। বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে গিয়ে কাগজপত্র-পাসপোর্ট দেখাতে হয়। তারপর নিলেন বোর্ডিং কার্ড। বিদেশে ইমিগ্রেশনের পর নিরাপত্তা তল্লাশি অতিক্রম করে গেটে যেতে হয়। গেটের সামনে ফ্লাইটের লোকজন বোর্ডিং কার্ড দেখে ভিতরে প্রবেশ করতে দেন। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বের হওয়ার সময় ইমিগ্রেশন সিলেরও প্রয়োজন নেই। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাও থাকেন না। ভাবখানা এমন, যার যেখানে খুশি চলে যাও। আমাদের দেশে বিমানবন্দরে প্রবেশে আনসার সদস্যদের মুখোমুখি হতে হয়। তারা গম্ভীরমুখে যাত্রীদের পাসপোর্ট দেখেন। তারপর যেতে হয় এয়ারলাইনসের কাছে। তারা পাসপোর্ট নিয়ে বোর্ডিং কার্ড দিয়ে দেন। টিকিট দেখাতে হয়। ডিজিটাল দুনিয়া বলে কথা। এরপর ইমিগ্রেশন। সবশেষে প্রবেশমুখে নিরাপত্তা তল্লাশি। মাঝে কিছু লোক অকারণে সাধারণ যাত্রীদের কাগজ পরীক্ষার নামে ঝামেলা করেন। কেন করেন জানি না।

বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব সিভিল এভিয়েশনের। তারা প্রয়োজন মনে করলে কোনো সংস্থার সহায়তা নিতে পারে। সারা দুনিয়ায় যাত্রীরা ইমিগ্রেশন শেষের পর কাস্টম হল ত্যাগ করেন গ্রিন ও রেড চ্যানেল দিয়ে। সবুজ হলো কোনো কিছু ডিক্লারেশন দেওয়ার মতো নেই। লাল হলো ডিক্লারেশনমতো পণ্য যাত্রী বহন করে এনেছেন। কখনো কাস্টমসের সন্দেহ হলে তারা ব্যাগ তল্লাশি ও স্ক্যান করে। তবে সেটা খুব বেশি একটা অন্য দেশের কোথাও হয় না। উন্নত বিশ্ব এখন যাত্রী কাস্টমস অতিক্রমের আগেই সিসিটিভি ও উন্নত যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে যায় যাত্রীর কাছে অবৈধ কিছু আছে কি না। যুক্তরাষ্ট্রে কাস্টম হলে মাঝে মাঝে কুকুর নিয়ে কর্মকর্তারা ঘোরাঘুরি করেন। ১০ হাজারের বেশি ডলার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা যায় না। রান্না করা খাবারও আটকে দেয় কাস্টমস। যাত্রীকে দেখেই তারা বুঝে যায়। অকারণে সাধারণ যাত্রীরা হয়রানিতে পড়ে না। শাহজালালে ইমিগ্রেশনের অবস্থা যথেষ্ট উন্নত হয়েছে। অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা কাজ করছেন। তবে কাস্টমস পরিস্থিতি ভয়াবহ। কাস্টমসে দড়ি দিয়ে কয়েকটি লাইন করা হয়েছে। প্রত্যেক যাত্রীকে দড়ির লাইন অতিক্রম করে সব জিনিস স্ক্যান করে পার হতে হয়। তারপর গাড়িতে ওঠার আগে-পরে আনসার ও এপিবিএন মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীদের মাঝে মাঝে হয়রানি করে। অনেক সময় সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া যায়। কেন এমন হয়-এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই।

এখনো শাহজালালে ঘাটে ঘাটে বিভিন্ন সংস্থার তদারকি আর বাড়াবাড়ি চলছে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে নিহত প্রবাসী সুরত মিয়ার আত্মা এখনো শাহজালালে গুমরে কাঁদছে। সুরত মিয়ার পরিবার হত্যার বিচার পায়নি। আর পায়নি বলেই কাস্টমস কর্মকর্তারা অপরাধ করে চলেছেন। কয়েকদিন আগে দিনদুপুরে শাহজালালে রক্ষিত সোনা গায়েব হলো। কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না। যারা বিচার করবেন তারাই মিলেমিশে এ সোনা গায়েব করেছেন। এখন কে কার বিচার করবেন! সরকারের প্রতি অনুরোধ- শাহজালালের ডাকাতদের প্রত্যাহার করুন। কিছু ভালো কর্মকর্তা শাহজালালে পাঠান। বন্ধ হোক নিরীহ যাত্রী হয়রানি। সোনা চোরাচালান কারা করে কাস্টমস জানে। তার পরও তারা ব্যবস্থা নেয় না। তাদের পেছনে অন্য এজেন্সিও লাগে না। চোরে চোরে এখানে সবাই মাসতুতো ভাই। প্রথমে হয়রানি করে কাস্টমস। তারপর সেই যাত্রী কাস্টমস শেষ করে বাইরে যাওয়ার পথে অন্য এজেন্সির নামে আবার তল্লাশি, অর্থকড়ি কেড়ে নেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভব। দুনিয়ার অন্য কোনো সভ্য দেশে নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের গরিব শ্রমিকদের রক্ত-ঘামের টাকায় বাংলাদেশ আজ উন্নতি-সমৃদ্ধি নিয়ে বিশ্বে অবস্থান করছে। বিমানবন্দরে তাদের জন্য হেলপিং ডেস্ক আছে। এসব ডেস্কের কোনো কাজ আছে কি না কেউ জানে না। শ্রমিকরা দেশে এলে তাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করুন। শাহজালালে অর্ধশত সংস্থার কাজ কী দেশবাসীকে জানান। কারা কী করছে তদন্ত করুন। থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। একটা দেশের বিমানবন্দরে এত সংস্থার দরকার নেই। যার যা দায়িত্ব তাদের তা পালন করতে দিন। অতিসন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। শাহজালালের পরিস্থিতি এখন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোর মতো। কঠোরতার নামে সোনা চোরাচালান বেড়েছে। আবার সোনা মেরে দেওয়ার ঘটনাও ঘটছে। এ বিমানবন্দর দিয়ে এখন ড্রাগ পাচার হয়। মাঝে মাঝে লোকদেখানো দু-একটি চালান ধরা পড়ে। এরপর মাফিয়ারা তাদের কাজ করে অবাধে। এখানে সবার পারস্পরিক যোগসাজশ আছে। থার্ড টার্মিনাল শুরু হলে পরিস্থিতির পরিবর্তন আসবে কি না জানি না। এ নিয়ে একটা গল্প মনে পড়ছে। এক রাজার বাড়িতে দুধ বিক্রি করতেন গোয়ালা। একদিন রাজার নিরাপত্তাপ্রধান জানলেন দুধে পানি মেশানো হয়। বিষয়টি রাজার দৃষ্টিতে আনা হলো। রাজা ক্ষুব্ধ হলেন। ব্যথিতমনে ডাকলেন রাজকোষের প্রধানকে। সব ঘটনা বললেন। রাজকোষপ্রধান বললেন, মহারাজ, কয়েক স্তরের নিরাপত্তা দরকার ভেজালবিহীন দুধ পেতে। রাজা বললেন, যেভাবে ভালো মনে করো উজিরে আজমকে নিয়ে কাজ শুরু করো। উজিরে আজম আর রাজকোষপ্রধান একসঙ্গে ডাকলেন গোয়ালাকে। বললেন, প্রতিদিন কত মণ দুধ দিস রাজার বাড়িতে? জবাবে গোয়ালা বললেন ১০ মণ। উজিরে আজম জানতে চাইলেন পানি কতটুকু মেশানো হয়? সত্যি না বললে জান যাবে। গোয়ালা বললেন, হুজুর বেশি নয়। মাত্র আধ মণ। উজিরে আজম বললেন, তোর এত বড় সাহস, রাজার দুধে পানি দিস! তোর প্রাণ যাওয়া উচিত। আপাতত মাফ করে দিলাম। কাল থেকে এ দুধ আমার বাড়িতে দিয়ে যাবি ১ মণ আর রাজকোষপ্রধানকে ১ মণ। আদেশ মেনে গোয়ালা বাড়ি গেলেন। স্ত্রীকে জানালেন সবকিছু। স্ত্রী বললেন, সমস্যা কী দুই মণ পানি মিশিয়ে নাও। আমাদের বাঁচতে হবে। রাজা আবার খবর পেলেন পানি মেশানো বন্ধ হয়নি। এবার রাজা সরাসরি দুধ দোয়ানোর স্থান এবং নিয়ে আসার পথে আরও কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ দিলেন। তার পরও সব স্বাভাবিক হলো না। রাজা দুধ পান করতে গিয়ে দেখলেন টাকি মাছের পোনা! রাজা ক্ষোভের বদলে হতাশ হলেন। ডাকলেন গোয়ালাকে। জানতে চাইলেন, এত নিরাপত্তার পর সমস্যা কোথায়? গোয়ালা বললেন, গলা না কাটলে সত্যি বলতে পারি। রাজা আশ্বস্ত করলেন গলা যাবে না। সত্যি কথা বলো। গোয়ালা সব বললেন। জানালেন নিরাপত্তা বেশি হওয়ায় এখন বেশি পানি মেশাতে হচ্ছে। আর পানি বেশি মেশানোর কারণেই দুধে মাছ পেয়েছেন রাজা। সব শুনে রাজা স্তম্ভিত হলেন।

বাংলাদেশে শাহজালাল পরিস্থিতি রাজার বাড়ির গরুর দুধের মতো। এখন নিরাপত্তার শেষ নেই। তার পরও গায়েব হয়ে যায় সংরক্ষিত উদ্ধার করা সোনা। আগে হতো শুধু সোনা চোরাচালান। এখন যোগ হয়েছে মাদক। ভয়াবহ এ পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। এখানে সাধারণ যাত্রীরা অসহায়। বিমানবন্দরের অপরাধীদের নিশ্চয় একটা তালিকা আছে। দীর্ঘদিন থেকে সংরক্ষিত তালিকা এবং নতুন করে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। এখন সমস্যা বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? বেড়া দেওয়া হয়েছে খেত রক্ষা করতে। এখন বেড়া যদি খেত খেয়ে ফেলে কী করার থাকে? শাহজালাল পরিস্থিতি অসহায় রাজার মতো। বিমানবন্দরের কাস্টমসের দায়িত্বে যারা আসেন তাদের ক্ষমতা আগের যুগের জমিদারদের মতো। জমিদাররা অনেক টাকা দিয়ে নির্দিষ্ট এলাকা ইজারা নিতেন। তারপর নিজের পছন্দমতো পাইক-বরকান্দজ নিয়োগ দিতেন। তারা যা খুশি করত। তাতে জমিদারদের কিছু যেত-আসত না। আর ব্রিটিশরাজ খুশি থাকত তার ভাগটা ঠিকভাবে পেয়ে। জান যেত সাধারণ মানুষের। শাহজালালে এখন সাধারণ মানুষেরই জীবন যাচ্ছে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক