শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

ব্যক্তিগত কাজে কয়েকদিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলাম। দুবাই বিমানবন্দরে ফ্লাইটের অপেক্ষা করছি। সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ ঘরে ফিরছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। আমাকে দেখে অনেকে এগিয়ে এলেন। কথা বললেন। ছবি তুললেন কেউ কেউ। তারা ভালো আছেন কি না জানতে চাইলাম। সবাই মাথা নাড়লেন। তারপর একজন বললেন, ভাই বাহরাইন থেকে এসেছি। ভয়ে থাকি দেশে ফেরার সময়। জানতে চাইলাম কীসের ভয়? কার ভয়? সবই তো ঠিক আছে। সমস্যা হলে জানাবেন। এ সময় কয়েকজন একসঙ্গে বলে উঠলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভীষণ হেনস্তার শিকার হই যাওয়া-আসার পথে। আমাদের মানুষই মনে করে না বিভিন্ন সংস্থার লোকজন। কষ্ট দেওয়াই তাদের কাজ। ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, আনসার, আর্মড পুলিশ সবার টার্গেট প্রবাসী। বিশ্বাস করুন ভাই, নিরীহ শ্রমিকদের রক্তের টাকা, বিভিন্ন জিনিস তারা ছিনিয়ে নেয়। তাদের বুক কাঁপে না। বললাম, এমন করলে বিচার চান না কেন? জবাবে তারা বললেন, কার কাছে বিচার দেব? বিচার দিলে উল্টো হয়রানির শিকার হতে হয়। ঝামেলা বাড়ে। সব হজম করে যাই। ভয় পাই।

মনে পড়ে লন্ডনপ্রবাসী সিলেটের সুরত মিয়ার কথা। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় তাকে প্রকাশ্যে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল পিটিয়ে। সুরত মিয়ার পরিবার আজও বিচার পায়নি। প্রবাসীরা ঢাকায় নেমে সুরত মিয়া হওয়ার ভয়ে থাকেন। সুরত মিয়ার সঙ্গে কী হয়েছিল বিমানবন্দরে, কারও কি মনে আছে? ব্রিটেনের নিউক্যাসেলের ব্যবসায়ী সুরত মিয়া ১৯৯৬ সালের ৯ মে কেএলএমের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করেন। এ সময় তার কাছে নগদ ৪ হাজার পাউন্ড ছিল। টাকা দেখে কাস্টমস কর্মকর্তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। তারা ঘুষ দাবি করেন তার কাছে। সুরত প্রতিবাদ জানান। এ প্রতিবাদই কাল হয়ে দাঁড়ায়। কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোনে লোকজনের সামনেই পেটাতে থাকেন। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে ছিল কাঠের টুকরা। সুরত চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমাকে আর মেরো না। সব টাকা নিয়ে যাও। সব তোমরা নিয়ে যাও। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন সুরত। সুরত হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে প্রবাসীরা আন্দোলন করেছিলেন। ২৭ বছর পার হয়ে গেল। সুরতের পরিবার আজও বিচার পায়নি। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদছে। সুরতের আত্মা ঘুরছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সেদিন সুরত হত্যার বিচার হলে আজ আর হয়রানিতে পড়তেন না প্রবাসীরা।

বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। এগিয়ে যাবে আরও অনেক দূর। কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছে না আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রশিক্ষিত মানুষের অভাব ঘাটে ঘাটে। শাহজালাল বিমানবন্দরে ৪২ সংস্থার তদারকি এখন। এখানে পাল্লা দিয়ে চলে হয়রানি। বিশ্বের বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। এভাবে যাত্রী হয়রানি কোথাও নেই। নাইন-ইলেভেনের আগে উন্নত বিশ্বে বিমানবন্দরে যাত্রীদের কোনো ঝামেলাই ছিল না। এখন কড়া নিরাপত্তার বাইরে কিছু নেই। বিমানবন্দরে যাত্রীদের ফেরার পথে কাজ থাকে প্রধানত তিনটি। প্রথমে ইমিগ্রেশন শেষ করতে হয়। তারপর মুখোমুখি হতে হয় কাস্টমসের। গ্রিন চ্যানেল অথবা রেড চ্যানেল পার হলেই সব শেষ। তারপর সোজা ট্যাক্সি অথবা গাড়িতে উঠে চলে যাও গন্তব্যস্থানে। বাংলাদেশে কাস্টমস শেষ হলে বিভিন্ন এজেন্সির লোক দাঁড়িয়ে থাকেন। তারা যাত্রীদের হেনস্তা করেন চরমভাবে। জান হারাম করে দেন। কেন তারা এমন করেন জানি না। আমার মনে হয় প্রবাসীদের কাছে সরকারকে বিব্রত করতে এবং রেমিট্যান্স কমাতে এটা একটা গভীর ষড়যন্ত্র। দয়া করে এ ষড়যন্ত্র বন্ধ করুন। অতি উৎসাহ দেখিয়ে সরকারকে শেষ করবেন না। সিভিল এভিয়েশন, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসকে শক্তিশালী করুন আন্তর্জাতিক বিমান ও স্থল বন্দরে। অন্য এজেন্সি ও প্রতিষ্ঠান খবরদারি করলে বারোটা বাজবে সবকিছুর। বিভিন্ন এজেন্সি হেনস্তার পর আবার গরিব মানুষ বিপদে পড়েন গাড়ি নিতে গিয়ে। অনেক সময় কারণ ছাড়াই এপিবিএন ও আনসার তাদের ব্যাগ ধরে টানাটানি করে।

এবার বলি প্রবাসীদের কাজে ফেরার কথা। সব কাজ শেষ করে একজন প্রবাসী আবার কাজে ফিরতে গিয়ে বিপদে পড়েন। বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে গিয়ে কাগজপত্র-পাসপোর্ট দেখাতে হয়। তারপর নিলেন বোর্ডিং কার্ড। বিদেশে ইমিগ্রেশনের পর নিরাপত্তা তল্লাশি অতিক্রম করে গেটে যেতে হয়। গেটের সামনে ফ্লাইটের লোকজন বোর্ডিং কার্ড দেখে ভিতরে প্রবেশ করতে দেন। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বের হওয়ার সময় ইমিগ্রেশন সিলেরও প্রয়োজন নেই। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাও থাকেন না। ভাবখানা এমন, যার যেখানে খুশি চলে যাও। আমাদের দেশে বিমানবন্দরে প্রবেশে আনসার সদস্যদের মুখোমুখি হতে হয়। তারা গম্ভীরমুখে যাত্রীদের পাসপোর্ট দেখেন। তারপর যেতে হয় এয়ারলাইনসের কাছে। তারা পাসপোর্ট নিয়ে বোর্ডিং কার্ড দিয়ে দেন। টিকিট দেখাতে হয়। ডিজিটাল দুনিয়া বলে কথা। এরপর ইমিগ্রেশন। সবশেষে প্রবেশমুখে নিরাপত্তা তল্লাশি। মাঝে কিছু লোক অকারণে সাধারণ যাত্রীদের কাগজ পরীক্ষার নামে ঝামেলা করেন। কেন করেন জানি না।

বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব সিভিল এভিয়েশনের। তারা প্রয়োজন মনে করলে কোনো সংস্থার সহায়তা নিতে পারে। সারা দুনিয়ায় যাত্রীরা ইমিগ্রেশন শেষের পর কাস্টম হল ত্যাগ করেন গ্রিন ও রেড চ্যানেল দিয়ে। সবুজ হলো কোনো কিছু ডিক্লারেশন দেওয়ার মতো নেই। লাল হলো ডিক্লারেশনমতো পণ্য যাত্রী বহন করে এনেছেন। কখনো কাস্টমসের সন্দেহ হলে তারা ব্যাগ তল্লাশি ও স্ক্যান করে। তবে সেটা খুব বেশি একটা অন্য দেশের কোথাও হয় না। উন্নত বিশ্ব এখন যাত্রী কাস্টমস অতিক্রমের আগেই সিসিটিভি ও উন্নত যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে যায় যাত্রীর কাছে অবৈধ কিছু আছে কি না। যুক্তরাষ্ট্রে কাস্টম হলে মাঝে মাঝে কুকুর নিয়ে কর্মকর্তারা ঘোরাঘুরি করেন। ১০ হাজারের বেশি ডলার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা যায় না। রান্না করা খাবারও আটকে দেয় কাস্টমস। যাত্রীকে দেখেই তারা বুঝে যায়। অকারণে সাধারণ যাত্রীরা হয়রানিতে পড়ে না। শাহজালালে ইমিগ্রেশনের অবস্থা যথেষ্ট উন্নত হয়েছে। অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা কাজ করছেন। তবে কাস্টমস পরিস্থিতি ভয়াবহ। কাস্টমসে দড়ি দিয়ে কয়েকটি লাইন করা হয়েছে। প্রত্যেক যাত্রীকে দড়ির লাইন অতিক্রম করে সব জিনিস স্ক্যান করে পার হতে হয়। তারপর গাড়িতে ওঠার আগে-পরে আনসার ও এপিবিএন মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীদের মাঝে মাঝে হয়রানি করে। অনেক সময় সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া যায়। কেন এমন হয়-এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই।

এখনো শাহজালালে ঘাটে ঘাটে বিভিন্ন সংস্থার তদারকি আর বাড়াবাড়ি চলছে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে নিহত প্রবাসী সুরত মিয়ার আত্মা এখনো শাহজালালে গুমরে কাঁদছে। সুরত মিয়ার পরিবার হত্যার বিচার পায়নি। আর পায়নি বলেই কাস্টমস কর্মকর্তারা অপরাধ করে চলেছেন। কয়েকদিন আগে দিনদুপুরে শাহজালালে রক্ষিত সোনা গায়েব হলো। কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না। যারা বিচার করবেন তারাই মিলেমিশে এ সোনা গায়েব করেছেন। এখন কে কার বিচার করবেন! সরকারের প্রতি অনুরোধ- শাহজালালের ডাকাতদের প্রত্যাহার করুন। কিছু ভালো কর্মকর্তা শাহজালালে পাঠান। বন্ধ হোক নিরীহ যাত্রী হয়রানি। সোনা চোরাচালান কারা করে কাস্টমস জানে। তার পরও তারা ব্যবস্থা নেয় না। তাদের পেছনে অন্য এজেন্সিও লাগে না। চোরে চোরে এখানে সবাই মাসতুতো ভাই। প্রথমে হয়রানি করে কাস্টমস। তারপর সেই যাত্রী কাস্টমস শেষ করে বাইরে যাওয়ার পথে অন্য এজেন্সির নামে আবার তল্লাশি, অর্থকড়ি কেড়ে নেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভব। দুনিয়ার অন্য কোনো সভ্য দেশে নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের গরিব শ্রমিকদের রক্ত-ঘামের টাকায় বাংলাদেশ আজ উন্নতি-সমৃদ্ধি নিয়ে বিশ্বে অবস্থান করছে। বিমানবন্দরে তাদের জন্য হেলপিং ডেস্ক আছে। এসব ডেস্কের কোনো কাজ আছে কি না কেউ জানে না। শ্রমিকরা দেশে এলে তাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করুন। শাহজালালে অর্ধশত সংস্থার কাজ কী দেশবাসীকে জানান। কারা কী করছে তদন্ত করুন। থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। একটা দেশের বিমানবন্দরে এত সংস্থার দরকার নেই। যার যা দায়িত্ব তাদের তা পালন করতে দিন। অতিসন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। শাহজালালের পরিস্থিতি এখন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোর মতো। কঠোরতার নামে সোনা চোরাচালান বেড়েছে। আবার সোনা মেরে দেওয়ার ঘটনাও ঘটছে। এ বিমানবন্দর দিয়ে এখন ড্রাগ পাচার হয়। মাঝে মাঝে লোকদেখানো দু-একটি চালান ধরা পড়ে। এরপর মাফিয়ারা তাদের কাজ করে অবাধে। এখানে সবার পারস্পরিক যোগসাজশ আছে। থার্ড টার্মিনাল শুরু হলে পরিস্থিতির পরিবর্তন আসবে কি না জানি না। এ নিয়ে একটা গল্প মনে পড়ছে। এক রাজার বাড়িতে দুধ বিক্রি করতেন গোয়ালা। একদিন রাজার নিরাপত্তাপ্রধান জানলেন দুধে পানি মেশানো হয়। বিষয়টি রাজার দৃষ্টিতে আনা হলো। রাজা ক্ষুব্ধ হলেন। ব্যথিতমনে ডাকলেন রাজকোষের প্রধানকে। সব ঘটনা বললেন। রাজকোষপ্রধান বললেন, মহারাজ, কয়েক স্তরের নিরাপত্তা দরকার ভেজালবিহীন দুধ পেতে। রাজা বললেন, যেভাবে ভালো মনে করো উজিরে আজমকে নিয়ে কাজ শুরু করো। উজিরে আজম আর রাজকোষপ্রধান একসঙ্গে ডাকলেন গোয়ালাকে। বললেন, প্রতিদিন কত মণ দুধ দিস রাজার বাড়িতে? জবাবে গোয়ালা বললেন ১০ মণ। উজিরে আজম জানতে চাইলেন পানি কতটুকু মেশানো হয়? সত্যি না বললে জান যাবে। গোয়ালা বললেন, হুজুর বেশি নয়। মাত্র আধ মণ। উজিরে আজম বললেন, তোর এত বড় সাহস, রাজার দুধে পানি দিস! তোর প্রাণ যাওয়া উচিত। আপাতত মাফ করে দিলাম। কাল থেকে এ দুধ আমার বাড়িতে দিয়ে যাবি ১ মণ আর রাজকোষপ্রধানকে ১ মণ। আদেশ মেনে গোয়ালা বাড়ি গেলেন। স্ত্রীকে জানালেন সবকিছু। স্ত্রী বললেন, সমস্যা কী দুই মণ পানি মিশিয়ে নাও। আমাদের বাঁচতে হবে। রাজা আবার খবর পেলেন পানি মেশানো বন্ধ হয়নি। এবার রাজা সরাসরি দুধ দোয়ানোর স্থান এবং নিয়ে আসার পথে আরও কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ দিলেন। তার পরও সব স্বাভাবিক হলো না। রাজা দুধ পান করতে গিয়ে দেখলেন টাকি মাছের পোনা! রাজা ক্ষোভের বদলে হতাশ হলেন। ডাকলেন গোয়ালাকে। জানতে চাইলেন, এত নিরাপত্তার পর সমস্যা কোথায়? গোয়ালা বললেন, গলা না কাটলে সত্যি বলতে পারি। রাজা আশ্বস্ত করলেন গলা যাবে না। সত্যি কথা বলো। গোয়ালা সব বললেন। জানালেন নিরাপত্তা বেশি হওয়ায় এখন বেশি পানি মেশাতে হচ্ছে। আর পানি বেশি মেশানোর কারণেই দুধে মাছ পেয়েছেন রাজা। সব শুনে রাজা স্তম্ভিত হলেন।

বাংলাদেশে শাহজালাল পরিস্থিতি রাজার বাড়ির গরুর দুধের মতো। এখন নিরাপত্তার শেষ নেই। তার পরও গায়েব হয়ে যায় সংরক্ষিত উদ্ধার করা সোনা। আগে হতো শুধু সোনা চোরাচালান। এখন যোগ হয়েছে মাদক। ভয়াবহ এ পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। এখানে সাধারণ যাত্রীরা অসহায়। বিমানবন্দরের অপরাধীদের নিশ্চয় একটা তালিকা আছে। দীর্ঘদিন থেকে সংরক্ষিত তালিকা এবং নতুন করে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। এখন সমস্যা বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? বেড়া দেওয়া হয়েছে খেত রক্ষা করতে। এখন বেড়া যদি খেত খেয়ে ফেলে কী করার থাকে? শাহজালাল পরিস্থিতি অসহায় রাজার মতো। বিমানবন্দরের কাস্টমসের দায়িত্বে যারা আসেন তাদের ক্ষমতা আগের যুগের জমিদারদের মতো। জমিদাররা অনেক টাকা দিয়ে নির্দিষ্ট এলাকা ইজারা নিতেন। তারপর নিজের পছন্দমতো পাইক-বরকান্দজ নিয়োগ দিতেন। তারা যা খুশি করত। তাতে জমিদারদের কিছু যেত-আসত না। আর ব্রিটিশরাজ খুশি থাকত তার ভাগটা ঠিকভাবে পেয়ে। জান যেত সাধারণ মানুষের। শাহজালালে এখন সাধারণ মানুষেরই জীবন যাচ্ছে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম