শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শাহজালালে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুরত মিয়ার আত্মা

ব্যক্তিগত কাজে কয়েকদিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলাম। দুবাই বিমানবন্দরে ফ্লাইটের অপেক্ষা করছি। সাধারণ শ্রমজীবী মানুষ ঘরে ফিরছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে। আমাকে দেখে অনেকে এগিয়ে এলেন। কথা বললেন। ছবি তুললেন কেউ কেউ। তারা ভালো আছেন কি না জানতে চাইলাম। সবাই মাথা নাড়লেন। তারপর একজন বললেন, ভাই বাহরাইন থেকে এসেছি। ভয়ে থাকি দেশে ফেরার সময়। জানতে চাইলাম কীসের ভয়? কার ভয়? সবই তো ঠিক আছে। সমস্যা হলে জানাবেন। এ সময় কয়েকজন একসঙ্গে বলে উঠলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভীষণ হেনস্তার শিকার হই যাওয়া-আসার পথে। আমাদের মানুষই মনে করে না বিভিন্ন সংস্থার লোকজন। কষ্ট দেওয়াই তাদের কাজ। ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, আনসার, আর্মড পুলিশ সবার টার্গেট প্রবাসী। বিশ্বাস করুন ভাই, নিরীহ শ্রমিকদের রক্তের টাকা, বিভিন্ন জিনিস তারা ছিনিয়ে নেয়। তাদের বুক কাঁপে না। বললাম, এমন করলে বিচার চান না কেন? জবাবে তারা বললেন, কার কাছে বিচার দেব? বিচার দিলে উল্টো হয়রানির শিকার হতে হয়। ঝামেলা বাড়ে। সব হজম করে যাই। ভয় পাই।

মনে পড়ে লন্ডনপ্রবাসী সিলেটের সুরত মিয়ার কথা। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমসের অন্যায়ের প্রতিবাদ করায় তাকে প্রকাশ্যে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল পিটিয়ে। সুরত মিয়ার পরিবার আজও বিচার পায়নি। প্রবাসীরা ঢাকায় নেমে সুরত মিয়া হওয়ার ভয়ে থাকেন। সুরত মিয়ার সঙ্গে কী হয়েছিল বিমানবন্দরে, কারও কি মনে আছে? ব্রিটেনের নিউক্যাসেলের ব্যবসায়ী সুরত মিয়া ১৯৯৬ সালের ৯ মে কেএলএমের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করেন। এ সময় তার কাছে নগদ ৪ হাজার পাউন্ড ছিল। টাকা দেখে কাস্টমস কর্মকর্তাদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। তারা ঘুষ দাবি করেন তার কাছে। সুরত প্রতিবাদ জানান। এ প্রতিবাদই কাল হয়ে দাঁড়ায়। কাস্টমস কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোনে লোকজনের সামনেই পেটাতে থাকেন। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে ছিল কাঠের টুকরা। সুরত চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, আমাকে আর মেরো না। সব টাকা নিয়ে যাও। সব তোমরা নিয়ে যাও। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন সুরত। সুরত হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে প্রবাসীরা আন্দোলন করেছিলেন। ২৭ বছর পার হয়ে গেল। সুরতের পরিবার আজও বিচার পায়নি। বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদছে। সুরতের আত্মা ঘুরছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। সেদিন সুরত হত্যার বিচার হলে আজ আর হয়রানিতে পড়তেন না প্রবাসীরা।

বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। এগিয়ে যাবে আরও অনেক দূর। কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারছে না আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রশিক্ষিত মানুষের অভাব ঘাটে ঘাটে। শাহজালাল বিমানবন্দরে ৪২ সংস্থার তদারকি এখন। এখানে পাল্লা দিয়ে চলে হয়রানি। বিশ্বের বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। এভাবে যাত্রী হয়রানি কোথাও নেই। নাইন-ইলেভেনের আগে উন্নত বিশ্বে বিমানবন্দরে যাত্রীদের কোনো ঝামেলাই ছিল না। এখন কড়া নিরাপত্তার বাইরে কিছু নেই। বিমানবন্দরে যাত্রীদের ফেরার পথে কাজ থাকে প্রধানত তিনটি। প্রথমে ইমিগ্রেশন শেষ করতে হয়। তারপর মুখোমুখি হতে হয় কাস্টমসের। গ্রিন চ্যানেল অথবা রেড চ্যানেল পার হলেই সব শেষ। তারপর সোজা ট্যাক্সি অথবা গাড়িতে উঠে চলে যাও গন্তব্যস্থানে। বাংলাদেশে কাস্টমস শেষ হলে বিভিন্ন এজেন্সির লোক দাঁড়িয়ে থাকেন। তারা যাত্রীদের হেনস্তা করেন চরমভাবে। জান হারাম করে দেন। কেন তারা এমন করেন জানি না। আমার মনে হয় প্রবাসীদের কাছে সরকারকে বিব্রত করতে এবং রেমিট্যান্স কমাতে এটা একটা গভীর ষড়যন্ত্র। দয়া করে এ ষড়যন্ত্র বন্ধ করুন। অতি উৎসাহ দেখিয়ে সরকারকে শেষ করবেন না। সিভিল এভিয়েশন, ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসকে শক্তিশালী করুন আন্তর্জাতিক বিমান ও স্থল বন্দরে। অন্য এজেন্সি ও প্রতিষ্ঠান খবরদারি করলে বারোটা বাজবে সবকিছুর। বিভিন্ন এজেন্সি হেনস্তার পর আবার গরিব মানুষ বিপদে পড়েন গাড়ি নিতে গিয়ে। অনেক সময় কারণ ছাড়াই এপিবিএন ও আনসার তাদের ব্যাগ ধরে টানাটানি করে।

এবার বলি প্রবাসীদের কাজে ফেরার কথা। সব কাজ শেষ করে একজন প্রবাসী আবার কাজে ফিরতে গিয়ে বিপদে পড়েন। বিমানবন্দরে প্রবেশ করতে গিয়ে কাগজপত্র-পাসপোর্ট দেখাতে হয়। তারপর নিলেন বোর্ডিং কার্ড। বিদেশে ইমিগ্রেশনের পর নিরাপত্তা তল্লাশি অতিক্রম করে গেটে যেতে হয়। গেটের সামনে ফ্লাইটের লোকজন বোর্ডিং কার্ড দেখে ভিতরে প্রবেশ করতে দেন। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বের হওয়ার সময় ইমিগ্রেশন সিলেরও প্রয়োজন নেই। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাও থাকেন না। ভাবখানা এমন, যার যেখানে খুশি চলে যাও। আমাদের দেশে বিমানবন্দরে প্রবেশে আনসার সদস্যদের মুখোমুখি হতে হয়। তারা গম্ভীরমুখে যাত্রীদের পাসপোর্ট দেখেন। তারপর যেতে হয় এয়ারলাইনসের কাছে। তারা পাসপোর্ট নিয়ে বোর্ডিং কার্ড দিয়ে দেন। টিকিট দেখাতে হয়। ডিজিটাল দুনিয়া বলে কথা। এরপর ইমিগ্রেশন। সবশেষে প্রবেশমুখে নিরাপত্তা তল্লাশি। মাঝে কিছু লোক অকারণে সাধারণ যাত্রীদের কাগজ পরীক্ষার নামে ঝামেলা করেন। কেন করেন জানি না।

বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব সিভিল এভিয়েশনের। তারা প্রয়োজন মনে করলে কোনো সংস্থার সহায়তা নিতে পারে। সারা দুনিয়ায় যাত্রীরা ইমিগ্রেশন শেষের পর কাস্টম হল ত্যাগ করেন গ্রিন ও রেড চ্যানেল দিয়ে। সবুজ হলো কোনো কিছু ডিক্লারেশন দেওয়ার মতো নেই। লাল হলো ডিক্লারেশনমতো পণ্য যাত্রী বহন করে এনেছেন। কখনো কাস্টমসের সন্দেহ হলে তারা ব্যাগ তল্লাশি ও স্ক্যান করে। তবে সেটা খুব বেশি একটা অন্য দেশের কোথাও হয় না। উন্নত বিশ্ব এখন যাত্রী কাস্টমস অতিক্রমের আগেই সিসিটিভি ও উন্নত যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে যায় যাত্রীর কাছে অবৈধ কিছু আছে কি না। যুক্তরাষ্ট্রে কাস্টম হলে মাঝে মাঝে কুকুর নিয়ে কর্মকর্তারা ঘোরাঘুরি করেন। ১০ হাজারের বেশি ডলার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা যায় না। রান্না করা খাবারও আটকে দেয় কাস্টমস। যাত্রীকে দেখেই তারা বুঝে যায়। অকারণে সাধারণ যাত্রীরা হয়রানিতে পড়ে না। শাহজালালে ইমিগ্রেশনের অবস্থা যথেষ্ট উন্নত হয়েছে। অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা কাজ করছেন। তবে কাস্টমস পরিস্থিতি ভয়াবহ। কাস্টমসে দড়ি দিয়ে কয়েকটি লাইন করা হয়েছে। প্রত্যেক যাত্রীকে দড়ির লাইন অতিক্রম করে সব জিনিস স্ক্যান করে পার হতে হয়। তারপর গাড়িতে ওঠার আগে-পরে আনসার ও এপিবিএন মধ্যপ্রাচ্যের যাত্রীদের মাঝে মাঝে হয়রানি করে। অনেক সময় সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও পাওয়া যায়। কেন এমন হয়-এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই।

এখনো শাহজালালে ঘাটে ঘাটে বিভিন্ন সংস্থার তদারকি আর বাড়াবাড়ি চলছে। কাস্টমস কর্মকর্তাদের হাতে নিহত প্রবাসী সুরত মিয়ার আত্মা এখনো শাহজালালে গুমরে কাঁদছে। সুরত মিয়ার পরিবার হত্যার বিচার পায়নি। আর পায়নি বলেই কাস্টমস কর্মকর্তারা অপরাধ করে চলেছেন। কয়েকদিন আগে দিনদুপুরে শাহজালালে রক্ষিত সোনা গায়েব হলো। কারও বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না। যারা বিচার করবেন তারাই মিলেমিশে এ সোনা গায়েব করেছেন। এখন কে কার বিচার করবেন! সরকারের প্রতি অনুরোধ- শাহজালালের ডাকাতদের প্রত্যাহার করুন। কিছু ভালো কর্মকর্তা শাহজালালে পাঠান। বন্ধ হোক নিরীহ যাত্রী হয়রানি। সোনা চোরাচালান কারা করে কাস্টমস জানে। তার পরও তারা ব্যবস্থা নেয় না। তাদের পেছনে অন্য এজেন্সিও লাগে না। চোরে চোরে এখানে সবাই মাসতুতো ভাই। প্রথমে হয়রানি করে কাস্টমস। তারপর সেই যাত্রী কাস্টমস শেষ করে বাইরে যাওয়ার পথে অন্য এজেন্সির নামে আবার তল্লাশি, অর্থকড়ি কেড়ে নেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশে সম্ভব। দুনিয়ার অন্য কোনো সভ্য দেশে নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের গরিব শ্রমিকদের রক্ত-ঘামের টাকায় বাংলাদেশ আজ উন্নতি-সমৃদ্ধি নিয়ে বিশ্বে অবস্থান করছে। বিমানবন্দরে তাদের জন্য হেলপিং ডেস্ক আছে। এসব ডেস্কের কোনো কাজ আছে কি না কেউ জানে না। শ্রমিকরা দেশে এলে তাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করুন। শাহজালালে অর্ধশত সংস্থার কাজ কী দেশবাসীকে জানান। কারা কী করছে তদন্ত করুন। থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। একটা দেশের বিমানবন্দরে এত সংস্থার দরকার নেই। যার যা দায়িত্ব তাদের তা পালন করতে দিন। অতিসন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট। শাহজালালের পরিস্থিতি এখন বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোর মতো। কঠোরতার নামে সোনা চোরাচালান বেড়েছে। আবার সোনা মেরে দেওয়ার ঘটনাও ঘটছে। এ বিমানবন্দর দিয়ে এখন ড্রাগ পাচার হয়। মাঝে মাঝে লোকদেখানো দু-একটি চালান ধরা পড়ে। এরপর মাফিয়ারা তাদের কাজ করে অবাধে। এখানে সবার পারস্পরিক যোগসাজশ আছে। থার্ড টার্মিনাল শুরু হলে পরিস্থিতির পরিবর্তন আসবে কি না জানি না। এ নিয়ে একটা গল্প মনে পড়ছে। এক রাজার বাড়িতে দুধ বিক্রি করতেন গোয়ালা। একদিন রাজার নিরাপত্তাপ্রধান জানলেন দুধে পানি মেশানো হয়। বিষয়টি রাজার দৃষ্টিতে আনা হলো। রাজা ক্ষুব্ধ হলেন। ব্যথিতমনে ডাকলেন রাজকোষের প্রধানকে। সব ঘটনা বললেন। রাজকোষপ্রধান বললেন, মহারাজ, কয়েক স্তরের নিরাপত্তা দরকার ভেজালবিহীন দুধ পেতে। রাজা বললেন, যেভাবে ভালো মনে করো উজিরে আজমকে নিয়ে কাজ শুরু করো। উজিরে আজম আর রাজকোষপ্রধান একসঙ্গে ডাকলেন গোয়ালাকে। বললেন, প্রতিদিন কত মণ দুধ দিস রাজার বাড়িতে? জবাবে গোয়ালা বললেন ১০ মণ। উজিরে আজম জানতে চাইলেন পানি কতটুকু মেশানো হয়? সত্যি না বললে জান যাবে। গোয়ালা বললেন, হুজুর বেশি নয়। মাত্র আধ মণ। উজিরে আজম বললেন, তোর এত বড় সাহস, রাজার দুধে পানি দিস! তোর প্রাণ যাওয়া উচিত। আপাতত মাফ করে দিলাম। কাল থেকে এ দুধ আমার বাড়িতে দিয়ে যাবি ১ মণ আর রাজকোষপ্রধানকে ১ মণ। আদেশ মেনে গোয়ালা বাড়ি গেলেন। স্ত্রীকে জানালেন সবকিছু। স্ত্রী বললেন, সমস্যা কী দুই মণ পানি মিশিয়ে নাও। আমাদের বাঁচতে হবে। রাজা আবার খবর পেলেন পানি মেশানো বন্ধ হয়নি। এবার রাজা সরাসরি দুধ দোয়ানোর স্থান এবং নিয়ে আসার পথে আরও কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ দিলেন। তার পরও সব স্বাভাবিক হলো না। রাজা দুধ পান করতে গিয়ে দেখলেন টাকি মাছের পোনা! রাজা ক্ষোভের বদলে হতাশ হলেন। ডাকলেন গোয়ালাকে। জানতে চাইলেন, এত নিরাপত্তার পর সমস্যা কোথায়? গোয়ালা বললেন, গলা না কাটলে সত্যি বলতে পারি। রাজা আশ্বস্ত করলেন গলা যাবে না। সত্যি কথা বলো। গোয়ালা সব বললেন। জানালেন নিরাপত্তা বেশি হওয়ায় এখন বেশি পানি মেশাতে হচ্ছে। আর পানি বেশি মেশানোর কারণেই দুধে মাছ পেয়েছেন রাজা। সব শুনে রাজা স্তম্ভিত হলেন।

বাংলাদেশে শাহজালাল পরিস্থিতি রাজার বাড়ির গরুর দুধের মতো। এখন নিরাপত্তার শেষ নেই। তার পরও গায়েব হয়ে যায় সংরক্ষিত উদ্ধার করা সোনা। আগে হতো শুধু সোনা চোরাচালান। এখন যোগ হয়েছে মাদক। ভয়াবহ এ পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে কেউ জানে না। এখানে সাধারণ যাত্রীরা অসহায়। বিমানবন্দরের অপরাধীদের নিশ্চয় একটা তালিকা আছে। দীর্ঘদিন থেকে সংরক্ষিত তালিকা এবং নতুন করে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। এখন সমস্যা বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? বেড়া দেওয়া হয়েছে খেত রক্ষা করতে। এখন বেড়া যদি খেত খেয়ে ফেলে কী করার থাকে? শাহজালাল পরিস্থিতি অসহায় রাজার মতো। বিমানবন্দরের কাস্টমসের দায়িত্বে যারা আসেন তাদের ক্ষমতা আগের যুগের জমিদারদের মতো। জমিদাররা অনেক টাকা দিয়ে নির্দিষ্ট এলাকা ইজারা নিতেন। তারপর নিজের পছন্দমতো পাইক-বরকান্দজ নিয়োগ দিতেন। তারা যা খুশি করত। তাতে জমিদারদের কিছু যেত-আসত না। আর ব্রিটিশরাজ খুশি থাকত তার ভাগটা ঠিকভাবে পেয়ে। জান যেত সাধারণ মানুষের। শাহজালালে এখন সাধারণ মানুষেরই জীবন যাচ্ছে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা