শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ভাষাশহীদ বরকত, তাঁর মা এবং জিয়াউর রহমান

কারার মাহমুদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষাশহীদ বরকত, তাঁর মা এবং জিয়াউর রহমান

আমি তখন বঙ্গভবনে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক বাংলাদেশ অফিসে। আমার নিজ সনাতন দায়িত্বে স্টাফ অফিসার হিসেবে বিকাল ৫টা থেকে আনুমানিক কম-বেশি রাত ১০টা পর্যন্ত অতিরিক্ত দায়িত্বে কাজ করছি। তখন উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ছিলেন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। তার সঙ্গে আমার কাজ কর্ম দায়িত্ব ইত্যাদি বিষয়ে ইন্টারেকশন বেশি ছিল। বিশেষত জনদুর্ভোগ নিরসন ইত্যাদি বিষয়ে। সময়, তারিখ কত ছিল তা ঠিক মনে নেই। তবে ঘটনাটি ১৯৭৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝি দিককার কথা। সিএমএলএ অফিসে একটা জরুরি কাজে সন্ধ্যার পর জেনারেল জিয়ার সঙ্গে কথা বলে উঠতে যাব, এমন সময় আমার মনে হলো, একটা বিষয় তাঁকে (জেনারেল জিয়াকে) অবহিত করা দরকার। আমার চেহারা দেখে তিনি বুঝতে পারলেন, আমি কিছু বলতে চাই। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আর কিছু বলার আছে কি না।’ বললাম, ‘স্যার, বেশ কদিন থেকে একটা কথা আপনাকে বলব বলব করে আর বলা হয়ে ওঠেনি, যা এখন বলতে চাচ্ছি,’ তিনি বললেন ‘বলুন’।

বললাম, ‘স্যার, ১৯৫২ সালের পর থেকে প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি, শহীদ দিবসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন শহীদ মিনারে খালি পায়ে কাক ডাকা ভোর শত শত, হাজার হাজার ছাত্র শিক্ষক-কর্মচারী-কর্মকর্তাসহ আবালবৃদ্ধবণিতা মিছিল করে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গান গেয়ে গেয়ে ফুলে ফুলে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা ভালোবাসা জানানোর জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়ি। বিভিন্ন কিসিমের নেতারা গত ২৫ বছর যাবৎ বছরের একটি দিনে আসে আবেগ কান্না কান্না ভাব নিয়ে। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গান’ গেয়ে ভালোবাসা আর উচ্ছ্বাসসহ দিনটি পার করেন। বছরের অন্য কোনো দিন শহীদ বরকত, সালাম, জব্বার, রফিকদের কথা তাদের পরিবারের অসহায় অবস্থা বিভিন্ন সংকটে নাজেহাল অসহায় পরিবার পরিজনদের কথা নাদান জাতি আর কোনো খবরাখবর রাখার প্রয়োজন বোধ করে না। লক্ষ্য করলাম, প্রেসিডেন্ট জিয়া অভিনিবেশ সহকারে আমার আবেগতাড়িত কথাগুলো শুনছেন। আমি বললাম, স্যার এ প্রসঙ্গে আমি একটি কথা বলতে চাই। কথাটি হলো ‘প্রতি বছরের মতো এ বছরও শহীদ বরকতের মা তার ছেলের কবর জিয়ারত করার জন্য বাংলাদেশে আসবেন এবং জয়দেবপুরে তার এক আত্মীয়র বাসায় কিছুদিন থাকেন। পত্রিকায় পড়লাম এবারও তিনি ৪-৫ দিনের সফরে এসেছেন এবং জয়দেবপুরে আত্মীয়ের বাসায় উঠেছেন।’ বললাম, ‘আপনি যদি চান তবে তাঁকে আপনার সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করতে পারি।’ তিনি বললেন, ‘অবশ্যই আমি সাক্ষাৎ করতে চাই। সম্ভব হলে একুশে ফেব্রুয়ারির আগেই ব্যবস্থা করুন, ভুলবেন না যেন।’ আগের দিন সম্ভবত ১৬ বা ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৭ সন। সচিবালয়ে ইলেকট্রিক সেক্টরে এক কর্মচারীর সঙ্গে আমার বেশ আগ থেকে আলাপ পরিচয় ছিল, তিনি শহীদ বরকতের ভাগনি জামাই। আমি নিজে সচিবালয়ে গিয়ে একটা খোঁজ করলাম এবং শহীদ বরকতের মা তার নানি বা দাদি শাশুড়ির খবর জানতে চাইলে তিনি জানালেন যে, ‘চার দিন আগে তিনি বাংলাদেশে এসেছেন এবং জয়দেবপুরে তার বাসায় উঠেছেন।’ আমি তখন প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে শহীদ বরকতের আত্মীয়দের সঙ্গে জিয়ার সাক্ষাতের আগ্রহ বিষয়ে জানাতেই, তার চোখে মুখে হাসির ঝলক লেগে গেল।

আমি তাকে বললাম, “আগামী উনিশে ফেব্রুয়ারি তারিখে সকাল ৮টা নাগাদ আমার অফিসের গাড়ি পাঠাব এবং আপনি আপনার নানি শাশুড়ি (শহীদ বরকতের মা’কে) নিয়ে আমার ক্যান্টনমেন্টের বাসায় বেলা ১০টার মধ্যে পৌঁছার চেষ্টা করবেন। আমি সেনাসদরে ওই দিনই ১৯ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টা নাগাদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে শহীদ বরকতের মা’র সাক্ষাতের সময় নির্ধারণ করে রাখব।”

পরের দিন (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে শহীদ বরকতের ভাগনি জামাই টেলিফোনে জানালেন, তিনি তার শাশুড়িকে নিয়ে জয়দেবপুর তার বাসায় ১৯ ফেব্রুয়ারি সকালে প্রস্তুত থাকবেন এবং গাড়ি পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে তাকে নিয়ে রওনা হয়ে যাবেন।

আমি এ খবরটি সেনাবাহিনী প্রধানের সামরিক এডিসিকে টেলিফোনে অবহিত করে রাখলাম। মিনিট পাঁচেক পর তিনি সময় ও তারিখ নিশ্চিত করে আমাকে ‘ফোন ব্যাক’ করলেন এবং জানালেন, সেনাসদর প্রধান ফটকে ১৯ ফেব্রুয়ারি ১১টা নাগাদ আপনাদের প্রবেশ বিষয় জানিয়ে রেখেছেন। যাতে কোনো অসুবিধা না হয়। ওই দিন (১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৭) ভোর নাগাদ ওই ভাগ্নে জামাইকে এতদবিষয়ে পুনরায় অবহিত করে রাখলাম।

১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল সোয়া ১০টা নাগাদ শহীদ বরকতের জননীকে নিয়ে জিপে আমার বাসায় হাজির। আমি বাসায় এ সম্মানিত মেহমানের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। শহীদ বরকতের মা হেঁটে চলাফেরার ক্ষমতা ৩-৪ বছর আগে হারিয়েছেন। তাকে কোলে করেই গাড়ি থেকে তার নাতনি জামাই নামালেন। আমার সহধর্মিণী মেহমানকে হাত মুখ ধোয়াবার ব্যবস্থা করলেন, এক কাপ দুধ খাওয়ালেন। সেখানে বেলা ১১টা নাগাদ সেনাসদরে প্রেসিডেন্ট জিয়ার কাছে অফিস কক্ষে পৌঁছে গেলাম। জামাই গিয়ে কোলে করে শহীদ বরকতের মাকে নিজে কোলে নিয়ে সেনাপ্রধান জিয়ার কক্ষে প্রবেশ করে তাকে একটি বড় সোফাতে বসালেন।

প্রেসিডেন্ট জিয়া তাকে সালাম জানালেন এবং তার কাছে বসে কুশল জিজ্ঞাসা করলেন। শহীদ জননী সর্বপ্রথম এত বছর পরে ছেলের বিষয়ে মহামান্য প্রেসিডেন্ট শহীদ মাতার খবর নিলেন- এ জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং দুই হাত তুলে মহান আল্লাহর কাছে প্রাণভরে দোয়া করলেন। শহীদ মাতার জন্য নিয়মনীতি মোতাবেক চা-নাশতার ব্যবস্থা ছিল। তিনি শুধু এক কাপ চা-ই পান করলেন। আলাপ প্রসঙ্গে জেনারেল জিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রের কাছে কিছু চাওয়া পাওয়া আছে কি না জানতে চেয়েছিলেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে বরকত জননী শুধু এতটুকু বললেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রতি বছর ঢাকা এসে বরকতের কবর জিয়ারত করতে আসতে এখন খুব কষ্ট হয়ে যায়। তাই যদি নাতি জামাইর বাড়ির পাশে তাকে একটা জায়গার ব্যবস্থা করা যায় তবে তিনি সেখানে একটি টিনের ঘর তুলে জীবনের শেষ দিনগুলো প্রতি বছর বরকতের কবর জিয়ারত করতে পারবেন। প্রতি বছর না এসে রাষ্ট্র থেকে দান হিসেবে প্রাপ্ত জমির ওপর একটি টিনের ঘর নির্মাণ করে বাংলাদেশে থেকে যেতে চান।

কী সামান্য চাওয়া এ শহীদ জননীর। জিয়া বললেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তিনি নগদ ১০ হাজার টাকার খাম শহীদ জননীর হাতে তুলে দিয়ে বললেন, তার সরকারের পক্ষ থেকে যৎসামান্য উপহার। প্রায় ৩০ মিনিট বরকত জননী সেনাসদরে অবস্থান করে পুনরায় জেনারেল জিয়াকে বুক ভরে দুই হাত তুলে দোয়া করে নাতিন জামাইয়ের কোলে করে বেরিয়ে এলেন। শহীদ বরকতের মা আসার পরপরই প্রেসিডেন্ট জিয়া শহীদ বরকত জননীর ইচ্ছা পূরণের জন্য গাজীপুর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করেন। ৩-৪ বিঘা জমি শহীদ বরকত জননীর নামে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করার জন্য মৌখিক নির্দেশ প্রদান করলেন এবং প্রয়োজনীয় ‘ফলোআপ অ্যাকশন’ গ্রহণের জন্য আমাকে নির্দেশ প্রদান করলেন। সদরদফতর থেকে বের হয়ে নাতিন জামাইসহ শহীদ বরকত জননীকে গাজীপুরে একই গাড়িতে করে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম এবং আমি নিজ অফিসে চলে আসলাম।

অফিসে পৌঁছে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ফোনে কথা বললাম। প্রেসিডেন্ট সাহেবের ইচ্ছার কথা ও শহীদ বরকতের মার সঙ্গে সেদিন সকালে প্রেসিডেন্ট সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা বললাম। পরিশেষে বললাম, “জয়দেবপুর শহীদ বরকতের ভাগনি জামাইর বাড়ি, সেখানে বরকত জননীর প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে আসেন ছেলের কবর জিয়ারতের উপলক্ষে, (বাড়ির কাছাকাছি কোনো উপযুক্ত কৃষি জমি অনাবাদি হলেও সমস্যা নাই) তারে চার বিঘা থেকে পাঁচ বিঘা জমি চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়ার লক্ষ্যে জরুরিভিত্তিতে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করলাম। জেলা প্রশাসকের নামটি এতদিন ধরে মনে করতে পারছি না, চাকরি জীবনে নিশ্চিতভাবেই তিনি আমার অনেক সিনিয়র হবেন। জানালেন, এতদবিষয়ে যত শিগগিরই সম্ভব ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং সে বিষয়ে অগ্রগতি তিনি নিরন্তর আমাকে অবহিত রাখবেন। সম্ভবত অনধিক দুই মাসের মধ্যেই শহীদ বরকতের মার নামে জয়দেবপুর নাতি জামাইর বাড়ির সংলগ্ন কমবেশি ‘তিন বিঘা উঁচু জমি’ বন্দোবস্ত করে দলিল করে হস্তান্তর করা হলো। বিষয়টি আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে অবহিত করলাম। জিয়া আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং এরকম একটা মহৎ কাজে তাঁকে সম্পৃক্ত করার জন্য তিনি পুনরায় আমাকে ধন্যবাদ জানালেন।

এরপর অন্য ভাষাশহীদদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের বিষয়ে খোঁজখবর শুরু করলাম ধীরেসুস্থে। এ কাজটি করতে গিয়ে কিছু জটিল পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। এ মর্মে লক্ষ্য করলাম শহীদ সালাম, রফিক, জব্বার এদের বংশ উত্তরাধিকারদের খবর করতে গিয়ে দেখলাম, পরিবার পরিজনদের মধ্যে প্রকৃত বংশ ক্রমিক উত্তরাধিকার বিষয়ে বাদানুবাদ মতানৈক্য প্রকাশ পেতে লাগল। এমতাবস্থায় ধীরে অগ্রসর হওয়াই উত্তম হবে মর্মে চিন্তা করে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক বেশি সময় দেওয়া সমীচীন মনে হয়নি।

চাকরিতে প্রবেশের সময় এক মুরব্বি মামা বলেছিলেন, “এ দেশে ‘জমি এবং জীবন’ দুটি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ বটে। ‘জমি সংশ্লিষ্ট’ বিষয়াদি নিয়ে এদেশে যত মামলা মোকদ্দমা হয়, এক জীবন পার করে আরেক জীবন শুরু হয়ে জীবনের মায়া ত্যাগ করে দুনিয়া ত্যাগ করা পর্যন্ত মামলার মীমাংসা হয় না, পুরুষানুক্রমে ঝামেলা-মামলা মোকদ্দমা চলতে থাকে, কিংবা তারও মূল কারণ ‘জমি’। এ নিয়ে জটিলতা একবার শুরু হলে তা দশকের পর দশক অবলীলাক্রমে পার হয়ে গেলেও তার মীমাংসা বা সমাধানের কোনো ‘সীমারেখা’ দেখা যায় না। মামলা-মোকদ্দমা, বিবাদ বিরামহীনভাবে, সে সঙ্গে একে অপরের বিনাশ, সময়ের বিনাশ চলতেই থাকে, এক কথায় ‘যার শুরু আছে, শেষ নেই’।

একদিন শহীদ বরকতের মা’র জন্য খাস জমির চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়ার ব্যাপারে ১০ বছর বা আরও অধিককাল পর ওই শহীদ বরকতের মা’র নাতিন জামাইর সঙ্গে সচিবালয় সাক্ষাৎ হয়। জমিটি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বললেন, বন্দোবস্ত বা দখল নেওয়ার আড়াই বছর পার না হতেই ওই এলাকার এক প্রভাবশালী ব্যক্তি দেওয়ানি আদালতকৃত মামলা রুজু করে এ অভিযোগ আনয়ন করে যে, বন্দোবস্ত জমিটা অর্ধেকেরও বেশি জমি পরিত্যক্ত জমি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে তিনি বেশ কয়েক বছর আগেই বন্দোবস্ত নিয়েছেন এবং ইতোমধ্যে এর মেয়াদ বেশ কয়েক বছর পার হয়েছে, আরও পাঁচ বছর সামনে আছে। এ ছাড়া জজকোর্ট থেকে এ দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আদালতের স্থিতাবস্থা আদেশ রয়েছে। নাতিন জামাই আরও জানালেন, “স্থিতাবস্থার কারণে জমিটি তখনো হস্তান্তর হয়নি মর্মে অসমর্থিত সূত্রে জানতে পারি। “কিছুদিন এর ১৯৭৯ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও সামরিক শাসন মানে প্রত্যাহার করা হয়। আমার চাকরি জীবনের ৮-৯ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর জীবন-জিন্দেগির একটি ক্রমানুক্রমিক ‘কাহিনি গাঁথা,’ এ কাহিনি এবং আমার অক্ষমতা, শহীদ বরকতের মা’র নামে বরাদ্দ দেওয়া জয়দেবপুরের ওই জমিটির ব্যাপারে মামলা মোকদ্দমা এখনো চলমান।

                লেখক : সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা