শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

ভাষাশহীদ বরকত, তাঁর মা এবং জিয়াউর রহমান

কারার মাহমুদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষাশহীদ বরকত, তাঁর মা এবং জিয়াউর রহমান

আমি তখন বঙ্গভবনে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক বাংলাদেশ অফিসে। আমার নিজ সনাতন দায়িত্বে স্টাফ অফিসার হিসেবে বিকাল ৫টা থেকে আনুমানিক কম-বেশি রাত ১০টা পর্যন্ত অতিরিক্ত দায়িত্বে কাজ করছি। তখন উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ছিলেন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। তার সঙ্গে আমার কাজ কর্ম দায়িত্ব ইত্যাদি বিষয়ে ইন্টারেকশন বেশি ছিল। বিশেষত জনদুর্ভোগ নিরসন ইত্যাদি বিষয়ে। সময়, তারিখ কত ছিল তা ঠিক মনে নেই। তবে ঘটনাটি ১৯৭৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহের মাঝামাঝি দিককার কথা। সিএমএলএ অফিসে একটা জরুরি কাজে সন্ধ্যার পর জেনারেল জিয়ার সঙ্গে কথা বলে উঠতে যাব, এমন সময় আমার মনে হলো, একটা বিষয় তাঁকে (জেনারেল জিয়াকে) অবহিত করা দরকার। আমার চেহারা দেখে তিনি বুঝতে পারলেন, আমি কিছু বলতে চাই। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আর কিছু বলার আছে কি না।’ বললাম, ‘স্যার, বেশ কদিন থেকে একটা কথা আপনাকে বলব বলব করে আর বলা হয়ে ওঠেনি, যা এখন বলতে চাচ্ছি,’ তিনি বললেন ‘বলুন’।

বললাম, ‘স্যার, ১৯৫২ সালের পর থেকে প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি, শহীদ দিবসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ সংলগ্ন শহীদ মিনারে খালি পায়ে কাক ডাকা ভোর শত শত, হাজার হাজার ছাত্র শিক্ষক-কর্মচারী-কর্মকর্তাসহ আবালবৃদ্ধবণিতা মিছিল করে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গান গেয়ে গেয়ে ফুলে ফুলে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা ভালোবাসা জানানোর জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়ি। বিভিন্ন কিসিমের নেতারা গত ২৫ বছর যাবৎ বছরের একটি দিনে আসে আবেগ কান্না কান্না ভাব নিয়ে। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গান’ গেয়ে ভালোবাসা আর উচ্ছ্বাসসহ দিনটি পার করেন। বছরের অন্য কোনো দিন শহীদ বরকত, সালাম, জব্বার, রফিকদের কথা তাদের পরিবারের অসহায় অবস্থা বিভিন্ন সংকটে নাজেহাল অসহায় পরিবার পরিজনদের কথা নাদান জাতি আর কোনো খবরাখবর রাখার প্রয়োজন বোধ করে না। লক্ষ্য করলাম, প্রেসিডেন্ট জিয়া অভিনিবেশ সহকারে আমার আবেগতাড়িত কথাগুলো শুনছেন। আমি বললাম, স্যার এ প্রসঙ্গে আমি একটি কথা বলতে চাই। কথাটি হলো ‘প্রতি বছরের মতো এ বছরও শহীদ বরকতের মা তার ছেলের কবর জিয়ারত করার জন্য বাংলাদেশে আসবেন এবং জয়দেবপুরে তার এক আত্মীয়র বাসায় কিছুদিন থাকেন। পত্রিকায় পড়লাম এবারও তিনি ৪-৫ দিনের সফরে এসেছেন এবং জয়দেবপুরে আত্মীয়ের বাসায় উঠেছেন।’ বললাম, ‘আপনি যদি চান তবে তাঁকে আপনার সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করতে পারি।’ তিনি বললেন, ‘অবশ্যই আমি সাক্ষাৎ করতে চাই। সম্ভব হলে একুশে ফেব্রুয়ারির আগেই ব্যবস্থা করুন, ভুলবেন না যেন।’ আগের দিন সম্ভবত ১৬ বা ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৭ সন। সচিবালয়ে ইলেকট্রিক সেক্টরে এক কর্মচারীর সঙ্গে আমার বেশ আগ থেকে আলাপ পরিচয় ছিল, তিনি শহীদ বরকতের ভাগনি জামাই। আমি নিজে সচিবালয়ে গিয়ে একটা খোঁজ করলাম এবং শহীদ বরকতের মা তার নানি বা দাদি শাশুড়ির খবর জানতে চাইলে তিনি জানালেন যে, ‘চার দিন আগে তিনি বাংলাদেশে এসেছেন এবং জয়দেবপুরে তার বাসায় উঠেছেন।’ আমি তখন প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে শহীদ বরকতের আত্মীয়দের সঙ্গে জিয়ার সাক্ষাতের আগ্রহ বিষয়ে জানাতেই, তার চোখে মুখে হাসির ঝলক লেগে গেল।

আমি তাকে বললাম, “আগামী উনিশে ফেব্রুয়ারি তারিখে সকাল ৮টা নাগাদ আমার অফিসের গাড়ি পাঠাব এবং আপনি আপনার নানি শাশুড়ি (শহীদ বরকতের মা’কে) নিয়ে আমার ক্যান্টনমেন্টের বাসায় বেলা ১০টার মধ্যে পৌঁছার চেষ্টা করবেন। আমি সেনাসদরে ওই দিনই ১৯ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টা নাগাদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে শহীদ বরকতের মা’র সাক্ষাতের সময় নির্ধারণ করে রাখব।”

পরের দিন (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে শহীদ বরকতের ভাগনি জামাই টেলিফোনে জানালেন, তিনি তার শাশুড়িকে নিয়ে জয়দেবপুর তার বাসায় ১৯ ফেব্রুয়ারি সকালে প্রস্তুত থাকবেন এবং গাড়ি পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে তাকে নিয়ে রওনা হয়ে যাবেন।

আমি এ খবরটি সেনাবাহিনী প্রধানের সামরিক এডিসিকে টেলিফোনে অবহিত করে রাখলাম। মিনিট পাঁচেক পর তিনি সময় ও তারিখ নিশ্চিত করে আমাকে ‘ফোন ব্যাক’ করলেন এবং জানালেন, সেনাসদর প্রধান ফটকে ১৯ ফেব্রুয়ারি ১১টা নাগাদ আপনাদের প্রবেশ বিষয় জানিয়ে রেখেছেন। যাতে কোনো অসুবিধা না হয়। ওই দিন (১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৭) ভোর নাগাদ ওই ভাগ্নে জামাইকে এতদবিষয়ে পুনরায় অবহিত করে রাখলাম।

১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল সোয়া ১০টা নাগাদ শহীদ বরকতের জননীকে নিয়ে জিপে আমার বাসায় হাজির। আমি বাসায় এ সম্মানিত মেহমানের জন্য অপেক্ষায় ছিলাম। শহীদ বরকতের মা হেঁটে চলাফেরার ক্ষমতা ৩-৪ বছর আগে হারিয়েছেন। তাকে কোলে করেই গাড়ি থেকে তার নাতনি জামাই নামালেন। আমার সহধর্মিণী মেহমানকে হাত মুখ ধোয়াবার ব্যবস্থা করলেন, এক কাপ দুধ খাওয়ালেন। সেখানে বেলা ১১টা নাগাদ সেনাসদরে প্রেসিডেন্ট জিয়ার কাছে অফিস কক্ষে পৌঁছে গেলাম। জামাই গিয়ে কোলে করে শহীদ বরকতের মাকে নিজে কোলে নিয়ে সেনাপ্রধান জিয়ার কক্ষে প্রবেশ করে তাকে একটি বড় সোফাতে বসালেন।

প্রেসিডেন্ট জিয়া তাকে সালাম জানালেন এবং তার কাছে বসে কুশল জিজ্ঞাসা করলেন। শহীদ জননী সর্বপ্রথম এত বছর পরে ছেলের বিষয়ে মহামান্য প্রেসিডেন্ট শহীদ মাতার খবর নিলেন- এ জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং দুই হাত তুলে মহান আল্লাহর কাছে প্রাণভরে দোয়া করলেন। শহীদ মাতার জন্য নিয়মনীতি মোতাবেক চা-নাশতার ব্যবস্থা ছিল। তিনি শুধু এক কাপ চা-ই পান করলেন। আলাপ প্রসঙ্গে জেনারেল জিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রের কাছে কিছু চাওয়া পাওয়া আছে কি না জানতে চেয়েছিলেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে বরকত জননী শুধু এতটুকু বললেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রতি বছর ঢাকা এসে বরকতের কবর জিয়ারত করতে আসতে এখন খুব কষ্ট হয়ে যায়। তাই যদি নাতি জামাইর বাড়ির পাশে তাকে একটা জায়গার ব্যবস্থা করা যায় তবে তিনি সেখানে একটি টিনের ঘর তুলে জীবনের শেষ দিনগুলো প্রতি বছর বরকতের কবর জিয়ারত করতে পারবেন। প্রতি বছর না এসে রাষ্ট্র থেকে দান হিসেবে প্রাপ্ত জমির ওপর একটি টিনের ঘর নির্মাণ করে বাংলাদেশে থেকে যেতে চান।

কী সামান্য চাওয়া এ শহীদ জননীর। জিয়া বললেন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তিনি নগদ ১০ হাজার টাকার খাম শহীদ জননীর হাতে তুলে দিয়ে বললেন, তার সরকারের পক্ষ থেকে যৎসামান্য উপহার। প্রায় ৩০ মিনিট বরকত জননী সেনাসদরে অবস্থান করে পুনরায় জেনারেল জিয়াকে বুক ভরে দুই হাত তুলে দোয়া করে নাতিন জামাইয়ের কোলে করে বেরিয়ে এলেন। শহীদ বরকতের মা আসার পরপরই প্রেসিডেন্ট জিয়া শহীদ বরকত জননীর ইচ্ছা পূরণের জন্য গাজীপুর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করেন। ৩-৪ বিঘা জমি শহীদ বরকত জননীর নামে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করার জন্য মৌখিক নির্দেশ প্রদান করলেন এবং প্রয়োজনীয় ‘ফলোআপ অ্যাকশন’ গ্রহণের জন্য আমাকে নির্দেশ প্রদান করলেন। সদরদফতর থেকে বের হয়ে নাতিন জামাইসহ শহীদ বরকত জননীকে গাজীপুরে একই গাড়িতে করে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করলাম এবং আমি নিজ অফিসে চলে আসলাম।

অফিসে পৌঁছে গাজীপুর জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ফোনে কথা বললাম। প্রেসিডেন্ট সাহেবের ইচ্ছার কথা ও শহীদ বরকতের মার সঙ্গে সেদিন সকালে প্রেসিডেন্ট সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা বললাম। পরিশেষে বললাম, “জয়দেবপুর শহীদ বরকতের ভাগনি জামাইর বাড়ি, সেখানে বরকত জননীর প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে আসেন ছেলের কবর জিয়ারতের উপলক্ষে, (বাড়ির কাছাকাছি কোনো উপযুক্ত কৃষি জমি অনাবাদি হলেও সমস্যা নাই) তারে চার বিঘা থেকে পাঁচ বিঘা জমি চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়ার লক্ষ্যে জরুরিভিত্তিতে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করলাম। জেলা প্রশাসকের নামটি এতদিন ধরে মনে করতে পারছি না, চাকরি জীবনে নিশ্চিতভাবেই তিনি আমার অনেক সিনিয়র হবেন। জানালেন, এতদবিষয়ে যত শিগগিরই সম্ভব ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং সে বিষয়ে অগ্রগতি তিনি নিরন্তর আমাকে অবহিত রাখবেন। সম্ভবত অনধিক দুই মাসের মধ্যেই শহীদ বরকতের মার নামে জয়দেবপুর নাতি জামাইর বাড়ির সংলগ্ন কমবেশি ‘তিন বিঘা উঁচু জমি’ বন্দোবস্ত করে দলিল করে হস্তান্তর করা হলো। বিষয়টি আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে অবহিত করলাম। জিয়া আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং এরকম একটা মহৎ কাজে তাঁকে সম্পৃক্ত করার জন্য তিনি পুনরায় আমাকে ধন্যবাদ জানালেন।

এরপর অন্য ভাষাশহীদদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের বিষয়ে খোঁজখবর শুরু করলাম ধীরেসুস্থে। এ কাজটি করতে গিয়ে কিছু জটিল পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। এ মর্মে লক্ষ্য করলাম শহীদ সালাম, রফিক, জব্বার এদের বংশ উত্তরাধিকারদের খবর করতে গিয়ে দেখলাম, পরিবার পরিজনদের মধ্যে প্রকৃত বংশ ক্রমিক উত্তরাধিকার বিষয়ে বাদানুবাদ মতানৈক্য প্রকাশ পেতে লাগল। এমতাবস্থায় ধীরে অগ্রসর হওয়াই উত্তম হবে মর্মে চিন্তা করে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক বেশি সময় দেওয়া সমীচীন মনে হয়নি।

চাকরিতে প্রবেশের সময় এক মুরব্বি মামা বলেছিলেন, “এ দেশে ‘জমি এবং জীবন’ দুটি অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ বটে। ‘জমি সংশ্লিষ্ট’ বিষয়াদি নিয়ে এদেশে যত মামলা মোকদ্দমা হয়, এক জীবন পার করে আরেক জীবন শুরু হয়ে জীবনের মায়া ত্যাগ করে দুনিয়া ত্যাগ করা পর্যন্ত মামলার মীমাংসা হয় না, পুরুষানুক্রমে ঝামেলা-মামলা মোকদ্দমা চলতে থাকে, কিংবা তারও মূল কারণ ‘জমি’। এ নিয়ে জটিলতা একবার শুরু হলে তা দশকের পর দশক অবলীলাক্রমে পার হয়ে গেলেও তার মীমাংসা বা সমাধানের কোনো ‘সীমারেখা’ দেখা যায় না। মামলা-মোকদ্দমা, বিবাদ বিরামহীনভাবে, সে সঙ্গে একে অপরের বিনাশ, সময়ের বিনাশ চলতেই থাকে, এক কথায় ‘যার শুরু আছে, শেষ নেই’।

একদিন শহীদ বরকতের মা’র জন্য খাস জমির চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দেওয়ার ব্যাপারে ১০ বছর বা আরও অধিককাল পর ওই শহীদ বরকতের মা’র নাতিন জামাইর সঙ্গে সচিবালয় সাক্ষাৎ হয়। জমিটি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বললেন, বন্দোবস্ত বা দখল নেওয়ার আড়াই বছর পার না হতেই ওই এলাকার এক প্রভাবশালী ব্যক্তি দেওয়ানি আদালতকৃত মামলা রুজু করে এ অভিযোগ আনয়ন করে যে, বন্দোবস্ত জমিটা অর্ধেকেরও বেশি জমি পরিত্যক্ত জমি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে তিনি বেশ কয়েক বছর আগেই বন্দোবস্ত নিয়েছেন এবং ইতোমধ্যে এর মেয়াদ বেশ কয়েক বছর পার হয়েছে, আরও পাঁচ বছর সামনে আছে। এ ছাড়া জজকোর্ট থেকে এ দেওয়ানি মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আদালতের স্থিতাবস্থা আদেশ রয়েছে। নাতিন জামাই আরও জানালেন, “স্থিতাবস্থার কারণে জমিটি তখনো হস্তান্তর হয়নি মর্মে অসমর্থিত সূত্রে জানতে পারি। “কিছুদিন এর ১৯৭৯ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান ও সামরিক শাসন মানে প্রত্যাহার করা হয়। আমার চাকরি জীবনের ৮-৯ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর জীবন-জিন্দেগির একটি ক্রমানুক্রমিক ‘কাহিনি গাঁথা,’ এ কাহিনি এবং আমার অক্ষমতা, শহীদ বরকতের মা’র নামে বরাদ্দ দেওয়া জয়দেবপুরের ওই জমিটির ব্যাপারে মামলা মোকদ্দমা এখনো চলমান।

                লেখক : সাবেক সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭
পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের চেষ্টা, আটক ৭

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক
লোকবলের স্বল্পতা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'
'গাড়ি চালানো শেখার আগে, হর্ন দেওয়া শিখতে হবে'

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিন্নমত পোষণের প্রস্তাব বাদ দিলে নির্বাচিত সরকার অকার্যকর হয়ে পড়বে
ভিন্নমত পোষণের প্রস্তাব বাদ দিলে নির্বাচিত সরকার অকার্যকর হয়ে পড়বে

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ৬

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালিয়াকান্দি থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতারের দাবিতে স্মারকলিপি
বালিয়াকান্দি থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতারের দাবিতে স্মারকলিপি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল মিডিয়া অ্যান্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা