শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন

১৫ বছর বয়সি প্রীতি উড়াংয়ের মৃত্যু কেন হলো? প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন? প্রীতির বয়স ১৫। প্রীতির তো বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা ছিল। তা না গিয়ে লোকের বাড়ির দাসি হতে গিয়েছিল কেন সে? কারণ, দারিদ্র্য। তার বাবা চা বাগানের শ্রমিক লুকেশ উড়াং দারিদ্র্যের জ্বালা সইতে না পেরে কন্যাকে দাসির কাজ করতে পাঠিয়েছিল। কিন্তু লুকেশ উড়াং কোনও পাষন্ড বর্বর শিশু নির্যাতক বা শিশু ধর্ষকের বাড়িতে প্রীতিকে পাঠায়নি। পাঠিয়েছিল এক সভ্য শিক্ষিত ভদ্রলোকের বাড়িতে, যে বাড়িতে ভদ্রলোকরা এবং ভদ্রমহিলারা দাসিদের দাসি বলে ডাকেন না, ডাকেন গৃহকর্মী বা গৃহপরিচারিকা বা গৃহসহায়িকা বলে। দেশের প্রখ্যাত ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হকের বাড়িতে গৃহকর্মীর চাকরি দেওয়া হয়েছিল কিশোরী প্রীতিকে। নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব যিনি পালন করছেন, যে কেউ অনুমান করবে তিনি সমাজ সচেতন ব্যক্তি, তিনি বিবেকবান মানুষ, কারণ তিনি মানবাধিকার সম্পর্কে জানেন, তিনি মানুষকে মানবতার শিক্ষা দিচ্ছেন প্রতিদিন, ধনী দরিদ্রের বৈষম্য ঘোচানোর উপদেশ দিচ্ছেন, দরিদ্রকে দরিদ্র বলে অসম্মান না করার শিক্ষা প্রতিদিন দিচ্ছেন, নারী পুরুষের বিভেদ মানছেন না, ধর্ষণ আর যৌন হেনস্তার প্রতিবাদ করছেন, শ্রেণিভেদ ঘুচিয়ে দেওয়ার কথা লিখছেন পত্রিকায়! কিন্তু প্রশ্ন জাগে, তাঁর বাড়িতে তিনি শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে রাখেন কেন? তিনি কি শিশুশ্রমের পক্ষে? তিনি নিশ্চয়ই শিশুশ্রমের পক্ষে। মানুষ তবে কাদের কাছ থেকে শিখবে প্রতিটি শিশুরই বিদ্যালয়ে যাওয়ার, বিদ্যা অর্জন করার, অন্ন বস্ত্র বাসস্থান পাওয়ার অধিকার যে জন্মগত, সে কথা? কাদের কাছ থেকে শিখবে প্রতিটি শিশুরই শারীরিক এবং মানসিকভাবে নির্যাতিত না হওয়ার অধিকার যে জন্মগত, সে কথা? মানুষ তবে কাদের কাছ থেকে শিখবে কারও যে অধিকার নেই কোনও শিশুর অধিকার লঙ্ঘন না করার, সে কথা? বয়স্ক লোকদের নোংরা ফেলার দায়িত্ব যে শিশুদের নয়, বয়স্কদের ভার বহন করার দায়িত্ব যে শিশুদের নয়-এ তো দেশের দায়িত্ববান নাগরিকরাই জনগণকে শেখাবেন। কিন্তু কী শিখিয়েছেন আশফাকুল হক? তাঁর ন’তলা ফ্ল্যাট থেকে ৬ মাস আগে ৬ আগস্ট তারিখে ফেরদৌসি নামের এক শিশু, যাকে দিয়ে তিনি দাসির কাজ করাতেন, লাফ দিয়েছিল নিচে। গুরুতর আহতও হয়েছিল। কিন্তু কেন শিশুটি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পালাতে চেয়েছিল? কী ঘটেছিল ফ্ল্যাটে? ফেরদৌসির মতো প্রীতি উড়াংকে একইভাবে নিচে পড়তে হলো, রক্তে ভাসতে হলো, অবশেষে মরতে হলো। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে প্রীতির শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। বলেছে প্রীতিকে নির্যাতন করা হয়েছে, খুন করা হয়েছে এবং তারপর ন’তলা থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কেউ বলছে নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচার জন্য ফেরদৌসির মতো প্রীতিও পালাতে চেয়েছিল।

নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হককে মোট ৬ জনসহ এবার গ্রেফতার করা হয়েছে। আগেও কিন্তু তাঁকে গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পাহাড়ি ছাত্রদের একটি সংগঠন প্রীতি হত্যার বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেছে এবং অভিযোগ করেছে, লুকেশ উড়াংকে দু’লাখ টাকা দিয়ে মামলা থেকে উদ্ধার পেতে চেয়েছেন আশফাকুল হক।

ধরা যাক ফেরদৌসি এবং প্রীতিকে কেউই জানালা দিয়ে ফেলে দেয়নি। তারাই লাফ দিয়েছিল। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ৬ মাস আগে ফেরদৌসি জানালা থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত হওয়ার পরও আশফাকুল হক এবং তানিয়া খন্দকার কেন সেই জানালার গ্রিল লাগাননি? তারা কি জানতেন না যে এই দুর্ঘটনা একবার যখন ঘটেছে, আবার ঘটতে পারে? তাদের বিরুদ্ধে ফেরদৌসির মা মামলা করার পরও কেন মনে হলো না, ভবিষ্যতে এরকম ঘটনা আর যেন না ঘটে, তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া খুব জরুরি? কেন তাঁরা সমস্যা সমাধানের কোনও উদ্যোগ নেননি? তাঁরা কি ভেবেছেন জানালার গ্রিল লাগানোর দরকার নেই, কারণ যদি কেউ লাফ দেয় জানালা দিয়ে সে তো গরিবেরা দেবে; গরিবদের বেঁচে থাকায় এবং মরে যাওয়ায় তাঁরা হয়তো কোনও পার্থক্য দেখেন না!

আশফাকুল হকদের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে। এখনও রায় বেরোয়নি। এখনও জানা যায়নি ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন, প্রীতি উড়াংকে ফেলে দিয়েছিল কেউ নাকি প্রীতি উড়াং পালাতে চেয়েছিল, যদি পালাতে চেয়েছিল কেন পালাতে চেয়েছিল, আর কেউ যদি ফেলে দিয়ে থাকে, কে ফেলে দিয়েছিল এবং কেন ফেলে দিয়েছিল। এসব একদিন হয়তো সকলে জানতে পারবো। কিন্তু তার আগেই আমরা জানি যে দুটো পালাতে চাওয়া এবং ফেলে দেওয়া এই দুটো ঘটনার পেছনে একটি চিত্রই স্পষ্ট, সেটি হলো নির্যাতন। নির্যাতন করে মেয়েকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, অথবা নির্যাতনের কারণে মেয়েটি পালাতে চেয়েছিল। এই নির্যাতন গরিবের ওপর ধনীর নির্যাতন। গৃহকর্মীরা যেহেতু সাধারণত নারী, তাই গৃহকর্মীদের বিরুদ্ধে যে নির্যাতন চলে, তা নারী-নির্যাতনের অংশও, গার্হস্থ্য হিংস্রতার বা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের অংশও।

একটা সময় ছিল গৃহকর্মীদের দিয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করানো হতো, কিন্তু পারিশ্রমিক দেওয়া হতো না, অথবা দিলেও খুবই নগণ্য পরিমাণে দেওয়া হতো। সেই দিন এখন বদলেছে। প্রচুর গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গজিয়ে ওঠার কারণে গৃহকর্মী আগের মতো সহজ লভ্য নয়। গৃহকর্মীর বেতন সে কারণেই আগের চেয়ে বেড়েছে। কিন্তু গৃহকর্তা আর গৃহকর্মীর মধ্যে যে সম্পর্ক, তা আক্ষরিক অর্থে এখনও প্রভু আর দাসদাসির সম্পর্ক। গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা এখনও ঘটে, গৃহকর্মী হত্যার ঘটনা এখনও ঘটে। প্রীতি উড়াং একা নয়, তার মতো এমন অনেক গৃহকর্মীকে জীবন বিসর্জন দিতে হয়েছে। এবং আজও হচ্ছে।

গৃহকর্মীরা হামেশাই ধর্ষণের শিকার হয়। যারা বদ গৃহকর্তা, তারা এই অন্যায়টি করে আসছে আদিকাল থেকেই। গৃহকর্মীদের শুধু যে গৃহকর্তারাই নির্যাতন করে তা নয়, গৃহকর্ত্রীরাও করে। প্রশ্ন হলো, কেন গৃহকর্ত্রীরা হঠাৎ এত বর্বর হয়ে উঠল? একসময় মধ্যবিত্ত গৃহকর্তার স্ত্রীও গৃহকর্মী হিসেবে গৃহে বাস করতো। তারাও ছিল বাড়ির দাসি। তাদের কখনও গৃহকর্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি। সংসারের কোনও ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তাদের কোনও অধিকার ছিল না। গ্রামেগঞ্জে বা শহরের ঘরে যে গরিব মেয়েরা কাজ করতো, তাদের সঙ্গে বাড়ির স্ত্রীটির এক ধরনের সখ্য গড়ে উঠতো। দুজনে সুখ-দুঃখের গল্প করতো। দুজনের অসহায়ত্বের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য ছিল না। দুজনই দাসি। গৃহকর্তা দুজনেরই কর্তা। এই চিত্রটি হাওয়া হয়ে যায়নি, এখনও বেশ নেচেখেলেই আছে। কিন্তু পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি শহুরে মধ্যবিত্তের ঘরে। মধ্যবিত্তের শান-শওকত কিছুটা বাড়ছে বৈকি। মেয়েরা ইস্কুল কলেজ পাস করছে। বিয়ের পর তাদের এখন গৃহকর্ত্রী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। ঘরকন্নার তদারকি এখন মেয়েদের হাতে। তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে সংসারের অনেক ব্যাপারেই। লেখাপড়া জানার, হাতে কলেজ-ডিগ্রি থাকার, গৃহকর্ত্রী বনার, সংসারের ক্ষমতা হাতে পাওয়ার একটা অহংকার এসে ভর করে মেয়েদের গ্রীবায়। তখন তারা সেই আচরণটি করে, যে আচরণ ক্ষমতাবানরা করে, ধনীরা করে-তারা গরিবকে নির্যাতন করে।

এ-ছাড়া অশান্তির সংসার আরেক কারণ। দিনের পর দিন অশান্তির ভেতর ডুবে থাকলে মন মেজাজ দপদপ করে, তখন পান থেকে চুন খসলেই গৃহকর্মীদের শাস্তি পেতে হয়। অশান্তির ক্ষতিপূরণ। যে স্ত্রী মার খায় স্বামীর, সে স্ত্রীই মার দেয় অন্যকে। নিজের চেয়ে দুর্বল, নিজের চেয়ে ক্ষমতাহীন জগতে কেউ যদি থেকে থাকে, সে দাসি। নাগালের মধ্যে আছে বলেই তার ওপর গৃহকর্ত্রী নির্যাতন চালায়, এতে নিজের ক্ষমতা প্রকাশিত হয়, পুষে রাখা ক্রোধও কিছুটা প্রশমিত হয়।

মেয়েরা বর্বরতা জানে না এটা ভাবা খুবই ভুল। মেয়েরা সুযোগ পেলে নিষ্ঠুর, বর্বর, খুনি সবই হতে পারে। বর্বরতা না জানলেও পুরুষের কাছ থেকে বর্বরতা এর মধ্যে শিখে নিয়েছে মেয়েরা। এক পৃথিবীতে, এক সমাজে, এক মহল্লায়, এক বাড়িতে পুরুষের সঙ্গে জীবনভর বাস করছে, আর পুরুষ যা করে, তার কিছুই করতে শিখবে না তারা, এ কেমন কথা? মেয়েরা এখন পুরুষ যা করতে পারে, তার প্রায় সবই করতে পারে। পুরুষের মতো ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে, বৈমানিক, বিজ্ঞানী, কৃষক, শ্রমিক, প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট-সব হতে পারে। এত সব পারে বলেই পুরুষের মতো নির্মমও হতে পারে। আগুনে পোড়াতে পারে গৃহকর্মীদের।

সমতার সমাজ যতদিন না গড়ে উঠবে, যতদিন না ধনী আর গরিবের মাঝে ফারাকটা বা বৈষম্যটা কমবে, ততদিন নির্যাতন চলবে। নির্যাতন চলবে বলে আমাদের কি সব দায়িত্ব শেষ হয়ে গেল? আমরা কি এখন নিশ্চিন্তে নিদ্রা যাব? নাকি গরিব আর ধনীর মধ্যে ফারাক থাকুক বা না থাকুক, নির্যাতন যেন না চলে, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ যেন করা হয়, সে জন্য সরকারকে চাপ দেব? আমাদের বিবেক বলে যদি কিছু আজও অবশিষ্ট থাকে, তাহলে শুধু সরকারের ওপর দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়ে হাত গুটিয়ে নেব তা তো নয়, যে যার জায়গা থেকে, যে যার সামর্থ অনুযায়ী, কাজ করবো, তাই নয় কি? সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন হওয়ার জন্য উৎসাহিত করবো, গৃহকর্মীদের শ্রমিকের মর্যাদা এবং নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আন্দোলন করবো। এবং একই সঙ্গে সমতার সমাজ গঠনের জন্য উদ্যোগ নেব।

ইচ্ছে করলেই তো মানুষ দরিদ্রের প্রতি সদয় হতে পারে, নিজের ঘৃণ্য দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে পারে, অন্যের দারিদ্র্য ঘোচাতে সাহায্য করতে পারে, সহমর্মী হতে পারে। ইচ্ছেটাই মানুষ করছে না। বিশেষ করে ধনীরা আর ধনীদের যে শ্রেণি অনুকরণ করতে পছন্দ করে, সেই মধ্যবিত্ত শ্রেণি।

তবে দয়া মায়া মমতা জাকাত সদকা ভিক্ষে ইত্যাদি ঢেলে অগাধ দারিদ্র্য ঘোচানো যায় না। দরিদ্রের প্রতি ঘৃণা যে সমাজে, সে সমাজে ব্যাঙের ছাতার মতো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বা গ্রামীণ ব্যাংক তৈরি করেও মানুষের দারিদ্র্য সম্পূর্ণ ঘোচানো যাচ্ছে না বলেই মনে হচ্ছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি দুর্নীতি, লোভ, হিংসেকে অতিক্রম করার উপায় জানা উচিত। কেউ ধনী হবে, কেউ দরিদ্র থেকে যাবে, এটাকে নিয়ম না ভেবে-দরিদ্র আর ধনীর মাঝখানের ব্যবধানটাকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে সবাইকে। রাজনীতিকরা, ধনীদের যাদের ভূরি ভূরি আছে, তাদের বেজায় খাওয়াচ্ছেন। দরিদ্ররা অভাবে অপুষ্টিতে ভুগছে। ঈশ্বর তাদের অভাবে ডুবিয়ে ইমান পরীক্ষা করছেন, এ রকম একটা হাস্যকর কথা প্রায়ই শুনি। ধনীরা এবং শাসকরা সে কারণে ঈশ্বর এবং ধর্মকে ব্যবহার করেন গরিবদের শান্ত এবং সন্তুষ্ট রাখার জন্য। তা না হলে প্রলেতারিয়েত বিপ্লব ঘটে যাবে এবং তা ঘটে গেলে তো মহামুশকিল।

সোজা বাংলায়, নারীরা কাজের মেয়েকে নির্যাতন করছে। সমাজের এক নির্যাতিত শ্রেণি সমাজের আরেক নির্যাতিত শ্রেণিকে নির্যাতন করছে। এই ছোট নির্যাতন আমাদের চোখে পড়ে, আর বড় নির্যাতন, যেটি ক্ষমতাশালীরা করে, দরিদ্রকে আজীবন দরিদ্র করে রাখার রাজনীতি, সমতার সমাজকে ধারে কাছে ভিড়তে না দেওয়ার ষড়যন্ত্র, সেটি খুব বেশি কারোর চোখে পড়ে না। সেটি যদি চোখে পড়তো, সেটির বিরুদ্ধে যদি যুদ্ধ হতো, তবে প্রীতি উড়াংদের আর মরতে হতো না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন