শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন

১৫ বছর বয়সি প্রীতি উড়াংয়ের মৃত্যু কেন হলো? প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন? প্রীতির বয়স ১৫। প্রীতির তো বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা ছিল। তা না গিয়ে লোকের বাড়ির দাসি হতে গিয়েছিল কেন সে? কারণ, দারিদ্র্য। তার বাবা চা বাগানের শ্রমিক লুকেশ উড়াং দারিদ্র্যের জ্বালা সইতে না পেরে কন্যাকে দাসির কাজ করতে পাঠিয়েছিল। কিন্তু লুকেশ উড়াং কোনও পাষন্ড বর্বর শিশু নির্যাতক বা শিশু ধর্ষকের বাড়িতে প্রীতিকে পাঠায়নি। পাঠিয়েছিল এক সভ্য শিক্ষিত ভদ্রলোকের বাড়িতে, যে বাড়িতে ভদ্রলোকরা এবং ভদ্রমহিলারা দাসিদের দাসি বলে ডাকেন না, ডাকেন গৃহকর্মী বা গৃহপরিচারিকা বা গৃহসহায়িকা বলে। দেশের প্রখ্যাত ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হকের বাড়িতে গৃহকর্মীর চাকরি দেওয়া হয়েছিল কিশোরী প্রীতিকে। নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব যিনি পালন করছেন, যে কেউ অনুমান করবে তিনি সমাজ সচেতন ব্যক্তি, তিনি বিবেকবান মানুষ, কারণ তিনি মানবাধিকার সম্পর্কে জানেন, তিনি মানুষকে মানবতার শিক্ষা দিচ্ছেন প্রতিদিন, ধনী দরিদ্রের বৈষম্য ঘোচানোর উপদেশ দিচ্ছেন, দরিদ্রকে দরিদ্র বলে অসম্মান না করার শিক্ষা প্রতিদিন দিচ্ছেন, নারী পুরুষের বিভেদ মানছেন না, ধর্ষণ আর যৌন হেনস্তার প্রতিবাদ করছেন, শ্রেণিভেদ ঘুচিয়ে দেওয়ার কথা লিখছেন পত্রিকায়! কিন্তু প্রশ্ন জাগে, তাঁর বাড়িতে তিনি শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে রাখেন কেন? তিনি কি শিশুশ্রমের পক্ষে? তিনি নিশ্চয়ই শিশুশ্রমের পক্ষে। মানুষ তবে কাদের কাছ থেকে শিখবে প্রতিটি শিশুরই বিদ্যালয়ে যাওয়ার, বিদ্যা অর্জন করার, অন্ন বস্ত্র বাসস্থান পাওয়ার অধিকার যে জন্মগত, সে কথা? কাদের কাছ থেকে শিখবে প্রতিটি শিশুরই শারীরিক এবং মানসিকভাবে নির্যাতিত না হওয়ার অধিকার যে জন্মগত, সে কথা? মানুষ তবে কাদের কাছ থেকে শিখবে কারও যে অধিকার নেই কোনও শিশুর অধিকার লঙ্ঘন না করার, সে কথা? বয়স্ক লোকদের নোংরা ফেলার দায়িত্ব যে শিশুদের নয়, বয়স্কদের ভার বহন করার দায়িত্ব যে শিশুদের নয়-এ তো দেশের দায়িত্ববান নাগরিকরাই জনগণকে শেখাবেন। কিন্তু কী শিখিয়েছেন আশফাকুল হক? তাঁর ন’তলা ফ্ল্যাট থেকে ৬ মাস আগে ৬ আগস্ট তারিখে ফেরদৌসি নামের এক শিশু, যাকে দিয়ে তিনি দাসির কাজ করাতেন, লাফ দিয়েছিল নিচে। গুরুতর আহতও হয়েছিল। কিন্তু কেন শিশুটি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পালাতে চেয়েছিল? কী ঘটেছিল ফ্ল্যাটে? ফেরদৌসির মতো প্রীতি উড়াংকে একইভাবে নিচে পড়তে হলো, রক্তে ভাসতে হলো, অবশেষে মরতে হলো। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে প্রীতির শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। বলেছে প্রীতিকে নির্যাতন করা হয়েছে, খুন করা হয়েছে এবং তারপর ন’তলা থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কেউ বলছে নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচার জন্য ফেরদৌসির মতো প্রীতিও পালাতে চেয়েছিল।

নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হককে মোট ৬ জনসহ এবার গ্রেফতার করা হয়েছে। আগেও কিন্তু তাঁকে গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পাহাড়ি ছাত্রদের একটি সংগঠন প্রীতি হত্যার বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেছে এবং অভিযোগ করেছে, লুকেশ উড়াংকে দু’লাখ টাকা দিয়ে মামলা থেকে উদ্ধার পেতে চেয়েছেন আশফাকুল হক।

ধরা যাক ফেরদৌসি এবং প্রীতিকে কেউই জানালা দিয়ে ফেলে দেয়নি। তারাই লাফ দিয়েছিল। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ৬ মাস আগে ফেরদৌসি জানালা থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত হওয়ার পরও আশফাকুল হক এবং তানিয়া খন্দকার কেন সেই জানালার গ্রিল লাগাননি? তারা কি জানতেন না যে এই দুর্ঘটনা একবার যখন ঘটেছে, আবার ঘটতে পারে? তাদের বিরুদ্ধে ফেরদৌসির মা মামলা করার পরও কেন মনে হলো না, ভবিষ্যতে এরকম ঘটনা আর যেন না ঘটে, তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া খুব জরুরি? কেন তাঁরা সমস্যা সমাধানের কোনও উদ্যোগ নেননি? তাঁরা কি ভেবেছেন জানালার গ্রিল লাগানোর দরকার নেই, কারণ যদি কেউ লাফ দেয় জানালা দিয়ে সে তো গরিবেরা দেবে; গরিবদের বেঁচে থাকায় এবং মরে যাওয়ায় তাঁরা হয়তো কোনও পার্থক্য দেখেন না!

আশফাকুল হকদের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে। এখনও রায় বেরোয়নি। এখনও জানা যায়নি ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন, প্রীতি উড়াংকে ফেলে দিয়েছিল কেউ নাকি প্রীতি উড়াং পালাতে চেয়েছিল, যদি পালাতে চেয়েছিল কেন পালাতে চেয়েছিল, আর কেউ যদি ফেলে দিয়ে থাকে, কে ফেলে দিয়েছিল এবং কেন ফেলে দিয়েছিল। এসব একদিন হয়তো সকলে জানতে পারবো। কিন্তু তার আগেই আমরা জানি যে দুটো পালাতে চাওয়া এবং ফেলে দেওয়া এই দুটো ঘটনার পেছনে একটি চিত্রই স্পষ্ট, সেটি হলো নির্যাতন। নির্যাতন করে মেয়েকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, অথবা নির্যাতনের কারণে মেয়েটি পালাতে চেয়েছিল। এই নির্যাতন গরিবের ওপর ধনীর নির্যাতন। গৃহকর্মীরা যেহেতু সাধারণত নারী, তাই গৃহকর্মীদের বিরুদ্ধে যে নির্যাতন চলে, তা নারী-নির্যাতনের অংশও, গার্হস্থ্য হিংস্রতার বা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের অংশও।

একটা সময় ছিল গৃহকর্মীদের দিয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করানো হতো, কিন্তু পারিশ্রমিক দেওয়া হতো না, অথবা দিলেও খুবই নগণ্য পরিমাণে দেওয়া হতো। সেই দিন এখন বদলেছে। প্রচুর গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গজিয়ে ওঠার কারণে গৃহকর্মী আগের মতো সহজ লভ্য নয়। গৃহকর্মীর বেতন সে কারণেই আগের চেয়ে বেড়েছে। কিন্তু গৃহকর্তা আর গৃহকর্মীর মধ্যে যে সম্পর্ক, তা আক্ষরিক অর্থে এখনও প্রভু আর দাসদাসির সম্পর্ক। গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা এখনও ঘটে, গৃহকর্মী হত্যার ঘটনা এখনও ঘটে। প্রীতি উড়াং একা নয়, তার মতো এমন অনেক গৃহকর্মীকে জীবন বিসর্জন দিতে হয়েছে। এবং আজও হচ্ছে।

গৃহকর্মীরা হামেশাই ধর্ষণের শিকার হয়। যারা বদ গৃহকর্তা, তারা এই অন্যায়টি করে আসছে আদিকাল থেকেই। গৃহকর্মীদের শুধু যে গৃহকর্তারাই নির্যাতন করে তা নয়, গৃহকর্ত্রীরাও করে। প্রশ্ন হলো, কেন গৃহকর্ত্রীরা হঠাৎ এত বর্বর হয়ে উঠল? একসময় মধ্যবিত্ত গৃহকর্তার স্ত্রীও গৃহকর্মী হিসেবে গৃহে বাস করতো। তারাও ছিল বাড়ির দাসি। তাদের কখনও গৃহকর্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি। সংসারের কোনও ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তাদের কোনও অধিকার ছিল না। গ্রামেগঞ্জে বা শহরের ঘরে যে গরিব মেয়েরা কাজ করতো, তাদের সঙ্গে বাড়ির স্ত্রীটির এক ধরনের সখ্য গড়ে উঠতো। দুজনে সুখ-দুঃখের গল্প করতো। দুজনের অসহায়ত্বের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য ছিল না। দুজনই দাসি। গৃহকর্তা দুজনেরই কর্তা। এই চিত্রটি হাওয়া হয়ে যায়নি, এখনও বেশ নেচেখেলেই আছে। কিন্তু পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি শহুরে মধ্যবিত্তের ঘরে। মধ্যবিত্তের শান-শওকত কিছুটা বাড়ছে বৈকি। মেয়েরা ইস্কুল কলেজ পাস করছে। বিয়ের পর তাদের এখন গৃহকর্ত্রী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। ঘরকন্নার তদারকি এখন মেয়েদের হাতে। তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে সংসারের অনেক ব্যাপারেই। লেখাপড়া জানার, হাতে কলেজ-ডিগ্রি থাকার, গৃহকর্ত্রী বনার, সংসারের ক্ষমতা হাতে পাওয়ার একটা অহংকার এসে ভর করে মেয়েদের গ্রীবায়। তখন তারা সেই আচরণটি করে, যে আচরণ ক্ষমতাবানরা করে, ধনীরা করে-তারা গরিবকে নির্যাতন করে।

এ-ছাড়া অশান্তির সংসার আরেক কারণ। দিনের পর দিন অশান্তির ভেতর ডুবে থাকলে মন মেজাজ দপদপ করে, তখন পান থেকে চুন খসলেই গৃহকর্মীদের শাস্তি পেতে হয়। অশান্তির ক্ষতিপূরণ। যে স্ত্রী মার খায় স্বামীর, সে স্ত্রীই মার দেয় অন্যকে। নিজের চেয়ে দুর্বল, নিজের চেয়ে ক্ষমতাহীন জগতে কেউ যদি থেকে থাকে, সে দাসি। নাগালের মধ্যে আছে বলেই তার ওপর গৃহকর্ত্রী নির্যাতন চালায়, এতে নিজের ক্ষমতা প্রকাশিত হয়, পুষে রাখা ক্রোধও কিছুটা প্রশমিত হয়।

মেয়েরা বর্বরতা জানে না এটা ভাবা খুবই ভুল। মেয়েরা সুযোগ পেলে নিষ্ঠুর, বর্বর, খুনি সবই হতে পারে। বর্বরতা না জানলেও পুরুষের কাছ থেকে বর্বরতা এর মধ্যে শিখে নিয়েছে মেয়েরা। এক পৃথিবীতে, এক সমাজে, এক মহল্লায়, এক বাড়িতে পুরুষের সঙ্গে জীবনভর বাস করছে, আর পুরুষ যা করে, তার কিছুই করতে শিখবে না তারা, এ কেমন কথা? মেয়েরা এখন পুরুষ যা করতে পারে, তার প্রায় সবই করতে পারে। পুরুষের মতো ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে, বৈমানিক, বিজ্ঞানী, কৃষক, শ্রমিক, প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট-সব হতে পারে। এত সব পারে বলেই পুরুষের মতো নির্মমও হতে পারে। আগুনে পোড়াতে পারে গৃহকর্মীদের।

সমতার সমাজ যতদিন না গড়ে উঠবে, যতদিন না ধনী আর গরিবের মাঝে ফারাকটা বা বৈষম্যটা কমবে, ততদিন নির্যাতন চলবে। নির্যাতন চলবে বলে আমাদের কি সব দায়িত্ব শেষ হয়ে গেল? আমরা কি এখন নিশ্চিন্তে নিদ্রা যাব? নাকি গরিব আর ধনীর মধ্যে ফারাক থাকুক বা না থাকুক, নির্যাতন যেন না চলে, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ যেন করা হয়, সে জন্য সরকারকে চাপ দেব? আমাদের বিবেক বলে যদি কিছু আজও অবশিষ্ট থাকে, তাহলে শুধু সরকারের ওপর দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়ে হাত গুটিয়ে নেব তা তো নয়, যে যার জায়গা থেকে, যে যার সামর্থ অনুযায়ী, কাজ করবো, তাই নয় কি? সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন হওয়ার জন্য উৎসাহিত করবো, গৃহকর্মীদের শ্রমিকের মর্যাদা এবং নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আন্দোলন করবো। এবং একই সঙ্গে সমতার সমাজ গঠনের জন্য উদ্যোগ নেব।

ইচ্ছে করলেই তো মানুষ দরিদ্রের প্রতি সদয় হতে পারে, নিজের ঘৃণ্য দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে পারে, অন্যের দারিদ্র্য ঘোচাতে সাহায্য করতে পারে, সহমর্মী হতে পারে। ইচ্ছেটাই মানুষ করছে না। বিশেষ করে ধনীরা আর ধনীদের যে শ্রেণি অনুকরণ করতে পছন্দ করে, সেই মধ্যবিত্ত শ্রেণি।

তবে দয়া মায়া মমতা জাকাত সদকা ভিক্ষে ইত্যাদি ঢেলে অগাধ দারিদ্র্য ঘোচানো যায় না। দরিদ্রের প্রতি ঘৃণা যে সমাজে, সে সমাজে ব্যাঙের ছাতার মতো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বা গ্রামীণ ব্যাংক তৈরি করেও মানুষের দারিদ্র্য সম্পূর্ণ ঘোচানো যাচ্ছে না বলেই মনে হচ্ছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি দুর্নীতি, লোভ, হিংসেকে অতিক্রম করার উপায় জানা উচিত। কেউ ধনী হবে, কেউ দরিদ্র থেকে যাবে, এটাকে নিয়ম না ভেবে-দরিদ্র আর ধনীর মাঝখানের ব্যবধানটাকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে সবাইকে। রাজনীতিকরা, ধনীদের যাদের ভূরি ভূরি আছে, তাদের বেজায় খাওয়াচ্ছেন। দরিদ্ররা অভাবে অপুষ্টিতে ভুগছে। ঈশ্বর তাদের অভাবে ডুবিয়ে ইমান পরীক্ষা করছেন, এ রকম একটা হাস্যকর কথা প্রায়ই শুনি। ধনীরা এবং শাসকরা সে কারণে ঈশ্বর এবং ধর্মকে ব্যবহার করেন গরিবদের শান্ত এবং সন্তুষ্ট রাখার জন্য। তা না হলে প্রলেতারিয়েত বিপ্লব ঘটে যাবে এবং তা ঘটে গেলে তো মহামুশকিল।

সোজা বাংলায়, নারীরা কাজের মেয়েকে নির্যাতন করছে। সমাজের এক নির্যাতিত শ্রেণি সমাজের আরেক নির্যাতিত শ্রেণিকে নির্যাতন করছে। এই ছোট নির্যাতন আমাদের চোখে পড়ে, আর বড় নির্যাতন, যেটি ক্ষমতাশালীরা করে, দরিদ্রকে আজীবন দরিদ্র করে রাখার রাজনীতি, সমতার সমাজকে ধারে কাছে ভিড়তে না দেওয়ার ষড়যন্ত্র, সেটি খুব বেশি কারোর চোখে পড়ে না। সেটি যদি চোখে পড়তো, সেটির বিরুদ্ধে যদি যুদ্ধ হতো, তবে প্রীতি উড়াংদের আর মরতে হতো না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়