শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন

১৫ বছর বয়সি প্রীতি উড়াংয়ের মৃত্যু কেন হলো? প্রীতি উড়াংদের মরতে হয় কেন? প্রীতির বয়স ১৫। প্রীতির তো বই-খাতা নিয়ে স্কুলে যাওয়ার কথা ছিল। তা না গিয়ে লোকের বাড়ির দাসি হতে গিয়েছিল কেন সে? কারণ, দারিদ্র্য। তার বাবা চা বাগানের শ্রমিক লুকেশ উড়াং দারিদ্র্যের জ্বালা সইতে না পেরে কন্যাকে দাসির কাজ করতে পাঠিয়েছিল। কিন্তু লুকেশ উড়াং কোনও পাষন্ড বর্বর শিশু নির্যাতক বা শিশু ধর্ষকের বাড়িতে প্রীতিকে পাঠায়নি। পাঠিয়েছিল এক সভ্য শিক্ষিত ভদ্রলোকের বাড়িতে, যে বাড়িতে ভদ্রলোকরা এবং ভদ্রমহিলারা দাসিদের দাসি বলে ডাকেন না, ডাকেন গৃহকর্মী বা গৃহপরিচারিকা বা গৃহসহায়িকা বলে। দেশের প্রখ্যাত ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হকের বাড়িতে গৃহকর্মীর চাকরি দেওয়া হয়েছিল কিশোরী প্রীতিকে। নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব যিনি পালন করছেন, যে কেউ অনুমান করবে তিনি সমাজ সচেতন ব্যক্তি, তিনি বিবেকবান মানুষ, কারণ তিনি মানবাধিকার সম্পর্কে জানেন, তিনি মানুষকে মানবতার শিক্ষা দিচ্ছেন প্রতিদিন, ধনী দরিদ্রের বৈষম্য ঘোচানোর উপদেশ দিচ্ছেন, দরিদ্রকে দরিদ্র বলে অসম্মান না করার শিক্ষা প্রতিদিন দিচ্ছেন, নারী পুরুষের বিভেদ মানছেন না, ধর্ষণ আর যৌন হেনস্তার প্রতিবাদ করছেন, শ্রেণিভেদ ঘুচিয়ে দেওয়ার কথা লিখছেন পত্রিকায়! কিন্তু প্রশ্ন জাগে, তাঁর বাড়িতে তিনি শিশুদের গৃহকর্মী হিসেবে রাখেন কেন? তিনি কি শিশুশ্রমের পক্ষে? তিনি নিশ্চয়ই শিশুশ্রমের পক্ষে। মানুষ তবে কাদের কাছ থেকে শিখবে প্রতিটি শিশুরই বিদ্যালয়ে যাওয়ার, বিদ্যা অর্জন করার, অন্ন বস্ত্র বাসস্থান পাওয়ার অধিকার যে জন্মগত, সে কথা? কাদের কাছ থেকে শিখবে প্রতিটি শিশুরই শারীরিক এবং মানসিকভাবে নির্যাতিত না হওয়ার অধিকার যে জন্মগত, সে কথা? মানুষ তবে কাদের কাছ থেকে শিখবে কারও যে অধিকার নেই কোনও শিশুর অধিকার লঙ্ঘন না করার, সে কথা? বয়স্ক লোকদের নোংরা ফেলার দায়িত্ব যে শিশুদের নয়, বয়স্কদের ভার বহন করার দায়িত্ব যে শিশুদের নয়-এ তো দেশের দায়িত্ববান নাগরিকরাই জনগণকে শেখাবেন। কিন্তু কী শিখিয়েছেন আশফাকুল হক? তাঁর ন’তলা ফ্ল্যাট থেকে ৬ মাস আগে ৬ আগস্ট তারিখে ফেরদৌসি নামের এক শিশু, যাকে দিয়ে তিনি দাসির কাজ করাতেন, লাফ দিয়েছিল নিচে। গুরুতর আহতও হয়েছিল। কিন্তু কেন শিশুটি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পালাতে চেয়েছিল? কী ঘটেছিল ফ্ল্যাটে? ফেরদৌসির মতো প্রীতি উড়াংকে একইভাবে নিচে পড়তে হলো, রক্তে ভাসতে হলো, অবশেষে মরতে হলো। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছে প্রীতির শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। বলেছে প্রীতিকে নির্যাতন করা হয়েছে, খুন করা হয়েছে এবং তারপর ন’তলা থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কেউ বলছে নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচার জন্য ফেরদৌসির মতো প্রীতিও পালাতে চেয়েছিল।

নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হককে মোট ৬ জনসহ এবার গ্রেফতার করা হয়েছে। আগেও কিন্তু তাঁকে গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পাহাড়ি ছাত্রদের একটি সংগঠন প্রীতি হত্যার বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেছে এবং অভিযোগ করেছে, লুকেশ উড়াংকে দু’লাখ টাকা দিয়ে মামলা থেকে উদ্ধার পেতে চেয়েছেন আশফাকুল হক।

ধরা যাক ফেরদৌসি এবং প্রীতিকে কেউই জানালা দিয়ে ফেলে দেয়নি। তারাই লাফ দিয়েছিল। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ৬ মাস আগে ফেরদৌসি জানালা থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত হওয়ার পরও আশফাকুল হক এবং তানিয়া খন্দকার কেন সেই জানালার গ্রিল লাগাননি? তারা কি জানতেন না যে এই দুর্ঘটনা একবার যখন ঘটেছে, আবার ঘটতে পারে? তাদের বিরুদ্ধে ফেরদৌসির মা মামলা করার পরও কেন মনে হলো না, ভবিষ্যতে এরকম ঘটনা আর যেন না ঘটে, তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া খুব জরুরি? কেন তাঁরা সমস্যা সমাধানের কোনও উদ্যোগ নেননি? তাঁরা কি ভেবেছেন জানালার গ্রিল লাগানোর দরকার নেই, কারণ যদি কেউ লাফ দেয় জানালা দিয়ে সে তো গরিবেরা দেবে; গরিবদের বেঁচে থাকায় এবং মরে যাওয়ায় তাঁরা হয়তো কোনও পার্থক্য দেখেন না!

আশফাকুল হকদের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে। এখনও রায় বেরোয়নি। এখনও জানা যায়নি ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন, প্রীতি উড়াংকে ফেলে দিয়েছিল কেউ নাকি প্রীতি উড়াং পালাতে চেয়েছিল, যদি পালাতে চেয়েছিল কেন পালাতে চেয়েছিল, আর কেউ যদি ফেলে দিয়ে থাকে, কে ফেলে দিয়েছিল এবং কেন ফেলে দিয়েছিল। এসব একদিন হয়তো সকলে জানতে পারবো। কিন্তু তার আগেই আমরা জানি যে দুটো পালাতে চাওয়া এবং ফেলে দেওয়া এই দুটো ঘটনার পেছনে একটি চিত্রই স্পষ্ট, সেটি হলো নির্যাতন। নির্যাতন করে মেয়েকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল, অথবা নির্যাতনের কারণে মেয়েটি পালাতে চেয়েছিল। এই নির্যাতন গরিবের ওপর ধনীর নির্যাতন। গৃহকর্মীরা যেহেতু সাধারণত নারী, তাই গৃহকর্মীদের বিরুদ্ধে যে নির্যাতন চলে, তা নারী-নির্যাতনের অংশও, গার্হস্থ্য হিংস্রতার বা ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের অংশও।

একটা সময় ছিল গৃহকর্মীদের দিয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করানো হতো, কিন্তু পারিশ্রমিক দেওয়া হতো না, অথবা দিলেও খুবই নগণ্য পরিমাণে দেওয়া হতো। সেই দিন এখন বদলেছে। প্রচুর গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গজিয়ে ওঠার কারণে গৃহকর্মী আগের মতো সহজ লভ্য নয়। গৃহকর্মীর বেতন সে কারণেই আগের চেয়ে বেড়েছে। কিন্তু গৃহকর্তা আর গৃহকর্মীর মধ্যে যে সম্পর্ক, তা আক্ষরিক অর্থে এখনও প্রভু আর দাসদাসির সম্পর্ক। গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনা এখনও ঘটে, গৃহকর্মী হত্যার ঘটনা এখনও ঘটে। প্রীতি উড়াং একা নয়, তার মতো এমন অনেক গৃহকর্মীকে জীবন বিসর্জন দিতে হয়েছে। এবং আজও হচ্ছে।

গৃহকর্মীরা হামেশাই ধর্ষণের শিকার হয়। যারা বদ গৃহকর্তা, তারা এই অন্যায়টি করে আসছে আদিকাল থেকেই। গৃহকর্মীদের শুধু যে গৃহকর্তারাই নির্যাতন করে তা নয়, গৃহকর্ত্রীরাও করে। প্রশ্ন হলো, কেন গৃহকর্ত্রীরা হঠাৎ এত বর্বর হয়ে উঠল? একসময় মধ্যবিত্ত গৃহকর্তার স্ত্রীও গৃহকর্মী হিসেবে গৃহে বাস করতো। তারাও ছিল বাড়ির দাসি। তাদের কখনও গৃহকর্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি। সংসারের কোনও ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার তাদের কোনও অধিকার ছিল না। গ্রামেগঞ্জে বা শহরের ঘরে যে গরিব মেয়েরা কাজ করতো, তাদের সঙ্গে বাড়ির স্ত্রীটির এক ধরনের সখ্য গড়ে উঠতো। দুজনে সুখ-দুঃখের গল্প করতো। দুজনের অসহায়ত্বের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য ছিল না। দুজনই দাসি। গৃহকর্তা দুজনেরই কর্তা। এই চিত্রটি হাওয়া হয়ে যায়নি, এখনও বেশ নেচেখেলেই আছে। কিন্তু পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি শহুরে মধ্যবিত্তের ঘরে। মধ্যবিত্তের শান-শওকত কিছুটা বাড়ছে বৈকি। মেয়েরা ইস্কুল কলেজ পাস করছে। বিয়ের পর তাদের এখন গৃহকর্ত্রী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। ঘরকন্নার তদারকি এখন মেয়েদের হাতে। তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারে সংসারের অনেক ব্যাপারেই। লেখাপড়া জানার, হাতে কলেজ-ডিগ্রি থাকার, গৃহকর্ত্রী বনার, সংসারের ক্ষমতা হাতে পাওয়ার একটা অহংকার এসে ভর করে মেয়েদের গ্রীবায়। তখন তারা সেই আচরণটি করে, যে আচরণ ক্ষমতাবানরা করে, ধনীরা করে-তারা গরিবকে নির্যাতন করে।

এ-ছাড়া অশান্তির সংসার আরেক কারণ। দিনের পর দিন অশান্তির ভেতর ডুবে থাকলে মন মেজাজ দপদপ করে, তখন পান থেকে চুন খসলেই গৃহকর্মীদের শাস্তি পেতে হয়। অশান্তির ক্ষতিপূরণ। যে স্ত্রী মার খায় স্বামীর, সে স্ত্রীই মার দেয় অন্যকে। নিজের চেয়ে দুর্বল, নিজের চেয়ে ক্ষমতাহীন জগতে কেউ যদি থেকে থাকে, সে দাসি। নাগালের মধ্যে আছে বলেই তার ওপর গৃহকর্ত্রী নির্যাতন চালায়, এতে নিজের ক্ষমতা প্রকাশিত হয়, পুষে রাখা ক্রোধও কিছুটা প্রশমিত হয়।

মেয়েরা বর্বরতা জানে না এটা ভাবা খুবই ভুল। মেয়েরা সুযোগ পেলে নিষ্ঠুর, বর্বর, খুনি সবই হতে পারে। বর্বরতা না জানলেও পুরুষের কাছ থেকে বর্বরতা এর মধ্যে শিখে নিয়েছে মেয়েরা। এক পৃথিবীতে, এক সমাজে, এক মহল্লায়, এক বাড়িতে পুরুষের সঙ্গে জীবনভর বাস করছে, আর পুরুষ যা করে, তার কিছুই করতে শিখবে না তারা, এ কেমন কথা? মেয়েরা এখন পুরুষ যা করতে পারে, তার প্রায় সবই করতে পারে। পুরুষের মতো ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে, বৈমানিক, বিজ্ঞানী, কৃষক, শ্রমিক, প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট-সব হতে পারে। এত সব পারে বলেই পুরুষের মতো নির্মমও হতে পারে। আগুনে পোড়াতে পারে গৃহকর্মীদের।

সমতার সমাজ যতদিন না গড়ে উঠবে, যতদিন না ধনী আর গরিবের মাঝে ফারাকটা বা বৈষম্যটা কমবে, ততদিন নির্যাতন চলবে। নির্যাতন চলবে বলে আমাদের কি সব দায়িত্ব শেষ হয়ে গেল? আমরা কি এখন নিশ্চিন্তে নিদ্রা যাব? নাকি গরিব আর ধনীর মধ্যে ফারাক থাকুক বা না থাকুক, নির্যাতন যেন না চলে, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ যেন করা হয়, সে জন্য সরকারকে চাপ দেব? আমাদের বিবেক বলে যদি কিছু আজও অবশিষ্ট থাকে, তাহলে শুধু সরকারের ওপর দায়িত্ব চাপিয়ে দিয়ে হাত গুটিয়ে নেব তা তো নয়, যে যার জায়গা থেকে, যে যার সামর্থ অনুযায়ী, কাজ করবো, তাই নয় কি? সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন হওয়ার জন্য উৎসাহিত করবো, গৃহকর্মীদের শ্রমিকের মর্যাদা এবং নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য আন্দোলন করবো। এবং একই সঙ্গে সমতার সমাজ গঠনের জন্য উদ্যোগ নেব।

ইচ্ছে করলেই তো মানুষ দরিদ্রের প্রতি সদয় হতে পারে, নিজের ঘৃণ্য দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে পারে, অন্যের দারিদ্র্য ঘোচাতে সাহায্য করতে পারে, সহমর্মী হতে পারে। ইচ্ছেটাই মানুষ করছে না। বিশেষ করে ধনীরা আর ধনীদের যে শ্রেণি অনুকরণ করতে পছন্দ করে, সেই মধ্যবিত্ত শ্রেণি।

তবে দয়া মায়া মমতা জাকাত সদকা ভিক্ষে ইত্যাদি ঢেলে অগাধ দারিদ্র্য ঘোচানো যায় না। দরিদ্রের প্রতি ঘৃণা যে সমাজে, সে সমাজে ব্যাঙের ছাতার মতো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি বা গ্রামীণ ব্যাংক তৈরি করেও মানুষের দারিদ্র্য সম্পূর্ণ ঘোচানো যাচ্ছে না বলেই মনে হচ্ছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি দুর্নীতি, লোভ, হিংসেকে অতিক্রম করার উপায় জানা উচিত। কেউ ধনী হবে, কেউ দরিদ্র থেকে যাবে, এটাকে নিয়ম না ভেবে-দরিদ্র আর ধনীর মাঝখানের ব্যবধানটাকে কমিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে সবাইকে। রাজনীতিকরা, ধনীদের যাদের ভূরি ভূরি আছে, তাদের বেজায় খাওয়াচ্ছেন। দরিদ্ররা অভাবে অপুষ্টিতে ভুগছে। ঈশ্বর তাদের অভাবে ডুবিয়ে ইমান পরীক্ষা করছেন, এ রকম একটা হাস্যকর কথা প্রায়ই শুনি। ধনীরা এবং শাসকরা সে কারণে ঈশ্বর এবং ধর্মকে ব্যবহার করেন গরিবদের শান্ত এবং সন্তুষ্ট রাখার জন্য। তা না হলে প্রলেতারিয়েত বিপ্লব ঘটে যাবে এবং তা ঘটে গেলে তো মহামুশকিল।

সোজা বাংলায়, নারীরা কাজের মেয়েকে নির্যাতন করছে। সমাজের এক নির্যাতিত শ্রেণি সমাজের আরেক নির্যাতিত শ্রেণিকে নির্যাতন করছে। এই ছোট নির্যাতন আমাদের চোখে পড়ে, আর বড় নির্যাতন, যেটি ক্ষমতাশালীরা করে, দরিদ্রকে আজীবন দরিদ্র করে রাখার রাজনীতি, সমতার সমাজকে ধারে কাছে ভিড়তে না দেওয়ার ষড়যন্ত্র, সেটি খুব বেশি কারোর চোখে পড়ে না। সেটি যদি চোখে পড়তো, সেটির বিরুদ্ধে যদি যুদ্ধ হতো, তবে প্রীতি উড়াংদের আর মরতে হতো না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম