শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

বিশ্বের প্রতিটি দেশেই প্রতিনিয়ত মানুষের মৃত্যু ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্রে হয়তো তুলনামূলক বেশি। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কিছু মৃত্যু ঠেকানো যায়। আমার জন্মভূমি এবং বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের কথাই বলি।

কদিন আগে বেইলি রোডে একটি সাত তলা ভবনে হঠাৎ আগুন লেগে প্রায় ৪৪ জন মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এসব মানুষের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো রোগে মৃত্যু হয়নি। একটা দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে- যা ঠেকানো যেত।

বলা যায়, দুর্ঘটনা, তাতে কার কী করার আছে? এ তো আল্লাহ তুলে নিয়েছেন। মানুষের কিছু করার নেই। কিন্তু আল্লাহ তো বলে দেননি যে, বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকবে না। অথবা এই বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই, তাতে কারও মাথাব্যথা নেই, এমনকি বিল্ডিং ইন্সপেক্টরদেরও। তারপর এই সাত তলা বিল্ডিংয়ে কোনো রেস্তোরাঁ থাকার কথা নয়। কিন্তু রেস্তোরাঁ একটি, দুটি নয়; বেশ কয়েকটি এবং বলা হচ্ছে, প্রথম তলার রেস্তোরাঁ থেকেই আগুনের উৎপত্তি। আহা রে এসব রেস্তোরাঁতে অনেক পরিবার খেতে এসে ‘নাই’ হয়ে গেল!

ট্র্যাজেডি আর কাকে বলে? কিন্তু যেখানে বাংলাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই বলে এবং বিল্ডিং থেকে বের হওয়ার কোনো পথ নেই বলে, সে ক্ষেত্রে অধস্তনদের কোনো দায়িত্বই নেই। সরকারি কর্মচারীরা বসে বসে আঙুল চুসছে আর বেতন নিচ্ছে!

প্রসঙ্গত বলে নেই, বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের জবাবদিহিতা নেই, তাই  নৈরাজ্য।

ভুল করছেন! জবাবদিহিতা থাকলেও একই ঘটনা ঘটত। বরং আপনার বলা উচিত ছিল, আপনারা ক্ষমতায় থাকলে কী করতেন? এসব পলিটিক্যাল বক্তব্য বাংলাদেশের মানুষ ধর্তব্যের মধ্যে নেয় না। কিছু মনে করবেন না, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসে আমি এসব কথা বলছি।

আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করে কানাডায় শুধু বেগমপাড়া বানায়নি, বাংলাদেশকে ফতুর বানাচ্ছে। ইলেকশনে আপনারা করলেন কী, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আপনারা অংশগ্রহণ করেননি। বরং অংশগ্রহণ করে প্রটেস্ট করা উচিত ছিল। আপনাদের স্ট্র্র্যাটিজি পুরোপুরি নির্বোধ ডিসিশন ছিল। আর ফলাফলও একই হয়েছে।

যা হোক, বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মঙ্গলের জন্য কথা বলেন, বক্তব্য দেন, তাতে মানুষের ভালোবাসা পাবেন এবং একসময় তার ফল পেতে পারেন।

এবার আসল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। প্রায় তিন দশক আগের কথা। অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেনশিপ নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসি। তখন উত্তরায় থাকতাম। হঠাৎ করে তখন উত্তরায় প্লটের জন্য ৫০ হাজার টাকা দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন চাওয়া হলো। ভাবলাম, একটা অ্যাপ্লিকেশন করে দিই। দিলাম।

ক’মাস পর ফলাফলে জানলাম হয়নি। এখন আমি কিছুটা সংশয়ে পড়ে গেলাম। টাকাটা উদ্ধার করি কী করে? কেননা এর আগে ইন্স্যুরেন্সের টাকা উদ্ধার করতে আমার খুব একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়নি। যথা সময় এক দিন অফিসে গিয়ে হাজির হলাম। কাজটি এক দিনে হয়নি। অন্য আরেক দিন গেলাম। ঢোকার আগেই একজন পিয়ন ফিসফিসিয়ে বলল, কিছু চা-পানির টাকা দিয়ে দেবেন, চেক পেয়ে যাবেন। আমি এমনিতেই কোনো কিছুতে ঝামেলা পছন্দ করি না, প্রয়োজন হলে তাই করব। দুই-তিনটা টেবিল ফাইলটা ঘুরে আসছে কিছুটা সময় লাগবে বৈকি। এরই মধ্যে চায়ের অফার এলো এবং চা-পানি টেবিলগুলো আমার কাছে আবদার করছে। তাই সই। চেকটা আজই নিয়ে যেতে চাই। না হয় গেল আমার কয়েক শ টাকা।

পাঠকবৃন্দ, এই ৩০ বছরে ৩০ গুণ বেড়েছে এসব লেনদেন হয়তো। এই যে ঘুষ খাওয়ার একটা চেইন, সেটা কতদূর পর্যন্ত যায়? শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং ফুলদানি সজ্জিত কক্ষ পর্যন্ত! আমি ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট হলে ঠিকই খুঁজে বের করতাম। অবশ্য পরিণাম হতো সাগর-রুনির মতো। না না আমি জীবনটাকে ভীষণ ভালোবাসি।

এই যে আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা, এটা প্রথম নয়। এরকম প্রতিনিয়তই হচ্ছে। হয়তো এক দশকের মধ্যে শততম। তাহলে কোনো প্রতিকার নেই কেন? বাংলাদেশে ঘুষ না খাওয়া লোক হলো ব্যতিক্রম। বেইলি রোডের বিল্ডিংটির জন্মলগ্ন থেকে ইনভেস্টিগেট করে দেখুন কত লোক ঘুষ খেয়েছে? এটা একটা চেইন। নইলে একজন সাধারণ কর্মচারী থেকে এয়ার কন্ডিশন রুমের বস পর্যন্ত এত বাড়ি গাড়ি কীভাবে করে?

তাহলে এর নিয়ন্ত্রণ হবে কী করে?

এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ তুলে ধরছি। এল সালভাদর মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। একসময় এই দেশটাতে লোকজন বাইরে বেরোতে পারত না। কারণ, ক্রাইম। গুন্ডা বাহিনী চারদিকে ওতপেতে থাকত। আইনকানুন কেউ মানত না। এই পরিস্থিতিতে গত তিন বছর আগে ৪২ বছরের ভালো বক্তা, হ্যান্ডসাম যুবক প্রেসিডেন্ট হিসেবে অধিষ্ঠিত হলেন। নাঈভ বুখালি প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম কাজটি করলেন, প্রায় ৭০ হাজার ক্রিমিনালকে অ্যারেস্ট করে মাস স্কেলে বিচার করে জেলে দিলেন। এই একটি কাজ করে পাহাড়-পর্বত ঘেরা দেশ, এল সালভাদরকে বিশ্বের কাছে ভালো দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করালেন। নাঈভ বুখালিকে অনেকেই ‘কুল ডিক্টেটর’ হিসেবে অভিহিত করেন।

সেই সূত্র ধরে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশের কল্যাণকর ডিক্টেটরের উচিত হবে এসব ঘুষখোর, ধর্ষণকারী, আইন অমান্যকারী সবাইকে ক’বছরের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেন। অবশ্য মাস স্কেলে বিচার করেই জেলে পাঠান। আপনার জনপ্রিয়তা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

পরিশেষে একটি সুন্দর সত্য গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করছি। আমাদের স্থানীয় পত্রিকা, ডিসপ্যাচে কদিন আগে খবরটি ছিল। কয়েক শ চিকেন তারজাল বেষ্টিত নিয়ে একটি ট্রাকে কলম্বাসের হাইওয়ে ৮২ দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি চিকেন কেমন করে খাঁচা থেকে বেরিয়ে হাইওয়ের পাশে পড়ে গেল এবং জখম হলো। এক ভদ্রমহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিলেন এবং তার নজরে এলো। ভদ্র মহিলা গাড়ি ঘুরিয়ে চিকেনটির কাছে এলেন এবং চিকেনটিকে নিয়ে একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিকে নিয়ে এলেন। ভেটেনারিয়ান ভদ্র মহিলা চিকেনের চিকিৎসা কখনো করেননি এবং কেউ চিকেন নিয়ে আসেওনি।

যাই হোক চিকেনটির চিকিৎসা করে নিজের বাড়িতেই নিয়ে গেলেন দুই দিন পর ভালো হয়ে উঠল। ব্রয়লার চিকেন এমনিতেই বেশি দিন বাঁচে না। যা হোক এখন পর্যন্ত ভালোভাবেই বেঁচে আছে। আমি গল্পটি পড়ে তাৎক্ষণিক ছোট্ট একটি লেখা পাঠিয়ে দিলাম। প্রকাশিত লেখাটি নিম্নরূপ :

“আমি ডিসপ্যাচে ‘মুরগির ডেরিং ডু অন ৮২’ পড়েছি। আমি উচ্ছ্বসিত। আমি বিশ্বাস করতে পারিনি যে, ঘটনাটি আমাদের শহরে ঘটেছে। আসলে এই গল্পটা সারা দেশে যাওয়া উচিত। আমার মনে হচ্ছে, আমার আর মুরগির মাংস খাওয়া উচিত হবে না। এই মুরগিটি অনেক আগেই জবাই হয়ে যেত কিন্তু অভিজ্ঞ পশু চিকিৎসকের চিকিৎসার পর এটি বেঁচে আছে। এক কথায় দারুণ কাজ।

মানুষ কোনো কারণ ছাড়াই অন্য মানুষকে গুলি করছে এবং একে অপরকে কোনো সহানুভূতি বা দয়া ছাড়াই হত্যা করছে, সেখানে এই চিকেনটি মানুষের যত্ন পেয়েছে। মানুষকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের আরও খবর প্রকাশ প্রয়োজন।”

                লেখক : বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

মার্চ ০১, ২০২৪

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম