শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

বিশ্বের প্রতিটি দেশেই প্রতিনিয়ত মানুষের মৃত্যু ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্রে হয়তো তুলনামূলক বেশি। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কিছু মৃত্যু ঠেকানো যায়। আমার জন্মভূমি এবং বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের কথাই বলি।

কদিন আগে বেইলি রোডে একটি সাত তলা ভবনে হঠাৎ আগুন লেগে প্রায় ৪৪ জন মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এসব মানুষের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো রোগে মৃত্যু হয়নি। একটা দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে- যা ঠেকানো যেত।

বলা যায়, দুর্ঘটনা, তাতে কার কী করার আছে? এ তো আল্লাহ তুলে নিয়েছেন। মানুষের কিছু করার নেই। কিন্তু আল্লাহ তো বলে দেননি যে, বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকবে না। অথবা এই বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই, তাতে কারও মাথাব্যথা নেই, এমনকি বিল্ডিং ইন্সপেক্টরদেরও। তারপর এই সাত তলা বিল্ডিংয়ে কোনো রেস্তোরাঁ থাকার কথা নয়। কিন্তু রেস্তোরাঁ একটি, দুটি নয়; বেশ কয়েকটি এবং বলা হচ্ছে, প্রথম তলার রেস্তোরাঁ থেকেই আগুনের উৎপত্তি। আহা রে এসব রেস্তোরাঁতে অনেক পরিবার খেতে এসে ‘নাই’ হয়ে গেল!

ট্র্যাজেডি আর কাকে বলে? কিন্তু যেখানে বাংলাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই বলে এবং বিল্ডিং থেকে বের হওয়ার কোনো পথ নেই বলে, সে ক্ষেত্রে অধস্তনদের কোনো দায়িত্বই নেই। সরকারি কর্মচারীরা বসে বসে আঙুল চুসছে আর বেতন নিচ্ছে!

প্রসঙ্গত বলে নেই, বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের জবাবদিহিতা নেই, তাই  নৈরাজ্য।

ভুল করছেন! জবাবদিহিতা থাকলেও একই ঘটনা ঘটত। বরং আপনার বলা উচিত ছিল, আপনারা ক্ষমতায় থাকলে কী করতেন? এসব পলিটিক্যাল বক্তব্য বাংলাদেশের মানুষ ধর্তব্যের মধ্যে নেয় না। কিছু মনে করবেন না, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসে আমি এসব কথা বলছি।

আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করে কানাডায় শুধু বেগমপাড়া বানায়নি, বাংলাদেশকে ফতুর বানাচ্ছে। ইলেকশনে আপনারা করলেন কী, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আপনারা অংশগ্রহণ করেননি। বরং অংশগ্রহণ করে প্রটেস্ট করা উচিত ছিল। আপনাদের স্ট্র্র্যাটিজি পুরোপুরি নির্বোধ ডিসিশন ছিল। আর ফলাফলও একই হয়েছে।

যা হোক, বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মঙ্গলের জন্য কথা বলেন, বক্তব্য দেন, তাতে মানুষের ভালোবাসা পাবেন এবং একসময় তার ফল পেতে পারেন।

এবার আসল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। প্রায় তিন দশক আগের কথা। অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেনশিপ নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসি। তখন উত্তরায় থাকতাম। হঠাৎ করে তখন উত্তরায় প্লটের জন্য ৫০ হাজার টাকা দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন চাওয়া হলো। ভাবলাম, একটা অ্যাপ্লিকেশন করে দিই। দিলাম।

ক’মাস পর ফলাফলে জানলাম হয়নি। এখন আমি কিছুটা সংশয়ে পড়ে গেলাম। টাকাটা উদ্ধার করি কী করে? কেননা এর আগে ইন্স্যুরেন্সের টাকা উদ্ধার করতে আমার খুব একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়নি। যথা সময় এক দিন অফিসে গিয়ে হাজির হলাম। কাজটি এক দিনে হয়নি। অন্য আরেক দিন গেলাম। ঢোকার আগেই একজন পিয়ন ফিসফিসিয়ে বলল, কিছু চা-পানির টাকা দিয়ে দেবেন, চেক পেয়ে যাবেন। আমি এমনিতেই কোনো কিছুতে ঝামেলা পছন্দ করি না, প্রয়োজন হলে তাই করব। দুই-তিনটা টেবিল ফাইলটা ঘুরে আসছে কিছুটা সময় লাগবে বৈকি। এরই মধ্যে চায়ের অফার এলো এবং চা-পানি টেবিলগুলো আমার কাছে আবদার করছে। তাই সই। চেকটা আজই নিয়ে যেতে চাই। না হয় গেল আমার কয়েক শ টাকা।

পাঠকবৃন্দ, এই ৩০ বছরে ৩০ গুণ বেড়েছে এসব লেনদেন হয়তো। এই যে ঘুষ খাওয়ার একটা চেইন, সেটা কতদূর পর্যন্ত যায়? শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং ফুলদানি সজ্জিত কক্ষ পর্যন্ত! আমি ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট হলে ঠিকই খুঁজে বের করতাম। অবশ্য পরিণাম হতো সাগর-রুনির মতো। না না আমি জীবনটাকে ভীষণ ভালোবাসি।

এই যে আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা, এটা প্রথম নয়। এরকম প্রতিনিয়তই হচ্ছে। হয়তো এক দশকের মধ্যে শততম। তাহলে কোনো প্রতিকার নেই কেন? বাংলাদেশে ঘুষ না খাওয়া লোক হলো ব্যতিক্রম। বেইলি রোডের বিল্ডিংটির জন্মলগ্ন থেকে ইনভেস্টিগেট করে দেখুন কত লোক ঘুষ খেয়েছে? এটা একটা চেইন। নইলে একজন সাধারণ কর্মচারী থেকে এয়ার কন্ডিশন রুমের বস পর্যন্ত এত বাড়ি গাড়ি কীভাবে করে?

তাহলে এর নিয়ন্ত্রণ হবে কী করে?

এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ তুলে ধরছি। এল সালভাদর মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। একসময় এই দেশটাতে লোকজন বাইরে বেরোতে পারত না। কারণ, ক্রাইম। গুন্ডা বাহিনী চারদিকে ওতপেতে থাকত। আইনকানুন কেউ মানত না। এই পরিস্থিতিতে গত তিন বছর আগে ৪২ বছরের ভালো বক্তা, হ্যান্ডসাম যুবক প্রেসিডেন্ট হিসেবে অধিষ্ঠিত হলেন। নাঈভ বুখালি প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম কাজটি করলেন, প্রায় ৭০ হাজার ক্রিমিনালকে অ্যারেস্ট করে মাস স্কেলে বিচার করে জেলে দিলেন। এই একটি কাজ করে পাহাড়-পর্বত ঘেরা দেশ, এল সালভাদরকে বিশ্বের কাছে ভালো দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করালেন। নাঈভ বুখালিকে অনেকেই ‘কুল ডিক্টেটর’ হিসেবে অভিহিত করেন।

সেই সূত্র ধরে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশের কল্যাণকর ডিক্টেটরের উচিত হবে এসব ঘুষখোর, ধর্ষণকারী, আইন অমান্যকারী সবাইকে ক’বছরের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেন। অবশ্য মাস স্কেলে বিচার করেই জেলে পাঠান। আপনার জনপ্রিয়তা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

পরিশেষে একটি সুন্দর সত্য গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করছি। আমাদের স্থানীয় পত্রিকা, ডিসপ্যাচে কদিন আগে খবরটি ছিল। কয়েক শ চিকেন তারজাল বেষ্টিত নিয়ে একটি ট্রাকে কলম্বাসের হাইওয়ে ৮২ দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি চিকেন কেমন করে খাঁচা থেকে বেরিয়ে হাইওয়ের পাশে পড়ে গেল এবং জখম হলো। এক ভদ্রমহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিলেন এবং তার নজরে এলো। ভদ্র মহিলা গাড়ি ঘুরিয়ে চিকেনটির কাছে এলেন এবং চিকেনটিকে নিয়ে একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিকে নিয়ে এলেন। ভেটেনারিয়ান ভদ্র মহিলা চিকেনের চিকিৎসা কখনো করেননি এবং কেউ চিকেন নিয়ে আসেওনি।

যাই হোক চিকেনটির চিকিৎসা করে নিজের বাড়িতেই নিয়ে গেলেন দুই দিন পর ভালো হয়ে উঠল। ব্রয়লার চিকেন এমনিতেই বেশি দিন বাঁচে না। যা হোক এখন পর্যন্ত ভালোভাবেই বেঁচে আছে। আমি গল্পটি পড়ে তাৎক্ষণিক ছোট্ট একটি লেখা পাঠিয়ে দিলাম। প্রকাশিত লেখাটি নিম্নরূপ :

“আমি ডিসপ্যাচে ‘মুরগির ডেরিং ডু অন ৮২’ পড়েছি। আমি উচ্ছ্বসিত। আমি বিশ্বাস করতে পারিনি যে, ঘটনাটি আমাদের শহরে ঘটেছে। আসলে এই গল্পটা সারা দেশে যাওয়া উচিত। আমার মনে হচ্ছে, আমার আর মুরগির মাংস খাওয়া উচিত হবে না। এই মুরগিটি অনেক আগেই জবাই হয়ে যেত কিন্তু অভিজ্ঞ পশু চিকিৎসকের চিকিৎসার পর এটি বেঁচে আছে। এক কথায় দারুণ কাজ।

মানুষ কোনো কারণ ছাড়াই অন্য মানুষকে গুলি করছে এবং একে অপরকে কোনো সহানুভূতি বা দয়া ছাড়াই হত্যা করছে, সেখানে এই চিকেনটি মানুষের যত্ন পেয়েছে। মানুষকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের আরও খবর প্রকাশ প্রয়োজন।”

                লেখক : বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

মার্চ ০১, ২০২৪

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে