শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

বিশ্বের প্রতিটি দেশেই প্রতিনিয়ত মানুষের মৃত্যু ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্রে হয়তো তুলনামূলক বেশি। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কিছু মৃত্যু ঠেকানো যায়। আমার জন্মভূমি এবং বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের কথাই বলি।

কদিন আগে বেইলি রোডে একটি সাত তলা ভবনে হঠাৎ আগুন লেগে প্রায় ৪৪ জন মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এসব মানুষের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো রোগে মৃত্যু হয়নি। একটা দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে- যা ঠেকানো যেত।

বলা যায়, দুর্ঘটনা, তাতে কার কী করার আছে? এ তো আল্লাহ তুলে নিয়েছেন। মানুষের কিছু করার নেই। কিন্তু আল্লাহ তো বলে দেননি যে, বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকবে না। অথবা এই বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই, তাতে কারও মাথাব্যথা নেই, এমনকি বিল্ডিং ইন্সপেক্টরদেরও। তারপর এই সাত তলা বিল্ডিংয়ে কোনো রেস্তোরাঁ থাকার কথা নয়। কিন্তু রেস্তোরাঁ একটি, দুটি নয়; বেশ কয়েকটি এবং বলা হচ্ছে, প্রথম তলার রেস্তোরাঁ থেকেই আগুনের উৎপত্তি। আহা রে এসব রেস্তোরাঁতে অনেক পরিবার খেতে এসে ‘নাই’ হয়ে গেল!

ট্র্যাজেডি আর কাকে বলে? কিন্তু যেখানে বাংলাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই বলে এবং বিল্ডিং থেকে বের হওয়ার কোনো পথ নেই বলে, সে ক্ষেত্রে অধস্তনদের কোনো দায়িত্বই নেই। সরকারি কর্মচারীরা বসে বসে আঙুল চুসছে আর বেতন নিচ্ছে!

প্রসঙ্গত বলে নেই, বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের জবাবদিহিতা নেই, তাই  নৈরাজ্য।

ভুল করছেন! জবাবদিহিতা থাকলেও একই ঘটনা ঘটত। বরং আপনার বলা উচিত ছিল, আপনারা ক্ষমতায় থাকলে কী করতেন? এসব পলিটিক্যাল বক্তব্য বাংলাদেশের মানুষ ধর্তব্যের মধ্যে নেয় না। কিছু মনে করবেন না, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসে আমি এসব কথা বলছি।

আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করে কানাডায় শুধু বেগমপাড়া বানায়নি, বাংলাদেশকে ফতুর বানাচ্ছে। ইলেকশনে আপনারা করলেন কী, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আপনারা অংশগ্রহণ করেননি। বরং অংশগ্রহণ করে প্রটেস্ট করা উচিত ছিল। আপনাদের স্ট্র্র্যাটিজি পুরোপুরি নির্বোধ ডিসিশন ছিল। আর ফলাফলও একই হয়েছে।

যা হোক, বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মঙ্গলের জন্য কথা বলেন, বক্তব্য দেন, তাতে মানুষের ভালোবাসা পাবেন এবং একসময় তার ফল পেতে পারেন।

এবার আসল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। প্রায় তিন দশক আগের কথা। অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেনশিপ নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসি। তখন উত্তরায় থাকতাম। হঠাৎ করে তখন উত্তরায় প্লটের জন্য ৫০ হাজার টাকা দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন চাওয়া হলো। ভাবলাম, একটা অ্যাপ্লিকেশন করে দিই। দিলাম।

ক’মাস পর ফলাফলে জানলাম হয়নি। এখন আমি কিছুটা সংশয়ে পড়ে গেলাম। টাকাটা উদ্ধার করি কী করে? কেননা এর আগে ইন্স্যুরেন্সের টাকা উদ্ধার করতে আমার খুব একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়নি। যথা সময় এক দিন অফিসে গিয়ে হাজির হলাম। কাজটি এক দিনে হয়নি। অন্য আরেক দিন গেলাম। ঢোকার আগেই একজন পিয়ন ফিসফিসিয়ে বলল, কিছু চা-পানির টাকা দিয়ে দেবেন, চেক পেয়ে যাবেন। আমি এমনিতেই কোনো কিছুতে ঝামেলা পছন্দ করি না, প্রয়োজন হলে তাই করব। দুই-তিনটা টেবিল ফাইলটা ঘুরে আসছে কিছুটা সময় লাগবে বৈকি। এরই মধ্যে চায়ের অফার এলো এবং চা-পানি টেবিলগুলো আমার কাছে আবদার করছে। তাই সই। চেকটা আজই নিয়ে যেতে চাই। না হয় গেল আমার কয়েক শ টাকা।

পাঠকবৃন্দ, এই ৩০ বছরে ৩০ গুণ বেড়েছে এসব লেনদেন হয়তো। এই যে ঘুষ খাওয়ার একটা চেইন, সেটা কতদূর পর্যন্ত যায়? শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং ফুলদানি সজ্জিত কক্ষ পর্যন্ত! আমি ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট হলে ঠিকই খুঁজে বের করতাম। অবশ্য পরিণাম হতো সাগর-রুনির মতো। না না আমি জীবনটাকে ভীষণ ভালোবাসি।

এই যে আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা, এটা প্রথম নয়। এরকম প্রতিনিয়তই হচ্ছে। হয়তো এক দশকের মধ্যে শততম। তাহলে কোনো প্রতিকার নেই কেন? বাংলাদেশে ঘুষ না খাওয়া লোক হলো ব্যতিক্রম। বেইলি রোডের বিল্ডিংটির জন্মলগ্ন থেকে ইনভেস্টিগেট করে দেখুন কত লোক ঘুষ খেয়েছে? এটা একটা চেইন। নইলে একজন সাধারণ কর্মচারী থেকে এয়ার কন্ডিশন রুমের বস পর্যন্ত এত বাড়ি গাড়ি কীভাবে করে?

তাহলে এর নিয়ন্ত্রণ হবে কী করে?

এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ তুলে ধরছি। এল সালভাদর মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। একসময় এই দেশটাতে লোকজন বাইরে বেরোতে পারত না। কারণ, ক্রাইম। গুন্ডা বাহিনী চারদিকে ওতপেতে থাকত। আইনকানুন কেউ মানত না। এই পরিস্থিতিতে গত তিন বছর আগে ৪২ বছরের ভালো বক্তা, হ্যান্ডসাম যুবক প্রেসিডেন্ট হিসেবে অধিষ্ঠিত হলেন। নাঈভ বুখালি প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম কাজটি করলেন, প্রায় ৭০ হাজার ক্রিমিনালকে অ্যারেস্ট করে মাস স্কেলে বিচার করে জেলে দিলেন। এই একটি কাজ করে পাহাড়-পর্বত ঘেরা দেশ, এল সালভাদরকে বিশ্বের কাছে ভালো দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করালেন। নাঈভ বুখালিকে অনেকেই ‘কুল ডিক্টেটর’ হিসেবে অভিহিত করেন।

সেই সূত্র ধরে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশের কল্যাণকর ডিক্টেটরের উচিত হবে এসব ঘুষখোর, ধর্ষণকারী, আইন অমান্যকারী সবাইকে ক’বছরের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেন। অবশ্য মাস স্কেলে বিচার করেই জেলে পাঠান। আপনার জনপ্রিয়তা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

পরিশেষে একটি সুন্দর সত্য গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করছি। আমাদের স্থানীয় পত্রিকা, ডিসপ্যাচে কদিন আগে খবরটি ছিল। কয়েক শ চিকেন তারজাল বেষ্টিত নিয়ে একটি ট্রাকে কলম্বাসের হাইওয়ে ৮২ দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি চিকেন কেমন করে খাঁচা থেকে বেরিয়ে হাইওয়ের পাশে পড়ে গেল এবং জখম হলো। এক ভদ্রমহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিলেন এবং তার নজরে এলো। ভদ্র মহিলা গাড়ি ঘুরিয়ে চিকেনটির কাছে এলেন এবং চিকেনটিকে নিয়ে একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিকে নিয়ে এলেন। ভেটেনারিয়ান ভদ্র মহিলা চিকেনের চিকিৎসা কখনো করেননি এবং কেউ চিকেন নিয়ে আসেওনি।

যাই হোক চিকেনটির চিকিৎসা করে নিজের বাড়িতেই নিয়ে গেলেন দুই দিন পর ভালো হয়ে উঠল। ব্রয়লার চিকেন এমনিতেই বেশি দিন বাঁচে না। যা হোক এখন পর্যন্ত ভালোভাবেই বেঁচে আছে। আমি গল্পটি পড়ে তাৎক্ষণিক ছোট্ট একটি লেখা পাঠিয়ে দিলাম। প্রকাশিত লেখাটি নিম্নরূপ :

“আমি ডিসপ্যাচে ‘মুরগির ডেরিং ডু অন ৮২’ পড়েছি। আমি উচ্ছ্বসিত। আমি বিশ্বাস করতে পারিনি যে, ঘটনাটি আমাদের শহরে ঘটেছে। আসলে এই গল্পটা সারা দেশে যাওয়া উচিত। আমার মনে হচ্ছে, আমার আর মুরগির মাংস খাওয়া উচিত হবে না। এই মুরগিটি অনেক আগেই জবাই হয়ে যেত কিন্তু অভিজ্ঞ পশু চিকিৎসকের চিকিৎসার পর এটি বেঁচে আছে। এক কথায় দারুণ কাজ।

মানুষ কোনো কারণ ছাড়াই অন্য মানুষকে গুলি করছে এবং একে অপরকে কোনো সহানুভূতি বা দয়া ছাড়াই হত্যা করছে, সেখানে এই চিকেনটি মানুষের যত্ন পেয়েছে। মানুষকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের আরও খবর প্রকাশ প্রয়োজন।”

                লেখক : বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

মার্চ ০১, ২০২৪

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন