শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

অধ্যাপক জীবেন রায়
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যু : বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

বিশ্বের প্রতিটি দেশেই প্রতিনিয়ত মানুষের মৃত্যু ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্রে হয়তো তুলনামূলক বেশি। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশগুলোতে কিছু মৃত্যু ঠেকানো যায়। আমার জন্মভূমি এবং বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের কথাই বলি।

কদিন আগে বেইলি রোডে একটি সাত তলা ভবনে হঠাৎ আগুন লেগে প্রায় ৪৪ জন মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এসব মানুষের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক বা অন্য কোনো রোগে মৃত্যু হয়নি। একটা দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে- যা ঠেকানো যেত।

বলা যায়, দুর্ঘটনা, তাতে কার কী করার আছে? এ তো আল্লাহ তুলে নিয়েছেন। মানুষের কিছু করার নেই। কিন্তু আল্লাহ তো বলে দেননি যে, বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকবে না। অথবা এই বিল্ডিংয়ে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই, তাতে কারও মাথাব্যথা নেই, এমনকি বিল্ডিং ইন্সপেক্টরদেরও। তারপর এই সাত তলা বিল্ডিংয়ে কোনো রেস্তোরাঁ থাকার কথা নয়। কিন্তু রেস্তোরাঁ একটি, দুটি নয়; বেশ কয়েকটি এবং বলা হচ্ছে, প্রথম তলার রেস্তোরাঁ থেকেই আগুনের উৎপত্তি। আহা রে এসব রেস্তোরাঁতে অনেক পরিবার খেতে এসে ‘নাই’ হয়ে গেল!

ট্র্যাজেডি আর কাকে বলে? কিন্তু যেখানে বাংলাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই বলে এবং বিল্ডিং থেকে বের হওয়ার কোনো পথ নেই বলে, সে ক্ষেত্রে অধস্তনদের কোনো দায়িত্বই নেই। সরকারি কর্মচারীরা বসে বসে আঙুল চুসছে আর বেতন নিচ্ছে!

প্রসঙ্গত বলে নেই, বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের জবাবদিহিতা নেই, তাই  নৈরাজ্য।

ভুল করছেন! জবাবদিহিতা থাকলেও একই ঘটনা ঘটত। বরং আপনার বলা উচিত ছিল, আপনারা ক্ষমতায় থাকলে কী করতেন? এসব পলিটিক্যাল বক্তব্য বাংলাদেশের মানুষ ধর্তব্যের মধ্যে নেয় না। কিছু মনে করবেন না, যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসে আমি এসব কথা বলছি।

আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করে কানাডায় শুধু বেগমপাড়া বানায়নি, বাংলাদেশকে ফতুর বানাচ্ছে। ইলেকশনে আপনারা করলেন কী, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আপনারা অংশগ্রহণ করেননি। বরং অংশগ্রহণ করে প্রটেস্ট করা উচিত ছিল। আপনাদের স্ট্র্র্যাটিজি পুরোপুরি নির্বোধ ডিসিশন ছিল। আর ফলাফলও একই হয়েছে।

যা হোক, বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মঙ্গলের জন্য কথা বলেন, বক্তব্য দেন, তাতে মানুষের ভালোবাসা পাবেন এবং একসময় তার ফল পেতে পারেন।

এবার আসল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। প্রায় তিন দশক আগের কথা। অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেনশিপ নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসি। তখন উত্তরায় থাকতাম। হঠাৎ করে তখন উত্তরায় প্লটের জন্য ৫০ হাজার টাকা দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন চাওয়া হলো। ভাবলাম, একটা অ্যাপ্লিকেশন করে দিই। দিলাম।

ক’মাস পর ফলাফলে জানলাম হয়নি। এখন আমি কিছুটা সংশয়ে পড়ে গেলাম। টাকাটা উদ্ধার করি কী করে? কেননা এর আগে ইন্স্যুরেন্সের টাকা উদ্ধার করতে আমার খুব একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়নি। যথা সময় এক দিন অফিসে গিয়ে হাজির হলাম। কাজটি এক দিনে হয়নি। অন্য আরেক দিন গেলাম। ঢোকার আগেই একজন পিয়ন ফিসফিসিয়ে বলল, কিছু চা-পানির টাকা দিয়ে দেবেন, চেক পেয়ে যাবেন। আমি এমনিতেই কোনো কিছুতে ঝামেলা পছন্দ করি না, প্রয়োজন হলে তাই করব। দুই-তিনটা টেবিল ফাইলটা ঘুরে আসছে কিছুটা সময় লাগবে বৈকি। এরই মধ্যে চায়ের অফার এলো এবং চা-পানি টেবিলগুলো আমার কাছে আবদার করছে। তাই সই। চেকটা আজই নিয়ে যেতে চাই। না হয় গেল আমার কয়েক শ টাকা।

পাঠকবৃন্দ, এই ৩০ বছরে ৩০ গুণ বেড়েছে এসব লেনদেন হয়তো। এই যে ঘুষ খাওয়ার একটা চেইন, সেটা কতদূর পর্যন্ত যায়? শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং ফুলদানি সজ্জিত কক্ষ পর্যন্ত! আমি ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট হলে ঠিকই খুঁজে বের করতাম। অবশ্য পরিণাম হতো সাগর-রুনির মতো। না না আমি জীবনটাকে ভীষণ ভালোবাসি।

এই যে আগুনে পুড়ে যাওয়ার ঘটনা, এটা প্রথম নয়। এরকম প্রতিনিয়তই হচ্ছে। হয়তো এক দশকের মধ্যে শততম। তাহলে কোনো প্রতিকার নেই কেন? বাংলাদেশে ঘুষ না খাওয়া লোক হলো ব্যতিক্রম। বেইলি রোডের বিল্ডিংটির জন্মলগ্ন থেকে ইনভেস্টিগেট করে দেখুন কত লোক ঘুষ খেয়েছে? এটা একটা চেইন। নইলে একজন সাধারণ কর্মচারী থেকে এয়ার কন্ডিশন রুমের বস পর্যন্ত এত বাড়ি গাড়ি কীভাবে করে?

তাহলে এর নিয়ন্ত্রণ হবে কী করে?

এ প্রসঙ্গে একটা উদাহরণ তুলে ধরছি। এল সালভাদর মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। একসময় এই দেশটাতে লোকজন বাইরে বেরোতে পারত না। কারণ, ক্রাইম। গুন্ডা বাহিনী চারদিকে ওতপেতে থাকত। আইনকানুন কেউ মানত না। এই পরিস্থিতিতে গত তিন বছর আগে ৪২ বছরের ভালো বক্তা, হ্যান্ডসাম যুবক প্রেসিডেন্ট হিসেবে অধিষ্ঠিত হলেন। নাঈভ বুখালি প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম কাজটি করলেন, প্রায় ৭০ হাজার ক্রিমিনালকে অ্যারেস্ট করে মাস স্কেলে বিচার করে জেলে দিলেন। এই একটি কাজ করে পাহাড়-পর্বত ঘেরা দেশ, এল সালভাদরকে বিশ্বের কাছে ভালো দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করালেন। নাঈভ বুখালিকে অনেকেই ‘কুল ডিক্টেটর’ হিসেবে অভিহিত করেন।

সেই সূত্র ধরে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশের কল্যাণকর ডিক্টেটরের উচিত হবে এসব ঘুষখোর, ধর্ষণকারী, আইন অমান্যকারী সবাইকে ক’বছরের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেন। অবশ্য মাস স্কেলে বিচার করেই জেলে পাঠান। আপনার জনপ্রিয়তা ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাবে।

পরিশেষে একটি সুন্দর সত্য গল্প দিয়ে লেখাটি শেষ করছি। আমাদের স্থানীয় পত্রিকা, ডিসপ্যাচে কদিন আগে খবরটি ছিল। কয়েক শ চিকেন তারজাল বেষ্টিত নিয়ে একটি ট্রাকে কলম্বাসের হাইওয়ে ৮২ দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ একটি চিকেন কেমন করে খাঁচা থেকে বেরিয়ে হাইওয়ের পাশে পড়ে গেল এবং জখম হলো। এক ভদ্রমহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিলেন এবং তার নজরে এলো। ভদ্র মহিলা গাড়ি ঘুরিয়ে চিকেনটির কাছে এলেন এবং চিকেনটিকে নিয়ে একটি ভেটেরিনারি ক্লিনিকে নিয়ে এলেন। ভেটেনারিয়ান ভদ্র মহিলা চিকেনের চিকিৎসা কখনো করেননি এবং কেউ চিকেন নিয়ে আসেওনি।

যাই হোক চিকেনটির চিকিৎসা করে নিজের বাড়িতেই নিয়ে গেলেন দুই দিন পর ভালো হয়ে উঠল। ব্রয়লার চিকেন এমনিতেই বেশি দিন বাঁচে না। যা হোক এখন পর্যন্ত ভালোভাবেই বেঁচে আছে। আমি গল্পটি পড়ে তাৎক্ষণিক ছোট্ট একটি লেখা পাঠিয়ে দিলাম। প্রকাশিত লেখাটি নিম্নরূপ :

“আমি ডিসপ্যাচে ‘মুরগির ডেরিং ডু অন ৮২’ পড়েছি। আমি উচ্ছ্বসিত। আমি বিশ্বাস করতে পারিনি যে, ঘটনাটি আমাদের শহরে ঘটেছে। আসলে এই গল্পটা সারা দেশে যাওয়া উচিত। আমার মনে হচ্ছে, আমার আর মুরগির মাংস খাওয়া উচিত হবে না। এই মুরগিটি অনেক আগেই জবাই হয়ে যেত কিন্তু অভিজ্ঞ পশু চিকিৎসকের চিকিৎসার পর এটি বেঁচে আছে। এক কথায় দারুণ কাজ।

মানুষ কোনো কারণ ছাড়াই অন্য মানুষকে গুলি করছে এবং একে অপরকে কোনো সহানুভূতি বা দয়া ছাড়াই হত্যা করছে, সেখানে এই চিকেনটি মানুষের যত্ন পেয়েছে। মানুষকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের আরও খবর প্রকাশ প্রয়োজন।”

                লেখক : বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

মার্চ ০১, ২০২৪

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা