শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

একবার এক ইতিহাসের শিক্ষক বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষের মুসলিম শাসকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্মপ্রাণ ছিলেন মুহাম্মদ বিন তুঘলক এবং মুঘলদের শেষ শক্তিমান সম্রাট আওরঙ্গজেব। তবে দুর্ভাগ্য হলো- এ দুজনের বিরুদ্ধেই পিতৃহত্যার অভিযোগ রয়েছে’। মুহাম্মদ বিন তুঘলকের প্রকৃত পরিচয় যা-ই হোক, বিগত ৭০০ বছর যাবত (১৩২৫-২০২৪) বাংলা-ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত, আলোচিত-সমালোচিত, অবিমৃষ্যকারী, উদ্ভট, অস্থির চিত্তের শাসক হিসেবে মুহাম্মদ বিন তুঘলককেই বিবেচনা করা হয়েছে। তার নামটাই একটা বিশেষ বিশেষণে অভিষিক্ত হয়ে বাংলা ভাষায় ‘তুঘলকি কান্ড’ বাগধারায় পরিণত হয়ে আছে। ভারতবর্ষের সুদীর্ঘকালের ইতিহাসে মুসলিম শাসকদের মধ্যে মুহাম্মদ বিন তুঘলকের নাম নানা কারণে বহুল আলোচিত। বলা বাহুল্য, মুঘলদের প্রথম ১০০ বছরের গৌরবময় শাসনকালের আগে সম্ভবত গজনির সুলতান মাহমুদ, (৯৯৮-১০৩০) ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি (১১৫০-১২০৬) এবং মুহাম্মদ বিন তুঘলকই সর্বাধিক পঠিত নাম। ১২৯০ সালে দিল্লিতে তার জন্ম হয়। সে যুগের তুলনায় তুঘলক ছিলেন সবচেয়ে শিক্ষিত ও অগ্রসরমান দিল্লির সুলতান। নানা শাস্ত্র ও বিষয়ে তার অগাধ লেখাপড়া ছিল। তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক তাকে জুনা খান নামে ডাকতেন। মুসলিম রীতিনীতি, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, কোরআন, হাদিস, ফিকাহ শাস্ত্রে তার বিশেষ পান্ডিত্য ছিল। তিনি ছিলেন একজন কোরআনে হাফেজ। এ ছাড়া আরবি, ফারসি, উর্দু, তুর্কিশ নানা ভাষা জানতেন। বিজ্ঞান, গণিত জ্যোতির্বিজ্ঞানেও পারদর্শী ছিলেন। শতভাগ নামাজ, রোজা ও ধর্মাচারে মনোযোগী ছিলেন। ইতিহাসের গবেষকরা বলেন, তিনি আজান শুনলেই শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কোনো অবস্থায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন। সীমাহীন মাতৃভক্তি ছিল তার। কোনো নেশাজাতীয় খাবার তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। মদ্যপান নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন। দয়ালু, পরোপকারী, সজ্জন মানুষের এক জীবন্ত প্রতিকৃতি ছিলেন তুঘলক। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ বলেছেন, সর্বগুণের সমন্বয়ে এক অভূতপূর্ব চরিত্রের অধিকারী খোদাভক্ত, পরিশ্রমী বাদশাহর আরেক নাম মুহাম্মদ বিন তুঘলক।

২. তার রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায়, তিনি ১৩২৫ থেকে ১৩৫১ পর্যন্ত অর্থাৎ মৃত্যু অবধি ক্ষমতায় ছিলেন। তবে কোনো কোনো ইতিহাসবিদ ১৩২৫ থেকে ১৩৩৮ সাল পর্যন্ত রাজত্বকালের কথা বলেছেন। যদিও তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক। যিনি বজ্রাঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এখানে উল্লেখ করা যায়, এ বংশের শ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন তার পরবর্তী সম্রাট ফিরোজ শাহ তুঘলক। তুঘলকরা ১৩২০ থেকে ১৪১৩ পর্যন্ত মোট ৯৭ বছর দিল্লি শাসন করেছেন। মুহাম্মদ বিন তুঘলক ছিলেন একজন আবেগতাড়িত, শিক্ষিত কিন্তু বোকা, বিনয়ী কিন্তু কঠোর, মানবিক কিন্তু হঠকারী সিদ্ধান্তের মহানায়ক। ভারতের ইতিহাস তাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেনি। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিতে তার ধার্মিকতা, সুশাসন, জনহিতকর পদক্ষেপগুলো সবই গেছে ভুল সিদ্ধান্তের কৃষ্ণ গহ্বরের অতলে। শাসককে মাঝে মাঝে আপসকামী, নমনীয়, সহনশীল ও জনসংবেদনশীল হতে হয়। বাস্তবায়ন না করলেও শাসককে পরামর্শ শুনতে হয়। যা তার শাসনে প্রায় অনুপস্থিত ছিল। তুঘলকের চরিত্রের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ছিল মানুষের কল্যাণ করতে গিয়ে তাদের ঘোরতর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ানো। যা তিনি আমৃত্যু নিজেকে সংশোধন করে উঠতে পারেননি। তাই ইতিহাসের পৃষ্ঠাজুড়ে মুহাম্মদ বিন তুঘলক হয়ে থাকলেন হেঁয়ালি, খামখেয়ালি, বিকৃত, ধিকৃত, অস্থির মানসিকতার এক খল শাসকের তকমা নিয়ে।

৩. তুঘলক অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন এবং ত্বরিত বাস্তবায়নের পদক্ষেপের কারণে প্রায় সবই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। বিশেষ করে তার রাজধানী স্থানান্তর এবং মুদ্রা পরিবর্তন। এ দুটো অতীব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে তিনি গণমানুষকে অবহেলা, তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞার চোখে দেখেছিলেন। যা পরবর্তীকালের ইতিহাস তাকে চিহ্নিত করে এক স্বৈরাচারী অপশাসক হিসেবে।

যেই দিল্লিতে তার জন্ম এবং পূর্বপুরুষের রাজত্ব ও জয়জয়কারের গৌরবময় অস্তিত্ব রয়েছে, ১৩২৭ সালে সেই দিল্লি থেকে ৭০০ মাইল দক্ষিণে দাক্ষিণাত্যের দেবগিরিতে রাজধানী নিয়ে যান। তৎকালে রাজধানীর বহুবিধ অবকাঠামো, রাজকোষ, রাজ দফতর ইত্যাদি স্থানান্তর করা কোনো সহজ কাজ ছিল না। তখন ছিল না কোনো আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা। তবু লাখ লাখ মানুষকে বাধ্য করা হয়েছিল এদের তল্পিতল্পাসহ গরুর গাড়ি, হাতি-ঘোড়ার পিঠে করে নতুন রাজধানীতে যেতে। কেবল ভৌগোলিক কারণে রাজ্য পরিচালনার সুবিধা হবে বা বহিঃশত্রুর হাত থেকে নিরাপদ থাকবে এসব বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন। দেবগিরির পরিবর্তে সেখানে তিনি রাজধানীর নাম দেন দৌলতাবাদ। তখন দিল্লি-দৌলতাবাদ ডাক পরিষেবাও চালু করেছিলেন। তবে নতুন জায়গায় পর্যাপ্ত সম্পদ ছিল না, সাম্প্রদায়িক পরিবেশও ছিল প্রতিকূলে। ইতিহাসবিদদের একটি অংশ বলেছেন, স্থানান্তরকালে অমানবিকভাবে যাতায়াতে এক-তৃতীয়াংশ মানুষ বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশু পথে পথে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এমনকি পিছিয়ে পড়লে রাজকর্মচারী কর্তৃক আঘাত করা হতো। রাজধানীর নাম দৌলতাবাদ করারও মতবিরোধ ছিল। অথচ মাত্র সাত বছর পরই সেই রাজধানীকে পুনরায় দিল্লিতে ফেরত আনতে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন। তখন যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল এটা হিন্দু ও বিধর্মীদের শহর এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য অনুকূল নয়। দিল্লির ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে মানানসই হবে না। একই সঙ্গে ভাষা ও সংস্কৃতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার দেশের অর্থনীতিও দ্রুত ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। শতাব্দীর পর শতাব্দী যে দিল্লি ভারতবর্ষের মানুষের সামগ্রিক উন্নয়ন ও শিক্ষা সংস্কৃতির নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তাকে বর্জন করা কোনো শাসকের পক্ষে কখনো যৌক্তিক সিদ্ধান্তের বিষয় হতে পারে না।

৪. তুঘলক তার রাজত্বের প্রথমদিকেই স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার পরিবর্তে তাম্র মুদ্রার প্রচলন করেন। আর্থিক ব্যবস্থাপনায় নতুনত্ব দিয়ে তিনি চমক সৃষ্টি করেছিলেন। তাকে ইতিহাসবিদগণ বলেছেন, Prince of moneyers বা তঙ্কা নির্মাতার রাজা। রাজধানী স্থানান্তর করার কারণে বিপুল আর্থিক ব্যয় হওয়ায় তা মোকাবিলার জন্য এবং স্বর্ণ রিজার্ভ ও রাষ্ট্রীয় কোষাগারকে নিরাপদ রাখার নিমিত্ত তিনি তা চালু করেছিলেন। প্রাথমিক পর্যায়ে এটা বৈপ্লবিক হলেও পরে তার ইতিবাচক প্রভাব ধরে রাখতে পারেননি। তাছাড়া তাম্র মুদ্রা প্রচলনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সর্বত্র অরাজক অবস্থার সৃষ্টি হয় এবং জাল মুদ্রায় বাজার সয়লাব হয়ে ওঠে। জনমনে বিরূপ ধারণা জন্ম নিতে থাকে, এমনকি বিনিময় ব্যবস্থায় নেমে আসে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তিনি এর লাগাম টেনে ধরেছিলেন এবং পুনরায় স্বর্ণ মুদ্রা চালু করেছিলেন। তিনি তার সিদ্ধান্তে অবিচল, অটল থাকতে পারেননি। যদিও ইবনে বতুতাসহ অসংখ্য গবেষক ও ইতিহাসবিদের মতে তুঘলক যুগান্তকারী এবং নজিরবিহীন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তার পক্ষে-বিপক্ষে অগণিত মতামত রয়েছে। উল্লেখ্য, ইবনে বতুতা ১৩৩৩ সালে ভারতে এসে টানা আট বছর তুঘলকের অধীনে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বলেছেন, তুঘলক অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি উদার, মানবিক ও সহনশীল ছিলেন।

৫. উন্নত ভূমি বা যমুনা নদী বিধৌত এলাকার উর্বর ভূমির ওপর হঠাৎ করে ২০ ভাগ কর আরোপ করেও তিনি বিপাকে পড়েছিলেন। এটাকে ইতিহাসে ‘দোয়াব’ এলাকায় করভার স্থাপন করাকে বোঝায়। এক পর্যায়ে তাকে তা-ও প্রত্যাহার করে নিতে হয়েছিল। কথিত আছে যে, মুহাম্মদ বিন তুঘলক সেকালেই হিন্দু ধর্মের নিষ্ঠুরতম ‘সতীদাহ প্রথা’ বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করেছিলেন। সময়ের অভাবে বা হিন্দু রাজা ও সম্প্রদায়ের আন্দোলনের আশঙ্কায় তখন সেদিকে আর যাননি।

এ কথা সত্যি যে, অনেক জননন্দিত কাজ করেও মুহাম্মদ বিন তুঘলক গণমানুষের সমর্থন পাননি। কোনো বদ চরিত্র, অপরাধী বা প্রজাবিরোধী অন্যায় কাজ না করেও তিনি ইতিহাসের অমোঘ কাঠগড়ায় নিন্দিত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। ইতিহাস বলে, জীবদ্দশায় সাম্রাজ্যে ভাঙন দেখা দিলে ১৩৫১ সালে মুহাম্মদ বিন তুঘলক সিন্ধু প্রদেশের থাট্টা অঞ্চলে সুমরু গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে মাত্র ৬১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আবার এমন জনশ্রুতিও আছে যে, অচেনা কোনো এক সামুদ্রিক মাছ খেয়ে এর বিষক্রিয়ায় নাকি তার মৃত্যু হয়েছিল। সেই মাছ ভক্ষণ না করার জন্য তার সভাসদগণ বারণ করলেও তিনি তা শোনেননি। দিল্লির তুঘলকাবাদ ফোর্টে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন