শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

একবার এক ইতিহাসের শিক্ষক বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষের মুসলিম শাসকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্মপ্রাণ ছিলেন মুহাম্মদ বিন তুঘলক এবং মুঘলদের শেষ শক্তিমান সম্রাট আওরঙ্গজেব। তবে দুর্ভাগ্য হলো- এ দুজনের বিরুদ্ধেই পিতৃহত্যার অভিযোগ রয়েছে’। মুহাম্মদ বিন তুঘলকের প্রকৃত পরিচয় যা-ই হোক, বিগত ৭০০ বছর যাবত (১৩২৫-২০২৪) বাংলা-ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত, আলোচিত-সমালোচিত, অবিমৃষ্যকারী, উদ্ভট, অস্থির চিত্তের শাসক হিসেবে মুহাম্মদ বিন তুঘলককেই বিবেচনা করা হয়েছে। তার নামটাই একটা বিশেষ বিশেষণে অভিষিক্ত হয়ে বাংলা ভাষায় ‘তুঘলকি কান্ড’ বাগধারায় পরিণত হয়ে আছে। ভারতবর্ষের সুদীর্ঘকালের ইতিহাসে মুসলিম শাসকদের মধ্যে মুহাম্মদ বিন তুঘলকের নাম নানা কারণে বহুল আলোচিত। বলা বাহুল্য, মুঘলদের প্রথম ১০০ বছরের গৌরবময় শাসনকালের আগে সম্ভবত গজনির সুলতান মাহমুদ, (৯৯৮-১০৩০) ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি (১১৫০-১২০৬) এবং মুহাম্মদ বিন তুঘলকই সর্বাধিক পঠিত নাম। ১২৯০ সালে দিল্লিতে তার জন্ম হয়। সে যুগের তুলনায় তুঘলক ছিলেন সবচেয়ে শিক্ষিত ও অগ্রসরমান দিল্লির সুলতান। নানা শাস্ত্র ও বিষয়ে তার অগাধ লেখাপড়া ছিল। তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক তাকে জুনা খান নামে ডাকতেন। মুসলিম রীতিনীতি, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, কোরআন, হাদিস, ফিকাহ শাস্ত্রে তার বিশেষ পান্ডিত্য ছিল। তিনি ছিলেন একজন কোরআনে হাফেজ। এ ছাড়া আরবি, ফারসি, উর্দু, তুর্কিশ নানা ভাষা জানতেন। বিজ্ঞান, গণিত জ্যোতির্বিজ্ঞানেও পারদর্শী ছিলেন। শতভাগ নামাজ, রোজা ও ধর্মাচারে মনোযোগী ছিলেন। ইতিহাসের গবেষকরা বলেন, তিনি আজান শুনলেই শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কোনো অবস্থায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন। সীমাহীন মাতৃভক্তি ছিল তার। কোনো নেশাজাতীয় খাবার তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। মদ্যপান নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন। দয়ালু, পরোপকারী, সজ্জন মানুষের এক জীবন্ত প্রতিকৃতি ছিলেন তুঘলক। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ বলেছেন, সর্বগুণের সমন্বয়ে এক অভূতপূর্ব চরিত্রের অধিকারী খোদাভক্ত, পরিশ্রমী বাদশাহর আরেক নাম মুহাম্মদ বিন তুঘলক।

২. তার রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায়, তিনি ১৩২৫ থেকে ১৩৫১ পর্যন্ত অর্থাৎ মৃত্যু অবধি ক্ষমতায় ছিলেন। তবে কোনো কোনো ইতিহাসবিদ ১৩২৫ থেকে ১৩৩৮ সাল পর্যন্ত রাজত্বকালের কথা বলেছেন। যদিও তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক। যিনি বজ্রাঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এখানে উল্লেখ করা যায়, এ বংশের শ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন তার পরবর্তী সম্রাট ফিরোজ শাহ তুঘলক। তুঘলকরা ১৩২০ থেকে ১৪১৩ পর্যন্ত মোট ৯৭ বছর দিল্লি শাসন করেছেন। মুহাম্মদ বিন তুঘলক ছিলেন একজন আবেগতাড়িত, শিক্ষিত কিন্তু বোকা, বিনয়ী কিন্তু কঠোর, মানবিক কিন্তু হঠকারী সিদ্ধান্তের মহানায়ক। ভারতের ইতিহাস তাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেনি। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিতে তার ধার্মিকতা, সুশাসন, জনহিতকর পদক্ষেপগুলো সবই গেছে ভুল সিদ্ধান্তের কৃষ্ণ গহ্বরের অতলে। শাসককে মাঝে মাঝে আপসকামী, নমনীয়, সহনশীল ও জনসংবেদনশীল হতে হয়। বাস্তবায়ন না করলেও শাসককে পরামর্শ শুনতে হয়। যা তার শাসনে প্রায় অনুপস্থিত ছিল। তুঘলকের চরিত্রের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ছিল মানুষের কল্যাণ করতে গিয়ে তাদের ঘোরতর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ানো। যা তিনি আমৃত্যু নিজেকে সংশোধন করে উঠতে পারেননি। তাই ইতিহাসের পৃষ্ঠাজুড়ে মুহাম্মদ বিন তুঘলক হয়ে থাকলেন হেঁয়ালি, খামখেয়ালি, বিকৃত, ধিকৃত, অস্থির মানসিকতার এক খল শাসকের তকমা নিয়ে।

৩. তুঘলক অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন এবং ত্বরিত বাস্তবায়নের পদক্ষেপের কারণে প্রায় সবই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। বিশেষ করে তার রাজধানী স্থানান্তর এবং মুদ্রা পরিবর্তন। এ দুটো অতীব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে তিনি গণমানুষকে অবহেলা, তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞার চোখে দেখেছিলেন। যা পরবর্তীকালের ইতিহাস তাকে চিহ্নিত করে এক স্বৈরাচারী অপশাসক হিসেবে।

যেই দিল্লিতে তার জন্ম এবং পূর্বপুরুষের রাজত্ব ও জয়জয়কারের গৌরবময় অস্তিত্ব রয়েছে, ১৩২৭ সালে সেই দিল্লি থেকে ৭০০ মাইল দক্ষিণে দাক্ষিণাত্যের দেবগিরিতে রাজধানী নিয়ে যান। তৎকালে রাজধানীর বহুবিধ অবকাঠামো, রাজকোষ, রাজ দফতর ইত্যাদি স্থানান্তর করা কোনো সহজ কাজ ছিল না। তখন ছিল না কোনো আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা। তবু লাখ লাখ মানুষকে বাধ্য করা হয়েছিল এদের তল্পিতল্পাসহ গরুর গাড়ি, হাতি-ঘোড়ার পিঠে করে নতুন রাজধানীতে যেতে। কেবল ভৌগোলিক কারণে রাজ্য পরিচালনার সুবিধা হবে বা বহিঃশত্রুর হাত থেকে নিরাপদ থাকবে এসব বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন। দেবগিরির পরিবর্তে সেখানে তিনি রাজধানীর নাম দেন দৌলতাবাদ। তখন দিল্লি-দৌলতাবাদ ডাক পরিষেবাও চালু করেছিলেন। তবে নতুন জায়গায় পর্যাপ্ত সম্পদ ছিল না, সাম্প্রদায়িক পরিবেশও ছিল প্রতিকূলে। ইতিহাসবিদদের একটি অংশ বলেছেন, স্থানান্তরকালে অমানবিকভাবে যাতায়াতে এক-তৃতীয়াংশ মানুষ বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশু পথে পথে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এমনকি পিছিয়ে পড়লে রাজকর্মচারী কর্তৃক আঘাত করা হতো। রাজধানীর নাম দৌলতাবাদ করারও মতবিরোধ ছিল। অথচ মাত্র সাত বছর পরই সেই রাজধানীকে পুনরায় দিল্লিতে ফেরত আনতে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন। তখন যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল এটা হিন্দু ও বিধর্মীদের শহর এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য অনুকূল নয়। দিল্লির ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে মানানসই হবে না। একই সঙ্গে ভাষা ও সংস্কৃতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার দেশের অর্থনীতিও দ্রুত ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। শতাব্দীর পর শতাব্দী যে দিল্লি ভারতবর্ষের মানুষের সামগ্রিক উন্নয়ন ও শিক্ষা সংস্কৃতির নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তাকে বর্জন করা কোনো শাসকের পক্ষে কখনো যৌক্তিক সিদ্ধান্তের বিষয় হতে পারে না।

৪. তুঘলক তার রাজত্বের প্রথমদিকেই স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার পরিবর্তে তাম্র মুদ্রার প্রচলন করেন। আর্থিক ব্যবস্থাপনায় নতুনত্ব দিয়ে তিনি চমক সৃষ্টি করেছিলেন। তাকে ইতিহাসবিদগণ বলেছেন, Prince of moneyers বা তঙ্কা নির্মাতার রাজা। রাজধানী স্থানান্তর করার কারণে বিপুল আর্থিক ব্যয় হওয়ায় তা মোকাবিলার জন্য এবং স্বর্ণ রিজার্ভ ও রাষ্ট্রীয় কোষাগারকে নিরাপদ রাখার নিমিত্ত তিনি তা চালু করেছিলেন। প্রাথমিক পর্যায়ে এটা বৈপ্লবিক হলেও পরে তার ইতিবাচক প্রভাব ধরে রাখতে পারেননি। তাছাড়া তাম্র মুদ্রা প্রচলনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সর্বত্র অরাজক অবস্থার সৃষ্টি হয় এবং জাল মুদ্রায় বাজার সয়লাব হয়ে ওঠে। জনমনে বিরূপ ধারণা জন্ম নিতে থাকে, এমনকি বিনিময় ব্যবস্থায় নেমে আসে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তিনি এর লাগাম টেনে ধরেছিলেন এবং পুনরায় স্বর্ণ মুদ্রা চালু করেছিলেন। তিনি তার সিদ্ধান্তে অবিচল, অটল থাকতে পারেননি। যদিও ইবনে বতুতাসহ অসংখ্য গবেষক ও ইতিহাসবিদের মতে তুঘলক যুগান্তকারী এবং নজিরবিহীন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তার পক্ষে-বিপক্ষে অগণিত মতামত রয়েছে। উল্লেখ্য, ইবনে বতুতা ১৩৩৩ সালে ভারতে এসে টানা আট বছর তুঘলকের অধীনে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বলেছেন, তুঘলক অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি উদার, মানবিক ও সহনশীল ছিলেন।

৫. উন্নত ভূমি বা যমুনা নদী বিধৌত এলাকার উর্বর ভূমির ওপর হঠাৎ করে ২০ ভাগ কর আরোপ করেও তিনি বিপাকে পড়েছিলেন। এটাকে ইতিহাসে ‘দোয়াব’ এলাকায় করভার স্থাপন করাকে বোঝায়। এক পর্যায়ে তাকে তা-ও প্রত্যাহার করে নিতে হয়েছিল। কথিত আছে যে, মুহাম্মদ বিন তুঘলক সেকালেই হিন্দু ধর্মের নিষ্ঠুরতম ‘সতীদাহ প্রথা’ বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করেছিলেন। সময়ের অভাবে বা হিন্দু রাজা ও সম্প্রদায়ের আন্দোলনের আশঙ্কায় তখন সেদিকে আর যাননি।

এ কথা সত্যি যে, অনেক জননন্দিত কাজ করেও মুহাম্মদ বিন তুঘলক গণমানুষের সমর্থন পাননি। কোনো বদ চরিত্র, অপরাধী বা প্রজাবিরোধী অন্যায় কাজ না করেও তিনি ইতিহাসের অমোঘ কাঠগড়ায় নিন্দিত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। ইতিহাস বলে, জীবদ্দশায় সাম্রাজ্যে ভাঙন দেখা দিলে ১৩৫১ সালে মুহাম্মদ বিন তুঘলক সিন্ধু প্রদেশের থাট্টা অঞ্চলে সুমরু গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে মাত্র ৬১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আবার এমন জনশ্রুতিও আছে যে, অচেনা কোনো এক সামুদ্রিক মাছ খেয়ে এর বিষক্রিয়ায় নাকি তার মৃত্যু হয়েছিল। সেই মাছ ভক্ষণ না করার জন্য তার সভাসদগণ বারণ করলেও তিনি তা শোনেননি। দিল্লির তুঘলকাবাদ ফোর্টে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা