শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

একবার এক ইতিহাসের শিক্ষক বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষের মুসলিম শাসকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্মপ্রাণ ছিলেন মুহাম্মদ বিন তুঘলক এবং মুঘলদের শেষ শক্তিমান সম্রাট আওরঙ্গজেব। তবে দুর্ভাগ্য হলো- এ দুজনের বিরুদ্ধেই পিতৃহত্যার অভিযোগ রয়েছে’। মুহাম্মদ বিন তুঘলকের প্রকৃত পরিচয় যা-ই হোক, বিগত ৭০০ বছর যাবত (১৩২৫-২০২৪) বাংলা-ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত, আলোচিত-সমালোচিত, অবিমৃষ্যকারী, উদ্ভট, অস্থির চিত্তের শাসক হিসেবে মুহাম্মদ বিন তুঘলককেই বিবেচনা করা হয়েছে। তার নামটাই একটা বিশেষ বিশেষণে অভিষিক্ত হয়ে বাংলা ভাষায় ‘তুঘলকি কান্ড’ বাগধারায় পরিণত হয়ে আছে। ভারতবর্ষের সুদীর্ঘকালের ইতিহাসে মুসলিম শাসকদের মধ্যে মুহাম্মদ বিন তুঘলকের নাম নানা কারণে বহুল আলোচিত। বলা বাহুল্য, মুঘলদের প্রথম ১০০ বছরের গৌরবময় শাসনকালের আগে সম্ভবত গজনির সুলতান মাহমুদ, (৯৯৮-১০৩০) ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি (১১৫০-১২০৬) এবং মুহাম্মদ বিন তুঘলকই সর্বাধিক পঠিত নাম। ১২৯০ সালে দিল্লিতে তার জন্ম হয়। সে যুগের তুলনায় তুঘলক ছিলেন সবচেয়ে শিক্ষিত ও অগ্রসরমান দিল্লির সুলতান। নানা শাস্ত্র ও বিষয়ে তার অগাধ লেখাপড়া ছিল। তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক তাকে জুনা খান নামে ডাকতেন। মুসলিম রীতিনীতি, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, কোরআন, হাদিস, ফিকাহ শাস্ত্রে তার বিশেষ পান্ডিত্য ছিল। তিনি ছিলেন একজন কোরআনে হাফেজ। এ ছাড়া আরবি, ফারসি, উর্দু, তুর্কিশ নানা ভাষা জানতেন। বিজ্ঞান, গণিত জ্যোতির্বিজ্ঞানেও পারদর্শী ছিলেন। শতভাগ নামাজ, রোজা ও ধর্মাচারে মনোযোগী ছিলেন। ইতিহাসের গবেষকরা বলেন, তিনি আজান শুনলেই শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কোনো অবস্থায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন। সীমাহীন মাতৃভক্তি ছিল তার। কোনো নেশাজাতীয় খাবার তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। মদ্যপান নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন। দয়ালু, পরোপকারী, সজ্জন মানুষের এক জীবন্ত প্রতিকৃতি ছিলেন তুঘলক। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ বলেছেন, সর্বগুণের সমন্বয়ে এক অভূতপূর্ব চরিত্রের অধিকারী খোদাভক্ত, পরিশ্রমী বাদশাহর আরেক নাম মুহাম্মদ বিন তুঘলক।

২. তার রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায়, তিনি ১৩২৫ থেকে ১৩৫১ পর্যন্ত অর্থাৎ মৃত্যু অবধি ক্ষমতায় ছিলেন। তবে কোনো কোনো ইতিহাসবিদ ১৩২৫ থেকে ১৩৩৮ সাল পর্যন্ত রাজত্বকালের কথা বলেছেন। যদিও তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক। যিনি বজ্রাঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এখানে উল্লেখ করা যায়, এ বংশের শ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন তার পরবর্তী সম্রাট ফিরোজ শাহ তুঘলক। তুঘলকরা ১৩২০ থেকে ১৪১৩ পর্যন্ত মোট ৯৭ বছর দিল্লি শাসন করেছেন। মুহাম্মদ বিন তুঘলক ছিলেন একজন আবেগতাড়িত, শিক্ষিত কিন্তু বোকা, বিনয়ী কিন্তু কঠোর, মানবিক কিন্তু হঠকারী সিদ্ধান্তের মহানায়ক। ভারতের ইতিহাস তাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেনি। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিতে তার ধার্মিকতা, সুশাসন, জনহিতকর পদক্ষেপগুলো সবই গেছে ভুল সিদ্ধান্তের কৃষ্ণ গহ্বরের অতলে। শাসককে মাঝে মাঝে আপসকামী, নমনীয়, সহনশীল ও জনসংবেদনশীল হতে হয়। বাস্তবায়ন না করলেও শাসককে পরামর্শ শুনতে হয়। যা তার শাসনে প্রায় অনুপস্থিত ছিল। তুঘলকের চরিত্রের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ছিল মানুষের কল্যাণ করতে গিয়ে তাদের ঘোরতর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ানো। যা তিনি আমৃত্যু নিজেকে সংশোধন করে উঠতে পারেননি। তাই ইতিহাসের পৃষ্ঠাজুড়ে মুহাম্মদ বিন তুঘলক হয়ে থাকলেন হেঁয়ালি, খামখেয়ালি, বিকৃত, ধিকৃত, অস্থির মানসিকতার এক খল শাসকের তকমা নিয়ে।

৩. তুঘলক অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন এবং ত্বরিত বাস্তবায়নের পদক্ষেপের কারণে প্রায় সবই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। বিশেষ করে তার রাজধানী স্থানান্তর এবং মুদ্রা পরিবর্তন। এ দুটো অতীব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে তিনি গণমানুষকে অবহেলা, তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞার চোখে দেখেছিলেন। যা পরবর্তীকালের ইতিহাস তাকে চিহ্নিত করে এক স্বৈরাচারী অপশাসক হিসেবে।

যেই দিল্লিতে তার জন্ম এবং পূর্বপুরুষের রাজত্ব ও জয়জয়কারের গৌরবময় অস্তিত্ব রয়েছে, ১৩২৭ সালে সেই দিল্লি থেকে ৭০০ মাইল দক্ষিণে দাক্ষিণাত্যের দেবগিরিতে রাজধানী নিয়ে যান। তৎকালে রাজধানীর বহুবিধ অবকাঠামো, রাজকোষ, রাজ দফতর ইত্যাদি স্থানান্তর করা কোনো সহজ কাজ ছিল না। তখন ছিল না কোনো আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা। তবু লাখ লাখ মানুষকে বাধ্য করা হয়েছিল এদের তল্পিতল্পাসহ গরুর গাড়ি, হাতি-ঘোড়ার পিঠে করে নতুন রাজধানীতে যেতে। কেবল ভৌগোলিক কারণে রাজ্য পরিচালনার সুবিধা হবে বা বহিঃশত্রুর হাত থেকে নিরাপদ থাকবে এসব বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন। দেবগিরির পরিবর্তে সেখানে তিনি রাজধানীর নাম দেন দৌলতাবাদ। তখন দিল্লি-দৌলতাবাদ ডাক পরিষেবাও চালু করেছিলেন। তবে নতুন জায়গায় পর্যাপ্ত সম্পদ ছিল না, সাম্প্রদায়িক পরিবেশও ছিল প্রতিকূলে। ইতিহাসবিদদের একটি অংশ বলেছেন, স্থানান্তরকালে অমানবিকভাবে যাতায়াতে এক-তৃতীয়াংশ মানুষ বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশু পথে পথে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এমনকি পিছিয়ে পড়লে রাজকর্মচারী কর্তৃক আঘাত করা হতো। রাজধানীর নাম দৌলতাবাদ করারও মতবিরোধ ছিল। অথচ মাত্র সাত বছর পরই সেই রাজধানীকে পুনরায় দিল্লিতে ফেরত আনতে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন। তখন যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল এটা হিন্দু ও বিধর্মীদের শহর এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য অনুকূল নয়। দিল্লির ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে মানানসই হবে না। একই সঙ্গে ভাষা ও সংস্কৃতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার দেশের অর্থনীতিও দ্রুত ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। শতাব্দীর পর শতাব্দী যে দিল্লি ভারতবর্ষের মানুষের সামগ্রিক উন্নয়ন ও শিক্ষা সংস্কৃতির নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তাকে বর্জন করা কোনো শাসকের পক্ষে কখনো যৌক্তিক সিদ্ধান্তের বিষয় হতে পারে না।

৪. তুঘলক তার রাজত্বের প্রথমদিকেই স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার পরিবর্তে তাম্র মুদ্রার প্রচলন করেন। আর্থিক ব্যবস্থাপনায় নতুনত্ব দিয়ে তিনি চমক সৃষ্টি করেছিলেন। তাকে ইতিহাসবিদগণ বলেছেন, Prince of moneyers বা তঙ্কা নির্মাতার রাজা। রাজধানী স্থানান্তর করার কারণে বিপুল আর্থিক ব্যয় হওয়ায় তা মোকাবিলার জন্য এবং স্বর্ণ রিজার্ভ ও রাষ্ট্রীয় কোষাগারকে নিরাপদ রাখার নিমিত্ত তিনি তা চালু করেছিলেন। প্রাথমিক পর্যায়ে এটা বৈপ্লবিক হলেও পরে তার ইতিবাচক প্রভাব ধরে রাখতে পারেননি। তাছাড়া তাম্র মুদ্রা প্রচলনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সর্বত্র অরাজক অবস্থার সৃষ্টি হয় এবং জাল মুদ্রায় বাজার সয়লাব হয়ে ওঠে। জনমনে বিরূপ ধারণা জন্ম নিতে থাকে, এমনকি বিনিময় ব্যবস্থায় নেমে আসে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তিনি এর লাগাম টেনে ধরেছিলেন এবং পুনরায় স্বর্ণ মুদ্রা চালু করেছিলেন। তিনি তার সিদ্ধান্তে অবিচল, অটল থাকতে পারেননি। যদিও ইবনে বতুতাসহ অসংখ্য গবেষক ও ইতিহাসবিদের মতে তুঘলক যুগান্তকারী এবং নজিরবিহীন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তার পক্ষে-বিপক্ষে অগণিত মতামত রয়েছে। উল্লেখ্য, ইবনে বতুতা ১৩৩৩ সালে ভারতে এসে টানা আট বছর তুঘলকের অধীনে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বলেছেন, তুঘলক অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি উদার, মানবিক ও সহনশীল ছিলেন।

৫. উন্নত ভূমি বা যমুনা নদী বিধৌত এলাকার উর্বর ভূমির ওপর হঠাৎ করে ২০ ভাগ কর আরোপ করেও তিনি বিপাকে পড়েছিলেন। এটাকে ইতিহাসে ‘দোয়াব’ এলাকায় করভার স্থাপন করাকে বোঝায়। এক পর্যায়ে তাকে তা-ও প্রত্যাহার করে নিতে হয়েছিল। কথিত আছে যে, মুহাম্মদ বিন তুঘলক সেকালেই হিন্দু ধর্মের নিষ্ঠুরতম ‘সতীদাহ প্রথা’ বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করেছিলেন। সময়ের অভাবে বা হিন্দু রাজা ও সম্প্রদায়ের আন্দোলনের আশঙ্কায় তখন সেদিকে আর যাননি।

এ কথা সত্যি যে, অনেক জননন্দিত কাজ করেও মুহাম্মদ বিন তুঘলক গণমানুষের সমর্থন পাননি। কোনো বদ চরিত্র, অপরাধী বা প্রজাবিরোধী অন্যায় কাজ না করেও তিনি ইতিহাসের অমোঘ কাঠগড়ায় নিন্দিত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। ইতিহাস বলে, জীবদ্দশায় সাম্রাজ্যে ভাঙন দেখা দিলে ১৩৫১ সালে মুহাম্মদ বিন তুঘলক সিন্ধু প্রদেশের থাট্টা অঞ্চলে সুমরু গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে মাত্র ৬১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আবার এমন জনশ্রুতিও আছে যে, অচেনা কোনো এক সামুদ্রিক মাছ খেয়ে এর বিষক্রিয়ায় নাকি তার মৃত্যু হয়েছিল। সেই মাছ ভক্ষণ না করার জন্য তার সভাসদগণ বারণ করলেও তিনি তা শোনেননি। দিল্লির তুঘলকাবাদ ফোর্টে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন