শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
উপদেশ পছন্দ করতেন না মুহাম্মদ বিন তুঘলক

একবার এক ইতিহাসের শিক্ষক বলেছিলেন, ‘ভারতবর্ষের মুসলিম শাসকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্মপ্রাণ ছিলেন মুহাম্মদ বিন তুঘলক এবং মুঘলদের শেষ শক্তিমান সম্রাট আওরঙ্গজেব। তবে দুর্ভাগ্য হলো- এ দুজনের বিরুদ্ধেই পিতৃহত্যার অভিযোগ রয়েছে’। মুহাম্মদ বিন তুঘলকের প্রকৃত পরিচয় যা-ই হোক, বিগত ৭০০ বছর যাবত (১৩২৫-২০২৪) বাংলা-ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত, আলোচিত-সমালোচিত, অবিমৃষ্যকারী, উদ্ভট, অস্থির চিত্তের শাসক হিসেবে মুহাম্মদ বিন তুঘলককেই বিবেচনা করা হয়েছে। তার নামটাই একটা বিশেষ বিশেষণে অভিষিক্ত হয়ে বাংলা ভাষায় ‘তুঘলকি কান্ড’ বাগধারায় পরিণত হয়ে আছে। ভারতবর্ষের সুদীর্ঘকালের ইতিহাসে মুসলিম শাসকদের মধ্যে মুহাম্মদ বিন তুঘলকের নাম নানা কারণে বহুল আলোচিত। বলা বাহুল্য, মুঘলদের প্রথম ১০০ বছরের গৌরবময় শাসনকালের আগে সম্ভবত গজনির সুলতান মাহমুদ, (৯৯৮-১০৩০) ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি (১১৫০-১২০৬) এবং মুহাম্মদ বিন তুঘলকই সর্বাধিক পঠিত নাম। ১২৯০ সালে দিল্লিতে তার জন্ম হয়। সে যুগের তুলনায় তুঘলক ছিলেন সবচেয়ে শিক্ষিত ও অগ্রসরমান দিল্লির সুলতান। নানা শাস্ত্র ও বিষয়ে তার অগাধ লেখাপড়া ছিল। তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক তাকে জুনা খান নামে ডাকতেন। মুসলিম রীতিনীতি, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, কোরআন, হাদিস, ফিকাহ শাস্ত্রে তার বিশেষ পান্ডিত্য ছিল। তিনি ছিলেন একজন কোরআনে হাফেজ। এ ছাড়া আরবি, ফারসি, উর্দু, তুর্কিশ নানা ভাষা জানতেন। বিজ্ঞান, গণিত জ্যোতির্বিজ্ঞানেও পারদর্শী ছিলেন। শতভাগ নামাজ, রোজা ও ধর্মাচারে মনোযোগী ছিলেন। ইতিহাসের গবেষকরা বলেন, তিনি আজান শুনলেই শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কোনো অবস্থায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন। সীমাহীন মাতৃভক্তি ছিল তার। কোনো নেশাজাতীয় খাবার তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। মদ্যপান নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন। দয়ালু, পরোপকারী, সজ্জন মানুষের এক জীবন্ত প্রতিকৃতি ছিলেন তুঘলক। কোনো কোনো ইতিহাসবিদ বলেছেন, সর্বগুণের সমন্বয়ে এক অভূতপূর্ব চরিত্রের অধিকারী খোদাভক্ত, পরিশ্রমী বাদশাহর আরেক নাম মুহাম্মদ বিন তুঘলক।

২. তার রাজত্বকাল সম্পর্কে জানা যায়, তিনি ১৩২৫ থেকে ১৩৫১ পর্যন্ত অর্থাৎ মৃত্যু অবধি ক্ষমতায় ছিলেন। তবে কোনো কোনো ইতিহাসবিদ ১৩২৫ থেকে ১৩৩৮ সাল পর্যন্ত রাজত্বকালের কথা বলেছেন। যদিও তুঘলক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তার বাবা গিয়াসউদ্দিন তুঘলক। যিনি বজ্রাঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এখানে উল্লেখ করা যায়, এ বংশের শ্রেষ্ঠ সুলতান ছিলেন তার পরবর্তী সম্রাট ফিরোজ শাহ তুঘলক। তুঘলকরা ১৩২০ থেকে ১৪১৩ পর্যন্ত মোট ৯৭ বছর দিল্লি শাসন করেছেন। মুহাম্মদ বিন তুঘলক ছিলেন একজন আবেগতাড়িত, শিক্ষিত কিন্তু বোকা, বিনয়ী কিন্তু কঠোর, মানবিক কিন্তু হঠকারী সিদ্ধান্তের মহানায়ক। ভারতের ইতিহাস তাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেনি। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তিতে তার ধার্মিকতা, সুশাসন, জনহিতকর পদক্ষেপগুলো সবই গেছে ভুল সিদ্ধান্তের কৃষ্ণ গহ্বরের অতলে। শাসককে মাঝে মাঝে আপসকামী, নমনীয়, সহনশীল ও জনসংবেদনশীল হতে হয়। বাস্তবায়ন না করলেও শাসককে পরামর্শ শুনতে হয়। যা তার শাসনে প্রায় অনুপস্থিত ছিল। তুঘলকের চরিত্রের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ছিল মানুষের কল্যাণ করতে গিয়ে তাদের ঘোরতর প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়ানো। যা তিনি আমৃত্যু নিজেকে সংশোধন করে উঠতে পারেননি। তাই ইতিহাসের পৃষ্ঠাজুড়ে মুহাম্মদ বিন তুঘলক হয়ে থাকলেন হেঁয়ালি, খামখেয়ালি, বিকৃত, ধিকৃত, অস্থির মানসিকতার এক খল শাসকের তকমা নিয়ে।

৩. তুঘলক অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন এবং ত্বরিত বাস্তবায়নের পদক্ষেপের কারণে প্রায় সবই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। বিশেষ করে তার রাজধানী স্থানান্তর এবং মুদ্রা পরিবর্তন। এ দুটো অতীব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে তিনি গণমানুষকে অবহেলা, তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞার চোখে দেখেছিলেন। যা পরবর্তীকালের ইতিহাস তাকে চিহ্নিত করে এক স্বৈরাচারী অপশাসক হিসেবে।

যেই দিল্লিতে তার জন্ম এবং পূর্বপুরুষের রাজত্ব ও জয়জয়কারের গৌরবময় অস্তিত্ব রয়েছে, ১৩২৭ সালে সেই দিল্লি থেকে ৭০০ মাইল দক্ষিণে দাক্ষিণাত্যের দেবগিরিতে রাজধানী নিয়ে যান। তৎকালে রাজধানীর বহুবিধ অবকাঠামো, রাজকোষ, রাজ দফতর ইত্যাদি স্থানান্তর করা কোনো সহজ কাজ ছিল না। তখন ছিল না কোনো আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা। তবু লাখ লাখ মানুষকে বাধ্য করা হয়েছিল এদের তল্পিতল্পাসহ গরুর গাড়ি, হাতি-ঘোড়ার পিঠে করে নতুন রাজধানীতে যেতে। কেবল ভৌগোলিক কারণে রাজ্য পরিচালনার সুবিধা হবে বা বহিঃশত্রুর হাত থেকে নিরাপদ থাকবে এসব বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বলে অনেকে মনে করেন। দেবগিরির পরিবর্তে সেখানে তিনি রাজধানীর নাম দেন দৌলতাবাদ। তখন দিল্লি-দৌলতাবাদ ডাক পরিষেবাও চালু করেছিলেন। তবে নতুন জায়গায় পর্যাপ্ত সম্পদ ছিল না, সাম্প্রদায়িক পরিবেশও ছিল প্রতিকূলে। ইতিহাসবিদদের একটি অংশ বলেছেন, স্থানান্তরকালে অমানবিকভাবে যাতায়াতে এক-তৃতীয়াংশ মানুষ বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশু পথে পথে মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এমনকি পিছিয়ে পড়লে রাজকর্মচারী কর্তৃক আঘাত করা হতো। রাজধানীর নাম দৌলতাবাদ করারও মতবিরোধ ছিল। অথচ মাত্র সাত বছর পরই সেই রাজধানীকে পুনরায় দিল্লিতে ফেরত আনতে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন। তখন যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল এটা হিন্দু ও বিধর্মীদের শহর এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য অনুকূল নয়। দিল্লির ইতিহাস ঐতিহ্যের সঙ্গে মানানসই হবে না। একই সঙ্গে ভাষা ও সংস্কৃতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। আবার দেশের অর্থনীতিও দ্রুত ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। শতাব্দীর পর শতাব্দী যে দিল্লি ভারতবর্ষের মানুষের সামগ্রিক উন্নয়ন ও শিক্ষা সংস্কৃতির নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, তাকে বর্জন করা কোনো শাসকের পক্ষে কখনো যৌক্তিক সিদ্ধান্তের বিষয় হতে পারে না।

৪. তুঘলক তার রাজত্বের প্রথমদিকেই স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার পরিবর্তে তাম্র মুদ্রার প্রচলন করেন। আর্থিক ব্যবস্থাপনায় নতুনত্ব দিয়ে তিনি চমক সৃষ্টি করেছিলেন। তাকে ইতিহাসবিদগণ বলেছেন, Prince of moneyers বা তঙ্কা নির্মাতার রাজা। রাজধানী স্থানান্তর করার কারণে বিপুল আর্থিক ব্যয় হওয়ায় তা মোকাবিলার জন্য এবং স্বর্ণ রিজার্ভ ও রাষ্ট্রীয় কোষাগারকে নিরাপদ রাখার নিমিত্ত তিনি তা চালু করেছিলেন। প্রাথমিক পর্যায়ে এটা বৈপ্লবিক হলেও পরে তার ইতিবাচক প্রভাব ধরে রাখতে পারেননি। তাছাড়া তাম্র মুদ্রা প্রচলনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সর্বত্র অরাজক অবস্থার সৃষ্টি হয় এবং জাল মুদ্রায় বাজার সয়লাব হয়ে ওঠে। জনমনে বিরূপ ধারণা জন্ম নিতে থাকে, এমনকি বিনিময় ব্যবস্থায় নেমে আসে বিশৃঙ্খলা ও নৈরাজ্য। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তিনি এর লাগাম টেনে ধরেছিলেন এবং পুনরায় স্বর্ণ মুদ্রা চালু করেছিলেন। তিনি তার সিদ্ধান্তে অবিচল, অটল থাকতে পারেননি। যদিও ইবনে বতুতাসহ অসংখ্য গবেষক ও ইতিহাসবিদের মতে তুঘলক যুগান্তকারী এবং নজিরবিহীন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তার পক্ষে-বিপক্ষে অগণিত মতামত রয়েছে। উল্লেখ্য, ইবনে বতুতা ১৩৩৩ সালে ভারতে এসে টানা আট বছর তুঘলকের অধীনে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি বলেছেন, তুঘলক অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি উদার, মানবিক ও সহনশীল ছিলেন।

৫. উন্নত ভূমি বা যমুনা নদী বিধৌত এলাকার উর্বর ভূমির ওপর হঠাৎ করে ২০ ভাগ কর আরোপ করেও তিনি বিপাকে পড়েছিলেন। এটাকে ইতিহাসে ‘দোয়াব’ এলাকায় করভার স্থাপন করাকে বোঝায়। এক পর্যায়ে তাকে তা-ও প্রত্যাহার করে নিতে হয়েছিল। কথিত আছে যে, মুহাম্মদ বিন তুঘলক সেকালেই হিন্দু ধর্মের নিষ্ঠুরতম ‘সতীদাহ প্রথা’ বিলুপ্ত করার চিন্তাভাবনা করেছিলেন। সময়ের অভাবে বা হিন্দু রাজা ও সম্প্রদায়ের আন্দোলনের আশঙ্কায় তখন সেদিকে আর যাননি।

এ কথা সত্যি যে, অনেক জননন্দিত কাজ করেও মুহাম্মদ বিন তুঘলক গণমানুষের সমর্থন পাননি। কোনো বদ চরিত্র, অপরাধী বা প্রজাবিরোধী অন্যায় কাজ না করেও তিনি ইতিহাসের অমোঘ কাঠগড়ায় নিন্দিত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছেন। ইতিহাস বলে, জীবদ্দশায় সাম্রাজ্যে ভাঙন দেখা দিলে ১৩৫১ সালে মুহাম্মদ বিন তুঘলক সিন্ধু প্রদেশের থাট্টা অঞ্চলে সুমরু গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে মাত্র ৬১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আবার এমন জনশ্রুতিও আছে যে, অচেনা কোনো এক সামুদ্রিক মাছ খেয়ে এর বিষক্রিয়ায় নাকি তার মৃত্যু হয়েছিল। সেই মাছ ভক্ষণ না করার জন্য তার সভাসদগণ বারণ করলেও তিনি তা শোনেননি। দিল্লির তুঘলকাবাদ ফোর্টে তাকে সমাধিস্থ করা হয়।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা

এই মাত্র | অর্থনীতি

পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি
রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা
গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার
এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম
বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে
ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি
তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা