শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

আমার সোনার বাংলা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার সোনার বাংলা

আমার আত্মীয়রা বাংলাদেশের লাল সবুজ জামা পরে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গিয়েছিল বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার খেলা দেখতে। প্রথম থেকেই জেতার উত্তেজনায় চিৎকার করেছে। কিন্তু বড় হতাশ হয়ে স্টেডিয়াম থেকে বেরিয়েছে। শেষ ওভারের আগ পর্যন্ত তারা ধরেই নিয়েছিল বাংলাদেশ জিতবে। প্রায় জিতে যাওয়া খেলা বাংলাদেশ হেরেছে। মাত্র চার রানে হেরেছে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। ঠিক যেমন করে আগের দিন পাকিস্তান হেরেছে ভারতের কাছে। বাংলাদেশের এমন পরাজয়ে ক্ষুব্ধ ক্রিকেটপ্রেমী জনতা। সাকিবের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ খুব বেশি। তারা বলছে, ‘ফুল টাইম এমপিগিরি আর পার্ট টাইম ক্রিকেটগিরি দিয়ে কি ওয়ার্ল্ড কাপ হয়? গাছেরটাও খাবে তলারটাও কুড়াবে!’ বলছে, ‘সে না পারে ব্যাটিং, না পারে বোলিং, সাকিব, হয় আপনি বারবিকিউ পার্টি ছাড়ুন, নতুবা ক্রিকেট ছাড়ুন।’ ‘তুই না বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার!! আজকে কী করলি বাংলাদেশের জন্য? সারা জীবন বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট লীগ খেলে গেলি টাকার বিনিময়ে!’ ‘সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় সাকিব, এইসব বোলারদের সঙ্গে অন্য কেউ না খেললেও সাকিব খেলেছে, সাকিব জানে কী করে খেলতে হয়। অথচ সে সিরিয়াসলি খেলল না।’ ‘বোলিংয়ে ১ ওভারের পর আসেননি, ব্যাটিংয়েও কিছু করতে পারলেন না আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর অলরাউন্ডার সাকিব।’ দর্শকরা আরও বলেছে, ‘সাকিব প্রতারণা করেছেন! তামিমকে আনফিট বলেছিলেন! তাহলে নিজে কেন ফিট না হয়ে বিশ্বকাপে খেলতে গেলেন?’ আরও কিছু দর্শকের মন্তব্য, ‘সাকিবের চোখে যদি সমস্যা হয়, তাহলে খেলবে কেন, ভালো পারফর্ম না করলে তাকে দরকার নেই সে সাকিব হোক বা যেই হোক। জাতীয় দল আবেগের জায়গা নয়।’ ক্রিকেটার তামিম ইকবাল বলেছেন, ‘এই বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ২ ম্যাচে মাত্র ৪ ওভার বল করেছেন সাকিব, নিতে পারেননি কোনো উইকেট। ব্যাট হাতে ২ ম্যাচে রান করেছেন মাত্র ১১।’ ক্রিকেটার বীরেন্দর শেহবাগ সাকিবের খেলা নিয়ে মন্তব্য করেছেন, ‘সাকিব যদি অভিজ্ঞতার কারণে দলে থাকে, তাহলে আমরা সেটা দেখতে পাইনি। অন্তত কিছু সময় উইকেটে কাটান, আপনি হেইডেন বা গিলিক্রস্ট নন, যে কি না শর্ট বলে পুল শট খেলতে পারে। আপনি একজন বাংলাদেশি খেলোয়াড়, ওই মানের খেলা খেলুন। যখন আপনি পুল বা হুক খেলতে পারবেন না, তখন যেসব শট আপনি জানেন সেগুলোই খেলুন। আপনি এত সিনিয়র খেলোয়াড়। দীর্ঘদিন অধিনায়কও ছিলেন। এরপর আপনার এমন পারফরম্যান্স! আপনার তো নিজেরই লজ্জা হওয়া উচিত। নিজে থেকে বলা উচিত আমি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেব।’ শেহবাগের এই মন্তব্য বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকের পছন্দ হয়েছে, কারও কাছে মনে হয়েছে বীরেন্দর শেহবাগ সাকিবকে অপমান করতে গিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটকেই মূলত অপমান করেছেন।

কেউ বলছে, ‘দল ভর্তি হুজুর থাকার পরও খেলায় হারতে হয় কেন? এত দোয়া, এত নামাজ, এক্কেবারে কনফার্ম জান্নাতি হাবভাব, তারপরও জিততে পারেনি। কী লজ্জা!’ ‘মাঠে পারফর্ম না করতে পারলে, পরিশ্রম না থাকলে, অধ্যবসায় না থাকলে দোয়াতে কিছুই হবে না।’ অনেকের অভিমত, ‘মাহমুদুল্লাহর ছক্কাটা যদি আর দুই ইঞ্চি ওপর দিয়ে যেত, তাহলেই তো জিতে যেতাম। চার না হওয়ার জন্য যে শত্রুতা করে এলবিডবল্যু দেওয়া হলো, সেটি না দিলেই তো জিতে যেতাম।’ আবার কারও কারও মত আম্পায়ারের বিরুদ্ধে। বলেছে, ‘ক্রিকেট আর ভদ্রলোকের খেলা নেই। এটি পরাশক্তিদের খেলা। আর আম্পায়াররা সবসময় শক্তিশালী দলের পক্ষে থাকে, যেমনটা ভাগ্যও। বিশ্বকাপের মতো আসরে এমন আম্পায়ারিং রীতিমতো ন্যক্কারজনক!’ লোকে এও বলছে, ‘আমাদের ক্রিকেট সিস্টেমে এটাই সমস্যা। বর্তমানে ফরমে না থাকলেও অতীতের ইতিহাস দেখে অনেক প্লেয়ারকে সুযোগ দেয় ম্যানেজমেন্ট। এই সিস্টেমটা পরিবর্তন হওয়া দরকার, সেই সঙ্গে প্লেয়ারদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়াতে আলাদা আলাদা সিরিজে ভিন্ন ভিন্ন প্লেয়ারকে সুযোগ দেওয়ার কালচার তৈরি করা উচিত।’

আমার বোন ম্যাচ দেখতে দেখতে রীতিমতো উত্তেজিত। খেলোয়াড়রা তাড়াহুড়া করে চার আর ছক্কা মারতে গিয়ে উইকেট হারাচ্ছে, এ সে কিছুতেই মানতে পারছে না। অন্যান্য আত্মীয়রা লক্ষ্য করেছি সাকিবের ওপর ক্ষুব্ধ। তারা এলবিডবল্যু নিয়ে কোনো দ্বিধা প্রকাশ করেনি। এলবিডবল্যুর সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না বলেই তারা মনে করে। তবে সবাই মিলে চেষ্টা করলে যে বাংলাদেশ জিততে পারত, এ বিষয়ে তাদের কোনো সন্দেহ নেই। আমার মত হলো, আমি খেলা উপভোগ করেছি। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। উত্তেজনাময় ছিল খেলার সবটা সময়। পিচটা বোলিংয়ের জন্য ভালো, ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো নয়। সুতরাং বেশি রান আশা করিনি। অল্পের জন্য হেরেছে বটে, তবে বাংলাদেশের ছেলেরা ভালো খেলেছে। এ ছাড়া কী আর বলা যায়! অভিযোগ করলে তো অভিযোগের শেষ থাকবে না। কেউ আজ ভালো খেললে কাল খারাপ খেলে। তেমন, কেউ আজ খারাপ খেললেও কাল ভালো খেলবে এই আশা নিয়েই থাকতে হয়।

তানজিম প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলেছেন, ‘মানসিকভাবে খুব শক্তিশালী আমাদের দল। আমরা চাইলে যে কোনো দলকে হারাতে পারি। আমাদের ১১ জন যদি মাঠে সেরাটা দিতে পারে, কোনো দল আমাদের সামনে ব্যাপার না ইনশাআল্লাহ। আমরা যে কোনো দলকে হারানোর মতো দক্ষতা রাখি।’-এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলেও তাহলে কেন হেরে যাচ্ছ বাছা! আশা করছি সামনের ম্যাচগুলোয় বাংলাদেশ ভালো খেলবে। বিশ্বকাপে, আজ না হোক আগামী দিন খুব ভালো ফল করবে, এ আমার বিশ্বাস।

আমার আত্মীয়দের মধ্যে দেশপ্রেম প্রচণ্ড। জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় আবেগে তাদের চোখে জল জমেছে। আমেরিকায় জন্ম হওয়া বা আমেরিকায় বেড়ে ওঠা অনেক তরুণ-তরুণীও লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছে। নিজের মা-বাবার দেশটিকে নিজের দেশ ভাবতে মোটেও তাদের অসুবিধে হয়নি। বাঙালির নতুন প্রজন্মের জন্য এ এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা বটে। দেশ দরিদ্র হলেও দেশের মানুষের দেশপ্রেম যে মোটেও দরিদ্র নয়, তা বেশ টের পেয়েছে।

হাজার হাজার মানুষ স্টেডিয়ামে গিয়েছে। দর্শকদের মধ্যে নিরানব্বই ভাগই বাঙালি। দক্ষিণ আফ্রিকার ভক্ত সংখ্যা ছিল হাতেগোনা। আমি তো টিকিটের দাম শুনে অবাক। আমার আত্মীয়রাই একেকটি টিকিট কিনেছে প্রায় ৫০০ ডলার দিয়ে। বাংলাদেশি টাকায় একটি টিকিটের দাম ৫৮ হাজার টাকা। ২৪০ ডলার খরচ করে বাংলাদেশের জার্সি কিনেছে তারা। কেন? দেশের জন্য ভালোবাসা থেকেই তো! আমার ভাইপো আমেরিকায় বড় হয়েছে, সে বেসবল, বাস্কেটবল, টেনিস ভালো বোঝে, ক্রিকেট ভালো বোঝে না। তারপরও জন্মের দেশ বাংলাদেশকে ভালোবেসে সে চড়া দামের টিকিট কিনে স্টেডিয়ামে গিয়েছে। জাতীয় সংগীতের কথাগুলো ভালো জানে না, তারপরও গলা ছেড়ে জাতীয় সংগীত গেয়েছে। সুরটা অন্তরে, তাই বেসুরে গায়নি। আমি ভেবেছিলাম দেশের জন্য এক বুক গৌরব নিয়ে সে স্টেডিয়াম থেকে ফিরবে। কিন্তু হতাশ হলো সেও। আমেরিকায় বাস করা নতুন বাঙালি প্রজন্ম দেশ নিয়ে গৌরব করার বেশি কিছু পেল না। দেশ সম্পর্কে যা জানে তারা, তা হলো দেশে দরিদ্ররা ভুগছে, ধনীরা দুর্নীতি করছে, পুলিশের সর্বোচ্চ পদে থেকে হাজার কোটি টাকা লুট করে পালিয়ে যাচ্ছে, সরকারি দলের ভেতরে থেকেও মানুষ টাকা আত্মসাৎ করছে, নিয়মনীতি বলে কিচ্ছু নেই, সরকারের চাটুকারিতা করলেই দেশে বাস করা সম্ভব, সরকারের সমালোচনা করলেই দুঃসহ জীবন, জেলভোগ, গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই সে দেশে, মেয়েরা ধর্ষণের ভয়ে, ধর্মের ভয়ে বস্তাবন্দি হয়ে থাকে, পুরুষেরা ভিনদেশি আলখাল্লা পরে থাকে। যে বাংলা ভাষার জন্য বাঙালিরা রক্ত দিয়েছে, সেই বাংলা ভাষা থেকে শব্দ সরিয়ে আরবি শব্দকে জায়গা দেওয়া হচ্ছে। নিজের ভাষাকে কেউ আর ভালোবাসতে চাইছে না। ঋণে জর্জরিত দেশ। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। ধনীরা লুটপাট করে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে। মধ্যবিত্তরা ধনী হওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছে। দরিদ্রদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই। অপচিকিৎসা বাড়ছে। হাসপাতালে প্রতারকদের দৌরাত্ম্য, যে কোনো সাধারণ চিকিৎসার জন্যেও বাংলাদেশের রোগীদের ভারতে, থাইল্যান্ডে, সিঙ্গাপুরে যেতে হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় কিছুদিন পরপরই মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। জীবনের কোনা নিরাপত্তা নেই। বাক-স্বাধীনতা বলতে কিছু নেই। যুব সমাজের বড় একটি অংশ নেশায় আক্রান্ত। আল আমীন নামের এক লোক এক স্কুলছাত্র জিসানের গলায় রুপার চেইন ছিনতাই করার জন্যই চকলেটের লোভ দেখিয়ে জঙ্গলে নিয়ে খুন করেছে। মাদকদ্রব্য কেনার জন্য মাদকাসক্ত লোকেরা খুন পর্যন্ত করতে দ্বিধা করছে না। পার্বত্য অঞ্চলে বাঙালিরা বসবাস করছে। হিন্দুদের জমি দখল করে নিচ্ছে দুর্বৃত্তরা। ধর্মনিরপেক্ষ স্কুল কলেজে পুত্রকন্যাদের না পাঠিয়ে অভিভাবকরা পাঠাচ্ছে মাদরাসায়। ধর্মান্ধতা নতুন প্রজন্মের মধ্যে অবিশ্বাস্য রকম বাড়ছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যেও এই প্রবণতা প্রচণ্ড। অনেকে প্রশিক্ষণ এবং পরিশ্রমের চেয়ে বেশি ভরসা করছে ভাগ্যের ওপর, ভরসা করছে মানুষের দোয়ার ওপর। দোয়ায় কোনো লাভ হয় না জেনেও মানুষ দোয়ার ওপর ভরসা করছে। আমার সোনার বাংলা যদি সত্যিকার সোনার বাংলা হতে চায়, তবে ক্রিকেটে ম্যাচ জিতলেই হবে না, দেশকেও ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, দুর্নীতি ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে জিততে হবে। শুধু তাই নয়, ধনী এবং দরিদ্রের পার্থক্য কমাতে হবে, দেশকে সুস্থ ও সুন্দর করতে হবে, মানুষকে সভ্য, শিক্ষিত এবং সৎ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি সত্যিকার গৌরবের সঙ্গে গাইতে পারবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা আপামর বাঙালি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা