শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

আমার সোনার বাংলা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার সোনার বাংলা

আমার আত্মীয়রা বাংলাদেশের লাল সবুজ জামা পরে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গিয়েছিল বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার খেলা দেখতে। প্রথম থেকেই জেতার উত্তেজনায় চিৎকার করেছে। কিন্তু বড় হতাশ হয়ে স্টেডিয়াম থেকে বেরিয়েছে। শেষ ওভারের আগ পর্যন্ত তারা ধরেই নিয়েছিল বাংলাদেশ জিতবে। প্রায় জিতে যাওয়া খেলা বাংলাদেশ হেরেছে। মাত্র চার রানে হেরেছে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। ঠিক যেমন করে আগের দিন পাকিস্তান হেরেছে ভারতের কাছে। বাংলাদেশের এমন পরাজয়ে ক্ষুব্ধ ক্রিকেটপ্রেমী জনতা। সাকিবের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ খুব বেশি। তারা বলছে, ‘ফুল টাইম এমপিগিরি আর পার্ট টাইম ক্রিকেটগিরি দিয়ে কি ওয়ার্ল্ড কাপ হয়? গাছেরটাও খাবে তলারটাও কুড়াবে!’ বলছে, ‘সে না পারে ব্যাটিং, না পারে বোলিং, সাকিব, হয় আপনি বারবিকিউ পার্টি ছাড়ুন, নতুবা ক্রিকেট ছাড়ুন।’ ‘তুই না বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার!! আজকে কী করলি বাংলাদেশের জন্য? সারা জীবন বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট লীগ খেলে গেলি টাকার বিনিময়ে!’ ‘সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় সাকিব, এইসব বোলারদের সঙ্গে অন্য কেউ না খেললেও সাকিব খেলেছে, সাকিব জানে কী করে খেলতে হয়। অথচ সে সিরিয়াসলি খেলল না।’ ‘বোলিংয়ে ১ ওভারের পর আসেননি, ব্যাটিংয়েও কিছু করতে পারলেন না আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর অলরাউন্ডার সাকিব।’ দর্শকরা আরও বলেছে, ‘সাকিব প্রতারণা করেছেন! তামিমকে আনফিট বলেছিলেন! তাহলে নিজে কেন ফিট না হয়ে বিশ্বকাপে খেলতে গেলেন?’ আরও কিছু দর্শকের মন্তব্য, ‘সাকিবের চোখে যদি সমস্যা হয়, তাহলে খেলবে কেন, ভালো পারফর্ম না করলে তাকে দরকার নেই সে সাকিব হোক বা যেই হোক। জাতীয় দল আবেগের জায়গা নয়।’ ক্রিকেটার তামিম ইকবাল বলেছেন, ‘এই বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ২ ম্যাচে মাত্র ৪ ওভার বল করেছেন সাকিব, নিতে পারেননি কোনো উইকেট। ব্যাট হাতে ২ ম্যাচে রান করেছেন মাত্র ১১।’ ক্রিকেটার বীরেন্দর শেহবাগ সাকিবের খেলা নিয়ে মন্তব্য করেছেন, ‘সাকিব যদি অভিজ্ঞতার কারণে দলে থাকে, তাহলে আমরা সেটা দেখতে পাইনি। অন্তত কিছু সময় উইকেটে কাটান, আপনি হেইডেন বা গিলিক্রস্ট নন, যে কি না শর্ট বলে পুল শট খেলতে পারে। আপনি একজন বাংলাদেশি খেলোয়াড়, ওই মানের খেলা খেলুন। যখন আপনি পুল বা হুক খেলতে পারবেন না, তখন যেসব শট আপনি জানেন সেগুলোই খেলুন। আপনি এত সিনিয়র খেলোয়াড়। দীর্ঘদিন অধিনায়কও ছিলেন। এরপর আপনার এমন পারফরম্যান্স! আপনার তো নিজেরই লজ্জা হওয়া উচিত। নিজে থেকে বলা উচিত আমি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেব।’ শেহবাগের এই মন্তব্য বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকের পছন্দ হয়েছে, কারও কাছে মনে হয়েছে বীরেন্দর শেহবাগ সাকিবকে অপমান করতে গিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটকেই মূলত অপমান করেছেন।

কেউ বলছে, ‘দল ভর্তি হুজুর থাকার পরও খেলায় হারতে হয় কেন? এত দোয়া, এত নামাজ, এক্কেবারে কনফার্ম জান্নাতি হাবভাব, তারপরও জিততে পারেনি। কী লজ্জা!’ ‘মাঠে পারফর্ম না করতে পারলে, পরিশ্রম না থাকলে, অধ্যবসায় না থাকলে দোয়াতে কিছুই হবে না।’ অনেকের অভিমত, ‘মাহমুদুল্লাহর ছক্কাটা যদি আর দুই ইঞ্চি ওপর দিয়ে যেত, তাহলেই তো জিতে যেতাম। চার না হওয়ার জন্য যে শত্রুতা করে এলবিডবল্যু দেওয়া হলো, সেটি না দিলেই তো জিতে যেতাম।’ আবার কারও কারও মত আম্পায়ারের বিরুদ্ধে। বলেছে, ‘ক্রিকেট আর ভদ্রলোকের খেলা নেই। এটি পরাশক্তিদের খেলা। আর আম্পায়াররা সবসময় শক্তিশালী দলের পক্ষে থাকে, যেমনটা ভাগ্যও। বিশ্বকাপের মতো আসরে এমন আম্পায়ারিং রীতিমতো ন্যক্কারজনক!’ লোকে এও বলছে, ‘আমাদের ক্রিকেট সিস্টেমে এটাই সমস্যা। বর্তমানে ফরমে না থাকলেও অতীতের ইতিহাস দেখে অনেক প্লেয়ারকে সুযোগ দেয় ম্যানেজমেন্ট। এই সিস্টেমটা পরিবর্তন হওয়া দরকার, সেই সঙ্গে প্লেয়ারদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়াতে আলাদা আলাদা সিরিজে ভিন্ন ভিন্ন প্লেয়ারকে সুযোগ দেওয়ার কালচার তৈরি করা উচিত।’

আমার বোন ম্যাচ দেখতে দেখতে রীতিমতো উত্তেজিত। খেলোয়াড়রা তাড়াহুড়া করে চার আর ছক্কা মারতে গিয়ে উইকেট হারাচ্ছে, এ সে কিছুতেই মানতে পারছে না। অন্যান্য আত্মীয়রা লক্ষ্য করেছি সাকিবের ওপর ক্ষুব্ধ। তারা এলবিডবল্যু নিয়ে কোনো দ্বিধা প্রকাশ করেনি। এলবিডবল্যুর সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না বলেই তারা মনে করে। তবে সবাই মিলে চেষ্টা করলে যে বাংলাদেশ জিততে পারত, এ বিষয়ে তাদের কোনো সন্দেহ নেই। আমার মত হলো, আমি খেলা উপভোগ করেছি। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। উত্তেজনাময় ছিল খেলার সবটা সময়। পিচটা বোলিংয়ের জন্য ভালো, ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো নয়। সুতরাং বেশি রান আশা করিনি। অল্পের জন্য হেরেছে বটে, তবে বাংলাদেশের ছেলেরা ভালো খেলেছে। এ ছাড়া কী আর বলা যায়! অভিযোগ করলে তো অভিযোগের শেষ থাকবে না। কেউ আজ ভালো খেললে কাল খারাপ খেলে। তেমন, কেউ আজ খারাপ খেললেও কাল ভালো খেলবে এই আশা নিয়েই থাকতে হয়।

তানজিম প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলেছেন, ‘মানসিকভাবে খুব শক্তিশালী আমাদের দল। আমরা চাইলে যে কোনো দলকে হারাতে পারি। আমাদের ১১ জন যদি মাঠে সেরাটা দিতে পারে, কোনো দল আমাদের সামনে ব্যাপার না ইনশাআল্লাহ। আমরা যে কোনো দলকে হারানোর মতো দক্ষতা রাখি।’-এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলেও তাহলে কেন হেরে যাচ্ছ বাছা! আশা করছি সামনের ম্যাচগুলোয় বাংলাদেশ ভালো খেলবে। বিশ্বকাপে, আজ না হোক আগামী দিন খুব ভালো ফল করবে, এ আমার বিশ্বাস।

আমার আত্মীয়দের মধ্যে দেশপ্রেম প্রচণ্ড। জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় আবেগে তাদের চোখে জল জমেছে। আমেরিকায় জন্ম হওয়া বা আমেরিকায় বেড়ে ওঠা অনেক তরুণ-তরুণীও লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছে। নিজের মা-বাবার দেশটিকে নিজের দেশ ভাবতে মোটেও তাদের অসুবিধে হয়নি। বাঙালির নতুন প্রজন্মের জন্য এ এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা বটে। দেশ দরিদ্র হলেও দেশের মানুষের দেশপ্রেম যে মোটেও দরিদ্র নয়, তা বেশ টের পেয়েছে।

হাজার হাজার মানুষ স্টেডিয়ামে গিয়েছে। দর্শকদের মধ্যে নিরানব্বই ভাগই বাঙালি। দক্ষিণ আফ্রিকার ভক্ত সংখ্যা ছিল হাতেগোনা। আমি তো টিকিটের দাম শুনে অবাক। আমার আত্মীয়রাই একেকটি টিকিট কিনেছে প্রায় ৫০০ ডলার দিয়ে। বাংলাদেশি টাকায় একটি টিকিটের দাম ৫৮ হাজার টাকা। ২৪০ ডলার খরচ করে বাংলাদেশের জার্সি কিনেছে তারা। কেন? দেশের জন্য ভালোবাসা থেকেই তো! আমার ভাইপো আমেরিকায় বড় হয়েছে, সে বেসবল, বাস্কেটবল, টেনিস ভালো বোঝে, ক্রিকেট ভালো বোঝে না। তারপরও জন্মের দেশ বাংলাদেশকে ভালোবেসে সে চড়া দামের টিকিট কিনে স্টেডিয়ামে গিয়েছে। জাতীয় সংগীতের কথাগুলো ভালো জানে না, তারপরও গলা ছেড়ে জাতীয় সংগীত গেয়েছে। সুরটা অন্তরে, তাই বেসুরে গায়নি। আমি ভেবেছিলাম দেশের জন্য এক বুক গৌরব নিয়ে সে স্টেডিয়াম থেকে ফিরবে। কিন্তু হতাশ হলো সেও। আমেরিকায় বাস করা নতুন বাঙালি প্রজন্ম দেশ নিয়ে গৌরব করার বেশি কিছু পেল না। দেশ সম্পর্কে যা জানে তারা, তা হলো দেশে দরিদ্ররা ভুগছে, ধনীরা দুর্নীতি করছে, পুলিশের সর্বোচ্চ পদে থেকে হাজার কোটি টাকা লুট করে পালিয়ে যাচ্ছে, সরকারি দলের ভেতরে থেকেও মানুষ টাকা আত্মসাৎ করছে, নিয়মনীতি বলে কিচ্ছু নেই, সরকারের চাটুকারিতা করলেই দেশে বাস করা সম্ভব, সরকারের সমালোচনা করলেই দুঃসহ জীবন, জেলভোগ, গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই সে দেশে, মেয়েরা ধর্ষণের ভয়ে, ধর্মের ভয়ে বস্তাবন্দি হয়ে থাকে, পুরুষেরা ভিনদেশি আলখাল্লা পরে থাকে। যে বাংলা ভাষার জন্য বাঙালিরা রক্ত দিয়েছে, সেই বাংলা ভাষা থেকে শব্দ সরিয়ে আরবি শব্দকে জায়গা দেওয়া হচ্ছে। নিজের ভাষাকে কেউ আর ভালোবাসতে চাইছে না। ঋণে জর্জরিত দেশ। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। ধনীরা লুটপাট করে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে। মধ্যবিত্তরা ধনী হওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছে। দরিদ্রদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই। অপচিকিৎসা বাড়ছে। হাসপাতালে প্রতারকদের দৌরাত্ম্য, যে কোনো সাধারণ চিকিৎসার জন্যেও বাংলাদেশের রোগীদের ভারতে, থাইল্যান্ডে, সিঙ্গাপুরে যেতে হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় কিছুদিন পরপরই মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। জীবনের কোনা নিরাপত্তা নেই। বাক-স্বাধীনতা বলতে কিছু নেই। যুব সমাজের বড় একটি অংশ নেশায় আক্রান্ত। আল আমীন নামের এক লোক এক স্কুলছাত্র জিসানের গলায় রুপার চেইন ছিনতাই করার জন্যই চকলেটের লোভ দেখিয়ে জঙ্গলে নিয়ে খুন করেছে। মাদকদ্রব্য কেনার জন্য মাদকাসক্ত লোকেরা খুন পর্যন্ত করতে দ্বিধা করছে না। পার্বত্য অঞ্চলে বাঙালিরা বসবাস করছে। হিন্দুদের জমি দখল করে নিচ্ছে দুর্বৃত্তরা। ধর্মনিরপেক্ষ স্কুল কলেজে পুত্রকন্যাদের না পাঠিয়ে অভিভাবকরা পাঠাচ্ছে মাদরাসায়। ধর্মান্ধতা নতুন প্রজন্মের মধ্যে অবিশ্বাস্য রকম বাড়ছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যেও এই প্রবণতা প্রচণ্ড। অনেকে প্রশিক্ষণ এবং পরিশ্রমের চেয়ে বেশি ভরসা করছে ভাগ্যের ওপর, ভরসা করছে মানুষের দোয়ার ওপর। দোয়ায় কোনো লাভ হয় না জেনেও মানুষ দোয়ার ওপর ভরসা করছে। আমার সোনার বাংলা যদি সত্যিকার সোনার বাংলা হতে চায়, তবে ক্রিকেটে ম্যাচ জিতলেই হবে না, দেশকেও ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, দুর্নীতি ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে জিততে হবে। শুধু তাই নয়, ধনী এবং দরিদ্রের পার্থক্য কমাতে হবে, দেশকে সুস্থ ও সুন্দর করতে হবে, মানুষকে সভ্য, শিক্ষিত এবং সৎ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি সত্যিকার গৌরবের সঙ্গে গাইতে পারবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা আপামর বাঙালি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা