শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০২৪ আপডেট:

আমার সোনার বাংলা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার সোনার বাংলা

আমার আত্মীয়রা বাংলাদেশের লাল সবুজ জামা পরে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গিয়েছিল বাংলাদেশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার খেলা দেখতে। প্রথম থেকেই জেতার উত্তেজনায় চিৎকার করেছে। কিন্তু বড় হতাশ হয়ে স্টেডিয়াম থেকে বেরিয়েছে। শেষ ওভারের আগ পর্যন্ত তারা ধরেই নিয়েছিল বাংলাদেশ জিতবে। প্রায় জিতে যাওয়া খেলা বাংলাদেশ হেরেছে। মাত্র চার রানে হেরেছে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। ঠিক যেমন করে আগের দিন পাকিস্তান হেরেছে ভারতের কাছে। বাংলাদেশের এমন পরাজয়ে ক্ষুব্ধ ক্রিকেটপ্রেমী জনতা। সাকিবের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ খুব বেশি। তারা বলছে, ‘ফুল টাইম এমপিগিরি আর পার্ট টাইম ক্রিকেটগিরি দিয়ে কি ওয়ার্ল্ড কাপ হয়? গাছেরটাও খাবে তলারটাও কুড়াবে!’ বলছে, ‘সে না পারে ব্যাটিং, না পারে বোলিং, সাকিব, হয় আপনি বারবিকিউ পার্টি ছাড়ুন, নতুবা ক্রিকেট ছাড়ুন।’ ‘তুই না বিশ্ব সেরা অলরাউন্ডার!! আজকে কী করলি বাংলাদেশের জন্য? সারা জীবন বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট লীগ খেলে গেলি টাকার বিনিময়ে!’ ‘সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় সাকিব, এইসব বোলারদের সঙ্গে অন্য কেউ না খেললেও সাকিব খেলেছে, সাকিব জানে কী করে খেলতে হয়। অথচ সে সিরিয়াসলি খেলল না।’ ‘বোলিংয়ে ১ ওভারের পর আসেননি, ব্যাটিংয়েও কিছু করতে পারলেন না আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর অলরাউন্ডার সাকিব।’ দর্শকরা আরও বলেছে, ‘সাকিব প্রতারণা করেছেন! তামিমকে আনফিট বলেছিলেন! তাহলে নিজে কেন ফিট না হয়ে বিশ্বকাপে খেলতে গেলেন?’ আরও কিছু দর্শকের মন্তব্য, ‘সাকিবের চোখে যদি সমস্যা হয়, তাহলে খেলবে কেন, ভালো পারফর্ম না করলে তাকে দরকার নেই সে সাকিব হোক বা যেই হোক। জাতীয় দল আবেগের জায়গা নয়।’ ক্রিকেটার তামিম ইকবাল বলেছেন, ‘এই বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত ২ ম্যাচে মাত্র ৪ ওভার বল করেছেন সাকিব, নিতে পারেননি কোনো উইকেট। ব্যাট হাতে ২ ম্যাচে রান করেছেন মাত্র ১১।’ ক্রিকেটার বীরেন্দর শেহবাগ সাকিবের খেলা নিয়ে মন্তব্য করেছেন, ‘সাকিব যদি অভিজ্ঞতার কারণে দলে থাকে, তাহলে আমরা সেটা দেখতে পাইনি। অন্তত কিছু সময় উইকেটে কাটান, আপনি হেইডেন বা গিলিক্রস্ট নন, যে কি না শর্ট বলে পুল শট খেলতে পারে। আপনি একজন বাংলাদেশি খেলোয়াড়, ওই মানের খেলা খেলুন। যখন আপনি পুল বা হুক খেলতে পারবেন না, তখন যেসব শট আপনি জানেন সেগুলোই খেলুন। আপনি এত সিনিয়র খেলোয়াড়। দীর্ঘদিন অধিনায়কও ছিলেন। এরপর আপনার এমন পারফরম্যান্স! আপনার তো নিজেরই লজ্জা হওয়া উচিত। নিজে থেকে বলা উচিত আমি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেব।’ শেহবাগের এই মন্তব্য বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকের পছন্দ হয়েছে, কারও কাছে মনে হয়েছে বীরেন্দর শেহবাগ সাকিবকে অপমান করতে গিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটকেই মূলত অপমান করেছেন।

কেউ বলছে, ‘দল ভর্তি হুজুর থাকার পরও খেলায় হারতে হয় কেন? এত দোয়া, এত নামাজ, এক্কেবারে কনফার্ম জান্নাতি হাবভাব, তারপরও জিততে পারেনি। কী লজ্জা!’ ‘মাঠে পারফর্ম না করতে পারলে, পরিশ্রম না থাকলে, অধ্যবসায় না থাকলে দোয়াতে কিছুই হবে না।’ অনেকের অভিমত, ‘মাহমুদুল্লাহর ছক্কাটা যদি আর দুই ইঞ্চি ওপর দিয়ে যেত, তাহলেই তো জিতে যেতাম। চার না হওয়ার জন্য যে শত্রুতা করে এলবিডবল্যু দেওয়া হলো, সেটি না দিলেই তো জিতে যেতাম।’ আবার কারও কারও মত আম্পায়ারের বিরুদ্ধে। বলেছে, ‘ক্রিকেট আর ভদ্রলোকের খেলা নেই। এটি পরাশক্তিদের খেলা। আর আম্পায়াররা সবসময় শক্তিশালী দলের পক্ষে থাকে, যেমনটা ভাগ্যও। বিশ্বকাপের মতো আসরে এমন আম্পায়ারিং রীতিমতো ন্যক্কারজনক!’ লোকে এও বলছে, ‘আমাদের ক্রিকেট সিস্টেমে এটাই সমস্যা। বর্তমানে ফরমে না থাকলেও অতীতের ইতিহাস দেখে অনেক প্লেয়ারকে সুযোগ দেয় ম্যানেজমেন্ট। এই সিস্টেমটা পরিবর্তন হওয়া দরকার, সেই সঙ্গে প্লেয়ারদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়াতে আলাদা আলাদা সিরিজে ভিন্ন ভিন্ন প্লেয়ারকে সুযোগ দেওয়ার কালচার তৈরি করা উচিত।’

আমার বোন ম্যাচ দেখতে দেখতে রীতিমতো উত্তেজিত। খেলোয়াড়রা তাড়াহুড়া করে চার আর ছক্কা মারতে গিয়ে উইকেট হারাচ্ছে, এ সে কিছুতেই মানতে পারছে না। অন্যান্য আত্মীয়রা লক্ষ্য করেছি সাকিবের ওপর ক্ষুব্ধ। তারা এলবিডবল্যু নিয়ে কোনো দ্বিধা প্রকাশ করেনি। এলবিডবল্যুর সিদ্ধান্ত ভুল ছিল না বলেই তারা মনে করে। তবে সবাই মিলে চেষ্টা করলে যে বাংলাদেশ জিততে পারত, এ বিষয়ে তাদের কোনো সন্দেহ নেই। আমার মত হলো, আমি খেলা উপভোগ করেছি। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। উত্তেজনাময় ছিল খেলার সবটা সময়। পিচটা বোলিংয়ের জন্য ভালো, ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো নয়। সুতরাং বেশি রান আশা করিনি। অল্পের জন্য হেরেছে বটে, তবে বাংলাদেশের ছেলেরা ভালো খেলেছে। এ ছাড়া কী আর বলা যায়! অভিযোগ করলে তো অভিযোগের শেষ থাকবে না। কেউ আজ ভালো খেললে কাল খারাপ খেলে। তেমন, কেউ আজ খারাপ খেললেও কাল ভালো খেলবে এই আশা নিয়েই থাকতে হয়।

তানজিম প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলেছেন, ‘মানসিকভাবে খুব শক্তিশালী আমাদের দল। আমরা চাইলে যে কোনো দলকে হারাতে পারি। আমাদের ১১ জন যদি মাঠে সেরাটা দিতে পারে, কোনো দল আমাদের সামনে ব্যাপার না ইনশাআল্লাহ। আমরা যে কোনো দলকে হারানোর মতো দক্ষতা রাখি।’-এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে খেলেও তাহলে কেন হেরে যাচ্ছ বাছা! আশা করছি সামনের ম্যাচগুলোয় বাংলাদেশ ভালো খেলবে। বিশ্বকাপে, আজ না হোক আগামী দিন খুব ভালো ফল করবে, এ আমার বিশ্বাস।

আমার আত্মীয়দের মধ্যে দেশপ্রেম প্রচণ্ড। জাতীয় সংগীত গাওয়ার সময় আবেগে তাদের চোখে জল জমেছে। আমেরিকায় জন্ম হওয়া বা আমেরিকায় বেড়ে ওঠা অনেক তরুণ-তরুণীও লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছে। নিজের মা-বাবার দেশটিকে নিজের দেশ ভাবতে মোটেও তাদের অসুবিধে হয়নি। বাঙালির নতুন প্রজন্মের জন্য এ এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা বটে। দেশ দরিদ্র হলেও দেশের মানুষের দেশপ্রেম যে মোটেও দরিদ্র নয়, তা বেশ টের পেয়েছে।

হাজার হাজার মানুষ স্টেডিয়ামে গিয়েছে। দর্শকদের মধ্যে নিরানব্বই ভাগই বাঙালি। দক্ষিণ আফ্রিকার ভক্ত সংখ্যা ছিল হাতেগোনা। আমি তো টিকিটের দাম শুনে অবাক। আমার আত্মীয়রাই একেকটি টিকিট কিনেছে প্রায় ৫০০ ডলার দিয়ে। বাংলাদেশি টাকায় একটি টিকিটের দাম ৫৮ হাজার টাকা। ২৪০ ডলার খরচ করে বাংলাদেশের জার্সি কিনেছে তারা। কেন? দেশের জন্য ভালোবাসা থেকেই তো! আমার ভাইপো আমেরিকায় বড় হয়েছে, সে বেসবল, বাস্কেটবল, টেনিস ভালো বোঝে, ক্রিকেট ভালো বোঝে না। তারপরও জন্মের দেশ বাংলাদেশকে ভালোবেসে সে চড়া দামের টিকিট কিনে স্টেডিয়ামে গিয়েছে। জাতীয় সংগীতের কথাগুলো ভালো জানে না, তারপরও গলা ছেড়ে জাতীয় সংগীত গেয়েছে। সুরটা অন্তরে, তাই বেসুরে গায়নি। আমি ভেবেছিলাম দেশের জন্য এক বুক গৌরব নিয়ে সে স্টেডিয়াম থেকে ফিরবে। কিন্তু হতাশ হলো সেও। আমেরিকায় বাস করা নতুন বাঙালি প্রজন্ম দেশ নিয়ে গৌরব করার বেশি কিছু পেল না। দেশ সম্পর্কে যা জানে তারা, তা হলো দেশে দরিদ্ররা ভুগছে, ধনীরা দুর্নীতি করছে, পুলিশের সর্বোচ্চ পদে থেকে হাজার কোটি টাকা লুট করে পালিয়ে যাচ্ছে, সরকারি দলের ভেতরে থেকেও মানুষ টাকা আত্মসাৎ করছে, নিয়মনীতি বলে কিচ্ছু নেই, সরকারের চাটুকারিতা করলেই দেশে বাস করা সম্ভব, সরকারের সমালোচনা করলেই দুঃসহ জীবন, জেলভোগ, গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই সে দেশে, মেয়েরা ধর্ষণের ভয়ে, ধর্মের ভয়ে বস্তাবন্দি হয়ে থাকে, পুরুষেরা ভিনদেশি আলখাল্লা পরে থাকে। যে বাংলা ভাষার জন্য বাঙালিরা রক্ত দিয়েছে, সেই বাংলা ভাষা থেকে শব্দ সরিয়ে আরবি শব্দকে জায়গা দেওয়া হচ্ছে। নিজের ভাষাকে কেউ আর ভালোবাসতে চাইছে না। ঋণে জর্জরিত দেশ। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। ধনীরা লুটপাট করে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে। মধ্যবিত্তরা ধনী হওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছে। দরিদ্রদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই। অপচিকিৎসা বাড়ছে। হাসপাতালে প্রতারকদের দৌরাত্ম্য, যে কোনো সাধারণ চিকিৎসার জন্যেও বাংলাদেশের রোগীদের ভারতে, থাইল্যান্ডে, সিঙ্গাপুরে যেতে হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনায় কিছুদিন পরপরই মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। জীবনের কোনা নিরাপত্তা নেই। বাক-স্বাধীনতা বলতে কিছু নেই। যুব সমাজের বড় একটি অংশ নেশায় আক্রান্ত। আল আমীন নামের এক লোক এক স্কুলছাত্র জিসানের গলায় রুপার চেইন ছিনতাই করার জন্যই চকলেটের লোভ দেখিয়ে জঙ্গলে নিয়ে খুন করেছে। মাদকদ্রব্য কেনার জন্য মাদকাসক্ত লোকেরা খুন পর্যন্ত করতে দ্বিধা করছে না। পার্বত্য অঞ্চলে বাঙালিরা বসবাস করছে। হিন্দুদের জমি দখল করে নিচ্ছে দুর্বৃত্তরা। ধর্মনিরপেক্ষ স্কুল কলেজে পুত্রকন্যাদের না পাঠিয়ে অভিভাবকরা পাঠাচ্ছে মাদরাসায়। ধর্মান্ধতা নতুন প্রজন্মের মধ্যে অবিশ্বাস্য রকম বাড়ছে। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যেও এই প্রবণতা প্রচণ্ড। অনেকে প্রশিক্ষণ এবং পরিশ্রমের চেয়ে বেশি ভরসা করছে ভাগ্যের ওপর, ভরসা করছে মানুষের দোয়ার ওপর। দোয়ায় কোনো লাভ হয় না জেনেও মানুষ দোয়ার ওপর ভরসা করছে। আমার সোনার বাংলা যদি সত্যিকার সোনার বাংলা হতে চায়, তবে ক্রিকেটে ম্যাচ জিতলেই হবে না, দেশকেও ধর্মান্ধতা, সাম্প্রদায়িকতা, দুর্নীতি ও দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে জিততে হবে। শুধু তাই নয়, ধনী এবং দরিদ্রের পার্থক্য কমাতে হবে, দেশকে সুস্থ ও সুন্দর করতে হবে, মানুষকে সভ্য, শিক্ষিত এবং সৎ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই ‘আমার সোনার বাংলা’ গানটি সত্যিকার গৌরবের সঙ্গে গাইতে পারবে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা আপামর বাঙালি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা