শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সমঝোতা আর চুক্তির আভিধানিক অর্থ এক নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
সমঝোতা আর চুক্তির আভিধানিক অর্থ এক নয়

মৃত্যুর মিছিলের যেন শেষ নেই। আর এখন তো সময় হয়েই গেছে আমাদের চলে যাওয়ার। সেই কবে ’৭৫ আর আজ ২০২৪। এত বছর পর ক’দিনই-বা বেঁচে থাকি। আর তখনো আমাদের অনেকের ২০-৩০-৪০-৫০ বছর বয়স ছিল। তাই স্বাভাবিক নিয়মেই আমাদের চলে যাওয়ার কথা, যাচ্ছিও তাই। গত পরশু অধ্যাপক সুজিত চক্রবর্তী আমাদের মায়া কাটিয়ে চলে গেছে। সুজিত চক্রবর্তী পরলোক গমনের খবরও পেয়েছিলাম হঠাৎ করে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলের পথে। নেত্রকোনার জজ মিয়া ফোন করেছিল, সেই সঙ্গে সুকুমার আরও কে কে যেন। পঁচাত্তরের প্রতিরোধযুদ্ধে অধ্যাপক সুজিত চক্রবর্তী এবং অধ্যাপক দিলীপ ধর গৌরীপুর কলেজে পড়াত। সেখান থেকেই শরিক হয়েছিল পঁচাত্তরের প্রতিরোধযুদ্ধে। মারাত্মক সমাজ সচেতন মানুষ। তাকে সামাল দেওয়া খুব সহজ ছিল না। প্রচন্ড সংগ্রামী। যা বুঝত যা চিন্তা করত কামানের সামনে দাঁড়িয়েও বলতে পারত এবং কখনো-সখনো বলতও। তাকে সামাল দিতে ভীষণ কষ্ট হয়েছে। কিন্তু কেন যেন আমার ওপর তার প্রচন্ড ভরসা ছিল। আমিও তাকে একজন নিবেদিতসংগ্রামী হিসেবে সব সময় বিশ্বাস করতাম। শেষ দিন পর্যন্ত সে বিশ্বাসের কোনো চিড় ধরেনি। একবার গৌরীপুরে কী এক সমস্যা নিয়ে সুজিত চক্রবর্তী অনশন করেছিল। ঢাকা থেকে রাত ৩টায় রওনা হয়ে সকাল ৬টায় চার দিন পর অনশন ভেঙেছিলাম। সেই সুজিত চক্রবর্তী আমাদের মায়া কাটিয়ে চলে গেল। তার বিপুল সম্পত্তি থাকতেও সব ছেড়েছুড়ে ফেলেফুলে হালুয়াঘাটের কাছে তারাকান্দায় শামসুল হকের প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু কলেজের অধ্যক্ষ ছিল। কর্মরত অবস্থায়ই সে আমাদের মায়া কাটিয়ে চলে গেল। এমনি কত প্রতিরোধযোদ্ধা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে গিয়ে দুষ্কৃতকারীর আখ্যা মাথায় নিয়ে চলে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত আমাকেও হয়তো যেতে হবে। এখন আর ওসব নিয়ে ভাবি না। কারণ দেশ-সমাজ সব কেমন যেন একটা লাগামহীন হয়ে গেছে। আল্লাহ তাকে ভালো রাখুন এই কামনাই করি।

বন্যায় চারদিক বিভীষিকাময়। মানুষ পানিতে ভাসছে। ’৬২ সালে মির্জাপুরের বরাটি নরদানা পাকিস্তান হাইস্কুলের ছাত্র হিসেবে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাকুল্যায় নেমে গলাপানি মাড়িয়ে টাঙ্গাইল এসেছিলাম। বাড়িতে তখন গলা-সমান পানি। কী যে কষ্ট, লেখার ভাষা নেই। তাই যখনই যেখানে বানভাসি মানুষের কষ্ট দেখি, পত্রিকায় পড়ি বুকের ভিতর তোলপাড় করে। পাশে দাঁড়াতে না পারলে আরও কষ্ট হয়। বাংলাদেশের সড়কপথ- এ যেন জল্লাদের কারখানা। সড়কপথের হত্যা থামাবার কারও কোনো আগ্রহ বা ইচ্ছে আছে বলে মনে হয় না। অন্যদিকে শিক্ষকরা কর্মবিরতি করছেন। কেউ তাদের দিকে ফিরেও দেখছে না। শিক্ষকদের কর্মবিরতি মোটেই অন্যায্য নয়। ভবিষ্যতে বর্তমান পন্ডিতদের অনেক অন্যায্য সিদ্ধান্ত বুমেরাং হবে, বৈষম্য সৃষ্টি করবে। সেজন্য আন্দোলন। জেদ ছেড়ে খোলা মনে একটু বসলেই একটু আলোচনা করলেই সহজে সমাধান হতে পারে। কিন্তু সেদিকে কারও খেয়াল নেই। ছাত্রছাত্রীরা কোটাবিরোধী আন্দোলন করছে। আলোচনা করে দেখা যেতে পারত। মুক্তিযুদ্ধকে, স্বাধীনতাকে সম্মান ও মূল্যায়ন করতে হলে যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা থাকা অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু তা ৩০ শতাংশ কেন? ২৫, ২০, হোক-না ১৫ শতাংশ। কিন্তু এখন যেমন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ নিয়ে কিছু কিছু যুবক কোটাবিরোধীদের রাজাকার বলছে, আবার কোটাবিরোধীরা দেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করতে চলেছে এর কোনোটাই ভালো নয়। একটু সহনশীল হলে খুব সহজেই এসব সমস্যার সমাধান করা যায়। কিন্তু কারও কোনো আগ্রহ নেই। বর্তমান প্রধান বিচারপতি নেত্রকোনার মানুষ। তিনি যখন ছোট ছিলেন তার বাবা আখলাকুল হোসাইন আহমেদ এমপি ও আমরা একসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রতিরোধ সংগ্রাম চালিয়েছি। এমন নির্লোভ মানুষ খুব কম দেখা যায়। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে তিনি যে কষ্ট করেছেন তা তুলনাহীন। প্রধান বিচারপতি বলেছেন, কোনো আন্দোলনে বিচারের রায় বদল হয় না। কথাটা মোটেই অযৌক্তিক নয়। কিন্তু আন্দোলনেরও তো একটা অর্থ থাকে। এটাও তো আমাদের ভেবে দেখতে হবে। তাই কোনোভাবেই কোনো শান্তি পাচ্ছি না। এবারই বোধহয় প্রথম এক মাসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা দুবার ভারতে গেছেন। নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ১০টি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন। সমঝোতা আর চুক্তি কিন্তু আভিধানিক অর্থে এক নয়। ভালোভাবে সেগুলো প্রচার এবং প্রকাশও হয়নি। করিডর আর রেল সংযোগ এক কথা না। আর বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতের রেল সংযোগ নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন-এটা সত্য নয়। পৃথিবীর বহু দেশে এক দেশের রেল আরেক দেশের ভিতর দিয়ে যাতায়াত করে। তাতে তাদের সার্বভৌমত্ব নষ্ট হয় না। কোনো দেশের ভিতর দিয়ে অন্য দেশের গাড়ি যাওয়া-আসায় সার্বভৌমত্বের ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। আমার বাবার এক বন্ধু অবিনাশ কাকা ছিলেন খুবই কালো। মাঝেসাজে বাবাকে বলতেন, ‘আব্দুল আলী, আব্দুল আলী, আমি কালো হলে কী হবে, আমার রং খুব পাকা।’ ঠিক তেমনি একটি দেশের সার্বভৌমত্ব কচুপাতার পানি না যে, ঝাড়া দিলেই পড়ে যাবে। তবে এটা ঠিক, আমরা রেল সংযোগ দিলে ভারত কী দিচ্ছে। আমাদের দরকষাকষি কোথায়? ফারাক্কা, তিস্তাতে আমরা কী পেলাম? পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি তার রাজনৈতিক স্বার্থে অনেক কিছু বলতে পারেন, করতে পারেন। তাতে আমাদের কী? পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে আমাদের চুক্তি না। তিস্তা, ফারাক্কাসহ সব পানির চুক্তি কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে। বিষয়টা কেন যেন আমরা তলিয়ে দেখি না। প্রায় ৪০-৪৫ বছর ধরে মিয়ানমার থেকে কলকাতায় গ্যাস নেওয়ার একটা আলোচনা চলছে। একসময় এমন আলোচনাও হয়েছিল, আমাদের ভূখ- কম। যত্রতত্র এরকম লাইন দিলে আমাদের কৃষিজমি কমে যাবে, আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব। সে কারণে ভারতের তরফ থেকে প্রস্তাব এসেছিল, মিয়ানমার থেকে গ্যাসলাইন নিতে যতটুকু জমি যাবে তাতে যতটুকু ফসল ফলতে পারত বা পারে সে ফসল ভারত ১০০ বছর বাংলাদেশকে দেবে। গ্যাসলাইন রক্ষণাবেক্ষণ বাংলাদেশ করবে। সে রাজস্ব বাংলাদেশ পাবে। আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে গ্যাসের অভাব। পূর্বাঞ্চল থেকে একই লাইনে গ্যাস তুলে দিয়ে আমরা পশ্চিমাঞ্চল থেকে নামিয়ে নিতে পারব। এ সমস্ত নানা সুবিধা থাকার পরও সেই চুক্তি বাস্তবের মুখ দেখেনি। একসময় যখন পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগরতলা সড়ক যোগাযোগের জন্য ভারত অনুরোধ করেছিল। তখন বিএনপির অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন, ছয় মাস ভারতের গাড়ি চললে আমাদের রাস্তাঘাট একেবারে ধ্বংস হয়ে যাবে। আমাদের ভিতর দিয়ে রেল যাওয়ায় কত কী খাজনা ট্যাক্স টোল পাব জানি না। কিছু একটা উল্লেখ করার মতো টোল পাওয়ার কথা। ঠিক আছে দেখা যাক দেশবাসীর জন্য সরকার কতটা কী আদায় করতে পারে। তবে আগেই বলেছিলাম, আমরা যত ফুটানিই করি চিন্তা-ভাবনা করে কাজ করি না। যেদিন থেকে ভারতীয় রেল আমাদের ওপর দিয়ে যাতায়াত শুরু করবে তখন ঢাকা শহরের মতো পদ্মা সেতুতে রেলজট সৃষ্টি হবে। ওদিকে যশোর-খুলনা, এদিকে পদ্মা থেকে কুমিল্লা। দেখবেন আজ থেকে পাঁচ বছর পর চাঁড়ালের কথা বাসি হলে ফলে। পদ্মা সেতু আমাদের জন্য এক অভাবনীয় সম্পদ। কিন্তু এই সেতুতে শুধু এক লাইন রেলপথ ভবিষ্যতে বুমেরাং হবে। ভবিষ্যতে কেন, অল্প দিনের মধ্যেই আমাদের বুক চিড়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে রেল ও সড়কপথ যাবে তখন শ্বাস ফেলার উপায় থাকবে না। কারণ শুধু পদ্মা সেতুটুকু পার হতেই একটা রেল বা একটা গাড়ির ৭-৮ মিনিট সময় দরকার। সেতুতে উঠতে ৪-৫ মিনিট, সেতু পার হয়ে ৪-৫ মিনিট এ সময়টুকু তো দিতেই হবে। যাক এখন পন্ডিতের রাজত্ব, পন্ডিতরা যা ভাবে প্রধানমন্ত্রী বোনকে যা বোঝায় তাই হয়। তা হোক।

এবার একটা অন্য প্রসঙ্গে যাই। ভারতের নির্বাচন হয়েছে প্রায় তিন মাস। এক মাস হলো ফল প্রকাশ হয়েছে। নতুন সরকার গঠিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। পৃথিবীর সব থেকে বড় গণতান্ত্রিক দেশ, ১০০ কোটি ভোটার। চীন ছাড়া এত বেশি জনসংখ্যার দেশ পৃথিবীতে নেই। ৬৫-৭০ কোটি ভোটার ভোট দিয়েছে। অত তীব্র তাপপ্রবাহ না থাকলে আরও ৫-৭-১০ শতাংশ ভোটার অংশ নিত। ভারত একটি বিরাট দেশ। কৃষ্টি সভ্যতা মানবতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বিজেপি একসময় বলেছিল তারা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র বানাবে। হিন্দুবাদ হচ্ছে ভারতের জন্য উপযুক্ত দর্শন। আদতে তেমন নয়। ভারত যেমন হিন্দুর, তেমনি মুসলমানের, তেমনি খ্রিস্টানের। ভারত একা হিন্দুর, একা মুসলমানের, বৌদ্ধ-খ্রিস্টানের নয়। ভারত যে দানবের নয়, মানবের এটা বহুভাবে প্রমাণ হয়েছে। আধুনিককালে এবারও তার প্রমাণ মিলল। ’৯০-এ যখন বাবরি মসজিদ ভাঙা হয় তখন আমি ছিলাম ভারতে। লালকৃষ্ণ আদভানির নেতৃত্বে বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল। কলকাতা-দিল্লি যাতায়াত করতাম, কিছুই বুঝতে পারি নাই। অযোধ্যায় গেছি বাস্তব অবস্থা পরখ করতে। কোনো উত্তেজনা দেখিনি সেখানে। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর অনেক ঢাকঢোল পিটিয়ে অনেক চেষ্টা করে সারা দুনিয়ার প্রধান প্রধান হিন্দুদের একত্র করে এ বছর রাম জন্মভূমি মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। গত সংসদে উত্তরপ্রদেশের ৮০ আসনের মধ্যে ৬২টি ছিল বিজেপির। রামমন্দির প্রতিষ্ঠা করে বিজেপি ভেবেছিল ৮০ আসনের মধ্যে ৮০টিই, সম্ভব হলে আরও দুই-চারটি বেশি পাবে। কিন্তু তাদের সে আশায় গুড়ে বালি। ৮০টি তো দূরের কথা ৩৭ আসনেই খুশি থাকতে হয়েছে। তাও আবার ভোটের ব্যবধান অনেক ক্ষেত্রে একেবারেই কম। রামমন্দির এলাকার সবকটি আসনে হেরেছে। রামমন্দির করতে গিয়ে গরিব-দুঃখী কারও কথা চিন্তা করা হয়নি। সবার পেটে লাথি মারা হয়েছে। এসব বিবেচনায় মানুষ যে এক মহাশক্তি এবারও ভারতের নির্বাচনে তার প্রমাণ মিলেছে। ১০ বছর পর ভারতীয় লোকসভায় রাহুল গান্ধী হয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা। একসময় রাহুল-প্রিয়াঙ্কাকে অনেক বিদ্রƒপ সহ্য করতে হয়েছে। ‘ভারত জোড়ো’ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে রাহুল গান্ধী আজ সত্যিই ভারতবাসীর কাছে ভারতীয় জনতার কাছে এক আশার প্রতীক। রাহুল-প্রিয়াঙ্কা যখন দিল্লির মডার্ন স্কুলে পড়ত আমার তখন দুঃসহ নির্বাসিত জীবন। জে-১৮৮১ সি আর পার্কে এসি সেনের বাড়িতে থাকতাম। তার দুই সন্তান শঙ্খ-গার্গি। ওরাও মডার্ন স্কুলে পড়ত। ড্রাইভার দয়াল সিং সময়মতো না এলে শঙ্খ-গার্গিকে দিল্লির মডার্ন স্কুলে পৌঁছে দিতাম। সে কারণে অনেকবার রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তাদের তখন দুর্দিন ছিল আমার চাইতে বেশি। কারণ ১৯৭৭ সালে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ক্ষমতা হারানোর পর তার সঙ্গে মোরারজি দেশাইর ভারত সরকার যে দুর্ব্যবহার করেছে, পৃথিবীতে এমন ঘটনা ছিল বিরল। তাকে কোনো সরকারি বাংলোয় উঠতে দেওয়া হতো না, রেলের বিশ্রামাগারে বসতে দিত না। হরিয়ানা থেকে একসময় গ্রেফতার করে দিল্লির তিহার জেলে পাঠানো হয়েছিল। ঠিক সেই সময় মাঝেসাজে শঙ্খ-গার্গির সঙ্গে রাহুল-প্রিয়াঙ্কাকেও তাদের বাড়ি পৌঁছে দিয়ে এসেছি। রাহুল-প্রিয়াঙ্কার সেসব কথা মনে আছে কি না তারা জানে। ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব গান্ধী, সঞ্জয় গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী ও মেনকা গান্ধী এরা সবাই ব্যক্তিগতভাবে টাইগার সিদ্দিকী বা বাঘা সিদ্দিকী বলে জানতেন। আর কে ধাওয়ান ছিলেন ইন্দিরা গান্ধীর ব্যক্তিগত সহকারী। তিনি আমাকে অসম্ভব সম্মান করতেন। দেখলেই ছুটে আসতেন। কত ঝড়ঝাপটা গেছে কত উত্থান-পতন সবকিছু অতিক্রম করে রাহুল গান্ধী এখন ভারতীয় লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা। প্রথম অধিবেশনে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে ৯০ মিনিটের এক অসাধারণ বক্তব্য দিয়েছেন। সেখানে যথার্থই বলেছেন, শুধু নরেন্দ্র মোদি ভারতের হিন্দু সমাজ নয়, বিজেপি একাই ভারতের হিন্দু সমাজ নয়, আরএসএস হিন্দু সমাজ নয়, ভারত সবার। তিনি বলেছেন, মোদি সরকার গরিবের পেটে লাথি মেরে শুধু ধনীদের দেখার চেষ্টা করেছিলেন, ধনীদের ধনী বানিয়েছেন। সেনাবাহিনীতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করেছেন এবং এও বলেছেন, ইন্ডিয়া জোট আগামীতে নরেন্দ্র মোদির ঘাঁটি গুজরাট জয় করে নেবে। সে যে কি অসাধারণ বাগ্মিতা দেখে অবাক হয়ে গেছি। দু-একবার যে মনে হয়নি একেই আমি গাড়ি করে কতবার তাদের বাড়ি পৌঁছে দিয়েছি। খুব ভালো লেগেছে সেদিন লোকসভায় দৃঢ়চিত্তে রাহুল গান্ধীর যুগোপযোগী বক্তব্য শুনে। প্রিয়াঙ্কার ভাবমূর্তি দারুণ। আজ থেকে বছর বিশেক আগে প্রিয়াঙ্কার মা সোনিয়া গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কার জন্য টাঙ্গাইলের শাড়ি এবং থ্রিপিস দিয়ে এসেছিলাম। ব্যবহার করেছেন কি না তা তারাই জানেন। কিন্তু ১৯৮০ সালের ৩০ ডিসেম্বর আমার মা লতিফা সিদ্দিকী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে যে টাঙ্গাইলের শাড়ি এবং একখানা অখ- পবিত্র কোরআন দিয়েছিলেন সে কোরআন ত্রিমূর্তি ভবনে জওহরলাল নেহরু মিউজিয়ামে রেখেছিলেন এবং তার দেওয়া শাড়ি তখনই পরে আমার এবং মার মাঝে বসে বলেছিলেন, ‘তোমার শাড়ি আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। তুমি একজন গর্বিত মা টাইগারের মতো সন্তানের জননী। তুমি জগদ্বিখ্যাত মা। আমরা সবাই তোমাকে সম্মান করি, স্মরণ করি।’ ইদানীং অনেক কথা মনে পড়ে। তাই দু’চার কথা না লিখে থাকতে পারি না। মাঝেসাজে লিখে ফেলি।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা