শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সব খাবারই হালাল

তাসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব খাবারই হালাল

কলকাতার হিন্দু, যারা শিল্প-সাহিত্যের সঙ্গে জড়িত, তাদের অনেকে খুব বিফ খেতে আগ্রহী। বিশেষ করে তারা, যারা জানে যে পৃথিবীর উন্নত এবং সভ্য দেশগুলোয়, বিশেষ করে ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় গরুর মাংসকে সব মাংসের সেরা মাংস বলে বিচার করা হয়। কেউ কেউ গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ বলেই, নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আকর্ষণ থেকেই গরুর মাংস খাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে। কেউ আবার সব সংস্কারের ঊর্ধ্বে উঠে প্রগতিশীল হিন্দুর খাতায় নাম লেখাতে চায় বলে বিফ খেতে চায়।

কলকাতায় আমি যখন প্রায়ই যেতাম, আশির দশকের শেষে এবং নব্বই দশকের শুরুতে, আমার সঙ্গে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের বেশ সখ্য ছিল। তিনি একবার আমাকে খুব অনুরোধ করলেন, বাংলাদেশ থেকে তাঁর জন্য যেন অন্য কিছু নয়, বিফ নিয়ে আসি। বিফ খাওয়ার জন্য তাঁর প্রাণ আকুলি বিকুলি করছে, আমিই একমাত্র তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। তো, পরের ভিজিটে আমি কিছু বিফ নিয়ে গিয়েছিলাম। তিনি যে কী ভীষণ খুশি হয়েছিলেন! বউ-বাচ্চাদের নিয়ে বিরাট উৎসব করে খেয়েছিলেন সেই বিফ। বাংলাদেশে থাকাকালীন আমি বিফ-এর ভক্ত একেবারেই ছিলাম না। আমি ভালোবাসতাম খাসির মাংস আর কান্ট্রি চিকেন। মূলত পছন্দ ছিল নানা রকম বড় মাঝারি ছোট মাছ।

সুভাষ মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে বিফ আনতে বলেছিলেন, এই তথ্য শুনে দুই-তিনজন লোক আমাকে পরে বলেছে, বিফ খেতে চাইলে বাংলাদেশ থেকে আনতে হবে কেন, কলকাতায় তো বিফ পাওয়া যায়। তা ঠিক, কলকাতায় বিফ পাওয়া যায়। সম্ভবত সুভাষ মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশের বিফের স্বাদ বেশি বলে মনে করতেন বলে বাংলাদেশের বিফ খেতে চেয়েছিলেন। বাংলাদেশ কি আর আলাদা করে বিফ তৈরি করে! ভারতের গরুই তো আসে বাংলাদেশে! কেউ কেউ মন্তব্য করলেন, হয়তো কলকাতার বাজার থেকে বিফ কিনতে গেলে অস্বস্তিতে পড়বেন, সে কারণে বাংলাদেশ থেকে আনা হোক চেয়েছিলেন। অনেকে জানে না ভারতের কোন কোন অঞ্চলে গরু জবাই করা আইনত বৈধ, কোন কোন অঞ্চলে বৈধ নয়। বাই দ্য ওয়ে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা, গোয়া, ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ডে গরু জবাই করা বৈধ, ভারতের বাকি সব রাজ্যে এটি অবৈধ। যে সব অঞ্চলে গরু জবাই করা অবৈধ, সেখানে গরু জবাই করলে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল, আর ৫ লাখ টাকা জরিমানা।

কলকাতায় যখন পাকাপাকিভাবে বাস করি, আমি বিফ কিনে খেতে পারতাম, আমি কিন্তু খাইনি। তবে একবার আমার এক হিন্দু কবিবন্ধু বিফ খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিল। আমার বাড়িতে বিফ এনে সে রান্না করে খেতে চায়। আমি বলে দিলাম, ওটি হচ্ছে না বাপু, আমি নিজে বিফ পছন্দ করি না, তার ওপর আমার বাড়ির কাজে যে মেয়েটি সাহায্য করে, সে হিন্দু। আমি অনাগ্রহ প্রকাশ করার পরও সেই কবি একদিন বিফ নিয়ে হাজির। এবং সে রান্না করল তার কাক্সিক্ষত বিফ কারি। সে একাই খেল। আমি বাসনপত্র মেজে ধুয়ে রাখলাম। বাড়ির সহকারী মেয়েটিকে রান্নাঘরের ধারে কাছে আসতে দিইনি। মেয়েটিকে বলেছি মাংস রান্না হবে, কিন্তু কী মাংস রান্না হবে তা আগ বাড়িয়ে বলিনি। সে নিজেও জানতে চায়নি। কাজ থেকে ছাড়া পেয়ে সে ড্রইংরুমে বসে মনের আনন্দে টিভি দেখেছে। মেয়েটি যা খায় না, তাকে সেটার কিছুই যেন দেখতে না হয়, সেটার গন্ধও যেন তার নাকে না যায়, সেই ব্যবস্থা আমি করেছিলাম। যে মুসলমান শূকর খায় না, আমি নিজে শূকর খেলেও তাকে আমি শূকর খেতে বলি না, তার পাতে আমি শূকরের শূ-ও দিই না, তাকে যথাসম্ভব দূরে রাখি শূকর থেকে। আমি এমনই, আমি নিজে কোনো ধর্মীয় উৎসব করি না, কিন্তু কাউকে পুজো বা ঈদ বা ক্রিসমাস বা হানুকা বা বুদ্ধ পূর্ণিমার উৎসব করতে বাধা দিই না। তারা নিজেরা যখন সিদ্ধান্ত নেবে ধর্মীয় সংস্কারের ঊর্ধ্বে ওঠার, যখন ধর্মান্ধতা থেকে বিজ্ঞান মনস্কতায় তাদের উত্তরণ ঘটবে, যখন বোধের উন্মেষ হবে তাদের, যখন তারা নিজেরাই যুক্তিবাদী হয়ে উঠবে, কোনো খাদ্যকে হালাল আর হারামে ভাগ করবে না, তখনই তারা খাদ্য নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা মানবে না। স্বেচ্ছায় এই কর্মটি করা উচিত। কারও চাপে নয়, কারও ভয়ে নয়। কারও দ্বারা মগজধোলাই হয়ে নয়। ঠিক বিপরীত একটি উদাহরণ আমি দিতে পারি, কেউ যদি হিজাব বা বোরখা পরতে চায়, সে তার নিজের একক সিদ্ধান্তে পরুক। কেউ তাকে জোর না করুক, কেউ হুমকি না দিক, কেউ ভয় না দেখাক। কেউ মগজধোলাই না করুক। নিজের বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে যদি সুস্থ মস্তিষ্কে হিজাব বা বোরখা পরার সিদ্ধান্ত কেউ নিয়ে থাকে, নিরাপত্তার প্রশ্ন না উঠলে তার হিজাব বা বোরখা খুলে নেওয়ার অধিকার কারও থাকা উচিত নয়। যদি পরিবারের বা অন্য কারও চাপে মানুষ কোনো ধর্মীয় পোশাক পরে, তখন সেই পোশাক পরার পক্ষে কোনো সচেতন মানুষ থাকে না। আমি তো কেউ যদি সিরিয়াসলি ভেবে-চিন্তে আত্মহত্যা করারও সিদ্ধান্ত নেয়, বিশেষ করে দুরারোগ্য ব্যাধিতে যে আক্রান্ত, এবং এমন যন্ত্রণায় ভুগছে, যে যন্ত্রণা থেকে এ জীবনে কোনো ওষুধেও মুক্তি পাবে না আর, আমি তার আত্মহত্যার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কিছু বলব না। বেঁচে থাকার যেমন অধিকার আছে মানুষের, মরে যাওয়ার অধিকারও আছে। ডাক্তারের সহযোগিতায় স্বেচ্ছামৃত্যু আজকাল সভ্য দেশগুলো ধীরে ধীরে মেনে নিচ্ছে।

কলকাতায় কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় আর আমার এক কবিবন্ধুর বিফ খাবার ঘটনা উল্লেখ করলাম এই জন্য যে, সুদীপা চট্টোপাধ্যায় নামের এক সেলিব্রিটি শেফ বাংলাদেশের এক টিভি চ্যানেলে ঈদের রান্নার একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, যেখানে গরুর মাংস রান্না হচ্ছিল। চ্যানেলের উচিত হয়নি একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আমন্ত্রণ জানিয়ে গরুর মাংস রান্নার আয়োজন করা। ভাবা উচিত ছিল কলকাতার কোনো রান্নার অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বী কাউকে আমন্ত্রণ জানিয়ে শূকরের মাংস রান্নার আয়োজন করলে কেমন বোধ করবে আমন্ত্রিত অতিথি। অনুষ্ঠানের সেদিন যে মেয়েটি গরুর মাংসের কোফতা রান্না করেছিলেন, তিনি বলেছেন, টেলিভিশন চ্যানেলের ওই রান্নার অনুষ্ঠানে কবে কী রান্না হবে, তা আগে থেকেই ঠিক করা থাকে। আগে থেকে ঠিক করা থাকলেও জরুরি ভিত্তিতে কোনো রান্না বদলানো যায় না, তা আমি বিশ্বাস করি না। গরুর মাংসের কোফতার বদলে খাসির মাংসের কোফতা বানালে কী এমন তাণ্ডব ঘটে যেত! সুদীপা সেদিন গরুর মাংসের কোফতা রান্নাও করেননি, খানওনি। কিন্তু কলকাতায় ফেরার পর তিনি হুমকি পাচ্ছেন, তাঁকে নাকি মেরে ফেলা হবে, তাঁর ছেলেকে অপহরণ করা হবে। তিনি ছেলেকে স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। যে মানুষটি বিফ খাওয়ার পক্ষে কোনো কথা বলেননি, বিফ খাননি, বিফ রান্নার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলে বারবার ক্ষমা চেয়েছেন, তাঁকে আশঙ্কায় কুঁকড়ে থাকতে হচ্ছে, তাঁকে ভুগতে হচ্ছে। যে উগ্রবাদীরা তাঁকে ভোগাচ্ছে, তারা কেন সেসব হিন্দু বিফখোরকে হুমকি দেয় না, যারা কলকাতা শহরে প্রকাশ্যে গরুর মাংস খেয়ে অসাম্প্রদায়িক হতে চেয়েছিল? তারা ক্ষমতাবান বলে? তাহলে হুমকি শুধু ক্ষমতাহীনদের বিরুদ্ধে, নারীর বিরুদ্ধে, অসহায় মানুষের বিরুদ্ধে?

মাঝে মাঝে আমার মনে হিন্দু উগ্রবাদীরা মুসলিম উগ্রবাদীদের কাছ থেকে শিখেছে পান থেকে চুন খসলেই হুঙ্কার দেওয়া, অতি ছোট ছোট কারণে বড় বড় হুমকি দেওয়া, এমনকী প্রাণে মেরে ফেলার প্রতিজ্ঞা করা। ব্রাহ্মণদের বিফ খাওয়ার কথা তো বেদেই আছে। ভারতীয় সংবিধানের জনক আম্বেদকার বলেছিলেন, ‘ব্রাহ্মণরা এক সময় গরুসহ নানা রকম পশু জবাই করত, এবং তারা ছিল সর্বশ্রেষ্ঠ গোমাংস ভক্ষক। এই ব্রাহ্মণরা এক সময় নিজেরাই শুধু গরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়নি বরং একটি ইচ্ছাকৃত কৌশল হিসেবে গরুর পূজাও শুরু করে। ধারণা করা হয়, বৌদ্ধ ধর্ম এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের মধ্যে লড়াই চলছিল, এবং বৌদ্ধ ধর্মের ওপর ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার জন্য গরু পূজার সূচনা করা হয়েছিল।’

ভারতের বিখ্যাত এবং প্রভাবশালী হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান অনেকেই ভালোবেসে বিফ খান। কিন্তু উগ্রবাদীরা তাঁদের টিকির নাগাল পায় না, কিন্তু মেরে ফেলে রাস্তাঘাটের আর বাস-ট্রেনের সাধারণ মানুষকে, অসহায় দরিদ্র লোককে, মহারাষ্ট্রের আফান আবদুল আনসারি আর নাসির হুসেনকে, উত্তরপ্রদেশের মোহাম্মদ আখলাককে, বিহারের নাসিম কুরেইশিকে, হরিয়ানা-রাজস্থানের জুনাইদ আর নাসিরকে।

খাদ্যে ধর্ম থাকে না, ধর্ম থাকে মনে। ভালো মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে বাস করার ধর্ম এক, স্বর্গে যাওয়ার বা জান্নাতে যাওয়ার ধর্ম আরেক। স্বর্গে বা জান্নাতে যাওয়ার স্বার্থে যে ধর্ম, সেই ধর্ম মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করতে দ্বিধা করে না। এই ভায়োলেন্ট ধর্মটিই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।

শূকরের মাংস খাওয়া নিষেধ ইহুদিদের, মুসলমানদের আর খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সেভেন্থ ডে অ্যাডভেন্টিস্টদের, তাই বলে তারা খাচ্ছে না শূকর? প্রগতিশীলরা তো খাচ্ছেই। যে সম্প্রদায়ে প্রগতিশীলের সংখ্যা বেশি, সে সম্প্রদায়ে খাবারকে হারাম হিসেবে চিহ্নিত করার প্রবণতা কম।

আমি মনে করি, সব খাবারই হালাল। যার যা খেতে ইচ্ছে করে, সে সেটা খাবে। কোনো ধর্মের নামে কারও স্বাধীনতাকে আক্রমণ করা হলে, সেই ধর্মের প্রতি মানুষের বিতৃষ্ণা জন্মায়। কারণ মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ- স্বাধীনতা। উগ্রবাদীরা প্রতিটি ধর্মকেই মনস্টার বানিয়ে ফেলতে চাইছে। উগ্রবাদীদের হাত থেকে ধর্মকে রক্ষা করতে সবারই এগিয়ে আসা উচিত।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৭ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন
বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু
ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি
নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’
‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল
জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম
মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা
রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম
খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন