শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সব খাবারই হালাল

তাসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব খাবারই হালাল

কলকাতার হিন্দু, যারা শিল্প-সাহিত্যের সঙ্গে জড়িত, তাদের অনেকে খুব বিফ খেতে আগ্রহী। বিশেষ করে তারা, যারা জানে যে পৃথিবীর উন্নত এবং সভ্য দেশগুলোয়, বিশেষ করে ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় গরুর মাংসকে সব মাংসের সেরা মাংস বলে বিচার করা হয়। কেউ কেউ গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ বলেই, নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আকর্ষণ থেকেই গরুর মাংস খাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে। কেউ আবার সব সংস্কারের ঊর্ধ্বে উঠে প্রগতিশীল হিন্দুর খাতায় নাম লেখাতে চায় বলে বিফ খেতে চায়।

কলকাতায় আমি যখন প্রায়ই যেতাম, আশির দশকের শেষে এবং নব্বই দশকের শুরুতে, আমার সঙ্গে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের বেশ সখ্য ছিল। তিনি একবার আমাকে খুব অনুরোধ করলেন, বাংলাদেশ থেকে তাঁর জন্য যেন অন্য কিছু নয়, বিফ নিয়ে আসি। বিফ খাওয়ার জন্য তাঁর প্রাণ আকুলি বিকুলি করছে, আমিই একমাত্র তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। তো, পরের ভিজিটে আমি কিছু বিফ নিয়ে গিয়েছিলাম। তিনি যে কী ভীষণ খুশি হয়েছিলেন! বউ-বাচ্চাদের নিয়ে বিরাট উৎসব করে খেয়েছিলেন সেই বিফ। বাংলাদেশে থাকাকালীন আমি বিফ-এর ভক্ত একেবারেই ছিলাম না। আমি ভালোবাসতাম খাসির মাংস আর কান্ট্রি চিকেন। মূলত পছন্দ ছিল নানা রকম বড় মাঝারি ছোট মাছ।

সুভাষ মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে বিফ আনতে বলেছিলেন, এই তথ্য শুনে দুই-তিনজন লোক আমাকে পরে বলেছে, বিফ খেতে চাইলে বাংলাদেশ থেকে আনতে হবে কেন, কলকাতায় তো বিফ পাওয়া যায়। তা ঠিক, কলকাতায় বিফ পাওয়া যায়। সম্ভবত সুভাষ মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশের বিফের স্বাদ বেশি বলে মনে করতেন বলে বাংলাদেশের বিফ খেতে চেয়েছিলেন। বাংলাদেশ কি আর আলাদা করে বিফ তৈরি করে! ভারতের গরুই তো আসে বাংলাদেশে! কেউ কেউ মন্তব্য করলেন, হয়তো কলকাতার বাজার থেকে বিফ কিনতে গেলে অস্বস্তিতে পড়বেন, সে কারণে বাংলাদেশ থেকে আনা হোক চেয়েছিলেন। অনেকে জানে না ভারতের কোন কোন অঞ্চলে গরু জবাই করা আইনত বৈধ, কোন কোন অঞ্চলে বৈধ নয়। বাই দ্য ওয়ে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা, গোয়া, ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ডে গরু জবাই করা বৈধ, ভারতের বাকি সব রাজ্যে এটি অবৈধ। যে সব অঞ্চলে গরু জবাই করা অবৈধ, সেখানে গরু জবাই করলে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল, আর ৫ লাখ টাকা জরিমানা।

কলকাতায় যখন পাকাপাকিভাবে বাস করি, আমি বিফ কিনে খেতে পারতাম, আমি কিন্তু খাইনি। তবে একবার আমার এক হিন্দু কবিবন্ধু বিফ খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিল। আমার বাড়িতে বিফ এনে সে রান্না করে খেতে চায়। আমি বলে দিলাম, ওটি হচ্ছে না বাপু, আমি নিজে বিফ পছন্দ করি না, তার ওপর আমার বাড়ির কাজে যে মেয়েটি সাহায্য করে, সে হিন্দু। আমি অনাগ্রহ প্রকাশ করার পরও সেই কবি একদিন বিফ নিয়ে হাজির। এবং সে রান্না করল তার কাক্সিক্ষত বিফ কারি। সে একাই খেল। আমি বাসনপত্র মেজে ধুয়ে রাখলাম। বাড়ির সহকারী মেয়েটিকে রান্নাঘরের ধারে কাছে আসতে দিইনি। মেয়েটিকে বলেছি মাংস রান্না হবে, কিন্তু কী মাংস রান্না হবে তা আগ বাড়িয়ে বলিনি। সে নিজেও জানতে চায়নি। কাজ থেকে ছাড়া পেয়ে সে ড্রইংরুমে বসে মনের আনন্দে টিভি দেখেছে। মেয়েটি যা খায় না, তাকে সেটার কিছুই যেন দেখতে না হয়, সেটার গন্ধও যেন তার নাকে না যায়, সেই ব্যবস্থা আমি করেছিলাম। যে মুসলমান শূকর খায় না, আমি নিজে শূকর খেলেও তাকে আমি শূকর খেতে বলি না, তার পাতে আমি শূকরের শূ-ও দিই না, তাকে যথাসম্ভব দূরে রাখি শূকর থেকে। আমি এমনই, আমি নিজে কোনো ধর্মীয় উৎসব করি না, কিন্তু কাউকে পুজো বা ঈদ বা ক্রিসমাস বা হানুকা বা বুদ্ধ পূর্ণিমার উৎসব করতে বাধা দিই না। তারা নিজেরা যখন সিদ্ধান্ত নেবে ধর্মীয় সংস্কারের ঊর্ধ্বে ওঠার, যখন ধর্মান্ধতা থেকে বিজ্ঞান মনস্কতায় তাদের উত্তরণ ঘটবে, যখন বোধের উন্মেষ হবে তাদের, যখন তারা নিজেরাই যুক্তিবাদী হয়ে উঠবে, কোনো খাদ্যকে হালাল আর হারামে ভাগ করবে না, তখনই তারা খাদ্য নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা মানবে না। স্বেচ্ছায় এই কর্মটি করা উচিত। কারও চাপে নয়, কারও ভয়ে নয়। কারও দ্বারা মগজধোলাই হয়ে নয়। ঠিক বিপরীত একটি উদাহরণ আমি দিতে পারি, কেউ যদি হিজাব বা বোরখা পরতে চায়, সে তার নিজের একক সিদ্ধান্তে পরুক। কেউ তাকে জোর না করুক, কেউ হুমকি না দিক, কেউ ভয় না দেখাক। কেউ মগজধোলাই না করুক। নিজের বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে যদি সুস্থ মস্তিষ্কে হিজাব বা বোরখা পরার সিদ্ধান্ত কেউ নিয়ে থাকে, নিরাপত্তার প্রশ্ন না উঠলে তার হিজাব বা বোরখা খুলে নেওয়ার অধিকার কারও থাকা উচিত নয়। যদি পরিবারের বা অন্য কারও চাপে মানুষ কোনো ধর্মীয় পোশাক পরে, তখন সেই পোশাক পরার পক্ষে কোনো সচেতন মানুষ থাকে না। আমি তো কেউ যদি সিরিয়াসলি ভেবে-চিন্তে আত্মহত্যা করারও সিদ্ধান্ত নেয়, বিশেষ করে দুরারোগ্য ব্যাধিতে যে আক্রান্ত, এবং এমন যন্ত্রণায় ভুগছে, যে যন্ত্রণা থেকে এ জীবনে কোনো ওষুধেও মুক্তি পাবে না আর, আমি তার আত্মহত্যার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কিছু বলব না। বেঁচে থাকার যেমন অধিকার আছে মানুষের, মরে যাওয়ার অধিকারও আছে। ডাক্তারের সহযোগিতায় স্বেচ্ছামৃত্যু আজকাল সভ্য দেশগুলো ধীরে ধীরে মেনে নিচ্ছে।

কলকাতায় কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় আর আমার এক কবিবন্ধুর বিফ খাবার ঘটনা উল্লেখ করলাম এই জন্য যে, সুদীপা চট্টোপাধ্যায় নামের এক সেলিব্রিটি শেফ বাংলাদেশের এক টিভি চ্যানেলে ঈদের রান্নার একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, যেখানে গরুর মাংস রান্না হচ্ছিল। চ্যানেলের উচিত হয়নি একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আমন্ত্রণ জানিয়ে গরুর মাংস রান্নার আয়োজন করা। ভাবা উচিত ছিল কলকাতার কোনো রান্নার অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বী কাউকে আমন্ত্রণ জানিয়ে শূকরের মাংস রান্নার আয়োজন করলে কেমন বোধ করবে আমন্ত্রিত অতিথি। অনুষ্ঠানের সেদিন যে মেয়েটি গরুর মাংসের কোফতা রান্না করেছিলেন, তিনি বলেছেন, টেলিভিশন চ্যানেলের ওই রান্নার অনুষ্ঠানে কবে কী রান্না হবে, তা আগে থেকেই ঠিক করা থাকে। আগে থেকে ঠিক করা থাকলেও জরুরি ভিত্তিতে কোনো রান্না বদলানো যায় না, তা আমি বিশ্বাস করি না। গরুর মাংসের কোফতার বদলে খাসির মাংসের কোফতা বানালে কী এমন তাণ্ডব ঘটে যেত! সুদীপা সেদিন গরুর মাংসের কোফতা রান্নাও করেননি, খানওনি। কিন্তু কলকাতায় ফেরার পর তিনি হুমকি পাচ্ছেন, তাঁকে নাকি মেরে ফেলা হবে, তাঁর ছেলেকে অপহরণ করা হবে। তিনি ছেলেকে স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। যে মানুষটি বিফ খাওয়ার পক্ষে কোনো কথা বলেননি, বিফ খাননি, বিফ রান্নার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলে বারবার ক্ষমা চেয়েছেন, তাঁকে আশঙ্কায় কুঁকড়ে থাকতে হচ্ছে, তাঁকে ভুগতে হচ্ছে। যে উগ্রবাদীরা তাঁকে ভোগাচ্ছে, তারা কেন সেসব হিন্দু বিফখোরকে হুমকি দেয় না, যারা কলকাতা শহরে প্রকাশ্যে গরুর মাংস খেয়ে অসাম্প্রদায়িক হতে চেয়েছিল? তারা ক্ষমতাবান বলে? তাহলে হুমকি শুধু ক্ষমতাহীনদের বিরুদ্ধে, নারীর বিরুদ্ধে, অসহায় মানুষের বিরুদ্ধে?

মাঝে মাঝে আমার মনে হিন্দু উগ্রবাদীরা মুসলিম উগ্রবাদীদের কাছ থেকে শিখেছে পান থেকে চুন খসলেই হুঙ্কার দেওয়া, অতি ছোট ছোট কারণে বড় বড় হুমকি দেওয়া, এমনকী প্রাণে মেরে ফেলার প্রতিজ্ঞা করা। ব্রাহ্মণদের বিফ খাওয়ার কথা তো বেদেই আছে। ভারতীয় সংবিধানের জনক আম্বেদকার বলেছিলেন, ‘ব্রাহ্মণরা এক সময় গরুসহ নানা রকম পশু জবাই করত, এবং তারা ছিল সর্বশ্রেষ্ঠ গোমাংস ভক্ষক। এই ব্রাহ্মণরা এক সময় নিজেরাই শুধু গরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়নি বরং একটি ইচ্ছাকৃত কৌশল হিসেবে গরুর পূজাও শুরু করে। ধারণা করা হয়, বৌদ্ধ ধর্ম এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের মধ্যে লড়াই চলছিল, এবং বৌদ্ধ ধর্মের ওপর ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার জন্য গরু পূজার সূচনা করা হয়েছিল।’

ভারতের বিখ্যাত এবং প্রভাবশালী হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান অনেকেই ভালোবেসে বিফ খান। কিন্তু উগ্রবাদীরা তাঁদের টিকির নাগাল পায় না, কিন্তু মেরে ফেলে রাস্তাঘাটের আর বাস-ট্রেনের সাধারণ মানুষকে, অসহায় দরিদ্র লোককে, মহারাষ্ট্রের আফান আবদুল আনসারি আর নাসির হুসেনকে, উত্তরপ্রদেশের মোহাম্মদ আখলাককে, বিহারের নাসিম কুরেইশিকে, হরিয়ানা-রাজস্থানের জুনাইদ আর নাসিরকে।

খাদ্যে ধর্ম থাকে না, ধর্ম থাকে মনে। ভালো মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে বাস করার ধর্ম এক, স্বর্গে যাওয়ার বা জান্নাতে যাওয়ার ধর্ম আরেক। স্বর্গে বা জান্নাতে যাওয়ার স্বার্থে যে ধর্ম, সেই ধর্ম মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করতে দ্বিধা করে না। এই ভায়োলেন্ট ধর্মটিই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।

শূকরের মাংস খাওয়া নিষেধ ইহুদিদের, মুসলমানদের আর খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সেভেন্থ ডে অ্যাডভেন্টিস্টদের, তাই বলে তারা খাচ্ছে না শূকর? প্রগতিশীলরা তো খাচ্ছেই। যে সম্প্রদায়ে প্রগতিশীলের সংখ্যা বেশি, সে সম্প্রদায়ে খাবারকে হারাম হিসেবে চিহ্নিত করার প্রবণতা কম।

আমি মনে করি, সব খাবারই হালাল। যার যা খেতে ইচ্ছে করে, সে সেটা খাবে। কোনো ধর্মের নামে কারও স্বাধীনতাকে আক্রমণ করা হলে, সেই ধর্মের প্রতি মানুষের বিতৃষ্ণা জন্মায়। কারণ মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ- স্বাধীনতা। উগ্রবাদীরা প্রতিটি ধর্মকেই মনস্টার বানিয়ে ফেলতে চাইছে। উগ্রবাদীদের হাত থেকে ধর্মকে রক্ষা করতে সবারই এগিয়ে আসা উচিত।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা