শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

সব খাবারই হালাল

তাসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সব খাবারই হালাল

কলকাতার হিন্দু, যারা শিল্প-সাহিত্যের সঙ্গে জড়িত, তাদের অনেকে খুব বিফ খেতে আগ্রহী। বিশেষ করে তারা, যারা জানে যে পৃথিবীর উন্নত এবং সভ্য দেশগুলোয়, বিশেষ করে ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় গরুর মাংসকে সব মাংসের সেরা মাংস বলে বিচার করা হয়। কেউ কেউ গরুর মাংস খাওয়া নিষেধ বলেই, নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আকর্ষণ থেকেই গরুর মাংস খাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে। কেউ আবার সব সংস্কারের ঊর্ধ্বে উঠে প্রগতিশীল হিন্দুর খাতায় নাম লেখাতে চায় বলে বিফ খেতে চায়।

কলকাতায় আমি যখন প্রায়ই যেতাম, আশির দশকের শেষে এবং নব্বই দশকের শুরুতে, আমার সঙ্গে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের বেশ সখ্য ছিল। তিনি একবার আমাকে খুব অনুরোধ করলেন, বাংলাদেশ থেকে তাঁর জন্য যেন অন্য কিছু নয়, বিফ নিয়ে আসি। বিফ খাওয়ার জন্য তাঁর প্রাণ আকুলি বিকুলি করছে, আমিই একমাত্র তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারি। তো, পরের ভিজিটে আমি কিছু বিফ নিয়ে গিয়েছিলাম। তিনি যে কী ভীষণ খুশি হয়েছিলেন! বউ-বাচ্চাদের নিয়ে বিরাট উৎসব করে খেয়েছিলেন সেই বিফ। বাংলাদেশে থাকাকালীন আমি বিফ-এর ভক্ত একেবারেই ছিলাম না। আমি ভালোবাসতাম খাসির মাংস আর কান্ট্রি চিকেন। মূলত পছন্দ ছিল নানা রকম বড় মাঝারি ছোট মাছ।

সুভাষ মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে বিফ আনতে বলেছিলেন, এই তথ্য শুনে দুই-তিনজন লোক আমাকে পরে বলেছে, বিফ খেতে চাইলে বাংলাদেশ থেকে আনতে হবে কেন, কলকাতায় তো বিফ পাওয়া যায়। তা ঠিক, কলকাতায় বিফ পাওয়া যায়। সম্ভবত সুভাষ মুখোপাধ্যায় বাংলাদেশের বিফের স্বাদ বেশি বলে মনে করতেন বলে বাংলাদেশের বিফ খেতে চেয়েছিলেন। বাংলাদেশ কি আর আলাদা করে বিফ তৈরি করে! ভারতের গরুই তো আসে বাংলাদেশে! কেউ কেউ মন্তব্য করলেন, হয়তো কলকাতার বাজার থেকে বিফ কিনতে গেলে অস্বস্তিতে পড়বেন, সে কারণে বাংলাদেশ থেকে আনা হোক চেয়েছিলেন। অনেকে জানে না ভারতের কোন কোন অঞ্চলে গরু জবাই করা আইনত বৈধ, কোন কোন অঞ্চলে বৈধ নয়। বাই দ্য ওয়ে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা, গোয়া, ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ডে গরু জবাই করা বৈধ, ভারতের বাকি সব রাজ্যে এটি অবৈধ। যে সব অঞ্চলে গরু জবাই করা অবৈধ, সেখানে গরু জবাই করলে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল, আর ৫ লাখ টাকা জরিমানা।

কলকাতায় যখন পাকাপাকিভাবে বাস করি, আমি বিফ কিনে খেতে পারতাম, আমি কিন্তু খাইনি। তবে একবার আমার এক হিন্দু কবিবন্ধু বিফ খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিল। আমার বাড়িতে বিফ এনে সে রান্না করে খেতে চায়। আমি বলে দিলাম, ওটি হচ্ছে না বাপু, আমি নিজে বিফ পছন্দ করি না, তার ওপর আমার বাড়ির কাজে যে মেয়েটি সাহায্য করে, সে হিন্দু। আমি অনাগ্রহ প্রকাশ করার পরও সেই কবি একদিন বিফ নিয়ে হাজির। এবং সে রান্না করল তার কাক্সিক্ষত বিফ কারি। সে একাই খেল। আমি বাসনপত্র মেজে ধুয়ে রাখলাম। বাড়ির সহকারী মেয়েটিকে রান্নাঘরের ধারে কাছে আসতে দিইনি। মেয়েটিকে বলেছি মাংস রান্না হবে, কিন্তু কী মাংস রান্না হবে তা আগ বাড়িয়ে বলিনি। সে নিজেও জানতে চায়নি। কাজ থেকে ছাড়া পেয়ে সে ড্রইংরুমে বসে মনের আনন্দে টিভি দেখেছে। মেয়েটি যা খায় না, তাকে সেটার কিছুই যেন দেখতে না হয়, সেটার গন্ধও যেন তার নাকে না যায়, সেই ব্যবস্থা আমি করেছিলাম। যে মুসলমান শূকর খায় না, আমি নিজে শূকর খেলেও তাকে আমি শূকর খেতে বলি না, তার পাতে আমি শূকরের শূ-ও দিই না, তাকে যথাসম্ভব দূরে রাখি শূকর থেকে। আমি এমনই, আমি নিজে কোনো ধর্মীয় উৎসব করি না, কিন্তু কাউকে পুজো বা ঈদ বা ক্রিসমাস বা হানুকা বা বুদ্ধ পূর্ণিমার উৎসব করতে বাধা দিই না। তারা নিজেরা যখন সিদ্ধান্ত নেবে ধর্মীয় সংস্কারের ঊর্ধ্বে ওঠার, যখন ধর্মান্ধতা থেকে বিজ্ঞান মনস্কতায় তাদের উত্তরণ ঘটবে, যখন বোধের উন্মেষ হবে তাদের, যখন তারা নিজেরাই যুক্তিবাদী হয়ে উঠবে, কোনো খাদ্যকে হালাল আর হারামে ভাগ করবে না, তখনই তারা খাদ্য নিয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা মানবে না। স্বেচ্ছায় এই কর্মটি করা উচিত। কারও চাপে নয়, কারও ভয়ে নয়। কারও দ্বারা মগজধোলাই হয়ে নয়। ঠিক বিপরীত একটি উদাহরণ আমি দিতে পারি, কেউ যদি হিজাব বা বোরখা পরতে চায়, সে তার নিজের একক সিদ্ধান্তে পরুক। কেউ তাকে জোর না করুক, কেউ হুমকি না দিক, কেউ ভয় না দেখাক। কেউ মগজধোলাই না করুক। নিজের বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে যদি সুস্থ মস্তিষ্কে হিজাব বা বোরখা পরার সিদ্ধান্ত কেউ নিয়ে থাকে, নিরাপত্তার প্রশ্ন না উঠলে তার হিজাব বা বোরখা খুলে নেওয়ার অধিকার কারও থাকা উচিত নয়। যদি পরিবারের বা অন্য কারও চাপে মানুষ কোনো ধর্মীয় পোশাক পরে, তখন সেই পোশাক পরার পক্ষে কোনো সচেতন মানুষ থাকে না। আমি তো কেউ যদি সিরিয়াসলি ভেবে-চিন্তে আত্মহত্যা করারও সিদ্ধান্ত নেয়, বিশেষ করে দুরারোগ্য ব্যাধিতে যে আক্রান্ত, এবং এমন যন্ত্রণায় ভুগছে, যে যন্ত্রণা থেকে এ জীবনে কোনো ওষুধেও মুক্তি পাবে না আর, আমি তার আত্মহত্যার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কিছু বলব না। বেঁচে থাকার যেমন অধিকার আছে মানুষের, মরে যাওয়ার অধিকারও আছে। ডাক্তারের সহযোগিতায় স্বেচ্ছামৃত্যু আজকাল সভ্য দেশগুলো ধীরে ধীরে মেনে নিচ্ছে।

কলকাতায় কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় আর আমার এক কবিবন্ধুর বিফ খাবার ঘটনা উল্লেখ করলাম এই জন্য যে, সুদীপা চট্টোপাধ্যায় নামের এক সেলিব্রিটি শেফ বাংলাদেশের এক টিভি চ্যানেলে ঈদের রান্নার একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, যেখানে গরুর মাংস রান্না হচ্ছিল। চ্যানেলের উচিত হয়নি একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে আমন্ত্রণ জানিয়ে গরুর মাংস রান্নার আয়োজন করা। ভাবা উচিত ছিল কলকাতার কোনো রান্নার অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বী কাউকে আমন্ত্রণ জানিয়ে শূকরের মাংস রান্নার আয়োজন করলে কেমন বোধ করবে আমন্ত্রিত অতিথি। অনুষ্ঠানের সেদিন যে মেয়েটি গরুর মাংসের কোফতা রান্না করেছিলেন, তিনি বলেছেন, টেলিভিশন চ্যানেলের ওই রান্নার অনুষ্ঠানে কবে কী রান্না হবে, তা আগে থেকেই ঠিক করা থাকে। আগে থেকে ঠিক করা থাকলেও জরুরি ভিত্তিতে কোনো রান্না বদলানো যায় না, তা আমি বিশ্বাস করি না। গরুর মাংসের কোফতার বদলে খাসির মাংসের কোফতা বানালে কী এমন তাণ্ডব ঘটে যেত! সুদীপা সেদিন গরুর মাংসের কোফতা রান্নাও করেননি, খানওনি। কিন্তু কলকাতায় ফেরার পর তিনি হুমকি পাচ্ছেন, তাঁকে নাকি মেরে ফেলা হবে, তাঁর ছেলেকে অপহরণ করা হবে। তিনি ছেলেকে স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন। যে মানুষটি বিফ খাওয়ার পক্ষে কোনো কথা বলেননি, বিফ খাননি, বিফ রান্নার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলে বারবার ক্ষমা চেয়েছেন, তাঁকে আশঙ্কায় কুঁকড়ে থাকতে হচ্ছে, তাঁকে ভুগতে হচ্ছে। যে উগ্রবাদীরা তাঁকে ভোগাচ্ছে, তারা কেন সেসব হিন্দু বিফখোরকে হুমকি দেয় না, যারা কলকাতা শহরে প্রকাশ্যে গরুর মাংস খেয়ে অসাম্প্রদায়িক হতে চেয়েছিল? তারা ক্ষমতাবান বলে? তাহলে হুমকি শুধু ক্ষমতাহীনদের বিরুদ্ধে, নারীর বিরুদ্ধে, অসহায় মানুষের বিরুদ্ধে?

মাঝে মাঝে আমার মনে হিন্দু উগ্রবাদীরা মুসলিম উগ্রবাদীদের কাছ থেকে শিখেছে পান থেকে চুন খসলেই হুঙ্কার দেওয়া, অতি ছোট ছোট কারণে বড় বড় হুমকি দেওয়া, এমনকী প্রাণে মেরে ফেলার প্রতিজ্ঞা করা। ব্রাহ্মণদের বিফ খাওয়ার কথা তো বেদেই আছে। ভারতীয় সংবিধানের জনক আম্বেদকার বলেছিলেন, ‘ব্রাহ্মণরা এক সময় গরুসহ নানা রকম পশু জবাই করত, এবং তারা ছিল সর্বশ্রেষ্ঠ গোমাংস ভক্ষক। এই ব্রাহ্মণরা এক সময় নিজেরাই শুধু গরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দেয়নি বরং একটি ইচ্ছাকৃত কৌশল হিসেবে গরুর পূজাও শুরু করে। ধারণা করা হয়, বৌদ্ধ ধর্ম এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের মধ্যে লড়াই চলছিল, এবং বৌদ্ধ ধর্মের ওপর ব্রাহ্মণ্যবাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করার জন্য গরু পূজার সূচনা করা হয়েছিল।’

ভারতের বিখ্যাত এবং প্রভাবশালী হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান অনেকেই ভালোবেসে বিফ খান। কিন্তু উগ্রবাদীরা তাঁদের টিকির নাগাল পায় না, কিন্তু মেরে ফেলে রাস্তাঘাটের আর বাস-ট্রেনের সাধারণ মানুষকে, অসহায় দরিদ্র লোককে, মহারাষ্ট্রের আফান আবদুল আনসারি আর নাসির হুসেনকে, উত্তরপ্রদেশের মোহাম্মদ আখলাককে, বিহারের নাসিম কুরেইশিকে, হরিয়ানা-রাজস্থানের জুনাইদ আর নাসিরকে।

খাদ্যে ধর্ম থাকে না, ধর্ম থাকে মনে। ভালো মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে বাস করার ধর্ম এক, স্বর্গে যাওয়ার বা জান্নাতে যাওয়ার ধর্ম আরেক। স্বর্গে বা জান্নাতে যাওয়ার স্বার্থে যে ধর্ম, সেই ধর্ম মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করতে দ্বিধা করে না। এই ভায়োলেন্ট ধর্মটিই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।

শূকরের মাংস খাওয়া নিষেধ ইহুদিদের, মুসলমানদের আর খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সেভেন্থ ডে অ্যাডভেন্টিস্টদের, তাই বলে তারা খাচ্ছে না শূকর? প্রগতিশীলরা তো খাচ্ছেই। যে সম্প্রদায়ে প্রগতিশীলের সংখ্যা বেশি, সে সম্প্রদায়ে খাবারকে হারাম হিসেবে চিহ্নিত করার প্রবণতা কম।

আমি মনে করি, সব খাবারই হালাল। যার যা খেতে ইচ্ছে করে, সে সেটা খাবে। কোনো ধর্মের নামে কারও স্বাধীনতাকে আক্রমণ করা হলে, সেই ধর্মের প্রতি মানুষের বিতৃষ্ণা জন্মায়। কারণ মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ- স্বাধীনতা। উগ্রবাদীরা প্রতিটি ধর্মকেই মনস্টার বানিয়ে ফেলতে চাইছে। উগ্রবাদীদের হাত থেকে ধর্মকে রক্ষা করতে সবারই এগিয়ে আসা উচিত।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন
এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ
শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন
মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব
ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে