শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৪

প্রজন্ম বেবি বুমারদের কথা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রজন্ম বেবি বুমারদের কথা

যে কোনো বিষয়ে উদাহরণ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আনতেই হয়, যদিও ইউরোপই যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের এক নম্বর দেশ বানিয়েছে। এই যে বিভিন্ন জেনারেশন নিয়ে কথা বলছি সেগুলোও যুক্তরাষ্ট্রই নির্ধারণ করেছে। যেমন জেনারেশন আলফা (২০১৩-) জেনারেশন জেড, মিলেনিয়াম, জেনারেশন এক্স, জেনারেশন বেবি বুমার, সাইলেন্ট জেনারেশন, গ্রেটেস্ট জেনারেশন এবং লস্ট জেনারেশন। প্রজন্ম বেবি বুমার হলো ১৯৪৬ থেকে ১৯৬৪ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিদের (৫৬ থেকে ৭৮ বছর) বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে বুমার প্রজন্মকে সংজ্ঞায়িত করে, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জন্মহারে হঠাৎ ঊর্ধ্বগতি দেখতে পায়। আর সাইলেন্ট জেনারেশন হচ্ছে ১৯২৮ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত। আমি হলাম বেবি বুমারদের শেষ প্রান্তে।

আজকের জেনারেশন জেড-এর বাবা-মা জেনারেশন এক্স বা বেশির ভাগ বেবি বুমারই হবে। আমার কথা হচ্ছে এই প্রজন্মের জেনারেশন জেডরা, তোমরা তোমাদের বাবা-মা অথবা অভিভাবকদের কথা কান পেতে শোনো। কেননা সাধারণত এই বেবি বুমারদের একটি প্রধানতম বৈশিষ্ট্যই হলো কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং এরা আশাবাদী এবং বাস্তববাদী। এদের অপরিসীম ধৈর্য। তাছাড়া কঠোর পরিশ্রমী, প্রতিযোগিতামূলক এবং লক্ষ্যভিত্তিক হয়ে থাকে।

আমাদের বাঙালিদের জন্য আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো নস্টালজিক হয়ে পড়া এবং বসন্তসুখেও দুঃখবোধ অনুভব করা। এখনো আমাদের ভালো লাগে সুচিত্রা-উত্তমের যে কোনো সিনেমা, অথবা রাজ্জাক-কবরীর ‘সুতরাং’ কিংবা শবনম-রহমানের সিনেমাগুলো। আর গান বলতে সেই হেমন্ত, মান্না দে, সতীনাথ, সন্ধ্যা, লতা কিংবা মোহাম্মদ রফি অথবা ফেরদৌসী রহমান। তা ছাড়া রয়েছে রবীন্দ্রসংগীত ও নজরুলগীতি প্রতিদিনকার সাথি। এই বেবি বুমারদের মধ্যে আর যুদ্ধংদেহি মনোভাব নেই। ১৯৭১ সালের সেই স্মৃতি, বৃদ্ধা মাকে কোলে করে ভারত বর্ডারের দিকে পথহাঁটা। একদিকে পাকবাহিনীকে মোকাবিলা অন্যদিকে স্বগোত্রীয় রাজাকারদের নিষ্ক্রিয় করা। অতঃপর ১৯৭২ সালে পুকুর, নদীর পানিতে ডুব দিয়ে যুদ্ধংদেহি মনোভাব পরিত্যাগ করে সূচিস্নিগ্ধ হয়ে জেনারেশন পথচলা শুরু। এই পথচলায় বেবি বুমারদের একমাত্র চাওয়া স্বাভাবিক মৃত্যু। এদিক থেকে বেবি বুমাররা সৌভাগ্যবান। এখনো পর্যন্ত বেঁচে থাকাটাই বড় কথা। বেবি বুমারদের বয়স সত্তরের ঊর্ধ্বে যাওয়ার পর মৃত্যু হলে তেমন একটা আফসোস থাকার কথা নয়। তবু যে কোনো মৃত্যুই পীড়াদায়ক তা শততম বছরে হলেও। আর জেনারেশন আলফা বা জেড হলে তো চোখের ওপর হঠাৎ পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে পড়ে।

একটা কথা বলে রাখি, আমি যখনই কোনো আর্টিকেল লিখি, আমার কথা, আমার চিন্তা বা আমার অভিজ্ঞতার কথাই বলতে চেষ্টা করি। আমার এই বয়সে আমি কখনো চাই না আমার মেয়েরা আমার আগে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাক। আমার মনে হয় সমস্ত সত্তরোর্ধ্ব বেবি বুমারদের আমারই মতো চিন্তাধারা। কোনো বাবা মা-ই সন্তানদের মৃত্যু দেখতে চায় না। তারপরও রোগ-শোক, দুর্ঘটনা ইত্যাদি লেগেই থাকে। কভিডের কথাই ধরুন না! সাম্প্রতিককালে কভিডের মহামারি মানুষকে কিছুই কি শিক্ষা দেয়নি? কী বিভীষিকাময় মৃত্যু! জীবিত এবং মৃতের মধ্যে বিরাট ফারাক সৃষ্টি করেছিল এই কভিড। বাংলাদেশের দুর্নীতি নিয়ে আমি কয়েকটি প্রতিবেদন লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন ও প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছে। অনেক ফিডব্যাক পেয়েছি। পাঠকদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। জেনারেশন জেড নিয়েও লিখেছি। বলার অপেক্ষা রাখে না, এই জেনারেশনের ওপরই নির্ভর করছে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হবে কি না? ধর্মপ্রাণ মানুষ হওয়া ভালো। কিন্তু রাজনীতিতে ধর্ম ঢুকে যাওয়া কিংবা ধর্মে রাজনীতি ঢুকে যাওয়াতে যে কোনো সময় ভয়ানক বিপদ ডেকে আনতে পারে। শতকরা ৯০% যেখানে ইসলাম ধর্মাবলম্বী, রাষ্ট্রধর্ম যেখানে ইসলাম, পাড়ায় পাড়ায় যেখানে মসজিদ, আজানের ধ্বনি আকাশে-বাতাসে সেক্ষেত্রে আর কি চাওয়ার থাকতে পারে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের?

প্রকৃতি মাত্রই বৈচিত্র্যময়। সুতরাং বাংলাদেশে সেই বৈচিত্র্যময়তা বজায় রাখতে ১০% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষ থাকাটাও একান্তভাবেই প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আবার কোটা পদ্ধতি আরোপের প্রয়োজন নেই। আগুনসন্ত্রাস একেবারেই কাম্য নয়। জেনারেশন জেড হলো এঁঢেল মাটির মতো। এদের গোল্ড প্লেট দিয়েই মোল্ড করতে হবে। আগের লেখাটায় বলেছিলাম সার্ভে করুন। গবেষণার মাধ্যমে বের করুন এদের হ্যাপিন্যাসটা কোথায়? এক সপ্তাহ আগে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অলিম্পিয়াড শুরু হয়েছে ফ্রান্সে। তিন ঘণ্টাব্যাপী ওপেনিং অনুষ্ঠান হয়ে গেল। ২০৫টি দেশ জোগদান করেছে। বাংলাদেশও। কিন্তু কোনো বোট বা জাহাজে বাংলাদেশকে দেখতে পাইনি। মনটা খারাপ হয়ে গেল। ইন্টারনেট খুঁজে দেখলাম কোনো বাংলাদেশি অ্যাথলেট কোয়ালিফাই করেনি। আর্চার সাগর ইসলাম কোয়ালিফাইং রাউন্ডে ৪৫তম হয়েছেন। আর শুটিংয়ে রবিউল ইসলাম ৪৩তম হয়েছেন। ১৭ কোটি মানুষের মাঝে কেউ কোয়ালিফাই করতে পারছে না। দুঃখজনক অবশ্যই। তবে ১৪০ কোটি মানুষের পাশের দেশ, ভারত এই অলিম্পিকে এ পর্যন্ত মাত্র একটি ব্রোঞ্জ মেডেল পেয়েছে। জেনারেশন জেডদের জন্য অ্যাথলেটিক্স এবং খেলাধুলায় পারদর্শী করে তোলার ব্যবস্থা করতে হবে। যে খেলায় কিছুটা ভালো, সেই ক্রিকেটে ফাইনালে এখনো বাংলাদেশ পৌঁছাতে পারছে না। বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার থাকতে, এক নম্বর কাটার, এক নম্বর লেগ স্পিনার থাকতেও ফাইনাল পর্যন্ত যেতে পারছে না; দেশের ভিতরেই কম্পিটিভন্যাস গড়ে তুলুন; আরও অনুশীলনের ব্যবস্থা করুন।

শিক্ষাব্যবস্থা সঠিক পথেই আছে, তবে গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনীতি পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে। কোনো দলেরই শিক্ষক অথবা ছাত্র উইং থাকতে পারবে না। এগুলো না করতে পারলে বাংলাদেশ কখনো সিঙ্গাপুর হতে পারবে না।

সৌদি আরব যেখানে নিত্যদিন সংস্কারের পথে হাঁটছে, সেখানে বাংলাদেশ তালেবানদের দিকে ধাবিত হবে, আমি বিশ্বাস করি না। ঐতিহ্যবাহী দেশ তুরস্কের দিকে তাকান। বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ায় শ্রমবাজার আরও বৃদ্ধি করুন। পশ্চিমা দেশগুলো তাদের প্রয়োজনেই বাংলাদেশকে কাছে টানবে। সর্বোপরি দেশের মানুষকে মানবতাবাদী ভালো মানুষ তৈরি করতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যান।

কয়েক সপ্তাহ আগে, ‘Positivity in life’ নিয়ে একটি লেখা লোকাল পেপার, Dispatch -এ ছাপা হয়েছিল। সেখান থেকে একটি প্যারা পাঠকদের জন্য সংযোজন করে দিলাম :

I liked the idea of positivity in our life. This is very important. Whenever we use negative comments to someone for any reason, it makes a permanent scar on the recipients. However, we can easily convert those negative sayings in a positive way. Let’s take an example, sometimes we are tempted to say, even to our children, “you are worthless.” We can convert this saying in a sort of positive way such as “you have to try hard to do something. ” Better to avoid any negative word such as no, not or something like that.

লেখক : অধ্যাপক; বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা