শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৪

প্রজন্ম বেবি বুমারদের কথা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রজন্ম বেবি বুমারদের কথা

যে কোনো বিষয়ে উদাহরণ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আনতেই হয়, যদিও ইউরোপই যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের এক নম্বর দেশ বানিয়েছে। এই যে বিভিন্ন জেনারেশন নিয়ে কথা বলছি সেগুলোও যুক্তরাষ্ট্রই নির্ধারণ করেছে। যেমন জেনারেশন আলফা (২০১৩-) জেনারেশন জেড, মিলেনিয়াম, জেনারেশন এক্স, জেনারেশন বেবি বুমার, সাইলেন্ট জেনারেশন, গ্রেটেস্ট জেনারেশন এবং লস্ট জেনারেশন। প্রজন্ম বেবি বুমার হলো ১৯৪৬ থেকে ১৯৬৪ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিদের (৫৬ থেকে ৭৮ বছর) বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে বুমার প্রজন্মকে সংজ্ঞায়িত করে, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জন্মহারে হঠাৎ ঊর্ধ্বগতি দেখতে পায়। আর সাইলেন্ট জেনারেশন হচ্ছে ১৯২৮ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত। আমি হলাম বেবি বুমারদের শেষ প্রান্তে।

আজকের জেনারেশন জেড-এর বাবা-মা জেনারেশন এক্স বা বেশির ভাগ বেবি বুমারই হবে। আমার কথা হচ্ছে এই প্রজন্মের জেনারেশন জেডরা, তোমরা তোমাদের বাবা-মা অথবা অভিভাবকদের কথা কান পেতে শোনো। কেননা সাধারণত এই বেবি বুমারদের একটি প্রধানতম বৈশিষ্ট্যই হলো কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং এরা আশাবাদী এবং বাস্তববাদী। এদের অপরিসীম ধৈর্য। তাছাড়া কঠোর পরিশ্রমী, প্রতিযোগিতামূলক এবং লক্ষ্যভিত্তিক হয়ে থাকে।

আমাদের বাঙালিদের জন্য আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো নস্টালজিক হয়ে পড়া এবং বসন্তসুখেও দুঃখবোধ অনুভব করা। এখনো আমাদের ভালো লাগে সুচিত্রা-উত্তমের যে কোনো সিনেমা, অথবা রাজ্জাক-কবরীর ‘সুতরাং’ কিংবা শবনম-রহমানের সিনেমাগুলো। আর গান বলতে সেই হেমন্ত, মান্না দে, সতীনাথ, সন্ধ্যা, লতা কিংবা মোহাম্মদ রফি অথবা ফেরদৌসী রহমান। তা ছাড়া রয়েছে রবীন্দ্রসংগীত ও নজরুলগীতি প্রতিদিনকার সাথি। এই বেবি বুমারদের মধ্যে আর যুদ্ধংদেহি মনোভাব নেই। ১৯৭১ সালের সেই স্মৃতি, বৃদ্ধা মাকে কোলে করে ভারত বর্ডারের দিকে পথহাঁটা। একদিকে পাকবাহিনীকে মোকাবিলা অন্যদিকে স্বগোত্রীয় রাজাকারদের নিষ্ক্রিয় করা। অতঃপর ১৯৭২ সালে পুকুর, নদীর পানিতে ডুব দিয়ে যুদ্ধংদেহি মনোভাব পরিত্যাগ করে সূচিস্নিগ্ধ হয়ে জেনারেশন পথচলা শুরু। এই পথচলায় বেবি বুমারদের একমাত্র চাওয়া স্বাভাবিক মৃত্যু। এদিক থেকে বেবি বুমাররা সৌভাগ্যবান। এখনো পর্যন্ত বেঁচে থাকাটাই বড় কথা। বেবি বুমারদের বয়স সত্তরের ঊর্ধ্বে যাওয়ার পর মৃত্যু হলে তেমন একটা আফসোস থাকার কথা নয়। তবু যে কোনো মৃত্যুই পীড়াদায়ক তা শততম বছরে হলেও। আর জেনারেশন আলফা বা জেড হলে তো চোখের ওপর হঠাৎ পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে পড়ে।

একটা কথা বলে রাখি, আমি যখনই কোনো আর্টিকেল লিখি, আমার কথা, আমার চিন্তা বা আমার অভিজ্ঞতার কথাই বলতে চেষ্টা করি। আমার এই বয়সে আমি কখনো চাই না আমার মেয়েরা আমার আগে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাক। আমার মনে হয় সমস্ত সত্তরোর্ধ্ব বেবি বুমারদের আমারই মতো চিন্তাধারা। কোনো বাবা মা-ই সন্তানদের মৃত্যু দেখতে চায় না। তারপরও রোগ-শোক, দুর্ঘটনা ইত্যাদি লেগেই থাকে। কভিডের কথাই ধরুন না! সাম্প্রতিককালে কভিডের মহামারি মানুষকে কিছুই কি শিক্ষা দেয়নি? কী বিভীষিকাময় মৃত্যু! জীবিত এবং মৃতের মধ্যে বিরাট ফারাক সৃষ্টি করেছিল এই কভিড। বাংলাদেশের দুর্নীতি নিয়ে আমি কয়েকটি প্রতিবেদন লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন ও প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছে। অনেক ফিডব্যাক পেয়েছি। পাঠকদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। জেনারেশন জেড নিয়েও লিখেছি। বলার অপেক্ষা রাখে না, এই জেনারেশনের ওপরই নির্ভর করছে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হবে কি না? ধর্মপ্রাণ মানুষ হওয়া ভালো। কিন্তু রাজনীতিতে ধর্ম ঢুকে যাওয়া কিংবা ধর্মে রাজনীতি ঢুকে যাওয়াতে যে কোনো সময় ভয়ানক বিপদ ডেকে আনতে পারে। শতকরা ৯০% যেখানে ইসলাম ধর্মাবলম্বী, রাষ্ট্রধর্ম যেখানে ইসলাম, পাড়ায় পাড়ায় যেখানে মসজিদ, আজানের ধ্বনি আকাশে-বাতাসে সেক্ষেত্রে আর কি চাওয়ার থাকতে পারে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের?

প্রকৃতি মাত্রই বৈচিত্র্যময়। সুতরাং বাংলাদেশে সেই বৈচিত্র্যময়তা বজায় রাখতে ১০% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষ থাকাটাও একান্তভাবেই প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আবার কোটা পদ্ধতি আরোপের প্রয়োজন নেই। আগুনসন্ত্রাস একেবারেই কাম্য নয়। জেনারেশন জেড হলো এঁঢেল মাটির মতো। এদের গোল্ড প্লেট দিয়েই মোল্ড করতে হবে। আগের লেখাটায় বলেছিলাম সার্ভে করুন। গবেষণার মাধ্যমে বের করুন এদের হ্যাপিন্যাসটা কোথায়? এক সপ্তাহ আগে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অলিম্পিয়াড শুরু হয়েছে ফ্রান্সে। তিন ঘণ্টাব্যাপী ওপেনিং অনুষ্ঠান হয়ে গেল। ২০৫টি দেশ জোগদান করেছে। বাংলাদেশও। কিন্তু কোনো বোট বা জাহাজে বাংলাদেশকে দেখতে পাইনি। মনটা খারাপ হয়ে গেল। ইন্টারনেট খুঁজে দেখলাম কোনো বাংলাদেশি অ্যাথলেট কোয়ালিফাই করেনি। আর্চার সাগর ইসলাম কোয়ালিফাইং রাউন্ডে ৪৫তম হয়েছেন। আর শুটিংয়ে রবিউল ইসলাম ৪৩তম হয়েছেন। ১৭ কোটি মানুষের মাঝে কেউ কোয়ালিফাই করতে পারছে না। দুঃখজনক অবশ্যই। তবে ১৪০ কোটি মানুষের পাশের দেশ, ভারত এই অলিম্পিকে এ পর্যন্ত মাত্র একটি ব্রোঞ্জ মেডেল পেয়েছে। জেনারেশন জেডদের জন্য অ্যাথলেটিক্স এবং খেলাধুলায় পারদর্শী করে তোলার ব্যবস্থা করতে হবে। যে খেলায় কিছুটা ভালো, সেই ক্রিকেটে ফাইনালে এখনো বাংলাদেশ পৌঁছাতে পারছে না। বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার থাকতে, এক নম্বর কাটার, এক নম্বর লেগ স্পিনার থাকতেও ফাইনাল পর্যন্ত যেতে পারছে না; দেশের ভিতরেই কম্পিটিভন্যাস গড়ে তুলুন; আরও অনুশীলনের ব্যবস্থা করুন।

শিক্ষাব্যবস্থা সঠিক পথেই আছে, তবে গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনীতি পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে। কোনো দলেরই শিক্ষক অথবা ছাত্র উইং থাকতে পারবে না। এগুলো না করতে পারলে বাংলাদেশ কখনো সিঙ্গাপুর হতে পারবে না।

সৌদি আরব যেখানে নিত্যদিন সংস্কারের পথে হাঁটছে, সেখানে বাংলাদেশ তালেবানদের দিকে ধাবিত হবে, আমি বিশ্বাস করি না। ঐতিহ্যবাহী দেশ তুরস্কের দিকে তাকান। বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ায় শ্রমবাজার আরও বৃদ্ধি করুন। পশ্চিমা দেশগুলো তাদের প্রয়োজনেই বাংলাদেশকে কাছে টানবে। সর্বোপরি দেশের মানুষকে মানবতাবাদী ভালো মানুষ তৈরি করতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যান।

কয়েক সপ্তাহ আগে, ‘Positivity in life’ নিয়ে একটি লেখা লোকাল পেপার, Dispatch -এ ছাপা হয়েছিল। সেখান থেকে একটি প্যারা পাঠকদের জন্য সংযোজন করে দিলাম :

I liked the idea of positivity in our life. This is very important. Whenever we use negative comments to someone for any reason, it makes a permanent scar on the recipients. However, we can easily convert those negative sayings in a positive way. Let’s take an example, sometimes we are tempted to say, even to our children, “you are worthless.” We can convert this saying in a sort of positive way such as “you have to try hard to do something. ” Better to avoid any negative word such as no, not or something like that.

লেখক : অধ্যাপক; বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ  
সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ   সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৮ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা