শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৪

প্রজন্ম বেবি বুমারদের কথা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রজন্ম বেবি বুমারদের কথা

যে কোনো বিষয়ে উদাহরণ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আনতেই হয়, যদিও ইউরোপই যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের এক নম্বর দেশ বানিয়েছে। এই যে বিভিন্ন জেনারেশন নিয়ে কথা বলছি সেগুলোও যুক্তরাষ্ট্রই নির্ধারণ করেছে। যেমন জেনারেশন আলফা (২০১৩-) জেনারেশন জেড, মিলেনিয়াম, জেনারেশন এক্স, জেনারেশন বেবি বুমার, সাইলেন্ট জেনারেশন, গ্রেটেস্ট জেনারেশন এবং লস্ট জেনারেশন। প্রজন্ম বেবি বুমার হলো ১৯৪৬ থেকে ১৯৬৪ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিদের (৫৬ থেকে ৭৮ বছর) বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে বুমার প্রজন্মকে সংজ্ঞায়িত করে, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জন্মহারে হঠাৎ ঊর্ধ্বগতি দেখতে পায়। আর সাইলেন্ট জেনারেশন হচ্ছে ১৯২৮ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত। আমি হলাম বেবি বুমারদের শেষ প্রান্তে।

আজকের জেনারেশন জেড-এর বাবা-মা জেনারেশন এক্স বা বেশির ভাগ বেবি বুমারই হবে। আমার কথা হচ্ছে এই প্রজন্মের জেনারেশন জেডরা, তোমরা তোমাদের বাবা-মা অথবা অভিভাবকদের কথা কান পেতে শোনো। কেননা সাধারণত এই বেবি বুমারদের একটি প্রধানতম বৈশিষ্ট্যই হলো কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং এরা আশাবাদী এবং বাস্তববাদী। এদের অপরিসীম ধৈর্য। তাছাড়া কঠোর পরিশ্রমী, প্রতিযোগিতামূলক এবং লক্ষ্যভিত্তিক হয়ে থাকে।

আমাদের বাঙালিদের জন্য আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো নস্টালজিক হয়ে পড়া এবং বসন্তসুখেও দুঃখবোধ অনুভব করা। এখনো আমাদের ভালো লাগে সুচিত্রা-উত্তমের যে কোনো সিনেমা, অথবা রাজ্জাক-কবরীর ‘সুতরাং’ কিংবা শবনম-রহমানের সিনেমাগুলো। আর গান বলতে সেই হেমন্ত, মান্না দে, সতীনাথ, সন্ধ্যা, লতা কিংবা মোহাম্মদ রফি অথবা ফেরদৌসী রহমান। তা ছাড়া রয়েছে রবীন্দ্রসংগীত ও নজরুলগীতি প্রতিদিনকার সাথি। এই বেবি বুমারদের মধ্যে আর যুদ্ধংদেহি মনোভাব নেই। ১৯৭১ সালের সেই স্মৃতি, বৃদ্ধা মাকে কোলে করে ভারত বর্ডারের দিকে পথহাঁটা। একদিকে পাকবাহিনীকে মোকাবিলা অন্যদিকে স্বগোত্রীয় রাজাকারদের নিষ্ক্রিয় করা। অতঃপর ১৯৭২ সালে পুকুর, নদীর পানিতে ডুব দিয়ে যুদ্ধংদেহি মনোভাব পরিত্যাগ করে সূচিস্নিগ্ধ হয়ে জেনারেশন পথচলা শুরু। এই পথচলায় বেবি বুমারদের একমাত্র চাওয়া স্বাভাবিক মৃত্যু। এদিক থেকে বেবি বুমাররা সৌভাগ্যবান। এখনো পর্যন্ত বেঁচে থাকাটাই বড় কথা। বেবি বুমারদের বয়স সত্তরের ঊর্ধ্বে যাওয়ার পর মৃত্যু হলে তেমন একটা আফসোস থাকার কথা নয়। তবু যে কোনো মৃত্যুই পীড়াদায়ক তা শততম বছরে হলেও। আর জেনারেশন আলফা বা জেড হলে তো চোখের ওপর হঠাৎ পৃথিবীটা অন্ধকার হয়ে পড়ে।

একটা কথা বলে রাখি, আমি যখনই কোনো আর্টিকেল লিখি, আমার কথা, আমার চিন্তা বা আমার অভিজ্ঞতার কথাই বলতে চেষ্টা করি। আমার এই বয়সে আমি কখনো চাই না আমার মেয়েরা আমার আগে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাক। আমার মনে হয় সমস্ত সত্তরোর্ধ্ব বেবি বুমারদের আমারই মতো চিন্তাধারা। কোনো বাবা মা-ই সন্তানদের মৃত্যু দেখতে চায় না। তারপরও রোগ-শোক, দুর্ঘটনা ইত্যাদি লেগেই থাকে। কভিডের কথাই ধরুন না! সাম্প্রতিককালে কভিডের মহামারি মানুষকে কিছুই কি শিক্ষা দেয়নি? কী বিভীষিকাময় মৃত্যু! জীবিত এবং মৃতের মধ্যে বিরাট ফারাক সৃষ্টি করেছিল এই কভিড। বাংলাদেশের দুর্নীতি নিয়ে আমি কয়েকটি প্রতিবেদন লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন ও প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছে। অনেক ফিডব্যাক পেয়েছি। পাঠকদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। জেনারেশন জেড নিয়েও লিখেছি। বলার অপেক্ষা রাখে না, এই জেনারেশনের ওপরই নির্ভর করছে ভবিষ্যতের বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হবে কি না? ধর্মপ্রাণ মানুষ হওয়া ভালো। কিন্তু রাজনীতিতে ধর্ম ঢুকে যাওয়া কিংবা ধর্মে রাজনীতি ঢুকে যাওয়াতে যে কোনো সময় ভয়ানক বিপদ ডেকে আনতে পারে। শতকরা ৯০% যেখানে ইসলাম ধর্মাবলম্বী, রাষ্ট্রধর্ম যেখানে ইসলাম, পাড়ায় পাড়ায় যেখানে মসজিদ, আজানের ধ্বনি আকাশে-বাতাসে সেক্ষেত্রে আর কি চাওয়ার থাকতে পারে ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের?

প্রকৃতি মাত্রই বৈচিত্র্যময়। সুতরাং বাংলাদেশে সেই বৈচিত্র্যময়তা বজায় রাখতে ১০% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষ থাকাটাও একান্তভাবেই প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে আবার কোটা পদ্ধতি আরোপের প্রয়োজন নেই। আগুনসন্ত্রাস একেবারেই কাম্য নয়। জেনারেশন জেড হলো এঁঢেল মাটির মতো। এদের গোল্ড প্লেট দিয়েই মোল্ড করতে হবে। আগের লেখাটায় বলেছিলাম সার্ভে করুন। গবেষণার মাধ্যমে বের করুন এদের হ্যাপিন্যাসটা কোথায়? এক সপ্তাহ আগে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অলিম্পিয়াড শুরু হয়েছে ফ্রান্সে। তিন ঘণ্টাব্যাপী ওপেনিং অনুষ্ঠান হয়ে গেল। ২০৫টি দেশ জোগদান করেছে। বাংলাদেশও। কিন্তু কোনো বোট বা জাহাজে বাংলাদেশকে দেখতে পাইনি। মনটা খারাপ হয়ে গেল। ইন্টারনেট খুঁজে দেখলাম কোনো বাংলাদেশি অ্যাথলেট কোয়ালিফাই করেনি। আর্চার সাগর ইসলাম কোয়ালিফাইং রাউন্ডে ৪৫তম হয়েছেন। আর শুটিংয়ে রবিউল ইসলাম ৪৩তম হয়েছেন। ১৭ কোটি মানুষের মাঝে কেউ কোয়ালিফাই করতে পারছে না। দুঃখজনক অবশ্যই। তবে ১৪০ কোটি মানুষের পাশের দেশ, ভারত এই অলিম্পিকে এ পর্যন্ত মাত্র একটি ব্রোঞ্জ মেডেল পেয়েছে। জেনারেশন জেডদের জন্য অ্যাথলেটিক্স এবং খেলাধুলায় পারদর্শী করে তোলার ব্যবস্থা করতে হবে। যে খেলায় কিছুটা ভালো, সেই ক্রিকেটে ফাইনালে এখনো বাংলাদেশ পৌঁছাতে পারছে না। বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার থাকতে, এক নম্বর কাটার, এক নম্বর লেগ স্পিনার থাকতেও ফাইনাল পর্যন্ত যেতে পারছে না; দেশের ভিতরেই কম্পিটিভন্যাস গড়ে তুলুন; আরও অনুশীলনের ব্যবস্থা করুন।

শিক্ষাব্যবস্থা সঠিক পথেই আছে, তবে গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। শিক্ষা ক্ষেত্রে রাজনীতি পুরোপুরি বন্ধ করতে হবে। কোনো দলেরই শিক্ষক অথবা ছাত্র উইং থাকতে পারবে না। এগুলো না করতে পারলে বাংলাদেশ কখনো সিঙ্গাপুর হতে পারবে না।

সৌদি আরব যেখানে নিত্যদিন সংস্কারের পথে হাঁটছে, সেখানে বাংলাদেশ তালেবানদের দিকে ধাবিত হবে, আমি বিশ্বাস করি না। ঐতিহ্যবাহী দেশ তুরস্কের দিকে তাকান। বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করুন। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ায় শ্রমবাজার আরও বৃদ্ধি করুন। পশ্চিমা দেশগুলো তাদের প্রয়োজনেই বাংলাদেশকে কাছে টানবে। সর্বোপরি দেশের মানুষকে মানবতাবাদী ভালো মানুষ তৈরি করতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যান।

কয়েক সপ্তাহ আগে, ‘Positivity in life’ নিয়ে একটি লেখা লোকাল পেপার, Dispatch -এ ছাপা হয়েছিল। সেখান থেকে একটি প্যারা পাঠকদের জন্য সংযোজন করে দিলাম :

I liked the idea of positivity in our life. This is very important. Whenever we use negative comments to someone for any reason, it makes a permanent scar on the recipients. However, we can easily convert those negative sayings in a positive way. Let’s take an example, sometimes we are tempted to say, even to our children, “you are worthless.” We can convert this saying in a sort of positive way such as “you have to try hard to do something. ” Better to avoid any negative word such as no, not or something like that.

লেখক : অধ্যাপক; বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা