শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

বিএনপি যে কী একটা বিশ্রী বিপত্তির মধ্যে পড়েছে তা বলার আগে একটি মজার কাহিনি বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ঘটনাটি ঘটেছিল বাংলাভিশন টিভির অফিসে আর বারটি ছিল বৃহস্পতিবার। ঘটনার রাতে আমি এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান খোশগল্প করছিলাম। ডামি নির্বাচনের পর শাজাহান ভাই অনেকটা হাস্যরস করে বললেন - একি করল রনি! আমি বললাম - গণ অভ্যুত্থান সন্নিকটে। তিনি বললেন - কীভাবে? আমি বললাম - এই ধরুন কোনো এক রাতে আপনি আমি টকশো করছি - রাস্তায় বের হওয়ার পথে দেখলাম অভ্যুত্থান হয়ে গেছে এবং সেটা হবে সামরিক অভ্যুত্থান। আর যদি গণ অভ্যুত্থান হয় তবে তা হবে দিনের আলোতে - দুপুরে খাওয়ার আয়োজন হবে - কিন্তু মুখে অন্ন তোলার আগেই পালাতে হবে।

শাজাহান খান পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ। তিনি আমার কথা শুনে মুখ গম্ভীর করে ফেললেন, হয়তো কিছু বলতেন - কিন্তু এরই মধ্যে অন্য অতিথিরা চলে এলেন। ফলে তার সঙ্গে আমার আর কথা হয়নি। জানি না -শাজাহান খান এখন কোথায় আছেন - তিনি যদি আমার নিবন্ধটি পড়েন তবে নিশ্চয়ই সেই রাতের স্মৃতি মনে করে আবেগতাড়িত হবেন। আওয়ামী লীগের বর্তমান পরিণতি নিয়ে আমি সেই ২০১০ সাল থেকেই বহু কথা বলে আসছি, বহু নিবন্ধ লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার পুরনো সংখ্যাগুলো খুঁজলে আমার অনেক নিবন্ধ পাওয়া যাবে, যেখানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর পালানো এবং পরিণতি বোঝাতে ইরানের রেজা শাহ পাহলভির পরিণতির কাহিনি সবিস্তারে বর্ণনা করেছি।

আজকের শিরোনাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার আগে ২০১৪ সালে কেন আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না কিনে নির্বাচন বর্জন করেছিলাম সেই কথাটি আবার উচ্চারণ করতে চাই। আমার মনে হয়েছিল - বিএনপি-জামায়াতের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি অর্থবহ নির্বাচন হতে পারে না - তার যদি কিছু হয় তবে তা মন্দ উদাহরণ তৈরি করতে এবং দেশ-জাতিকে ভয়ংকর পরিণতি ভোগ করতে হবে। আমার সেদিনের সেই সিদ্ধান্ত কেউ সমর্থন করেনি - এমনকি বিএনপির বন্ধুরাও আফসোস করে বলতেন - আওয়ামী লীগ থাকলে আমি বড়সড় মন্ত্রী হতাম এবং তাদের নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারতাম।

গত প্রায় ১০ বছর নিকটজনদের সমালোচনা, বকাঝকা এবং ক্ষেত্রবিশেষে অবহেলা সহ্য করেছি, কিন্তু একটিবারের জন্য মনে হয়নি আমি ভুল করেছি। ফলে বিগত দিনগুলোতে আপন মনে কাজ করেছি এবং দিনশেষে হিসাব করে দেখেছি প্রতিদিনই আমার জন্য এই বাংলায় নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবং বরাবরই আমার গতকালের চেয়ে আজকের দিনটি ভালো হয়েছে। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আমি আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা চালাচ্ছি এবং অনেকের মতো উল্লসিত না হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য করণীয় সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করছি। আন্দোলনের নায়ক এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় নিযুক্ত ব্যক্তিবর্গকে সাধ্যমতো পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছি। সেই বোধ থেকেই আজকের নিবন্ধের শিরোনাম নির্ধারণ করেছি।

আমাদের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় দিবসের মতোই ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের ঘটনা বর্তমান জমানার বিজয়ীদের উল্লসিত করছে। কিন্তু একটি বিজয়কে ফলপ্রসূ করা এবং কেন বিজয় এলো - কীভাবে এলো এসব নিয়ে এখনই চিন্তা-ভাবনা না করে শুধু আনন্দ করলে বিজয় হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে। আমাদের গণ অভ্যুত্থানটির প্রেক্ষাপট অনেকটা ফরাসি বিপ্লবের মতো। গত ১৫ বছর ধরে দেশের লাখ লাখ মানুষ আওয়ামী শাসনের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিক্ষুব্ধ হচ্ছিল - কিন্তু রাজপথে কোনোমতেই পেরে উঠছিল না। অন্যদিকে প্রচন্ড শক্তি প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশের রাজনৈতিক সংগঠন এবং নেতৃত্ব ধ্বংস করেছিল তার ফলে বিজয় অর্জন করার পরও আমরা সেই পরিণতি ভোগ করছি, ঠিক যেমনটি হয়েছিল বাস্তিল দুর্গের পতনের পর ফরাসি জনগণের ভাগ্যে।

যারা ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাস জানেন - তারা নিশ্চয়ই অবগত রয়েছেন যে, বিপ্লবের অল্প কয়েকদিন আগেও পুরো দেশ ছিল সুনসান। কোনো বিরোধ-বিপত্তি ছিল না - সবকিছু ছিল সম্রাটের নিয়ন্ত্রণে। রাজপ্রাসাদের খরচ এবং সম্রাজ্ঞীর সীমাহীন বিলাসিতা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা রাজকোষের ছিল না। পুরো ফ্রান্সে সীমাহীন অর্থনৈতিক সংকটে নাস্তানাবুদ জনগণ রাজনৈতিক অধিকার ভুলে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে মত্ত ছিল। ঠিক সেই সময়ে সরকার হঠাৎ রুটির দাম বাড়িয়ে দেয়। বিক্ষোভ করার মতো সাহসী পুরুষ তখন ফ্রান্সে ছিল না। ফলে মহিলারা রুটি তৈরির বেলুন বা ব্যালন হাতে রাস্তায় নামেন। পুলিশ, সেনাবাহিনী ঠাট্টা-মশকরা শুরু করে। সেখানে বাংলাদেশের কোটা বিক্ষোভের মতো ঘটনা ঘটতে থাকে এবং অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়ে যায়।

ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাসের মতো উপমহাদেশের সিপাহি বিপ্লবের ইতিহাস এবং মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের কারণ আজকের বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিদের জানা জরুরি। ১৮৫৭ সালে সারা ভারতে ইংরেজ শাসন শান-শওকতের সর্বোচ্চ চূড়ায় অবস্থান করছিল। জনগণ ভাবছিল - ইংরেজরা অজেয় এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাদের অধীনে থাকতে হবে। বয়োবৃদ্ধ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ইংরেজদের ভাতায় খেয়ে-পরে ভালোই ছিলেন। মির্জা গালিবের কবিতা শোনা এবং নিজে কবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কবিতা রচনার পাশাপাশি কিশোরী মেয়েদের বিয়ে করে ৮০ বছরের শরীরে যৌবন ফিরিয়ে আনার ধারাবাহিক কর্মকান্ডের মধ্যেই ইহ জাগতিক বা ভবলীলা সাঙ্গ করার মধ্যে চিন্তা-চেতনা সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন - আর ঠিক তখনই ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা অর্থাৎ সিপাহি বিদ্রোহ।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে কর্মরত দেশীয় সিপাহিদের মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়ল যে, এনফিল্ড নামক রাইফেলে যে বিশেষ ধরনের গুলি ব্যবহৃত হয় সেখানে শুয়োর ও গরুর চর্বির মিশ্রণ রয়েছে। ভারতীয় হিন্দু ও মুসলমান সৈনিকদের ধর্ম নষ্ট করার জন্য খ্রিস্টান ইংরেজরা এই কুকর্ম করেছে। গুজবটি সব ক্যান্টনমেন্টে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং দেশীয় সৈনিকরা বিদ্রোহ করেন। প্রথমদিকে সরকার বিষয়টি পাত্তা দেয়নি। কিন্তু সৈনিকরা তাদের বিদ্রোহে দেশীয় রাজা-বাদশাহ নবাব-বাহাদুরকে সংযুক্ত করে ফেলে এবং মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে ভারতবর্ষের সম্রাট ঘোষণা করে দিল্লি অভিমুখে মার্চ শুরু করে।

সম্রাট বাহাদুর শাহ কিছুই জানতেন না। বিদ্রোহ সামাল দেওয়া -পক্ষ নেওয়া বা বিপক্ষে যাওয়ার মতো কোনো শক্তিই তার ছিল না। ওইদিকে অতিউৎসাহী রাজপরিবারের সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা হঠাৎ আকবরের জমানার মতো করে ভাবসাব শুরু করে দেয় - দিল্লিতে শুরু হয় ব্যাপক লুটপাট। সারা দেশে ইংরেজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপরে যে তান্ডব চলে তাতে করে ইংরেজরা প্রাণ নিয়ে পালানোর পথ পাচ্ছিল না। কিন্তু নেতৃত্ববিহীন ঔদ্ধ্যত সিপাহিদের বাড়াবাড়ি, মুঘল রাজপরিবারের একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত, দেশীয় রাজাদের বিশৃঙ্খলার কারণে সারা দেশে এমন অরাজকতা শুরু হয় যার ফলে ইংরেজ বাহিনী সীমিত লোকবল নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায়। সিপাহি বিদ্রোহের সেই দৃশ্যপট খুশবন্ত সিং তার দিল্লি উপন্যাসে এত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা যদি আপনি পড়তেন তবে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের এই দিনগুলোতে আপনার করণীয় সম্পর্কে আরও ভালোভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন।

আমরা আজকের আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছি। এতক্ষণ ধরে যা আলোচনা করলাম তার সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট ইত্যাদির যদি তুলনা করেন তবে দেখবেন যে, কোনো কিছুর ওপরই কারও  নিয়ন্ত্রণ নেই। অপরাধীরা যেমন বিচ্ছিন্নভাবে অপরাধকর্ম সংঘটন করছে তদ্রƒপ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, রাষ্ট্রীয় বিধি ব্যবস্থা, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক সমাজ এবং প্রশাসন যন্ত্র থাকা দরকার তা মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিএনপি বিরোধীরা বিএনপিকে দায়ী করছে আর বিএনপি প্রচার করছে ওগুলো সব আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা করছে বিএনপিকে কলুষিত করার জন্য।

আমাদের দেশে যে ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট বিপ্লব সংঘটিত হলো তা ৫ আগস্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত আমাদের মন-মস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারেনি। একটি অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর কী কী করণীয় তা যদি অভ্যুত্থানের নায়কদের মাথায় না থাকে তবে নিয়তির নির্মম পরিণতিতে অভ্যুত্থানের সফলতার ফলাফল উল্টাতে যে বেশি দেরি লাগে না তা আমরা আরব বসন্তে মিসরের হোসনি মোবারকের পতন - মুসলিম ব্রাদারহুডের ক্ষমতা লাভ এবং পাল্টা অভ্যুত্থানে বর্তমান প্রেসিডেন্ট সিসির ক্ষমতা লাভের কাহিনি জানি। অন্যদিকে ইরানের সফল বিপ্লবের পর পুরো পরিস্থিতি আন্দোলনকারীদের পক্ষে ছিল সেই কাহিনি বলেই আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

পৃথিবীর সফল বিপ্লবগুলোর মধ্যে আমাদের দেশের ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কেবল ইরানের বিপ্লবের অধিকতর মিল রয়েছে। রেজা শাহ পাহলভির বিরুদ্ধে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বিক্ষোভ করছিলেন বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনকারীদের মতো করে অর্থাৎ সীমিত দাবি-দাওয়া নিয়ে। তারা কেউ রেজা শাহের পদত্যাগ চাননি - বা কেউ তখনো কল্পনা করতে পারেননি যে রেজা শাহের পতন সম্ভব। কিন্তু সরকারের বাড়াবাড়ির কারণে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানের দিকে এগোতে থাকে।

তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আহমাদিনেজাদ। যিনি পরবর্তীকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট হন। তিনি ছাত্র নেতৃবৃন্দকে বোঝাতে সক্ষম হন যে - আমাদের দাবির জন্য গণ অভ্যুত্থান হচ্ছে না - আমরা এবং আমাদের দাবি উসিলা মাত্র। রেজা শাহের দুঃশাসন এবং ১৯৫০ সাল থেকে লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতার আত্মত্যাগ-বলিদান, দেশি-বিদেশি প্রচার প্রপাগান্ডা ইত্যাদি হাজারটি কারণে মানুষের মন-মস্তিষ্ক ও শরীরে গণ অভ্যুত্থানের ফুটন্ত লাভা টগবগ করে ফুটছিল - যা কয়েকদিনের মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত ঘটাবে। এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক সংগঠন দরকার।

বিক্ষোভরত ছাত্ররা প্যারিসে নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির সাহায্য প্রার্থনা করেন। কারণ একমাত্র খোমেনির ছিল পুরো ইরান নিয়ন্ত্রণ করার মতো রাজনৈতিক সংগঠন। তৎকালীন ইরানে খোমেনির চেয়েও জ্ঞানী-গুণী ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। কিন্তু তাদের কারোরই রাজনৈতিক যোগ্যতা, সংগঠন এবং দক্ষ ও অনুগত কর্মী ছিল না। ফলে ছাত্ররা সেদিন খোমেনিকে দেশে ফিরিয়ে এনে যে প্রজ্ঞা ও মেধার পরিচয় দিয়েছিলেন। যার ফলে আধুনিক ইরান এখন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে