শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

বিএনপি যে কী একটা বিশ্রী বিপত্তির মধ্যে পড়েছে তা বলার আগে একটি মজার কাহিনি বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ঘটনাটি ঘটেছিল বাংলাভিশন টিভির অফিসে আর বারটি ছিল বৃহস্পতিবার। ঘটনার রাতে আমি এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান খোশগল্প করছিলাম। ডামি নির্বাচনের পর শাজাহান ভাই অনেকটা হাস্যরস করে বললেন - একি করল রনি! আমি বললাম - গণ অভ্যুত্থান সন্নিকটে। তিনি বললেন - কীভাবে? আমি বললাম - এই ধরুন কোনো এক রাতে আপনি আমি টকশো করছি - রাস্তায় বের হওয়ার পথে দেখলাম অভ্যুত্থান হয়ে গেছে এবং সেটা হবে সামরিক অভ্যুত্থান। আর যদি গণ অভ্যুত্থান হয় তবে তা হবে দিনের আলোতে - দুপুরে খাওয়ার আয়োজন হবে - কিন্তু মুখে অন্ন তোলার আগেই পালাতে হবে।

শাজাহান খান পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ। তিনি আমার কথা শুনে মুখ গম্ভীর করে ফেললেন, হয়তো কিছু বলতেন - কিন্তু এরই মধ্যে অন্য অতিথিরা চলে এলেন। ফলে তার সঙ্গে আমার আর কথা হয়নি। জানি না -শাজাহান খান এখন কোথায় আছেন - তিনি যদি আমার নিবন্ধটি পড়েন তবে নিশ্চয়ই সেই রাতের স্মৃতি মনে করে আবেগতাড়িত হবেন। আওয়ামী লীগের বর্তমান পরিণতি নিয়ে আমি সেই ২০১০ সাল থেকেই বহু কথা বলে আসছি, বহু নিবন্ধ লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার পুরনো সংখ্যাগুলো খুঁজলে আমার অনেক নিবন্ধ পাওয়া যাবে, যেখানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর পালানো এবং পরিণতি বোঝাতে ইরানের রেজা শাহ পাহলভির পরিণতির কাহিনি সবিস্তারে বর্ণনা করেছি।

আজকের শিরোনাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার আগে ২০১৪ সালে কেন আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না কিনে নির্বাচন বর্জন করেছিলাম সেই কথাটি আবার উচ্চারণ করতে চাই। আমার মনে হয়েছিল - বিএনপি-জামায়াতের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি অর্থবহ নির্বাচন হতে পারে না - তার যদি কিছু হয় তবে তা মন্দ উদাহরণ তৈরি করতে এবং দেশ-জাতিকে ভয়ংকর পরিণতি ভোগ করতে হবে। আমার সেদিনের সেই সিদ্ধান্ত কেউ সমর্থন করেনি - এমনকি বিএনপির বন্ধুরাও আফসোস করে বলতেন - আওয়ামী লীগ থাকলে আমি বড়সড় মন্ত্রী হতাম এবং তাদের নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারতাম।

গত প্রায় ১০ বছর নিকটজনদের সমালোচনা, বকাঝকা এবং ক্ষেত্রবিশেষে অবহেলা সহ্য করেছি, কিন্তু একটিবারের জন্য মনে হয়নি আমি ভুল করেছি। ফলে বিগত দিনগুলোতে আপন মনে কাজ করেছি এবং দিনশেষে হিসাব করে দেখেছি প্রতিদিনই আমার জন্য এই বাংলায় নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবং বরাবরই আমার গতকালের চেয়ে আজকের দিনটি ভালো হয়েছে। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আমি আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা চালাচ্ছি এবং অনেকের মতো উল্লসিত না হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য করণীয় সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করছি। আন্দোলনের নায়ক এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় নিযুক্ত ব্যক্তিবর্গকে সাধ্যমতো পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছি। সেই বোধ থেকেই আজকের নিবন্ধের শিরোনাম নির্ধারণ করেছি।

আমাদের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় দিবসের মতোই ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের ঘটনা বর্তমান জমানার বিজয়ীদের উল্লসিত করছে। কিন্তু একটি বিজয়কে ফলপ্রসূ করা এবং কেন বিজয় এলো - কীভাবে এলো এসব নিয়ে এখনই চিন্তা-ভাবনা না করে শুধু আনন্দ করলে বিজয় হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে। আমাদের গণ অভ্যুত্থানটির প্রেক্ষাপট অনেকটা ফরাসি বিপ্লবের মতো। গত ১৫ বছর ধরে দেশের লাখ লাখ মানুষ আওয়ামী শাসনের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিক্ষুব্ধ হচ্ছিল - কিন্তু রাজপথে কোনোমতেই পেরে উঠছিল না। অন্যদিকে প্রচন্ড শক্তি প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশের রাজনৈতিক সংগঠন এবং নেতৃত্ব ধ্বংস করেছিল তার ফলে বিজয় অর্জন করার পরও আমরা সেই পরিণতি ভোগ করছি, ঠিক যেমনটি হয়েছিল বাস্তিল দুর্গের পতনের পর ফরাসি জনগণের ভাগ্যে।

যারা ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাস জানেন - তারা নিশ্চয়ই অবগত রয়েছেন যে, বিপ্লবের অল্প কয়েকদিন আগেও পুরো দেশ ছিল সুনসান। কোনো বিরোধ-বিপত্তি ছিল না - সবকিছু ছিল সম্রাটের নিয়ন্ত্রণে। রাজপ্রাসাদের খরচ এবং সম্রাজ্ঞীর সীমাহীন বিলাসিতা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা রাজকোষের ছিল না। পুরো ফ্রান্সে সীমাহীন অর্থনৈতিক সংকটে নাস্তানাবুদ জনগণ রাজনৈতিক অধিকার ভুলে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে মত্ত ছিল। ঠিক সেই সময়ে সরকার হঠাৎ রুটির দাম বাড়িয়ে দেয়। বিক্ষোভ করার মতো সাহসী পুরুষ তখন ফ্রান্সে ছিল না। ফলে মহিলারা রুটি তৈরির বেলুন বা ব্যালন হাতে রাস্তায় নামেন। পুলিশ, সেনাবাহিনী ঠাট্টা-মশকরা শুরু করে। সেখানে বাংলাদেশের কোটা বিক্ষোভের মতো ঘটনা ঘটতে থাকে এবং অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়ে যায়।

ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাসের মতো উপমহাদেশের সিপাহি বিপ্লবের ইতিহাস এবং মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের কারণ আজকের বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিদের জানা জরুরি। ১৮৫৭ সালে সারা ভারতে ইংরেজ শাসন শান-শওকতের সর্বোচ্চ চূড়ায় অবস্থান করছিল। জনগণ ভাবছিল - ইংরেজরা অজেয় এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাদের অধীনে থাকতে হবে। বয়োবৃদ্ধ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ইংরেজদের ভাতায় খেয়ে-পরে ভালোই ছিলেন। মির্জা গালিবের কবিতা শোনা এবং নিজে কবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কবিতা রচনার পাশাপাশি কিশোরী মেয়েদের বিয়ে করে ৮০ বছরের শরীরে যৌবন ফিরিয়ে আনার ধারাবাহিক কর্মকান্ডের মধ্যেই ইহ জাগতিক বা ভবলীলা সাঙ্গ করার মধ্যে চিন্তা-চেতনা সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন - আর ঠিক তখনই ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা অর্থাৎ সিপাহি বিদ্রোহ।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে কর্মরত দেশীয় সিপাহিদের মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়ল যে, এনফিল্ড নামক রাইফেলে যে বিশেষ ধরনের গুলি ব্যবহৃত হয় সেখানে শুয়োর ও গরুর চর্বির মিশ্রণ রয়েছে। ভারতীয় হিন্দু ও মুসলমান সৈনিকদের ধর্ম নষ্ট করার জন্য খ্রিস্টান ইংরেজরা এই কুকর্ম করেছে। গুজবটি সব ক্যান্টনমেন্টে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং দেশীয় সৈনিকরা বিদ্রোহ করেন। প্রথমদিকে সরকার বিষয়টি পাত্তা দেয়নি। কিন্তু সৈনিকরা তাদের বিদ্রোহে দেশীয় রাজা-বাদশাহ নবাব-বাহাদুরকে সংযুক্ত করে ফেলে এবং মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে ভারতবর্ষের সম্রাট ঘোষণা করে দিল্লি অভিমুখে মার্চ শুরু করে।

সম্রাট বাহাদুর শাহ কিছুই জানতেন না। বিদ্রোহ সামাল দেওয়া -পক্ষ নেওয়া বা বিপক্ষে যাওয়ার মতো কোনো শক্তিই তার ছিল না। ওইদিকে অতিউৎসাহী রাজপরিবারের সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা হঠাৎ আকবরের জমানার মতো করে ভাবসাব শুরু করে দেয় - দিল্লিতে শুরু হয় ব্যাপক লুটপাট। সারা দেশে ইংরেজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপরে যে তান্ডব চলে তাতে করে ইংরেজরা প্রাণ নিয়ে পালানোর পথ পাচ্ছিল না। কিন্তু নেতৃত্ববিহীন ঔদ্ধ্যত সিপাহিদের বাড়াবাড়ি, মুঘল রাজপরিবারের একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত, দেশীয় রাজাদের বিশৃঙ্খলার কারণে সারা দেশে এমন অরাজকতা শুরু হয় যার ফলে ইংরেজ বাহিনী সীমিত লোকবল নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায়। সিপাহি বিদ্রোহের সেই দৃশ্যপট খুশবন্ত সিং তার দিল্লি উপন্যাসে এত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা যদি আপনি পড়তেন তবে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের এই দিনগুলোতে আপনার করণীয় সম্পর্কে আরও ভালোভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন।

আমরা আজকের আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছি। এতক্ষণ ধরে যা আলোচনা করলাম তার সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট ইত্যাদির যদি তুলনা করেন তবে দেখবেন যে, কোনো কিছুর ওপরই কারও  নিয়ন্ত্রণ নেই। অপরাধীরা যেমন বিচ্ছিন্নভাবে অপরাধকর্ম সংঘটন করছে তদ্রƒপ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, রাষ্ট্রীয় বিধি ব্যবস্থা, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক সমাজ এবং প্রশাসন যন্ত্র থাকা দরকার তা মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিএনপি বিরোধীরা বিএনপিকে দায়ী করছে আর বিএনপি প্রচার করছে ওগুলো সব আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা করছে বিএনপিকে কলুষিত করার জন্য।

আমাদের দেশে যে ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট বিপ্লব সংঘটিত হলো তা ৫ আগস্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত আমাদের মন-মস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারেনি। একটি অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর কী কী করণীয় তা যদি অভ্যুত্থানের নায়কদের মাথায় না থাকে তবে নিয়তির নির্মম পরিণতিতে অভ্যুত্থানের সফলতার ফলাফল উল্টাতে যে বেশি দেরি লাগে না তা আমরা আরব বসন্তে মিসরের হোসনি মোবারকের পতন - মুসলিম ব্রাদারহুডের ক্ষমতা লাভ এবং পাল্টা অভ্যুত্থানে বর্তমান প্রেসিডেন্ট সিসির ক্ষমতা লাভের কাহিনি জানি। অন্যদিকে ইরানের সফল বিপ্লবের পর পুরো পরিস্থিতি আন্দোলনকারীদের পক্ষে ছিল সেই কাহিনি বলেই আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

পৃথিবীর সফল বিপ্লবগুলোর মধ্যে আমাদের দেশের ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কেবল ইরানের বিপ্লবের অধিকতর মিল রয়েছে। রেজা শাহ পাহলভির বিরুদ্ধে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বিক্ষোভ করছিলেন বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনকারীদের মতো করে অর্থাৎ সীমিত দাবি-দাওয়া নিয়ে। তারা কেউ রেজা শাহের পদত্যাগ চাননি - বা কেউ তখনো কল্পনা করতে পারেননি যে রেজা শাহের পতন সম্ভব। কিন্তু সরকারের বাড়াবাড়ির কারণে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানের দিকে এগোতে থাকে।

তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আহমাদিনেজাদ। যিনি পরবর্তীকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট হন। তিনি ছাত্র নেতৃবৃন্দকে বোঝাতে সক্ষম হন যে - আমাদের দাবির জন্য গণ অভ্যুত্থান হচ্ছে না - আমরা এবং আমাদের দাবি উসিলা মাত্র। রেজা শাহের দুঃশাসন এবং ১৯৫০ সাল থেকে লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতার আত্মত্যাগ-বলিদান, দেশি-বিদেশি প্রচার প্রপাগান্ডা ইত্যাদি হাজারটি কারণে মানুষের মন-মস্তিষ্ক ও শরীরে গণ অভ্যুত্থানের ফুটন্ত লাভা টগবগ করে ফুটছিল - যা কয়েকদিনের মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত ঘটাবে। এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক সংগঠন দরকার।

বিক্ষোভরত ছাত্ররা প্যারিসে নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির সাহায্য প্রার্থনা করেন। কারণ একমাত্র খোমেনির ছিল পুরো ইরান নিয়ন্ত্রণ করার মতো রাজনৈতিক সংগঠন। তৎকালীন ইরানে খোমেনির চেয়েও জ্ঞানী-গুণী ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। কিন্তু তাদের কারোরই রাজনৈতিক যোগ্যতা, সংগঠন এবং দক্ষ ও অনুগত কর্মী ছিল না। ফলে ছাত্ররা সেদিন খোমেনিকে দেশে ফিরিয়ে এনে যে প্রজ্ঞা ও মেধার পরিচয় দিয়েছিলেন। যার ফলে আধুনিক ইরান এখন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা