শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

বিএনপি যে কী একটা বিশ্রী বিপত্তির মধ্যে পড়েছে তা বলার আগে একটি মজার কাহিনি বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ঘটনাটি ঘটেছিল বাংলাভিশন টিভির অফিসে আর বারটি ছিল বৃহস্পতিবার। ঘটনার রাতে আমি এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান খোশগল্প করছিলাম। ডামি নির্বাচনের পর শাজাহান ভাই অনেকটা হাস্যরস করে বললেন - একি করল রনি! আমি বললাম - গণ অভ্যুত্থান সন্নিকটে। তিনি বললেন - কীভাবে? আমি বললাম - এই ধরুন কোনো এক রাতে আপনি আমি টকশো করছি - রাস্তায় বের হওয়ার পথে দেখলাম অভ্যুত্থান হয়ে গেছে এবং সেটা হবে সামরিক অভ্যুত্থান। আর যদি গণ অভ্যুত্থান হয় তবে তা হবে দিনের আলোতে - দুপুরে খাওয়ার আয়োজন হবে - কিন্তু মুখে অন্ন তোলার আগেই পালাতে হবে।

শাজাহান খান পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ। তিনি আমার কথা শুনে মুখ গম্ভীর করে ফেললেন, হয়তো কিছু বলতেন - কিন্তু এরই মধ্যে অন্য অতিথিরা চলে এলেন। ফলে তার সঙ্গে আমার আর কথা হয়নি। জানি না -শাজাহান খান এখন কোথায় আছেন - তিনি যদি আমার নিবন্ধটি পড়েন তবে নিশ্চয়ই সেই রাতের স্মৃতি মনে করে আবেগতাড়িত হবেন। আওয়ামী লীগের বর্তমান পরিণতি নিয়ে আমি সেই ২০১০ সাল থেকেই বহু কথা বলে আসছি, বহু নিবন্ধ লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার পুরনো সংখ্যাগুলো খুঁজলে আমার অনেক নিবন্ধ পাওয়া যাবে, যেখানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর পালানো এবং পরিণতি বোঝাতে ইরানের রেজা শাহ পাহলভির পরিণতির কাহিনি সবিস্তারে বর্ণনা করেছি।

আজকের শিরোনাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার আগে ২০১৪ সালে কেন আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না কিনে নির্বাচন বর্জন করেছিলাম সেই কথাটি আবার উচ্চারণ করতে চাই। আমার মনে হয়েছিল - বিএনপি-জামায়াতের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি অর্থবহ নির্বাচন হতে পারে না - তার যদি কিছু হয় তবে তা মন্দ উদাহরণ তৈরি করতে এবং দেশ-জাতিকে ভয়ংকর পরিণতি ভোগ করতে হবে। আমার সেদিনের সেই সিদ্ধান্ত কেউ সমর্থন করেনি - এমনকি বিএনপির বন্ধুরাও আফসোস করে বলতেন - আওয়ামী লীগ থাকলে আমি বড়সড় মন্ত্রী হতাম এবং তাদের নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারতাম।

গত প্রায় ১০ বছর নিকটজনদের সমালোচনা, বকাঝকা এবং ক্ষেত্রবিশেষে অবহেলা সহ্য করেছি, কিন্তু একটিবারের জন্য মনে হয়নি আমি ভুল করেছি। ফলে বিগত দিনগুলোতে আপন মনে কাজ করেছি এবং দিনশেষে হিসাব করে দেখেছি প্রতিদিনই আমার জন্য এই বাংলায় নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবং বরাবরই আমার গতকালের চেয়ে আজকের দিনটি ভালো হয়েছে। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আমি আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা চালাচ্ছি এবং অনেকের মতো উল্লসিত না হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য করণীয় সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করছি। আন্দোলনের নায়ক এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় নিযুক্ত ব্যক্তিবর্গকে সাধ্যমতো পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছি। সেই বোধ থেকেই আজকের নিবন্ধের শিরোনাম নির্ধারণ করেছি।

আমাদের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় দিবসের মতোই ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের ঘটনা বর্তমান জমানার বিজয়ীদের উল্লসিত করছে। কিন্তু একটি বিজয়কে ফলপ্রসূ করা এবং কেন বিজয় এলো - কীভাবে এলো এসব নিয়ে এখনই চিন্তা-ভাবনা না করে শুধু আনন্দ করলে বিজয় হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে। আমাদের গণ অভ্যুত্থানটির প্রেক্ষাপট অনেকটা ফরাসি বিপ্লবের মতো। গত ১৫ বছর ধরে দেশের লাখ লাখ মানুষ আওয়ামী শাসনের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিক্ষুব্ধ হচ্ছিল - কিন্তু রাজপথে কোনোমতেই পেরে উঠছিল না। অন্যদিকে প্রচন্ড শক্তি প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশের রাজনৈতিক সংগঠন এবং নেতৃত্ব ধ্বংস করেছিল তার ফলে বিজয় অর্জন করার পরও আমরা সেই পরিণতি ভোগ করছি, ঠিক যেমনটি হয়েছিল বাস্তিল দুর্গের পতনের পর ফরাসি জনগণের ভাগ্যে।

যারা ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাস জানেন - তারা নিশ্চয়ই অবগত রয়েছেন যে, বিপ্লবের অল্প কয়েকদিন আগেও পুরো দেশ ছিল সুনসান। কোনো বিরোধ-বিপত্তি ছিল না - সবকিছু ছিল সম্রাটের নিয়ন্ত্রণে। রাজপ্রাসাদের খরচ এবং সম্রাজ্ঞীর সীমাহীন বিলাসিতা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা রাজকোষের ছিল না। পুরো ফ্রান্সে সীমাহীন অর্থনৈতিক সংকটে নাস্তানাবুদ জনগণ রাজনৈতিক অধিকার ভুলে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে মত্ত ছিল। ঠিক সেই সময়ে সরকার হঠাৎ রুটির দাম বাড়িয়ে দেয়। বিক্ষোভ করার মতো সাহসী পুরুষ তখন ফ্রান্সে ছিল না। ফলে মহিলারা রুটি তৈরির বেলুন বা ব্যালন হাতে রাস্তায় নামেন। পুলিশ, সেনাবাহিনী ঠাট্টা-মশকরা শুরু করে। সেখানে বাংলাদেশের কোটা বিক্ষোভের মতো ঘটনা ঘটতে থাকে এবং অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়ে যায়।

ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাসের মতো উপমহাদেশের সিপাহি বিপ্লবের ইতিহাস এবং মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের কারণ আজকের বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিদের জানা জরুরি। ১৮৫৭ সালে সারা ভারতে ইংরেজ শাসন শান-শওকতের সর্বোচ্চ চূড়ায় অবস্থান করছিল। জনগণ ভাবছিল - ইংরেজরা অজেয় এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাদের অধীনে থাকতে হবে। বয়োবৃদ্ধ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ইংরেজদের ভাতায় খেয়ে-পরে ভালোই ছিলেন। মির্জা গালিবের কবিতা শোনা এবং নিজে কবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কবিতা রচনার পাশাপাশি কিশোরী মেয়েদের বিয়ে করে ৮০ বছরের শরীরে যৌবন ফিরিয়ে আনার ধারাবাহিক কর্মকান্ডের মধ্যেই ইহ জাগতিক বা ভবলীলা সাঙ্গ করার মধ্যে চিন্তা-চেতনা সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন - আর ঠিক তখনই ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা অর্থাৎ সিপাহি বিদ্রোহ।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে কর্মরত দেশীয় সিপাহিদের মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়ল যে, এনফিল্ড নামক রাইফেলে যে বিশেষ ধরনের গুলি ব্যবহৃত হয় সেখানে শুয়োর ও গরুর চর্বির মিশ্রণ রয়েছে। ভারতীয় হিন্দু ও মুসলমান সৈনিকদের ধর্ম নষ্ট করার জন্য খ্রিস্টান ইংরেজরা এই কুকর্ম করেছে। গুজবটি সব ক্যান্টনমেন্টে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং দেশীয় সৈনিকরা বিদ্রোহ করেন। প্রথমদিকে সরকার বিষয়টি পাত্তা দেয়নি। কিন্তু সৈনিকরা তাদের বিদ্রোহে দেশীয় রাজা-বাদশাহ নবাব-বাহাদুরকে সংযুক্ত করে ফেলে এবং মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে ভারতবর্ষের সম্রাট ঘোষণা করে দিল্লি অভিমুখে মার্চ শুরু করে।

সম্রাট বাহাদুর শাহ কিছুই জানতেন না। বিদ্রোহ সামাল দেওয়া -পক্ষ নেওয়া বা বিপক্ষে যাওয়ার মতো কোনো শক্তিই তার ছিল না। ওইদিকে অতিউৎসাহী রাজপরিবারের সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা হঠাৎ আকবরের জমানার মতো করে ভাবসাব শুরু করে দেয় - দিল্লিতে শুরু হয় ব্যাপক লুটপাট। সারা দেশে ইংরেজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপরে যে তান্ডব চলে তাতে করে ইংরেজরা প্রাণ নিয়ে পালানোর পথ পাচ্ছিল না। কিন্তু নেতৃত্ববিহীন ঔদ্ধ্যত সিপাহিদের বাড়াবাড়ি, মুঘল রাজপরিবারের একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত, দেশীয় রাজাদের বিশৃঙ্খলার কারণে সারা দেশে এমন অরাজকতা শুরু হয় যার ফলে ইংরেজ বাহিনী সীমিত লোকবল নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায়। সিপাহি বিদ্রোহের সেই দৃশ্যপট খুশবন্ত সিং তার দিল্লি উপন্যাসে এত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা যদি আপনি পড়তেন তবে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের এই দিনগুলোতে আপনার করণীয় সম্পর্কে আরও ভালোভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন।

আমরা আজকের আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছি। এতক্ষণ ধরে যা আলোচনা করলাম তার সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট ইত্যাদির যদি তুলনা করেন তবে দেখবেন যে, কোনো কিছুর ওপরই কারও  নিয়ন্ত্রণ নেই। অপরাধীরা যেমন বিচ্ছিন্নভাবে অপরাধকর্ম সংঘটন করছে তদ্রƒপ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, রাষ্ট্রীয় বিধি ব্যবস্থা, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক সমাজ এবং প্রশাসন যন্ত্র থাকা দরকার তা মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিএনপি বিরোধীরা বিএনপিকে দায়ী করছে আর বিএনপি প্রচার করছে ওগুলো সব আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা করছে বিএনপিকে কলুষিত করার জন্য।

আমাদের দেশে যে ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট বিপ্লব সংঘটিত হলো তা ৫ আগস্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত আমাদের মন-মস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারেনি। একটি অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর কী কী করণীয় তা যদি অভ্যুত্থানের নায়কদের মাথায় না থাকে তবে নিয়তির নির্মম পরিণতিতে অভ্যুত্থানের সফলতার ফলাফল উল্টাতে যে বেশি দেরি লাগে না তা আমরা আরব বসন্তে মিসরের হোসনি মোবারকের পতন - মুসলিম ব্রাদারহুডের ক্ষমতা লাভ এবং পাল্টা অভ্যুত্থানে বর্তমান প্রেসিডেন্ট সিসির ক্ষমতা লাভের কাহিনি জানি। অন্যদিকে ইরানের সফল বিপ্লবের পর পুরো পরিস্থিতি আন্দোলনকারীদের পক্ষে ছিল সেই কাহিনি বলেই আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

পৃথিবীর সফল বিপ্লবগুলোর মধ্যে আমাদের দেশের ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কেবল ইরানের বিপ্লবের অধিকতর মিল রয়েছে। রেজা শাহ পাহলভির বিরুদ্ধে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বিক্ষোভ করছিলেন বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনকারীদের মতো করে অর্থাৎ সীমিত দাবি-দাওয়া নিয়ে। তারা কেউ রেজা শাহের পদত্যাগ চাননি - বা কেউ তখনো কল্পনা করতে পারেননি যে রেজা শাহের পতন সম্ভব। কিন্তু সরকারের বাড়াবাড়ির কারণে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানের দিকে এগোতে থাকে।

তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আহমাদিনেজাদ। যিনি পরবর্তীকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট হন। তিনি ছাত্র নেতৃবৃন্দকে বোঝাতে সক্ষম হন যে - আমাদের দাবির জন্য গণ অভ্যুত্থান হচ্ছে না - আমরা এবং আমাদের দাবি উসিলা মাত্র। রেজা শাহের দুঃশাসন এবং ১৯৫০ সাল থেকে লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতার আত্মত্যাগ-বলিদান, দেশি-বিদেশি প্রচার প্রপাগান্ডা ইত্যাদি হাজারটি কারণে মানুষের মন-মস্তিষ্ক ও শরীরে গণ অভ্যুত্থানের ফুটন্ত লাভা টগবগ করে ফুটছিল - যা কয়েকদিনের মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত ঘটাবে। এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক সংগঠন দরকার।

বিক্ষোভরত ছাত্ররা প্যারিসে নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির সাহায্য প্রার্থনা করেন। কারণ একমাত্র খোমেনির ছিল পুরো ইরান নিয়ন্ত্রণ করার মতো রাজনৈতিক সংগঠন। তৎকালীন ইরানে খোমেনির চেয়েও জ্ঞানী-গুণী ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। কিন্তু তাদের কারোরই রাজনৈতিক যোগ্যতা, সংগঠন এবং দক্ষ ও অনুগত কর্মী ছিল না। ফলে ছাত্ররা সেদিন খোমেনিকে দেশে ফিরিয়ে এনে যে প্রজ্ঞা ও মেধার পরিচয় দিয়েছিলেন। যার ফলে আধুনিক ইরান এখন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা