শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

গোলাম মাওলা রনি
বিএনপির বিপত্তি! সিপাহি বিদ্রোহ! সর্বনাশা নিয়তি!

বিএনপি যে কী একটা বিশ্রী বিপত্তির মধ্যে পড়েছে তা বলার আগে একটি মজার কাহিনি বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ঘটনাটি ঘটেছিল বাংলাভিশন টিভির অফিসে আর বারটি ছিল বৃহস্পতিবার। ঘটনার রাতে আমি এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান খোশগল্প করছিলাম। ডামি নির্বাচনের পর শাজাহান ভাই অনেকটা হাস্যরস করে বললেন - একি করল রনি! আমি বললাম - গণ অভ্যুত্থান সন্নিকটে। তিনি বললেন - কীভাবে? আমি বললাম - এই ধরুন কোনো এক রাতে আপনি আমি টকশো করছি - রাস্তায় বের হওয়ার পথে দেখলাম অভ্যুত্থান হয়ে গেছে এবং সেটা হবে সামরিক অভ্যুত্থান। আর যদি গণ অভ্যুত্থান হয় তবে তা হবে দিনের আলোতে - দুপুরে খাওয়ার আয়োজন হবে - কিন্তু মুখে অন্ন তোলার আগেই পালাতে হবে।

শাজাহান খান পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ। তিনি আমার কথা শুনে মুখ গম্ভীর করে ফেললেন, হয়তো কিছু বলতেন - কিন্তু এরই মধ্যে অন্য অতিথিরা চলে এলেন। ফলে তার সঙ্গে আমার আর কথা হয়নি। জানি না -শাজাহান খান এখন কোথায় আছেন - তিনি যদি আমার নিবন্ধটি পড়েন তবে নিশ্চয়ই সেই রাতের স্মৃতি মনে করে আবেগতাড়িত হবেন। আওয়ামী লীগের বর্তমান পরিণতি নিয়ে আমি সেই ২০১০ সাল থেকেই বহু কথা বলে আসছি, বহু নিবন্ধ লিখেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার পুরনো সংখ্যাগুলো খুঁজলে আমার অনেক নিবন্ধ পাওয়া যাবে, যেখানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর পালানো এবং পরিণতি বোঝাতে ইরানের রেজা শাহ পাহলভির পরিণতির কাহিনি সবিস্তারে বর্ণনা করেছি।

আজকের শিরোনাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার আগে ২০১৪ সালে কেন আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না কিনে নির্বাচন বর্জন করেছিলাম সেই কথাটি আবার উচ্চারণ করতে চাই। আমার মনে হয়েছিল - বিএনপি-জামায়াতের অংশগ্রহণ ছাড়া একটি অর্থবহ নির্বাচন হতে পারে না - তার যদি কিছু হয় তবে তা মন্দ উদাহরণ তৈরি করতে এবং দেশ-জাতিকে ভয়ংকর পরিণতি ভোগ করতে হবে। আমার সেদিনের সেই সিদ্ধান্ত কেউ সমর্থন করেনি - এমনকি বিএনপির বন্ধুরাও আফসোস করে বলতেন - আওয়ামী লীগ থাকলে আমি বড়সড় মন্ত্রী হতাম এবং তাদের নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারতাম।

গত প্রায় ১০ বছর নিকটজনদের সমালোচনা, বকাঝকা এবং ক্ষেত্রবিশেষে অবহেলা সহ্য করেছি, কিন্তু একটিবারের জন্য মনে হয়নি আমি ভুল করেছি। ফলে বিগত দিনগুলোতে আপন মনে কাজ করেছি এবং দিনশেষে হিসাব করে দেখেছি প্রতিদিনই আমার জন্য এই বাংলায় নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে এবং বরাবরই আমার গতকালের চেয়ে আজকের দিনটি ভালো হয়েছে। দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আমি আমার দায়িত্ব পালনের চেষ্টা চালাচ্ছি এবং অনেকের মতো উল্লসিত না হয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য করণীয় সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করছি। আন্দোলনের নায়ক এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় নিযুক্ত ব্যক্তিবর্গকে সাধ্যমতো পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছি। সেই বোধ থেকেই আজকের নিবন্ধের শিরোনাম নির্ধারণ করেছি।

আমাদের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধ এবং বিজয় দিবসের মতোই ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের ঘটনা বর্তমান জমানার বিজয়ীদের উল্লসিত করছে। কিন্তু একটি বিজয়কে ফলপ্রসূ করা এবং কেন বিজয় এলো - কীভাবে এলো এসব নিয়ে এখনই চিন্তা-ভাবনা না করে শুধু আনন্দ করলে বিজয় হাতছাড়া হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে। আমাদের গণ অভ্যুত্থানটির প্রেক্ষাপট অনেকটা ফরাসি বিপ্লবের মতো। গত ১৫ বছর ধরে দেশের লাখ লাখ মানুষ আওয়ামী শাসনের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিক্ষুব্ধ হচ্ছিল - কিন্তু রাজপথে কোনোমতেই পেরে উঠছিল না। অন্যদিকে প্রচন্ড শক্তি প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগ যেভাবে দেশের রাজনৈতিক সংগঠন এবং নেতৃত্ব ধ্বংস করেছিল তার ফলে বিজয় অর্জন করার পরও আমরা সেই পরিণতি ভোগ করছি, ঠিক যেমনটি হয়েছিল বাস্তিল দুর্গের পতনের পর ফরাসি জনগণের ভাগ্যে।

যারা ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাস জানেন - তারা নিশ্চয়ই অবগত রয়েছেন যে, বিপ্লবের অল্প কয়েকদিন আগেও পুরো দেশ ছিল সুনসান। কোনো বিরোধ-বিপত্তি ছিল না - সবকিছু ছিল সম্রাটের নিয়ন্ত্রণে। রাজপ্রাসাদের খরচ এবং সম্রাজ্ঞীর সীমাহীন বিলাসিতা সামাল দেওয়ার ক্ষমতা রাজকোষের ছিল না। পুরো ফ্রান্সে সীমাহীন অর্থনৈতিক সংকটে নাস্তানাবুদ জনগণ রাজনৈতিক অধিকার ভুলে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে মত্ত ছিল। ঠিক সেই সময়ে সরকার হঠাৎ রুটির দাম বাড়িয়ে দেয়। বিক্ষোভ করার মতো সাহসী পুরুষ তখন ফ্রান্সে ছিল না। ফলে মহিলারা রুটি তৈরির বেলুন বা ব্যালন হাতে রাস্তায় নামেন। পুলিশ, সেনাবাহিনী ঠাট্টা-মশকরা শুরু করে। সেখানে বাংলাদেশের কোটা বিক্ষোভের মতো ঘটনা ঘটতে থাকে এবং অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়ে যায়।

ফরাসি বিপ্লবের ইতিহাসের মতো উপমহাদেশের সিপাহি বিপ্লবের ইতিহাস এবং মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের কারণ আজকের বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিদের জানা জরুরি। ১৮৫৭ সালে সারা ভারতে ইংরেজ শাসন শান-শওকতের সর্বোচ্চ চূড়ায় অবস্থান করছিল। জনগণ ভাবছিল - ইংরেজরা অজেয় এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাদের অধীনে থাকতে হবে। বয়োবৃদ্ধ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ ইংরেজদের ভাতায় খেয়ে-পরে ভালোই ছিলেন। মির্জা গালিবের কবিতা শোনা এবং নিজে কবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কবিতা রচনার পাশাপাশি কিশোরী মেয়েদের বিয়ে করে ৮০ বছরের শরীরে যৌবন ফিরিয়ে আনার ধারাবাহিক কর্মকান্ডের মধ্যেই ইহ জাগতিক বা ভবলীলা সাঙ্গ করার মধ্যে চিন্তা-চেতনা সীমাবদ্ধ রেখেছিলেন - আর ঠিক তখনই ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা অর্থাৎ সিপাহি বিদ্রোহ।

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে কর্মরত দেশীয় সিপাহিদের মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়ল যে, এনফিল্ড নামক রাইফেলে যে বিশেষ ধরনের গুলি ব্যবহৃত হয় সেখানে শুয়োর ও গরুর চর্বির মিশ্রণ রয়েছে। ভারতীয় হিন্দু ও মুসলমান সৈনিকদের ধর্ম নষ্ট করার জন্য খ্রিস্টান ইংরেজরা এই কুকর্ম করেছে। গুজবটি সব ক্যান্টনমেন্টে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং দেশীয় সৈনিকরা বিদ্রোহ করেন। প্রথমদিকে সরকার বিষয়টি পাত্তা দেয়নি। কিন্তু সৈনিকরা তাদের বিদ্রোহে দেশীয় রাজা-বাদশাহ নবাব-বাহাদুরকে সংযুক্ত করে ফেলে এবং মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহকে ভারতবর্ষের সম্রাট ঘোষণা করে দিল্লি অভিমুখে মার্চ শুরু করে।

সম্রাট বাহাদুর শাহ কিছুই জানতেন না। বিদ্রোহ সামাল দেওয়া -পক্ষ নেওয়া বা বিপক্ষে যাওয়ার মতো কোনো শক্তিই তার ছিল না। ওইদিকে অতিউৎসাহী রাজপরিবারের সদস্য, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা হঠাৎ আকবরের জমানার মতো করে ভাবসাব শুরু করে দেয় - দিল্লিতে শুরু হয় ব্যাপক লুটপাট। সারা দেশে ইংরেজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপরে যে তান্ডব চলে তাতে করে ইংরেজরা প্রাণ নিয়ে পালানোর পথ পাচ্ছিল না। কিন্তু নেতৃত্ববিহীন ঔদ্ধ্যত সিপাহিদের বাড়াবাড়ি, মুঘল রাজপরিবারের একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত, দেশীয় রাজাদের বিশৃঙ্খলার কারণে সারা দেশে এমন অরাজকতা শুরু হয় যার ফলে ইংরেজ বাহিনী সীমিত লোকবল নিয়ে ঘুরে দাঁড়ায়। সিপাহি বিদ্রোহের সেই দৃশ্যপট খুশবন্ত সিং তার দিল্লি উপন্যাসে এত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন তা যদি আপনি পড়তেন তবে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের এই দিনগুলোতে আপনার করণীয় সম্পর্কে আরও ভালোভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন।

আমরা আজকের আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছি। এতক্ষণ ধরে যা আলোচনা করলাম তার সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, চুরি-ডাকাতি, লুটপাট ইত্যাদির যদি তুলনা করেন তবে দেখবেন যে, কোনো কিছুর ওপরই কারও  নিয়ন্ত্রণ নেই। অপরাধীরা যেমন বিচ্ছিন্নভাবে অপরাধকর্ম সংঘটন করছে তদ্রƒপ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য যে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, রাষ্ট্রীয় বিধি ব্যবস্থা, ঐক্যবদ্ধ নাগরিক সমাজ এবং প্রশাসন যন্ত্র থাকা দরকার তা মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিএনপি বিরোধীরা বিএনপিকে দায়ী করছে আর বিএনপি প্রচার করছে ওগুলো সব আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মারা করছে বিএনপিকে কলুষিত করার জন্য।

আমাদের দেশে যে ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট বিপ্লব সংঘটিত হলো তা ৫ আগস্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত আমাদের মন-মস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারেনি। একটি অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর কী কী করণীয় তা যদি অভ্যুত্থানের নায়কদের মাথায় না থাকে তবে নিয়তির নির্মম পরিণতিতে অভ্যুত্থানের সফলতার ফলাফল উল্টাতে যে বেশি দেরি লাগে না তা আমরা আরব বসন্তে মিসরের হোসনি মোবারকের পতন - মুসলিম ব্রাদারহুডের ক্ষমতা লাভ এবং পাল্টা অভ্যুত্থানে বর্তমান প্রেসিডেন্ট সিসির ক্ষমতা লাভের কাহিনি জানি। অন্যদিকে ইরানের সফল বিপ্লবের পর পুরো পরিস্থিতি আন্দোলনকারীদের পক্ষে ছিল সেই কাহিনি বলেই আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

পৃথিবীর সফল বিপ্লবগুলোর মধ্যে আমাদের দেশের ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সঙ্গে কেবল ইরানের বিপ্লবের অধিকতর মিল রয়েছে। রেজা শাহ পাহলভির বিরুদ্ধে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বিক্ষোভ করছিলেন বাংলাদেশের কোটা আন্দোলনকারীদের মতো করে অর্থাৎ সীমিত দাবি-দাওয়া নিয়ে। তারা কেউ রেজা শাহের পদত্যাগ চাননি - বা কেউ তখনো কল্পনা করতে পারেননি যে রেজা শাহের পতন সম্ভব। কিন্তু সরকারের বাড়াবাড়ির কারণে আন্দোলন গণ অভ্যুত্থানের দিকে এগোতে থাকে।

তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আহমাদিনেজাদ। যিনি পরবর্তীকালে দেশটির প্রেসিডেন্ট হন। তিনি ছাত্র নেতৃবৃন্দকে বোঝাতে সক্ষম হন যে - আমাদের দাবির জন্য গণ অভ্যুত্থান হচ্ছে না - আমরা এবং আমাদের দাবি উসিলা মাত্র। রেজা শাহের দুঃশাসন এবং ১৯৫০ সাল থেকে লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতার আত্মত্যাগ-বলিদান, দেশি-বিদেশি প্রচার প্রপাগান্ডা ইত্যাদি হাজারটি কারণে মানুষের মন-মস্তিষ্ক ও শরীরে গণ অভ্যুত্থানের ফুটন্ত লাভা টগবগ করে ফুটছিল - যা কয়েকদিনের মধ্যে অগ্ন্যুৎপাত ঘটাবে। এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক সংগঠন দরকার।

বিক্ষোভরত ছাত্ররা প্যারিসে নির্বাসিত ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনির সাহায্য প্রার্থনা করেন। কারণ একমাত্র খোমেনির ছিল পুরো ইরান নিয়ন্ত্রণ করার মতো রাজনৈতিক সংগঠন। তৎকালীন ইরানে খোমেনির চেয়েও জ্ঞানী-গুণী ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। কিন্তু তাদের কারোরই রাজনৈতিক যোগ্যতা, সংগঠন এবং দক্ষ ও অনুগত কর্মী ছিল না। ফলে ছাত্ররা সেদিন খোমেনিকে দেশে ফিরিয়ে এনে যে প্রজ্ঞা ও মেধার পরিচয় দিয়েছিলেন। যার ফলে আধুনিক ইরান এখন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবে ৯ জনের মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবে ৯ জনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি
তেতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার
নাটোরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জেল পলাতক আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও আলোচনায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
আবারও আলোচনায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোর সংসদে ‘শিল্পাচার্য: মাস্টার অফ দ্য আর্টস- জয়নুল আবেদিন’ শীর্ষক পুস্তিকার স্প্যানিশ সংস্করণ উন্মোচন
মেক্সিকোর সংসদে ‘শিল্পাচার্য: মাস্টার অফ দ্য আর্টস- জয়নুল আবেদিন’ শীর্ষক পুস্তিকার স্প্যানিশ সংস্করণ উন্মোচন

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তান টেস্ট দলের কোচের পদ ছাড়লেন গিলেস্পি
পাকিস্তান টেস্ট দলের কোচের পদ ছাড়লেন গিলেস্পি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত
তামিল নাড়ুতে হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে ৬ শিশু নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে জখম, শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে
ধর্ষণের মামলা থেকে মুক্তি পেলেন এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা