শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

এত দিন কোথায় ছিলেন বনলতা সেন!

গোলাম মাওলা রনি
এত দিন কোথায় ছিলেন বনলতা সেন!

একের পর এক ঘটনা ঘটেই চলেছে। আমার কল্পনার চেয়েও দ্রুতগতিতে অনেক কিছু হচ্ছে। কোনটি ঘটনা আর কোনটি দুর্ঘটনা তা বুঝে ওঠার আগেই ঝড়ের গতিতে কীভাবে মানুষের জীবন তছনছ হয়ে যাচ্ছে তার প্রথম উদাহরণটি দিই। গত শুক্রবার মসজিদে ছিলাম। জুমার নামাজ শেষে জনৈক যুবক এগিয়ে এলেন। পরিচয় দিলেন নজরুল ইনস্টিটিউটের একজন কর্মকর্তা রূপে। প্রথমে নিজের দুঃখের কথা বললেন- তারপর আমার সাহায্য চাইলেন। ভদ্রলোকের কথা শুনে আমি ততটা বিব্রত ও অসহায়বোধ করলাম, যা আমার জীবনে কোনো দিন ঘটেনি। তিনি জানালেন, সম্প্রতি তিনি নীলক্ষেত বই মার্কেটে গিয়েছিলেন কিছু বই কিনতে। ১০-১২ জন যুবক তাকে টেনেহিঁচড়ে একটি টেইলারিং শপের মধ্যে ঢুকিয়ে তার পরিচয় জানতে চায়। আমার জীবনে কোনো দিন ঘটেনি।

ঘটনার আকস্মিকতায় ভদ্রলোক কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন। ভয়ে তার গলা শুকিয়ে যায়। তিনি নিজেকে একজন সরকারি কর্মচারী বলে পরিচয় দেন এবং মাসে ৩৫ হাজার টাকা বেতন পান বলে জানান। আক্রমণকারীরা ভদ্রলোকের হাতের মোবাইলটি ছিনিয়ে নিয়ে- তা তল্লাশি করে ভদ্রলোকের সঙ্গে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র তাপসের একটি সেলফি দেখতে পায়। ভদ্রলোক যতই বলেন, তার সঙ্গে সাবেক মেয়রের কোনো পরিচয় বা সম্পর্ক নেই। মেয়র হিসেবে তিনি একবার নজরুল ইনস্টিটিউটে গিয়েছিলেন- আর তখন আরও অনেকের মতো তিনিও তাপসের সঙ্গে একখানা সেলফি তুলেছিলেন। আক্রমণকারীরা ভদ্রলোকের কথায় তেলেবেগুনে ক্ষেপে যায় এবং অভিযোগ করতে থাকে যে, তুমি আওয়ামী লীগ কর- কোটি কোটি টাকা কামিয়েছ। সুতরাং ১ কোটি টাকা না দিলে তোমার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করব- আর তোমাকে এখন থানায় নিয়ে যাব।

আমি যার কথা বলছি- তিনি ৪০ বছরের তরতাজা যুবক। সম্ভবত জামায়াতের মতাদর্শে বিশ্বাসী এবং তাবলিগ জামাতের দাওয়াতি কর্মের সঙ্গে জড়িত। ফলে ঢাকা শহরের অনেককেই তিনি চেনেন বেশ আত্মবিশ্বাস নিয়ে আক্রমণকারীদের সঙ্গে বাতচিৎ শুরুর চেষ্টা করা মাত্র চড়-থাপ্পড়, কিল-ঘুসির শিকার হয়ে শিশুর মতো কান্না শুরু করেন। আক্রমণকারীদের দাবি ১ কোটি থেকে লাখ টাকায় নেমে আসে। তিনি বিভিন্ন জায়গায় ফোন করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে সেদিন রক্ষা পান। এখন দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কীভাবে প্রতিকার পাওয়া যায় তার বিহিত করার জন্য।

ভদ্রলোক দীর্ঘদিন ধানমন্ডির ৭ নম্বর সড়কের বায়তুল আমান মসজিদে নামাজ পড়েন এবং সেই সুবাদে আমাকে চেনেন। আমার সামাজিক পরিচিতির কারণে তার মনে হয়েছে, আমি হয়তো তাকে সাহায্য করতে পারব। কিন্তু আমি যখন নিজের অপারগতার কথা বললাম, তখন তিনি সকরুণ দৃষ্টিতে আমার দিকে এমনভাবে তাকালেন, যা তীরের ফলার মতো আমার হৃদয়ে বিষাদের বারুদ ছড়িয়ে দিল।

উল্লিখিত ঘটনার মতো হাজারো বিশৃঙ্খলা-চাঁদাবাজি-দখলদারত্ব ও অরাজকতার যে খবর মানুষের মুখে মুখে ফিরছে তা সাধারণ মানুষের ঘুম হারাম করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগের দুর্নীতি ও দুঃশাসন কিংবা ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের মধ্যেও যেসব কথা শোনা যায়নি তা এখন ভয়ংকর রূপে মানুষকে তাড়া করে ফিরছে। দেশের শীর্ষ শিল্পপতি থেকে শুরু করে অজপাড়াগাঁয়ের দরিদ্র কৃষকের মনে একই আতঙ্ক বিরাজ করছে। সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া এক ব্যক্তির গ্রামে একটি এতিমখানা ছিল, দুর্বৃত্তরা হামলা করে এতিমদের জন্য ফ্রিজে যে কোরবানির মাংস ছিল তা নিয়ে গেছে- এতিমদের তাড়িয়ে দিয়েছে এবং সেখান থেকে পাঁচটি গরু এবং পুকুরের সব মাছ নিয়ে গেছে। বিএনপির এক শীর্ষ নেত্রী মাগুরা জেলার একটি সংখ্যালঘু পরিবারের করুণ কাহিনি জানালেন। দুর্বৃত্তরা একটি খামার থেকে কেবল ৫৯টি গরু ছিনিয়ে নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, পুরো পরিবারটিকে এলাকাছাড়া করেছে। তারা স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্পে গিয়ে দরখাস্ত করেও কোনো বিহিত করতে না পেরে মাগুরা ছেড়ে সাভার এলাকায় এসে পালিয়ে রয়েছেন। পরিবারটিকে এলাকাছাড়া করার জন্য স্থানীয় সব রাজনৈতিক দলের টাউট-বাটপাররা একত্রে কাজ করেছে।

উল্লিখিত ঘটনার মতো আরও কিছু কাহিনি বলব। কিন্তু তার আগে শিরোনাম নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, আওয়ামী লীগের অবৈধ বাণিজ্য- মাঠ-ঘাট ইত্যাদি দখল করার জন্য শকুনের মতো ওরা ওত পেতে অপেক্ষা করছিল। মৃত প্রাণীর মাংস ভক্ষণ করার জন্য শকুন যেভাবে অপেক্ষা করে, ঠিক একইভাবে আমাদের দেশের গত পনেরো বছরের মতো অনিয়ম-অব্যবস্থাপনার মতো দুর্বৃত্তপনা-চাঁদাবাজি দখল-সন্ত্রাসী ইত্যাদির দখল নেওয়ার জন্য বিশাল একটি গোষ্ঠী ওত পেতে ছিল। তাদের হাল আমলের তান্ডবের ধরন দেখে নাটোরের বনলতা সেনের মতো অনেকেই প্রশ্ন করেছেন- এত দিন কোথায় ছিলেন? আপনারা যারা বনলতা সেন নামক সেই বিখ্যাত কবিতাটি পড়েছেন- তারা নিশ্চয়ই কবির সেই অমর বাণী স্মরণ করতে পারছেন, যেখানে কবি বর্ণনা করেছেন- ‘চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূরে সমুদ্রের পর হাল ভেঙে যে নাবিক হারিয়েছে দিশা, সবুজ ঘাসের দেশ যখন যে চোখে দেখে দারুচিনি দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছে তারে অন্ধকারে-; বলেছে সে এত দিন কোথায় ছিলেন। পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।’

সাধারণ দৃষ্টিতে এটি একটি প্রেমের কবিতা। কল্পিত প্রেমিকার কালো চুলের মনোহর এবং তার মুখশ্রীর প্রেমে তান হারিয়ে পাগলের মতো যে প্রেমিক জীবনের চলার পথ হারিয়ে ফেলে এবং এক সময় ক্লান্ত-বিধ্বস্ত হয়ে যখন জীবনের হাল ছেড়ে দেয়- ঠিক তখন যদি জ্ঞান হারিয়ে স্বপ্নের মধ্যে সুন্দর ছিমছাম সবুজে ঘেরা দারুচিনির দ্বীপে অন্ধকার রজনির অস্পষ্টতায় কল্পনার সেই প্রেমিকা বনলতা সেনকে দেখতে পায় এবং যদি সেই প্রেমিকা তার প্রেম প্রত্যাশীকে জিজ্ঞাসা করে- এত দিন কোথায় ছিলেন তবে প্রেমিকের যে দশা তদ্রƒপ বর্তমানকালের দুর্বৃত্তরা একই বিপত্তিতে পড়েছে।

গত পনেরো বছর ধরে তারা বনলতা সেনরূপী চাঁদাবাজি, লুটপাট, টেন্ডারবাজি ইত্যাদিকে খুঁজেছে। তাদের সেই খোঁজাখুঁজি ছিল এমন- ‘হাজার বছর ধরে আমি হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে, অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে, সেখানে ছিলাম আমি; আরও দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারদিকে সমুদ্র সফেন, আমার দুদ- শান্তি দিয়েছিল নাটোরের বনলতা সেন।’ জীবনানন্দ দাশের কথার সঙ্গে মিলিয়ে আপনি যদি ভাবেন বর্তমানে দুর্বৃত্তরা আওয়ামী দুবর্ৃৃত্তদের দাপটে যেভাবে গর্তে ঢুকেছিল তাতে করে গত পনেরো বছর তাদের কাছে কেয়ামতের ময়দানের হাজার বছরের মতো সুদীর্ঘ বলে মনে হয়েছে। তারা একটি গর্তকে মনে করেছে সিংহলের সমুদ্রের মতো ভয়াবহ। তারপর সেই গর্ত ছেড়ে যখন অন্য গর্তে ঢুকেছে তখন সেটিকে মনে হয়েছে মালয় সাগরের মতো।

হাল ফ্যাশনের দুর্বৃত্তরা সাগর ছেড়ে নগরের অন্ধকার গর্তে বাস করার চেষ্টা করেছে- কিন্তু প্রতিপক্ষ দুর্বৃত্তদের দাপটে ক্লান্ত হতে হতে যখন নগরের জীবনকে উত্তাল ও ভয়ংকর সমুদ্রের মতো মনে করেছে ঠিক সেই সময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টকে তাদের কাছে জীবনানন্দ দাশের নাটোরের বনলতা সেনরূপে মনে হয়েছে এবং ক্ষুধার্ত ও বুভুক্ষের মতো হাজারো শহীদের রক্তের মাধ্যমে অর্জিত গণ অভ্যুত্থানের নতুন বাংলাদেশের ওপর শকুনের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছে।

আমরা আজকের আলোচনার একেবারে শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবারে আমার নিজের একান্ত কিছু অনুভূতির কথা শেয়ার করছি। বেক্সিমকোর কর্ণধার সালমান এফ রহমানের সঙ্গে আমার বিরোধিতার কথা দেশবাসী কমবেশি সবাই জানেন। সেই ২০০৯ সাল থেকে তার গ্রেপ্তারের দিন পর্যন্ত আমি তার নিষ্ঠুর সমালোচক ছিলাম। তাকে নিয়ে যা ইচ্ছা তাই বলেছি- এবং বহুবার লিখেছি। ২০১৪ সাল পর্যন্ত         আমি সংসদ সদস্য ছিলাম- আর ২০১৪ সালের পর থেকে সালমান সাহেব কেবল সংসদ সদস্য বা মন্ত্রী মর্যাদার ব্যক্তি নন- তাকে মনে করা হতো শেখ হাসিনার পর সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।

জনাব সালমানের অফিস ভবন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বেশির ভাগই ধানমন্ডি ১ নম্বর সড়কে অবস্থিত। আর আমি থাকি ১ নম্বর সড়কের ঠিক পেছনে- নায়েম রোডে। আমি প্রায়ই ব্যায়াম করার জন্য রাত ৮টা/৯টার দিকে সালমান সাহেবের অফিসের সামনে দিয়ে ধানমন্ডি লেকের পাড়ে যেতাম। তার অফিসের সামনে শত শত নেতা-কর্মী খোশগল্প করত। তাদের দেখলে আমার কোনো ভয় হতো না। উল্টো তারা হাসিমুখে সালাম বিনিময় করত। সালমান সাহেবের সিকিউরিটি গার্ডরা দারোয়ানরা জানতেন তাদের মালিকের সঙ্গে আমার বিরোধ। তারপরও তারা আগ বাড়িয়ে সালাম দিতেন। অনেকে হাসিমুখে এগিয়ে এসে কুশল বিনিময় করতেন। ওই পথ দিয়ে চলতে ফিরতে আমি কোনো দিন শঙ্কা অনুভব করিনি। কিন্তু ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বেক্সিমকোর অফিস-শোরুম পুড়িয়ে ছারখার করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে এখন এমন ভূতুড়ে পরিবেশ যে, দিনের বেলায় হাঁটতে গেলেও গা ছমছম করে।

এই মহানগরীতে আমার বসবাস প্রায় অর্ধশতাব্দীর। কোনো দিন আমার মনে ভয়-আতঙ্ক বাসা বাঁধেনি। কিন্তু ৩০ আগস্ট শুক্রবার ধানমন্ডির বায়তুল আমান মসজিদে বসে নজরুল ইনস্টিটিউটের সেই কর্মকর্তার কাহিনি শোনার পর আমার মনেও ভয় বাসা বেঁধেছে এবং আমি সেটা টের পেলাম একই দিন রাত ১১টা ৩০ মিনিটের সময় সোনরাগাঁও হোটেলের সামনে যে চৌরাস্তা রয়েছে সেখানে পৌঁছানোর পর। আরটিভির গাড়িতে করে আমি তাদের মধ্যরাতের টকশোতে অংশগ্রহণের জন্য যাচ্ছিলাম। হঠাৎ চারদিক থেকে বাস-ট্রাক-গাড়ি এমনভাবে আমাকে বহনকারী গাড়িকে ঘিরে ফেলল তাতে মনে হলো- এই বুঝি ট্রাকচাপায় প্রাণ হারাই।

আমি অসহায়ের মতো চারদিকে তাকালাম- রাস্তায় একজন পুলিশও নেই। যেভাবে গাড়ির জট লেগেছে তা ছাড়তে কয় ঘণ্টা লাগবে তা বুঝতে পারছিলাম না। অন্যদিকে অনুষ্ঠানের প্রযোজক বারবার ফোন দিয়ে অনুরোধ করতে থাকলেন একটু হেঁটে গিয়ে অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য। আমি গাড়ি থেকে নামলাম- এই প্রথম অনুভব করলাম বহু বছরের পরিচিত স্থানটি আমার কাছে অচেনা লাগছে। রাত ১টা দেড়টার সময় একুশে টিভি, এনটিভি, আরটিভির অনুষ্ঠান শেষে রাস্তায় দাঁড়িয়ে চা খেয়েছি- কোনো ভয় ছিল না। কিন্তু সে রাতে কীসের আতঙ্ক আমায় তাড়া করল- আমার মনে হতে থাকল আমি যদি বিপদে পড়ি তবে কোনো পুলিশ এগিয়ে আসবে না। কোনো থানার দরজা আমার জন্য এত রাতে খুলবে না- কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আমার জন্য ছুটে আসবে না। আমার এই অনুভূতির নেপথ্যে সারা বাংলার চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসীসহ অসংখ্য অরাজকতার সে বীভৎস চিত্রসমূহনিয়ামক হিসেবে কাজ করছে, তা নিরসনকল্পে অন্তর্বর্তী সরকার কী ব্যবস্থা নেয়, সেই প্রত্যাশায় আসমানের দিকে তাকিয়ে আছি।

 

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ
জয়পুরহাটে ভারতীয় শাড়ি-চাদর পুড়িয়ে প্রতিবাদ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের পিঠা উৎসব

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি
তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নীচে, শীতে কাবু দিল্লি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?

১৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় আ'লীগ সভাপতি গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময়

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম
নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে : নজরুল ইসলাম

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?
বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ?

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম
বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে জাতীয় পতাকা বিক্রির ধুম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার রাতে ৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্রান্সফরমার চোর চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ইত্তেহাদ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৪

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সম্মেলন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা
ডিএমপির নভেম্বর মাসের মাসিক অপরাধ সভায় শ্রেষ্ঠ হলেন যারা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলো যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত
ভালুকায় চোরকে ধাওয়া করতে গিয়ে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
১৩ পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অন্তত ১২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক
৪০০ বিলিয়ন ডলার সম্পদের মাইলফলকে ইলন মাস্ক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ.লীগের শাসনামলে দেশকে নিঃস্ব করে ফেলা হয়েছে : নজরুল ইসলাম
আ.লীগের শাসনামলে দেশকে নিঃস্ব করে ফেলা হয়েছে : নজরুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট ১১ জানুয়ারি
পিএসএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট ১১ জানুয়ারি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ সহকারি হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল
দেশে ফিরলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক
ভোগান্তি ছাড়াই যেন সাধারণ মানুষ সঠিক সেবা পায় : জেলা প্রশাসক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে
৫৫ ঘণ্টার চেষ্টাতেও বাঁচানো গেলো না কূপে পড়া শিশুটিকে

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির যৌথসভা বিকালে
বিএনপির যৌথসভা বিকালে

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা