শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে আবদুল আউয়াল মিন্টু

ব্যবসায়ীদের ধরলেই সমস্যার সমাধান হবে না

প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসায়ীদের ধরলেই সমস্যার সমাধান হবে না

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল আউয়াল মিন্টু। বর্তমানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান। নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লাল তীর সিড, নর্থ সাউথ সিড, ন্যাশনাল ব্যাংকসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান। দায়িত্ব পালন করছেন প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান হিসেবেও। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দেশের বেসরকারি খাত, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শাহেদ আলী ইরশাদ ও আবীর আব্দুল্লাহ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি কেমন?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : এমন কোনো দেশ দেখা যায় না যেখানে রাজনীতি খুব ভালো, অর্থনীতি খুব খারাপ। আবার অর্থনীতি খুব ভালো, রাজনীতি খুব খারাপ। সাধারণ নিয়মেই রাজনীতি অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। আর অর্থনীতি যত ভালো হবে, রাজনীতি তত পরিশীলিত হবে। একটি আরেকটির সম্পূরক। এখন দেশে রাজনীতি তো নাই। ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশে এমন এক ধরনের রাজনীতি গড়ে উঠেছে। সেটাকে সংক্ষেপে বলা যায়, দুর্বৃত্তায়িত রাজনীতি। এ দুর্বৃত্তায়িত রাজনীতি যাঁরা ব্যবসাবাণিজ্য করেন তাঁদেরও ছাড় দেয় না। কারণ এমন একটা পরিবেশ তৈরি করেছে বড় বড় ব্যবসায়ীরা, যদি তাঁদের লেজুড়বৃত্তি না করেন অথবা ওদের সঙ্গে অ্যালাইনমেন্টে না যান তাহলে ব্যবসাবাণিজ্য করতে দেওয়া হয়নি। এটা হচ্ছে একদম সোজাসাপটা কথা। যতক্ষণ পর্যন্ত একটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না আসে এবং আমরা বুঝতে পারব না কোন ধরনের রাজনীতি বাংলাদেশে পরিচালিত হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো হবে না। এখন রাজনীতি, দুর্বৃত্তায়িত রাজনীতিও নাই। ভবিষ্যৎ দেখে যে মানুষ ব্যবসাবাণিজ্য বাড়াবে, বিনিয়োগ করবে এ অস্থির সময়ে সেটা একেবারেই সম্ভব না। গত ১৬-১৭ বছরের রাজনীতিই এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী। কারণ রাজনীতি ছিল দুর্বৃত্তায়িত। এ দুর্বৃত্তায়িত রাজনীতিতে ব্যবসায়ীরা যদি জড়ান তাহলে ব্যবসাবাণিজ্য করা খুব দুষ্কর। এখন প্রশ্ন হলো, অনেক লোক হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। ওই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগ তো ধরে রাখতে হবে। এতে অনেকেই মনে করতেন ওই ব্যবসায়ী সরকারের সঙ্গেই আছেন। আমার মনে হয়, ব্যবসাবাণিজ্য রক্ষার জন্য অনেকেই অনিচ্ছাকৃতভাবে ছিলেন। এ ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। ১০ বছর ধরে সরকারের অর্থনীতিতে একটা দ্বিমুখী নীতি ছিল। সরকারি ব্যবসাবাণিজ্যের জন্য সম্প্রসারিত মুদ্রানীতি আর বেসরকারি খাতের জন্য ছিল সংকুচিত মুদ্রানীতি। এটার প্রতিফলন আপনারা দেখতে পাবেন গত এক বছরে। সরকারকে ঋণ ঠিকই দেওয়া হচ্ছে কিন্তু সংকোচন করা হয়েছে বেসরকারি খাতের বেলায়। যার ফলে বেসরকারি খাতকে এক ধরনের অবহেলা করা হয়েছে। অনেক ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে। এখন হঠাৎ এ সরকার এসে বিগত সরকারের সংকুচিত মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে। কারণ উচ্চ মূল্যস্ফীতি। এতে সমস্যা হলো দীর্ঘদিন একটা সম্প্রসারিত মুদ্রানীতি দিয়ে এসেছেন। এখন সংকুচিত করছেন, কতটুকু। সেটার মাপকাঠি যদি ঠিক না করেন, যদি গলা চেপে ধরেন তাহলে ভালো করতে গিয়ে খারাপ হতে পারে। আরেকটা বিষয় ছিল পণ্য সরবরাহে ঘাটতি। এখন কী হচ্ছে-পণ্য আমদানি করতে এলসি খোলা মহাদুষ্কর। দেশে যত পণ্য উৎপাদন হয়, তার অধিকাংশ কাঁচামাল আমদানি করতে হয়। এলসির অভাবে কাঁচামাল আমদানি করতে না পারলে উৎপাদন তো বন্ধ হবেই। সংকুচিত মুদ্রানীতির ফলে সুদহার বেড়ে যাচ্ছে। সুদহার বাড়ার ফলে পণ্য উৎপাদনের খরচও বেড়ে যাবে। তাতে কি মূল্যস্ফীতি কমবে? আমি মনে করি, মধ্যবর্তী পন্থা ফলো না করলে যে কারণে সংকুচিত মুদ্রানীতি অনুসরণ করতেছেন, সেটা উল্টো দিকে গিয়ে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থনীতিতে একটা বিপর্যয় রেখে গেছে বিগত সরকার। উন্নয়নের এত কথা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে কী ছিল?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : কোনো দেশে যখন গণতন্ত্র থাকে না, মৌলিক অধিকার থাকে না, সাংবিধানিক অধিকার থাকে না, ভোটের অধিকার থাকে না, গণমাধ্যমের অধিকার থাকে না তখন প্রকৃতপক্ষে কোনো খাতই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না। বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রহসনমূলক নির্বাচন হয়েছে ২০০৮ সালে, এটা কেউ বলে না। এমনভাবে নির্বাচনটা করা হয়েছে যে, কেউ বুঝতেই পারে নাই। কারণ একটা অসাংবিধানিক সরকারের অধীনে নির্বাচনটা করা হয়েছিল। বিভিন্ন সংস্থা ম্যানুপুলেট করে একটা ফলাফল দিয়েছিল। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে একটা সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যেটাকে আমি এখনো মনে করি অনির্বাচিত বা অবৈধভাবে নির্বাচিত সরকার। পরে ওই সরকার নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার পরপরই দেশে এক ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করেছে। দলীয় লোক ছাড়া সব মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করেছে তারা। আবার মুষ্টিমেয় কিছু লোাকের জন্য এ অধিকার ছিল অতিমাত্রায়। তারা যা ইচ্ছা তাই করতে পারত। এর ফলে যেটা হয়েছে সেটা হলো, নেতারা প্রতিষ্ঠানগুলো দখলে নিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশনসহ যত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান আছে, সব দখলে নিয়েছিল। এ ছাড়া যত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ সংস্থার সঙ্গে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো (যেমন এফবিসিসিআই) তাদের কবজায় নিয়েছিল। নিয়ন্ত্রণে নিয়ে তারা একচ্ছত্র আধিপাত্য বিস্তার করেছে। ফলে এমন এক জায়গায় আমাদের অর্থনীতি নিয়ে গেছে যাতে মুষ্টিমেয় কিছু লোকের দ্বারা কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব ছিল। মুষ্টিমেয় কিছু লোকের জন্য সম্ভব ছিল ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়া। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আমি মনে করি, অর্থনীতি মুষ্টিমেয় কিছু লোকের হাতে তুলে দেওয়ার ফলে উৎপাদনব্যবস্থা বিঘ্নিত হয়েছে, মানুষের উদ্যম এবং উদ্যোগের ব্যবহারের ওপর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে। এগুলো অর্থনৈতিক অবস্থার জন্য খুবই খারাপ। পরিসংখ্যান ব্যুরোর দেওয়া সঠিক তথ্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় উপস্থাপন করত না। এতদিন মানুষ এটা বলার সুযোগ পায়নি। যদি নির্বাচনটা ঠিকমতো হতো, তাহলে মানুষ ভোটের মাধ্যমে জবাব দিত। কিন্তু সে সুযোগ তো ছিল না। বাংলাদেশে যখন একদলীয় এবং এক ব্যক্তির শাসন চলে তখন তারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য যে কথাই বলত (আমাদের বৈষম্য কমে গেছে, মানুষকে মানবসম্পদে পরিণত করা হয়েছে, উৎপাদন বেড়েছে) সবকিছুই ছিল বিভ্রান্তিমূলক। ফলে এখন এ বিষয়গুলো বেরিয়ে এসেছে। আমরা আশা করি বর্তমান সরকার পরিসংখ্যানের মিথ্যা তথ্য আর মানুষকে দেবে না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিবাদ থেকে বেরিয়ে আসার পর শিল্পকারখানায় হামলা, মালিকদের নামে মামলাসহ নানাভাবে হয়রানি করার ফলে অর্থনীতিতে ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে, এখান বেরিয়ে আসার উপায় কী?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : রাজনীতি ঠিক না হলে অর্থনীতি ঠিক করতে পারবেন না। দেশের জন্য সম্পদ সৃষ্টি করে কারা? বিনিয়োগ করে একটা কারখানা গড়ে তুললেন, সেখানে যে উৎপাদন হবে সেটাও সম্পদ। উৎপাদিত সম্পদ বিলিবণ্টন করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, আমাদের না। কিন্তু দেশটাকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। একটা সম্পদ অর্জনকারী, আরেকটা সম্পদ সৃষ্টিকারী। তো সম্পদ অর্জনকারীদের কোনো সমস্যা নাই। যে ১০০ টাকার পণ্য ১৫০ টাকায় টেন্ডার করে সে ৫০ টাকার সম্পদ অর্জন করল, সম্পদ সৃষ্টি করল না। কিন্তু এ সম্পদ যারা সৃষ্টি করে যত সমস্যা তাদের (ব্যবসায়ী)। কারণ ব্যবসায়ীরা সম্পদ সৃষ্টি করে, সেবা করে এবং ব্যবসা করে, করও দেয়। আর যে সম্পদ অর্জন করে সে করও দেয় না, বিনিয়োগও করে না, রক্ষা করার জন্য বিদেশে পাচার করে। এ গোষ্ঠীটা সবাই এক। যখন নতুন সরকার এসে বলে অর্থ পাচারকারীদের ধরবে। শেষ পর্যন্ত গিয়ে ধরে কিন্তু সম্পদ সৃষ্টিকারীদেরই। যারা দেশে আছে, দেশের উন্নয়নে কাজ করছে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে সবাই ধরে তাদেরই। যতক্ষণ পর্যন্ত সমাজে সম্পদ সৃষ্টিকারী এবং সম্পদ অর্জনকারীদের আলাদা না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ সমস্যার উত্তরণ করা হবে না। বিনিয়োগকারীদের যদি ধরে নিয়ে যান, যত রকমের অন্যায়-অবিচার করেন তাহলে এত সহজে এ সমস্যার উত্তরণ ঘটবে না। আমাদের দেশে যারা বিনিয়োগ করেন, সম্পদ সৃষ্টি করেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন সব দায়দায়িত্ব তাদের ওপর গিয়ে পড়ছে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সিন্ডিকেট থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কী?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক সিন্ডিকেট ছিল সবচেয়ে বড় সিন্ডিকেট। এ রাজনৈতিক সিন্ডিকেটের আওতায় বিভিন্ন খাতে ছোট ছোট সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। এখন যারা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছে তারাও একটা সিন্ডিকেট। পণ্যের মূল্য নির্ধারণ হয় সরবরাহ ও চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। চাহিদা যদি বাড়ে কিংবা চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ না থাকে তাহলে মূল্য বৃদ্ধি পাবে। এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে-কিছু কিছু পণ্যের সরবরাহ অল্প কয়েকজন লোকের হাতে নিয়ন্ত্রিত। সেটা অস্বীকার করার সুযোগ নাই। কিন্তু কারওয়ান বাজারে গেলে দেখতে পাবেন অন্তত ২০০ জন সবজি বিক্রি করতেছে। ২০০ দোকানদার চিনি বিক্রি করছে। তাহলে ২০০ জন মানুষের সিন্ডিকেট কীভাবে হয়? তার মানে হলো, সিন্ডিকেট হয় ওপরের লেভেলে। সে সিন্ডিকেটের সঙ্গে রাজনীতি জড়িত। অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনীতি ঠিক না হবে, উৎপাদন না বাড়বে ততক্ষণ পর্যন্ত এ সমস্যা বিদ্যমান থাকবে। সংকট আরও বেশি হবে। বর্তমান সরকার যতক্ষণ পর্যন্ত এ সমস্যা বুঝতে না পারবে এবং উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগকারীদের সহায়তা না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত উৎপাদনে ঘাটতি হবে, উৎপাদন ব্যয় আরও বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে দাম আরও বেড়ে যাবে। এগুলো ধর্তব্যে এনে যদি ব্যাংকিং ব্যবস্থা ঠিক করা না হয়, বিনিয়োগকারীদের সহায়তা না করে তাদের অনৈতিক, অধিক মুনাফাকারী ও চোর বলেন তাতে সমস্যা আরও ঘনীভূত হবে।

আরেকটা কথা বলতে চাই। গতকালও এক উপদেষ্টা বলেছেন, আপনারা যৌক্তিক মুনাফা করেন। এটা নিয়ে কি আমাদের ধর্মে কিছু লেখা আছে? আমি জানি না। বরং ধর্মে ব্যবসাকে উৎসাহিত করা হয়েছে। মুনাফা এবং অতিমুনাফা একটা নৈতিকতার ব্যাপার। এখন প্রশ্ন হলো, এ নৈতিকতা কি শুধু ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর জন্য? শুধু বিনিয়োগকারীর জন্য? যারা রাজনীতি করে, শিক্ষকতা করে, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তারদের জন্য কি নৈতিকতার প্রয়োজন নাই? আপনি সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখেন সেখানে ডাক্তার নাই। তাদের জন্য কোনো নৈতিকতার সমস্যা নাই। বাংলাদেশে সকল নৈতিকতা শুধু ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। নৈতিকতাকে সামাজিক মূলধনের অংশ হিসেবে গণ্য করতে হবে। যেই সামাজিক মূলধনের ওপর ভিত্তি করে দেশে বিনিয়োগ হয়, বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় এবং এর প্রসার ঘটে। সেই সামাজিক মূলধনের অন্যতম অংশ হলো নৈতিকতা। একে অন্যের ওপর বিশ্বাস, সাহায্য-সহযোগিতা, পারস্পরিক চুক্তিগুলো মেনে চলা। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত এ নৈতিকতা রাজনীতি থেকে শুরু না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত এ নৈতিকতা সমাজে কার্যকর হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত নৈতিকতা না আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত সামাজিক মূলধন সৃষ্টি হবে না। যে সমাজে সামাজিক মূলধনের ঘাটতি রয়েছে সে সমাজে আর্থিক মূলধন বিনিয়োগ হয় না।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাজারের সিন্ডিকেটের বাইরেও ব্যাংক দখল, সিন্ডিকেটের লোকদের ব্যাংকের দায়িত্ব দেওয়া এবং তাদের দলের লোকদের নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হয়। এর ফলে ব্যাংকে মানুষের আমানত লুটপাট হয়েছে, ঋণখেলাপির প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে আমাদের আর্থিক খাত ধ্বংস হয়েছে। সার্বিকভাবে আর্থিক খাতের দুরবস্থা নিয়ে আপনার বক্তব্য কী?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে না পারার ঘটনা আরও বৃদ্ধি পাবে। এর অন্যতম কারণ হলো প্রতিষ্ঠান দখল করা। প্রতিষ্ঠানগুলো একটা গোষ্ঠীর করায়ত্তে চলে যাওয়া বা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা। গত ১৫ বছরে প্রতিটি প্রতিষ্ঠান একটি রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে তাদের মিত্ররা দখলে নিয়েছে। এর মধ্যে সাংবিধানিক, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ সংস্থাও রয়েছে। আমরা দেখেছি, একটা গোষ্ঠী ১০-১২টি ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করেছে। কিন্তু বাকি ব্যাংকগুলোও কোনো না কোনো পরিবার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এগুলো দুনিয়ার ইতিহাসে খুবই বিরল ঘটনা। এখন ধরেন, একজন বিনিয়োগকারীর ৫ হাজার কোটি টাকা লোন রয়েছে। আগে সুদের হার ৯ শতাংশ ছিল, কিন্তু বর্তমানে সেটা ১৫ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে গেছে। বিনিয়োগকারী বর্তমানে কাঁচামালের অভাবে উৎপাদন ও এলসি করতে পারছে না। কাঁচামাল আমদানি করতে পারলেও ডলারের দাম বাড়ার ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির পেছনে রয়েছে দুর্নীতি, ডলারের দাম বৃদ্ধি ও সুদের হার বৃদ্ধি করা। এ তিনটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে জিনিসপত্রের দাম এমনিতেই বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এ দাম বৃদ্ধির জন্য যদি আপনি বিনিয়োগকারীকে প্রশ্ন করেন তাহলে সেটা কষ্টকর বিষয়। যারা কোনো দিন বিনিয়োগ করে নাই, সম্পদ করে নাই, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে নাই তারা জোরজবরদস্তি করে একটা জিনিস চাপিয়ে দিচ্ছে বিনিয়োগকারীদের ওপর। সমাজের এ উল্টো পদ্ধতি যতক্ষণ পর্যন্ত ঠিক না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটবে না, বিনিয়োগও বৃদ্ধি পাবে না, কর্মসংস্থানও বাড়বে না। কর্মসংস্থানের জন্যই তো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন হয়েছে। তাহলে বৈষম্য কীভাবে কমবে আপনি বলেন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংক এবং আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো রুগ্ন অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কী?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : এখান থেকে বেরিয়ে আসার উপায় গভর্নর সাহেব বলতে পারবেন। আমরা গভর্নরকে যেভাবে পরামর্শ দিয়েছি উনি সেখানে চলছেন না। উনি আইএমএফের প্রেসক্রিপশনে চলতেছেন। আমি দীর্ঘদিন গভর্নরকে চিনি। উনি সৎ মানুষ। ওনার প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই। তবে উনি যদি বাস্তবতার প্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত না নেন তাহলে দেশের ব্যাংকিং খাতের অবস্থা আরও খারাপ হবে, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা আরও খারাপ হবে। আমি ওনার সঙ্গে একাধিকবার কথা বলেছি। উনি বলেছেন, সমস্যা আছে, আমরা এ সমস্যা আর বাড়তে দেব না। এজন্য তিনি সহায়তাও করছেন। কিন্তু যতটুকু সহায়তা করছেন তা যথেষ্ট নয়।

এখন ধরেন, আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন। কিন্তু ডাক্তার আপনাকে মাথা ব্যথার ওষুধ দিলেন। এতে হয়তো মাথা ব্যথা দূর হবে। কিন্তু আপনার সমস্যা তো সমাধান হবে না। আমার কাছে মনে হয়, গভর্নর মাথা ব্যথা দূর করছেন, কিন্তু সমস্যার সমাধান করছেন না। আমি গভর্নরকে অনুরোধের সঙ্গে বলতে চাই, উনি যেন অ্যান্টিবায়োটিকটা চালু করেন। দেশের সামাজিক অবস্থা, রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনৈতিক অবস্থা, মানুষের চরিত্র এসব একত্রে এনে সমস্যার সমাধান করতে হবে। তা না করে আপনি যদি আপনার চরিত্রের সততা দিয়ে সমস্যার সমাধান করতে চান তাতে দেশের সমস্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত ১৫ বছরে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোকেও অনেকটা রাজনৈতিক প্রভাবের আওতায় আনা হয়েছিল। এখান থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কী?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : বিগত সরকার প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের ওপর এমন একটি দলীয় কাঠামোর প্রয়োগ করেছে যার বাইরে যাওয়ার সাহস কারও ছিল না। এর দুটি কারণ আছে। একটি হলো দলবাজি এবং অন্যটি হলো ব্যবসার অনিয়ম ঢাকতে। নিজেদের দলীয় স্বার্থে গত ১৫ বছরে শাসক গোষ্ঠী আজ্ঞাবহ লোকদের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান দখল করার সুযোগ করে দিয়েছে। এ ছাড়া অন্যরা নেতৃত্বে আসতে পারে নাই। এটা শুধু ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোতেই নয়, বরং সব সেক্টরেই নিজের দলের লোকজন বসিয়েছিল সরকার। সরকারি-বেসরকারি, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়াসহ সব সেক্টরের প্রতিষ্ঠানই তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এখন একটা গোষ্ঠীর ওপর দোষ চাপিয়ে তো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। বর্তমান সরকার সংস্কার চায়, আমরাও সংস্কার চাই। ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে সংস্কার করা তখনই সম্ভব হবে যখন রাজনৈতিক সংস্কার করা হয়। আমার কাছে রাজনৈতিক মূলমন্ত্র মনে হয়, দেশের একটি গণতান্ত্রিক সরকার, যে সরকার হবে সরাসরি জনপ্রতিনিধিত্বশীল। যে সরকার অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হবে। এটা যতক্ষণ পর্যন্ত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত বলতে পারবেন না সেই সরকারের কোনো জবাবদিহি রয়েছে। সরকারেরই যদি জবাবদিহি না থাকে তাহলে আপনি কেন ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর জবাবদিহি খুঁজছেন? সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী, মিডিয়া, ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোর জবাবদিহি কেন খুঁজতেছেন? আমাদের আঞ্চলিক একটা প্রবাদ রয়েছে-মাছ পচে মাথা থেকে। দেশের সবকিছুর মাথা হলো রাজনীতি। আগে দেশের রাজনীতি ঠিক করেন। ঠিক করার একমাত্র উপায় হলো জনপ্রতিনিধিত্বশীল সরকার। সেটা গঠন করে সংস্কার শুরু করেন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এত বড় একটা অভ্যুত্থানের পরও কি দেশের রাজনীতিতে কোনো পরিবর্তন আসবে না? আপনি কী মনে করেন?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : এটা তো এখন বলা যাচ্ছে না। যখন নির্বাচন হবে, একটা রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে তখন আমরা দেখতে পারব তারা ক্ষমতা কীভাবে ব্যবহার করছে। এটা এ মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়। তবে আমার রাজনৈতিক দল ৩১ দফা উল্লেখ করে সংস্কার করার প্রস্তাব দিয়েছে। তাতে আমার কাছে মনে হচ্ছে, আমার দল সংস্কার করবে। অন্যদের কথা আমি বলতে পারব না। তবে একটা কথা বলি, যতক্ষণ পর্যন্ত জনগণের কাছে জবাবদিহি নিশ্চিত করা না যাবে ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো সংস্কারই টেকসই হবে না। কারণ এখানে কিছু সাংবিধানিক সংস্কার আছে, কিছু আছে প্রাতিষ্ঠানিক, নিয়ন্ত্রণ সংস্থার, পরিদর্শক দলের সংস্কার। এগুলো করতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু যখনই সাংবিধানিক ও আইনগত সংস্কার করতে যাবেন তখনই কিন্তু জনগণের কাছে জবাবদিহির বিষয়টি প্রয়োজন হবে। কারণ এটা না হলে সংস্কারগুলো টেকসই হবে না। দেশের পুরনো ইতিহাস যদি দেখেন তাহলে দেখবেন, ১/১১-এর সরকার ১৮৯-৯০টা আইন সংস্কার করেছে। অনেক পরিবর্তন করেছে। বিগত সরকার এ সংস্কারগুলো আইনে পরিণত করার ওয়াদাও করেছিল। কিন্তু পরে শুধু পাঁচ-ছয়টি আইন সংশোধন এনে পাস করা হয়। সেগুলোতেও এমন কাটাছেঁড়া করা হয় যা আগের অবস্থার চেয়েও খারাপ হয়েছে। সুতরাং টেকসই সংস্কার করতে চাইলে জনগণের মতামত নিতে হবে। যদি জনগণের মতামত না নেন তাহলে পরবর্তী সরকার সে সংস্কার কতটুকু করবে তার নিশ্চয়তা নেই।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীদের নামে অসংখ্য মামলা হচ্ছে, অনেকে বিনিয়োগ বন্ধ করে রেখেছেন। এর ফলে কর্মসংস্থান স্থবির হয়ে রয়েছে। এ মামলাগুলো কীভাবে ব্যাখ্যা করা যায়?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে আপনি কাউকে গ্রেপ্তার করতেই পারেন। কিন্তু জামিন দেওয়া না হলে আগের পরিস্থিতির সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতির পার্থক্য কোথায়? এখন মনে করেন, দু-এক জন ব্যবসায়ীকে মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাহলে তাঁদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে চলবে? যদি কেউ অন্যায় করে থাকেন তাহলে তাঁর বিচার হোক। কিন্তু বিচারের আগে যদি একজন ব্যবসায়ীকে দীর্ঘদিন জেলে ভরে রেখে তাঁর ব্যবসাবাণিজ্য ধ্বংস করে ফেলেন তাতে তাঁর পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর চেয়েও বড় সমস্যা হলো তাঁদের প্রতিষ্ঠানে যে কর্মীরা কাজ করেন তাদের কী হবে? সেজন্য আমি মনে করি, এক অন্যায় আরেক অন্যায়কে ঢাকতেও পারে না, ন্যায়ও প্রতিষ্ঠা করতে পারে না। ন্যায় হলো কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর বিচার নিশ্চিত করা। কিন্তু বিচার হওয়ার আগেই জেলে ভরে রাখার কুফল আমরা ১/১১-এর সময়ে দেখেছি। এভাবে চলতে থাকলে অর্থনীতির দুরবস্থা আরও বাড়বে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভবিষ্যতে দেশের অর্থনীতি আপনি কোথায় দেখতে চান?

আবদুল আউয়াল মিন্টু : দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কর্মসংস্থান ও উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের সম্পদ বৃদ্ধি পাক এটা সব নাগরিকই দেখতে চায়। সাধারণ অনুন্নত দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিণত হোক বাংলাদেশ। এটাই আমার চাওয়া। এ পথে দেশকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য যে ধরনের আইন, বিধিবিধান, চিন্তাধারা প্রয়োজন তা দেখা যাচ্ছে না। আমার চাওয়া হলো দেশে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাক। দেশের প্রত্যেক নাগরিকের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি পাওয়ার অধিকার রয়েছে। কিন্তু যখন সে চাকরি পাবে না, তখনই বৈষম্য সৃষ্টি হবে। তখন সে রাস্তায় মারামারি করবে, চুরি করবে, ডাকাতি করবে। তাকে দোষ দিয়ে লাভ কী? এজন্য দায়ী হলো তারা, যারা দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে। দেশের রাজনীতিবিদরা মনে করেন বিনিয়োগকারীরাই অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। আসলে তো তা নয়। অর্থনীতির মূল নিয়ন্ত্রক হলেন রাজনীতিবিদরাই। সুতরাং সবকিছু ঠিক করতে হলে প্রথমে রাজনীতি ঠিক করতে হবে।

আমার চাওয়া হলো পরিবেশ ঠিক করেন এবং ব্যাংকিং ব্যবস্থা ঠিক করেন যাতে আমরা বিনিয়োগ করার সুযোগ পাই। বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের উৎপাদন হবে, সম্পদ হবে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। ধীরে ধীরে বৈষম্য কমে আসবে। সম্পদ সৃষ্টি না হলে আপনি বণ্টন করবেন কোথা থেকে? সম্পদ সৃষ্টি করে কারা? রাজনীতিবিদরা সম্পদ সৃষ্টি করে এ ধরনের তথ্য আমার কাছে নেই। রাজনীতিবিদরা সম্পদ চুরি করতে পারে, কিন্তু সৃষ্টি করতে পারে না। যেটা বিনিয়োগকারী উৎপাদনের মাধ্যমে, উদ্ভাবনী শক্তির মাধ্যমে করে থাকে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধনব্যাদ।

আবদুল আউয়াল মিন্টু : আপনাকেও ধনব্যাদ।


 

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদযাত্রার চালচিত্র
ঈদযাত্রার চালচিত্র
গণতন্ত্র ও সুশাসন
গণতন্ত্র ও সুশাসন
লাইলাতুল কদর
লাইলাতুল কদর
নিরাপদ হোক ঈদযাত্রা
নিরাপদ হোক ঈদযাত্রা
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
প্রশিক্ষণে অপচয়
প্রশিক্ষণে অপচয়
মহান স্বাধীনতা দিবস
মহান স্বাধীনতা দিবস
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
স্বাধীনতা মহান আল্লাহর নিয়ামত
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
লুটের টাকায় গড়ে উঠেছে লন্ডন ওয়াশিংটন
কিডনি সুরক্ষা
কিডনি সুরক্ষা
সর্বশেষ খবর
ঈদের আগে শেষ ব্যাংকিং লেনদেন আজ
ঈদের আগে শেষ ব্যাংকিং লেনদেন আজ

এই মাত্র | বাণিজ্য

ঈদের দিন যেমন থাকতে পারে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকতে পারে আবহাওয়া

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশিকে হেনস্তা, ছেলেকে ছাড়াই পাঠানো হলো দেশে
ভারতে বাংলাদেশিকে হেনস্তা, ছেলেকে ছাড়াই পাঠানো হলো দেশে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও দীর্ঘায়ু কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাথার উপর চুলের ‘অ্যান্টেনা’
মাথার উপর চুলের ‘অ্যান্টেনা’

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হার্ট ব্লক নিয়ে কিছু কথা
হার্ট ব্লক নিয়ে কিছু কথা

২৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পদত্যাগ করলেন ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা ডিভিশন কমান্ডার
পদত্যাগ করলেন ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা ডিভিশন কমান্ডার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি কে শামীমের সাড়ে ৫ বছরের কারাদণ্ড
জি কে শামীমের সাড়ে ৫ বছরের কারাদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরবাদ সিনেমার আইটেম গানে নুসরাত
বরবাদ সিনেমার আইটেম গানে নুসরাত

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকায় গান শোনাবেন পাকিস্তানের মুস্তাফা জাহিদ
ঢাকায় গান শোনাবেন পাকিস্তানের মুস্তাফা জাহিদ

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বনাথে কৃষি জমির মাটি কাটায় ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
বিশ্বনাথে কৃষি জমির মাটি কাটায় ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের প্রাইজমানি ১০০ কোটি ডলার
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের প্রাইজমানি ১০০ কোটি ডলার

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাথরঘাটায় এতিম শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ
পাথরঘাটায় এতিম শিশুদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার গাড়ি আমদানির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্কারোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
এবার গাড়ি আমদানির ওপর ২৫ শতাংশ শুল্কারোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে পুণ্যার্থীদের গঙ্গাস্নান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে পুণ্যার্থীদের গঙ্গাস্নান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ ১৮৮ জেলে পরিবারকে মানবিক সহায়তা
বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ ১৮৮ জেলে পরিবারকে মানবিক সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে তিন বছরে ১২ হাজার ৮ শতাধিক বেসামরিক নিহত: জাতিসংঘ
ইউক্রেনে তিন বছরে ১২ হাজার ৮ শতাধিক বেসামরিক নিহত: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডে নাম লেখালেন পাকিস্তানের ওপেনার
অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডে নাম লেখালেন পাকিস্তানের ওপেনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাইতে গিয়ে অপমানিত, মঞ্চেই কাঁদলেন নেহা
গাইতে গিয়ে অপমানিত, মঞ্চেই কাঁদলেন নেহা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহান স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা
মহান স্বাধীনতা দিবসে স্মৃতিসৌধে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐশ্বরিয়ার গাড়িতে বাসের ধাক্কা
ঐশ্বরিয়ার গাড়িতে বাসের ধাক্কা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিপ্রবি’তে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
গোবিপ্রবি’তে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএল: রিয়ান পরাগের বিব্রতকর রেকর্ড
আইপিএল: রিয়ান পরাগের বিব্রতকর রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

না ফেরার দেশে একুশে পদকপ্রাপ্ত লোকসঙ্গীত শিল্পী সুষমা দাশ
না ফেরার দেশে একুশে পদকপ্রাপ্ত লোকসঙ্গীত শিল্পী সুষমা দাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা
রাজবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ৯০ পরিবারকে সহায়তা
জয়পুরহাটে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ৯০ পরিবারকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ
চট্টগ্রামে বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান
বঙ্গভবনে নামাজে ইমামতি করলেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক
আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু
মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান
তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে
ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার
স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি লিখেছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস
আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না
নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড, ২৪ দিনেই এলো ২৭৫ কোটি ডলার
রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড, ২৪ দিনেই এলো ২৭৫ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল
আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিড়ে ধাক্কাধাক্কি, মেজাজ হারালেন শ্রাবন্তী
ভিড়ে ধাক্কাধাক্কি, মেজাজ হারালেন শ্রাবন্তী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষ্ণসাগরে নৌযানে হামলা বন্ধে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন
কৃষ্ণসাগরে নৌযানে হামলা বন্ধে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

সম্পাদকীয়

হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ
হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ

মাঠে ময়দানে

টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি
টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ

নগর জীবন

জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই
জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে
ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে

নগর জীবন

আঁধার কেটে আলোর পথে
আঁধার কেটে আলোর পথে

মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য
ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি

নগর জীবন

২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস
২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ
চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ

শোবিজ

ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!
তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত
দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত

শোবিজ

র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর
হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন
অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

মাঠে ময়দানে

চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস
চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই
কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই

নগর জীবন

দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে

নগর জীবন

ভাত না খেয়ে ২১ বছর
ভাত না খেয়ে ২১ বছর

দেশগ্রাম

চীন সফরে ড. ইউনূস
চীন সফরে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী
ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী

নগর জীবন